কুরআন মাজীদে সাত জায়গায় সাতটি সালাম শব্দ আছে। এগুলোকে আয়াতে সালাম বলা হয়। এগুলোর ফযীলত হচ্ছে, যারা সকাল সন্ধ্যা এ আয়াত পাঠ করবে তারা আল্লাহর রহমতে সকল বিপদ আপদ থেকে রক্ষা পাবে। আয়াতগুলোর বাংলা উচ্চারণ ও কোন কাজের ক্ষেত্রে কোন আয়াত পাঠ করতে হবে তা নিচে বর্ননা করা হলোঃ (১) সালামুন কাওলাম মির রাব্বির রাহীম। পরম দয়ালু প্রতিপালকের পক্ষ হতে তাদেরকে বলা হবে সালাম। আল্লাহর এই সালাম ফিরিশতাগণ জান্নাতীগণের নিকট পৌঁছে দেবেন। অনেকে বলেন যে, আল্লাহ তাআলা নিজে সরাসরি তাদেরকে সালাম দিয়ে সম্মানিত করবেন। (ইয়াসিনঃ ৫৮) (২) সালামুন আলা নূহিন ফিল আলামীন। সমগ্র বিশ্বের মধ্যে নূহের প্রতি শান্তি বর্ষিত হোক! (সাফফাতঃ ৭৯) (৩) সালামুন আলা ইব্রাহীম। ইবরাহীমের উপর শান্তি বর্ষিত হোক! (সাফফাতঃ ১০৯) (৪) সালামুন আলা মূসা ওয়া হারুন। মূসা ও হারূনের প্রতি সালাম। (সাফফাতঃ ১২০) (৫) সালামুন আলা ইলইয়াসিন। ইল-ইয়াসীনের উপর শান্তি বৰ্ষিত হোক। এই আয়াতগুলি তেলায়াতে তাদের প্রতি শান্তি ও নিরাপত্তা বর্ষিত হয়। (সাফফাতঃ ১২০) (৬) সালামুন আলাইকুম তিবতুম ফাদখুলুহা খালিদুন। (ফুরকানঃ ৬৩) চরিত্র সংশোধন ও কথা কাজ সুন্দর হওয়ার জন্য এ আয়াত পাঠ করুন (৭) সালামুন হিয়া হাত্তা মাতলাইল ফাজর। শান্তিময় সে রাত, ফজরের আবির্ভাব পর্যন্ত। (কদরঃ ৫) আল্লাহর রহমতের ছায়ায় আশ্রয় পাওয়ার জন্য এ আয়াত পাঠ করুন। সন্ধ্যা থেকে সকাল পর্যন্ত সারাটা রাত শুধু শান্তিই শান্তি, মঙ্গলই মঙ্গল তথা কল্যাণে পরিপূর্ণ। সে রাত্র সর্বপ্রকার অনিষ্ট থেকে মুক্ত কেউ যদি এই ৭ সালম ৩৪১ বার পড়ে ১/বিয়ে-শাদির বাঁধা ধ্বংস হয়ে যাবে ২/যাদু কুফরি বানটনা কেটে যাবে ৩/রিজিকের বাঁধা দূর হয়ে যাবে ৪/কোটি টাকার ঋণ থাকলেও পরিশোধ হবে ৫/ গায়বি সাহায্যে আসবে, ৬/ সকল মনোবাসনা পুর্ন হবে ৭/ সকল বিপদ ও মারাত্মক রোগ থেকে মুক্তি পাবে
আল্লাহ গো তুমি আমাকে এই বিপদ থেকে রক্ষা করো আল্লাহ তুমি আমার সন্তানকে হেফাজত করুন আল্লাহ গো নেক মা হওয়ার তৌফিক দান করুন আমীন
@MdNurulislam-q6r2 күн бұрын
Amin amin amin
@RenuAkter-j8b3 күн бұрын
আমিন ইনশাআল্লাহ
@kajolkhan7734Күн бұрын
আল্লাহ হেফাজত করুন দীর্ঘ আয়ু দান করুন সুস্থ রাখেন সকল বালা মছিবদ সহজ করে দেন নেক আমল দেন নেক হেদায়েত দান করুন আমিন। মনের সব আশা গুলো পুরুন করুন আমিন। সমস্ত গুনাহ মাফ করে ভবিষ্যত সুন্দর করে দেন।
