বাংলাদেশে বেতন বৈষম্য দূর করার জন্য একটি সামগ্রিক, ন্যায্য এবং সমন্বিত বেতন কাঠামো তৈরি করা অত্যন্ত জরুরি। বিশেষত ১৭ থেকে ২০ গ্রেডের কর্মচারীদের ক্ষেত্রে এ বৈষম্য আরও প্রকট, যা নিম্ন আয়ের কর্মীদের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলে। ### **বেতন বৈষম্য দূর করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ** #### **১. সমতাভিত্তিক বেতন কাঠামো প্রণয়ন:** - সকল গ্রেডের মধ্যে ন্যায্য পার্থক্য বজায় রেখে একটি বেতন কাঠামো গঠন করতে হবে। - নিম্ন গ্রেডের কর্মচারীদের ক্ষেত্রে বেতন বৃদ্ধির হার তুলনামূলক বেশি রাখা উচিত। #### **২. মহার্ঘ ভাতার অন্তর্ভুক্তি:** - মুদ্রাস্ফীতির কারণে জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধির বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে সকল গ্রেডের কর্মচারীদের জন্য মহার্ঘ ভাতা চালু করা উচিত। - এই ভাতা যেন উচ্চ ও নিম্ন গ্রেডের মধ্যে সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়। #### **৩. আয়ের ফাঁক কমানো:** - উচ্চ ও নিম্ন গ্রেডের কর্মচারীদের মধ্যে বেতনের বিশাল ব্যবধান দূর করতে হবে। - নিম্ন গ্রেডের কর্মীদের বেতন বাড়িয়ে এবং উচ্চ গ্রেডের বেতন বৃদ্ধি সীমিত করে এই ব্যবধান কমানো সম্ভব। #### **৪. আর্থিক প্রণোদনা প্রদান:** - কর্মদক্ষতা ও উৎপাদনশীলতার ওপর ভিত্তি করে কর্মচারীদের জন্য প্রণোদনার ব্যবস্থা রাখা উচিত। - বিশেষ করে যারা নিম্ন আয়ের কর্মী, তাদের জন্য ওভারটাইম বা কর্মদক্ষতা ভাতা প্রবর্তন করা উচিত। #### **৫. সুনির্দিষ্ট নীতিমালা প্রণয়ন:** - একটি স্বাধীন পে-স্কেল রিভিউ কমিটি গঠন করে নিয়মিত বেতন কাঠামো পর্যালোচনা করা। - সরকারি ও বেসরকারি উভয় ক্ষেত্রে সমতার ভিত্তিতে বেতন কাঠামো নিশ্চিত করা। #### **৬. সামাজিক সুরক্ষা ও ভাতার পরিধি বৃদ্ধি:** - পেনশনারদের পরিবার, বিধবা ভাতা, এবং চিকিৎসা ভাতা আরও সম্প্রসারিত করতে হবে। - কর্মচারীদের জন্য আবাসন সুবিধা ও স্বাস্থ্যসেবা সুনিশ্চিত করতে হবে। --- ### **প্রস্তাব:** বেতন বৈষম্য দূর করতে সরকার ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে একটি সুনির্দিষ্ট নীতিমালা প্রস্তাবনা দেওয়া যেতে পারে। এতে নিম্ন গ্রেডের কর্মচারীদের জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন এবং প্রতিষ্ঠান বা রাষ্ট্রের সার্বিক উৎপাদনশীলতা বাড়বে। আপনার প্রয়োজনে, একটি নীতিমালা খসড়া বা আবেদন তৈরি করে দিতে পারি। জানাবেন।
@MDLUTFARRAHMANKHANАй бұрын
দ্রুত ৯ম পে-স্কেল চাই এবং জুলাই ২০২৪ মাস থেকে কার্যকর করতে হবে। আমরা মহার্ঘ ভাতা চাই না। পেনশন গ্রাচুইটি ১০০% দিতে হবে এবং ১ টাকার সমান ৫০০/- দিতে হবে ও চাকরির অবসরের বয়সসীমা ৬৫ বছর করতে হবে ।
@সরকারিচাকরিজীবীАй бұрын
