১. সুরা আ’রাফ ৭:৫৪: “নিশ্চয়ই তোমাদের প্রতিপালক হচ্ছেন সেই আল্লাহ যিনি আসমান ও যমীনকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর তিনি আরশে সমাসীন হন |” ২. সুরা ইউনুস ১০:৩: “নিশ্চয়ই তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহ, যিনি আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবী ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর তিনি আরশে সমাসীন হন |” ৩. সুরা রা’দ ১৩:২: “আল্লাহই ঊর্ধ্বদেশে আকাশমণ্ডলী স্থাপন করেছেন স্তম্ভ ব্যতীত - তোমরা এটা দেখেছ| অতঃপর তিনি আরশে সমাসীন হন |” ৪. সুরা ত্ব-হা ২০:৫: “দয়াময় (আল্লাহ) আরশে সমাসীন|” ৫. সুরা ফুরক্বান ২৫:৫৯: “তিনি আকাশমণ্ডলী, পৃথিবী এবং এতদুভয়ের মধ্যবর্তী সমস্ত কিছু ছয় দিনে সৃষ্টি করেন; অতঃপর তিনি আরশে সমাসীন হন। তিনিই রহমান,তাঁর সম্বন্ধে যে অবগত আছে তাকে জিজ্ঞেস করে দেখ |” ৬. সুরা সাজদাহ ৩২:৪: “আল্লাহ তিনি, যিনি আকাশমণ্ডলী, পৃথিবী ও এতদুভয়ের অন্তর্বর্তী সবকিছু সৃষ্টি করেছেন ছয় দিনে। অতঃপর তিনি আরশে সমাসীন হন |” ৭. সুরা হাদীদ ৫৭:৪: “তিনিই ছয় দিনে আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর আরশে সমাসীন হয়েছেন।” ৮. সুরা নিসা ৪:১৫৮: ‘বরং আল্লাহ তাকে (ঈসাকে)নিজের দিকে উঠিয়ে নিয়েছেন |” ৯. সুরা আলে ইমরান ৩:৫৫: “স্মরণ কর, যখন আল্লাহ বললেন, হে ঈসা! আমি তোমার কাল পূর্ণ করছি এবং আমার নিকট তোমাকে তুলে নিচ্ছি |” ১০. সুরা মুলক ন৬৭:১৬-১৭: “(১৬) তোমরা কি নিরাপদ হয়ে গেছ যে (এ বিষয়ে), যিনি আকাশের উপর রয়েছেন তিনি তোমাদেরসহ ভূমি ধসিয়ে দিবেন না? আর তখন ওটা আকস্মিকভাবে থরথর করে কাঁপতে থাকবে| (১৭) অথবা তোমরা কি নিরাপদ হয়ে গেছ যে, আকাশের উপর যিনি রয়েছেন তিনি তোমাদের উপর পাথর বর্ষণকারী ঝঞ্ঝাবায়ু প্রেরণ করবেন না? তখন তোমরা জানতে পারবে কিরূপ ছিল আমার সতর্কবাণী|” ১১. সুরা মুমিন ৪০:৩৬-৩৭: “ফেরাঊন বলল, হে হামান! তুমি আমার জন্য এক সুউচ্চ প্রাসাদ তৈরী কর| যাতে আমি অবলম্বন পাই আসমানে আরোহনের, যেন আমি দেখতে পাই মুসা (আ:)এর মা’বুদকে|” ১২. সুরা হাক্কাহ ৬৯:১৭: “ফেরেশতাগণ তাঁর (আল্লাহর) পার্শ্বে পার্শ্বে থাকবে এবং সেদিন (কিয়ামতের দিন) আটজন ফেরেশতা তোমার প্রতিপালকের আরশকে নিজেদের উপরে বহন করবে|”
@Abdullah-uq9op22 күн бұрын
এরকম কুরআন বুঝলে সবাই মুফাসসির হয়ে যেত।
@MahafajourScientist18 күн бұрын
Right... ❤️
@identityofallah6 ай бұрын
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে মহান আরশের উরধে সমুন্নত, সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । ♥♥♥ সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহ্র সকল ক্ষমতা ও সকল রাজত্ব, সুন্দর নাম, পূর্ণ গুণ একমাত্র আল্লাহ্র বিশুদ্ধ ও অবিভাজ্য তাঁরই একত্ব। কোরআন আল্লাহর বাণী। মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার • বিশ্বাস করার মতো বিশ্বাস করা • যেভাবে পড়ার দাবি কোরআন রাখে, সেভাবে পড়া • যেভাবে বোঝা উচিত, সেভাবে বোঝা • এর উপর আমল করা • অপরকে শেখানো, এবং এর প্রচার ও প্রসার করা ...///////////
