বর্তমান এই পৃথিবীতে মুসলিম নামধারী মুসলমানরা পৃথিবী থেকে ধূলিসাৎ হয়ে যাচ্ছে আল্লাহ এদেরকে দুনিয়াতে শাস্তি দিয়ে যাচ্ছি। এখান থেকেও তারা শিক্ষা নেন না। যেমন ইরাক লিবিয়া আফগানিস্তান ফিলিস্তিন সিরিয়া। চোখের সামনে ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে তারপরও কোরআনের সত্যের পথে আসছে না। সাধারণ মানুষের উদ্দেশ্যে বলব সত্য জানুন কুরআন থেকে এবং মোবাইলে কোরআন মাজীদ বাংলা অর্থসহ ডাউনলোড করে অর্থগুলি রিডিং পরে দেখুন আল্লাহ কি নির্দেশ দিয়েছেন আর আমরা কি করছি। এই পৃথিবীর মোল্লারা সাধারণ মানুষগুলোকে মৃত্যুর পরে কি ভাবে জাহান্নামে পাঠাচ্ছে। কুরআনের অর্থ পরে কোরআন থেকে আল্লাহর নির্দেশ অনুসারে সমস্ত আমল করুন আল্লাহর গ্যারান্টি দিয়েছেন মৃত্যুর পরে জান্নাত দিবেন এবং দুনিয়াতে ও শান্তিতে রাখিবেন। ধন্যবাদ সকলকে। (সালামুন আলাইকুম) সুরা আনআম আয়াত নং ৬:৫৪
@Quran.Research.Intelligence7 ай бұрын
আলহামদুলিল্লাহ। অজস্র ধন্যবাদ প্রিয় ভাই চমৎকার মন্তব্যের জন্য ❤❤❤
@arjumankhanom83666 ай бұрын
যিনি এ চ্যানেলে প্রস্রাব করার কথা বলছেন তিনি আদৌ মুসলিম কি-না তা মহান আল্লাহ ই ভালো জানেন । আল্লাহ তাআলা তাকে হিদায়াত দান করুন ।
@nuraminsuza6 ай бұрын
❤❤❤
@chandmd84086 ай бұрын
কোথায় থাকেন ? আমি পঃবঙ হতে।
@khorshedmamun78356 ай бұрын
@@Quran.Research.Intelligence আল্লাহ এখন মুসলমানদের সাথে নাই।কারন মুসলিম রা ইসলাম থেকে সরে যাচ্ছে আর এইজন্যই আল্লাহ গজব দেয় মুস্লিম নাম ধারি দের।
@alamgirkazi10376 ай бұрын
অনেক চমৎকার আল্লাহর রবের কোরআন ব্যতীত অন্য কোন বিধান সঠিক না আমিন ।
@shamimayesmin37773 ай бұрын
আমি খুবই আশাবাদী, কোরআনের দিকে মানুষ এগিয়ে আসবে।
@insearchoftruth2406 ай бұрын
যতদিন কুরআন নিজে বুঝে পড়ি নি, ততদিন এই ধর্মীয় স্কলারদের খুব অন্ধ ভক্ত ছিলাম। কিন্তু যখন নিজে কুরআন নিজ ভাষায় বুঝতে শুরু করলাম, তখন কুরআনই আমার চোখ খুলে দিল। কুরআনে যেসব নবীর কাহিনি বর্ণিত হয়েছে, তাদের জীবনীতে কুরআনের আলোচনা থেকেই দেখা যায়, প্রত্যেক নবীর শত্রু ছিল তখনকার নেতৃস্থানীয় ধর্মীয় পণ্ডিত তথা আলেম-ওলামারা। আর নবীদের পক্ষে ছিল কিছু যুবক শ্রেণী এবং সাধারণ মানুষ। নবীদের সাথে তখনকার আলেম-ওলামাদের মূল দ্বন্দ্ব ছিল, নবীরা শুধু যে ওহী নাযিল হতো, তাই মানতো। অন্যদিকে, আলেম-ওলামাদের দাবি ছিল, আল্লাহর ওহী মানার পাশাপাশি পূর্বের বুযুর্গ ব্যক্তিদের কথাও মানতে হবে। যুগে যুগে প্রত্যেক জাতির কাছেই এই পরীক্ষাটাই এসেছিল। কিন্তু পূর্বের মতো বর্তমানেও দেখা যায়, আমাদের হুজুররা যদি একটা কথা কুরআন থেকে বলে, ১০ টা কথা শোনায় আল্লাহর বহির্ভূত কথা তথা প্রচলিত হাদিস থেকে। যারা হাদিস হাদিস করে মুখে ফেনা তুলে ফেলেন, তাদের কাছে প্রশ্ন, হাদিসকে মান্য করা কি ঈমানের কোনো বিষয়? আল্লাহ কি আমাদেরকে বাধ্য করেছেন, নবীজী মৃত্যুর ৩০০ বছর পরে লিখিত হাদিসের গ্রন্থগুলোকে অবশ্যই মানতে হবে? একটু জ্ঞানচক্ষু খুলে দেখুন তো? হাদিস মানা যদি শিরক না হয়, তবে শিরক আসলে কোনটা? হাদিস যেভাবে লিখিত হয়েছে, তা একটু জ্ঞানবান মানুষ চিন্তা করলেই বুঝবে, তখনকার প্রেক্ষাপটে এভাবে নবীজীর নির্ভুল তথ্য বের করা কোনোভাবেই সম্ভব নয়। আপনি নিজে একটু ভাবুন তো, গত ৫ বছর আগের নিজের কোনো স্মরণীয় ঘটনা হুবহু শব্দ/বাক্য মনে করতে পারেন কি না? নিজের বিয়েতে কি কি খাবার খেয়েছিলেন? কোন রঙের পোশাক পরেছিলেন? বিয়ের দিনে আপনার স্ত্রীর সাথে কি কি কথা বলেছিলেন? আপনার স্ত্রী কোন ডিজাইনের শাড়ি পরেছিল? এসব কি হুবহু বলতে পারবেন? আমি হলফ করে বলতে পারি, প্রতি হাজারে ৯৯৯ জন মানুষই বলতে পারবে না। নিজের জীবনে ঘটে যাওয়া গুরুত্বপূর্ণ ঘটনায় যেখানে মানুষ মনে রাখতে পারে না, সেখানে অন্য মানুষের জীবনী কিভাবে হুবহু শব্দে শব্দে তুলে আনা যায়? আর ১০ বছর সংসার করেও যেখানে নিজের স্ত্রী শতভাগ সত্য কথা বলে কি না তার গ্যারান্টি দেওয়া যায় না, সেখানে হাদিসের হাজার হাজার রাবীর চারিত্রিক সনদ কিভাবে একজন মানুষ বের