মাশাআল্লাহ গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা❤❤।এই ভন্ডগুলোর জন্য এমন হয় 😢😢
@M.ASarkar-i1j Жыл бұрын
(1) শাইখ সুলাইমান বিন আব্দুল ওয়াহহাব (রহঃ) বলেছেন: জেনে রাখুন, আলেম সাহাবীগণ, আলেম তাবেয়ীনগণ ও তাঁদের পরবর্তী আলেমগণ কুরআন, আল্লাহর নাম ও সিফাতসমূহের তাবিয লটকানো জায়েয হওয়ার ব্যাপারে মতভেদ করেছেন।
@M.ASarkar-i1j Жыл бұрын
(2) একদল বলেছেন: তা জায়েয। এটি আব্দুল্লাহ্ বিন আমর ইবনুল আস (রাঃ) ও অন্যান্য সাহাবীর অভিমত এবং আয়েশা (রাঃ) থেকে যা বর্ণিত হয়েছে সেটার প্রত্যক্ষ ভাব। আবু জাফর আল-বাকেরও এ অভিমত ব্যক্ত করেছেন এবং ইমাম আহমাদ থেকেও এ ধরণের একটি অভিমত বর্ণিত আছে। তাঁরা সকলে উল্লেখিত[নিষেধের] হাদিসকে শির্কী তাবিয-কবচ অর্থে ব্যাখ্যা করেছেন। আর যে সব তাবিয-কবচে কুরআন, আল্লাহ্র নাম ও গুণাবলী রয়েছে সে সবের বিধান এগুলো দিয়ে রুকিয়া করার মত। আমি বলব: এটি ইবনুল কাইয়্যেম (রহঃ) এর মনোনীত অভিমতের প্রত্যক্ষ ভাব।
@M.ASarkar-i1j Жыл бұрын
(3) অপর একদল আলেম বলেন: তা জায়েয নয়। এটি ইবনে মাসউদ (রাঃ) ও ইবনে আব্বাস (রাঃ) এর উক্তি এবং হুযাইফা (রাঃ), উকবা বিন আমের (রাঃ) ও ইবনে আকিম (রাঃ) এর উক্তির প্রত্যক্ষ ভাব। একদল তাবেয়ীও এ অভিমত ব্যক্ত করেছেন। তাদের মধ্যে রয়েছেন ইবনে মাসউদ (রাঃ) এর ছাত্রগণ। এটি ইমাম আহমাদ থেকে বর্ণিত অন্য একটি অভিমত। ইমাম আহমাদের অনেক ছাত্র এ অভিমতটি গ্রহণ করেছেন এবং তার মাযহাবের উত্তরসূরী আলেমগণ এ অভিমতের পক্ষে দৃঢ়তা জ্ঞাপন করেছেন। তাঁরা এ হাদিস দিয়ে এবং এ অর্থবোধক অন্যান্য হাদিস দিয়ে প্রমাণ পেশ করেছেন। কেননা এ হাদিসের বাহ্যিক মর্ম সামগ্রিক; এতে কুরআন দিয়ে প্রদেয় তাবিয-কবচ ও অন্য কিছু দিয়ে প্রদেয় তাবিয-কবচের মধ্যে পার্থক্য করা হয়নি; ঝাড়ফুঁকের ক্ষেত্রে যেভাবে পার্থক্য করা হয়েছে। এ অভিমতের পক্ষে এভাবেও সমর্থন মিলে যে, যে সকল সাহাবায়ে কেরাম হাদিসটি বর্ণনা করেছেন তারা সকলে এ হাদিস থেকে সামগ্রিকতা বুঝেছেন; যেমনটি ইতিপূর্বে ইবনে মাসউদ (রাঃ) এর অভিমত আলোচিত হয়েছে।…(সংক্ষিপ্ত) আল্লাহুল মুস্তাআন (আল্লাহ্ই সহায়)।[তাইসিরুল আযিযিল হামিদ (১৩৬-১৩৮)] সূত্র: শাইখ মুহাম্মদ সালেহ আল-মুনাজ্জিদ islamqa