কুরআন মাজীদে সাত জায়গায় সাতটি সালাম শব্দ আছে। এগুলোকে আয়াতে সালাম বলা হয়। এগুলোর ফযীলত হচ্ছে, যারা সকাল সন্ধ্যা এ আয়াত পাঠ করবে তারা আল্লাহর রহমতে সকল বিপদ আপদ থেকে রক্ষা পাবে। আয়াতগুলোর বাংলা উচ্চারণ ও কোন কাজের ক্ষেত্রে কোন আয়াত পাঠ করতে হবে তা নিচে বর্ননা করা হলোঃ (১) সালামুন কাওলাম মির রাব্বির রাহীম। পরম দয়ালু প্রতিপালকের পক্ষ হতে তাদেরকে বলা হবে সালাম। আল্লাহর এই সালাম ফিরিশতাগণ জান্নাতীগণের নিকট পৌঁছে দেবেন। অনেকে বলেন যে, আল্লাহ তাআলা নিজে সরাসরি তাদেরকে সালাম দিয়ে সম্মানিত করবেন। (ইয়াসিনঃ ৫৮) (২) সালামুন আলা নূহিন ফিল আলামীন। সমগ্র বিশ্বের মধ্যে নূহের প্রতি শান্তি বর্ষিত হোক! (সাফফাতঃ ৭৯) (৩) সালামুন আলা ইব্রাহীম। ইবরাহীমের উপর শান্তি বর্ষিত হোক! (সাফফাতঃ ১০৯) (৪) সালামুন আলা মূসা ওয়া হারুন। মূসা ও হারূনের প্রতি সালাম। (সাফফাতঃ ১২০) (৫) সালামুন আলা ইলইয়াসিন। ইল-ইয়াসীনের উপর শান্তি বৰ্ষিত হোক। এই আয়াতগুলি তেলায়াতে তাদের প্রতি শান্তি ও নিরাপত্তা বর্ষিত হয়। (সাফফাতঃ ১২০) (৬) সালামুন আলাইকুম তিবতুম ফাদখুলুহা খালিদুন। (ফুরকানঃ ৬৩) চরিত্র সংশোধন ও কথা কাজ সুন্দর হওয়ার জন্য এ আয়াত পাঠ করুন (৭) সালামুন হিয়া হাত্তা মাতলাইল ফাজর। শান্তিময় সে রাত, ফজরের আবির্ভাব পর্যন্ত। (কদরঃ ৫) আল্লাহর রহমতের ছায়ায় আশ্রয় পাওয়ার জন্য এ আয়াত পাঠ করুন। সন্ধ্যা থেকে সকাল পর্যন্ত সারাটা রাত শুধু শান্তিই শান্তি, মঙ্গলই মঙ্গল তথা কল্যাণে পরিপূর্ণ। সে রাত্র সর্বপ্রকার অনিষ্ট থেকে মুক্ত কেউ যদি এই ৭ সালম ৩৪১ বার পড়ে ১/বিয়ে-শাদির বাঁধা ধ্বংস হয়ে যাবে ২/যাদু কুফরি বানটনা কেটে যাবে ৩/রিজিকের বাঁধা দূর হয়ে যাবে ৪/কোটি টাকার ঋণ থাকলেও পরিশোধ হবে ৫/ গায়বি সাহায্যে আসবে, ৬/ সকল মনোবাসনা পুর্ন হবে ৭/ সকল বিপদ ও মারাত্মক রোগ থেকে মুক্তি পাবে
@AhmedSadi-xj9lr4 күн бұрын
আমিন,আমিন,আমিন
@sultanajahan6599Күн бұрын
আমিন
@alquran9865 күн бұрын
কুরআন মাজীদে সাত জায়গায় সাতটি সালাম শব্দ আছে। এগুলোকে আয়াতে সালাম বলা হয়। এগুলোর ফযীলত হচ্ছে, যারা সকাল সন্ধ্যা এ আয়াত পাঠ করবে তারা আল্লাহর রহমতে সকল বিপদ আপদ থেকে রক্ষা পাবে। আয়াতগুলোর বাংলা উচ্চারণ ও কোন কাজের ক্ষেত্রে কোন আয়াত পাঠ করতে হবে তা নিচে বর্ননা করা হলোঃ (১) সালামুন কাওলাম মির রাব্বির রাহীম। পরম দয়ালু প্রতিপালকের পক্ষ হতে তাদেরকে বলা হবে সালাম। আল্লাহর এই সালাম ফিরিশতাগণ জান্নাতীগণের নিকট পৌঁছে দেবেন। অনেকে