আমি ব্যক্তিগতভাবে গোপালগঞ্জের হুজুর কে বেশি ভালোবাসি তার কথাগুলো বেশি শুনি শিখার অনেক কিছু আছে আরিফ বিন হাবিব সাহেবকেও ভালোবাসি আল্লাহ হায়াতের মধ্যে বরকত দান করেন
@rahinulislam91063 ай бұрын
যুগের ইমাম বোখারী মুফতি আরিফ বিন হাবিব আল্লাহ হুজুরের নেক হায়াত দান করেন আমিন❤️❤️❤️
@ARIFAALOM-wj9xf2 ай бұрын
একমত আপনার সাথে!
@NobeHosen-nq7ddАй бұрын
Amin❤😊
@mdalamin-zl5lv3 ай бұрын
আমি হুজুরের অনেক বড় ফ্রেন্ড
@MdYounusSadik3 ай бұрын
কে তুমি
@JonaedahmedJonaedahmed3 ай бұрын
ফ্রেন্ড না মদন কুমার বলো তুমি হুজুরের অনেকক বড় একজন ফ্যান(ভক্ত) কারন-ফ্রেন্ড (বন্ধু) আবার বড় ছোট হয় নাকি..?😂
@KHAJAABDULHAMID3 ай бұрын
একেক ফুলের একেক ঘ্রাণ ❤
@user-uq4cv7uv8w3 ай бұрын
আমার কলিজার টুকরো কওমি আলেম দের মধ্যে একজন আলেম আরিফ বিন হাবিব ❤❤❤
@user-dj8yx9ul4m3 ай бұрын
আরিফ বিন হাবিব হুজুর কে আল্লাহ র জন্য ভালো বাসি হুজুর কে আল্লাহ নেক হায়াত দান করেন আমিন আমিন আমিন
@TALHABINRAKIB3 ай бұрын
প্রিয় দুই শায়েখ
@user-uv5tw9je2y3 ай бұрын
সরাসরি চারবার দেখা হয়েছে ওয়াজে মুসাফা ও করেছি ৪ বার আলহামদুলিল্লাহ।
U.s.a.hote bolce bhi uni bortomane asia mohadesher bhetor Sera muhaddes.
@HafejMdsalauddin3 ай бұрын
আমিন
@MdRobiul-o8wАй бұрын
আসসালামু আলাইকুম,, মুফতি আরিফ বিন হাবিবি হুজুর এর পিছনে টানা ৩ মাস নামাজ পরেছি বয়ান ও শুনেছি সমানে থেকে আলহামদুলিল্লাহ
@abdulkarimkholifa62475 күн бұрын
Vai uni kothay namaj porai aktu janaben
@ahmedusmani-gz6mo3 ай бұрын
জিবনে অনেক বক্তার ওয়াজ সরাসরি শুনেছি দুইজ বক্তার ওয়াজ বারেবারে শুনতে মন চায়। এই দুজন বক্তার ওয়াজ মোবাইলে শুনি কিন্তু একটিবার দেখার সুযোগ হয়নি। আল্লাহ যেন সুযোগ দান করেন।
@futantoful3 ай бұрын
কারা তারা
@futantoful3 ай бұрын
নাম কি একটু বলুন
@ahmedusmani-gz6mo3 ай бұрын
নাসির উদ্দীন গোপালগঞ্জেী এবং আরিফ বিন হাবিব সাহেব
@user-hn1oy7cf3oАй бұрын
যতদিন কুরআন নিজে বুঝে পড়ি নি, ততদিন ধর্মীয় স্কলারদের খুব অন্ধ ভক্ত ছিলাম। কিন্তু যখন নিজে কুরআন নিজ ভাষায় বুঝতে শুরু করলাম, তখন কুরআনই আমার চোখ খুলে দিল। কুরআনে যেসব নবীর কাহিনি বর্ণিত হয়েছে, তাদের জীবনীতে কুরআনের আলোচনা থেকেই দেখা যায়, প্রত্যেক নবীর শত্রু ছিল তখনকার নেতৃস্থানীয় ধর্মীয় পণ্ডিত তথা আলেম-ওলামারা। আর নবীদের পক্ষে ছিল কিছু যুবক শ্রেণী এবং সাধারণ মানুষ। নবীদের সাথে তখনকার আলেম-ওলামাদের মূল দ্বন্দ্ব ছিল, নবীরা শুধু যে ওহী নাযিল হতো, তাই মানতো। অন্যদিকে, আলেম-ওলামাদের দাবি ছিল, আল্লাহর ওহী মানার পাশাপাশি পূর্বের বুযুর্গ ব্যক্তিদের কথাও মানতে হবে। যুগে যুগে প্রত্যেক জাতির কাছেই এই পরীক্ষাটাই এসেছিল। কিন্তু পূর্বের মতো বর্তমানেও দেখা