বিভুতিভূষণের গল্প অত্যন্ত সুন্দর ভাল লাগল আরও গল্প শোনাবার অনুরোধ রইল নমস্কা।
@aruproy3594 Жыл бұрын
খুব ভাল লাগল, মনটা দূঃখে ভরে গেল
@nilimadey9738 Жыл бұрын
Khub bhalo laglo
@sukumarsinha79 Жыл бұрын
যেমন গল্প তেমনি অপূর্ব আপনার পাঠ
@anitasircar6036 Жыл бұрын
খুব ভালো লাগলো) গল্প এবং পাঠ
@kamalhossain-ol9wc11 ай бұрын
Very good
@miraseal6941 Жыл бұрын
ঠাকুর মশাই আমার নমস্কার নেবেন 💐💐💐🙏🙏🙏 আপনার গল্প পাঠ এর প্রশংসা করা বাতুলতা মাত্র অনেক দিন পর মন্তব্য করলাম এর পূর্বে আমি শুনি শুনি কিন্তু কমেন্ট করিনা খুব সুন্দর বরাবরের মতো❤❤❤ ধন্যবাদ জানাই
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। ঠিক বিধবার ছেলে বলে দোষ তা' নয়। তখনকার গ্রাম বাংলায় এইটা হামেশাই দেখা যেত। কোন কারণে হঠাৎ স্বামী মারা গেলেন সামান্য ক'দিন রোগ ভোগের পর এবং তার কয়দিন পরেই হয়ত জানা গেল যে মৃতের সদ্য বিধবা পত্নী সন্তান সম্ভবা। সেযুগে চিকিৎসা বিজ্ঞান এযুগের মতো ছিলনা, এবং জনগণের মধ্যে শিক্ষার অভাব ছিল অসম্ভব বেশি, গ্রাম গুলিতে স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠীপতিদের প্রবল প্রতাপ ছিল। অসহায় সদ্য বিধবা নারীর মৃত স্বামীর রেখে যাওয়া সম্পত্তি থেকে যে কোনো উপায়ে বিধবাকে বঞ্চিত করবার জন্য এসব ছিল সাধারণ কপটতা। মৃত স্বামীর পরিবারের সদস্যরাই গ্রামের অন্যান্য মাতব্বরদের সহায়তায় যে কোনো বদনাম দিয়ে অসহায়া মহিলাকে চিরদিনের মতো তার অধিকারের ভিটে থেকে তাড়িয়ে দিতো। এই গল্পটিতেও সেই ভয়ঙ্কর সময় কে বিভূতিভূষণ ধরবার চেষ্টা করেছেন। যে করে হোক বিধবার পুত্রকে জারজ সন্তান এবং সেই কারণে পিতার সম্পত্তিতে এদের কোন অধিকার নেই সেইটা প্রতিপন্ন করাটাই মাষ্টারের নিজের কাকার উদ্দেশ্য ছিল। আশাকরি বোঝাতে পারলাম। ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন, আনন্দে থাকুন, এই প্রার্থনা করি। আমার সশ্রদ্ধ নমস্কার জানবেন।🙏🙏🙏🌹🌹