মতুয়া দর্শন কেন সর্বশ্রেষ্ঠ এবং বিশ্বজনীন | ডাঃ সুধাংশু শেখর মালাকার | জাগরণ পত্রিকা | জাগো মতুয়া

  Рет қаралды 33,068

JAGO MOTUA

JAGO MOTUA

Күн бұрын

Пікірлер: 128
@uttamsarkar6640
@uttamsarkar6640 Жыл бұрын
তিনি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেছেন।
@bipulvaiofficial7079
@bipulvaiofficial7079 2 жыл бұрын
জয় হরিবোল কথাগুলো অনেক ভালো লাগলো অনেক অজানাকে জানলাম।।।
@SJ-SÜVØJIT
@SJ-SÜVØJIT Жыл бұрын
জয়হরি বোল খুব সুন্দর লাগছে আলোচনা হরিবোল হরিবোল ধন্যবাদ সবাইকে ও 😮 ভক্তে চরণে শতকোটি প্রনাম সবাই ভালো রাখুন
@SamarJoydhar
@SamarJoydhar 10 ай бұрын
জয় মাবাবা জয় হরিবোল জয় মুলনিবাসির জয় ভিম জাগো মুলনিবাসি জাগো পোচাসি সতা্ঙস মানুষ জাগআর ধর্মের আফিঙি বড়ি খেয়ে ঘুমিয়ে থেকোনা সত্য সন্ধানী হয়ে প্রকিৎ মানুষের মত মানুষহ হ ও সকল মহা মানবদের চরনে প্রনাম ❤❤❤❤❤
@asitbarandas1963
@asitbarandas1963 3 жыл бұрын
দারুণ আলোচনা, অনেক কিছু জানলাম, অনেক ধন্যবাদ আপনাকে l
@SanjitKumarMondal-s4j
@SanjitKumarMondal-s4j 10 ай бұрын
জয় হরিবোল জয় হরিবোল ভগবান আপনার মঙ্গল করুক
@sandipbiswas8973
@sandipbiswas8973 2 жыл бұрын
JayHaribal, Sir pronam neben. Thakurer nikat apnar long life kamona kari. Ager Abatar sudhu abotaron karechen but uttaron na kore bivajoner dhol bajiechen. Thakur apnake susthya rakhuk. JayHatibal.
@ramkrishna8541
@ramkrishna8541 2 жыл бұрын
দাদা, বৌদ্ধদের দালালী আর আমাদের সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টির পায়তারা না করে ভাল হয়ে যাও। মানুষ মাএই ভুল,, কেউ ভুলের উর্দ্ধে নয়৷ ব্রাহ্মন রা যে অপকর্ম করেছে, আমাদের মাঝে যে বিভাজন সৃষ্টি করেছে সেগুলো ভুলে গিয়ে ব্রাহ্মন দের ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখে আমাদের সকল সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের একএিত করতে হবে। সবাই কে এক মতে আনতে হবে। একমতে অানার জন্য সকল সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের সৃষ্টিকর্তা / ঈশ্বর হিসেবে "" ওঁ "" কে মানতে হবে ৷ এই ওঁ এর অনেকক নাম রয়েছে তার মধ্যে হরি একটি। ওঁ শান্তি হরি। *** ভগবান শ্রী কৃষ্ণ গীতার ৮ম অধ্যায়ের ১৩ নং শ্লোক এ "" ওঁ "" নাম উচ্চারণ এর কথা বলেছেন। এই ওঁ ই হলো সনাতন ধর্মের ঈশ্বর।।।। কোন মুসলিম অন্য মুসলিম এর দোষ পেলে তা সবসময় গোপন রাখার চেষ্টা করে এবং অনেকক ক্ষেএে করে আসতেছে। আর আমরা সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দু রা করি তার উল্টো। হিন্দুর একটু দোষ পেলে সেখানে ঘি ঢেলে দোষ কে আরো বড় আকারে তুলে ধরার চেষ্টা করি। কখনো সেটা সমাধানের চেষ্টা করি না। দোষ গুলো প্রকাশ না করে দোষগুলোর সমাধানের চেষ্টা করতে হবে, ভ্রাতৃত্ব বোধ বাড়াতে হবে, বিভেদ সৃষ্টি করে কখনো সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে একতা আনা যাবে না। এতে ক্ষতিটা সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের ই বেশি হয়৷ এতে সনাতন ধর্মের সাময়িক কিছু ক্ষতি হয় তবে সনাতন ধর্ম কখনো শেষ হবে না। কেননা এ ধর্মের রক্ষক সৃষ্টিকর্তা নিজেই৷ এ সম্পর্কে গীতায় ১১ অধ্যায়ের ১৮ নং শ্লোক এ ভগবান শ্রী কৃষ্ণ বলেছেন ,,, "" ত্বমক্ষরং পরমং বেদিতব্যং ত্বমস্য বিশ্বস্য পরং নিধানম। ত্বমব্যয়: শাশ্বত ধর্মগোপ্তা সনাতনস্ত্বং পুরুষো মতো মে।। অর্থ : তুমি ( ওঁ) পরম ব্রহ্ম, একমাএ জ্ঞাতব্য, তুমি বিশ্বের পরম আশ্রয়, তুমি অব্যয়, সনাতন ধর্মের রক্ষক এবং তুমিই সনাতন, এই আমার অভিমত। এই সনাতন ধর্ম কে রক্ষা করার জন্য ঈশ্বরের অন্তরঙ্গা শক্তিকে আশ্রয় করে পৃথিবীতে যুগ অবতার এসেছে। এই যুগ অবতারের মাঝে মানুষের গুন/ শক্তি ও ঈশ্বরের গুন/ শক্তি ছিল৷ এই যুগ অবতার গুলো সনাতন ধর্ম রক্ষার জন্য পৃথিবীতে মানুষ রুপে এসেছেন। সর্বশেষ এসেছেন হরিচাঁদ ঠাকুর৷ পৃথিবীতে এসে হরিচাঁদ ঠাকুর সনাতন ধর্মের নাম দিয়েছেন "" সুক্ষ সনাতন ধর্ম ""৷ যেখানে সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে থাকবে না কোন হিংসা বিদ্বেষ ও ভেদাভেদ। এই যুগ অবতার গুলোকে আমরা ভগবান বলি। আসুন এবার একটু হরিলীলামৃত থেকে জানি সনাতন ধর্মের ব্যাপারে। শ্লোক : ন শূদ্রা ভগবদ্ভক্তা স্তেহপি ভাগবতোস্তমা :। সর্ববর্নেষু তে শূদ্রা যে ন ভক্ত। জনার্দ্দনে :।। অপিচ :: চন্ডালোহপি মুনিশ্রেষ্ঠ হরিভক্তি পরায়ন :। হরিভক্তি বিহীনশ্চ দ্বিজোহপি শ্বপচাধম:।। হরিলীলামৃতের এই শ্লোক ও অপিচে বলা আছে "" জীবে দয়া নামে রুচি মানুষেতে নিষ্ঠা, ইহা ছাড়া আর যত সব ক্রিয়া ভ্রষ্টা।। এই সুক্ষ সনাতন ধর্ম জানাইতে জনম লভিলা যশোমন্তের গৃহেতে। "" তাই বলবো সনাতন ধর্ম নিয়ে আর বিভেদ সৃষ্টি না করে সবাইকে একএিত করার চেষ্টা করুন৷ ঈশ্বর সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দু বিদ্বেষী দের সুবুদ্ধি দাও নয়তো পৃথিবী থেকে ধ্বংস করে দাও৷ ওঁ শান্তি হরি। জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় শ্রী রাম, জয় হরিবোল - গৌর হরিবোল
@uttamsarkar6640
@uttamsarkar6640 Жыл бұрын
খুব সুন্দর আলোচনা হচ্ছে।
@akashsarkar5633
@akashsarkar5633 3 жыл бұрын
Joy horichad Joy guruchad Joy horibo Joy horibol joy horibol joy horibol nomoskar
@ramkrishna8541
@ramkrishna8541 2 жыл бұрын
দাদা, বৌদ্ধদের দালালী আর আমাদের সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টির পায়তারা না করে ভাল হয়ে যাও। মানুষ মাএই ভুল,, কেউ ভুলের উর্দ্ধে নয়৷ ব্রাহ্মন রা যে অপকর্ম করেছে, আমাদের মাঝে যে বিভাজন সৃষ্টি করেছে সেগুলো ভুলে গিয়ে ব্রাহ্মন দের ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখে আমাদের সকল সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের একএিত করতে হবে। সবাই কে এক মতে আনতে হবে। একমতে অানার জন্য সকল সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের সৃষ্টিকর্তা / ঈশ্বর হিসেবে "" ওঁ "" কে মানতে হবে ৷ এই ওঁ এর অনেকক নাম রয়েছে তার মধ্যে হরি একটি। ওঁ শান্তি হরি। *** ভগবান শ্রী কৃষ্ণ গীতার ৮ম অধ্যায়ের ১৩ নং শ্লোক এ "" ওঁ "" নাম উচ্চারণ এর কথা বলেছেন। এই ওঁ ই হলো সনাতন ধর্মের ঈশ্বর।।।। কোন মুসলিম অন্য মুসলিম এর দোষ পেলে তা সবসময় গোপন রাখার চেষ্টা করে এবং অনেকক ক্ষেএে করে আসতেছে। আর আমরা সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দু রা করি তার উল্টো। হিন্দুর একটু দোষ পেলে সেখানে ঘি ঢেলে দোষ কে আরো বড় আকারে তুলে ধরার চেষ্টা করি। কখনো সেটা সমাধানের চেষ্টা করি না। দোষ গুলো প্রকাশ না করে দোষগুলোর সমাধানের চেষ্টা করতে হবে, ভ্রাতৃত্ব বোধ বাড়াতে হবে, বিভেদ সৃষ্টি করে কখনো সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে একতা আনা যাবে না। এতে ক্ষতিটা সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের ই বেশি হয়৷ এতে সনাতন ধর্মের সাময়িক কিছু ক্ষতি হয় তবে সনাতন ধর্ম কখনো শেষ হবে না। কেননা এ ধর্মের রক্ষক সৃষ্টিকর্তা নিজেই৷ এ সম্পর্কে গীতায় ১১ অধ্যায়ের ১৮ নং শ্লোক এ ভগবান শ্রী কৃষ্ণ বলেছেন ,,, "" ত্বমক্ষরং পরমং বেদিতব্যং ত্বমস্য বিশ্বস্য পরং নিধানম। ত্বমব্যয়: শাশ্বত ধর্মগোপ্তা সনাতনস্ত্বং পুরুষো মতো মে।। অর্থ : তুমি ( ওঁ) পরম ব্রহ্ম, একমাএ জ্ঞাতব্য, তুমি বিশ্বের পরম আশ্রয়, তুমি অব্যয়, সনাতন ধর্মের রক্ষক এবং তুমিই সনাতন, এই আমার অভিমত। এই সনাতন ধর্ম কে রক্ষা করার জন্য ঈশ্বরের অন্তরঙ্গা শক্তিকে আশ্রয় করে পৃথিবীতে যুগ অবতার এসেছে। এই যুগ অবতারের মাঝে মানুষের গুন/ শক্তি ও ঈশ্বরের গুন/ শক্তি ছিল৷ এই যুগ অবতার গুলো সনাতন ধর্ম রক্ষার জন্য পৃথিবীতে মানুষ রুপে এসেছেন। সর্বশেষ এসেছেন হরিচাঁদ ঠাকুর৷ পৃথিবীতে এসে হরিচাঁদ ঠাকুর সনাতন ধর্মের নাম দিয়েছেন "" সুক্ষ সনাতন ধর্ম ""৷ যেখানে সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে থাকবে না কোন হিংসা বিদ্বেষ ও ভেদাভেদ। এই যুগ অবতার গুলোকে আমরা ভগবান বলি। আসুন এবার একটু হরিলীলামৃত থেকে জানি সনাতন ধর্মের ব্যাপারে। শ্লোক : ন শূদ্রা ভগবদ্ভক্তা স্তেহপি ভাগবতোস্তমা :। সর্ববর্নেষু তে শূদ্রা যে ন ভক্ত। জনার্দ্দনে :।। অপিচ :: চন্ডালোহপি মুনিশ্রেষ্ঠ হরিভক্তি পরায়ন :। হরিভক্তি বিহীনশ্চ দ্বিজোহপি শ্বপচাধম:।। হরিলীলামৃতের এই শ্লোক ও অপিচে বলা আছে "" জীবে দয়া নামে রুচি মানুষেতে নিষ্ঠা, ইহা ছাড়া আর যত সব ক্রিয়া ভ্রষ্টা।। এই সুক্ষ সনাতন ধর্ম জানাইতে জনম লভিলা যশোমন্তের গৃহেতে। "" তাই বলবো সনাতন ধর্ম নিয়ে আর বিভেদ সৃষ্টি না করে সবাইকে একএিত করার চেষ্টা করুন৷ ঈশ্বর সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দু বিদ্বেষী দের সুবুদ্ধি দাও নয়তো পৃথিবী থেকে ধ্বংস করে দাও৷ ওঁ শান্তি হরি। জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় শ্রী রাম, জয় হরিবোল - গৌর হরিবোল
@shyamalthakur3658
@shyamalthakur3658 4 жыл бұрын
মালাকার মহাশয়কে পৣনাম জানাই ।ভিডিওটি যিনি আপলোড করছেন তাকে ধন্যবাদ জানাই।।
@ramkrishna8541
@ramkrishna8541 2 жыл бұрын
