" বিশ্বাসে মিলায় বস্তু তর্কে বহদূর। " ধর্ম একটা বিশ্বাস এবং সেই পথেই ভিন্ন ধর্মানুলম্বী মানুষ স্ব স্ব পথে ' কর্মযোগ ', জ্ঞানযোগ ও ধ্যানযোগ এই তিন যোগের মধ্য দিয়েই মানুষ তার ইপ্সিত লক্ষ্যে পৌঁছনোর চেষ্টা করে। ঠাকুর বলতেন ওরে আগে তোর মনে ভক্তি আনতে হবে এবং অন্তরাত্মার মধ্য দিয়ে যাকে খুঁজছিস্ তারজন্য তোকে নিজের দেহ, মন ও শরীর সব তোকে বিলিয়ে দিতে। পৃথিবীর সবকিছুই অসার শুধুমাত্র ভোগের নিমিত্তে ছোটাছুটি শুধু একটাই চিরসত্য যেখানে শুধু আমার আমার নয়, সব আমার সব তার অর্থাৎ যাকে আমি খুঁজছি সেই অলৌকিক প্রভু এবং যিনি আমাদের বিশ্বব্রমাণ্ডের সকলকে অলক্ষ্য থেকে আঙ্গুলের বাঁধা সুতার মতো টেনে ধরে আছেন এবং আমাদের পরিচালিত করছেন। এই পরম সত্যই হচ্ছে " ব্রহ্ম," এবং নিরাকার। তুমি তাঁকে যেভাবেই দর্শন করতে চাও এবং যেভাবেই আকার দিতে চাও তিনি অর্থাৎ পরমেশ্বর সেভাবেই আকার ও রূপ ধারণ করেন। হ্যাঁ এই পরম সত্যকে অনুসন্ধান করার জন্যই তোমার ধ্যানযোগ সাধনা এবং তুমি যা পাবার জন্য তোমার প্রাণকে ব্যাকুল করে তুলেছ সেই অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছনোর জন্য এবং তিনি ঈশ্বর। এই দর্শনের প্রথমেই তোমাকে ইন্দ্রিয় ভোগ্য সমস্ত বস্তুকে দূরে ঠেলে ফেলে এবং মনকে একিভূত করে ও বাইরের জগৎ চোখের সামনে থেকে সরিয়ে ফেলে ধ্যানে ডুবে যাও তোমার ইপ্সিত নিরাকার ব্রহ্মকে সাকার করে তোলার জন্য। এটাই ভগবত দর্শনের মূল উপায়। যখনই তুমি সেই ব্রহ্মে পৌঁছতে পারবে তখনই তোমার ঈশ্বর দর্শন অনিবার্য এবং যাকে পাবার জন্য তোমার এত ব্যাকুলতা এবং তখন তুমি আর তুমি নও এবং তুমি হলে ভগবত অংশবিশেষ এবং জগত কল্যাণের ত্রাতা ও কল্যাণকামী পুরুষ। এখন তোমার লক্ষ্য তোমার নিজের জন্য নয় কারণ তুমি যে সত্য দর্শন লাভ করেছ তা শুধুমাত্র জগৎব্রহ্মার সেবার নিমিত্তে। তখনই তোমার পরিচয় ' মানুষ ' নও তুমিই " দেবতা।।" মানব কল্যাণের মূর্তময় প্রতীক।।🙏
@mamunhowlader8522 Жыл бұрын
জ্ঞানী লোকের আলোচনা অনেক সুন্দর সত্য৷সবর বোজার মতন জ্ঞান নেই৷ আমি একজন মুসলিম আলোচনা গভীরভাবে চিন্তা করুন সবার কল্যান হবে
@S_O_M_D_I_P_T_I9 ай бұрын
Asadharan katha balchhen
@bulbulkhan89974 ай бұрын
আপনাদেরকে অবশ্যই খুব শীঘ্রই তওবা করতে হবে এবং ইসলাম ধর্মে ফিরে আসতে হবে। আল্লাহ আপনাদেরকে ক্ষমা করবেন। আল্লাহ সু-সংবাদ দিয়েছেন, ” তবে যে ব্যক্তি তওবা করেছে ও ঈমান এনেছে এবং সৎকাজ করেছে, আশা করা যায় সে সফলকাম হবে।” (সূরা কাছাছ, আয়াত:৬৭) আল্লাহ আরো সু-সংবাদ দিয়েছেন, ” আর যারা ঈমান এনেছে ও সৎকাজ করেছে, আমি অবশ্যই তাদের দোষ-ক্রটি ক্ষমা করে দিব এবং তাদের কর্মের উত্তম প্রতিফল দান করব।” (সূরা আনকাবুত, আয়াত:৭) আল্লাহ সাবধান করে দিয়েছেন, ” আর কেউ ইসলাম ছাড়া অন্য কোন ধর্ম অনুসন্ধান করলে তা কখনো কবুল করা হবে না । আখিরাতে সে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৮৫) তাহলে কেন আপনি ইসলামধর্ম ছাড়া মনগড়া হিন্দু ধর্ম, মনগড়া খ্রিস্টান ধর্ম, মনগড়া বৌদ্ধধর্ম বা মনগড়া অন্যধর্ম পালন করে আপনার মূল্যবান সময় নষ্ট করছেন? হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টানসহ সকল অমুসলিম যারা আল্লাহকে বাদ দিয়ে অন্য কিচ্ছুর পূজা করে তাদের (পরকালে)বিষয়ে আল্লাহ কি সতর্ক বাণী দিয়েছেন শুনুন, “স্মরণ করুন, যখন অনুসৃতগণ তাদের অনুসারীদের দায়িত্ব গ্রহণে অস্বীকার করবে আর তারা শাস্তি প্রত্যক্ষ করবে এবং তাদের পরস্পর সকল সম্পর্ক ছিন্ন হয়ে যাবে। এবং যারা অনুসরণ করেছিল তারা বলবে, হায়! যদি একবার আমরা ফিরে যেতে পারতাম তবে আমরা তাদের সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করতাম, যেমন (আজ)তারা আমাদের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করেছে। এভাবে আল্লাহ তাদের কার্যাবলি তাদের পরিতাপরূপে দেখাবেন। আর তারা কখনো দোযখের আগুন থেকে বের হবে না।“ (সূরা বাকারা, আয়াত: ১৬৬-১৬৭) মরার পরে আবার দুনিয়াতে ফিরে আসার কোনো উপায় নাই, কাজেই আজ থেকেই হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টানসহ সকল অমুসলিমরা মূর্তি, ছবি, সূর্য, আগুন, হাতি, সাপ, গরু, গাছ ইত্তাদি পূজা থেকে বিরত থাকুন এবং একমাত্র আল্লাহর ইবাদত করুন। হয়তো বলবেন, আল্লাহ শুধু নিজেকে ইবাদত করার আদেশ কেন দিয়েছেন? ধরুন আপনি বিবাহ করে আপনার বউকে ভাত-কাপড়ের দায়িত্ব নিয়েছেন। আপনার বউয়ের দায়িত্ব হচ্ছে আপনার সেবা করা, আপনার সংসারের কাজ-কর্ম করা, আপনার সাথে আপনার বিছানায় শয়ন করা, আপনার ছেলে-মেয়ের মা হওয়া। আপনার বউ যদি আপনাকে বাদ দিয়ে পাশের বাড়ির লোকের সেবা করে, পাশের বাড়ির লোকের সংসারের কাজ-কর্ম করে, পাশের বাড়ির লোকের বিছানায় শয়ন করে, পাশের বাড়ির লোকের ছেলে-মেয়ের মা হয় তাহলে আপনি কি খুব খুশি হবেন? কখনো না। তাহলে আপনি আপনার সৃষ্টিকর্তা আল্লাহকে বাদ দিয়ে অন্য কিচ্ছুর পূজা করার আগে দশবার চিন্তা করুন।@@S_O_M_D_I_P_T_I
@jesuismilliardaire433 ай бұрын
Bhalo thakun apni. ❤🙏🏻
@mrinmoybiswas1598 Жыл бұрын
বাংলায় প্রকাশ করেছেন বলেই সম্পূর্ণভাবে বুঝতে পারলাম এই জন্য ধন্যবাদ আপনাকে ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন ঔম নম শিবায়
@kumkumbhattacharya621428 күн бұрын
প্রথমেই মহামান্য মহারাজের চরণে প্রণাম 🙏🏼🙏🏼 এই অসাধারণ মর্মস্পর্শী বিষয়টি বিস্তারিত অতি সরলীকরণ ভাবে আলোচনা অতি দুর্লভ এই আলোচনা শুনে নিজের অজান্তেই মনে খুব গর্ব অনুভব করলাম। আবার মহান মহারাজের চরণে জানাই প্রাণঢালা সশ্রদ্ধ প্রণাম 🙏🏼🙏🏼🙏🏼🙏🏼
জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ, নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”নিশ্চয়ই যারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে অচিরেই আমি তাদেরকে জাহান্নামে প্রবেশ করাবো, যখনই তাদের চামড়া জ্বলে যাবে তাদেরকে ভিন্ন চামড়া দিয়ে পরিবর্তন করে দিবো যাতে করে তারা পরিপূর্ণভাবে আযাব/শাস্তি অনুভব করতে পারে, নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা মহাপরাক্রমশালী এবং প্রজ্ঞাময় (সূরা নিসা, আয়াত ৫৬)। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)।
@debasishmandal5290 Жыл бұрын
আমি বিশ্বাস নিয়েই এগিয়ে যেতে চাইছি। আপনার আলোচনা আমাকে নতুন নতুন ভাবনার সূত্র এনে দিয়েছে। আপনাকে আমার প্রণাম।
@bulbulkhan89972 ай бұрын
জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ, নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”নিশ্চয়ই যারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে অচিরেই আমি তাদেরকে জাহান্নামে প্রবেশ করাবো, যখনই তাদের চামড়া জ্বলে যাবে তাদেরকে ভিন্ন চামড়া দিয়ে পরিবর্তন করে দিবো যাতে করে তারা পরিপূর্ণভাবে আযাব/শাস্তি অনুভব করতে পারে, নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা মহাপরাক্রমশালী এবং প্রজ্ঞাময় (সূরা নিসা, আয়াত ৫৬)। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)।
@sushilchandramazumder5863 Жыл бұрын
জয় গোবিন্দ জয় গোপাল কেশব মাধব দীন দয়াল। জয় গুরু, জয় রাম জয় রাম জয় রাম। রাম জয় রাম জয় রাম জয় রাম জয় রাম।
@ajitghosh2968 Жыл бұрын
মহরাজ দন্ডবৎ প্রণাম জানাই।আত্মকর্মী হিসাবে এই তত্বপূর্ষ আলোচনা শোনার অপেক্ষায় বহুদিন সন্ধনে ছিলাম।খূব উপকৃত হলাম। অসংখ্য ধন্যবাদ।শ্রী শ্রী ঠাকুর, শ্রী শ্রী মাতাঠাকূরানী, শ্রী শ্রী স্বামীজি-কে দন্ডবৎ প্রণাম জানাই।আশীর্বাদ ঢাই জীবনপুরের পথে যেন ঠিকমত চলতে পারি।
@sharmisthasen4723 Жыл бұрын
"আপনাকে এই জানা আমার ফুরাবে না!" আবার নতুন করে জানা! চিন্তাকে আমূল নাড়িয়ে দেওয়ার এই বক্তৃতা ধারণ করা কঠিন! চেষ্টা করছি! প্রণাম মহারাজ!
@bulbulkhan89972 ай бұрын
জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ, নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”নিশ্চয়ই যারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে অচিরেই আমি তাদেরকে জাহান্নামে প্রবেশ করাবো, যখনই তাদের চামড়া জ্বলে যাবে তাদেরকে ভিন্ন চামড়া দিয়ে পরিবর্তন করে দিবো যাতে করে তারা পরিপূর্ণভাবে আযাব/শাস্তি অনুভব করতে পারে, নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা মহাপরাক্রমশালী এবং প্রজ্ঞাময় (সূরা নিসা, আয়াত ৫৬)। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)।
@MrRAJAT68 Жыл бұрын
এটা একটা অদ্ভুত সুন্দর লেকচার। ইন্টারনেট এর কারণে আমরা সবাই এতো সুন্দর লেকচার ঘরে বসে শুনতে পারছি। তবে এটা রোজ সোনা উচিৎ যত দিন না এর প্রতিটি শব্দ একেবারে মুখস্ত হয়ে যায়।
@hutampancha1759 Жыл бұрын
আমিও তাই মনে করি, অনেক শুনতে হবে
@pradyotkumarchowdhury8325 Жыл бұрын
@@hutampancha1759à
@banditachanda1577 Жыл бұрын
Looo9oo9oooooooo ooooo ooooo too 9oo9oo
@banditachanda1577 Жыл бұрын
9 o oooo ooo lo98o99999999oooooooooooooo9ooo99oo9l9oooo99oooooooo9ool
@banditachanda1577 Жыл бұрын
9oooo oooo ooooooooooo9ooo9ooo9
@suvendumajumdar227415 күн бұрын
অব্যক্ত, আপনাকে প্রশংসা করার ধৃষ্টতা আমার নেই l আপনার চরণে ভক্তিপূর্ণ প্রণাম জানাই 🙏 জয় ঠাকুর জয় মা জয় স্বামীজী
@manjusrichakraborty3561 Жыл бұрын
অপুর্ব! কিছু বলার নেই। প্রনাম মহারাজ। 🙏🌹
@bulbulkhan89972 ай бұрын
জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ, নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”নিশ্চয়ই যারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে অচিরেই আমি তাদেরকে জাহান্নামে প্রবেশ করাবো, যখনই তাদের চামড়া জ্বলে যাবে তাদেরকে ভিন্ন চামড়া দিয়ে পরিবর্তন করে দিবো যাতে করে তারা পরিপূর্ণভাবে আযাব/শাস্তি অনুভব করতে পারে, নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা মহাপরাক্রমশালী এবং প্রজ্ঞাময় (সূরা নিসা, আয়াত ৫৬)। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)।
@iranichattopadhyay7407 Жыл бұрын
শ্রদ্ধা পূণ প্রণাম নিবেদন করি মহারাজ জী র রাতুল চরণে। জয় ঠাকুর জয় মা জয় স্বামীজী মহারাজ জী তোমাদের রাতুল চরণে শতশত কোটি প্রণাম নিও।
অসীম জ্ঞান ভান্ডার। অবাক হয়ে শুনে যাই, কতটা অনুভব করলাম জানিনা, মনে হয় মহারাজীর ভাষণ যেন শেষ না হয়। প্রণাম ঠাকুর, প্রনাম মা, প্রনাম স্বামীজী 🙏🏻🙏🏻। প্রণাম মহারাজজী 🙏🏻🙏🏻
@bulbulkhan89972 ай бұрын
জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ, নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”নিশ্চয়ই যারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে অচিরেই আমি তাদেরকে জাহান্নামে প্রবেশ করাবো, যখনই তাদের চামড়া জ্বলে যাবে তাদেরকে ভিন্ন চামড়া দিয়ে পরিবর্তন করে দিবো যাতে করে তারা পরিপূর্ণভাবে আযাব/শাস্তি অনুভব করতে পারে, নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা মহাপরাক্রমশালী এবং প্রজ্ঞাময় (সূরা নিসা, আয়াত ৫৬)। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)।
