আপনার কথা অনুযায়ী হচ্ছে দেওয়ানবাগীর মাজার কি আবার ঠিক করে দিতে হবে নাকি ওতো একটা পাক্কা মোনাফেক দেওনবাগি ছিলো
@masudshikh692Ай бұрын
আল্লাহ যদি এত সমস্যা হয়ে থাকে সেটা আল্লাহ নিজেই ভাঙবে তোমাকে ভাঙ্গার দায়িত্ব দিছে?
@sabiha6620Ай бұрын
দেওয়ানবাগী মোনাফিক না, কাফের ছিল ভাই ভুল বলছেন কেন
@AhmeDzMim-l7kАй бұрын
আল্লাহ যা করেন ভালোর জন্য
@mdjashim8360Ай бұрын
❤❤
@mdmominulislam8484Ай бұрын
এটাও পীর???
@محمدابوبكرصديق-ث7كАй бұрын
সুবিধা বাদ জিন্দাবাদ ✊ জিলাপি হুজুররা🇧🇩
@AsaduzzamanMd-e6bАй бұрын
ইয়া আল্লাহ গাঁজার ব্যবসায়ীদের ধ্বংস করে ন
@ThingsufiАй бұрын
ধর্ম ব্যবসায়ীদের কি করবে?
@muradchowdhary5270Ай бұрын
@Asadu বলাৎকারের গোষ্ঠী নিপাত যাক
@manzuralam9859Ай бұрын
গান বাজনা লাফালাফি করলেই বন্ধ করা হউক।
@royalitbd718Ай бұрын
তর ঘরে টিভিতে, তর ঘরের মোবাইলে যে ভিডিওতে নাচানাচি করে আগে এগুলো বন্ধ কর
@ferdousibegumshely5603Ай бұрын
@@royalitbd718 shi bolecen
@md_nazmus_sakibАй бұрын
*মাজার হবে শুধু জিয়ারত*
@mdtaziulislam4365Ай бұрын
তার মানে আপনি মাজারে নাচানাচি সমর্থন করেন,,, তো আপনারা কিভাবে বলেন মাজার পবিত্র যদি এগলাই হয়@@royalitbd718
@MdShajalal-cp5lxАй бұрын
যেই মাদ্রাসায় বলতগার হয় ওই মাদ্রাসা বন্ধ করে দেওয়া হোক। আর ওই মাদ্রাসা ভেঙ্গে জ্বালিয়ে বই দেওয়া হোক।
@MuhammadHridoy-p9tАй бұрын
- সব ভন্ড গুলা এক হইছে
@ramzanali9794Ай бұрын
@@MuhammadHridoy-p9t তুমি
@Azad-DhakaАй бұрын
মাজারের দানের টাকার নিয়ন্ত্রণ সরকারের কাছে থাকবে
@MainunnaharSheikhFatemaАй бұрын
আপনারা তো খুব মহৎ। জেলে বসে চাঁদে চলে যান। তেতুল শকীর তো মেয়ে দেখলে লালা ঝড়ে। তারা তো জাতীয় বীর😂
@MdridoyMozumder-xi9grАй бұрын
😂😂
@shahadathosen430Ай бұрын
যে মাঝার পুজো করে সেই ভন্ড।এক কথায় শেষ
@MdSojib-x8tАй бұрын
ঠিক
@muradchowdhary5270Ай бұрын
মাজার জিয়ারত করতে হয়
@rayhansahariar6526Ай бұрын
মাজার যেখানেই পাবেন,সেখানে ভেঙ্গে দিতে হবে❤❤❤
@feelings6485Ай бұрын
চট্টগ্রামে যাও
@মুpHabibАй бұрын
ইসলাম আগমন কেমনে আসছে
@msshohagurrahman2801Ай бұрын
উগ্রবাদী
@RubelHossen-bl8ecАй бұрын
Tor Babar Taka deya ki mazar banaisa
@mdrifatshah6915Ай бұрын
@@RubelHossen-bl8ec তাহলে মনে হয় তোমার বাবার টাকায় মাজার বানাইছে🤭🤣
@AbdulKaum-qs1uvАй бұрын
মাজার ইসলাম সমর্থন করে একথা পেলেন কোথায়
@feelings6485Ай бұрын
তাহলে কি করে
@saktvonline24Ай бұрын
রাইট ভাই
@ramzanali9794Ай бұрын
করে না পারছো কোথায়
@AbdulKaum-qs1uvАй бұрын
@@feelings6485 এটাও বলে দিতে হবে
@AbdulKaum-qs1uvАй бұрын
@@ramzanali9794 করে কোথায় পাইলেন
@mdsalimahamedrlАй бұрын
মাজার টাকা দেয়া বন্ধ করুন দেখবেন তারা নিজেরাই মাজার ভাংগবে
@RubelHossen-bl8ecАй бұрын
Tui koto taka dishot
@mdamdadhossan5908Ай бұрын
@@RubelHossen-bl8ecবেবহারে মাজারির পরিচয়
@Azad-DhakaАй бұрын
@@RubelHossen-bl8ecকথা বলবি না
@Azad-DhakaАй бұрын
মাজারের দানের টাকার নিয়ন্ত্রণ সরকারের কাছে থাকবে
@mashyathsart6436Ай бұрын
ABSOLUTELY RIGHT. DANER TAKA KO PIR GOSTI VAG BOSATE PARBE NA.. SORKAR NIONTRON KORBE.@@Azad-Dhaka
@Nazmul.hossain1991Ай бұрын
মাজারের কাজ কি??? মাজারে দরকার কি??? মসজিদ মাদ্রাসা এতিমখানায় রক্ষণাবেক্ষণ ও অর্থ প্রদানের মাধ্যমে সেবা করুন।
@MdSattar-y4qАй бұрын
Tumi majar owalader kache giea muslim ho Iman ano , karon tomar amader Jai mone kora Korte paro tomader bepar , Tobe amra tomaderke mosolmanei monekorina abogn atai sotto
@MdSattar-y4qАй бұрын
Tomare islamer name ja Kore tar kichui rasuler rekhe jawoa islamenei tomar jakora eta hocche eslambirudi mowabia, ajib , umaya oder chokra ntar Islam tomr chorom butler modde nimojjito ta toma onubob o , korona
@MainunnaharSheikhFatemaАй бұрын
মাদ্রাসা এদেশে কারা এনেছেন?
@masudulhoque5534Ай бұрын
যদি তারা উল্টো কথা বলে যে মসজিদ কার মাধ্যমে পাইলা, তাঁকেই ভুলে গেলা?
@RezaulKarimmrk-d3xАй бұрын
মসজিদ মাদরাসা ও এতিম খানার নামে বর্তমানে ধর্ম ব্যাবসা চলছে।
@MdSelim-w7x4bАй бұрын
কোন ইসলাম তাদেরকে তথাকথিত এই ঈদ দিয়েছে???
@sasshahinalam6433Ай бұрын
যে জাতি নবী নবীর বংশের লোক হত্যা করে সেই এজিদের বংশধরেরা ঈদে মিলাদুন নবী মানে না
@muradchowdhary5270Ай бұрын
কুরআন পড় ভালো করে পেয়ে যাবি
@Md.MosabmridaАй бұрын
মাজার পূজা ও ব্যবসার শেষ চাই।
@muradchowdhary5270Ай бұрын
মাজার পুজা হয়না জিয়ারত করতে হয় অথর্ব কোথাকার
@muradchowdhary5270Ай бұрын
খোশ আমদেদ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা:)💚🌷
@StephenHenson-pg5xlАй бұрын
⚔️ঈদে মিলাদুন্নবী: 🔰 ঈদে মিলাদুন্নবীর উৎপত্তি সম্পর্কে পোস্টে যা বলা হয়েছে তার তথ্যসূএ 🔰 রাসূলুল্লাহ সাঃ ও তাঁর সাহাবীরা কেউই ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করেনি। যদি তারা এই দিবসটি পালন করত তাহলে অবশ্যই ঈদে মিলাদুন্নবী সম্পর্কে কোন না কোন হাদিস থাকতো তবে এ ব্যাপারে কোন হাদিস পাওয়া যায় না। যেসব আলেমরা ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করে তারা ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা জায়েজ তা দেখানোর জন্য যুক্তি ব্যবহার করে। তবে তারা এ বিষয়ে হাদিস থেকে স্পষ্ট কোন দলিল দেখাতে পারে না। যে আমলের ব্যাপারে কোরআন এবং হাদিসের দলিল পাওয়া যায় না তা গ্রহণযোগ্য নয়। এ ব্যাপারে রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেছেন: 🔶যে ধর্মীয় কাজে এমন কিছুর অনুপ্রবেশ ঘটাবে যা তাতে নেই (অর্থাৎ দলিলবিহীন) তা পরিত্যাজ্য (অর্থাৎ তারা গ্রহণযোগ্য নয়)। 📜সহিহ বুখারী: ২৬৯৭ *** হাদিসের মান: সহিহ🟩 🔰 যেহেতু কোরআন এবং হাদিসে ঈদে মিলাদুন্নবীর কোন অস্তিত্ব নেই অর্থাৎ এটি পালন করা বিদআত হবে। এই ক্ষেত্রে অনেকে উপাদান এবং ইবাদাতকে মিক্স করে ফেলে, উপাদান এবং ইবাদত দুইটা আলাদা জিনিস: 🔹উপাদানে পরিবর্তন করলে গুনাহ হবে না। উদাহরণস্বরূপ: আপনি বাটা কোম্পানির জুতাও পড়তে পারেন অথবা এপেক্স কোম্পানির জুতাও পড়তে পারেন, এতে কোন সমস্যা নেই। 🔹ইবাদতের মধ্যে সাওয়াবের উদ্দেশ্যে নতুন কিছু প্রবেশ করালে তা বিদআত হবে। উদাহরণস্বরূপ: সিজদাহ করা ভালো তাই বলে আপনি নামাজে একসাথে তিনটা সিজদা করতে পারবেন না। 🔰বিদআতের পরিণতি: 🔶বিদআতিকে আশ্রয়দানকারী ও বিদআত উদ্ভাবণকারীর উপর আল্লাহ, ফেরেশতা ও সকল মানুষের লানত। আল্লাহ তাঁর কোন নফল ও ফরয ইবাদত কবূল করেন না। 📜বুখারী: ৩১৭২ *** হাদিসের মান: সহীহ 🟩 🔶দ্বীনের মধ্যে নতুন কিছু উদ্ভাবন সর্বাপেক্ষা নিকৃষ্ট কাজ। প্রতিটি বিদআতই ভ্রষ্টতা। 📜মুসলিম: ৮৬৭ *** হাদিসের মান: সহীহ🟩 🔶আল্লাহ বিদআতীর তওবা ততক্ষণ পর্যন্ত স্থগিত রাখেন (গ্রহণ করেন না), যতক্ষণ পর্যন্ত সে তার বিদআত বর্জন না করেছে। 📜 হাদিস সম্ভার: ১৪৬ *** হাদিসের মান: সহীহ🟩 🔶বিদআতিরা হাউজে কাউসারের পানি পান করতে গেলে রাসূলুল্লাহ (সাঃ) তাদেরকে বলবেন: “দূর হও, দূর হও।যারা আমার পরে (দ্বীনে) রদ-বদল করেছে। 📜মুসলিম (ইফা:): ৫৭৬৮ *** হাদিসের মান: সহীহ 🟩
