সূরা ফাতিহা ইমামের পিছনে কি পড়তে হবে? সোয়া লক্ষ দলীল জেনে নিন- Mufti Shafi Qasemi Waz

ইমামের পিছনে নামাজে সুরা ফাতিহা পড়া লাগবে কি? মুনাজেরে বাঙ্গাল মুফতী শফী কাসেমী । Mufti Shafi Qasemi । Most Beautiful Bangla Waz || Popular Bangla Waz 2021.
This is our youtube channel with various analyzes related to madhhab and discussion / speech on the basic issues of Islam youtube channel
Here, we upload the basic issues of Islam under the supervision of the ulama 'with the help of sufficient verification. Our aim is to present the details in simple and vivid language in order to resolve various confusions and disagreements.
Our goal is to give the correct answer to the various inconsistencies and differences of opinion.
Let us move forward in the hope of a new horizon with new convictions. Listen to our channel's speeches on religious propaganda and submit your valuable opinions. Please subscribe to the channel in an effort to continue the pure stream of Islam ... Thank you.
🔊 আমাদের এই চ্যানেলটি মাজহাব সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিশ্লেষণ ও ইসলামের মৌলিক বিষয়ের আলোচনা/বক্তব্য সম্বলিত youtube channel
এখানে ইসলামের মৌলিক বিষয়গুলোকে আমরা যথেষ্ট যাচাই-বাচাইসহ ওলামায়ে কেরামদের তত্ত্বাবধয়নেই আপলোড করে থাকি। নানাবিধ বিভ্রান্তি ও পারস্পারিক মতবিরোধ নিরসনে বক্তব্যগুলো সহজ ও প্রাণজল ভাষায় বিস্তারিতভাবে তুলে ধরাই আমাদের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য।
নানাবিদ অসঙ্গতি ও মত বিরোধগুলোর সঠিক জবাব তুলে ধরাই আমাদেরে লক্ষ্য-উদ্দেশ্য।
আসুন আমরা এগিয়ে যাই নতুন প্রত্যয়ে এক নব দিগন্তের আশায় । দ্বীনি প্রচারে আমাদের channel এর বক্তব্যগুলো শুনুন এবং আপনাদের মূল্যবান মতামত পেশ করুণ।ইসলামের নির্মল ধারাকে অব্যহত রাখার প্রচেষ্টায় অনুগ্রহ করে চ্যানেলটি subscribe করুন...ধন্যবাদ।
subscribe Link- bit.ly/2NKbKti
Channel Link- bit.ly/3kvP7Vu
© 2021 Mazhab Media. All rights reserved.
#imamer_pechone_sura_fatiha

[@jewelbapari2757]

আপনাকে আল্লাহ নেক হায়াত দান করুন ইসলামের বানী মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে দিন। আপনার কথা মনে হয় আকাশ থেকে মিস্টি পড়ে।

[@abdulbari-rw2hh]

Amin!

[@MDIbrahim-wc7cp]

আল্লাহ হজরত কে নেক হায়াত দান করুন সুন্দর আলোচনা করার জন্য

[@mdjalal5337]

মুনাযেরে বাঙালি মুফতি শফি কাসেমি হুজুর কে অসংখ্য ধন্যবাদ সঠিক কথা গুলো বলার জন্য

[@NazrulIslam-cx3bl]

মাশাল্লাহ আপনার আলোচনা যুক্তি সংগত।

[@sabbirhasan2804]

আল্লাহ আপনাকে অনেক দিন বেচে রাকুক।

[@blayathossain3019]

সুন্দর আলোচনা চলবে হুজুর ধন্যবাদ

[@habibulhoque9912]

Hujur egie jan ami apnar pashe asi

[@obidentcorporation7414]

হে রাব্বুল আল-আমিন আপনি আমাদেরকে সকল ফেতনা থেকে বাচান।

[@Md.ShofiqulIslam-ro9cf]

আমার প্রিয় হুজুর

[@sheikhjamaluddinwaz9763]

মাশাআল্লাহ, চমৎকার বলেছেন

[@toyebstudio9207]

আমরা সবাই বলছি রসুল সাঃ কে ভালোবাসি কিন্তু আমরা দাড়ি রাখি কয়জনা। যারা যারা দাড়ি রাখবেন লাইক দিন এটাই আমার কামনা

[@abdulbari-rw2hh]

রাইট

[@saifulislam8552]

Alhamdulillah, upokrito holam

[@abdulbari-rw2hh]

ইয়া আল্লাহ হুজুর কে আপনি সুস্থ জীবন ও দীর্ঘ জীবন দান করুন, আমিন!

[@hasaneducationbatchall4529]

Masallah khub sundor kore hujur kotha gulo bojhalen

[@sfkmohammadali]

কে ভুল কে সঠিক এটা আমি জানিনা কারণ আমি হাফেজ বা মাওলানা নয়! তবে বিভিন্ন হুজুরের ওয়াজ শুনে এতটুকু বুঝতে পেরেছি যে, ইমাম যখন জোরে জোরে সুরা ফাতেহা পড়বে তখন চুপ থাকা এবং ইমাম যখন মনে মনে পড়বে তখন সূরা ফাতিহা পড়াটাই উত্তম!!❤

[@MehediHasan-qe4ug]

الله اس شيخ كے علم مين برکت عطا فر ما ءامین

[@AtikHasan-fe4eq]

মাশাল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা

[@zubaerislamic]

মাশাআল্লাহ্

[@arifulrahman8194]

mashallah hujur.

[@NurAlam-ik1qr]

ماشاء اللہ تعالیٰ

[@mdmobarak1992]

আলহামদুলিল্লাহ

[@sksadakkas4135]

মাশাআল্লাহ🌹

[@MdShamim-ke3zk]

Sufi Vai good

[@ye83]

মাশা-আল্লাহ

[@mdsaifulislam3287]

মাশায়াল্লাহ

[@abdulhalim-hv6nc]

আহালে হাদিস এর ফেতনা থেকে আল্লাহ সবাই কে হেফাজত করুক

[@md.atiqurrahman2987]

আমি যে শহরে নতুন এসেছি এই শহরে দেওবন্দী কওমীদের দাপটে কোণঠাসা বিশুদ্ধ আকিদার আলেম, মুসুল্লি সমাজ, এই শহরে ইসলাম বিরোধী হাজারো অপকর্ম চলছে এগুলোর বিরুদ্ধে ওদের কোন কথা, ভূমিকা, উদ্দোগ নাই ওদের যত কর্মসূচি সব আহলুল হাদীসের বিরুদ্ধে, এই শহরে ব্যাপক ভাবে সুদের রমরমা ব্যবসা চলছে, সরকারি পতিতালয় আছে, রিক্রিয়েশন নামে সদ্য একটা ক্লাব উদ্বোধন করা হলো, ঢাকা এবং পার্শ্ববর্তী বিভাগীয় জেলা শহর থেকে ভি ভি আই পি রা এসে ক্লাব উদ্বোধন করলেন, কাশেমী শফী দাঃবাঃ গংরা চুপ

