জিয়াউর রহমান নিজে বঙ্গবন্ধুর ছবি বঙ্গভবনে সংরক্ষণ করেছিলেন এবং তিনি নিজে বঙ্গবন্ধুর ছবি বঙ্গভবনে টানিয়ে ছিলেন যার মর্যাদা যেখানে সে সেখানে থাকা উচিত বঙ্গবন্ধুকে অস্বীকার করা মানে জাতির সাথে বেইমানী করা। জিয়াউর রহমান থেকে শুরু করে সংবিধানে স্পষ্টভাবে বঙ্গবন্ধু কে জাতির পিতা বলা হয়েছে। বঙ্গবন্ধু কে অসম্মান করা মানে পুরো বাংঙ্গালী জাতিকে অসম্মান করা। [[ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর সুদু আওয়ামী লীগ এর নয় তিনি পুরো বাংঙ্গালী জাতির পিতা কিন্তু আওয়ামী লীগ বঙ্গবন্ধুর নাম বাঙ্গীয়ে ব্যবসা করে ছিলো ]]
@Saqib-vx7rlАй бұрын
সংবিধান বাতিল চাই নতুন করে সংবিধান লেখা হোক!
@faysal.Ай бұрын
জিয়াউর রহমান নিজে বঙ্গবন্ধুর ছবি বঙ্গভবনে সংরক্ষণ করেছিলেন এবং তিনি নিজে বঙ্গবন্ধুর ছবি বঙ্গভবনে টানিয়ে ছিলেন যার মর্যাদা যেখানে সে সেখানে থাকা উচিত বঙ্গবন্ধুকে অস্বীকার করা মানে জাতির সাথে বেইমানী করা। জিয়াউর রহমান থেকে শুরু করে সংবিধানে স্পষ্টভাবে বঙ্গবন্ধু কে জাতির পিতা বলা হয়েছে। বঙ্গবন্ধু কে অসম্মান করা মানে পুরো বাংঙ্গালী জাতিকে অসম্মান করা। [[ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর সুদু আওয়ামী লীগ এর নয় তিনি পুরো বাংঙ্গালী জাতির পিতা কিন্তু আওয়ামী লীগ বঙ্গবন্ধুর নাম বাঙ্গীয়ে ব্যবসা করে ছিলো ]]
@habibprodhan1035Ай бұрын
সুন্দর , ভালো লাগলো
@ShamimNur-i1kАй бұрын
সংবিধান বাতিল চাই নতুন সংবিধান চাই
@faysal.Ай бұрын
জিয়াউর রহমান নিজে বঙ্গবন্ধুর ছবি বঙ্গভবনে সংরক্ষণ করেছিলেন এবং তিনি নিজে বঙ্গবন্ধুর ছবি বঙ্গভবনে টানিয়ে ছিলেন যার মর্যাদা যেখানে সে সেখানে থাকা উচিত বঙ্গবন্ধুকে অস্বীকার করা মানে জাতির সাথে বেইমানী করা। জিয়াউর রহমান থেকে শুরু করে সংবিধানে স্পষ্টভাবে বঙ্গবন্ধু কে জাতির পিতা বলা হয়েছে। বঙ্গবন্ধু কে অসম্মান করা মানে পুরো বাংঙ্গালী জাতিকে অসম্মান করা। [[ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর সুদু আওয়ামী লীগ এর নয় তিনি পুরো বাংঙ্গালী জাতির পিতা কিন্তু আওয়ামী লীগ বঙ্গবন্ধুর নাম বাঙ্গীয়ে ব্যবসা করে ছিলো ]]
@delwarhussainrafi9196Ай бұрын
সাংবিদান বাতিল চাই
@nsdas95Ай бұрын
ক্ষমতার পালার বদলের সাথে সাথে আদালতের রায় বদলে যায়!!
