সালাতের নামে শিরক পার্ট ২ | আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের নামে জঘন্য মিথ্যা!!!

[@gfakruddinahmad8316]

এ সব হাদিস তৈরি তে (হযরত মুসা-র রেফারেন্স আনা) ইহুদি রাবি কাব আল আহবারের প্রভাব সুস্পষ্ট। রাসুলের মৃত্যুর অনেক পরে কাব রাজনৈতিক কারনে ইসলাম গ্রহণ করেছিল। সেকালে অশিক্ষিত আরব রা যেকোন ঐতিহাসিক বিষয়ে জানার জন্য ইহুদি আলেম বা রাবি দের শরনাপন্ন হত। ইহুদিরা আনুষ্ঠানিক ভাবে নামায পড়ে আর এই পড়ার ধরন টাই রাবিদের মারফত মুসলিমদের মধ্যে ঢুকেছে। পাঁচ ওয়াক্ত নামায চালু হয় খলীফা হারুনুর রশিদের সময়। তার মা খাইযরান ছিল পার্শি যোরোয়াস্ট্রিয়ান। যোরোয়াস্ট্রিয়ান নবী আহুরা মাযদা-র কাহিনির সাথে মিরাযের তথাকথিত গল্পের মিল আছে। যারা পড়াশোনা করতে চায় না তাদের এই তথ্য দিলাম। আপনারা ভেরিফাই করে দেখতে পারেন। সব শেষে বলছি- মাসজিদ উল হারাম হোল "জমায়েত হবার স্থান- সালাত বা নামায পড়ার জায়গা নয়। জমায়েত হবার উদ্দেশ্য হোল রাসুল বা খলীফা বা ইমামের নিকট হতে খুৎবা শোনা অর্থাৎ দিকনির্দেশনা গ্রহণ। যে খুতবায় কুরআন অনুযায়ী চলার দিকনির্দেশনা না দিয়ে আজে বাজে/ বানোয়াট হাদিস নিয়ে আলাপ হবে টা আপনার না শোনা উত্তম- ঈমানের ক্ষতি হতে পারে। এটাই আমার ৩০ বছরের রিসার্চ এর উপলব্ধি। আল্লাহ্‌ আমাদের ক্ষমা করুন।

[@md.tariqulislam6825]

হুজুর পাক সাঃ তার জীবন দশায় কি পাঁচ ওয়াক্ত সালাত সহ অন্যান্য সালাদ আদায় করেননি?

[@Disha79753]

@@gfakruddinahmad8316 খুবই যুক্তিসঙ্গত বক্তব্য।

[@gfakruddinahmad8316]

@@md.tariqulislam6825 না। প্রার্থনা অর্থে সালাতের সময় মুলত ভোরে অর্থাত সুবহে সাদিকের সময় এবং দ্বীতিয়টি সুর্যাস্তের পর। এই সালাতে কোন উঠা বসা নাই। ধ্যানের মতো উপাসনা ও আল্লাহর কাছে কায়মনোবাক্যে মোনাজাত করা। মানুষের বানানো কোন দরুদ পড়বেন না ভুলেও! এটা আল্লাহ মালীকের সঙ্গে আপনার ব্যক্তিগত সরাসরি যোগাযোগ।

[@gfakruddinahmad8316]

@@md.tariqulislam6825 সুন্নত বা নফল জাতীয় কোন নামায নাই। আর প্রার্থনার কোন ক্বাজা নাই।

[@AbuTaher-mk3ui]

সালাম আলাইকা ইয়া মুরসালিন। নবীজি মক্কা বিজয়ের পরে একবার হজ করেছিল ইহাই বিদায় হজ,ওই হজের ভাষণের কথা বলছিল কোরআনকে অনুসরণ করতে।কোরআনের বাণীর বাইরে কোন নিজস্ব কথা বলেছিল?যদি বলে থাকে তোমাদের বুকে হাত দিয়ে বল! এই আয়াত গুলি মিথ্যা হয়ে যাবে (৪:১০৫,৫:৬৮ ১০:১৫,১০৯,৪৬:৯)

[@abuishak4599]

আমি 14 মিনিট আপনার ভিডিও দেখে ইন্টারেস্ট হারিয়ে ফেলছি। যদিও ভিডিওর শুরুতে আপনি ডিক্লেয়ার করে দিছেন আপনার কথার সাথে যারা দ্বিমত পোষণ করবেন সেসব অন্ধ আর বধির লোক নিয়ে আপনার মাথা ব্যাথা নাই, তবে দর্শকদের উদ্দেশ্যে যাওয়ার আগে একটা কথা বলে যাই, আল্লাহ নামাজ কায়েম করতে বলেছেন কুরআন এ, কিন্তু সেটা কিভাবে কায়েম করতে হবে তা কুরআন এ বলেন নি, আর মহানবী সাঃ ওনার 23 বছরের নবুয়াত জীবনে আমাদের শিখিয়ে গেছেন কিভাবে নামাজ কায়েম করতে হয়। যুগে যুগে অনেক লোক আমাদের পথভ্রষ্ট করতে চাইবে। তবে আমরা যতদিন কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে চলবো ততদিন পথভ্রষ্ট হবো না। আল্লাহ আমাদের সঠিক বুঝ দান করুন, আমীন।

[@Rupa-f9d]

আল্লাহর প্রতি ইমান আরো বেড়ে গেলো,ইসলাম জিন্দাবাদ ❤❤❤

[@quamaruzzamanchowdhury286]

আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ। আমাদের কে পবিত্র কুরআন এর বাস্তবতা স্বীকার করতে হবে। তাহাই হলো ' ঈমান'

[@sujanjan4444]

আল্লাহ যাকে হেদায়েত না দিবে সে কোনদিনও সঠিক পথে যেতে পারবে না। ভালো লাগলো কোরআন থেকে সত্যি কথা বলার জন্য।

[@HelalUddin-jd9qf]

আল্লাহ তায়ালা কোরআন নাযিল করেছেন মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (স:) এর মাধ্যমে। আর ওহীর মাধ্যমে আল্লাহ তায়ালা উনাকে সকল প্রকার জীবন বিধান শিখিয়েছেন। আর আমাদের মাঝে প্রচার করতে বলেছেন। আপনি তাকেই বাদ দিয়ে দিলেন যিনি আপনার আমার জন্য হেদায়েত এনেছেন। আপনার জন্য আফসোস এবং দোয়া রইল। আল্লাহ আপনাকে সঠিক বোঝ দান করুন। চরম ফেতনার জমানায় আমরা বসবাস করছি। আপনার মত এমন ভ্রান্ত আকিদা সম্পন্ন লোক পৃথিবীতে বহু আসবে যাবে। শুধু শেষ পর্যন্ত হক টিকে থাকবে

[@LightRevealed]

@@HelalUddin-jd9qf ঠিক বলেছেন। হক টিকে থাকবে।

[@syedalkaium6224]

হ্যাঁ এটাই ঠিক যে, আল্লাহ সুবহানুতা'য়ালা সত্য হক এবং শুধু তিনিই টিকে থাকবেন বাকি সব ধ্বংস হয়ে যাবে। ❤❤❤❤ আল্লাহ সুবহানুতা'য়ালা আপনার অপরিসীম কল্যাণ ও মঙ্গল করুন। ​@@LightRevealed

[@imti2496]

আপনাকে কেউ বলেনি যে মুহাম্মদ (স) কে বাদ দেওয়া হয়েছে। ওহীর মাধ্যমে আল্লাহ তায়ালা উনাকে সকল প্রকার জীবন বিধান শিখিয়েছেন । ওহিটা কি??? ওহি হচ্ছে আমাদের কুরআন দেওয়া হয়েছে, সেটি প্রচার করতে বলা হয়েছে, এই সামান্য কথা তো আপনাদের মাথায় ঢুকবে না।

[@imti2496]

আপনাকে কেউ বলেনি যে মুহাম্মদ (স) কে বাদ দেওয়া হয়েছে। ওহিটা কি??? ওহি হচ্ছে আমাদের কুরআন দেওয়া হয়েছে, সেটি প্রচার করতে বলা হয়েছে, এই সামান্য কথা তো আপনাদের মাথায় ঢুকবে না।

[@aponhossain3200]

​@@LightRevealedজি ভাই আপনার কথা মেনে নিলাম ঠিক আছে কিন্তু সেটা প্রমাণ কি। উনি যেভাবে ব্যাখ্যা করেছেন আপনি না পারলে একজন ভালো আলেম দিয়ে সেটা ব্যাখ্যা করেন এবং সেটার লিংকটা আমাদের শেয়ার করেন

[@KobirHossian-z8z]

পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়াটা খুব সহজ। কিন্তু আল্লাহর বিধান পালন করা এত সহজ নয়। প্রতিটি কাজে আল্লাহর ভয় যখন আসবে তখন মনে হবে যে ঈমান ঠিক হয়েছে। মুসলমানরা কয়জন জান্নাতে যাবে আশা করি খুব নগণ্য সংখ্যক। আমি আপনাকে দোয়া করি আপনি আরো আগেই যান।

[@Meoneo23star]

মজুতদার রাও নামাজ পড়ে। তারপর সুদ হিসাব করে 😂😂

[@bdbangla5629]

ধন্যবাদ কোরআনের সত্য কথাগুলো তুলে ধরার জন্য

[@abdurrazzak684]

আল্লাহর রাসুল সঃ যেভাবে এবাদত করেছেন আমাদেরকে ও সেভাবেই করতে হবে। নতুন নতুন উদ্ভট চিন্তা ভাবনা করার কোন সুযোগ নেই।

[@azizulhoque3336]

জাহান্নামের টিকিট সঙ্গে নিয়ে যান

[@mdshorabhossenrary]

আমি মনে করি আপনার এই কথাগুলি এবং যুক্তিসঙ্গত নির্দেশনা সমূহ বুঝতে হলে সত্তিকারের শিক্ষার প্রয়োজন।

[@MoshihurRahman-p9n]

আনেক জেনেছেন এবং পবিত্র কুরআনের সত্য কিছু বিষয় অনুধাবনের জন্য ধন্যবাদ, পবিত্র কুরআন এবং ছহীহ হাদীসের আলোকে মুসলিম নর-নারী এবং আলেম সমাজের ব্যক্তিগত ও সামাজিক জীবনে কি এবং কিভাবে করা উচিত সেটা বলুন। বিতর্ক করে কিছুই হবে না। যাজাকাল্লাহ

[@sheksalahuddin2537]

কেউ কেউ না বুঝে পথভ্রষ্ট হয় আর কেউ কেউ অতিরিক্ত বুঝে পথভ্রষ্ট হয়। আল্লাহ আমাদের হেদায়েত দান করুন।

[@syedalkaium6224]

কে পথভ্রষ্ট আর সঠিক পথে আছেন তাও কোনো মানুষের জানার কথা না, কারণ এটা তো গায়েব সংক্রান্ত। আর গায়েব তো আল্লাহ সুবহানুতা'য়ালা ছাড়া কেউ জানেন না। দল ও উপদল নিয়ে আল্লাহ কুরআনের ৩০:৩২ আয়াতে স্পষ্ট করে বলে দিয়েছেন। ❤❤❤❤❤ আল্লাহ সুবহানুতা'য়ালা আপনার অনেক অনেক মঙ্গল করুন।

[@imti2496]

@sheksalahuddin2537 - "তুমি আগে পড়াশোনা করো, মূর্খের মতো কথা বলো না।" "তুমি বলতে পারো না কে পথভ্রষ্ট হয়েছে।"

[@imti2496]

কে পথভ্রষ্ট আর কে ঠিক, আপনি সিদ্ধান্ত নেওয়ার কেউ নন। আজাইরা কথা বলতে আসবেন না।

[@hjklkhhgcvh]

@@sheksalahuddin2537 সে অতিরিক্ত বুঝে না ভাই কম ই বুঝে।। কথা আএ লজিক অতিরিক্ত দেই যেটা গ্রহন যোগ্য না। তবে তাদের কাছে গ্রহন যোগ্য যারা আসলেই কিছু বুঝে না জানেনা এক্কেবারে গাফেল।

[@mzh-sz6sg]

ওই লোক যদি সিদ্ধান্ত দেওয়ার কেউ না হয় তাহলে আপনি কে? ওই লোকের কথা যদি আজাইরা হয় তাহলে আপনার কথা কি বাজাইরা? আপনার বাজাইরা কথা কি শুনতে চাইছে? প্রমাণ বিহীন আপনার বাজাইরা কথা কেউ খাবে না।

[@md.abdulkader3783]

আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করুন

[@anowarhossen5574]

বক্তা তো হেদায়েত প্রাপ্ত।নিজে চিন্তা করুন?

