No video

আমরা কোন সরকারকে উৎখাতের আন্দোলন করিনা। ড. হিফজুর রহমান

  Рет қаралды 13,756

Rose Tv24

Rose Tv24

Күн бұрын

আমরা যারা আন্দোলন করি আমরা কোন সরকারকে উৎখাতের আন্দোলন করিনা। Dr. Hifzur Rahman

Пікірлер: 49
@RoseTv24original
@RoseTv24original 10 ай бұрын
পুরো ভিডিও লিংক facebook.com/RoseTv24page/videos/865327991895115
@user-rl9xc6zh3j
@user-rl9xc6zh3j 4 ай бұрын
অত্যন্ত জ্ঞানগর্ভ ও যুগোপযোগী আলোচনা।
@MajumderJafor
@MajumderJafor 4 ай бұрын
খুবই ব্রিলিয়ান্ট আলোচনা আল্লাহ আপনাকে দ্বীনের জন্য কবুল করুন
@MdRonyShake-vz1fm
@MdRonyShake-vz1fm 10 ай бұрын
,"কী মধুর একটি বাক্য"♥"লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (সাঃ) ❤
@sbshabic4976
@sbshabic4976 10 ай бұрын
খুব ভালো একটা আলোচনা,এটা খুব প্রয়োজন ছিল
@skmahamudulhasan6228
@skmahamudulhasan6228 10 ай бұрын
আমাদের এইরকম আলেমের দরকার যিনি ইতিহাস সম্পকে কথা বলবে
@RoseTv24original
@RoseTv24original 10 ай бұрын
পুরো ভিডিও দেখে আপনার দেখে আপনার মতামত জানান কমেন্ট করুন
@hirabd.bau.
@hirabd.bau. 10 ай бұрын
খুবই সত্য ইতিহাস। জাজাকাল্লাহ খাইর।
@Allargolam-bh4nq
@Allargolam-bh4nq 10 ай бұрын
মুসলিম রাষ্ট্রের জন্য ফরজ আল্লাহর বিধান মানা। আমরা মুসলিমরা কি তা পালন করতে পারছি বিজাতীয় বিধান আমদানি করে তা পালন করছি রাষ্ট্রীয়ভাবে। সূরা মায়েদাহ আয়াত ৩৯-৪০ সীমালঙ্ঘনের পর যে তওবা করে ও সংশোধন হবে আল্লাহর তার তওবা কবুল করবেন নিশ্চয়ই আল্লাহ ক্ষমাশীল ও দয়ালু। তোমরা কি জানো না যে, আসমান জমিনের মালিকানা একমাত্র আল্লাহরই (তাহলে জমিনে আইন চলবে কার অবতীর্ণ কিতাবের বিধান হতে) তিনি যাকে ইচ্ছা, শাস্তি প্রদান করেন এবং ক্ষমা করেন, আল্লাহ সর্বশক্তিমান। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪২-৪৪ আর যদি ফয়সালা করেন তবে ন্যায়ভাবে করবেন, আল্লাহ ন্যায় বিচারকারীদের পছন্দ করেন। আল্লাহর অবতীর্ণ বিধান দিয়ে যারা ফয়সালা করে না তারা কাফের। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪৫-আর আমি তাদের জন্য তাতে বিধান দিলাম যে ,জীবনের বদলে জীবন, চোখের বদলে চোখ, নাকের বদলে নাক, এবং অনুরূপভাবে যখমের পরিবর্তে যখম , কেউ মাফ করলে তার গুনাহ কাফফারা হবে, আর যারা আল্লাহর বিধান অনুযায়ী বিচার ফয়সালা করে না তারাই জালিম। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪৭-আর ইঞ্জিলদারীকে বিধান দেওয়া হয়েছিল আল্লাহর অবতীর্ণ কিতাব তদনুসারে,আর আল্লাহর বিধান অনুযায়ী যারা বিচার ফয়সালা করে না তারাই ফাসেক। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪৮- আর আমি আপনার কাছে সত্য কিতাব অবতীর্ণ করেছি যা পূর্ববতী কিতাব সমূহের সত্যতা ঘোষণা কারী। আল্লাহর নাযিলকৃত কিতাব দ্বারা আপনি ফয়সালা করবেন আর আপনার নিকট আগত সত্য বাদ দিতে দিয়ে তাদের(ছলনা )প্রবৃত্তির অনুসরণ করবেন না, তোমাদের প্রত্যেকের জন্য আমি বিধান ও চলার পথ দিয়েছি, আল্লাহ চাইলে তোমাদের সকলকে এক জাতি করতে পারতেন , বস্তুত তোমাদেরকে পরীক্ষা করতে চান, সৎকর্মে প্রতিযোগিতা করো। আল্লাহর কাছে তোমাদের ফিরে আসতে হবে ,বিরোধ মূলক বিষয়ে তিনি তখন ফয়সালা দেবেন। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪৯-৫০আর আপনি আল্লাহকে বাদ দিয়ে তাদের মর্জির অনুসরণ করবেন না সাবধান থাকুন ,যদি তারা না মানে ,তবে জেনে রাখুন যে, আল্লাহর ইচ্ছা যে তাদের কোন পাপের কারণে তাদেরকে শাস্তি প্রদান করবেন, আর মানুষের মধ্যে অনেকেই অবাধ্য ,তবে তারা কি জাহেলি যুগের বিধান চায়? আর আল্লাহর চেয়ে উত্তম ব্যবস্থাপক কে যারা খাঁটি বিশ্বাসী সম্প্রদায় তাদের জন্য। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৫১-হে ঈমানদারেরা তোমরা ইহুদী ও নাসারাকে গ্রহণ করো না নিজেদের বন্ধু রুপে ,তারাই পরস্পর বন্ধু, তোমাদের মধ্যে যে তাদেরকে বন্ধু করবে সে তাদের দলভুক্ত, নিশ্চয়ই আল্লাহ যারা জালিম সম্প্রদায় তাদেরকে হেদায়েত দেন না। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৫৬- আর যারা আল্লাহ ,তাঁর রাসূল, ও মুমিনদেরকে বন্ধু বানায় তারাই আল্লাহর দল তারাই বিজয়ী হবে । সুরা মায়িদাহ আয়াত ৬৭-হে রাসুল,আপনার রবের নিকট হতে যা অবতীর্ণ করা হয়েছে তা প্রচার করুন, আর যদি না করেন, তাহলে রিসালাত পৌঁছালেন না, আর আল্লাহ আপনাকে মানুষ হতে রক্ষা করবেন না, নিশ্চয়ই আল্লাহ হেদায়েত দেন না কাফিরদের ।( যারা কুফরী করে) তাদের অভিভাবক হচ্ছে তাগুদ। গবেষণা চলবে
@mdomarfarukshiekh732
@mdomarfarukshiekh732 10 ай бұрын
আলেম সমাজ কে আমি ভালোবাসি আল্লাহর জন্য ❤
@saidurrahman2932
@saidurrahman2932 Ай бұрын
এই বক্তব্যটি সকল আলেমদের বুঝা উচিত।
@MasumAhmmad-mo7sh
@MasumAhmmad-mo7sh 4 ай бұрын
আলহামদুলিল্লাহ
@Sanaullah84791
@Sanaullah84791 3 ай бұрын
masa allah . Onek sundor alochona.
@abduljabbarofficial1
@abduljabbarofficial1 10 ай бұрын
Yes All Rights❤ 5th coment
@luminosenglishhome3730
@luminosenglishhome3730 10 ай бұрын
Absolutely right
@Allargolam-bh4nq
@Allargolam-bh4nq 10 ай бұрын
শির্ক সবচেয়ে বড় মহাপাপ।এই জামানায় নিকৃষ্টতম শিরক হচ্ছে। আমরা এখন হাকিম নিজ ইচ্ছামত ফয়সালা করতে পারব। মানুষের সমষ্টিগত জীবনের সর্বোচ্চ ধাপ যেটা, সেটা হলো রাষ্ট্র ।আর রাষ্ট্রের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো শাসন ক্ষমতা। ইবাদতের ক্ষেত্রে তাওহীদের দাবি এইটা যে, এখানে আল্লাহর হুকুম ব্যতীত, অন্য কারো কোন হুকুম যেন না চলে, যদি আল্লাহর হুকুমের সাথে অন্য কোন হুকুম শামিল হয়ে যায়, তাহলে এটা আনুগত্যের ক্ষেত্রে শিরক বলে সাব্যস্ত হবে। আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো হুকুম (বিধান )দেওয়া অধিকার নেই ,মানুষের সমষ্টিগত জীবনের সর্বোচ্চ ধাপ যেটা, রাজত্বে আল্লাহর কোন অংশীদার নেই ,তার কোন দুর্বলতা নেই যার কারণে তার কোন অভিভাবক থাকতে পারে, আর তার মহত্ত্ব ঘোষণা কর। সূরা বনী ইসরাইল আয়াত -১১১
@firozfirozammed8487
@firozfirozammed8487 10 ай бұрын
তাহলে বর্তমানের সরকার কি ইসলামি শাসন ব্যাবস্তাকে বাস্তবায়ন করেছে?
