ভাই এরা কিনতু শিয়া না এরা পাইপ বাধে কমরে এটাই সমস্যা আমিও আমার বাসাও কিনতু সৈয়দপুরে
@murshedkhan16892 жыл бұрын
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, أَرْبَعٌ في أُمَّتي مِن أمْرِ الجاهِلِيَّةِ، لا يَتْرُكُونَهُنَّ: الفَخْرُ في الأحْسابِ، والطَّعْنُ في الأنْسابِ، والاسْتِسْقاءُ بالنُّجُومِ، والنِّياحَةُ “আমার উম্মতের মধ্যে চারটি জিনিস জাহেলিয়াতের কাজ যেগুলো তারা ছাড়বে না। বংশ আভিজাত্য নিয়ে গর্ব করা, অন্যের বংশকে দোষারোপ করা, তারকার সাহায্যে বৃষ্টি প্রার্থনা করা এবং মানুষের মৃত্যুতে বিলাপ করা। [সহীহ মুসলিম, বিতাবুল জানাইয] আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে শিয়া সম্প্রদায়ের অনিষ্ট থেকে হেফাজত করুন। আমীন।
@bangladeshicoupleiniran13412 жыл бұрын
ইমাম হুসাইন (আ.)-এর শেষ প্রশ্ন: "তোমাদের মাঝে কি একজনও মুসলমান নেই?" আসাদুল্লাহ, আল্লাহর ব্যাঘ্র খ্যাত বাবা বিদায় নিয়েছেন ২০ বছর হল। শাহাদাতের বিদায়। বড় ভাইও গত হয়েছেন ১০ বছর আগে। তাঁর বিদায়ও শাহাদাতের। এবার তাঁর পালা। আহলে বাইতের সবার বিদায়ের সংবাদ আগে থেকেই রাসুল-অনুপম [দঃ] দিয়ে গেছেন। তাই মঞ্চ প্রস্তুত। সেই অমোঘ মুহূর্ত উপস্থিত। তিন দিক দিয়ে ঘিরে আছে এজিদী সেনারা। অন্যদিকে আহলে বাইতের শিবির। সেখানে নারী ও শিশুরা অবস্থান করছেন। দূর থেকে নরাধম কাপুরুষেরা মাঝে মাঝে তীর ছুড়ছে। তীরের মাথায় আগুন। সে আগুনে আহলে বাইতের শিবির প্রজ্বলিত হচ্ছিল। নারী ও শিশুরা আতঙ্কিত। ইমাম হুসাইন রাতেই পরিবারের সবাইকে চলে যেতে অনুমতি দিয়েছিলেন। কিন্তু তাঁকে ছেড়ে একজনও যান নি। তারা মৃত্যুকে হাসি মুখেই বরণ করে নেবার পণ করেছেন। যাদের হাতে মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত এ ইমাম শিবির তারা নানাজানেরই উম্মত। নামাযী, পাগড়ীওয়ালা, মুখে দাড়ি এবং গায়ে জুব্বা। নামে মুসলমান। দেখতেও মুসলমান। তবে সমস্যা ভেতরে। শিবিরের ৭২ জন পুরুষ সদস্য তাঁর চোখের সামনেই একে একে বীরত্বের সাথে প্রাণ দিয়েছেন, কিন্তু মান দেননি। এদের মধ্যে আহলে বাইতেরই ১৮ জন। একমাত্র পুরুষ সদস্য আলী ইবনে হুসাইন রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু শিবিরে অসুস্থ শুয়ে আছেন। শিশুদের মধ্যে দু'একজন ছেলেও ছিলেন। শিবিরের বাকি সব নারী ও শিশুমেয়ে। তাঁরা একে একে নিজেদের প্রাণপ্রিয় মুখগুলোকে এজিদী বাহিনীর তীর, বল্লম ও তরবারির আঘাতে প্রাণ হারাতে দেখেছেন। মৃত্যুর আগেই যেন বারবার অসহ্য মৃত্যুযন্ত্রণা। নারী আর শিশুদের চিৎকার আর মাতমে কারবালার প্রান্তর ভারি হয়ে উঠলেও সিমারের কঠিন বক্ষ তা ভেদ করে না। কারবালার এ করুণ দৃশ্যে আল্লাহর আরশ কেঁপে উঠলেও এজিদী বাহিনীর অন্তর কাঁপে না। এবার ইমাম হুসাইনের পালা। তিনি তাঁবু থেকে বাইরে এলেন। শত্রুসৈন্যরা সারিবদ্ধভাবে প্রস্তুতি নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। যে কোনও মুহূর্তে ঝড়ের বেগে ঝাঁপিয়ে পড়বে। চতুর্দিকে দৃষ্টি দিয়ে দেখে নিলেন। চারপাশে জুব্বা, পাগড়ী পরা মানুষ। এরা তাঁর নানাজানেরই উম্মত। একটু আগে এরাও জামাতে নামায আদায় করেছে। ইমাম হুসাইন আলাইহিস সালামও তার অবশিষ্ট সাথীদের নিয়ে যুদ্ধের ময়দানে শত্রু পরিবেষ্টিত অবস্থায় জুমা আদায় করেছেন। জীবনের শেষ জুমা। সালাতুল খাওফ। ভয়ের সময়ে নামায। নামায অবস্থায়ও শত্রুদের তীর আর আক্রমণ বন্ধ ছিল না। তিনি চিৎকার করে জানতে চাইলেন, "কেন আমাকে হত্যা করতে চাও? আমি কি কোন পাপ অথবা অপরাধ করেছি?" এজিদের