[@MDAlamin-et4jb]

আহলে হাদিসের ফেতনা নয় বরংচো বল আহলে হাদীস এর টাইটেল ব্যবহারকারীদের ফিতনা

[@abdulkadershafayet4804]

আমিন

[@bodruAlom]

Amin

[@mahmudhasan5679]

মাশাল্লাহ্

[@jamalhossen9460]

মন গরা কথা

[@MdSamsuddin-b9n]

প্রিয় হুজুর

[@mdjonahid5416]

মাশাআললা

[@masaallahsab7678]

খুব গুরুত্বপূর্ণ ওয়াজ

[@sasahed7593]

সুবহানাল্লাহ

[@ZakirHussain-vm8vm]

বাংলাদেশে যত হুজুৰ আছে সব হাদিছ বুজি পায় না। এই হুজুৰ খুব ভালো বুজালেন।

[@jubayerahamed7882]

মাশা আললাহ লা মাযহাবীদের জন্য দাঁত ভাংগা জবাব

[@mizanrahman1652]

আহেলে হাদীসরা সাহি হাদিসের দারক, তুরা ছাগলের দল, সফি কাশিম

[@anarulmandal4103]

সালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ হুজুরকে ভালোভাবে জ্ঞান অর্জন করতে বল

[@mdsanyvhai6118]

Ei hadis o milena sir....৭৭৫ حَدَّثَنَا آدَمُ، قَالَ حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، عَنْ عَمْرِو بْنِ مُرَّةَ، قَالَ سَمِعْتُ أَبَا وَائِلٍ، قَالَ جَاءَ رَجُلٌ إِلَى ابْنِ مَسْعُودٍ فَقَالَ قَرَأْتُ الْمُفَصَّلَ اللَّيْلَةَ فِي رَكْعَةٍ‏.‏ فَقَالَ هَذًّا كَهَذِّ الشِّعْرِ لَقَدْ عَرَفْتُ النَّظَائِرَ الَّتِي كَانَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم يَقْرِنُ بَيْنَهُنَّ فَذَكَرَ عِشْرِينَ سُورَةً مِنَ الْمُفَصَّلِ سُورَتَيْنِ فِي كُلِّ رَكْعَةٍ‏.‏ আবূ ওয়াইল (রহঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন, এক ব্যক্তি ইব্‌নু মাস’উদ (রাঃ)-এর নিকট এসে বলল, গতরাতে আমি মুফাস্সাল সূরাগুলো এক রাক‘আতেই তেলাওয়াত করেছি। তিনি বললেন, তাহলে নিশ্চয়ই কবিতার ন্যায় দ্রুত পড়েছ। নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) পরস্পর সমতুল্য যে সব সূরা মিলিয়ে পড়তেন, সেগুলো সম্পর্কে আমি জানি। এ বলে তিনি মুফাস্‌সাল সূরাসমূহের বিশটি সূরা উল্লেখ পূর্বক বলেন, নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) প্রতি রাক‘আতে এর দু’টি করে সূরা পড়তেন।

[@smrafiqislam4074]

অালহামদুলিল্লাহ,।

[@tariksardarsardar352]

I love u, hujurer chehrata dekhle mon jano santite vore jay

[@sfkmohammadali]

❤

[@sadafhuq3094]

আবু হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত, রাসূল (ছাঃ) বলেছেন, যে ব্যক্তি কোন ছালাত আদায় করল অথচ সূরা ফাতিহা পাঠ করল না, তার ছালাত অসম্পূর্ণ রয়ে গেল। এ কথাটি তিনি তিনবার বলেন। তখন আবু হুরায়রাকে জিজ্ঞেস করা হল, আমরা যখন ইমামের পিছনে থাকি? উত্তরে তিনি বললেন, তুমি চুপে চুপে পড়। কেননা আমি রাসূল (ছাঃ)-কে বলতে শুনেছি, আল্লাহ তা‘আলা বলেন, আমি ছালাতকে আমার মাঝে ও আমার বান্দার মাঝে দুই ভাগে ভাগ করেছি। আমার বান্দার জন্য সেই অংশ যা সে চাইবে। ছহীহ মুসলিম হা/৯০৪, ১/১৬৯-৭০ পৃঃ, (ইফাবা হা/৭৬২), ‘ছালাত’ অধ্যায়, অনুচ্ছেদ-১১; মিশকাত হা/৮২৩, পৃঃ ৭৮-৭৯; বঙ্গানুবাদ মিশকাত হা/৭৬৬, মিশকাত ২/২৭২ পৃঃ।

[@mythacker4365]

শেষ মেসে আমাদের আহলে হাদিস ভাইয়েরা নিজেদের মতো হাদিস বানানোও বাকি রাখলো না! আপনে যে হাদিস দিয়েসেন তা আহলে হাদিস নিয়ন্ত্রিত সোর্স' ছাড়া কোথায় পাওয়া যাবে না. hadithbd, al hadis etc এগুলা আহলে হাদীসদের নিয়ন্ত্রিত।

[@hasaneducationbatchall4529]

Maaall

[@mdyasinchy]

A Akida Nobi Beddashe dar Mosolman Dar Noy Ahala Hadis Jahanname Lil La Ha Takbir Salafe Ahala Kuran Ahala Kobish Tablig Jamati Islame Tawhadi Kharaji Youhodi Nasara Sheyaa KadiAnni La Majhabi Abulahabi Abujahale Eagidie Rafagi Ibna Tayabe Albano Mododi Abdul Wahabi Nojdi INUL Bare Ahamod Shafe PONTERA MONAFACK jHANNAME KAFAR AMIN

[@gazi5903]

খুব সুন্দর আলোচনা ।আহলে হাদিস মানে ই সহীহ আকীদার ।তারা যা বলবে তাই খাঁটি কোন ভেজাল নাই ।এমন কি ব্রাদার (রাহুল)সিস্টারগন সহীহ হাদিসের নামে যা বলবে চোখ বুজে তাই মেনে নিতে হবে ।

[@shahidrahman8067]

আসসালামুআলাইকুম হজুর আমি মালয়েশিয়া থেকেছি অতো কিছু বুঝিনা তবে মালয়েশিয়ার মসজিদে নামায পড়েছি।সবাই জোরে আমীন বলে।আর সুরা ফাতিহা শেষ হলে সুরা ফাতিহা পড়ার সময় দেয় । হুজুর অনেকখন চুপ থাকে ।সবাই হাত উঠায়/রাফাদাইন করে।বাংলাদেশ আহলে হাদিস এদের সাথে সব মিলে যায়।ইন্দোনেশিয়া মালয়েশিয়া একই রকম।জানাবেন ।ধন্যবাদ ।