বলেন যে, আল্লাহ তাআলা নিজে সরাসরি তাদেরকে সালাম দিয়ে সম্মানিত করবেন। (ইয়াসিনঃ ৫৮) (২) সালামুন আলা নূহিন ফিল আলামীন। সমগ্র বিশ্বের মধ্যে নূহের প্রতি শান্তি বর্ষিত হোক! (সাফফাতঃ ৭৯) (৩) সালামুন আলা ইব্রাহীম। ইবরাহীমের উপর শান্তি বর্ষিত হোক! (সাফফাতঃ ১০৯) (৪) সালামুন আলা মূসা ওয়া হারুন। মূসা ও হারূনের প্রতি সালাম। (সাফফাতঃ ১২০) (৫) সালামুন আলা ইলইয়াসিন। ইল-ইয়াসীনের উপর শান্তি বৰ্ষিত হোক। এই আয়াতগুলি তেলায়াতে তাদের প্রতি শান্তি ও নিরাপত্তা বর্ষিত হয়। (সাফফাতঃ ১২০) (৬) সালামুন আলাইকুম তিবতুম ফাদখুলুহা খালিদুন। (ফুরকানঃ ৬৩) চরিত্র সংশোধন ও কথা কাজ সুন্দর হওয়ার জন্য এ আয়াত পাঠ করুন (৭) সালামুন হিয়া হাত্তা মাতলাইল ফাজর। শান্তিময় সে রাত, ফজরের আবির্ভাব পর্যন্ত। (কদরঃ ৫) আল্লাহর রহমতের ছায়ায় আশ্রয় পাওয়ার জন্য এ আয়াত পাঠ করুন। সন্ধ্যা থেকে সকাল পর্যন্ত সারাটা রাত শুধু শান্তিই শান্তি, মঙ্গলই মঙ্গল তথা কল্যাণে পরিপূর্ণ। সে রাত্র সর্বপ্রকার অনিষ্ট থেকে মুক্ত কেউ যদি এই ৭ সালম ৩৪১ বার পড়ে ১/বিয়ে-শাদির বাঁধা ধ্বংস হয়ে যাবে ২/যাদু কুফরি বানটনা কেটে যাবে ৩/রিজিকের বাঁধা দূর হয়ে যাবে ৪/কোটি টাকার ঋণ থাকলেও পরিশোধ হবে ৫/ গায়বি সাহায্যে আসবে, ৬/ সকল মনোবাসনা পুর্ন হবে ৭/ সকল বিপদ ও মারাত্মক রোগ থেকে মুক্তি পাবে
@mdmonirbapary79423 күн бұрын
Amin
@RokiaAkter-eg1tb4 күн бұрын
আমিন আমিন আমিন
@alquran9865 күн бұрын
কুরআন মাজীদে সাত জায়গায় সাতটি সালাম শব্দ আছে। এগুলোকে আয়াতে সালাম বলা হয়। এগুলোর ফযীলত হচ্ছে, যারা সকাল সন্ধ্যা এ আয়াত পাঠ করবে তারা আল্লাহর রহমতে সকল বিপদ আপদ থেকে রক্ষা পাবে। আয়াতগুলোর বাংলা উচ্চারণ ও কোন কাজের ক্ষেত্রে কোন আয়াত পাঠ করতে হবে তা নিচে বর্ননা করা হলোঃ (১) সালামুন কাওলাম মির রাব্বির রাহীম। পরম দয়ালু প্রতিপালকের পক্ষ হতে তাদেরকে বলা হবে সালাম। আল্লাহর এই সালাম ফিরিশতাগণ জান্নাতীগণের নিকট পৌঁছে দেবেন। অনেকে বলেন যে, আল্লাহ তাআলা নিজে সরাসরি তাদেরকে সালাম দিয়ে সম্মানিত করবেন। (ইয়াসিনঃ ৫৮) (২) সালামুন আলা নূহিন ফিল আলামীন। সমগ্র বিশ্বের মধ্যে নূহের প্রতি শান্তি বর্ষিত হোক! (সাফফাতঃ ৭৯) (৩) সালামুন আলা ইব্রাহীম। ইবরাহীমের উপর শান্তি বর্ষিত হোক! (সাফফাতঃ ১০৯) (৪) সালামুন আলা মূসা ওয়া হারুন। মূসা ও হারূনের প্রতি সালাম। (সাফফাতঃ ১২০) (৫) সালামুন আলা ইলইয়াসিন। ইল-ইয়াসীনের