@abdulgofurali7853 Жыл бұрын
THE BEST SPICH MD ABDUL GOFUR
@AbuSufyan-g7e3 ай бұрын
উপকার পাইলাম, ধন্যবাদ ✅
@habibullahmashhud6168 Жыл бұрын
অনেক গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা যদিও আলোচনাটি শুনে জাহেল এবং তাদের অনুসারীদের চুলকানি শুরু হবে।
@michaelalan55208 ай бұрын
জাহেল, চুলকানি - এসব অশালীন মন্তব্য না করাই উওম। আবরার সাহেব - দয়া করে আপনার মাজহাবের ইমাম - আবু হানীফার আকীদা বলুন রেফারেন্স সহ। আবু হানীফার বই - ফিকহুল আকবার কেন কওমী, আলীয়া বা কোন হানাফী মাদারসায় পড়ানো হয় না কেন? ৪ ইমামের আকীদা, সাহাবীগনের আকীদা, হাদীস লেখকগনের আকীদা - সালাফী ছিল। ৩০০ হিজরীর পরে আশায়ারী- মাতুরিদী আকীদার সৃষ্টি হয়। এবং আব্বাসী খলিফাগন এটা গ্রহন ও প্রচার করেন, সালাফীদের নির্যাতন করেন। ইমাম আহমদ বিন হানবলকে কঠোর শাস্তি দেয়া হয় সালাফী আকীদার কারনে। পরে, ওসমানী খেলাফতও এই আকীদা প্রচার করে, সালাফদের বিরুদ্ধতা করেন। এগুলো বলুন জনগনকে।
@Abdull744 Жыл бұрын
আরশ আল্লাহর সৃষ্টি আল্লাহ তার সৃষ্টির উর্দে আল্লাহ আরশেরও উপরে
@Tutul322 Жыл бұрын
আরশের উপরের স্থান কে সৃষ্টি করেছে ?? পূর্ব, পশ্চিম, উত্তর,দক্ষিণ, উপর, নীচ সবই আল্লাহর সৃষ্টি। সৃষ্টির মধ্যে স্রষ্টাকে কিভাবে প্রবেশ করান ? আল্লাহ কি সৃষ্টির চাইতেও ছোট ?
@Abdull744 Жыл бұрын
@@Tutul322 আরে ভাই আরশ হল সৃষ্টির শেষ সীমা আর আরশ এর উপর কোন সৃষ্টি নেই কোন দিক নেই স্থান নেই আল্লাহ আরশে আসীন নন আল্লাহ আরশ থেকেও উপরে আল্লাহর উপরে আর কিছু নেইআরশের নিচে সকল সৃষ্টি যেমন দিক কাল স্থান এসব আরশের উপরে নেই😊 আল্লাহ ক্ষমতা সর্বত্র বিরাজমান আল্লাহ নিজে নন
@مسلم-ق5ف Жыл бұрын
@@Tutul322 আরশের উপরে আর কিছু নেই,, আরশের উপরে কোন স্থান নেই,,, আরশের উপরে শুধুই আল্লহ আছেন,,,, সব কিছুর অমুখাপেক্ষী হয়ে
@Tutul322 Жыл бұрын
@@مسلم-ق5ف হাদীস ৬৭৭২: হযরত আবু হুরায়রা রা: থেকে বর্ণিত হয়েছে যে, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এরশাদ করেছেন, যখন মহান স্রষ্টা আল্লাহ তা‘য়ালা মাখলুককে সৃষ্টি করেছেন তখন তিনি তাঁর কিতাবে লিখে দিয়েছেন যা আরশের উপর তাঁর কাছে সংরক্ষিত আছে, “নিশ্চয়ই আমার রহমত আমার অসন্তোষের উপর গালেব (জয়ী)।”- সহীহ মুসলিম বঙ্গানুবাদ, ই:সে:/৮, পৃ: ২৮২। ইবনে হিব্বানের বর্ণনায় রয়েছে, “কিতাবটি আরশ থেকেও উপরে সংরক্ষিত।” ## আবু হুরায়রা (রাঃ) হ’তে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেছেন, ‘যখন আল্লাহ মাখলূক সৃষ্টির ইচ্ছা পোষণ করলেন, তখন তাঁর কাছে আরশের উপর রক্ষিত এক কিতাবে লিপিবদ্ধ করেন- অবশ্যই আমার করুণা আমার ক্রোধের উপর জয়লাভ করেছে’।- (বুখারী হা/৩১৯৪ ‘সৃষ্টির সূচনা’ অধ্যায়, অনুচ্ছেদ-১; মিশকাত হা/২৩৬৪ ‘দো‘আ’ অধ্যায়, ‘আল্লাহর রহমতের প্রশস্ততা’ অনুচ্ছেদ।)।