[@mdabdulhamid2757]

ওখানে অন্য মাজহাব তাই

[@rubelshaikh4154]

ইন্দোনেশিয়ায় , মালয়েশিয়া , কি আমাদের দলিল নাকি না কুরআন ও সুন্নাহ আমাদের দলিল

[@mdtusherahamed4431]

@@rubelshaikh4154 এটা কোন হুজুর থেকে শিখছ ভাই হাস্যকর। তারা কি কুরাআন আর হাদিস মাইনা চলে না 😂😂

[@rubelshaikh4154]

তোমার কথাটা বেশী হাস্যকর মনে হচ্ছে কারণ তোমার কথা দ্বারা বোঝা যায় তুমি যদি মসজিদে কোন মুসল্লিকে দেখো যে সে বসে নামায পড়ছে তো তুমি আর কোরআন হাদিস দেখবা না বরণ তুমিও বসে পড়া শুরু করে দেবে কেউ কিছু বললে বলবে যে সে কি কোরআন মাজীদ কি হাদিস জানেনা মানে না আসল সমস্যাটা ওর বুঝবে না যে সে অসুস্থ তাই সে বসে পড়ছে কোরআন হাদিস ছাড়া অন্ধের মতন অন্য কাউকে অনুসরণ করা একটা বড় ধরনের বোকামি কাজ

[@mdtusherahamed4431]

@@rubelshaikh4154 bhai nijer mon gora kotha nijer kashe rakho. Ami o onk kichu bolte pari but amar dorkar nai. Tara o quran ar hadis ar nai namaz pore. Ata thik kono desh amader dolil na kinto tara je namaz pore sha ta quran ar hadis darai. Hoi

[@hasaneducationbatchall4529]

আহলে হাদিস এর রোগ থেকে আল্লাহ্ তুমি তোমার বান্দাদের রক্ষা করো, আমীন

[@RobulHossen-w6x]

কুয়েতে পুরা দেশ জুরে আমিন কয় মিশরে জুরে আমিন কয় সৌইদিতে জুরে আমিন কয় বাহারাইন জুরে আমিন কয় ইরাকে জুরে আমিন কয় কাতারে জুরে আমিন কয় আমি কুয়েতে আছি বেটা এখানে আহলে হাদীছ চলে কনো হানাফি চলে না

[@Hello-banglades]

এত সহিহ হাদিস ও কোতআন দ্বারা দলিল দেওয়ার পরও যখন আহলে হাদিসিরা এটাকে অস্বিকার করে তখন তাদের কি বলা যায়

[@RanaahmmedRana]

ফেতনাবাজ নতুন নতুন ফেনা তারাই আবিষ্কার করে।

[@smrafiqislam4074]

কু*ত্তার লেজ অাউলাহদস।

[@alfayedmolla1071]

সৌদির আলেমরা যখন নামাজে দাড়াই তখন আরবিতে একটা কথা বলে সেই কথাটা কি জানো

[@babyruhymoni]

Oderke bas deo

[@mosfiqurrahman5493]

তাদেরকে কাপের বলতে পারেন।

[@AshrafAli-ux4db]

আপনার বক্তব্য শুনে বুঝতে পারলাম কাকে বলে জ্ঞানী পাপী,,,, সবই জানেন বুঝেন কিন্তু মানেন না,, মানুষদের কোরআন হাদিসের ভুল ব্যাখ্যা দিচ্ছেন আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করুক

[@sharifulislam4560]

আমার মতে, এবং আমি যে ভাবে করি সেটা হল যে নামাজে ঈমাম জোরে সুরা ফাতিহা পড়ে আমি সাথে সাথে পরিনা । যে সালাতে ঈমাম আস্তে আস্তে পড়ে আমি তখন সুরা ফাতিহা পড়ি। কারন হল ঈমাম যখন জোড়ে পড়ে আমি সাথে সাথে পড়লে কখনো কখনো ঈমামের আগে আমার পড়া হয়ে যায় । তাই আমি পড়িনা। তাই আমি মনে করি ঈমাম যে রাকাতে আওয়াজ করে পড়েনা সেই রাকাতে সুরা ফাতিহা পড়া উচিত।

[@komoruddin7075]

Ah apnar moto jodi sobhanafira muk kulto tokon murko ahlehadisra halak hoito ,

[@mdjalilmondol6990]

কুরআন শরীফ পড়লে চুপ থাকতে হবে এই কি শুধু নামাজের সময়? অন্য সময়ের জন্য নয়? অন্য সময় চুপ থাকা হয় না কিসের জন্য

[@fushiurrahman5024]

