#মুফতী

  Рет қаралды 7,873

Alor Dishari Media

Alor Dishari Media

Күн бұрын

Пікірлер: 23
@NasheedMediaofficial
@NasheedMediaofficial 5 жыл бұрын
আমাদের nasheed media চ্যানালে প্রতিনিয়ত ইসলামী সংগীত আফলোড হয়, যরা ইসলামী সংগীত পছন্দ করেন তারা মেহেরবানি করে চ্যানালটি ভিজিট করে সাবস্ক্রাইব করবেন, অসংখ ধন্যবাদ।♥♥♥
@Abu_rushd-sh1ej
@Abu_rushd-sh1ej Жыл бұрын
প্রশ্নঃ hinduttobadi Ihudibadi Mafia Votedakat Awami Hasina kaferder birodhye জিহাদ না করলে কি ক্ষতি হবে? উত্তরঃ awami kaferder birodhye জিহাদ না করলে ব্যক্তিগত এবং জাতীয়ভাবে ভয়ংকর পরিণতির সম্মুখীন হতে হবে। এর শাস্তি ভােগ করতে হবে দুনিয়া এবং আখিরাতের উভয় জগতে। ব্যক্তিগত ক্ষতি হলাে, আমরা দুনিয়ার পরবর্তী যে জীবন, সে জীবনে সকলে জান্নাত লাভের আশা করি, কিন্তু জিহাদ না করলে পরকালে জান্নাত পাওয়া যাবে না। আল্লাহ তা'আলা বলেন- أَم حَسِبتُم أَن تَدخُلُوا الجَنَّةَ وَلَمّا يَعلَمِ اللَّهُ الَّذينَ جٰهَدوا مِنكُم وَيَعلَمَ الصّٰبِرينَ অর্থঃ তােমরা কি ধারণা করেছাে সােজা জান্নাতে চলে যাবে অথচ দেখে নেয়া হবে না, তােমাদের মধ্যে কে জিহাদকারী আর কে জিহাদে ধৈৰ্য্য ধারণকারী। (সূরা আল ইমরান ৩ঃ ১৪২) عن أبی ھریرة قال قال رسول الله صلی الله علیه وسلم من مات ولم یغز ولم یحدث به نفسه مات علی شعبة من نفاق অর্থঃ আবু হুরায়রা রাঃ থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেন, “যে মুসলিম জীবনে কোন গাজওয়া (দ্বীন প্রতিষ্ঠার জিহাদ) করল না কিংবা গাজওয়া করার কোন দৃঢ় সংকল্পও করল না, এ অবস্থায় মারা গেলে, সে মুনাফিক অবস্থায় মারা গেল। আমরা সকলেই জানি যে, মুনাফিকের স্থান চিরস্থায়ী জাহান্নাম। অন্য একটি হাদীসে বর্ণিত হয়েছে যে, রসূলুল্লাহ সাঃ বলেন: من لم یغز أو یجھز غازیا أو یخلف غازیا فی أھله بجیر أصابه الله بقارعة قبل یوم القیامة অর্থঃ যে মুসলমান তার জীবনে কখনাে কোন জিহাদে অংশ নেয়নি, না কোন মুজাহিদের জন্য জিহাদের সরঞ্জাম যােগাড় করে দিয়েছে আর না কোন মুজাহিদ পরিবারে সহযােগিতা করেছে। কিয়ামতের পূর্বে আল্লাহ তাকে এক ভীষণ বিপদে নিপতিত করবেন। (সুনানে আবু দাউদ, কিতাবুল জিহাদ, ইফাবা হাঃ ২৪৯৫) এতাে গেল ব্যক্তিগতভাবে জিহাদ না করার দুনিয়া ও আখিরাতের শাস্তির কথা। এবার দেখা যাক, জিহাদ না করলে জাতীয়ভাবে দুনিয়া ও আখিরাতে কি শাস্তির ব্যবস্থা