@raihanhasan602
@raihanhasan602 10 ай бұрын
Ei hujurdurke pajama khule rastar more e thaprano uchit ..nijera murgir kolija nie thake , onnai er protibad korar sahos nai vulval fotoa die jara manuser pokkhe kaj kore tader dure rakhe ..ei salarai main enemy desh er ..awam er kach theke ghush khaua salago halal ...seriously bolsi ederke pajama khule rastar more thaprano uchit
@RoseTv24original
@RoseTv24original 10 ай бұрын
বুঝে নিবেন
@Allargolam-bh4nq
@Allargolam-bh4nq 10 ай бұрын
মুসলিম রাষ্ট্রের জন্য ফরজ আল্লাহর বিধান মানা। আমরা মুসলিমরা কি তা পালন করতে পারছি বিজাতীয় বিধান আমদানি করে তা পালন করছি রাষ্ট্রীয়ভাবে। সূরা মায়েদাহ আয়াত ৩৯-৪০ সীমালঙ্ঘনের পর যে তওবা করে ও সংশোধন হবে আল্লাহর তার তওবা কবুল করবেন নিশ্চয়ই আল্লাহ ক্ষমাশীল ও দয়ালু। তোমরা কি জানো না যে, আসমান জমিনের মালিকানা একমাত্র আল্লাহরই (তাহলে জমিনে আইন চলবে কার অবতীর্ণ কিতাবের বিধান হতে) তিনি যাকে ইচ্ছা, শাস্তি প্রদান করেন এবং ক্ষমা করেন, আল্লাহ সর্বশক্তিমান। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪২-৪৪ আর যদি ফয়সালা করেন তবে ন্যায়ভাবে করবেন, আল্লাহ ন্যায় বিচারকারীদের পছন্দ করেন। আল্লাহর অবতীর্ণ বিধান দিয়ে যারা ফয়সালা করে না তারা কাফের। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪৫-আর আমি তাদের জন্য তাতে বিধান দিলাম যে ,জীবনের বদলে জীবন, চোখের বদলে চোখ, নাকের বদলে নাক, এবং অনুরূপভাবে যখমের পরিবর্তে যখম , কেউ মাফ করলে তার গুনাহ কাফফারা হবে, আর যারা আল্লাহর বিধান অনুযায়ী বিচার ফয়সালা করে না তারাই জালিম। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪৭-আর ইঞ্জিলদারীকে বিধান দেওয়া হয়েছিল আল্লাহর অবতীর্ণ কিতাব তদনুসারে,আর আল্লাহর বিধান অনুযায়ী যারা বিচার ফয়সালা করে না তারাই ফাসেক। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪৮- আর আমি আপনার কাছে সত্য কিতাব অবতীর্ণ করেছি যা পূর্ববতী কিতাব সমূহের সত্যতা ঘোষণা কারী। আল্লাহর নাযিলকৃত কিতাব দ্বারা আপনি ফয়সালা করবেন আর আপনার নিকট আগত সত্য বাদ দিতে দিয়ে তাদের(ছলনা )প্রবৃত্তির অনুসরণ করবেন না, তোমাদের প্রত্যেকের জন্য আমি বিধান ও চলার পথ দিয়েছি, আল্লাহ চাইলে তোমাদের সকলকে এক জাতি করতে পারতেন , বস্তুত তোমাদেরকে পরীক্ষা করতে চান, সৎকর্মে প্রতিযোগিতা করো। আল্লাহর কাছে তোমাদের ফিরে আসতে হবে ,বিরোধ মূলক বিষয়ে তিনি তখন ফয়সালা দেবেন। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪৯-৫০আর আপনি আল্লাহকে বাদ দিয়ে তাদের মর্জির অনুসরণ করবেন না সাবধান থাকুন ,যদি তারা না মানে ,তবে জেনে রাখুন যে, আল্লাহর ইচ্ছা যে তাদের কোন পাপের কারণে তাদেরকে শাস্তি প্রদান করবেন, আর মানুষের মধ্যে অনেকেই অবাধ্য ,তবে তারা কি জাহেলি যুগের বিধান চায়? আর আল্লাহর চেয়ে উত্তম ব্যবস্থাপক কে যারা খাঁটি বিশ্বাসী সম্প্রদায় তাদের জন্য। