এই কওমি অহাঙ্কারি এয়াযিদি গুস্তাখে রাসুল বেয়াদব , এটা কন আলেমের কথা হতে পারে না- আলী (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ: তিনি বলেন, রসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ শীঘ্রই মানুষের উপর এমন এক যুগ আসবে, যখন শুধু নাম ব্যাতীত ইসলামের আর কিছুই অবশিষ্ট থাকবে না। সেদিন কুরআনের অক্ষরই শুধু অবশিষ্ট থাকবে। তাদের মাসজিদ্ গুলোতো বাহ্যিক ভাবে আবাদ হতে থাকবে, কিন্তু হিদায়াত শুন্য থাকবে। তাদের ‘আলিমগন হবে আকাশের নিচে সর্বাপেক্ষা নিকৃষ্ট লোক, তাদের নিকট থেকেই (দ্বীনের) ফিতনাহ-ফাসাদ সৃষ্টি হবে। অতঃপর এ ফিতনাহ তাদের দিকেই ফিরে আসবে। শু‘আবুল ঈমান ১৯০৮, মিশকাতুল মাসাবিহ ২৭৬
@raisulislam48979 ай бұрын
আল্লাহ তায়ালা তোমাকে হেদায়েত দান করুন
@masvahuddin37299 ай бұрын
আললাহ পাক,তোমাকে হেদায়েত দান করুন আমিন
@mdakteruzzamankhan20669 ай бұрын
ভাই তুমি ঠিকি বলেছ ফিতনা হত্তা থেকেও জঘন্ন্য এই কথা গুলি বলা আমাদের জন্ন্য অন্নায় এসব শুধুই তমরা বলবে দেওবন্দি কওমি আর আহেলে হাদিস এর ভাইয়েরা করলে বেদাত হয় না, কিন্ত সুন্নিরা করলেই বেদাত হয়, সত্য গপন করে মুলত ফেতনা তৈরির জন্ন্য; বেদাতের ওই বিসয় গুলি দেখে না। বেদাত শুধুই মিলাদ কিয়াম জিলাপি মানুশ খাইলে বেদাত আর সেই জিলাপি/টাকা কওমি মাদ্রাসাতে দিলেই সহি? রমজান ইদে ফিতরা, কুরবানি ঈদে চামরা, মিলাদুন্নবিতে কওমি মাদাসার কোন ইঙ্কাম নাই তাই বেদাত। চাল্লিসা করা বেদাত আর সেই টাকা কওমি মাদারসাই দন করলেই সহি -ওর মাদাসাই ত পরিপূর্ণ বেদাত তা কখনও বলে না এই বাতেল রা যখন ৩ দিন ৪০ দিনের নিয়ত করে চিল্লা করে, টঙ্গি ইস্তেমাতে জামাত হয় তখন বেদাত হয় না কিন্তু রাসুলের মুহাব্বতে যখন সুন্নিরা জামায়েত হয় তখন বেদাত হয় । মুলত অরা গুস্তাখে রাসুল - সাহবিদের কি অভাব আর সংসার ছিল না? তারা কুরান -দিন শিক্ষা দিয়ে টাকা উপার্জন করা হারাম, সেই সহি হাদিস মানল -কিন্তু কওমিরা এই রমরমা ব্যবসা করে তাতে কোন বেদাত হয় না। শেষ জামানাতে মুনাফেকরা কুরান নিয়ে ফিতনা তৈরি করবে-কওমিরা তাদের পক্ষের আয়াত গুলি ব্যাখ্যা করে ,আর যেই সব আয়াত হাদিস তাদের বিপক্ষে যায় তা গোপন করে। নিজেদেরকে অত উৎকৃষ্ট মনে করা আর আপরের গিবত করা আল্লাহ কি পসন্দ করেন? রিয়া কারির সমস্ত আমল আল্লাহ আগুনএ পুরিয়া দেবেন। রিয়াকারি আল্লাহ এর আপছন্দের পাত্র। রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, ইরশাদ করেছেন, ‘তোমাদের মধ্যে সর্বোত্তম ওই ব্যক্তি, যার কাছ থেকে সবাই কল্যাণ আশা করে, অনিষ্টের আশঙ্কা করে না। - তিরমিজি, হাদিস নং : ২২৬৩/২৪৩২ @@masvahuddin3729
@mdakteruzzamankhan20669 ай бұрын
যে নিজেকে স্রেস্ট ভাবে তার হেদায়াত আল্লাহ কিভাবে দিবেন আল্লহ ই জানে ইবলিসের ঘটনা আমরা সবাই জানি -আমরা নিজেদের গুনাহগার ভাবি উহাবিদের মত একমাত্র সহি ভাবি না খারিযি ইয়াযিদি উহাবি আহেলে হাদিস মুফতি মুসলিম এরা মুলত গুস্তাকে রাসুল সাঃ, এই দলটি রাসুলের জুগ থেকে কেয়ামত পর্যন্ত থাকবে। ওদের মুল উদ্দেশ্য ফিতনা তৈরি । এরা নিজের দলের সুধু সুনাম অপর পখখকে এমন ভাবে তিরস্কার ভতসনা করে যে ফিতনা না বেধে পারেই না । সর্বদা মনে রাখতে হবে উম্মাতের ঐক্য ইস্তেমা ফরয। মুস্তাহাব বিসয় নিয়ে ফিতনা করে ফরয বিনষ্ট করা বড়ই অন্নায়। বনী ইসরাইলের ১২ টি গোএ ছিল। তাই আল্লাহ তায়ালা তাদের বাচানোর জন্য ১২ টি রাস্তা বানিয়ে ছিলেন। ১২ টি গোত্র থাকা সত্তেও তারা মুসলিম, কাজেই দল মত সত্তেও আমাদের ঐক্য হল মুসলিম, এর জন্ন্য এক হওয়া দরকার। দল মত থাকবেই-কোন দিনই সব দলের এক মত হবে না, দল মত ভিন্নতা থাকবেই থাকবে । মুল উদ্দেশ্য হতে হবে মুসলিম হিসাবে আমরা এক দল হব । কেও সুন্নি, কেও লা মাঝাবি, কেও উহাবি থাকবেই। মতভেদ দেকলেই দলভেদ এটা বর অন্যায় । এটাই ইসলামের মুনাফেক যাদের কে আল্লার রাসুল কাফের মুশ্রেখ থেকেও নিকৃষ্ট বলেছেন, সবচাইতে জাহান্নমের কঠিন শাস্তির জায়গাতে তাদের চির ইস্থাই জাহান্নাম এর ব্যবস্তা রেখেছে। উহাবিরা ভাই তোমরা ফেত্না তৈরির এত হাদিস জান। সহজ এই হাদিস জান না? আর কেন আমল কর না । @@masvahuddin3729
@foyejahmed64543 ай бұрын
আল্লাহ পাক তোমাকে হেদায়েত করুক । তুমি যাদের দ্বারা মিস গাইডের হয়েছো তাদের ও ।