وَحَدَّثَنَاهُ إِسْحَاقُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ الْحَنْظَلِيُّ، أَخْبَرَنَا سُفْيَانُ بْنُ عُيَيْنَةَ، عَنِ الْعَلاَءِ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ ‏"‏ مَنْ صَلَّى صَلاَةً لَمْ يَقْرَأْ فِيهَا بِأُمِّ الْقُرْآنِ فَهْىَ خِدَاجٌ - ثَلاَثًا - غَيْرُ تَمَامٍ ‏"‏ ‏.‏ فَقِيلَ لأَبِي هُرَيْرَةَ إِنَّا نَكُونُ وَرَاءَ الإِمَامِ ‏.‏ فَقَالَ اقْرَأْ بِهَا فِي نَفْسِكَ فَإِنِّي سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ ‏"‏ قَالَ اللَّهُ تَعَالَى قَسَمْتُ الصَّلاَةَ بَيْنِي وَبَيْنَ عَبْدِي نِصْفَيْنِ وَلِعَبْدِي مَا سَأَلَ فَإِذَا قَالَ الْعَبْدُ ‏{‏ الْحَمْدُ لِلَّهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ‏}‏ ‏.‏ قَالَ اللَّهُ تَعَالَى حَمِدَنِي عَبْدِي وَإِذَا قَالَ ‏{‏ الرَّحْمَنِ الرَّحِيمِ‏}‏ ‏.‏ قَالَ اللَّهُ تَعَالَى أَثْنَى عَلَىَّ عَبْدِي ‏.‏ وَإِذَا قَالَ ‏{‏ مَالِكِ يَوْمِ الدِّينِ‏}‏ ‏.‏ قَالَ مَجَّدَنِي عَبْدِي - وَقَالَ مَرَّةً فَوَّضَ إِلَىَّ عَبْدِي - فَإِذَا قَالَ ‏{‏ إِيَّاكَ نَعْبُدُ وَإِيَّاكَ نَسْتَعِينُ‏}‏ ‏.‏ قَالَ هَذَا بَيْنِي وَبَيْنَ عَبْدِي وَلِعَبْدِي مَا سَأَلَ ‏.‏ فَإِذَا قَالَ ‏{‏ اهْدِنَا الصِّرَاطَ الْمُسْتَقِيمَ * صِرَاطَ الَّذِينَ أَنْعَمْتَ عَلَيْهِمْ غَيْرِ الْمَغْضُوبِ عَلَيْهِمْ وَلاَ الضَّالِّينَ‏}‏ ‏.‏ قَالَ هَذَا لِعَبْدِي وَلِعَبْدِي مَا سَأَلَ ‏"‏ ‏.‏ قَالَ سُفْيَانُ حَدَّثَنِي بِهِ الْعَلاَءُ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ يَعْقُوبَ دَخَلْتُ عَلَيْهِ وَهُوَ مَرِيضٌ فِي بَيْتِهِ فَسَأَلْتُهُ أَنَا عَنْهُ ‏.‏ আবূ হুরাইরাহ্ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ: নাবী(সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ যে ব্যক্তি সলাত আদায় করল অথচ তাতে উম্মুল কুরাআন (সূরাহ্‌ ফা-তিহা) পাঠ করেনি তার সলাত ত্রুটিপূর্ণ থেকে গেল, পূর্ণাঙ্গ হল না। এ কথাটা তিনবার বলেছেন। আবূ হুরায়রা্(রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করা হল, আমরা যখন ইমামের পিছনে সলাত আদায় করব তখন কী করব? তিনি বললেন, তোমারা চুপে চুপে তা পড়ে নাও। কেননা আমি রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বলতে শুনেছি, মহান আল্লাহ বলেছেনঃ আমার এবং আমার বান্দার মাঝে আমি সলাত কে অর্ধেক অর্ধেক করে ভাগ করে নিয়েছি এবং আমার বান্দার জন্য রয়েছে সে যা চায়। বান্দা যখন বলে, (আরবী) (সমস্ত প্রশংসা বিশ্ব জাহানের প্রতিপালক আল্লাহর জন্য), আল্লাহ তা’আলা তখন বলেনঃ আমার বান্দা আমার প্রশংসা করেছে। সে যখন বলে, (আরবি) (তিনি অতিশয় দয়ালু এবং করুণাময়); আল্লাহ তা’আলা বলেনঃ বান্দা আমার প্রশংসা করেছে, গুণগান করেছে। সে যখন বলে, (আরবি) (তিনি বিচার দিনের মালিক); তখন আল্লাহ বলেনঃ আমার বান্দা আমার গুণ বর্ণনা করেছে। আল্লাহ আরো বলেনঃ বান্দা তার সমস্ত কাজ আমার উপর সমর্পন করেছে। সে যখন বলে, (আরবি) (আমরা কেবল তোমারই ‘ইবাদাত করি এবং তোমারই কাছে সাহায্য প্রার্থনা করি); তখন আল্লাহ বলেনঃ এটা আমার এবং আমার বান্দার মধ্যকার ব্যাপার। (এখন) আমার বান্দার জন্য রয়েছে সে যা চায়। যখন সে বলে, (আরবি) আমাদের সরল-সঠিক পথে পরিচালনা করুন। যেসব লোকদের আপনি নি’আমাত দান করেছেন, তাদের পথে নয় যাদের প্রতি আপনার গযব নাযিল হয়েছে এবং যারা পথভ্রষ্ট হয়েছে, তখন আল্লাহ বলেনঃ এসবই আমার বান্দার জন্যে এবং আমার বান্দার জন্যে রয়েছ সে যা চায়। সুফ্‌ইয়ান বলেন, আমি ‘আলা ইবনু ‘আবদুর রহমান ইবনু ইয়া’কূবকে জিজ্ঞেস করলে তিনি আমাকে এ হাদীস বর্ণনা করে শুনান। এ সময় তিনি রোগশয্যায় ছিলেন এবং আমি তাকে দেখতে গিয়াছিলাম। ( ই. ফা. ৭৬২, ই. সে. ৭৭৪) সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ৭৬৪ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD

[@sirjainuddintv552]

হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে শাদ্দাদ( রাঃ) থেকে বর্নিত; তিনি বলেন একদা রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যোহর বা আসর এর নামাজ পড়তেছিলেন,এক ব্যক্তি রাসুল ( সাঃ) এর পিছনে কিরাত পড়া শুরু করলো।অন্যজন বাধা দিলো।যখন রাসূল ( সাঃ) নামাজ শেষ করলেন তখন সেই ব্যক্তি বলল ইয়া রাসুলুল্লাহ সাঃ আমি আপনার পিছনে কিরাত পড়তেছিলাম ; আর এই লোক আমাকে বাধা দিয়েছে। তখন রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন যে ব্যক্তির ইমাম থাকবে ইমামের কিরাতই হলো সেই ব্যক্তির কিরাত। মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক ২/১৩৫ হাদিস নং ২৭৯৭.

[@fushiurrahman5024]

