চাচী অনেক সুন্দর করে কথা বলে। সে ও আওয়ামী সন্ত্রাসীদের হামলার শিকার 😮😮😮😮😮😮
@dmmasud7737 Жыл бұрын
কাজের মধ্যেও যেসব ইবাদত করা যায় -- - মুসলিম আমজনতার মেন্টাল মেকাপ এমন ভাবে তৈরি করে দেয়া হয়েছে যে ইবাদত বলতে তারা নামাজ, রোজা, জাকাত, হজ্ব, জিকির, মিলাদ মহাফিল, ওয়াজ, বয়ান, ইফতার পার্টি ইত্যাদি কেই বুঝি। কিন্তু মূল ইবাদত কোনটা আমরা বুঝিই না। এই জন্যই মহান রব বলেন পূর্ব পশ্চমে মুখ ফিরানোই শুধু পূন্যের কাজ নই। মূল ইবাদত বলতে আল্লাহর বিধি বিধান মেনে জীবন যাপনকে বুঝায় এই ধারণা মুসলমানদের মধ্যে নাই বললেই চলে। আমরা মনে করি ইবাদতের জন্য সব সময় পূর্ব প্রস্তুতির প্রয়োজন হয়, কিন্তু না এমন কিছু সহজ অথচ গুরুত্বপূর্ণ আল্লাহর পচ্ছন্দের ইবাদত আমল আছে যা আপনি কাজের ব্যবস্থাতার মধ্যেই করতে পারেন। যেমন - # কখনো মিথ্যা না বলা। # কখনোই অন্যের সম্পদ গ্রাস না করা। # দ্বায়িত্বে কখনো অবহেলা না করা। # মানুষের সাথে কখনো অসদাচরণ না করা। # মাপ ও ওজনে কম না দেওয়া। # নেওয়ার সময় বেশী দেওয়ার সময় কম এই কর্ম থেকে বিরত থাকা। # মানুষের প্রয়োজনে ধার কর্জ দেওয়া। # এতিম মিসকিনদের অন্ন দান করা। # ওয়াদা করে ওয়াদা খেলাপ না করা। # আত্মীয় স্বজনদের হক নষ্ট না করা। # সম্মুখে পিছনে মানুষের নিন্দা না করা এবং বেহুদা কথায় লিপ্ত না থাকা । # মানুষকে মন্দ নামে না ডাকা। # পিতামাতার সাথে সর্বোচ্চ ভালো ব্যবহার টুকু করা। # প্রতিবেশীদের সাথে ভালো ব্যবহার করা। # আত্মীয় স্বজনের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখা। # নিকট গরীব আত্মীয়কে দান তথা সাহায্য সহযোগীতা করা। # কাউকে মিথ্যা আশ্বাস না দেওয়া। # বিপদে আপদে ধৈয্য ধরা। # ওয়াদা রক্ষা করা। # অন্যায় কাজে সহযোগিতা না করা। # মানুষকে কোরআনের মহাসত্য বুঝার দাওয়াত দেওয়া। # একান্ত ঘনিষ্ঠজন ছাড়া বিপরীত লিংগের মানুষের সাথে দেখা হলে চক্ষু সংযত রাখা। # অবৈধ যৌনাচারে লিপ্ত না হওয়া। # সুদ ঘুষ থেকে সম্পূর্ণরূপে বিরত থাকা। # হিসাবে নয় ছয় না করা। # নীচু স্বরে কথা বলা। সর্বোপরি আল্লাহর সাথে কাউকে শরীক না করা। শরীক বলতে সব ধরনের শরীক যেমন- সৃষ্টিতে শরীক, বিধি বিধানে শরীক, সম্পর্কের শরীক ইত্যাদি।