মুখ্যমন্ত্রীর দেওয়া সময়ে সাক্ষ্য লোপাট হবে,সোদপুরে নির্যাতিতার বাড়ি এসে জানালেন বিকাশ ভট্টাচার্য্য

@rajdeepsengupta4459 2 ай бұрын

#justiceforabhaya

@bijoyvlogs4120 2 ай бұрын

Ami akjon sodpur basi hoye khuboi loggito

@DrGorachandGhosh2710 2 ай бұрын

Why the deadbody was cremated so early without having proper forensic investigation in another hospital or in a renowned forensic laboratory? The deadbody should have handed over to her parents for further forensic investigation in another hospital or in a renowned forensic laboratory. The main culprits Mamata and Sandip should resign immediately.

@malaghosh9958 2 ай бұрын

Don't spread rumour. The bidy had been cremated in front of her parents. Know well b4 spreading fake news. Bunch of Rascal

@malaghosh9958 2 ай бұрын

হাজার হাজার মানুষ, আত্মশুদ্ধির কথা ভেবে যাঁরা রাস্তায় নেমেছেন তাঁদের মধ্যে অনেক মেসোজেনিস্ট আছেন যাঁরা নিয়ম করে বাড়ির মেয়ে বউ বান্ধবীদের পিটিয়ে আধমরা করে ফেলে। সে সমস্ত চেহারাগুলো দেখতে পাওয়া যাচ্ছে প্রতিবাদে মুখর হতে। আরও একটা নাম দেখলাম রুদ্রনীল, বেশ কয়েক বছর আগে মেঘনা লাহিড়ী বলে একটি মেয়েকে রেপ করে তাকে ছুঁড়ে ফেলে দিয়েছিল। জেল খেটেছিল বটে। কিন্তু বিশেষ কিছু হয়নি। যেমনটা হয়ে থাকে আর কি।সেও পথে নেমেছে আমাদের এই হতভাগ্য ডাক্তার মেয়েটির হয়ে কুম্ভীরাশ্রু বর্ষণ করতে। ভাবো কান্ড! কিছু বলার নেই, বেশিরভাগই এমন। যদি সবাই মেয়েদের সামান্যতম সম্মানটুকু দিতো তাহলে প্রতিদিনের খবরের কাগজের পাতায় মেয়েদের পুড়িয়ে মারা বা আত্মহত্যা বা পণের জন্য নৃশংসভাবে খুনের কথা আমরা পড়তাম না। এই যে বেলুড় মঠে বা অন্যান্য ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে এত মানুষের ভিড় হয় এরা সবাই সাধু পুরুষ? নিজেদের চিত্তশুদ্ধি আত্মশুদ্ধির কথা যাই বলি না কেন বাড়ি ফিরে অধিকাংশই এক। বাড়ি হোক বা কর্মক্ষেত্র মেয়েদের হেনস্থা হওয়ার ছবি খুব একটা বদলায়নি। সবথেকে খারাপ লাগে যে জানোয়ার গুলো গড্ডালিকা প্রবাহে গা ভাসিয়েছে, যারা প্রতিনিয়ত স্বামীর হাতে বাবার হাতে ভাইয়ের হাতে মার খাচ্ছে তারাও নেমে পড়েছে রাস্তায় মেয়েটির জন্য সুবিচার চাইতে। তার বিচার কে করে ভগবান জানে। উত্তরপ্রদেশে এক নাবালিকা তার বাড়ির প্রত্যেক পুরুষ সদস্যের দ্বারা ধর্ষিতা হয়ে মায়ের কাছে সুবিচার চাইতে গিয়েছিল মা প্রাণভয়ে সে বিচার দিতে পারেনি। তখন সে পাশের বাড়িতে যায় পাশের বাড়ির মহিলা তাকে নিয়ে থানায় যায় এরপর রেল ঘটনা সবার জানা হয়তো কাগজে পড়ে থাকবেন বাবা কাকা দাদা এমনকি ঠাকুরদার হাত থেকেও রেহাই পায়নি মেয়েটি। আমাদের এখনকার আন্দোলন কারীরা কোথায় ছিলেন?