@mdmohiuddin7739 Жыл бұрын
আরশ একটা মাখলুক আর আল্লাহ মাখলুকের উপর কেমনে থাকে এটা উত্তর দেন আর হুজুরের কথা গুলো ভালো করে বুঁজে বলবেন
@m6h6mmad9 ай бұрын
আবূ হুরায়রাহ্ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেনঃ প্রতি রাত্রে শেষ তৃতীয়াংশে আমাদের মর্যাদাবান বারাকাতপূর্ণ রব দুনিয়ার আকাশে নেমে আসেন এবং বলেন, ’যে আমাকে ডাকবে আমি তার ডাকে সাড়া দেব। যে আমার নিকট কিছু প্রার্থনা করবে আমি তাকে তা দান করব। যে আমার নিকট মাফ চাইবে আমি তাকে মাফ করে দেব।’ (বুখারী, মুসলিম)
@Nahid-f4b19 күн бұрын
পথভ্রষ্ট আলেম থেকে দূরে থাকবা আলেমদের সাথে থাকবা আব্দুল্লাহ ইবনে আববাস (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, ما السموات السبع والأرضون السبع في كف الرحمن إلا كحبة خردل في كف أحدكم ‘‘তোমাদের কারো হাতে একটা সরিষার দানা যেমন সামান্য স্থান দখল করে, সাত আসমান ও সাত যমীন আল্লাহ তাআলার হাতের তালুতে ঠিক তেমনই’’।[1] সহিহ হাদিস ইবনে জারীর তাবারী (রঃ) স্বীয় তাফসীরে বর্ণনা করেন, আমার কাছে বর্ণনা করেছেন ইউনুস। ইউনুস বলেনঃ আমাকে সংবাদ দিয়েছেন ইবনে ওয়াহাব, ইবনে ওয়াহাব বলেনঃ ইবনে যায়েদ তার পিতা হতে বর্ণনা করেছেন। ইবনে যায়েদ বলেনঃ ‘‘আমার পিতা আমাকে বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,্র ما السموات السبع فى الكرسى إلا كدراهم سبعة القيت فى ترس ‘‘কুরসীর মধ্যে সাত আসমানের অবস্থান ঠিক তেমনি, যেমন একটি ঢালের মধ্যে নিক্ষিপ্ত সাতটি দিরহামের অবস্থান’’। এই হাদিস থেকে বুঝা যায় আল্লাহর হাতের তালু থেকে দিরহাম বেশি বড় তাই আল্লাহ সম্পর্কে আল্লাহ ই ভাল জানেন তিনি অসীম। তিনি অঙ্গ প্রত্যঙ্গ বিশিষ্ট নয় কারণ তিনি সৃষ্টি থেকে আলাদা। আল ক্বুরআনে আল্লাহ তায়ালার আকার ও আকৃতি সম্পর্কে যা বুঝানো হয়েছে ,তার সীমাবদ্ধতা ও সাদৃশ্যতা নেই।এটা স্পষ্ট ভাবে বুঝানো হয়েছে ক্বুরআনে। এছাড়া সরাসরি আল্লাহ তায়ালার আকার ও আকৃতি রয়েছে বা নেই তা আল ক্বুরআন ও হাদিসে সরাসরি বলা হয়নি। আল্লাহ তায়ালার আকার ও আকৃতি নেই আমাদের কল্পনার মতো নয় এই অর্থে ব্যবহৃত হয়।যেমন আল্লাহ তায়ালার একটা আকার ও আকৃতি থাকা দরকার ,এক ভাবে তার শুরু হওয়া দরকার। আর আমাদের আকার আকৃতির ধারণা সীমাবদ্ধতা ও সাদৃশ্যতার অন্তর্ভুক্ত।