এমন এক বিষয়ে( তাজিমী সিজদা) আমাদের সুন্নী ওলামায়েকেরাম পক্ষ বিপক্ষে বিতর্কে লিপ্ত হয়েছেন, যেটা তারা নিজেরাও জানেন, যারা এর পক্ষ বলছেন তারাও বলছেন এটা দালিলিক, যারা বিপক্ষে বলছেন তারাও বলছেন এটা দালিলিক। এবং এরকম হাজারো বিষয় আমরা দেখতে পায় সবাই যার যার মতে যথেষ্ট দলিল প্রমাণ দিয়ে থাকেন। তবে সু্ন্নী আলেমদের মধ্যে এ ধরণের বাড়াবাড়ি সত্যই খুবই দুঃখজনক, মিডিয়াতে উস্ক দেওয়া, তার উপর বায়বীয় কিছু ভক্ত যাদের সঠিক পরিচয় ফেইসবুকে পাওয়া কঠিন, এমন বিতর্ক তারা উচকে দেন বহুগুণে। মূলত সোশাল মিডিয়ার মাধ্যমে এসব বেশী হচ্ছে।এ যেন বাচ্চার প্রসাবে আছাড় খাওয়ার মত। আমরা এ সময়ের মানুষরা এতটাই অস্হিরতার মধ্য দিয়ে যাচ্ছি যেখানে তাজিম/ বিনয়/ বড় ছোট মান্য/ স্নেহ / ইজ্জত / আব্রু এসব ক্ষীয়মাণ, সেখানে শত বৎসর যাবত পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধে চলে আসা দরবার সংশ্লিষ্ট ভক্ত আলেম এহেন বিতর্কে লিপ্ত হয়ে যাওয়াটা উদ্যতপূর্ণ। নব্য কিছু আলেম এগুলো তে তাদের স্বার্থ, অগ্রগতি, পেশার উন্নতি খুঁজছেন। দরবার সংশ্লিষ্ট মানুষরা অন্যের ত্রুটি না দেখে নিজেরা কি করছি তাতে নজর দেয়, অতি বাড়াবাড়ি লোক দেখানো ভক্তি ভালবাসা দেখানো নিয়ন্ত্রণ করি। বিতর্ক জড়িয়ে এটা প্রমাণ করে না দেয় যে আসলে সবাই দুনিয়াবী অর্থ, স্বার্থের পিছনেই দৌড়াচ্ছি। নতুন শ্রোতা ভক্ত আলেমরা বয়োজ্যেষ্ঠ মুরব্বী আলেমদের শুনি জানার আগ্রহে, নিজের মতের সাথে না মিললে হামলে পড়ার ইচ্ছা পরিহার করি। অনের সুন্নী আলেম পর্দা করেছেন যার বিশাল গ্যাপ আমরা দেখতে পাচ্ছি।
@mohammadsohel62352 жыл бұрын
সহমত
@ndbelalhossain12852 жыл бұрын
আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা যাবে না। 🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥 সিজদার উপযুক্ত মালিক একমাত্র আল্লাহ তাআলা। আল্লাহ তাআলা ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা সম্পূর্ণ হারাম। ইবাদতের উদ্দেশ্যে কাউকে সিজদা করলে সে মুশরিক হয়ে যাবে। আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা হারাম হওয়ার বিষয়টি কোরআন ও হাদিসের অকাট্য দলিল দ্বারা প্রমাণিত। সুতরাং যারা বলে যে ভক্তি-শ্রদ্ধার উদ্দেশ্যে ‘পীর সাহেব’ বা মাজারে সিজদা করা জায়েজ, তাদের কথা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও বিভ্রান্তিকর। ✍ ১ম প্রমাণ পবিত্র কোরআন থেকে ➖ 🟥🟥🟥🟥🟥🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪 পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘নিশ্চয়ই সিজদার স্থানসমূহের মালিক আল্লাহ। সুতরাং তোমরা আল্লাহর সঙ্গে কারো ইবাদত কোরো না।’ ✍(আল কোরআন, সুরা: জিন, আয়াত : ১৮) এআয়াতের ব্যাখ্যায় প্রসিদ্ধ তাবেয়ি সাইদ ইবনে জুবায়ের, আতা, তলক ইবনে হাবিব (রহ.) প্রমুখ তাফসিরবিদ বলেন, এ আয়াতে সিজদার স্থান বলতে সিজদার অঙ্গপ্রত্যঙ্গের কথা বোঝানো হয়েছে। অর্থাৎ এগুলোর মালিক আল্লাহ। সুতরাং এগুলো দ্বারা আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা যাবে না। 