@malaghosh9958 2 ай бұрын

মোদি আর যোগীর মতো " বেশ করেছে" তো এ রাজ্যে হয় না। Rape তো UP r Gujrat এ জলভাত। তখন protest কোথায়?

@debamitachatterjee5566 2 ай бұрын

Bhai eita toh kalker video. Eita etto deri kore upload korlen ken?

@dipankarchoudhury5718 2 ай бұрын

AR KOTODIN? AI ONACHAR, DURNITI SOJJER SHIMA CHARIACHE. KAMDUNI, JADABPUR.......??????RG KAR......?????

@jayantigupta7022 2 ай бұрын

Bikash babu , Binit goyel, Sandip er arrest chai o Momotar resignation chai.

@malaghosh9958 2 ай бұрын

হাজার হাজার মানুষ, আত্মশুদ্ধির কথা ভেবে যাঁরা রাস্তায় নেমেছেন তাঁদের মধ্যে অনেক মেসোজেনিস্ট আছেন যাঁরা নিয়ম করে বাড়ির মেয়ে বউ বান্ধবীদের পিটিয়ে আধমরা করে ফেলে। সে সমস্ত চেহারাগুলো দেখতে পাওয়া যাচ্ছে প্রতিবাদে মুখর হতে। আরও একটা নাম দেখলাম রুদ্রনীল, বেশ কয়েক বছর আগে মেঘনা লাহিড়ী বলে একটি মেয়েকে রেপ করে তাকে ছুঁড়ে ফেলে দিয়েছিল। জেল খেটেছিল বটে। কিন্তু বিশেষ কিছু হয়নি। যেমনটা হয়ে থাকে আর কি।সেও পথে নেমেছে আমাদের এই হতভাগ্য ডাক্তার মেয়েটির হয়ে কুম্ভীরাশ্রু বর্ষণ করতে। ভাবো কান্ড! কিছু বলার নেই, বেশিরভাগই এমন। যদি সবাই মেয়েদের সামান্যতম সম্মানটুকু দিতো তাহলে প্রতিদিনের খবরের কাগজের পাতায় মেয়েদের পুড়িয়ে মারা বা আত্মহত্যা বা পণের জন্য নৃশংসভাবে খুনের কথা আমরা পড়তাম না। এই যে বেলুড় মঠে বা অন্যান্য ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে এত মানুষের ভিড় হয় এরা সবাই সাধু পুরুষ? নিজেদের চিত্তশুদ্ধি আত্মশুদ্ধির কথা যাই বলি না কেন বাড়ি ফিরে অধিকাংশই এক। বাড়ি হোক বা কর্মক্ষেত্র মেয়েদের হেনস্থা হওয়ার ছবি খুব একটা বদলায়নি। সবথেকে খারাপ লাগে যে জানোয়ার গুলো গড্ডালিকা প্রবাহে গা ভাসিয়েছে, যারা প্রতিনিয়ত স্বামীর হাতে বাবার হাতে ভাইয়ের হাতে মার খাচ্ছে তারাও নেমে পড়েছে রাস্তায় মেয়েটির জন্য সুবিচার চাইতে। তার বিচার কে করে ভগবান জানে। উত্তরপ্রদেশে এক নাবালিকা তার বাড়ির প্রত্যেক পুরুষ সদস্যের দ্বারা ধর্ষিতা হয়ে মায়ের কাছে সুবিচার চাইতে গিয়েছিল মা প্রাণভয়ে সে বিচার দিতে পারেনি। তখন সে পাশের বাড়িতে যায় পাশের বাড়ির মহিলা তাকে নিয়ে থানায় যায় এরপর রেল ঘটনা সবার জানা হয়তো কাগজে পড়ে থাকবেন বাবা কাকা দাদা এমনকি ঠাকুরদার হাত থেকেও রেহাই পায়নি মেয়েটি। আমাদের এখনকার আন্দোলন কারীরা কোথায় ছিলেন?

@basantimitra4021 2 ай бұрын

Where is the lawyer of her parents.

@koushikbrahma6812 2 ай бұрын

You seem to have missed the fact that Bikash Ranjan Bhattacharya himself is their lawyer.

@tapasdas5207 2 ай бұрын

Jay Ma kali Aamra ki Boyler Murgi!