@@sirjainuddintv552 حَدَّثَنَا أَبُو الْوَلِيدِ الطَّيَالِسِيُّ، حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، ح وَحَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ كَثِيرٍ الْعَبْدِيُّ، أَخْبَرَنَا شُعْبَةُ، - الْمَعْنَى - عَنْ قَتَادَةَ، عَنْ زُرَارَةَ، عَنْ عِمْرَانَ بْنِ حُصَيْنٍ، أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم صَلَّى الظُّهْرَ فَجَاءَ رَجُلٌ فَقَرَأَ خَلْفَهُ ‏{‏ سَبِّحِ اسْمَ رَبِّكَ الأَعْلَى ‏}‏ فَلَمَّا فَرَغَ قَالَ ‏"‏ أَيُّكُمْ قَرَأَ ‏"‏ ‏.‏ قَالُوا رَجُلٌ ‏.‏ قَالَ ‏"‏ قَدْ عَرَفْتُ أَنَّ بَعْضَكُمْ خَالَجَنِيهَا ‏"‏ ‏.‏ قَالَ أَبُو دَاوُدَ قَالَ أَبُو الْوَلِيدِ فِي حَدِيثِهِ قَالَ شُعْبَةُ فَقُلْتُ لِقَتَادَةَ أَلَيْسَ قَوْلُ سَعِيدٍ أَنْصِتْ لِلْقُرْآنِ قَالَ ذَاكَ إِذَا جَهَرَ بِهِ ‏.‏ وَقَالَ ابْنُ كَثِيرٍ فِي حَدِيثِهِ قَالَ قُلْتُ لِقَتَادَةَ كَأَنَّهُ كَرِهَهُ ‏.‏ قَالَ لَوْ كَرِهَهُ نَهَى عَنْهُ ‏. ‘ইমারান ইবনু হুসায়ন (রহঃ) থেকে বর্ণিতঃ: তিনি বলেন, একদা নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) যুহ্‌রের সলাত আদায় করছিলেন। এমন সময় এক ব্যক্তি এসে তাঁর পিছনে “সাব্বিহিসমা রব্বিকাল- আলা” (সূরাহ আ‘লা) পাঠ করল। সলাত শেষে নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) জিজ্ঞেস করলেন, তোমাদের মধ্যকার কে ক্বিরাআত করেছে? জবাবে তাঁরা বলেন, এক ব্যক্তি। তিনি (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, আমি বুঝতে পেরেছি তোমাদের কেউ আমাকে (কুরাআন পাঠে) জটিলতায় ফেলেছে। ইমাম আবূ দাউদ (রহঃ) বলেন, আবূল ওয়ালীদ তার বর্ণিত হাদীসে উল্লেখ করেন যে, শু‘বাহ বলেন, আমি ক্বাতাদাহকে বললাম- সাঈদ কি বলেননি যে, “কুরআন পাঠের সময় চূপ থাক?” তিনি বললেনঃ এ হুকূম স্বরব ক্বিরাআত সম্পন্ন সলাতের জন্য। ইমাম ইবনু কাসীর তার বর্ণিত হাদীসে উল্লেখ করেন যে, (শু‘বাহ বলেন) আমি ক্বাতাদাহকে বললাম, সম্ভবতঃ নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) যেন ক্বিরাআত পাঠ অপছন্দ করেছেন। তিনি বললেন, যদি তিনি (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) অপছন্দ করতেন তাহলে তিনি ক্বিরাআত পাঠে নিষেধ করতেন। সহীহঃ মুসলিম। সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৮২৮ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD

[@fushiurrahman5024]

@@sirjainuddintv552 حَدَّثَنَا أَبُو الْوَلِيدِ الطَّيَالِسِيُّ، حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، ح وَحَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ كَثِيرٍ الْعَبْدِيُّ، أَخْبَرَنَا شُعْبَةُ، - الْمَعْنَى - عَنْ قَتَادَةَ، عَنْ زُرَارَةَ، عَنْ عِمْرَانَ بْنِ حُصَيْنٍ، أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم صَلَّى الظُّهْرَ فَجَاءَ رَجُلٌ فَقَرَأَ خَلْفَهُ ‏{‏ سَبِّحِ اسْمَ رَبِّكَ الأَعْلَى ‏}‏ فَلَمَّا فَرَغَ قَالَ ‏"‏ أَيُّكُمْ قَرَأَ ‏"‏ ‏.‏ قَالُوا رَجُلٌ ‏.‏ قَالَ ‏"‏ قَدْ عَرَفْتُ أَنَّ بَعْضَكُمْ خَالَجَنِيهَا ‏"‏ ‏.‏ قَالَ أَبُو دَاوُدَ قَالَ أَبُو الْوَلِيدِ فِي حَدِيثِهِ قَالَ شُعْبَةُ فَقُلْتُ لِقَتَادَةَ أَلَيْسَ قَوْلُ سَعِيدٍ أَنْصِتْ لِلْقُرْآنِ قَالَ ذَاكَ إِذَا جَهَرَ بِهِ ‏.‏ وَقَالَ ابْنُ كَثِيرٍ فِي حَدِيثِهِ قَالَ قُلْتُ لِقَتَادَةَ كَأَنَّهُ كَرِهَهُ ‏.‏ قَالَ لَوْ كَرِهَهُ نَهَى عَنْهُ ‏. ‘ইমারান ইবনু হুসায়ন (রহঃ) থেকে বর্ণিতঃ: তিনি বলেন, একদা নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) যুহ্‌রের সলাত আদায় করছিলেন। এমন সময় এক ব্যক্তি এসে তাঁর পিছনে “সাব্বিহিসমা রব্বিকাল- আলা” (সূরাহ আ‘লা) পাঠ করল। সলাত শেষে নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) জিজ্ঞেস করলেন, তোমাদের মধ্যকার কে ক্বিরাআত করেছে? জবাবে তাঁরা বলেন, এক ব্যক্তি। তিনি (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, আমি বুঝতে পেরেছি তোমাদের কেউ আমাকে (কুরাআন পাঠে) জটিলতায় ফেলেছে। ইমাম আবূ দাউদ (রহঃ) বলেন, আবূল ওয়ালীদ তার বর্ণিত হাদীসে উল্লেখ করেন যে, শু‘বাহ বলেন, আমি ক্বাতাদাহকে বললাম- সাঈদ কি বলেননি যে, “কুরআন পাঠের সময় চূপ থাক?” তিনি বললেনঃ এ হুকূম স্বরব ক্বিরাআত সম্পন্ন সলাতের জন্য। ইমাম ইবনু কাসীর তার বর্ণিত হাদীসে উল্লেখ করেন যে, (শু‘বাহ বলেন) আমি ক্বাতাদাহকে বললাম, সম্ভবতঃ নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) যেন ক্বিরাআত পাঠ অপছন্দ করেছেন। তিনি বললেন, যদি তিনি (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) অপছন্দ করতেন তাহলে তিনি ক্বিরাআত পাঠে নিষেধ করতেন। সহীহঃ মুসলিম। সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৮২৮ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD

[@fushiurrahman5024]