কিছু বৌদ্ধপন্থী ও তার সাঙ্গ পাঙ্গরা হিংসা বিদ্বেষ মূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছে । এদের আসল উদ্দেশ্য হলো যে কোন মূল্য সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টি করা৷ এরা মতুয়া মত কে আলাদা ধর্ম বলে প্রচার করে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে হিংসা বিদ্বেষ সৃষ্টি করতেছে। অথচ হরিচাঁদ ঠাকুর কখনো বলেনাই মতুয়া আলাদা একটি ধর্ম। হরিচাঁদ ঠাকুর মতুয়া মত কে বলেছেন " সুক্ষ সনাতন ধর্ম "। এছাড়া ভগবান শ্রী কৃষ্ণ গীতায় বলেছেন "" অমার ( ঈশ্বরের) কাছে কেউ বড় নয়, কেউ ছোট নয় মানুষ ফল ভোগ করবে তার কর্মের উপর। এছাড়া কিছু বৌদ্ধপন্থী বিভেদ সৃষ্টি করার জন্য বলে থাকে রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু সহ অন্যান্য যুগ অবতার যারা এসেছে তারা তো শূদ্র জাতির জন্য কিছু করে নাই। ভগবান রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভুর সময় শূদ্র ভাইয়েরা এত অবহেলিত ছিল না, অত্যাচারিত ছিল না। সে সময় সবাই সমান ছিল। সে সময় কার মানুষের কোন পদবী ছিল না৷ সেজন্য রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু সহ অন্যান্য অবতার কে জাতিভেদ প্রথা নিয়ে কাজ করতে হয় নি৷ কিন্তু হরিচাঁদ ঠাকুরের আগমনের পূর্বে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে হিংসা বিদ্বেষ বেড়ে যায়। ব্রাহ্মন দের অত্যাচার বেড়ে যায়। এগুলো সমাজ থেকে দুর করার জন্য হরিচাঁদ ঠাকুরের আগমন৷ হরিচাঁদ ঠাকুর এ জন্য মতুয়া মত এর নাম দিয়েছেন " সুক্ষ সনাতন ধর্ম "। যেখানে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে কোন হিংসা বিদ্বেষ থাকবে না। সবাই হরি(ওঁ) নামে মাতোয়ারা হবে৷ এগুলো সাধারণ হিন্দুরা না বুঝলে আমাদের কপালে অনেক দুঃখ আছে৷ সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা /ঈশ্বর তৈরী হচ্ছে৷ হিন্দুরা রাম, কৃষ্ণ, বলরাম, চৈতন্য মহাপ্রভু, হরিচাঁদ ঠাকুর এর পর নতুন সৃষ্টিকর্তা/ ঈশ্বর তৈরী করেছে যার নাম পাগল চাঁদ৷ অথচ এরা সবাই মানুষ ছিল। এনারা সবাই ঈশ্বরের / হরির ( ওঁ) উপাসনা করতে বলেছিল। রেফারেন্স গীতা ৮/১৩। হরিচাঁদ ঠাকুরের দ্বাদশ আজ্ঞা। দুঃখের বিষয় হলো সনাতন ধর্মী হিন্দুরা উপরের ব্যাক্তিগুলোকে ঈশ্বর বানিয়ে এক একটি মত সৃষ্টি করতেছে আর বিভেদ তৈরি করতেছে৷ আর এই সুযোগটা নিয়ে আমাদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টির ইস্যু তৈরি করে দিচ্ছে বৌদ্ধপন্থী ও বিধর্মীরা। অথচ উপরের উল্লেখিত ব্যাক্তিরা যুগে যুগে মানুষ রুপে পৃথিবীতে এসে দুষ্টের দমন ও সাধুদের পরিএান করে সনাতন ধর্ম রক্ষা করেছিল৷ এনাদের মাঝে মানবীয় গুনাবলী ও ঈশ্বরীক শক্তি ছিল৷ সেজন্য আমরা তাদের ভগবান বলি, যুগ অবতার বলি। এনারা আমাদের পাপ মুক্তির পথ প্রদর্শক,যুগ অবতার, সনাতন ধর্ম রক্ষাকারী নিবেদিত প্রাণ, এনারা আমাদের ভগবান । কিন্তু এনাদের সৃষ্টিকর্তা / ঈশ্বর বলতে পারি না৷ যতদিন সনাতন ধর্মী হিন্দুরা "" ওঁ "" কে সৃষ্টিকর্তা হিসেবে মেনে না নিবে ততদিন নতুন নতুন মত পথের সৃষ্টি হবে, হিংসা -বিদ্বেষ বেড়ে যাবে, আর নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা তৈরী হবে৷ ওঁ শান্তি হরি। জয় শ্রী রাম, জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় হরিবোল- গৌর হরিবোল, জয় হরিচাঁদ
@nitaimondal7166
@nitaimondal7166 3 жыл бұрын
অসাধারণ।
@sukumarmalakar5534
@sukumarmalakar5534 2 жыл бұрын
All right .thank you Dr
@kanchandasdas4641
@kanchandasdas4641 2 жыл бұрын
জয় হরিবোল,জয় হরিচাঁদ, জয় গুরুচাঁদ। সকল মতুয়া ভক্তের প্রতি রইল আমার স্বশ্রদ্ধ ভক্তি। আলোচনা খুবই সুন্দর এবং শিক্ষণীয়। নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়।আমার খুব ভালো লেগেছে।অনেক কিছু শিখতে পারলাম তবে একটা জয়গায় আমার খটকা লেগেছে।সেটা হল গীতার শ্লোকের অর্থ তো গীতার শ্লোকেই দেওয়া আছে তবে ভাগবতে কুন্তির ব্যক্তিগত কথা কেনো গীতার এই শ্লোকের অর্থ হিসেবে ধরে নেওয়া হল!?সেটা আমার বোধগম্য হলনা। দয়াকরে একটু বুঝিয়ে বললে কৃতার্থ হবো।ভগবান কাদের জন্য আসেন এটা পরিস্কার হল।এটা আমার জানার আগ্রহ রইলো।যদিও আমি মতুয়া ধর্মে দীক্ষিত নই তবুও মনে মনে মতুয়ার আদর্শ আমার খুবই ভালো লাগে।কেউ অন্যভাবে নেবেনা দয়াকরে। এই শ্লোকের যদা যদা হি ধর্মস্য গ্লানিঃ র্ভবতি ভারত। অভ্যুত্থানম অধর্মস্য তদা আত্মনম্‌ সৃজাম্যহম্‌ সরলার্থ-"হে ভরত যখনই ধর্মের অধঃপতন হয়এবং অধর্মের অভূত্থান হয় তখনই আমি নিজেকে প্রকাশ করে অবতির্ন হই"। পরিত্রানায় সাধুনাম বিনাশায়ঃ চ দুস্কৃতাম্‌ । ধর্ম সংস্থাপনার্থায় সম্ভাবামি যুগে যুগে ।।সরলার্থ-সধুদের পরিত্রান করার জন্য এবং দুস্কৃত কারিদের বিনাশ করার জন্যএবং ধর্ম সংস্থাপনের জন্য আমি যুগে যুগে অবতীর্ণ হই।
@ramkrishna8541
@ramkrishna8541 2 жыл бұрын
কিছু বৌদ্ধপন্থী ও তার সাঙ্গ পাঙ্গরা হিংসা বিদ্বেষ মূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছে । এদের আসল উদ্দেশ্য হলো যে কোন মূল্য সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টি করা৷ এরা মতুয়া মত কে আলাদা ধর্ম বলে প্রচার করে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে হিংসা বিদ্বেষ সৃষ্টি করতেছে। অথচ হরিচাঁদ ঠাকুর কখনো বলেনাই মতুয়া আলাদা একটি ধর্ম। হরিচাঁদ ঠাকুর মতুয়া মত কে বলেছেন " সুক্ষ সনাতন ধর্ম "। এছাড়া ভগবান শ্রী কৃষ্ণ গীতায় বলেছেন "" অমার ( ঈশ্বরের) কাছে কেউ বড় নয়, কেউ ছোট নয় মানুষ ফল ভোগ করবে তার কর্মের উপর। এছাড়া কিছু বৌদ্ধপন্থী বিভেদ সৃষ্টি করার জন্য বলে থাকে রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু সহ অন্যান্য যুগ অবতার যারা এসেছে তারা তো শূদ্র জাতির জন্য কিছু করে নাই। ভগবান রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভুর সময় শূদ্র ভাইয়েরা এত অবহেলিত ছিল না, অত্যাচারিত ছিল না। সে সময় সবাই সমান ছিল। সে সময় কার মানুষের কোন পদবী ছিল না৷ সেজন্য রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু সহ অন্যান্য অবতার কে জাতিভেদ প্রথা নিয়ে কাজ করতে হয় নি৷ কিন্তু হরিচাঁদ ঠাকুরের আগমনের পূর্বে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে হিংসা বিদ্বেষ বেড়ে যায়। ব্রাহ্মন দের অত্যাচার বেড়ে যায়। এগুলো সমাজ থেকে দুর করার জন্য হরিচাঁদ ঠাকুরের আগমন৷ হরিচাঁদ ঠাকুর এ জন্য মতুয়া মত এর নাম দিয়েছেন " সুক্ষ সনাতন ধর্ম "। যেখানে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে কোন হিংসা বিদ্বেষ থাকবে না। সবাই হরি(ওঁ) নামে মাতোয়ারা হবে৷ এগুলো সাধারণ হিন্দুরা না বুঝলে আমাদের কপালে অনেক দুঃখ আছে৷ সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা /ঈশ্বর তৈরী হচ্ছে৷ হিন্দুরা রাম, কৃষ্ণ, বলরাম, চৈতন্য মহাপ্রভু, হরিচাঁদ ঠাকুর এর পর নতুন সৃষ্টিকর্তা/ ঈশ্বর তৈরী করেছে যার নাম পাগল চাঁদ৷ অথচ এরা সবাই মানুষ ছিল। এনারা সবাই ঈশ্বরের / হরির ( ওঁ) উপাসনা করতে বলেছিল। রেফারেন্স গীতা ৮/১৩। হরিচাঁদ ঠাকুরের দ্বাদশ আজ্ঞা। দুঃখের বিষয় হলো সনাতন ধর্মী হিন্দুরা উপরের ব্যাক্তিগুলোকে ঈশ্বর বানিয়ে এক একটি মত সৃষ্টি করতেছে আর বিভেদ তৈরি করতেছে৷ আর এই সুযোগটা নিয়ে আমাদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টির ইস্যু তৈরি করে দিচ্ছে বৌদ্ধপন্থী ও বিধর্মীরা। অথচ উপরের উল্লেখিত ব্যাক্তিরা যুগে যুগে মানুষ রুপে পৃথিবীতে এসে দুষ্টের দমন ও সাধুদের পরিএান করে সনাতন ধর্ম রক্ষা করেছিল৷ এনাদের মাঝে মানবীয় গুনাবলী ও ঈশ্বরীক শক্তি ছিল৷ সেজন্য আমরা তাদের ভগবান বলি, যুগ অবতার বলি। এনারা আমাদের পাপ মুক্তির পথ প্রদর্শক,যুগ অবতার, সনাতন ধর্ম রক্ষাকারী নিবেদিত প্রাণ, এনারা আমাদের ভগবান । কিন্তু এনাদের সৃষ্টিকর্তা / ঈশ্বর বলতে পারি না৷ যতদিন সনাতন ধর্মী হিন্দুরা "" ওঁ "" কে সৃষ্টিকর্তা হিসেবে মেনে না নিবে ততদিন নতুন নতুন মত পথের সৃষ্টি হবে, হিংসা -বিদ্বেষ বেড়ে যাবে, আর নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা তৈরী হবে৷ ওঁ শান্তি হরি। জয় শ্রী রাম, জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় হরিবোল- গৌর হরিবোল, জয় হরিচাঁদ।
@ramkrishna8541
@ramkrishna8541 2 жыл бұрын
দাদা, বৌদ্ধদের দালালী আর আমাদের সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টির পায়তারা না করে ভাল হয়ে যাও। মানুষ মাএই ভুল,, কেউ ভুলের উর্দ্ধে নয়৷ ব্রাহ্মন রা যে অপকর্ম করেছে, আমাদের মাঝে যে বিভাজন সৃষ্টি করেছে সেগুলো ভুলে গিয়ে ব্রাহ্মন দের ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখে আমাদের সকল সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের একএিত করতে হবে। সবাই কে এক মতে আনতে হবে। একমতে অানার জন্য সকল সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের সৃষ্টিকর্তা / ঈশ্বর হিসেবে "" ওঁ "" কে মানতে হবে ৷ এই ওঁ এর অনেকক নাম রয়েছে তার মধ্যে হরি একটি। ওঁ শান্তি হরি। *** ভগবান শ্রী কৃষ্ণ গীতার ৮ম অধ্যায়ের ১৩ নং শ্লোক এ "" ওঁ "" নাম উচ্চারণ এর কথা বলেছেন। এই ওঁ ই হলো সনাতন ধর্মের ঈশ্বর।।।। কোন মুসলিম অন্য মুসলিম এর দোষ পেলে তা সবসময় গোপন রাখার চেষ্টা করে এবং অনেকক ক্ষেএে করে আসতেছে। আর আমরা সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দু রা করি তার উল্টো। হিন্দুর একটু দোষ পেলে সেখানে ঘি ঢেলে দোষ কে আরো বড় আকারে তুলে ধরার চেষ্টা করি। কখনো সেটা সমাধানের চেষ্টা করি না। দোষ গুলো প্রকাশ না করে দোষগুলোর সমাধানের চেষ্টা করতে হবে, ভ্রাতৃত্ব বোধ বাড়াতে হবে, বিভেদ সৃষ্টি করে কখনো সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে একতা আনা যাবে না। এতে ক্ষতিটা সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের ই বেশি হয়৷ এতে সনাতন ধর্মের সাময়িক কিছু ক্ষতি হয় তবে সনাতন ধর্ম কখনো শেষ হবে না। কেননা এ ধর্মের রক্ষক সৃষ্টিকর্তা নিজেই৷ এ সম্পর্কে গীতায় ১১ অধ্যায়ের ১৮ নং শ্লোক এ ভগবান শ্রী কৃষ্ণ বলেছেন ,,, "" ত্বমক্ষরং পরমং বেদিতব্যং ত্বমস্য বিশ্বস্য পরং নিধানম। ত্বমব্যয়: শাশ্বত ধর্মগোপ্তা সনাতনস্ত্বং পুরুষো মতো মে।। অর্থ : তুমি ( ওঁ) পরম ব্রহ্ম, একমাএ জ্ঞাতব্য, তুমি বিশ্বের পরম আশ্রয়, তুমি অব্যয়, সনাতন ধর্মের রক্ষক এবং তুমিই সনাতন, এই আমার অভিমত। এই সনাতন ধর্ম কে রক্ষা করার জন্য ঈশ্বরের অন্তরঙ্গা শক্তিকে আশ্রয় করে পৃথিবীতে যুগ অবতার এসেছে। এই যুগ অবতারের মাঝে মানুষের গুন/ শক্তি ও ঈশ্বরের গুন/ শক্তি ছিল৷ এই যুগ অবতার গুলো সনাতন ধর্ম রক্ষার জন্য পৃথিবীতে মানুষ রুপে এসেছেন। সর্বশেষ এসেছেন হরিচাঁদ ঠাকুর৷ পৃথিবীতে এসে হরিচাঁদ ঠাকুর সনাতন ধর্মের নাম দিয়েছেন "" সুক্ষ সনাতন ধর্ম ""৷ যেখানে সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে থাকবে না কোন হিংসা বিদ্বেষ ও ভেদাভেদ। এই যুগ অবতার গুলোকে আমরা ভগবান বলি। আসুন এবার একটু হরিলীলামৃত থেকে জানি সনাতন ধর্মের ব্যাপারে। শ্লোক : ন শূদ্রা ভগবদ্ভক্তা স্তেহপি ভাগবতোস্তমা :। সর্ববর্নেষু তে শূদ্রা যে ন ভক্ত। জনার্দ্দনে :।। অপিচ :: চন্ডালোহপি মুনিশ্রেষ্ঠ হরিভক্তি পরায়ন :। হরিভক্তি বিহীনশ্চ দ্বিজোহপি শ্বপচাধম:।। হরিলীলামৃতের এই শ্লোক ও অপিচে বলা আছে "" জীবে দয়া নামে রুচি মানুষেতে নিষ্ঠা, ইহা ছাড়া আর যত সব ক্রিয়া ভ্রষ্টা।। এই সুক্ষ সনাতন ধর্ম জানাইতে জনম লভিলা যশোমন্তের গৃহেতে। "" তাই বলবো সনাতন ধর্ম নিয়ে আর বিভেদ সৃষ্টি না করে সবাইকে একএিত করার চেষ্টা করুন৷ ঈশ্বর সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দু বিদ্বেষী দের সুবুদ্ধি দাও নয়তো পৃথিবী থেকে ধ্বংস করে দাও৷ ওঁ শান্তি হরি। জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় শ্রী রাম, জয় হরিবোল - গৌর হরিবোল
