মিজানুর রহমান আজহারীর ভুল যে ধরে সেই খারাপ.? মুফতী হাবিবুর রহমান মিছবাহ কুয়াকাটা | জিলানী মিডিয়া

  Рет қаралды 221,902

Jilani Media Center

Jilani Media Center

Күн бұрын

Пікірлер: 1 900
@mdsagorbepari53
@mdsagorbepari53 5 жыл бұрын
মুফতী হাবিবুর রহমান মিসবাহ সাহেব হুজুরকে আল্লাহ পাক নেক হায়াত দান করুন আমীন।
@rahatkhan9891
@rahatkhan9891 5 жыл бұрын
আমীন
@MahmudulHasan-nb7lb
@MahmudulHasan-nb7lb 5 жыл бұрын
আমিন
@mdasadullah8381
@mdasadullah8381 5 жыл бұрын
আমিন
@MdBabu-ls2bb
@MdBabu-ls2bb 5 жыл бұрын
Amin
@golamazam3990
@golamazam3990 4 жыл бұрын
Voa
@hafijurrahmankuakata3301
@hafijurrahmankuakata3301 5 жыл бұрын
ভালবাসার আরেক নাম হাবিবুর রহমান মেসবাহ ❤❤❤❤❤❤❤
@unlimitedfun8251
@unlimitedfun8251 5 жыл бұрын
হক্কানি আলেমগন আর কিভাবে বুঝালে অন্ধভক্তরা বুঝবে ভালোবাসা অবিরাম প্রিয় শায়েখ এর জন্য
@সান্তছেলেসাইফুলইসলাম
@সান্তছেলেসাইফুলইসলাম 5 жыл бұрын
হুম ভাই
@সেনবাগনোয়াখালী
@সেনবাগনোয়াখালী 5 жыл бұрын
ঠিক বলেছেন ভাই
@cocbigbosscocbigboss6901
@cocbigbosscocbigboss6901 5 жыл бұрын
ভাই ওই কানা রা জীবনেও বুজবে না
@unlimitedfun8251
@unlimitedfun8251 5 жыл бұрын
আমার কথা হলো আমি একজন আলেম কে মহব্বত করি ওনার ভুল হতেই পারে আমি ওনার ভালো কথাগুলো অর্জন করবো আর ভুল গুলো বর্জন করবো আর অন্ধভক্তরা ওনাদের হুজুর ভালো খারাপ যাই বলে তাই নিয়ে লাপালাপি করে
@saifulahmed4860
@saifulahmed4860 5 жыл бұрын
ভাই, আমার কথা হচ্ছে আজহারি যদি কোন ভুল করে থাকে তাহলে তার সাথে যোগাযোগ করে সেটা সংশোধন করুন৷ এভাবে একজন আলেমকে বেয়াদব বলার অধিকার ওনাকে কে দিয়েচে, আর ওনারা ইসলামকে সহজে মানুষকে বুঝাচ্ছে তাই তাদের মাহফিলে লাখ লাখ মানুষ হয়৷
@mdjabed2434
@mdjabed2434 5 жыл бұрын
হুজুর ঠিক বলছেন,
@touting4935
@touting4935 5 жыл бұрын
২৫ বছরের বুখারীর শিক্ষক আল্লামা মামুনুল হক ।। জনপ্রিয় বক্তা মাওলানা হাফিজুর রহমান, কুয়াকাটা । এদের সাথে ডিজিটাল মৌলভীদের তুলনা চলে না । শায়খুল হাদীস আল্লামা মামুনুল হক জিন্দাবাদ জিন্দাবাদ
@dancebangla2658
@dancebangla2658 5 жыл бұрын
রাইট
@AbuSayed-vj8hc
@AbuSayed-vj8hc 5 жыл бұрын
রাইট
@rimonahamed2535
@rimonahamed2535 5 жыл бұрын
মিজানুর রহমান আযহারী মন গড়া ফতুয়া দেই
@MizanRohman-e9m
@MizanRohman-e9m 4 ай бұрын
এই ভাই তুমি মুসলিম না হিনদু এমন খারাপ কতা মুখে কেমনে নিলে
@islamicstudio638
@islamicstudio638 23 күн бұрын
​@@MizanRohman-e9mখারাপ কি বলেছে বলেন
@মানুষমানুষেরজন্য-খ৫হ
@মানুষমানুষেরজন্য-খ৫হ 5 жыл бұрын
হক্কানী আলেমদের বিজয় হবে ইনশাআল্লাহ
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 4 жыл бұрын
রাসুলের( সঃ) মৃত্যুর পর তার স্ত্রীদের পুনরায় বিবাহ হারাম করা হয়েছে। তাদের জন্য হিজাব ফরজ করা হয়েছে। কারণ পরস্পর দেখা-সাক্ষাৎ বিয়ের আগ্রহ সৃষ্টি হতে পারে। এই আগ্রহ হতে পারে পুরুষের তরফ থেকে অথবা নারীর পক্ষ থেকে। যেহেতু নবী স্ত্রীদের পুনঃবিবাহ হারাম করা হয়েছে, তাদের জন্য হিজাব ফরজতো করা হবেই। এটাই স্বাভাবিক ও যুক্তিসংগত। এখানে আমি পর্দার সাথে সংশ্লিষ্ট দুটি হাদিস সহ কতিপয় শরীয়তের ইমামের মতামত লিপিবদ্ধ করলাম। #(১) রসূল( সঃ) তার দুই স্ত্রীকে বলেছিলেন, "তোমরা এই অন্ধ সাহাবী থেকে পর্দা করো । কারণ সে তোমাদের দেখতে পাইতেছেনা। কিন্তু তোমরা তো তাকে দেখতে পাইতেছো। সুতরাং তার থেকে পর্দা করো"( সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নাম্বার-৪২১২) # (২) ফাতেমা বিনতে কায়েস বর্ণিত হাদীসঃ আমর ইবনে হাফসের পিতা তাকে তিন তালাক দেন( হযরত আলীর রাঃ সাথে ১০ম হিঃ সনে ইয়েমেনে আবার পথে)। ফাতেমা রসূলের( সঃ) কাছে এসে তাঁকে এ কথা জানায়। রসূল( সঃ) তাকে উম্মে সুরাইকের গৃহে ইদ্দত পালন করার হুকুম দেন। তারপর বলেন, এ মেয়েটির কাছে আমার সাহাবীদের সার্বক্ষণিক যাতায়াত আছে। বরং তুমি ইবনে উম্মে মাকতুম গৃহে ইদ্দত পালন করো। কারণ সে অন্ধ। তার সামনে তোমার কাপড় চোপড় রেখে চলাফেরা করতে পারবে ( সহী মুসলিম, তালাক অধ্যায়, ৪ খন্ড)। # অন্য একটি হাদিসে বলা হয়েছেঃ কারণ আমি অপছন্দ করি তোমার ওড়নাটি কখনো গা থেকে পড়ে যাবে অথবা পায়ের গোছার উপর থেকে কখনো কাপড় সরে যাবে এবং তার ফলে লোকেরা তোমার শরীরের এমন কিছু জায়গা দেখে ফেলবে যা তোমার কাছে খারাপ লাগবে( সহিঃ মুসলিম, তালাক অধ্যায়, ৪ খন্ড)। ঘটনাটি সংঘটিত হয় ১০ম হিঃ সনে। # এখানে লক্ষণীয় বিষয় এই যে, যেখানে রসূল( সঃ) তার স্ত্রীদেরকে অন্ধ সাহাবীর দিকে তাকাতে নিষেধ করছেন, সেখানে ফাতেমাকে বলছেন, তুমি তোমার চাচাতো ভাই ইবনে উম্মে মাখতুম এর গৃহে ঈদ পালন করো। ফাতেমা ও এই অন্ধ সাহাবীর মধ্যে মেলামেশা হবে দুই /এক ঘন্টার জন্য নয় বরং সুদীর্ঘ ইদ্দতকাল তাদের মধ্যে মেলামেশা হবে একই ছাদের নিচে। কিন্তু এতে কোন অসুবিধা হয়নি। # অন্যদিকে হাদিস থেকে বুঝা যায়, উম্মে শুরাইক এর গৃহ এবং মেহমান খানার মধ্যে কোন অন্তরাল ছিল না। সেখানে নারী ও পুরুষ মেলামেশা হত অহরহ। # আসরাম হাদিস দুটি আহমদ ইবনে হাম্বল এর নিকট উপস্থাপন করে বলেন, মনে হচ্ছে প্রথম হাদীসটি উম্মুল মুমিনীনদের সাথে সংশ্লিষ্ট এবং দ্বিতীয় হাদীসটি সকল মুমিন নারীর সাথে সংশ্লিষ্ট। জবাবে আহমদ ইবনে হাম্বল বলেন "হা"।( আল মুগনী, ইবনে কুতামাহ, ৭ খন্ড) # ইমাম আবু দাউদ হাদীস দুটি বর্ণনা করার পর বলেন, "এটি ছিল নবীর( সঃ) স্ত্রীদের সাথে সংশ্লিষ্ট( সুনানে আবু দাউদ, পোষাক অধ্যায়, আল্লাহর বাণী) । # ইমাম তাবারী তার তফসির গ্রন্থে একই মন্তব্য করেন (তাফসীরে তাবারী, 22 খন্ড) # ইবনে কুতাইবা বলেন, হিজাব একমাত্র নবী পত্নীদের জন্য নির্দিষ্ট( তালিবুল মুখতালিফুল হাদীস)। # ইমাম নববী বলেন, হিজাব ফরজ করা হয়েছে একমাত্র নবী স্ত্রীদের জন্য( শারণ্দু সহিঃ মুসলিম লিন নববী, 14 খন্ড)। # মাহলাব বলেনঃ হিজাব একমাত্র নবীর( সঃ) স্ত্রীদের সাথে সংশ্লিষ্ট ছিল( ফাতহুল বারী, 11 খন্ড)। # ইবনে বাত্তাল (সহি বুখারীর একজন ব্যাখ্যাকার) বলেনঃ নবীর( সঃ) স্ত্রীদের জন্য যে হিজাব ফরজ করা হয়েছে, অন্য মুসলিম মেয়েদের জন্য তা ফরজ নয় (ফাতহুল বারি, 13 খন্ড)। # কাজী আইয়াজ বলেনঃ নবীর( সঃ) স্ত্রীদের জন্য চেহারা ও হাতের কব্জি ঢেকে রাখার নির্দিষ্ট করা হয়েছে এবং পর্দা অবস্থায় তাদের ব্যক্তিত্ব প্রকাশ করা জায়েয নয় (ফাতহুল বারী, 13 খন্ড)। # তিনি পুনরায় বলেনঃ রসুলের( সঃ) স্ত্রীগণের চেহারা ও হাতের কব্জি মতভেদ ছাড়াই তাদের জন্য হিজাব ফরজ । যে কারণে সাক্ষী দেওয়া ও অন্যান্য কাজের ক্ষেত্রে তাদের জন্য মুখ খোলা রাখা বৈধ নয় (ফাতহুলল বারি, 10 খন্ড)। # মূল কথা এই যে, উম্মুল মুমিনীনদের জন্য যে হিজাব ফরজ করা হয়েছে, তা সাধারণ মোমেন নারীদের জন্য ফরজ করা হয়নি। সাধারণ মোমেন নারীর সতর ঢাকা ফরজ। সতরের সীমা নিয়ে আলেমদের মধ্যে এখতেলাফ আছে। শরীয়তের এই ইমামগণ কি হক্কানী ছিলেন, নাকি বেদাতী?