[@NazimUddin-z8c]

আল্লাহ সবাইকে হেফাজত করুন।

[@shamsulalam9300]

Thank you very much. From today I became your follower

[@md.farukhossen7923]

সুস্থতা মানে মানসিক ও শারীরিক সুস্থতা (আরো কিছু হতে পারে) । মানসিক সুস্থতার জন্য প্রয়োজন আল্লাহর সাথে মনের সম্পর্ক যা নামাজে আছে। শারীরিক সুস্থতার জন্য প্রয়োজন শারীরিক কসরত(ব্যায়াম) যা নামাজে আছে।

[@virulmusic24]

Namz pore Jibone Keu Sonjog Stapon Korese Bole ami janina,

[@Meoneo23star]

যারা নামাজ পড়ে মারামারি করে তাদের কি বলবেন 😂

[@SS20248]

আপনার কথা সম্পূর্ণ যুক্তিগত ও ধর্মের নামে অন্ধের মত কারো ভুল ভাল কথাবার্তা ঈশ্বর বা আল্লাহর নামে চালিয়ে নিজেদের স্বার্থসিদ্ধি করে বা রাজনীতি করে, তাদের প্রতি চূড়ান্ত ধিক্কার। আমার শুভেচ্ছা রইলো আপনার এই মহৎ প্রয়াসের মাধ্যমে মানুষকে আলোর পথ দেখানো। আর সেটাই হবে আপনার আল্লাহর প্রতি শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করা প্রশংসনীয় কর্ত্তব্য। ভালো থাকবেন। কিছু মুর্খ আপনাকে অনেক শাপশাপান্ত করবে। তার জন্য নিজেকে কখনোই দোষ দেবেন না। ভালো থাকুন।

[@masumsk7814]

অপনার প্রতি অনেক অনেক দোয়া থাকলো হকও সত্য কথা পেশ করার জন্য

[@adomali-c2l]

ভাই আপনি প্রতিদিন আপনি আলোচনা করবেন ভাই সাধারণ মানুষ তো ধ্বংস হয়ে যাচ্ছি আপনার মত মানুষ আমি পেয়েছি আপনার সঙ্গে আমি কিভাবে যোগাযোগ করবো সেই ব্যবস্থাটাই করে দিয়েন।

[@Thingsufi]

জিহাদ করবেন নাকি?​@@adomali-c2l

[@jaharanabegum4162]

আমরা তাকে শরীর সম্পর্কিত কিছু মনে করিনা। আমরা মনে করি উনার নূর সর্বত্র বিরাজমান। উনি তার কুদরতের মাধ্যমে সব শুনেন সব জানেন সব দেখেন

[@Meoneo23star]

এই যে বললেন - দেখেন। দেখতে তো একটা কিছু লাগে। তাহলে নিরাকার হলো কিভাবে। তারমানে একটা আকার আছে।

[@quamaruzzamanchowdhury286]

আমি আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করছি এই জন্য যে, আপনাদের মত জ্ঞানী ব্যক্তিরা আল্লাহর বানী কোরআন কে সুন্দর ভাবে ব্যাখ্যা করে মানুষকে সঠিক পথে আনতেছেন।

[@firojAlam-cy7pp]

নামাজ না পড়ার ধান্দাবাজীতে মজেছেন মিয়া? একটা ফালতু লোকের ফালতু যুক্তি শুইনা জাহান্নামের রাস্তা ক্লিয়ার করতাছেন? বাহ্...

[@enamulhoque8694]

সৎকর্ম এবং মানবধর্ম মুক্তির একমাত্র পথ নয়। আল্লাহ র গোলামী করাই একমাত্র মুক্তির পথ।ঐ গোলামীর মাঝেই সবরকম শুভ কাজ রয়েছে। আল্লাহ পাক তার রসুল(সে)কেই অনুসরণ করতে বলেছেন।(লাকাদ কানা লাকুম ফি রাসুলিললাহি ওসাওয়াতুন হাসানা) তোমাদের জন্য আল্লাহর রাসূলের চাল চলন অনুকরণ করাই উত্তম।

[@sarifulislam2347]

Onukoron na Onusoron

[@reazrubel4668]

আল্লার গোলামী টা কেমনে করে? আপনে কি পারতাছেন?

[@TasnuvaZaman-c5x]

একজন ঈমানদার আল্লাহর দাসত্ত করে--মানে ইবাদত । আর রাসুলের গোলামী করে - কারন সেই রাসুলই তাকে আল্লাহর ইবাদত কিভাবে করতে হয় তা তিনিই শিখিয়েছেন তার উম্মতকে । রাসূল হল আল্লাহর বিশেষ অনুগ্রহ প্রাপ্ত বান্দা যে জমিনে এসে আল্লাহর পতিনিধিত্ব করে , মানে বিধান বাস্তোবায়ন করে । আর যারা রসুলের গোলামী করে না তারা ঈমানদার হতে পারে না ।

[@kaiserrashid2212]

রিজওয়ান মাহমুদ, সজল সজল রওশন পরে আপনাকে পেলাম। কত দু বছরের নিজেকে সম্পন্ন পরিবর্তন করে ফেলেছি , অনেক অনেক নতুন উপলব্ধি, নতুন করে বাংলায় কোরআন পড়া, ইত্যাদি শুরু করেছি এই দুজনের লেকচার শুনে। আজকে আপনাকে পেলাম। আপনার উপস্থাপনা পরিষ্কার & প্রাঞ্জল।

[@taslimaakter-cc4iw]

QVS tv follow korte paren.

[@kaiserrashid2212]

@@taslimaakter-cc4iw ধন্যবাদ ওনাকে আমি চিনি। তবে লেকচার খুব বেশি শোনা হয়নি।

[@ishaali-bd6br]

Why do Allah command for wifi before performing salat ?

[@sakibgamingstore6081]

এর পর হজ জাকাত রোজা সব বন্ধ করে দেবেন শুধু মনে মনে ভাববা তাহলে হবে যতো সব ভন্ড মূর্খ সজল হচ্ছে মুফাস্সিলের মতো ভন্ড

[@shahinhasan6872]

আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা বলেন শয়তান নিজেকে ছাড়া কাওকে পথভ্রষ্ট করেনা। সেটা প্রমাণিত।

[@LightRevealed]

চমতকার বলেছেন। আর একমাত্র আল্লাহই ভাল জানেন পথের দিক থেকে কে বেশী সঠিক আর কে পথভ্রষ্ট। 6:117

[@shahinhasan6872]

@@LightRevealed আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা অধিক জানেন সাথে তার বান্দারাও জানে কারা পথভ্রষ্ট আর কারা হেদায়েত প্রাপ্ত।

[@LightRevealed]

@@shahinhasan6872 আচ্ছা? আপনি যদি জেনে থাকেন কে পথভ্রষ্ট আর কে হেদায়েত প্রাপ্ত, তাহলে তো আপনার কোনও চিন্তা নাই। আপনার জন্য শুভকামনা। আল্লাহ যাকে পথভ্রষ্ট করেন তাকে রক্ষা করার কেউ নাই, আর আল্লাহ যাকে পথ দেখান তাকে পথভ্রষ্ট করার ক্ষমতাও কারো নাই। তারপরেও, মুনাফেকদের থেকে সাবধানে থাকবেন, ধন্যবাদ।

[@shahinhasan6872]

@@LightRevealed কুরআন থাকতে মুনাফেক, মুশরিক, কাফির চিনতে ভূল হবেনা ইনশাআল্লাহ।

[@shahinhasan6872]

@@LightRevealed কুরআন থাকতে কাফির মুশরিক মুনাফেক চিনবোনা এটা কিভাবে সম্ভব? যাইহোক, ৫ ওয়াক্ত সালাত কুরআনের নয়,দাবী হাদীস অস্বীকার কারী কাফির দের। প্রশ্ন হইলো তাহলে কুরআনের সালাত কোনটা ⁉️ উত্তরের জন্য কিয়ামত পর্যন্ত অপেক্ষা করা লাগবে তারপরও সালাতের পূর্ণাঙ্গ রুপ কুরআন থেকে দেখাতে পারবেনা।

[@rezakarim5263]

আল্লাহ কোরআন দ্বারা মানুষকে হেদায়েত করেন আবার কাউকে বিভ্রান্ত করেন। আপনি সেই বিভ্রান্তদের একজন।

[@LightRevealed]

@@rezakarim5263 তাই নাকি?

[@UsmanBinHarun]

আপনি আসলে কি বোঝাতে চান???