@gobindasarkar8892
@gobindasarkar8892 3 жыл бұрын
"জয় হরিবোল" 🙏
@ramkrishna8541
@ramkrishna8541 2 жыл бұрын
দাদা, বৌদ্ধদের দালালী আর আমাদের সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টির পায়তারা না করে ভাল হয়ে যাও। মানুষ মাএই ভুল,, কেউ ভুলের উর্দ্ধে নয়৷ ব্রাহ্মন রা যে অপকর্ম করেছে, আমাদের মাঝে যে বিভাজন সৃষ্টি করেছে সেগুলো ভুলে গিয়ে ব্রাহ্মন দের ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখে আমাদের সকল সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের একএিত করতে হবে। সবাই কে এক মতে আনতে হবে। একমতে অানার জন্য সকল সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের সৃষ্টিকর্তা / ঈশ্বর হিসেবে "" ওঁ "" কে মানতে হবে ৷ এই ওঁ এর অনেকক নাম রয়েছে তার মধ্যে হরি একটি। ওঁ শান্তি হরি। *** ভগবান শ্রী কৃষ্ণ গীতার ৮ম অধ্যায়ের ১৩ নং শ্লোক এ "" ওঁ "" নাম উচ্চারণ এর কথা বলেছেন। এই ওঁ ই হলো সনাতন ধর্মের ঈশ্বর।।।। কোন মুসলিম অন্য মুসলিম এর দোষ পেলে তা সবসময় গোপন রাখার চেষ্টা করে এবং অনেকক ক্ষেএে করে আসতেছে। আর আমরা সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দু রা করি তার উল্টো। হিন্দুর একটু দোষ পেলে সেখানে ঘি ঢেলে দোষ কে আরো বড় আকারে তুলে ধরার চেষ্টা করি। কখনো সেটা সমাধানের চেষ্টা করি না। দোষ গুলো প্রকাশ না করে দোষগুলোর সমাধানের চেষ্টা করতে হবে, ভ্রাতৃত্ব বোধ বাড়াতে হবে, বিভেদ সৃষ্টি করে কখনো সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে একতা আনা যাবে না। এতে ক্ষতিটা সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের ই বেশি হয়৷ এতে সনাতন ধর্মের সাময়িক কিছু ক্ষতি হয় তবে সনাতন ধর্ম কখনো শেষ হবে না। কেননা এ ধর্মের রক্ষক সৃষ্টিকর্তা নিজেই৷ এ সম্পর্কে গীতায় ১১ অধ্যায়ের ১৮ নং শ্লোক এ ভগবান শ্রী কৃষ্ণ বলেছেন ,,, "" ত্বমক্ষরং পরমং বেদিতব্যং ত্বমস্য বিশ্বস্য পরং নিধানম। ত্বমব্যয়: শাশ্বত ধর্মগোপ্তা সনাতনস্ত্বং পুরুষো মতো মে।। অর্থ : তুমি ( ওঁ) পরম ব্রহ্ম, একমাএ জ্ঞাতব্য, তুমি বিশ্বের পরম আশ্রয়, তুমি অব্যয়, সনাতন ধর্মের রক্ষক এবং তুমিই সনাতন, এই আমার অভিমত। এই সনাতন ধর্ম কে রক্ষা করার জন্য ঈশ্বরের অন্তরঙ্গা শক্তিকে আশ্রয় করে পৃথিবীতে যুগ অবতার এসেছে। এই যুগ অবতারের মাঝে মানুষের গুন/ শক্তি ও ঈশ্বরের গুন/ শক্তি ছিল৷ এই যুগ অবতার গুলো সনাতন ধর্ম রক্ষার জন্য পৃথিবীতে মানুষ রুপে এসেছেন। সর্বশেষ এসেছেন হরিচাঁদ ঠাকুর৷ পৃথিবীতে এসে হরিচাঁদ ঠাকুর সনাতন ধর্মের নাম দিয়েছেন "" সুক্ষ সনাতন ধর্ম ""৷ যেখানে সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে থাকবে না কোন হিংসা বিদ্বেষ ও ভেদাভেদ। এই যুগ অবতার গুলোকে আমরা ভগবান বলি। আসুন এবার একটু হরিলীলামৃত থেকে জানি সনাতন ধর্মের ব্যাপারে। শ্লোক : ন শূদ্রা ভগবদ্ভক্তা স্তেহপি ভাগবতোস্তমা :। সর্ববর্নেষু তে শূদ্রা যে ন ভক্ত। জনার্দ্দনে :।। অপিচ :: চন্ডালোহপি মুনিশ্রেষ্ঠ হরিভক্তি পরায়ন :। হরিভক্তি বিহীনশ্চ দ্বিজোহপি শ্বপচাধম:।। হরিলীলামৃতের এই শ্লোক ও অপিচে বলা আছে "" জীবে দয়া নামে রুচি মানুষেতে নিষ্ঠা, ইহা ছাড়া আর যত সব ক্রিয়া ভ্রষ্টা।। এই সুক্ষ সনাতন ধর্ম জানাইতে জনম লভিলা যশোমন্তের গৃহেতে। "" তাই বলবো সনাতন ধর্ম নিয়ে আর বিভেদ সৃষ্টি না করে সবাইকে একএিত করার চেষ্টা করুন৷ ঈশ্বর সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দু বিদ্বেষী দের সুবুদ্ধি দাও নয়তো পৃথিবী থেকে ধ্বংস করে দাও৷ ওঁ শান্তি হরি। জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় শ্রী রাম, জয় হরিবোল - গৌর হরিবোল
@nobitalive1949
@nobitalive1949 11 ай бұрын
জয় হরি বোল,,,,, জয় হরি ভক্তোর জয়,,,, প্রনাম জানাই (ডাক্তার শুধাংশু মালাকার),,, কাকাবাবুর চরনে,,,, প্রনাম জানাই সকল হরি ভক্তোর চরনে,,, কাকাবাবু আপনার আলোচনা শুনে অনেক অনেক অনেক কিছু জানতে পারলাম কাকাবাবু আপনাকে (ধন্যবাদ দেবো না) আপনার চরনে বারবার প্রনাম জানাই বো,,,,, কাকাবাবু এইসব কথা ( ভারত সরকার মোদী জীর)কাছে পৌঁছানোর কি ৎ,,,,। হরি বোল,,,,, হরি বোল,,
@santumondal4320
@santumondal4320 4 жыл бұрын
Khub valo laglo
@govindmohansarkar9113
@govindmohansarkar9113 3 жыл бұрын
এই রকম ভি ডি ও তৈরি করে ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে বার বার প্রস্তুত করুন তাহলে পুরো ভারতে মতুয়া ধর্মের সঠিক প্রচার প্রসার হবে ।। জয় হরি বোল। ।
@ashokbiswas9219
@ashokbiswas9219 3 жыл бұрын
জয়হরিবোল স্যারকে আমার অসংখ্য ভক্তি পূর্ণ প্রণাম জানাই । জয়হোক মতুয়া ধর্মের জয়হোক মানবতার সমাজ থেকে কুসংস্কার ব্রাহ্মন্যবাদ চিরোতরে নিপাত যাক।
@ramkrishna8541
@ramkrishna8541 2 жыл бұрын
কিছু বৌদ্ধপন্থী ও তার সাঙ্গ পাঙ্গরা হিংসা বিদ্বেষ মূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছে । এদের আসল উদ্দেশ্য হলো যে কোন মূল্য সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টি করা৷ এরা মতুয়া মত কে আলাদা ধর্ম বলে প্রচার করে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে হিংসা বিদ্বেষ সৃষ্টি করতেছে। অথচ হরিচাঁদ ঠাকুর কখনো বলেনাই মতুয়া আলাদা একটি ধর্ম। হরিচাঁদ ঠাকুর মতুয়া মত কে বলেছেন " সুক্ষ সনাতন ধর্ম "। এছাড়া ভগবান শ্রী কৃষ্ণ গীতায় বলেছেন "" অমার ( ঈশ্বরের) কাছে কেউ বড় নয়, কেউ ছোট নয় মানুষ ফল ভোগ করবে তার কর্মের উপর। এছাড়া কিছু বৌদ্ধপন্থী বিভেদ সৃষ্টি করার জন্য বলে থাকে রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু সহ অন্যান্য যুগ অবতার যারা এসেছে তারা তো শূদ্র জাতির জন্য কিছু করে নাই। ভগবান রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভুর সময় শূদ্র ভাইয়েরা এত অবহেলিত ছিল না, অত্যাচারিত ছিল না। সে সময় সবাই সমান ছিল। সে সময় কার মানুষের কোন পদবী ছিল না৷ সেজন্য রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু সহ অন্যান্য অবতার কে জাতিভেদ প্রথা নিয়ে কাজ করতে হয় নি৷ কিন্তু হরিচাঁদ ঠাকুরের আগমনের পূর্বে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে হিংসা বিদ্বেষ বেড়ে যায়। ব্রাহ্মন দের অত্যাচার বেড়ে যায়। এগুলো সমাজ থেকে দুর করার জন্য হরিচাঁদ ঠাকুরের আগমন৷ হরিচাঁদ ঠাকুর এ জন্য মতুয়া মত এর নাম দিয়েছেন " সুক্ষ সনাতন ধর্ম "। যেখানে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে কোন হিংসা বিদ্বেষ থাকবে না। সবাই হরি(ওঁ) নামে মাতোয়ারা হবে৷ এগুলো সাধারণ হিন্দুরা না বুঝলে আমাদের কপালে অনেক দুঃখ আছে৷ সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা /ঈশ্বর তৈরী হচ্ছে৷ হিন্দুরা রাম, কৃষ্ণ, বলরাম, চৈতন্য মহাপ্রভু, হরিচাঁদ ঠাকুর এর পর নতুন সৃষ্টিকর্তা/ ঈশ্বর তৈরী করেছে যার নাম পাগল চাঁদ৷ অথচ এরা সবাই মানুষ ছিল। এনারা সবাই ঈশ্বরের / হরির ( ওঁ) উপাসনা করতে বলেছিল। রেফারেন্স গীতা ৮/১৩। হরিচাঁদ ঠাকুরের দ্বাদশ আজ্ঞা। দুঃখের বিষয় হলো সনাতন ধর্মী হিন্দুরা উপরের ব্যাক্তিগুলোকে ঈশ্বর বানিয়ে এক একটি মত সৃষ্টি করতেছে আর বিভেদ তৈরি করতেছে৷ আর এই সুযোগটা নিয়ে আমাদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টির ইস্যু তৈরি করে দিচ্ছে বৌদ্ধপন্থী ও বিধর্মীরা। অথচ উপরের উল্লেখিত ব্যাক্তিরা যুগে যুগে মানুষ রুপে পৃথিবীতে এসে দুষ্টের দমন ও সাধুদের পরিএান করে সনাতন ধর্ম রক্ষা করেছিল৷ এনাদের মাঝে মানবীয় গুনাবলী ও ঈশ্বরীক শক্তি ছিল৷ সেজন্য আমরা তাদের ভগবান বলি, যুগ অবতার বলি। এনারা আমাদের পাপ মুক্তির পথ প্রদর্শক,যুগ অবতার, সনাতন ধর্ম রক্ষাকারী নিবেদিত প্রাণ, এনারা আমাদের ভগবান । কিন্তু এনাদের সৃষ্টিকর্তা / ঈশ্বর বলতে পারি না৷ যতদিন সনাতন ধর্মী হিন্দুরা "" ওঁ "" কে সৃষ্টিকর্তা হিসেবে মেনে না নিবে ততদিন নতুন নতুন মত পথের সৃষ্টি হবে, হিংসা -বিদ্বেষ বেড়ে যাবে, আর নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা তৈরী হবে৷ ওঁ শান্তি হরি। জয় শ্রী রাম, জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় হরিবোল- গৌর হরিবোল, জয় হরিচাঁদ
@jayharibol8965
@jayharibol8965 4 жыл бұрын
ঠিকই বলেছেন।আমরা জেগেছি।জয় হরিবোল
@ramkrishna8541
@ramkrishna8541 2 жыл бұрын