@M.ASarkar-i1j Жыл бұрын
(3) তাঁরা এ হাদিস দিয়ে এবং এ অর্থবোধক অন্যান্য হাদিস দিয়ে প্রমাণ পেশ করেছেন। কেননা এ হাদিসের বাহ্যিক মর্ম সামগ্রিক; এতে কুরআন দিয়ে প্রদেয় তাবিয-কবচ ও অন্য কিছু দিয়ে প্রদেয় তাবিয-কবচের মধ্যে পার্থক্য করা হয়নি; ঝাড়ফুঁকের ক্ষেত্রে যেভাবে পার্থক্য করা হয়েছে। এ অভিমতের পক্ষে এভাবেও সমর্থন মিলে যে, যে সকল সাহাবায়ে কেরাম হাদিসটি বর্ণনা করেছেন তারা সকলে এ হাদিস থেকে সামগ্রিকতা বুঝেছেন; যেমনটি ইতিপূর্বে ইবনে মাসউদ (রাঃ) এর অভিমত আলোচিত হয়েছে।…(সংক্ষিপ্ত) আল্লাহুল মুস্তাআন (আল্লাহ্ই সহায়)।[তাইসিরুল আযিযিল হামিদ (১৩৬-১৩৮)] সূত্র: শাইখ মুহাম্মদ সালেহ আল-মুনাজ্জিদ islamqa
@M.ASarkar-i1j Жыл бұрын
(4) [Note: তাবিজ কুরআনের আয়াত দিয়ে হলে যারা নিষেধ করেছেন, অপছন্দ করেছেন এবং এটাকে জায়েয মনে করেননি তারা কখনোই তা শিরক বলেন নি কারণ তা কুরআনের আয়াত দিয়ে হয়, অনুরূপভাবে সহিহ সুন্নাহ দিয়ে হয়। কিন্তু দুঃখজনক দেশের সালাফি মাযহাবের শায়েখদের অনেকে শিরক ফতোয়া দিয়ে বসে যা জ্ঞানের গভীরতার সল্পতাও বটে বাড়াবাড়িও বটে যা গ্রহণযোগ্য নয়!] আল্লাহ সবচেয়ে ভাল জানেন। আল্লাহ আমাদের সকল গুণাহ ক্ষমা করুন ও সঠিক বুঝ দান করুন- আমিন।
@M.ASarkar-i1j Жыл бұрын
(4) Note: তাবিজ কুরআনের আয়াত দিয়ে হলে যারা নিষেধ করেছেন, অপছন্দ করেছেন এবং এটাকে জায়েয মনে করেননি তারা কখনোই তা শিরক বলেন নি কারণ তা কুরআনের আয়াত দিয়ে হয়, অনুরূপভাবে সহিহ সুন্নাহ দিয়ে হয়। কিন্তু দুঃখজনক দেশের সালাফি মাযহাবের শায়েখদের অনেকে শিরক ফতোয়া দিয়ে বসে যা জ্ঞানের গভীরতার সল্পতাও বটে বাড়াবাড়িও বটে যা গ্রহণযোগ্য নয়!!
@chachacomputers8824 Жыл бұрын
সাহাবিরা যে তাবিজ ব্যবহার করতেন সে সব সাহাবির নাম, এবং হাদিসের সনদ ও হাদিস নাম্বর জানতে চাই, আমরা কনো শায়খের অন্ধো অনুসরণ করিনা,
@muajahmed1679 Жыл бұрын
আপনি কোন কম্পানিতে পড়াশোনা করেছেন হাদীস সম্পর্কে আপনি কি বুজেন??
