মাংসের হাড় গলায় আটকে গেল! গোমতী জেলা হাসপাতালে ভর্তি।

Рет қаралды 690

Күн бұрын

গলায় মাছের কাটা আটকে চিকিৎসকের
শরণাপন্ন হওয়ার কথা শোনা গেলেও মাংস খেতে গিয়ে একেবারে গলার ভেতরে মাংসের হাড় আটকে জীবন সংকটে পড়ে যাওয়ার ঘটনা খুব কমই শোনা যায়!
সোমবার রাতে ‌বিলোনিয়ার ২২ বছরের কার্তিক দাস মাংস খেতে গিয়ে ঠিক এমন একটি দুর্ঘটনা তার সঙ্গে ঘটে যায়। সোমবার খাবার খেতে গিয়ে যখন এই ঘটনাটি ঘটে তড়িঘড়ি তাকে বিলোনিয়া হাসপাতাল থেকে নিয়ে আসা হয় গোমতী জেলা হাসপাতালে!
এমন জটিল অপারেশন বেশিরভাগ বেসরকারি হাসপাতালে সম্ভব এমনটাই সাধারণ মানুষের মধ্যে প্রচার রয়েছে। রোগীর পরিবারও চাইছিল বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যেতে। কিন্তু গোমতী জেলা হাসপাতালে ইএনটি স্পেশালিস্ট ডক্টর প্রদীপ মল্লিক কোন প্রকার কাটা ছেঁড়া ছাড়া কন্ঠনালীর অনেকটা নীচে থেকে হাড়টি বের করে রোগীর জীবন সংকট মুক্ত করেন। এর ফলে রোগী কার্তিক দাস ও তার পরিবার খুবই খুশি। ‌ মঙ্গলবার কণ্ঠনালীর অনেকটা নিচের দিক থেকে চার সেন্টিমিটার দৈর্ঘ্যের মাংসের হাড়টি বের করেন চিকিৎসক। ‌
তিনি জানান মাছের কাটা আটকে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে আসতে দেখা গেলেও মাংসের হাড় গলার নিচে আটকানোর ঘটনা বিরল।
সাম্প্রতিক চিকিৎসক বিশ্বজিৎ পাল এবং প্রদীপ মল্লিক গোমতী জেলা হাসপাতালে সার্জিক্যাল এবং ইএনটি চিকিৎসায় কয়েকশত জটিল অপারেশন সফলভাবে সম্পন্ন করেছেন। গোমতী জেলা হাসপাতালে সরকারি খরচে এ ধরনের অপারেশনের ফলে রোগী ও তাদের পরিবার দারুণভাবে উপকৃত হচ্ছে। গোমতী জেলা হাসপাতালে গত এক বছরে দুই হাজার অপারেশন করা হয়েছে বলে জানান
সিএমও কমল রিয়াং।
প্রথমেই শোনাবো চিকিৎসক প্রদীপ মল্লিক কি বলছেন।