[@abuobeaida2455]

সালামুন আলাইকা ভাই - আল্লাহ কোরআন দিয়ে মানুষকে হেদায়েত দান করেন। কিন্তু কোরআন দিয়ে আবার বিভ্রান্ত ও করেন - এটা কোন আয়াতে পেলেন একটু জানাবেন প্লিজ

[@LightRevealed]

@@abuobeaida2455 বাকারার ২৬ নাম্বার আয়াতের কথা বলছেন সম্ভবত।

[@abuhayatshaikh1763]

Right

[@SadiyaLamia-s3w]

একদম সঠিক তথ্য প্রেসেন্ট করেছেন। আমিও আপনার সাথে একমত।

[@foysaladnan2966]

আল্লাহু আকবর ❤ লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (সাঃ) আলহামদুলিল্লাহ আমি মুসলিম ❤❤

[@HelalUddin-g7b]

আবু জাহিল নবীজী সঃ কে প্রস্তাব দিয়েছিল তুমি মদ খাওয়া জিনা করা গান বাজনা ইত্যাদি এই সবের বীরুদীতা না করলে আমরা তোমার কথা মানব এই যোগে ও আবু জাহেলের বংশোধর আছে যারা নামাজ না পড়ার জন্য নান্না রকম যোক্তি খন্ডণ করবে

[@LightRevealed]

রাইট। সত্য দ্বারা মিথ্যা ধংশ হবে যেদিন কিয়ামত হবে। কিয়ামতের আগে আল্লাহ ফায়সালা করবেন না এটা কুরানেই বলে দিয়েছেন। আপনারা অপেক্ষা করেন, আমরাও অপেক্ষা করি। আবু জাহেল কে সেদিন প্রমানিত হবে ইনশাআল্লাহ। তবে জেনে রাখুন, স্পষ্ট কুরানের আয়াত নিয়ে মিথ্যাচারীরা কখনই আল্লাহর ওলি হতে পারে না।

[@justwatchit7774]

Amar mone Hoi,ai dhoroner manushguli Salah pitathe bhoi paie

[@Badaruddin_Siddiquie]

আপনি কে? বিভ্রান্তিকর মতামত ব্যাখ্যা করবেন না।

[@LightRevealed]

@@HelalUddin-g7b গান বাজনা হারাম কোথায় লিখা আছে কুরানে? আর মদ/ 'আল-খামর' হারাম হলে মেডিকেল চিকিতসা নেওয়া বন্ধ করে দেন কাল থেকে। যতই অসুখ হোক কোনও ঔষোধ খাবেন না এবং কোনও অপারেশনের প্রয়োজন হলে এনেসথেশিয়া নিবেন না। এগুলোকেও 'আল- খামর' বা Intoxicant বা মাদক বা ড্রাগস বলা হয়। 'আল- খামর' শব্দের অর্থ শুধু মদ নয়। 'আল খামর' হারাম হলে আপনিও একজন হারাম খোর, কারণ আপনিও আল খামর খান এবং ব্যবহার করেন। দু:খিত শব্দ দ্বারা আঘাত পেয়ে থাকলে।

[@mdmahedi9591]

​@@LightRevealed ভাইয়া,সুস্থ মানুষ মদ খেয়ে মাতাল হওয়া আর অসুস্থ মানুষের চিকিৎসার প্রয়োজনে বেবহার করা,দুটো কি এক???

[@mdshaijuddinsarker4372]

ঈশ্বর ধৈর্যশীলদের সাথে আছেন।

[@mdrubelmullah]

অনেক সুন্দর আলোচনা হয়েছে হুজুরদের ব্যবসা শেষ ধন্যবাদ

[@ForidKhan-me7ev]

সালামুন আলাইকা খুব সুন্দর আলোচনা ❤❤❤❤

[@EPStopiclarningHanguk]

ভাই ১০০%সত্যি কথা গুলো বলার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। এই সকল বিষয় সাধারণ মানুষ জানে না।

[@lutforrahman5226]

আল্লাহ প্রেরিত নবী/রসুল কর্তৃক যে সকল নিয়ম মেনে চলার জন্য বলা হয়েছে তা বাদ দিয়ে নতুন করে কোন নিয়ম প্রবর্তন করা থেকে বিরত থাকাই ভালো। আল্লাহ আমাকে এবং সবাইকে হেদায়েত দান করুন। আমীন।

[@kabirahmed3118]

অর্থ হলো কোরআন যার উচিলায় পেলাম যার উম্মত আমরা তাকে মানতে আমাদের খুব কষ্ট হয় উমাইয়া সম্প্রদায়ের কাজ এই গুলো !

[@Md.TariqulHasan]

আল্লাহ এবং আল্লাহর রাসূলের দেখানো পথ হল সঠিক। এর উপরে ঈমান আনুন।

[@LightRevealed]

হ্যা ভাই৷ আমি তো শয়তানের তাগুত থেকে আয়াত পড়ে শোনালাম আর তা অনুসরণ করার পরামর্শ দিলাম।

[@bigbrain218]

রাসুল পাক(স।) এর উপরে কুরআন নাজিল হয়েছে।ব্যাখ্যা তো রাসুল পাক(স।) ই করবে।আপনি পা দিয়ে ভাত খাবেন ?কোথাও লেখা আছে হাত দিয়ে খাওয়ার?? হাত দিয়ে খান কারণ এটার ব্যাখ্যা দেওয়ার প্রয়োজন নেই।নামায রাসুল পাক(স।) শিখিয়েছে এটা প্রতিদিন পরতো তাই এটা বড় কোনো সাহাবি লেখার প্র‍য়োজনবোধ করে নাই।আর আপনি হাদিস ছাড়া কুরআন ব্যাখ্য করলে কুরআন এবং ইসলাম ভুল প্রমাণ হবে।যেমন পৃথিবি ফ্ল্যাট। তাছাড়া একটা অপরিপূর্ণ ধর্ম হবে, কারণ কুরআনে মানুষের দাফন সম্পর্কেও বলে নায়।তাই হাদিস ছাড় আপনি কুরআন দিয়ে ইসলাম পাবেন না তোমরা আল্লাহর তাসবিহ তথা পবিত্রতা ঘোষনা কর, যখন সন্ধ্যায় (মাগরিব ও ইশার নামাজ দ্বারা) উপনীত হবে এবং সকালে (ফজর নামাজ দ্বারা) উঠবে। -সুরা রূম : আয়াত ১৭ وَلَهُ الْحَمْدُ فِي السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ وَعَشِيًّا وَحِينَ تُظْهِرُونَ আর অপরাহ্নে (আসর নামাজ দ্বারা) ও জোহরের সময়ে। আর আসমান ও জমিনে সব প্রশংসা একমাত্র তাঁরই।' -সুরা রূম : আয়াত ১৮ আল্লাহ তাআলা সুরা রূমের উল্লেখিত দু'টি আয়াতে তাসবিহ বলতে নামাজ পড়াকে বুঝিয়েছেন। এ আয়াতদ্বয়ে যে সময়ের কথা বলা হয়েছে তাহলো- পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের সময়ের কথা। প্রথম আয়াতে 'তুমসুনা' (সন্ধ্যা) শব্দ দ্বারা মাগরিব ও ইশা, 'তুসবিহুন' (সকাল) শব্দ দ্বারা ফজর নামাজকে বুঝিয়েছেন। আর দ্বিতীয় আয়াতে 'আশিয়ান' (বিকাল/অপরাহ্ন) শব্দ দ্বারা আসর নামাজ এবং 'তুজাহিরুন' (দুপুর) শব্দ দ্বারা জোহর নামাজের সময়ের উল্লেখ করেছেন। -ফাতহুল কাদির, আহসানুল বয়ান পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ রাসূলে কারিম আজীবন আদায় করেছেনঃ যারা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ কুরআনে নির্ধারিত নেই বলে নামাজীদের অন্তরে ওয়াসওয়াসা দিতে চান তাদের জন্য আরেকটি বিষয় জেনে রাখা উচিত যে, রাসূলে কারিম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর সারা জীবনের প্রাকটিস ছিল দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা। মুসলিম উম্মাহ তো তাঁর রেখে যাওয়া আদর্শই ফলো করে থাকে। সুতরাং, বিভ্রান্তির বীজ যতই বুনতে চান না কেন, প্রকৃত মুসলিম কোনও অবস্থায়ই ষড়যন্ত্রের জালে আটকে যাবে না। তারা রাসূলে কারিম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর আদর্শ অনুযায়ী প্রতি দিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করবেন। করেই যাবেন ইনশাআল্লাহ। @@LightRevealed

[@shakisujan]

ভাই সালামুআলাইকুম মুবারাকান তাইবা বাই মাশাআল্লাহ আপনার কথা তারাই বুঝবে যারা কুরআন পাঠ করে নিয়মিত বুঝে বুঝে আর ফিরে আসবে সত্যের খোঁজে। আর আমাকে আল্লাহ দয়া করেছেন

[@UrontoShahid]

Finally! Bro, whoever you are giving it on the face of so called shaikh, alems, hujurs typically katmollahs, and their so called acquaintance. You are doing a great job revealing the actual truth. Keep it on.

[@EnaraEnu-j2c]

দুই ভাই এক দোকানের নিচতলায় সেলুন দোকান দিয়ে চুল দাড়ি কাটতো!তাদের চুল কাটা সুন্দর ছিলো! মানুষ পছন্দ করতো!মালিক দোকানের কাজ করবে বিধায় তাদেরকে দোকান ছেড়ে দিতে বলায় তারা ইনকামের চিন্তায় মালিককে অনুরোধ করলে মালিক তাদের উপরে একটি রুম দেয়!কিন্তু মানুষ উপরে আর যায় না শুধু নিচেই ঘুরে চলে যায়! দুই ভাই পরে সাইনবোর্ড লিখে নিচে টাঙ্গিয়ে দেয় যার মধ্যে লিখা ছিলো "" নিচের চুল উপরে কাটা হয়""!এখন মানুষ সাইনবোর্ড দেখে মুখে হাত দিয়ে বলে হায়রে দেশে বুঝি এখন এত খারাপ অবস্থা যে এই কাজও করতে হয়?সবাই সাইনবোর্ড এর অর্থ উল্টো বুঝলে যা হয় ঠিক ধর্মীয় জ্ঞান মহানবী ও উনার বর্ণিত ৩ শ্রেণির মানুষ থেকে না নিলে ওই সাইনবোর্ডের মতো হবে!

[@rofiqulislam-02]

Vondo, sunlam,vondo

[@030677salim]

আপনারও সেই আমলে জন্মগ্রহণ করা দরকার ছিল তাহলে আপনি সুন্দর ভাবে জানতেন

[@honeybee7e]

Ei golpo kno bollen ?

[@honeybee7e]

Quran theke kotha bolle gaye lage kno

[@EnaraEnu-j2c]

@honeybee7e কোরান থেকে কথা বললে কারোই গায়ে লাগে না, গায়ে লাগে যারা মুসলিম লেবাসে কোরানের কথা বলে নবীর হাদিস অস্বীকার করে এবং নবী,সাহাবী ও তাবেয়ীদের ব্যাখ্যা অস্বীকার করে! যারা নিজেদেরকে আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রা. ও ইবনে মাসউদ রা. এর চেয়েও বেশি জ্ঞানী মুফাসসির ও মহাদ্দিস ভাবে এরা যে কতবড় কোরান প্রেমিক বুঝা যায়!

[@rajabali7294]

আসসালামুয়ালাইকুম ভাই আল্লাহ আপনাকে হেফাজতে রাখুক

[@LightRevealed]

ওয়ালাইকুম আসসালাম। আল্লাহ আপনাকেও হেফাজতে রাখুক। ধন্যবাদ।

[@arshadhossain7822]

তোমার বুঝের ভুল। এখনো সময় আছে সঠিক পথে ফিরে আসুন। হযতবা আল্লাহ আপনাকে মাফ করে দিবেন।

[@LightRevealed]

@@arshadhossain7822 তাই নাকি? আপনি জানেন তাহলে সবি?

[@HoqueDanis-cd2qu]

Ey bhaitho shorik korsen na, thai aponar monoputo hochey na, aponi shorikey e lege thaken, o quranthekey shorey manob rochitho lahual hadise e lege thaken.