@@sirjainuddintv552 حَدَّثَنَا عَلِيُّ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ، قَالَ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، قَالَ حَدَّثَنَا الزُّهْرِيُّ، عَنْ مَحْمُودِ بْنِ الرَّبِيعِ، عَنْ عُبَادَةَ بْنِ الصَّامِتِ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ ‏ "‏ لاَ صَلاَةَ لِمَنْ لَمْ يَقْرَأْ بِفَاتِحَةِ الْكِتَابِ ‏"‏‏.‏ ‘উবাদাহ ইব্‌নু সমিত (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ: রাসূলুল্লাহ্‌ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ যে ব্যক্তি সালাতে সূরা আল-ফাতিহা পড়ল না তার সালাত হলো না। [১] ফুটনোটঃ [১] আমাদের দেশের হানাফী ভাইয়েরা ইমামের পেছনে সূরা আল-ফাতিহা পাঠ করেন না, এটা নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর ‘আমলের বিপরীত। ইমামের পিছনে মুক্তাদীকে অবশ্যই সূরা আল-ফাতিহা পাঠ করতে হবে। মুক্তাদী ইমামের পিছনে সূরা ফাতিহা না পড়লে তার সালাত, সালাত বলে গণ্য হবে না । বুখারীর অন্য বর্ণনায় জুযউল ক্বিরাআতের মধ্যে আছে- ‘আমর্‌ বিন শুয়াইব তাঁর পিতা হতে, তাঁর পিতা তাঁর দাদা হতে বর্ণনা করে বলেছেন যে, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন তোমরা কি আমার পেছনে কিছু পড়ে থাক? তাঁরা বললেন, হাঁ আমরা খুব তাড়াহুড়া করে পাঠ করে থাকি। অতঃপর নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন তোমরা উম্মুল কুরআন অর্থাৎ সূরা ফাতিহা ব্যতিত কিছুই পড়বে না। (বুখারী ১ম ১০৪ পৃষ্ঠা। জুযউল কিরায়াত। মুসলিম ১৬৯, ১৭০ পৃষ্ঠা। আবূ দাউদ ১০১ পৃষ্ঠা। তিরমিযী ১ম খণ্ড ৫৭, ৭১ পৃষ্ঠা। নাসাঈ ১৪৬ পৃষ্ঠা। ইব্‌নু মাজাহ ৬১ পৃষ্ঠা। মুয়াত্তা মুহাম্মাদ ৯৫ পৃষ্ঠা। মুয়াত্তা মালিক ১০৬ পৃষ্ঠা। সহীহ ইব্‌নু খুযায়মাহ ১ম খণ্ড ২৪৭ পৃষ্ঠা। মুসলিম ইসলামিক ফাউন্ডেশন হাদীস নং ৭৫৮-৭৬৭ ও ৮২০-৮২৪। হাদীস শরীফ, মাওঃ আবদুর রহীম, ২য় খণ্ড ১৯৩-১৯৬ পৃষ্ঠা, ইসলামিয়াত বি-এ, হাদীস পর্ব ১৪৪-১৬১ পৃষ্ঠা। হিদায়াহ দিরায়াহ ১০৬ পৃষ্ঠা। মেশকাত ৭৮ পৃষ্ঠা। বুখারী আযীযুল হক ১ম হাদীস নং ৪৪১। বুখারী- আধুনিক প্রকাশনী ১ম খণ্ড হাদীস নং ৭১২। বুখারী-ইসলামিক ফাউন্ডেশন ২য় খণ্ড হাদীস নং ৭১৮। তিরমিযী- ইসলামিক ফাউন্ডেশন ১ম খণ্ড হাদীস নং ২৪৭। মিশকাত- নূর মোহাম্মদ আযমী ২য় খণ্ড ও মাদ্‌রাসা পাঠ্য হাদীস নং ৭৬৫, ৭৬৬, ৭৯৪। বুলূগুল মারাম ৮৩ পৃষ্ঠা। কিমিয়ায়ে সায়াদাত ১ম খণ্ড ২০৪ পৃষ্ঠা ।) সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৭৫৬ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস Source: আল হাদিস অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ, IRD

[@dilrubaakterkhanam9835]

নামায হলো জাহেরী (সরবে) ও সিররি(নিরবে)। জাহেরী নামাজে ইমাম ফাতেহা ও কিরাত পড়লে মোক্তাদি শুনবে আর সিররি নামাযে ইমামের সাথে সাথে মোক্তাদিও মনে মনে সুরা ফাতেহা পড়বে। এর জন্য মুয়াত্তা মালিকের নামায অধ্যায় দেখুন।

[@KoliAktar-y8r]

যত সুন্দর ওয়াজই করেন না কেন হৃদয়ে যদি আহলে বায়াতের প্রেম না থাকে এত দলিল কোন কাজে আসবে না

[@mdsagorahmmed8522]

ভাই৷ আমার৷ একটা৷ প্রস্ন৷ আসে৷৷ ঠিক৷ আসে৷ আপ্নারা৷ নামাযে৷ সুরা ফাতেহা৷ পরেন্না৷৷ তয়৷ আপ্নারা৷ কেনো৷ নামাজে আত্তাহিয়াতু পরেন৷ কেনো৷ দুরুত সরিফ পরেন এই সবতো ইমাম পরে কেনো দুয়া মা সুরা পরেন ৷ পরের৷ প্রস্ন৷ হলো সুরা মাইদায়৷ আসে৷ মৃতো৷ প্রানি৷ খাওয়া হারাম জা৷ আল্লাহ৷ নাম৷ ছাড়া জবই দেওয়া হয় আপ্নেরা৷ কেনো৷ মৃতো মাছ খান আপ্নারাতো আগে কুরআন মানেন দয়য়া করে৷ দেওবন্দি৷ নতুন৷ ফিরকা৷ প্রস্নের৷ উত্তার দিবেন

[@mojammelhouque9895]

Ami hanafider dekhi mukhomondole nurer jhalak kintu.... Ar bollam na

[@amzadhossain4437]

Bidathi khajuria pls. Read jujul kirat by Imam bukhari.

[@rabbilsk4463]

Makkha modina shofar kurun Tarpore Hadid's sunaben Insallha

[@mr.x3060]

Vai onek br gce oni r oikhner hujur der shte-onar onk Kotha hoice..

[@YousufAli-um1fy]

আল্লাহপাক তো কুরআনে বলেছেন হে রাসুল আমি আপনাকে দিলাম সাত আয়াত যা বারবার পড়া হয় এবং দিলাম আল কুরআন অতয়েব রাসূল বলেছেন যে ব্যক্তি সূরা ফাতেহা পাঠ করল না তার নামাজ হলো না

[@alfayedmolla1071]

কখোন চুপ থাকতে বলেছেন নামাজের সময় নাকি কোরআন পরারসমায়

[@shydulislam1706]

সম্মানিত হুজুর। সূরা ফাতিহা না পড়লে নামাজ হবে না,,, এই কথার ভিত্তিতে আপনি যেমন বলেছেন যে এখানে মুক্তাদির কথা উল্লেখ করা নাই সেটা ঠিক কিন্তু আমার প্রশ্ন হল এখানে কি ইমামের কথা উল্লেখ করা আছে?????

[@AtiqurRahman-hz9cz]

কোন এক মুসুল্লি ফরজ চার রাকাত নামাজের এক রাকাত পাইলো তাও আবার সূরা ফাতিহা না পড়েই, ইমাম সালাম ফেরানোর পর ঐ মুসুল্লি সুরা ফাতিহা না পড়ে কিভাবে বাকি তিন রাকাত নামাজ আদায় করবেন?

