সত্য কথাটা সত্যভাবে বলা পিনাকী বাবুর অন্যতম বৈশিষ্ট্য -- এই বৈশিষ্ট্যই জাতির কাছে ইতিহাসের গ্রহনযোগ্য ইতিহাসবিদ হয়ে থাকবেন ৷ ঐতিহাসিক পিনাকী বাবুর দীর্ঘায়ু কামনা করি ৷
@islamseraj62782 жыл бұрын
ধন্যবাদ দাদা, সত্যি কথা গুলো বলার জন্য । এজন্য আমি আপনাকে এত পছন্দ করি।
@Pallabiiii_Nath2 жыл бұрын
kzbin.info/www/bejne/noTNZINuj9aHbLs হিজাব আমার ঈমানী অধিকার☪️
@kawsarsam66652 жыл бұрын
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম ------------------------- স্বাধীনতাবিরোধীরা বলে মুক্তিযুদ্ধের সময় আলীগের নেতার কি করছে? তারা কি যুদ্ধ করেছে? লেখাটি এসব বলদদের উদ্দেশ্যে। ১.)) আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দানকারী দল। শেখ মুজিব কে গ্রেফতার করা হলে আলীগ নেতারা দ্রুত সরকার গঠন করে মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বকরে এবং পরিচালিত করে। তারা বাংলাদেশকে ১১টি সেক্টরে ভাগ করেন এবং সেক্টর কমান্ডার নির্ধারণ করে দেন। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ অস্থায়ী সরকার (যা মুজিবনগর সরকার বা প্রবাসী বাংলাদেশ সরকার নামেও পরিচিত) মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল জনগনের রায়ে নির্বাচিত সদস্যদের নিয়ে গঠন করা হয়। ১৯৭১ সালের ১৭ই এপ্রিল এই সরকারের মন্ত্রিপরিষদের সদস্যরা বৈদ্যনাথতলায় (বর্তমান মুজিবনগর) শপথ গ্রহণ করেন। ১৯৭১ সালের ২৬শে মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা এবং পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে দেশের জনগণের প্রতিরোধযুদ্ধ শুরু হলেও বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনার জন্য মুক্তিবাহিনী সংগঠন ও সমন্বয়, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সমর্থন আদায় এবং এই যুদ্ধে প্রত্যক্ষ সহায়তাকারী রাষ্ট্র ভারতের সরকার ও সেনাবাহিনীর সঙ্গে সাংগঠনিক সম্পর্ক রক্ষায় এই সরকারের ভূমিকা ছিল অপরিসীম। এই সরকার গঠনের সঙ্গে সঙ্গে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিরোধযুদ্ধ প্রবল যুদ্ধে রূপ নেয় এবং স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের বিজয় অর্জন ত্বরান্বিত হয়। ২.)) ১৯৭১ সালে সংগঠিত বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ পরিচলনায় অস্থায়ী বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে যুদ্ধ পরিচালনার জন্য বাংলাদেশের সমগ্র ভূখণ্ডকে ১১টি যুদ্ধক্ষেত্র বা সেক্টরে ভাগ করা হয়। ১৯৭১ সালের ২৯ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমদের সভাপতিত্বে কলকাতায় অনুষ্ঠিত মন্ত্রীসভার বৈঠকে একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। তাতে বলা হয়ঃ "সশস্ত্র বাহিনী সম্পর্কে সিদ্ধান্ত হল যে প্রধান সেনাপতি অফিসারদের একটি তালিকা প্রস্তুত করবেন। সেনা কমান্ডকে সমন্বিত করে কঠোর শৃংখলার মধ্যে আনতে হবে। বাংলাদেশ বাহিনীতে প্রশিক্ষণার্থীদের বাছাইপর্বে যথাযথ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।" আর এভাবে সুসংগঠিত সেনা কমান্ডের শুরু হয়। এরপর জুন মাসে প্রধানমন্ত্রী ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিপরিষদের বৈঠকে যুদ্ধ পরিস্থিতির সার্বিক পর্যালোচনা করে সুষ্ঠু প্রশাসনিক ব্যবস্থার অধীন যুদ্ধ-অঞ্চল (সেক্টর) গঠনের সিদ্ধান্ত হয় এবং এই লক্ষ্যে জরুরী ভিত্তিতে সমন্বয় সভা আয়োজনের জন্য কর্নেল ওসমানীকে প্রয়োজনীয় নির্দেশ দেয়া হয়। এরপর ১০ থেকে ১৭ জুলাই কলকাতায় সেক্টর কমান্ডারদের একটি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছিল৷ সেই সম্মেলনে বাংলাদেশকে কয়টি সেক্টরে ভাগ করা হবে, কে কোন সেক্টরের কমান্ডার হবেন, কয়টা ব্রিগেড তৈরি হবে, ইত্যাদি বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
@MdOmar-ge1ep2 жыл бұрын
@cool man রাজাকারের বাচ্ছা এটা বাংলাদেশ তোদের মত কিছু পাকি শুক্রানুর কারনেই এই মাটি কলন্কিত !পাকি যা বোম খা !!