@parthamukhopadhyay5974 Жыл бұрын
অসাধারণ বক্তব্য। ঠাকুরের কথার বক্তব্যটিকে আপনি যেভাবে প্রমান করলেন তার কোন তুলনা নেই। প্রণাম নেবেন মহারাজ। 🙏🙏🙏🙏🙏🙏
@krishnamajumder3811 Жыл бұрын
ভগবান কে বিশ্বাস করা ছাড়া আর কোন উপায় নেই ।ভব তারিনি মা।,"'নিউরোsciñe ডাক্তার তাপস কুমার বন্দোপাধ্যায় আজ আমার কাছে একমাত্র ভগবান আজ আমি তার পায়ের নিচে পড়ে য়ে আছি
@bulbulkhan89974 ай бұрын
আপনাদেরকে অবশ্যই খুব শীঘ্রই তওবা করতে হবে এবং ইসলাম ধর্মে ফিরে আসতে হবে। আল্লাহ আপনাদেরকে ক্ষমা করবেন। আল্লাহ সু-সংবাদ দিয়েছেন, ” তবে যে ব্যক্তি তওবা করেছে ও ঈমান এনেছে এবং সৎকাজ করেছে, আশা করা যায় সে সফলকাম হবে।” (সূরা কাছাছ, আয়াত:৬৭) আল্লাহ আরো সু-সংবাদ দিয়েছেন, ” আর যারা ঈমান এনেছে ও সৎকাজ করেছে, আমি অবশ্যই তাদের দোষ-ক্রটি ক্ষমা করে দিব এবং তাদের কর্মের উত্তম প্রতিফল দান করব।” (সূরা আনকাবুত, আয়াত:৭) আল্লাহ সাবধান করে দিয়েছেন, ” আর কেউ ইসলাম ছাড়া অন্য কোন ধর্ম অনুসন্ধান করলে তা কখনো কবুল করা হবে না । আখিরাতে সে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৮৫) তাহলে কেন আপনি ইসলামধর্ম ছাড়া মনগড়া হিন্দু ধর্ম, মনগড়া খ্রিস্টান ধর্ম, মনগড়া বৌদ্ধধর্ম বা মনগড়া অন্যধর্ম পালন করে আপনার মূল্যবান সময় নষ্ট করছেন? হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টানসহ সকল অমুসলিম যারা আল্লাহকে বাদ দিয়ে অন্য কিচ্ছুর পূজা করে তাদের (পরকালে)বিষয়ে আল্লাহ কি সতর্ক বাণী দিয়েছেন শুনুন, “স্মরণ করুন, যখন অনুসৃতগণ তাদের অনুসারীদের দায়িত্ব গ্রহণে অস্বীকার করবে আর তারা শাস্তি প্রত্যক্ষ করবে এবং তাদের পরস্পর সকল সম্পর্ক ছিন্ন হয়ে যাবে। এবং যারা অনুসরণ করেছিল তারা বলবে, হায়! যদি একবার আমরা ফিরে যেতে পারতাম তবে আমরা তাদের সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করতাম, যেমন (আজ)তারা আমাদের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করেছে। এভাবে আল্লাহ তাদের কার্যাবলি তাদের পরিতাপরূপে দেখাবেন। আর তারা কখনো দোযখের আগুন থেকে বের হবে না।“ (সূরা বাকারা, আয়াত: ১৬৬-১৬৭) মরার পরে আবার দুনিয়াতে ফিরে আসার কোনো উপায় নাই, কাজেই আজ থেকেই হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টানসহ সকল অমুসলিমরা মূর্তি, ছবি, সূর্য, আগুন, হাতি, সাপ, গরু, গাছ ইত্তাদি পূজা থেকে বিরত থাকুন এবং একমাত্র আল্লাহর ইবাদত করুন। হয়তো বলবেন, আল্লাহ শুধু নিজেকে ইবাদত করার আদেশ কেন দিয়েছেন? ধরুন আপনি বিবাহ করে আপনার বউকে ভাত-কাপড়ের দায়িত্ব নিয়েছেন। আপনার বউয়ের দায়িত্ব হচ্ছে আপনার সেবা করা, আপনার সংসারের কাজ-কর্ম করা, আপনার সাথে আপনার বিছানায় শয়ন করা, আপনার ছেলে-মেয়ের মা হওয়া। আপনার বউ যদি আপনাকে বাদ দিয়ে পাশের বাড়ির লোকের সেবা করে, পাশের বাড়ির লোকের সংসারের কাজ-কর্ম করে, পাশের বাড়ির লোকের বিছানায় শয়ন করে, পাশের বাড়ির লোকের ছেলে-মেয়ের মা হয় তাহলে আপনি কি খুব খুশি হবেন? কখনো না। তাহলে আপনি আপনার সৃষ্টিকর্তা আল্লাহকে বাদ দিয়ে অন্য কিচ্ছুর পূজা করার আগে দশবার চিন্তা করুন।@@krishnamajumder3811
@bulbulkhan89972 ай бұрын
জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ, নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”নিশ্চয়ই যারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে অচিরেই আমি তাদেরকে জাহান্নামে প্রবেশ করাবো, যখনই তাদের চামড়া জ্বলে যাবে তাদেরকে ভিন্ন চামড়া দিয়ে পরিবর্তন করে দিবো যাতে করে তারা পরিপূর্ণভাবে আযাব/শাস্তি অনুভব করতে পারে, নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা মহাপরাক্রমশালী এবং প্রজ্ঞাময় (সূরা নিসা, আয়াত ৫৬)। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)।
@momtazmahtab9674 Жыл бұрын
I agree with your all words but one must have his or her spiritual guide to understand and experience this unique truth!!!
@makhanlaldas2854 Жыл бұрын
প্রথমে প্রণাম জানাই মহারাজকে জয় ঠাকুর জয় মা জয় স্বামীজি
@bulbulkhan89972 ай бұрын
জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ, নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”নিশ্চয়ই যারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে অচিরেই আমি তাদেরকে জাহান্নামে প্রবেশ করাবো, যখনই তাদের চামড়া জ্বলে যাবে তাদেরকে ভিন্ন চামড়া দিয়ে পরিবর্তন করে দিবো যাতে করে তারা পরিপূর্ণভাবে আযাব/শাস্তি অনুভব করতে পারে, নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা মহাপরাক্রমশালী এবং প্রজ্ঞাময় (সূরা নিসা, আয়াত ৫৬)। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)।
সশ্রদ্ধ প্রণাম মহারাজ জী। আপনার নিখুঁত বিশ্লেষণ মন শান্ত হয়। কি যে ভালো লাগে। শুদ্ধ ভক্তি আর শুদ্ধ চিত্তে পরমপিতার স্বরনে মননে থাকি যেন সবসময়
@momtazmahtab9674 Жыл бұрын
As a Muslim I really enjoined you speech. In our sufism we realize the same experience in life.Allah does exist in this world. She exist in every human being.
