পালিয়ে বিয়ে করেছি মেয়ের বাবা এখনো মেনে নেয়নি আমাদের বিয়ে কি বৈধ আমাদের দুটি সন্তান আছে তারা কি

  Рет қаралды 9,161

As Sunnah

As Sunnah

Күн бұрын

পালিয়ে বিয়ে করেছি মেয়ের বাবা এখনো মেনে নেয়নি আমাদের বিয়ে কি বৈধ আমাদের দুটি সন্তান আছে? আলোচক শায়খ মতিউর রহমান মাদানী
পালিয়ে বিয়ে করার বিষয়ে কি বলে ইসলাম।
মেয়েরা পালিয়ে বিয়ে করলে কি ইসলামে বৈধ।
পালিয়ে বিয়ে করা কি হারাম।
পালিয়ে বিয়ে নিয়ে ইসলাম কি বলে।
পিতা মাতাকে না জানিয়ে বিয়ে। অভিভাবক ছাড়া বিয়ে।
বাবার অনুমতি ছাড়া বিয়ে।
পালিয়ে বিয়ে করা, ইসলাম ধর্মে কি বলে।

Пікірлер: 23
@RimatabassumIslam
@RimatabassumIslam Ай бұрын
আল্লাহ তুমি এইহুজুরকেনেকহায়াতদানকরুনআমিনআমিনআমিন
@דניאליעקב-ד7ק
@דניאליעקב-ד7ק 3 жыл бұрын
মাজমুয়ায়ে ফাতাওয়া লি বিন বাজ এর ২০ খন্ড, ৪১১ পৃষ্ঠায় বিয়ে অধ্যায়ে এক প্রশ্নের জবাবে সৌদি আরবের সাবেক গ্র্যান্ড মুফতি শায়েখ আব্দুল আজিজ বিন বাজ রহ. (১৯৯৩-১৯৯৯) বলেন-- "ওয়ালী ছাড়া কেও যদি কোন মেয়েকে বিয়ে দেয় তাহলে উলামাদের দুই মতের প্রণিধানযোগ্য মত অনুযায়ী এই বিয়ে শুদ্ধ হবে না । ফাসেদ হয়ে যাবে । আর উলামাদের অন্য অংশের মতে বিয়ে শুদ্ধ হয়ে যাবে ।" সৌদি আরবের এই বিখ্যাত সাবেক গ্র্যান্ড মুফতি সাহেবের ফতওয়া অনুযায়ী, দুটি মতই শুদ্ধ । সুতরাং যে অঞ্চলে যে মতের প্রচলন, সেখানে সে মোতাবেক আমল করাই বাঞ্ছনীয়।
@hurayragang4270
@hurayragang4270 Жыл бұрын
কোর-আন হাদিস দেশ অনুযায়ী বিধান পালটায় না।কোর-আনের কথা মানতেই হবে। আর যদি সহিহ হাদিস থাকে তাহলে তা মানতেই হবে।
@סמואלבןיצחק
@סמואלבןיצחק 3 жыл бұрын
আমি তাহলে কিছু কথা বলতে চাই । শায়খ যেই বিবাহ বাতিলের হাদিসটা দিলেন তা পুরোপুরি বললেন না । পুরো হাদিসটি হলো এই--- عَنْ عَائِشَةَ، قَالَتْ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «أَيُّمَا امْرَأَةٍ نَكَحَتْ بِغَيْرِ إِذْنِ مَوَالِيهَا، فَنِكَاحُهَا بَاطِلٌ»، ثَلَاثَ مَرَّاتٍ «فَإِنْ دَخَلَ بِهَا فَالْمَهْرُ لَهَا بِمَاأَصَابَ مِنْهَا، فَإِنْ تَشَاجَرُوا فَالسُّلْطَانُ وَلِيُّ مَنْ لَا وَلِيَّ لَهُ» হযরত আয়শা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন, “যে নারী তার অভিভাবকের সম্মতি ছাড়াই নিজে নিজে বিবাহ করে, তার বিবাহ বাতিল, বাতিল, বাতিল। এরপর স্বামী যদি তার তার সাথে মিলামিশা করে তবে সে মহরের