Рет қаралды 39,387
মাছের খাদ্য প্রদানের সবচেয়ে ভাল ও অধিক কার্যকর পদ্ধতি (Most effective way of fish feeding in Pond)
#মাছের_খাদ্য #মাছ_চাষে_খাদ্য_প্রয়োগ #Fish_feeding #পুকুরেখাদ্যপ্রদানপদ্ধতি
ইউটিউবে হাজারো ভূল তথ্য প্রচারণার মধ্যে সঠিক তথ্য প্রচারে অঙ্গিকারাবদ্ধ
★★★ সু-প্রিয় দর্শক ভিডিওটি আপানার ভাল লাগলে অনুগ্রহ করে লাইক দিবেন ★★★ সু-প্রিয় দর্শক আশা করি ভিডিওটিতে একটি লাইক দিবেন, কমেন্টে জানাবেন আপনার মূল্যবান মতামত যা আমাদেরকে নতুন নতুন ভিডিও আপলোড করতে উৎসাহিত করবে। ★★★ নিয়মিত মাছচাষ বিষয়ক তথ্য পেতে চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন এবং বেল আইকোনটিকে ক্লিক করুন যাতে আমাদের আপলোডকৃত ভিডিওর বিষয়ে নোঠিশ পেতে পারেন। ★★★ চ্যানেলের সাথে যারা যুক্ত হয়েছেন, সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ। ★★★ উপস্থাপিত তথ্য আপনার মাছচাষে কিঞ্চিত ইতি বাচক ভূমিকা রাখলে আমাদের প্রচেষ্টা সর্থক হবে।
Related Video 1st part • পুকুরে খাদ্য দেবার উত্...
My FB Page : / tofazahamed64
এ চ্যাণেলে ৭০ টির অধিক মাছচাষের বিভিন্ন প্রযুক্তির উপর ভিডিও আছে প্লেলিস্টে গিয়ে পছন্দমত ভিডিও দেখতে পারেন। এ লিং এ ক্লিক করুন / aabd64
অধিক উৎপাদনের জন্য প্রাকৃতিক খাদ্য যোগানের পাশাপাশি পুকুরের বাইরে থেকে কিছু খাদ্য দেয়া হয়। বাইরে থেকে দেয়া এসব খাদ্যদ্রব্যকে সম্পূরক খাদ্য বলা হয়। চাউলের কুঁড়া, গমের ভুসি, সরিষার খৈল, ইত্যাদি মাছের সম্পূরক খাদ্য।
উপরিউক্ত ভাগ ছাড়া মাছের খাদ্যকে সাধারণভাবে নিম্নোক্ত ভাবেও শ্রেণীবিন্যাস করা যায়। যথা-
উদ্ভিজ খাদ্য (Plant feed)
প্রাণিজ খাদ্য (Animal feed)
মিশ্র খাদ্য (Mixed feed) এবং
তৈরি খাদ্য (Formulated feed)
উদ্ভিজ খাদ্য
উদ্ভিদ বা উদ্ভিজ উৎস থেকে যে খাদ্য পাওয়া যায় তাদেরকে উদ্ভিজ খাদ্য বলা হয়। যথা- ফাইটোপ্ল্যাঙ্কটন, ক্ষুদে পানা, সবুজ ঘাস, নরম জলজ উদ্ভিদ, চালের কুঁড়া, সরিষার খৈল, গমের ভুসি ইত্যাদি।
প্রাণিজ খাদ্য
প্রাণী বা প্রাণিজ উৎস থেকে প্রাপ্ত খাদ্যকে প্রাণিজ খাদ্য বলা হয়। যথা- জুওপ্ল্যাঙ্কটন, ক্ষুদে জলজ কীটপতঙ্গ, গবাদি পশুর রক্ত, রেশমকীট, ফিশ মিল ইত্যাদি।
মিশ্র খাদ্য
উদ্ভিদ ও প্রাণী বা উভয় উৎসের খাদ্যদ্রব্য একত্রে মিশিয়ে যে খাদ্য তৈরি করা হয় তাকে মিশ্র খাদ্য বলা হয়। যথা- চাউলের কুড়া, গবাদি পশুর রক্ত, পুকুরের তলদেশের পচা জৈব পদার্থ ইত্যাদি।
তৈরি খাদ্য
বিভিন্ন খাদ্য উপাদান একত্রে মিশিয়ে যে সুষম খাদ্য তৈরি করা হয় তাকে তৈরি খাদ্য বলা হয়। দানাদার, বড়ি বা পিলেট আকারে তৈরি খাদ্য উৎপাদন করা হয়। বর্তমানে বাজারে বিভিন্ন ধরনের তৈরি খাদ্য পাওয়া যায়। যথা- স্টাটার, গ্রোয়ার, ফিনিশার ইত্যাদি।
প্রকৃতিতে মাছের বহু ধরনের খাদ্য বিদ্যমান। এর মধ্যে যেমন রয়েছে জলজ ক্ষুদে উদ্ভিদ ও প্রাণী, তেমনি রয়েছে দ্রবীভূত (solution) পুষ্টি উপাদানসহ অনেক উদ্ভিদ ও প্রাণীর পোষক। স্থল ভাগেও অসংখ্য উদ্ভিদ ও প্রাণিজ দ্রব্য রয়েছে, যেগুলো মাছের সুষম খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। কিছু সংখ্যক মাছ প্রধানত উদ্ভিজ খাদ্য গ্রহণ করে থাকে। আবার কিছু সংখ্যক মাছ শুধুমাত্র প্রাণিজ খাদ্য গ্রহণ করে। কিন্তু অধিকাংশ মাছ দেহের ক্ষয়পূরণ ও বৃদ্ধি সাধনের জন্য প্রাণিজ ও উদ্ভিজ উভয় ধরনের খাদ্যই গ্রহণ করে থাকে। মাছের এসব খাদ্য আসে মূলত দুটি পরিবেশ বা উৎস থেকে। যথা-
মাছ যে পরিবেশে বা মাধ্যমে বাস করে, অর্থাৎ জলজ পরিবেশ থেকে এবং জলজ পরিবেশের বাইরে অর্থাৎ পৃথিবীর স্থলভাগ থেকে।
খাদ্যদ্রব্যের উৎসের এ ভিন্নতা অনুসারে মাছের খাদ্যকে প্রধানত দু’ভাগে ভাগ করা হয়। যথা-
প্রাকৃতিক খাদ্য (natural food) এবং
সম্পূরক খাদ্য (supplemental food)
প্রাকৃতিক খাদ্য
মাছের জীবনধারণের মাধ্যম পানি। কোন জলাশয়ের পানিতে স্বাভাবিকভাবে যে সব খাদ্যদ্রব্য উৎপন্ন হয়, সেগুলোকে মাছের প্রাকৃতিক খাদ্য বলা হয়। প্ল্যাঙ্কটন, জলজ কীটপতঙ্গ ও উদ্ভিদ, ক্ষুদে পানা, পুকুরের তলদেশের পচা জৈব পদার্থ, ইত্যাদি মাছের প্রাকৃতিক খাদ্য।
সম্পূরক খাদ্য
অধিক উৎপাদনের জন্য প্রাকৃতিক খাদ্য যোগানের পাশাপাশি পুকুরের বাইরে থেকে কিছু খাদ্য দেয়া হয়। বাইরে থেকে দেয়া এসব খাদ্যদ্রব্যকে সম্পূরক খাদ্য বলা হয়। চাউলের কুঁড়া, গমের ভুসি, সরিষার খৈল, ইত্যাদি মাছের সম্পূরক খাদ্য।