[@md.mumtahinurrahman968]

পড়তে হবে তখন

[@mdhashem5440]

আলেম যদি ঠিক না থাকে আমরা কোথায় জাবো

[@mdasrafhossain6886]

হাদিসকারিও হানাফিরা একসাথে বসে এগুলো ঝামেলা শেষ করেন,আমরা সাধারণ মানুষ মুকতি চাই

[@hedayetulislam6770]

সূরাহ ফাতিহা এবং কোরআনুল কারিম একসাথে গ্রথিত। কিন্তু ফাতিহাতুল কিতাব এবং কোরআনুলকারিম আলাদা বলে প্রতীয়মান। কারণ আলিফ লাম মিম থেকে নাছ পর্যন্ত কোরআনুল কারিম। আর সূরাহ ফাতিহা না পড়লে নামাজ হবেনা এটা হজরত আবু হোরায়েরা থেকে বর্ণনা পাওয়া যায়।

[@mizanurrahman5814]

সোয়া লাখ নবীগন কি ফাতিহা শুনেন নাই?

[@abdulmalek4775]

I request you all to come under one umbrella.

[@MostafizurRahaman-ko1yl]

সুরা আল হিজর ৮৭ আয়াত পড়ে আলোচনা করো

[@alomarabicgrammar7305]

সূরা ফাতিহার পক্ষে যে হাদিসগুলো আছে সেগুলো বলছেন না কেন। সেগুলো তো সহি হাদিস বুখারী মুসলিম থেকে আছে

[@mdabulhashem7705]

যদি কেউ সুরা ফাতিহা পরে সমস্যা কি????

[@হক্কানিমিডিয়া24]

সুরাই ফাতেহা পড়লে সমস্যা কি আপনি প্রশ্ন করেছেন ফাতেহা পড়লে এই সমস্যা যে গাড়ি চালানোর জন্য একজন ড্রাইভার এর দরকার যদি প্রাইভেট হয় গাড়ি এক্সিডেন্ট হবে তেমনি ভাবে সূরা ফাতেহা পড়বে শুধু ইমাম সবাই মিলে যদি সুরায়ে ফাতেহা পড়ে তাহলে এক্সিডেন্ট হবে এটাই সমস্যা পড়লে

[@mdjalilmondol6990]

খালি সুরা ফাতেহা পড়ার জন্য ইমাম সাহেব রাখছেন বাকিগুলো তো সব নিজে নিজেরাই পড়েন খালি সুরা ফাতিহাটাই বড় হয়ে গেল

[@mdsanyvhai6118]

Sir apnar hadis milena......৭৭৪ حَدَّثَنَا مُسَدَّدٌ، قَالَ حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ، قَالَ حَدَّثَنَا أَيُّوبُ، عَنْ عِكْرِمَةَ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ، قَالَ قَرَأَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم فِيمَا أُمِرَ، وَسَكَتَ فِيمَا أُمِرَ ‏{‏وَمَا كَانَ رَبُّكَ نَسِيًّا‏}‏ ‏{‏لَقَدْ كَانَ لَكُمْ فِي رَسُولِ اللَّهِ أُسْوَةٌ حَسَنَةٌ‏}‏‏.‏ ইব্‌নু ‘আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন, নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) যেখানে কিরাআত পাঠের [১] জন্য আদেশ পেয়েছেন, সেখানে পড়েছেন। আর যেখানে চুপ থাকতে [২] আদেশ পেয়েছেন সেখানে চুপ থেকেছেন রয়েছেন। (আল্লাহ্ তা‘আলার বাণী): “তোমার প্রতিপালক ভুল করেন না”-(সূরা মারইয়াম ১৯/৬৪)। “নিশ্চয় তোমাদের জন্য আল্লাহর রসূল-এর মধ্যে রয়েছে উত্তম আদর্শ।” (সূরা আল-আহযাব ৩৩/২১) -------------- ৭৭৪/১. আনাস (রাঃ) হতে বর্ণিত। কুবার মসজিদে এক আনসারী ব্যক্তি তাঁদের ইমামাত করতেন। তিনি সশব্দে কিরা-আত পড়া হয় এমন কোন সালাতে যখনই কোন সূরা তেলাওয়াত করতেন, قُل هُوَ اللهُ أَحَدٌ সূরা দ্বারা শুরু করতেন। তা শেষ করে অন্য একটি সূরা এর সাথে মিলিয়ে পড়তেন। আর প্রতি রাক‘আতেই তিনি এমন করতেন। তাঁর সঙ্গীরা এ ব্যাপারে তাঁর নিকট বললেন যে, আপনি এ সূরাটি দিয়ে শুরু করেন, এটি যথেষ্ট হয় বলে আপনি মনে করেন না তাই আর একটি সূরা মিলিয়ে পড়েন। হয় আপনি এটিই পড়বেন, না হয় এটি বাদ দিয়ে অন্যটি পড়বেন। তিনি বললেন, আমি এটি কিছুতেই ছাড়তে পারব না। আমার এভাবে ইমামাত করা যদি আপনারা অপছন্দ করেন, তাহলে আমি আপনাদের ইমামাত ছেড়ে দেব। কিন্তু তাঁরা জানতেন যে, তিনি তাদের মাঝে উত্তম। তিনি ব্যতীত অন্য কেউ তাদের ইমামাত করুক এটা তাঁরা অপছন্দ করতেন। পরে নবী যখন তাঁদের এখানে আগমন করেন, তাঁরা বিষয়টি নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে জানান। তিনি বললেন, হে, অমুক! তোমার সঙ্গীগণ যা বলেন তা করতে তোমাকে কিসে বাধা দেয়? আর প্রতি রাক‘আতে এ সূরাটি বাধ্যতামূলক করে নিতে কিসে উদ্বুদ্ধ করছে? তিনি বললেন, আমি এ সূরাটি ভালবাসি। নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেনঃ এ সূরার ভালবাসা তোমাকে জান্নাতে প্রবেশ করাবে।

[@alfayedmolla1071]

সৌদি তে অনেক আলেম রা ইমামের পেছনে সুরা পরে

[@yaqubalimulla6025]

ইমামের পিছনে সৌদি আরব সকলেই ফাতেহা পড়ে মক্কা-মদিনা বাদে সব জায়গায় আট রাকাত তারাবি পড়ে

[@abubhuiyan7467]

সুরা ফাতিহা পড়লে পাপ হবে নাতো?

[@Hello-banglades]

আহলে হাদিসিদের কমেন্ট দেখে আমি অবাক

[@mdbaratali6135]

সুরা ফাতিহা কোন পরার অন্তর্ভুক্ত?