@shovanbowmin10032 жыл бұрын
@cool man tor mar kache pinaki re loia jah
@MDShamim-tr4wg2 жыл бұрын
এতো বড়ো একটা চমৎকার সত্য বিশ্লেষণ জানতে পারলাম, যা কোন বাম পন্থিরা আগে কখনো বলেনি, বর্তমান প্রজন্ম আমরা আপনাকে আইকন হিসাবে দেখছি, এবং অনেক কিছু শিকছি, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ প্রিয় দাদা ভাই
@Pallabiiii_Nath2 жыл бұрын
kzbin.info/www/bejne/noTNZINuj9aHbLs হিজাব আমার ঈমানী অধিকার☪️
@khadimulislam77332 жыл бұрын
সত্যিকারের একজন শিক্ষক ।
@hafizakberahmed252 жыл бұрын
মানুষের জন্য শৃংখলা, এ কথা চরম সত্যি, শৃংখলা ছাড়া কোন দলগত কাজ সমাধান করা যায় না, এটাও পরম সত্যি। তাই ব্যাঙদের হাত পা ছেড়ে রেখে চরম উশৃংখল (স্বাধীন) রাখা যায়, শৃংখলা রক্ষা করা যায় না। মানুষের সাথে ব্যাঙের অনেক মিল আছে।
@kawsarsam66652 жыл бұрын
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম ------------------------- স্বাধীনতাবিরোধীরা বলে মুক্তিযুদ্ধের সময় আলীগের নেতার কি করছে? তারা কি যুদ্ধ করেছে? লেখাটি এসব বলদদের উদ্দেশ্যে। ১.)) আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দানকারী দল। শেখ মুজিব কে গ্রেফতার করা হলে আলীগ নেতারা দ্রুত সরকার গঠন করে মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বকরে এবং পরিচালিত করে। তারা বাংলাদেশকে ১১টি সেক্টরে ভাগ করেন এবং সেক্টর কমান্ডার নির্ধারণ করে দেন। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ অস্থায়ী সরকার (যা মুজিবনগর সরকার বা প্রবাসী বাংলাদেশ সরকার নামেও পরিচিত) মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল জনগনের রায়ে নির্বাচিত সদস্যদের নিয়ে গঠন করা হয়। ১৯৭১ সালের ১৭ই এপ্রিল এই সরকারের মন্ত্রিপরিষদের সদস্যরা বৈদ্যনাথতলায় (বর্তমান মুজিবনগর) শপথ গ্রহণ করেন। ১৯৭১ সালের ২৬শে মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা এবং পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে দেশের জনগণের প্রতিরোধযুদ্ধ শুরু হলেও বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনার জন্য মুক্তিবাহিনী সংগঠন ও সমন্বয়, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সমর্থন আদায় এবং এই যুদ্ধে প্রত্যক্ষ সহায়তাকারী রাষ্ট্র ভারতের সরকার ও সেনাবাহিনীর সঙ্গে সাংগঠনিক সম্পর্ক রক্ষায় এই সরকারের ভূমিকা ছিল অপরিসীম। এই সরকার গঠনের সঙ্গে সঙ্গে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিরোধযুদ্ধ প্রবল যুদ্ধে রূপ নেয় এবং স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের বিজয় অর্জন ত্বরান্বিত হয়। ২.)) ১৯৭১ সালে সংগঠিত বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ পরিচলনায় অস্থায়ী বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে যুদ্ধ পরিচালনার জন্য বাংলাদেশের সমগ্র ভূখণ্ডকে ১১টি যুদ্ধক্ষেত্র বা সেক্টরে ভাগ করা হয়। ১৯৭১ সালের ২৯ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমদের সভাপতিত্বে কলকাতায় অনুষ্ঠিত মন্ত্রীসভার বৈঠকে একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। তাতে বলা হয়ঃ "সশস্ত্র বাহিনী সম্পর্কে সিদ্ধান্ত হল যে প্রধান সেনাপতি অফিসারদের একটি তালিকা প্রস্তুত করবেন। সেনা কমান্ডকে সমন্বিত করে কঠোর শৃংখলার মধ্যে আনতে হবে। বাংলাদেশ বাহিনীতে প্রশিক্ষণার্থীদের বাছাইপর্বে যথাযথ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।" আর এভাবে সুসংগঠিত সেনা কমান্ডের শুরু হয়। এরপর জুন মাসে প্রধানমন্ত্রী ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিপরিষদের বৈঠকে যুদ্ধ পরিস্থিতির সার্বিক পর্যালোচনা করে সুষ্ঠু প্রশাসনিক ব্যবস্থার অধীন যুদ্ধ-অঞ্চল (সেক্টর) গঠনের সিদ্ধান্ত হয় এবং এই লক্ষ্যে জরুরী ভিত্তিতে সমন্বয় সভা আয়োজনের জন্য কর্নেল ওসমানীকে প্রয়োজনীয় নির্দেশ দেয়া হয়। এরপর ১০ থেকে ১৭ জুলাই কলকাতায় সেক্টর কমান্ডারদের একটি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছিল৷ সেই সম্মেলনে বাংলাদেশকে কয়টি সেক্টরে ভাগ করা হবে, কে কোন সেক্টরের কমান্ডার হবেন, কয়টা ব্রিগেড তৈরি হবে, ইত্যাদি বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
@hafizakberahmed252 жыл бұрын
@@kawsarsam6665 এই শিবের গীত এখানে কেন?
@mahbubkhan3872 жыл бұрын
স্যার সত্যি আপনার সুন্দর বিশ্লেষণ গুলোর প্রসংশা করে আমি শেষ করতে পারবোনা। আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করে আপনাকে দীর্ঘ জিবি করুক আমিন।
@sk.baharullah38552 жыл бұрын
আমিন
@kawsarsam66652 жыл бұрын
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম ------------------------- স্বাধীনতাবিরোধীরা বলে মুক্তিযুদ্ধের সময় আলীগের নেতার কি করছে? তারা কি যুদ্ধ করেছে? লেখাটি এসব বলদদের উদ্দেশ্যে। ১.)) আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দানকারী দল। শেখ মুজিব কে গ্রেফতার করা হলে আলীগ নেতারা দ্রুত সরকার গঠন করে মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বকরে এবং পরিচালিত করে। তারা বাংলাদেশকে ১১টি সেক্টরে ভাগ করেন এবং সেক্টর কমান্ডার নির্ধারণ করে দেন। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ অস্থায়ী সরকার (যা মুজিবনগর সরকার বা প্রবাসী বাংলাদেশ সরকার নামেও পরিচিত) মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল জনগনের রায়ে নির্বাচিত সদস্যদের নিয়ে গঠন করা হয়। ১৯৭১ সালের ১৭ই এপ্রিল এই সরকারের মন্ত্রিপরিষদের সদস্যরা বৈদ্যনাথতলায় (বর্তমান মুজিবনগর) শপথ গ্রহণ করেন। ১৯৭১ সালের ২৬শে মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা এবং পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে দেশের জনগণের প্রতিরোধযুদ্ধ শুরু হলেও বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনার জন্য মুক্তিবাহিনী সংগঠন ও সমন্বয়, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সমর্থন আদায় এবং এই যুদ্ধে প্রত্যক্ষ সহায়তাকারী রাষ্ট্র ভারতের সরকার ও সেনাবাহিনীর সঙ্গে সাংগঠনিক সম্পর্ক রক্ষায় এই সরকারের ভূমিকা ছিল অপরিসীম। এই সরকার গঠনের সঙ্গে সঙ্গে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিরোধযুদ্ধ প্রবল যুদ্ধে রূপ নেয় এবং স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের বিজয় অর্জন ত্বরান্বিত হয়। ২.)) ১৯৭১ সালে সংগঠিত বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ পরিচলনায় অস্থায়ী বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে যুদ্ধ পরিচালনার জন্য বাংলাদেশের সমগ্র ভূখণ্ডকে ১১টি যুদ্ধক্ষেত্র বা সেক্টরে ভাগ করা হয়। ১৯৭১ সালের ২৯ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমদের সভাপতিত্বে কলকাতায় অনুষ্ঠিত মন্ত্রীসভার বৈঠকে একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। তাতে বলা হয়ঃ "সশস্ত্র বাহিনী সম্পর্কে সিদ্ধান্ত হল যে প্রধান সেনাপতি অফিসারদের একটি তালিকা প্রস্তুত করবেন। সেনা কমান্ডকে সমন্বিত করে কঠোর শৃংখলার মধ্যে আনতে হবে। বাংলাদেশ বাহিনীতে প্রশিক্ষণার্থীদের বাছাইপর্বে যথাযথ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।" আর এভাবে সুসংগঠিত সেনা কমান্ডের শুরু হয়। এরপর জুন মাসে প্রধানমন্ত্রী ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিপরিষদের বৈঠকে যুদ্ধ পরিস্থিতির সার্বিক পর্যালোচনা করে সুষ্ঠু প্রশাসনিক ব্যবস্থার অধীন যুদ্ধ-অঞ্চল (সেক্টর) গঠনের সিদ্ধান্ত হয় এবং এই লক্ষ্যে জরুরী ভিত্তিতে সমন্বয় সভা আয়োজনের জন্য কর্নেল ওসমানীকে প্রয়োজনীয় নির্দেশ দেয়া হয়। এরপর ১০ থেকে ১৭ জুলাই কলকাতায় সেক্টর কমান্ডারদের একটি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছিল৷ সেই সম্মেলনে বাংলাদেশকে কয়টি সেক্টরে ভাগ করা হবে, কে কোন সেক্টরের কমান্ডার হবেন, কয়টা ব্রিগেড তৈরি হবে, ইত্যাদি বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
@MdOmar-ge1ep2 жыл бұрын
@@kawsarsam6665 ধন্যবাদ আপনাকে ধৈর্য্য সহকারে লিখার জন্য !দোয়া করি পাকি শুক্রানু নিপাত যাক্,বাংলাদেশ মুক্ত হউক !!