@faysal.Ай бұрын
জিয়াউর রহমান নিজে বঙ্গবন্ধুর ছবি বঙ্গভবনে সংরক্ষণ করেছিলেন এবং তিনি নিজে বঙ্গবন্ধুর ছবি বঙ্গভবনে টানিয়ে ছিলেন যার মর্যাদা যেখানে সে সেখানে থাকা উচিত বঙ্গবন্ধুকে অস্বীকার করা মানে জাতির সাথে বেইমানী করা। জিয়াউর রহমান থেকে শুরু করে সংবিধানে স্পষ্টভাবে বঙ্গবন্ধু কে জাতির পিতা বলা হয়েছে। বঙ্গবন্ধু কে অসম্মান করা মানে পুরো বাংঙ্গালী জাতিকে অসম্মান করা। [[ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর সুদু আওয়ামী লীগ এর নয় তিনি পুরো বাংঙ্গালী জাতির পিতা কিন্তু আওয়ামী লীগ বঙ্গবন্ধুর নাম বাঙ্গীয়ে ব্যবসা করে ছিলো ]]
@MehrinMehrin-i4zАй бұрын
Thanks for your sharp brain
@MosadaakHossainАй бұрын
প্রতি হিংসা রাজনীতি চলতে থাকলে। দেশের সাধারণ মানুষ শান্তিতে থাকতে পারবে না। কেয়ামত পর্যন্ত অশান্তি আর অশান্তি। এই দেশ নিয়ে বিশ্ববাসী হাসবে।কি হবে আল্লাহ ভালো জানেন। সাধারণ মানুষ সব অধিকার হারাবে।
@md.ronyahammed68Ай бұрын
নতুন সংবিধান চাই, যেখানে সাধারণ মানুষের চাহিদা পূরণ হবে।
@zahidsorker1966Ай бұрын
না না না না না না। আমাদের সচেতনতা বাড়াতে হবে আর নৈতিক চরিত্র বদলাতে হবে। সংবিধান সংশোধন কোন বিদেশী কামলার কাজ নয়। রাষ্ট্র বিজ্ঞানী কি ""সংবিধান বিশেষজ্ঞ ""? যারা দেশের মানুষের জীবন মান ও বাস্তব সমস্যার সাথে ওতপ্রোত ভাবে জড়িত তারাই সংশোধন করবে সংবিধান।
@akbaromar6289Ай бұрын
সম্ভব
@SDGreen-d8tАй бұрын
মানুষের মানসিকতা না বদলালে কখনোই সংবিধান আমাদের কাজে লাগবেনা।।। যে কোন সরকার তার নিজের প্রয়োজনে ১ দিনে সংবিধান চেঞ্জ করে দেয়ার ক্ষমতা রাখে ↘️↘️↘️↘️↘️↘️↘️
@labluislam4812Ай бұрын
দেশের কত শতাংশ জনগন সংস্কারের পক্ষে বিপক্ষে যাচাই করুন।
@Alamgirhossain-sf6cwАй бұрын
সংস্কার চাই/
@MDAkash-j8h3qАй бұрын
সংবিধান বাতিল বা সংশোধন চাই না।
@Moniruzzamanlinkon-o8fАй бұрын
সংখ্যানুপাতিক হারে আসন বিন্যাসের মাধ্যম ছাড়া স্বৈরাচার বা পরিবারতন্ত্র ধ্বংস করা সম্ভব নয়। ❤️🇧🇩❤️
@MonirUddin-d7uАй бұрын
All are Dr ambedkor in Bangladesh.
@farzanafoyez6814Ай бұрын
এই জন্যই ক্ষমতায় বসেছে
@zahidsorker1966Ай бұрын
কোরআন, হাদিস, ইজমা-কেয়াস ও ফিকাহ শাস্ত্রের আলোকে সংবিধান লিখতে হবে। যেখানে সব ধর্মের মানুষের সার্বিক নিরাপত্তার বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।
@AkhterHossain-b1oАй бұрын
Songbidan. Poriborton chi.
