আল্লাহ তায়ালা আরশে আজীমে আছেন আল্লাহ তাআলার শক্তি ক্ষমতা সর্বত্র বিরাজমান
@ohahmad84432 ай бұрын
পূর্ব ও পশ্চিম আল্লাহ-রই; তাই যেদিকেই তোমরা মুখ ফিরাও না কেন সেদিকেই আল্লাহ; নিশ্চয়ই আল্লাহ সবকিছু পরিবেষ্টনকারী ও সববিষয়ে পূর্ণ জ্ঞানবান। বাক্কারাহ_১১৫
@sharifalishah3493 Жыл бұрын
বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে বড় আলেম আল্লামা নূরুল ইসলাম অলিপুরী হুজুর।
@MuhammodApon6 ай бұрын
ইমাম আবু হানিফা (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, “আমরা স্বীকার ও বিশ্বাস করি যে, মহান আল্লাহ আরশের উপর অধিষ্ঠান গ্রহণ করেন, আরশের প্রতি তাঁর কোনোরূপ প্রয়োজন ব্যতিরেকে এবং আরশের উপরে স্থিরতা-উপবেশন ব্যতিরেকে। তিনি আরশ ও অন্য সবকিছুর সংরক্ষক। তিনি যদি আরশের মুখাপেক্ষী হতেন তাহলে বিশ্ব সৃষ্টি করতে ও পরিচালনা করতে পারতেন না, বরং তিনি মাখলুকের মত পরমুখাপেক্ষী হতেন। আর যদি তাঁর আরশের উপরে উপবেশন করার প্রয়োজনীয়তা থাকে তবে আরশ সৃষ্টির পূর্বে তিনি কোথায় ছিলেন? কাজেই আল্লাহ এ সকল বিষয় থেকে পবিত্র ও অনেক অনেক ঊর্ধ্বে “[ইমাম আবু হানিফা, আল ওয়াসিয়াহ, পৃষ্ঠা-৭৭] ইমাম আযমের এ বক্তব্য উল্লেখ করে মোল্লা আলী কারী হানাফী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, “এ বিষয়ে ইমাম মালিক(রাহিমাহুল্লাহ) খুবই ভাল কথা বলেছেন। তাঁকে আল্লাহর আরশের উপরে ইসিতিওয়া বা অধিষ্ঠান বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, “ইসতিওয়া বা অধিষ্ঠান পরিজ্ঞাত, এর পদ্ধতি বা স্বরূপ অজ্ঞাত, এ বিষয়ে প্রশ্ন করা বিদ'আত এবং এ বিষয় বিশ্বাস করা জরুরী “[মোল্লা আলী কারী, শারহুল ফিকহিল আকবর, পৃষ্ঠা-৭০] ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রাহিমাহুল্লাহ) বলতেন,” মহান আল্লাহ আরশের উপর অধিষ্ঠিত অধিষ্ঠিত হওয়ার অর্থ তিনি এর ঊর্ধ্বে। মহান আল্লাহ আরশ সৃষ্টির পূর্ব থেকেই সবকিছুর ঊর্ধ্বে। তিনি সকল কিছুর ঊর্ধ্বে এবং সকল কিছুর উপরে। এখানে আরণকে উল্লেখ করার কারণ আরশের মধ্যে এমন বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা অন্য কোনো কিছুর মধ্যে নেই। তা হলো আরশ সবচেয়ে মর্যাদাময় সৃষ্টি এবং সব কিছুর ঊর্ধ্বে। মহান আল্লাহ নিজের প্রশংসা করে বলেছেন যে, তিনি আরশের উপর অধিষ্ঠিত, অর্থাৎ তিনি আরশের ঊর্ধ্বে। আরশের উপরে অধিষ্ঠানের অর্থ আরশ স্পর্শ করে অবস্থান করা নয়। মহান আল্লাহ এরূপ ধারণার অনেক ঊর্ধ্বে। আরশ সৃষ্টির পূর্বে এবং আরশ সৃষ্টির পরে মহান আল্লাহ একই অবস্থায় রয়েছেন; কোনোরূপ পরিবর্তন তাঁকে স্পর্শ করেনি, কোনো গণ্ডি বা সীমা তাঁকে সীমায়িত করতে পারে না। যারা বলেন যে, মহান আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান তাদের কথা তিনি অস্বীকার ও প্রতিবাদ করতেন। কারণ সকল স্থানই গণ্ডি বা সীমায় আবদ্ধ। তিনি আব্দুর রহমান ইবনে মাহদী থেকে, তিনি ইমাম মালিক থেকে উদ্ধৃত করতেন, মহান আল্লাহ মহা পবিত্র আরশের ঊর্ধ্বে সমাসীন এবং তার জ্ঞান-ইলম সর্বত্র বিদ্যমান। কোনো স্থানই তার জ্ঞানের আওতার বাইরে নয়।আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান কথাটি ইমাম আহমদ ঘৃণ্য বলে গণ্য করতেন “[আহমদ ইবনু হাম্বাল, আল আকীদাহ, আবূ খাল্লালের বর্ণনা, পৃষ্ঠা-১০২-১১১]
আল্লাহ কি পৃথিবী সৃষ্টি করলেন অতঃপর পৃথিবীতে প্রবেশ করলেন? পৃথিবী তথা সৃষ্টি জগৎ সৃষ্টি করার আগে তিনি কোথায় ছিলেন নিশ্চয় সৃষ্টি জগতের উর্দ্দে? আর সৃষ্টি জগতের মধ্যে সবচেয়ে বড়সৃষ্টি এবং সবকিছুর উপরে অবস্থান করছে কোন সৃষ্টি নিশ্চয় আরশ? আর আল্লাহতো নিজেই বলেছেন তিনি আরশের উর্দ্দে সমুন্নত আছেন।। পৃথিবীতো একদিন ধংশ হয়ে যাবে তখন তিনি....? আর পৃথিবীতো একটা নির্দিষ্ট সময় থেকে শুরু হয়েছে,
আমি তার গলার শিরা থেকেও নিকটবর্তী। সুরা ক্কফ:১৬। তুমি কি লক্ষ্য করনি যে, আসমানসমূহ ও যমীনে যা কিছু আছে নিশ্চয় আল্লাহ তা জানেন? তিন জনের কোন গোপন পরামর্শ হয় না যাতে চতুর্থজন হিসেবে আল্লাহ থাকেন না, আর পাঁচ জনেরও হয় না, যাতে ষষ্ঠজন হিসেবে তিনি থাকেন না। এর চেয়ে কম হোক কিংবা বেশি হোক, তিনি তো তাদের সঙ্গেই আছেন, তারা যেখানেই থাকুক না কেন। তারপর কিয়ামতের দিন তিনি তাদেরকে তাদের কৃতকর্ম সম্পর্কে জানিয়ে দেবেন। নিশ্চয় আল্লাহ সব বিষয়ে সম্যক অবগত। সুরা মুজাদালা: ৭
@xmehadigaming65086 ай бұрын
Delwar Hossain saidi is right
@habibulhoque9912 Жыл бұрын
Allah sob jaegae ase
@k.m.sabbirahmedshanto74 Жыл бұрын
ঈমান ধ্বংস হবে এই ধরণের আকিদার কারণে
@habibulhoque9912 Жыл бұрын
@@k.m.sabbirahmedshanto74 vae apner iman ase ki ?
@k.m.sabbirahmedshanto74 Жыл бұрын
সহি মুসলিম তিরমিজি এবং সুনানে আবু দাউদ একটা হাদিস আছে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এক দাশি কে জিজ্ঞেস করেছিলেন আল্লাহ কোথায় দাসী বলল আল্লাহ আকাশে।এরপর আর একটা প্রশ্ন করলেন এবং তাকে আজাদ করে দিলেন অর্থাৎ মুক্ত করে দিলেন।এখানে কোনো যুক্তি খাটে না আর।হাদিস লাগবে?
@k.m.sabbirahmedshanto74 Жыл бұрын
@@habibulhoque9912সহি মুসলিম তিরমিজি এবং সুনানে আবু দাউদ একটা হাদিস আছে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এক দাশি কে জিজ্ঞেস করেছিলেন আল্লাহ কোথায় দাসী বলল আল্লাহ আকাশে।এরপর আর একটা প্রশ্ন করলেন এবং তাকে আজাদ করে দিলেন অর্থাৎ মুক্ত করে দিলেন।এখানে কোনো যুক্তি খাটে না আর।হাদিস লাগবে?