@abumariyum4518
@abumariyum4518 5 жыл бұрын
ঠিকাদারি চরমোনাই.... চলবে অবিরাম.... আল্লাহ মাফ করুক।
@arifrari5102
@arifrari5102 5 жыл бұрын
আমার প্রিয় একজন মানুষ মুফতি হাবিবুর রহমান মিসবাহ আল্লাহ তাকে দীর্ঘ নেক হায়াত দান করুক আমিন
@Digitaldominationbd
@Digitaldominationbd 5 жыл бұрын
kzbin.info/www/bejne/qmLQgoalqLZ_jLs
@mdkasam4510
@mdkasam4510 5 жыл бұрын
মুফতি হাবিবুর রহমান আপনার মাথা ঠিক আছে
@mdomarfaruk4923
@mdomarfaruk4923 5 жыл бұрын
টিক
@AnamulAnamul-zj2uy
@AnamulAnamul-zj2uy 5 жыл бұрын
আমিন
@golamazam3990
@golamazam3990 5 жыл бұрын
Vandami
@piyalahmed5560
@piyalahmed5560 5 жыл бұрын
অনেক কিছু শিখতে পারলাম, অনেক ভালো লাগলো।
@yousufaliasraf2155
@yousufaliasraf2155 5 жыл бұрын
সঠিক বলচেন মাও হাবিবুর রহমান ভাই, কোন চিন্তা নাই আমরা আছি কোওমি আলেমদের সাথে, মামুনুল হক সাহেব হকের পথে আছে মামুনুল হক সাহেব যদি ডাক দেয় আবারো একটি মুক্তি যুদ্ধে জাবো,আমরা কোওমি আলেমদের কে কলিজা দিয়ে ভালোবাসি
@হাবলা-ফ৩খ
@হাবলা-ফ৩খ 5 жыл бұрын
ইনশাআল্লাহ যাবো ইনশাআল্লাহ যাবো
@hmsrfuddin5737
@hmsrfuddin5737 5 жыл бұрын
Right
@alamakhialam4555
@alamakhialam4555 5 жыл бұрын
আমিও
@munnabi1437
@munnabi1437 5 жыл бұрын
Yes
@Mdrobiulislammm
@Mdrobiulislammm 5 жыл бұрын
ইনশাআল্লাহ প্রস্তুত আছি
@babulhossainhello1529
@babulhossainhello1529 4 жыл бұрын
আলহামদুলিল্লাহ, ইয়া আল্লাহ আপনি আমাদের সবাই কে ইসলামের পরিপূর্ণ বুজ দান করুন মালিক
@noortv8982
@noortv8982 5 жыл бұрын
এতো সুন্দর করে আপনি বোঝাইতে পারেন? সত্যি আমি জানতাম না। নতুন করে আপনার ভক্ত হয়ে গেলাম। আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুক।
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 4 жыл бұрын
রাসুলের( সঃ) মৃত্যুর পর তার স্ত্রীদের পুনরায় বিবাহ হারাম করা হয়েছে। তাদের জন্য হিজাব ফরজ করা হয়েছে। কারণ পরস্পর দেখা-সাক্ষাৎ বিয়ের আগ্রহ সৃষ্টি হতে পারে। এই আগ্রহ হতে পারে পুরুষের তরফ থেকে অথবা নারীর পক্ষ থেকে। যেহেতু নবী স্ত্রীদের পুনঃবিবাহ হারাম করা হয়েছে, তাদের জন্য হিজাব ফরজতো করা হবেই। এটাই স্বাভাবিক ও যুক্তিসংগত। মহান আল্লাহ বলেনঃ হে নবী স্ত্রীগণ তোমরা সাধারণ ( অন্যান্ন) স্ত্রীলোকদের মত নও।----- (আহজাব-৩২)। নিজ গৃহে অবস্থান করো।------- (আহযাব-৩৩)। নবীর স্ত্রীদের নিকট কিছু চাইলে পর্দার অন্তরাল থেকে চাওয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে (আহযাব- 53)। এখানে প্রশ্ন হলোঃ সাধারণ স্ত্রীলোক (অন্যান্য) বলতে কাদেরকে বোঝানো হয়েছে? অবশ্যই সাধারণ মুমিন নারীকে বুঝানো হয়েছে। এখানে আমি পর্দার সাথে সংশ্লিষ্ট দুটি হাদিস সহ কতিপয় শরীয়তের ইমামের মতামত লিপিবদ্ধ করলাম। #(১) রসূল( সঃ) তার দুই স্ত্রীকে বলেছিলেন, "তোমরা এই অন্ধ সাহাবী থেকে পর্দা করো । কারণ সে তোমাদের দেখতে পাইতেছেনা। কিন্তু তোমরা তো তাকে দেখতে পাইতেছো। সুতরাং তার থেকে পর্দা করো"( সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নাম্বার-৪২১২) # (২) ফাতেমা বিনতে কায়েস বর্ণিত হাদীসঃ আমর ইবনে হাফসের পিতা তাকে তিন তালাক দেন( হযরত আলীর রাঃ সাথে ১০ম হিঃ সনে ইয়েমেনে আবার পথে)। ফাতেমা রসূলের( সঃ) কাছে এসে তাঁকে এ কথা জানায়। রসূল( সঃ) তাকে উম্মে সুরাইকের গৃহে ইদ্দত পালন করার হুকুম দেন। তারপর বলেন, এ মেয়েটির কাছে আমার সাহাবীদের সার্বক্ষণিক যাতায়াত আছে। বরং তুমি ইবনে উম্মে মাকতুম গৃহে ইদ্দত পালন করো। কারণ সে অন্ধ। তার সামনে তোমার কাপড় চোপড় রেখে চলাফেরা করতে পারবে ( সহী মুসলিম, তালাক অধ্যায়, ৪ খন্ড)। # অন্য একটি হাদিসে বলা হয়েছেঃ কারণ আমি অপছন্দ করি তোমার ওড়নাটি কখনো গা থেকে পড়ে যাবে অথবা পায়ের গোছার উপর থেকে কখনো কাপড় সরে যাবে এবং তার ফলে লোকেরা তোমার শরীরের এমন কিছু জায়গা দেখে ফেলবে যা তোমার কাছে খারাপ লাগবে( সহিঃ মুসলিম, তালাক অধ্যায়, ৪ খন্ড)। ঘটনাটি সংঘটিত হয় ১০ম হিঃ সনে। # এখানে লক্ষণীয় বিষয় এই যে, যেখানে রসূল( সঃ) তার স্ত্রীদেরকে অন্ধ সাহাবীর দিকে তাকাতে নিষেধ করছেন, সেখানে ফাতেমাকে বলছেন, তুমি তোমার চাচাতো ভাই ইবনে উম্মে মাখতুম এর গৃহে ঈদ পালন করো। ফাতেমা ও এই অন্ধ সাহাবীর মধ্যে মেলামেশা হবে দুই /এক ঘন্টার জন্য নয় বরং সুদীর্ঘ ইদ্দতকাল তাদের মধ্যে মেলামেশা হবে একই ছাদের নিচে। কিন্তু এতে কোন অসুবিধা হয়নি। # অন্যদিকে হাদিস থেকে বুঝা যায়, উম্মে শুরাইক এর গৃহ এবং মেহমান খানার মধ্যে কোন অন্তরাল ছিল না। সেখানে নারী ও পুরুষ মেলামেশা হত অহরহ। # আসরাম হাদিস দুটি আহমদ ইবনে হাম্বল এর নিকট উপস্থাপন করে বলেন, মনে হচ্ছে প্রথম হাদীসটি উম্মুল মুমিনীনদের সাথে সংশ্লিষ্ট এবং দ্বিতীয় হাদীসটি সকল মুমিন নারীর সাথে সংশ্লিষ্ট। জবাবে আহমদ ইবনে হাম্বল বলেন "হা"।( আল মুগনী, ইবনে কুতামাহ, ৭ খন্ড) # ইমাম আবু দাউদ হাদীস দুটি বর্ণনা করার পর বলেন, "এটি ছিল নবীর( সঃ) স্ত্রীদের সাথে সংশ্লিষ্ট( সুনানে আবু দাউদ, পোষাক অধ্যায়, আল্লাহর বাণী) । # ইমাম তাবারী তার তফসির গ্রন্থে একই মন্তব্য করেন (তাফসীরে তাবারী, 22 খন্ড) # ইবনে কুতাইবা বলেন, হিজাব একমাত্র নবী পত্নীদের জন্য নির্দিষ্ট( তালিবুল মুখতালিফুল হাদীস)। # ইমাম নববী বলেন, হিজাব ফরজ করা হয়েছে একমাত্র নবী স্ত্রীদের জন্য( শারণ্দু সহিঃ মুসলিম লিন নববী, 14 খন্ড)। # মাহলাব বলেনঃ হিজাব একমাত্র নবীর( সঃ) স্ত্রীদের সাথে সংশ্লিষ্ট ছিল( ফাতহুল বারী, 11 খন্ড)। # ইবনে বাত্তাল (সহি বুখারীর একজন ব্যাখ্যাকার) বলেনঃ নবীর( সঃ) স্ত্রীদের জন্য যে হিজাব ফরজ করা হয়েছে, অন্য মুসলিম মেয়েদের জন্য তা ফরজ নয় (ফাতহুল বারি, 13 খন্ড)। # কাজী আইয়াজ বলেনঃ নবীর( সঃ) স্ত্রীদের জন্য চেহারা ও হাতের কব্জি ঢেকে রাখার নির্দিষ্ট করা হয়েছে এবং পর্দা অবস্থায় তাদের ব্যক্তিত্ব প্রকাশ করা জায়েয নয় (ফাতহুল বারী, 13 খন্ড)। # তিনি পুনরায় বলেনঃ রসুলের( সঃ) স্ত্রীগণের চেহারা ও হাতের কব্জি মতভেদ ছাড়াই তাদের জন্য হিজাব ফরজ । যে কারণে সাক্ষী দেওয়া ও অন্যান্য কাজের ক্ষেত্রে তাদের জন্য মুখ খোলা রাখা বৈধ নয় (ফাতহুলল বারি, 10 খন্ড)। # মূল কথা এই যে, উম্মুল মুমিনীনদের জন্য যে হিজাব ফরজ করা হয়েছে, তা সাধারণ মোমেন নারীদের জন্য ফরজ করা হয়নি। সাধারণ মোমেন নারীর সতর ঢাকা ফরজ। সতরের সীমা নিয়ে আলেমদের মধ্যে এখতেলাফ আছে।
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 4 жыл бұрын
হাদিসঃ হযরত আয়েশা( রাঃ) হযরত সালেম( রাঃ) এর সাথে পর্দা করতেন না। কারণ হযরত সালেহ( রা) গোলাম ছিলেন এবং গোলামের সাথে পর্দা করা উম্মুল মু'মিনীনদের জন্য ফরয ছিলনা। একদিন তিনি (সালেম) হযরত আয়েশাকে( রা) এসে জানালেন যে, আল্লাহ পাক তাকে স্বাধীন করে দিয়েছেন। এ খবর শোনার সাথে সাথে হযরত আয়েশা( রাঃ) তাকে ধন্যবাদ জানালেন এবং পর্দা করলেন। হযরত সালেম( রাঃ) বলেন ঐদিনের পর থেকে আমি আর কোনদিন হযরত আয়েশাকে( রাঃ) দেখিনি ( মেশকাত শরীফ)। (খ) হাদিসঃ হযরত আয়েশা( রাঃ) থেকে বর্ণিত। আবু হুজাইফার আযাদকৃত দাস সালেম( রাঃ) আবু হুজাইফা ও তার পরিবার পরিজনের সাথে তাদের বাড়িতে থাকতেন। সোহায়েলের কন্যা( আবু হুজাইফার স্ত্রী) নবীর( সঃ) এর কাছে এসে বলল, সালেম প্রাপ্তবয়স্ক ও বুদ্ধিপ্রাপ্ত হয়েছে। সে আমাদের মাঝে যাতায়াত করে। আমার মনে হয়, আবু হুজাইফা এ ব্যাপারটাকে ভালো চোখে দেখে না। রাসূল( সঃ) বললেন তাকে দুধ পান করিয়ে দাও। তাহলে তুমি তার জন্য হারাম হয়ে যাবে এবং আবু হুজাইফার মনে যে সংশয় রয়েছে তার দূরীভূত হয়ে যাবে। সোহায়েলের কন্যা পরে এসে রাসুলকে ( সঃ) বলল, আমি তাকে দুধ পান করিয়েছি এবং আবু হুজাইফার মনের সংশয় দূরীভূত হয়েছে (সহিঃ মুসলিম, দুধ পান করানো অধ্যায়, অনুচ্ছেদঃ বয়স্কদের দুধ পান করানো, ৪ খন্ড)। দুটি ঘটনায়ই হিজাবের পরের ঘটনা। সালেম( রাঃ) স্বাধীন হওয়ার পর মা আয়েশা( রাঃ) যেখানে তার থেকে তৎক্ষণাৎ পর্দা করেন এবং জীবনে আর কখনো সালেম( রাঃ) আয়েশাকে( রাঃ) দেখেননি সেখানে সোহায়েলের কন্যার গৃহে সালেমের( রাঃ) অবাধ যাতায়াত ছিল । দুধ পানকরানোর উদ্দেশ্য আবু হুজায়ফার সন্দেহ দূর করা। এর অতিরিক্ত কিছু নয়। হযরত সালেহ( রাঃ) এর মর্যাদা সম্পর্কে এতটুকু বলাই যথেষ্ট হবে যে, রসূল( সঃ) যে চারজন সাহাবী থেকে কোরআন শিক্ষার নির্দেশ দিয়েছেন, তন্মধ্যে হযরত সালেম( রা) এর নাম দুই নম্বরে আছে (বোখারী)। হাদীস দুটো থেকে উম্মুল মুমিনীনদের পর্দা এবং সাধারণ মোমেন নারীর পর্দার পার্থক্য স্পষ্ট।
@rzrasel341
@rzrasel341 4 жыл бұрын
শয়তানের কথা সুন্দর হয়, ভন্ডের কথা মিষ্টি হয়
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 4 жыл бұрын
@@rzrasel341 (১) মহান আল্লাহ তাআলা মুমিন পুরুষগনকে তাদের চক্ষুকে সংযত করার নির্দেশ দিয়েছেন( নূর- ৩০)। বিস্তারিত ব্যাখ্যায় না গিয়ে আমি সংক্ষেপে বলবোঃ মুমিন পুরুষেরা চক্ষু সংযত করবে কাল ভূত থেকে, নাকি অশরীরী আত্মা থেকে? মহান আল্লাহ মুমিন নারীদেরকে তাদের চক্ষুকে সংযত করার নির্দেশ দিয়েছেন( নূর-৩১) এই নির্দেশের প্রেক্ষিতে পুরুষের চেহারা ঢাকা কি সম্ভব? (২) মহান আল্লাহ রসুল( সঃ) লক্ষ্য করে বলেনঃ এরপর তোমার জন্য কোন নারী বৈধ নয় এবং তোমার স্ত্রীদের পরিবর্তে অন্য স্ত্রী গ্রহণও বৈধ নয়, যদিও তাদের সৌন্দর্য তোমাকে মুগ্ধ করে (আহযাব-52)। আল যাসসাস( রঃ) তার তাফসীর গ্রন্থে আয়াতটি উল্লেখ করে বলেনঃ তাদের সৌন্দর্য অভিভূত হতে হলে অবশ্যই তাদের চেহারা দেখতে হবে। এ ছাড়া কোনো উপায় নেই। এই আয়াতের উপর ভিত্তি করে তিনি চেহারা খোলা রাখার পক্ষে দলিল পেশ করেন। (সূরা নূরের- 31 নম্বর আয়াতের ব্যাখ্যা) ( ক) হাদিসঃ জাবের( রাঃ) থেকে বর্ণিত।রসুল( সঃ) একজন মহিলাকে দেখলেন। আহমদের এক বর্ণনায় রসুল( সঃ) একজন নারীকে দেখে মুগ্ধ হলেন। তখন তিনি তার স্ত্রী যয়নব( রাঃ) নিকট ফিরে এলেন। জয়নাব( রাঃ) সে সময়ে তার জন্য এক টুকরা চামড়া পাকা করার কাজে ব্যস্ত ছিলেন। একটু পর রসূল( সঃ) তার প্রয়োজন পূরণ করলেন। অতপর সাহাবাদের নিকট ফিরে এসে বললেনঃ নারীরা শয়তানের ছবি ধারণ করে সামনে আসে এবং শয়তানের ছবি ধারণ করে ফিরে যায়। তোমরা যদি কোন নারীকে এমন দেখো, তাহলে তোমাদের স্ত্রীর নিকট ফিরে যাও। এটা তোমাদের অন্তরকে নিবৃত করবে( সহিঃ মুসলিম, নিকা অধ্যায়, অনুচ্ছেদঃ যে ব্যক্তি কোন নারীকে দেখে, অতঃপর তার অন্তরে কামনার উদ্ভব হয়, তখন তার স্ত্রী বা দাসীর নিকট ফিরে আসা মুস্তাহাব, ৪ খন্ড)। এসকল ঘটনা সংঘটিত হয় মহান আল্লাহ তাআলার তরফ থেকে, যাতে উম্মতকে শিক্ষা দেয়া যায়। ( খ) হাদীসঃ জাবের( রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রসূলকে( সঃ) বলতে শুনেছি, তোমাদের কাউকে যদি কোন নারীর সৌন্দর্য মুগ্ধ করে এবং তার মনকে প্রলুব্ধ করে, তখন সে যেন তার স্ত্রীর নিকট ফিরে আসে এবং তার প্রয়োজন পূরণ করে । এটা তার অন্তরকে নিবৃত্ত করবে (সহিঃ মুসলিম, নিকা অধ্যায় অনুচ্ছেদ,- ঐ-, ৪ খন্ড)। আপনি যদি কোন সুন্দরী মহিলাকে দেখে মুগ্ধ হন এবং কামভাব উদয় হয়, তবে আপনি আপনার স্ত্রীর নিকট ফিরে এসে প্রয়োজন পূরণ করুন। এতে একটি সুন্নত পালন করা হবে। (৩) মহান আল্লাহ বলেনঃ স্ত্রীলোকদের নিকট তোমরা ইঙ্গিতে বিবাহের প্রস্তাব করলে অথবা তা তোমাদের অন্তরে গোপন রাখলে তোমাদের কোন পাপ হবে না (বাকারা- ২৩৫ নং আয়াত) এখানে প্রশ্ন হলো, ইঙ্গিতে প্রস্তাব দিবে কিভাবে? চেহারা তো ঢাকা। (৪) মহান আল্লাহ বলেন, "তাকওয়ার পোশাকই উত্তম পোশাক" ( আরাফ-২৬)। আমরা এই তাকওয়াকে পাশ কাটিয়ে মহিলাদের চেহারা ঢাকা নিয়ে ব্যতিব্যস্ত আছি। ধন্যবাদ।
@rzrasel341
@rzrasel341 4 жыл бұрын
@@abdulwahedkhan6293 বুঝলাম না, আপনি কি এই ফাসেক ভন্ড হুজুরকে অনুসরণ করেন? দেখুন গে বলে একটা জিনিস আছে, জানেন? তাহলে পুরুষদেরও তো বোরখা পরতে হবে।
@সাদিয়াইসলামরিয়া
@সাদিয়াইসলামরিয়া 5 жыл бұрын
আমরা হযরত মাওলানা হাফিজুর রহমান ছিদ্দিকী কুয়াকাটা হুজুরকে অন্তরের অন্তস্থল থেকে🌷🌷 ভালবাসী🌷🌷শুধুমাএ দ্বিনের সার্থে। হুজুরের জনপ্রিয়তা দেখে কিছু হিংসুকের পাছায় খাউজানী ও চুলকানি উঠেছে। ( থেমে যাবে তোদের সকল ষড়যন্ত্র👍🗼👉 জিতে যাবে আমাদের ভালবাসা )
@sohrabhossainforhad5574
@sohrabhossainforhad5574 5 жыл бұрын
شكرا جزيلا،،،
@jalalKhan-ew6sw
@jalalKhan-ew6sw 5 жыл бұрын
Alhamdulillah i love you hafijur Rahman siddiki kuakata
@sadiaafrozputul1018
@sadiaafrozputul1018 5 жыл бұрын
Thit
@sadiaafrozputul1018
@sadiaafrozputul1018 5 жыл бұрын
Nice
@aminunayanislam4555
@aminunayanislam4555 5 жыл бұрын
আপু একদম ঠিক কথা বলছেন
@salahudinsalahudin1090
@salahudinsalahudin1090 4 жыл бұрын
Hojur.waz.right.100.100
@rahmatullah6167
@rahmatullah6167 5 жыл бұрын
হুজুর আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ হক কথা বলার জন্য হক কথা বলতেই হবে
@golamazam3990
@golamazam3990 5 жыл бұрын
All are some qome vanda comments
@mdarifulislammd0987
@mdarifulislammd0987 5 жыл бұрын
ফতুয়ায়ে আজহারির‌ দিন‌শেষ ,,, হক্কানী আলেম -ওলামা, পীর-মাসায়েখদের বাংলাদেশ।
@aomarfaruk1936
@aomarfaruk1936 5 жыл бұрын
তাই নাকি?