করতে পারে? আচ্ছা হাদিস বিশ্বাস করার আগে, আপনি নিজে একটু পরীক্ষা করে দেখুন তো। যেভাবে হাদিস লিখিত হয়েছে, সেই অনুযায়ী, ১০০ বছর আগে মারা যাওয়া কোনো বিখ্যাত ব্যক্তির খাওয়া-দাওয়া, ঘুম, কিংবা কয়টা করে খেজুর খেত, কিংবা কয় পিস মাংস খেত এসব তথ্য বের করে আনতে পারেন কি না? যেখানে ১০০ বছর আগে মারা যাওয়া নিজের পূর্ব-পুরুষদের নাম-পরিচয়ই কোনো মানুষ ঠিকমতো বের করতে পারে না, সেখানে ভিন্ন ভাষার ভিন্ন দেশের একজন মানুষ আরবে গিয়ে কিভাবে ৩০০ বছর আগে মারা যাওয়া নবীজী (স) এর খাওয়া-গোসল থেকে শুরু করে ঘরের খবর পর্যন্ত বের করে নিয়ে আসতে পারে? এসব হাদিস আসলে লিখেছে নবীর শত্রুরা। একটা উদাহরণ দিচ্ছি, আজ যদি শেখ হাসিনা নিজে জিয়াউর রহমানের জীবনী সরকারিভাবে লিপিবদ্ধ করে কোনো বই বের করে, তবে কি জিয়াউর রহমানের প্রকৃত জীবণী সেখানে পাওয়া যাবে? যদি ৩০০ বছর পরে কোনো ছাত্র সেই জিয়াউর রহমানের জীবণী পড়ে, তাহলে সেই ছাত্রটি জিয়াউর রহমানের সত্য তথ্য পাবে নাকি মিথ্যা তথ্য পাবে? আসলে আমরা লাহুয়াল হাদিসের ধোঁকায় পড়ে গেছি। আর আল্লাহর পরিবর্তে বড় বড় স্কলারদেরকেই নিজেদের অজান্তে মাবুদ/অভিভাবক হিসেবে মেনে নিয়েছি। তাই হুজুররা যা বলছে, তা যাচাই না করে তাদের অন্ধ অনুকরণ-অনুসরণ করছি। ঠিক একই কাজ করেছিল পূর্বের যুগের মানুষেরা। আর তাদের কাহিনি আমরা কুরআনে পড়ছি, কিন্তু অন্তরে উপলব্ধি করছি না। শেষ করি একটা প্রশ্ন দিয়ে। আমাদের রব যেমন মানুষের কল্যাণের জন্য বিধান নাযিল করেছেন, ঠিক তেমনি ইবলিশও তো গোপনে তার বিধান প্রচার করছে মানুষকে বিপথে পরিচালিত করার জন্য। সেই ইবলিশের বিধান কি কেউ কখনো দেখেছেন? যেদিন এই প্রশ্নের উত্তর নিজে খুঁজে বের করতে পারবেন, সেদিনই বুঝতে পারবেন ঈমান আসলে কী? কুফরই বা আসলে কী? পৃথিবীতে একটাই সিলেবাস সেটা হলো কুরআন। আর এই সিলেবাসের মাধ্যমেই সেদিন বিচার করা হবে, যার পরীক্ষক থাকবেন স্বয়ং আল্লাহ।
@AbdulWahab-hr7mn7 ай бұрын
আল্লাহর হেফাজতকৃত নির্ভুল কুরআন অনুসরন করুন। সত্য পথে চলা এবং আল্লার আনুগত্য করুন
@lutforrahman1097 ай бұрын
That's preserved at laohe mahfuj not in the earth.
@azaharulislam46096 ай бұрын
ঠিক বলেছেন ভাই।
@homayunkabir80166 ай бұрын
অসাধারণ খুবই সুন্দর বক্তব্য, দুর্ভাগ্যবশত আমাদের ওই অবস্থা
@mdjamat72906 ай бұрын
কুর,আন। মুসলিমানের জন্য একমাত্র সঠিক গ্রন্থ।এবং সরলপথের দীশা।ধন্যবাদ, সুন্দর আলোচনা করার জন্য।
সময় এসেছে সত্য কে জানা এবং কোরআন কে মেনে চলার। ধন্যবাদ।
@abashar35026 ай бұрын
সালামুন আলাইকুম। হে মহান আল্লাহ দয়াময় আমাদের সঠিকভাবে কুরআন বুঝার জ্ঞান এবং কুরআন মত চলার তৌফিক দান করুন। মাইজদী কোর্ট, নোয়াখালী। 💥❤️
@Quran.Research.Intelligence6 ай бұрын
❤️❤️
@masudCumilla6 ай бұрын
পৃথিবীতে যদি মুসলমান জাতি কোরআন টাকে একমাত্র জীবন বিধান হিসেবে নিত তাহলে এত মতভেদ এত ভুলের ভিতরে মানুষ থাকতো না
@issamoni37456 ай бұрын
হাদিস দারা মুসলিম রা ধর্মকে অনেক কঠিন করে ফেলেছে।
@Quran.Research.Intelligence6 ай бұрын
❤️❤️
@mdtofazzulhaqu77086 ай бұрын
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ সত্য প্রকাস কারার জন্য
@mdzillurrahman29296 ай бұрын
যতদিন হাদিসের উপর নির্ভর থাকবে ততদিনে মুসলমানগণ ঐক্য হতে পারবে না। আফসোস বেশিরভাগ মুসলমানেরা আয় রোজগারের ঝুঁকে পড়েছেন। ঐক্য হতে হলে আল্লাহতালার কাছে আত্মসমর্পণ করে মুসলিম হতে হবে।
@SmilingAirplaneWindow-ld4su6 ай бұрын
একমাত্র আল্লাহর বিধান কুরআন শরীফে পৃথিবীতে থাকবে আর অন্য কোন বিধান আল্লার নামে চালানো যাবে না 👍সব হাদিস বাদ দিতে হবে দুনিয়ায় শান্তি ফিরে আসবে অশান্তি থাকবে না 👍👍👍
@2024qurantv7 ай бұрын
সালামুন আলাইকুম ❤❤
@kohinurislam62846 ай бұрын
আপনার কথার সাথে সহমত জানাই
@nurulaminkhan97917 ай бұрын
সঠিক কথা বলেছেন।
@JoynalAbedin-pw7zn7 ай бұрын
মুসলমানদের হাদীস বাদ দিয়ে কোরআন ভিত্তিক আমল করার সময় চলে এসেছে। আমিন।