@bangladeshilover9772 жыл бұрын
@@MdOmar-ge1ep কিছু অপেক্ষা কর তোদের চেতনা ব্যবসা বন্ধ হবে
@НадимАкхтар-в8к2 жыл бұрын
সেলুট আপনাকে সব সময় সত্য বলার জন্য
@MASUDALAM-rt3ui2 жыл бұрын
একজন সৎ বিবেকবান নীতিবান আদর্শবান দেশ প্রেমিক মানুষ কখনও বিক্রি হয়না এবং কেউ তাকে কিনতে ও পারে না। জীবন দিয়ে দিবে কিন্তু কখনো মাথানত করবে না। পিনাকী দাদা এমনই একজন মানুষ। উনার মতো দেশ প্রেমিকের জন্য দোয়া এবং শুভকামনা সবসময়ই।
@rafiahaque57152 жыл бұрын
স্যার দেশকে যারা বিভাজন করে চাটনী খেতে চায় আপনি তাদের ত্রাস । দেশকে এক করার লড়াকু দেশপ্রেমিক সৈনিক আপনাকে জানাই ভালোবাসা ❤❤❤
@kawsarsam66652 жыл бұрын
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম ------------------------- স্বাধীনতাবিরোধীরা বলে মুক্তিযুদ্ধের সময় আলীগের নেতার কি করছে? তারা কি যুদ্ধ করেছে? লেখাটি এসব বলদদের উদ্দেশ্যে। ১.)) আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দানকারী দল। শেখ মুজিব কে গ্রেফতার করা হলে আলীগ নেতারা দ্রুত সরকার গঠন করে মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বকরে এবং পরিচালিত করে। তারা বাংলাদেশকে ১১টি সেক্টরে ভাগ করেন এবং সেক্টর কমান্ডার নির্ধারণ করে দেন। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ অস্থায়ী সরকার (যা মুজিবনগর সরকার বা প্রবাসী বাংলাদেশ সরকার নামেও পরিচিত) মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল জনগনের রায়ে নির্বাচিত সদস্যদের নিয়ে গঠন করা হয়। ১৯৭১ সালের ১৭ই এপ্রিল এই সরকারের মন্ত্রিপরিষদের সদস্যরা বৈদ্যনাথতলায় (বর্তমান মুজিবনগর) শপথ গ্রহণ করেন। ১৯৭১ সালের ২৬শে মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা এবং পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে দেশের জনগণের প্রতিরোধযুদ্ধ শুরু হলেও বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনার জন্য মুক্তিবাহিনী সংগঠন ও সমন্বয়, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সমর্থন আদায় এবং এই যুদ্ধে প্রত্যক্ষ সহায়তাকারী রাষ্ট্র ভারতের সরকার ও সেনাবাহিনীর সঙ্গে সাংগঠনিক সম্পর্ক রক্ষায় এই সরকারের ভূমিকা ছিল অপরিসীম। এই সরকার গঠনের সঙ্গে সঙ্গে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিরোধযুদ্ধ প্রবল যুদ্ধে রূপ নেয় এবং স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের বিজয় অর্জন ত্বরান্বিত হয়। ২.)) ১৯৭১ সালে সংগঠিত বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ পরিচলনায় অস্থায়ী বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে যুদ্ধ পরিচালনার জন্য বাংলাদেশের সমগ্র ভূখণ্ডকে ১১টি যুদ্ধক্ষেত্র বা সেক্টরে ভাগ করা হয়। ১৯৭১ সালের ২৯ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমদের সভাপতিত্বে কলকাতায় অনুষ্ঠিত মন্ত্রীসভার বৈঠকে একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। তাতে বলা হয়ঃ "সশস্ত্র বাহিনী সম্পর্কে সিদ্ধান্ত হল যে প্রধান সেনাপতি অফিসারদের একটি তালিকা প্রস্তুত করবেন। সেনা কমান্ডকে সমন্বিত করে কঠোর শৃংখলার মধ্যে আনতে হবে। বাংলাদেশ বাহিনীতে প্রশিক্ষণার্থীদের বাছাইপর্বে যথাযথ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।" আর এভাবে সুসংগঠিত সেনা কমান্ডের শুরু হয়। এরপর জুন মাসে প্রধানমন্ত্রী ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিপরিষদের বৈঠকে যুদ্ধ পরিস্থিতির সার্বিক পর্যালোচনা করে সুষ্ঠু প্রশাসনিক ব্যবস্থার অধীন যুদ্ধ-অঞ্চল (সেক্টর) গঠনের সিদ্ধান্ত হয় এবং এই লক্ষ্যে জরুরী ভিত্তিতে সমন্বয় সভা আয়োজনের জন্য কর্নেল ওসমানীকে প্রয়োজনীয় নির্দেশ দেয়া হয়। এরপর ১০ থেকে ১৭ জুলাই কলকাতায় সেক্টর কমান্ডারদের একটি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছিল৷ সেই সম্মেলনে বাংলাদেশকে কয়টি সেক্টরে ভাগ করা হবে, কে কোন সেক্টরের কমান্ডার হবেন, কয়টা ব্রিগেড তৈরি হবে, ইত্যাদি বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
@marufbillah302 жыл бұрын
সত্য কথা তুলে ধরা, সত্য স্বীকার করার জন্যই আপনি সম্মানিত।
@Pallabiiii_Nath2 жыл бұрын
kzbin.info/www/bejne/noTNZINuj9aHbLs হিজাব আমার ঈমানী অধিকার☪️
@Lizamahdi12 жыл бұрын
আপনাকে আল্লাহ দীর্ঘ জীবন দান করুন । আপনি আপনার কথাগুলো বলে যেতে থাকুন । কোন সংকোচ করবেন না । আপনি আপনার দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরুন । আমাদের বই লিখে উপহার দিতে থাকুন । আমরা আপনার বই পড়ছি ও পড়বো । আপনার চিন্তা ও দৃষ্টিভঙ্গিগুলো আমাদের মধ্য দিয়ে পরম্পরায় বেঁচে থাকবে ।