@tourloversbdtlbd3489
@tourloversbdtlbd3489 4 жыл бұрын
Ha ha ha
@mdshamim-uc4bj
@mdshamim-uc4bj 4 жыл бұрын
এরা হলো ওলামায়ে শয়তান
@mohammadziauddin3281
@mohammadziauddin3281 4 жыл бұрын
thik
@joyislam2611
@joyislam2611 4 жыл бұрын
Right bro ajharer din ses hobe insallah ajhare vul proman hobe insallah
@One-fh2uq
@One-fh2uq 5 жыл бұрын
কারা কারা ভন্ড আজাইরার ফতুয়া মানিনা,,তারা তারা লাইক দিন,,
@mdnasirbd
@mdnasirbd 5 жыл бұрын
বাই আপনি কারে বলেছেন
@sajjadahmed1925
@sajjadahmed1925 5 жыл бұрын
beta tora je koto boro Falto
@mamaabdulhannan7412
@mamaabdulhannan7412 5 жыл бұрын
vai apni kake bolchen
@MDRasel-ev3nt
@MDRasel-ev3nt 5 жыл бұрын
আপনার কথার লাগাম ঠিক করুন। একজন আলেম ভুল করতেই পারেন।ভুল সিকার করলে ভালো যদি নাই করে তাহলে সে বাতেল কিন্তু এই নিয়ে বাড়াবাড়ি করা যাবে না।
@HasanatAbdullah7777
@HasanatAbdullah7777 5 жыл бұрын
ভাই আজাইরা বইলা আপনি মিজানুর রহমান কে নয়। মিশরের সর্বোচ্চ ইসলামিক বিদ্যাপীঠ আল-আজহার ইউনিভার্সিটিকে অপমান করছেন
@anamulhuq1234
@anamulhuq1234 5 жыл бұрын
শতভাগ সঠিক কথা বলার জন্যে শায়েখকে হাজার কোটি সালাম ও দোয়া রইল ।
@islamicview4419
@islamicview4419 5 жыл бұрын
জাযাকাল্লাহু খাইরান হাবিবুর রহমান মিসবাহ সাহেব
@mizanurrahmanazhari5310
@mizanurrahmanazhari5310 5 жыл бұрын
আপনার সাথে একমত আমি কিন্তু মিজানুর রহমান আজহারি হুজুর এগুলা ফতুয়া উঠিয়ে নেওয়া হোক
@imonmahmud2729
@imonmahmud2729 5 жыл бұрын
ওই ভুল ফতুয়া তো সে স্বীকার করে না।
@md.sobujislam3268
@md.sobujislam3268 5 жыл бұрын
Mizanur Rahman Azhari nejar nama id kholan
@easycomputer1931
@easycomputer1931 5 жыл бұрын
হা হা হা
@msbristi8337
@msbristi8337 5 жыл бұрын
অন্দ বক্ত ছাগলের তিন নাম্বার বাচা
@md.munoarhossain7366
@md.munoarhossain7366 4 жыл бұрын
তুমি তো একটা বাটপার।
@IbrahimHassanTareque
@IbrahimHassanTareque 4 жыл бұрын
চালিয়ে যান, আছি কওমী আলেমদের সাথে 🌼আর থাকবোও
@skrobiulislam5249
@skrobiulislam5249 4 жыл бұрын
জ্ঞানের সলপোতার পরিচয় দিল হুজুর
@ferdaussikdar6156
@ferdaussikdar6156 5 жыл бұрын
আল্লাহ হুজুরকে নেক হায়াত দান করুক।এবং আজহারীর অন্ধ ভক্তদের হেদায়েত দান করুক।
@alauddinmia6441
@alauddinmia6441 5 жыл бұрын
Sala,Batpar
@sopnerrajaranuahmed4096
@sopnerrajaranuahmed4096 5 жыл бұрын
Tui batbar sala
@mutelebali3746
@mutelebali3746 5 жыл бұрын
Ajhari tmry cholkai?
@mdshwkat3747
@mdshwkat3747 5 жыл бұрын
তোতের কি বলবো মারতে মনচায়
@Vive946
@Vive946 5 жыл бұрын
Ferdus naujubillah allah apnk hedaot din lanot teke rokka korun
@loveto7862
@loveto7862 5 жыл бұрын
এগিয়ে যান
@jakariamazarbhuiya95
@jakariamazarbhuiya95 5 жыл бұрын
আমি হকের পক্ষে আছি ইনশাআল্লাহ
@ABDURRAHMAN-xv9gh
@ABDURRAHMAN-xv9gh 5 жыл бұрын
হে আল্লাহ আপনি হযরত নেক হায়াত দান করুন আমিন
@মোসাম্মাতজাকিয়াজান্নাত
@মোসাম্মাতজাকিয়াজান্নাত 5 жыл бұрын
Amin..
@tahertaher8961
@tahertaher8961 5 жыл бұрын
Amin
@monarulislam9114
@monarulislam9114 5 жыл бұрын
হুজুর খুব সুন্দর কথা বলছেন💕💕
@Digitaldominationbd
@Digitaldominationbd 5 жыл бұрын
kzbin.info/www/bejne/qmLQgoalqLZ_jLs
@mohiuddintaj2911
@mohiuddintaj2911 5 жыл бұрын
হুজুর আমি আপনাকে অনেক মহব্বাত করি আল্লা আপনাকে আরো মরজাদা বারিয়ে দেক দোয়া করি
@ismailhossin494
@ismailhossin494 5 жыл бұрын
ও আল্লাহ আমার প্রিয় হুজুর কে ও ছোট ভাই কে নেক হায়াত দান করুন, আমিন
@Digitaldominationbd
@Digitaldominationbd 5 жыл бұрын
kzbin.info/www/bejne/qmLQgoalqLZ_jLs
@mdrifat1813
@mdrifat1813 4 жыл бұрын
thik kotha bolce hojur
@anamulhuq1234
@anamulhuq1234 5 жыл бұрын
মাশাআল্লাহ বারাকাল্লাহু ফিহায়াতিকুম আমার শায়েখ ।
@golamazam3990
@golamazam3990 5 жыл бұрын
Banglar Dosman
@khan45-fg
@khan45-fg 5 жыл бұрын
@@golamazam3990 সত্যি বললো তাই দুষমন।
@fahimrahman5239
@fahimrahman5239 4 жыл бұрын
এগিয়ে যান হুজুর হক্বের জয় হবেই ইনশাআল্লাহ
@NazrulIslam-pm5zj
@NazrulIslam-pm5zj 4 жыл бұрын
Very good your speech iam said in India country at assam
@hamidsayed4575
@hamidsayed4575 5 жыл бұрын
সত্য বলেন হুজুর, বলতে থাকেন।ভালোবাসি অাপনাকে অনেক।
@মুহাম্মদজাহান
@মুহাম্মদজাহান 4 жыл бұрын
আহ যদি ১০০০টা লাইক দেওয়া যেত তাহলে এই ভিডিওতে দিতাম,,, একদম মনের মত বয়ান, আল্লাহ পাক হুজুর কে নেক হায়াত দান করুন, আমিন
@bengalstranger7009
@bengalstranger7009 5 жыл бұрын
ভালো ভালো
@robelhosayn9413
@robelhosayn9413 5 жыл бұрын
এক মাতর হক আলেম কোমীরা
@mdsharifuddinsikdar3658
@mdsharifuddinsikdar3658 4 жыл бұрын
ইনশাআল্লাহ হক কথার কোন ব্য় নেই। হুজুর কে আল্লাহ আরো বড় বানিয়ে দেখ আমিন।। আমি কওমি ওলার সন্তান হয়ে থাকবো চিরকাল ইনশাআল্লাহ
@ismilkhan6592
@ismilkhan6592 4 жыл бұрын
ধন্যবাদ প্রিয় হুজুর সুন্দর করে বুঝিয়ে বলার জন্য.. এবং যারা কমেন্ট করছেন আলহামদুলিল্লাহ ভাল করছেন আপনাদেরকে ও ধন্যবাদ... আল্লাহ সবাইকে বুঝার তৌফিক দান করুন (আমিন)
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 4 жыл бұрын
চেহারা ঢাকা যদি ওয়াজিব হত, তবে রসুলের( সঃ) জন্য অনুরূপ নির্দেশ দেওয়া ওয়াজিব ছিল। কিন্তু সেই নির্দেশ কই? বরং তার বিপরীত মুখী নির্দেশ পাওয়া যায়। বলাবাহুল্য হাদীস কোরআনের ব্যাখ্যা। (১) আয়শা( রাঃ) থেকে বর্ণিত হাদিসঃ- রাসুল ( সঃ) বলেছেন, মেয়েরা যখন সাবালিকা হয়, তখন তাদের এই এই জায়গা ছাড়া অন্য কোন কিছু প্রকাশ করা উচিত নয়। এ কথা বলে তিনি চেহারা এবং হাতের কব্জির প্রতি ইঙ্গিত করেন। ( সহি সুনানে আবু দাউদ, লিবাস অধ্যায়, ৩৬৫৮ নং হাদিস)। হাদীসটি মুরসাল। (২) আসমা বিনতে উমাইস ( রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ- রসূল (সঃ) আয়সার( রাঃ) ঘরে প্রবেশ করে দেখেন, সেখানে রয়েছে আয়েশার বোন আসমা বিনতে আবু বকর।রসুল( সঃ) তার দিকে তাকালেন। অতঃপর দাঁড়িয়ে ঘর থেকে বের হয়ে গেলেন। তখন আয়েশা( রাঃ) বললেন তুমি এ পোশাক পাল্টে ফেলো। তোমার এই পোষাক রসুল( সঃ) অপছন্দ করেছেন । আসমা তার পোষাক পাল্টে নিলেন। অতঃপর রাসূল( সঃ) ঘরে প্রবেশ করলেন। আয়েশা( রাঃ) তখন প্রশ্ন করলেন, আপনি উঠে গেলেন কেন? তিনি বললেন তুমি কি তার আকৃতি দেখনি? মুসলিম নারীর এসব অঙ্গ ছাড়া অন্য কিছু প্রকাশ করা উচিত নয় । একথা বলে তিনি তার হাতের কব্জি ধরলেন, যাতে আংগুল ছাড়া আর কিছু প্রকাশ না পায়। তারপর হাতের কব্জি চোখ ও কানের মধ্যবর্তী স্থান পর্যন্ত উঠালেন। তখন মুখ ছাড়া আর কিছুই প্রকাশ পায়নি। (দেওয়ান হাতিয়া, ১১ পৃষ্ঠা এবং সেফারুন নাবেগা, ৪০ পৃষ্ঠা)। হাদীসটি শক্তিশালী। আয়েশা( রাঃ) বর্ণিত হাদিস এবং এই হাদিস একই ঘটনার হাদিস । ঘটনাটি ঘটে আসমা বিনতে উমাইস সপ্তম হিজরী সনে মদিনায় হিজরত করে আসার পর। ঘটনাটির সময় তার উপস্থিতির প্রমাণ বহন করে। বলাবাহুল্য আসমা( রাঃ) নামাজরত অবস্থায় ছিলেন না এবং তিনি রাসুলের( সঃ) মাহরাম ছিলেন না। (৩) কোন কিশোরীর যখন ঋতুস্রাব হয়, তখন তার চেহারা ও কব্জি পর্যন্ত দুই হাত ছাড়া অন্য কিছু পরিদৃষ্ট হওয়া বিধেয়ো নয়( মুরাসিলে আবু দাউদ, ৩১০ পৃষ্ঠা) মাযহাবের চার ইমামের মতে মহিলাদের চেহারা ও হাতের কব্জি সতরের অংশ নয়। (আল মুগনী, ১ খন্ড, ৫৫২ পৃষ্ঠা। এবং ইবনে হুবায়রা ( রঃ) তার আল ইফসাহ আন মায়ানী আসছেহা গ্রন্থ, ১ খন্ডে, ৮৬ পৃষ্ঠা) তাফসীরের ইমামগণের মতে যা সতর নয়, তা গায়রে মাহরাম পুরুষের সম্মুখে খোলা রাখা হারাম নয়। যেসকল মুফাচ্ছিরগন চেহারা খুলে রাখার পক্ষে মত প্রকাশ করেন তারা হলেনঃ-- (১) আত তাবারি( মৃত্যু ৩১০ হিঃ সন) (২) আল জাসসাস( মৃঃ ৩৭০ হিঃ)(৩) আল ওয়াহেদী( মৃঃ ৪৬৮ হিঃ) (৪) আল বাগাবী( মৃঃ ৫১৬ হিঃ) (৫) আয যামাখশারী ( মৃঃ ৫২৮ হিঃ) (৬) ইবনুল আরাবী( মৃঃ ৫৪৩ হিঃ) (৭) আর রাযী( মৃঃ ৬০৬ হিঃ) (৮) আল কুরতুবী( মৃঃ ৬৭১ হিঃ) (৯)আল খাযেন( মৃঃ ৭২৫ হিঃ) (১০) আন নিসাপুরী( মৃঃ ৭২৮ হিঃ) (১১) আবুল হাইয়ান( মৃঃ ৭৫৪ হিঃ) (১২) আবুস সাউদ( মৃঃ ৯৫১ হিঃ) (১৩) ইবনে বাদিস( মৃঃ ১৩৫৯ হিঃ)। (সুরা নুরের ৩১ নং আয়াতের তফসির দেখুন) যে সকল মুফাসসিরগণ চেহারা ঢাকার কথা বলেন তারা হলেন, (১) ইবনুল জাওযী( মৃঃ-৫৯৬ হিঃ)(২) বায়যাবি( মৃঃ-৬৫৮ হিঃ)(৩) সাওকানী( মৃঃ-১২৫০ হিঃ)(৪) সিদ্দিক হাসান খান( মৃঃ-১৩০৭ হিঃ)(৫) ইবনে কাসির( মৃঃ-৭৪৭ হিঃ)।কিন্তু সেখানে রসুলের ( সঃ) মুখ নিঃসৃত কোন নির্দেশ পাওয়া যায় না। ইবনে কাসীর বলেনঃ অধিকাংশ আলেমের মতে যে জিনিস প্রকাশ করা যাবে, তা হল চেহারা ও হাতের কব্জি (সূরা নূরের ৩১ নং আয়াতের ব্যাখ্যা দেখুন)। বুখারী ও মুসলিম শরীফে নারী পুরুষ পরস্পর দেখা সাক্ষাৎ এবং একত্রে কাজ করার প্রায় তিন শতাধিক হাদিস লিপিবদ্ধ আছে। উম্মুল মু'মিনীন ছাড়া কোন মহিলা সাহাবীর চেহারা ঢাকার ইঙ্গিত দেয়, এমন একটি হাদিস খুজে পান কিনা আগ্রহী ব্যাক্তিগন চেষ্টা করে দেখতে পারেন। তবে জাহেলী যুগের সাজসজ্জার অনুকরণে নেকাব পড়া একটি হাদিস পাবেন, যা এহরামের সময় হারাম ঘোষণা করা হয়।