[@funny-fun00]

আপনি কখনো সম্পূর্ণ কুরআন বুঝে পড়েছেন

[@munshikamruzzaman3524]

Uponi bhular madhya achhan ,sirk korchhen,uponar commenta tai bolchha

[@harunurrashid7530]

আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ। আপনি চালিয়ে যান। সত্য প্রকাশ হওয়া উচিত।

[@belayethossain3622]

খুব যুক্তি পূর্ন আলোচনা

[@sweetpoetry4348]

সৎকর্ম এবং মানবধর্ম হচ্ছে একমাত্র মুক্তির পথ সর্বশ্রেষ্ঠ এবাদত হলো মানুষের কল্যাণের জন্য কাজ করা।

[@Kamrun-m7z]

মানব ধর্ম বলে আলাদা কোন ধর্ম নেই। ইসলাম ই একমাত্র আল্লাহ মনোনীত ধর্ম।

[@Kamrun-m7z]

বিদায় হজ্জের দিন আল্লাহ প্রেরিত সর্বশেষ নবী ও রাসুল মুহাম্মাদ (সাঃ) ইসলামের পূর্ণ তা দান করে গেছেন। কাজেই নতুন করে আর কোন ধর্ম এর প্রয়োজন নেই। কুরআন আর নবিজির দেখানো জীবন যাপন এর অনুসরণ ই ইসলাম।

[@abduljalil716]

সত্যি কথা বলতে গেলে - ইসলাম কোনো ধর্মই নয়, ইসলাম হলো ধর্মের নামে একটি ভণ্ডামি।।

[@Seetrue-n9k]

ভাই আপনার জ্ঞান খুবই সীমিত। আরো অনেক জ্ঞানের প্রয়োজন কোরআনের প্রত্যেকটা আয়াত সম্পর্কে জানার জন্য। আমার জ্ঞান খুবই কম তারপরেও একটা কথা বলি, নামাজ ফিজিক্যাল হতে পারে কিন্তু প্রত্যেক ক্ষেত্রে প্রশংসা করা হয়। আর এই ফিজিক্যালের মাধ্যমে মানুষের মন কেন্দ্রীভূত ও স্থির হয়। প্রত্যেক ধর্মেই মনকে স্থির বা কেন্দ্রীভূত করার জন্য ধ্যান ধারণা নামক বিভিন্ন পন্থা অবলম্বন করে থাকে।

[@LightRevealed]

ঠিকাছে ওস্তাদ। আপনি ঠিক।

[@funny-fun00]

আপনি কি কখনো সম্পূর্ণ কুরআন বুঝে পড়েছেন?

[@against_occupation]

নামাজ আর সালাত একই কি না, হাদিস নয় কোরানের আলোকেই নির্ধারণ করতে হবে, তারপর বাঁকি আলোচনা। নামাজ পড়া অবশ্যই ক্ষতিকর নয়। কিন্তু নামাজের জন্য যেহেতু সালাত দিয়েই বোঝানো হয়েছে, সালাত এর সঠিক উপলব্ধিই এই বিতর্কের শেষ করতে পারে।

[@sujan0542]

এই জন্যই আমি বলি ইমান এত সহজ না যার যার ইমান নিয়ে কবরে যেতে হবে।

[@zahidsquare]

জীবনে ১ ওয়াক্ত নামাজ দুনিয়াবি চিন্তা ছাড়া পড়তে পারি নি😪 কোন পরামর্শ থাকলে দিবেন, তবে শর্ত হলো যে ব্যাক্তি দুনিয়াবি চিন্তা ছাড়া নামাজ পড়েছেন/পড়ছেন তিনিই পরামর্শ দিবেন❤️

[@RakibulMolla-y3q]

আপনি একজন কামেল পীর মুর্শিদের কাছে যান।

[@NirantorAgro]

এমন কাউকে পাওয়া যাবে না

[@ferdousi6779]

আসসালামু আলাইকুম ভাই। আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন নামাজ এর বিষয়ে সুন্দরভাবে তুলে ধরার জন্য। আমরা কতভাবে যে সত্য থেকে বিচ্ছিন্ন রয়েছি তা আল্লাহই ভালো জানেন।

[@MizanurRahman-w4r]

সালামুন আলাইকুম। শুনলাম এবং মানলাম। ভাল লাগল উপস্থাপনা।অপেক্ষায় থাকলাম এরকম ভিডিওর জন্য।

[@LightRevealed]

ধন্যবাদ সুন্দর বিষেশনের জন্য। অনুগ্রহ করে নিজে চিন্তা করে সিদ্ধান্ত নিবেন। অনুসরণ করে নয়। বিবেক বুদ্ধি কাজে না লাগালে ঈমান আনা যায় না, আল্লাহ ঈমান আনার অনুমতি দেন না, যারা চিন্তা-ভাবনা করে না আল্লাহ তাদের উপর পথভ্রষ্টতা চাপিয়ে দেন। 10:100 আল্লাহ সকলকে হিদায়াতের জ্ঞান দান করুক।

[@mdiquebal2013]

ভণ্ডামিতে কান দিয়েন না ভাইজান!

[@MoonmoonChy-l9t]

সালামুন আলাইকুম সঠিক কথা তুলে ধরার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ

[@LightRevealed]

আপানাকেও সালাম!

[@JoyfashionBD2020]

আল্লাহ তা'আলা কুরআনে রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লামকে নামাজ প্রতিষ্ঠা করতে বলেছেন, আর তিনি সাহাবীদের কে নিয়ে একটি পাঁচ ওয়াক্ত সালাতের জামাত প্রতিষ্ঠা করেছেন এটা আমাদের মাঝে এখনো বিদ্যমান। রাসূলে কারিম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর সারা জীবনের প্রাকটিস ছিল দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা। মুসলিম উম্মাহ তো তাঁর রেখে যাওয়া আদর্শই ফলো করে থাকে। সুতরাং, বিভ্রান্তির বীজ যতই বুনতে চান না কেন, প্রকৃত মুসলিম কোনও অবস্থায়ই ষড়যন্ত্রের জালে আটকে যাবে না। তারা রাসূলে কারিম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর আদর্শ অনুযায়ী প্রতি দিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করবেন। করেই যাবেন ইনশাআল্লাহ।

[@m.amajed8338]

ভাই, মিথ‍্যার পিছনে আর …… দৌরাইয়েন না ।

[@Nasir-fc2ue]

মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ সবচেয়ে বড় হক কথা ভাই আপনি চালিয়ে যান।আমি আপনার সাথে আছি। যারা কোরআন মানেনা তরা রাসুল(স:)কে মানে না

[@srilonkha3622]

আল্লাহ তায়ালা সবাইকে হেফাজত দিন❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤😊

[@TariqulIslam-ch6yk]

ভাই আপনার আলোচনার সাথে আমি শতভাগ একমত,শুধু দুটি প্রশ্ন জানবার আছে।এক,তাহলে সালাত বলতে কোরআনে কি বুঝিয়েছেন।দুই,কোরআনে ওজুর কথা কেন বলা হয়েছে,যদি সালাত ফিজিকাল কোন এক্টিভিটি না হতো? আশা করি উত্তর পাবো।ধন্যবাদ

[@LightRevealed]

ধৈর্য ধরেন, ওযুর আয়াতের ব্যাপারে তাদের বিকৃত অনুবাদের ভিডিও দ্রুত আসবে চ্যানেলে। সব টপিকের একটা সিরিয়াল আছে। আমি সিরিয়ালি একটা একটা করে কভার করব আল্লাহ তৌফিক দিলে। ধন্যবাদ।

[@mdamir6505]

আপনার আলোচনা অনেক ভালো অবশ্যই, এ জন্যই যে, দলিলের সাথে সাথে যুক্তি দেওয়া। তবে, ব্যাখার গভীরতাও অনেক। 🙏💚🙏

[@Majharul-kr8hp]

সালাতের অর্থ হচ্ছে সকাল বিকাল কুরআন পাঠ করা। বুঝে বুঝে যত টুকু সম্ভব। এটাই হচ্ছে সালাত আল্লাহর সাথে সংযোগ স্থাপন করা। এটাকেই ধর্ম ব্যবসায়ীরা নামাজ বানিয়ে নিল। মানুষ কে মূর্খ বানানোর জন্য

[@Smauznars]

চমৎকার আলোচনা। কোরআন তার নিজস্ব জ্ঞান অনুযায়ী অর্থ ধারন করে । একজনের চিন্তা অপর জনের উপর চাপিয়ে দেয়া ততোটাই অপরাধ যতটা অপরাধ স্রষ্টার সৃষ্টির বিরোধীতা করলে হয় অথচ হাজার বছর পূর্বে থেকেই আমাদের উপর চাপিয়ে দেয়া হয়েছে । মাওলানা জালালুদ্দিন রুমি বলেছেন আমি কোরআন এর এই প্রান্ত থেকে ঐ প্রান্ত পর্যন্ত চষে বেড়েয়েছি মগজ তুলে এনেছি বাকি সব শৃগাল কুকুরের জন্য রেখে দিয়েছি । ধন্যবাদ।

[@skzakirahmed1445]

কুরআন এর বহু স্থানে সালাত আদায়ের বিধান আছে কিন্তু আলোচনার মধ্যে কিভাবে সালাত আদায় করতে হবে সেটা জানালে উপকৃত হবেন অনেকে। আলোচনা টা অনেক গবেষণা করে পোস্ট করেছেন কুরআন হাদীস আরবীর জ্ঞান মাশাল্লাহ ভালো আরও একটু ডিটেইলস করে খুলতে অনুরোধ রইলোশুভকামনা সহ।

[@LightRevealed]

পরের ভিডিও গুলো দেখতে থাকেন, আশাকরি আস্তে আস্তে বুঝতে পারবেন।

[@skzakirahmed1445]

ওকে ভাইজান ​@@LightRevealed

[@akashmdk]

You are absolutely right ❤

[@alaminssk-u3x]

সত্য প্রকাশ করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইজান আপনি এগিয়ে চলুন আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করুন আমীন

[@mrmanik2661]

Right

[@ahmednewaz3196]

ভাই চমৎকার প্রচারনা,,❤❤ খুবই ভালো লাগছে জয় আহলে বাইত ❤❤ জয় পাক পাঞ্জাতন

[@rezakarim5263]

আল্লাহর রসূল যেভাবে বুঝেছেন এবং বুঝি য়েছেন তার চেয়ে আপনি বেশি বুঝলেন?

[@LightRevealed]

@@rezakarim5263 কিভাবে বুঝিয়েছেন বলেন একটু।

[@imti2496]

মুহাম্মদ (সাঃ) তোমাকে এসে কী বুঝিয়ে দিয়েছিলেন?

