Рет қаралды 731
Today there are many colors of the of the euphorbia flowers, but it did not happen in a natural way. So many hybrid varieties are actually human work.
Members of the Thai Chinese community for the Crown-of-thorns (Euphorbia millii) use a term called Poysean or Poisian thorn crown. As their scientific name
Euphorbia × lomi Rauh is used.
The word Poisian means 8 sages. The name is derived from Chinese mythology. The term was coined by Chinese immigrants from Thailand.
Why is the name of the crown then given according to this name? Because in the hybrids of that time, eight flowers would grow on one branch. This type of crown was more common in the pagodas of that time. The Thais believe that placing these crowns in front of their house brings good luck and positive energy.
As far as is known, these Poissian hybrid thorns originated in the early nineteenth century by hybridizing the German "Somona nursery" Euphorbia milii and Euphorbia lophogona. However, in the hybrids they made, the flowers were getting smaller and the color of the flowers was getting darker.
However, the real credit for the large-flowered Poisian hybrid goes to the Thai gardeners. Their dexterity and profound knowledge and patience take the crown of thorns to a special level. Thai gardeners have been able to create millions of thornbushes one day through coordination and collaboration with each other. Flower sizes of some varieties can be up to 3 inches.
At present, 4-5 varieties have been introduced in each hybrid plant.
E.g. E. milii Des Moulins × E. lophogona Lamarck.
আজ এই যে আপনার বাগানে ও দেশে বিদেশে কাঁটামুকুটের নানা রকম রং এবং রুপ এবং আকৃতি। কখনো কি মনে প্রশ্ন জেগেছে যে এত রকম রং কোথা থেকে এলো?
বাস্তবতা হলো ফুলের এত এত রঙ এটা কিন্তু প্রাকৃতিক ভাবে হয়নি। এত এত হাইব্রিড ভ্যারাইটিগুলো আসলে মানুষের কাজ। কিছু নিবেদিত বাগানি এবং তাদের পরিশ্রমের ফসল হলো এই রংগুলো।
Thai Chinese community for the Crown-of-thorns (Euphorbia millii) এর সদস্যরা Poysean বা পয়সিয়ান কাঁটামুকুট নামের একটা শব্দ ব্যবহার করে। এদের বৈজ্ঞানিক নাম হিসেবে
Euphorbia × lomi Rauh ব্যবহার করা হয়।
পয়সিয়ান শব্দটার অর্থ হলো ৮ জন ঋষি। এই নামটি চাইনিজ পৌরাণিক কাহিনি থেকে নেওয়া। থাইল্যান্ডের চাইনিজ ইমিগ্রান্ট রা এই শব্দটির প্রচলন করেন। ইমিগ্রান্ট বলার কারণ হলো এনারা আগে চীনের বাগানী ছিলেন।
কাঁটামুকুটের নাম কেন তখন এই নাম অনুযায়ী দেওয়া হয়? কারণ সে সময়ের হাইব্রিডগুলোতে একটা ডালে আটটা ফুল আসতো। সে সময়ের প্যাগোডাগুলোতে এই ধরণের কাঁটামুকুটগুলো বেশি দেখা যেত।
প্যাগোডা হলো স্তরে স্তরে নির্মিত টাওয়ার জাতীয় ভবন, যা চীন, জাপান, কোরিয়া, নেপালসহ পূর্ব এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বেশ কিছু দেশে দেখা যায়। অধিকাংশ প্যাগোডাই নির্মিত হয়েছে বৌদ্ধ মন্দির হিসাবে।
থাইরা মনে করে এই কাঁটামুকুটগুলো তাদের বাড়ির সামনে রাখলে সৌভাগ্য ও পজিটিভ শক্তি বয়ে নিয়ে আসে।
যতদূর জানা যায়, নব্বই শতকের শুরুর দিকে জার্মানির " Somona nursary " Euphorbia milii আর Euphorbia lophogona এর মধ্যে হাইব্রিড করেই মূলত এই পয়সিয়ান হাইব্রিড কাঁটামুকুটগুলোর শুরু হয়। তবে তাদের বানানো হাইব্রিডগুলোতে ফুলের রঙ আরো ছোট হয়ে যাচ্ছিল আর ফুলের রঙও আরো গাঢ় হয়ে আসে।
তবে বড় বড় ফুলের পয়সিয়ান হাইব্রিডের আসল ক্রেডিট হলো থাইল্যান্ডের বাগানীদের। তাদের নিপুন কর্মদক্ষতা ও অগাধ জ্ঞান ও ধৈর্য কাঁটামুকুটকে এক বিশেষ পর্যায়ে নিয়ে যায়। থাই বাগানীদের একে অন্যের মধ্যে সমন্বয় ও সহযোগিতার মাধ্যমে একদিন লক্ষাধিক রকমের কাঁটামুকুট তৈরি করতে পেরেছে। কিছু ভ্যারাইটির ফুলের সাইজ ৩ ইঞ্চি পর্যন্তও হতে পারে।
বর্তমানে একেকটি হাইব্রিড গাছে ৪-৫ রকমের ভ্যারাইটির বৈশিষ্ট্য ঢুকিয়ে ফেলা হয়েছে।
যেমন E. milii Des Moulins × E. lophogona Lamarck।