সৈন্য বাহিনী বোবার মত দাঁড়িয়ে রইল। পুনরায় ইমাম হুসাইন আলাইহিস সালাম তাদের উদ্দেশ্যে প্রশ্ন ছুড়ে দিলেন, "আমাকে হত্যা করলে আল্লাহ্র কাছে কি জবাব দেবে? কি জবাব দেবে বিচার দিবসে নানাজানের কাছে?" এবারো এজিদের সৈন্য বাহিনী পাথরের মত দাঁড়িয়ে রইলো। এরপর তিনি সে করুণ কথাটি উচ্চারণ করলেন। "হাল্ মিন্ নাস্রিন ইয়ানসুরুনা? আমাদের সাহায্য করার মত কি তোমাদের মাঝে একজনও নাই?" হায় হায়! কত ভয়ংকর পরিস্থিতি হলে একজন বীরের পক্ষে এমন কথা উচ্চারণ করা সম্ভব? চারপাশে যারা তারা তো তাঁর নানাজানেরই উম্মত। কিন্তু কিসের তাড়নায় এবং কিসের লোভে তারা আজ তাদের জান্নাতের সরদারকে হত্যা করতে উদ্যত? চোখের সামনে একে একে সবাই প্রাণ দিয়েছেন। তাঁবুতে অসহায় নারী আর শিশুরা চিৎকার আর মাতমে আকাশ ভারি করে চলেছে। ইমাম জানেন অন্যান্যদের মতো তাঁর অবস্থাও একই হবে। এজিদী বাহিনীর উদ্দেশ্য তাঁকে শহীদ করা। এজিদের পথ কণ্টকমুক্ত করা। তিনি শিবিরে নারীদের দিকে তাকালেন, শিশুদের কান্না দেখলেন, চিৎকার দেখলেন, নারীদের মাতম লক্ষ্য করলেন। আহলে বাইতের পবিত্রা নারীগণ কাঁদছেন। আহলে বাইতের নিষ্পাপ শিশুরা গড়াগড়ি করে কাঁদছে। তাঁদের শোকে আকাশ বাতাস ভারি হয়ে এসেছে। তিনি শিশু ও নারীদের নিয়ে চিন্তা করলেন। অসুস্থ আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুর কথা ভাবলেন। জয়নুল আবেদীন যাঁর উপাধি। নারীদের সম্ভ্রম আর শিশুদের জীবন নিয়ে চিন্তিত হলেন। ৪ বছরের সুকায়নার ধুলিমাখা মুখখানি কল্পনা করলেন। গত রাতেও যে তাঁর বুকের উপর মাথা রেখে ঘুমিয়ে ছিল। আজ থেকে কার বুকে মাথা রেখে ঘুমাবে তাঁর সুকাইনা? হায় হায়! তারপরের আহ্বানটি আরো মারাত্বক। ঐতিহাসিকদের মতে এটাই ইমাম হুসাইন আলাইহিস সালামের সর্বশেষ আহ্ববান। "আলাম্ তাস্মাও? আলাইসা ফিকুম্ মুসলিম?" "আমার কথা কি শুনতে পাও না? তোমাদের মাঝে কি একজনও মুসলমান নাই?" একজন লোকও কোনও উত্তর করেনি সেদিন। তারা নির্দয় আর পাষাণ হৃদয় নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল ইমামের উপর।
@CELEBRITYLEB2 жыл бұрын
❣️💘ছোট আপুর পাশে একটু দাঁড়ান,,,, অনেক কষ্টে ভিডিও বানাই 💖❣️
@mishubakhtiar82002 жыл бұрын
‘আবদুল্লাহ্ ইবনু মাস‘ঊদ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যারা (মৃত ব্যক্তির জন্য শোক প্রকাশে) গন্ডে চপেটাঘাত করে, জামার বক্ষ ছিন্ন করে এবং জাহিলী যুগের মত চিৎকার দেয়, তারা আমাদের দলভুক্ত নয়। - সহিহ বুখারী (তাওহীদ প্রকাশনী ১২৯৪, আধুনিক প্রকাশনীঃ ১২০৯, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ১২১৭)
@maslam64042 жыл бұрын
শহীদরা মৃত নয়।।
@ZiaulIslam-w1d Жыл бұрын
ডাহা মিথ্যা খবর। এটা নীলফামারী নয়, সৈয়দপুর।
@CommentBuzz2 жыл бұрын
বাংলাদেশে এই প্রথম কমেন্ট নিয়ে ভিডিও, ১০০% হাসির কমেন্ট নিয়ে ভিডিও দেখতে ঘুরে আসুন🙃❤️
@shamiislam6352 жыл бұрын
This is not a islamic culture....it's a bap....dadar culture, The system established by x mughal badsha taimur, he was a sia muslim person........so be careful
@maslam64042 жыл бұрын
এটাই মুহাম্মাদী কালচার,, আগে দ্বীনে মুহাম্মাদী কি জানার চেষ্টা কর।। তারপর নসিহত দিও
@sharifkhan21212 жыл бұрын
@@maslam6404 hmm
@muradmurad25432 жыл бұрын
@@maslam6404 হ আপনি আলেম অলামাদের থেকেও বেশি জ্ঞেয়ানি তা এগুলো কন আলেম ওলামা করে বলেন সুনি নাকি আপনার ফাতওয়াতে ইসলাম চলবে? এগুলো মুর্খামি ছাড়া কিছুই না