অধিকারী হবে স্বামী তার সাথে মেলামেশা করার কারণে। আর যদি তাদের মধ্যে মতবিরোধ দেখা দেয়, তবে যার অভিভাবক নেই, বাদশাই তার অভিভাবক বলে বিবেচিত হবে। {সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং-১৮৭৯, সুনানে তিরামিজী, হাদীস নং-১১০২, সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-১৮৭৯} এখন আমার কথা হলো, এই হাদিসে প্রথমে বলা হলো কোন নারী তার অবিভাবকের অনুমতি ছাড়া বিবাহ করলে সেই বিবাহ হয় নি তারপরে আবার বলা হলো মেয়ের সাথে বিবাহ পরবর্তী শারিরিক সম্পর্ক করলে দেনমোহর দিতে হবে । বেশ কনফিউজিং হাদিস এটা । বিবাহ না হলে যদি ছেলে মেয়ে শারিরীক সম্পর্ক হয় তবে সেটা তো যিনা । আর যিনা করলে তো দোররা মারার বিধান । কিন্তু এখানে দোররা মারার কথা না বলে বলা হলো মেয়েকে দেনমোহর দিতে । তাহলে তো পরোক্ষভাবে এখানে বিবাহকে বৈধতা দেয়া হয়েছে তাই না । আরেকটি কথা হলো "একজন মহিলা যখন রাসুল (সাঃ) এর কাছে এসে নিজেকে রাসুল (সাঃ) কে বিবাহ করার জন্য প্রস্তাব করল তখন রাসুল (সাঃ) বললেন: আমার কোন প্রয়োজন নেই । তখন একজন সাহাবী উঠে বললেন: আপনার প্রয়োজন না থাকলে তাকে আমার সাথে বিবাহ দিয়ে দেন। রাসুল (সাঃ) তখন ঐ সাহাবির সাথে ঐ নারীর বিবাহ দিয়ে দিলেন কিন্তু তাকে জিজ্ঞাসা করলেন না যে, তার ওলী আছে কিনা" এটাও সহীহ হাদিসে এসছে । এখন আমার প্রশ্ন হলো ওয়ালী হতে হবে অবশ্যই মাহরাম পুরুষ । অথচ যেই নারী আল্লাহর নবী স: কে বিবাহের প্রস্তাব দিতে এসছিলেন সেই নারীকে তিনি নিজে বিবাহ না করে ঐ মহিলার ওয়ালী হয়ে সাহাবীর সাথে বিয়ে দিয়ে দিলেন । আমার প্রশ্ন উনি কোন অধিকারে একটি নন মাহরাম নারীকে সাহাবীর সাথে বিয়ে দিলেন ??? এমনকি তিনি ঐ মহিলাকে এটাও জিজ্ঞাসা করলেন না যে ঐ নারীর ওয়ালী আছে কিনা বা ঐ নারী ওয়ালীর অনুমতি নিয়ে বিবাহ করতে এসছে কিনা । তাহলে কি এটা ধরে নেবো যে ঐ সাহাবীর বিয়ে বৈধ হয়নি ??? দয়া করে জানাবেন ।
@דניאליעקב-ד7ק
@דניאליעקב-ד7ק 3 жыл бұрын
রাসুল (সাঃ), উম্মে সালমা (রাঃ) এর বাড়ীতে গিয়ে তাকে বিবাহের জন্য প্রস্তাব দিলেন। তিনি বললেন: ইয়া রাসুলাল্লাহ (সাঃ) আমার ওলীদের কেউ বাড়ীতে নেই। তিনি বললেন: যারা উপস্থিত আছে এবং যারা উপস্থিত নেই তারা কেউ দ্বিমত করবে না। অতঃপর রাসুল (সাঃ) তাকে বিবাহ করলেন। ওলীর প্রয়োজন হলে রাসুল (সাঃ) ওলি আসা পর্যন্ত দেরী করতেন।
@hurayragang4270
@hurayragang4270 Жыл бұрын
হাদিসে নাম্বার টা দেওয়া যায়?