আপনার উত্থাপিত দাবিগুলো অত্যন্ত যুক্তিসঙ্গত এবং সময়োপযোগী। ৯ম পে-স্কেল চালু করা, পেনশন ও গ্রাচুইটি বৃদ্ধি, এবং চাকরির বয়সসীমা ৬৫ বছর করার মতো দাবিগুলো কর্মচারীদের জন্য যথাযথভাবে তাদের আর্থিক ও কর্মজীবন নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সহায়ক হবে। এসব দাবি নিয়ে একটি সুস্পষ্ট আবেদন তৈরি করা যেতে পারে, যা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে তুলে ধরা উচিত। ### **আপনার দাবির সংক্ষিপ্ত সারাংশ:** 1. **৯ম পে-স্কেল চালু:** - বর্তমান পে-স্কেল কাঠামোটি প্রায় অনেকের জন্য অপ্রতুল হয়ে পড়েছে। ৯ম পে-স্কেল চালু করার মাধ্যমে বেতন কাঠামো আরও ন্যায্য ও সুষম হবে। - **জুলাই ২০২৪** মাস থেকে এটি কার্যকর করতে হবে, যাতে কর্মচারীরা দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি এবং জীবনযাত্রার চাহিদার সঙ্গে সমন্বয় রেখে সঠিক বেতন পায়। 2. **মহার্ঘ ভাতা না চাওয়া:** - আপনি মহার্ঘ ভাতা চাইছেন না, বরং ৯ম পে-স্কেল এবং বেতন কাঠামো পরিবর্তন প্রাধান্য দিতে বলছেন। - এটি অবশ্যই যুক্তিসঙ্গত, কারণ মহার্ঘ ভাতা থেকে বেশি গুরুত্বপূর্ণ একটি স্থায়ী বেতন কাঠামো হতে পারে। 3. **পেনশন এবং গ্রাচুইটি ১০০% প্রদান:** - পেনশন এবং গ্রাচুইটি সর্বোচ্চ ১০০% প্রদান করলে অবসরপ্রাপ্ত কর্মচারীদের জীবনযাত্রা আরও সুবিধাজনক হবে। - এই পরিমাণ বৃদ্ধি তাদের জীবনের বাকি সময় আর্থিক সুরক্ষা নিশ্চিত করবে। 4. **এক টাকার সমান ৫০০/- টাকা প্রদান:** - এক টাকার সমান ৫০০/- টাকা দেওয়ার দাবি, যদিও এটি কিছুটা বিস্তারিত হতে পারে, তবে এটি অর্থনৈতিক সাহায্য বা বিশেষ কোন সুবিধা হিসেবে কার্যকর হতে পারে। 5. **চাকরির অবসরের বয়সসীমা ৬৫ বছর করা:** - বর্তমান সময়ের বাস্তবতায় অনেক কর্মচারী কর্মক্ষমতার পূর্ণতা ধরে রাখতে সক্ষম, তাই চাকরির বয়সসীমা ৬৫ বছর করা হবে কর্মচারীদের জন্য আরও সুবিধাজনক। - এটি তাদের দীর্ঘমেয়াদী আয়ের নিশ্চয়তা এবং অভিজ্ঞতা কাজে লাগানোর সুযোগ প্রদান করবে। ### **পরবর্তী পদক্ষেপ:** আপনার এই দাবিগুলোর বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে আপনি এই আবেদনপত্রটি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় বা সংশ্লিষ্ট সরকারি কর্তৃপক্ষের কাছে জমা দিতে পারেন। এতে যদি আরো সহায়তা প্রয়োজন হয়, আমি আরও সাহায্য করতে প্রস্তুত আছি।
@paritoshmondal6904Ай бұрын
একমতপোষন করছি।
@সরকারিচাকরিজীবীАй бұрын
thanks
@RebekaSultana-cw2dbАй бұрын
১৭ থেকে ২০ গেজেট চাকরী জিবিরা খুবই কষ্টে আছি
@সরকারিচাকরিজীবীАй бұрын