📕 তাফসিরে ইবনে কাসির : ৪/৬৭৬ 📙 কুরতুবি : ১৯/১৪ 📗রুহুল মা আনি : ২৯/৯১ ২য় প্রমাণ হাদিস শরীফ থেকে 🟪🟪🟪🟩🟩🟩🟩🟩🟩🟩 ✍এ বিষয়ে হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, মহানবী (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘আল্লাহর অভিশাপ ইহুদি ও নাসারাদের ওপর। তারা তাদের নবীদের কবরকে সিজদার স্থান বানিয়েছে।’ 📘 (বুখারি, হাদিস : ১৩৯০) ৩য় প্রমাণ হাদিস থেকে 🟪🟪🟪🟩🟩🟩🟩🟩🟩 🎆 অন্য হাদিসে এসেছে : হজরত জুনদুব (রা.) বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে তাঁর ইন্তেকালের তিন দিন আগে বলতে শুনেছি, ‘সাবধান! তোমরা কবরকে সিজদার স্থান বানিও না। আমি তোমাদের তা থেকে কঠোরভাবে নিষেধ করছি।’ 📘(মুসলিম শরিফ, হাদিস : ৫৩২) ৪র্থ প্রমাণ হাদিস থেকে 🟫🟫🟫🟦🟦🟦🟦🟦🟦 ✍ অন্য হাদিসে বর্ণিত হয়েছে : মহানবী (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘কারো জন্য (আল্লাহ ছাড়া) অন্য কাউকে সিজদা করা বৈধ নয়। যদি কারো জন্য (আল্লাহ ছাড়া) অন্য কাউকে সিজদা করা বৈধ হতো, তাহলে আমি স্ত্রীকে আদেশ করতাম তাঁর স্বামীকে সিজদা করতে। কেননা আল্লাহ স্ত্রীর ওপর স্বামীর অনেক বড় অধিকার ন্যস্ত করেছেন।’ 📗 (সহিহ ইবনে হিব্বান, হাদিস : ৪১৬৫); 📘(মুসনাদে আহমাদ, হাদিস : ১২৬১৪)। এই হাদিসটি হজরত আবু হুরায়রা (রা.) ও হজরত ইবনে আব্বাস (রা.)সহ ২০ জন সাহাবি থেকে বর্ণিত হয়েছে। সুতরাং ভক্তি ও শ্রদ্ধার নিয়তেও কোন ব্যক্তি, মাজার, খাট, চেয়ার, গদি, আস্তানা সিজদা করা ইসলামে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। এ বিষয়ে ফতোয়ার গ্রন্থগুলোতেও বিস্তারিত আলোচনা আছে। আরো বিস্তারিত প্রমাণ দেখুন- 🟪🟥🟩🟪🟥🟩🟪🟥🟩🟪 📕ফাতাওয়া তাতারখানিয়া-১৮/২৫৪ 📙ফাতাওয়া হিন্দিয়া-৫/৩৬৮ 📗রদ্দুল মুহতার-৬/৩৮৩ ✍ পবিত্র কোরআন আর হাদিস থেকে সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যে গ্রহণ করবে না। এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন- صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা- ১৮ ✳ ইবনে আব্বাস (রাঃ) বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ (রঃ) বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]
@APN_Bangladesh10 ай бұрын
Akhon Kono prokarer sejda dewa jabena
@APN_Bangladesh10 ай бұрын
Judi sejda den tahole apni shirik korlen
@user-ls5lw6ly1r6 ай бұрын
মাশা আল্লাহ অনেক বেশি সুন্দর উওর। আল্লাহ তায়ালা ওনার হায়াত আরো অনেক অনেক বাড়িয়ে দিন। আমীন সুম্মা আমীন।
@brosismusic52 жыл бұрын
এই কারনে সুন্নি অঙ্গনে আমি উনাকে ভালোবাসি। বিষয় টা সুন্দর করে ব্যালেন্স করে বুঝিয়ে দিলেন। আল্লাহ তায়ালা হুজুরের জ্ঞানে আরো অফুরন্ত বরকত দান করুন। আমিন
চমৎকার উত্তর দিয়েছেন হুজুর।আল্লাহ হুজুরের হায়াতে বরকত দান করুক