কিছু বৌদ্ধপন্থী ও তার সাঙ্গ পাঙ্গরা হিংসা বিদ্বেষ মূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছে । এদের আসল উদ্দেশ্য হলো যে কোন মূল্য সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টি করা৷ এরা মতুয়া মত কে আলাদা ধর্ম বলে প্রচার করে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে হিংসা বিদ্বেষ সৃষ্টি করতেছে। অথচ হরিচাঁদ ঠাকুর কখনো বলেনাই মতুয়া আলাদা একটি ধর্ম। হরিচাঁদ ঠাকুর মতুয়া মত কে বলেছেন " সুক্ষ সনাতন ধর্ম "। এছাড়া ভগবান শ্রী কৃষ্ণ গীতায় বলেছেন "" অমার ( ঈশ্বরের) কাছে কেউ বড় নয়, কেউ ছোট নয় মানুষ ফল ভোগ করবে তার কর্মের উপর। এছাড়া কিছু বৌদ্ধপন্থী বিভেদ সৃষ্টি করার জন্য বলে থাকে রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু সহ অন্যান্য যুগ অবতার যারা এসেছে তারা তো শূদ্র জাতির জন্য কিছু করে নাই। ভগবান রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভুর সময় শূদ্র ভাইয়েরা এত অবহেলিত ছিল না, অত্যাচারিত ছিল না। সে সময় সবাই সমান ছিল। সে সময় কার মানুষের কোন পদবী ছিল না৷ সেজন্য রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু সহ অন্যান্য অবতার কে জাতিভেদ প্রথা নিয়ে কাজ করতে হয় নি৷ কিন্তু হরিচাঁদ ঠাকুরের আগমনের পূর্বে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে হিংসা বিদ্বেষ বেড়ে যায়। ব্রাহ্মন দের অত্যাচার বেড়ে যায়। এগুলো সমাজ থেকে দুর করার জন্য হরিচাঁদ ঠাকুরের আগমন৷ হরিচাঁদ ঠাকুর এ জন্য মতুয়া মত এর নাম দিয়েছেন " সুক্ষ সনাতন ধর্ম "। যেখানে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে কোন হিংসা বিদ্বেষ থাকবে না। সবাই হরি(ওঁ) নামে মাতোয়ারা হবে৷ এগুলো সাধারণ হিন্দুরা না বুঝলে আমাদের কপালে অনেক দুঃখ আছে৷ সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা /ঈশ্বর তৈরী হচ্ছে৷ হিন্দুরা রাম, কৃষ্ণ, বলরাম, চৈতন্য মহাপ্রভু, হরিচাঁদ ঠাকুর এর পর নতুন সৃষ্টিকর্তা/ ঈশ্বর তৈরী করেছে যার নাম পাগল চাঁদ৷ অথচ এরা সবাই মানুষ ছিল। এনারা সবাই ঈশ্বরের / হরির ( ওঁ) উপাসনা করতে বলেছিল। রেফারেন্স গীতা ৮/১৩। হরিচাঁদ ঠাকুরের দ্বাদশ আজ্ঞা। দুঃখের বিষয় হলো সনাতন ধর্মী হিন্দুরা উপরের ব্যাক্তিগুলোকে ঈশ্বর বানিয়ে এক একটি মত সৃষ্টি করতেছে আর বিভেদ তৈরি করতেছে৷ আর এই সুযোগটা নিয়ে আমাদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টির ইস্যু তৈরি করে দিচ্ছে বৌদ্ধপন্থী ও বিধর্মীরা। অথচ উপরের উল্লেখিত ব্যাক্তিরা যুগে যুগে মানুষ রুপে পৃথিবীতে এসে দুষ্টের দমন ও সাধুদের পরিএান করে সনাতন ধর্ম রক্ষা করেছিল৷ এনাদের মাঝে মানবীয় গুনাবলী ও ঈশ্বরীক শক্তি ছিল৷ সেজন্য আমরা তাদের ভগবান বলি, যুগ অবতার বলি। এনারা আমাদের পাপ মুক্তির পথ প্রদর্শক,যুগ অবতার, সনাতন ধর্ম রক্ষাকারী নিবেদিত প্রাণ, এনারা আমাদের ভগবান । কিন্তু এনাদের সৃষ্টিকর্তা / ঈশ্বর বলতে পারি না৷ যতদিন সনাতন ধর্মী হিন্দুরা "" ওঁ "" কে সৃষ্টিকর্তা হিসেবে মেনে না নিবে ততদিন নতুন নতুন মত পথের সৃষ্টি হবে, হিংসা -বিদ্বেষ বেড়ে যাবে, আর নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা তৈরী হবে৷ ওঁ শান্তি হরি। জয় শ্রী রাম, জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় হরিবোল- গৌর হরিবোল, জয় হরিচাঁদ
@parimalbiswas5778
@parimalbiswas5778 5 жыл бұрын
Jay Guru Biswabandhu. Hari Chand Guru Chand Motua samaj Aamader samaj, Aamra sabai Motuamahashanga. Jay Hori bol Jay Hori.
@bishnupadalasker1658
@bishnupadalasker1658 2 жыл бұрын
Ok by International Matua Society (IMSOC)
@ramkrishna8541
@ramkrishna8541 2 жыл бұрын
দাদা, বৌদ্ধদের দালালী আর আমাদের সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টির পায়তারা না করে ভাল হয়ে যাও। মানুষ মাএই ভুল,, কেউ ভুলের উর্দ্ধে নয়৷ ব্রাহ্মন রা যে অপকর্ম করেছে, আমাদের মাঝে যে বিভাজন সৃষ্টি করেছে সেগুলো ভুলে গিয়ে ব্রাহ্মন দের ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখে আমাদের সকল সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের একএিত করতে হবে। সবাই কে এক মতে আনতে হবে। একমতে অানার জন্য সকল সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের সৃষ্টিকর্তা / ঈশ্বর হিসেবে "" ওঁ "" কে মানতে হবে ৷ এই ওঁ এর অনেকক নাম রয়েছে তার মধ্যে হরি একটি। ওঁ শান্তি হরি। *** ভগবান শ্রী কৃষ্ণ গীতার ৮ম অধ্যায়ের ১৩ নং শ্লোক এ "" ওঁ "" নাম উচ্চারণ এর কথা বলেছেন। এই ওঁ ই হলো সনাতন ধর্মের ঈশ্বর।।।। কোন মুসলিম অন্য মুসলিম এর দোষ পেলে তা সবসময় গোপন রাখার চেষ্টা করে এবং অনেকক ক্ষেএে করে আসতেছে। আর আমরা সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দু রা করি তার উল্টো। হিন্দুর একটু দোষ পেলে সেখানে ঘি ঢেলে দোষ কে আরো বড় আকারে তুলে ধরার চেষ্টা করি। কখনো সেটা সমাধানের চেষ্টা করি না। দোষ গুলো প্রকাশ না করে দোষগুলোর সমাধানের চেষ্টা করতে হবে, ভ্রাতৃত্ব বোধ বাড়াতে হবে, বিভেদ সৃষ্টি করে কখনো সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে একতা আনা যাবে না। এতে ক্ষতিটা সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের ই বেশি হয়৷ এতে সনাতন ধর্মের সাময়িক কিছু ক্ষতি হয় তবে সনাতন ধর্ম কখনো শেষ হবে না। কেননা এ ধর্মের রক্ষক সৃষ্টিকর্তা নিজেই৷ এ সম্পর্কে গীতায় ১১ অধ্যায়ের ১৮ নং শ্লোক এ ভগবান শ্রী কৃষ্ণ বলেছেন ,,, "" ত্বমক্ষরং পরমং বেদিতব্যং ত্বমস্য বিশ্বস্য পরং নিধানম। ত্বমব্যয়: শাশ্বত ধর্মগোপ্তা সনাতনস্ত্বং পুরুষো মতো মে।। অর্থ : তুমি ( ওঁ) পরম ব্রহ্ম, একমাএ জ্ঞাতব্য, তুমি বিশ্বের পরম আশ্রয়, তুমি অব্যয়, সনাতন ধর্মের রক্ষক এবং তুমিই সনাতন, এই আমার অভিমত। এই সনাতন ধর্ম কে রক্ষা করার জন্য ঈশ্বরের অন্তরঙ্গা শক্তিকে আশ্রয় করে পৃথিবীতে যুগ অবতার এসেছে। এই যুগ অবতারের মাঝে মানুষের গুন/ শক্তি ও ঈশ্বরের গুন/ শক্তি ছিল৷ এই যুগ অবতার গুলো সনাতন ধর্ম রক্ষার জন্য পৃথিবীতে মানুষ রুপে এসেছেন। সর্বশেষ এসেছেন হরিচাঁদ ঠাকুর৷ পৃথিবীতে এসে হরিচাঁদ ঠাকুর সনাতন ধর্মের নাম দিয়েছেন "" সুক্ষ সনাতন ধর্ম ""৷ যেখানে সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে থাকবে না কোন হিংসা বিদ্বেষ ও ভেদাভেদ। এই যুগ অবতার গুলোকে আমরা ভগবান বলি। আসুন এবার একটু হরিলীলামৃত থেকে জানি সনাতন ধর্মের ব্যাপারে। শ্লোক : ন শূদ্রা ভগবদ্ভক্তা স্তেহপি ভাগবতোস্তমা :। সর্ববর্নেষু তে শূদ্রা যে ন ভক্ত। জনার্দ্দনে :।। অপিচ :: চন্ডালোহপি মুনিশ্রেষ্ঠ হরিভক্তি পরায়ন :। হরিভক্তি বিহীনশ্চ দ্বিজোহপি শ্বপচাধম:।। হরিলীলামৃতের এই শ্লোক ও অপিচে বলা আছে "" জীবে দয়া নামে রুচি মানুষেতে নিষ্ঠা, ইহা ছাড়া আর যত সব ক্রিয়া ভ্রষ্টা।। এই সুক্ষ সনাতন ধর্ম জানাইতে জনম লভিলা যশোমন্তের গৃহেতে। "" তাই বলবো সনাতন ধর্ম নিয়ে আর বিভেদ সৃষ্টি না করে সবাইকে একএিত করার চেষ্টা করুন৷ ঈশ্বর সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দু বিদ্বেষী দের সুবুদ্ধি দাও নয়তো পৃথিবী থেকে ধ্বংস করে দাও৷ ওঁ শান্তি হরি। জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় শ্রী রাম, জয় হরিবোল - গৌর হরিবোল
@debashisbidya7772
@debashisbidya7772 2 жыл бұрын
Very nice
@litonsarkar6435
@litonsarkar6435 5 жыл бұрын
হরিবোল
@mmajumder982majumder
@mmajumder982majumder 5 ай бұрын
joy horibol
@sushilsikdar2990
@sushilsikdar2990 2 жыл бұрын
জয় হরিবল
@ramkrishna8541
@ramkrishna8541 2 жыл бұрын
দাদা, বৌদ্ধদের দালালী আর আমাদের সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টির পায়তারা না করে ভাল হয়ে যাও। মানুষ মাএই ভুল,, কেউ ভুলের উর্দ্ধে নয়৷ ব্রাহ্মন রা যে অপকর্ম করেছে, আমাদের মাঝে যে বিভাজন সৃষ্টি করেছে সেগুলো ভুলে গিয়ে ব্রাহ্মন দের ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখে আমাদের সকল সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের একএিত করতে হবে। সবাই কে এক মতে আনতে হবে। একমতে অানার জন্য সকল সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের সৃষ্টিকর্তা / ঈশ্বর হিসেবে "" ওঁ "" কে মানতে হবে ৷ এই ওঁ এর অনেকক নাম রয়েছে তার মধ্যে হরি একটি। ওঁ শান্তি হরি। *** ভগবান শ্রী কৃষ্ণ গীতার ৮ম অধ্যায়ের ১৩ নং শ্লোক এ "" ওঁ "" নাম উচ্চারণ এর কথা বলেছেন। এই ওঁ ই হলো সনাতন ধর্মের ঈশ্বর।।।। কোন মুসলিম অন্য মুসলিম এর দোষ পেলে তা সবসময় গোপন রাখার চেষ্টা করে এবং অনেকক ক্ষেএে করে আসতেছে। আর আমরা সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দু রা করি তার উল্টো। হিন্দুর একটু দোষ পেলে সেখানে ঘি ঢেলে দোষ কে আরো বড় আকারে তুলে ধরার চেষ্টা করি। কখনো সেটা সমাধানের চেষ্টা করি না। দোষ গুলো প্রকাশ না করে দোষগুলোর সমাধানের চেষ্টা করতে হবে, ভ্রাতৃত্ব বোধ বাড়াতে হবে, বিভেদ সৃষ্টি করে কখনো সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে একতা আনা যাবে না। এতে ক্ষতিটা সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের ই বেশি হয়৷ এতে সনাতন ধর্মের সাময়িক কিছু ক্ষতি হয় তবে সনাতন ধর্ম কখনো শেষ হবে না। কেননা এ ধর্মের রক্ষক সৃষ্টিকর্তা নিজেই৷ এ সম্পর্কে গীতায় ১১ অধ্যায়ের ১৮ নং শ্লোক এ ভগবান শ্রী কৃষ্ণ বলেছেন ,,, "" ত্বমক্ষরং পরমং বেদিতব্যং ত্বমস্য বিশ্বস্য পরং নিধানম। ত্বমব্যয়: শাশ্বত ধর্মগোপ্তা সনাতনস্ত্বং পুরুষো মতো মে।। অর্থ : তুমি ( ওঁ) পরম ব্রহ্ম, একমাএ জ্ঞাতব্য, তুমি বিশ্বের পরম আশ্রয়, তুমি অব্যয়, সনাতন ধর্মের রক্ষক এবং তুমিই সনাতন, এই আমার অভিমত। এই সনাতন ধর্ম কে রক্ষা করার জন্য ঈশ্বরের অন্তরঙ্গা শক্তিকে আশ্রয় করে পৃথিবীতে যুগ অবতার এসেছে। এই যুগ অবতারের মাঝে মানুষের গুন/ শক্তি ও ঈশ্বরের গুন/ শক্তি ছিল৷ এই যুগ অবতার গুলো সনাতন ধর্ম রক্ষার জন্য পৃথিবীতে মানুষ রুপে এসেছেন। সর্বশেষ এসেছেন হরিচাঁদ ঠাকুর৷ পৃথিবীতে এসে হরিচাঁদ ঠাকুর সনাতন ধর্মের নাম দিয়েছেন "" সুক্ষ সনাতন ধর্ম ""৷ যেখানে সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে থাকবে না কোন হিংসা বিদ্বেষ ও ভেদাভেদ। এই যুগ অবতার গুলোকে আমরা ভগবান বলি। আসুন এবার একটু হরিলীলামৃত থেকে জানি সনাতন ধর্মের ব্যাপারে। শ্লোক : ন শূদ্রা ভগবদ্ভক্তা স্তেহপি ভাগবতোস্তমা :। সর্ববর্নেষু তে শূদ্রা যে ন ভক্ত। জনার্দ্দনে :।। অপিচ :: চন্ডালোহপি মুনিশ্রেষ্ঠ হরিভক্তি পরায়ন :। হরিভক্তি বিহীনশ্চ দ্বিজোহপি শ্বপচাধম:।। হরিলীলামৃতের এই শ্লোক ও অপিচে বলা আছে "" জীবে দয়া নামে রুচি মানুষেতে নিষ্ঠা, ইহা ছাড়া আর যত সব ক্রিয়া ভ্রষ্টা।। এই সুক্ষ সনাতন ধর্ম জানাইতে জনম লভিলা যশোমন্তের গৃহেতে। "" তাই বলবো সনাতন ধর্ম নিয়ে আর বিভেদ সৃষ্টি না করে সবাইকে একএিত করার চেষ্টা করুন৷ ঈশ্বর সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দু বিদ্বেষী দের সুবুদ্ধি দাও নয়তো পৃথিবী থেকে ধ্বংস করে দাও৷ ওঁ শান্তি হরি। জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় শ্রী রাম, জয় হরিবোল - গৌর হরিবোল
@babunsarkar8057
@babunsarkar8057 5 жыл бұрын
জয়হরিচাঁদ
@akdas4514
@akdas4514 4 жыл бұрын
Alpo vidya bhayankari!