@MuhammodApon6 ай бұрын
ইমাম আবু হানিফা (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, “আমরা স্বীকার ও বিশ্বাস করি যে, মহান আল্লাহ আরশের উপর অধিষ্ঠান গ্রহণ করেন, আরশের প্রতি তাঁর কোনোরূপ প্রয়োজন ব্যতিরেকে এবং আরশের উপরে স্থিরতা-উপবেশন ব্যতিরেকে। তিনি আরশ ও অন্য সবকিছুর সংরক্ষক। তিনি যদি আরশের মুখাপেক্ষী হতেন তাহলে বিশ্ব সৃষ্টি করতে ও পরিচালনা করতে পারতেন না, বরং তিনি মাখলুকের মত পরমুখাপেক্ষী হতেন। আর যদি তাঁর আরশের উপরে উপবেশন করার প্রয়োজনীয়তা থাকে তবে আরশ সৃষ্টির পূর্বে তিনি কোথায় ছিলেন? কাজেই আল্লাহ এ সকল বিষয় থেকে পবিত্র ও অনেক অনেক ঊর্ধ্বে “[ইমাম আবু হানিফা, আল ওয়াসিয়াহ, পৃষ্ঠা-৭৭] ইমাম আযমের এ বক্তব্য উল্লেখ করে মোল্লা আলী কারী হানাফী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, “এ বিষয়ে ইমাম মালিক(রাহিমাহুল্লাহ) খুবই ভাল কথা বলেছেন। তাঁকে আল্লাহর আরশের উপরে ইসিতিওয়া বা অধিষ্ঠান বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, “ইসতিওয়া বা অধিষ্ঠান পরিজ্ঞাত, এর পদ্ধতি বা স্বরূপ অজ্ঞাত, এ বিষয়ে প্রশ্ন করা বিদ'আত এবং এ বিষয় বিশ্বাস করা জরুরী “[মোল্লা আলী কারী, শারহুল ফিকহিল আকবর, পৃষ্ঠা-৭০] ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রাহিমাহুল্লাহ) বলতেন,” মহান আল্লাহ আরশের উপর অধিষ্ঠিত অধিষ্ঠিত হওয়ার অর্থ তিনি এর ঊর্ধ্বে। মহান আল্লাহ আরশ সৃষ্টির পূর্ব থেকেই সবকিছুর ঊর্ধ্বে। তিনি সকল কিছুর ঊর্ধ্বে এবং সকল কিছুর উপরে। এখানে আরণকে উল্লেখ করার কারণ আরশের মধ্যে এমন বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা অন্য কোনো কিছুর মধ্যে নেই। তা হলো আরশ সবচেয়ে মর্যাদাময় সৃষ্টি এবং সব কিছুর ঊর্ধ্বে। মহান আল্লাহ নিজের প্রশংসা করে বলেছেন যে, তিনি আরশের উপর অধিষ্ঠিত, অর্থাৎ তিনি আরশের ঊর্ধ্বে। আরশের উপরে অধিষ্ঠানের অর্থ আরশ স্পর্শ করে অবস্থান করা নয়। মহান আল্লাহ এরূপ ধারণার অনেক ঊর্ধ্বে। আরশ সৃষ্টির পূর্বে এবং আরশ সৃষ্টির পরে মহান আল্লাহ একই অবস্থায় রয়েছেন; কোনোরূপ পরিবর্তন তাঁকে স্পর্শ করেনি, কোনো গণ্ডি বা সীমা তাঁকে সীমায়িত করতে পারে না। যারা বলেন যে, মহান আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান তাদের কথা তিনি অস্বীকার ও প্রতিবাদ করতেন। কারণ সকল স্থানই গণ্ডি বা সীমায় আবদ্ধ। তিনি আব্দুর রহমান ইবনে মাহদী থেকে, তিনি ইমাম মালিক থেকে উদ্ধৃত করতেন, মহান আল্লাহ মহা পবিত্র আরশের ঊর্ধ্বে সমাসীন এবং তার জ্ঞান-ইলম সর্বত্র বিদ্যমান। কোনো স্থানই তার জ্ঞানের আওতার বাইরে নয়।আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান কথাটি ইমাম আহমদ ঘৃণ্য বলে গণ্য করতেন “[আহমদ ইবনু হাম্বাল, আল আকীদাহ, আবূ খাল্লালের বর্ণনা, পৃষ্ঠা-১০২-১১১]