@mdarifurrahman45502 жыл бұрын
তাজিমি সিজদাহ্ হারাম।এই হুজুর অত্যন্ত সুন্দর কথা বলেছেন।জাযাকাল্লাহ খাইরন।
@AbdulAlim-pk7gz Жыл бұрын
আবার জায়েজ ও বলেছেন
@dilrubajahan-kn1tw Жыл бұрын
@@AbdulAlim-pk7gz Sezdah na kore kodom buchi korle ki hoy mohobbot kome jay?Otirikto mohobbote jodi keho sezday lotiye pore tahole eta tar nizossho bepar oni bolechen. Oni nobijir Hukumer kotha bar bar bolechen j eta rohito kora hoyeche.Nobijir hukum mante kar kar kosto lage.Amar boro baba,dada,kaka era sobai sezdah grohon kore r ami amar nobojir rohito hukumke mathar taz baniye rekhechi, amar nobijir hukum amar kache hirar cheye dami.
@mdmobinchowdhury92528 ай бұрын
মাশাআল্লাহ ❤❤
@shible-rf3zq2 жыл бұрын
কিরকম গুনাহ? বুজা যাচ্ছে বিশেষ ইবাদত৷ মারহাবা, যোগ্য আলেম ৷
@ndbelalhossain12852 жыл бұрын
আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা যাবে না। 🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥 সিজদার উপযুক্ত মালিক একমাত্র আল্লাহ তাআলা। আল্লাহ তাআলা ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা সম্পূর্ণ হারাম। ইবাদতের উদ্দেশ্যে কাউকে সিজদা করলে সে মুশরিক হয়ে যাবে। আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা হারাম হওয়ার বিষয়টি কোরআন ও হাদিসের অকাট্য দলিল দ্বারা প্রমাণিত। সুতরাং যারা বলে যে ভক্তি-শ্রদ্ধার উদ্দেশ্যে ‘পীর সাহেব’ বা মাজারে সিজদা করা জায়েজ, তাদের কথা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও বিভ্রান্তিকর। ✍ ১ম প্রমাণ পবিত্র কোরআন থেকে ➖ 🟥🟥🟥🟥🟥🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪 পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘নিশ্চয়ই সিজদার স্থানসমূহের মালিক আল্লাহ। সুতরাং তোমরা আল্লাহর সঙ্গে কারো ইবাদত কোরো না।’ ✍(আল কোরআন, সুরা: জিন, আয়াত : ১৮) এআয়াতের ব্যাখ্যায় প্রসিদ্ধ তাবেয়ি সাইদ ইবনে জুবায়ের, আতা, তলক ইবনে হাবিব (রহ.) প্রমুখ তাফসিরবিদ বলেন, এ আয়াতে সিজদার স্থান বলতে সিজদার অঙ্গপ্রত্যঙ্গের কথা বোঝানো হয়েছে। অর্থাৎ এগুলোর মালিক আল্লাহ। সুতরাং এগুলো দ্বারা আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা যাবে না। 📕 তাফসিরে ইবনে কাসির : ৪/৬৭৬ 📙 কুরতুবি : ১৯/১৪ 📗রুহুল মা আনি : ২৯/৯১ ২য় প্রমাণ হাদিস শরীফ থেকে 🟪🟪🟪🟩🟩🟩🟩🟩🟩🟩 ✍এ বিষয়ে হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, মহানবী (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘আল্লাহর অভিশাপ ইহুদি ও নাসারাদের ওপর। তারা তাদের নবীদের কবরকে সিজদার স্থান বানিয়েছে।’ 📘 (বুখারি, হাদিস : ১৩৯০) ৩য় প্রমাণ হাদিস থেকে 🟪🟪🟪🟩🟩🟩🟩 🎆 অন্য হাদিসে এসেছে : হজরত জুনদুব (রা.) বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে তাঁর ইন্তেকালের তিন দিন আগে বলতে শুনেছি, ‘সাবধান! তোমরা কবরকে সিজদার স্থান বানিও না। আমি তোমাদের তা থেকে কঠোরভাবে নিষেধ করছি।’ 