@zahirulhoqueserverАй бұрын
সঠিক সত্য কথা বলেছেন আল্লাহু আকবার ঈদে মিলাদুন্নবী জিন্দাবাদ জিন্দাবাদ
@samsiya7900Ай бұрын
ঠিক বলেছেন
@Sotterbanimedia1Ай бұрын
সারা বছর গাঞ্জা খাইছে
@MissoniaKhatun-y6yАй бұрын
মুসলিম দের দুটি৷ ঈদ ঈদুল ফিতর আর ঈদুল আজহা এর বাইরে কোনো ঈদ নেই আল্লাহ আমাদের সকলের সহি বুজ দান করুন আমিন
@mdariful5879Ай бұрын
😂😂😂
@muradchowdhary5270Ай бұрын
@use ঈদ মানে কি আগে ভালো করে জানুনু বুঝুন, পবিত্র শুক্রবার ও ঈদের দিন।
@UmarFaruque-u5zАй бұрын
আপনারা যা কিছু করছেন সব কিছু শিরক বিদআত আল্লাহ্ তায়ালা আপনাদের হেদায়েত দান করুক
@feelings6485Ай бұрын
সব শিরক না
@muradchowdhary5270Ай бұрын
@Um শিরক বিদআাত নিয়ে ভালো করে পড়াশোনা করুন।
@ASRAFUL.HD.MEDEIA743Ай бұрын
এখনো সময় আছে সকল সুন্নি ভাইদেরকে একত্রিত হওয়ার
@saifulislamsaif5626Ай бұрын
জামায়াত এর পক্ষ থেকে বেশি বেশি নবিজির জিবনি অধ্যায়ন করতে বলা হলো ও অনুসরণ করতে বলা হলো
@shakibislam8759Ай бұрын
এর ভাই লীগের নেতা 🙄🙄
@muradchowdhary5270Ай бұрын
ভুল
@morshedulislamfaisal2351Ай бұрын
সকল ঈদের সেরা ঈদ ঈদে মিলাদুন্নবী (সাঃ)।
@MissoniaKhatun-y6yАй бұрын
আল্লাহর রাসুলুল্লাহ সাঃ বলেছেন মুসলিমদের ওপর ঈদ দুইটা ঈদুল ফিতর আর ঈদুল আজহা কোরবানির ঈদ আল্লাহ আমাদের সকলের বুজার তৌফিক দান করুন আমিন
@masudrana-lh5ueАй бұрын
নবিজির জন্মে সবাই খুশী এই বলে এমন না জে সারাদিন রাস্তায় রেলি বের করে পালন করতে হবে উদাহরণ সহ বলা যায় একটা মানুষ যখন দুনিয়ার মায়া ছেড়ে চলে যায় জীবিত দের কাছ থেকে তারা কি পায় হাত তুলে দোয়া করা ছাড়া আমাদের উচিত ছিলো রোজা রাখা পাচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা এই রেলিতে অধিকাংশ মানুষ নামাজ টুকো ওও পরে নাই
@farjanamunni6199Ай бұрын
@@MissoniaKhatun-y6yভাই ঠিক বলছেন
@StephenHenson-pg5xlАй бұрын
⚔️ঈদে মিলাদুন্নবী: 🔰 ঈদে মিলাদুন্নবীর উৎপত্তি সম্পর্কে পোস্টে যা বলা হয়েছে তার তথ্যসূএ 🔰 রাসূলুল্লাহ সাঃ ও তাঁর সাহাবীরা কেউই ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করেনি। যদি তারা এই দিবসটি পালন করত তাহলে অবশ্যই ঈদে মিলাদুন্নবী সম্পর্কে কোন না কোন হাদিস থাকতো তবে এ ব্যাপারে কোন হাদিস পাওয়া যায় না। যেসব আলেমরা ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করে তারা ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা জায়েজ তা দেখানোর জন্য যুক্তি ব্যবহার করে। তবে তারা এ বিষয়ে হাদিস থেকে স্পষ্ট কোন দলিল দেখাতে পারে না। যে আমলের ব্যাপারে কোরআন এবং হাদিসের দলিল পাওয়া যায় না তা গ্রহণযোগ্য নয়। এ ব্যাপারে রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেছেন: 🔶যে ধর্মীয় কাজে এমন কিছুর অনুপ্রবেশ ঘটাবে যা তাতে নেই (অর্থাৎ দলিলবিহীন) তা পরিত্যাজ্য (অর্থাৎ তারা গ্রহণযোগ্য নয়)। 📜সহিহ বুখারী: ২৬৯৭ *** হাদিসের মান: সহিহ🟩 🔰 যেহেতু কোরআন এবং হাদিসে ঈদে মিলাদুন্নবীর কোন অস্তিত্ব নেই অর্থাৎ এটি পালন করা বিদআত হবে। এই ক্ষেত্রে অনেকে উপাদান এবং ইবাদাতকে মিক্স করে ফেলে, উপাদান এবং ইবাদত দুইটা আলাদা জিনিস: 🔹উপাদানে পরিবর্তন করলে গুনাহ হবে না। উদাহরণস্বরূপ: আপনি বাটা কোম্পানির জুতাও পড়তে পারেন অথবা এপেক্স কোম্পানির জুতাও পড়তে পারেন, এতে কোন সমস্যা নেই। 🔹ইবাদতের মধ্যে সাওয়াবের উদ্দেশ্যে নতুন কিছু প্রবেশ করালে তা বিদআত হবে। উদাহরণস্বরূপ: সিজদাহ করা ভালো তাই বলে আপনি নামাজে একসাথে তিনটা সিজদা করতে পারবেন না। 🔰বিদআতের পরিণতি: 🔶বিদআতিকে আশ্রয়দানকারী ও বিদআত উদ্ভাবণকারীর উপর আল্লাহ, ফেরেশতা ও সকল মানুষের লানত। আল্লাহ তাঁর কোন নফল ও ফরয ইবাদত কবূল করেন না। 📜বুখারী: ৩১৭২ *** হাদিসের মান: সহীহ 🟩 🔶দ্বীনের মধ্যে নতুন কিছু উদ্ভাবন সর্বাপেক্ষা নিকৃষ্ট কাজ। প্রতিটি বিদআতই ভ্রষ্টতা। 📜মুসলিম: ৮৬৭ *** হাদিসের মান: সহীহ🟩 🔶আল্লাহ বিদআতীর তওবা ততক্ষণ পর্যন্ত স্থগিত রাখেন (গ্রহণ করেন না), যতক্ষণ পর্যন্ত সে তার বিদআত বর্জন না করেছে। 📜 হাদিস সম্ভার: ১৪৬ *** হাদিসের মান: সহীহ🟩 🔶বিদআতিরা হাউজে কাউসারের পানি পান করতে গেলে রাসূলুল্লাহ (সাঃ) তাদেরকে বলবেন: “দূর হও, দূর হও।যারা আমার পরে (দ্বীনে) রদ-বদল করেছে। 📜মুসলিম (ইফা:): ৫৭৬৮ *** হাদিসের মান: সহীহ 🟩
@MdmuhibbullahMuhibАй бұрын
আল্লাহ সবাইকে বুঝার তৌফিক দান করুক আমার নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জীবন কতই সুন্দর,
⚔️ঈদে মিলাদুন্নবী: 🔰 ঈদে মিলাদুন্নবীর উৎপত্তি সম্পর্কে পোস্টে যা বলা হয়েছে তার তথ্যসূএ 🔰 রাসূলুল্লাহ সাঃ ও তাঁর সাহাবীরা কেউই ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করেনি। যদি তারা এই দিবসটি পালন করত তাহলে অবশ্যই ঈদে মিলাদুন্নবী সম্পর্কে কোন না কোন হাদিস থাকতো তবে এ ব্যাপারে কোন হাদিস পাওয়া যায় না। যেসব আলেমরা ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করে তারা ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা জায়েজ তা দেখানোর জন্য যুক্তি ব্যবহার করে। তবে তারা এ বিষয়ে হাদিস থেকে স্পষ্ট কোন দলিল দেখাতে পারে না। যে আমলের ব্যাপারে কোরআন এবং হাদিসের দলিল পাওয়া যায় না তা গ্রহণযোগ্য নয়। এ ব্যাপারে রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেছেন: 🔶যে ধর্মীয় কাজে এমন কিছুর অনুপ্রবেশ ঘটাবে যা তাতে নেই (অর্থাৎ দলিলবিহীন) তা পরিত্যাজ্য (অর্থাৎ তারা গ্রহণযোগ্য নয়)। 📜সহিহ বুখারী: ২৬৯৭ *** হাদিসের মান: সহিহ🟩 🔰 যেহেতু কোরআন এবং হাদিসে ঈদে মিলাদুন্নবীর কোন অস্তিত্ব নেই অর্থাৎ এটি পালন করা বিদআত হবে। এই ক্ষেত্রে অনেকে উপাদান এবং ইবাদাতকে মিক্স করে ফেলে, উপাদান এবং ইবাদত দুইটা আলাদা জিনিস: 🔹উপাদানে পরিবর্তন করলে গুনাহ হবে না। উদাহরণস্বরূপ: আপনি বাটা কোম্পানির জুতাও পড়তে পারেন অথবা এপেক্স কোম্পানির জুতাও পড়তে পারেন, এতে কোন সমস্যা নেই। 