@malaghosh9958 2 ай бұрын

হাজার হাজার মানুষ, আত্মশুদ্ধির কথা ভেবে যাঁরা রাস্তায় নেমেছেন তাঁদের মধ্যে অনেক মেসোজেনিস্ট আছেন যাঁরা নিয়ম করে বাড়ির মেয়ে বউ বান্ধবীদের পিটিয়ে আধমরা করে ফেলে। সে সমস্ত চেহারাগুলো দেখতে পাওয়া যাচ্ছে প্রতিবাদে মুখর হতে। আরও একটা নাম দেখলাম রুদ্রনীল, বেশ কয়েক বছর আগে মেঘনা লাহিড়ী বলে একটি মেয়েকে রেপ করে তাকে ছুঁড়ে ফেলে দিয়েছিল। জেল খেটেছিল বটে। কিন্তু বিশেষ কিছু হয়নি। যেমনটা হয়ে থাকে আর কি।সেও পথে নেমেছে আমাদের এই হতভাগ্য ডাক্তার মেয়েটির হয়ে কুম্ভীরাশ্রু বর্ষণ করতে। ভাবো কান্ড! কিছু বলার নেই, বেশিরভাগই এমন। যদি সবাই মেয়েদের সামান্যতম সম্মানটুকু দিতো তাহলে প্রতিদিনের খবরের কাগজের পাতায় মেয়েদের পুড়িয়ে মারা বা আত্মহত্যা বা পণের জন্য নৃশংসভাবে খুনের কথা আমরা পড়তাম না। এই যে বেলুড় মঠে বা অন্যান্য ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে এত মানুষের ভিড় হয় এরা সবাই সাধু পুরুষ? নিজেদের চিত্তশুদ্ধি আত্মশুদ্ধির কথা যাই বলি না কেন বাড়ি ফিরে অধিকাংশই এক। বাড়ি হোক বা কর্মক্ষেত্র মেয়েদের হেনস্থা হওয়ার ছবি খুব একটা বদলায়নি। সবথেকে খারাপ লাগে যে জানোয়ার গুলো গড্ডালিকা প্রবাহে গা ভাসিয়েছে, যারা প্রতিনিয়ত স্বামীর হাতে বাবার হাতে ভাইয়ের হাতে মার খাচ্ছে তারাও নেমে পড়েছে রাস্তায় মেয়েটির জন্য সুবিচার চাইতে। তার বিচার কে করে ভগবান জানে। উত্তরপ্রদেশে এক নাবালিকা তার বাড়ির প্রত্যেক পুরুষ সদস্যের দ্বারা ধর্ষিতা হয়ে মায়ের কাছে সুবিচার চাইতে গিয়েছিল মা প্রাণভয়ে সে বিচার দিতে পারেনি। তখন সে পাশের বাড়িতে যায় পাশের বাড়ির মহিলা তাকে নিয়ে থানায় যায় এরপর রেল ঘটনা সবার জানা হয়তো কাগজে পড়ে থাকবেন বাবা কাকা দাদা এমনকি ঠাকুরদার হাত থেকেও রেহাই পায়নি মেয়েটি। আমাদের এখনকার আন্দোলন কারীরা কোথায় ছিলেন?

@bappadutta4909 2 ай бұрын

Zeero party.age nijera aynay mukhta dekhe ay

@tapasdas5207 2 ай бұрын

Ektu cultural hote hoi! Ki family theke......

@User-g2j9j 2 ай бұрын

R apni ektu banan shike asun chatukarita kom kore😂😂

@malaghosh9958 2 ай бұрын

R G Kar সহ বানতলা‌ ধানতলা তাপসী মালিক বিলকিস বানু উন্নাও হাথরস গত পরশু ঘটে যাওয়া উত্তারাখন্ডের নার্সের ধর্ষণ ও মৃত্যু নির্ভয়া কান্ডে দীর্ণবিদীর্ণ হয়ে যাওয়া প্রত্যেকটি মেয়ের সুবিচার প্রার্থনা করি। মুখোশধারী যে রাজনৈতিক দলগুলি এসব ঘটনার সঙ্গে জড়িত, আমরা কি তাদের ঘৃণ্য বস্তু হিসাবে পদাঘাত করতে পারিনা? বরং তাদের সব কাজে মদত দিচ্ছি প্রশ্রয় দিচ্ছি। রাজনীতিটা না হয় এখন বাদ থাকুক