ইমাম আবু হানিফা (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, “আমরা স্বীকার ও বিশ্বাস করি যে, মহান আল্লাহ আরশের উপর অধিষ্ঠান গ্রহণ করেন, আরশের প্রতি তাঁর কোনোরূপ প্রয়োজন ব্যতিরেকে এবং আরশের উপরে স্থিরতা-উপবেশন ব্যতিরেকে। তিনি আরশ ও অন্য সবকিছুর সংরক্ষক। তিনি যদি আরশের মুখাপেক্ষী হতেন তাহলে বিশ্ব সৃষ্টি করতে ও পরিচালনা করতে পারতেন না, বরং তিনি মাখলুকের মত পরমুখাপেক্ষী হতেন। আর যদি তাঁর আরশের উপরে উপবেশন করার প্রয়োজনীয়তা থাকে তবে আরশ সৃষ্টির পূর্বে তিনি কোথায় ছিলেন? কাজেই আল্লাহ এ সকল বিষয় থেকে পবিত্র ও অনেক অনেক ঊর্ধ্বে “[ইমাম আবু হানিফা, আল ওয়াসিয়াহ, পৃষ্ঠা-৭৭] ইমাম আযমের এ বক্তব্য উল্লেখ করে মোল্লা আলী কারী হানাফী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, “এ বিষয়ে ইমাম মালিক(রাহিমাহুল্লাহ) খুবই ভাল কথা বলেছেন। তাঁকে আল্লাহর আরশের উপরে ইসিতিওয়া বা অধিষ্ঠান বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, “ইসতিওয়া বা অধিষ্ঠান পরিজ্ঞাত, এর পদ্ধতি বা স্বরূপ অজ্ঞাত, এ বিষয়ে প্রশ্ন করা বিদ'আত এবং এ বিষয় বিশ্বাস করা জরুরী “[মোল্লা আলী কারী, শারহুল ফিকহিল আকবর, পৃষ্ঠা-৭০] ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রাহিমাহুল্লাহ) বলতেন,” মহান আল্লাহ আরশের উপর অধিষ্ঠিত অধিষ্ঠিত হওয়ার অর্থ তিনি এর ঊর্ধ্বে। মহান আল্লাহ আরশ সৃষ্টির পূর্ব থেকেই সবকিছুর ঊর্ধ্বে। তিনি সকল কিছুর ঊর্ধ্বে এবং সকল কিছুর উপরে। এখানে আরণকে উল্লেখ করার কারণ আরশের মধ্যে এমন বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা অন্য কোনো কিছুর মধ্যে নেই। তা হলো আরশ সবচেয়ে মর্যাদাময় সৃষ্টি এবং সব কিছুর ঊর্ধ্বে। মহান আল্লাহ নিজের প্রশংসা করে বলেছেন যে, তিনি আরশের উপর অধিষ্ঠিত, অর্থাৎ তিনি আরশের ঊর্ধ্বে। আরশের উপরে অধিষ্ঠানের অর্থ আরশ স্পর্শ করে অবস্থান করা নয়। মহান আল্লাহ এরূপ ধারণার অনেক ঊর্ধ্বে। আরশ সৃষ্টির পূর্বে এবং আরশ সৃষ্টির পরে মহান আল্লাহ একই অবস্থায় রয়েছেন; কোনোরূপ পরিবর্তন তাঁকে স্পর্শ করেনি, কোনো গণ্ডি বা সীমা তাঁকে সীমায়িত করতে পারে না। যারা বলেন যে, মহান আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান তাদের কথা তিনি অস্বীকার ও প্রতিবাদ করতেন। কারণ সকল স্থানই গণ্ডি বা সীমায় আবদ্ধ। তিনি আব্দুর রহমান ইবনে মাহদী থেকে, তিনি ইমাম মালিক থেকে উদ্ধৃত করতেন, মহান আল্লাহ মহা পবিত্র আরশের ঊর্ধ্বে সমাসীন এবং তার জ্ঞান-ইলম সর্বত্র বিদ্যমান। কোনো স্থানই তার জ্ঞানের আওতার বাইরে নয়।আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান কথাটি ইমাম আহমদ ঘৃণ্য বলে গণ্য করতেন “[আহমদ ইবনু হাম্বাল, আল আকীদাহ, আবূ খাল্লালের বর্ণনা, পৃষ্ঠা-১০২-১১১]
@KhairulIslam-bs9de4 ай бұрын
অলিপুরী সাহেবের এই আকিদাটা ভুল
@asmshamsudduha920 Жыл бұрын
রুহ আমার আপনার শরীরের কোথায় সীমাবদ্ধ?
@noberahamed72525 ай бұрын
সুরা মুলুক 16 ও 17 নং আয়াতে কি বলা আছে আপনারা কুরআন হাদিস বুজে জদি গুরামি করেন আমরা সাধারন মানুষ কোন পথে যাবো
@HafezkariSahidulIslamShahid3 ай бұрын
বড় হুজুর হলেই কথা ঠিক এই ধারণা ভুল
@SaidurRahman-zj7ws2 ай бұрын
@@HafezkariSahidulIslamShahid ঠিক
@mstamena87556 ай бұрын
এ
@mahbubrahman9870 Жыл бұрын
আপনি ওলিপুরী সাহেবের পুরো বক্তব্য দেন নাই কেন কাট করে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করছেন কেন