@MizanRahman-l5w
@MizanRahman-l5w 3 ай бұрын
যুবকদের আইডল আমার কলিজার টুকরা ভালোবাসার তাজমহল হাবিবুর রহমান মিছবাহ হুজুর
@nutv3008
@nutv3008 4 жыл бұрын
কওমিদের সাথে আছি থাকবো,,,,কারন ওরা ভুল ফতোয়া দেয়না,,,,,
@mdrabbani5892
@mdrabbani5892 4 жыл бұрын
ঠিক বলেছেন। কওমীর হুজুররা মনগড়া ফতোয়া দেয় না।
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 4 жыл бұрын
@@mdrabbani5892 তারা সহীহ হাদীস বাদ দিয়ে দুর্বল হাদীস দিয়ে দলিল দেয়। বুখারী ও মুসলিম শরীফের সহী হাদীস বাদ দিয়ে দুর্বল হাদীস দিয়ে দলিল গ্রহণযোগ্য নয়। আজহারী সাহেব বুখারী ও মুসলিম শরীফ থেকে হিজাবের আয়াত নাযিল হওয়ার পরের কয়েকটি দলিল উপস্থাপন করেছেন । নিচে আমি হিজাবের আয়াত নাযিল হওয়ার পরের আলোচ্য দুটি হাদীস সহ তিনটি হাদিস বর্ণনা করবো। (১) রাসুল( সঃ) তার দুই স্ত্রীকে( হযরত মায়মুনা রাঃ এবং উম্মে সালমা রাঃ) বলেছিলেন, "তোমরা এই অন্ধ সাহাবী থেকে পর্দা করো। কারণ তোমরাতো আর অন্ধ নও। তোমরা কি তাকে দেখতে পাইতেছো না"।হাদীসটি দুর্বল। # ইমাম কুরতুবী বলেন, উম্মে সালমার( রাঃ) আযাদকৃত গোলাম নিবহান থেকে হাদীসটি বর্ণিত হয়েছে। তিনি বলেন মুহাদিসের দৃষ্টিতে এই হাদীসটি সহি নয়। কারণ উম্মে সালমার( রাঃ) কাছ থেকে হাদীসটি বর্ণনা করেছেন তার আযাদকৃত গোলাম নিবহান । তার বর্নিত হাদিস দলিল হিসেবে ব্যবহার করা হয় না। উম্মুল মুমিনীনদের মর্যাদার ব্যাপারে তার অশিষ্ট আচরণ হিজাবের ব্যাপারে তার বর্ণনাকে নিরাপদ করে না। আবু দাউদ এবং অন্যান্য ইমামগণ এদিকে ইশারা করেছেন (তাফসীরে কুরতুবী, সূরা নূর- 31 নং আয়াত এর তাফসীর দেখুন)। নিম্নে ২ নং ক্রমিকে বর্ণিত মুসলিম শরীফের সহীহ হাদিসটির বিপরীতে এই দুর্বল হাদীসটি দলিল হিসেবে গ্রহণ করা যায় না। (২) হাদীসঃ ফাতেমা বিনতে কায়েস (রাঃ) থেকে বর্ণিত। আমর ইবনে আফসের পিতা তাকে (হযরত আলীর সাথে ১০ম হিঃ সনে ইয়েমেন যাবার পথে) তিন তালাক দেন। ফাতেমা রসূলের( সঃ) কাছে আসে এবং তাঁকে এ কথা জানায়। তিনি বলেন, তার কাছে তোমার খোরপোষ পাওনা নেই। ফাতেমাকে তিনি উম্মে সূরাইকের গৃহে ইদ্দত পালন করার হুকুম দেন। তারপর বলেন, এই মেয়েটির কাছে আমার সাহাবীদের সার্বক্ষণিক যাতায়াত আছে। বরং তুমি তোমার চাচাতো ভাই ইবনে উম্মে মাখতুমের গৃহে ইদ্দত পালন কর। কারণ সে অন্ধ। তার সামনে তোমার কাপড় চোপড় রেখে চলাফেরা করতে পারবে (সহিঃ মুসলিম, তালাক অধ্যায়, ৮ খন্ড) অন্য একটি হাদিসে বলা হয়েছেঃ কারণ আমি অপছন্দ করি তোমার ওড়নাটা কখনো গা থেকে পড়ে যাবে অথবা পায়ের গোছার উপর থেকে কখনো কাপড় সরে যাবে এবং তার ফলে লোকেরা তোমার শরীরের এমন কিছু জায়গা দেখে ফেলবে, যা তোমার কাছে খারাপ লাগবে (সহিঃ মুসলিম, তালাক অধ্যায়, 4 খন্ড) ঘটনাটি সংঘটিত হয় মক্কা বিজয়ের পর( হিজাবের পর)। এই অন্ধ সাহাবীর সাথে ফাতেমার মেলামেশা হবে দুই এক ঘন্টার জন্য নয়। বরং সুদীর্ঘ ইদ্দতকাল তাদের মধ্যে মেলামেশা হবে একই ছাদের নিচে। কিন্তু এতে কোন অসুবিধা হয়নি। মা আয়েশা( রাঃ) সপ্তম হিজরী সনে হাবসিদের খেলা দেখেছিলেন, যখন তার বয়স ছিল 15 বছর। হিজাবের আয়াত নাযিল হয় পঞ্চম হিজরী সনে। (৩) হাদীসঃ মা আয়েশা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ ঈদের দিন সুদানীরা ( হাবসিরা) বর্ষা ও ঢাল নিয়ে খেলা করত। একবার হয় আমি নিজে রসূলকে (সঃ) আরজ করেছিলাম অথবা তিনি নিজেই বলেছিলেন, তুমি কি তাদের খেলা দেখতে চাও? আমি বললাম হ্যাঁ। তখন তিনি আমাকে তার পিছনে এমন ভাবে দাঁড় করিয়ে দিলেন যে, আমার গাল ছিল তার গালের ওপর(পাশে)। তিনি তাদেরকে বলছিলেন, হে বনি আরফিদা চালিয়ে যাও। পরিশেষে আমি ক্লান্ত হয়ে পড়লাম। তিনি আমাকে বললেন, তোমার আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে? আমি বললাম হ্যাঁ । তিনি বললেন, তাহলে যাও (সহি বুখারী, দুই ঈদ অধ্যায়, 3 খন্ড এবং বিবাহ অধ্যায়, 11 খন্ড। সহিঃ মুসলিম, দুই ঈদের নামাজ অধ্যায়, 3 খন্ড)। অন্য বর্ণনায় আছেঃ রসূল( সঃ) মা আয়েশাকে( রাঃ) চাদর দিয়ে ঢেকে রেখেছিলেন । হাফেজ ইবনে হাজার হাদীসটির ব্যাখ্যায় বলেন, ঘটনাটি ছিল হিজাবের আয়াত নাযিল হওয়ার পর। # ইবনে হিব্বান বলেনঃ হাফসার প্রতিনিধি দল আগমনের পরে ঘটনাটি ঘটেছিল। হাফসার প্রতিনিধিদলের আগমন হয়েছিল সপ্তম হিজরী সনে। (অর্থাৎ হিজাবের আয়াত নাযিল হওয়ার 2 বছর পর) তখন আয়েশার (রাঃ) বয়স ছিল 15 বৎসর( ফাতহুল বারি, 3 খন্ড) সুতরাং বুঝা গেল মহিলারা পুরুষের খেলা দেখতে পারে এবং ওয়াজ মাহফিলে বক্তাকে না দেখার কোন প্রশ্নই উঠে না। মোবাইল এবং প্রজেক্টর এর ব্যাপারে প্রশ্ন করার কোন সুযোগই থাকেনা। ইসলামে কঠোরতা নিষিদ্ধ। মুসলিম উম্মার অর্ধেক মানুষকে (অর্থাৎ মহিলাদেরকে) মূর্খদের কাতার ভুক্ত করার জন্য ইসলাম আসেনি। মুসলমানদের অর্ধেক মানুষকে মূর্খের কাতার ভুক্ত করতে পারলে শত্রুদের অস্ত্রে শান দেয়ার প্রয়োজন পড়ে না।
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 4 жыл бұрын
@@mdrabbani5892 এখানে আমি পর্দার সাথে সংশ্লিষ্ট দুটি হাদিস সহ কতিপয় শরীয়তের ইমামের মতামত লিপিবদ্ধ করলাম। #(১) রসূল( সঃ) তার দুই স্ত্রীকে বলেছিলেন, "তোমরা এই অন্ধ সাহাবী থেকে পর্দা করো । কারণ সে তোমাদের দেখতে পাইতেছেনা। কিন্তু তোমরা তো তাকে দেখতে পাইতেছো। সুতরাং তার থেকে পর্দা করো"( সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নাম্বার-৪২১২) # (২) ফাতেমা বিনতে কায়েস বর্ণিত হাদীসঃ আমর ইবনে হাফসের পিতা তাকে তিন তালাক দেন( হযরত আলীর রাঃ সাথে ১০ম হিঃ সনে ইয়েমেনে আবার পথে)। ফাতেমা রসূলের( সঃ) কাছে এসে তাঁকে এ কথা জানায়। রসূল( সঃ) তাকে উম্মে সুরাইকের গৃহে ইদ্দত পালন করার হুকুম দেন। তারপর বলেন, এ মেয়েটির কাছে আমার সাহাবীদের সার্বক্ষণিক যাতায়াত আছে। বরং তুমি ইবনে উম্মে মাকতুম গৃহে ইদ্দত পালন করো। কারণ সে অন্ধ। তার সামনে তোমার কাপড় চোপড় রেখে চলাফেরা করতে পারবে ( সহী মুসলিম, তালাক অধ্যায়, ৪ খন্ড)। # অন্য একটি হাদিসে বলা হয়েছেঃ কারণ আমি অপছন্দ করি তোমার ওড়নাটি কখনো গা থেকে পড়ে যাবে অথবা পায়ের গোছার উপর থেকে কখনো কাপড় সরে যাবে এবং তার ফলে লোকেরা তোমার শরীরের এমন কিছু জায়গা দেখে ফেলবে যা তোমার কাছে খারাপ লাগবে( সহিঃ মুসলিম, তালাক অধ্যায়, ৪ খন্ড)। ঘটনাটি সংঘটিত হয় ১০ম হিঃ সনে। # এখানে লক্ষণীয় বিষয় এই যে, যেখানে রসূল( সঃ) তার স্ত্রীদেরকে অন্ধ সাহাবীর দিকে তাকাতে নিষেধ করছেন, সেখানে ফাতেমাকে বলছেন, তুমি তোমার চাচাতো ভাই ইবনে উম্মে মাখতুম এর গৃহে ঈদ পালন করো। ফাতেমা ও এই অন্ধ সাহাবীর মধ্যে মেলামেশা হবে দুই /এক ঘন্টার জন্য নয় বরং সুদীর্ঘ ইদ্দতকাল তাদের মধ্যে মেলামেশা হবে একই ছাদের নিচে। কিন্তু এতে কোন অসুবিধা হয়নি। # অন্যদিকে হাদিস থেকে বুঝা যায়, উম্মে শুরাইক এর গৃহ এবং মেহমান খানার মধ্যে কোন অন্তরাল ছিল না। সেখানে নারী ও পুরুষ মেলামেশা হত অহরহ। # আসরাম হাদিস দুটি আহমদ ইবনে হাম্বল এর নিকট উপস্থাপন করে বলেন, মনে হচ্ছে প্রথম হাদীসটি উম্মুল মুমিনীনদের সাথে সংশ্লিষ্ট এবং দ্বিতীয় হাদীসটি সকল মুমিন নারীর সাথে সংশ্লিষ্ট। জবাবে আহমদ ইবনে হাম্বল বলেন "হা"।( আল মুগনী, ইবনে কুতামাহ, ৭ খন্ড) # ইমাম আবু দাউদ হাদীস দুটি বর্ণনা করার পর বলেন, "এটি ছিল নবীর( সঃ) স্ত্রীদের সাথে সংশ্লিষ্ট( সুনানে আবু দাউদ, পোষাক অধ্যায়, আল্লাহর বাণী) । # ইমাম তাবারী তার তফসির গ্রন্থে একই মন্তব্য করেন (তাফসীরে তাবারী, 22 খন্ড) # ইবনে কুতাইবা বলেন, হিজাব একমাত্র নবী পত্নীদের জন্য নির্দিষ্ট( তালিবুল মুখতালিফুল হাদীস)। # ইমাম নববী বলেন, হিজাব ফরজ করা হয়েছে একমাত্র নবী স্ত্রীদের জন্য( শারণ্দু সহিঃ মুসলিম লিন নববী, 14 খন্ড)। # মাহলাব বলেনঃ হিজাব একমাত্র নবীর( সঃ) স্ত্রীদের সাথে সংশ্লিষ্ট ছিল( ফাতহুল বারী, 11 খন্ড)। # ইবনে বাত্তাল (সহি বুখারীর একজন ব্যাখ্যাকার) বলেনঃ নবীর( সঃ) স্ত্রীদের জন্য যে হিজাব ফরজ করা হয়েছে, অন্য মুসলিম মেয়েদের জন্য তা ফরজ নয় (ফাতহুল বারি, 13 খন্ড)। # কাজী আইয়াজ বলেনঃ নবীর( সঃ) স্ত্রীদের জন্য চেহারা ও হাতের কব্জি ঢেকে রাখার নির্দিষ্ট করা হয়েছে এবং পর্দা অবস্থায় তাদের ব্যক্তিত্ব প্রকাশ করা জায়েয নয় (ফাতহুল বারী, 13 খন্ড)। # তিনি পুনরায় বলেনঃ রসুলের( সঃ) স্ত্রীগণের চেহারা ও হাতের কব্জি মতভেদ ছাড়াই তাদের জন্য হিজাব ফরজ । যে কারণে সাক্ষী দেওয়া ও অন্যান্য কাজের ক্ষেত্রে তাদের জন্য মুখ খোলা রাখা বৈধ নয় (ফাতহুলল বারি, 10 খন্ড)। # মূল কথা এই যে, উম্মুল মুমিনীনদের জন্য যে হিজাব ফরজ করা হয়েছে, তা সাধারণ মোমেন নারীদের জন্য ফরজ করা হয়নি। সাধারণ মোমেন নারীর সতর ঢাকা ফরজ। সতরের সীমা নিয়ে আলেমদের মধ্যে এখতেলাফ আছে।
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 4 жыл бұрын
@@mdrabbani5892 নফসের প্ররোচনাকে প্রাধান্য দিয়ে সহি হাদীস বাদ দিয়ে দুর্বল হাদীস দিয়ে দলিল দেয়।
@MdRashed-xe8vd
@MdRashed-xe8vd 5 жыл бұрын
মেসবাহ সাহেব আপনি এগিয়ে যান, আল্লাহ আপনার সাথে আছেন.........