@pradipmalakar1499 Жыл бұрын
Bhabte parchina ki kore bale kato parasuno korle e bhabe bala jaya roj sunte hobe nahole habena
@masumhasan7646 Жыл бұрын
প্রকৃতপক্ষে আমি কে ? উত্তর : আপনি দেহ বা মন নয় , আপনি আদমা বা চেতনা । দড়ীকে সাপ ভাবার মতো আপনি নিজেকে যাহা ভাবছেন , আসলে আপনি তাহা নন।অর্থাৎ মায়া বা দৃষ্টি ভ্রমের কারনে নিজের আদমা পরিচয় ভূলে আপনি দেহকে আমি ভাবছেন এক দ্বৈত ভাবের মনোজগতে। এই শক্তিশালী দেহরুপ আমি ভাবনার নাম মানব প্রকৃতি বা আমিত্ব বা অহম । আত্ম পরিচয় বা নিজেকে খোঁজার নামে এই মানব প্রকৃতি বা আমিত্বের কোনরুপ পরিবর্তন গীতা সহ সকল ধর্ম গ্রন্হ নিষেধ করেছেন।কারনএর পরিবর্তনে জড় বন্ধন ভেংগে জড় জগত থেমে যায় । নিষ্কাম কর্মের নামে কর্মের কর্তৃত্বের দাবী ছেড়ে দিলে বা অদ্বৈতবাদের নামে ভাল মন্দ দ্বৈতবাদের শৃংখল ভেংগে শুন্যধামে চলে গেলে জগতের কার্যকরন সুত্র অকার্যকর হয়ে যায়। তখন মানুষ আর মানুষ থাকেনা , সে প্রতিক্রিয়া শুন্য মজ্জুব বা অপ্রকৃতস্হ হয়ে পরে । আত্মদর্শীরা এই প্রতিক্রিয়া শুন্যতার নাম দিয়েছে প্রেম, পরমানন্দ , ব্রম্ম জ্ঞান ও মোক্ষলাভ । এই স্তরে কোটিতে গুটিক যেতে পারে । বাকী সবাই বলা ও শুনার আলোচক মাত্র । মানুষের কাজ গোলাম হিসাবে ভগমানকে না দেখে জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে তার ঐশী হুকুমের দাসত্ব করা যা ধর্ম , আদমা বা চেতনা সেজে ভগমানের দাসত্ব বাদ দিয়ে তাকে দেখা বা খোঁজা নয় যার নাম দর্শন । ভগমানের কাছে শুধুমাত্র ঐশী ধর্ম গৃহিত হবে , কোন ঋষি বা মনীষীর জাগতিক দার্শন নয় ।
@Dev22devi Жыл бұрын
@@masumhasan7646কোরানের কোথায় লেখা আছে ? সুরা আর আয়াত বলুন চেক করে দেখব।
@Dev22devi Жыл бұрын
@@masumhasan7646সুফীদের তো মুসলিম বলা হয় না।
@schokroborty3710 Жыл бұрын
Thanks Maharaj pronam🙏🙏
@sikhaghosh7216 Жыл бұрын
Sarvapriyananda ji maharaj er charona swatokoti pronam janai 🌺🙏🏼🌺🙏🏼🌺🙏🏼🌺🙏🏼🌺🙏🏼🌺 maharaj apner path sunta khub valo lagche ♥️♥️♥️
@bulbulkhan89972 ай бұрын
জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ, নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”নিশ্চয়ই যারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে অচিরেই আমি তাদেরকে জাহান্নামে প্রবেশ করাবো, যখনই তাদের চামড়া জ্বলে যাবে তাদেরকে ভিন্ন চামড়া দিয়ে পরিবর্তন করে দিবো যাতে করে তারা পরিপূর্ণভাবে আযাব/শাস্তি অনুভব করতে পারে, নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা মহাপরাক্রমশালী এবং প্রজ্ঞাময় (সূরা নিসা, আয়াত ৫৬)। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)।
Maharaj apnar asadharan explanation about Bhagavan asadharan valo laglo my pranam on your feet bless me jay ramakrishna
@swapnabhaduri12786 ай бұрын
I am repeatedly listening to the lecture to try and understand it perfectly
@KajalDas-cj1lt Жыл бұрын
অপূর্ব ব্যাখ্যা বিশ্লেশন।সশ্রদ্ধ প্রণাম। 🙏🙏জয় ভগবান🙏🙏
@chandrashekhardas6324 Жыл бұрын
Pranam thakur ramakrishna maa sarada pranam swamiji and gurumaraj all
@sushantakarkun2817 Жыл бұрын
Wonderful awesome comments nicely explained by Swami Sarvapriya Nanda Maharaj.
@sumitamukherjee3832 Жыл бұрын
মুগ্ধ হয়ে গেলাম। ভক্তি পূর্ণ প্রণাম নেবেন।
@minatikauri2012 Жыл бұрын
সশ্রদ্ধ প্রণাম জানাই মহারাজ জি 🙏🙏🙏
@Om-pn4nf Жыл бұрын
ভীষন ভালো লাগলো মহারাজের কথা। আমি অতি সাধারণ মানুষ এত উচ্চ স্তরের কথা বোঝার মত বুদ্ধি আমার নেই কিন্তু মহারাজের এত সুন্দর বাচন ভঙ্গি আমি মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে শুনছিলাম।ঠাকুরের কৃপায় সময়ে সব হবে আমার এই আশা রাখি।জয় ঠাকুর জয় মা জয় স্বামীজী আমার প্রণাম নিবেদন করি 🙏🙏🙏 মহারাজের চরণে প্রণাম জানাই।🙏🙏
মহারাজ আপনার কথা বলা এবং সেই সঙ্গে বোঝানোটা খুব সুন্দর। ঠাকুর সব বলে গিয়েছেন কিন্তু সেইকথা সুন্দর করে আপনি বুঝিয়ে দিলেন। বাংলায় বলার জন্য একটু বুঝতে পারলাম,যদিও সবটা বুঝতে পারনি কারন বেদ বেদান্ত তো আমার আর আমার 0:32 আমার পড়া নেই। তবুও বোঝার চেষ্টা করলাম। প্রনাম নেবেন মহারাজ।
@bulbulkhan89974 ай бұрын