[@gfakruddinahmad8316]

ডিস্কাশশানের মান দারুণ ! অনেক দুয়া থাকল ! এখন আর আমি একা নই ! আলহামদুলিল্লাহ ! ছোট ভাইরা দারুণ ভাবে আগাচ্ছে ! This is called Intellectual zihad

[@ArifKhan-r8p1w]

ধন্যবাদ ভাই আল্লাহর পতি আমরা ইমাম আরো বেড়ে গেলো। আল্লাহ এক তার কোনো শরিক নেই আমি সাকো দিছেন

[@belalmiah4909]

ভাই আপনি সুন্দর বয়ান করেছেন। তবে ইংরেজির পাশাপাশি যদি আরবিতেও উচ্চারণ করতে পারতেন তবে আরও ভাল হত। কারণ আরবির একটা হরফের তরজমা অনেক কিছু বুঝায় যা আমরা জানি না।

[@mahbubjamalchanchal9913]

আমার মনে হয় আপনি প্রথমেই ভুল করেছেন আল্লাহ-কে বিমূর্ত বলে, আল্লাহ নিজেই নূর। যিনি সর্ব শক্তিমান।

[@LightRevealed]

হুম, ভুল করতেই পারি, কারণ আমার চিন্তার লিমিটেশন আছে, তাই আমার কথার সব গ্রহণ করতে হবে এমন না, যতটুকু ঠিক মনে হবে ততটুকু গ্রহণ করবেন, আল্লাহ বলেই দিয়েছেন, যারা শোনে এবং যতটুকু উত্তম তা গ্রহণ করে তারাই হিয়াদায়ত প্রাপ্ত, তারাই জ্ঞানি ৩৯:১৮। কিন্তু মিরাজের হাদিস সম্পর্কে তারা যে মিথ্যাচার করেছে তা ব্যপারে ভিডিওতে শেষের দিকে যে প্রমান দিয়েছি তা দেখে কি আপনার মনে হচ্ছে না যে তারা আমাদের সাথে আরও বড় মিথ্যাচার করেছে?

[@shagoribneaziz3094]

​@@LightRevealedআপনার সহজ স্বীকারোক্তিই প্রমাণ করে আপনার উদার মানসিকতার। ইনশাআল্লাহ আপনি আরও এগিয়ে যাবেন

[@LightRevealed]

@@A.K.M.ARIFSADIQUETusher আপনাকে কে আমার কথা শুনতে বলেছে? আপনার যার কথা শুনতে ভাল লাগবে তার কথা শুনতে যান এখানে কমেন্টে স্প্যামিং করছেন কেন?

[@ROFIQULISLAM-z1r]

আল্লাহ প্রথম, আল্লাহ শেষ, আল্লাহ প্রকাশে, আল্লাহ অপ্রকাশে। তাহলে প্রকাশে কিভাবে?

[@LightRevealed]

@@ROFIQULISLAM-z1r তাই তো। তাহলে কি আল্লাহ মিথ্যা কথা বলেছেন? 🧐🧐

[@fahad20088]

সঠিক রাস্তা,সঠিক ব্যাখ্যা কোনটা দেখালেন নাতো ? শুধু বিভ্রান্ত সৃষ্টি করলেন। বিজ্ঞ লোকের দায়িত্ব মানুষকে সহজ ভাবে জটিলতাকে বুঝিয়ে দেওয়া।

[@arrafiqulislam2755]

আপনার আলোচনা ও খুব সুন্দর হয়েছে আপনাকে অনেক ধন্যবাদ অনেক গভীরভাবে চিন্তা করে আলোচনা গুলো করেছেন

[@mrmanik2661]

Right

[@skiynews5193]

সূরা ইউনুসের ১০০ নম্বর আয়াতের ব্যাখ্যা নিম্নরূপ: আয়াতের অর্থ: “আর আল্লাহর অনুমতি ছাড়া কেউ ঈমান আনতে পারে না। আর যাঁরা বিবেক ব্যবহার করে না, আল্লাহ তাঁদের ওপর অপবিত্রতা আরোপ করেন।” (সূরা ইউনুস: ১০০) আয়াতের ব্যাখ্যা: ১. ঈমান আনয়ন আল্লাহর অনুমতির ওপর নির্ভরশীল: • এই আয়াতের মূল বার্তা হলো, মানুষ তখনই ঈমান আনতে পারে, যখন আল্লাহ তা চেয়ে নেন। এটি মানুষের স্বাধীন ইচ্ছার সঙ্গে আল্লাহর চূড়ান্ত পরিকল্পনার সংযোগ নির্দেশ করে। • এটি বোঝায়, আল্লাহ হিদায়াতের দরজা তার জন্য খুলে দেন, যে প্রকৃতপক্ষে সত্য অনুসন্ধান করে এবং সত্য গ্রহণে আন্তরিক। ২. চিন্তা-ভাবনার গুরুত্ব: • এই আয়াতে উল্লেখ করা হয়েছে, যারা তাদের বিবেক ও বুদ্ধি ব্যবহার করে না, তারা ঈমান আনার যোগ্যতা হারায়। • চিন্তা করার ক্ষমতা হলো আল্লাহর একটি দান, যা সঠিক পথে ব্যবহার না করলে মানুষ পথভ্রষ্ট হয়। ৩. অপবিত্রতার আরোপ: • ‘অপবিত্রতা’ বলতে বোঝানো হয়েছে মানুষের অন্তরের ওপর অন্ধকার ও কুসংস্কার জমে যাওয়া। এটি এক ধরনের আধ্যাত্মিক অবস্থা, যেখানে ব্যক্তি সঠিক ও ভুলের মধ্যে পার্থক্য করতে অক্ষম হয়। • যারা চিন্তা করে না বা অহংকারের কারণে আল্লাহর নির্দেশ প্রত্যাখ্যান করে, আল্লাহ তাদের অন্তর কঠিন করে দেন। ৪. পাঠশিক্ষা: • এই আয়াতের মাধ্যমে একটি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা হলো, ঈমানের জন্য আল্লাহর হিদায়াত আবশ্যক, কিন্তু একই সঙ্গে মানুষের পক্ষ থেকে আন্তরিক প্রচেষ্টা ও চিন্তা-ভাবনার ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। • আল্লাহ তাদেরই হিদায়াত দেন, যারা সত্য খোঁজার জন্য প্রস্তুত এবং নিজেদের অহংকার ও অজ্ঞতা পরিত্যাগ করতে ইচ্ছুক। বাস্তব জীবনে প্রাসঙ্গিকতা: • এই আয়াত আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয়, যে আমরা আল্লাহর হিদায়াত চাইতে পারি শুধুমাত্র তাঁর অনুমতির মাধ্যমে। এ জন্য আমাদের হৃদয়কে খাঁটি ও চিন্তাশীল রাখতে হবে। • এটি বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ, যে আমরা যেন আমাদের বুদ্ধি ও বিবেক সঠিক পথে ব্যবহার করি এবং আল্লাহর দেওয়া জ্ঞানের প্রতি কৃতজ্ঞ থাকি। আপনার যদি আরও বিস্তারিত কোনো দিক নিয়ে প্রশ্ন থাকে, জানাতে পারেন।

[@HassanHossen-k7g]

ভাই এই প্রশ্ন গুলো কেন ডঃ, জাকির নায়েকের কাছে গিয়ে করেন না যদি সঠিক জানতে চান তাহলে এখনি তার সাথে কথা বলার জন্য চেষ্টা করুন আল্লাহ পাক আপনাকে সত্যি জানার তৌফিক দান করবেন ঈনশাআল্লাহ

[@Meoneo23star]

জোকার নায়েকের মতন ফালতু লোক আর একটা নাই। প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে খালি ত্যানা প্যাচায়।

[@dr.md.hamidurrahmanbappy6323]

আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করুক, ১ লাইন, ২ লাইন পড়লে এরকমই হবে

[@LightRevealed]

ঠিকাছে। ৪০ মিনিটের ভিডিও দেখে আপনার মনে হলো ১ লাইন ২ লাইন পড়ে এতগুলো ইনফরমেশন দেওয়া সম্ভব? নাকি আপনি এই ৪০ মিনিট ভিডিওতে ১ লাইন ২ লাইন ই বুঝেছেন, এর বেশী বুঝতে পারেন নি?

[@Guddu-j5x]

ভাই আমার মনে উনি বেশ খায় ঠিক হাতির মতো 😊

[@MdAmin-f-o]

আপনি ভুল তথ্য দিচ্ছেন মানুষকে বিভ্রান্তির বীজ ছড়াচ্ছেন আল্লাহর আকার নেই এই কথা আপনাকে কে বলেছে নিশ্চয় মহান আল্লাহ তাআলার আকার রয়েছে , তবে সেটা সৃষ্টির মতো নয়, সেটা স্রষ্টার মতোই সেটা কুরআনে অনেক জায়গায় তিনি ওনার হাতের কথা ওনার পায়ের কথা বলেছেন ।

[@LightRevealed]

😂😂😂 ঠিকাছে।

[@MdAli-dc1vv]

সালামুন আলাইকুম মাশাআল্লাহ কুরআন থেকে সত্য বলে ছেন ইনশাআল্লাহ হে আল্লাহ আমার এ মুসলিম ভাই কে কুরআনের গেন আরো দানকরুন রববানা ওয়া তাকাববাল দুয়া'আ

[@masudCumilla]

ভাই,আপনি চালিয়ে যান আমরা আছি আপনার পাশে সবাই আপনার কথা বিশ্বাস করবে না কিন্তু যারা জ্ঞানী লোক যাদের বিবেক আছে বুদ্ধি আছে কেবল তারাই আপনার কথাগুলো বিশ্বাস করবে এই মুসলিম জাতিকে যারা পরিচালনা করে তারাই তো ইসলাম বোঝেনা

[@md.abdulwahid5819]

আল্লাহ তায়ালা আপনাকে হিদায়াত দান করুন আমীন।

[@imti2496]

"এইসব কথা না বলে আপনার কতটা জ্ঞান আছে সেটা বলুন, নাকি আপনাকেই হেদায়েত দেয়া হয়নি?"

[@masumfreelancer6414]

@@imti2496 unake samna samni debet korte bolun batrumer chipay ache keno

[@MehediHasan-s6h3m]

আপনার ব্যাক্তিগত উপলব্ধি দ্বারা মানুষকে সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা রাখে না। আর হেদায়েত আল্লাহ তা আলার পক্ষ থেকে আসে।আপনি কিছুই করতে পারবেন না।তারা ছাড়া যারা পথভুলা।

[@hjklkhhgcvh]

এটা ফিতনার জামানা তাই বলে এত ভয়াবহ ফিতনা সেটা আজ কে অনুভব করলাম।। আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দিক, নিজের মন গড়া, এক তরফা ব্যখা দিবেন না।। আপনি যদি ঠিক হন খুব অচিরেই সেটা আল্লাহ বাস্তবায়ন করুক। আর যদি ভুল হন তাহলে বিকৃত করার জন্য সেটার যথাযথ পাওয়না সবার সামনে দিক প্রমান হিসাবে, মানুষের শিক্ষা হিসাবে৷ আমিন

[@imti2496]

"বলদের মতো কথা বললে হবে না।" আপনাকে কেউ বলেনি যে মুহাম্মদ (স) কে বাদ দেওয়া হয়েছে। ওহীর মাধ্যমে আল্লাহ তায়ালা উনাকে সকল প্রকার জীবন বিধান শিখিয়েছেন । ওহিটা কি??? ওহি হচ্ছে আমাদের কুরআন দেওয়া হয়েছে, সেটি প্রচার করতে বলা হয়েছে, এই সামান্য কথা তো আপনাদের মাথায় ঢুকবে না।

[@funny-fun00]

আপনি কখনো সম্পূর্ণ কুরআন বুঝে পড়েছেন?