যেমন আল ক্বুরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, দৃষ্টি সমূহ তাকে ধরতে পারেনা, এটার মানে হল তাকে কোনো কিছু দিয়ে শুরু করা যাবেনা ও শেষ করা যাবে না অপর জায়গায় বলেছেন ,তার মতো কিছুই নেই। আকার ও আকৃতি নেই মানে, সীমাবদ্ধতা ও সাদৃশ্যতা নেই, এটা ক্বুরআনে যা বুঝানো হয়েছে তাই । এছাড়া আল্লাহ তায়ালার আকার ও আকৃতি রয়েছে বা নেই আল ক্বুরআন ও হাদিসে সরাসরি বলা হয়নি। আর আল্লাহ তায়ালার আরশে ইস্তিওয়ার বিষয়ে হল আল্লাহ আমাদের কল্পনার মতো নয়। কোনো সৃষ্টিতে সীমাবদ্ধ নয়। কোনো কিছুর মতো ইস্তিওয়া করেননি। তিনি তার মতো ইস্তিওয়া করেছেন।আমরা এটার অর্থ জানি, কাইফিয়াত জানিনা।
@mdmohiuddin7739 Жыл бұрын
সবাই হুজুরের হাদিস কোরআনের দিকে লক্ষ্য করে সঠিকটা জেনে নিবেন আর ভাই একটা কথা আল্লাহ তায়ালা কে নিয়ে গবেষণা করবেন না আল্লাহর মাখলুকের উপর গবেষণা করেন তাহলে আল্লাহ আপনাকে ধন্য করবেন
@zubayerzarif5542 Жыл бұрын
আল্লাহ কোথায়? এটা প্রশ্ন করা যাবে! [Mashuk Alam] 23/09/2023
@studypoint57398 күн бұрын
Arsas sristi samporkito ayat. Ar. Bakha ki hobe
@zerohrs105022 күн бұрын
"ওয়ামা খালাকাল ইনসানা খালাকতু বিয়াদাইয়া" এর অর্থ কি?
@salehkhan7637 Жыл бұрын
উনি নিজস্ব ভাষায় অর্থ করছেন। সত্য কথাটা ছাপা দিচ্ছেন।আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালার আরশে আছেন । এইটাই সত্য,,
@mukuarmukta5 Жыл бұрын
জাহিল
@mukuarmukta5 Жыл бұрын
এটা বুঝার মত মগজ আপনার নেই
@studypoint57398 күн бұрын
Akane allahar astista ar kotha bola hoini
@creatermotivation5482 Жыл бұрын
আমি হানাফি কিন্তু আকিদায় আশআরি ও মআতুরিদি আর ফিকহে হানাফি 😮
@creatermotivation5482 Жыл бұрын
@mirsalauddin3105 আমি সালাফি আকিদাহ মানি
@m6h6mmad9 ай бұрын
ইমাম আবু হানিফা রহ.-কে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, আল্লাহ কোথায়? তিনি বললেন :যখন কোনো স্থানই ছিল না, তখনো আল্লাহ ছিলেন। সৃষ্টির অস্তিত্বের পূর্বে তিনি ছিলেন। তিনি তখনো ছিলেন, যখন ‘কোথায়’ বলার মতো জায়গা ছিল না, কোনো সৃষ্টি ছিল না এবং কোনো বস্তুই ছিল না। তিনিই সবকিছুর স্রষ্টা।[1] 2. ইমাম আবু হানিফা রহ. আরও বলেন :আমরা স্বীকার করি যে, আল্লাহ তাআলা আরশের ওপর ইসতিওয়া করেছেন। তিনি আরশের প্রতি কোনো ধরনের প্রয়োজন ও তার ওপর স্থিতিগ্রহণ ব্যতিরেকেই তার ওপর ইসতিওয়া করেছেন। তিনি আরশ ও আরশ ছাড়া অন্য সব সৃষ্টির সংরক্ষণকারী কোনো ধরনের মুখাপেক্ষিতা ব্যতিরেকে। তিনি যদি মুখাপেক্ষী হতেন, তাহলে সৃষ্টিজীবের মতো মহাবিশ্ব সৃষ্টি ও পরিচালনা করতে সক্ষম হতেন না। তিনি যদি আরশের ওপর সমাসীন হওয়া এবং স্থির হওয়ার দিকে মুখাপেক্ষী হতেন, তাহলে আরশ সৃষ্টির পূর্বে তিনি কোথায় ছিলেন? আল্লাহ এসব বিষয় থেকে সম্পূর্ণ ঊর্ধ্বে।
@MohammedAbulKashemAccountant9 ай бұрын
ইমাম আবু হানিফার আকিরা কি ছিল?