@shekabdullah5247
@shekabdullah5247 2 ай бұрын
এখন প্রশ্নকারী মেয়ে যদি এই ছেলেকে ছেড়ে ওলী নিয়ে অন্যত্র বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হতে চাইলে কথিত প্রথম বিবাহের স্বামীকে কি ডিভোর্স দিতে হবে?
@דניאליעקב-ד7ק
@דניאליעקב-ד7ק 3 жыл бұрын
সালামা বিনতে আব্দুর রহমান রাযি. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, একদা এক মেয়ে রাসূল ﷺ এর কাছে এল। এসে বলল, হে আল্লাহর রাসূল! আমার পিতা! কতইনা উত্তম পিতা! আমার চাচাত ভাই আমাকে বিয়ের প্রস্তাব দিল আর তিনি তাকে ফিরিয়ে দিলেন। আর এমন এক ছেলের সাথে বিয়ে দিতে চাইছেন যাকে আমি অপছন্দ করি। এ ব্যাপারে রাসূল ﷺ তার পিতাকে জিজ্ঞাসা করলে পিতা বলে, মেয়েটি সত্যই বলেছে। আমি তাকে এমন পাত্রের সাথে বিয়ে দিচ্ছি যার পরিবার ভাল নয়। তখন রাসূল ﷺ মেয়েটিকে বললেন--- "এ বিয়ে হবে না, তুমি যাও, যাকে ইচ্ছে বিয়ে করে নাও" (সুনানে সাঈদ বিন মানসূর ৫৬৮, মুসন্নাফে আব্দুর রাজ্জাক ১০৩০৪, মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা ১৫৯৫৩, দিরায়া ফী তাখরীজি আহাদিসীল হিদায়া ৫৪১)
@hurayragang4270
@hurayragang4270 Жыл бұрын
এটা সম্ভব যখন পিতা অপছন্দের কার সাথে বা খারাপ ব্যক্তির সাথে বিবাহ দিতে চায়
@דניאליעקב-ד7ק
@דניאליעקב-ד7ק 3 жыл бұрын
একজন মহিলা যখন রাসুল (সাঃ) এর কাছে এসে নিজেকে রাসুল (সাঃ) কে বিবাহ করার জন্য প্রস্তাব করল তখন রাসুল (সাঃ) বললেন: আমার কোন প্রয়োজন নেই। তখন একজন সাহাবী উঠে বললেন: আপনার প্রয়োজন না থাকলে তাকে আমার সাথে বিবাহ দিয়ে দেন। রাসুল (সাঃ) তখন ঐ সাহাবির সাথে ঐ নারীর বিবাহ দিয়ে দিলেন কিন্তু তাকে জিজ্ঞাসা করলেন না যে, তার ওলী আছে কিনা
@hurayragang4270
@hurayragang4270 Жыл бұрын
এটাও বলা হয়নি তার অলি ছিল।অলি না থাকলে শাসক তার অলি নবীজি তখন শাসক ছিলেন।অলি থাকলে ঐ সময় কেউ এভাবে বিয়ে করতে আসতো না
@CookingstudiobySuma.