@mahanitaidas3710
@mahanitaidas3710 3 жыл бұрын
Atodin pore dekhlam tumader lila vai aguloki
@debashisbidya7772
@debashisbidya7772 2 жыл бұрын
Nice
@shyamalmahato3355
@shyamalmahato3355 5 жыл бұрын
মতুয়া গবেষক: ডাঃ সুধাংশু শেখর মালাকার মহাশয় অবতার বিষয়ক যে কথা বলেছেন, কিভাবে কুর্ম বা কচ্ছপ অবতার, বরাহ অবতার তারপরে মানুষের অবতার এ বিষয় নিয়ে আমি একটু সহমত পোষণ করছি কারণ এর আগে আমি আমাদের পূর্বাঞ্চলীয় আদিবাসী কুড়মী সমাজের উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষ মাননীয় শ্রীপদ বঁসরিয়ার (মাহাতো) ঠিকানা পুরুলিয়া, এই বিষয়ে আমি প্রশ্ন করেছিলাম জীবজন্তু থেকে হঠাৎ করে মানুষরূপী ভগবান আবির্ভাব হলেন আর কি পশুরূপী বা জীব ভিত্তিক (এখানে মানুষের কথা বাদ দিয়ে পড়তে হবে ) ভগবানের লীলা প্রয়োজন ছিল না, শেষ হয়ে গেল তখন উনি বলেছিলেন যে তুমি তো দেখছি ভালই বলছো তাহলে তো তোমার এই জেলা (মালদা) থেকে একটা পত্রিকা বের করা দরকার- এই পরামর্শ তিনি দিয়েছিলেন|
@ramkrishna8541
@ramkrishna8541 2 жыл бұрын
কিছু বৌদ্ধপন্থী ও তার সাঙ্গ পাঙ্গরা হিংসা বিদ্বেষ মূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছে । এদের আসল উদ্দেশ্য হলো যে কোন মূল্য সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টি করা৷ এরা মতুয়া মত কে আলাদা ধর্ম বলে প্রচার করে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে হিংসা বিদ্বেষ সৃষ্টি করতেছে। অথচ হরিচাঁদ ঠাকুর কখনো বলেনাই মতুয়া আলাদা একটি ধর্ম। হরিচাঁদ ঠাকুর মতুয়া মত কে বলেছেন " সুক্ষ সনাতন ধর্ম "। এছাড়া ভগবান শ্রী কৃষ্ণ গীতায় বলেছেন "" অমার ( ঈশ্বরের) কাছে কেউ বড় নয়, কেউ ছোট নয় মানুষ ফল ভোগ করবে তার কর্মের উপর। এছাড়া কিছু বৌদ্ধপন্থী বিভেদ সৃষ্টি করার জন্য বলে থাকে রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু সহ অন্যান্য যুগ অবতার যারা এসেছে তারা তো শূদ্র জাতির জন্য কিছু করে নাই। ভগবান রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভুর সময় শূদ্র ভাইয়েরা এত অবহেলিত ছিল না, অত্যাচারিত ছিল না। সে সময় সবাই সমান ছিল। সে সময় কার মানুষের কোন পদবী ছিল না৷ সেজন্য রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু সহ অন্যান্য অবতার কে জাতিভেদ প্রথা নিয়ে কাজ করতে হয় নি৷ কিন্তু হরিচাঁদ ঠাকুরের আগমনের পূর্বে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে হিংসা বিদ্বেষ বেড়ে যায়। ব্রাহ্মন দের অত্যাচার বেড়ে যায়। এগুলো সমাজ থেকে দুর করার জন্য হরিচাঁদ ঠাকুরের আগমন৷ হরিচাঁদ ঠাকুর এ জন্য মতুয়া মত এর নাম দিয়েছেন " সুক্ষ সনাতন ধর্ম "। যেখানে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে কোন হিংসা বিদ্বেষ থাকবে না। সবাই হরি(ওঁ) নামে মাতোয়ারা হবে৷ এগুলো সাধারণ হিন্দুরা না বুঝলে আমাদের কপালে অনেক দুঃখ আছে৷ সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা /ঈশ্বর তৈরী হচ্ছে৷ হিন্দুরা রাম, কৃষ্ণ, বলরাম, চৈতন্য মহাপ্রভু, হরিচাঁদ ঠাকুর এর পর নতুন সৃষ্টিকর্তা/ ঈশ্বর তৈরী করেছে যার নাম পাগল চাঁদ৷ অথচ এরা সবাই মানুষ ছিল। এনারা সবাই ঈশ্বরের / হরির ( ওঁ) উপাসনা করতে বলেছিল। রেফারেন্স গীতা ৮/১৩। হরিচাঁদ ঠাকুরের দ্বাদশ আজ্ঞা। দুঃখের বিষয় হলো সনাতন ধর্মী হিন্দুরা উপরের ব্যাক্তিগুলোকে ঈশ্বর বানিয়ে এক একটি মত সৃষ্টি করতেছে আর বিভেদ তৈরি করতেছে৷ আর এই সুযোগটা নিয়ে আমাদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টির ইস্যু তৈরি করে দিচ্ছে বৌদ্ধপন্থী ও বিধর্মীরা। অথচ উপরের উল্লেখিত ব্যাক্তিরা যুগে যুগে মানুষ রুপে পৃথিবীতে এসে দুষ্টের দমন ও সাধুদের পরিএান করে সনাতন ধর্ম রক্ষা করেছিল৷ এনাদের মাঝে মানবীয় গুনাবলী ও ঈশ্বরীক শক্তি ছিল৷ সেজন্য আমরা তাদের ভগবান বলি, যুগ অবতার বলি। এনারা আমাদের পাপ মুক্তির পথ প্রদর্শক,যুগ অবতার, সনাতন ধর্ম রক্ষাকারী নিবেদিত প্রাণ, এনারা আমাদের ভগবান । কিন্তু এনাদের সৃষ্টিকর্তা / ঈশ্বর বলতে পারি না৷ যতদিন সনাতন ধর্মী হিন্দুরা "" ওঁ "" কে সৃষ্টিকর্তা হিসেবে মেনে না নিবে ততদিন নতুন নতুন মত পথের সৃষ্টি হবে, হিংসা -বিদ্বেষ বেড়ে যাবে, আর নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা তৈরী হবে৷ ওঁ শান্তি হরি। জয় শ্রী রাম, জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় হরিবোল- গৌর হরিবোল, জয় হরিচাঁদ।
@sandipbiswas8973
@sandipbiswas8973 2 жыл бұрын
JayHaribal, Sir, apni patiter sathik vyakhya korechen. Jara nitigato ba natik katar mandander patit tara unmad. Eder chatanya hok. Era lok hoe janmeche but manus hote pareni. Era manus hok Thakurer nikat kamona kari. JayHaribal.
@ramkrishna8541
@ramkrishna8541 2 жыл бұрын
কিছু বৌদ্ধপন্থী ও তার সাঙ্গ পাঙ্গরা হিংসা বিদ্বেষ মূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছে । এদের আসল উদ্দেশ্য হলো যে কোন মূল্য সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টি করা৷ এরা মতুয়া মত কে আলাদা ধর্ম বলে প্রচার করে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে হিংসা বিদ্বেষ সৃষ্টি করতেছে। অথচ হরিচাঁদ ঠাকুর কখনো বলেনাই মতুয়া আলাদা একটি ধর্ম। হরিচাঁদ ঠাকুর মতুয়া মত কে বলেছেন " সুক্ষ সনাতন ধর্ম "। এছাড়া ভগবান শ্রী কৃষ্ণ গীতায় বলেছেন "" অমার ( ঈশ্বরের) কাছে কেউ বড় নয়, কেউ ছোট নয় মানুষ ফল ভোগ করবে তার কর্মের উপর। এছাড়া কিছু বৌদ্ধপন্থী বিভেদ সৃষ্টি করার জন্য বলে থাকে রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু সহ অন্যান্য যুগ অবতার যারা এসেছে তারা তো শূদ্র জাতির জন্য কিছু করে নাই। ভগবান রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভুর সময় শূদ্র ভাইয়েরা এত অবহেলিত ছিল না, অত্যাচারিত ছিল না। সে সময় সবাই সমান ছিল। সে সময় কার মানুষের কোন পদবী ছিল না৷ সেজন্য রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু সহ অন্যান্য অবতার কে জাতিভেদ প্রথা নিয়ে কাজ করতে হয় নি৷ কিন্তু হরিচাঁদ ঠাকুরের আগমনের পূর্বে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে হিংসা বিদ্বেষ বেড়ে যায়। ব্রাহ্মন দের অত্যাচার বেড়ে যায়। এগুলো সমাজ থেকে দুর করার জন্য হরিচাঁদ ঠাকুরের আগমন৷ হরিচাঁদ ঠাকুর এ জন্য মতুয়া মত এর নাম দিয়েছেন " সুক্ষ সনাতন ধর্ম "। যেখানে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে কোন হিংসা বিদ্বেষ থাকবে না। সবাই হরি(ওঁ) নামে মাতোয়ারা হবে৷ এগুলো সাধারণ হিন্দুরা না বুঝলে আমাদের কপালে অনেক দুঃখ আছে৷ সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা /ঈশ্বর তৈরী হচ্ছে৷ হিন্দুরা রাম, কৃষ্ণ, বলরাম, চৈতন্য মহাপ্রভু, হরিচাঁদ ঠাকুর এর পর নতুন সৃষ্টিকর্তা/ ঈশ্বর তৈরী করেছে যার নাম পাগল চাঁদ৷ অথচ এরা সবাই মানুষ ছিল। এনারা সবাই ঈশ্বরের / হরির ( ওঁ) উপাসনা করতে বলেছিল। রেফারেন্স গীতা ৮/১৩। হরিচাঁদ ঠাকুরের দ্বাদশ আজ্ঞা। দুঃখের বিষয় হলো সনাতন ধর্মী হিন্দুরা উপরের ব্যাক্তিগুলোকে ঈশ্বর বানিয়ে এক একটি মত সৃষ্টি করতেছে আর বিভেদ তৈরি করতেছে৷ আর এই সুযোগটা নিয়ে আমাদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টির ইস্যু তৈরি করে দিচ্ছে বৌদ্ধপন্থী ও বিধর্মীরা। অথচ উপরের উল্লেখিত ব্যাক্তিরা যুগে যুগে মানুষ রুপে পৃথিবীতে এসে দুষ্টের দমন ও সাধুদের পরিএান করে সনাতন ধর্ম রক্ষা করেছিল৷ এনাদের মাঝে মানবীয় গুনাবলী ও ঈশ্বরীক শক্তি ছিল৷ সেজন্য আমরা তাদের ভগবান বলি, যুগ অবতার বলি। এনারা আমাদের পাপ মুক্তির পথ প্রদর্শক,যুগ অবতার, সনাতন ধর্ম রক্ষাকারী নিবেদিত প্রাণ, এনারা আমাদের ভগবান । কিন্তু এনাদের সৃষ্টিকর্তা / ঈশ্বর বলতে পারি না৷ যতদিন সনাতন ধর্মী হিন্দুরা "" ওঁ "" কে সৃষ্টিকর্তা হিসেবে মেনে না নিবে ততদিন নতুন নতুন মত পথের সৃষ্টি হবে, হিংসা -বিদ্বেষ বেড়ে যাবে, আর নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা তৈরী হবে৷ ওঁ শান্তি হরি। জয় শ্রী রাম, জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় হরিবোল- গৌর হরিবোল, জয় হরিচাঁদ
@joymotua
@joymotua 4 жыл бұрын
জয় হৱিবল
@mahanitaidas3710
@mahanitaidas3710 3 жыл бұрын
Ami ato din tumader aisob dekhinai ajke 15 2o21
@মোতুয়াঅমিত
@মোতুয়াঅমিত 11 ай бұрын
🙏🙏🙏
@hardcorexgamerz7071
@hardcorexgamerz7071 2 жыл бұрын
Joy hori bol
@shriharirdasujjalmandal9012
@shriharirdasujjalmandal9012 5 жыл бұрын
হরিবল জয় হরিবল
@ramkrishna8541
@ramkrishna8541 2 жыл бұрын