@babagaming8389 Жыл бұрын
@@muajahmed1679বাংলা অমেক হাদিস পড়ছে আর হাদিস গুলা বাংলা তর্জমা করছে আহলে খাচ্ছর গুলা। আমি আরবি পারি কিন্তু গুগল ট্রান্সলেশন করে দেখি ওমা বাংলা আরবির সাথে মিলে না। 😂😂😂
@duniyakiekmusafir Жыл бұрын
@@muajahmed1679 এই যে ভাই আপনি কি উনার দালাল??? নাকি চামছা? মিয়া উনি যে বললো সাহাবি তাবিজ ব্যাবহার করছে তাহলে অবশ্যই এইটার দলিল দিতে হবে তাও সহিহ হাদিস দ্বারা
@mdjahirulislam55 Жыл бұрын
হ্যাঁ ভাই আপনি ঠিক বলেছেন আমরা কারো অন্ধ অনুসরণ করি না বা করব না কুরআন হাদিস অনুযায়ী চলার চেষ্টা করব আল্লাহ আমাদের বুঝার তৌফিক দান করুন আমিন
@saidurrahman8375 Жыл бұрын
মাশাল্লাহ,
@andfearallah Жыл бұрын
উক্ববাহ ইবনু আমির (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি তা‘বীয ব্যবহার করবে আল্লাহ তাকে পূর্ণতা দিবেন না। আর যে কড়ি ব্যবহার করবে আল্লাহ তাকে মঙ্গল দান করবেন না’ (আহমাদ হা/১৬৭৬৩, হাদীছ ছহীহ)।
@M.ASarkar-i1j Жыл бұрын
**শায়েখ হাফেয হাকামী বলেন: “যদি এটি (তাবিয-কবচ) কুরআনের আয়াত দিয়ে হয়, অনুরূপভাবে সহিহ সুন্নাহ দিয়ে হয় তাহলে এটি জায়েয হওয়ার ব্যাপারে পূর্বসুরি সাহাবায়ে কেরাম, তাবেয়ীন ও তাদের পরবর্তী আলেমদের মধ্যে মতভেদ রয়েছে। সালাফদের কেউ কেউ এটাকে জায়েয বলেছেন। এ ধরণের অভিমত আয়েশা (রাঃ), আবু জাফর মুহাম্মদ বিন আলী ও অন্যান্য সাহাবী থেকে বর্ণিত আছে। আর তাঁদের কেউ কেউ এগুলো থেকে নিষেধ করেছেন, অপছন্দ করেছেন এবং এটাকে জায়েয মনে করেননি। তাদের মধ্যে রয়েছেন আব্দুল্লাহ্ বিন আকীম (রাঃ), আব্দুল্লাহ্ বিন আমর (রাঃ), উকবা বিন আমের (রাঃ), আব্দুল্লাহ্ বিন মাসউদ (রাঃ) এবং তাঁর ছাত্রবর্গ যেমন আসওয়াদ, আলকামা এবং তাদের পরবর্তী ইব্রাহিম নাখায়ী ও অন্যান্য আলেমগণ। সূত্র: শাইখ মুহাম্মদ সালেহ আল-মুনাজ্জিদ islamqa (Note: তাবিজ কুরআনের আয়াত দিয়ে হলে যারা নিষেধ করেছেন, অপছন্দ করেছেন এবং এটাকে জায়েয মনে করেননি তারা কখনোই তা শিরক বলেন নি কারণ তা কুরআনের আয়াত দিয়ে হয়, অনুরূপভাবে সহিহ সুন্নাহ দিয়ে হয়। কিন্তু দুঃখজনক দেশের সালাফি মাযহাবের শায়েখদের অনেকে শিরক ফতোয়া দিয়ে বসে যা জ্ঞানের গভীরতার সল্পতাও বটে বাড়াবাড়িও বটে যা গ্রহণযোগ্য নয়!!) আল্লাহ সবচেয়ে ভাল জানেন। আল্লাহ আমাদের সকল গুণাহ ক্ষমা করুন ও সঠিক বুঝ দান করুন- আমীন।।
@IslamicAudiobook Жыл бұрын