শায়েখ আহমাদ্দুলা সাহেব বলেছেনঃ 'আল্লাহ আরশের উপরে'-এই কথা বিশ্বাস না করলে ঈমানদারই হতে পারবেন না। [তথ্যটি উনার বক্তব্য থেকে সংগ্রহীত] [Mashuk Alam] 12/05/2023
@MuhammodApon6 ай бұрын
ইমাম আবু হানিফা (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, “আমরা স্বীকার ও বিশ্বাস করি যে, মহান আল্লাহ আরশের উপর অধিষ্ঠান গ্রহণ করেন, আরশের প্রতি তাঁর কোনোরূপ প্রয়োজন ব্যতিরেকে এবং আরশের উপরে স্থিরতা-উপবেশন ব্যতিরেকে। তিনি আরশ ও অন্য সবকিছুর সংরক্ষক। তিনি যদি আরশের মুখাপেক্ষী হতেন তাহলে বিশ্ব সৃষ্টি করতে ও পরিচালনা করতে পারতেন না, বরং তিনি মাখলুকের মত পরমুখাপেক্ষী হতেন। আর যদি তাঁর আরশের উপরে উপবেশন করার প্রয়োজনীয়তা থাকে তবে আরশ সৃষ্টির পূর্বে তিনি কোথায় ছিলেন? কাজেই আল্লাহ এ সকল বিষয় থেকে পবিত্র ও অনেক অনেক ঊর্ধ্বে “[ইমাম আবু হানিফা, আল ওয়াসিয়াহ, পৃষ্ঠা-৭৭] ইমাম আযমের এ বক্তব্য উল্লেখ করে মোল্লা আলী কারী হানাফী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, “এ বিষয়ে ইমাম মালিক(রাহিমাহুল্লাহ) খুবই ভাল কথা বলেছেন। তাঁকে আল্লাহর আরশের উপরে ইসিতিওয়া বা অধিষ্ঠান বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, “ইসতিওয়া বা অধিষ্ঠান পরিজ্ঞাত, এর পদ্ধতি বা স্বরূপ অজ্ঞাত, এ বিষয়ে প্রশ্ন করা বিদ'আত এবং এ বিষয় বিশ্বাস করা জরুরী “[মোল্লা আলী কারী, শারহুল ফিকহিল আকবর, পৃষ্ঠা-৭০] ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রাহিমাহুল্লাহ) বলতেন,” মহান আল্লাহ আরশের উপর অধিষ্ঠিত অধিষ্ঠিত হওয়ার অর্থ তিনি এর ঊর্ধ্বে। মহান আল্লাহ আরশ সৃষ্টির পূর্ব থেকেই সবকিছুর ঊর্ধ্বে। তিনি সকল কিছুর ঊর্ধ্বে এবং সকল কিছুর উপরে। এখানে আরণকে উল্লেখ করার কারণ আরশের মধ্যে এমন বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা অন্য কোনো কিছুর মধ্যে নেই। তা হলো আরশ সবচেয়ে মর্যাদাময় সৃষ্টি এবং সব কিছুর ঊর্ধ্বে। মহান আল্লাহ নিজের প্রশংসা করে বলেছেন যে, তিনি আরশের উপর অধিষ্ঠিত, অর্থাৎ তিনি আরশের ঊর্ধ্বে। আরশের উপরে অধিষ্ঠানের অর্থ আরশ স্পর্শ করে অবস্থান করা নয়। মহান আল্লাহ এরূপ ধারণার অনেক ঊর্ধ্বে। আরশ সৃষ্টির পূর্বে এবং আরশ সৃষ্টির পরে মহান আল্লাহ একই অবস্থায় রয়েছেন; কোনোরূপ পরিবর্তন তাঁকে স্পর্শ করেনি, কোনো গণ্ডি বা সীমা তাঁকে সীমায়িত করতে পারে না। যারা বলেন যে, মহান আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান তাদের কথা তিনি অস্বীকার ও প্রতিবাদ করতেন। কারণ সকল স্থানই গণ্ডি বা সীমায় আবদ্ধ। তিনি আব্দুর রহমান ইবনে মাহদী থেকে, তিনি ইমাম মালিক থেকে উদ্ধৃত করতেন, মহান আল্লাহ মহা পবিত্র আরশের ঊর্ধ্বে সমাসীন এবং তার জ্ঞান-ইলম সর্বত্র বিদ্যমান। কোনো স্থানই তার জ্ঞানের আওতার বাইরে নয়।আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান কথাটি ইমাম আহমদ ঘৃণ্য বলে গণ্য করতেন “[আহমদ ইবনু হাম্বাল, আল আকীদাহ, আবূ খাল্লালের বর্ণনা, পৃষ্ঠা-১০২-১১১]
@abdulalim84577 күн бұрын
জর্দাপুরী ভুল
@zubayerzarif5542 Жыл бұрын
যারা বলেনঃ আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান! তাহলে কাছে জানতে চাইঃ উপরোক্ত কথাটি দ্বারা আপনারা যা বুঝে থাকেন তা জানান! [Mashuk Alam] 12/05/2023