দাদা, বৌদ্ধদের দালালী আর আমাদের সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টির পায়তারা না করে ভাল হয়ে যাও। মানুষ মাএই ভুল,, কেউ ভুলের উর্দ্ধে নয়৷ ব্রাহ্মন রা যে অপকর্ম করেছে, আমাদের মাঝে যে বিভাজন সৃষ্টি করেছে সেগুলো ভুলে গিয়ে ব্রাহ্মন দের ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখে আমাদের সকল সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের একএিত করতে হবে। সবাই কে এক মতে আনতে হবে। একমতে অানার জন্য সকল সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের সৃষ্টিকর্তা / ঈশ্বর হিসেবে "" ওঁ "" কে মানতে হবে ৷ এই ওঁ এর অনেকক নাম রয়েছে তার মধ্যে হরি একটি। ওঁ শান্তি হরি। *** ভগবান শ্রী কৃষ্ণ গীতার ৮ম অধ্যায়ের ১৩ নং শ্লোক এ "" ওঁ "" নাম উচ্চারণ এর কথা বলেছেন। এই ওঁ ই হলো সনাতন ধর্মের ঈশ্বর।।।। কোন মুসলিম অন্য মুসলিম এর দোষ পেলে তা সবসময় গোপন রাখার চেষ্টা করে এবং অনেকক ক্ষেএে করে আসতেছে। আর আমরা সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দু রা করি তার উল্টো। হিন্দুর একটু দোষ পেলে সেখানে ঘি ঢেলে দোষ কে আরো বড় আকারে তুলে ধরার চেষ্টা করি। কখনো সেটা সমাধানের চেষ্টা করি না। দোষ গুলো প্রকাশ না করে দোষগুলোর সমাধানের চেষ্টা করতে হবে, ভ্রাতৃত্ব বোধ বাড়াতে হবে, বিভেদ সৃষ্টি করে কখনো সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে একতা আনা যাবে না। এতে ক্ষতিটা সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের ই বেশি হয়৷ এতে সনাতন ধর্মের সাময়িক কিছু ক্ষতি হয় তবে সনাতন ধর্ম কখনো শেষ হবে না। কেননা এ ধর্মের রক্ষক সৃষ্টিকর্তা নিজেই৷ এ সম্পর্কে গীতায় ১১ অধ্যায়ের ১৮ নং শ্লোক এ ভগবান শ্রী কৃষ্ণ বলেছেন ,,, "" ত্বমক্ষরং পরমং বেদিতব্যং ত্বমস্য বিশ্বস্য পরং নিধানম। ত্বমব্যয়: শাশ্বত ধর্মগোপ্তা সনাতনস্ত্বং পুরুষো মতো মে।। অর্থ : তুমি ( ওঁ) পরম ব্রহ্ম, একমাএ জ্ঞাতব্য, তুমি বিশ্বের পরম আশ্রয়, তুমি অব্যয়, সনাতন ধর্মের রক্ষক এবং তুমিই সনাতন, এই আমার অভিমত। এই সনাতন ধর্ম কে রক্ষা করার জন্য ঈশ্বরের অন্তরঙ্গা শক্তিকে আশ্রয় করে পৃথিবীতে যুগ অবতার এসেছে। এই যুগ অবতারের মাঝে মানুষের গুন/ শক্তি ও ঈশ্বরের গুন/ শক্তি ছিল৷ এই যুগ অবতার গুলো সনাতন ধর্ম রক্ষার জন্য পৃথিবীতে মানুষ রুপে এসেছেন। সর্বশেষ এসেছেন হরিচাঁদ ঠাকুর৷ পৃথিবীতে এসে হরিচাঁদ ঠাকুর সনাতন ধর্মের নাম দিয়েছেন "" সুক্ষ সনাতন ধর্ম ""৷ যেখানে সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে থাকবে না কোন হিংসা বিদ্বেষ ও ভেদাভেদ। এই যুগ অবতার গুলোকে আমরা ভগবান বলি। আসুন এবার একটু হরিলীলামৃত থেকে জানি সনাতন ধর্মের ব্যাপারে। শ্লোক : ন শূদ্রা ভগবদ্ভক্তা স্তেহপি ভাগবতোস্তমা :। সর্ববর্নেষু তে শূদ্রা যে ন ভক্ত। জনার্দ্দনে :।। অপিচ :: চন্ডালোহপি মুনিশ্রেষ্ঠ হরিভক্তি পরায়ন :। হরিভক্তি বিহীনশ্চ দ্বিজোহপি শ্বপচাধম:।। হরিলীলামৃতের এই শ্লোক ও অপিচে বলা আছে "" জীবে দয়া নামে রুচি মানুষেতে নিষ্ঠা, ইহা ছাড়া আর যত সব ক্রিয়া ভ্রষ্টা।। এই সুক্ষ সনাতন ধর্ম জানাইতে জনম লভিলা যশোমন্তের গৃহেতে। "" তাই বলবো সনাতন ধর্ম নিয়ে আর বিভেদ সৃষ্টি না করে সবাইকে একএিত করার চেষ্টা করুন৷ ঈশ্বর সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দু বিদ্বেষী দের সুবুদ্ধি দাও নয়তো পৃথিবী থেকে ধ্বংস করে দাও৷ ওঁ শান্তি হরি। জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় শ্রী রাম, জয় হরিবোল - গৌর হরিবোল
@SimsBaidya
@SimsBaidya 6 ай бұрын
Jay baba harichand Jay baba guruchand
@sunnyshikdar1023
@sunnyshikdar1023 4 жыл бұрын
Jay horibol
@sekhar123
@sekhar123 4 жыл бұрын
জয় হরিবল
@ramkrishna8541
@ramkrishna8541 2 жыл бұрын
দাদা, বৌদ্ধদের দালালী আর আমাদের সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টির পায়তারা না করে ভাল হয়ে যাও। মানুষ মাএই ভুল,, কেউ ভুলের উর্দ্ধে নয়৷ ব্রাহ্মন রা যে অপকর্ম করেছে, আমাদের মাঝে যে বিভাজন সৃষ্টি করেছে সেগুলো ভুলে গিয়ে ব্রাহ্মন দের ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখে আমাদের সকল সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের একএিত করতে হবে। সবাই কে এক মতে আনতে হবে। একমতে অানার জন্য সকল সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের সৃষ্টিকর্তা / ঈশ্বর হিসেবে "" ওঁ "" কে মানতে হবে ৷ এই ওঁ এর অনেকক নাম রয়েছে তার মধ্যে হরি একটি। ওঁ শান্তি হরি। *** ভগবান শ্রী কৃষ্ণ গীতার ৮ম অধ্যায়ের ১৩ নং শ্লোক এ "" ওঁ "" নাম উচ্চারণ এর কথা বলেছেন। এই ওঁ ই হলো সনাতন ধর্মের ঈশ্বর।।।। কোন মুসলিম অন্য মুসলিম এর দোষ পেলে তা সবসময় গোপন রাখার চেষ্টা করে এবং অনেকক ক্ষেএে করে আসতেছে। আর আমরা সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দু রা করি তার উল্টো। হিন্দুর একটু দোষ পেলে সেখানে ঘি ঢেলে দোষ কে আরো বড় আকারে তুলে ধরার চেষ্টা করি। কখনো সেটা সমাধানের চেষ্টা করি না। দোষ গুলো প্রকাশ না করে দোষগুলোর সমাধানের চেষ্টা করতে হবে, ভ্রাতৃত্ব বোধ বাড়াতে হবে, বিভেদ সৃষ্টি করে কখনো সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে একতা আনা যাবে না। এতে ক্ষতিটা সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের ই বেশি হয়৷ এতে সনাতন ধর্মের সাময়িক কিছু ক্ষতি হয় তবে সনাতন ধর্ম কখনো শেষ হবে না। কেননা এ ধর্মের রক্ষক সৃষ্টিকর্তা নিজেই৷ এ সম্পর্কে গীতায় ১১ অধ্যায়ের ১৮ নং শ্লোক এ ভগবান শ্রী কৃষ্ণ বলেছেন ,,, "" ত্বমক্ষরং পরমং বেদিতব্যং ত্বমস্য বিশ্বস্য পরং নিধানম। ত্বমব্যয়: শাশ্বত ধর্মগোপ্তা সনাতনস্ত্বং পুরুষো মতো মে।। অর্থ : তুমি ( ওঁ) পরম ব্রহ্ম, একমাএ জ্ঞাতব্য, তুমি বিশ্বের পরম আশ্রয়, তুমি অব্যয়, সনাতন ধর্মের রক্ষক এবং তুমিই সনাতন, এই আমার অভিমত। এই সনাতন ধর্ম কে রক্ষা করার জন্য ঈশ্বরের অন্তরঙ্গা শক্তিকে আশ্রয় করে পৃথিবীতে যুগ অবতার এসেছে। এই যুগ অবতারের মাঝে মানুষের গুন/ শক্তি ও ঈশ্বরের গুন/ শক্তি ছিল৷ এই যুগ অবতার গুলো সনাতন ধর্ম রক্ষার জন্য পৃথিবীতে মানুষ রুপে এসেছেন। সর্বশেষ এসেছেন হরিচাঁদ ঠাকুর৷ পৃথিবীতে এসে হরিচাঁদ ঠাকুর সনাতন ধর্মের নাম দিয়েছেন "" সুক্ষ সনাতন ধর্ম ""৷ যেখানে সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে থাকবে না কোন হিংসা বিদ্বেষ ও ভেদাভেদ। এই যুগ অবতার গুলোকে আমরা ভগবান বলি। আসুন এবার একটু হরিলীলামৃত থেকে জানি সনাতন ধর্মের ব্যাপারে। শ্লোক : ন শূদ্রা ভগবদ্ভক্তা স্তেহপি ভাগবতোস্তমা :। সর্ববর্নেষু তে শূদ্রা যে ন ভক্ত। জনার্দ্দনে :।। অপিচ :: চন্ডালোহপি মুনিশ্রেষ্ঠ হরিভক্তি পরায়ন :। হরিভক্তি বিহীনশ্চ দ্বিজোহপি শ্বপচাধম:।। হরিলীলামৃতের এই শ্লোক ও অপিচে বলা আছে "" জীবে দয়া নামে রুচি মানুষেতে নিষ্ঠা, ইহা ছাড়া আর যত সব ক্রিয়া ভ্রষ্টা।। এই সুক্ষ সনাতন ধর্ম জানাইতে জনম লভিলা যশোমন্তের গৃহেতে। "" তাই বলবো সনাতন ধর্ম নিয়ে আর বিভেদ সৃষ্টি না করে সবাইকে একএিত করার চেষ্টা করুন৷ ঈশ্বর সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দু বিদ্বেষী দের সুবুদ্ধি দাও নয়তো পৃথিবী থেকে ধ্বংস করে দাও৷ ওঁ শান্তি হরি। জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় শ্রী রাম, জয় হরিবোল - গৌর হরিবোল
@maniksarkar6850
@maniksarkar6850 Жыл бұрын
আপনে দেখি হুট করে আকাশ থেকে পরেছেন।মাষ্টারি করে করে মাথাটাও গেছে। ত সত্য,ত্রেতা যুগে হরিচাদ কোথায় ছিলো।
@vikashchandrabiswas9291
@vikashchandrabiswas9291 3 жыл бұрын
নিজে অন্ধ হয়ে অন্যকে রাস্তা দেখানো সম্ভব হয় না। অন্যের নিন্দা করে নিজের জয়গান কখনো হয় না।
@shoubhikbiswas7111
@shoubhikbiswas7111 8 ай бұрын
"কাহারও ধর্ম কে নিন্দা করিও না" এ কথা হরিচাঁদ ঠাকুর বলেছেন। এখানে কোনো ধর্মকে নিন্দা করা হয়নি।
@tuphanhaldar3302
@tuphanhaldar3302 5 жыл бұрын
Jay horibol Jay guruchand
@biswajitbiswas7763
@biswajitbiswas7763 5 жыл бұрын
The FIRST
@ratanbairagi58
@ratanbairagi58 2 жыл бұрын
Harichand thakur bhagawan nay , Uni ek jan maha purush ,
@shoubhikbiswas7111
@shoubhikbiswas7111 8 ай бұрын
ভগবান বলে কিছু হয় না
@mahanitaidas3710
@mahanitaidas3710 3 жыл бұрын
O atokhone bujlam vai nomoder vogoban o tumra alada
@rohanbiswas7364
@rohanbiswas7364 2 жыл бұрын
সচিত্ত পরিযদপনং, কুশলস্য উপসম্পদায । মতুযারা হিন্দু ধর্মের উপসম্পদায ,আত্মাবাদের পৃষ্ঠ পোশাক, তাই যতই হেয করা হোক,হা আত্মা হা আত্মা । কান্না কাটি করাই পেশ কথা।
@shoubhikbiswas7111
@shoubhikbiswas7111 8 ай бұрын
মতুয়ারা হিন্দু না আলাদা দর্শন এখানে জাত পাত উঁচু নিচু এসবের কোনো জায়গা নেই।
@samendraadhikary9531
@samendraadhikary9531 2 жыл бұрын
Aager bhogobanra na thakle aapni aajke thakten na
@tapansamanta5989
@tapansamanta5989 Жыл бұрын
Jack of all trades master of none .