এই হাদিসের তাউঈজ শব্দ নেই। অনুবাদের জালিয়াতি। তাবিজ ব্যবহার আমি কোনো ভাবেই সমর্থন করি না, তবে নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের হাদিসের ভুল অনুবাদও মানা সম্ভব না।
@shahidullah4415 ай бұрын
বাটপার অনুবাদ
@YouTuberTIG33 Жыл бұрын
চাচায় মনে হয় প্রথম শুনছে।আল্লাহ ওনাকে আরো দ্বীন সম্পর্কে অবগত করুন।
@eagleshunter2975 Жыл бұрын
শায়খ দিনদিন কোন পথে যাচ্চে? সাহাবিরা যে তাবিজ ব্যবহার করতেন সে সব সাহাবির নাম, এবং হাদিসের সনদ ও হাদিস নাম্বর জানতে চাই, আমরা কনো শায়খের অন্ধো অনুসরণ করিনা,
@M.ASarkar-i1j Жыл бұрын
ইতিপূর্বে দেশের সালাফি শায়েখদের অ... অনুকরণেই তো জেনেছেন তাবিজ শিরক তাই নই কি!!! শাইখ হাফেয হাকামী বলেন: “যদি এটি (তাবিয-কবচ) কুরআনের আয়াত দিয়ে হয়, অনুরূপভাবে সহিহ সুন্নাহ দিয়ে হয় তাহলে এটি জায়েয হওয়ার ব্যাপারে পূর্বসুরি সাহাবায়ে কেরাম, তাবেয়ীন ও তাদের পরবর্তী আলেমদের মধ্যে মতভেদ রয়েছে। সালাফদের কেউ কেউ এটাকে জায়েয বলেছেন। এ ধরণের অভিমত আয়েশা (রাঃ), আবু জাফর মুহাম্মদ বিন আলী ও অন্যান্য সাহাবী থেকে বর্ণিত আছে। আর তাঁদের কেউ কেউ এগুলো থেকে নিষেধ করেছেন, অপছন্দ করেছেন এবং এটাকে জায়েয মনে করেননি। তাদের মধ্যে রয়েছেন আব্দুল্লাহ্ বিন আকীম (রাঃ), আব্দুল্লাহ্ বিন আমর (রাঃ), উকবা বিন আমের (রাঃ), আব্দুল্লাহ্ বিন মাসউদ (রাঃ) এবং তাঁর ছাত্রবর্গ যেমন আসওয়াদ, আলকামা এবং তাদের পরবর্তী ইব্রাহিম নাখায়ী ও অন্যান্য আলেমগণ। সূত্র: শাইখ মুহাম্মদ সালেহ আল-মুনাজ্জিদ islamqa (Note: তাবিজ কুরআনের আয়াত দিয়ে হলে যারা নিষেধ করেছেন, অপছন্দ করেছেন এবং এটাকে জায়েয মনে করেননি তারা কখনোই তা শিরক বলেন নি কারণ তা কুরআনের আয়াত দিয়ে হয়, অনুরূপভাবে সহিহ সুন্নাহ দিয়ে হয়। কিন্তু দুঃখজনক দেশের সালাফি মাযহাবের শায়েখদের অনেকে শিরক ফতোয়া দিয়ে বসে যা জ্ঞানের গভীরতার সল্পতাও বটে বাড়াবাড়িও বটে যা গ্রহণযোগ্য নয়!) আল্লাহ সবচেয়ে ভাল জানেন। আল্লাহ আমাদের সকল গুণাহ ক্ষমা করুন ও সঠিক বুঝ দান করুন- আমিন। Amin.