[@hjklkhhgcvh]

@funny-fun00 না ভাই আপনি ই বুঝেন। আমরা ফাও বুঝি না। বলতেছিলেন ১২০০ বছর ধরে নাকি ভুল ই করতেছে মানুষ। আপনি মহা বিজ্ঞ। কুরআনের এক আয়াতের তাফসির ই সঠিক ভাবে করতে পারবেন না। এটার মধ্যে ওটা, ওটার মধ্যে এটা নিজের মন গড়া হিসাব ঢুকাই গুলাই নিজেরে মহা বিজ্ঞানি ভাবেন না।

[@HR.Kollol]

আমিন

[@IbrahimGain-v2w]

This video is truly thank you this is reality take care

[@skenamul7967]

Thank you for exposing the truth.

[@monirulislam8187]

আপনার আর্টিকেলটি দেখে চোখে পানি চলে আসলো। আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দিন। আমিন।

[@abulkhayer4132]

খুবই সুন্দর উপস্থাপনা।

[@KajolNizami]

আল্লাহ আপনাকে যতটুক জ্ঞান দিছে ততটুকুই আপনি বুঝতে পেরেছেন । আপনি কোরআন শরীফ কয়েকবার পড়েন হয়তো আপনার জ্ঞান আরো বাড়বে।

[@md.sadekmiah7035]

Thanks my Muslim brother.

[@asrafmondal6831]

যার মাধ্যমে কোরআন এসেছে তাকে কি আপনি স্বীকার করেন?

[@Meoneo23star]

কোনো প্রমাণ আছে? মহম্মদের মৃত্যুর কত বছর পর কোরান লিপিবদ্ধ হয়েছে বলেন? ২৫০ বছর পর। ততদিনে কোরানে ভুল আয়াত যুক্ত হয়নি তা প্রমাণ করতে পারবেন? আপনি জানেন আজ পর্যন্ত কোরানের ৩৪,টা ভার্সন বের হয়েছে! নেন এই গুলো আগে ঠিক করেন।

[@shaheenuzzaman2922]

ভাই আপনি যখন আল্লাহ তায়ালা নিরাকার না আকার উদাহরণ দিলেন তখনই বুঝতে পারলাম আপনি এত জ্ঞানী আপনার ভিতর জ্ঞানের সাগর কিরণ করছে।

[@abdulawal3711]

আল্লাহ জাহের এবং বাতেন। প্রমান কোরান।

[@khalilurrahman3329]

আপনি মহাজ্ঞানী। আপনার কথা বুঝা আমাদের সাধারণ মানুষের পক্ষে সম্ভব নয়। তাই আপনার কথা না শুনাই আমাদের জন্য সঠিক হবে।

[@ImamMahdi-t2j]

বেলাল একজন কৃত দাস ছিল সে যদি বুঝতে পারে আপনি কেন বুঝবেন না?

[@monjiltv]

You are right, আপনি ঠিকই বলেছেন, এই মহাজ্ঞানী কাকার ভিডিও দেখলে হয়তো মানুষ পথভ্রষ্ট হয়ে পড়বে, এই বাছুর আসছে কোরানের ভুল ধরতে যেখানে ওর বড় বড় বাবারাই পারেনি কুরআনের ভুল ধরতে

[@Cjhz48ukthfuii]

মাথায় মগজ থাকতে হবে, পাছার জিনিস যদি মাথায় থাকে তবে না শোনাই ভালো।

[@LightofQuranLightofQuran]

আপনার নিজস্ব বিবেক বুদ্ধি আছে কিনা কোরআন দিয়ে যাচাই করুন তাহলে বুঝতে পারবেন সমস্যা কোথায়??

[@swapanbhn]

ঘুমের মানুষকে জাগানো যায় কিন্তু যে ঘুমের ভান করে তাকে কখনোই জাগানো যায় না। সূরা বাকারা ২ঃ ১৮ তারা বধির, বোবা, অন্ধ, কাজেই তারা (হেদায়েতের দিকে) ফিরে আসবে না। আপনার মন্তব্য কে ৭৮ জন লাইক দিয়েছে। তারা নিজেরাও জানে না কোনটা ঠিক কোনটা বেঠিক। ধন্যবাদ।

[@abdulawal3711]

সুরা মারিজ পগে দেখুন। প্রচলিত সালাতের বিষয়টি সঠিক নয়। আপনি ভালো বলেছেন।

[@funny1ak1]

আমি আপনার সাথে একমত ❤

[@Ibrahimmiah-d9d]

আমি যখন জানতে পারি কোরানে কোথাও নামাজের কথা নাই তখন থেকে সব ছেড়ে দিছি শুধু মেডিটেশন করি

[@SYED_IMTIAGE_ALI]

আপনার এই ভিডিও টির 2 টি পয়েন্টে ছাড়া সমস্ত পয়েন্টে সহমত 1. Wajhaka শব্দ টি আপনি বলতে চেয়েছেন এটা ফিজিক্যাল মুখ ফেরানো নয়, এটার অর্থ আধ্যাত্মিক লক্ষ বা উদ্দেশ্য বা focus. এখন লক্ষ বা উদ্দেশ্য বা focus কোন ফিজিক্যাল বস্তুর প্রতিও হতে পারে আবার নন ফিজিক্যাল বা আধ্যাত্মিক ও হতে পারে। প্রথমত, আপনি যদি Wajhaka এর অর্থ আধ্যাত্মিক লক্ষ বা উদ্দেশ্য বা focus ধরেন তবে 2:149, 2:150, 2:144, 7:29 আয়াত গুলিতে যথার্থ অর্থ দাঁড়ায় না, কিন্ত ফিজিক্যাল লক্ষ বা উদ্দেশ্য বা focus অর্থ ধরলে এই আয়াত গুলি সমস্ত যথার্থ অর্থ দাঁড়ায় কারণ এই আয়াত গুলিতে মসজিদ শব্দটি ফিজিক্যাল যা পরিষ্কার ভাবে উল্লেখিত। বিশেষ করে 2:144 আয়াতটি পড়লে পরিষ্কার বুঝতে পারবেন। দ্বিতীয়ত, আপনি Wajhaka এর অর্থ আধ্যাত্মিক লক্ষ বা উদ্দেশ্য বা focus ধরেছেন অথচ 2:177 আয়াতে আপনি এটার অর্থ নন ফিজিক্যাল বা আধ্যাত্মিক না ধরে ফিজিক্যাল ধরে নিয়েই তুলনা করছেন। এখন আপনার মতামত অনুযায়ী আমরা এই 2:177 আয়াতে এই Wajhaka শব্দটির আধ্যাত্মিক অর্থ ধরলে এটা দাঁড়ায় যে আধ্যাত্মিক লক্ষ বা উদ্দেশ্য বা focus এর মধ্যে কোন কল্যাণ নেই, যা আপনার মূল উদ্দেশ্যের বিপক্ষে যায়। বরং এই আয়াতের অর্থ "শুধুমাত্র কাবার দিকে লক্ষ স্থির করায় বা মুখ ফেরানোতে কোন কল্যাণ নেই , কল্যাণ সালাত বা সংযোগ স্থাপনের মধ্যে" এটাই পরিষ্কার হয়। অর্থাৎ শুধু কাবার দিকে মুখ ফেললেই হবে না, সালাত স্থাপন সম্পূর্ন করতে হবে, তবেই কল্যাণ। আর সালাত স্থাপন হলে সমস্ত সৎ কাজ সম্পূর্ন হবে। এখন লক্ষ বা উদ্দেশ্য বা focus কোন ফিজিক্যাল বস্তুর প্রতিও হতে পারে আবার নন ফিজিক্যাল বা আধ্যাত্মিক ও হতে পারে, এটা উপলব্ধি করলে উক্ত আয়াত গুলি সহ আরও সমস্ত আয়াত গুলি যেখানে এই শব্দ টি আছে যেমন 10:105, 30:30, 30:43 ইত্যাদি আয়াত গুলির অর্থ সুন্দর ভাবে প্রকাশিত হয়। লক্ষ বা উদ্দেশ্য বা focus কোন ফিজিক্যাল মসজিদ বা কাবা হতেই পারে। প্রাচীন মুনিঋষি গণ সংসার ছেড়ে জঙ্গলে এক নির্দিষ্ট ফিজিক্যাল স্থানে গিয়ে এক নির্দিষ্ট আঙ্গিকে আধ্যাত্মিক ধ্যান সাধনা করতেন। আবার নবী নবুয়্যত পাবার পূর্বে দীর্ঘ 16 বছর নির্দিষ্ট ফিজিক্যাল স্থানে হেরা পর্বতে গিয়ে আধ্যাত্মিক সাধনা করেছেন। তাই ফিজিক্যাল স্থানে আধ্যাত্মিক সাধনা প্রমাণিত সত্য, এখানেও তাই বোঝানো হয়েছে। বিষয়টি ভেবে দেখার অনুরোধ রইলো।

[@LightRevealed]

ভাই, আপনি আগে এটা ঠিক করেন আল্লাহ সম্পর্কে আপনার ঈমান কি। তিনি কি আকৃতি বিশিষ্ট নাকি তার সাথে আকার শব্দ টা যায় না? তিনি কি আমাদের সাথে শরীরের মাধ্যমে কমিউনিকেট করেন নাকি অন্তরের মাধ্যমে কমিউনিকেট করেন? তাহলেই আশাকরি আপনার ডিরেকশন ঠিক হয়ে যাবে। আল্লাহর সাথে কমিউনিকেট করার জন্য কোনও দিকেরও প্রয়োজন নাই, কোনও মসজিদেরও প্রয়োজন নাই। আর লক্ষ্য উদ্যেশ্য বা নিয়ত কিভাবে ফিজিক্যাল বস্তুর দিকে হয় আমার বুঝে আসলো না। কানেক্ট হবেন আল্লাহর সাথে, আর লক্ষ্য ফিরাবেন বস্তুর দিকে? তাহলে আপনি বলতে চাইছেন আল্লাহর সাথে কানেক্ট হতে হলে আপনার বস্তু লাগবে? নাহলে মননিবেশ করতে পারবেন না? তো হিন্দুরাও তো একই যুক্তিতে মুর্তি পুজা করে। তারা তো মাটির মুর্তির সাথে কানেক্ট হতে চায় না, কানেক্ট হতে চায় আসল দেবতার সাথে। আর যেসব আয়াতের রেফারেন্স দিলেন সেসব আয়াতে ফিজিক্যাল অর্থে অনুবাদ করে কিভাবে আপনি শরীক করা থেকে নিজেকে মুক্ত ভাবছেন আমি জানি না। আর প্রশ্ন করলেন ১৭৭ নাম্বার আয়তে আমি কেন ফিজিক্যাল ধরলাম? সেটার কারণ ভিডিওতেই ব্যাখ্যা করেছি। আল্লাহ জানতেন মানুষ আল্লাহর আয়াত কে ভুল ভাবে ইন্টারপ্রেট করবে। এই জন্যই ওয়াজাহ শব্দটির সাথে পুর্ব-পশ্চিমের ব্যাপার টা উল্যেখ করে যারা এর আগের আয়াতে ওয়াজাহ শব্দের ভুল ইন্টারপ্রিটেশন করেছিলো তাদেরকে সতর্ক করেছেন। কখন কোন অর্থ নিতে হবে সেটা যদি আয়াতের সিকোয়েন্স এবং প্রসঙ্গ দেখে না বুঝেন তাহলে তো মুশকিল। আরও বেশি চিন্তা ভাবনা করতে থাকেন। ধন্যবাদ।

[@SamimFerdous-h9t]

আপনি সঠিক বলেছেন। এরা আহলে কুরআন না এরা হলে শয়তান। মানুষকে গোমরা করে জাহান্নামের দিকে নিয়ে যাচ্ছে

[@atcdhaka]

নিজের ধারণাকে যারা উপাস্য বানিয়েছে, তাদের ব্যাখ্যা বিশ্লেষণে তাদের নিজস্ব ইচ্ছারই প্রতিফলন ঘটবে। আমল ছাড়া কি ইবাদত হয়?