@shamimfarabi156
@shamimfarabi156 4 жыл бұрын
আমি একটা বিষয় জানতে চাই স্পষ্টভাবে কেউ কেউ বলেন মতুয়াদের থেকেই যে মতুয়া হিন্দু ধর্মের একটা অংশ আবার কেউ কেউ বলেন এটা সম্পূর্ণ আলাদা ধর্ম। এই বিরোধটা কেন? কেউ যদি একটু বুঝিয়ে বলতেন।
@ramkrishna8541
@ramkrishna8541 2 жыл бұрын
কিছু বৌদ্ধপন্থী ও তার সাঙ্গ পাঙ্গরা হিংসা বিদ্বেষ মূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছে । এদের আসল উদ্দেশ্য হলো যে কোন মূল্য সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টি করা৷ এরা মতুয়া মত কে আলাদা ধর্ম বলে প্রচার করে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে হিংসা বিদ্বেষ সৃষ্টি করতেছে। অথচ হরিচাঁদ ঠাকুর কখনো বলেনাই মতুয়া আলাদা একটি ধর্ম। হরিচাঁদ ঠাকুর মতুয়া মত কে বলেছেন " সুক্ষ সনাতন ধর্ম "। এছাড়া ভগবান শ্রী কৃষ্ণ গীতায় বলেছেন "" অমার ( ঈশ্বরের) কাছে কেউ বড় নয়, কেউ ছোট নয় মানুষ ফল ভোগ করবে তার কর্মের উপর। এছাড়া কিছু বৌদ্ধপন্থী বিভেদ সৃষ্টি করার জন্য বলে থাকে রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু সহ অন্যান্য যুগ অবতার যারা এসেছে তারা তো শূদ্র জাতির জন্য কিছু করে নাই। ভগবান রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভুর সময় শূদ্র ভাইয়েরা এত অবহেলিত ছিল না, অত্যাচারিত ছিল না। সে সময় সবাই সমান ছিল। সে সময় কার মানুষের কোন পদবী ছিল না৷ সেজন্য রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু সহ অন্যান্য অবতার কে জাতিভেদ প্রথা নিয়ে কাজ করতে হয় নি৷ কিন্তু হরিচাঁদ ঠাকুরের আগমনের পূর্বে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে হিংসা বিদ্বেষ বেড়ে যায়। ব্রাহ্মন দের অত্যাচার বেড়ে যায়। এগুলো সমাজ থেকে দুর করার জন্য হরিচাঁদ ঠাকুরের আগমন৷ হরিচাঁদ ঠাকুর এ জন্য মতুয়া মত এর নাম দিয়েছেন " সুক্ষ সনাতন ধর্ম "। যেখানে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে কোন হিংসা বিদ্বেষ থাকবে না। সবাই হরি(ওঁ) নামে মাতোয়ারা হবে৷ এগুলো সাধারণ হিন্দুরা না বুঝলে আমাদের কপালে অনেক দুঃখ আছে৷ সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা /ঈশ্বর তৈরী হচ্ছে৷ হিন্দুরা রাম, কৃষ্ণ, বলরাম, চৈতন্য মহাপ্রভু, হরিচাঁদ ঠাকুর এর পর নতুন সৃষ্টিকর্তা/ ঈশ্বর তৈরী করেছে যার নাম পাগল চাঁদ৷ অথচ এরা সবাই মানুষ ছিল। এনারা সবাই ঈশ্বরের / হরির ( ওঁ) উপাসনা করতে বলেছিল। রেফারেন্স গীতা ৮/১৩। হরিচাঁদ ঠাকুরের দ্বাদশ আজ্ঞা। দুঃখের বিষয় হলো সনাতন ধর্মী হিন্দুরা উপরের ব্যাক্তিগুলোকে ঈশ্বর বানিয়ে এক একটি মত সৃষ্টি করতেছে আর বিভেদ তৈরি করতেছে৷ আর এই সুযোগটা নিয়ে আমাদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টির ইস্যু তৈরি করে দিচ্ছে বৌদ্ধপন্থী ও বিধর্মীরা। অথচ উপরের উল্লেখিত ব্যাক্তিরা যুগে যুগে মানুষ রুপে পৃথিবীতে এসে দুষ্টের দমন ও সাধুদের পরিএান করে সনাতন ধর্ম রক্ষা করেছিল৷ এনাদের মাঝে মানবীয় গুনাবলী ও ঈশ্বরীক শক্তি ছিল৷ সেজন্য আমরা তাদের ভগবান বলি, যুগ অবতার বলি। এনারা আমাদের পাপ মুক্তির পথ প্রদর্শক,যুগ অবতার, সনাতন ধর্ম রক্ষাকারী নিবেদিত প্রাণ, এনারা আমাদের ভগবান । কিন্তু এনাদের সৃষ্টিকর্তা / ঈশ্বর বলতে পারি না৷ যতদিন সনাতন ধর্মী হিন্দুরা "" ওঁ "" কে সৃষ্টিকর্তা হিসেবে মেনে না নিবে ততদিন নতুন নতুন মত পথের সৃষ্টি হবে, হিংসা -বিদ্বেষ বেড়ে যাবে, আর নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা তৈরী হবে৷ ওঁ শান্তি হরি। জয় শ্রী রাম, জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় হরিবোল- গৌর হরিবোল, জয় হরিচাঁদ
@shoubhikbiswas7111
@shoubhikbiswas7111 8 ай бұрын
যারা মূর্খ তারাই বলে মতুয়া হিন্দু ধর্মের অংশ, হরিচাঁদ ঠাকুর নিজেই বলেছেন হিন্দুদের বেদ বিধিকে বাম পা দিয়ে ঠেলো।
@mahanitaidas3710
@mahanitaidas3710 3 жыл бұрын
Nomoskar mane Boisnobiyo kichu nai
@suniltambuly6155
@suniltambuly6155 4 жыл бұрын
Matua adi ki
@mahanitaidas3710
@mahanitaidas3710 3 жыл бұрын
Hei tumar nam kihe val kotha bolcho
@ajayaikat5025
@ajayaikat5025 Жыл бұрын
প্রমাণ ছাড়া বুঝানো যাবে না,ব্যাক্তিগত বুঝ মনে মনে রাখতে হবে
@samendraadhikary9531
@samendraadhikary9531 2 жыл бұрын
Parojonmo sombonde aapni andhobiswas bollen .hiramon pagol purbo jonme honuman chhilen.etao tobe andhobissas
@sanojmandal2394
@sanojmandal2394 3 жыл бұрын
Balod dharmo niye andolon karbe hari chan guru Chan sri krishnor puja karto.
@bimanbanerjee1
@bimanbanerjee1 4 жыл бұрын
k boleche je apnara patit roye gechen? nijerai nijeder patist bolchen.. advut to.. kon kale ke atyachar koreche tar theke berie asun dada..
@ashokbiswas9219
@ashokbiswas9219 3 жыл бұрын
তোমরা মে ফাঁদ পেতে রেখেছো সেখান থেকে সহজে বেরিয়ে আসা যায় না । হ্যা মতুয়ারা তো বেরিয়ে আসছে সেখানে বাঁধা দেওয়া হচ্ছে কেন?
@sumonsarkar1588
@sumonsarkar1588 5 жыл бұрын
akto golmal asa ,,boktobaa toba valo hoyasa
@shyamalimandal9581
@shyamalimandal9581 4 жыл бұрын
আপনার ব্যাখ্যা গুলো কি সঠিক? আপনি কি বিবর্তনবাদ মানেন না?
@ramkrishna8541
@ramkrishna8541 2 жыл бұрын
দাদা, বৌদ্ধদের দালালী আর আমাদের সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টির পায়তারা না করে ভাল হয়ে যাও। মানুষ মাএই ভুল,, কেউ ভুলের উর্দ্ধে নয়৷ ব্রাহ্মন রা যে অপকর্ম করেছে, আমাদের মাঝে যে বিভাজন সৃষ্টি করেছে সেগুলো ভুলে গিয়ে ব্রাহ্মন দের ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখে আমাদের সকল সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের একএিত করতে হবে। সবাই কে এক মতে আনতে হবে। একমতে অানার জন্য সকল সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের সৃষ্টিকর্তা / ঈশ্বর হিসেবে "" ওঁ "" কে মানতে হবে ৷ এই ওঁ এর অনেকক নাম রয়েছে তার মধ্যে হরি একটি। ওঁ শান্তি হরি। *** ভগবান শ্রী কৃষ্ণ গীতার ৮ম অধ্যায়ের ১৩ নং শ্লোক এ "" ওঁ "" নাম উচ্চারণ এর কথা বলেছেন। এই ওঁ ই হলো সনাতন ধর্মের ঈশ্বর।।।। কোন মুসলিম অন্য মুসলিম এর দোষ পেলে তা সবসময় গোপন রাখার চেষ্টা করে এবং অনেকক ক্ষেএে করে আসতেছে। আর আমরা সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দু রা করি তার উল্টো। হিন্দুর একটু দোষ পেলে সেখানে ঘি ঢেলে দোষ কে আরো বড় আকারে তুলে ধরার চেষ্টা করি। কখনো সেটা সমাধানের চেষ্টা করি না। দোষ গুলো প্রকাশ না করে দোষগুলোর সমাধানের চেষ্টা করতে হবে, ভ্রাতৃত্ব বোধ বাড়াতে হবে, বিভেদ সৃষ্টি করে কখনো সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে একতা আনা যাবে না। এতে ক্ষতিটা সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের ই বেশি হয়৷ এতে সনাতন ধর্মের সাময়িক কিছু ক্ষতি হয় তবে সনাতন ধর্ম কখনো শেষ হবে না। কেননা এ ধর্মের রক্ষক সৃষ্টিকর্তা নিজেই৷ এ সম্পর্কে গীতায় ১১ অধ্যায়ের ১৮ নং শ্লোক এ ভগবান শ্রী কৃষ্ণ বলেছেন ,,, "" ত্বমক্ষরং পরমং বেদিতব্যং ত্বমস্য বিশ্বস্য পরং নিধানম। ত্বমব্যয়: শাশ্বত ধর্মগোপ্তা সনাতনস্ত্বং পুরুষো মতো মে।। অর্থ : তুমি ( ওঁ) পরম ব্রহ্ম, একমাএ জ্ঞাতব্য, তুমি বিশ্বের পরম আশ্রয়, তুমি অব্যয়, সনাতন ধর্মের রক্ষক এবং তুমিই সনাতন, এই আমার অভিমত। এই সনাতন ধর্ম কে রক্ষা করার জন্য ঈশ্বরের অন্তরঙ্গা শক্তিকে আশ্রয় করে পৃথিবীতে যুগ অবতার এসেছে। এই যুগ অবতারের মাঝে মানুষের গুন/ শক্তি ও ঈশ্বরের গুন/ শক্তি ছিল৷ এই যুগ অবতার গুলো সনাতন ধর্ম রক্ষার জন্য পৃথিবীতে মানুষ রুপে এসেছেন। সর্বশেষ এসেছেন হরিচাঁদ ঠাকুর৷ পৃথিবীতে এসে হরিচাঁদ ঠাকুর সনাতন ধর্মের নাম দিয়েছেন "" সুক্ষ সনাতন ধর্ম ""৷ যেখানে সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুদের মাঝে থাকবে না কোন হিংসা বিদ্বেষ ও ভেদাভেদ। এই যুগ অবতার গুলোকে আমরা ভগবান বলি। আসুন এবার একটু হরিলীলামৃত থেকে জানি সনাতন ধর্মের ব্যাপারে। শ্লোক : ন শূদ্রা ভগবদ্ভক্তা স্তেহপি ভাগবতোস্তমা :। সর্ববর্নেষু তে শূদ্রা যে ন ভক্ত। জনার্দ্দনে :।। অপিচ :: চন্ডালোহপি মুনিশ্রেষ্ঠ হরিভক্তি পরায়ন :। হরিভক্তি বিহীনশ্চ দ্বিজোহপি শ্বপচাধম:।। হরিলীলামৃতের এই শ্লোক ও অপিচে বলা আছে "" জীবে দয়া নামে রুচি মানুষেতে নিষ্ঠা, ইহা ছাড়া আর যত সব ক্রিয়া ভ্রষ্টা।। এই সুক্ষ সনাতন ধর্ম জানাইতে জনম লভিলা যশোমন্তের গৃহেতে। "" তাই বলবো সনাতন ধর্ম নিয়ে আর বিভেদ সৃষ্টি না করে সবাইকে একএিত করার চেষ্টা করুন৷ ঈশ্বর সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দু বিদ্বেষী দের সুবুদ্ধি দাও নয়তো পৃথিবী থেকে ধ্বংস করে দাও৷ ওঁ শান্তি হরি। জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় শ্রী রাম, জয় হরিবোল - গৌর হরিবোল
@dilipkumarbiswas4101
@dilipkumarbiswas4101 4 жыл бұрын
READ ADIBASI REAL HISTORY
@bishwajitkumar7744
@bishwajitkumar7744 3 жыл бұрын
আপনে সব কিছু নেগেটিভ ভাবে বুঝাচ্ছেন
@ramkrishna8541
@ramkrishna8541 2 жыл бұрын
কিছু বৌদ্ধপন্থী ও তার সাঙ্গ পাঙ্গরা হিংসা বিদ্বেষ মূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছে । এদের আসল উদ্দেশ্য হলো যে কোন মূল্য সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টি করা৷ এরা মতুয়া মত কে আলাদা ধর্ম বলে প্রচার করে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে হিংসা বিদ্বেষ সৃষ্টি করতেছে। অথচ হরিচাঁদ ঠাকুর কখনো বলেনাই মতুয়া আলাদা একটি ধর্ম। হরিচাঁদ ঠাকুর মতুয়া মত কে বলেছেন " সুক্ষ সনাতন ধর্ম "। এছাড়া ভগবান শ্রী কৃষ্ণ গীতায় বলেছেন "" অমার ( ঈশ্বরের) কাছে কেউ বড় নয়, কেউ ছোট নয় মানুষ ফল ভোগ করবে তার কর্মের উপর। এছাড়া কিছু বৌদ্ধপন্থী বিভেদ সৃষ্টি করার জন্য বলে থাকে রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু সহ অন্যান্য যুগ অবতার যারা এসেছে তারা তো শূদ্র জাতির জন্য কিছু করে নাই। ভগবান রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভুর সময় শূদ্র ভাইয়েরা এত অবহেলিত ছিল না, অত্যাচারিত ছিল না। সে সময় সবাই সমান ছিল। সে সময় কার মানুষের কোন পদবী ছিল না৷ সেজন্য রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু সহ অন্যান্য অবতার কে জাতিভেদ প্রথা নিয়ে কাজ করতে হয় নি৷ কিন্তু হরিচাঁদ ঠাকুরের আগমনের পূর্বে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে হিংসা বিদ্বেষ বেড়ে যায়। ব্রাহ্মন দের অত্যাচার বেড়ে যায়। এগুলো সমাজ থেকে দুর করার জন্য হরিচাঁদ ঠাকুরের আগমন৷ হরিচাঁদ ঠাকুর এ জন্য মতুয়া মত এর নাম দিয়েছেন " সুক্ষ সনাতন ধর্ম "। যেখানে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে কোন হিংসা বিদ্বেষ থাকবে না। সবাই হরি(ওঁ) নামে মাতোয়ারা হবে৷ এগুলো সাধারণ হিন্দুরা না বুঝলে আমাদের কপালে অনেক দুঃখ আছে৷ সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা /ঈশ্বর তৈরী হচ্ছে৷ হিন্দুরা রাম, কৃষ্ণ, বলরাম, চৈতন্য মহাপ্রভু, হরিচাঁদ ঠাকুর এর পর নতুন সৃষ্টিকর্তা/ ঈশ্বর তৈরী করেছে যার নাম পাগল চাঁদ৷ অথচ এরা সবাই মানুষ ছিল। এনারা সবাই ঈশ্বরের / হরির ( ওঁ) উপাসনা করতে বলেছিল। রেফারেন্স গীতা ৮/১৩। হরিচাঁদ ঠাকুরের দ্বাদশ আজ্ঞা। দুঃখের বিষয় হলো সনাতন ধর্মী হিন্দুরা উপরের ব্যাক্তিগুলোকে ঈশ্বর বানিয়ে এক একটি মত সৃষ্টি করতেছে আর বিভেদ তৈরি করতেছে৷ আর এই সুযোগটা নিয়ে আমাদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টির ইস্যু তৈরি করে দিচ্ছে বৌদ্ধপন্থী ও বিধর্মীরা। অথচ উপরের উল্লেখিত ব্যাক্তিরা যুগে যুগে মানুষ রুপে পৃথিবীতে এসে দুষ্টের দমন ও সাধুদের পরিএান করে সনাতন ধর্ম রক্ষা করেছিল৷ এনাদের মাঝে মানবীয় গুনাবলী ও ঈশ্বরীক শক্তি ছিল৷ সেজন্য আমরা তাদের ভগবান বলি, যুগ অবতার বলি। এনারা আমাদের পাপ মুক্তির পথ প্রদর্শক,যুগ অবতার, সনাতন ধর্ম রক্ষাকারী নিবেদিত প্রাণ, এনারা আমাদের ভগবান । কিন্তু এনাদের সৃষ্টিকর্তা / ঈশ্বর বলতে পারি না৷ যতদিন সনাতন ধর্মী হিন্দুরা "" ওঁ "" কে সৃষ্টিকর্তা হিসেবে মেনে না নিবে ততদিন নতুন নতুন মত পথের সৃষ্টি হবে, হিংসা -বিদ্বেষ বেড়ে যাবে, আর নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা তৈরী হবে৷ ওঁ শান্তি হরি। জয় শ্রী রাম, জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় হরিবোল- গৌর হরিবোল, জয় হরিচাঁদ
@shyamalimandal9581
@shyamalimandal9581 4 жыл бұрын
আপনি একজন এ্যনিস্হশিয়াসান হিসেবে সবার ব্রেন অবশ না করে একজন ডিটেকটিভ হিসেবে আগে মাইথোলজির জারিজুরিগুলো ধরার চেষ্টা করুন।
@debashisbidya7772
@debashisbidya7772 2 жыл бұрын
Hire bol
@shyamalimandal9581
@shyamalimandal9581 4 жыл бұрын
আপনি তাহলে উদ্ধার হয়ে গেছেন?