@read92545 ай бұрын
আলম সাহেবের কাছে আমার প্রশ্ন আল্লাহ যদি সর্বত্র বিরাজমান না থাকে তাহলে সর্বত্র কে বিরাজমান? একটু দয়া করে বললে উপকৃত হব।
@zubayerzarif55425 ай бұрын
@@read9254 - আমি জানতে চেয়েছিঃ "আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান"-এই কথা দ্বারা কি বুঝানো হচ্ছে? [Mashuk Alam] 31/03/2024
দোনো টাই ঠিক, এসব ভিডিও দিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করবেন না।
@mdanas97557 ай бұрын
আল্লাহ আরশে থাকেন
@MuhammodApon6 ай бұрын
ইমাম আবু হানিফা (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, “আমরা স্বীকার ও বিশ্বাস করি যে, মহান আল্লাহ আরশের উপর অধিষ্ঠান গ্রহণ করেন, আরশের প্রতি তাঁর কোনোরূপ প্রয়োজন ব্যতিরেকে এবং আরশের উপরে স্থিরতা-উপবেশন ব্যতিরেকে। তিনি আরশ ও অন্য সবকিছুর সংরক্ষক। তিনি যদি আরশের মুখাপেক্ষী হতেন তাহলে বিশ্ব সৃষ্টি করতে ও পরিচালনা করতে পারতেন না, বরং তিনি মাখলুকের মত পরমুখাপেক্ষী হতেন। আর যদি তাঁর আরশের উপরে উপবেশন করার প্রয়োজনীয়তা থাকে তবে আরশ সৃষ্টির পূর্বে তিনি কোথায় ছিলেন? কাজেই আল্লাহ এ সকল বিষয় থেকে পবিত্র ও অনেক অনেক ঊর্ধ্বে “[ইমাম আবু হানিফা, আল ওয়াসিয়াহ, পৃষ্ঠা-৭৭] ইমাম আযমের এ বক্তব্য উল্লেখ করে মোল্লা আলী কারী হানাফী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, “এ বিষয়ে ইমাম মালিক(রাহিমাহুল্লাহ) খুবই ভাল কথা বলেছেন। তাঁকে আল্লাহর আরশের উপরে ইসিতিওয়া বা অধিষ্ঠান বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, “ইসতিওয়া বা অধিষ্ঠান পরিজ্ঞাত, এর পদ্ধতি বা স্বরূপ অজ্ঞাত, এ বিষয়ে প্রশ্ন করা বিদ'আত এবং এ বিষয় বিশ্বাস করা জরুরী “[মোল্লা আলী কারী, শারহুল ফিকহিল আকবর, পৃষ্ঠা-৭০] ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রাহিমাহুল্লাহ) বলতেন,” মহান আল্লাহ আরশের উপর অধিষ্ঠিত অধিষ্ঠিত হওয়ার অর্থ তিনি এর ঊর্ধ্বে। মহান আল্লাহ আরশ সৃষ্টির পূর্ব থেকেই সবকিছুর ঊর্ধ্বে। তিনি সকল কিছুর ঊর্ধ্বে এবং সকল কিছুর উপরে। এখানে আরণকে উল্লেখ করার কারণ আরশের মধ্যে এমন বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা অন্য কোনো কিছুর মধ্যে নেই। তা হলো আরশ সবচেয়ে মর্যাদাময় সৃষ্টি এবং সব কিছুর ঊর্ধ্বে। মহান আল্লাহ নিজের প্রশংসা করে বলেছেন যে, তিনি আরশের উপর অধিষ্ঠিত, অর্থাৎ তিনি আরশের ঊর্ধ্বে। আরশের উপরে অধিষ্ঠানের অর্থ আরশ স্পর্শ করে অবস্থান করা নয়। মহান আল্লাহ এরূপ ধারণার অনেক ঊর্ধ্বে। আরশ সৃষ্টির পূর্বে এবং আরশ সৃষ্টির পরে মহান আল্লাহ একই অবস্থায় রয়েছেন; কোনোরূপ পরিবর্তন তাঁকে স্পর্শ করেনি, কোনো গণ্ডি বা সীমা তাঁকে সীমায়িত করতে পারে না। যারা বলেন যে, মহান আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান তাদের কথা তিনি অস্বীকার ও প্রতিবাদ করতেন। কারণ সকল স্থানই গণ্ডি বা সীমায় আবদ্ধ। তিনি আব্দুর রহমান ইবনে মাহদী থেকে, তিনি ইমাম মালিক থেকে উদ্ধৃত করতেন, মহান আল্লাহ মহা পবিত্র আরশের ঊর্ধ্বে সমাসীন এবং তার জ্ঞান-ইলম সর্বত্র বিদ্যমান। কোনো স্থানই তার জ্ঞানের আওতার বাইরে নয়।আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান কথাটি ইমাম আহমদ ঘৃণ্য বলে গণ্য করতেন “[আহমদ ইবনু হাম্বাল, আল আকীদাহ, আবূ খাল্লালের বর্ণনা, পৃষ্ঠা-১০২-১১১]