আপনাদেরকে অবশ্যই খুব শীঘ্রই তওবা করতে হবে এবং ইসলাম ধর্মে ফিরে আসতে হবে। আল্লাহ আপনাদেরকে ক্ষমা করবেন। আল্লাহ সু-সংবাদ দিয়েছেন, ” তবে যে ব্যক্তি তওবা করেছে ও ঈমান এনেছে এবং সৎকাজ করেছে, আশা করা যায় সে সফলকাম হবে।” (সূরা কাছাছ, আয়াত:৬৭) আল্লাহ আরো সু-সংবাদ দিয়েছেন, ” আর যারা ঈমান এনেছে ও সৎকাজ করেছে, আমি অবশ্যই তাদের দোষ-ক্রটি ক্ষমা করে দিব এবং তাদের কর্মের উত্তম প্রতিফল দান করব।” (সূরা আনকাবুত, আয়াত:৭) আল্লাহ সাবধান করে দিয়েছেন, ” আর কেউ ইসলাম ছাড়া অন্য কোন ধর্ম অনুসন্ধান করলে তা কখনো কবুল করা হবে না । আখিরাতে সে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৮৫) তাহলে কেন আপনি ইসলামধর্ম ছাড়া মনগড়া হিন্দু ধর্ম, মনগড়া খ্রিস্টান ধর্ম, মনগড়া বৌদ্ধধর্ম বা মনগড়া অন্যধর্ম পালন করে আপনার মূল্যবান সময় নষ্ট করছেন? হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টানসহ সকল অমুসলিম যারা আল্লাহকে বাদ দিয়ে অন্য কিচ্ছুর পূজা করে তাদের (পরকালে)বিষয়ে আল্লাহ কি সতর্ক বাণী দিয়েছেন শুনুন, “স্মরণ করুন, যখন অনুসৃতগণ তাদের অনুসারীদের দায়িত্ব গ্রহণে অস্বীকার করবে আর তারা শাস্তি প্রত্যক্ষ করবে এবং তাদের পরস্পর সকল সম্পর্ক ছিন্ন হয়ে যাবে। এবং যারা অনুসরণ করেছিল তারা বলবে, হায়! যদি একবার আমরা ফিরে যেতে পারতাম তবে আমরা তাদের সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করতাম, যেমন (আজ)তারা আমাদের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করেছে। এভাবে আল্লাহ তাদের কার্যাবলি তাদের পরিতাপরূপে দেখাবেন। আর তারা কখনো দোযখের আগুন থেকে বের হবে না।“ (সূরা বাকারা, আয়াত: ১৬৬-১৬৭) মরার পরে আবার দুনিয়াতে ফিরে আসার কোনো উপায় নাই, কাজেই আজ থেকেই হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টানসহ সকল অমুসলিমরা মূর্তি, ছবি, সূর্য, আগুন, হাতি, সাপ, গরু, গাছ ইত্তাদি পূজা থেকে বিরত থাকুন এবং একমাত্র আল্লাহর ইবাদত করুন। হয়তো বলবেন, আল্লাহ শুধু নিজেকে ইবাদত করার আদেশ কেন দিয়েছেন? ধরুন আপনি বিবাহ করে আপনার বউকে ভাত-কাপড়ের দায়িত্ব নিয়েছেন। আপনার বউয়ের দায়িত্ব হচ্ছে আপনার সেবা করা, আপনার সংসারের কাজ-কর্ম করা, আপনার সাথে আপনার বিছানায় শয়ন করা, আপনার ছেলে-মেয়ের মা হওয়া। আপনার বউ যদি আপনাকে বাদ দিয়ে পাশের বাড়ির লোকের সেবা করে, পাশের বাড়ির লোকের সংসারের কাজ-কর্ম করে, পাশের বাড়ির লোকের বিছানায় শয়ন করে, পাশের বাড়ির লোকের ছেলে-মেয়ের মা হয় তাহলে আপনি কি খুব খুশি হবেন? কখনো না। তাহলে আপনি আপনার সৃষ্টিকর্তা আল্লাহকে বাদ দিয়ে অন্য কিচ্ছুর পূজা করার আগে দশবার চিন্তা করুন।@@sudebimitra6180
@bulbulkhan89974 ай бұрын
আপনাদেরকে অবশ্যই খুব শীঘ্রই তওবা করতে হবে এবং ইসলাম ধর্মে ফিরে আসতে হবে। আল্লাহ আপনাদেরকে ক্ষমা করবেন। আল্লাহ সু-সংবাদ দিয়েছেন, ” তবে যে ব্যক্তি তওবা করেছে ও ঈমান এনেছে এবং সৎকাজ করেছে, আশা করা যায় সে সফলকাম হবে।” (সূরা কাছাছ, আয়াত:৬৭) আল্লাহ আরো সু-সংবাদ দিয়েছেন, ” আর যারা ঈমান এনেছে ও সৎকাজ করেছে, আমি অবশ্যই তাদের দোষ-ক্রটি ক্ষমা করে দিব এবং তাদের কর্মের উত্তম প্রতিফল দান করব।” (সূরা আনকাবুত, আয়াত:৭) আল্লাহ সাবধান করে দিয়েছেন, ” আর কেউ ইসলাম ছাড়া অন্য কোন ধর্ম অনুসন্ধান করলে তা কখনো কবুল করা হবে না । আখিরাতে সে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৮৫) তাহলে কেন আপনি ইসলামধর্ম ছাড়া মনগড়া হিন্দু ধর্ম, মনগড়া খ্রিস্টান ধর্ম, মনগড়া বৌদ্ধধর্ম বা মনগড়া অন্যধর্ম পালন করে আপনার মূল্যবান সময় নষ্ট করছেন? হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টানসহ সকল অমুসলিম যারা আল্লাহকে বাদ দিয়ে অন্য কিচ্ছুর পূজা করে তাদের (পরকালে)বিষয়ে আল্লাহ কি সতর্ক বাণী দিয়েছেন শুনুন, “স্মরণ করুন, যখন অনুসৃতগণ তাদের অনুসারীদের দায়িত্ব গ্রহণে অস্বীকার করবে আর তারা শাস্তি প্রত্যক্ষ করবে এবং তাদের পরস্পর সকল সম্পর্ক ছিন্ন হয়ে যাবে। এবং যারা অনুসরণ করেছিল তারা বলবে, হায়! যদি একবার আমরা ফিরে যেতে পারতাম তবে আমরা তাদের সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করতাম, যেমন (আজ)তারা আমাদের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করেছে। এভাবে আল্লাহ তাদের কার্যাবলি তাদের পরিতাপরূপে দেখাবেন। আর তারা কখনো দোযখের আগুন থেকে বের হবে না।“ (সূরা বাকারা, আয়াত: ১৬৬-১৬৭) মরার পরে আবার দুনিয়াতে ফিরে আসার কোনো উপায় নাই, কাজেই আজ থেকেই হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টানসহ সকল অমুসলিমরা মূর্তি, ছবি, সূর্য, আগুন, হাতি, সাপ, গরু, গাছ ইত্তাদি পূজা থেকে বিরত থাকুন এবং একমাত্র আল্লাহর ইবাদত করুন। হয়তো বলবেন, আল্লাহ শুধু নিজেকে ইবাদত করার আদেশ কেন দিয়েছেন? ধরুন আপনি বিবাহ করে আপনার বউকে ভাত-কাপড়ের দায়িত্ব নিয়েছেন। আপনার বউয়ের দায়িত্ব হচ্ছে আপনার সেবা করা, আপনার সংসারের কাজ-কর্ম করা, আপনার সাথে আপনার বিছানায় শয়ন করা, আপনার ছেলে-মেয়ের মা হওয়া। আপনার বউ যদি আপনাকে বাদ দিয়ে পাশের বাড়ির লোকের সেবা করে, পাশের বাড়ির লোকের সংসারের কাজ-কর্ম করে, পাশের বাড়ির লোকের বিছানায় শয়ন করে, পাশের বাড়ির লোকের ছেলে-মেয়ের মা হয় তাহলে আপনি কি খুব খুশি হবেন? কখনো না। তাহলে আপনি আপনার সৃষ্টিকর্তা আল্লাহকে বাদ দিয়ে অন্য কিচ্ছুর পূজা করার আগে দশবার চিন্তা করুন।@@kalpanabanerjee7195
@anjusrimukherjee9518 Жыл бұрын
জয় ঠাকুর জয় মা জয় স্বামীজী 🙏🙏🙏প্রণাম নেবেন মহারাজ
@siprachaudhuri5365 Жыл бұрын
🙏🌹🙏🌹🙏🌹Joy Thakur joy Ma joy Swami ji. 🙏🌹Pranam maharaj Apurba asadharan apnar sob lectures i asadharan.