@dilipkumarbiswas4101
@dilipkumarbiswas4101 4 жыл бұрын
What is uddar
@ramkrishna8541
@ramkrishna8541 2 жыл бұрын
কিছু বৌদ্ধপন্থী ও তার সাঙ্গ পাঙ্গরা হিংসা বিদ্বেষ মূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছে । এদের আসল উদ্দেশ্য হলো যে কোন মূল্য সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টি করা৷ এরা মতুয়া মত কে আলাদা ধর্ম বলে প্রচার করে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে হিংসা বিদ্বেষ সৃষ্টি করতেছে। অথচ হরিচাঁদ ঠাকুর কখনো বলেনাই মতুয়া আলাদা একটি ধর্ম। হরিচাঁদ ঠাকুর মতুয়া মত কে বলেছেন " সুক্ষ সনাতন ধর্ম "। এছাড়া ভগবান শ্রী কৃষ্ণ গীতায় বলেছেন "" অমার ( ঈশ্বরের) কাছে কেউ বড় নয়, কেউ ছোট নয় মানুষ ফল ভোগ করবে তার কর্মের উপর। এছাড়া কিছু বৌদ্ধপন্থী বিভেদ সৃষ্টি করার জন্য বলে থাকে রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু সহ অন্যান্য যুগ অবতার যারা এসেছে তারা তো শূদ্র জাতির জন্য কিছু করে নাই। ভগবান রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভুর সময় শূদ্র ভাইয়েরা এত অবহেলিত ছিল না, অত্যাচারিত ছিল না। সে সময় সবাই সমান ছিল। সে সময় কার মানুষের কোন পদবী ছিল না৷ সেজন্য রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু সহ অন্যান্য অবতার কে জাতিভেদ প্রথা নিয়ে কাজ করতে হয় নি৷ কিন্তু হরিচাঁদ ঠাকুরের আগমনের পূর্বে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে হিংসা বিদ্বেষ বেড়ে যায়। ব্রাহ্মন দের অত্যাচার বেড়ে যায়। এগুলো সমাজ থেকে দুর করার জন্য হরিচাঁদ ঠাকুরের আগমন৷ হরিচাঁদ ঠাকুর এ জন্য মতুয়া মত এর নাম দিয়েছেন " সুক্ষ সনাতন ধর্ম "। যেখানে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে কোন হিংসা বিদ্বেষ থাকবে না। সবাই হরি(ওঁ) নামে মাতোয়ারা হবে৷ এগুলো সাধারণ হিন্দুরা না বুঝলে আমাদের কপালে অনেক দুঃখ আছে৷ সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা /ঈশ্বর তৈরী হচ্ছে৷ হিন্দুরা রাম, কৃষ্ণ, বলরাম, চৈতন্য মহাপ্রভু, হরিচাঁদ ঠাকুর এর পর নতুন সৃষ্টিকর্তা/ ঈশ্বর তৈরী করেছে যার নাম পাগল চাঁদ৷ অথচ এরা সবাই মানুষ ছিল। এনারা সবাই ঈশ্বরের / হরির ( ওঁ) উপাসনা করতে বলেছিল। রেফারেন্স গীতা ৮/১৩। হরিচাঁদ ঠাকুরের দ্বাদশ আজ্ঞা। দুঃখের বিষয় হলো সনাতন ধর্মী হিন্দুরা উপরের ব্যাক্তিগুলোকে ঈশ্বর বানিয়ে এক একটি মত সৃষ্টি করতেছে আর বিভেদ তৈরি করতেছে৷ আর এই সুযোগটা নিয়ে আমাদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টির ইস্যু তৈরি করে দিচ্ছে বৌদ্ধপন্থী ও বিধর্মীরা। অথচ উপরের উল্লেখিত ব্যাক্তিরা যুগে যুগে মানুষ রুপে পৃথিবীতে এসে দুষ্টের দমন ও সাধুদের পরিএান করে সনাতন ধর্ম রক্ষা করেছিল৷ এনাদের মাঝে মানবীয় গুনাবলী ও ঈশ্বরীক শক্তি ছিল৷ সেজন্য আমরা তাদের ভগবান বলি, যুগ অবতার বলি। এনারা আমাদের পাপ মুক্তির পথ প্রদর্শক,যুগ অবতার, সনাতন ধর্ম রক্ষাকারী নিবেদিত প্রাণ, এনারা আমাদের ভগবান । কিন্তু এনাদের সৃষ্টিকর্তা / ঈশ্বর বলতে পারি না৷ যতদিন সনাতন ধর্মী হিন্দুরা "" ওঁ "" কে সৃষ্টিকর্তা হিসেবে মেনে না নিবে ততদিন নতুন নতুন মত পথের সৃষ্টি হবে, হিংসা -বিদ্বেষ বেড়ে যাবে, আর নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা তৈরী হবে৷ ওঁ শান্তি হরি। জয় শ্রী রাম, জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় হরিবোল- গৌর হরিবোল, জয় হরিচাঁদ
@mahanitaidas3710
@mahanitaidas3710 3 жыл бұрын
Ara ki sikha diche dekhun vuval
@mahanitaidas3710
@mahanitaidas3710 3 жыл бұрын
Tumra gita manona vagwat manona tumader kiobotar
@abukhan4162
@abukhan4162 4 жыл бұрын
ঠিক না কথাটা ভূল কথা। যদি কোন শিশু যখন
@abukhan4162
@abukhan4162 4 жыл бұрын
মারা যায় তখন তো সে বিয়ে নাই তার কোন কিছু থাকেনা।পরকাল আছে এর ভাল খারাপ
@mahanitaidas3710
@mahanitaidas3710 3 жыл бұрын
Avai bondokoro
@hiramonbanglachannel5638
@hiramonbanglachannel5638 Жыл бұрын
Nastik
@shoubhikbiswas7111
@shoubhikbiswas7111 8 ай бұрын
মতুয়া দর্শন, বৌদ্ধ দর্শন এবং নাস্তিক্য দর্শনের মধ্যে অনেক মিল আছে।
@diyaroyvideo7433
@diyaroyvideo7433 4 жыл бұрын
Pagol
@ripanripan2555
@ripanripan2555 5 жыл бұрын
আসলে তোমরা কিছু জানো না ধর্মের ধ পারো না
@souravbiswas9160
@souravbiswas9160 5 жыл бұрын
ধর্ম জিনিস টা কী??? বোঝাবেন
@ramkrishna8541
@ramkrishna8541 2 жыл бұрын
কিছু বৌদ্ধপন্থী ও তার সাঙ্গ পাঙ্গরা হিংসা বিদ্বেষ মূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছে । এদের আসল উদ্দেশ্য হলো যে কোন মূল্য সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টি করা৷ এরা মতুয়া মত কে আলাদা ধর্ম বলে প্রচার করে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে হিংসা বিদ্বেষ সৃষ্টি করতেছে। অথচ হরিচাঁদ ঠাকুর কখনো বলেনাই মতুয়া আলাদা একটি ধর্ম। হরিচাঁদ ঠাকুর মতুয়া মত কে বলেছেন " সুক্ষ সনাতন ধর্ম "। এছাড়া ভগবান শ্রী কৃষ্ণ গীতায় বলেছেন "" অমার ( ঈশ্বরের) কাছে কেউ বড় নয়, কেউ ছোট নয় মানুষ ফল ভোগ করবে তার কর্মের উপর। এছাড়া কিছু বৌদ্ধপন্থী বিভেদ সৃষ্টি করার জন্য বলে থাকে রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু সহ অন্যান্য যুগ অবতার যারা এসেছে তারা তো শূদ্র জাতির জন্য কিছু করে নাই। ভগবান রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভুর সময় শূদ্র ভাইয়েরা এত অবহেলিত ছিল না, অত্যাচারিত ছিল না। সে সময় সবাই সমান ছিল। সে সময় কার মানুষের কোন পদবী ছিল না৷ সেজন্য রাম, কৃষ্ণ, গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু সহ অন্যান্য অবতার কে জাতিভেদ প্রথা নিয়ে কাজ করতে হয় নি৷ কিন্তু হরিচাঁদ ঠাকুরের আগমনের পূর্বে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে হিংসা বিদ্বেষ বেড়ে যায়। ব্রাহ্মন দের অত্যাচার বেড়ে যায়। এগুলো সমাজ থেকে দুর করার জন্য হরিচাঁদ ঠাকুরের আগমন৷ হরিচাঁদ ঠাকুর এ জন্য মতুয়া মত এর নাম দিয়েছেন " সুক্ষ সনাতন ধর্ম "। যেখানে সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে কোন হিংসা বিদ্বেষ থাকবে না। সবাই হরি(ওঁ) নামে মাতোয়ারা হবে৷ এগুলো সাধারণ হিন্দুরা না বুঝলে আমাদের কপালে অনেক দুঃখ আছে৷ সনাতন ধর্মী হিন্দুদের মাঝে নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা /ঈশ্বর তৈরী হচ্ছে৷ হিন্দুরা রাম, কৃষ্ণ, বলরাম, চৈতন্য মহাপ্রভু, হরিচাঁদ ঠাকুর এর পর নতুন সৃষ্টিকর্তা/ ঈশ্বর তৈরী করেছে যার নাম পাগল চাঁদ৷ অথচ এরা সবাই মানুষ ছিল। এনারা সবাই ঈশ্বরের / হরির ( ওঁ) উপাসনা করতে বলেছিল। রেফারেন্স গীতা ৮/১৩। হরিচাঁদ ঠাকুরের দ্বাদশ আজ্ঞা। দুঃখের বিষয় হলো সনাতন ধর্মী হিন্দুরা উপরের ব্যাক্তিগুলোকে ঈশ্বর বানিয়ে এক একটি মত সৃষ্টি করতেছে আর বিভেদ তৈরি করতেছে৷ আর এই সুযোগটা নিয়ে আমাদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টির ইস্যু তৈরি করে দিচ্ছে বৌদ্ধপন্থী ও বিধর্মীরা। অথচ উপরের উল্লেখিত ব্যাক্তিরা যুগে যুগে মানুষ রুপে পৃথিবীতে এসে দুষ্টের দমন ও সাধুদের পরিএান করে সনাতন ধর্ম রক্ষা করেছিল৷ এনাদের মাঝে মানবীয় গুনাবলী ও ঈশ্বরীক শক্তি ছিল৷ সেজন্য আমরা তাদের ভগবান বলি, যুগ অবতার বলি। এনারা আমাদের পাপ মুক্তির পথ প্রদর্শক,যুগ অবতার, সনাতন ধর্ম রক্ষাকারী নিবেদিত প্রাণ, এনারা আমাদের ভগবান । কিন্তু এনাদের সৃষ্টিকর্তা / ঈশ্বর বলতে পারি না৷ যতদিন সনাতন ধর্মী হিন্দুরা "" ওঁ "" কে সৃষ্টিকর্তা হিসেবে মেনে না নিবে ততদিন নতুন নতুন মত পথের সৃষ্টি হবে, হিংসা -বিদ্বেষ বেড়ে যাবে, আর নতুন নতুন সৃষ্টিকর্তা তৈরী হবে৷ ওঁ শান্তি হরি। জয় শ্রী রাম, জয় শ্রী কৃষ্ণ, জয় হরিবোল- গৌর হরিবোল, জয় হরিচাঁদ
@shoubhikbiswas7111
@shoubhikbiswas7111 8 ай бұрын
ধর্ম মানেই মিথ্যা বিনোদন 🤣
@konokchandromondol5899
@konokchandromondol5899 Жыл бұрын
জয় হরিবোল
Quando eu quero Sushi (sem desperdiçar) 🍣
00:26
Los Wagners
Рет қаралды 15 МЛН
Tuna 🍣 ​⁠@patrickzeinali ​⁠@ChefRush
00:48
albert_cancook
Рет қаралды 148 МЛН
Мен атып көрмегенмін ! | Qalam | 5 серия
25:41
Quando eu quero Sushi (sem desperdiçar) 🍣
00:26
Los Wagners
Рет қаралды 15 МЛН