[@atcdhaka]

যাহারা মু’মিন, সৎকর্মপরায়ণ এবং তাহাদের প্রতিপালকের প্রতি বিনয়াবনত, তাহারাই জান্নাতের অধিবাসী, সেখানে তাহারা স্থায়ী হইবে। اِنَّ الَّذِيْنَ اٰمَنُوْا وَعَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ وَاَخْبَـتُوْۤا اِلٰى رَبِّهِمْۙ اُولٰٓٮِٕكَ اَصْحٰبُ الْجَـنَّةِ‌ؕ هُمْ فِيْهَا خٰلِدُوْنَ সূরা নম্বর: ১১ আয়াত নম্বর: ২৩

[@SYED_IMTIAGE_ALI]

আলোচনার 2য় ধাপ: আলোচনা শুরুর পূর্বে আপনার ও আমার মধ্যে সাধারণ মতভেদ গুলি নিয়ে শুরু করি, তার পর মূল বিষয়ে আসব। ভাই আপনি বলেছেন লক্ষ বা উদ্দেশ্য বা নিয়ত কি ভাবে ফিজিক্যাল হয়? নিশ্চয়ই হয়, ফিজিক্যাল ও নন ফিজিক্যাল দুটোই হয়। আর আপনি লক্ষ বা উদ্দেশ্য বা নিয়তের বিষয় বস্তু শুধুই নন ফিজিক্যাল হয় মনে করেন বলেই 2:149 আয়াতের অর্থবহ অনুবাদ করতে পারেননি এবং 2:149, 2:150, 2:144, 7:29, 2:177 এই অনুরূপ আয়াত গুলিরও অর্থবহ অনুবাদ করতেই পারবেন না, কারণ এখানে মসজিদ শব্দটি পরিষ্কার উল্লেখ আছে যা ফিজিক্যাল। উদাহরণ:- 1. আপনার উদাহরণেই আসি, ধরুন আপনি ঢাকা থেকে কক্সবাজার যাওয়ার নিয়তে বা লক্ষে বা উদ্দেশে যাত্রা শুরু করলেন, এখানে আপনার লক্ষের গন্তব্য স্থল কক্সবাজার ফিজিক্যাল স্থান। 2. অনেকে সুন্দর বাড়ি, গাড়ি কেনার নিয়তে বা লক্ষে বা উদ্দেশে নিজেকে কর্মের মধ্যে অনুপ্রাণিত করেন। এটাও লক্ষের বিষয় বস্তু ফিজিক্যাল। 3. আবার অনেকে সমাজ সেবার লক্ষে বা উদ্দেশে বা নিয়তে নিজেকে কর্মের মধ্যে অনুপ্রাণিত করেন। এখানে এই লক্ষের বিষয় বস্তু নন ফিজিক্যাল বা বিমূর্ত। উপরের উদাহরণ থেকে এটা নিশ্চয়ই পরিষ্কার হয়েছে যে লক্ষ বা উদ্দেশ্য বা নিয়তের বিষয় বস্তু ফিজিক্যাল ও নন ফিজিক্যাল দুটোই হয়।

[@md.abdulghani5426]

সুরা হুদে ১১৪ নং আয়াতে আছে তোমরা সালাত কায়েম কর দিনের দুই প্রান্তে ও রাত্রে।

[@LightRevealed]

@@md.abdulghani5426 Norway/ Iceland এ দিনের দুই প্রান্ত কখন আর রাত্রি কখন?

[@khodezayasmin9365]

সঠিক অনুবাদে বুঝে পড়েন

[@imti2496]

@md.abdulghani5426 - নবী (সাঃ) এর সময়ে সালাতের অধিবেশন সাধারণত দিনে দু’বার অনুষ্ঠিত হতো - ফজরের সময় এবং সন্ধ্যায় (১১:১১৪, ১৭:৭৮-৭৯, ২৪:৫৮; আরও দেখুন ৬:৫২, ৭:২০৫, ১৮:২৮, ২৫:৫, ৩৩:৪১-৪২, ৪৮:৯, ৭৬:২৫)। সালাত মানে ভাই নামাজ পড়ানো না, কুরআন পড়া এবং সেটার আমল নেওয়া। এটা মাথায় ঢুকান। না জানলে আরও পড়াশোনা করুন।

[@Rupa-f9d]

​@@LightRevealedতুমি দেখোনা বড় বড় শিক্ষিত পন্ডিত বিজ্ঞানীরা কেরআন গবেষনা করে ইসলাম গ্রহন করছে,তুমিতো সামান্য একটা টোকাই😂

[@shermahammadmallick7560]

You are all right l support you hundred persent

[@abdulmotin6238]

Mashallah you are right so salam for you. ❤❤❤

[@md.rafique648]

৫ ওয়াক্ত নামাজ না থাকলে নবী স. যা পড়েছেন তা কি? তিনি যদি নিজে বানিয়ে পড়তেন(নাউজুবিল্লাহ) তা হলে আল্লাহ অবশ্যই তাঁকে তা ওহীর মাধ্যমে সংশোধন করে দিতেন। সুতরাং নবী স. নিজে যা করেছেন তা নিয়ে এত যুক্তি দিয়ে লাভ নেই।

[@LightRevealed]

১. আপনি কি নিজ চোখে দেখেছেন নবী সা কে এভাবে নামাজ পড়তে? ২. নবীর সবথেকে কাছের ৪ সাহাবীর কেউ কি নবীকে ৫ ওয়াক্ত নামায পড়তে দেখেন নি? যদি দেখে থাকতেন তাহলে ৫ ওয়াক্ত ফরজ নামাযের ব্যাপারে সবথেকে কাছের এবং বিশ্বস্ত সাহাবীদের বর্নিত একটাও হাদিস নাই কেন? ৫ ওয়াক্ত সালাতের মত সবথেকে প্রধান এবং গুরুত্বপুর্ন ইবাদতের প্রচারের দায়িত্ব কি নবী তাহলে তার বিশ্বস্ত এবং সিনিয়র সাহাবীদের দিতে ভুলে গেছিলেন? ৩. মিরাজের হাদিস ছাড়া ৫ ওয়াক্ত নামাযের আর কোনও দলিল মুসলিম উম্মার কাছে নাই। আর সেই মিরাজের হাদিস কে বৈধতা দিতে সুরা নাজমের আয়াত রেফারেন্স হিসেবে দেওয়া হয়েছে, যা সম্পুর্ন মিথ্যা এবং ভিত্তিহীন৷ কারন সুরা নাজম নাজিল হয়েছে মিরাজের অনেক আগেই। তাহলে যারা এতদিন ৫ ওয়াক্ত নামাজের একমাত্র দলিল 'মিরাজের হাদিস' নিয়ে এত বড় মিথ্যাচার করেছে, তাদের কাছ থেকে আর কোনও হাদিস গ্রহণ করা নিরাপদ মনে করেন আপনি? যদি এত বড় মিথ্যাচারের পরেও তারা আপনার কাছে বিশ্বস্ত হয়ে থাকে তাহলে তো কিছু বলার নাই। ৪. নামাজের আগে হাত পা ধোয়ার স্পষ্ট সিকোয়েন্স কুরানে আল্লাহ একটা আয়াতের মধ্যে বর্ননা করে দিতে পারলেন, কিন্তু স্পষ্ট ভাবে ৫ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ করা হয়েছে এই মর্মে পুর্নাঙ্গ একটাও আয়াত নাজিল করতে পারলেন না? আল্লাহ কি তাহলে ৫ ওয়াক্তের ব্যাপারে কুরানে বলতে ভুলে গেলেন? ৫. হজ্জ পালনের সময় কুরবানি দিতে না পারলে কয়টা রোজা রাখা লাগবে তা সংখ্যা সহ দিতে পারলেন৷ যদিও হজ্জ পালন সবার জন্য বাধ্যতামুলক নয় সামর্থ্য না থাকলে। অথচ নামায প্রতিটা মুসলমানের উপর আবশ্য পালনীয় বিধান, কিন্ত্য একটা আয়াতেও পুর্নাঙ্গ ভাবে বলতে পারলেন না 'তোমরা দিনে ৫ ওয়াক্ত নামায পড়বে'? যদি এতগুল স্পষ্ট অসংগতি আপনার চোখে না পড়ে৷ হাদিসের নামে মিথ্যাচারের স্পষ্ট দলিল আপনার দৃষ্টিগোচর না হয়, বা হলেও আপনার বিশ্বাস করতে কষ্ট হয়, তাহলে তো আল্লাহর ফায়সালার অপেক্ষা করা ছাড়া আমাদের আর কিছুই করার নাই৷ সুস্থ থাকবেন। ধন্যবাদ।

[@md.rafique648]

আর সালাত কায়েম করো, যাকাত দান করো এবং রুকুকারীদের সাথে রুকু করো। [সূরাহ আল-বাকারাহ (২):৪২] এখানে রুকু দিয়ে কোন এবাদতকে বুঝিয়েছেন?