@dr.samsularfin30982 жыл бұрын
একমাত্র চ্যানেল যার ভিডিও দেখার আগেই লাইক দিতে মন চায়,,,,,, কত কি যে শিখেছি, কৃতজ্ঞতায় মাথা নুয়ে যায়,,,, স্যালুট দাদা😍
@Pallabiiii_Nath2 жыл бұрын
kzbin.info/www/bejne/noTNZINuj9aHbLs ☪️হিজাব আমার ঈমানী অধিকার
@@ishratsultana3775 সেজদা বুঝাইনি আপু। তবে ধন্যবাদ মনে করিয়ে দেয়ার জন্য।
@kawsarsam66652 жыл бұрын
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম ------------------------- স্বাধীনতাবিরোধীরা বলে মুক্তিযুদ্ধের সময় আলীগের নেতার কি করছে? তারা কি যুদ্ধ করেছে? লেখাটি এসব বলদদের উদ্দেশ্যে। ১.)) আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দানকারী দল। শেখ মুজিব কে গ্রেফতার করা হলে আলীগ নেতারা দ্রুত সরকার গঠন করে মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বকরে এবং পরিচালিত করে। তারা বাংলাদেশকে ১১টি সেক্টরে ভাগ করেন এবং সেক্টর কমান্ডার নির্ধারণ করে দেন। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ অস্থায়ী সরকার (যা মুজিবনগর সরকার বা প্রবাসী বাংলাদেশ সরকার নামেও পরিচিত) মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল জনগনের রায়ে নির্বাচিত সদস্যদের নিয়ে গঠন করা হয়। ১৯৭১ সালের ১৭ই এপ্রিল এই সরকারের মন্ত্রিপরিষদের সদস্যরা বৈদ্যনাথতলায় (বর্তমান মুজিবনগর) শপথ গ্রহণ করেন। ১৯৭১ সালের ২৬শে মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা এবং পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে দেশের জনগণের প্রতিরোধযুদ্ধ শুরু হলেও বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনার জন্য মুক্তিবাহিনী সংগঠন ও সমন্বয়, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সমর্থন আদায় এবং এই যুদ্ধে প্রত্যক্ষ সহায়তাকারী রাষ্ট্র ভারতের সরকার ও সেনাবাহিনীর সঙ্গে সাংগঠনিক সম্পর্ক রক্ষায় এই সরকারের ভূমিকা ছিল অপরিসীম। এই সরকার গঠনের সঙ্গে সঙ্গে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিরোধযুদ্ধ প্রবল যুদ্ধে রূপ নেয় এবং স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের বিজয় অর্জন ত্বরান্বিত হয়। ২.)) ১৯৭১ সালে সংগঠিত বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ পরিচলনায় অস্থায়ী বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে যুদ্ধ পরিচালনার জন্য বাংলাদেশের সমগ্র ভূখণ্ডকে ১১টি যুদ্ধক্ষেত্র বা সেক্টরে ভাগ করা হয়। ১৯৭১ সালের ২৯ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমদের সভাপতিত্বে কলকাতায় অনুষ্ঠিত মন্ত্রীসভার বৈঠকে একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। তাতে বলা হয়ঃ "সশস্ত্র বাহিনী সম্পর্কে সিদ্ধান্ত হল যে প্রধান সেনাপতি অফিসারদের একটি তালিকা প্রস্তুত করবেন। সেনা কমান্ডকে সমন্বিত করে কঠোর শৃংখলার মধ্যে আনতে হবে। বাংলাদেশ বাহিনীতে প্রশিক্ষণার্থীদের বাছাইপর্বে যথাযথ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।" আর এভাবে সুসংগঠিত সেনা কমান্ডের শুরু হয়। এরপর জুন মাসে প্রধানমন্ত্রী ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিপরিষদের বৈঠকে যুদ্ধ পরিস্থিতির সার্বিক পর্যালোচনা করে সুষ্ঠু প্রশাসনিক ব্যবস্থার অধীন যুদ্ধ-অঞ্চল (সেক্টর) গঠনের সিদ্ধান্ত হয় এবং এই লক্ষ্যে জরুরী ভিত্তিতে সমন্বয় সভা আয়োজনের জন্য কর্নেল ওসমানীকে প্রয়োজনীয় নির্দেশ দেয়া হয়। এরপর ১০ থেকে ১৭ জুলাই কলকাতায় সেক্টর কমান্ডারদের একটি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছিল৷ সেই সম্মেলনে বাংলাদেশকে কয়টি সেক্টরে ভাগ করা হবে, কে কোন সেক্টরের কমান্ডার হবেন, কয়টা ব্রিগেড তৈরি হবে, ইত্যাদি বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
@ziniatulferdous17202 жыл бұрын
দাদার জন্য অনেক দোয়া ❤❤❤
@reazhossainsiddiquesiddiqu70152 жыл бұрын
দাদা আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ বার বার আপনার মুখ থেকে নতুন অনেক অজানা সত্য জানার জন্য। আপনাকে মনে হয় গভীর সমুদ্রে হারিয়ে যাওয়া লাইট হাউজের মত। যার উপস্থিতি আমাদের জীবনের লাইট হাউজের মত। আপনি এভাবে আমাদের দিক চিনিয়ে যান আমরা হয়তো একদিন আলোর দেখা পাবো।
@ohidurzaman4398 Жыл бұрын
সত্যিকে সত্যি বলা পিনাকী স্যারের কাজ, স্যালুট স্যার।
@mohammadalibahadur72242 жыл бұрын
এই কথা টা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে শেখ হাসিনার রাজনীতি করার কোন যোগ্যতাই নাই। এই বিষয়টি হলো মূখ্য বিষয় এবং যার জন্য দেশের আজকের এই অবস্থা।
@kawsarsam66652 жыл бұрын