@mdalaminislam5206 Жыл бұрын
হাদিসের অপব্যাখ্যা করেছেন আপনি। কুরানের একাদিক আয়াতে আল্লাহ আরশের উপরে। সুরা আরাফ আয়াত 54।সুরা হুদ 7 সুরা তুয়াহ আয়াত 5 আরু অনেক আয়াতে আছে
@litonarfan643610 ай бұрын
Abu hanifar akida ki apni ata bolen
@SafayedHossainSharuk9 ай бұрын
আল্লাহ চোখ আছে হাত আছে পা আছে চেহারা আছে কোন সৃষ্টির মতো নয় । আল্লাহ তায়ালা সকল সৃষ্টির উপরে ।
@Shamim-de2mv13 күн бұрын
ভাইয়া তুমি আরো একটু বেশি পড়াশোনা করো
@creatermotivation5482 Жыл бұрын
তাহলে সেই দাসির কি হবে
@dhruboahmed13873 ай бұрын
মানুষের অস্তিত্ব আছে, তাহলে কি আল্লাহর অস্তিত্ব নেই?
@onlineworld50792 ай бұрын
মানুষের অস্তিত্ব মহান আল্লাহ তায়ালা দিয়েছেন.... মহান আল্লাহ তায়ালাকে কেউ অস্তিত্ব দেইনি..........!
@onlineworld50792 ай бұрын
যেমন আরশের অস্তিত্ব ছিলোনা মহান আল্লাহ তায়ালা আরশকে অস্তিত্ব দিয়েছেন..... আরশ মহান আল্লাহ তায়ালাকে অস্তিত্ব দেয়নাই......!!!
@dhruboahmed13872 ай бұрын
@onlineworld5079 বক্তার উসূল মতে , মানুষের যেহেতু অস্তিত্ব আছে সেহেতু আল্লাহর অস্তিত্ব নাই। এই বক্তা আল্লাহর সিফাতকে মানুষের সাথে কিয়াস করে প্রথমে আল্লাহর সিফাতে সাদৃশ্য তৈরি করছে পরে আল্লাহর সিফাতের অপব্যাখ্যা করেছে ।
@qupco02947 ай бұрын
মুফতি আবরার সাহেবের বক্তব্য একই কথা শতবার বলে সময় নষ্ট করেছেন। উনাদের আকিদা সুফি মতবাদের আকিদা। আল্লাহ সম্পর্কে উনাদের আকিদা ও আহলে হাদীসের আকিদা এক নয়। কাজেই যার যার বিশ্বাস নিয়ে তারা সন্তুষ্ট থাক।
@litonarfan643610 ай бұрын
Abu hanifa nirakar bolle je dorda martoh seta bolen
@alimiha7677 ай бұрын
এক কথা বারবার না বলে মূল কথা বলুন।
@anmtajbirulhoque6860 Жыл бұрын
ইমাম বুখারীর ব্যাখ্যা আর বুখারী র হাদীস কি এক ? 😄😄... এসব ব্যাখ্যা পারলে সাহাবী থেকে প্রমাণ দে, আবু হানিফা রহ থেকে দে আল্লাহ দেখেন আর আমরা ও দেখি তাইলে এক হয়ে গেল। তিনি শোনের আমরাও শুনি তাইলে এক হয়ে গেল। তিনি বললেন সৃষ্টির মত নয়। তাইলে আল্লাহ দেখেন না কারণ আমাদের মত হয়ে যায়... নায়ুজবিল্লাহ
@Laymen626 ай бұрын
😂😂তোমার কথা শুনে হাসি পাচ্ছে🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣
@MdHarun-u7x9s11 күн бұрын
সঠিক তাফসির জানেননা ভাই। বেহুদা সময় নষ্ট করেন কেন
@sayedaminul50749 ай бұрын
Chimbo kemne je chinaibo sei to chine na😂Allah somporke age nije Jene nin tar por waz koron
@user-user1358 ай бұрын