@m.asarkar2781 Жыл бұрын
শাইখ সুলাইমান বিন আব্দুল ওয়াহহাব (রহঃ) বলেছেন: জেনে রাখুন, আলেম সাহাবীগণ, আলেম তাবেয়ীনগণ ও তাঁদের পরবর্তী আলেমগণ কুরআন, আল্লাহর নাম ও সিফাতসমূহের তাবিয লটকানো জায়েয হওয়ার ব্যাপারে মতভেদ করেছেন। একদল বলেছেন: তা জায়েয। এটি আব্দুল্লাহ্ বিন আমর ইবনুল আস (রাঃ) ও অন্যান্য সাহাবীর অভিমত এবং আয়েশা (রাঃ) থেকে যা বর্ণিত হয়েছে সেটার প্রত্যক্ষ ভাব। আবু জাফর আল-বাকেরও এ অভিমত ব্যক্ত করেছেন এবং ইমাম আহমাদ থেকেও এ ধরণের একটি অভিমত বর্ণিত আছে। তাঁরা সকলে উল্লেখিত হাদিসকে শির্কী তাবিয-কবচ অর্থে ব্যাখ্যা করেছেন। আর যে সব তাবিয-কবচে কুরআন, আল্লাহ্র নাম ও গুণাবলী রয়েছে সে সবের বিধান এগুলো দিয়ে রুকিয়া করার মত। আমি বলব: এটি ইবনুল কাইয়্যেম (রহঃ) এর মনোনীত অভিমতের প্রত্যক্ষ ভাব। অপর একদল আলেম বলেন: তা জায়েয নয়। এটি ইবনে মাসউদ (রাঃ) ও ইবনে আব্বাস (রাঃ) এর উক্তি এবং হুযাইফা (রাঃ), উকবা বিন আমের (রাঃ) ও ইবনে আকিম (রাঃ) এর উক্তির প্রত্যক্ষ ভাব। একদল তাবেয়ীও এ অভিমত ব্যক্ত করেছেন। তাদের মধ্যে রয়েছেন ইবনে মাসউদ (রাঃ) এর ছাত্রগণ। এটি ইমাম আহমাদ থেকে বর্ণিত অন্য একটি অভিমত। ইমাম আহমাদের অনেক ছাত্র এ অভিমতটি গ্রহণ করেছেন এবং তার মাযহাবের উত্তরসূরী আলেমগণ এ অভিমতের পক্ষে দৃঢ়তা জ্ঞাপন করেছেন। তাঁরা এ হাদিস দিয়ে এবং এ অর্থবোধক অন্যান্য হাদিস দিয়ে প্রমাণ পেশ করেছেন। কেননা এ হাদিসের বাহ্যিক মর্ম সামগ্রিক; এতে কুরআন দিয়ে প্রদেয় তাবিয-কবচ ও অন্য কিছু দিয়ে প্রদেয় তাবিয-কবচের মধ্যে পার্থক্য করা হয়নি; ঝাড়ফুঁকের ক্ষেত্রে যেভাবে পার্থক্য করা হয়েছে। এ অভিমতের পক্ষে এভাবেও সমর্থন মিলে যে, যে সকল সাহাবায়ে কেরাম হাদিসটি বর্ণনা করেছেন তারা সকলে এ হাদিস থেকে সামগ্রিকতা বুঝেছেন; যেমনটি ইতিপূর্বে ইবনে মাসউদ (রাঃ) এর অভিমত আলোচিত হয়েছে।…(সংক্ষিপ্ত) আল্লাহুল মুস্তাআন (আল্লাহ্ই সহায়)।[তাইসিরুল আযিযিল হামিদ (১৩৬-১৩৮)] সূত্র: শাইখ মুহাম্মদ সালেহ আল-মুনাজ্জিদ islamqa (Note: তাবিজ কুরআনের আয়াত দিয়ে হলে যারা নিষেধ করেছেন, অপছন্দ করেছেন এবং এটাকে জায়েয মনে করেননি তারা কখনোই তা শিরক বলেন নি কারণ তা কুরআনের আয়াত দিয়ে হয়, অনুরূপভাবে সহিহ সুন্নাহ দিয়ে হয়। কিন্তু দুঃখজনক দেশের সালাফি মাযহাবের শায়েখদের অনেকে শিরক ফতোয়া দিয়ে বসে যা জ্ঞানের গভীরতার সল্পতাও বটে বাড়াবাড়িও বটে যা গ্রহণযোগ্য নয়!) আল্লাহ সবচেয়ে ভাল জানেন। আল্লাহ আমাদের সকল গুণাহ ক্ষমা করুন ও সঠিক বুঝ দান করুন- আমিন।*
@UbaidullahMasum-t5u Жыл бұрын