@ShahnaraBegum-g1eАй бұрын
Shudor kori sobta tik koton oitho
@AmalDas-f8oАй бұрын
দাদা এই দেশ কোথায় গেছে জানেন সংসদে বসে টিকিট টানা তুলে দিয়ে
@MohammadHasan-eu1ggАй бұрын
একমাত্র নির্বাচনী সরকার সংবিধান সংশোধন করবে
@shamimhasan7468Ай бұрын
তাই যদি হয় তো জামায়াত কে ক্ষমতায় এনে সংবিধান নতুন করে লেখা দরকার
@shahariarwahed3473Ай бұрын
সে যেই দলই হোক তারা কি গণভোটের উপরে অবস্থান করতে পারে? সংবিধান, সংসদ, সুপ্রিম কোর্ট সব কিছুই গণভোটের নিচে।
@ShifatKhan-fj2xgАй бұрын
একমাত্র সংবিধানই পারে দুর্নীতি ক্ষমা তে এখন যে সংবিধান আছে সেই সংবিধানটা আবার নতুন স্বৈরাচার তৈরি করতে পারে 😶 সুতরাং সংবিধান নতুন করে লেখা হোক ❤
@AshrafurRahmanChowdhury-y9uАй бұрын
সংবিধান নুতন করে লিখতে পারবেন কিন্তু জাতীয় সংসদ কতৃক অনুমোদিত না হলে গলায় ঝুলিয়ে রাখা ছাড়া আর কোন কাজে আসবে না বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে । আমেরিকা থেকে ভাড়ায় লোক এনে সংবিধান লিখনের প্রচেষ্টা দেশদ্রোহী /বিশ্বাসঘাতকতা হিসাবে বিবেচিত হবে যদি অনুমোদন না করে, তবে একমাত্র খোলা পথ হলো রাজনৈতিক ঐকমত্য এর কোনই বিকল্প নেই ।
@JaabtakhaijaannАй бұрын
পার্লামেন্ট বনাম প্রেসিডেন্টসিয়াল সরকার ব্যবস্থা : পপুলার ভোটে পার্লামেন্টর আসন জিতে সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে একটা দল যদি তিনশত আসনের মধ্যে একশত একান্ন আসন পেয়ে যায় তখন সেই দল বর্তমান প্রচলিত বাংলাদেশের সরকার ব্যবস্থায় একটা দল সরকার গঠন করে এবং দেশের শাসন ব্যবস্থা থেকে শুরু করে সব কিছু নিয়ন্ত্রণ করে । পরবর্তীতে আবার জিততে পারবে কিনা এই আশঙ্কা থেকে সামনে নগদ যা পাওয়া যায় সেই অর্জনের দিকে সরকার মনোযোগী হয় ।পার্টি চালানো থেকে শুরু করে নির্বাচনী প্রচারে খরচ সব কিছু সরকারের বিভিন্ন কাজের টেন্ডার ,চাঁদাবাজি সহ হেনো কোনও পন্থা অবলম্বন নেই যেটার ওপর ভর করে অর্থ উপার্জন ও পাচারে ব্যস্ততা থাকে ।যদি পরবর্তীতে ধরা খেতে হয় তখন যাতে দেশের বাইরে একটা ঠিকানা থাকে । বিগত তিপান্ন বছরের যতগুলো নির্বাচন হয়েছে সেটাতে গ্রহনযোগ্য হয়েছে এমন নির্বাচনে একটা প্রার্থী ব্যাক্তিগতভাবে বড়োজোর একচল্লিশভাগ ভোট পেয়েছে আর দলীয়ভাবে সর্বোচ্চ একচল্লিশভাগ থেকে আটত্রিশভাগ ভোট পেয়ে দুই তৃতীয়াংশ আসন পেয়ে মনে করে গেছে যে আমরা যা ইচ্ছা তাই করতে পারি ।অথচ ৬০% এর বেশী ভোটারের ভোট সে প্রার্থী বা দল কেউ পায়নি । বিগত সরকার যে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করেছিলো সেটার ভোট কতভাগ ,কত পার্সেন্ট ভোট পেয়েছে ? পঞ্চাশ ভাগের বেশী ভোট ? না ,একেবারেই না ।