উপর শান্তি বৰ্ষিত হোক। এই আয়াতগুলি তেলায়াতে তাদের প্রতি শান্তি ও নিরাপত্তা বর্ষিত হয়। (সাফফাতঃ ১২০) (৬) সালামুন আলাইকুম তিবতুম ফাদখুলুহা খালিদুন। (ফুরকানঃ ৬৩) চরিত্র সংশোধন ও কথা কাজ সুন্দর হওয়ার জন্য এ আয়াত পাঠ করুন (৭) সালামুন হিয়া হাত্তা মাতলাইল ফাজর। শান্তিময় সে রাত, ফজরের আবির্ভাব পর্যন্ত। (কদরঃ ৫) আল্লাহর রহমতের ছায়ায় আশ্রয় পাওয়ার জন্য এ আয়াত পাঠ করুন। সন্ধ্যা থেকে সকাল পর্যন্ত সারাটা রাত শুধু শান্তিই শান্তি, মঙ্গলই মঙ্গল তথা কল্যাণে পরিপূর্ণ। সে রাত্র সর্বপ্রকার অনিষ্ট থেকে মুক্ত কেউ যদি এই ৭ সালম ৩৪১ বার পড়ে ১/বিয়ে-শাদির বাঁধা ধ্বংস হয়ে যাবে ২/যাদু কুফরি বানটনা কেটে যাবে ৩/রিজিকের বাঁধা দূর হয়ে যাবে ৪/কোটি টাকার ঋণ থাকলেও পরিশোধ হবে ৫/ গায়বি সাহায্যে আসবে, ৬/ সকল মনোবাসনা পুর্ন হবে ৭/ সকল বিপদ ও মারাত্মক রোগ থেকে মুক্তি পাবে
@mdmonirbapary79423 күн бұрын
Amin
@AfriunJahan-p8p4 күн бұрын
আমিন আমিন আমিন
@alquran9865 күн бұрын
কুরআন মাজীদে সাত জায়গায় সাতটি সালাম শব্দ আছে। এগুলোকে আয়াতে সালাম বলা হয়। এগুলোর ফযীলত হচ্ছে, যারা সকাল সন্ধ্যা এ আয়াত পাঠ করবে তারা আল্লাহর রহমতে সকল বিপদ আপদ থেকে রক্ষা পাবে। আয়াতগুলোর বাংলা উচ্চারণ ও কোন কাজের ক্ষেত্রে কোন আয়াত পাঠ করতে হবে তা নিচে বর্ননা করা হলোঃ (১) সালামুন কাওলাম মির রাব্বির রাহীম। পরম দয়ালু প্রতিপালকের পক্ষ হতে তাদেরকে বলা হবে সালাম। আল্লাহর এই সালাম ফিরিশতাগণ জান্নাতীগণের নিকট পৌঁছে দেবেন। অনেকে বলেন যে, আল্লাহ তাআলা নিজে সরাসরি তাদেরকে সালাম দিয়ে সম্মানিত করবেন। (ইয়াসিনঃ ৫৮) (২) সালামুন আলা নূহিন ফিল আলামীন। সমগ্র বিশ্বের মধ্যে নূহের প্রতি শান্তি বর্ষিত হোক! (সাফফাতঃ ৭৯) (৩) সালামুন আলা ইব্রাহীম। ইবরাহীমের উপর শান্তি বর্ষিত হোক! (সাফফাতঃ ১০৯) (৪) সালামুন আলা মূসা ওয়া হারুন। মূসা ও হারূনের প্রতি সালাম। (সাফফাতঃ ১২০) (৫) সালামুন আলা ইলইয়াসিন। ইল-ইয়াসীনের উপর শান্তি বৰ্ষিত হোক। এই আয়াতগুলি তেলায়াতে তাদের প্রতি শান্তি ও নিরাপত্তা বর্ষিত হয়। (সাফফাতঃ ১২০) (৬) সালামুন আলাইকুম তিবতুম ফাদখুলুহা খালিদুন। (ফুরকানঃ ৬৩) চরিত্র সংশোধন ও কথা কাজ সুন্দর হওয়ার জন্য এ আয়াত পাঠ করুন (৭) সালামুন হিয়া হাত্তা মাতলাইল ফাজর। শান্তিময় সে রাত, ফজরের আবির্ভাব পর্যন্ত। (কদরঃ ৫) আল্লাহর রহমতের ছায়ায় আশ্রয় পাওয়ার জন্য এ আয়াত পাঠ করুন। সন্ধ্যা