🔹ইবাদতের মধ্যে সাওয়াবের উদ্দেশ্যে নতুন কিছু প্রবেশ করালে তা বিদআত হবে। উদাহরণস্বরূপ: সিজদাহ করা ভালো তাই বলে আপনি নামাজে একসাথে তিনটা সিজদা করতে পারবেন না। 🔰বিদআতের পরিণতি: 🔶বিদআতিকে আশ্রয়দানকারী ও বিদআত উদ্ভাবণকারীর উপর আল্লাহ, ফেরেশতা ও সকল মানুষের লানত। আল্লাহ তাঁর কোন নফল ও ফরয ইবাদত কবূল করেন না। 📜বুখারী: ৩১৭২ *** হাদিসের মান: সহীহ 🟩 🔶দ্বীনের মধ্যে নতুন কিছু উদ্ভাবন সর্বাপেক্ষা নিকৃষ্ট কাজ। প্রতিটি বিদআতই ভ্রষ্টতা। 📜মুসলিম: ৮৬৭ *** হাদিসের মান: সহীহ🟩 🔶আল্লাহ বিদআতীর তওবা ততক্ষণ পর্যন্ত স্থগিত রাখেন (গ্রহণ করেন না), যতক্ষণ পর্যন্ত সে তার বিদআত বর্জন না করেছে। 📜 হাদিস সম্ভার: ১৪৬ *** হাদিসের মান: সহীহ🟩 🔶বিদআতিরা হাউজে কাউসারের পানি পান করতে গেলে রাসূলুল্লাহ (সাঃ) তাদেরকে বলবেন: “দূর হও, দূর হও।যারা আমার পরে (দ্বীনে) রদ-বদল করেছে। 📜মুসলিম (ইফা:): ৫৭৬৮ *** হাদিসের মান: সহীহ 🟩
সরকার শুধু বলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে কিন্তু ধ্বংস হওয়ার পর ব্যবস্থা নিলে কি হবে ব্যবস্থা তো আগের থেকে নেওয়াটা জরুরী
@tahominaalam7744Ай бұрын
আল্লাহ কে যে পাইতে চায়, হযরত কে ভালোবেসে ।। ঐ নাম জঁপিলে বুঝতে পাবি, খোদারি কালাম ।।
@MdFaruk-m5u2yАй бұрын
মাজার বন্ধ করা উচিত
@jahngiralemАй бұрын
আমিন আমিন আমিন
@ASRAFUL.HD.MEDEIA743Ай бұрын
মাশাআল্লাহ ❤️❤️❤️
@choqor5908Ай бұрын
সঠিক কথা। আলহামদুলিল্লাহ। ইদ মোবারক ❤️
@StephenHenson-pg5xlАй бұрын
কবর ও মাজার সম্পর্কে সঠিক তথ্য জেনে নিন- . • নবী(সাঃ) বলেন, কবরে সিজদাহ করা হারাম-(বুখারী ১৩৩০) • কবর পাকা করা হারাম। (মুসলিম: ২২৪৫) • কবরের উপর গিলাফ দেয়া, মোমবাতি জ্বালানো হারাম। (নাসাঈ:২০৪৭) • কবরের উপর লিখা হারাম। (আবু দাউদ: ৩২২৬) • কবরের পাশে গোল করে জামাত বন্ধী হয়ে বসা হারাম। (মুসলিম:২২৫০) • কবরের মধ্যে ওরস-মেলা ইত্যাদি করা হারাম। (আবু দাউদ:২০৪২) • নবী(সাঃ) বলেন, “তোমরা কবরকে মসজিদ বানাইও নিয়ে নিও না।” (মুসলিম: ২১১৬) নবী(স) আরও বলেন, "কবর জীবন মানুষের দুনিয়া ও আখেরাতের মধ্যবর্তী জীবন। এই জীবন মানুষের বাস্তব জীবনের বিপরীত। দুনিয়ার কোন মানুষ বারযাখী জীবন সম্বদ্ধে খবর রাখে না। কবরের শান্তি বা শাস্তি কোন কিছুই টের পায় না। সেখানকার অবস্তা দেখা ত দুরের কথা, মানুষ ও জ্বীনের পক্ষে শুনাও সম্ভব নয়"। (সহি বুখারী:১১৩৮, ১৩৪৭) কোন কবরকে মাজার বানানো যায় না! উঁচু করা যাবে না। রাসূল (ছাঃ) কবর উঁচু করতে, পাকা করতে, তার উপর সৌধ নির্মাণ করতে ও বসতে নিষেধ করেছেন। (মুসলিম, মিশকাত হা/১৬৯৬-৯৭) কবরস্হানে দাড়িয়ে একাকী হাত তোলে কবরবাসীদের জন্য দোয়া করবে। (মুসলিম:৯৭৪,নাসাঈ:২০৩৭) তবে সেখানে স্রেফ দোয়া ব্যতিত সালাত, তিলওয়াত, যিকির-আযকর, দান-সাদকাহ কিছু যায়েজ নয়। সেখানে নিজের জন্য দোয়া করাও যায়। কারণ কবরস্হানে দোয়া করলে মৃত্যুর কথা অধিক স্মরন হয়। (মুসলিম:৫৭৪, মিশকাত:১৭৬৩) আয়িশাহ (রাঃ) বলেন, ‘’সে আশংকা না থাকলে তাঁর কবরকে উন্মুক্ত রাখা হত, কিন্তু আমি আশংকা করি যে, (উন্মুক্ত রাখা হলে) একে মসজিদে পরিনত করা হবে।” (মুসলিম ৮২৩; আল লু’লু ওয়াল মারজান ৩০৬) আবু হুরায়রাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত-আল্লাহ্র রাসূল (সাঃ) বলেনঃ ‘’আল্লাহ্ তায়ালা ইয়াহুদ ও নাসারাদের (খ্রিস্টান) উপর অভিসম্পাপ বর্ষণ করুন। কারন, তারা তাদের নাবীদের কবর সমুহকে মসজিদ বা সাজদাহর স্থান বানিয়ে নিয়েছে।” (মুসলিম ৮২৪, ৮২৫, আহমাদ; সহীহ; ১৬৯১) আবদুল্লাহ ইবন মাসউদ (রাঃ) হতে বর্ণিত-তিনি বলেন, আমি রাসুল (সাঃ)-কে বলতে শুনেছি, জীবিত অবস্থায় যাদের উপর কিয়ামত সংঘটিত হবে তারা হল মানুষের মধ্যে সর্বাধিক নিকৃষ্ট লোক। এবং যারা কবর সমুহকে মসজিদ বানাবে তারাও সর্বাধিক নিকৃষ্ট লোক।” ইবন খুযায়মাহ; সহীহ; ১/৯২/২ আবু সাঈদ খুদরি হতে বর্ণিত-রাসুল (সাঃ) কবরের উপর বানাতে, তার উপর আদায় করতে নিষেধ করেছেন’’ মুসনাদ আবু ইয়ালা; সহীহ ২/৬৬ আবু মারসাদ আল-গানাবী (রাঃ) হতে বর্ণিত-তিনি বলেন, নাবী (সাঃ) বলেছেনঃ ‘’তোমরা কখনো কবরের উপর না এবং কবরের দিকে মুখ করে সলাতও আদায় করবে না।” মুসলিম ১৬১৩
@MohamadZakir-f3xАй бұрын
কোরআন হাদিসের বাহিরে যত মাজার আছে সব ভেঙ্গে পুড়িয়ে দাও,,,এবং মানুষকে যারা শিরকের দিকে ডাকে তাদেরকে আইনের আওতায় আনা হোক,,, এবং তাদের কঠিন শাস্তি দেওয়া হোক,,,
মাজারের মধ্যে খারাপ ছারা ভালো কিছু আজ পর্যন্ত দেখিনি😮 আল্লাহ এবং নবীকে চেনার জন্য আল্লাহর কুরআন এবং নবীর হাদিস যথেষ্ট।
@masumtalukdar6368Ай бұрын
তাহলে বল্লাকার এর কারখানা কী দরকার?
@probashimideaАй бұрын
বাবা সাইফুদ্দিন সঠিক সত্যি কথা তুলে ধরা হয়েছে মারহাবা
@AzgorAli-gu1mlАй бұрын
যাহারা মাজারে হামলা করছে তাদের উপড় আললাহর গজব অনিবার্য
@mdshahaduzzaman4197Ай бұрын
হা হা হা
@MdAmir-z8yАй бұрын
জিনিস কি খাইয়া আইছেন। নাকি বাসায় যেয়ে খাবেন।
@Md.Ashik12-l6gАй бұрын
12 ই রবিউল আউয়াল পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী সফল হোক মুর্শিদ আমার ইয়া মুজিব বাবা মাইজভান্ডারী মোঃ শামীম কাজী বাড়ি মানীকদী কাজী বাড়ি তালমা বাজার নগরকান্দা উপজেলা ফরিদপুর জেলা
@StephenHenson-pg5xlАй бұрын
⚔️ঈদে মিলাদুন্নবী: 🔰 ঈদে মিলাদুন্নবীর উৎপত্তি সম্পর্কে পোস্টে যা বলা হয়েছে তার তথ্যসূএ 🔰 রাসূলুল্লাহ সাঃ ও তাঁর সাহাবীরা কেউই ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করেনি। যদি তারা এই দিবসটি পালন করত তাহলে অবশ্যই ঈদে মিলাদুন্নবী সম্পর্কে কোন না কোন হাদিস থাকতো তবে এ ব্যাপারে কোন হাদিস পাওয়া যায় না। যেসব আলেমরা ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করে তারা ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা জায়েজ তা দেখানোর জন্য যুক্তি ব্যবহার করে। তবে তারা এ বিষয়ে হাদিস থেকে স্পষ্ট কোন দলিল দেখাতে পারে না। যে আমলের ব্যাপারে কোরআন এবং হাদিসের দলিল পাওয়া যায় না তা গ্রহণযোগ্য নয়। এ ব্যাপারে রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেছেন: 🔶যে ধর্মীয় কাজে এমন কিছুর অনুপ্রবেশ ঘটাবে যা তাতে নেই (অর্থাৎ দলিলবিহীন) তা পরিত্যাজ্য (অর্থাৎ তারা গ্রহণযোগ্য নয়)। 