অথচ সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের আকাঙ্ক্ষা কে মাটিতে কবর দিয়ে দিয়েছে সেই পপুলার ভোটের মাধ্যমে লাভ করা সংসদীয় আসনের জোড়ে । সংসদীয় সরকার ব্যবস্থায় একজন ভোটার দেশের নেতা নির্বাচন করতে পারে না ।যেমন ধরুন একটা A দল সংসদীয় আসনে পঞ্চাশ ভাগের থেকে একটা আসন বেশী পেয়েছে এবং সেই দলের একজন দাগী আসামী যার একশ একটা মৃত্যুদন্ড আছে ।সেই দল সরকার গঠন করে প্রেসিডেন্ট নিয়োগ দিয়ে এবং সেই প্রেসিডেন্টের মাধ্যমে তার সব মৃত্যু দন্ড মাফ করে দিয়ে জেল থেকে মুক্তি দিয়ে দিলো ।এরপর সেই দলের একজন সদস্য একটা আসন ছেড়ে দিয়ে সেই আসনে ঐ মুক্তিপ্রাপ্ত আসামী প্রার্থী হিসেবে দাঁড়িয়ে উপ-নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে দলের মধ্যে ঢুকে প্রধানমন্ত্রী হয়ে গেলো ।অথচ নির্বাচন এর আগে তাকে আমরা দেখিনি ।তাকে সরাসরি জনগনের ভোটে নির্বাচিত হতে হয়নি ।অথচ সংসদীয় সরকার ব্যবস্থায় ঐ দাগী আসামী নিশ্চিতভাবে প্রধানমন্ত্রী হয়ে যেতে পারবে । আর প্রেসিডেন্ট সরকার ব্যবস্থায় একজন প্রেসিডেন্ট কে সরাসরি পপুলার ভোটে জনগনের মুখোমুখি হয়ে জিতে আসতে হয় ।পেছনের দরজা দিয়ে ঢুকে সরকার প্রধান হবার সুযোগ প্রেসিডেন্ট শাষিত সরকার ব্যবস্থায় অসম্ভব । আইন পরিষদ এর কাজ আইন তৈরী করা । প্রেসিডেন্ট শাসন ব্যবস্থায় সংসদীয় বা আইন পরিষদ এর সংখ্যা গরিষ্ঠতা নিয়ে ঝুলন্ত আইন পরিষদ বা সংসদ হবার সুযোগ নেই । কিন্ত প্রেসিডেন্ট সেই আইন পরিষদ এর অনুমতি ব্যতীত কোনও দিপাক্ষিক চুক্তি করতে পারবে না ।তখন সকলের মতের ওপর তাকে নির্ভর করতে হবে ।জবাবদিহি করতে হবে যেকোন নতুন আইন পাস করতে গেলে ।ডিক্রি জারী করে কি করা যাবে আর কি করা যাবে না সেটাও উল্লেখ করা থাকে প্রেসিডেন্ট শাষিত সরকারে ।যথেচ্ছভাবে সরকার যন্ত্র কে ব্যবহার করার সুযোগ থাকবে না সেখানে যদি পার্লামেন্টর অনুমতির দরকার হয় । ডিজিটাল সিকিউরিটি আইন কখনোই পাস হতো না যদি না আনুপাতিক ভোটের মাধ্যমে দলীয় জনপ্রতিনিধিত্ব থাকতো ।যখন তখন যা ইচ্ছা স্বেচছাচারিতার সুযোগ নাই ।তবে সরকার যেহেতু প্রেসিডেন্ট শাষিত তাই সরকার চলবে প্রেসিডেন্ট এর ইচ্ছায় কিন্ত আইন পরিষদ এর অনুমোদন সাপেক্ষে । তাই প্রেসিডেন্ট সর্বোচ্চ নির্বাহী সরাসরি জনগনের ভোটে নির্বাচিত হলে তার একটা ভয় থাকবে পরবর্তীতে পঞ্চাশের বেশী ভোট পাবে কিনা ? আর পার্লামেন্টর জবাবদিহিতা তাকে স্বেচছাচারিতার থেকে মুক্ত রাখবে । তুরস্কের সরকার ব্যবস্থা ও নির্বাচনী ব্যবস্থার মাধ্যমে বাংলাদেশের স্বাধীনতা সমুন্নত থাকবে । জনগনের ইচ্ছার বিরুদ্ধে যেতে পারবে না কোনো দল ও প্রেসিডেন্ট ।
@shahadathossain4139Ай бұрын
জনগনের অধিকার রক্ষায় বিদ্যমান সংবিধান বাতিল করতে হবে।এ সংবিধান মানবাধিকার রক্ষায় ব্যাথ্য।
@alaminbiswas3313Ай бұрын
tumi ke
@AbdullaTawhid-p4sАй бұрын
Kuni hasina sonbidan k tisu banicy ata faly notun sonbidan leaka huk