@CookingstudiobySuma. 7 ай бұрын
আমার পরিবার কে রাজি করাইছি কিন্তু ছেলের পরিবার রাজি না 😢৫বছরের সম্পর্ক ,,আজ তিন ধরে কথা হয় না অনেক কষ্ট হয় তাকে ছাড়া থাকতে 😢 কিন্তু কী করবো মা বাবার মনে কষ্ট দিয়ে,,জানি না কেনো তারা আমাকে মেনে নিতে পারে না আমরা মধ্যবিত্ত কিন্তু মানুষ তো আমরা সবাই তাই না 😢
@MdSabbirMolla-el5oo
@MdSabbirMolla-el5oo 5 ай бұрын
ছেলের ক্ষেত্রে অভিভাবক এর অনুমতি সর্ত নয়।
@דניאליעקב-ד7ק
@דניאליעקב-ד7ק 3 жыл бұрын
عَنْ عَائِشَةَ، قَالَتْ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «أَيُّمَا امْرَأَةٍ نَكَحَتْ بِغَيْرِ إِذْنِ مَوَالِيهَا، فَنِكَاحُهَا بَاطِلٌ»، ثَلَاثَ مَرَّاتٍ «فَإِنْ دَخَلَ بِهَا فَالْمَهْرُ لَهَا بِمَاأَصَابَ مِنْهَا، فَإِنْ تَشَاجَرُوا فَالسُّلْطَانُ وَلِيُّ مَنْ لَا وَلِيَّ لَهُ» হযরত আয়শা রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন, “যে নারী তার অভিভাবকের সম্মতি ছাড়াই নিজে নিজে বিবাহ করে, তার বিবাহ বাতিল, বাতিল, বাতিল। এরপর স্বামী যদি তার তার সাথে মিলামিশা করে তবে সে মহরের অধিকারী হবে স্বামী তার সাথে মেলামেশা করার কারণে। আর যদি তাদের মধ্যে মতবিরোধ দেখা দেয়, তবে যার অভিভাবক নেই, বাদশাই তার অভিভাবক বলে বিবেচিত হবে। {সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং-১৮৭৯, সুনানে তিরামিজী, হাদীস নং-১১০২, সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং-১৮৭৯} এ হাদীস দ্বারাই বুঝা যাচ্ছে যে, এখানে বিবাহ অবৈধ হয়ে যাওয়া উদ্দেশ্য নয়। কারণ হাদীসের পরের অংশে বলা হচ্ছে, স্ত্রী মোহরের অধিকারী হবে। যদি বিবাহ বৈধই না হতো, তাহলে মোহর আবশ্যক হওয়ার কথা আসছে কেন? মোহরতো বিবাহের মাধ্যমে আবশ্যক হয়। বিবাহ ছাড়া আর্থিক জরিমানার জন্য ব্যবহৃত হয় আরবী عقرا শব্দ ব্যবহৃত হয়। অথচ এখানে ব্যবহৃত করা হয়েছে মোহর (مَهْرُ) শব্দ । যা বিবাহের সাথে খাস। সুতরাং বুঝা যাচ্ছে এখানে আসলেই বিবাহ অবৈধ হয়ে যায়, এটি উদ্দেশ্য নয়। বরং ধমকী দেয়া উদ্দেশ্য। যেন অভিভাবকদের না জানিয়ে মেয়েরা বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ না হয়। আরেকটি বিষয় হলো উক্ত হাদীস দ্বারা উদ্দেশ্য হলো, অভিভাবক ছাড়া বিয়ে অসম্পূর্ণ ও ত্রুটিপূর্ণ হয়, সম্পূর্ণ অবৈধ নয় ৷ কারণ, যে অভিভাবক মেয়েকে লালন পালন করল, তাকে না জানিয়ে বিয়ে করাটাতো ত্রুটিপূর্ণ ও অসম্পূর্ণই । তাই বলা হয়েছে তা বাতিল। বাতিল মানে ত্রুটিপূর্ণ ও অসম্পূর্ণ। বিয়ে সহীহ ও বৈধ হওয়ার ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই
@jobahyerislam662
@jobahyerislam662 Жыл бұрын
তাহলেতো পালিয়ে বিয়ে বৈধ হয়ে যাচ্ছে
@AbdurRahman-ze2xs
@AbdurRahman-ze2xs 7 ай бұрын
Mashaallah sheikh
@AbdurRahman-ze2xs
@AbdurRahman-ze2xs 7 ай бұрын
Alhamdulillah sheikh
@AbdurRahman-ze2xs
@AbdurRahman-ze2xs 6 ай бұрын
Mashaallah sar
@nazirakhatun1843
@nazirakhatun1843 11 ай бұрын
মামা কি ওয়ালি হতে পারে?
🍉😋 #shorts
00:24
Денис Кукояка
Рет қаралды 3,6 МЛН
小丑妹妹插队被妈妈教训!#小丑#路飞#家庭#搞笑
00:12
家庭搞笑日记
Рет қаралды 38 МЛН
পিতা- মাতার অনুমতি ছাড়া কি  বিবাহ হবে ?
2:50
Dr. Khandaker Abdullah Jahangir Rh Official
Рет қаралды 162 М.
🍉😋 #shorts
00:24
Денис Кукояка
Рет қаралды 3,6 МЛН