operation টাঙ্গুয়ার হাওর।

Рет қаралды 154

Күн бұрын

ভ্রমণের বিস্তারিতভাবে সমস্ত বিষয়ে তুলে ধরা হলো।
আমরা গিয়েছিলাম একটি গ্রুপের সাথে সেখানে জনপ্রতি ১৭০০ টাকা যে সমস্ত সুবিধা গুলো ছিল সেগুলো হল সকাল ও দুপুরের খাবার হিসেবে ছিল সকালে ডিম খিচুড়ি ও দুপুরে ভর্তা ভাত ও মুরগি। সেই সাথে ছিল হাওরে ট্রলার ভ্রমণ, বাস যাতায়াত।
******************এই ভ্রমণের ভালো দিকগুলো ********************
প্রথমত তারা সময় মতো সবকিছু করেছে, তাদের খাবার মান খুব বেশি খারাপ ছিল না খাওয়ার মত ছিল, ট্রলারের অবস্থা ভালো ছিল, সময় মত আমরা ঢাকায় ফিরতে পেরেছি এবং সুস্থভাবে, তাদের আচরণ ও ব্যবহার খুবই ভালো ছিল খুবই বন্ধুসুলভ আচরণ ছিল তাদের।
**************ট্যুরের বেশকিছু খারাপ দিক তুলে ধরছি**********
বাসের কন্ডিশন মোটামুটি ভালো ছিল খুব বেশি ভালো ছিল না খুব বেশি আরামদায়ক বাস দেয়া হয়নি। দুবেলা খাবারের স্বাদ তুলনামূলক অনেকের কাছে খারাপ লাগতে পারে। রাতে যে হোটেল গুলোতে নামানো হয়েছিল সে হোটেল গুলোর খাবার ভালো তেমন ছিল না। আবহাওয়া খারাপ থাকার কারণে ট্রলার খুব ভয়াবহভাবে দুলছিলো তবে আমি ট্রলারে কোন ধরনের লাইভ জ্যাকেট দেখিনি। ট্রলারে ময়লা ফেলার জন্য কোন ধরনের ওয়েস্ট বিন দেখিনি। পর্যটকরা এখানে ময়লা গুলোকে হাওড়ে সোজা ফেলছে যা খুব দ্রুতই হাওরকে দূষিত করে ফেলবে।
***********অন্যান্য খরচ********************
আমরা ওয়াচ টাওয়ারের সামনে যে একটি ট্রলার ভাড়া করি এখানে আমাদের প্রায় ৪০০ টাকা খরচ হয় আটজনের জন্য। আমরা নীলাদ্রি লেক থেকে একটি বাইক ভাড়া করে যার ভাড়া দেওয়া হয় ৪০০ টাকা দুজনের জন্য। রাতে দুটি হোটেলে খাবার জন্য নেমেছিলাম সেখানে দুজনের খাবার খরচ প্রায় ১৫০ টাকা আসে। ফেরার দিন রাতে খাবার খেয়ে আসার সময় একজনের জন্য ৮০ টাকা খরচ করতে হয়। যদি কেউ ভ্রমণ করেন সে ক্ষেত্রে এই খরচ গুলো মাথায় নিয়ে ভ্রমণ করবেন।