@Quran.Research.Intelligence6 ай бұрын
আলহামদুলিল্লাহ
@MasudRana-mw1or6 ай бұрын
তাহলে আহলে হাদিসদের কি উপায় হবে
@MasudRana-mw1or6 ай бұрын
তাহলে আহলে হাদিসদের কি উপায় হবে
@MasudRana-mw1or6 ай бұрын
তাহলে আহলে হাদিসদের কি উপায় হবে😂
@MasudRana-mw1or6 ай бұрын
তাহলে আহলে হাদিসদের কি উপায় হবে😂
@shahidulazam28916 ай бұрын
ভাই আপনি সঠিকভাবে বিশ্লেষণ করছেন।হাদিস লেখা র কোন সুযোগ আল্লাহ মানুষকে দেন নাই
সহিহ হাদিস থেকেই তো বিদায় হজের ভাসনের রেফারেন্স দিলাম।আপনি সম্ভবত ভিডিও শেষ পর্যন্ত দেখেন নি।
@zamaluddin88997 ай бұрын
আপনি সঠিক বলেছেন। বুঝাতে চেয়েছি কুরআন মানার পক্ষে আলেমসমাজ হাদিস বলুক। সেই হাদিসগুলো তো আছে।
@মোঃআব্দুলওহাবসার্ভেয়ার6 ай бұрын
কোরআন আঁকড়ে ধরার কথাই সহিহ হাদিসের গ্রন্থে আছে তা আমরা মানছিনা
@mdmushaeibrahimhowlader54946 ай бұрын
জি ভাইজান আমি আপনার সাথে একমত
@ShirajumMonira-dc1qr3 ай бұрын
মহান আল্লাহ তায়ালা নিজেই আমাদের বলে দিয়েছেন যে , কুরআন এ তোমাদের জন্য সকল দিক নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।❤ যেটার জলজ্যান্ত প্রমাণ পাওয়া যায়,,,৩৯ নাম্বার সূরার ২৩ নং আয়াত ❤❤❤
@star_psycho.2 ай бұрын
কুরআন থাকতে হাদিস মানব কেন ? কুরআন থাকতে হাদিস মানা কি আবশ্যক ডাঃ জাকির নায়েক কুরআন অবতীর্ণ হয়েছে সংক্ষিপ্ত আকারে। শুধু মূল বিধান উল্লেখ করেই শেষ হয়েছে। এর বিস্তারিত বিধান হাদীসে বলা হয়েছে। ইতিপূর্বে কিছু ব্যক্তি হাদীস অস্বীকার করেছে। যার বিরুদ্ধে কুরআন ও হাদীসে অসংখ্য কথা এসেছে। নিম্বে তা উল্লেখ করা হলো। কুরআনের আয়াত : ১. (আল্লাহ বলেন হে নবী) আপনি বলুন, যদি তোমরা আল্লাহকে ভালবাস, তাহলে আমাকে (নবীকে) অনুসরণ কর তাহলে আল্লাহও তোমাদেরকে ভালবাসবেন এবং তোমাদের গুনাহ মাফ করবেন। আর আল্লাহ অত্যন্ত ক্ষমাকারী দয়ালু। সূরা আলে আল-ইমরান ৩১) ২. তিনিই নিরক্ষরদের মধ্য থেকে একজন রাসূল প্রেরণ করেছেন তাদের নিকট, যিনি তাদের কাছে পাঠ করেন তাঁর আয়াতসমূহ, তাদেরকে পবিত্র করেন এবং শিক্ষা দেন কিতাব (কুরআন) এবং হিকমত, যদিও তারা ইতোপূর্বে স্পষ্ট গোমরাহীতে লিপ্ত ছিল। (সূরা-আল্ জুমুআহ: ২) এখানে হেকমত বলতে বিস্তারিত কর্মপদ্ধতি তথা হাদিসের ইঙ্গিত। ২. হেঈমানদারগণ ! যখন তোমাদেরকে জুম‘আর দিনে সালাতের জন্য আহ্বান করা হয়, তখন তোমরা মহান আল্লাহর যিকরের দিকে ধাবিত হও এবং ব্যবসা-বাণিজ্য পরিত্যাগ কর। এটাই তোমাদের জন্য কল্যাণকর যদি তোমরা বুঝতে সক্ষম হও। সূরা জুম‘আ ১১) এখানে জুমআর নামাজ বলতে নির্দিষ্ট কোন নামাজের কথা বলা হয়নি। হাদীসে এ আয়াত দ্বারা জোহরের নামাজ বুঝানো হয়েছে। ৩. নিশ্চয় যে মসজিদের ভিত্তি স্থাপন করা হয়েছে তাকওয়ার উপর । (সূরা তাওবা ১০৮) কোন মসজিদ সেটা হাদীসের দ্বারা প্রমাণিত । হাদীসে এসেছে, এরদ্বারা মসজিদে নববী উদ্বেশ্য। ৪. আর পুরুষ চোর এবং নারী চোরের হাত কেটে দাও। (আল-মায়েদা,৩৮) আয়াতে কী পরিমাণ চুরি করলে কতটুকু হাত কাটা হবে এর বিস্তারিত বলা হয়নি। হাদীসে এর বিস্তারিত এসেছে। ৫.এবং তিনি প্রবৃত্তি তাড়নায় কথা বলেন না। তা শুধু ওহী যা প্রত্যাদেশ করা হয়। সূরা নাজম , আয়াত৩-৪) ৬.যদি তিনি (মুহাম্মাদ ) আমাদের নামে বানিয়ে কিছু বলতেন তাহলে আমি তাকে ডান হাত দিয়ে পাকড়াও করতাম অত:পর তার শাহরগ (গ্রীবা) কেটে দিতাম। সূরা হাক্কাহ, আয়াত৪৪-৪৬) ৭. তোমাদের মধ্যে যারা আল্লাহকে স্মরণ করে এবং পরকালের আশা রাখে তাদের জন্য রাসূল সা. এর জীবনীতে সর্বোত্তম আদর্শ রয়েছে। ( আহযাব২১) হাদীসেও অনেক বর্ণনা এসেছে। যেমন, ১. সাবধান ! অচিরেই এমন এক লোক আসবে যে তৃপ্তিসহকারে তার আসনে হেলান দিয়ে বলবে, তোমরা শুধু কুরআনকে আকড়ে ধর। কুরআন যা হালাল করেছে তাকে হালাল মনে কর আর যা হারাম করেছে তা হারাম মনে কর। আবু দাউদ, হাদীস নং ৪৬০ ২: মিক্বদাম রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূল সা. বলেছেন, সাবধান ! নিশ্চয় আমাকে কুরআন এবং কুরআনের মত আরেক জিনিস দেয়া হয়েছে। মুসনাদে আহমদ, হাদীস নং ১৭১৭৪ ৩. পালিত গাধা ভক্ষণ করা হারাম । বুখারি, হাদীস নং ২৯৯১, মুসলিম, হাদীস নং ১৯৪০) হাদীস দ্বারা ৪. সব ধরণের হিং¯্র প্রাণী খাওয়া হারাম। মুসলিম, হাদীস নং ১৯৩৪) হাদীস দ্বারা ৫.