Unlimited 5g data and calls india te only 299 per month 😮
@Mr_perfect6033 ай бұрын
Video edit thik nay tmr
@MsEva-p9q4 ай бұрын
নোবেল দেয়া হউক😂😂
@md.muzahedulislamrifat59824 ай бұрын
Aitai bangali....sorbodai achuda😅😂
@adnan1432344 ай бұрын
একজাক্টলি ভাই! সেইম আপনার বাপ আর আপনের মতো। 😒
@Reallifeafsor4 ай бұрын
কেনো রে টুকাই ভাই
@hasanahmed79724 ай бұрын
সব বাংলাদেশিরা জাতিগত ভাবে বাঙালি নন। বাংলাদেশি নাগরিকত্ব থাকলে আর বাংলাদেশে বসবাস করলেই কেউ বাঙালি জাতি হয়ে যায় না। বাংলাদেশে শুধু বাঙালি জাতি ছাড়াও আরো ৫৭টি ভিন্ন ভিন্ন স্বতন্ত্র জাতি বসবাস করে। Nationality= জাতীয়তা/দেশীয়তা/নাগরিকত্ব। Ethnicity= জাতি। বাংলাদেশী হল আমাদের *Nationality/জাতীয়তা* এবং "বাঙালি/মণিপুরী/চাটগাঁইয়া/সিলটীয়া/চাকমা" হল আমাদের *ethnicity/জাতিগততা*। সব সময় মনে রাখবেন সব বাংলাদেশিরা জাতিগত ভাবে বাঙালি নয়। বাংলাদেশে সিলটীয়া জাতির মতো আরো অনেক ভিন্ন ভিন্ন জাতিগোষ্ঠী বসবাস করে। তারা হলঃ চাটগাঁইয়া, রংপুরী/কামতাপুরী, বাঙালি, চাকমা, মণিপুরী, খাসিয়া, ত্রিপুরা ইত্যাদি। সিলট বিভাগে বসবাস করে সিলটীয়া জাতি। সিলট বিভাগ এবং ভারতের বরাক অঞ্চল সত সর্ব মোট ১৭টি জেলা নিয়ে গঠিত ছিল প্রাচীন সিলট রাজ্য। সিলটীয়াদের মাতৃভাষা হল সিলটীয়া ভাষা। চট্টগ্রাম বিভাগে বসবাস করে চাটগাঁইয়া জাতি। যারা চাটগাঁইয়া ভাষায় কথা বলে। যাদের বসবাস পাহাড়ে, পর্বতে ঠিক সিলটিদের মতোই। চট্টগ্রাম বিভাগ এবং মায়ানমারের আরাকান প্রদেশ মিলে গঠিত ছিল প্রাচীন আরাকান রাজ্য। সেই আরাকান রাজ্য রাজত্ব করতেন চাটগাঁইয়া জাতির রাজারা। রংপুর বিভাগে বসবাস করেন রংপুরীয়া/কামতাপুরী জাতি। যারা রংপুরীয়া/কামতাপুরী ভাষায় কথা বলে। রংপুর বিভাগ এবং ভারতের অংশে থাকা আরো অনেকগুলো জেলা নিয়ে গঠিত ছিল প্রাচীন কামতাপুর রাজ্য ছিল। প্রাচীণ কালে বঙ্গ, সিলট, চট্টগ্রাম/আরাকান এবং কামতাপুর রাজ্য ছিল ৪টি আলাদা স্বাধীন রাজ্য। সিলট, রংপুর এবং চট্টগ্রাম রাজ্য কখনো বঙ্গের অংশ ছিল না। ভৌগলিক ভাবে আজও এই ৩ টি রাজ্য বংঙ্গ সীমানার বাহিরে।
@hasanahmed79724 ай бұрын