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৫১-হে ঈমানদারেরা তোমরা ইহুদী ও নাসারাকে গ্রহণ করো না নিজেদের বন্ধু রুপে ,তারাই পরস্পর বন্ধু, তোমাদের মধ্যে যে তাদেরকে বন্ধু করবে সে তাদের দলভুক্ত, নিশ্চয়ই আল্লাহ যারা জালিম সম্প্রদায় তাদেরকে হেদায়েত দেন না। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৫৬- আর যারা আল্লাহ ,তাঁর রাসূল, ও মুমিনদেরকে বন্ধু বানায় তারাই আল্লাহর দল তারাই বিজয়ী হবে । সুরা মায়িদাহ আয়াত ৬৭-হে রাসুল,আপনার রবের নিকট হতে যা অবতীর্ণ করা হয়েছে তা প্রচার করুন, আর যদি না করেন, তাহলে রিসালাত পৌঁছালেন না, আর আল্লাহ আপনাকে মানুষ হতে রক্ষা করবেন না, নিশ্চয়ই আল্লাহ হেদায়েত দেন না কাফিরদের ।( যারা কুফরী করে) তাদের অভিভাবক হচ্ছে তাগুদ। গবেষণা চলবে
@Allargolam-bh4nq
@Allargolam-bh4nq 10 ай бұрын
সুরা বাকারার আয়াত ২৫৬-২৫৭ তোমরা রবের গোলামী কর তাগুদ বর্জন করে আল্লাহর প্রতি ঈমান আনয়ন কর বাংলাদেশের ৯৯ % জনগন যানে না তাগুদ কি যারা আল্লাহকে অভিভাবক না বানিয়ে যারা কুরআনের আইন মানে না মানতে দেয় না তাগুদকে অভিভাবক বানিয়ে কুফুরি করছে মুসরিকদের মতবাদ আমদানি করছে তারাই চিরস্থায়ী জাহান্নামের অধিবাসী হবে। সূরা নিসা আয়াত ৫১- তুমি কি তাদেরকে দেখনি ?যারা কিতাবের কিছু অংশ পেয়েছে ?তারা প্রতিমা ও তাগুদের ও শয়তানের পথে বিশ্বাসী, আর যারা কাফের তাদেরকে তারা বলে তারা মুমিনদের অপেক্ষায় অধিকতর সুপথগামী। সুরা নিসা আয়াত ৬০-আপনি কি তাদেরকে দেখেননি যারা দাবি করে আপনার প্রতি এবং তাদের পূর্ব প্রতি কিতাবে বিশ্বাস করে অথচ তারা বিচার প্রার্থী হয় তাগুদের নিকট , আর শয়তান তাদেরকে পথভ্রষ্ট করে বহুদূর নিয়ে যেতে চায় ।সুরা নিসা আয়াত -৭৬ যারা ঈমান এনেছে তারা আল্লাহর পথে যুদ্ধ করে, পক্ষান্তরে যারা কুফরি করে তারা যুদ্ধ করে তাগুদের পথে, তোমরা শয়তানের বন্ধুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে থাকো ,অবশ্যই শয়তানের প্রচেষ্টা অত্যন্ত দুর্বল। সুরা নিসা আয়াত ১৩৯-মুমিনদের কে পরিত্যাগ করে কাফেরদেরকে নিজেদের বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করে, তারা কি তাদের নিকটে সম্মানিত থাকতে চায়? অথচ সকল সম্মান তো আল্লাহরই। সুরা নিসা ১৬৭-১৬৮-১৬৯ নিঃসন্দেহে যারা অবিশ্বাসী এবং আল্লাহর পথে বাধা প্রদান করে তারা মারাত্মক পথভ্রষ্ট । নিশ্চয়ই যারা কাফের এবং অত্যাচারী আল্লাহ তাদেরকে না ক্ষমা করবেন আর না তাদেরকে দেখাবেন সৎপথ। হা জাহান্নামের পথ (দেখাবেন )সেখানে তারা স্থায়ীভাবে বসবাস করবে এটা আল্লাহর পক্ষে খুবই সহজ। সুরা ইমরান আয়াত ১৭৫-শয়তান তার বন্ধুদের দিয়ে তোমাদের ভয় দেখায় ,তোমরা তাদেরকে ভয় করো না আমাকে ভয় করো যদি তোমরা মুমিন হও।