@schokroborty3710 Жыл бұрын
Joy Moharaj.... Pranam🙏
@bulbulkhan89974 ай бұрын
আপনাদেরকে অবশ্যই খুব শীঘ্রই তওবা করতে হবে এবং ইসলাম ধর্মে ফিরে আসতে হবে। আল্লাহ আপনাদেরকে ক্ষমা করবেন। আল্লাহ সু-সংবাদ দিয়েছেন, ” তবে যে ব্যক্তি তওবা করেছে ও ঈমান এনেছে এবং সৎকাজ করেছে, আশা করা যায় সে সফলকাম হবে।” (সূরা কাছাছ, আয়াত:৬৭) আল্লাহ আরো সু-সংবাদ দিয়েছেন, ” আর যারা ঈমান এনেছে ও সৎকাজ করেছে, আমি অবশ্যই তাদের দোষ-ক্রটি ক্ষমা করে দিব এবং তাদের কর্মের উত্তম প্রতিফল দান করব।” (সূরা আনকাবুত, আয়াত:৭) আল্লাহ সাবধান করে দিয়েছেন, ” আর কেউ ইসলাম ছাড়া অন্য কোন ধর্ম অনুসন্ধান করলে তা কখনো কবুল করা হবে না । আখিরাতে সে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৮৫) তাহলে কেন আপনি ইসলামধর্ম ছাড়া মনগড়া হিন্দু ধর্ম, মনগড়া খ্রিস্টান ধর্ম, মনগড়া বৌদ্ধধর্ম বা মনগড়া অন্যধর্ম পালন করে আপনার মূল্যবান সময় নষ্ট করছেন? হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টানসহ সকল অমুসলিম যারা আল্লাহকে বাদ দিয়ে অন্য কিচ্ছুর পূজা করে তাদের (পরকালে)বিষয়ে আল্লাহ কি সতর্ক বাণী দিয়েছেন শুনুন, “স্মরণ করুন, যখন অনুসৃতগণ তাদের অনুসারীদের দায়িত্ব গ্রহণে অস্বীকার করবে আর তারা শাস্তি প্রত্যক্ষ করবে এবং তাদের পরস্পর সকল সম্পর্ক ছিন্ন হয়ে যাবে। এবং যারা অনুসরণ করেছিল তারা বলবে, হায়! যদি একবার আমরা ফিরে যেতে পারতাম তবে আমরা তাদের সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করতাম, যেমন (আজ)তারা আমাদের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করেছে। এভাবে আল্লাহ তাদের কার্যাবলি তাদের পরিতাপরূপে দেখাবেন। আর তারা কখনো দোযখের আগুন থেকে বের হবে না।“ (সূরা বাকারা, আয়াত: ১৬৬-১৬৭) মরার পরে আবার দুনিয়াতে ফিরে আসার কোনো উপায় নাই, কাজেই আজ থেকেই হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টানসহ সকল অমুসলিমরা মূর্তি, ছবি, সূর্য, আগুন, হাতি, সাপ, গরু, গাছ ইত্তাদি পূজা থেকে বিরত থাকুন এবং একমাত্র আল্লাহর ইবাদত করুন। হয়তো বলবেন, আল্লাহ শুধু নিজেকে ইবাদত করার আদেশ কেন দিয়েছেন? ধরুন আপনি বিবাহ করে আপনার বউকে ভাত-কাপড়ের দায়িত্ব নিয়েছেন। আপনার বউয়ের দায়িত্ব হচ্ছে আপনার সেবা করা, আপনার সংসারের কাজ-কর্ম করা, আপনার সাথে আপনার বিছানায় শয়ন করা, আপনার ছেলে-মেয়ের মা হওয়া। আপনার বউ যদি আপনাকে বাদ দিয়ে পাশের বাড়ির লোকের সেবা করে, পাশের বাড়ির লোকের সংসারের কাজ-কর্ম করে, পাশের বাড়ির লোকের বিছানায় শয়ন করে, পাশের বাড়ির লোকের ছেলে-মেয়ের মা হয় তাহলে আপনি কি খুব খুশি হবেন? কখনো না। তাহলে আপনি আপনার সৃষ্টিকর্তা আল্লাহকে বাদ দিয়ে অন্য কিচ্ছুর পূজা করার আগে দশবার চিন্তা করুন।@@schokroborty3710
@arkobanerjee7989 Жыл бұрын
We love you Maharaj, Pronam.
@basantisamanta9705 Жыл бұрын
Thanks for good..Thanks bhogoban.Thanks investment.🙏🙏🙏👋👋👋koti koti pranam guruji.
🌺 জয়তু শ্রীরামকৃষ্ণ পরমহংসদেব 🌺 "খুব খুব ভালো মহারাজজী"
@aparnasaha4544 Жыл бұрын
খুবই কঠিন একটি বিষয় নিয়ে চর্চা করলেন স্বামীজি।অপূর্ব অনুভূতি।
@banibanerjee490 Жыл бұрын
প্রথমেই মহারাজ কে আমার অন্তরের শ্রদ্ধা পূর্ন প্রনাম নিবেদন করি। কি অপূর্ব আলোচনা সভায় উপস্থিত না থেকে ও শুনলাম , দেখলাম যাদের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। মহারাজ জী র বিশ্লেষণ থেকে একটুও যদি বুঝতে পারি তবে আধ্যাত্মিক জীবনের মূল্যবোধও একটু হলেও সমৃদ্ধ হবে। ঠাকুরের কাছে প্রার্থনা করি সেই শুভ বুদ্ধির উদয় হোক আমাদের সবার। ঠাকুর, মা, স্বামী জী র কাছে প্রার্থনা করি মহারাজ জী কে সুস্থ নীরোগ রাখুন। আর সবার মঙ্গল করো। দিব্যত্রয়ী য় চরণে শতকোটি প্রনাম নিবেদন করি। জয় মা। জয় ঠাকুর। জয় স্বামী জী মহারাজ।।
@bulbulkhan89972 ай бұрын
জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ, নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”নিশ্চয়ই যারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে অচিরেই আমি তাদেরকে জাহান্নামে প্রবেশ করাবো, যখনই তাদের চামড়া জ্বলে যাবে তাদেরকে ভিন্ন চামড়া দিয়ে পরিবর্তন করে দিবো যাতে করে তারা পরিপূর্ণভাবে আযাব/শাস্তি অনুভব করতে পারে, নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা মহাপরাক্রমশালী এবং প্রজ্ঞাময় (সূরা নিসা, আয়াত ৫৬)। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)।
@mitabaishya4984 Жыл бұрын
অসাধারন সুন্দর একটি উপস্থাপনা। ভক্তি পূর্ণ প্রণাম জানাই মহারাজ।
@amitavahazra2728 Жыл бұрын
Great.... great,... really excellent for the Vivid description with complete analysis,its really enjoyfull with good enlightenment of our Knowledge...👌👌👌👍,... "Jai hok Thakurer 🙏🙏🙏,...Our Porompita ".. Jai Guru Radhe Shyam 🙏 Jai Maharajaji..🙏
@swapnamaity8396 Жыл бұрын
EXCELLENT ..WONDERFUL..ABSOLUTELY CORRECT..INFORMATION..SO BEAUTIFUL..MASSAGE TO MODERN SOCITY & HINDU RELIGION 🕉 SWASWADHA SATOKOTI PRANAM JANYE MAHARAJ NAMASTE 🙏 🙏
প্রনাম নেবেন মহারাজ, খুব ভাল লাগল । অনেক কিছু জানতে পারলাম ।ঠাকুরের অনেক কথার অর্থ জানতে পারলাম । তবে জানা আর অনুভব করতে পারার মধ্যে পার্থক্য অনেক ।প্রনাম জানাই দিব্যত্রয়ী র চরণে।
@kamalchakraborty3249 Жыл бұрын
Beautiful programme & beautiful explanation , joy ramkrishna ,joy maa , joy swami vivekananda
@manishamukherjee77009 ай бұрын
Pronam maharaj. Khub bhalo thakun.