📜সহিহ বুখারী: ২৬৯৭ *** হাদিসের মান: সহিহ🟩 🔰 যেহেতু কোরআন এবং হাদিসে ঈদে মিলাদুন্নবীর কোন অস্তিত্ব নেই অর্থাৎ এটি পালন করা বিদআত হবে। এই ক্ষেত্রে অনেকে উপাদান এবং ইবাদাতকে মিক্স করে ফেলে, উপাদান এবং ইবাদত দুইটা আলাদা জিনিস: 🔹উপাদানে পরিবর্তন করলে গুনাহ হবে না। উদাহরণস্বরূপ: আপনি বাটা কোম্পানির জুতাও পড়তে পারেন অথবা এপেক্স কোম্পানির জুতাও পড়তে পারেন, এতে কোন সমস্যা নেই। 🔹ইবাদতের মধ্যে সাওয়াবের উদ্দেশ্যে নতুন কিছু প্রবেশ করালে তা বিদআত হবে। উদাহরণস্বরূপ: সিজদাহ করা ভালো তাই বলে আপনি নামাজে একসাথে তিনটা সিজদা করতে পারবেন না। 🔰বিদআতের পরিণতি: 🔶বিদআতিকে আশ্রয়দানকারী ও বিদআত উদ্ভাবণকারীর উপর আল্লাহ, ফেরেশতা ও সকল মানুষের লানত। আল্লাহ তাঁর কোন নফল ও ফরয ইবাদত কবূল করেন না। 📜বুখারী: ৩১৭২ *** হাদিসের মান: সহীহ 🟩 🔶দ্বীনের মধ্যে নতুন কিছু উদ্ভাবন সর্বাপেক্ষা নিকৃষ্ট কাজ। প্রতিটি বিদআতই ভ্রষ্টতা। 📜মুসলিম: ৮৬৭ *** হাদিসের মান: সহীহ🟩 🔶আল্লাহ বিদআতীর তওবা ততক্ষণ পর্যন্ত স্থগিত রাখেন (গ্রহণ করেন না), যতক্ষণ পর্যন্ত সে তার বিদআত বর্জন না করেছে। 📜 হাদিস সম্ভার: ১৪৬ *** হাদিসের মান: সহীহ🟩 🔶বিদআতিরা হাউজে কাউসারের পানি পান করতে গেলে রাসূলুল্লাহ (সাঃ) তাদেরকে বলবেন: “দূর হও, দূর হও।যারা আমার পরে (দ্বীনে) রদ-বদল করেছে। 📜মুসলিম (ইফা:): ৫৭৬৮ *** হাদিসের মান: সহীহ 🟩
@Hkrock01Ай бұрын
মাজারি ভন্ডদের বিচারের আওতায় আনা হোক
@muradchowdhary5270Ай бұрын
বলাৎকারের গোষ্ঠী নিপাত যাক।
@StephenHenson-pg5xlАй бұрын
কবর ও মাজার সম্পর্কে সঠিক তথ্য জেনে নিন- . • নবী(সাঃ) বলেন, কবরে সিজদাহ করা হারাম-(বুখারী ১৩৩০) • কবর পাকা করা হারাম। (মুসলিম: ২২৪৫) • কবরের উপর গিলাফ দেয়া, মোমবাতি জ্বালানো হারাম। (নাসাঈ:২০৪৭) • কবরের উপর লিখা হারাম। (আবু দাউদ: ৩২২৬) • কবরের পাশে গোল করে জামাত বন্ধী হয়ে বসা হারাম। (মুসলিম:২২৫০) • কবরের মধ্যে ওরস-মেলা ইত্যাদি করা হারাম। (আবু দাউদ:২০৪২) • নবী(সাঃ) বলেন, “তোমরা কবরকে মসজিদ বানাইও নিয়ে নিও না।” (মুসলিম: ২১১৬) নবী(স) আরও বলেন, "কবর জীবন মানুষের দুনিয়া ও আখেরাতের মধ্যবর্তী জীবন। এই জীবন মানুষের বাস্তব জীবনের বিপরীত। দুনিয়ার কোন মানুষ বারযাখী জীবন সম্বদ্ধে খবর রাখে না। কবরের শান্তি বা শাস্তি কোন কিছুই টের পায় না। সেখানকার অবস্তা দেখা ত দুরের কথা, মানুষ ও জ্বীনের পক্ষে শুনাও সম্ভব নয়"। (সহি বুখারী:১১৩৮, ১৩৪৭) কোন কবরকে মাজার বানানো যায় না! উঁচু করা যাবে না। রাসূল (ছাঃ) কবর উঁচু করতে, পাকা করতে, তার উপর সৌধ নির্মাণ করতে ও বসতে নিষেধ করেছেন। (মুসলিম, মিশকাত হা/১৬৯৬-৯৭) কবরস্হানে দাড়িয়ে একাকী হাত তোলে কবরবাসীদের জন্য দোয়া করবে। (মুসলিম:৯৭৪,নাসাঈ:২০৩৭) তবে সেখানে স্রেফ দোয়া ব্যতিত সালাত, তিলওয়াত, যিকির-আযকর, দান-সাদকাহ কিছু যায়েজ নয়। সেখানে নিজের জন্য দোয়া করাও যায়। কারণ কবরস্হানে দোয়া করলে মৃত্যুর কথা অধিক স্মরন হয়। (মুসলিম:৫৭৪, মিশকাত:১৭৬৩) আয়িশাহ (রাঃ) বলেন, ‘’সে আশংকা না থাকলে তাঁর কবরকে উন্মুক্ত রাখা হত, কিন্তু আমি আশংকা করি যে, (উন্মুক্ত রাখা হলে) একে মসজিদে পরিনত করা হবে।” (মুসলিম ৮২৩; আল লু’লু ওয়াল মারজান ৩০৬) আবু হুরায়রাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত-আল্লাহ্র রাসূল (সাঃ) বলেনঃ ‘’আল্লাহ্ তায়ালা ইয়াহুদ ও নাসারাদের (খ্রিস্টান) উপর অভিসম্পাপ বর্ষণ করুন। কারন, তারা তাদের নাবীদের কবর সমুহকে মসজিদ বা সাজদাহর স্থান বানিয়ে নিয়েছে।” (মুসলিম ৮২৪, ৮২৫, আহমাদ; সহীহ; ১৬৯১) আবদুল্লাহ ইবন মাসউদ (রাঃ) হতে বর্ণিত-তিনি বলেন, আমি রাসুল (সাঃ)-কে বলতে শুনেছি, জীবিত অবস্থায় যাদের উপর কিয়ামত সংঘটিত হবে তারা হল মানুষের মধ্যে সর্বাধিক নিকৃষ্ট লোক। এবং যারা কবর সমুহকে মসজিদ বানাবে তারাও সর্বাধিক নিকৃষ্ট লোক।” ইবন খুযায়মাহ; সহীহ; ১/৯২/২ আবু সাঈদ খুদরি হতে বর্ণিত-রাসুল (সাঃ) কবরের উপর বানাতে, তার উপর আদায় করতে নিষেধ করেছেন’’ মুসনাদ আবু ইয়ালা; সহীহ ২/৬৬ আবু মারসাদ আল-গানাবী (রাঃ) হতে বর্ণিত-তিনি বলেন, নাবী (সাঃ) বলেছেনঃ ‘’তোমরা কখনো কবরের উপর না এবং কবরের দিকে মুখ করে সলাতও আদায় করবে না।” মুসলিম ১৬১৩
⚔️ঈদে মিলাদুন্নবী: 🔰 ঈদে মিলাদুন্নবীর উৎপত্তি সম্পর্কে পোস্টে যা বলা হয়েছে তার তথ্যসূএ 🔰 রাসূলুল্লাহ সাঃ ও তাঁর সাহাবীরা কেউই ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করেনি। যদি তারা এই দিবসটি পালন করত তাহলে অবশ্যই ঈদে মিলাদুন্নবী সম্পর্কে কোন না কোন হাদিস থাকতো তবে এ ব্যাপারে কোন হাদিস পাওয়া যায় না। যেসব আলেমরা ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করে তারা ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা জায়েজ তা দেখানোর জন্য যুক্তি ব্যবহার করে। তবে তারা এ বিষয়ে হাদিস থেকে স্পষ্ট কোন দলিল দেখাতে পারে না। যে আমলের ব্যাপারে কোরআন এবং হাদিসের দলিল পাওয়া যায় না তা গ্রহণযোগ্য নয়। এ ব্যাপারে রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেছেন: 🔶যে ধর্মীয় কাজে এমন কিছুর অনুপ্রবেশ ঘটাবে যা তাতে নেই (অর্থাৎ দলিলবিহীন) তা পরিত্যাজ্য (অর্থাৎ তারা গ্রহণযোগ্য নয়)। 📜সহিহ বুখারী: ২৬৯৭ *** হাদিসের মান: সহিহ🟩 🔰 যেহেতু কোরআন এবং হাদিসে ঈদে মিলাদুন্নবীর কোন অস্তিত্ব নেই অর্থাৎ এটি পালন করা বিদআত হবে। এই ক্ষেত্রে অনেকে উপাদান এবং ইবাদাতকে মিক্স করে ফেলে, উপাদান এবং ইবাদত দুইটা আলাদা জিনিস: 🔹উপাদানে পরিবর্তন করলে গুনাহ হবে না। উদাহরণস্বরূপ: আপনি বাটা কোম্পানির জুতাও পড়তে পারেন অথবা এপেক্স কোম্পানির জুতাও পড়তে পারেন, এতে কোন সমস্যা নেই। 🔹ইবাদতের মধ্যে সাওয়াবের উদ্দেশ্যে নতুন কিছু প্রবেশ করালে তা বিদআত হবে। উদাহরণস্বরূপ: সিজদাহ করা ভালো তাই বলে আপনি নামাজে একসাথে তিনটা সিজদা করতে পারবেন না। 🔰বিদআতের পরিণতি: 🔶বিদআতিকে আশ্রয়দানকারী ও বিদআত উদ্ভাবণকারীর উপর আল্লাহ, ফেরেশতা ও সকল মানুষের লানত। আল্লাহ তাঁর কোন নফল ও ফরয ইবাদত কবূল করেন না। 📜বুখারী: ৩১৭২ *** হাদিসের মান: সহীহ 🟩 🔶দ্বীনের মধ্যে নতুন কিছু উদ্ভাবন সর্বাপেক্ষা নিকৃষ্ট কাজ। প্রতিটি বিদআতই ভ্রষ্টতা। 📜মুসলিম: ৮৬৭ *** হাদিসের মান: সহীহ🟩 🔶আল্লাহ বিদআতীর তওবা ততক্ষণ পর্যন্ত স্থগিত রাখেন (গ্রহণ করেন না), যতক্ষণ পর্যন্ত সে তার বিদআত বর্জন না করেছে। 📜 হাদিস সম্ভার: ১৪৬ *** হাদিসের মান: সহীহ🟩 🔶বিদআতিরা হাউজে কাউসারের পানি পান করতে গেলে রাসূলুল্লাহ (সাঃ) তাদেরকে বলবেন: “দূর হও, দূর হও।যারা আমার পরে (দ্বীনে) রদ-বদল করেছে। 📜মুসলিম (ইফা:): ৫৭৬৮ *** হাদিসের মান: সহীহ 🟩
@AshrafulIslam-tf6rhАй бұрын
এসব ফাউলদের নিউজ কে করে
@MdFardinBhuyanАй бұрын
মাশাআল্লাহ
@mdhodaibАй бұрын
আলহামদুলিল্লাহ