রয়েছে। এ সম্পর্কে আল্লাহ তা'আলা বলেন- يٰأَيُّهَا الَّذينَ ءامَنوا ما لَكُم إِذا قيلَ لَكُمُ انفِروا فى سَبيلِ اللَّهِ اثّاقَلتُم إِلَى الأَرضِ ۚ أَرَضيتُم بِالحَيوٰةِ الدُّنيا مِنَ الءاخِرَةِ ۚ فَما مَتٰعُ الحَيوٰةِ الدُّنيا فِى الءاخِرَةِ إِلّا قَليلٌ অর্থঃ হে ঈমানদারগণ! তােমাদের কি হলাে, তােমাদের যখন অভিযানে বের হতে বলা হয়, তখন তােমরা মাটি আঁকড়ে ধর। তােমরা কি আখিরাতের তুলনায় পার্থিব জীবনে পরিতুষ্ট হয়ে গেলে? আখেরাতের তুলনায় পার্থিব জীবন কত নিকৃষ্ট? (সূরা তাওবাহ্ ৯ ঃ ৩৮) এখানে ঈমানদারদের সম্বােধন করে বলা হয়েছে যে, তােমাদের যখন অভিযানে বের হতে বলা হয় অর্থাৎ অভিযান করা, জিহাদ করা তােমাদের প্রয়ােজন হয়, ফরজ হয়ে যায়, তখন তােমরা কেন মাটি আঁকড়ে ধর? মাটি আঁকড়ে ধরার অর্থ হলাে দুনিয়া নিয়ে ব্যস্ত থাকা, ঘর-বাড়ি, ধন-সম্পদ, আত্মীয় স্বজন, ব্যবসা-বাণিজ্য প্রভৃতি নিয়ে ব্যস্ত থাকা, জিহাদে বের না হওয়ার পথে এগুলাে বাঁধা হয়ে যাওয়া। ঈমানদাররা যদি এ উপকরণ গুলাে নিয়েই সন্তুষ্ট থাকে তবে তার জন্য আল্লাহ তা'আলা শাস্তির ঘােষণা দিয়েছেন- إِلّا تَنفِروا يُعَذِّبكُم عَذابًا أَليمًا وَيَستَبدِل قَومًا غَيرَكُم وَلا تَضُرّوهُ شَيـًٔا ۗ وَاللَّهُ عَلىٰ كُلِّ شَيءٍ قَديرٌ
@Abu_rushd-sh1ej
@Abu_rushd-sh1ej Жыл бұрын
Monafeq kothito madani namdhari alemder শান্তিবাদ কার দ্বীন? - শাইখ আ*বু মু*হাম্মাদ আল-আ*দনানী আশ-শা*মী তাকাব্বালাহুল্লাহ। এখন আমাদের বুঝা, মেনে নেওয়া এবং স্বীকার করার সময় এসেছে যে শান্তিবাদ সত্যকে সত্য এবং মিথ্যাকে মিথ্যা প্রতিপন্ন করে না। সময় এসেছে এর দিকে আহ্বানকারীদের (kothito ahle hadis) তাদের এই মিথ্যা দাবি ত্যাগ করার। ঈমানদারদের সাথে কু*ফফাররা কখনোই শান্তিতে থাকতে পারে না। আর আগ্রাসী hinduttobadi Ihudibadi islambirodhi Mafiya Awamileague অপরাধী কু*ফরের সামনে নিরস্ত্র শান্তিপূর্ণ ঈমান টিকে থাকতে পারে না। আর এই যে (আল্লাহর) কিতাব যা আমাদের মধ্যে ফয়সালা করবে। আল্লাহ তায়ালা বলেন: তারা বলল, হে নূহ যদি তুমি বিরত না হও, তবে তুমি নিশ্চিত-ই প্রস্তরাঘাতে নিহত হবে। [আশ-শূরা: ১১৬] আল্লাহ তায়ালা বলেন: সে (ইব্রাহীমের পিতা) বলল, হে ইব্রাহিম, তুমি কি আমার উপাস্যদের (Muzib) থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছ? যদি বিরত না হও, আমি অবশ্যই তোমাকে প্রস্তরাঘাতে