@lukmankhan9281 Жыл бұрын
অলী পুরী টিক বলছে বন্ড মিজান
@MuhammodApon6 ай бұрын
ইমাম আবু হানিফা (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, “আমরা স্বীকার ও বিশ্বাস করি যে, মহান আল্লাহ আরশের উপর অধিষ্ঠান গ্রহণ করেন, আরশের প্রতি তাঁর কোনোরূপ প্রয়োজন ব্যতিরেকে এবং আরশের উপরে স্থিরতা-উপবেশন ব্যতিরেকে। তিনি আরশ ও অন্য সবকিছুর সংরক্ষক। তিনি যদি আরশের মুখাপেক্ষী হতেন তাহলে বিশ্ব সৃষ্টি করতে ও পরিচালনা করতে পারতেন না, বরং তিনি মাখলুকের মত পরমুখাপেক্ষী হতেন। আর যদি তাঁর আরশের উপরে উপবেশন করার প্রয়োজনীয়তা থাকে তবে আরশ সৃষ্টির পূর্বে তিনি কোথায় ছিলেন? কাজেই আল্লাহ এ সকল বিষয় থেকে পবিত্র ও অনেক অনেক ঊর্ধ্বে “[ইমাম আবু হানিফা, আল ওয়াসিয়াহ, পৃষ্ঠা-৭৭] ইমাম আযমের এ বক্তব্য উল্লেখ করে মোল্লা আলী কারী হানাফী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, “এ বিষয়ে ইমাম মালিক(রাহিমাহুল্লাহ) খুবই ভাল কথা বলেছেন। তাঁকে আল্লাহর আরশের উপরে ইসিতিওয়া বা অধিষ্ঠান বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, “ইসতিওয়া বা অধিষ্ঠান পরিজ্ঞাত, এর পদ্ধতি বা স্বরূপ অজ্ঞাত, এ বিষয়ে প্রশ্ন করা বিদ'আত এবং এ বিষয় বিশ্বাস করা জরুরী “[মোল্লা আলী কারী, শারহুল ফিকহিল আকবর, পৃষ্ঠা-৭০] ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রাহিমাহুল্লাহ) বলতেন,” মহান আল্লাহ আরশের উপর অধিষ্ঠিত অধিষ্ঠিত হওয়ার অর্থ তিনি এর ঊর্ধ্বে। মহান আল্লাহ আরশ সৃষ্টির পূর্ব থেকেই সবকিছুর ঊর্ধ্বে। তিনি সকল কিছুর ঊর্ধ্বে এবং সকল কিছুর উপরে। এখানে আরণকে উল্লেখ করার কারণ আরশের মধ্যে এমন বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা অন্য কোনো কিছুর মধ্যে নেই। তা হলো আরশ সবচেয়ে মর্যাদাময় সৃষ্টি এবং সব কিছুর ঊর্ধ্বে। মহান আল্লাহ নিজের প্রশংসা করে বলেছেন যে, তিনি আরশের উপর অধিষ্ঠিত, অর্থাৎ তিনি আরশের ঊর্ধ্বে। আরশের উপরে অধিষ্ঠানের অর্থ আরশ স্পর্শ করে অবস্থান করা নয়। মহান আল্লাহ এরূপ ধারণার অনেক ঊর্ধ্বে। আরশ সৃষ্টির পূর্বে এবং আরশ সৃষ্টির পরে মহান আল্লাহ একই অবস্থায় রয়েছেন; কোনোরূপ পরিবর্তন তাঁকে স্পর্শ করেনি, কোনো গণ্ডি বা সীমা তাঁকে সীমায়িত করতে পারে না। যারা বলেন যে, মহান আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান তাদের কথা তিনি অস্বীকার ও প্রতিবাদ করতেন। কারণ সকল স্থানই গণ্ডি বা সীমায় আবদ্ধ। তিনি আব্দুর রহমান ইবনে মাহদী থেকে, তিনি ইমাম মালিক থেকে উদ্ধৃত করতেন, মহান আল্লাহ মহা পবিত্র আরশের ঊর্ধ্বে সমাসীন এবং তার জ্ঞান-ইলম সর্বত্র বিদ্যমান। কোনো স্থানই তার জ্ঞানের আওতার বাইরে নয়।আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান কথাটি ইমাম আহমদ ঘৃণ্য বলে গণ্য করতেন “[আহমদ ইবনু হাম্বাল, আল আকীদাহ, আবূ খাল্লালের বর্ণনা, পৃষ্ঠা-১০২-১১১]
@mdabdullah17734 ай бұрын
Olipuri wrong
@mdabdullah17732 ай бұрын
Olipuri is ignorant but his son is knowledgeable.