@RaselAdil-t6vАй бұрын
নতুন কিছু চাই।
@Abdurrahman-r2n2j28 күн бұрын
প্রেসিডেন্ট শাসিত দেশ হোক
@redwankhan3442Ай бұрын
সংবিধান পরিবর্তন চাই
@JaabtakhaijaannАй бұрын
পার্লামেন্ট বনাম প্রেসিডেন্টসিয়াল সরকার ব্যবস্থা : পপুলার ভোটে পার্লামেন্টর আসন জিতে সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে একটা দল যদি তিনশত আসনের মধ্যে একশত একান্ন আসন পেয়ে যায় তখন সেই দল বর্তমান প্রচলিত বাংলাদেশের সরকার ব্যবস্থায় একটা দল সরকার গঠন করে এবং দেশের শাসন ব্যবস্থা থেকে শুরু করে সব কিছু নিয়ন্ত্রণ করে । পরবর্তীতে আবার জিততে পারবে কিনা এই আশঙ্কা থেকে সামনে নগদ যা পাওয়া যায় সেই অর্জনের দিকে সরকার মনোযোগী হয় ।পার্টি চালানো থেকে শুরু করে নির্বাচনী প্রচারে খরচ সব কিছু সরকারের বিভিন্ন কাজের টেন্ডার ,চাঁদাবাজি সহ হেনো কোনও পন্থা অবলম্বন নেই যেটার ওপর ভর করে অর্থ উপার্জন ও পাচারে ব্যস্ততা থাকে ।যদি পরবর্তীতে ধরা খেতে হয় তখন যাতে দেশের বাইরে একটা ঠিকানা থাকে । বিগত তিপান্ন বছরের যতগুলো নির্বাচন হয়েছে সেটাতে গ্রহনযোগ্য হয়েছে এমন নির্বাচনে একটা প্রার্থী ব্যাক্তিগতভাবে বড়োজোর একচল্লিশভাগ ভোট পেয়েছে আর দলীয়ভাবে সর্বোচ্চ একচল্লিশভাগ থেকে আটত্রিশভাগ ভোট পেয়ে দুই তৃতীয়াংশ আসন পেয়ে মনে করে গেছে যে আমরা যা ইচ্ছা তাই করতে পারি ।অথচ ৬০% এর বেশী ভোটারের ভোট সে প্রার্থী বা দল কেউ পায়নি । বিগত সরকার যে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করেছিলো সেটার ভোট কতভাগ ,কত পার্সেন্ট ভোট পেয়েছে ? পঞ্চাশ ভাগের বেশী ভোট ? না ,একেবারেই না ।অথচ সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের আকাঙ্ক্ষা কে মাটিতে কবর দিয়ে দিয়েছে সেই পপুলার ভোটের মাধ্যমে লাভ করা সংসদীয় আসনের জোড়ে । সংসদীয় সরকার ব্যবস্থায় একজন ভোটার দেশের নেতা নির্বাচন করতে পারে না ।যেমন ধরুন একটা A দল সংসদীয় আসনে পঞ্চাশ ভাগের থেকে একটা আসন বেশী পেয়েছে এবং সেই দলের একজন দাগী আসামী যার একশ একটা মৃত্যুদন্ড আছে ।সেই দল সরকার গঠন করে প্রেসিডেন্ট নিয়োগ দিয়ে এবং সেই প্রেসিডেন্টের মাধ্যমে তার সব মৃত্যু দন্ড মাফ করে দিয়ে জেল থেকে মুক্তি দিয়ে দিলো ।এরপর সেই দলের একজন সদস্য একটা আসন ছেড়ে দিয়ে সেই আসনে ঐ মুক্তিপ্রাপ্ত আসামী প্রার্থী হিসেবে দাঁড়িয়ে উপ-নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে দলের মধ্যে ঢুকে প্রধানমন্ত্রী হয়ে গেলো ।অথচ নির্বাচন এর আগে তাকে আমরা দেখিনি ।তাকে সরাসরি জনগনের ভোটে নির্বাচিত হতে হয়নি ।অথচ সংসদীয় সরকার ব্যবস্থায় ঐ দাগী আসামী নিশ্চিতভাবে প্রধানমন্ত্রী হয়ে যেতে পারবে । আর প্রেসিডেন্ট সরকার ব্যবস্থায় একজন প্রেসিডেন্ট কে সরাসরি পপুলার ভোটে জনগনের মুখোমুখি হয়ে জিতে আসতে হয় ।