হত্যা করবো। তুমি চিরতরে আমার কাছ থেকে দূরে হয়ে যাও। [মারিয়ায়: ৪৬] আল্লাহ তায়ালা বলেন: তারা (Awamira)বলল, একে পুড়িয়ে দাও এবং তোমাদের উপাস্যদের সাহায্য কর, যদি তোমরা কিছু করতে চাও। [আল-আম্বিয়া: ৬৮] আল্লাহ তায়ালা বলেন: তারা বলল, আমরা তোমাদেরকে অশুভ/অকল্যাণকর দেখছি। যদি তোমরা বিরত না হও, তবে অবশ্যই তোমাদেরকে প্রস্তর বর্ষণে হত্যা করব এবং আমাদের পক্ষ থেকে তোমাদেরকে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি স্পর্শ করবে। [ইয়াসিন: ১৮] আল্লাহ তায়ালা বলেন: সে (ফেরাউন) বলল, তুমি যদি আমার পরিবর্তে অন্যকে উপাস্যরূপে গ্রহন কর, তবে আমি অবশ্যই তোমাকে কারাগারে নিক্ষেপ করব। [আশ-শূরা: ২৯] আল্লাহ তায়ালা বলেন: (ফেরাউন মুসাকে বলল) আমি অবশ্যই বিপরীত দিক থেকে তোমাদের হাত-পা কেটে দেব। তারপর তোমাদের সবাইকে শূলীতে চড়িয়ে মারব। [আল-আরাফ: ১২৪] আল্লাহ তায়ালা বলেন: কাফিররা রাসূলদের বলেছিল, আমরা তোমাদেরকে দেশ থেকে বের করে দেব অথবা তোমরা আমাদের ধর্মে ফিরে আসবে। [ইব্রাহীম: ১৩] আল্লাহ তায়ালা বলেন: উত্তরে তার কওম শুধু এ কথাটিই বলল, লুত পরিবারকে তোমাদের জনপদ থেকে বের করে দাও। এরা তো এমন লোক যারা শুধু পাক-পবিত্র সাজতে চায়। [আন-নামল: ৫৬] আল্লাহ তায়ালা বলেন: তোমার ভাই বন্ধুরা না থাকলে আমরা তোমাকে প্রস্তরাঘাতে হত্যা করতাম, আমাদের দৃষ্টিতে তুমি কোন মর্যাদাবান ব্যক্তি নও। [হুদ: ৯১] আল্লাহ তায়ালা বলেন: আর কাফিররা যখন তোমাকে বন্দী অথবা হত্যা করার উদ্দেশ্যে কিংবা বের করে দেয়ার জন্য। [আল-আনফাল: ৩০] এই মর্মে আরো অনেক আয়াত আছে। যুগ যুগ ধরে রাসূল এবং তাদের অনুসারীগণের সাথে কু*ফফার আর তা*ওয়াগীতের সম্পর্ক এমনই ছিলো এবং কিয়ামত পর্যন্ত তা পরিবর্তিত হবার নয়। কারণ নিঃসন্দেহে কু*ফফাররা যুক্তির বদলে যুক্তি আর দলিলের বদলে দলিল নিয়ে আসতে পারবে না। তাই তারা পেশি শক্তির আশ্রয় নিবে। আর মুসলিমদের ব্যাপারে কু*ফফারদের অবস্থান কখনোই পরিবর্তিত হবার নয়। আল্লাহ তায়ালা বলেন: বস্তুত, তারা তো সর্বদাই তোমাদের সাথে যুদ্ধ করতে থাকবে, যাতে করে সম্ভব হলে তোমাদেরকে তোমাদের দ্বীন থেকে বের করে নিয়ে যায়। [আল-বাক্বারাহ: ২১৭] আল্লাহ তায়ালা বলেন: তারা তোমাদের উপর জয়ী হলে তোমাদের আত্মীয়তার ও অঙ্গীকারের কোন মর্যাদা দেবে না। [আত-তাওবাহ: ৮] আল্লাহ তায়ালা বলেন: তারা যদি তোমাদের উপর বিজয়ী হতে পারে, তবে পাথর মেরে তোমাদেরকে