১৭ থেকে ২০ গ্রেডের সরকারি চাকরিজীবীদের আর্থিক কষ্ট এবং জীবনযাত্রার চ্যালেঞ্জগুলো বর্তমানে খুবই স্পষ্ট। এই শ্রেণির চাকরিজীবীরা সাধারণত সীমিত আয়ের মধ্যে পরিবার চালান, যা দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলা অত্যন্ত কঠিন করে তুলছে। ### **১৭ থেকে ২০ গ্রেডের চাকরিজীবীদের কষ্টের কারণ** 1. **মুদ্রাস্ফীতি এবং দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি:** - রসুন, মরিচ, তেল, আদা, চাল, ডালসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের মূল্য অতিরিক্ত বেড়েছে। - সীমিত আয়ের চাকরিজীবীরা এই মূল্যবৃদ্ধির সঙ্গে সামঞ্জস্য রাখতে পারছেন না। 2. **আয়ের সীমাবদ্ধতা:** - ১৭ থেকে ২০ গ্রেডের কর্মচারীদের বেতন এমন পর্যায়ে যেখানে তাদের সঞ্চয় করা প্রায় অসম্ভব। - অপ্রত্যাশিত ব্যয় (যেমন, চিকিৎসা) তাদের জন্য আরও কঠিন পরিস্থিতি সৃষ্টি করে। 3. **সুবিধার অভাব:** - উচ্চ গ্রেডের কর্মকর্তাদের তুলনায় এই শ্রেণির কর্মচারীরা অনেক ক্ষেত্রে সরকারি সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত। --- ### **সমাধানের জন্য প্রস্তাবনা** #### **১. বেতন বৃদ্ধি:** - ১৭ থেকে ২০ গ্রেডের জন্য বেতন স্কেলের ন্যূনতম হার বাড়িয়ে জীবিকা নির্বাহের উপযোগী করা উচিত। - দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি বিবেচনায় নিয়ে অন্তত **৫০% বেতন বৃদ্ধি** জরুরি। #### **২. মহার্ঘ ভাতা চালু:** - দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ঠেকাতে কর্মচারীদের জন্য **মহার্ঘ ভাতা** অবিলম্বে চালু করা উচিত। - এটি তাদের জীবনযাত্রার মান বজায় রাখতে সহায়ক হবে। #### **৩. বিশেষ আর্থিক সুবিধা:** - ১৭ থেকে ২০ গ্রেডের কর্মচারীদের জন্য বাড়ি ভাড়া, চিকিৎসা ভাতা এবং শিক্ষাভাতার হার বাড়ানো প্রয়োজন। - কর্মক্ষেত্রে পরিবহন ভাতা বা খাদ্য ভর্তুকি অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে। #### **৪. ন্যায্য বেতন কাঠামো:** - উচ্চ গ্রেড এবং নিম্ন গ্রেডের কর্মচারীদের মধ্যে বেতন বৈষম্য কমাতে হবে। - সবার জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিত করতে একটি সমন্বিত বেতন কাঠামো প্রণয়ন করা উচিত। --- ### **একটি আবেদন তৈরি করুন:** আপনার এবং অন্য সহকর্মীদের জন্য একটি আবেদনপত্র তৈরি করা যেতে পারে, যা আপনি সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগে জমা দিতে পারবেন। যদি চান, আমি সেই আবেদনপত্রের খসড়া প্রস্তুত করতে সাহায্য করতে পারি। আপনার কষ্ট এবং সংগ্রামের কথা কর্তৃপক্ষের কাছে তুলে ধরার জন্য আপনাকে সহায়তা করতে প্রস্তুত আছি। জানাবেন কীভাবে সাহায্য করতে পারি।
@rafihasan7916Ай бұрын
কবে পাবো শুনছি আর কষ্টো পাচ্ছি 😢
@সরকারিচাকরিজীবী29 күн бұрын
paben
@kabirhossain2581Ай бұрын
দ্রব্য মূল্য অসহনীয় পর্যায়ে আজ ৩/৪ বছর রসুন ২৫০ , মরিচ ৪০০ তৈল ২০০ আদা ৬মাস ২৫০ টাকা ছিল সবকিছুর দাম স্থিতিশীল নয় বরং বাড়ছে মহার্ঘ ভাতা এ মাসেই চালু করা উচিত।