থেকে সকাল পর্যন্ত সারাটা রাত শুধু শান্তিই শান্তি, মঙ্গলই মঙ্গল তথা কল্যাণে পরিপূর্ণ। সে রাত্র সর্বপ্রকার অনিষ্ট থেকে মুক্ত কেউ যদি এই ৭ সালম ৩৪১ বার পড়ে ১/বিয়ে-শাদির বাঁধা ধ্বংস হয়ে যাবে ২/যাদু কুফরি বানটনা কেটে যাবে ৩/রিজিকের বাঁধা দূর হয়ে যাবে ৪/কোটি টাকার ঋণ থাকলেও পরিশোধ হবে ৫/ গায়বি সাহায্যে আসবে, ৬/ সকল মনোবাসনা পুর্ন হবে ৭/ সকল বিপদ ও মারাত্মক রোগ থেকে মুক্তি পাবে
@Mrs.Zubaida14 сағат бұрын
Amin
@MstHasinaBegum-o7vКүн бұрын
আমিন আমিন আমিন
@alquran9865 күн бұрын
কুরআন মাজীদে সাত জায়গায় সাতটি সালাম শব্দ আছে। এগুলোকে আয়াতে সালাম বলা হয়। এগুলোর ফযীলত হচ্ছে, যারা সকাল সন্ধ্যা এ আয়াত পাঠ করবে তারা আল্লাহর রহমতে সকল বিপদ আপদ থেকে রক্ষা পাবে। আয়াতগুলোর বাংলা উচ্চারণ ও কোন কাজের ক্ষেত্রে কোন আয়াত পাঠ করতে হবে তা নিচে বর্ননা করা হলোঃ (১) সালামুন কাওলাম মির রাব্বির রাহীম। পরম দয়ালু প্রতিপালকের পক্ষ হতে তাদেরকে বলা হবে সালাম। আল্লাহর এই সালাম ফিরিশতাগণ জান্নাতীগণের নিকট পৌঁছে দেবেন। অনেকে বলেন যে, আল্লাহ তাআলা নিজে সরাসরি তাদেরকে সালাম দিয়ে সম্মানিত করবেন। (ইয়াসিনঃ ৫৮) (২) সালামুন আলা নূহিন ফিল আলামীন। সমগ্র বিশ্বের মধ্যে নূহের প্রতি শান্তি বর্ষিত হোক! (সাফফাতঃ ৭৯) (৩) সালামুন আলা ইব্রাহীম। ইবরাহীমের উপর শান্তি বর্ষিত হোক! (সাফফাতঃ ১০৯) (৪) সালামুন আলা মূসা ওয়া হারুন। মূসা ও হারূনের প্রতি সালাম। (সাফফাতঃ ১২০) (৫) সালামুন আলা ইলইয়াসিন। ইল-ইয়াসীনের উপর শান্তি বৰ্ষিত হোক। এই আয়াতগুলি তেলায়াতে তাদের প্রতি শান্তি ও নিরাপত্তা বর্ষিত হয়। (সাফফাতঃ ১২০) (৬) সালামুন আলাইকুম তিবতুম ফাদখুলুহা খালিদুন। (ফুরকানঃ ৬৩) চরিত্র সংশোধন ও কথা কাজ সুন্দর হওয়ার জন্য এ আয়াত পাঠ করুন (৭) সালামুন হিয়া হাত্তা মাতলাইল ফাজর। শান্তিময় সে রাত, ফজরের আবির্ভাব পর্যন্ত। (কদরঃ ৫) আল্লাহর রহমতের ছায়ায় আশ্রয় পাওয়ার জন্য এ আয়াত পাঠ করুন। সন্ধ্যা থেকে সকাল পর্যন্ত সারাটা রাত শুধু শান্তিই শান্তি, মঙ্গলই মঙ্গল তথা কল্যাণে পরিপূর্ণ। সে রাত্র সর্বপ্রকার অনিষ্ট থেকে মুক্ত কেউ যদি এই ৭ সালম ৩৪১ বার পড়ে ১/বিয়ে-শাদির বাঁধা ধ্বংস হয়ে যাবে ২/যাদু কুফরি বানটনা কেটে যাবে ৩/রিজিকের বাঁধা দূর হয়ে যাবে ৪/কোটি টাকার ঋণ থাকলেও পরিশোধ হবে ৫/ গায়বি সাহায্যে আসবে, ৬/ সকল মনোবাসনা পুর্ন হবে ৭/ সকল বিপদ ও মারাত্মক রোগ থেকে মুক্তি পাবে