@najmulislam638
@najmulislam638 5 жыл бұрын
আলহামদুলিল্লাহ ভাই আপনি এখন যেভাবে বুঝালেন আল্লাহ তাআলা এদেরকে সঠিক বুঝ দান করুর
@hasibmia4048
@hasibmia4048 4 жыл бұрын
মুফতি মিজবাহ সাব আপনাকে ধন্যবাদ।
@AbdurRazzak-jd4km
@AbdurRazzak-jd4km 5 жыл бұрын
আমার প্রিয় ব্যক্তি
@golaphassan1002
@golaphassan1002 5 жыл бұрын
আজহারি হুজুরের কথা বোঝার মত তৌফিক দাও তোমি ওদের... আমিন
@faruqimedia
@faruqimedia 5 жыл бұрын
ফারুকী মিডিয়ার পক্ষ থেকে শুভকামনা
@saifurrahman-yg9nr
@saifurrahman-yg9nr 5 жыл бұрын
রাইট
@a.kadermolla6280
@a.kadermolla6280 5 жыл бұрын
হুজুরের ভক্ত গুলো কই?
@nomanofficial2504
@nomanofficial2504 5 жыл бұрын
অন্ধ ভক্ত নিপাত যাক।হক্কানী আলেম জিন্দাবাদ
@mdalaudin2796
@mdalaudin2796 5 жыл бұрын
হুজুর হক কথা বলে যান অন্ধ ভক্তরা আপনাকে যতই গালাগালি করুক না কেন হক বলে যাবেন আপনার কোন কোতি করতে পারবেনা ইনশাআল্লাহ।
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 4 жыл бұрын
চেহারা ঢাকা যদি ওয়াজিব হত, তবে রসুলের( সঃ) জন্য অনুরূপ নির্দেশ দেওয়া ওয়াজিব ছিল। কিন্তু সেই নির্দেশ কই? বরং তার বিপরীত মুখী নির্দেশ পাওয়া যায়। বলাবাহুল্য হাদীস কোরআনের ব্যাখ্যা। (১) আয়শা( রাঃ) থেকে বর্ণিত হাদিসঃ- রাসুল ( সঃ) বলেছেন, মেয়েরা যখন সাবালিকা হয়, তখন তাদের এই এই জায়গা ছাড়া অন্য কোন কিছু প্রকাশ করা উচিত নয়। এ কথা বলে তিনি চেহারা এবং হাতের কব্জির প্রতি ইঙ্গিত করেন। ( সহি সুনানে আবু দাউদ, লিবাস অধ্যায়, ৩৬৫৮ নং হাদিস)। হাদীসটি মুরসাল। (২) আসমা বিনতে উমাইস ( রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ- রসূল (সঃ) আয়সার( রাঃ) ঘরে প্রবেশ করে দেখেন, সেখানে রয়েছে আয়েশার বোন আসমা বিনতে আবু বকর।রসুল( সঃ) তার দিকে তাকালেন। অতঃপর দাঁড়িয়ে ঘর থেকে বের হয়ে গেলেন। তখন আয়েশা( রাঃ) বললেন তুমি এ পোশাক পাল্টে ফেলো। তোমার এই পোষাক রসুল( সঃ) অপছন্দ করেছেন । আসমা তার পোষাক পাল্টে নিলেন। অতঃপর রাসূল( সঃ) ঘরে প্রবেশ করলেন। আয়েশা( রাঃ) তখন প্রশ্ন করলেন, আপনি উঠে গেলেন কেন? তিনি বললেন তুমি কি তার আকৃতি দেখনি? মুসলিম নারীর এসব অঙ্গ ছাড়া অন্য কিছু প্রকাশ করা উচিত নয় । একথা বলে তিনি তার হাতের কব্জি ধরলেন, যাতে আংগুল ছাড়া আর কিছু প্রকাশ না পায়। তারপর হাতের কব্জি চোখ ও কানের মধ্যবর্তী স্থান পর্যন্ত উঠালেন। তখন মুখ ছাড়া আর কিছুই প্রকাশ পায়নি। (দেওয়ান হাতিয়া, ১১ পৃষ্ঠা এবং সেফারুন নাবেগা, ৪০ পৃষ্ঠা)। হাদীসটি শক্তিশালী। আয়েশা( রাঃ) বর্ণিত হাদিস এবং এই হাদিস একই ঘটনার হাদিস । ঘটনাটি ঘটে আসমা বিনতে উমাইস সপ্তম হিজরী সনে মদিনায় হিজরত করে আসার পর। ঘটনাটির সময় তার উপস্থিতির প্রমাণ বহন করে। বলাবাহুল্য আসমা( রাঃ) নামাজরত অবস্থায় ছিলেন না এবং তিনি রাসুলের( সঃ) মাহরাম ছিলেন না। (৩) কোন কিশোরীর যখন ঋতুস্রাব হয়, তখন তার চেহারা ও কব্জি পর্যন্ত দুই হাত ছাড়া অন্য কিছু পরিদৃষ্ট হওয়া বিধেয়ো নয়( মুরাসিলে আবু দাউদ, ৩১০ পৃষ্ঠা) মাযহাবের চার ইমামের মতে মহিলাদের চেহারা ও হাতের কব্জি সতরের অংশ নয়। (আল মুগনী, ১ খন্ড, ৫৫২ পৃষ্ঠা। এবং ইবনে হুবায়রা ( রঃ) তার আল ইফসাহ আন মায়ানী আসছেহা গ্রন্থ, ১ খন্ডে, ৮৬ পৃষ্ঠা) তাফসীরের ইমামগণের মতে যা সতর নয়, তা গায়রে মাহরাম পুরুষের সম্মুখে খোলা রাখা হারাম নয়। যেসকল মুফাচ্ছিরগন চেহারা খুলে রাখার পক্ষে মত প্রকাশ করেন তারা হলেনঃ-- (১) আত তাবারি( মৃত্যু ৩১০ হিঃ সন) (২) আল জাসসাস( মৃঃ ৩৭০ হিঃ)(৩) আল ওয়াহেদী( মৃঃ ৪৬৮ হিঃ) (৪) আল বাগাবী( মৃঃ ৫১৬ হিঃ) (৫) আয যামাখশারী ( মৃঃ ৫২৮ হিঃ) (৬) ইবনুল আরাবী( মৃঃ ৫৪৩ হিঃ) (৭) আর রাযী( মৃঃ ৬০৬ হিঃ) (৮) আল কুরতুবী( মৃঃ ৬৭১ হিঃ) (৯)আল খাযেন( মৃঃ ৭২৫ হিঃ) (১০) আন নিসাপুরী( মৃঃ ৭২৮ হিঃ) (১১) আবুল হাইয়ান( মৃঃ ৭৫৪ হিঃ) (১২) আবুস সাউদ( মৃঃ ৯৫১ হিঃ) (১৩) ইবনে বাদিস( মৃঃ ১৩৫৯ হিঃ)। (সুরা নুরের ৩১ নং আয়াতের তফসির দেখুন) যে সকল মুফাসসিরগণ চেহারা ঢাকার কথা বলেন তারা হলেন, (১) ইবনুল জাওযী( মৃঃ-৫৯৬ হিঃ)(২) বায়যাবি( মৃঃ-৬৫৮ হিঃ)(৩) সাওকানী( মৃঃ-১২৫০ হিঃ)(৪) সিদ্দিক হাসান খান( মৃঃ-১৩০৭ হিঃ)(৫) ইবনে কাসির( মৃঃ-৭৪৭ হিঃ)।কিন্তু সেখানে রসুলের ( সঃ) মুখ নিঃসৃত কোন নির্দেশ পাওয়া যায় না। ইবনে কাসীর বলেনঃ অধিকাংশ আলেমের মতে যে জিনিস প্রকাশ করা যাবে, তা হল চেহারা ও হাতের কব্জি (সূরা নূরের ৩১ নং আয়াতের ব্যাখ্যা দেখুন)। বুখারী ও মুসলিম শরীফে নারী পুরুষ পরস্পর দেখা সাক্ষাৎ এবং একত্রে কাজ করার প্রায় তিন শতাধিক হাদিস লিপিবদ্ধ আছে। উম্মুল মু'মিনীন ছাড়া কোন মহিলা সাহাবীর চেহারা ঢাকার ইঙ্গিত দেয়, এমন একটি হাদিস খুজে পান কিনা আগ্রহী ব্যাক্তিগন চেষ্টা করে দেখতে পারেন। তবে জাহেলী যুগের সাজসজ্জার অনুকরণে নেকাব পড়া একটি হাদিস পাবেন, যা এহরামের সময় হারাম ঘোষণা করা হয়।
@ffgamingvideos8930
@ffgamingvideos8930 5 жыл бұрын
Marshall onek sundor Kore bojale Alla jano apnake nek haiyad dan Kore amin
@rakibliza8139
@rakibliza8139 5 жыл бұрын
মনে হয়না এই বাংলায় ২য় মামুনুল হক্ক আসবে,, আল্লাহ আহলে হক্ক আলেমদের হেফাজাত করুন,,,আমিন,,,
@akmostafakamal5010
@akmostafakamal5010 4 жыл бұрын
মুফতী হাবিবুর রহমান মিসবাহ সাহেব হুজুরকে আল্লাহ পাক নেক হায়াত দান করুন আমীন
@MDAzad-yn9yt
@MDAzad-yn9yt 5 жыл бұрын
হুজুর আপনাকে ধন্যবাদ সঠিক কথাগুলো বলার জন্য
@altawhidmedia7097
@altawhidmedia7097 5 жыл бұрын
আলহামদুলিল্লাহ
@abadulrahman5211
@abadulrahman5211 5 жыл бұрын
আপনি টিক বলেন প্রিয় হুজুর
@mahbubmedia3017
@mahbubmedia3017 5 жыл бұрын
আজহারি কে বয়কট করার দরকার ৷
@OsmanGoni-g2k
@OsmanGoni-g2k 10 ай бұрын
হুজুর এতো সুন্দর করে আপনি বুঝালেন দোয়া করি আল্লাহ আপনাকে আরো মেধা বেশি বেশি দান করুন আমিন ❤
@mahdihasan6439
@mahdihasan6439 5 жыл бұрын
ঠিক বলেছেন
@mdrahamat1164
@mdrahamat1164 4 жыл бұрын
ধন্যবাদ হুজুর আপনাকে 🌹🌹
@rajaulkarim7293
@rajaulkarim7293 5 жыл бұрын
কাজ হবেনা আজহারি কে থামোনু যাবেনা,কারন আল্লাহর রহমত আছে আজহারির সাথে,
@mdmehedi1848
@mdmehedi1848 5 жыл бұрын
ইবলিশ সবচেয়ে আলেম ছিলেন সে এখন শয়তান তাকেও থামানো যাবে না
@toufiklaskar7680
@toufiklaskar7680 5 жыл бұрын
tui kothagar pagla chodare
@msbristi8337
@msbristi8337 5 жыл бұрын
জামাত শিবির ফেতনাবাজ
@msbristi8337
@msbristi8337 5 жыл бұрын
অন্দ বক্ত ছাগলের তিন নাম্বার বাচা
@muftikamrul8009
@muftikamrul8009 4 жыл бұрын
Tamano jabena ajharik karon shoitan ache.ajharir sate.keiamot porjonto haiat pabe
@fokrulislambarbhuiya8301
@fokrulislambarbhuiya8301 5 жыл бұрын
হুজুর হক্ক কথা বলতে থাকেন অন্ধ ভক্তরা আপনাকে গালিগালাজ করুক কিংবা আপনার সম্পর্কে ভিডিও বানাউক । হকের সঙ্গে আল্লাহ আছেন
@mjaryan3179
@mjaryan3179 5 жыл бұрын
ভাই গালাগালি করার কিছু নেই আজহারী ভক্তরা ইসলাম বিশ্বাস করে কিন্তু ভুল করলে তাউ শিকার করি এমন না যে অবুঝ বুঝিনা তবে হতে পারেন আপনি আমার চেয়ে অনেক জ্ঞানী
@fokrulislambarbhuiya8301
@fokrulislambarbhuiya8301 5 жыл бұрын
@@mjaryan3179 আলহামদুলিল্লাহ আপনার কথাগুলো পড়ে খুবই ভালো লাগলো ধন্যবাদ আপনাকে
@mjaryan3179
@mjaryan3179 5 жыл бұрын
কিন্তু ভাই এটা জানেন কি আজহারী সাহেব যে গুলো ফতুয়া দিয়েছেন সেগুলো আপনি সাঈদি সাহেব বা বিশ্বের বড় বড় আলেম আলেম এর মন্তব্য দেখবেন তাদের ও ফতুয়া দেখবেন আশা করি তারপর আর ভাই আপনি কাউকে অন্ধ ভক্ত বলতে পারবেন না আপনি ও দেখে নিন আর আল্লাহ পাক আপনাকেউ সত্য জানার তাউফিক দান করুন আমিন
@fokrulislambarbhuiya8301
@fokrulislambarbhuiya8301 5 жыл бұрын
@@mjaryan3179 আল্লাহ হুম্মা আমীন
@mjaryan3179
@mjaryan3179 5 жыл бұрын
@@fokrulislambarbhuiya8301 আশা রাখি ভাই আপনি কোনটা সঠিক আর কোনটা সঠিক না তা আপনি বুঝতে পারেন
@harunsha8398
@harunsha8398 5 жыл бұрын
আল্লাহ হাবিবুর রহমান মিছবাহ কে নেক হায়াত দান করুন
@mbanglaentertainment1665
@mbanglaentertainment1665 5 жыл бұрын
হুজুর জে কথাগুলো বলছে তা সব সত্য আজহারী এইসব কথা সব কথা মাহফিলে সুনছি
@shakibahammedjoy4732
@shakibahammedjoy4732 4 жыл бұрын
ভালবাসার অভিরাম মিজবাহ হুজুর আংগুল দিয়ে দেখিয়ে দিলেন ধন্যবাদ আপনাকে
@নজরুলইসলাম-ষ৬গ
@নজরুলইসলাম-ষ৬গ 5 жыл бұрын
খুব সুনদর ভাবে বুঝীয়েছে আললাহ হুজূর কে সুসত রাখুক নেক হায়াত বারিয়ে দেন আমিন
@mdzaforas7550
@mdzaforas7550 5 жыл бұрын
মাশাআল্লাহ ঠিক
@abdurrahman1107
@abdurrahman1107 5 жыл бұрын
আল্লাহ আমাদের কবুল করেন
@satataislamicmedia3710
@satataislamicmedia3710 5 жыл бұрын
Thanks
@SohelRana-rx1xt
@SohelRana-rx1xt 5 жыл бұрын
হুজুর ওদের বুঝিয়ে কোন লাভ নাই ওরা সব পাগল হয়ে গেছে মনেহয়, দোয়া করি মনথেকে আপনাকে
@mdmahbuburrhamansajeeb6869
@mdmahbuburrhamansajeeb6869 5 жыл бұрын
bhai nije age valo hon ....manus ekhon obuj na je Tara buje na kichu e
@sajjadahmed1925
@sajjadahmed1925 5 жыл бұрын
apne akta ghada ata bojajjai
@faridahmed4641
@faridahmed4641 5 жыл бұрын
Nejay valo to jogot valo
@rahatkhan9891
@rahatkhan9891 5 жыл бұрын
👍
@rafiquelislam3713
@rafiquelislam3713 5 жыл бұрын
ঠিক
@MdSabbir-ec3fx
@MdSabbir-ec3fx 4 жыл бұрын
হাবিবুর রহমান মিসবাহ হুজুরকে নেক হায়াত দান করুক
@abdulkader5035
@abdulkader5035 5 жыл бұрын
চালিয়ে৷ জান৷ ঠিক৷ বলছেন
@mdafjalb401
@mdafjalb401 5 жыл бұрын
ভাই কোরান আন কে বিষ্সাস করো
@Md.osmangonikhan-zb1ub
@Md.osmangonikhan-zb1ub 4 ай бұрын
হুজুর এত সুন্দর ভাবে সহজ ভাষায় বুঝালেন যাতে কোন ভুল নেই আল্লাহ হুজুরের আরো মেধা শক্তি বৃদ্ধি করে দেন যেন মানুষ কোন বিব্রত না হয় মাশাআল্লাহ
@অন্ধকারেরআলো-ষ৩ড
@অন্ধকারেরআলো-ষ৩ড 5 жыл бұрын
ঠিক বলছেন
@MdManik-mq3in
@MdManik-mq3in 5 жыл бұрын
আল্লাহ তায়ালা নেক হায়াত দান করুন
@banglaboy99amin51
@banglaboy99amin51 5 жыл бұрын
কোথায়,আজাহারী আর কই আল্লামা মামনুল হক রঃ +আল্লামা হাফিজুর রহমান হুজুর তাদের সাথে কথা,বলার সাহষ পাইবানুা
@muftikamrul8009
@muftikamrul8009 4 жыл бұрын
Boshaia den tarpor khela dkhen .
