আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুন।দেশের উন্নয়নমূলক কাজগুলো স্বপ্ন পূরণ হচ্ছে এখন দেশের নানা রকম অপরাধ অপকর্ম বন্ধ করতে হবে। অতীত বর্তমানকে নিধারিত করে আর বর্তমান ভবিষ্যকে নিধারিত করে। আমরা অতীতে ছিলাম শিক্ষিতভাবে সুন্দর দেখতে শুদ্ধভাবে ভদ্রভাবে করে মিথ্যা আশ্বাস বাহানা দিয়ে সিন্ডিকেট করে টাকা ক্ষমতা,চাকরি,পদ আদায় করা অনিয়ম-দুর্নীতির ঘুষ,প্রতারণা করা,নাম বিক্রি করে অবৈধভাবে দখল চাঁদাবাজি নেশা স্বজনপ্রীতি ধোঁকাবাজি করে পন্যসামগ্রির দাম বাড়ানো বিশৃঙ্খলা খারাপ জাতি আমরা। দেশ পেলাম ভালো মানুষগুলো পেলাম অমানুষ।দোষ খারাপদের না দোষ আমাদের আমরা অন্যায় করার সুযোগ দিয়ে থাকি তাই তারা সুযোগ পায়। আমরা ভয়ে জুলুমের অত্যাচারের জন্য প্রতিবাদ করি না। তাই তারা সুযোগ পেয়ে থাকে তা কাজে লাগায়। সব জায়গায় অফিসে চলে সিন্ডিকেট অনিয়ম-দুর্নীতির ঘুষ তেলবাজি স্বজনপ্রীতি,,স্যার এটা বাংলাদেশ কিছু হবে না বিশ্বাস রাখুন সিন্ডিকেট জড়িত অনেকেই। যারা টাকার জন্য কাজ করে তাদের আর কোথায় ইমানদার থাকে দেশ প্রেমিক থাকে দেশের সেবা করার অভিজ্ঞতা মনমানসিকতা জবাবদিহিতা বিচার থাকে,,দেশ ও দেশের মানুষের কষ্ট বুঝে সেবা করা বাদ দিয়ে তারা আরাম আয়েশ করে টাকা লুটপাট অপচয় সিন্ডিকেট করে তারা আর কি বুঝবে,,যদি আমার দেশের মানুষ গুলো সকল কাজ সততা ভাবে দায়িত্বের সঙ্গে সেবা করতো তাহলে দেশটা কত এগিয়ে যেতো। মানুষের কষ্ট বুঝে সেবা করতো তাহলে মসজিদ থেকে জুতা চুরি হতো না মাদক নেশা হতো না,বিমানবন্দর সহ সকল স্টেশনে বিশৃঙ্খলা হত না,ব্যাংকে টাকা লুটপাট হত না সড়ক দুর্ঘটনা যানজট সৃষ্টি হত না, সরকারের জনগণের কষ্টের টাকা লুটপাট অপচয় নষ্ট রাস্তা ঘাট অফিসে অবৈধভাবে দখল চাঁদাবাজি করা,,অনিয়ম-দুর্নীতি ভেজাল ঔষধ খাদ্য কাপড় চিকিৎসা হতো না পন্যসামগ্রিই দাম বাড়ানোসহ সকল সরকারি অফিসে সিন্ডিকেট হতো না কাঠামো অবকাঠামো খাদ্যসহ নিয়ে ব্যবসা হত না, কোন অফিসে জায়গায় জনসাধারণের কষ্ট হত না। শিক্ষা নিয়ে ব্যবসা রাজনীতি হত না। সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা উন্নত হত কেউ চিকিৎসা করাতে বিদেশে বেসরকারি হাসপাতালে যেতো না। এক কাজ বার বা করে টাকা লুটপাট হতো না, নিরীহ মানুষদের ফসানো হত না ,দেশে কোন ছোট বড় অপরাধ অপকর্ম হত না যদি সকল কিছুর নিয়ম-কানুন আইন-কানুন মেনে তদন্ত জবাবদিহিতা বিচার শাস্তি হত। কঠোর আইন সিস্টেম নাই বলে কতভাবে অপরাধ অনিয়ম-দুর্নীতির করে। আইন লংঘনকারী কে বিচারের আওতায় আনা।