নিজ স্ত্রীর ফুফু ও খালার সাথে বিবাহ করা হারাম। বুখারি হাদীস নং ৫১০৯) হাদীস দ্বারা ৬.আল্লাহ ঐ ব্যক্তির মুখমণ্ডলকে উজ্জ্বল করুন যে আমার থেকে হাদীস শ্রবণ অত:পর তা মুখস্থ করে অন্যের নিকট পৌঁছিয়ে দেয়। আবু দাউদ, হাদীস নং ৩৬৬০) ৭. হাদীস, নিশ্চয় রাসূলের সা. এর হারামকৃত বিষয় আল্লাহ কর্তৃক হারামকৃত বিষয়ের অনুরুপ। ইবনে মাজাহ, হাদীস নং ১২, সনদ সহীহ ) ৮.আব্দুল্লাহ ইবনে আমর থেকে বর্ণিত, রাসূল সা. বলেছেন, যে আমার সুন্নাত থেকে মুখ ফিরিয়ে নিল সে আমার দলভূক্ত নয়। সহীহ ইবনে খুযায়মা, হাদীস নং ১৯৭
@nusratpappu66447 ай бұрын
I love your job.❤❤❤
@morshedashraf13106 ай бұрын
আমীন।
@sajugazi43156 ай бұрын
কুরআন তথা ধর্ম হচ্ছে জীবন বিধান। কিন্তু কুরআনকে পাশ কাটিয়ে জীবনের সাথে সম্পর্কহীন, সমাজ সংসারে গুরুত্বহীন কিছু পোশাক আশাক, দোয়া তাবিজ, রীতি রেওয়াজকেই আমরা ধর্ম হিসেবে চর্চা করি। কিন্তু কুরআন যেসব করণীয় বর্জনীয় বলে দিয়েছে সেসব ছায়ার মতো অনুসরণ করলে শুধু আখেরাত নয়, দুনিয়ার জীবনও হবে প্রাপ্তিতে ও প্রশান্তিতে পরিপূর্ণ ।
@mdshowel59896 ай бұрын
সূরাঃ আল-আনাম [6:112] وَكَذَٰلِكَ جَعَلْنَا لِكُلِّ نَبِىٍّ عَدُوًّا شَيَٰطِينَ ٱلْإِنسِ وَٱلْجِنِّ يُوحِى بَعْضُهُمْ إِلَىٰ بَعْضٍ زُخْرُفَ ٱلْقَوْلِ غُرُورًا وَلَوْ شَآءَ رَبُّكَ مَا فَعَلُوهُ فَذَرْهُمْ وَمَا يَفْتَرُونَ ওয়া কাযা-লিকা জা‘আলনা-লিকুল্লি নাবিইয়িন ‘আদুওওয়ান শাইয়া-তীনাল ইনছি ওয়াল জিন্নি ইঊহী বা‘দুহুম ইলা-বা‘দিন ঝুখরুফাল কাওলি গুরূরাওঁ ওয়ালাওশাআ রাব্বুকা মা-ফা‘আলূহু ফাযারহুম ওয়া মা-ইয়াফতারূন। এমনিভাবে আমি প্রত্যেক নবীর জন্যে শত্রু করেছি শয়তান, মানব ও জিনকে। তারা ধোঁকা দেয়ার জন্যে একে অপরকে কারুকার্যখচিত কথাবার্তা শিক্ষা দেয়। যদি আপনার পালনকর্তা চাইতেন, তবে তারা এ কাজ করত না। Likewise did We make for every Messenger an enemy,- evil ones among men and jinns, inspiring each other with flowery discourses by way of deception. If thy Lord had so planned, they would not have done it: so leave them and their inventions alone.সূরাঃ আল-আনাম [6:112] وَكَذَٰلِكَ جَعَلْنَا لِكُلِّ نَبِىٍّ عَدُوًّا شَيَٰطِينَ ٱلْإِنسِ وَٱلْجِنِّ يُوحِى بَعْضُهُمْ إِلَىٰ بَعْضٍ زُخْرُفَ ٱلْقَوْلِ غُرُورًا وَلَوْ شَآءَ رَبُّكَ مَا فَعَلُوهُ فَذَرْهُمْ وَمَا يَفْتَرُونَ ওয়া কাযা-লিকা জা‘আলনা-লিকুল্লি নাবিইয়িন ‘আদুওওয়ান শাইয়া-তীনাল ইনছি ওয়াল জিন্নি ইঊহী বা‘দুহুম ইলা-বা‘দিন ঝুখরুফাল কাওলি গুরূরাওঁ ওয়ালাওশাআ রাব্বুকা মা-ফা‘আলূহু ফাযারহুম ওয়া মা-ইয়াফতারূন। এমনিভাবে আমি প্রত্যেক নবীর জন্যে শত্রু করেছি শয়তান, মানব ও জিনকে। তারা ধোঁকা দেয়ার জন্যে একে অপরকে কারুকার্যখচিত কথাবার্তা শিক্ষা দেয়। যদি আপনার পালনকর্তা চাইতেন, তবে তারা এ কাজ করত না। Likewise did We make for every Messenger an enemy,- evil ones among men and jinns, inspiring each other with flowery discourses by way of deception. If thy Lord had so planned, they would not have done it: so leave them and their inventions alone.
@mdkasemhossen-kk7te6 ай бұрын
এই হাদীসের ভান্ডার এক দিন আমাদেরকেও আমাদের নবীকে আল্লাহর সমতুল্য বানিয়ে ছাড়বে,,,আল্লাহ আমাদেরকে খমা করুন,,
@sanowarmasum53506 ай бұрын
❤❤❤❤❤
@adamazad72056 ай бұрын
চমৎকার বিশ্লেষণ।
@jerinazad49166 ай бұрын
Praner kotha.obviously true. Go ahead. A lot of thanks. Kuraner bahire ja ase shob la hual hadis. Kuraner bikolpo kichoi nai.
@nomanhossain28316 ай бұрын
আপনার তথ্য ১০০% সঠিক
@sayedahmed-xj2xw6 ай бұрын
হাদিস হলো ইচলাম ধমৰ্ৰ ভাগ ভাগ তথা ধৰ্ম ব্যৱসাইৰ ধৰ্ম গ্ৰন্থ
@mahbubmamun43587 ай бұрын
Only Quran.