পেছনের দরজা দিয়ে ঢুকে সরকার প্রধান হবার সুযোগ প্রেসিডেন্ট শাষিত সরকার ব্যবস্থায় অসম্ভব । আইন পরিষদ এর কাজ আইন তৈরী করা । প্রেসিডেন্ট শাসন ব্যবস্থায় সংসদীয় বা আইন পরিষদ এর সংখ্যা গরিষ্ঠতা নিয়ে ঝুলন্ত আইন পরিষদ বা সংসদ হবার সুযোগ নেই । কিন্ত প্রেসিডেন্ট সেই আইন পরিষদ এর অনুমতি ব্যতীত কোনও দিপাক্ষিক চুক্তি করতে পারবে না ।তখন সকলের মতের ওপর তাকে নির্ভর করতে হবে ।জবাবদিহি করতে হবে যেকোন নতুন আইন পাস করতে গেলে ।ডিক্রি জারী করে কি করা যাবে আর কি করা যাবে না সেটাও উল্লেখ করা থাকে প্রেসিডেন্ট শাষিত সরকারে ।যথেচ্ছভাবে সরকার যন্ত্র কে ব্যবহার করার সুযোগ থাকবে না সেখানে যদি পার্লামেন্টর অনুমতির দরকার হয় । ডিজিটাল সিকিউরিটি আইন কখনোই পাস হতো না যদি না আনুপাতিক ভোটের মাধ্যমে দলীয় জনপ্রতিনিধিত্ব থাকতো ।যখন তখন যা ইচ্ছা স্বেচছাচারিতার সুযোগ নাই ।তবে সরকার যেহেতু প্রেসিডেন্ট শাষিত তাই সরকার চলবে প্রেসিডেন্ট এর ইচ্ছায় কিন্ত আইন পরিষদ এর অনুমোদন সাপেক্ষে । তাই প্রেসিডেন্ট সর্বোচ্চ নির্বাহী সরাসরি জনগনের ভোটে নির্বাচিত হলে তার একটা ভয় থাকবে পরবর্তীতে পঞ্চাশের বেশী ভোট পাবে কিনা ? আর পার্লামেন্টর জবাবদিহিতা তাকে স্বেচছাচারিতার থেকে মুক্ত রাখবে । তুরস্কের সরকার ব্যবস্থা ও নির্বাচনী ব্যবস্থার মাধ্যমে বাংলাদেশের স্বাধীনতা সমুন্নত থাকবে । জনগনের ইচ্ছার বিরুদ্ধে যেতে পারবে না কোনো দল ও প্রেসিডেন্ট ।
@JaabtakhaijaannАй бұрын
পার্লামেন্ট বনাম প্রেসিডেন্টসিয়াল সরকার ব্যবস্থা : পপুলার ভোটে পার্লামেন্টর আসন জিতে সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে একটা দল যদি তিনশত আসনের মধ্যে একশত একান্ন আসন পেয়ে যায় তখন সেই দল বর্তমান প্রচলিত বাংলাদেশের সরকার ব্যবস্থায় একটা দল সরকার গঠন করে এবং দেশের শাসন ব্যবস্থা থেকে শুরু করে সব কিছু নিয়ন্ত্রণ করে । পরবর্তীতে আবার জিততে পারবে কিনা এই আশঙ্কা থেকে সামনে নগদ যা পাওয়া যায় সেই অর্জনের দিকে সরকার মনোযোগী হয় ।পার্টি চালানো থেকে শুরু করে নির্বাচনী প্রচারে খরচ সব কিছু সরকারের বিভিন্ন কাজের টেন্ডার ,চাঁদাবাজি সহ হেনো কোনও পন্থা অবলম্বন নেই যেটার ওপর ভর করে অর্থ উপার্জন ও পাচারে ব্যস্ততা থাকে ।যদি পরবর্তীতে ধরা খেতে হয় তখন যাতে দেশের বাইরে একটা ঠিকানা থাকে । বিগত তিপান্ন বছরের যতগুলো নির্বাচন হয়েছে সেটাতে গ্রহনযোগ্য হয়েছে এমন নির্বাচনে একটা প্রার্থী ব্যাক্তিগতভাবে বড়োজোর একচল্লিশভাগ ভোট পেয়েছে আর দলীয়ভাবে সর্বোচ্চ একচল্লিশভাগ থেকে আটত্রিশভাগ ভোট পেয়ে দুই তৃতীয়াংশ আসন পেয়ে মনে করে গেছে যে আমরা যা ইচ্ছা তাই করতে পারি ।