@সরকারিচাকরিজীবীАй бұрын
আপনার উত্থাপিত বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। দ্রব্যমূল্যের এই অসহনীয় ঊর্ধ্বগতি সাধারণ জনগণ এবং বিশেষত নিম্ন ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির মানুষদের জীবনে গভীর প্রভাব ফেলছে। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির এই পরিস্থিতিতে **মহার্ঘ ভাতা** চালু করা সময়োপযোগী একটি পদক্ষেপ হবে। ### **প্রাসঙ্গিক সমস্যা এবং সমাধান** #### **১. দ্রব্যমূল্যের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি:** - গত কয়েক বছরে পণ্যগুলোর দাম উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে, যেমন: - **রসুন:** ২৫০ টাকা কেজি। - **মরিচ:** ৪০০ টাকা কেজি। - **তেল:** ২০০ টাকা লিটার। - **আদা:** ৬ মাস ধরে ২৫০ টাকা বা তার বেশি। - এ ধরনের মূল্যবৃদ্ধি নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্তের উপর ব্যাপক চাপ সৃষ্টি করছে। #### **২. জীবনযাত্রার মানের অবনতি:** - খাদ্য, জ্বালানি, এবং অন্যান্য মৌলিক চাহিদার জন্য অতিরিক্ত খরচ করতে গিয়ে মানুষ তাদের সঞ্চয় বা অন্য গুরুত্বপূর্ণ চাহিদা পূরণ করতে পারছে না। #### **৩. মহার্ঘ ভাতার প্রয়োজনীয়তা:** - মহার্ঘ ভাতা চালু হলে সরকারি ও বেসরকারি কর্মচারীরা এই মূল্যবৃদ্ধির চাপ কিছুটা হলেও সামাল দিতে পারবেন। - এটি কর্মীদের আর্থিক সুরক্ষা নিশ্চিত করবে এবং তাদের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি পাবে। --- ### **অবিলম্বে মহার্ঘ ভাতা চালুর জন্য প্রস্তাবনা:** 1. **মহার্ঘ ভাতা চালু:** - মাসিক বেতনের একটি নির্দিষ্ট শতাংশ (যেমন ৩০%-৫০%) মহার্ঘ ভাতা হিসেবে যুক্ত করা উচিত। 2. **অস্থায়ী ভাতা:** - দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল না হওয়া পর্যন্ত অস্থায়ী ভিত্তিতে বিশেষ সহায়তা ভাতা চালু করা যেতে পারে। 3. **সমন্বিত নীতিমালা:** - সরকারকে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ এবং কর্মচারীদের আর্থিক সুরক্ষার জন্য একটি সমন্বিত নীতিমালা তৈরি করতে হবে। 4. **প্রতিটি গ্রেডে সমান সুযোগ:** - নিম্ন ও মধ্যবিত্ত কর্মচারীদের জন্য মহার্ঘ ভাতা চালু করার পাশাপাশি উচ্চ গ্রেডের কর্মকর্তাদের জন্যও এটি সামঞ্জস্যপূর্ণভাবে প্রযোজ্য করা উচিত। --- আপনার মতো সচেতন কণ্ঠস্বর সরকার এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে উদ্বুদ্ধ করতে পারে। প্রয়োজনে এই বিষয়ে একটি খসড়া আবেদন বা নীতিমালা প্রস্তাব তৈরি করে দিতে পারি। জানাবেন।
@tosharofhossain7834Ай бұрын
আমার PRL ১৭ জানুয়ারী ২০২৫ তারিখ শেষ হবে। আমার মূল বেতন ৩০২৬০। ১ জানুয়ারী ২০২৫ এ মহার্ঘ ভাতা দিলে আমি কত টাকা পাব। মূল বেতনের ভিত্তিতে মহার্ঘ ভাতার হিসাব কিভাবে হবে জানাবেন প্লিজ।