@MiCom-z6c4 ай бұрын
ভাই সূরা নাজম নিয়ে একটা পর্ব করেন
@NahidAhmmed-d6o6 ай бұрын
Go-ahead ❤
@Sm.IftekharuddinIftekharuddin6 ай бұрын
Very nice discussion. Quran & Sunnah , Quran is the Wahi book of Almighty Allah,& Sunnah of Rasul (s. w ) means all characteristics of Rasul that means all Rasul characteristics are well connected & compatible with the holy Quran whatever it stated by ma. Aysha siddika .
@quamaruzzamanchowdhury2864 күн бұрын
আল্লাহ নবীজি সঃ কে একমাত্র নির্ভরযোগ্য মানুষ হিসাবে কোরআন বা আল্লাহর বানী প্রচার করার বা দায়িত্ব পালন করতে পারবেন বলেই নবীজি সঃ কে সৃষ্টি করেছেন। তাই আমাদের কে আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস এবং নবীজি সঃ এর প্রতি ভক্তি থাকতেই হবে।
@Quran.Research.Intelligence4 күн бұрын
ok
@mdsofikul60656 ай бұрын
সালামুন আলাইকুম
@azkhan36186 ай бұрын
ধর্ম পালন করার জন্য কোরআন আছে আর কি লাগবে?
@MushahidAli-u8l6 ай бұрын
আল্লাহ তকে হেদায়েত করুন।
@Quran.Research.Intelligence6 ай бұрын
Ok
@md.habiburrahman37124 ай бұрын
আমাদের নবী সঃ কোন কোন বুখারীর উপর ইমান এনেছিলেন তাঁর জীবন কালে ?
আফসোস এই সমস্ত মানব রচিত লাহুয়াল হাদীস অনুসারী পথভ্রষ্ট দের জন্য
@sharifulalam33666 ай бұрын
আল্লাহর আয়াতের পর আর কোন হাদিস ( কথা) গ্রহনিয় হতে পারে? - আল কোরান। এ আয়াত দ্বারা বুঝা যায় কোরানই যথেষ্ট।
@barbhuiyaabdul786 ай бұрын
Thank you
@Quran.Research.Intelligence6 ай бұрын
You're welcome
@mizanurrahmankhandkar96196 ай бұрын
সব ঠিক আছে তাল গাছটা আমার না থাকলে ধর্ম জিবি হব কেমনে
@rajumallick96986 ай бұрын
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
@Quran.Research.Intelligence6 ай бұрын
❤️❤️❤️
@rokonuz-zaman40696 ай бұрын
নবী সাঃ এর কোনো হাদীস নেই। নবী'র নিজস্ব কোনো হাদীস থাকতেও পারেনা। কারণ নবী সাঃ একমাত্র আল্লাহর হাদীস অর্থাৎ পবিত্র কোরআন অনুসরণ করেছেন, আর সকল মুসলিমকে একমাত্র কোরআন অনুসরণ করতেই বলেছেন। নবী একমাত্র কোরআন অনুসরণ করেছেন আর আমরা নবীকে অনুসরণ করবো। তারমানে তো সেই কোরআনকে অনুসরণ করাই বোঝায়। কিন্তু একশ্রেণির ধর্ম ব্যবসায়ীরা কোরআনের একটি আয়াতের ভিন্নরকম বা অপব্যাখ্যা দিয়ে নবীর সুন্নাহ বা হাদীস নামক একটি আলাদা নিয়মনীতির গ্রন্থ অনুসরণে মানুষকে প্ররোচিত করে আসছে। প্রায় ১১০০ বছর ধরে মানুষ সেই প্রতারণার ফাঁদে পা দিয়ে চলতে চলতে হাদীস নামক সেই রূপকথার গল্পগ্রন্থই আজ মুসলিমদের প্রধান ধর্মীয় গ্রন্থ হয়ে উঠেছে, যার একটি বাণীও রাসূল সাঃ এর নয়। সমস্তটাই মিথ্যা ও বানোয়াট, যা কিনা নবীর নামে চালিয়ে দিয়েছে ১১০০ বছর আগের ইমাম বনে যাওয়া ধর্ম ব্যবসায়ী বাস্টার্ড বোখারী ও তার সহচরেরা। আজকের ধর্ম ব্যবসায়ীদের জন্যও এই হাদীস গ্রন্থগুলো সোনায় সোহাগা হয়ে উঠেছে। ইসলাম ধর্মের অনুসারীরা ধর্ম পালন করবে একমাত্র কোরআন অনুসরণের মাধ্যমে। একমাত্র কোরআনই আল্লাহ'র হাদীস (আল্লাহর বাণী)। তাই যারা বলছেন ----আল্লাহ নবীকে অনুসরণ করতে বলেছেন, সুতরাং আমরা নবীর হাদীস পালন করবো তাদেরকে বলছি----- কখনও কি ভেবে দেখেছেন আমরা নবীর হাদীস মানছি নাকি বোখারী, মুসলিম, তিরমিজি, আবু দাউদ, ইবনে মাজা বা আরও অন্য কারও হাদীস মানছি? হাদীস রচনাকারী এই সকল ব্যক্তিরা কি আল্লাহ ও রাসূলের মনোনীত ব্যক্তি? এদের রচনা করা হাদীস মুসলিমদের মানতে হবে এমন কোনো নির্দেশশনা কি আল্লাহ ও তাঁর রাসূল দিয়েছেন?
@HabiburRahman-pm7yd3 ай бұрын
হাদীস পুড়িয়ে ফেলা হোক
@youtubermahin91943 ай бұрын
নাউযুবিল্লাহ!!!!! হাদীস হল কুরআনের বিশ্লেষণ
@AbuTaher-mk3ui6 ай бұрын
আসসালামু আলাইকুম সবাইকে! আসলে কি পবিত্র আল-কোরআনে হাদিসের অনুমোদন দিয়েছে ৭৫:১৯,৭৭:৫০ আল্লাহর সাথে কাউকে শরিক করা যাবে না,তদ্রূপ আল্লাহর বাণীর কোরআনের সাথে শরীক বা কুপরি করা যাবে না।নবীজিকে আল্লাহ বলতেছেন কোরআন থেকে উপদেশ দেওয়ার জন্য❤ ৪৬:৯,১০:১০৯,৫০:৪৫ আহালে কিতাবের মধ্যে কুফরি করে যারা চূড়ান্ত রায় কোরআনে দিয়ে দিয়েছে ৯৮:৬ চিরকাল জাহান্নামে থাকিবে,যেগুলি চিরকাল জাহান্নামের আয়াত আছে নবী বা ফেরেশতা কারো কোন ক্ষমতা নাই জাহান্নাম থেকে তাদেরকেই উদ্ধার করার!নবীজি জীবিত থাকতে যদি কোন হাদিস কেউ লেখতো নবীজি তাকে কদল করার আদেশ দিত!আল্লাহ বলছেন নবীজিকে ৬৯:৪৩-৪৭?