@anurupasanyal9995 Жыл бұрын
Pronam Divyatrayaee...Pronam Maharaj... well explained...excellent...
@santoshmohanty91487 ай бұрын
19/12/2023.🕉️🚩🇮🇳🇮🇳🚩🙏🙏🙏🙏 Dr. Santosh Kumar Mohanty pray you Swami Jee 🙏🙏
@kajalnath64996 ай бұрын
Soo depth of knowledge.Aap ko asankha pronam janai🙏🙏🙏
@manishikhamukhopadhyaya4016Ай бұрын
অসাধারণ। প্রনাম মহারাজ জী 🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏
@bidhanbhattacharjee4297 Жыл бұрын
Khub bhalo analysis in details , Pronnam Moharaj.
@bishnupadabiswas1360 Жыл бұрын
এক অনন্য অনুভব আপনি দান করলেন। আপনার চরণযুগলে আমার প্রণাম।
@sushilchandramazumder5863 Жыл бұрын
বিশ্বাসে মিলায় কৃষ্ণ তর্কে বহুদূর। জয় শ্রীকৃষ্ণ চৈতন্য প্রভু নিত্যানন্দ শ্রীঅদৈত গদাধর শ্রীবাসাদি গৌর ভক্তবৃন্দ হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে। জয় রাম জয় রাম জয় রাম। রাম জয় রাম জয় রাম জয় রাম। জয় রাধে রাধে। তপ্ত কাণ্চন গৌরাঙ্গী রাধে বৃন্দাবনেশ্বরী বৃষভানু সূতেদেবী প্রণমামী হরি প্রিয়ে। হে কৃষ্ণ করুণা সিন্ধু দীনবন্ধু জগৎপতে গোপেশ গোপিকা কান্ত রাধা কান্ত নমোহস্তুতে। নমঃ মহাবদান্যায় কৃষ্ণ প্রেম প্রদায়তে কৃষ্ণায় কৃষ্ণ চৈতন্য নাম্নে গৌর তিষে নমঃ ওঁ জগন্নাথ দেবায় নমঃ। অনুভূতি ও ভক্তির মাধ্যমে ভগবানের সান্নিধ্য অর্জন করা সম্ভব। জয় ভক্ত বলবীর হনুমানের জয়।
@sushilchandramazumder5863 Жыл бұрын
হাত বা শরীর দেহের অংশ। 'আমি 'হলো আত্মারূপে ভগবান। দণ্ডবত মহারাজ। এই অধমের ধারণা অস্পষ্ট হতে পারে নিজগুণে ক্ষমা করে দিও মোর অপরাধ।
@chayanikaguha7275 Жыл бұрын
এটি ধারণা করা কী সুন্দর কথা ঠাকুর বললেন। তার কৃপা হলে অবশ্যই হবে।
@sanchitasinha8260 Жыл бұрын
অপূর্ব সুন্দর আলোচনা করে বলে দিলেন প্রনাম মহারাজ
@debnath5110 Жыл бұрын
Pronaam Maharaj...glimpse of a wonderland...valo thakben..
@shirsendubose4267 Жыл бұрын
সশ্রদ্ধ প্রণাম জানান মহারাজ কে।
@AloChowdhury-lf6uc7 ай бұрын
খুব ভালো লাগছে বাংলাদেশ থেকে দেখছি প্রণাম মহা রাজ
@pradippal17582 ай бұрын
অতি সুন্দর আপনার বেখ্যা।খুব খুবই ভালো লাগলো।জয় মা জয় ঠাকুর জয় স্বামীজি।প্রনামমহারাজজী
@bulbulkhan89972 ай бұрын
জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ, নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”নিশ্চয়ই যারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে অচিরেই আমি তাদেরকে জাহান্নামে প্রবেশ করাবো, যখনই তাদের চামড়া জ্বলে যাবে তাদেরকে ভিন্ন চামড়া দিয়ে পরিবর্তন করে দিবো যাতে করে তারা পরিপূর্ণভাবে আযাব/শাস্তি অনুভব করতে পারে, নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা মহাপরাক্রমশালী এবং প্রজ্ঞাময় (সূরা নিসা, আয়াত ৫৬)। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)।
@pranaypaul63612 ай бұрын
So so blessed. Eye opening.
@AMITPAUL-ty1hk Жыл бұрын
Excellent... Well explained Sir...
@chhandramajumder94611 ай бұрын
ভীষণ কঠিন কিন্তু খুব ভালো লেগেছে । প্রণাম মহারাজ।
@buddhadebadhikary2733 Жыл бұрын
Hare Krishna, Jay shree Radhe Krishna 👏👏👏👏, Jay shree Ram Krishna 👏👏👏👏,,Pranam, Super advice Thanks 👍❤️🙂🙏.
@bipasamajumder40179 ай бұрын
মনে হয় বারে বারে শুনি। জয় ঠাকুর 🙏
@chabbibhattacharjee77494 ай бұрын
Pronam kib valo laghche monta sudho hoech am.er.🙏🙏
@umachowdhury8606 ай бұрын
Pronam Moharaj So beautiful thanks a lot ❤
@swapnanandy642 Жыл бұрын
Apurboo Apurboo..ki sundor ...pronam neben Maharaj...