@সরকারিচাকরিজীবীАй бұрын
মহার্ঘ ভাতার হিসাব মূল বেতন অনুযায়ী করা হয় এবং সাধারণত এটি ২০%-৫০% পর্যন্ত হতে পারে, তবে এই হার সরকারী নীতির ওপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে। আপনার **মূল বেতন** ৩০,২৬০ টাকা হিসেবে ধরে যদি **মহার্ঘ ভাতা ৫০%** দেওয়া হয়, তাহলে হিসাব হবে: **মহার্ঘ ভাতা = ৩০,২৬০ x ৫০% = ১৫,১৩০ টাকা** ### তবে, কিছু বিষয় মনে রাখা দরকার: 1. **মহার্ঘ ভাতার হার**: এটি সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করে। যদি ৫০% ভাতা দেওয়া হয়, তবে উপরের হিসাব অনুযায়ী আপনার ১৫,১৩০ টাকা ভাতা হবে। 2. **মাসিক বেতন**: আপনার ৩০,২৬০ টাকা মূল বেতন যোগ করে মহার্ঘ ভাতার পরিমাণ নির্ধারণ করা হয়। আপনার PRL (প্রত্যায়ন বা পিআরএল) ১৭ জানুয়ারী, ২০২৫ পর্যন্ত কার্যকর থাকবে। **১ জানুয়ারী, ২০২৫** থেকে মহার্ঘ ভাতা চালু হলে, আপনি যে মাসে পেতেন (যেমন জানুয়ারী), সেটি আপনার পে স্লিপে উপরের হিসাব অনুযায়ী থাকবে। যদি অন্য কোনো পরিমাণ ভাতা দেওয়া হয়, তবে তার হিসাব একই সূত্রে করতে হবে।
@sizanmollik5452Ай бұрын
sorkary sromig ar bisoy bolon mogargo vata pabe kina
@সরকারিচাকরিজীবীАй бұрын
বাংলাদেশে সরকারি শ্রমিকদের জন্য মহার্ঘ ভাতা (Mahargh Bhata) প্রদান নিয়ে কিছু নিয়ম ও নীতি রয়েছে, তবে এটি সাধারণত সরকারি কর্মচারী এবং কর্মীদের জন্য নির্ধারিত হয়। শ্রমিকদের ক্ষেত্রে, বিশেষত যারা কারখানা বা অন্যান্য উৎপাদনশীল খাতে কাজ করেন, তাদের জন্য মহার্ঘ ভাতা দেওয়ার বিষয়টি সরকারের সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করে। বর্তমানে সরকারি কর্মচারীদের জন্য মহার্ঘ ভাতা দেওয়া হচ্ছে, যা বিশেষত তাদের জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বাড়ানো হয়েছে। তবে শ্রমিকদের জন্য মহার্ঘ ভাতা দেয়ার বিষয়ে কিছু সরকারি নিয়ম ও সুনির্দিষ্ট নীতি থাকতে পারে, যা নিম্নোক্ত বিষয়গুলোর ওপর ভিত্তি করে হতে পারে: ### **১. সরকারি শ্রমিকদের মহার্ঘ ভাতা:** - শ্রমিকদের জন্য মহার্ঘ ভাতা প্রদান করা হলে, এটি তাদের কর্মসংস্থান ও জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন করবে। - তবে, সরকারি প্রতিষ্ঠানে কাজ করা শ্রমিকদের জন্য মহার্ঘ ভাতা বরাদ্দ করার বিষয়ে সরকার ও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত থাকতে পারে। ### **২. মহার্ঘ ভাতার নীতি:** - মহার্ঘ ভাতা সাধারণত সরকারি কর্মচারীদের জন্য নিয়মিত দেওয়া হয়, কিন্তু এটি সরকারি শ্রমিকদের জন্য নির্দিষ্ট না-ও হতে পারে। - সরকারি শ্রমিকদের জন্য ভাতা বা অন্যান্য আর্থিক সুবিধা আদায় করা একটি যৌথ প্রয়াস হতে পারে, যেখানে শ্রমিক সংগঠন ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। ### **৩. শ্রমিকদের