যদি কারও অন্ধ অনুসরণ না করেন তাহলে তাবিজ হারাম হওয়ার পক্ষে যে হাদীস আছে এটার অনুবাদ আপনি নিজের থেকে করতে পারবেন? যদি না পারেন তাহলে অন্যের করা অনুবাদের যে অনুসরণ করেন এটা কি অন্ধভাবে মেনে নেয়া হয় না? আর শায়খ দিন দিন ঠিকই হাটছেন।আপনারাই ভুলে চলছেন। তাছাড়া উনার কাছে যারা প্রশ্ন করেছে তাদের উনার ইলমের উপর ইতমিনান আছে এজন্য তাদের কাছে সনদ বলার প্রয়োজন মনে করে নি। এখন যদি আপনার শায়খের মতো হন যে আপনারা তার উপর ইতমিনান করতে পারেন না তাহলে অবশ্যই সনদ বলতেন।আর হাদীস নাম্বার এটা দলীল হয় কেমনে? সাহাবির নাম জানতে হাদীস জানতে কিতাব মুতালাআ করুন দুই একটা হাদীস পড়েই আরেকজনকে ভুল মনে করবেন কেমনে?হাদীস জানতে হলে যেকোনো হাদীসের কিতাব বের করে তাবিজ সংক্রান্ত যে অধ্যায় আছে তা দেখুন তবে আপনার ষারদেরগুলো পড়লে পাবেন না। মেইন আরবী কিতাব পড়ুন
@IslamicAudiobook Жыл бұрын
শুনেই কমেন্ট করেন নাকি না শুনেই! উনি প্রথমেই বুঝালেন সাহাবীরা তাউইজ বলতে কি বুঝাতেন। তারা কি ব্যবহার করতেন। তাবিজ আর তাম্মামকে এক মনে করলে এই ধরণের প্রশ্ন আসে যে সাহাবীরা তাউইজ ব্যবহার করেছেন কি না। এই জন্যেই প্রথমে তিনি তাউইজ এর মানে কি সেটা তিনি জানিয়েছেন। তারপর আরো একটি মূলনীতি জানিয়েছেন, যা পড়া যায় তা লিখাও যায়। google এ রুকইয়াহ লিখে সার্চ করলে রুকইয়াহ ডট অর্গ একটা ওয়েবসাইট আসবে সেখানে আব্দুল্লাহ আল মামুন হাফিজাহুল্লাহ বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। জেনে নিবেন ইনশা আল্লাহ
@naimmolla66526 ай бұрын
হাদিস নাম্বার গুলো দিচ্ছি পড়ে নাও ভাই জামে' আত-তিরমিজি, হাদিস নং ৩৫২৯ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
@rawshonalamjony1064 ай бұрын
চমৎকার ❤
@moklesurrahman5938 Жыл бұрын
❤❤❤❤❤
@MostSharminkhatun-n8i2 ай бұрын
Allah er kalam diye tabij baniye sorir e dharon korle ki tamaj hobe?
@muajahmed1679 Жыл бұрын
আলহামদুলিল্লাহ্ 100% সঠিক বলছেন।
@ahmadrahman648111 ай бұрын
মাশাল্লাহ
@kanizsumaiyahasank Жыл бұрын
❤
@mdkan6883 Жыл бұрын
মাশাআল্লাহ আমার শায়েখ
@mdroshiahmd Жыл бұрын
🤲
@nasiruddin-yi5hi Жыл бұрын
হুজুর কোন তাবিজের বই পড়বো, সোলাইমানি তাবিজের কিতাব নাকি লজ্জাতুন নেছা। কারণ এই দুই প্রকারের তাবিজের বই-ই মসজিদ মার্কেটে পাওয়া যায়।
@NoorAhmed-r1o Жыл бұрын
Alhamdulillah
@belayethossainkanchon8600 Жыл бұрын
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
@JoynalSheikh-t2c4 ай бұрын
Oneki akbarei na kortace ar onekei boltace allah.hor nam duya kora jai keu keu boltace
@danielrobbani92496 ай бұрын
মুফতী আলী হাসান ওছামা ---তামিমা বা তাবীজ সম্পৰ্কীয় হাদীছ গুলি ভালোভাবে হয়তো অধ্যয়ন কৰেণ নাই , তাই তিনি এভাবে বলতেছেন ! ইনি উপযুক্ত হাদীছবেত-তা যদি হতো --- তা-হলে জেনেৰেল শিক্ষিত বেৰাদাৰ ৰুহুল আমিনেৰ সঙ্গে 'বাহাছে ' পৰাজিত হতো না ! ইনি সহি হাদীছেৰ ধাৰে--কাছেও যেতে সক্ষম হয় নি !!!