@মোঃমোবারক-স৩ধАй бұрын
❤❤
@BallalBallal-z8yАй бұрын
সব গাঞ্জাখোর এক জায়গা
@ShaikhYasinHussainАй бұрын
তোমার মায়ের কোলে
@nowshadmiah1866Ай бұрын
ত্রিভুবনে প্রিয় মুহাম্মদ এলো রে দুনিয়ায় আয় রে সাগর আকাশ বাতাস দেখবি যদি আয় ❤️❤️❤️❤❤❤
@mdpalashali590Ай бұрын
মাজারে হামলার তীব্র নিন্দা জানাই 😡✊
@mdshahaduzzaman4197Ай бұрын
এরা কারা
@RobiulIslam-yr3glАй бұрын
মাশাল্লাহ হুজুর
@StephenHenson-pg5xlАй бұрын
কবর ও মাজার সম্পর্কে সঠিক তথ্য জেনে নিন- . • নবী(সাঃ) বলেন, কবরে সিজদাহ করা হারাম-(বুখারী ১৩৩০) • কবর পাকা করা হারাম। (মুসলিম: ২২৪৫) • কবরের উপর গিলাফ দেয়া, মোমবাতি জ্বালানো হারাম। (নাসাঈ:২০৪৭) • কবরের উপর লিখা হারাম। (আবু দাউদ: ৩২২৬) • কবরের পাশে গোল করে জামাত বন্ধী হয়ে বসা হারাম। (মুসলিম:২২৫০) • কবরের মধ্যে ওরস-মেলা ইত্যাদি করা হারাম। (আবু দাউদ:২০৪২) • নবী(সাঃ) বলেন, “তোমরা কবরকে মসজিদ বানাইও নিয়ে নিও না।” (মুসলিম: ২১১৬) নবী(স) আরও বলেন, "কবর জীবন মানুষের দুনিয়া ও আখেরাতের মধ্যবর্তী জীবন। এই জীবন মানুষের বাস্তব জীবনের বিপরীত। দুনিয়ার কোন মানুষ বারযাখী জীবন সম্বদ্ধে খবর রাখে না। কবরের শান্তি বা শাস্তি কোন কিছুই টের পায় না। সেখানকার অবস্তা দেখা ত দুরের কথা, মানুষ ও জ্বীনের পক্ষে শুনাও সম্ভব নয়"। (সহি বুখারী:১১৩৮, ১৩৪৭) কোন কবরকে মাজার বানানো যায় না! উঁচু করা যাবে না। রাসূল (ছাঃ) কবর উঁচু করতে, পাকা করতে, তার উপর সৌধ নির্মাণ করতে ও বসতে নিষেধ করেছেন। (মুসলিম, মিশকাত হা/১৬৯৬-৯৭) কবরস্হানে দাড়িয়ে একাকী হাত তোলে কবরবাসীদের জন্য দোয়া করবে। (মুসলিম:৯৭৪,নাসাঈ:২০৩৭) তবে সেখানে স্রেফ দোয়া ব্যতিত সালাত, তিলওয়াত, যিকির-আযকর, দান-সাদকাহ কিছু যায়েজ নয়। সেখানে নিজের জন্য দোয়া করাও যায়। কারণ কবরস্হানে দোয়া করলে মৃত্যুর কথা অধিক স্মরন হয়। (মুসলিম:৫৭৪, মিশকাত:১৭৬৩) আয়িশাহ (রাঃ) বলেন, ‘’সে আশংকা না থাকলে তাঁর কবরকে উন্মুক্ত রাখা হত, কিন্তু আমি আশংকা করি যে, (উন্মুক্ত রাখা হলে) একে মসজিদে পরিনত করা হবে।” (মুসলিম ৮২৩; আল লু’লু ওয়াল মারজান ৩০৬) আবু হুরায়রাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত-আল্লাহ্র রাসূল (সাঃ) বলেনঃ ‘’আল্লাহ্ তায়ালা ইয়াহুদ ও নাসারাদের (খ্রিস্টান) উপর অভিসম্পাপ বর্ষণ করুন। কারন, তারা তাদের নাবীদের কবর সমুহকে মসজিদ বা সাজদাহর স্থান বানিয়ে নিয়েছে।” (মুসলিম ৮২৪, ৮২৫, আহমাদ; সহীহ; ১৬৯১) আবদুল্লাহ ইবন মাসউদ (রাঃ) হতে বর্ণিত-তিনি বলেন, আমি রাসুল (সাঃ)-কে বলতে শুনেছি, জীবিত অবস্থায় যাদের উপর কিয়ামত সংঘটিত হবে তারা হল মানুষের মধ্যে সর্বাধিক নিকৃষ্ট লোক। এবং যারা কবর সমুহকে মসজিদ বানাবে তারাও সর্বাধিক নিকৃষ্ট লোক।” ইবন খুযায়মাহ; সহীহ; ১/৯২/২ আবু সাঈদ খুদরি হতে বর্ণিত-রাসুল (সাঃ) কবরের উপর বানাতে, তার উপর আদায় করতে নিষেধ করেছেন’’ মুসনাদ আবু ইয়ালা; সহীহ ২/৬৬ আবু মারসাদ আল-গানাবী (রাঃ) হতে বর্ণিত-তিনি বলেন, নাবী (সাঃ) বলেছেনঃ ‘’তোমরা কখনো কবরের উপর না এবং কবরের দিকে মুখ করে সলাতও আদায় করবে না।” মুসলিম ১৬১৩
@abulhakim9182Ай бұрын
❤❤আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ ❤❤
@kistikobir5274Ай бұрын
আমি বাংলাদেশের টুপিওয়ালা আলেমদের কাছে জানতে চাই আল্লাহর কোরআনে এমন কোন আয়াত লিখলেন যেখানে মসজিদ এবং মাজার না বুঝে ভাঙ্গার জন্য আল্লাহ কি কোন আয়াত এমনভাবে বুঝিয়েছেন আমাদের
@ImpCumillaАй бұрын
টুপি ওয়ালা আলেমদের মাথার নিচে কি কিছু আছে নাকি,, টুপি ছাড়া যারা আছে, যারা সেজদা নেয়, তাদেরকে জিজ্ঞেস করতে পারেন।
@abdurrahmanabdurrahman1191Ай бұрын
ঈদ মোবারক
@robinmiah-c9bАй бұрын
হক আল মাইজভান্ডারি ❤❤❤❤❤
@ASRAFUL.HD.MEDEIA743Ай бұрын
বাতেলদের বিরুদ্ধে ঐক্য ডাক দিতে হবে সকল সুন্নী ভাইদের একত্রিত হইতে হবে
@mdtaiab5571Ай бұрын
মাশাল্লাহ মারহাবা ❤❤
@RoufeKhan-pm7vsАй бұрын
জয় গুরু গুরুর জয় হবেই ইনশাল্লাহ
@robiulhaqe34Ай бұрын
যমুনা টেলিভিশন কাদের বক্তব্য শোনালেন এরা কয়টা হাদিস জানে
@shahanahmedrakib1323Ай бұрын
tui koyta hadis janos
@muradchowdhary5270Ай бұрын
@ rob ভালো করে তার সমন্ধে না জেনে উল্টাপাল্টা কথা বলবেন না।
@StephenHenson-pg5xlАй бұрын
কবর ও মাজার সম্পর্কে সঠিক তথ্য জেনে নিন- . • নবী(সাঃ) বলেন, কবরে সিজদাহ করা হারাম-(বুখারী ১৩৩০) • কবর পাকা করা হারাম। (মুসলিম: ২২৪৫) • কবরের উপর গিলাফ দেয়া, মোমবাতি জ্বালানো হারাম। (নাসাঈ:২০৪৭) • কবরের উপর লিখা হারাম। (আবু দাউদ: ৩২২৬) • কবরের পাশে গোল করে জামাত বন্ধী হয়ে বসা হারাম। (মুসলিম:২২৫০) • কবরের মধ্যে ওরস-মেলা ইত্যাদি করা হারাম। (আবু দাউদ:২০৪২) • নবী(সাঃ) বলেন, “তোমরা কবরকে মসজিদ বানাইও নিয়ে নিও না।” (মুসলিম: ২১১৬) নবী(স) আরও বলেন, "কবর জীবন মানুষের দুনিয়া ও আখেরাতের মধ্যবর্তী জীবন। এই জীবন মানুষের বাস্তব জীবনের বিপরীত। দুনিয়ার কোন মানুষ বারযাখী জীবন সম্বদ্ধে খবর রাখে না। কবরের শান্তি বা শাস্তি কোন কিছুই টের পায় না। সেখানকার অবস্তা দেখা ত দুরের কথা, মানুষ ও জ্বীনের পক্ষে শুনাও সম্ভব নয়"। (সহি বুখারী:১১৩৮, ১৩৪৭) কোন কবরকে মাজার বানানো যায় না! উঁচু করা যাবে না। রাসূল (ছাঃ) কবর উঁচু করতে, পাকা করতে, তার উপর সৌধ নির্মাণ করতে ও বসতে নিষেধ করেছেন। (মুসলিম, মিশকাত হা/১৬৯৬-৯৭) কবরস্হানে দাড়িয়ে একাকী হাত তোলে কবরবাসীদের জন্য দোয়া করবে। (মুসলিম:৯৭৪,নাসাঈ:২০৩৭) তবে সেখানে স্রেফ দোয়া ব্যতিত সালাত, তিলওয়াত, যিকির-আযকর, দান-সাদকাহ কিছু যায়েজ নয়। সেখানে নিজের জন্য দোয়া করাও যায়। কারণ কবরস্হানে দোয়া করলে মৃত্যুর কথা অধিক স্মরন হয়। (মুসলিম:৫৭৪, মিশকাত:১৭৬৩) আয়িশাহ (রাঃ) বলেন, ‘’সে আশংকা না থাকলে তাঁর কবরকে উন্মুক্ত রাখা হত, কিন্তু আমি আশংকা করি যে, (উন্মুক্ত রাখা হলে) একে মসজিদে পরিনত করা হবে।” (মুসলিম ৮২৩; আল লু’লু ওয়াল মারজান ৩০৬) আবু হুরায়রাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত-আল্লাহ্র রাসূল (সাঃ) বলেনঃ ‘’আল্লাহ্ তায়ালা ইয়াহুদ ও নাসারাদের (খ্রিস্টান) উপর অভিসম্পাপ বর্ষণ করুন। কারন, তারা তাদের নাবীদের কবর সমুহকে মসজিদ বা সাজদাহর স্থান বানিয়ে নিয়েছে।” (মুসলিম ৮২৪, ৮২৫, আহমাদ; সহীহ; ১৬৯১) আবদুল্লাহ ইবন মাসউদ (রাঃ) হতে বর্ণিত-তিনি বলেন, আমি রাসুল (সাঃ)-কে বলতে শুনেছি, জীবিত অবস্থায় যাদের উপর কিয়ামত সংঘটিত হবে তারা হল মানুষের মধ্যে সর্বাধিক নিকৃষ্ট লোক। এবং যারা কবর সমুহকে মসজিদ বানাবে তারাও সর্বাধিক নিকৃষ্ট লোক।” ইবন খুযায়মাহ; সহীহ; ১/৯২/২ আবু সাঈদ খুদরি হতে বর্ণিত-রাসুল (সাঃ) কবরের উপর বানাতে, তার উপর আদায় করতে নিষেধ করেছেন’’ মুসনাদ আবু ইয়ালা; সহীহ ২/৬৬ আবু মারসাদ আল-গানাবী (রাঃ) হতে বর্ণিত-তিনি বলেন, নাবী (সাঃ) বলেছেনঃ ‘’তোমরা কখনো কবরের উপর না এবং কবরের দিকে মুখ করে সলাতও আদায় করবে না।” মুসলিম ১৬১৩