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 4 жыл бұрын
@@muftikamrul8009 আসমা বিনতে উমাইস( রাঃ) এর স্বামী জাফর( রাঃ) অষ্টম হিজরী সনে মুতার যুদ্ধে শহীদ হন (মুসনাদ, 6 খন্ড, 270 পৃষ্ঠা)। আসমা বিলাপ করে ক্রন্দন করলে রসূল( সঃ) মুখে মাটি পুরে দেয়ার নির্দেশ দেন (বোখারী, 2 খন্ড) এর প্রায় ছয় মাস পর অষ্টম হিজরীতে হুনাইনের যুদ্ধের সময়ে মহানবী( সঃ) হযরত আবু বকর( রাঃ) এর সঙ্গে আসমা বিনতে উমাইস এর বিয়ে পড়িয়ে দেন( ইসাবা, ৮ম খন্ড, ৯ পৃষ্ঠা)। (১) হাদিসঃ আব্দুল্লাহ ইবনে আমর ইবনুল আস থেকে বর্ণিত। বনি হাশেমের একদল লোক আসমা বিনতে উমাইসের কাছে গেল। তারপর আবুবকর( রাঃ) সেখানে গেলেন । সে সময় আসমা ছিলেন আবুবকরের স্ত্রী। আবুবকর( রাঃ) তাদেরকে দেখলেন এবং তা অপছন্দ করলেন। তিনি রসূলের( সঃ) কাছে সে কথা উল্লেখ করে বললেন, অবশ্য আমি ভালো ছাড়া আর কিছু দেখিনি। একথায় রসূল( সঃ) বললেন, আল্লাহ তাকে মন্দ থেকে মুক্ত করেছেন। তারপর রসূল( সঃ) মেম্বারে উঠে বললেনঃ "আজকের পর থেকে স্বামীর অনুপস্থিতিতে কোন ব্যক্তির সঙ্গে অন্য এক ব্যক্তি বা দুজনকে না নিয়ে তার স্ত্রীর সাথে দেখা করতে পারবে না "(সহিঃ মুসলিম, সালাম অধ্যায়, গায়রে মাহরামের কাছে নিরিবিলিতে যাওয়া ও সাক্ষাৎ করা হারাম)। (২) হাদিসঃ মুয়াবিয়া( রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি আমার পিতার সাথে আবু বকরের( রাঃ) নিকট গেলাম । তখন আসমা বিনতে উমাইসকে দেখলাম তার মাথার পাশে দাঁড়িয়ে আছেন। তিনি ছিলেন উজ্জ্বল ফর্সা এবং আবু বকরকে( রাঃ) আরো বেশি উজ্জ্বল হালকা-পাতলা দেখলাম। অতঃপর আবুবকর( রাঃ) আমাকে ও আমার পিতাকে দুটি ঘোড়ায় চড়িয়ে দিলেন। ( মাজমুআ আয-যওয়ায়েদ, মানাবিক অধ্যায়ে, অনুচ্ছেদঃ আবু বকরের মর্যাদা সম্পর্কে, 9 খন্ড। হাফেজ হাইছামী বলেন, তাবারানি হাদিস বর্ণনা করেন এবং তার বর্ণনা সহি)। (৩) হাদিসঃ তাবারানী কায়েস ইবনে আবু হাযেম থেকে একটি বর্ণনা উদ্ধৃত করেছেন। তাতে বলা হয়েছে, আমরা আবু বকরের( রাঃ) কাছে গেলাম । তখন তিনি রোগ সয্যায় ছিলেন। আমি তার কাছে একজন ফর্সা মহিলাকে দেখলাম। তিনি মেহেদি দিয়ে দুহাত নকশা করেছিলেন এবং আবু বকরের শরীর থেকে মাছি তাড়াচ্ছিলেন। তিনি ছিলেন আসমা বিনতে উমাইস (ফাতহুল বারী, 12 খন্ড। মাজমাউয যাওয়ায়েদ, 5 খন্ড। তাবারি সহীহ সনদ সহকারে এটি উদ্ধৃত করেছেন)। হযরত আবু বকরের( রাঃ) মৃত্যুর পর হযরত আলী( রাঃ) আসমা বিনতে উমাইসকে বিয়ে করেন। (৩) হাদিসঃ আমর ইবনুল আস এর ক্রীতদাস থেকে বর্ণিত। আমর ইবনুল আস তাকে আলী( রাঃ) কাছে আসমা বিনতে উমাইস এর নিকট যাওয়ার জন্য অনুমতি চাইতে পাঠালেন । আলী( রাঃ) তাকে অনুমতি দিলেন। ক্রীতদাস কাজ সেরে এর রহস্য জানতে চাইলেন। আমর ইবনুল আস( রাঃ) বললেন, রসূল( সঃ) আমাদেরকে কোন মহিলার কাছে যেতে নিষেধ করেছেন তার স্বামীর অনুমতি ছাড়া (তিরমিজী, দ্বিতীয় খন্ড)। হিজাবের আয়াত নাযিল হয় পঞ্চম হিজরী সনে। উপরে বর্ণিত হাদীসগুলোর ঘটনা অষ্টম হিজরি সনের পর।
@golamazam3990
@golamazam3990 4 жыл бұрын
Who tell it nobody tell it
@NusratJahan-ex6su
@NusratJahan-ex6su 4 жыл бұрын
গিবত, আর খোশ গল্পে ভরা যাদের ওয়াজ, ইসলামের নামে হেলিকেপ্টার বাজি করে, বাঃ বিকাশে এডভান্স পেমেন্ট নেওয়া , কয়েক খান উদু শের মুখুস্ত করে বার বার শোনানো, এই গুলি ভন্ডামি ছাড়া কিছুনা, আর ইসলামী সমাজ প্রতিষ্ঠা করবে গোড়া কওমিয়া??? কুয়োর ব্যাঙ রা??? ওরা পালামেন্টের ঘেটে ও কিয়ামত পযন্ত যেতে পারবেনা, সমাজে যারা বিদ্বেষ ছড়ায় তাদের সম্পকে নবী কারিম সঃ বলেছেন " আল হাসাদু কামা তাকুলুন নারুল হাত্বাবা"।
@ajimhossein9721
@ajimhossein9721 4 жыл бұрын
@@NusratJahan-ex6su,ওরে আমার ফেতনা বাজ
@SORNAAKTER-k3f
@SORNAAKTER-k3f 4 жыл бұрын
হোক্কানি আলেমদের সাথে আমরা সোবাই আছি আপ্নারা এগিয়েজান ইংশা আল্লাহ
@hossainahmad1145
@hossainahmad1145 5 жыл бұрын
ঠিক
@ziauddin7091
@ziauddin7091 5 жыл бұрын
কতো সুন্দর ওয়াজ মাশাল্লাহ --- এগিয়ে যান মুসলমানদের ঈমান রক্ষা করা আপনাদের কতো হক্কানি মাওলানা ওয়াজের দরকার
@AnimalplantBD
@AnimalplantBD 4 жыл бұрын
আজহারীর বক্তব্য শুনতে হলে যোগ্যতা থাকা লাগে ।
@jakariaislam6329
@jakariaislam6329 5 жыл бұрын
আল্লাহর জন্য হাফিজুর রহমানক সিদ্দিকিকে কে কে ভালোবাসেন❤❤
@mdgoljar4111
@mdgoljar4111 4 жыл бұрын
Jama adhiman Rajasekhar
@mjaryan3179
@mjaryan3179 5 жыл бұрын
হুজুর মিজানুর রহমান আজহারী সাহেব ভুল করলে তার জন্য লাইভ এ এসে ক্ষমা চেয়েছেন আপনারা কখনো ভুল করার পর ক্ষমা চেয়েছেন...আপনাদের মনে এতো হিংসা কেনো আমি বুঝতে পারিনা
@shamimahsan3190
@shamimahsan3190 5 жыл бұрын
Are sala haram jada mizan ki toy janos jamater dalal bojhle haram jada
@mjaryan3179
@mjaryan3179 5 жыл бұрын
@@shamimahsan3190 তাই নাকি ভাই আপনার কাছে অবশ্যই প্রমান আছে তা দেখাবেন আর ভাই আপনাকে বলে রাখি আপনার ব্যবহার তো দেখলাম কেমন কিন্তু আপনি জানেন না হইতো মিজানুর রহমান আজহারী সাহেব জামাত বা অন্য দলের জন্য কেউ ভালোবাসে না তাকে সকল মানুষ ভালোবাসে কুরআন এর জন্য আশা করি বুঝতি পেরেছেন
@monarulislam9114
@monarulislam9114 5 жыл бұрын
@@mjaryan3179 ore ভালোবাসে শুধু তারাই যারা অন্ধ বুজ কম
@mjaryan3179
@mjaryan3179 5 жыл бұрын
@@monarulislam9114 আলহামদুলিল্লাহ ভাই অন্ধ বলার কারন টা যদি বলতে পারেন তাহলে হইতো আমি অন্ধর পথ থেকে ফিরত আসতে পারি দোয়া করে বলেন
@yousuf2078
@yousuf2078 5 жыл бұрын
এরাই সত্যিকারের দায়ী, এতে কোন সন্দেহ নাই।
@md_hridoy_hussain4614
@md_hridoy_hussain4614 3 ай бұрын
আল্লাহতায়ালা যেন সকল আলেমকে এক হওয়ার তৌফিক দান করে
@raselalmamun2803
@raselalmamun2803 5 жыл бұрын
সামনে ল্যাপটপ নিয়ে ১৩-১৪ টা আয়াতের তাফসীর করলেই কি যুবকের আইডল হওয়া যায়
@md.munoarhossain7366
@md.munoarhossain7366 4 жыл бұрын
হুম হওয়া যায় যাবে না কেন ১৪ -১৫ টা আয়াত কি আল্লাহর নাযিলকৃত আয়াত নয়।
@MdArif-ep5ox
@MdArif-ep5ox 4 жыл бұрын
আল্লাহ্ তায়ালা মিসবাহ হুজুরের নেক হায়াত দান করুন?,
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 4 жыл бұрын
যার এলেম কম তাকে আবার নেক হায়াত কেমনে দান করবেন? বুখারী ও মুসলিম শরীফের সহী হাদীস বাদ দিয়ে দুর্বল হাদীস দিয়ে দলিল গ্রহণযোগ্য নয়। আজহারী সাহেব বুখারী ও মুসলিম শরীফ থেকে হিজাবের আয়াত নাযিল হওয়ার পরের কয়েকটি দলিল উপস্থাপন করেছেন । নিচে আমি হিজাবের আয়াত নাযিল হওয়ার পরের আলোচ্য দুটি হাদীস সহ তিনটি হাদিস বর্ণনা করবো। (১) রাসুল( সঃ) তার দুই স্ত্রীকে( হযরত মায়মুনা রাঃ এবং উম্মে সালমা রাঃ) বলেছিলেন, "তোমরা এই অন্ধ সাহাবী থেকে পর্দা করো। কারণ তোমরাতো আর অন্ধ নও। তোমরা কি তাকে দেখতে পাইতেছো না"।হাদীসটি দুর্বল। # ইমাম কুরতুবী বলেন, উম্মে সালমার( রাঃ) আযাদকৃত গোলাম নিবহান থেকে হাদীসটি বর্ণিত হয়েছে। তিনি বলেন মুহাদিসের দৃষ্টিতে এই হাদীসটি সহি নয়। কারণ উম্মে সালমার( রাঃ) কাছ থেকে হাদীসটি বর্ণনা করেছেন তার আযাদকৃত গোলাম নিবহান । তার বর্নিত হাদিস দলিল হিসেবে ব্যবহার করা হয় না। উম্মুল মুমিনীনদের মর্যাদার ব্যাপারে তার অশিষ্ট আচরণ হিজাবের ব্যাপারে তার বর্ণনাকে নিরাপদ করে না। আবু দাউদ এবং অন্যান্য ইমামগণ এদিকে ইশারা করেছেন (তাফসীরে কুরতুবী, সূরা নূর- 31 নং আয়াত এর তাফসীর দেখুন)। নিম্নে ২ নং ক্রমিকে বর্ণিত মুসলিম শরীফের সহীহ হাদিসটির বিপরীতে এই দুর্বল হাদীসটি দলিল হিসেবে গ্রহণ করা যায় না। (২) হাদীসঃ ফাতেমা বিনতে কায়েস (রাঃ) থেকে বর্ণিত। আমর ইবনে আফসের পিতা তাকে (হযরত আলীর সাথে ১০ম হিঃ সনে ইয়েমেন যাবার পথে) তিন তালাক দেন। ফাতেমা রসূলের( সঃ) কাছে আসে এবং তাঁকে এ কথা জানায়। তিনি বলেন, তার কাছে তোমার খোরপোষ পাওনা নেই। ফাতেমাকে তিনি উম্মে সূরাইকের গৃহে ইদ্দত পালন করার হুকুম দেন। তারপর বলেন, এই মেয়েটির কাছে আমার সাহাবীদের সার্বক্ষণিক যাতায়াত আছে। বরং তুমি তোমার চাচাতো ভাই ইবনে উম্মে মাখতুমের গৃহে ইদ্দত পালন কর। কারণ সে অন্ধ। তার সামনে তোমার কাপড় চোপড় রেখে চলাফেরা করতে পারবে (সহিঃ মুসলিম, তালাক অধ্যায়, ৮ খন্ড) অন্য একটি হাদিসে বলা হয়েছেঃ কারণ আমি অপছন্দ করি তোমার ওড়নাটা কখনো গা থেকে পড়ে যাবে অথবা পায়ের গোছার উপর থেকে কখনো কাপড় সরে যাবে এবং তার ফলে লোকেরা