অথচ ৬০% এর বেশী ভোটারের ভোট সে প্রার্থী বা দল কেউ পায়নি । বিগত সরকার যে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করেছিলো সেটার ভোট কতভাগ ,কত পার্সেন্ট ভোট পেয়েছে ? পঞ্চাশ ভাগের বেশী ভোট ? না ,একেবারেই না ।অথচ সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের আকাঙ্ক্ষা কে মাটিতে কবর দিয়ে দিয়েছে সেই পপুলার ভোটের মাধ্যমে লাভ করা সংসদীয় আসনের জোড়ে । সংসদীয় সরকার ব্যবস্থায় একজন ভোটার দেশের নেতা নির্বাচন করতে পারে না ।যেমন ধরুন একটা A দল সংসদীয় আসনে পঞ্চাশ ভাগের থেকে একটা আসন বেশী পেয়েছে এবং সেই দলের একজন দাগী আসামী যার একশ একটা মৃত্যুদন্ড আছে ।সেই দল সরকার গঠন করে প্রেসিডেন্ট নিয়োগ দিয়ে এবং সেই প্রেসিডেন্টের মাধ্যমে তার সব মৃত্যু দন্ড মাফ করে দিয়ে জেল থেকে মুক্তি দিয়ে দিলো ।এরপর সেই দলের একজন সদস্য একটা আসন ছেড়ে দিয়ে সেই আসনে ঐ মুক্তিপ্রাপ্ত আসামী প্রার্থী হিসেবে দাঁড়িয়ে উপ-নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে দলের মধ্যে ঢুকে প্রধানমন্ত্রী হয়ে গেলো ।অথচ নির্বাচন এর আগে তাকে আমরা দেখিনি ।তাকে সরাসরি জনগনের ভোটে নির্বাচিত হতে হয়নি ।অথচ সংসদীয় সরকার ব্যবস্থায় ঐ দাগী আসামী নিশ্চিতভাবে প্রধানমন্ত্রী হয়ে যেতে পারবে । আর প্রেসিডেন্ট সরকার ব্যবস্থায় একজন প্রেসিডেন্ট কে সরাসরি পপুলার ভোটে জনগনের মুখোমুখি হয়ে জিতে আসতে হয় ।পেছনের দরজা দিয়ে ঢুকে সরকার প্রধান হবার সুযোগ প্রেসিডেন্ট শাষিত সরকার ব্যবস্থায় অসম্ভব । আইন পরিষদ এর কাজ আইন তৈরী করা । প্রেসিডেন্ট শাসন ব্যবস্থায় সংসদীয় বা আইন পরিষদ এর সংখ্যা গরিষ্ঠতা নিয়ে ঝুলন্ত আইন পরিষদ বা সংসদ হবার সুযোগ নেই । কিন্ত প্রেসিডেন্ট সেই আইন পরিষদ এর অনুমতি ব্যতীত কোনও দিপাক্ষিক চুক্তি করতে পারবে না ।তখন সকলের মতের ওপর তাকে নির্ভর করতে হবে ।জবাবদিহি করতে হবে যেকোন নতুন আইন পাস করতে গেলে ।ডিক্রি জারী করে কি করা যাবে আর কি করা যাবে না সেটাও উল্লেখ করা থাকে প্রেসিডেন্ট শাষিত সরকারে ।যথেচ্ছভাবে সরকার যন্ত্র কে ব্যবহার করার সুযোগ থাকবে না সেখানে যদি পার্লামেন্টর অনুমতির দরকার হয় । ডিজিটাল সিকিউরিটি আইন কখনোই পাস হতো না যদি না আনুপাতিক ভোটের মাধ্যমে দলীয় জনপ্রতিনিধিত্ব থাকতো ।যখন তখন যা ইচ্ছা স্বেচছাচারিতার সুযোগ নাই ।তবে সরকার যেহেতু প্রেসিডেন্ট শাষিত তাই সরকার চলবে প্রেসিডেন্ট এর ইচ্ছায় কিন্ত আইন পরিষদ এর অনুমোদন সাপেক্ষে । তাই প্রেসিডেন্ট সর্বোচ্চ নির্বাহী সরাসরি জনগনের ভোটে নির্বাচিত হলে তার একটা ভয় থাকবে পরবর্তীতে পঞ্চাশের বেশী ভোট পাবে কিনা ? আর পার্লামেন্টর জবাবদিহিতা তাকে স্বেচছাচারিতার থেকে মুক্ত রাখবে । তুরস্কের সরকার ব্যবস্থা ও নির্বাচনী ব্যবস্থার মাধ্যমে বাংলাদেশের স্বাধীনতা সমুন্নত থাকবে । জনগনের ইচ্ছার বিরুদ্ধে যেতে পারবে না কোনো দল ও প্রেসিডেন্ট ।