@obaidulchapainobabgonj24236 ай бұрын
হাদিসের অনুমোদন দেয়নি।
@mdgazieyakob86836 ай бұрын
আপনি বলেছেন হাদিস বাদিতে অথচ আপনি নিজেই লাস্টের তিনটি হাদিস মেনে চলতে বলেছেন পুরো পৃথিবীর মুসলিমদের কে
@trueidias68817 ай бұрын
কোরআন লিখে রাখার আগেই মুখস্থকরানো হয়েছিল ভাই,আজো হচ্ছে আর আল্লাহ এটা করছেন,তাই একটা বাচ্চাও এটা মুখস্থ করতে পারে হাদিস পারে না কারণ আল্লাহ ওটা করতে সাহায্য করেনা,,,,
@mdidrishmallaick74017 ай бұрын
ইমাম আহম্মদ বিন হাম্বল রহ কিকরে দশ লাখ হাদিসের হাফেজ হোলো? এইরকম অনেক আছে হাদিস টাও আল্লার নাকি মহম্মদের বানানো?
@md.nurulislam43816 ай бұрын
রাসুলুল্লাহ সাঃ এর অনুসরণ করতে মহান আল্লাহ এই কোরআনেই নির্দেশ দিয়েছেন। সাহাবীগন রাসুল সাঃ এর মুখে শুনে, তাঁকে দেখে দেখে তাঁকে অনুসরণ করেছেন। রাসুল সাঃ এর অনুপস্থিতিে রাসুলুল্লাহ সাঃ এর অনুসরণের জন্য অবশ্যই হাদীসের ( রাসুল সাঃ এর কথা ও কাজ ও অনুমোদন মৌন সম্মতি প্রভৃতি) প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। হাদীস সংগ্রহ কারীগন হাদীসের সত্যতা যাচাইয়ের জন্য যে পন্থা অবলম্বন করেছিলেন তা ভুল ছিল। তারা যদি হাদিসের সত্যতা যাচাইয়ের জন্য সত্য মিথ্যার পার্থক্য কারী ফোরকাম বা কোরআনকে অবলম্বন করতেন তবে সঠিক হাদীস সংগ্রহ করতে পারতেন। আমরা এখন যদি সংগৃহীত হাদীসগুলো কোরআনের কষ্টিপাথরে যাচাই-বাছাই করে একটি হাদিসগ্রন্থ রচনা করতে পারি তবেই এ মহা সংকট থেকে রক্ষা পেতে পারি। যে সমস্ত হাদীস কোরআন বিরোধী বা কোরআনের কোন বক্তব্যের সাথে সাংঘর্ষিক বা কোরআনের কোন বক্তব্যের সাথে অমিল এমন হাদীস রাসুলুল্লাহ সাঃ এর হাদীস নয়। ঐগুলি পূর্ববর্তী কিতাব তাওরাত যবুর ইনজিল কিতাবে যেভাবে শয়তান হস্তক্ষেপ করে যেভাবে বিকৃত করেছে সংযোজন করেছে বিযোজন করেছে তেমনি বিকৃত হাদীস। কারন যাঁর উপর কোরআন নাজিল হয়েছে তিনি কোরআন বিরোধী বা কোরআনের কোন বক্তব্যের সাথে সাংঘর্ষিক বা কোরআনের কোন বক্তব্যের সাথে অমিল এমন কোন কথা বা কাজ তিনি বলতে বা করতে পারেন না অসম্ভব। কোরআনের কষ্টিপাথরে যাচাই-বাছাই করে একটিমাত্র হাদীস গ্রন্থ রচনা করা এখন সময়ের দাবী। আমাদের থাকবে একটি কোরআন। আর এই কোআনেরই নির্দেশ অনুযায়ী রাসুলুল্লাহ সাঃ কে অনুসরণ করার জন্য একটি মাত্র হাদীস গ্রন্থ। মহান আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক বুঝ জ্ঞান দান করুন। আমিন।
@Quran.Research.Intelligence6 ай бұрын
সেই একটি মাত্র হাদিস গ্রন্থ আল্লাহর রাসুল কেন সম্পন্ন করে যান নি? প্রথম ১২ খলিফা কেন সম্পন্ন করেন নি? আপনি কি বলতে চান আল্লাহর রাসুল তার রিসালাত এর দায়িত্ব পরিপূর্ণ ভাবে পালন না করেই মৃত্যু বরন করেছিলেন?
@মোঃআব্দুলওহাবসার্ভেয়ার6 ай бұрын
এখন পৃথিবীর মানুষের যা ঈমান নতুনভাবে গ্রন্থ সাজালে হাজারো মতভেদ হবে।
@md.habiburrahman37124 ай бұрын
আমাদের মনে রাখতে হবে সুরা হুদ এর আয়াত নং ১১৮ ও ১১৯ এ দেখা যায় মানুষকে মতবিরোধ করার জন্য সৃষ্টি করেছেন সাথে সুরা সাজদার আয়াত নং ১৩ কে সাথে রাখা যেতে পারে উদ্দেশ্য দোজখ পূর্ণ করা ।
@mdfaruk21946 ай бұрын
শেষে হাদিস নাম্বার গুলা বললেন, আমি একে একে পাঁচটা অ্যাপস ডাউনলোড করেছি, সহীহ মুসলিমের ১২১৮ নম্বরে, আপনার বলা হাদিস নেই
@Quran.Research.Intelligence6 ай бұрын
আপনি ইন্টারন্যাশনাল নাম্বার দেখুন
@skhabib93576 ай бұрын
Hadish Jodi kuraner ayater biparit bole take bad ba agune puriye din, hadish lekhate khirstan padarira taka diyechhen
@lutforrahman1097 ай бұрын
Whether jer jabar pesh exist in Quran that is preserved at laohe mahfuj or not.
@Quran.Research.Intelligence7 ай бұрын
যের যবর এর ওপর কুরআন কত পার্সেন্ট ডিপেন্ডেড?
@lutforrahman1097 ай бұрын
@@Quran.Research.Intelligence 100 percent.