@ajantabera8225 ай бұрын
অপুর্ব ব্যাখা প্রণাম ঠাকুর 🌹🙏🌹🙏🌹🙏🌹
@surendranathmodak2208 Жыл бұрын
ঠাকুর মা স্বামীজি ও মহারাজ কে প্রণাম জানাই।বক্তব্য আমার জীবনে অনেক কাজে লাগবে।
@salilkumarmukherjee520 Жыл бұрын
আমার মনুষ্য জীবন সার্থক। প্রনাম মহারাজ।
@megharozario1476 Жыл бұрын
Khub sundor , we love you Maharaj ji pronam
@user-tl3xm3ir5h2 ай бұрын
Wonderful swamiji
@swapanmistry44905 ай бұрын
হিন্দু ধর্মের এই আমি প্রথম স্বামীজির বক্তব্য শুনে তার একজন নিয়মিত ভক্ত হলাম।
@bulbulkhan89972 ай бұрын
জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ, নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”নিশ্চয়ই যারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে অচিরেই আমি তাদেরকে জাহান্নামে প্রবেশ করাবো, যখনই তাদের চামড়া জ্বলে যাবে তাদেরকে ভিন্ন চামড়া দিয়ে পরিবর্তন করে দিবো যাতে করে তারা পরিপূর্ণভাবে আযাব/শাস্তি অনুভব করতে পারে, নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা মহাপরাক্রমশালী এবং প্রজ্ঞাময় (সূরা নিসা, আয়াত ৫৬)। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)।
আপনাদেরকে অবশ্যই খুব শীঘ্রই তওবা করতে হবে এবং ইসলাম ধর্মে ফিরে আসতে হবে। আল্লাহ আপনাদেরকে ক্ষমা করবেন। আল্লাহ সু-সংবাদ দিয়েছেন, ” তবে যে ব্যক্তি তওবা করেছে ও ঈমান এনেছে এবং সৎকাজ করেছে, আশা করা যায় সে সফলকাম হবে।” (সূরা কাছাছ, আয়াত:৬৭) আল্লাহ আরো সু-সংবাদ দিয়েছেন, ” আর যারা ঈমান এনেছে ও সৎকাজ করেছে, আমি অবশ্যই তাদের দোষ-ক্রটি ক্ষমা করে দিব এবং তাদের কর্মের উত্তম প্রতিফল দান করব।” (সূরা আনকাবুত, আয়াত:৭) আল্লাহ সাবধান করে দিয়েছেন, ” আর কেউ ইসলাম ছাড়া অন্য কোন ধর্ম অনুসন্ধান করলে তা কখনো কবুল করা হবে না । আখিরাতে সে ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে। (সূরা আল-ইমরান, আয়াত:৮৫) তাহলে কেন আপনি ইসলামধর্ম ছাড়া মনগড়া হিন্দু ধর্ম, মনগড়া খ্রিস্টান ধর্ম, মনগড়া বৌদ্ধধর্ম বা মনগড়া অন্যধর্ম পালন করে আপনার মূল্যবান সময় নষ্ট করছেন? হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টানসহ সকল অমুসলিম যারা আল্লাহকে বাদ দিয়ে অন্য কিচ্ছুর পূজা করে তাদের (পরকালে)বিষয়ে আল্লাহ কি সতর্ক বাণী দিয়েছেন শুনুন, “স্মরণ করুন, যখন অনুসৃতগণ তাদের অনুসারীদের দায়িত্ব গ্রহণে অস্বীকার করবে আর তারা শাস্তি প্রত্যক্ষ করবে এবং তাদের পরস্পর সকল সম্পর্ক ছিন্ন হয়ে যাবে। এবং যারা অনুসরণ করেছিল তারা বলবে, হায়! যদি একবার আমরা ফিরে যেতে পারতাম তবে আমরা তাদের সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করতাম, যেমন (আজ)তারা আমাদের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করেছে। এভাবে আল্লাহ তাদের কার্যাবলি তাদের পরিতাপরূপে দেখাবেন। আর তারা কখনো দোযখের আগুন থেকে বের হবে না।“ (সূরা বাকারা, আয়াত: ১৬৬-১৬৭) মরার পরে আবার দুনিয়াতে ফিরে আসার কোনো উপায় নাই, কাজেই আজ থেকেই হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টানসহ সকল অমুসলিমরা মূর্তি, ছবি, সূর্য, আগুন, হাতি, সাপ, গরু, গাছ ইত্তাদি পূজা থেকে বিরত থাকুন এবং একমাত্র আল্লাহর ইবাদত করুন। হয়তো বলবেন, আল্লাহ শুধু নিজেকে ইবাদত করার আদেশ কেন দিয়েছেন? ধরুন আপনি বিবাহ করে আপনার বউকে ভাত-কাপড়ের দায়িত্ব নিয়েছেন। আপনার বউয়ের দায়িত্ব হচ্ছে আপনার সেবা করা, আপনার সংসারের কাজ-কর্ম করা, আপনার সাথে আপনার বিছানায় শয়ন করা, আপনার ছেলে-মেয়ের মা হওয়া। আপনার বউ যদি আপনাকে বাদ দিয়ে পাশের বাড়ির লোকের সেবা করে, পাশের বাড়ির লোকের সংসারের কাজ-কর্ম করে, পাশের বাড়ির লোকের বিছানায় শয়ন করে, পাশের বাড়ির লোকের ছেলে-মেয়ের মা হয় তাহলে আপনি কি খুব খুশি হবেন? কখনো না। তাহলে আপনি আপনার সৃষ্টিকর্তা আল্লাহকে বাদ দিয়ে অন্য কিচ্ছুর পূজা করার আগে দশবার চিন্তা করুন।@@prodipkumarsaha3144
@santabiswassaha3892 Жыл бұрын
জয় ঠাকুর, মা, স্বামীজি 🙏🙏🙏🙏🙏🙏🌹🌹🌹, প্রনাম মহারাজ 🙏🙏🌹🌹 জী
@renukaaditya3069 Жыл бұрын
অসাধারণ যত শুনি তত আগ্রহ বাড়ে
@geetasongs28239 ай бұрын
Opurvo lecture 👌 pronam 🙏
@smritirekhadas6057 Жыл бұрын
Pronams Maharaj..Bar bar sunte jeno pari..obhipsa jeno thake.Kripa kore haat dhore thako,Probhu.
@shrabanimodak8412 Жыл бұрын
😳 Excellent, I am Speachless .
@sarbaniroy7681 Жыл бұрын
Pronam Maharaj...your lectures are very enlightening and enriching
মহারাজ, আপনাকে প্রনাম জানাই। ঠাকুর আছেন মা আছেন সবার সাথে এই ভাবনা নিয়েই এই উপলদ্ধি নিয়ে এই অনুভূতি নিয়েই সঙসারে দিন কাটাচ্ছি
@provatisengupta5249 Жыл бұрын
Excellent explanation. Pronam neben maharaj. 🙏🙏
@ramenchandrabarai2699 Жыл бұрын
প্রনাম মহারাজ। স্বামী বিবেকানন্দের পথে প্রকৃত ভগোবানের দর্শন হয়।
@etherkanasaha51249 ай бұрын
আপনার শ্রীচরণে আমার সশ্রদ্ধ প্রনাম জানাই মহারাজ। 🙏🙏
@avabhattacharjee453 Жыл бұрын
Thakur Maa Swamiji ke amer pronam .Mohraj ji ke o ami pronam janai.Moharaj ji Bhogoban amader vitore r baire 2jaygay i achen aita amer onubhob hoyeche.
@shrabonisarma1305 Жыл бұрын
Pronam neben maharaj, khub sundar lecture.
@peace3735 Жыл бұрын
স্বামীজির বক্তৃতা ও অনুষ্ঠানগুলোর স্থান ও সময় সম্পর্কে সামান্য কিছু বিবরণ দেওয়া থাকলে ভালো হয়
@madhuchandadeb3553 Жыл бұрын
মহারাজ প্রণাম নিবেন আপনার অসাধারণ বক্তব্য শুনে আমি
@madhuchandadeb3553 Жыл бұрын
মহারাজ আমার প্রণাম নেবেন অপূর্ব আপনার বক্তব্য
@bulbulkhan89972 ай бұрын
@@madhuchandadeb3553 জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ, নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”নিশ্চয়ই যারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে অচিরেই আমি তাদেরকে জাহান্নামে প্রবেশ করাবো, যখনই তাদের চামড়া জ্বলে যাবে তাদেরকে ভিন্ন চামড়া দিয়ে পরিবর্তন করে দিবো যাতে করে তারা পরিপূর্ণভাবে আযাব/শাস্তি অনুভব করতে পারে, নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা মহাপরাক্রমশালী এবং প্রজ্ঞাময় (সূরা নিসা, আয়াত ৫৬)। জাহান্নামের আযাবে অসহ্য হয়ে জাহান্নামীরা মৃত্যু কামনা করতে থাকবে কিন্তু তাদের আর কখনো মৃত্যু হবে না। আল্লাহ তায়ালা বলেন,” আর যখন তাদেরকে জাহান্নামের অতি সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা মৃত্যুকে ডাকতে থাকবে, তাদেরকে বলা হবে আজকে তোমরা এক মৃত্যুকে ডেকো না বরং অনেক মৃত্যুকে ডাকো (সূরা ফুরকান, আয়াত ১৩, ১৪)।
@kajalnath64996 ай бұрын
Abhumi lunthito pronam kori Shree Shree Thakur Ma Swamijir Shree charone 🌺🙏🌺🙏🌺🙏