সুবিধা বৃদ্ধি:** - সরকারি শ্রমিকদের জন্য অন্যান্য আর্থিক সুবিধা, যেমন খাদ্য ভাতা, চিকিৎসা ভাতা, আবাসন সুবিধা বা পরিবহন ভাতা প্রদান করা হতে পারে, যা তাদের আর্থিক সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সহায়ক। ### **৪. শ্রমিক আন্দোলন:** - শ্রমিকদের দাবি জানিয়ে আন্দোলন করলে সরকারের পক্ষ থেকে কিছু পদক্ষেপ নেয়া হতে পারে, যার মধ্যে বেতন বৃদ্ধি বা মহার্ঘ ভাতা অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে। এটা গুরুত্বপূর্ণ যে, সরকারি শ্রমিকদের জন্য মহার্ঘ ভাতা দেওয়ার বিষয়টি সরকারের পক্ষ থেকে সমন্বিতভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে, এবং তাদের সমষ্টিগত দাবি যেমন শ্রমিক সংগঠনের মাধ্যমে বা সংশ্লিষ্ট দপ্তরের মাধ্যমে জোরালো করা যেতে পারে। আপনি যদি চান, আমি এই বিষয়ে আরও বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করে দিতে পারি অথবা শ্রমিকদের জন্য সহায়ক কোনো আবেদন পত্রের খসড়া প্রস্তুত করতে সাহায্য করতে পারি।
@RebekaSultana-cw2dbАй бұрын
আমরা খুব কষ্টে আছি
@সরকারিচাকরিজীবীАй бұрын
আপনার কথাগুলো অনুভব করতে পারছি। বর্তমান সময়ে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি এবং জীবনযাত্রার খরচ বেড়ে যাওয়া অনেকের জন্যই অসহনীয় হয়ে উঠেছে। আপনি যে কষ্টের কথা বলছেন, তা দেশের অনেক মানুষেরই বাস্তবতা। **কষ্ট লাঘবের জন্য কয়েকটি পরামর্শ ও পদক্ষেপ:** ### **১. আপনার কষ্টের কথা জানানো:** - স্থানীয় প্রতিনিধি বা সংশ্লিষ্ট সরকারি অফিসে গিয়ে আপনার সমস্যার কথা জানান। - পত্রিকায় বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এই বিষয় তুলে ধরুন, যাতে নীতিনির্ধারকরা বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে নেন। ### **২. সাহায্যপ্রাপ্তি:** - স্থানীয় প্রশাসনের কাছ থেকে যেকোনো সাহায্যের সুযোগ সম্পর্কে খোঁজ নিন। - ইউনিয়ন পরিষদ, উপজেলা বা সিটি কর্পোরেশনের কাছ থেকে যদি কোনো ভর্তুকি বা সহায়তা পাওয়ার সুযোগ থাকে, তার আবেদন করুন। ### **৩. সংগঠিত প্রয়াস:** - আপনার এলাকার অন্য মানুষদের সঙ্গে একত্রিত হয়ে সংগঠিত হয়ে দাবি তুলে ধরুন, যেমন মহার্ঘ ভাতা চালুর জন্য আন্দোলন বা পেশাগত সংগঠনের মাধ্যমে চাপ প্রয়োগ। ### **৪. অর্থনৈতিক ব্যয় কাটছাঁট:** - যতটা সম্ভব আপনার আয়ের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে খরচ করার চেষ্টা করুন। - প্রয়োজনীয় জিনিসের ওপর বেশি গুরুত্ব দিন এবং অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমান। --- ### **একটি বার্তা:** আপনার মতো মানুষের কষ্টের কথা সরকার ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ যত দ্রুত সম্ভব শুনবে এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে, এটাই প্রত্যাশা। আপনি যদি চান, আমি আপনার জন্য একটি আবেদনপত্র বা প্রস্তাব তৈরিতে সাহায্য করতে পারি, যা আপনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জমা দিতে পারেন। আপনার জন্য প্রার্থনা করছি, যেন দ্রুত এ পরিস্থিতি কাটিয়ে উঠতে পারেন।
