Рет қаралды 1,669,951
১৯১৩ সাল পর্যন্ত ইউরোপ থেকে অ্যামেরিকার পশ্চিম উপকূলে যাতায়াতের জন্য পথ ছিল দুটো। যার একটিতে আগ্রহী যাত্রীকে দক্ষিণ অ্যামেরিকার সর্বদক্ষিণ প্রান্ত ঘুরে যেতে হতো। স্ট্রেইট অভ ম্যাগেলান নামে পরিচিত এই এই এলাকার সাগর ভীষণ উত্তাল। তাছাড়া শক্তিশালী সব ঘুর্ণিঝড় প্রায়ই এই এলাকায় তাণ্ডব চালায়। অন্য পথটি ছিল আরো দুর্গম। এই পথে যাতায়াতকারী জাহাজগুলো কানাডার উত্তর প্রান্তে অবস্থিত বেরিং স্ট্রেইট ঘুরে যেত। এই প্রণালীর অবস্থান আর্কটিক সার্কেল বা মেরু বৃত্তের মধ্যে হওয়ায় এখানে সাগরের উপরিভাগ প্রায়ই বরফে ঢাকা থাকে। এমনকি যুক্তরাষ্ট্রের পূর্ব উপকূলে অবস্থিত নিউ ইয়র্কের মত কোন অঙ্গরাজ্য থেকে পশ্চিম উপকূলের ক্যালিফোর্নিয়ায় যেতেও এই দুটো পথই ব্যবহার করতে হতো।
এর বিকল্প হিসেবে ১৯১৪ সালে উন্মুক্ত করা হয় পানামা খাল, যা আধুনিক যুগে মানবনির্মিত সপ্তাশ্চর্যগুলোর একটি। ৮২ কিলোমিটার বা ৫১ মাইল দীর্ঘ এই খালটি আটলান্টিক এবং প্রশান্ত মহাসাগরকে সংযুক্ত করেছে। বিশ্বে এই একটি খালই দুটি মহাসাগরকে সংযুক্ত করার মত ঐতিহাসিক খেতাবের অধিকারী। ঐতিহাসিক এই খালটি সম্পর্কে আপনাদের দশটি চমকপ্রদ তথ্য জানাতে এই ভিডিওটি তৈরী করা হয়েছে।
আদ্যোপান্ত'র এই পর্বে জানবেন বিস্ময়কর পানামা খাল সম্পর্কে।
📌 সাবস্ক্রাইব করুন : / adyopanto
নতুন ভিডিওর নোটিফিকেশন পেতে অবশ্যই "🔔" বেল আইকনে প্রেস করুন
💻 যুক্ত হোন:
ফেইসবুক: / adyopanto
💻 আমাদের ওয়েবসাইট:
www.atpoure.com
📌 For Copyright Related Issues, please contact us:
adyopanto@gmail.com