[@LightRevealed]

অসাধারণ সুন্দর একটি আয়াত তুলে ধরেছেন! আপনি নিজেই দেখেন আয়াতটির দিকে নজর দিয়ে, উক্ত আয়াতে ৩ টা কাজের কথা বলা হচ্ছে, ১) সালাত কায়েম করো। ২) যাকাত দাও। ৩) রুকুকারীদের সাথে রুকু কর প্রশ্নঃ ১) সালাত কায়েম করঃ আপনি সালাতের মধ্যে রুকু কারীদের সাথে জামায়াতে দাড়িয়ে রুকু করলেন, সিজদা করলেন, সালাম ফিরালেন। এভাবে সালাত কায়েম করলেন। তাহলে আবার এই একই আয়াতের শেষে গিয়ে রুকুকারীদের সাথে রুকু করতে বলছেন কেন আল্লাহ? রুকু তো সালাতের মধ্যেই করে ফেলেছেন তাই না? Sentence টাকে Syntactic Analysis করলে ৩ টা কাজই আলাদা আলাদা করে করতে বলেছেন তা স্পষ্ট বোঝা যায়। তাহলে আপনি সালাতের মধ্যেই যদি রুকু করে ফেলেন, পরে আবার কোন রুকু করার কথা বলছেন আল্লাহ? আপনি যদি মনে করেন পরের 'রুকুকারী দের সাথে রুকু করো' বলতে আল্লাহ পুণরায় সালাত কায়েম করতে বলেছেন তাহলে তো আর এই আয়াতটা সঙ্গতিপুর্ন হলো না। এবং আয়াতের মধ্যে গ্রামার বলে কিছু থাকলো না, যদিও প্রতিটা কাজের শুরুতে 'ওয়া' ব্যবহৃত হয়েছে মূল আরবি টেক্সটে যার অর্থ 'এবং'। একই আয়াতে আল্লাহ ২ বার সালাত কায়েম করতে বলছেন আপনার মতে? অথচ আল্লাহ নিজেই বলেছেন কুরানে, আল্লাহ অপ্রোয়জোনীয় বাক্য খরচ করেন না। যাই হোক, আমি কোনও মাদ্রাসার লাইনের ছাত্র ছিলাম না, তাই আরবি ভাষা নিয়ে বেশী গভীর এনালিসিস করার ক্ষমতা আমার হয়নি, আমি এখনও কুরানের একজন ছাত্র। তবে হ্যাঁ, একটা স্বনামধন্য সরকারী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজী বিভাগে অনার্সে পড়াশোনা করতে পারার খাতিরে ল্যাংগুয়েজ এবং লিটারেচরের বিষয়ে যতটুক জ্ঞান আছে তার মাধ্যমেই কুরানের প্রচলিত ইংরেজী এবং বাংলা ট্র্যান্সলেশনের মধ্যে অসংখ্য অসঙ্গতি আমার চোখে পড়ছে। আল্লাহ ইচ্ছে করলে সবগুলো অসংগতি একে একে তুলে ধরব ইনশা-আল্লাহ। তারপর তুলোনামুলোক সঠিক বিশ্লেষন করার চেষ্টা করব। কিন্তু যেহেতু আমি মানুষ, ভুল ত্রুটি থাকবেই। সতর্ক থাকবেন এবং সর্বোচ্চ চিন্তা টাই কাজে লাগানোর চেষ্টা করবেন কুরান অধ্যায়ন করার সময়। ৩৮ঃ২৯, ১০ঃ১০০

[@md.rafique648]

@@LightRevealed তাহলে এখানে রুকু কোন অর্থে ব্যবহার করা হয়েছে?

[@LightRevealed]

@@md.rafique648 কুরানে সিজদা এবং রুকু নিয়ে পসিবল যতগুলো আয়াত আছে তার উপর শ্রীঘই আমার উপলব্ধি যুক্তিসঙ্গত ভাবে তুলে ধরব ইনশা-আল্লাহ। একটু অপেক্ষা করতে হবে। সিজদা এবং রুকু সম্পর্কে অনেক স্পষ্ট আয়াত আছে যা পড়ে দেখলেই বুঝতে পারবেন আল্লাহ কোন রুকু এবং কোন সিজদার কথা বলেছেন। উদাহারণ স্বরুপ 13:15 আয়াত টি নিয়ে চিন্তা করতে পারেন। আয়াতে বলা হচ্ছে 'আসমান ও জমিনে যা কিছু আছে, ইচ্ছায় অনিচ্ছায় আল্লাহর নিকট সকাল-সন্ধ্যা সাজদাহ করে,, এবং তাদের ছায়াগুলোও।" প্রশ্নঃ আসমান ও জমিনের মধ্যে পাহাড় পর্বত, সুর্য চন্দ্র, পশু পাখি, মানুষ, টিভি, কম্পিউটার সবকিছুই এই আয়াত মোতাবেক সকাল-সন্ধা আল্লাহর কাছে সাজদাহ করে। ১। পাহাড় আল্লাহকে কোন সাজদাহ করে? ২। একটা পশু আল্লাহ কে কোন সাজদাহ করে? ৩। মানুষের মধ্যে যারা নাস্তিক তারাও আসমান ও জমিনের মধ্যেই বিদ্যমান। নাস্তিকরা কোন সাজদাহ করে? যদি বলেন নাস্তিকরা আল্লাহর কাছে সাজদাহ করে না, তাহলে তো এই আয়াত টা ইনভ্যালিড হয়ে যাবে। তবে হ্যাঁ, বলতে পারেন তারা অনিচ্ছায় সাজদাহ করে। কিন্তু অবশ্যই করে। ৪। আপনার আই-ফোন কোন সাজদাহ করে? এই আয়াত থেকে সাজদাহ করা বলতে কুরানিক কনটেক্সটে কি বোঝানো হয়েছে আপনি যদি না না গহণ করেন তাহলে কোথায় থেকে সাজদার সংজ্ঞা গ্রহণ করবেন? আমাদের সমস্যাই হলো আমরা কুরান মানতে চাই কিন্তু কুরান থেকে জ্ঞান নিতে চাই না। সাজদাহ করতে চাই কিন্তু কুরান সাজদাহ সম্পর্কে কী ধারনা দেয় আমাদেরকে সেই ধারনা নিতে চাই না। ধারনা নিব কোথা থেকে? যারা দিনের পর দিন মিথ্যা কথা বলে আমাদের ঠকিয়ে গেছেন তাদের গ্রন্থ থেকে।

[@amzadali4566]

Thank you very much

[@LightRevealed]

most welcome!

[@MdYousuf-fo9uy]

আপনি মানুষের মাঝে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছেন। হাদীসে আছে স্বয়ং জিব্রাইল (আ) দুইদিন ১০ ওয়াক্ত নামাজ পড়িয়েছেন।

[@LightRevealed]

আগে মিরাজের হাদিসের সত্যতা প্রমান করেন। তাহলেই প্রমান হয়ে যাবে কে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে।

[@babunuddin7806]

সমস্যা হচ্ছে ,এই ব্যাটা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম থেকেও বেশি বুঝে, নাউজুবিল্লাহ!

[@zackiahmed7932]

এই এলেম যখন আমি সমাজে আলোচনায় গিয়েছিল তখন বিতকৃত হই কারন অধম মানব শুধু অনুকরন করতে চায়, ইবাদত করতে বা জানতে ভয় করে।

[@letonfoker1090]

ভাই দোয়া ও ভালবাসা ❤❤❤

[@muradhasan5530]

ভাই আপনার এই কথাগুলো বড় বড় আলেমদের কাছে একটু নিয়ে যান এবং ডিবেট করেন। 😊আমরা সাধারণ মানুষ তো বিভ্রান্তিতে পড়ে যাব

[@LightRevealed]

@@muradhasan5530 ভাই এখন ডিবেটের কোনও দরকার আছে বলে আমি মনে করি না। সবাই চাইলে সব রেফারেন্স চেক করতে পারবে। এই তথ্য প্রযুক্তির বিপ্লবের যুগে এসে ডিবেটের কোনও মানেই হয় না। মানুষ চাইলেই সকল বই পত্র কিতাব ইন্টারনেটে পেয়ে যায়। কেউ কোনও কথা বললে সে ঠিক বলছে কি না তা খুব সহজেই রেফারেন্স চেক করে মিলিয়ে নেওয়া যায়। এমন একটা যুগ যেখানে মিথ্যা বলে পার পাওয়া সম্ভব নয়। সুতরাং নিজেই যাচাই করে নিন।

[@mdarifurrahman2260]

মানুষ তোমার নিজের বিবেক বুদ্ধি খাটাও ভুল পথে যেও না।

[@outlinebpo]

পবিত্র কোরআন রুকু সিজদার আয়াত আছে । সেটা কি অন্তর বা আধ্যাত্মিকতার ইংগিত করা হয়েছে । আপনি সঠিকভাবে ত,ওবা করুন দয়া করে । আল্লাহ পাক ক্ষমা শীল ও সহনশীল ।

[@insearchoftruth240]

রুকু শব্দের অর্থ বিনয়ী হওয়া এবং সিজদা অর্থ মেনে নেওয়া। যখন কুরআনের আয়াতগুলো এই অর্থ নিয়ে বুঝবেন, তখন দেখবেন কী সুন্দরভাবে সবকিছু মিলে যাবে। আর যদি 'রুকু' 'সিজদা' শব্দের অর্থ প্রচলিত নামাজে ব্যবহৃত শব্দ হিসেবে নেন, তখন দেখবেন আয়াতের কনটেক্সট মিলাতে পারবেন না। উদাহরণস্বরূপঃ আদমকে ফেরেশতাদের সিজদা, ইউসুফ নবীকে তার পিতামাতা ও ভাইদের সিজদা, ঈসা নবীর মা মরিয়মকে রুকুকারীদের সাথে রুকু করতে বলা, পশুপাখি-চন্দ্র-সূর্য এমনকি নাস্তিকরাও অনিচ্ছাকৃতভাবে সিজদা করে, এসব আয়াত নিয়ে গবেষণা করলে আপনি নিজেই অবাক হয়ে যাবেন। সর্বোপরি, কুরআন যদি নিজে বুঝে বুঝে নিজ মাতৃভাষায় কয়েকবার অনুশীলন করেন, তখন সত্য আপনার হৃদয়ে উপলব্ধি হবে। আর যদি নিজে নিজে অনুশীলন না করেন, তবে আমরা নিজেদের অজান্তেই আল্লাহ ব্যতীত আলেম-উলামা-পীর-দরবেশদেরকেই মাবুদ বানিয়ে ফেলব।

[@TamaAktar]

ভাই খবিশের জন্য হেদায়েতের জন্য দুয়া করা লাগেনা

[@babunuddin7806]

ভাই আমিও ঐ কথা লিখেছি। সে মনে হয় ঐ আয়াতগুলো পড়েনি।

[@TGAMER-q4x]

Right vai

[@TGAMER-q4x]

এই লোক বেশি বিদ্যা করেছে,, এখন ভয়ংকর হইয়া দারাইছে সেটা,, মানুষের মাঝে ভুল চিন্তা ভাবনা ছরাইতেছে, একে আইনেএ আওতায় আনা হোক

[@SyedManzurulKarim]

Thanks, Sir

[@LightRevealed]

You're most welcome! Keep thinking! Thinking is the only way to become a Mu'min. 10:100 Who don't think, Allah leads them to astray.

[@mdreazmia-us7fv]

আল্লাহ আমাকে এবং সকল মুসলমানদের আল্লাহর এবং রাসুল (স:) এর বানি বোঝার তৌফিক দেন ।

[@Meoneo23star]

তাহলে চিন্তা করেন, কোরান বলে সহজ আর সরল করে লিপিবদ্ধ হয়েছে যাতে সবাই বুঝতে পারে। কিন্তু আপনি এখনো কিছুই বুঝেন ঞ্জ 😂😂😂

[@TanvirMahfuz-o8x]

যার অপরাধ দের কারণে আল্লাহ তার অসন্তুষ্ট হয় । তখন তাকে শাস্তির জন্য উপযুক্ত করে । তাকে আর হেদায়েত দেয় না ।

[@TanvirMahfuz-o8x]

পৃথিবীর বাঁশি কোরআনে যা আছে কুরআন বিরোধী লোক বলে যে কোরআনে এগুলি নাই কোরআনের ভুল অর্থ প্রকাশ করে মানুষের ঈমান নষ্ট করে । আপনারা সবাই এই ভুল থেকে সতর্ক থাকবেন

[@mdsourov-ik7pz]

মহা গবেশনার লোক আপনি ❤🎉। পাশে আছি, এগিয়ে জান।