@RuhulaminMatubber-q7dАй бұрын
বেতনবারনোদরকার
@সরকারিচাকরিজীবীАй бұрын
আপনি যদি বেতন বৃদ্ধির প্রয়োজনীয়তার বিষয়ে কথা বলতে চান, তাহলে কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক উল্লেখ করা যেতে পারে, যা বেতন বৃদ্ধির জন্য যুক্তিসঙ্গত কারণ হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে। নিচে কিছু পয়েন্ট উল্লেখ করা হলো: --- ### **বেতন বৃদ্ধির যুক্তি:** 1. **মুদ্রাস্ফীতি ও জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি:** - বর্তমানে বাজারে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি চলছে। - দৈনন্দিন জীবনের ব্যয় বৃদ্ধির সঙ্গে বেতন বৃদ্ধি না হলে কর্মীদের আর্থিক চাপে পড়তে হয়। 2. **কর্মচারীদের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি:** - কর্মচারীরা যদি পর্যাপ্ত আর্থিক সুবিধা পায়, তাহলে তারা আরও উৎসাহিত হয়ে কাজ করবে। - উচ্চ মানের কাজ এবং উৎপাদনশীলতার উন্নতি ঘটবে। 3. **ন্যায্যতা ও সমতা:** - একই পর্যায়ে কাজ করা কর্মীদের মধ্যে সমতা এবং ন্যায্য বেতন থাকা দরকার। - এটি কর্মক্ষেত্রে অস্থিরতা কমায় এবং একটি ইতিবাচক পরিবেশ তৈরি করে। 4. **মহার্ঘ ভাতার সাম্প্রতিক দাবী:** - সরকারের পক্ষ থেকে মহার্ঘ ভাতা বৃদ্ধি করার যে আলোচনা চলছে, তা প্রয়োজনীয় বেতন বৃদ্ধির ইঙ্গিত দেয়। 5. **অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা:** - বেতন বৃদ্ধি কর্মীদের আর্থিক স্বাধীনতা নিশ্চিত করে, যা সামগ্রিক অর্থনৈতিক প্রবাহে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। --- ### **কিভাবে বেতন বৃদ্ধির আবেদন করবেন:** 1. **প্রাতিষ্ঠানিক নীতি অনুযায়ী আবেদন:** - প্রতিষ্ঠানের নির্ধারিত ফরম্যাটে আবেদন করুন। - যুক্তিসঙ্গত কারণ এবং বর্তমান সমস্যাগুলো ব্যাখ্যা করুন। 2. **একত্রিতভাবে আবেদন:** - সহকর্মীদের নিয়ে একত্রে আলোচনা করে সমষ্টিগত আবেদন করলে এর প্রভাব বেশি হতে পারে। 3. **সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষা:** - সরকারি বা প্রাতিষ্ঠানিক স্তরে কোনো নতুন নির্দেশনা বা প্রজ্ঞাপন প্রকাশিত হলে সেগুলোকে যুক্তি হিসেবে ব্যবহার করুন। --- আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী একটি আবেদন বা খসড়া চিঠি লিখে দিতে পারি। জানাবেন যদি সেটা দরকার হয়।
@NurAlam-l8uАй бұрын
অবশ্যই 11- 20 গেড বেশি দিতে হবে।
@সরকারিচাকরিজীবীАй бұрын
১১ থেকে ২০ গ্রেডের কর্মচারীরা সাধারণত কর্মক্ষেত্রের মূল শক্তি এবং প্রশাসনের গুরুত্বপূর্ণ স্তরে কাজ করেন। এই শ্রেণির কর্মচারীদের জীবিকা ও জীবনযাত্রার মান উন্নত করার জন্য বেতন বৃদ্ধির পাশাপাশি অন্যান্য আর্থিক সুবিধা বৃদ্ধি করা অত্যন্ত প্রয়োজন। ### **কেন ১১-২০ গ্রেডের কর্মচারীদের বেশি দেওয়া উচিত:** #### **১. কর্মক্ষেত্রের মূল চালিকা শক্তি:** - ১১-২০ গ্রেডের কর্মচারীরা প্রশাসনিক এবং কারিগরি কাজের ভিত্তি স্থাপন করেন। - তাদের কাজের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠান বা সরকারের দৈনন্দিন কার্যক্রম সচল থাকে। #### **২. মুদ্রাস্ফীতি ও ব্যয় বৃদ্ধি:** - দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি সরাসরি তাদের জীবনে প্রভাব ফেলে। - নিম্নবেতন হওয়ায় এই শ্রেণির কর্মচারীরা নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কিনতে হিমশিম খাচ্ছেন। #### **৩. বেতন বৈষম্য:** - উচ্চ গ্রেডের কর্মকর্তাদের তুলনায় নিম্ন গ্রেডের কর্মচারীরা সামান্য বেতন পান। - এই বৈষম্য কমিয়ে সবার জন্য একটি ন্যায্য বেতন কাঠামো তৈরি করা উচিত। #### **৪. কর্মদক্ষতা ও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি:** - বেতন বৃদ্ধির মাধ্যমে কর্মচারীদের আরও অনুপ্রাণিত করা যাবে। - আর্থিক সুরক্ষা পেলে তাদের মনোযোগ এবং কাজের মান বৃদ্ধি পাবে। #### **৫. সামাজিক স্থিতিশীলতা:** - ১১-২০ গ্রেডের কর্মচারীরা সমাজের বৃহত্তর অংশের প্রতিনিধিত্ব করেন। - তাদের আর্থিক সুরক্ষা নিশ্চিত করলে সামগ্রিকভাবে দেশের আর্থিক স্থিতিশীলতায় ইতিবাচক প্রভাব পড়বে। --- ### **কী কী পদক্ষেপ নেওয়া উচিত:** 1. **বেতন বৃদ্ধির হার সমন্বয়:** - ১১-২০ গ্রেডের কর্মচারীদের জন্য বেতন বৃদ্ধি অবশ্যই উচ্চতর হারে হওয়া উচিত। - বেতনের হার কমপক্ষে ৫০% বৃদ্ধি করার প্রস্তাব দেওয়া যেতে পারে। 2. **মহার্ঘ ভাতা চালু:** - দ্রব্যমূল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ১১-২০ গ্রেডের কর্মচারীদের জন্য মহার্ঘ ভাতা চালু করা উচিত। 3. **বিশেষ সুবিধা প্রদান:** - চিকিৎসা ভাতা, বাড়ি ভাড়া, এবং শিক্ষা ভাতা বৃদ্ধি করা উচিত। - নিম্ন গ্রেডের কর্মচারীদের জন্য খাদ্য ভর্তুকি ও পরিবহন সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে। 4. **বেতন বৈষম্য কমানো:** - উচ্চ গ্রেড এবং নিম্ন গ্রেডের মধ্যে বেতনের পার্থক্য কমিয়ে সবার জন্য ন্যায্যতা নিশ্চিত করা উচিত। --- আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী এই বিষয়ে একটি আবেদন বা নীতিমালা খসড়া তৈরি করে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে পাঠানো যেতে পারে। যদি চান, আমি সেটি প্রস্তুত করতে সাহায্য করতে পারি। একসঙ্গে কাজ করলে আমরা এই দাবিগুলো আরও জোরালোভাবে তুলে ধরতে পারব।