@alamshafiqul26585 ай бұрын
সালামুন আলাইকুম
@kazalhaque34466 ай бұрын
কাগজ আবিষ্কারের সময়কাল সম্পর্কে আপনার ভুল ধারনা আছে। কোরআনুল কারিমের সূরা ৬: আন'আম, আয়াত- ৭ ও ৯০-৯১ দেখেন আর না হয় গুগলে সার্চ করুন।
@Quran.Research.Intelligence6 ай бұрын
কাগজ আবিষ্কার ছাপাখানা আবিষ্কার নিয়ে আমার ৫০ মিনিটের ডকুমেন্টারি ভিডিও চ্যানেলে আপলোড করা আছে। খুজে দেখে নিন।
@AlFajrMedia-xn5ql6 ай бұрын
নামাজে কি কুরআনে বলা আছে কিভাবে পড়বে
@habiburrahmanyousuf93386 ай бұрын
কুরআনে নামাজ আছে, প্রচলিত নামাজ কুরআন স্বীকৃতি দিচ্ছে না, এখন আপনি কোনটা মানবেন, কোরআনের বাহিরে আল্লাহ কোন প্রশ্ন করবেন না,
@arifsirhscmath66296 ай бұрын
তাহলে কি বলতে চাচ্ছেন নামাজ কি হাদিস বানিয়েছে অর্থাৎ রাসুলের মৃত্যুর ৩৫০ বছর পরে হাদিস লিপিবদ্ধ হয়েছে আর সেদিন হতে মানুষ নামাজ পড়া শুরু করেছে, না ভাই নামাজ আগেও ছিল হযরত ইবরাহীম (আঃ) এর সময় থেকে এটা হয়ে আসছে আর আমরা পড়ে আসছি উল্টো হাদিস এসে নামাজকে নষ্ট করে ফেলেছে। নামাজের ভিতর যা পড়ার দরকার না তাই পড়ছি।
@AlFajrMedia-xn5ql6 ай бұрын
@@arifsirhscmath6629 আপনি ব্যাপারটা বুঝতে ছেন না। ইসা আ এর যুগে নামাজ আর মুহাম্মদ সা এর যুগের নামাজ এক চিল না।। নবী সা বলেচেন আমাকে যেভাবে নামাজ পরতে দেকেচ টিক সেবাবে নামাজ পড়। এখন আপনি কি নবী জীকে দেখছেন যে তিনি কিভাবে নামজ পরেছেন। দেখেন নাই। তাহলে আপনি কিবাবে নামাজ পরবেন বলুন। কোরআনে শুধু সেজদাহ রুকু, নামাজ কায়েম করার কথা আছে কিনতু কত রাকরাত কিবাবে পরতে হয় সেটা নেই তাহলে বলেন কোরআন অনুযায়ী যদি নামাজ পরতে যান তাহলে শুধু সেজদাহ রুকু করতে হবে। তার ত একটা প্রসেস দরকার সেটা কিন্তু নেই। তাি কোরআন ও হাদিস দুি টাই প্রয়োজন নামাজ কায়েম করার জন্য। বুজছেন
@shahriarsuborno88526 ай бұрын
Sura bakarah 125 ...ibrahim er daranor jaiga theke namaz nite bola hoise ....jara arabic language valo jane tader kas theke ayat ta bujhe nen ...
@AlFajrMedia-xn5ql6 ай бұрын
@@arifsirhscmath6629 হাদিস মুটেও নামজ কে নস্ট করে নি। আপনি আমাকে একটা হাদিস দেখান যে নামাজ কে নষ্ট করা হয়েছে
@javedbinsultan87025 ай бұрын
হাদিস যদি তালপাতায় লেখার কারণে গ্রহণ করা না হয় তাহলে একি কারণে কোরআন কেন করবেন? কোরআন আল্লাহ বলেছেন রাসূল সাঃ কে রাসূল সাঃ বলেছেন সাহাবিদের সাহাবি বলেছেন তাবেইন তারপর আরেকজন তারপর আরেকজন এদের কে দেখেছে কেন এদের মানবেন??
@Quran.Research.Intelligence5 ай бұрын
কারন আল্লাহ কুরআন সংরক্ষণ এর দায়িত্ব নিয়েছেন। হাদীস সংরক্ষণ এর দায়িত্ব আল্লাহ তো দূরের কথা রাসুল প্রথম চার খলিফা ও নেন নি।
@arifuzzaman3186 ай бұрын
সালাত কিভাবে আদায় করব কুরআন দিয়ে আলোচনা করবেন
@MirashrafAlibabu6 ай бұрын
নামাজ পড়া কি কুরআনে আছে
@Quran.Research.Intelligence6 ай бұрын
আপনি আগে হাদিস দিয়ে আলোচনা করেন। নামাজ এর শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত কোন কিতাবের কোন হাদীস নং এ গুছিয়ে দেয়া আছে? সব কিতাবে ছিন্ন ভিন্ন। এইজন্যই কেউ বুকে হাত দিয়ে নামাজ পড়ছে কেউ পেটে হাত দিয়ে নামাজ পড়ছে কেউ হাত ছেড়ে দিয়ে নামাজ পড়ছে কেউ জোরে আমিন বলছে কেউ আস্তে আমিন বলছে এই নিয়ে সারাদিন মোল্লাদের মারামারি লেগেই আছে আজ ১২০০ বছর ধরে
@আত্মসুধ্যিবানী6 ай бұрын
@@Quran.Research.Intelligenceযে সালাত মানুষকে সকল প্রকারের মন্দ কর্ম থেকে মুক্ত করে যেই সালাতের বর্ননা আল্লাহ দিয়েছেন। আর যে সালাত সমাজে চলমান সেই সালাতের মাধ্যমে শুদ্ধ না হয়ে শুধু অহংকারি সৃষ্টি হচ্ছে। আর আল্লাহ পাক ঐ সালাত তাদের মুখে ছুরে মারবেন।
@alaminmiah37746 ай бұрын
কোরানে তো সালাতের বিস্তারিত বর্ণনা নেই।তাহলে আমি আপনি এই প্রচলিত সালাত পেলাম কই?? বলবেন হাদিসে,হাদিসের সত্যায়নকারী কে? ছিয়া ছিত্তার হাদিসকে কে সত্যায়ন করে গেছেন? চার খলিফার আমলে কোন হাদিস মানা হত? তখন কেন আল কোরানের মত নবিজী সা: এর হাদিসগুলোর কোন কপি ছিলনা।অনেক প্রশ্ন আমার মনে।সারা কোরানে ৮২ বার সালাতের কথা আল্লাহ বলেন।কিন্তু বিস্তারিত নেই কেন? হাদিস দিয়ে সালাত এর বর্ণনা হবে কেন? কোরান কি অসম্পূর্ণ?