@alauddinjibonАй бұрын
একদম সঠিক কথা বলেছেন আল্লাহ যেন আমাদের উপর রাজি হয়
@StephenHenson-pg5xlАй бұрын
কবর ও মাজার সম্পর্কে সঠিক তথ্য জেনে নিন- . • নবী(সাঃ) বলেন, কবরে সিজদাহ করা হারাম-(বুখারী ১৩৩০) • কবর পাকা করা হারাম। (মুসলিম: ২২৪৫) • কবরের উপর গিলাফ দেয়া, মোমবাতি জ্বালানো হারাম। (নাসাঈ:২০৪৭) • কবরের উপর লিখা হারাম। (আবু দাউদ: ৩২২৬) • কবরের পাশে গোল করে জামাত বন্ধী হয়ে বসা হারাম। (মুসলিম:২২৫০) • কবরের মধ্যে ওরস-মেলা ইত্যাদি করা হারাম। (আবু দাউদ:২০৪২) • নবী(সাঃ) বলেন, “তোমরা কবরকে মসজিদ বানাইও নিয়ে নিও না।” (মুসলিম: ২১১৬) নবী(স) আরও বলেন, "কবর জীবন মানুষের দুনিয়া ও আখেরাতের মধ্যবর্তী জীবন। এই জীবন মানুষের বাস্তব জীবনের বিপরীত। দুনিয়ার কোন মানুষ বারযাখী জীবন সম্বদ্ধে খবর রাখে না। কবরের শান্তি বা শাস্তি কোন কিছুই টের পায় না। সেখানকার অবস্তা দেখা ত দুরের কথা, মানুষ ও জ্বীনের পক্ষে শুনাও সম্ভব নয়"। (সহি বুখারী:১১৩৮, ১৩৪৭) কোন কবরকে মাজার বানানো যায় না! উঁচু করা যাবে না। রাসূল (ছাঃ) কবর উঁচু করতে, পাকা করতে, তার উপর সৌধ নির্মাণ করতে ও বসতে নিষেধ করেছেন। (মুসলিম, মিশকাত হা/১৬৯৬-৯৭) কবরস্হানে দাড়িয়ে একাকী হাত তোলে কবরবাসীদের জন্য দোয়া করবে। (মুসলিম:৯৭৪,নাসাঈ:২০৩৭) তবে সেখানে স্রেফ দোয়া ব্যতিত সালাত, তিলওয়াত, যিকির-আযকর, দান-সাদকাহ কিছু যায়েজ নয়। সেখানে নিজের জন্য দোয়া করাও যায়। কারণ কবরস্হানে দোয়া করলে মৃত্যুর কথা অধিক স্মরন হয়। (মুসলিম:৫৭৪, মিশকাত:১৭৬৩) আয়িশাহ (রাঃ) বলেন, ‘’সে আশংকা না থাকলে তাঁর কবরকে উন্মুক্ত রাখা হত, কিন্তু আমি আশংকা করি যে, (উন্মুক্ত রাখা হলে) একে মসজিদে পরিনত করা হবে।” (মুসলিম ৮২৩; আল লু’লু ওয়াল মারজান ৩০৬) আবু হুরায়রাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত-আল্লাহ্র রাসূল (সাঃ) বলেনঃ ‘’আল্লাহ্ তায়ালা ইয়াহুদ ও নাসারাদের (খ্রিস্টান) উপর অভিসম্পাপ বর্ষণ করুন। কারন, তারা তাদের নাবীদের কবর সমুহকে মসজিদ বা সাজদাহর স্থান বানিয়ে নিয়েছে।” (মুসলিম ৮২৪, ৮২৫, আহমাদ; সহীহ; ১৬৯১) আবদুল্লাহ ইবন মাসউদ (রাঃ) হতে বর্ণিত-তিনি বলেন, আমি রাসুল (সাঃ)-কে বলতে শুনেছি, জীবিত অবস্থায় যাদের উপর কিয়ামত সংঘটিত হবে তারা হল মানুষের মধ্যে সর্বাধিক নিকৃষ্ট লোক। এবং যারা কবর সমুহকে মসজিদ বানাবে তারাও সর্বাধিক নিকৃষ্ট লোক।” ইবন খুযায়মাহ; সহীহ; ১/৯২/২ আবু সাঈদ খুদরি হতে বর্ণিত-রাসুল (সাঃ) কবরের উপর বানাতে, তার উপর আদায় করতে নিষেধ করেছেন’’ মুসনাদ আবু ইয়ালা; সহীহ ২/৬৬ আবু মারসাদ আল-গানাবী (রাঃ) হতে বর্ণিত-তিনি বলেন, নাবী (সাঃ) বলেছেনঃ ‘’তোমরা কখনো কবরের উপর না এবং কবরের দিকে মুখ করে সলাতও আদায় করবে না।” মুসলিম ১৬১৩
@ArmanKhan-xm1reАй бұрын
মাদ্রাসায় বলৎকার করা হয় মাদ্রাসা বন্ধ করা হোক।ওয়াজের নামে,ইমামতির নামে,কোরআন শিক্ষার নামে ধর্ম ব্যাবসা বন্ধ করা হোক করতে হবে।
@SHAKAMDADULISLAMАй бұрын
তরে করছে নাকি
@RokibulislamRocky-d2gАй бұрын
আমি শিওর তোরে বলাৎকার করা হয়েছে তানা হলে তুই জানলে কি করে,,,,,,,,😂😂😂,,,,,
অতি ডান, অতি বাম এদেশের মানুষ মেনে নেবে না। মাজারে হামলার তীব্র নিন্দা জানাই।
@StephenHenson-pg5xlАй бұрын
কবর ও মাজার সম্পর্কে সঠিক তথ্য জেনে নিন- . • নবী(সাঃ) বলেন, কবরে সিজদাহ করা হারাম-(বুখারী ১৩৩০) • কবর পাকা করা হারাম। (মুসলিম: ২২৪৫) • কবরের উপর গিলাফ দেয়া, মোমবাতি জ্বালানো হারাম। (নাসাঈ:২০৪৭) • কবরের উপর লিখা হারাম। (আবু দাউদ: ৩২২৬) • কবরের পাশে গোল করে জামাত বন্ধী হয়ে বসা হারাম। (মুসলিম:২২৫০) • কবরের মধ্যে ওরস-মেলা ইত্যাদি করা হারাম। (আবু দাউদ:২০৪২) • নবী(সাঃ) বলেন, “তোমরা কবরকে মসজিদ বানাইও নিয়ে নিও না।” (মুসলিম: ২১১৬) নবী(স) আরও বলেন, "কবর জীবন মানুষের দুনিয়া ও আখেরাতের মধ্যবর্তী জীবন। এই জীবন মানুষের বাস্তব জীবনের বিপরীত। দুনিয়ার কোন মানুষ বারযাখী জীবন সম্বদ্ধে খবর রাখে না। কবরের শান্তি বা শাস্তি কোন কিছুই টের পায় না। সেখানকার অবস্তা দেখা ত দুরের কথা, মানুষ ও জ্বীনের পক্ষে শুনাও সম্ভব নয়"। (সহি বুখারী:১১৩৮, ১৩৪৭) কোন কবরকে মাজার বানানো যায় না! উঁচু করা যাবে না। রাসূল (ছাঃ) কবর উঁচু করতে, পাকা করতে, তার উপর সৌধ নির্মাণ করতে ও বসতে নিষেধ করেছেন। (মুসলিম, মিশকাত হা/১৬৯৬-৯৭) কবরস্হানে দাড়িয়ে একাকী হাত তোলে কবরবাসীদের জন্য দোয়া করবে। (মুসলিম:৯৭৪,নাসাঈ:২০৩৭) তবে সেখানে স্রেফ দোয়া ব্যতিত সালাত, তিলওয়াত, যিকির-আযকর, দান-সাদকাহ কিছু যায়েজ নয়। সেখানে নিজের জন্য দোয়া করাও যায়। কারণ কবরস্হানে দোয়া করলে মৃত্যুর কথা অধিক স্মরন হয়। (মুসলিম:৫৭৪, মিশকাত:১৭৬৩) আয়িশাহ (রাঃ) বলেন, ‘’সে আশংকা না থাকলে তাঁর কবরকে উন্মুক্ত রাখা হত, কিন্তু আমি আশংকা করি যে, (উন্মুক্ত রাখা হলে) একে মসজিদে পরিনত করা হবে।” (মুসলিম ৮২৩; আল লু’লু ওয়াল মারজান ৩০৬) আবু হুরায়রাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত-আল্লাহ্র রাসূল (সাঃ) বলেনঃ ‘’আল্লাহ্ তায়ালা ইয়াহুদ ও নাসারাদের (খ্রিস্টান) উপর অভিসম্পাপ বর্ষণ করুন। কারন, তারা তাদের নাবীদের কবর সমুহকে মসজিদ বা সাজদাহর স্থান বানিয়ে নিয়েছে।” (মুসলিম ৮২৪, ৮২৫, আহমাদ; সহীহ; ১৬৯১) আবদুল্লাহ ইবন মাসউদ (রাঃ) হতে বর্ণিত-তিনি বলেন, আমি রাসুল (সাঃ)-কে বলতে শুনেছি, জীবিত অবস্থায় যাদের উপর কিয়ামত সংঘটিত হবে তারা হল মানুষের মধ্যে সর্বাধিক নিকৃষ্ট লোক। এবং যারা কবর সমুহকে মসজিদ বানাবে তারাও সর্বাধিক নিকৃষ্ট লোক।” ইবন খুযায়মাহ; সহীহ; ১/৯২/২ আবু সাঈদ খুদরি হতে বর্ণিত-রাসুল (সাঃ) কবরের উপর বানাতে, তার উপর আদায় করতে নিষেধ করেছেন’’ মুসনাদ আবু ইয়ালা; সহীহ ২/৬৬ আবু মারসাদ আল-গানাবী (রাঃ) হতে বর্ণিত-তিনি বলেন, নাবী (সাঃ) বলেছেনঃ ‘’তোমরা কখনো কবরের উপর না এবং কবরের দিকে মুখ করে সলাতও আদায় করবে না।” মুসলিম ১৬১৩
@DelwarHossain-v1kАй бұрын
ধন্যবাদ
@MASalamKhan-wo8xyАй бұрын
আলহামদুলিল্লাহ, অসংখ্য ধন্যবাদ এবং দোয়া করি যারা মাজার ভেঙেছেন,এই দেশে কোন ভন্ডামি মাজার পুজারী ব্যাবসা চলবেনা,
@jrtune1795Ай бұрын
মাজারে হামলা কারীদের আইনের আওতায় আনা হোক।।