সুরা বাকারার আয়াত ২৫৬-২৫৭ তোমরা রবের গোলামী কর তাগুদ বর্জন করে আল্লাহর প্রতি ঈমান আনয়ন কর বাংলাদেশের ৯৯ % জনগন যানে না তাগুদ কি যারা আল্লাহকে অভিভাবক না বানিয়ে যারা কুরআনের আইন মানে না মানতে দেয় না তাগুদকে অভিভাবক বানিয়ে কুফুরি করছে মুসরিকদের মতবাদ আমদানি করছে তারাই চিরস্থায়ী জাহান্নামের অধিবাসী হবে। সূরা নিসা আয়াত ৫১- তুমি কি তাদেরকে দেখনি ?যারা কিতাবের কিছু অংশ পেয়েছে ?তারা প্রতিমা ও তাগুদের ও শয়তানের পথে বিশ্বাসী, আর যারা কাফের তাদেরকে তারা বলে তারা মুমিনদের অপেক্ষায় অধিকতর সুপথগামী। সুরা নিসা আয়াত ৬০-আপনি কি তাদেরকে দেখেননি যারা দাবি করে আপনার প্রতি এবং তাদের পূর্ব প্রতি কিতাবে বিশ্বাস করে অথচ তারা বিচার প্রার্থী হয় তাগুদের নিকট , আর শয়তান তাদেরকে পথভ্রষ্ট করে বহুদূর নিয়ে যেতে চায় ।সুরা নিসা আয়াত -৭৬ যারা ঈমান এনেছে তারা আল্লাহর পথে যুদ্ধ করে, পক্ষান্তরে যারা কুফরি করে তারা যুদ্ধ করে তাগুদের পথে, তোমরা শয়তানের বন্ধুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে থাকো ,অবশ্যই শয়তানের প্রচেষ্টা অত্যন্ত দুর্বল। সুরা নিসা আয়াত ১৩৯-মুমিনদের কে পরিত্যাগ করে কাফেরদেরকে নিজেদের বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করে, তারা কি তাদের নিকটে সম্মানিত থাকতে চায়? অথচ সকল সম্মান তো আল্লাহরই। সুরা নিসা ১৬৭-১৬৮-১৬৯ নিঃসন্দেহে যারা অবিশ্বাসী এবং আল্লাহর পথে বাধা প্রদান করে তারা মারাত্মক পথভ্রষ্ট । নিশ্চয়ই যারা কাফের এবং অত্যাচারী আল্লাহ তাদেরকে না ক্ষমা করবেন আর না তাদেরকে দেখাবেন সৎপথ। হা জাহান্নামের পথ (দেখাবেন )সেখানে তারা স্থায়ীভাবে বসবাস করবে এটা আল্লাহর পক্ষে খুবই সহজ। সুরা ইমরান আয়াত ১৭৫-শয়তান তার বন্ধুদের দিয়ে তোমাদের ভয় দেখায় ,তোমরা তাদেরকে ভয় করো না আমাকে ভয় করো যদি তোমরা মুমিন হও। দোয়া করবেন তাগুত নিয়ে গবেষণা চলতেই থাক
@uddinkabir6810
@uddinkabir6810 4 ай бұрын
উতখাতের আন্দোলনের দরকার নাই।আমরা চাই পরিবর্তন। সেটা হবে সাংবিধানিক ভাবে।অবশ্য ক্ষমতাসীন রা এই ক্ষেত্রে সংবিধান মানে না।
@ahagunhossain6180
@ahagunhossain6180 10 ай бұрын
হুজুর খুব সুন্দর আলোচনা করেছেন,, তবে একটু হেরফের হয়েছে,,, কিচু কথা স্ববিরোধী হয়েছে। সরকারের সমালোচনা ইমামগন করেছেন তাহলে এখনকার ইসলামি আন্দোলনের আলেমরা বলবে এটাই স্বাভাবিক।।।
@Hasankamrul123
@Hasankamrul123 10 ай бұрын
❤❤❤❤
@user-jv7om4jh9c
@user-jv7om4jh9c 10 ай бұрын
@ZiaUrrahman-fb5dk
@ZiaUrrahman-fb5dk 4 ай бұрын
Apner Ai alochona Jodi abbasi Shona sure apnak kafar Bolna.