অপরাধ তদন্ত করা অনুসন্ধান করা অপরাধ চিহ্নিত করা অপরাধ প্রতিরোধ করা।দেশের আইনের শাসন সুনিশ্চিত করা।যে বা যারা অপরাধী কে শাস্তি থেকে রক্ষা করবে তাদের বিচার করা। হায় দেশে কোন কঠোর আইন সিস্টেম নাই জবাবদিহিতা বিচার শাস্তি নিরপেক্ষ তদন্ত নাই বলে সবজায়গা অফিসে সিন্ডিকেট করে। কিভাবে অন্যায় করার সাহস পায় আগে করেছে তাই বার বার করছে। অবহেলা করে কারা কে? আইনকানুন নষ্ট করলো কে?কোন নেতা কমকর্তা যদি জড়িত না থাকে তাহলে কিভাবে নিয়ম কানুন শৃঙ্খলা না মেনে কাজ করলো?দেশ সম্পদ জনগণের কষ্ট টাকা লুটপাট করা বা সরকারের ক্ষতি করে কারা? যদি ভিতরের মানুষ জড়িত না থাকে তাহলে কিভাবে বাহিরের মানুষ অপরাধ করার সাহস পায়। প্রমাণ জীবনেও পাবেন না। বাহিরের মানুষের শাস্তি হবে কিন্তু ভিতরে মানুষ গুলো আড়ালে বেঁচে যাবে তাদের আছে মিথ্যা বাহানা সিনিয়র টাকা ক্ষমতা বড় পদ ব্যবহার করে।তাদের কিছু হবে না।এইদেশে টাকা ক্ষমতাদের বিচার হয় না। আমরা কি আসলেও স্বাধীন হয়েছি না স্বাধীন হয়ে পরাধীন রয়েছি? কোনমতে পাশ করে তেলবাজি করে বড় পদ চাকরি ক্ষমতা আসার ও আদায় করার জন্য দেশের ভালো জন্য নয় যদি আমরা শিক্ষায় শিক্ষিত দেশ প্রেমিক হতাম তাহলে দেশটা ডিজিটাল উন্নয়ন হয়ে যেতো, সিন্ডিকেট করে বেশির ভাগই নেতা প্রশাসন ডাক্তার কত সরকারি কমকর্তা কত মিলিয়ন মিলিয়ন মালিক নামে বেনামে কেউ দেখার নাই, বেশিরভাগ অফিসে কমকর্তা ও নেতারা জড়িত হয়ে সিন্ডিকেট গড়ে তুলে অনিয়ম-দুর্নীতি,ভেজাল ঔষধ কাপড় খাবার পণ্য দাম বাড়ানো অবৈধভাবে দখল চাঁদাবাজি করে পরে দেখানো অভিযান দেয় পরে আবার সিস্টেম করে নতুন ভাবে গড়ে তুলে সিস্টেম পরিবর্তন করতে হবে ও সিন্ডিকেট বন্ধ করতে হবে। সকল উন্নয়নমূলক কাজগুলো বড় ছোট কাঠামো অবকাঠামো শিক্ষা খাদ্য চিকিৎসা সড়ক সেনাবাহিনীর ইন্জিনিয়া দিয়ে করাতে হবে এবং এমপি কর্মকতা কলেজের ছাত্র ছাত্রীদের বাধ্যতামূলক সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণ নিতে হবে আগে দেশ প্রেমিক তারপর দেশ সেবা। সকল অপরাধ অপকর্মে তদন্ত র্যাব সদস্য দিয়ে করাতে হবে। অন্য কোন সদস্য দিয়ে নয় কেননা যারা তদন্ত করে তারা-ও জড়িত অনিয়ম-দুর্নীতির সাথে,