@ASRAFUL.HD.MEDEIA743Ай бұрын
রাইট ❤️❤️❤️❤️🌹🌹
@StephenHenson-pg5xlАй бұрын
কবর ও মাজার সম্পর্কে সঠিক তথ্য জেনে নিন- . • নবী(সাঃ) বলেন, কবরে সিজদাহ করা হারাম-(বুখারী ১৩৩০) • কবর পাকা করা হারাম। (মুসলিম: ২২৪৫) • কবরের উপর গিলাফ দেয়া, মোমবাতি জ্বালানো হারাম। (নাসাঈ:২০৪৭) • কবরের উপর লিখা হারাম। (আবু দাউদ: ৩২২৬) • কবরের পাশে গোল করে জামাত বন্ধী হয়ে বসা হারাম। (মুসলিম:২২৫০) • কবরের মধ্যে ওরস-মেলা ইত্যাদি করা হারাম। (আবু দাউদ:২০৪২) • নবী(সাঃ) বলেন, “তোমরা কবরকে মসজিদ বানাইও নিয়ে নিও না।” (মুসলিম: ২১১৬) নবী(স) আরও বলেন, "কবর জীবন মানুষের দুনিয়া ও আখেরাতের মধ্যবর্তী জীবন। এই জীবন মানুষের বাস্তব জীবনের বিপরীত। দুনিয়ার কোন মানুষ বারযাখী জীবন সম্বদ্ধে খবর রাখে না। কবরের শান্তি বা শাস্তি কোন কিছুই টের পায় না। সেখানকার অবস্তা দেখা ত দুরের কথা, মানুষ ও জ্বীনের পক্ষে শুনাও সম্ভব নয়"। (সহি বুখারী:১১৩৮, ১৩৪৭) কোন কবরকে মাজার বানানো যায় না! উঁচু করা যাবে না। রাসূল (ছাঃ) কবর উঁচু করতে, পাকা করতে, তার উপর সৌধ নির্মাণ করতে ও বসতে নিষেধ করেছেন। (মুসলিম, মিশকাত হা/১৬৯৬-৯৭) কবরস্হানে দাড়িয়ে একাকী হাত তোলে কবরবাসীদের জন্য দোয়া করবে। (মুসলিম:৯৭৪,নাসাঈ:২০৩৭) তবে সেখানে স্রেফ দোয়া ব্যতিত সালাত, তিলওয়াত, যিকির-আযকর, দান-সাদকাহ কিছু যায়েজ নয়। সেখানে নিজের জন্য দোয়া করাও যায়। কারণ কবরস্হানে দোয়া করলে মৃত্যুর কথা অধিক স্মরন হয়। (মুসলিম:৫৭৪, মিশকাত:১৭৬৩) আয়িশাহ (রাঃ) বলেন, ‘’সে আশংকা না থাকলে তাঁর কবরকে উন্মুক্ত রাখা হত, কিন্তু আমি আশংকা করি যে, (উন্মুক্ত রাখা হলে) একে মসজিদে পরিনত করা হবে।” (মুসলিম ৮২৩; আল লু’লু ওয়াল মারজান ৩০৬) আবু হুরায়রাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত-আল্লাহ্র রাসূল (সাঃ) বলেনঃ ‘’আল্লাহ্ তায়ালা ইয়াহুদ ও নাসারাদের (খ্রিস্টান) উপর অভিসম্পাপ বর্ষণ করুন। কারন, তারা তাদের নাবীদের কবর সমুহকে মসজিদ বা সাজদাহর স্থান বানিয়ে নিয়েছে।” (মুসলিম ৮২৪, ৮২৫, আহমাদ; সহীহ; ১৬৯১) আবদুল্লাহ ইবন মাসউদ (রাঃ) হতে বর্ণিত-তিনি বলেন, আমি রাসুল (সাঃ)-কে বলতে শুনেছি, জীবিত অবস্থায় যাদের উপর কিয়ামত সংঘটিত হবে তারা হল মানুষের মধ্যে সর্বাধিক নিকৃষ্ট লোক। এবং যারা কবর সমুহকে মসজিদ বানাবে তারাও সর্বাধিক নিকৃষ্ট লোক।” ইবন খুযায়মাহ; সহীহ; ১/৯২/২ আবু সাঈদ খুদরি হতে বর্ণিত-রাসুল (সাঃ) কবরের উপর বানাতে, তার উপর আদায় করতে নিষেধ করেছেন’’ মুসনাদ আবু ইয়ালা; সহীহ ২/৬৬ আবু মারসাদ আল-গানাবী (রাঃ) হতে বর্ণিত-তিনি বলেন, নাবী (সাঃ) বলেছেনঃ ‘’তোমরা কখনো কবরের উপর না এবং কবরের দিকে মুখ করে সলাতও আদায় করবে না।” মুসলিম ১৬১৩
@MdSumon-pm1tmАй бұрын
ARA KARA
@hasibaconstructionАй бұрын
এখানে অধিকাংশ লোকে আজকে নামাজ পড়ে নাই অথচ মাজারের জন্য কত পাগল মাজারে যেয়ে কিছু চাওয়ার শিরিক সেকৃতি বেশি নিজেও তো আল্লাহর কাছে চাইতেছে দিনরাত 24 ঘণ্টা কবরে থেকে
@muradchowdhary5270Ай бұрын
না জেনে উল্টাপাল্টা কথা বলবেন না
@suryasikharbiswas1998Ай бұрын
সুফিবাদীদের জন্য শুভ কামনা ❤
@monjurhossan929Ай бұрын
আমরা আশেকে রাসুল রওজা ও মাজার শরীফের উপরে হামলার তিব্র নিন্দা জানাই
@AnamulHoqur-q9wАй бұрын
আমরা থাকবো নবীর পাশে
@MdAkasha-vl3ifАй бұрын
ঈদে মিলাদুন্নবী শুভেচ্ছা
@ASRAFUL.HD.MEDEIA743Ай бұрын
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী জিন্দাবাদ🌹🌹🌹🌹🌹
@StephenHenson-pg5xlАй бұрын
কবর ও মাজার সম্পর্কে সঠিক তথ্য জেনে নিন- . • নবী(সাঃ) বলেন, কবরে সিজদাহ করা হারাম-(বুখারী ১৩৩০) • কবর পাকা করা হারাম। (মুসলিম: ২২৪৫) • কবরের উপর গিলাফ দেয়া, মোমবাতি জ্বালানো হারাম। (নাসাঈ:২০৪৭) • কবরের উপর লিখা হারাম। (আবু দাউদ: ৩২২৬) • কবরের পাশে গোল করে জামাত বন্ধী হয়ে বসা হারাম। (মুসলিম:২২৫০) • কবরের মধ্যে ওরস-মেলা ইত্যাদি করা হারাম। (আবু দাউদ:২০৪২) • নবী(সাঃ) বলেন, “তোমরা কবরকে মসজিদ বানাইও নিয়ে নিও না।” (মুসলিম: ২১১৬) নবী(স) আরও বলেন, "কবর জীবন মানুষের দুনিয়া ও আখেরাতের মধ্যবর্তী জীবন। এই জীবন মানুষের বাস্তব জীবনের বিপরীত। দুনিয়ার কোন মানুষ বারযাখী জীবন সম্বদ্ধে খবর রাখে না। কবরের শান্তি বা শাস্তি কোন কিছুই টের পায় না। সেখানকার অবস্তা দেখা ত দুরের কথা, মানুষ ও জ্বীনের পক্ষে শুনাও সম্ভব নয়"। (সহি বুখারী:১১৩৮, ১৩৪৭) কোন কবরকে মাজার বানানো যায় না! উঁচু করা যাবে না। রাসূল (ছাঃ) কবর উঁচু করতে, পাকা করতে, তার উপর সৌধ নির্মাণ করতে ও বসতে নিষেধ করেছেন। (মুসলিম, মিশকাত হা/১৬৯৬-৯৭) কবরস্হানে দাড়িয়ে একাকী হাত তোলে কবরবাসীদের জন্য দোয়া করবে। (মুসলিম:৯৭৪,নাসাঈ:২০৩৭) তবে সেখানে স্রেফ দোয়া ব্যতিত সালাত, তিলওয়াত, যিকির-আযকর, দান-সাদকাহ কিছু যায়েজ নয়। সেখানে নিজের জন্য দোয়া করাও যায়। কারণ কবরস্হানে দোয়া করলে মৃত্যুর কথা অধিক স্মরন হয়। (মুসলিম:৫৭৪, মিশকাত:১৭৬৩) আয়িশাহ (রাঃ) বলেন, ‘’সে আশংকা না থাকলে তাঁর কবরকে উন্মুক্ত রাখা হত, কিন্তু আমি আশংকা করি যে, (উন্মুক্ত রাখা হলে) একে মসজিদে পরিনত করা হবে।” (মুসলিম ৮২৩; আল লু’লু ওয়াল মারজান ৩০৬) আবু হুরায়রাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত-আল্লাহ্র রাসূল (সাঃ) বলেনঃ ‘’আল্লাহ্ তায়ালা ইয়াহুদ ও নাসারাদের (খ্রিস্টান) উপর অভিসম্পাপ বর্ষণ করুন। কারন, তারা তাদের নাবীদের কবর সমুহকে মসজিদ বা সাজদাহর স্থান বানিয়ে নিয়েছে।” (মুসলিম ৮২৪, ৮২৫, আহমাদ; সহীহ; ১৬৯১) আবদুল্লাহ ইবন মাসউদ (রাঃ) হতে বর্ণিত-তিনি বলেন, আমি রাসুল (সাঃ)-কে বলতে শুনেছি, জীবিত অবস্থায় যাদের উপর কিয়ামত সংঘটিত হবে তারা হল মানুষের মধ্যে সর্বাধিক নিকৃষ্ট লোক। এবং যারা কবর সমুহকে মসজিদ বানাবে তারাও সর্বাধিক নিকৃষ্ট লোক।” ইবন খুযায়মাহ; সহীহ; ১/৯২/২ আবু সাঈদ খুদরি হতে বর্ণিত-রাসুল (সাঃ) কবরের উপর বানাতে, তার উপর আদায় করতে নিষেধ করেছেন’’ মুসনাদ আবু ইয়ালা; সহীহ ২/৬৬ আবু মারসাদ আল-গানাবী (রাঃ) হতে বর্ণিত-তিনি বলেন, নাবী (সাঃ) বলেছেনঃ ‘’তোমরা কখনো কবরের উপর না এবং কবরের দিকে মুখ করে সলাতও আদায় করবে না।” মুসলিম ১৬১৩
@SaddamHossain-tw3kvАй бұрын
Badob node (s) sahbe kio palon koresin
@IEducationBDАй бұрын
মাশাআল্লাহ ❣️
@StephenHenson-pg5xlАй бұрын
ভাই মাশাল্লাহ বলার কারণ কি ? কোন যুক্তিতে বললেন দয়া করে যদি একটু বলতেন আপনার প্রতি অনেক দোয়া রইল
@waztv751Ай бұрын
right ❤❤❤
@Religione-islamАй бұрын
ভারত বাংলাদেশের চিরশত্রু কে কে একমত লাইক করেন.....??