@salimreza41646 ай бұрын
@@alaminmiah3774কে বলছে ভাই কোরআনে নাই কোরআনে পাঁচ ওয়াক্ত সালাতের সময় বলা আছে ফরজ সালাতের কথা কয় রাকাত বলা আছে ওযুর ফরজ চারটা বলা আছে কে বলছে নাই
@Md.AngurMai6 ай бұрын
সালামুন আলাইকুম কোরআন মেনে চললে বিশ্বের মুসলিম ঐক্য হতো মানুষে মানুষ হানাহানি থাকত না সত্য প্রতিষ্ঠিত তো মিথ্যা দূর হয়ে যেত
@Quran.Research.Intelligence6 ай бұрын
❤️❤️❤️
@Md.shojibUddin6 ай бұрын
Rite tokgood❤❤
@Quran.Research.Intelligence6 ай бұрын
❤️❤️
@kazikarim97336 ай бұрын
কোন ওয়াক্তে কত রাকাত নামাজ পড়তে হবে এটা কি কুরআনে বর্ণিত আছে? এগুলো হাদিস থেকেই জানা যাবে। হাদিস হচ্ছে কুরআনের ব্যাখ্যা।
@millions19576 ай бұрын
এগুলি হলো ওয়াজ ব্যবসায়ীদের সস্তা যুক্তি। আপনি নামাজের বিষয়গুলি কি হাদীস পড়ে জেনে শিখে নামাজ পড়া শুরু করেছেন? নামাজ বা ধর্মীয় বিষয়গুলো মুলতঃ পরিবার ও সামাজিক অবস্থান থেকে থেকেই জেনে থাকে। প্রতিটি মানুস সে যেই ধর্মেরই হোক না কেন সবাই পরিবার থেকেই ধর্ম বিষয়ে জেনে বুঝে থাকে।
@emon123utube6 ай бұрын
Learn More Borther always remember a little learning always dangerous things
@Quran.Research.Intelligence6 ай бұрын
Ok tnx
@atiqpicanol61956 ай бұрын
মক্কা-মদিনাকে অনুসরণ করলেই এক হওয়া যায়।
@abdulwahedkhan62936 ай бұрын
মক্কা মদিনাকে অনুসরণ করলে আমেরিকার দাসত্ব বরণ করতে হবে।
@BaCh-jh2id3 ай бұрын
হাদিস মুসলমানদের ঘুমের বড়ি
@TrueskillsSaif5 ай бұрын
When Allah, the Lord of the worlds, was alone, He had no companion, no associate, no identity. He was the hidden treasure of justice. With the intention of self-recognition and self-manifestation, He created the creation from the light of His essence, flashes, and rays, and created the blessed light of Ahmad (Prophet Muhammad ﷺ). Through that light, He created the Throne and the Chair, the Tablet and the Pen, the heavens and the earth, and everything else. At that time, fire and water, earth and air, in other words, the existence of any basic element of creation did not exist. Therefore, the light of Muhammad ﷺ was the first and fundamental creation. No witness was present to the mystery of this creation other than Allah Himself. Just as children do not know the secret of their parents' creation, the angels did not know the secret of their own creation. Even the chief of the angels, Hazrat Jibrail (Gabriel) (peace be upon him), was not fully aware of the reality of Muhammad ﷺ. He only saw a star rise seventy thousand times, after every seventy thousand years. And seventy thousand times after that, he did not see it in a submerged state. The star rose five hundred and forty million years ago in a visible state. Only in the form of dialogue did the angel Jibrail (peace be upon him) become fully aware of Muhammad ﷺ. He was not aware of the reality in nature. When the Prophet Muhammad ﷺ gained the vision of Allah in the Night Journey, he saw the presence of Allah when he ascended alone to the sixth heaven. At that time, Musa (Moses) (peace be upon him) had witnessed his company. At the request of Musa (peace be upon him), he had gone alone to the court of Allah nine times to reduce the number of prayers of the Ummah. Externally, Musa (peace be upon him) saw his mother and father, but in reality, Musa (peace be upon him) worked secretly and openly for the manifestation of the light of Allah (Tafsir-e-Saavi). Six thousand years ago, on Mount Sinai, he could not bear the majesty of Allah's light and fell unconscious. Today, when he saw the blessed face of the Prophet Muhammad ﷺ in the light of that majesty during the Night Journey, Musa (peace be upon him) woke up from his deep sleep with renewed aspirations. Therefore, he was able to gain the vision of Allah through the Prophet Muhammad ﷺ, who was the beloved of Allah, the mirror of Allah's vision (Mishkat Sharif). In this mirror, the light of Allah is reflected, and at that time, it was possible to show, just as a solar eclipse can be seen through a projector, not with the naked eye. In the Mishkat Sharif, Sufi Sultan Maulana Jalaluddin Rumi (may Allah have mercy on him) said: “Mostafa is the mirror of Allah's hand, Munakhash door to door, goes away Khodast.” Meaning: "The Prophet Mustafa [ﷺ] is the mirror of Allah's luminous manifestation. In that mirror, everything about the holy journey of Allah is reflected and manifested." This spiritual doctrine of Maulana Rumi primarily emanated from the information about the Prophet received by Musa (peace be upon him) during his prophetical journey. From these two events, it is understood that to inaugurate the reality of Muhammad ﷺ, information must be gathered from Jibrail and Musa (peace be upon them) and seen through their eyes. When seen from the perspective of humans, he appears just like us. Abu Jahl and Abu Bakr (may Allah be pleased with them) both saw the Prophet ﷺ. The former saw him with the eyes of disbelief, so he said, "He is just like us, a common man." The latter saw him with the eyes of faith, so he said, "Muhammad is not like any other human being" (Qasidah Burdah by Imam al-Busiri). Subhanallah! In the case of the Hur, the difference between faith and disbelief is seen. There is no doubt about Allah. Some people try to weigh the Prophet by standing on their toes, while others weigh themselves against the Prophet's toes. The water of the ocean cannot be measured with a sip. When measured, the water of the ocean will not decrease. But the sip will perish. So I said - where Hazrat Jibrail (peace be upon him) and Hazrat Musa (peace be upon him) were unable to comprehend the full manifestation of the reality of the Prophet Muhammad ﷺ - where are we?
@Quran.Research.Intelligence5 ай бұрын
We never found these information in Allah's Book... So these are man made specially Shia group...
@abueasha50236 ай бұрын
চালিয়ে যান। সত্য বের করতে হবে
@sharifulalam33666 ай бұрын
ইনজিল গুলো তো মুলত ঈসা আঃ এর হাদিস।
@imzaahid6 ай бұрын
একমত নই। কেবল কুরআন থাকলেও বহু বহু দল তৈরি হতো।
@Quran.Research.Intelligence6 ай бұрын
OK Sir
@rezaulmaksudjahedi89326 ай бұрын
কিভাবে? দয়া করে ব্যাখ্যা দিবেন
@imzaahid6 ай бұрын
@@rezaulmaksudjahedi8932 যারা কেবল কুরআন মানে তাদের মধ্যেও অনেক দল উপদল রয়েছে। তাদের প্রত্যেকের কুরআন ব্যাখ্যার মধ্যে ভিন্নতা রয়েছে। কুরআন একটা ব্যাখ্যা নির্ভর কিতাব। ব্যাখ্যা ছাড়া কুরআনের অধিকাংশ অংশই বুঝা সম্ভব নয়।