তোমার শরীরের এমন কিছু জায়গা দেখে ফেলবে, যা তোমার কাছে খারাপ লাগবে (সহিঃ মুসলিম, তালাক অধ্যায়, 4 খন্ড) ঘটনাটি সংঘটিত হয় মক্কা বিজয়ের পর( হিজাবের পর)। এই অন্ধ সাহাবীর সাথে ফাতেমার মেলামেশা হবে দুই এক ঘন্টার জন্য নয়। বরং সুদীর্ঘ ইদ্দতকাল তাদের মধ্যে মেলামেশা হবে একই ছাদের নিচে। কিন্তু এতে কোন অসুবিধা হয়নি। মা আয়েশা( রাঃ) সপ্তম হিজরী সনে হাবসিদের খেলা দেখেছিলেন, যখন তার বয়স ছিল 15 বছর। হিজাবের আয়াত নাযিল হয় পঞ্চম হিজরী সনে। (৩) হাদীসঃ মা আয়েশা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ ঈদের দিন সুদানীরা ( হাবসিরা) বর্ষা ও ঢাল নিয়ে খেলা করত। একবার হয় আমি নিজে রসূলকে (সঃ) আরজ করেছিলাম অথবা তিনি নিজেই বলেছিলেন, তুমি কি তাদের খেলা দেখতে চাও? আমি বললাম হ্যাঁ। তখন তিনি আমাকে তার পিছনে এমন ভাবে দাঁড় করিয়ে দিলেন যে, আমার গাল ছিল তার গালের ওপর(পাশে)। তিনি তাদেরকে বলছিলেন, হে বনি আরফিদা চালিয়ে যাও। পরিশেষে আমি ক্লান্ত হয়ে পড়লাম। তিনি আমাকে বললেন, তোমার আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে? আমি বললাম হ্যাঁ । তিনি বললেন, তাহলে যাও (সহি বুখারী, দুই ঈদ অধ্যায়, 3 খন্ড এবং বিবাহ অধ্যায়, 11 খন্ড। সহিঃ মুসলিম, দুই ঈদের নামাজ অধ্যায়, 3 খন্ড)। অন্য বর্ণনায় আছেঃ রসূল( সঃ) মা আয়েশাকে( রাঃ) চাদর দিয়ে ঢেকে রেখেছিলেন । হাফেজ ইবনে হাজার হাদীসটির ব্যাখ্যায় বলেন, ঘটনাটি ছিল হিজাবের আয়াত নাযিল হওয়ার পর। # ইবনে হিব্বান বলেনঃ হাফসার প্রতিনিধি দল আগমনের পরে ঘটনাটি ঘটেছিল। হাফসার প্রতিনিধিদলের আগমন হয়েছিল সপ্তম হিজরী সনে। (অর্থাৎ হিজাবের আয়াত নাযিল হওয়ার 2 বছর পর) তখন আয়েশার (রাঃ) বয়স ছিল 15 বৎসর( ফাতহুল বারি, 3 খন্ড) সুতরাং বুঝা গেল মহিলারা পুরুষের খেলা দেখতে পারে এবং ওয়াজ মাহফিলে বক্তাকে না দেখার কোন প্রশ্নই উঠে না। মোবাইল এবং প্রজেক্টর এর ব্যাপারে প্রশ্ন করার কোন সুযোগই থাকেনা। ইসলামে কঠোরতা নিষিদ্ধ। মুসলিম উম্মার অর্ধেক মানুষকে (অর্থাৎ মহিলাদেরকে) মূর্খদের কাতার ভুক্ত করার জন্য ইসলাম আসেনি। মুসলমানদের অর্ধেক মানুষকে মূর্খের কাতার ভুক্ত করতে পারলে শত্রুদের অস্ত্রে শান দেয়ার প্রয়োজন পড়ে না।
@nicmasud9581
@nicmasud9581 5 жыл бұрын
আজহারি হুজুর শিক্ষিত ও বুদ্ধি মান তোমরা তার সমতুল্য হতে পারবানা
@MdAbubakar-dm5mm
@MdAbubakar-dm5mm 19 күн бұрын
তর আজহারি আমার সোনার সমান ও বুদ্ধি নায়, সোনাও অন্দকারেও পথ দেখে,,, তর আজহারি বেয়াদব আমার নবীকে কতায় কতায় কুটুক্তি করে,,
@MdAbubakar-dm5mm
@MdAbubakar-dm5mm 19 күн бұрын
আজহারি একজন জারজ সন্তান নজদির সন্তান ইয়াজিদের বাচচা,, জাদের জন্মের ঠিক নাই তারাই আমার নবীর শানে আগাত করে কতা বলে,,
@mobashir2506
@mobashir2506 4 жыл бұрын
পর্দা ছাড়া আলেম মহাপাপে জালিম আল্লাহ হাবিবুর রহমান মিসবাহ (দঃ) হুজুরকে নেক হায়াত দান করেন আমিন।
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 Жыл бұрын
সুনানে আবু দাউদ। হাদীস নং-৪১১২। উম্মু সালামাহ (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট ছিলাম এবং তাঁর নিকট মাইমূনাহ (রাঃ)-ও ছিলেন। এ সময় ইবনু উম্মু মাকতূম (রাঃ) (অন্ধ সাহাবী) এলেন। ঘটনাটি আমাদের উপর পর্দার হুকুম নাযিলের পরের। তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেনঃ তোমরা তার থেকে আড়ালে চলে যাও। আমরা বললাম, হে আল্লাহর রাসূল! সে কি অন্ধ নয়? সে তো আমাদের দেখতে ও চিনতে পারছে না। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ যদিও সে অন্ধ কিন্তু তোমরা উভয়ে কি তাকে দেখছো না? ইমাম আবূ দাঊদ (রহঃ) বলেন, এ বিধান নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম স্ত্রীদের জন্য নির্দিষ্ট। তুমি কি ইবনু উম্মু মাকতূম (রাঃ)-এর বাড়িতে ফাতিমাহ বিনতু কায়িস (রাঃ)-এর ইদ্দত পালনের বিষয়টি লক্ষ করো না? নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ফাতিমাহ বিনতু কায়িস (রাঃ)-কে বলেছেনঃ ’’তুমি ইবনু উম্মু মাকতূমের বাড়িতে ইদ্দত পালন করো। কারণ সে অন্ধ লোক। তুমি সেখানে খোলামেলা পোশাকে থাকতে পারবে।’’ (সুনানে আবু দাউদ,[ তাহকিককৃত], হাদীস নং- ৪১১২)।
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 Жыл бұрын
এখানে আমি পর্দার সাথে সংশ্লিষ্ট দুটি হাদিস সহ কতিপয় শরীয়তের ইমামের মতামত লিপিবদ্ধ করলাম। #(১) রসূল( সঃ) তার দুই স্ত্রীকে বলেছিলেন, "তোমরা এই অন্ধ সাহাবী থেকে পর্দা করো । কারণ সে তোমাদের দেখতে পাইতেছেনা। কিন্তু তোমরা তো তাকে দেখতে পাইতেছো। সুতরাং তার থেকে পর্দা করো"( সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নাম্বার-৪২১২) # (২) ফাতেমা বিনতে কায়েস বর্ণিত হাদীসঃ আমর ইবনে হাফসের পিতা তাকে তিন তালাক দেন( হযরত আলীর রাঃ সাথে ১০ম হিঃ সনে ইয়েমেনে আবার পথে)। ফাতেমা রসূলের( সঃ) কাছে এসে তাঁকে এ কথা জানায়। রসূল( সঃ) তাকে উম্মে সুরাইকের গৃহে ইদ্দত পালন করার হুকুম দেন। তারপর বলেন, এ মেয়েটির কাছে আমার সাহাবীরা ভীড় করে থাকেন। বরং তুমি ইবনে উম্মে মাকতুম গৃহে ইদ্দত পালন করো। কারণ সে অন্ধ। তার সামনে তোমার কাপড় চোপড় রেখে চলাফেরা করতে পারবে ( সহী মুসলিম, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাদীস নং- ৩৫৬৩, ৩৫৬৫, ৩৫৬৬, ৩৫৬৭,৩৫৭১)। # এক হাদিসে বলা হয়েছেঃ কারণ আমি অপছন্দ করি তোমার ওড়নাটি কখনো গা থেকে পড়ে যাবে অথবা পায়ের গোছার উপর থেকে কখনো কাপড় সরে যাবে এবং তার ফলে লোকেরা তোমার শরীরের এমন কিছু জায়গা দেখে ফেলবে যা তোমার কাছে খারাপ লাগবে। এখানের লক্ষণীয় বিষয় এই যে ফাতেমার(রাঃ) চেহারা খোলা ছিল। তার সৌন্দর্য দেখে রসূল(সঃ) ওসামার জন্য তাকে পছন্দ করেন এবং তার সাথে পরে বিয়ে পড়িয়ে দেন। ঘটনাটি সংঘটিত হয় ১০ম হিঃ সনে। # এখানে লক্ষণীয় বিষয় এই যে, যেখানে রসূল( সঃ) তার স্ত্রীদেরকে অন্ধ সাহাবীর দিকে তাকাতে নিষেধ করছেন, সেখানে ফাতেমাকে বলছেন, তুমি তোমার চাচাতো ভাই ইবনে উম্মে মাখতুম এর গৃহে ঈদ পালন করো। ফাতেমা ও এই অন্ধ সাহাবীর মধ্যে মেলামেশা হবে দুই /এক ঘন্টার জন্য নয় বরং সুদীর্ঘ ইদ্দতকাল তাদের মধ্যে মেলামেশা হবে একই ছাদের নিচে। কিন্তু এতে কোন অসুবিধা হয়নি। # অন্যদিকে হাদিস থেকে বুঝা যায়, উম্মে শুরাইক এর গৃহ এবং মেহমান খানার মধ্যে কোন অন্তরাল ছিল না। সেখানে নারী ও পুরুষ মেলামেশা হত অহরহ। # আসরাম হাদিস দুটি আহমদ ইবনে হাম্বল এর নিকট উপস্থাপন করে বলেন, মনে হচ্ছে প্রথম হাদীসটি উম্মুল মুমিনীনদের সাথে সংশ্লিষ্ট এবং দ্বিতীয় হাদীসটি সকল মুমিন নারীর সাথে সংশ্লিষ্ট। জবাবে আহমদ ইবনে হাম্বল বলেন "হা"।( আল মুগনী, ইবনে কুতামাহ, ৭ খন্ড) # ইমাম আবু দাউদ হাদীস দুটি বর্ণনা করার পর বলেন, "এটি ছিল নবীর( সঃ) স্ত্রীদের সাথে সংশ্লিষ্ট( সুনানে আবু দাউদ, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাদীস নং-৪১১২) । # ইমাম তাবারী তার তফসির গ্রন্থে বলেন,উম্মুল মোমেনিনগন মাহরামদের সাথে পর্দা করবে না। (তাফসীরে তাবারী, 22 খন্ড) # ইবনে কুতাইবা বলেন, হিজাব একমাত্র নবী পত্নীদের জন্য নির্দিষ্ট( তালিবুল মুখতালিফুল হাদীস)। # ইমাম নববী বলেন, হিজাব ফরজ করা হয়েছে একমাত্র নবী স্ত্রীদের জন্য( শারণ্দু সহিঃ মুসলিম লিন নববী, 14 খন্ড)। # মাহলাব বলেনঃ হিজাব একমাত্র নবীর( সঃ) স্ত্রীদের সাথে সংশ্লিষ্ট ছিল( ফাতহুল বারী, 11 খন্ড)। # ইবনে বাত্তাল (সহি বুখারীর একজন ব্যাখ্যাকার) বলেনঃ নবীর( সঃ) স্ত্রীদের জন্য যে হিজাব ফরজ করা হয়েছে, অন্য মুসলিম মেয়েদের জন্য তা ফরজ নয় (ফাতহুল বারি, 13 খন্ড)। # কাজী আইয়াজ বলেনঃ নবীর( সঃ) স্ত্রীদের জন্য চেহারা ও হাতের কব্জি ঢেকে রাখার নির্দিষ্ট করা হয়েছে এবং পর্দা অবস্থায় তাদের ব্যক্তিত্ব প্রকাশ করা জায়েয নয় (ফাতহুল বারী, 13 খন্ড)। # তিনি পুনরায় বলেনঃ রসুলের( সঃ) স্ত্রীগণের চেহারা ও হাতের কব্জি মতভেদ ছাড়াই তাদের জন্য হিজাব ফরজ । যে কারণে সাক্ষী দেওয়া ও অন্যান্য কাজের ক্ষেত্রে তাদের জন্য মুখ খোলা রাখা বৈধ নয় (ফাতহুলল বারি, 10 খন্ড)। # মূল কথা এই যে, উম্মুল মুমিনীনদের জন্য যে হিজাব ফরজ করা হয়েছে, তা সাধারণ মোমেন নারীদের জন্য ফরজ করা হয়নি। সাধারণ মোমেন নারীর সতর ঢাকা ফরজ।
@AtikHasan-pk5ks
@AtikHasan-pk5ks 5 жыл бұрын
শিবির ভাই জামায়েতের ভাইয়ারা আসেন কিছু গালি দিয়ে যান... আপনাদের গালিটাই তো পুজি...