@Jubayervai121 Жыл бұрын
মেমোরি কার্ডে যদি কুরআন আর হাদিসের দোয়া লোড দিয়ে গলায় ঝুলায়ে রাখি তাহলে তো বেশি কাজ হওয়ার কথা😂😂
@ShohidulIslam-zn8on Жыл бұрын
Tabij sompokke ero valo vabe pokas korben.
@Jubayervai121 Жыл бұрын
আবরারের মতো তাবিজ বিক্রেতা হতে চাই নাকি?👀
@MDHujaifa-su7hx Жыл бұрын
তাবিজের পক্ষে কথা বলার কারণে,ওছামা হুজুরকে বয়কট করলাম!
@Tarikullah22 Жыл бұрын
🤣
@IslamicAudiobook Жыл бұрын
উনি সাহাবীর পক্ষে কথা বলায় মূর্খ মুরিদ তাকে বয়কট করেছে। আলহামদুলিল্লাহ্
@marufhossain.ranaBD11 ай бұрын
আবাল এর মত কথা বললেন আবালএর পরিচয় দিলেন
@AshikulIslam-z5h8 ай бұрын
চরমনার পীরের বইতে লেখা আছে
@shortwaz20Ай бұрын
জাহেল বক্তা
@Md.NazrulMuttaqi-gw8pgАй бұрын
আপনি কি ফেরেস্তা
@RomjanKhan-kd8cb3 ай бұрын
কোন সাহাবী বলছে সাহাবীর নামটা বল হাদিস নাম্বারটা বল তাবিজ দিছে গলার মধ্যে
@mdabuhanifamistry27482 ай бұрын
Hadish no dile tui Porte parbi? Tor dour to Mobile.
@mrfokir5554 Жыл бұрын
তাহলে কি কুরানের আয়াত গলায় ঝুলাইয়া টয়লেটে গেলে কুরানের অবমাননা হবে না?
@rukaiyaruma407111 ай бұрын
টয়লেটে যাওয়ার সময় খুলে রাখতে হবে
@ALIKTARMONDAL Жыл бұрын
অর্থাৎ হুজুরের কথায় এই সিদ্ধান্তেই আসা যায় যে শুধু মাত্র কুরআন হাদীসের দোয়ার তাওইজ দেওয়া যাবে তাই তো ?? তবে কিন্তু শুধুমাত্র ছোটো বাচ্চাদের জন্য । সাহাবী দের আমল অনুযায়ী বড়দের জন্য তা ওইজ জায়েজ হবে কি ??
@jolmol-sx7bh Жыл бұрын
হদস
@mostafakamal670 Жыл бұрын
না
@ALIKTARMONDAL Жыл бұрын
@@jolmol-sx7bh এটা দ্বারা কি বোঝাতে চান ভাই ??