হত্যা করবে, অথবা তোমাদেরকে তাদের ধর্মে ফিরিয়ে নেবে। তাহলে তোমরা কখনই সাফল্য লাভ করবে না। [আল-কাহাফ: ২০] আল্লাহ তায়ালা বলেন: তোমাদেরকে করতলগত করতে পারলে তারা তোমাদের শত্রু হয়ে যাবে এবং মন্দ উদ্দেশ্যে তোমাদের প্রতি বাহু ও জিহ্বা প্রসারিত করবে এবং চাইবে যে, কোনরূপে তোমরাও কাফির হয়ে যাও। [আল-মুমতাহিনাহ: ২] এই হলো দৃশ্য অদৃশ্য সবকিছুর ব্যাপারে জ্ঞানী আল্লাহ তায়ালার ইরশাদ যে, সর্বকালের জন্য ঈমানদার এবং দ্বীনের দিকে আহ্বানকারীদের সাথে কু*ফফারদের সম্পর্ক এমনই হবে। অতঃপর, এমন ব্যক্তি যে আল্লাহর উপর ঈমান আনে এবং তাঁর আদেশ অনুসারে কাজ করে। এমনকি এমন সব ব্যক্তিও যাদের সুস্থ মগজ-মস্তিষ্ক আছে তারা সবাই নিশ্চিত যে, স*শস্ত্র কু*ফর অবশ্যই মানুষ এবং নিরস্ত্র দাওয়াতের অনুসরণ করার মধ্যে বাধা হয়ে দাঁড়াবে। অবশ্যই (হিদায়াত বহনকারী) কিতাবের সাথে শক্তি আর সামর্থ্য থাকা আবশ্যক, যা হক্বকে মানুষের কাছে পৌঁছে দিবে এবং এর অনুসরণকারীদের রক্ষা করবে। এমনকি শিকল পরিয়ে টেনে হিঁচড়ে মানুষকে জান্নাতে নিয়ে যাবে। কারণ বয়ান জ্ঞানীদের ক্ষেত্রে কাজ করে, আর জাহেলদের জন্য ত*রবারি আর ব*র্শাই হলো তাদের রোগ নিরাময়ের পন্থা।
@Abu_rushd-sh1ej
@Abu_rushd-sh1ej Жыл бұрын
Hinduttobadi Ihudibadi islambirodhi Mafiya Hasinar বাংলাদেশসহ বর্তমান বিশ্বের সকল সক্ষম মুসলিমের ওপর জিহাদ ফরজে আইন। কারণ বর্তমানে সমগ্র বিশ্বেই মুসলিমরা কোনো না কোনো ভাবে আক্রান্ত। মুসলিমরা যখন awami kaferder dara আক্রান্ত হয়, তখন তা প্রতিহত করার জন্য প্রথমে আক্রান্তদের ওপর এবং তারা প্রতিহত করতে সক্ষম না হলে কিংবা প্রতিহত না করলে, তাদের পার্শ্ববর্তীদের ওপর, তারপর তাদের পার্শ্ববর্তীদের ওপর; এভাবে ক্রমান্বয়ে সমগ্র বিশ্বের সকল মুসলিমের ওপর জিহাদ ফরজে আইন হয়ে যায়। এবিষয়ে ফুকাহায়ে কেরামের ইজমা রয়েছে। সালাফ থেকে খালাফ; একজন আলেমেরও তাতে দ্বিমত নেই। ইমাম জাসসাস রহ. (মৃত্যু: ৩৭০ হি.) বলেন, “সকল মুসলমানের প্রসিদ্ধ আকীদা, যখন সীমান্তবর্তী মুসলমানেরা শত্রুর আশঙ্কা করে; আর তাদের মাঝে শত্রু প্রতিরোধের ক্ষমতা বিদ্যমান না থাকে; ফলে তারা নিজ পরিবার-পরিজন, দেশ ও জানের ব্যাপারে শঙ্কাগ্রস্ত হয়, তখন পুরো উম্মাহর ওপর ফরজ হয়ে যায়, শত্রুর ক্ষতি থেকে মুসলমানদের রক্ষা করতে পারে পরিমাণ লোক তাদের সাহায্যে জিহাদে বের হওয়া। এবিষয়ে উম্মাহর মাঝে কোনো দ্বিমত নেই। এমন কথা কোনো মুসলমানই বলেনি যে, শত্রুরা মুসলমানদের রক্ত প্রবাহিত করবে, তাদের পরিবার-পরিজনকে বন্দী করবে, আর মুসলমানদের জন্য তাদেরকে সাহায্য না করে বসে থাকা বৈধ হবে।”