@mdsheikraju43
@mdsheikraju43 10 ай бұрын
First comment ❤❤
@kayeschowdhury5384
@kayeschowdhury5384 4 ай бұрын
কেনো বাংলাদেশ কি ইসলাম দিয়ে চলতেছে??আপনারা কি বিক্রি হয়ে গেছেন।কোনো বাংলাদেশে খেলাফত কায়েমের চেষ্টা করতেছেন না।বিক্রি হয়ে গেছেন!!
@Ahmed_1357
@Ahmed_1357 10 ай бұрын
হুজুর রাজনৈতিক বক্তব্য নিষেধ
@Allargolam-bh4nq
@Allargolam-bh4nq 10 ай бұрын
মুসলিম রাষ্ট্রের জন্য ফরজ আল্লাহর বিধান মানা। আমরা মুসলিমরা কি তা পালন করতে পারছি বিজাতীয় বিধান আমদানি করে তা পালন করছি রাষ্ট্রীয়ভাবে। সূরা মায়েদাহ আয়াত ৩৯-৪০ সীমালঙ্ঘনের পর যে তওবা করে ও সংশোধন হবে আল্লাহর তার তওবা কবুল করবেন নিশ্চয়ই আল্লাহ ক্ষমাশীল ও দয়ালু। তোমরা কি জানো না যে, আসমান জমিনের মালিকানা একমাত্র আল্লাহরই (তাহলে জমিনে আইন চলবে কার অবতীর্ণ কিতাবের বিধান হতে) তিনি যাকে ইচ্ছা, শাস্তি প্রদান করেন এবং ক্ষমা করেন, আল্লাহ সর্বশক্তিমান। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪২-৪৪ আর যদি ফয়সালা করেন তবে ন্যায়ভাবে করবেন, আল্লাহ ন্যায় বিচারকারীদের পছন্দ করেন। আল্লাহর অবতীর্ণ বিধান দিয়ে যারা ফয়সালা করে না তারা কাফের। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪৫-আর আমি তাদের জন্য তাতে বিধান দিলাম যে ,জীবনের বদলে জীবন, চোখের বদলে চোখ, নাকের বদলে নাক, এবং অনুরূপভাবে যখমের পরিবর্তে যখম , কেউ মাফ করলে তার গুনাহ কাফফারা হবে, আর যারা আল্লাহর বিধান অনুযায়ী বিচার ফয়সালা করে না তারাই জালিম। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪৭-আর ইঞ্জিলদারীকে বিধান দেওয়া হয়েছিল আল্লাহর অবতীর্ণ কিতাব তদনুসারে,আর আল্লাহর বিধান অনুযায়ী যারা বিচার ফয়সালা করে না তারাই ফাসেক। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪৮- আর আমি আপনার কাছে সত্য কিতাব অবতীর্ণ করেছি যা পূর্ববতী কিতাব সমূহের সত্যতা ঘোষণা কারী। আল্লাহর নাযিলকৃত কিতাব দ্বারা আপনি ফয়সালা করবেন আর আপনার নিকট আগত সত্য বাদ দিতে দিয়ে তাদের(ছলনা )প্রবৃত্তির অনুসরণ করবেন না, তোমাদের প্রত্যেকের জন্য আমি বিধান ও চলার পথ দিয়েছি, আল্লাহ চাইলে তোমাদের সকলকে এক জাতি করতে পারতেন , বস্তুত তোমাদেরকে পরীক্ষা করতে চান, সৎকর্মে প্রতিযোগিতা করো। আল্লাহর কাছে তোমাদের ফিরে আসতে হবে ,বিরোধ মূলক বিষয়ে তিনি তখন ফয়সালা দেবেন। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৪৯-৫০আর আপনি আল্লাহকে বাদ দিয়ে তাদের মর্জির অনুসরণ করবেন না সাবধান থাকুন ,যদি তারা না মানে ,তবে জেনে রাখুন যে, আল্লাহর ইচ্ছা যে তাদের কোন পাপের কারণে তাদেরকে শাস্তি প্রদান করবেন, আর মানুষের মধ্যে অনেকেই অবাধ্য ,তবে তারা কি জাহেলি যুগের বিধান চায়? আর আল্লাহর চেয়ে উত্তম ব্যবস্থাপক কে যারা খাঁটি বিশ্বাসী সম্প্রদায় তাদের জন্য। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৫১-হে ঈমানদারেরা তোমরা ইহুদী ও নাসারাকে গ্রহণ করো না নিজেদের বন্ধু রুপে ,তারাই পরস্পর বন্ধু, তোমাদের মধ্যে যে তাদেরকে বন্ধু করবে সে তাদের দলভুক্ত, নিশ্চয়ই আল্লাহ যারা জালিম সম্প্রদায় তাদেরকে হেদায়েত দেন না। সুরা মায়িদাহ আয়াত ৫৬- আর যারা আল্লাহ ,তাঁর রাসূল, ও মুমিনদেরকে বন্ধু বানায় তারাই আল্লাহর দল তারাই বিজয়ী হবে । সুরা মায়িদাহ আয়াত ৬৭-হে রাসুল,আপনার রবের নিকট হতে যা অবতীর্ণ করা হয়েছে তা প্রচার করুন, আর যদি না করেন, তাহলে রিসালাত পৌঁছালেন না, আর আল্লাহ আপনাকে মানুষ হতে রক্ষা করবেন না, নিশ্চয়ই আল্লাহ হেদায়েত দেন না কাফিরদের ।( যারা কুফরী করে) তাদের অভিভাবক হচ্ছে তাগুদ। গবেষণা চলবে
@mohammadmamun4128
@mohammadmamun4128 10 ай бұрын
কেনো
@Allargolam-bh4nq
@Allargolam-bh4nq 10 ай бұрын
@@mohammadmamun4128 এরা জিলাপি খাওয়া হুজুর
@borisaltravelandblog
@borisaltravelandblog 10 ай бұрын
আপনার যেটা নিয়ে কোন জ্ঞান নাই সেটা নিয়ে কেন আলোচনা করেন?? 😅😅
@SalehNobel-rr1qv
@SalehNobel-rr1qv 7 ай бұрын
আপনি চিনেন উনাকে? উনি একটা কামিল মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল, একাধারে উনি পিএইচডি ধারী অর্থাৎ ডক্টর। এরপর ফিকহে উপর বই লিখেছেন অর্থাৎ লেখক। একটা জুমার মসজিদের ইমামতি করেন অর্থাৎ খতিব। উনি যাদের সামনে আলোচনা করতেছে তারা কুমিল্লা অঞ্চলের মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল,মুহাদ্দিস, ভাইস প্রিন্সিপাল, অধ্যাপক এই টাইপ মানুষ আম জনতা না! mind it আপনি কে ভাই ? কি যোগ্যতা আপনার? জানতে চাই। সাহস নিয়ে বলে যাইয়েন।
@meherin43-f2f
@meherin43-f2f 4 ай бұрын
কষ্টিপাথর
@SohidulIslam-ps7fb
@SohidulIslam-ps7fb 10 ай бұрын
😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂
@EliteHealthActive
@EliteHealthActive 4 ай бұрын
😂😂😂😂😂 এই আন্দোলন কার খুশির জন্য হল।
@Md.SabirHossain07
@Md.SabirHossain07 10 ай бұрын
❤❤❤❤