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম ------------------------- স্বাধীনতাবিরোধীরা বলে মুক্তিযুদ্ধের সময় আলীগের নেতার কি করছে? তারা কি যুদ্ধ করেছে? লেখাটি এসব বলদদের উদ্দেশ্যে। ১.)) আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দানকারী দল। শেখ মুজিব কে গ্রেফতার করা হলে আলীগ নেতারা দ্রুত সরকার গঠন করে মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বকরে এবং পরিচালিত করে। তারা বাংলাদেশকে ১১টি সেক্টরে ভাগ করেন এবং সেক্টর কমান্ডার নির্ধারণ করে দেন। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ অস্থায়ী সরকার (যা মুজিবনগর সরকার বা প্রবাসী বাংলাদেশ সরকার নামেও পরিচিত) মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল জনগনের রায়ে নির্বাচিত সদস্যদের নিয়ে গঠন করা হয়। ১৯৭১ সালের ১৭ই এপ্রিল এই সরকারের মন্ত্রিপরিষদের সদস্যরা বৈদ্যনাথতলায় (বর্তমান মুজিবনগর) শপথ গ্রহণ করেন। ১৯৭১ সালের ২৬শে মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা এবং পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে দেশের জনগণের প্রতিরোধযুদ্ধ শুরু হলেও বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনার জন্য মুক্তিবাহিনী সংগঠন ও সমন্বয়, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সমর্থন আদায় এবং এই যুদ্ধে প্রত্যক্ষ সহায়তাকারী রাষ্ট্র ভারতের সরকার ও সেনাবাহিনীর সঙ্গে সাংগঠনিক সম্পর্ক রক্ষায় এই সরকারের ভূমিকা ছিল অপরিসীম। এই সরকার গঠনের সঙ্গে সঙ্গে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিরোধযুদ্ধ প্রবল যুদ্ধে রূপ নেয় এবং স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের বিজয় অর্জন ত্বরান্বিত হয়। ২.)) ১৯৭১ সালে সংগঠিত বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ পরিচলনায় অস্থায়ী বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে যুদ্ধ পরিচালনার জন্য বাংলাদেশের সমগ্র ভূখণ্ডকে ১১টি যুদ্ধক্ষেত্র বা সেক্টরে ভাগ করা হয়। ১৯৭১ সালের ২৯ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমদের সভাপতিত্বে কলকাতায় অনুষ্ঠিত মন্ত্রীসভার বৈঠকে একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। তাতে বলা হয়ঃ "সশস্ত্র বাহিনী সম্পর্কে সিদ্ধান্ত হল যে প্রধান সেনাপতি অফিসারদের একটি তালিকা প্রস্তুত করবেন। সেনা কমান্ডকে সমন্বিত করে কঠোর শৃংখলার মধ্যে আনতে হবে। বাংলাদেশ বাহিনীতে প্রশিক্ষণার্থীদের বাছাইপর্বে যথাযথ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।" আর এভাবে সুসংগঠিত সেনা কমান্ডের শুরু হয়। এরপর জুন মাসে প্রধানমন্ত্রী ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিপরিষদের বৈঠকে যুদ্ধ পরিস্থিতির সার্বিক পর্যালোচনা করে সুষ্ঠু প্রশাসনিক ব্যবস্থার অধীন যুদ্ধ-অঞ্চল (সেক্টর) গঠনের সিদ্ধান্ত হয় এবং এই লক্ষ্যে জরুরী ভিত্তিতে সমন্বয় সভা আয়োজনের জন্য কর্নেল ওসমানীকে প্রয়োজনীয় নির্দেশ দেয়া হয়। এরপর ১০ থেকে ১৭ জুলাই কলকাতায় সেক্টর কমান্ডারদের একটি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছিল৷ সেই সম্মেলনে বাংলাদেশকে কয়টি সেক্টরে ভাগ করা হবে, কে কোন সেক্টরের কমান্ডার হবেন, কয়টা ব্রিগেড তৈরি হবে, ইত্যাদি বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
@mahfujahmed30132 жыл бұрын
শেখ হাসিনার ক্ষমতা কে কাজে লাগানোর ইতিবাচক ফর্মুলার আপনার ব্যাখ্যার সাথে আমার সবসময়ের চিন্তা হুবহু মিলে গেছে, ধন্যবাদ আপনাকে।
@ShahajalalsheikhBD2 жыл бұрын
শাহাবাগ ছিলো এ জাতির কলো অধ্যায়।
@sadenterprise22092 жыл бұрын
ধন্যবাদ সত্য উন্মোচনের জন্য
@KabirAhmed-p8m7 күн бұрын
দাদা আসসালামুয়ালাইকুম ,দাদা আমি আপনাকে অত্যন্ত ভালোবাসি। আপনার কথাগুলো আমার অনেক ভালো লাগে।দাদা আপনি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কথাগুলো উপস্থাপন করে থাকেন।এই মুহুর্তে দেশের জন্য এমন কিছু কথা বলেন যেন সুশীল নাগরিক সতর্ক এবং উপকৃত হতে পারে।
@joyeetaskitchen2 жыл бұрын
কত কিছু যে শিখছি, জানতে পারছি স্যার আপনার ক্ষুরধার বিশ্লেষণ থেকে! শ্রদ্ধাভরে স্যালুট জানাই। আল্লাহ্ পাক আপনার হেফাজত করুন সব সময় 🙏🤲❤️
@nurahmed50102 жыл бұрын
একেবারে সত্যি কথা বলেছেন।হিংসা, প্রতিহংসা দিয়ে জনগনের মন জয় করা যায় না। বরং শত্রুর সংখা এবং নিজের প্রতি নিরাপত্তহীনতার সম্ভাবণা বাড়িয়ে দিলো। আল্লাহ জালিমদের জুলুমের শাস্তি দিবেন ইনশাআল্লাহ।
@Pallabiiii_Nath2 жыл бұрын
kzbin.info/www/bejne/noTNZINuj9aHbLs ☪️হিজাব আমার ঈমানী অধিকার
@ahm4672 жыл бұрын
খুবই সুন্দর আলোচনা, সত্যিই অসাধারণ!