[@saifulsaiful0417]

এখানে বলা হয়েছে যে সূরা ফাতিহা না পড়ে তার নামায হয় না ইমাম-মুক্তাদী কারো কথাই বলা হয়

[@saifulsaiful0417]

এখানে ইমামের কথা কি বলেছে

[@NurulIslam-d1v9t]

এখানে মান শব্দটি উল্লেখ আছে মান শব্দটি ব্যাপক সুতরাং সবাই পড়তে হবে

[@NurulIslam-d1v9t]

বেশি দূরে নয় ঢাকা মাদারটেক কি আছে হানাফী মসজিদ হানাফিয়া

[@najbarulsk7279]

APNI age Muslim Ber the giyechen

[@hedayetulislam6770]

সূরা ফাতিহা না পড়লে নামাজ হবেনা। তখন কি হবে? সাহাবী গন পড়ছেন কিনা অথবা পড়েন নাই।এরূপ কোন প্রমাণ আছে কি?

[@Dr.Anamulhaque1]

ডাক্তার জাকির নায়েক যেটা বলেন সেটাই সঠিক

[@mdnahidislam5890]

হাদিস আগে আমাদের কে বুঝতে হবে,, রসুল (সাঃ) বলেন যে ব্যাক্তি,, সুরা ফাতিহা পড়লো না তার সলাত হয় না,,,

[@jubayerahamed7882]

এই হাদিসে নবী সাঃ একাকী নামাজীর কথা বলেছেন আগে এটা বুঝতে হবে কেন না অন্য হাদিসে বলা হয়েছে যার ইমাম আছে তার কেরাতের দরকার নাই ইমামের কেরাত‌ই মুকতাদির কেরাত

[@robiulislamrobi9763]

আর কোরআন বলতেছে যে ,, যখন কোরআন শরীফ তেলাওয়াত করা হয় তখন তোমরা চুপ থাকো,,

[@mdjalal5337]

তুমি বুজ ঘোড়ার ডিম হাদিসের অর্থ করো তোরা উল্টা এলেম কম থাকার কারনে

[@mdpavel7280]

আল্লাহ তো সূরা আরাফে কোরআন পড়ার সময় শোনতে ও চুপ থাকতে বলছে। এখানে তো চুপ থাকার অর্থ এই না যে যখন কেরাত না শুনা যাবে তখনও চুপ থাকো। আপনি তো বললেন যখন ইমামের কেরাত না শুনা যায় তখনও চুপ থাকো এই কথা এই আয়াতে কোথায় বলা হল।

[@DrNahid-sc8jr]

এখানে সালাতের বেলায় বলা হয়েছ।

[@MdBabu-xy9sv]

আমি দেখেছি হানাফী মসজিদ

[@mdjalal5337]

কোথায় মিথ্যা কথা বললে তোমার উপর লানত পরবে প্রমান৷ দাও

[@sahinmullik]

Akta ta oh hadis palam na ame

[@SattarAli-ol8vw]

হানাফী হুজুরেরা যে শুধু কুরিয়াল কুরআনের কথা বলে দলিল দেয় যখন ফজরের ফরজ সালাতে ইমাম কেরাত করেন তখন মুক্তাদির এসে পিছনে সুন্নত নামাজ আদায় করেন তখন কুরিয়াল কোরআন কোথায় যায়

[@mahmudulhoque7416]

না পড়ার পিছনে দৌড়ান কেন ? পড়লে নামাজ হবে না এটা কোথাও আছে কিনা সেটা বলেন । যদি না থাকে তবে তবে পড়লে দোসের কি ? প্রয়োজনে চুপ থেকে শুনবে ও মনে মনে পড়বে এটা করলেই তো উত্তম ।

[@mdroyal1541]

আহলে হাদিসদের ঐ সকল পাগলেরা কমেন্টে উল্টো পাল্টা কথা বলছে. যারা জীবনে মাদ্রাসার বারান্দায় পা পর্যন্ত রাখেনাই.. আহলে হাদিসের আলেমরা কমেন্ট করনা কেন????

[@saifulsaiful0417]

রফাদাইন সম্বন্ধে আপনি মিথ্যা বলছেন রফাদাইন শব্দের অর্থই দুই হাত উত্তোলন করা আর সবাই তাকবীরে তাহরীমার সময় দুই হাত উত্তোলন করে

[@tofailahmed8745]

মুফতি কাসেমী সাহেব আপনি এই ফতোয়া কোথায় পেলেন যে সূরা অর্থাৎ সুরা ফাতেহা শুধুমাত্র আমি মোহাম্মদ মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে দিয়েছি আর কোন নবীকে দিইনি দিইনি আর আপনি যে দলিল দিচ্ছেন সূরা হিজর এর 86 থেকে 87 নম্বর আয়াত এই আয়াতে কোথায় লেখা আছে এটা

[@mdhashem5440]

এই

[@saifulsaiful0417]

হুজুর সোয়া লক্ষ পয়গাম্বর আপনাকে কে বলছে আল্লাহ ভরসা আমি এমন কোন সম্প্রদায় নাই যেখানে সতর্ককারী না পাঠাইছি

[@HamidulM76]

Righat

[@amzadhossain4437]

Tumi khelei muktadir khowa hoyejae...

[@AbdulHakim-ut2ln]

তাদেরকে ফেৎনা থেকে বেরিয়ে আসার আহবান করছি।

[@mdhazratali1873]

দেখেন সহিঃ মুসলিম 11 নম্বর অধ্যায় 760 নাম্বার হাদিস থেকে 764 নাম্বার হাদিস পর্যন্ত ভালভাবে দেখে ব্যাখ্যা করেন কে আপনাদের লাহানা হুজুররা মানুষরা ঘুমের ভিতর ফালাইতি কাছে পাক আপনাদের হেদায়েত করুক আমিন

[@mdsujonfakir400]

বাড়িয়ে বলছেন কেন? আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করুন।

[@fazlulkarim8358]

হুজুর আপনি তো বললেন আলহাদিসরা শুধু হাদিসের কথা বলে কোরআনের কথা বলেন না। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু। কথা ও কাজ হলো হাদিস । আল্লাহ যদি কোরআন আয়ত ওহী হিসাবে না পাঠাতেন। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু সালাম ।হাদিস কোথায় পেলেন।

[@mango_people]

হাদিসে কোন ভূল নাই , কিন্তু আহলে হাদিসরা হাদিসের অপবেখ্যা করে ।

[@omarfaruk9206]

গোজা মিল আর কতো দিন, কি যুক্তি,নিজের মত যা ইচ্ছা তাই বলে গেলো

[@mizanurrahman5814]

হুজুর মা=বাচ্চা? উম্মুল কুরআন কাকে বলে? সুরা আরাফ কি সুরা? মাক্কি/মাদানী? সালাত সাহাবীগন আপোশে কথাবার্তা কবে বন্ধ করেন? ইমামের পিছনে ফাতিহা বাদে অন্যান্য দোয়া পড়ার প্রয়োজন আছে কি? ফাতিহা পড়লে সালাত শুদ্ধ হবে না এমন একটা দলিল দেন না কেন?