যায়, আমাদের হুজুররা যদি একটা কথা কুরআন থেকে বলে, ১০ টা কথা শোনায় আল্লাহর বহির্ভূত কথা তথা প্রচলিত হাদিস থেকে। যারা হাদিস হাদিস করে মুখে ফেনা তুলে ফেলেন, তাদের কাছে প্রশ্ন, হাদিসকে মান্য করা কি ঈমানের কোনো বিষয়? আল্লাহ কি আমাদেরকে বাধ্য করেছেন, নবীজী মৃত্যুর ৩০০ বছর পরে লিখিত হাদিসের গ্রন্থগুলোকে অবশ্যই মানতে হবে? একটু জ্ঞানচক্ষু খুলে দেখুন তো? হাদিস মানা যদি শিরক না হয়, তবে শিরক আসলে কোনটা? হাদিস যেভাবে লিখিত হয়েছে, তা একটু জ্ঞানবান মানুষ চিন্তা করলেই বুঝবে, তখনকার প্রেক্ষাপটে এভাবে নবীজীর নির্ভুল তথ্য বের করা কোনোভাবেই সম্ভব নয়। আপনি নিজে একটু ভাবুন তো, গত ৫ বছর আগের নিজের কোনো স্মরণীয় ঘটনা হুবহু শব্দ/বাক্য মনে করতে পারেন কি না? নিজের বিয়েতে কি কি খাবার খেয়েছিলেন? কোন রঙের পোশাক পরেছিলেন? বিয়ের দিনে আপনার স্ত্রীর সাথে কি কি কথা বলেছিলেন? আপনার স্ত্রী কোন ডিজাইনের শাড়ি পরেছিল? এসব কি হুবহু বলতে পারবেন? আমি হলফ করে বলতে পারি, প্রতি হাজারে ৯৯৯ জন মানুষই বলতে পারবে না। নিজের জীবনে ঘটে যাওয়া গুরুত্বপূর্ণ ঘটনায় যেখানে মানুষ মনে রাখতে পারে না, সেখানে অন্য মানুষের জীবনী কিভাবে হুবহু শব্দে শব্দে তুলে আনা যায়? আর ১০ বছর সংসার করেও যেখানে নিজের স্ত্রী শতভাগ সত্য কথা বলে কি না তার গ্যারান্টি দেওয়া যায় না, সেখানে হাদিসের হাজার হাজার রাবীর চারিত্রিক সনদ কিভাবে একজন মানুষ বের করতে পারে? আচ্ছা হাদিস বিশ্বাস করার আগে, আপনি নিজে একটু পরীক্ষা করে দেখুন তো। যেভাবে হাদিস লিখিত হয়েছে, সেই অনুযায়ী, ১০০ বছর আগে মারা যাওয়া কোনো বিখ্যাত ব্যক্তির খাওয়া-দাওয়া, ঘুম, কিংবা কয়টা করে খেজুর খেত, কিংবা কয় পিস মাংস খেত এসব তথ্য বের করে আনতে পারেন কি না? যেখানে ১০০ বছর আগে মারা যাওয়া নিজের পূর্ব-পুরুষদের নাম-পরিচয়ই কোনো মানুষ ঠিকমতো বের করতে পারে না, সেখানে ভিন্ন ভাষার ভিন্ন দেশের একজন মানুষ আরবে গিয়ে কিভাবে ৩০০ বছর আগে মারা যাওয়া নবীজী (স) এর খাওয়া-গোসল থেকে শুরু করে ঘরের খবর পর্যন্ত বের করে নিয়ে আসতে পারে? এসব হাদিস আসলে লিখেছে নবীর শত্রুরা। একটা উদাহরণ দিচ্ছি, আজ যদি জিয়াউর রহমানের জীবনী সরকারিভাবে লিপিবদ্ধ করে কোনো বই বের করে, তবে কি জিয়াউর রহমানের প্রকৃত জীবণী সেখানে পাওয়া যাবে? যদি ৩০০ বছর পরে কোনো ছাত্র সেই জিয়াউর রহমানের জীবণী পড়ে, তাহলে সেই ছাত্রটি জিয়াউর রহমানের সত্য তথ্য পাবে নাকি মিথ্যা তথ্য পাবে? আসলে আমরা হাদিসের ধোঁকায় পড়ে গেছি। আর আল্লাহর পরিবর্তে বড় বড় স্কলারদেরকেই নিজেদের অজান্তে মাবুদ/অভিভাবক হিসেবে মেনে নিয়েছি। তাই হুজুররা যা বলছে, তা যাচাই না করে তাদের অন্ধ অনুকরণ-অনুসরণ করছি। পৃথিবীতে একটাই সিলেবাস সেটা হলো কুরআন। আর এই সিলেবাসের মাধ্যমেই সেদিন বিচার করা হবে, যার পরীক্ষক থাকবেন স্বয়ং আল্লাহ।