@Pallabiiii_Nath2 жыл бұрын
kzbin.info/www/bejne/noTNZINuj9aHbLs হিজাব আমার ঈমানী অধিকার☪️
কি বলবো দাদা দোয়া করা ছাড়া আর কিছু বলার নেই আপনার সুস্বাস্থ্য কামনা করি বাংলার এই ক্লান্তিকালে আপনার মুখ থেকে চন্দ্র সূর্যের মতো বাক্য গুলো বেরিয়ে আসে বেঁচে থাকুক আপনার সত্য কথা যুগের পর যুগ বাহন করুক এই অবোধ অপদার্থ জাতির বুকের কথা ধন্যবাদ
@NahidHasan-fn2bl2 жыл бұрын
চমৎকার বিশ্লেষণ করেছেন।ধন্যবাদ। ❤️
@mootiurrahmanmahbub51402 жыл бұрын
অসাধারন! বাহ্! কি চমৎকার ৷ মুখুশ উন্মোচন ৷
@ranaislam95142 жыл бұрын
ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সকলে মিলে বাঁচতে চাই
@kawsarsam66652 жыл бұрын
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম ------------------------- স্বাধীনতাবিরোধীরা বলে মুক্তিযুদ্ধের সময় আলীগের নেতার কি করছে? তারা কি যুদ্ধ করেছে? লেখাটি এসব বলদদের উদ্দেশ্যে। ১.)) আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দানকারী দল। শেখ মুজিব কে গ্রেফতার করা হলে আলীগ নেতারা দ্রুত সরকার গঠন করে মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বকরে এবং পরিচালিত করে। তারা বাংলাদেশকে ১১টি সেক্টরে ভাগ করেন এবং সেক্টর কমান্ডার নির্ধারণ করে দেন। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ অস্থায়ী সরকার (যা মুজিবনগর সরকার বা প্রবাসী বাংলাদেশ সরকার নামেও পরিচিত) মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল জনগনের রায়ে নির্বাচিত সদস্যদের নিয়ে গঠন করা হয়। ১৯৭১ সালের ১৭ই এপ্রিল এই সরকারের মন্ত্রিপরিষদের সদস্যরা বৈদ্যনাথতলায় (বর্তমান মুজিবনগর) শপথ গ্রহণ করেন। ১৯৭১ সালের ২৬শে মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা এবং পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে দেশের জনগণের প্রতিরোধযুদ্ধ শুরু হলেও বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনার জন্য মুক্তিবাহিনী সংগঠন ও সমন্বয়, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সমর্থন আদায় এবং এই যুদ্ধে প্রত্যক্ষ সহায়তাকারী রাষ্ট্র ভারতের সরকার ও সেনাবাহিনীর সঙ্গে সাংগঠনিক সম্পর্ক রক্ষায় এই সরকারের ভূমিকা ছিল অপরিসীম। এই সরকার গঠনের সঙ্গে সঙ্গে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিরোধযুদ্ধ প্রবল যুদ্ধে রূপ নেয় এবং স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের বিজয় অর্জন ত্বরান্বিত হয়। ২.)) ১৯৭১ সালে সংগঠিত বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ পরিচলনায় অস্থায়ী বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে যুদ্ধ পরিচালনার জন্য বাংলাদেশের সমগ্র ভূখণ্ডকে ১১টি যুদ্ধক্ষেত্র বা সেক্টরে ভাগ করা হয়। ১৯৭১ সালের ২৯ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমদের সভাপতিত্বে কলকাতায় অনুষ্ঠিত মন্ত্রীসভার বৈঠকে একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। তাতে বলা হয়ঃ "সশস্ত্র বাহিনী সম্পর্কে সিদ্ধান্ত হল যে প্রধান সেনাপতি অফিসারদের একটি তালিকা প্রস্তুত করবেন। সেনা কমান্ডকে সমন্বিত করে কঠোর শৃংখলার মধ্যে আনতে হবে। বাংলাদেশ বাহিনীতে প্রশিক্ষণার্থীদের বাছাইপর্বে যথাযথ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।" আর এভাবে সুসংগঠিত সেনা কমান্ডের শুরু হয়। এরপর জুন মাসে প্রধানমন্ত্রী ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিপরিষদের বৈঠকে যুদ্ধ পরিস্থিতির সার্বিক পর্যালোচনা করে সুষ্ঠু প্রশাসনিক ব্যবস্থার অধীন যুদ্ধ-অঞ্চল (সেক্টর) গঠনের সিদ্ধান্ত হয় এবং এই লক্ষ্যে জরুরী ভিত্তিতে সমন্বয় সভা আয়োজনের জন্য কর্নেল ওসমানীকে প্রয়োজনীয় নির্দেশ দেয়া হয়। এরপর ১০ থেকে ১৭ জুলাই কলকাতায় সেক্টর কমান্ডারদের একটি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছিল৷ সেই সম্মেলনে বাংলাদেশকে কয়টি সেক্টরে ভাগ করা হবে, কে কোন সেক্টরের কমান্ডার হবেন, কয়টা ব্রিগেড তৈরি হবে, ইত্যাদি বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
@shidulislam70012 жыл бұрын
দাদা আমি আপনার শাহাবাগ যাওয়াটা কে নিয়ে আমার মনে আপনার প্রতি নেতিবাচক প্রশ্ন ছিল!আজ আমার সেই ভুল ভেঙ্গেছে। আমাকে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন দাদা।
@muttakinahmed79742 жыл бұрын
পিনাকি দা, ইলিয়াস ভাই, ও তাজ হাসমি স্যারের কথা ঘন্টার পর ঘন্টা শুনলেও বিরক্ত লাগে না বরং শুনতেই ইচ্ছা করে।
@BJ2022-w8y2 ай бұрын
ঠিক
@lwilllearnsomethingnew2 ай бұрын
ঠিক
@mdmohsin16492 жыл бұрын
আপনার ভিডিও সাবটাইটেল দেয়া দরকার। তাহলে সব ভাষার মানুষের কাছে পৌঁছাত |
@ajobmohajogkahine29402 жыл бұрын
Good eta asoley proyojon
@ziaurrahman85772 жыл бұрын
দাদা সঠিক কথা বলার জন্য ধন্যবাদ।
@TanvirKabir04612 жыл бұрын
হ্যাঁ দাদা, পাওয়া যাবে!! তবে সেটা আপনার নেতার কাছে চাইতে হবে। এনিওয়ে, ইউটিউবে আপনার পথ চলা বেশ ভালই হচ্ছে, আগের থেকে অনেক উন্নতি হয়েছে আমি দেখতে পাচ্ছি, SEO Score 100% . আপনার ট্যাগ গুলা দেখলাম, ইনকাম ও দেখলাম, ভালই। ইউটিউব কে এখন ফুল টাইম জব হেসেবে নিতেই পারেন। তবে বেস্ট প্রাক্টিস এর উপাদান এখনও কিছু বাকি আছে, যেমনঃ 1. Pinned Comment. 2. Comment Hearted. 3. Adding Chapters. Thank you and Best OF Luck.