@HumayunRAshid-im3me Жыл бұрын
@Magicofootball705জিনা ভাই নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাবিজ ব্যবহার করতে নিষেধ করেন নাই তবে হ্যাঁ তামিমা ব্যবহার করতে নিষেধ
@HumayunRAshid-im3me Жыл бұрын
@@jolmol-sx7bhকোন কিছু বোঝার আগেই গালি দেওয়া ঠিক না।
@mdjahirulislam55 Жыл бұрын
হুজুর এ সম্পর্কে আপনি আর ভালো করে বিস্তারিতভাবে লেখাপড়া করেন তারপরে ফতোয়া দেন কারণ বাংলাদেশের বড় বড় আলেম তাবিজ ব্যবহার করতে নিষেধ করেছে কুরআন হাদিস অনুযায়ী ফতোয়া দিবেন আশা করি
@LoveBangladesh-fw2pf Жыл бұрын
আপনার কাছ থেকে ওনার জ্ঞান নেয়া লাগবে না
@UbaidullahMasum-t5u Жыл бұрын
কার কাছে কিসের জ্ঞান দিতে আসেন আসার আগে জানার প্রয়োজন ছিলো। তার ইলমের কাছে আপনার ফতোয়া দাতারা আসতে পারবে? তাছাড়া তো স্পষ্ট হাদীসের দলীল দিছে তাও বিশ্বাস হয় না
@Abdullahqudermiyazi Жыл бұрын
Vai tumi abar ke
@JIHADHASAN-uo7be Жыл бұрын
আগে গরু, ওনি তো বলেছে যে শুধু বাচ্চাদের জন্য যারা সুরা বা দোয়া পড়তে পারে না, তাদের জন্য তাবিজ হারাম না। কিন্তু যাদের বয়স ১০-১২ বছরের ঊর্ধ্বে তাদের ক্ষেত্রে হারাম, নাযায়েজ, বেদআত, আরো যা আছে। জিলাপি খোর ওয়াজ ভালো করে না শুনে 💩💩 ঘেউঘেউ
@M.ASarkar-i1j Жыл бұрын
বাংলাদেশের বড় বড় আলেম বলতে আপনি হয়তো সালাফি মাযহাবের শায়েখদের কথা বলছেন... যারা হানাফি মাযহাবের বিরোধীতা করার জন্য সহিহ হাদিস কে যঈফ এমনকি সাহাবিদের আমলকে বিদআতও বলে দেই।
@ranabhai3668 Жыл бұрын
তাবিজ ১০০% জায়েজ।
@mostafakamal670 Жыл бұрын
আহা
@HumayunRAshid-im3me Жыл бұрын
কিছু তাবিজ রয়েছে 100% شرك
@ranabhai3668 Жыл бұрын
@@HumayunRAshid-im3me শিরিক যেটা ঐটা তাবিজ না ঐটা তামিমা
@limonkhan8439 Жыл бұрын
😂😂😂😂😡😡
@SMShahriarZaman Жыл бұрын
গলায় কুরআন ঝুলায় রাখলে তিলাওয়াতের নেকী পাওয়া যাবে?
@tanvirad8992 Жыл бұрын
ওসামা হুজুরকে অনেক ভালো লাগতো। তার কথাগুলা অনেক শুনতাম কিন্তু আজ সে তাবিজকে জায়েজ করে দিলো তাই আমিও তার কথা শুনা বাদ দিলাম
@sumaiaafrin1929 Жыл бұрын
আগে ভালো করে শুনেন পরে মন্তব্য করেন।
@M.ASarkar-i1j Жыл бұрын
আহলে হাদিস শায়েখদের দারা আপনি প্রভাবিত ভাই তাই কোরআনের আয়াতের তাবিজকে নাজায়েজ মনে হচ্ছে। প্রকৃত সালাফ থেকেও এমন জায়েজের ফতোয়া আছে যা হয়তো আপনার অজানা... অবশ্য এতে আপনার দোষ নাই,,, যেহেতু শায়েখরা গোপন করে গেছে।
@BangladeshicreatorMustafiz Жыл бұрын
আপনি অনেক ভালো আপনার মত কত মানুষ আছে
@MehediHasan-en2sv Жыл бұрын
😂
@SchoolStudent-n9v Жыл бұрын
তুমি আগে ভালোভাবে মুসলিম হও। তার পর না হয় কারও ভুল ধরবে। KZbin এ খারাপ ভিডিও ছাড়ো আর খারাপ চ্যানেল কে সাবস্ক্রাইবও করো আবার বেশি কথা বলো। বলি ভাই এসব না করে আগে ভালোভাবে মুসলিম হও।