@lukmankhan9281 Жыл бұрын
বন্ড মিজানে জানে😆😆😆
@MuhammodApon6 ай бұрын
ইমাম আবু হানিফা (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, “আমরা স্বীকার ও বিশ্বাস করি যে, মহান আল্লাহ আরশের উপর অধিষ্ঠান গ্রহণ করেন, আরশের প্রতি তাঁর কোনোরূপ প্রয়োজন ব্যতিরেকে এবং আরশের উপরে স্থিরতা-উপবেশন ব্যতিরেকে। তিনি আরশ ও অন্য সবকিছুর সংরক্ষক। তিনি যদি আরশের মুখাপেক্ষী হতেন তাহলে বিশ্ব সৃষ্টি করতে ও পরিচালনা করতে পারতেন না, বরং তিনি মাখলুকের মত পরমুখাপেক্ষী হতেন। আর যদি তাঁর আরশের উপরে উপবেশন করার প্রয়োজনীয়তা থাকে তবে আরশ সৃষ্টির পূর্বে তিনি কোথায় ছিলেন? কাজেই আল্লাহ এ সকল বিষয় থেকে পবিত্র ও অনেক অনেক ঊর্ধ্বে “[ইমাম আবু হানিফা, আল ওয়াসিয়াহ, পৃষ্ঠা-৭৭] ইমাম আযমের এ বক্তব্য উল্লেখ করে মোল্লা আলী কারী হানাফী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, “এ বিষয়ে ইমাম মালিক(রাহিমাহুল্লাহ) খুবই ভাল কথা বলেছেন। তাঁকে আল্লাহর আরশের উপরে ইসিতিওয়া বা অধিষ্ঠান বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, “ইসতিওয়া বা অধিষ্ঠান পরিজ্ঞাত, এর পদ্ধতি বা স্বরূপ অজ্ঞাত, এ বিষয়ে প্রশ্ন করা বিদ'আত এবং এ বিষয় বিশ্বাস করা জরুরী “[মোল্লা আলী কারী, শারহুল ফিকহিল আকবর, পৃষ্ঠা-৭০] ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রাহিমাহুল্লাহ) বলতেন,” মহান আল্লাহ আরশের উপর অধিষ্ঠিত অধিষ্ঠিত হওয়ার অর্থ তিনি এর ঊর্ধ্বে। মহান আল্লাহ আরশ সৃষ্টির পূর্ব থেকেই সবকিছুর ঊর্ধ্বে। তিনি সকল কিছুর ঊর্ধ্বে এবং সকল কিছুর উপরে। এখানে আরণকে উল্লেখ করার কারণ আরশের মধ্যে এমন বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা অন্য কোনো কিছুর মধ্যে নেই। তা হলো আরশ সবচেয়ে মর্যাদাময় সৃষ্টি এবং সব কিছুর ঊর্ধ্বে। মহান আল্লাহ নিজের প্রশংসা করে বলেছেন যে, তিনি আরশের উপর অধিষ্ঠিত, অর্থাৎ তিনি আরশের ঊর্ধ্বে। আরশের উপরে অধিষ্ঠানের অর্থ আরশ স্পর্শ করে অবস্থান করা নয়। মহান আল্লাহ এরূপ ধারণার অনেক ঊর্ধ্বে। আরশ সৃষ্টির পূর্বে এবং আরশ সৃষ্টির পরে মহান আল্লাহ একই অবস্থায় রয়েছেন; কোনোরূপ পরিবর্তন তাঁকে স্পর্শ করেনি, কোনো গণ্ডি বা সীমা তাঁকে সীমায়িত করতে পারে না। যারা বলেন যে, মহান আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান তাদের কথা তিনি অস্বীকার ও প্রতিবাদ করতেন। কারণ সকল স্থানই গণ্ডি বা সীমায় আবদ্ধ। তিনি আব্দুর রহমান ইবনে মাহদী থেকে, তিনি ইমাম মালিক থেকে উদ্ধৃত করতেন, মহান আল্লাহ মহা পবিত্র আরশের ঊর্ধ্বে সমাসীন এবং তার জ্ঞান-ইলম সর্বত্র বিদ্যমান। কোনো স্থানই তার জ্ঞানের আওতার বাইরে নয়।আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান কথাটি ইমাম আহমদ ঘৃণ্য বলে গণ্য করতেন “[আহমদ ইবনু হাম্বাল, আল আকীদাহ, আবূ খাল্লালের বর্ণনা, পৃষ্ঠা-১০২-১১১]
@RifatAhmedShovo5 ай бұрын
😡😡😡
@imranemdad94552 ай бұрын
ওলীপুরি এই আকিদার ব্যাখা ভুল,উনি ব্যাখা দিতে আব্বাসীয় আমলের দার্শনিকদের মতামত প্রধান্য দিয়েছেন, কুরআন ও সহীহ হাদীসের মত অনুযায়ী মাওলানা দেলয়োর হোসেন সাঈদী(রহ) আকিদার এই ব্যাখা সঠিক।