বাঙালি জাতি বলতে পৃথিবীতে কোনো জাতি নেই। এটি ব্রিটিশদের দেওয়া একটি রাজনৈতিক পরিচয়। বঙ্গে কোনো কালে কোনো বাঙালি রাজা ছিল না কারণ এই তথাকথিত বানোয়াট বাঙালি জাতি সব সময় বহিরাগত রাজাদের দ্বারা শাসিত হয়েছে এবং বহিরাগত ভিন্ন জাতির রাজাদের গোলামী করেছে। মোঘল আমলে সম্পূর্ণ বঙ্গের রাজভাষা ছিল ফার্সি এবং আরবী। সেই সময় বাংলা ভাষা বলতে পৃথিবীতে কোনো ভাষার অস্তিত্বও ছিল না। যদি থাকত তাহলে তখন বঙ্গের রাজভাষা বাংলা ভাষা থাকত। বাংলা ভাষার জন্ম হয়েছে ভোজপুরী এবং ওড়িয়া ভাষার মিশ্রণে। তখন বাংলাকে সবাই নদীয়া অঞ্চলের উপভাষা বা আঞ্চলিক ভাষা হিসেবে জানত। পরবর্তীতে সরাসরি সংস্কৃত ভাষা থেকে শব্দ নকল করে বাংলা ভাষার জন্য কৃত্রিম শব্দ ভান্ডার তৈরী করেছিলেন রবিন্দ্রনাথ ঠাকুর এবং ইশ্বর চন্দ্র বিদ্যা সাগর। ইশ্বর চন্দ্র ছিলেন সেই প্রথম ব্যাক্তি যিনি সরাসরি সংস্কৃত ব্যাকরণকে নকল করে বাংলা ব্যাকরণ তৈরী করেছিলেন। এর আগে বাংলা ভাষার কোন ব্যাকরণও ছিল না। আগে ভাল করে নিজের ইতিহাস শিখুন।
@hasanahmed79724 ай бұрын
সব বাংলাদেশিরা জাতিগত ভাবে বাঙালি নন। বাংলাদেশি নাগরিকত্ব থাকলে আর বাংলাদেশে বসবাস করলেই কেউ বাঙালি জাতি হয়ে যায় না। বাংলাদেশে শুধু বাঙালি জাতি ছাড়াও আরো ৫৭টি ভিন্ন ভিন্ন স্বতন্ত্র জাতি বসবাস করে। Nationality= জাতীয়তা/দেশীয়তা/নাগরিকত্ব। Ethnicity= জাতি। বাংলাদেশী হল আমাদের *Nationality/জাতীয়তা* এবং "বাঙালি/মণিপুরী/চাটগাঁইয়া/সিলটীয়া/চাকমা" হল আমাদের *ethnicity/জাতিগততা*। সব সময় মনে রাখবেন সব বাংলাদেশিরা জাতিগত ভাবে বাঙালি নয়। বাংলাদেশে সিলটীয়া জাতির মতো আরো অনেক ভিন্ন ভিন্ন জাতিগোষ্ঠী বসবাস করে। তারা হলঃ চাটগাঁইয়া, রংপুরী/কামতাপুরী, বাঙালি, চাকমা, মণিপুরী, খাসিয়া, ত্রিপুরা ইত্যাদি। সিলট বিভাগে বসবাস করে সিলটীয়া জাতি। সিলট বিভাগ এবং ভারতের বরাক অঞ্চল সত সর্ব মোট ১৭টি জেলা নিয়ে গঠিত ছিল প্রাচীন সিলট রাজ্য। সিলটীয়াদের মাতৃভাষা হল সিলটীয়া ভাষা। চট্টগ্রাম বিভাগে বসবাস করে চাটগাঁইয়া জাতি। যারা চাটগাঁইয়া ভাষায় কথা বলে। যাদের বসবাস পাহাড়ে, পর্বতে ঠিক সিলটিদের মতোই। চট্টগ্রাম বিভাগ এবং মায়ানমারের আরাকান প্রদেশ মিলে গঠিত ছিল প্রাচীন আরাকান রাজ্য। সেই আরাকান রাজ্য রাজত্ব করতেন চাটগাঁইয়া জাতির রাজারা। রংপুর বিভাগে বসবাস করেন রংপুরীয়া/কামতাপুরী জাতি। যারা রংপুরীয়া/কামতাপুরী ভাষায় কথা বলে। রংপুর বিভাগ এবং ভারতের অংশে থাকা আরো অনেকগুলো জেলা নিয়ে গঠিত ছিল প্রাচীন কামতাপুর রাজ্য ছিল। প্রাচীণ কালে বঙ্গ, সিলট, চট্টগ্রাম/আরাকান এবং কামতাপুর রাজ্য ছিল ৪টি আলাদা স্বাধীন রাজ্য। সিলট, রংপুর এবং চট্টগ্রাম রাজ্য কখনো বঙ্গের অংশ ছিল না। ভৌগলিক ভাবে আজও এই ৩ টি রাজ্য বংঙ্গ সীমানার বাহিরে।