@malaghosh9958 2 ай бұрын

অনেকেই যে একেবারেই অথেন্টিক খবর রাখে না কেবল অ্যান্টি টিএমসি প্রপাগান্ডায় মজে থাকে, সমস্ত ঘটনা প্রবাহ এবং কথাতেই তার প্রমাণ। যে ঘটনাটা ঘটেছে সেটা নিয়ে যত কম বলা যায় ততই ভালো। সে আমার ঘরের মেয়ে হোক বা অন্য ঘরের। নির্মমতা নিষ্ঠুরতার কোন ভাষা হয় না, সেটা যদি টিএমসি করে থাকে তাহলেও। প্রথম দিন ওর জন্য লেখা আর্যতীর্থর কবিতাটা আমি কয়েকজনকে পাঠিয়ে ছিলাম। সে যাই হোক টিএমসির ঝান্ডা ধরে আছি বলে যারা "ব্রাম"দের ঘৃণ্য রাজনীতিতে ঘী ঢালছে, তাদের support করা যায় না। টিএমসি কি ঘটনাটা ঘটিয়েছে? মমতা সোমবার মেয়েটির বাড়িতে গিয়ে বলেছিল রোববার পর্যন্ত পুলিশের উপর আস্থা রাখবো তারপরে সিবিআইকে দিয়ে দেব! কিন্তু পেছন পাকা বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্য মাখন খাওয়ার জন্য দৌড়ে গিয়ে কোর্টে আপিল করল এবং কোর্ট সঙ্গে সঙ্গে সেটা মেনে নিল যে কলকাতা পুলিশ নয় কেসটা সিবিআই ই নেবে এবং সব তথ্য প্রমাণ যা পুলিশ জোগাড় করেছে তা সিবিআইকে দিতে হবে। তাই মমতাকে অকারণ দোষ দিয়ে লাভ নেই। আমি এই ঘটনার কোন রাজনৈতিক ফায়দা অন্য দলকে নিতে দেওয়ার ঘোর বিরোধী। বিজেপি স্পন্সরড বিলকিস বানু, হসরত, উন্নাও এরকম অসংখ্য ঘটনা ঘটেছে Gujrat, UP তে সেখানে রেপিস্টদের মালা পরিয়ে লাড্ডু বিতরণ করে মুক্তি দেয়া হয়েছে কোন বিচার না করেই। Supreme Court এর order থাকা সত্ত্বেও। আর তাপসী মালিক বা সিপিএমের আমলের আরো ঘটনা আছে যেগুলো এখনো কোনো বিচার হয়নি। বোধহয় এটাও অনেকে জানে না মমতা বলেছে রোববারের মধ্যে সিবিআই যদি কোন উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি করতে না পারে তাহলে সোমবার থেকে ধরনায় বসবে। মমতা যদি CBI কে কেসটা দিত তাহলে নিশ্চয়ই এই কথা বলত না। আরজিকর এখন এমনই একটা বিষয় যে এটা নিয়ে রাজনীতি করা হীনমন্যতার পরিচয়। রমজান কথাটা বললে মজা লোটা রায়, তাতে শিরদাঁড়া সোজা রাখা যায় কিনা সেটা কতটা সত্যি বলার আগে Fact Check করে নেওয়া উচিত। এখন তো এই সুবিধাটা আছে। তাই অন্য দল নৃশংসতার ফায়দা তুলুক এটা আমি চাই না। এটা রাজনীতি করার বিষয় নয়। সৌমেন মহাপাত্র র ছেলে কে নিয়ে মিথ্যাচার করতে হল কেন? Fact Check করে ঘটনাটা সত্যি কিনা pls. আমারও ছেলে আছে, তাই আমি আমার personal feelings দিয়ে বুঝতে পারি, ব্যাপারটা কি ভয়ংকর। রাজনীতি মানেই যদি বিশুদ্ধ বিরোধীতা হয়, সেটা খুব দূর্ভাগ্যজনক। আমি সেটা সমর্থন করিনা।