@Greaterboys389Ай бұрын
তোদের প্রতিবেশি বন্ধু রাষ্ট্র কে। মিয়ানমার ও তো তোদের ঘনায় ধরে না
কবর ও মাজার সম্পর্কে সঠিক তথ্য জেনে নিন- . • নবী(সাঃ) বলেন, কবরে সিজদাহ করা হারাম-(বুখারী ১৩৩০) • কবর পাকা করা হারাম। (মুসলিম: ২২৪৫) • কবরের উপর গিলাফ দেয়া, মোমবাতি জ্বালানো হারাম। (নাসাঈ:২০৪৭) • কবরের উপর লিখা হারাম। (আবু দাউদ: ৩২২৬) • কবরের পাশে গোল করে জামাত বন্ধী হয়ে বসা হারাম। (মুসলিম:২২৫০) • কবরের মধ্যে ওরস-মেলা ইত্যাদি করা হারাম। (আবু দাউদ:২০৪২) • নবী(সাঃ) বলেন, “তোমরা কবরকে মসজিদ বানাইও নিয়ে নিও না।” (মুসলিম: ২১১৬) নবী(স) আরও বলেন, "কবর জীবন মানুষের দুনিয়া ও আখেরাতের মধ্যবর্তী জীবন। এই জীবন মানুষের বাস্তব জীবনের বিপরীত। দুনিয়ার কোন মানুষ বারযাখী জীবন সম্বদ্ধে খবর রাখে না। কবরের শান্তি বা শাস্তি কোন কিছুই টের পায় না। সেখানকার অবস্তা দেখা ত দুরের কথা, মানুষ ও জ্বীনের পক্ষে শুনাও সম্ভব নয়"। (সহি বুখারী:১১৩৮, ১৩৪৭) কোন কবরকে মাজার বানানো যায় না! উঁচু করা যাবে না। রাসূল (ছাঃ) কবর উঁচু করতে, পাকা করতে, তার উপর সৌধ নির্মাণ করতে ও বসতে নিষেধ করেছেন। (মুসলিম, মিশকাত হা/১৬৯৬-৯৭) কবরস্হানে দাড়িয়ে একাকী হাত তোলে কবরবাসীদের জন্য দোয়া করবে। (মুসলিম:৯৭৪,নাসাঈ:২০৩৭) তবে সেখানে স্রেফ দোয়া ব্যতিত সালাত, তিলওয়াত, যিকির-আযকর, দান-সাদকাহ কিছু যায়েজ নয়। সেখানে নিজের জন্য দোয়া করাও যায়। কারণ কবরস্হানে দোয়া করলে মৃত্যুর কথা অধিক স্মরন হয়। (মুসলিম:৫৭৪, মিশকাত:১৭৬৩) আয়িশাহ (রাঃ) বলেন, ‘’সে আশংকা না থাকলে তাঁর কবরকে উন্মুক্ত রাখা হত, কিন্তু আমি আশংকা করি যে, (উন্মুক্ত রাখা হলে) একে মসজিদে পরিনত করা হবে।” (মুসলিম ৮২৩; আল লু’লু ওয়াল মারজান ৩০৬) আবু হুরায়রাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত-আল্লাহ্র রাসূল (সাঃ) বলেনঃ ‘’আল্লাহ্ তায়ালা ইয়াহুদ ও নাসারাদের (খ্রিস্টান) উপর অভিসম্পাপ বর্ষণ করুন। কারন, তারা তাদের নাবীদের কবর সমুহকে মসজিদ বা সাজদাহর স্থান বানিয়ে নিয়েছে।” (মুসলিম ৮২৪, ৮২৫, আহমাদ; সহীহ; ১৬৯১) আবদুল্লাহ ইবন মাসউদ (রাঃ) হতে বর্ণিত-তিনি বলেন, আমি রাসুল (সাঃ)-কে বলতে শুনেছি, জীবিত অবস্থায় যাদের উপর কিয়ামত সংঘটিত হবে তারা হল মানুষের মধ্যে সর্বাধিক নিকৃষ্ট লোক। এবং যারা কবর সমুহকে মসজিদ বানাবে তারাও সর্বাধিক নিকৃষ্ট লোক।” ইবন খুযায়মাহ; সহীহ; ১/৯২/২ আবু সাঈদ খুদরি হতে বর্ণিত-রাসুল (সাঃ) কবরের উপর বানাতে, তার উপর আদায় করতে নিষেধ করেছেন’’ মুসনাদ আবু ইয়ালা; সহীহ ২/৬৬ আবু মারসাদ আল-গানাবী (রাঃ) হতে বর্ণিত-তিনি বলেন, নাবী (সাঃ) বলেছেনঃ ‘’তোমরা কখনো কবরের উপর না এবং কবরের দিকে মুখ করে সলাতও আদায় করবে না।” মুসলিম ১৬১৩
@CheerfulBloomingFlower-fl6dvАй бұрын
সব মাজার ভেঙ্গে দেওয়া হোক
@Sakib-n1dАй бұрын
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত জিন্দাবাত❤❤
@ASRAFUL.HD.MEDEIA743Ай бұрын
সকল সুন্নি ভাইয়েরা একত্রিত হলে বাতেলরা এ দেশে থাকতে পারবে না ইনশাআল্লাহ
@rifathassan831Ай бұрын
Good Good Good
@taramiah2289Ай бұрын
মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ
@MDnorislam-di7ufАй бұрын
টাকা দেওয়া বন্ধ হয়ে গেল। পরিবর্তন হবে ব্যাবসা
@kohinoorakther5504Ай бұрын
বংশধর নিয়ে বসে খাওয়া বন্ধ হয়ে যায়বে।
@nagmulhasan3318Ай бұрын
মাজার বন্ধ হলে ব্যাবসা বন্ধ হয়ে যাবে। মাজারের নামে যেখানে ভন্ডামি চলবে সেখানেই সংস্কার করা হবে ইনশাআল্লাহ
@MDDALIM-gv1qjАй бұрын
মাজারে যাতে স্বাধারণ মারুষ হামলা করতে না পারে সেই জন্য সরকারি ভাবে সকল মাজার নিষিদ্ধ করা হোক। তাহলে ভন্ডামি ও ধর্ম ব্যবসা কমে যাবে।
@BarSark-b7vАй бұрын
ঈদে মিলাদুন নবী পালন করছি সবসময়ই। আবারও এই মাজারে কেন যায়,কি কাজ করতে হবে তা কি কুরআনের নির্দেশ আছে?
@muradchowdhary5270Ай бұрын
অবশ্যই আছে
@BarSark-b7vАй бұрын
@@muradchowdhary5270 থাকলে ব্যাখ্যা দেন দেখি,জানি
@StephenHenson-pg5xlАй бұрын
⚔️ঈদে মিলাদুন্নবী: 🔰 ঈদে মিলাদুন্নবীর উৎপত্তি সম্পর্কে পোস্টে যা বলা হয়েছে তার তথ্যসূএ 🔰 রাসূলুল্লাহ সাঃ ও তাঁর সাহাবীরা কেউই ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করেনি। যদি তারা এই দিবসটি পালন করত তাহলে অবশ্যই ঈদে মিলাদুন্নবী সম্পর্কে কোন না কোন হাদিস থাকতো তবে এ ব্যাপারে কোন হাদিস পাওয়া যায় না। যেসব আলেমরা ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করে তারা ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা জায়েজ তা দেখানোর জন্য যুক্তি ব্যবহার করে। তবে তারা এ বিষয়ে হাদিস থেকে স্পষ্ট কোন দলিল দেখাতে পারে না। যে আমলের ব্যাপারে কোরআন এবং হাদিসের দলিল পাওয়া যায় না তা গ্রহণযোগ্য নয়। এ ব্যাপারে রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেছেন: 🔶যে ধর্মীয় কাজে এমন কিছুর অনুপ্রবেশ ঘটাবে যা তাতে নেই (অর্থাৎ দলিলবিহীন) তা পরিত্যাজ্য (অর্থাৎ তারা গ্রহণযোগ্য নয়)। 📜সহিহ বুখারী: ২৬৯৭ *** হাদিসের মান: সহিহ🟩 🔰 যেহেতু কোরআন এবং হাদিসে ঈদে মিলাদুন্নবীর কোন অস্তিত্ব নেই অর্থাৎ এটি পালন করা বিদআত হবে। এই ক্ষেত্রে অনেকে উপাদান এবং ইবাদাতকে মিক্স করে ফেলে, উপাদান এবং ইবাদত দুইটা আলাদা জিনিস: 🔹উপাদানে পরিবর্তন করলে গুনাহ হবে না। উদাহরণস্বরূপ: আপনি বাটা কোম্পানির জুতাও পড়তে পারেন অথবা এপেক্স কোম্পানির জুতাও পড়তে পারেন, এতে কোন সমস্যা নেই। 🔹ইবাদতের মধ্যে সাওয়াবের উদ্দেশ্যে নতুন কিছু প্রবেশ করালে তা বিদআত হবে। উদাহরণস্বরূপ: সিজদাহ করা ভালো তাই বলে আপনি নামাজে একসাথে তিনটা সিজদা করতে পারবেন না। 🔰বিদআতের পরিণতি: 🔶বিদআতিকে আশ্রয়দানকারী ও বিদআত উদ্ভাবণকারীর উপর আল্লাহ, ফেরেশতা ও সকল মানুষের লানত। আল্লাহ তাঁর কোন নফল ও ফরয ইবাদত কবূল করেন না। 📜বুখারী: ৩১৭২ *** হাদিসের মান: সহীহ 🟩 🔶দ্বীনের মধ্যে নতুন কিছু উদ্ভাবন সর্বাপেক্ষা নিকৃষ্ট কাজ। প্রতিটি বিদআতই ভ্রষ্টতা। 📜মুসলিম: ৮৬৭ *** হাদিসের মান: সহীহ🟩 🔶আল্লাহ বিদআতীর তওবা ততক্ষণ পর্যন্ত স্থগিত রাখেন (গ্রহণ করেন না), যতক্ষণ পর্যন্ত সে তার বিদআত বর্জন না করেছে। 📜 হাদিস সম্ভার: ১৪৬ *** হাদিসের মান: সহীহ🟩 🔶বিদআতিরা হাউজে কাউসারের পানি পান করতে গেলে রাসূলুল্লাহ (সাঃ) তাদেরকে বলবেন: “দূর হও, দূর হও।যারা আমার পরে (দ্বীনে) রদ-বদল করেছে। 📜মুসলিম (ইফা:): ৫৭৬৮ *** হাদিসের মান: সহীহ 🟩
@সাম্পানমাঝিАй бұрын
সাহাবী দের কবর থেকে আমাদের শিক্ষা নিতে হবে,,,,,,
@nazrulislam.dashminaАй бұрын
সত্যি কথা বলেছেন ভাই আপনাকে ধন্যবাদ।
@ratulali5357Ай бұрын
সকল ঈদের সেরা ঈদ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী ﷺ
@MoshiurRahman-y2jАй бұрын
Moyla mohmod Moyla umor Shahaba jinddabad
@sheikhsaifuddin-oz1qgАй бұрын
আহারে ছোটো একটা দেশ আর এই দেশের মানুষ কয় ভাগে বিভক্তি হয় তাই দেখতেছি
@farzanatopa8183Ай бұрын
মাজার আবার কবে থেকে ধর্মীয় স্থাপনা হলো!!!!
@pronimamsАй бұрын
বাবা সাইফুদ্দীন মাইজভাণ্ডারী সাথে এক্য গড়ে তুলুন সবাই এক হওয়ার অনুরোধ রহিল
@shohelrana7400Ай бұрын
যারা মাজার ভাঙচুর করেছে তাদের প্রত্যেককে আইনের আওতায় এনে কঠিন বিচার করা হোক ঈদ মোবারক ❤❤❤