ইসলামে কুরআন এবং সুন্নাহ এর বিপরীত নিজের কোন কথার কোন মূল্য নেই। اَلرَّحْمٰنُ عَلَى الْعَرْشِ اسْتَوٰى "‘আরশের উর্ধে দয়াময় সমুন্নত আছেন।" সূরা ত্বহা আয়াত ৫
@anmtajbirulhoque6860 Жыл бұрын
কুরআনে বলেছে আল্লাহ হাত আছে, এ ভন্ড বলে নায়... আল্লাহ। ভন্ডামির লিমিট থাকা দরকার
(কওমীদের মনোনীত পীর) এতেরামুল হক উজানী বলেছেনঃ আল্লাহ আমার শরীরের ভিতরে লুকায়িত আছেন! [ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত] এখন উজানীপন্থীরা বলুনঃ আল্লাহ কোথায় আছেন? [Mashuk Alam] 24/05/2024
@nurhosenbh3573 Жыл бұрын
ভন্ডামী কত প্রকার তার বক্তব্য শুনলে বুঝা যায়
@litonarfan643610 ай бұрын
Apni hanafi bolen taile kmne allah sompokke abu hanifar ki akida chilo
@anmtajbirulhoque6860 Жыл бұрын
সবার কথা বললা আর আবু হানিফা রহ এর কথা বাদ দিলা কেন ? ভন্ডামি করস...তোদের মাজহাবের ইমাম না ? ভন্ডামি ছেড়ে দে
@md.muddachirbelal1877 Жыл бұрын
বেয়াদব, দেহবাদী থেকে বের হয়ে আসো
@litonarfan643610 ай бұрын
Thik abu hanifar kotha toh boleni
@michaelalan55208 ай бұрын
@@litonarfan6436 হানাফীরা আবু হানীফার আকীদার বিরুদ্ধতা করে, মানে না। ৪ ইমামই আকীদায় সালাফী ছিলেন, পরিষ্কার, তাদের বইয়ে লেখা। সমস্ত হাদীস লেখকগন সালাফী আকীদার ছিলেন। আশায়ারী- মাতুরিদী আকীদার সৃষ্টিই হয়েছে ৩০০ হিজরীর পরে। এই জননে কওমি,দেওবনদী, হানাফী মাদারসায় আবু হানীফার আকীদার বই - ফিকহুল আকবর পড়ানো হয় না, লুকিয়ে রাখা হয়। সুধু, হানাফী ফিকাহ পড়ানো হয়।
@SaifulhasanUmar-xk9ju3 ай бұрын
কিরে জাহেল? পাবনা থেকে কবে মুক্তি পেলে?
@zubayerzarif5542 Жыл бұрын
উনি এতো উত্তেজিত কেন? [Mashuk Alam] 23/09/2023
@michaelalan55208 ай бұрын
কারন আবরার সাহেব জানেন - সাহাবাগন, ৪ খলীফা, ৪ ইমাম, তাবেইন, হাদীস লেখকগন - সবাই সালাফী ছিলেন। আশায়ারী- মাতুরিদী আকীদার সৃষ্টিই হয় -৩০০ হিজরীর পরে। সুতরাং, ৩০০ হিজরীর আগে - মুসলমানদের আকীদা কি ছিল? এটা রিসার্চ করলেই তো সত্য বেড়িয়ে আসবে।
@MohammedAbulKashemAccountant9 ай бұрын
ইস এতো খারাফ আকিদা
@एकतरफ़ाप्यार8 ай бұрын
ওওওওওওওওওও হানাফি দাবিদার মুফতি।।। আবু হানিফার কল দেখাও দেখি।।।
@MostafijurRahaman-mw7wt4 ай бұрын
মাজহাবে হানাফি আকীদায় Maturidi এর মানে ইমাম আবু হানিফার আকিদা গন্ডগোল ছিল আস্তাগফিরুল্লাহ
@lilumajumder8139 Жыл бұрын
chtkar kore na bole bujie balun
@shihabuddin75105 ай бұрын
এক কথা বার বার বলা ত্যাগ করলে ভাল হতো।
@user-user1358 ай бұрын
আমার মতে এর লেকচার না শুনা ভালো কারণ, আল্লাহ সম্পর্কে তার আকিদাই এখনো ঠিক না।