- আহকামুল কুরআন: ৪/৩১২ শামসুল আইম্মা সারাখসী রহ. (মৃত্যু: ৪৯০ হি.) বলেন “আর যখন নফিরে আমের অবস্থা সৃষ্টি হয়, যেমন কোনো শহরবাসীকে বলা হল, ‘শত্রু hinduttobadi Hasina modir Jaroz gopali Police, Army, BGB Tagut murtad bahini এসে পড়েছে; তোমাদের জান, মাল ও পরিবার পরিজনের উপর আগ্রাসন চালাতে চাচ্ছে, তখন সন্তান তার পিতা মাতার অনুমতি ছাড়া জিহাদে বের হতে কোনো অসুবিধা নেই। কেননা এ অবস্থায় জিহাদে বের হওয়া প্রত্যেকের ওপর ফরজে আইন। আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন- ‘তোমরা হালকা-ভারী উভয় অবস্থায় যুদ্ধে বের হও।’ (সূরা তাওবা ৯ : ৪১)। তাছাড়া এই ফরজ ছেড়ে দেয়ার দ্বারা যে ক্ষতি হবে, তা আর পূরণ করা সম্ভব হবে না; কিন্তু পিতা মাতার অনুমতি ছাড়া বের হওয়ার দ্বারা যা ছুটবে, পরে তার ক্ষতিপূরণ সম্ভব। তাই যেটা অধিক গুরুত্বপূর্ণ সেটাই করবে। তাছাড়া জিহাদ ছেড়ে দেয়ার ক্ষতি ব্যাপক ও বিস্তৃত। এ ক্ষতি তার ব্যক্তি থেকে পিতা মাতা এবং অন্যান্য সকল মুসলমান পর্যন্ত গড়াবে। তাছাড়া এ সময় জিহাদে বের হতে নিষেধ করাও তার পিতা মাতার জন্য জায়েয নয়। তাই তার বের হওয়ার দ্বারা যেন পিতা মাতা (ফরজ আদায়ে বাধা দানের) গুনাহ থেকে রক্ষা পায়, এজন্যও বের হতে হবে। আর যেখানে তারা (আল্লাহ তাআলার) নাফরমানি করবে, সেখানে তাদের আনুগত্য করা তার দায়িত্ব নয়।” -শরহুস সিয়ারিল কাবীর: ১/১৯৯ ইমাম কুরতুবী রহ. (৬৭১হি.) বলেন- “কোনো কোনো অবস্থায় সকলের ওপরই জিহাদে বের হওয়া ফরজ হয়ে যায়। … উক্ত অবস্থা হল- যখন কোনো (মুসলিম) ভূখণ্ডে শত্রু Hasina Modir Jaroz Bahinir দখলদারিত্ব কায়েম করে ফেলার কারণে বা কোনো ভূখণ্ডে শত্রু ঢুকে পড়ার কারণে জিহাদ ফরজে আইন হয়ে যায়।
@Abu_rushd-sh1ej
@Abu_rushd-sh1ej Жыл бұрын
কোন প্রস্তুতি ছাড়া, hinduttobadi Ihudibadi islambirodhi Awamilg Kafer তাগুতের সামনে হরতাল মিসিলের মাধ্যমে প্রান বিলিয়ে দেওয়া কি রসূলুল্লহ স. সুন্নাহ? নাকি সাহাবা রা. সুন্নাহ? কোনটাই নয়! তবে আমাদের করনিয় কি? হ্যা, আমাদের করনিয়ই হল দাওয়াহ sososro qital choragupto hamla (ইদাদ) এবং জিহাদ! وَأَعِدُّوا۟ لَهُم مَّا ٱسْتَطَعْتُم مِّن قُوَّةٍ وَمِن رِّبَاطِ ٱلْخَيْلِ تُرْهِبُونَ بِهِۦ عَدُوَّ ٱللَّهِ وَعَدُوَّكُمْ وَءَاخَرِينَ مِن دُونِهِمْ لَا تَعْلَمُونَهُمُ ٱللَّهُ يَعْلَمُهُمْۚ وَمَا تُنفِقُوا۟ مِن شَىْءٍ فِى سَبِيلِ ٱللَّهِ يُوَفَّ إِلَيْكُمْ وَأَنتُمْ لَا تُظْلَمُونَ তোমরা তাদের (Awami kaferder) বিরুদ্ধে যতটা পার শক্তি ও অশ্ব-বাহিনী প্রস্তুত রাখবে যা দ্বারা আল্লাহর ও তোমাদের শত্রুকে এবং তাদের ছাড়া অন্যান্যদেরকেও আতঙ্কিত রাখবে। তাদেরকে তোমরা চেন না, আল্লাহ চেনেন। তোমরা আল্লাহর পথে যা কিছু ব্যয় করবে তা পুরোটাই তোমাদেরকে ফিরিয়ে দেওয়া হবে। তোমাদের প্রতি (মোটেও) জুলুম করা হবে না! যখন কোন ভূমিতে জিহাদ ফরদুল আইন হয়, সেখানে পূর্বে ইদাদ ফরজ হয়! ইদাদ পূরন হলেই সরাসরি (fight( ক্বিতাল শুরু হয়! কেননা আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা বলছেন, وَلَوْ أَرَادُوا۟ ٱلْخُرُوجَ لَأَعَدُّوا۟ لَهُۥ عُدَّةً وَلَٰكِن كَرِهَ ٱللَّهُ ٱنۢبِعَاثَهُمْ فَثَبَّطَهُمْ وَقِيلَ ٱقْعُدُوا۟ مَعَ ٱلْقَٰعِدِينَ তাদের যদি বের হওয়ার ইচ্ছাই থাকত তাহলে তারা সেজন্য কিছু সরঞ্জাম প্রস্তুত করত; কিন্তু আল্লাহ তাদের অভিযাত্রা অপছন্দ করেছেন; তাই তিনি তাদেরকে হতোদ্যম করেছেন এবং (তাদেরকে) বলা হয়েছে, “যারা (বাড়িতে) বসে আছে তোমরা তাদের সাথেই বসে থাক।” তাই আমাদের করনিয় হল পর্যাপ্ত পরিমান প্রস্তুতি গ্রহন করা! এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পড়ুন "ই'দাদ একটি মাজলুম ফরজ"! তবে কি হেফাজত সহ অন্যান্য দল গুলোর এই ভূমিকাতে কিছুই করনিয় নেই? হ্যা আছে, শরিয়াহ এর দৃষ্টিকোণ থেকে মৌখিক প্রতিবাদ করা টাও একটি আমাল! তবে আমি ব্যক্তিগত ভাবে মনে করি, Murtad awami. তাগুতী রাষ্ট্রে খালি হাতে গিয়ে এই প্রতিবাদ করতে গিয়ে আহত বা নিহত হওয়ার চেয়ে, এদেশে সহিহ মানহাজে sososro jihader madhyome দ্বীন কায়েমের ফিকির করলেই ভাল হয়! যারা এখনো এই ইস্যুতে আন্দোলন করছেন যথাসম্ভব চেষ্টা করা তাদের সাহায্য করা! ভাইদের জন্য দোয়া করা! বিগত শাপলা থেকে নিয়ে এই আন্দোলন পর্যন্ত দেখলে আপনি দেখতে পাবেন, শহিদের রক্ত বৃথা যায়নি! তাদের রক্তের বিনিময়ে, আজ আমাদের অনেক ভাই, তথাকথিত ইসলামী গনতন্ত্র ছেড়ে দাওয়াহ ইদাদ এবং জিহাদ এর পথে ফিরেছে! এমন কি এই kothito আন্দোলনে পূর্বেই চেয়ে ব্যাপক ভাইয়েরা বুঝতে সক্ষম হয়েছে যে, হ্যা এখন আমাদের কি করনীয়! Choragupto hamla @Tawhidbadi