@ahsanhabib53472 жыл бұрын
ধন্যবাদ দাদা, এইরুপ একটা সুন্দর আলোচনার জন্য।
@Pallabiiii_Nath2 жыл бұрын
kzbin.info/www/bejne/noTNZINuj9aHbLs হিজাব আমার ঈমানী অধিকার☪️
@mohammedaltafhossain25862 жыл бұрын
দাদা আপনি হিন্দু না মুসলিম আমি সে দিক দেখিনা কারণ আপনার বিচক্ষনতা, বিচার বিশ্লেষণ, ন্যায়পরয়নতা ও সত্যবাদীতার সাহসিকতার জন্য! আল্লাহর কাছে আপনার জন্য সুস্বাস্থ ও ধীর্ঘায়ু কামনা করছি।❤️❤️❤️
@jsidjjdidbd5652 жыл бұрын
দাদা আপনার ১০০% উচিত ইসলাম নিয়ে গবেষণা শুরু করা। এটা আমার ব্যক্তিগত মতামত। বাকীটা আপনার ইচ্ছে।
@monjurulislam27282 жыл бұрын
প্রিয় দাদু আপনার সব ভিডিও বই আকারে প্রকাশ করুন, আর ভারতের মুসকান খান সম্পর্কে একটি ভিডিও তৈরী করবেন।
@realworld11122 жыл бұрын
পিনাকীর চাকরি চলে যাবে তাই করবে না
@kashem64522 жыл бұрын
ধন্যবাদ দাদা ভাই সত্য কথা গুলো তুলে ধরার জন্য ❤️❤️❤️
@hossain9612 жыл бұрын
এটা একদম সত্য যে,দেশের মানুষ তার বাবার জন্য কোন শোক প্রকাশ করে নাই। তাই প্রতিহিংসায় আমরা জ্বলছি বাংলাদেশীরা।
@Pallabiiii_Nath2 жыл бұрын
kzbin.info/www/bejne/noTNZINuj9aHbLs হিজাব আমার ঈমানী অধিকার☪️
@junayedislam98292 жыл бұрын
শোক প্রকাশ করার কোনো কারনও ছিলোনা। মুজিব প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর যা করেছিলো, তার উপর ভিত্তি করে শোক প্রকাশের মানেই হয়না।
@shamimaiasmin25882 жыл бұрын
দাদা মন থেকে আপনার ভালো চাই।আর এটাও চাই যে আপনি এপারওপার দুপারেই ভালো থাকুন। কোনো একদিন যেন শুনতে পাই আপনি মুসলিম। আল্লহ আপনাকে কবুল করুন। আমিন।
@mmtarek36512 жыл бұрын
প্রিয় দাদা আপনার সব ভিডিও বই আকারে প্রকাশ করুন, আর ভারতের মুসকান খান সম্পর্কে একটি ভিডিও তৈরী করবেন।দাদু
@zomzommedia51482 жыл бұрын
পিনাকী আসলে ভালো একজন মানুষ আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
@ferdousazamkhan98402 жыл бұрын
ধন্যবাদ, সত্য অনুভব করার জন্য, সবার কাছে জানিয়ে দেবার জন্য।
@quaiumislam17532 жыл бұрын
অসাধারণ পোস্ট সত্যি
@2020_Memories2 жыл бұрын
নোটিফিকেশন পাওয়ার আগেই ইন্ট্রো দেখা একেবারে শেষ😆😆😆😂
@MdAnowar-vd2iw2 жыл бұрын
পিনাকী দাদা আপনি সত্যিকারের মানুষ। দুঃখ আওয়ামী লীগ জানোয়ারদের মধ্যে যদি আপনার মতো কয়েকজন ভালো মানুষ থাকতো!!
@mdsajolislamapurbro77432 жыл бұрын
অসাধারণ উপমা ও বক্তব্য,।
@elpbysobuj26672 жыл бұрын
দাদা, আদাপ। আপনার ভিডিও গুলো দেখে অনেক কিছু জানতে পারি। বর্তমান সরকারের শিক্ষা ব্যবস্থা ও নীতি নিয়ে যদি আলোচনা করলে খুবই উপকৃত হতাম।
@mixbatayon2 жыл бұрын
বাস্তব সত্যগুলো তুলে দরার জন্য ধন্যবাদ।।
@toufiqulislam85752 жыл бұрын
আপনার জ্ঞান, বিদ্যা-বুদ্ধির প্রতি আমার প্রচন্ড বিশ্বাস ও শ্রদ্ধা, তাই অত্যন্ত বিনয়ের সাথে জানতে চাই এরূপ উদ্ভট রাজনৈতিক মতাদর্শের অনুসারী/কর্মী কিভাবে সুস্থ মস্তিকে হলেন, বুঝতে পারছিনা, দয়া করে একটু ব্যখ্যা করবেন কি?
@syedhasan27672 жыл бұрын
Agree Sir, " পিনাকী দা যুগে যুগে একজনই জন্মায় !!! দেশ ও জাতির ক্রান্তিকালে একটি উদিত সূর্য্য হয়ে নতুন দিনের স্বপ্ন দেখায় !!! স্যালুট জানাই এই সূর্য্য সন্তানকে ৷ "
@MdMizan-kq4rv2 жыл бұрын
গুরু দোয়া আর ভালোবাসা আর কিছুই দিতে পারবোনা।
@asaduzzmanpolash3872 жыл бұрын
স্যার স্যালুট আপনাকে, এতো গভীরের আলোচনা ব এর গুরুত্ব এ জাতি যোদি বুঝতো।
@robiulhasan50312 жыл бұрын
পিনাকী ভুট্টাচার্য দাদা একজন সত্যবাদী এবং অত্যন্ত বুদ্ধিমান একজন মানুষ.. ❤️❤️❤️
@Hunterboybd83703 ай бұрын
Asif mohiuddin o sottobadi onar kothao ektu sunben plz
@bkagojpc3 ай бұрын
@@Hunterboybd8370 NASITIK ER DALAL
@ArifHussain-xj5ng2 жыл бұрын
ফেনী থেকে দেখি। আপনাকে স্যালুট।
@tarikurrahaman99422 жыл бұрын
পিলখানা হত্যা কান্ডর ২ অধ্যায় এর জন্যে অপেক্ষায় আছি। আমার মত আর কত জন আছেন????
