Рет қаралды 289,217
#SSC_2004_এসএসসি২০০৪
শিক্ষা ও পরিবেশ বিষয়ক নতুন তথ্য ও ভিডিও পেতে আমাদের ফেসবুক পেতে লাইক দিয়ে যুক্ত থাকুন : / education-environment-...
-----------------------------------------------------------------------------------
-----------------------------------------------------------------------------------
Education and Environment related information, news and analysis will be available on this channel. So, Please Subscribe our / @educationenvironment
রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের অধীনে অনুষ্ঠিত এসএসসি পরীক্ষার উত্তরপত্র দেখার দাবিতে মামলা করেন এক শিক্ষার্থী। তা না দেখাতে শিক্ষা বোর্ড মামলাটি হাইকোর্টে নিয়ে যায়। সেখান থেকে মামলাটি আবার নিম্ন আদালতে আসে। ১৬ বছর চলছে সেই মামলা।
মামলাটির বাদীর নাম মুস্তারী জাহান। এতে রাজশাহী শিক্ষা বোর্ড, বোর্ডের চেয়ারম্যান, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক, উপপরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও পরীক্ষাকেন্দ্রের সচিবকে বিবাদী করা হয়। আগামী ১ নভেম্বর মামলাটি ১৭ বছরে পড়বে। ২০ জানুয়ারি মামলার পরবর্তী দিন ধার্য রয়েছে।
মুস্তারী রাজশাহীর বাঘা উপজেলার তেঁথুলিয়া গ্রামের মুনসুর রহমানের মেয়ে। ২০০৪ সালে তেঁথুলিয়া উচ্চবিদ্যালয়ের বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এসএসসি পরীক্ষা দেন মুস্তারী। এতে তাঁকে অকৃতকার্য দেখানো হয়। সে সময় নাবালিকা থাকায় তাঁর পক্ষে আদালতে মামলা করেন বাবা মুনসুর।
আরজিতে বলা হয়, ২০০৪ সালের এসএসসির ফল প্রকাশিত হয় ২৬ জুন। মুস্তারী খাতা পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন করেন। তাতেও কাঙ্ক্ষিত ফল না পেয়ে ১ নভেম্বর রাজশাহীর আদালতে মামলা করা হয়। এতে বলা হয়, মুস্তারী বিদ্যালয়ের নির্বাচনী পরীক্ষায় ৮৭ শতাংশ নম্বর পেয়ে পাস করেন। ওপরের কভার ঠিক রেখে উত্তরপত্র বদল করার কারণে তাঁর ফলাফল অকৃতকার্য এসেছে।
মুস্তারীর বাবা মুনসুর রহমান জানান, মামলাটি আমলে নিয়ে আদালত উত্তরপত্র হাজির করার নির্দেশ দেন। আদালত মামলাটি নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত উত্তরপত্র নষ্ট না করার ব্যাপারেও আদেশ দেন। এ জন্য তিনি আদালতের নির্দেশে ট্রাংক ও তালাচাবি কেনার জন্য নির্ধারিত ফি জমা দেন। ওই আদেশের বিরুদ্ধে শিক্ষা বোর্ড হাইকোর্টে সিভিল রিভিশন করে। সেখানেও নিম্ন আদালতের আদেশ বহাল রাখা হয়। পরে শিক্ষা বোর্ড আপিল বিভাগে যায়। ২০০৯ সালের ১২ মার্চ আপিল বিভাগ নিম্ন আদালতের আদেশ বহাল রেখে উত্তরপত্র হাজির করার নির্দেশ দেন। মামলার ৭ বছর পর ২০১১ সালে শিক্ষা বোর্ড আদালতকে জানায়, ছয় মাসের বেশি শিক্ষা বোর্ডে উত্তরপত্র সংরক্ষণ করা হয় না। তবে এ শিক্ষার্থীর খাতার ব্যাপারে স্পষ্ট করে কিছু না বলায় ২০১১ সালের ২১ জুন আদালত বোর্ডের চেয়ারম্যানকে পরবর্তী ধার্য দিনে সশরীরে হাজির হওয়ার নির্দেশ দেন। চেয়ারম্যান সশরীরে হাজির হতে পাঁচ বছর সময় নেন। তারপরও খাতা দেখানো হয়নি। বর্তমানে ক্ষতিপূরণের মাধ্যমে মামলাটি নিষ্পত্তির অপেক্ষায় রয়েছে। বাদীপক্ষ ৩ কোটি ১৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি করেছে।
The Facebook ID of owner this Channel Mr Jubaer Al Mahmud: / jubaer-al-mahmud-24679...
Our Fan page ID : / education-environment-...
মেয়েটি ডাক্তার হতে চেয়েছিল কিন্তু তার জীবন ধ্বংস করে দিলো শিক্ষাবোর্ড ! দায় নেবে কে?
Please Subscribe our Channel : / @educationenvironment
-------------------------------------------------------------------------------------------------
---------------------------------------------------------------------------------
This is an educational content. All images, Footage and voice used this video for educational purposes.
মেয়েটি ডাক্তার হতে চেয়েছিল কিন্তু তার জীবন ধ্বংস করে দিলো শিক্ষাবোর্ড ! দায় নেবে কে?