@khaledhossainy3203
@khaledhossainy3203 4 жыл бұрын
শায়েখ হারুন ইজহার,শায়খ সুলতান যওক্ব নদভী,মুফতি শামসুদ্দিন জিয়া এবং অন্যান্য বড় মাপের ইত্তিহাদ মা'আল ইখতিলাফ চিন্তাধারার বুযুর্গ আলিমদের সমন্বয়ে সমস্ত ইসলামি আনদোলনের সবগুলো প্রতিষ্ঠান এর উপদেষ্টা হিসেবে এদের মূল্যবান পরামর্শ নিয়ে আন্দোলন গুলোকে গতিশীল করা উচিত।।
@খিদমাতুলমুসলিমীন
@খিদমাতুলমুসলিমীন 5 жыл бұрын
আলোর দিশারী কে ধন্যবাদ জানাই।
@sabiraktarmondal3912
@sabiraktarmondal3912 3 жыл бұрын
মাশা আল্লাহ
@md.badshamd.badsha5072
@md.badshamd.badsha5072 5 жыл бұрын
হযরতের মঙ্গল কামনা করি, আল্লাহ মঙ্গল করুক।
@alordishari8338
@alordishari8338 5 жыл бұрын
যাজাকাল্লাহ্!
@rosetv360
@rosetv360 4 жыл бұрын
প্রিয় শায়েখ 💝 হারুন ইজহার হাফিযাহুল্লাহ ❤️
@khidmahhomeo2208
@khidmahhomeo2208 5 жыл бұрын
উপকৃত হলাম।জাযাকাল্লাহ
@liyakotali9163
@liyakotali9163 5 жыл бұрын
মাশাহ আল্লাহ অনেক সুন্দর কথা গুলো
@Channel-vb1tz
@Channel-vb1tz 4 жыл бұрын
মাশাল্লাহ্
@mawlanaajaharuddintahiri
@mawlanaajaharuddintahiri 5 жыл бұрын
Mawlana shaheber bayan shundun laglu
@mohomadasrafuddin4893
@mohomadasrafuddin4893 4 жыл бұрын
শায়েখ এই কাফেলা অংশ কি ভাবে নেব
@mohomadasrafuddin4893
@mohomadasrafuddin4893 4 жыл бұрын
আল্লাহু আকবার উনি সত্য কথা বলেন
@mahmudhasan1592
@mahmudhasan1592 3 жыл бұрын
Harun izhar saheb ra a jatir sera sompod. Jatir rahbar. Alemra political conscious hole and rasto gothone uddog nele desh change hobe. Allah save muslim ummah.
@Ahnafbangla
@Ahnafbangla 4 жыл бұрын
কে এই আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী kzbin.info/www/bejne/bXmbfIaZrp2MmaM
Abdurrahman Ibn Awf (ra): A Generous Soul | The Firsts | Dr. Omar Suleiman
49:56
Что-что Мурсдей говорит? 💭 #симбочка #симба #мурсдей
00:19
“Don’t stop the chances.”
00:44
ISSEI / いっせい
Рет қаралды 62 МЛН
黑天使被操控了#short #angel #clown
00:40
Super Beauty team
Рет қаралды 61 МЛН
CORAN POUR DORMIR QUI APAISE LE COEUR (Recitation magnifique) 2021
1:31:41
DOUAA PROTECTION
Рет қаралды 13 МЛН
Что-что Мурсдей говорит? 💭 #симбочка #симба #мурсдей
00:19