@abrahamabir86192 жыл бұрын
Ami o
@virtualbattlepool33832 жыл бұрын
1st odday ar link ta den
@coolmind56362 жыл бұрын
Ami
@ashikislam19053 ай бұрын
আমিও
@jutychowdhury2 жыл бұрын
মাশাআললাহ সুন্দর আলোচনা।
@mezanurrahmannayem25942 жыл бұрын
আপনাকে সত্যর জন্য ভালোবাসি স্যার🥰🥰 সবাই যদি আপনার মতো নিজের বিবেক কে কাজে লাগাতো তাহলে হয়তো এ দেশটা আজ এমন হতো না🙂
@rabiulislamrayhan62833 ай бұрын
বাস্তব কথাটা বলার জন্য ধন্যবাদ ।আপনার হেদায়াতের জন্য দোয়া করি।
@harun-ur-rashid3822 жыл бұрын
ধন্যবাদ দাদা ভালোবাসা অবিরাম ক্ষমতাবান সবাইকে বলবো এক বাপের জন্মের হলে দেশেই থেকো তখন দেখা যাবে তুমি কত বড় ক্ষমতাবান
@Salman-jx1ux Жыл бұрын
❤❤ আপনি সত্যিকারের একজন দেশ প্রেমিক ❤❤
@ziaurrahaman11422 жыл бұрын
স্যার সেলুট আপনাকে অসাধারন উপস্হাপনা অনেক। ধন্যবাদ
@mdsakibmirza98452 жыл бұрын
আপনার সম্পর্কে আজ নতুন তথ্য পেলাম
@oishibani71552 жыл бұрын
আসলে আমরা তো আপনার মত করে ভাবি না। আপনি হলেন জাতির বিবেক।।
@allaboutislam14772 жыл бұрын
সাবটাইটেল দিন দাদা! পৃথিবীব্যপী ছড়িয়ে দিন আপনার কথাগুলো।
@rummanrenz2 жыл бұрын
আপনার প্রতিটি ভিডিও ইমো, ফেসবুকে বধুদের সাথে শেয়ার করি। সবাইকে সত্যিটা জানানোর চেষ্টা করি। আপনাকে সাবস্ক্রাইব করার পর থেকে অনেক অজানা ইতিহাস জানলাম, সেইসাথে আগামীতে কি করতে হবে তাও বুঝলাম। ধন্যবাদ, সত্য প্রকাশে নির্ভিক প্রকৃত দেশপ্রেমিক পিনাকী ভট্টাচার্যকে।
@mohammadkarim48982 жыл бұрын
Thanks for being vocal against injustice with your informed analysis and proper knowledge. We dream of a Bangladesh that is free of injustice and corruptions.
@PinakiBhattacharya2 жыл бұрын
ধন্যবাদ ভাই
@kmkhurshidalam89392 жыл бұрын
শ্রদ্দেয় দাদা যত দেখী তত অবাক হই চালিয়ে যান এ টা ১০০%৳ সত্যপ্রছার আপনাকে দন্যবাদ
@belayethossain60942 жыл бұрын
আপনাকে ধন্যবাদ স্যার দীর্ঘায়ু কামনা করি ।
@michaelangelo29802 жыл бұрын
কারো পর্ব শেষ হবার আগেই আমি দেখা শুরু করলাম
@MdSojib-lz8pc2 жыл бұрын
সৃষ্টিকর্তা আপনাকে নেক হায়াৎ দান করুক।
@Pallabiiii_Nath2 жыл бұрын
kzbin.info/www/bejne/noTNZINuj9aHbLs☪️হিজাব আমার ঈমানী অধিকার☪️
@javedmozumder63232 жыл бұрын
ধন্যবাদ প্রিয় ভাই। আপনাকে সার্টিফিকেট দেওয়া যাবেনা আপনি তাদের আদর্শ থেকে বিচ্যুত হয়েছিলেন।
@md.ismailhossain29042 жыл бұрын
বাকশাল টু হাসিশাল একই সূত্রের দুই প্রতিপাদন
@kobitarboiamirulislam2 жыл бұрын
আপনি সঠিক পথেই আছেন,আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত নসিব করুন আমিন।
@soaibarefin82432 жыл бұрын
দাদার কথাগুলো ভালো লাগলো।
@mdkhaleque23472 жыл бұрын
ধন্যবাদ ভাই! অন্তর থেকে দোয়া।
@mizanchy5302 жыл бұрын
Pinakida thank you for everything you do! You are one in a billion! We appreciate you! Looking forward to see your analysis on our sister Muskan in Kornarkor, India.
@ahmedsofaralli50432 жыл бұрын
কথা গুলো নীরবে শুনছিলাম ১০০% সঠিক বলেছেন ধন্যবাদ দাদা
@ambiyakhatam51692 жыл бұрын
শুব সকাল দাদা
@bigbrothers62772 жыл бұрын
চিরন্তন সত্য কথা বলার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ, স্যার 💐💐💐
@bigbrothers62772 жыл бұрын
ধন্যবাদ
@raselmoh8518 Жыл бұрын
সত্যি কথা তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে, সঠিক কখনো যানা হতো না, আজ যানলাম প্রতি হিংসার রাজনীতি মৃত্যু হয়েছে শত শত মানুষের,,
@sadequlislam23342 жыл бұрын
যারা কিছুটা বুঝতে পেরেছিল, তারা ঐখানে যায়নি।
@hayathosse23332 жыл бұрын
অসাধারণ খুব সুন্দর আপনার উপস্থাপনা খুব ভালো লাগলো ধন্যবাদ ।
@mahinahmed8175 Жыл бұрын
ধন্যবাদ দাদা সত্যি কথাগুলো বলার জন্য 💓💓
@asmaulhusain8782 жыл бұрын
দাদা আমি ভিডিও দেখার পাশাপাশি কমেন্ট পড়ি। একটা লোক আপনার বিরুদ্ধে কমেন্ট করেনা। সত্যি অসাধারণ
@WE.ARE.GAMERS2 жыл бұрын
স্যার বগুড়ার মানুষ। আমাদের গর্ব। বগুড়া থেকে। জানতাম না।আপনি বগুড়ার। নিজেকে খুবই গর্বিত মনে হচ্ছে। খুবই ভালো লাগছে।
@serajulhuda36242 жыл бұрын
Wow that's great thank you so much for your lovely comment on political arena of Bangladesh
@khalilnabi92292 жыл бұрын
আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই জনাব পিনাকীকে সত্য ও ভিতরের অজানা ষড়যন্ত্র উদ্ঘাটন করার জন্য।
@ps-wf7dt2 жыл бұрын
Thanks dada
@JibonKotha2 жыл бұрын
কবে আবার জাতির জাগরণ হবে ও মুক্তি পাবে ৷
@syedsalehin886010 күн бұрын
হয়ে গেল 💜
@mahmoodeskandar48532 жыл бұрын
পিনাকি দাদা গবেষণা র উত্তম উতস হয়ে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য।
@truelecturemedia38302 жыл бұрын
দারুণ বলেছেন
@a.r.ahnaf.26902 жыл бұрын
বীরেরা কখনো মরেনা ।। The Heroes live forever !!
@sharifalislam72912 жыл бұрын
ধন্যবাদ স্যার
@phenomenalstyles78282 жыл бұрын
Sir Khub Sundor Alochona krachen...
@rangerlone95942 жыл бұрын
স্যার, শাহবাগ নিয়ে একটা বই লিখেন। অনেক প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যাবে।
@iqbalahmed59792 жыл бұрын
Excellent analysis!
@miahmannan52352 жыл бұрын
Wonderful,a lot of new information came out from this discussion.Thank you,dada,for exposing a hidden game played behind the Shahabagh drama.
@mdrayhanhossain75122 жыл бұрын
অসাধারণ স্যার আপনি।
@sayeedaaziz80612 жыл бұрын
শেষের কথাটা অসাধারণ।
@shiblyahmad95692 жыл бұрын
আন্তরিক ভালোবাসা নিবেন। ২১ শে আগষ্ট ২০০৪ এর উপর কি একটা ভিডিও পাওয়া যাবে?