@ashikkhan53
@ashikkhan53 4 жыл бұрын
আপনার কথা গুলো শুনে আমি অনেক খুশি হলাম
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 Жыл бұрын
চেহারা ঢাকা যদি ওয়াজিব হত, তবে রসুলের( সঃ) জন্য অনুরূপ নির্দেশ দেওয়া ওয়াজিব ছিল। কিন্তু সেই নির্দেশ কই? বরং তার বিপরীত মুখী নির্দেশ পাওয়া যায়। বলাবাহুল্য হাদীস কোরআনের ব্যাখ্যা। (১) আয়শা( রাঃ) থেকে বর্ণিত হাদিসঃ- রাসুল ( সঃ) বলেছেন, মেয়েরা যখন সাবালিকা হয়, তখন তাদের এই এই জায়গা ছাড়া অন্য কোন কিছু প্রকাশ করা উচিত নয়। এ কথা বলে তিনি চেহারা এবং হাতের কব্জির প্রতি ইঙ্গিত করেন। ( সহি সুনানে আবু দাউদ, লিবাস অধ্যায়, ৩৬৫৮ নং হাদিস)। হাদীসটি মুরসাল। (২) আসমা বিনতে উমাইস ( রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ- রসূল (সঃ) আয়সার( রাঃ) ঘরে প্রবেশ করে দেখেন, সেখানে রয়েছে আয়েশার বোন আসমা বিনতে আবু বকর।রসুল( সঃ) তার দিকে তাকালেন। অতঃপর দাঁড়িয়ে ঘর থেকে বের হয়ে গেলেন। তখন আয়েশা( রাঃ) বললেন তুমি এ পোশাক পাল্টে ফেলো। তোমার এই পোষাক রসুল( সঃ) অপছন্দ করেছেন । আসমা তার পোষাক পাল্টে নিলেন। অতঃপর রাসূল( সঃ) ঘরে প্রবেশ করলেন। আয়েশা( রাঃ) তখন প্রশ্ন করলেন, আপনি উঠে গেলেন কেন? তিনি বললেন তুমি কি তার আকৃতি দেখনি? মুসলিম নারীর এসব অঙ্গ ছাড়া অন্য কিছু প্রকাশ করা উচিত নয় । একথা বলে তিনি তার হাতের কব্জি ধরলেন, যাতে আংগুল ছাড়া আর কিছু প্রকাশ না পায়। তারপর হাতের কব্জি চোখ ও কানের মধ্যবর্তী স্থান পর্যন্ত উঠালেন। তখন মুখ ছাড়া আর কিছুই প্রকাশ পায়নি। (দেওয়ান হাতিয়া, ১১ পৃষ্ঠা এবং সেফারুন নাবেগা, ৪০ পৃষ্ঠা)। হাদীসটি শক্তিশালী। আয়েশা( রাঃ) বর্ণিত হাদিস এবং এই হাদিস একই ঘটনার হাদিস । ঘটনাটি ঘটে আসমা বিনতে উমাইস সপ্তম হিজরী সনে মদিনায় হিজরত করে আসার পর। ঘটনাটির সময় তার উপস্থিতির প্রমাণ বহন করে। বলাবাহুল্য আসমা( রাঃ) নামাজরত অবস্থায় ছিলেন না এবং তিনি রাসুলের( সঃ) মাহরাম ছিলেন না। (৩) কোন কিশোরীর যখন ঋতুস্রাব হয়, তখন তার চেহারা ও কব্জি পর্যন্ত দুই হাত ছাড়া অন্য কিছু পরিদৃষ্ট হওয়া বিধেয়ো নয়( মুরাসিলে আবু দাউদ, ৩১০ পৃষ্ঠা) মাযহাবের চার ইমামের মতে মহিলাদের চেহারা ও হাতের কব্জি সতরের অংশ নয়। (আল মুগনী, ১ খন্ড, ৫৫২ পৃষ্ঠা। এবং ইবনে হুবায়রা ( রঃ) তার আল ইফসাহ আন মায়ানী আসছেহা গ্রন্থ, ১ খন্ডে, ৮৬ পৃষ্ঠা) তাফসীরের ইমামগণের মতে যা সতর নয়, তা গায়রে মাহরাম পুরুষের সম্মুখে খোলা রাখা হারাম নয়। যেসকল মুফাচ্ছিরগন চেহারা খুলে রাখার পক্ষে মত প্রকাশ করেন তারা হলেনঃ-- (১) আত তাবারি( মৃত্যু ৩১০ হিঃ সন) (২) আল জাসসাস( মৃঃ ৩৭০ হিঃ)(৩) আল ওয়াহেদী( মৃঃ ৪৬৮ হিঃ) (৪) আল বাগাবী( মৃঃ ৫১৬ হিঃ) (৫) আয যামাখশারী ( মৃঃ ৫২৮ হিঃ) (৬) ইবনুল আরাবী( মৃঃ ৫৪৩ হিঃ) (৭) আর রাযী( মৃঃ ৬০৬ হিঃ) (৮) আল কুরতুবী( মৃঃ ৬৭১ হিঃ) (৯)আল খাযেন( মৃঃ ৭২৫ হিঃ) (১০) আন নিসাপুরী( মৃঃ ৭২৮ হিঃ) (১১) আবুল হাইয়ান( মৃঃ ৭৫৪ হিঃ) (১২) আবুস সাউদ( মৃঃ ৯৫১ হিঃ) (১৩) ইবনে বাদিস( মৃঃ ১৩৫৯ হিঃ)। (সুরা নুরের ৩১ নং আয়াতের তফসির দেখুন) যে সকল মুফাসসিরগণ চেহারা ঢাকার কথা বলেন তারা হলেন, (১) ইবনুল জাওযী( মৃঃ-৫৯৬ হিঃ)(২) বায়যাবি( মৃঃ-৬৫৮ হিঃ)(৩) সাওকানী( মৃঃ-১২৫০ হিঃ)(৪) সিদ্দিক হাসান খান( মৃঃ-১৩০৭ হিঃ)(৫) ইবনে কাসির( মৃঃ-৭৪৭ হিঃ)।কিন্তু সেখানে রসুলের ( সঃ) মুখ নিঃসৃত কোন নির্দেশ পাওয়া যায় না। ইবনে কাসীর বলেনঃ অধিকাংশ আলেমের মতে যে জিনিস প্রকাশ করা যাবে, তা হল চেহারা ও হাতের কব্জি (সূরা নূরের ৩১ নং আয়াতের ব্যাখ্যা দেখুন)। বুখারী ও মুসলিম শরীফে নারী পুরুষ পরস্পর দেখা সাক্ষাৎ এবং একত্রে কাজ করার প্রায় তিন শতাধিক হাদিস লিপিবদ্ধ আছে। উম্মুল মু'মিনীন ছাড়া কোন মহিলা সাহাবীর চেহারা ঢাকার ইঙ্গিত দেয়, এমন একটি হাদিস খুজে পান কিনা আগ্রহী ব্যাক্তিগন চেষ্টা করে দেখতে পারেন। তবে জাহেলী যুগের সাজসজ্জার অনুকরণে নেকাব পড়া একটি হাদিস পাবেন, যা এহরামের সময় হারাম ঘোষণা করা হয়।
@thmedia1277
@thmedia1277 5 жыл бұрын
আল্লাহ হযরতের নেক হায়াৎ দান করুন আমীন
@mdsaduddin6225
@mdsaduddin6225 5 жыл бұрын
হযরত কে,আল্লাহ তায়ালা দির্ঘ হায়াত দারাজ দান তরুন আমিন
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 4 жыл бұрын
(১২) সূরা নূরের ৩১ নম্বর আয়াতে মহান আল্লাহ বলেন, " লা ইউবদিনা যীনাতাহুন্না ইল্লা মা যহরা মিনহা "। অর্থঃ তারা( মহিলারা) তাদের " যীনাত " প্রকাশ করবেনা ওইটুকু ছাড়া যা স্বাভাবিক ভাবে বের হয়ে থাকে( নূর-৩১)। " যীনাত " অর্থঃ পোষাক, সাজসজ্জা, সাজসজ্জার স্থান, সৃষ্টিগত সৌন্দর্য। সূরা নূরের ৩১ নম্বর আয়াতের শেষের দিকে মহান আল্লাহ বলেন, তারা " যীনাত " প্রকাশ করবে না, তবে নিম্নোক্তদের সামনে ছাড়াঃ স্বামী, বাপ, শশুর -------- ইত্যাদি সকল মাহরামগণ। " যীনাত " অর্থ যদি পোশাক/ সাজসজ্জা ধরা হয়, তবে মাহরামগণ তাদের মা-বোনদের পোশাক/ সাজসজ্জা ছাড়া আর কিছুই দেখতে পারবেনা। সুতরাং" যীনাত " অর্থ সৃষ্টিগত সৌন্দর্য, এই অর্থটি গ্রহণ করাই অধীক যুক্তিযুক্ত। অধিকাংশ মুফাসসিরগন এই অর্থটিই গ্রহণ করেছেন। অতএব আয়াতের প্রথম অংশের অর্থ দাঁড়ায়ঃ তারা তাদের সৃষ্টিগত সৌন্দর্য প্রকাশ করবে না, ওইটুকু ছাড়া যা স্বাভাবিকভাবে বের হয়ে থাকে( অর্থাৎ চেহারাও হাতের কব্জি)। এ ব্যাপারে হিজাবের পরে রসুলের( সঃ) নির্দেশ সম্বলিত তিনটি হাদিস পাওয়া যায়। দুটি হাদীস দুর্বল। একটি শক্তিশালী। সূরা আজাবের ৫৯ নম্বর আয়াতে স্বাধীন মহিলা এবং দাসীদের সতরের পার্থক্য সৃষ্টি করা হয়েছে এবং সূরা নূরের ৩১ নম্বর আয়াতে চেহারা ও হাতের কব্জি খোলা রাখার অনুমতি দেয়া হয়েছে।
@mdsheikriponforazi3114
@mdsheikriponforazi3114 4 жыл бұрын
কওমির আলেম বাংলার মাঝে এক মাএ হক পন্তি, আর তাদের সাথে ছিলাম আছি থাকবো,ইনশাআল্লাহ,
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 4 жыл бұрын
বুখারী ও মুসলিম শরীফের সহী হাদীস বাদ দিয়ে দুর্বল হাদীস দিয়ে দলিল গ্রহণযোগ্য নয়। আজহারী সাহেব বুখারী ও মুসলিম শরীফ থেকে হিজাবের আয়াত নাযিল হওয়ার পরের কয়েকটি দলিল উপস্থাপন করেছেন । নিচে আমি হিজাবের আয়াত নাযিল হওয়ার পরের আলোচ্য দুটি হাদীস সহ তিনটি হাদিস বর্ণনা করবো। (১) রাসুল( সঃ) তার দুই স্ত্রীকে( হযরত মায়মুনা রাঃ এবং উম্মে সালমা রাঃ) বলেছিলেন, "তোমরা এই অন্ধ সাহাবী থেকে পর্দা করো। কারণ তোমরাতো আর অন্ধ নও। তোমরা কি তাকে দেখতে পাইতেছো না"।হাদীসটি দুর্বল। # ইমাম কুরতুবী বলেন, উম্মে সালমার( রাঃ) আযাদকৃত গোলাম নিবহান থেকে হাদীসটি বর্ণিত হয়েছে। তিনি বলেন মুহাদিসের দৃষ্টিতে এই হাদীসটি সহি নয়। কারণ উম্মে সালমার( রাঃ) কাছ থেকে হাদীসটি বর্ণনা করেছেন তার আযাদকৃত গোলাম নিবহান । তার বর্নিত হাদিস দলিল হিসেবে ব্যবহার করা হয় না। উম্মুল মুমিনীনদের মর্যাদার ব্যাপারে তার অশিষ্ট আচরণ হিজাবের ব্যাপারে তার বর্ণনাকে নিরাপদ করে না। আবু দাউদ এবং অন্যান্য ইমামগণ এদিকে ইশারা করেছেন (তাফসীরে কুরতুবী, সূরা নূর- 31 নং আয়াত এর তাফসীর দেখুন)। হাদীসটি যদি সহীহও ধরা হয়, তবুও সাধারণ মোমেন নারীর জন্য হাদীসটি দলিল হিসেবে ব্যবহার করা যায় না। কারণ হাদীসটি উম্মুল মু'মিনীনদের সাথে সংশ্লিষ্ট। অন্যদিকে নিম্নে ২ নং ক্রমিকে বর্ণিত মুসলিম শরীফের সহীহ হাদিসটির বিপরীতে এই দুর্বল হাদীসটি দলিল হিসেবে গ্রহণ করা যায় না। (২) হাদীসঃ ফাতেমা বিনতে কায়েস (রাঃ) থেকে বর্ণিত। আমর ইবনে আফসের পিতা তাকে (হযরত আলীর সাথে ১০ম হিঃ সনে ইয়েমেন যাবার পথে) তিন তালাক দেন। ফাতেমা রসূলের( সঃ) কাছে আসে এবং তাঁকে এ কথা জানায়। তিনি বলেন, তার কাছে তোমার খোরপোষ পাওনা নেই। ফাতেমাকে তিনি উম্মে সূরাইকের গৃহে ইদ্দত পালন করার হুকুম দেন। তারপর বলেন, এই মেয়েটির কাছে আমার সাহাবীদের সার্বক্ষণিক যাতায়াত আছে। বরং তুমি তোমার চাচাতো ভাই ইবনে উম্মে মাখতুমের গৃহে ইদ্দত পালন কর। কারণ সে অন্ধ। তার সামনে তোমার কাপড় চোপড় রেখে চলাফেরা করতে পারবে (সহিঃ মুসলিম, তালাক অধ্যায়, ৮ খন্ড) অন্য একটি হাদিসে বলা হয়েছেঃ কারণ আমি অপছন্দ করি তোমার ওড়নাটা কখনো গা থেকে পড়ে যাবে অথবা পায়ের গোছার উপর থেকে কখনো কাপড় সরে যাবে এবং তার ফলে লোকেরা তোমার শরীরের এমন কিছু জায়গা দেখে ফেলবে, যা তোমার কাছে খারাপ লাগবে (সহিঃ মুসলিম, তালাক অধ্যায়, 4 খন্ড) ঘটনাটি সংঘটিত হয় মক্কা বিজয়ের পর( হিজাবের পর)। এই অন্ধ সাহাবীর সাথে ফাতেমার মেলামেশা হবে দুই এক ঘন্টার জন্য নয়। বরং সুদীর্ঘ ইদ্দতকাল তাদের মধ্যে মেলামেশা হবে একই ছাদের নিচে। কিন্তু এতে কোন অসুবিধা হয়নি। মা আয়েশা( রাঃ) সপ্তম হিজরী সনে হাবসিদের খেলা দেখেছিলেন, যখন তার বয়স ছিল 15 বছর। হিজাবের আয়াত নাযিল হয় পঞ্চম হিজরী সনে। (৩) হাদীসঃ মা আয়েশা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ ঈদের দিন সুদানীরা ( হাবসিরা) বর্ষা ও ঢাল নিয়ে খেলা করত। একবার হয় আমি নিজে রসূলকে (সঃ) আরজ করেছিলাম অথবা তিনি নিজেই বলেছিলেন, তুমি কি তাদের খেলা দেখতে চাও? আমি বললাম হ্যাঁ। তখন তিনি আমাকে তার পিছনে এমন ভাবে দাঁড় করিয়ে দিলেন যে, আমার গাল ছিল তার গালের ওপর(পাশে)। তিনি তাদেরকে বলছিলেন, হে বনি আরফিদা চালিয়ে যাও। পরিশেষে আমি ক্লান্ত হয়ে পড়লাম। তিনি আমাকে বললেন, তোমার আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে? আমি বললাম হ্যাঁ । তিনি বললেন, তাহলে যাও (সহি বুখারী, দুই ঈদ অধ্যায়, 3 খন্ড এবং বিবাহ অধ্যায়, 11 খন্ড। সহিঃ মুসলিম, দুই ঈদের নামাজ অধ্যায়, 3 খন্ড)। অন্য বর্ণনায় আছেঃ রসূল( সঃ) মা আয়েশাকে( রাঃ) চাদর দিয়ে ঢেকে রেখেছিলেন । হাফেজ ইবনে হাজার হাদীসটির ব্যাখ্যায় বলেন, ঘটনাটি ছিল হিজাবের আয়াত নাযিল হওয়ার পর। # ইবনে হিব্বান বলেনঃ হাফসার প্রতিনিধি দল আগমনের পরে ঘটনাটি ঘটেছিল। হাফসার প্রতিনিধিদলের আগমন হয়েছিল সপ্তম হিজরী সনে। (অর্থাৎ হিজাবের আয়াত নাযিল হওয়ার 2 বছর পর) তখন আয়েশার (রাঃ) বয়স ছিল 15 বৎসর( ফাতহুল বারি, 3 খন্ড) সুতরাং বুঝা গেল মহিলারা পুরুষের খেলা দেখতে পারে এবং ওয়াজ মাহফিলে বক্তাকে না দেখার কোন প্রশ্নই উঠে না। মোবাইল এবং প্রজেক্টর এর ব্যাপারে প্রশ্ন করার কোন সুযোগই থাকেনা। ইসলামে কঠোরতা নিষিদ্ধ। মুসলিম উম্মার অর্ধেক মানুষকে (অর্থাৎ মহিলাদেরকে) মূর্খদের কাতার ভুক্ত করার জন্য ইসলাম আসেনি। মুসলমানদের অর্ধেক মানুষকে মূর্খের কাতার ভুক্ত করতে পারলে শত্রুদের অস্ত্রে শান দেয়ার প্রয়োজন পড়ে না।
@minhazrahman9116
@minhazrahman9116 5 жыл бұрын
হুজুর আজকের বিষয় ছিল😀😀অন্য সব আলেম ভুল ধরবে😀😀কিন্তু কোন দিন কোরআন হাদিস থেকে তার সঠিক ব্যাখ্যা দিয়ে সাধারণ মানুষ বুঝতে পারবে না
@Abdullah-qn5ep
@Abdullah-qn5ep 2 жыл бұрын
😡😡😡😠😠😠
@নূরেরঝল্কানী
@নূরেরঝল্কানী 5 жыл бұрын
এরই নাম জামায়াত
@sohrabhossainforhad5574
@sohrabhossainforhad5574 5 жыл бұрын
كل صحيح.. ما شاء الله،، شكرا جزيلا،،،
@mdmonirkhan9388
@mdmonirkhan9388 5 жыл бұрын
হুজুর ঠিক কথা বলছে হুজুর আমার জন্য দোয়া কোরবেন
@mdrakidulislam1782
@mdrakidulislam1782 5 жыл бұрын
তোমাদের মাহাফিলে লোক বাধা দেয়না, বুঝো তোমরা কেমন বক্তা, সময় আছে ভালো হয়ে জান,,
@faysaltv5120
@faysaltv5120 4 жыл бұрын
হুজুর খুব ভালোবাসি
Don’t Choose The Wrong Box 😱
00:41
Topper Guild
Рет қаралды 62 МЛН
Мясо вегана? 🧐 @Whatthefshow
01:01
История одного вокалиста
Рет қаралды 7 МЛН