📘(মুসলিম শরিফ, হাদিস : ৫৩২) ৪র্থ প্রমাণ হাদিস থেকে 🟫🟫🟫🟦🟦🟦🟦🟦🟦 ✍ অন্য হাদিসে বর্ণিত হয়েছে : মহানবী (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘কারো জন্য (আল্লাহ ছাড়া) অন্য কাউকে সিজদা করা বৈধ নয়। যদি কারো জন্য (আল্লাহ ছাড়া) অন্য কাউকে সিজদা করা বৈধ হতো, তাহলে আমি স্ত্রীকে আদেশ করতাম তাঁর স্বামীকে সিজদা করতে। কেননা আল্লাহ স্ত্রীর ওপর স্বামীর অনেক বড় অধিকার ন্যস্ত করেছেন।’ 📗 (সহিহ ইবনে হিব্বান, হাদিস : ৪১৬৫); 📘(মুসনাদে আহমাদ, হাদিস : ১২৬১৪)। এই হাদিসটি হজরত আবু হুরায়রা (রা.) ও হজরত ইবনে আব্বাস (রা.)সহ ২০ জন সাহাবি থেকে বর্ণিত হয়েছে। সুতরাং ভক্তি ও শ্রদ্ধার নিয়তেও কোন ব্যক্তি, মাজার, খাট, চেয়ার, গদি, আস্তানা সিজদা করা ইসলামে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। এ বিষয়ে ফতোয়ার গ্রন্থগুলোতেও বিস্তারিত আলোচনা আছে। আরো বিস্তারিত প্রমাণ দেখুনদ- 🟪🟥🟩🟪🟥🟩🟪🟥🟩🟪🟥🟩 📕ফাতাওয়া তাতারখানিয়া-১৮/২৫৪ 📙ফাতাওয়া হিন্দিয়া-৫/৩৬৮ 📗রদ্দুল মুহতার-৬/৩৮৩ ✍ পবিত্র কোরআন আর হাদিস থেকে সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যে গ্রহণ করবে না। এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন- صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা- ১৮ ✳ ইবনে আব্বাস (রাঃ) বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ (রঃ) বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]
@mdarsad67712 жыл бұрын
যথাযত উওর পেয়েছি ধন্যবাদ হুজুর
@MdSaiful-js6mdАй бұрын
মাশাল্লাহ
@bagesirikut8853 Жыл бұрын
অসাধারণ উপস্থাপনা ছিলো
@Jahedialtdbd Жыл бұрын
নবী সাঃ এর সাহাবা রাঃ রা যে ইবাদত করে নাই, আমরা এগুলো করতে পারিনা
@ramizahmad92892 жыл бұрын
মাশাআল্লাহ,,,
@mdarfatulalam76752 жыл бұрын
Masha allah
@ndbelalhossain12852 жыл бұрын
আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা যাবে না। 🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥 সিজদার উপযুক্ত মালিক একমাত্র আল্লাহ তাআলা। আল্লাহ তাআলা ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা সম্পূর্ণ হারাম। ইবাদতের উদ্দেশ্যে কাউকে সিজদা করলে সে মুশরিক হয়ে যাবে। আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা হারাম হওয়ার বিষয়টি কোরআন ও হাদিসের অকাট্য দলিল দ্বারা প্রমাণিত। সুতরাং যারা বলে যে ভক্তি-শ্রদ্ধার উদ্দেশ্যে ‘পীর সাহেব’ বা মাজারে সিজদা করা জায়েজ, তাদের কথা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও বিভ্রান্তিকর। ✍ ১ম প্রমাণ পবিত্র কোরআন থেকে ➖ 🟥🟥🟥🟥🟥🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪 পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘নিশ্চয়ই সিজদার স্থানসমূহের মালিক আল্লাহ। সুতরাং তোমরা আল্লাহর সঙ্গে কারো ইবাদত কোরো না।’ ✍(আল কোরআন, সুরা: জিন, আয়াত : ১৮) এআয়াতের ব্যাখ্যায় প্রসিদ্ধ তাবেয়ি সাইদ ইবনে জুবায়ের, আতা, তলক ইবনে হাবিব (রহ.) প্রমুখ তাফসিরবিদ বলেন, এ আয়াতে সিজদার স্থান বলতে সিজদার অঙ্গপ্রত্যঙ্গের কথা বোঝানো হয়েছে। অর্থাৎ এগুলোর মালিক আল্লাহ। সুতরাং এগুলো দ্বারা আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা যাবে না। 📕 তাফসিরে ইবনে কাসির : ৪/৬৭৬ 📙 কুরতুবি : ১৯/১৪ 📗রুহুল মা আনি : ২৯/৯১ ২য় প্রমাণ হাদিস শরীফ থেকে 🟪🟪🟪🟩🟩🟩🟩🟩🟩🟩 ✍এ বিষয়ে হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, মহানবী (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘আল্লাহর অভিশাপ ইহুদি ও নাসারাদের ওপর। তারা তাদের নবীদের কবরকে সিজদার স্থান বানিয়েছে।’ 📘 (বুখারি, হাদিস : ১৩৯০) ৩য় প্রমাণ হাদিস থেকে 🟪🟪🟪🟩🟩🟩🟩🟩🟩 🎆 অন্য হাদিসে এসেছে : হজরত জুনদুব (রা.) বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে তাঁর ইন্তেকালের তিন দিন আগে বলতে শুনেছি, ‘সাবধান! তোমরা কবরকে সিজদার স্থান বানিও না। আমি তোমাদের তা থেকে কঠোরভাবে নিষেধ করছি।’ 📘(মুসলিম শরিফ, হাদিস : ৫৩২) ৪র্থ প্রমাণ হাদিস থেকে 🟫🟫🟫🟦🟦🟦🟦🟦🟦 ✍ অন্য হাদিসে বর্ণিত হয়েছে : মহানবী (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘কারো জন্য (আল্লাহ ছাড়া) অন্য কাউকে সিজদা করা বৈধ নয়। যদি কারো জন্য (আল্লাহ ছাড়া) অন্য কাউকে সিজদা করা বৈধ হতো, তাহলে আমি স্ত্রীকে আদেশ করতাম তাঁর স্বামীকে সিজদা করতে। কেননা আল্লাহ স্ত্রীর ওপর স্বামীর অনেক বড় অধিকার ন্যস্ত করেছেন।’ 📗 (সহিহ ইবনে হিব্বান, হাদিস : ৪১৬৫); 📘(মুসনাদে আহমাদ, হাদিস : ১২৬১৪)। এই হাদিসটি হজরত আবু হুরায়রা (রা.) ও হজরত ইবনে আব্বাস (রা.)সহ ২০ জন সাহাবি থেকে বর্ণিত হয়েছে। সুতরাং ভক্তি ও শ্রদ্ধার নিয়তেও কোন ব্যক্তি, মাজার, খাট, চেয়ার, গদি, আস্তানা সিজদা করা ইসলামে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। এ বিষয়ে ফতোয়ার গ্রন্থগুলোতেও বিস্তারিত আলোচনা আছে। আরো বিস্তারিত প্রমাণ দেখুন- 🟪🟥🟩🟪🟥🟩🟪🟥🟩🟪🟥🟩 📕ফাতাওয়া তাতারখানিয়া-১৮/২৫৪ 📙ফাতাওয়া হিন্দিয়া-৫/৩৬৮ 📗রদ্দুল মুহতার-৬/৩৮৩ ✍ পবিত্র কোরআন আর হাদিস থেকে সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যে গ্রহণ করবে না। এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন- صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা- ১৮ ✳ ইবনে আব্বাস (রাঃ) বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ (রঃ) বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]
@shible-rf3zq2 жыл бұрын
মাশাআললাহ ৷
@mohammadsohel62352 жыл бұрын
এসব বাতিলদের ষড়যন্ত্র আল্লাহ সুন্নী আকিদা অবিলম্বি সকল সুন্নী মুসলমানদের বুঝদান করুন আমিন।
@ndbelalhossain12852 жыл бұрын
আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা যাবে না। 🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥 সিজদার উপযুক্ত মালিক একমাত্র আল্লাহ তাআলা। আল্লাহ তাআলা ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা সম্পূর্ণ হারাম। ইবাদতের উদ্দেশ্যে কাউকে সিজদা করলে সে মুশরিক হয়ে যাবে। আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা হারাম হওয়ার বিষয়টি কোরআন ও হাদিসের অকাট্য দলিল দ্বারা প্রমাণিত। সুতরাং যারা বলে যে ভক্তি-শ্রদ্ধার উদ্দেশ্যে ‘পীর সাহেব’ বা মাজারে সিজদা করা জায়েজ, তাদের কথা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও বিভ্রান্তিকর। ✍ ১ম প্রমাণ পবিত্র কোরআন থেকে ➖ 🟥🟥🟥🟥🟥🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪 পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘নিশ্চয়ই সিজদার স্থানসমূহের মালিক আল্লাহ। সুতরাং তোমরা আল্লাহর সঙ্গে কারো ইবাদত কোরো না।’ ✍(আল কোরআন, সুরা: জিন, আয়াত : ১৮) এআয়াতের ব্যাখ্যায় প্রসিদ্ধ তাবেয়ি সাইদ ইবনে জুবায়ের, আতা, তলক ইবনে হাবিব (রহ.) প্রমুখ তাফসিরবিদ বলেন, এ আয়াতে সিজদার স্থান বলতে সিজদার অঙ্গপ্রত্যঙ্গের কথা বোঝানো হয়েছে। অর্থাৎ এগুলোর মালিক আল্লাহ। সুতরাং এগুলো দ্বারা আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা যাবে না। 📕 তাফসিরে ইবনে কাসির : ৪/৬৭৬ 📙 কুরতুবি : ১৯/১৪ 📗রুহুল মা আনি : ২৯/৯১ ২য় প্রমাণ হাদিস শরীফ থেকে 🟪🟪🟪🟩🟩🟩🟩🟩🟩🟩 ✍এ বিষয়ে হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, মহানবী (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘আল্লাহর অভিশাপ ইহুদি ও নাসারাদের ওপর। তারা তাদের নবীদের কবরকে সিজদার স্থান বানিয়েছে।’ 📘 (বুখারি, হাদিস : ১৩৯০) ৩য় প্রমাণ হাদিস থেকে 🟪🟪🟪🟩🟩🟩🟩🟩🟩 🎆 অন্য হাদিসে এসেছে : হজরত জুনদুব (রা.) বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে তাঁর ইন্তেকালের তিন দিন আগে বলতে শুনেছি, ‘সাবধান! তোমরা কবরকে সিজদার স্থান বানিও না। আমি তোমাদের তা থেকে কঠোরভাবে নিষেধ করছি।’ 📘(মুসলিম শরিফ, হাদিস : ৫৩২) ৪র্থ প্রমাণ হাদিস থেকে 🟫🟫🟫🟦🟦🟦🟦🟦🟦 ✍ অন্য হাদিসে বর্ণিত হয়েছে : মহানবী (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘কারো জন্য (আল্লাহ ছাড়া) অন্য কাউকে সিজদা করা বৈধ নয়। যদি কারো জন্য (আল্লাহ ছাড়া) অন্য কাউকে সিজদা করা বৈধ হতো, তাহলে আমি স্ত্রীকে আদেশ করতাম তাঁর স্বামীকে সিজদা করতে। কেননা আল্লাহ স্ত্রীর ওপর স্বামীর অনেক বড় অধিকার ন্যস্ত করেছেন।’ 📗 (সহিহ ইবনে হিব্বান, হাদিস : ৪১৬৫); 📘(মুসনাদে আহমাদ, হাদিস : ১২৬১৪)। এই হাদিসটি হজরত আবু হুরায়রা (রা.) ও হজরত ইবনে আব্বাস (রা.)সহ ২০ জন সাহাবি থেকে বর্ণিত হয়েছে। সুতরাং ভক্তি ও শ্রদ্ধার নিয়তেও কোন ব্যক্তি, মাজার, খাট, চেয়ার, গদি, আস্তানা সিজদা করা ইসলামে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। এ বিষয়ে ফতোয়ার গ্রন্থগুলোতেও বিস্তারিত আলোচনা আছে। আরো বিস্তারিত প্রমাণ দেখুন- 🟪🟥🟩🟪🟥🟩🟪🟥🟩🟪🟥🟩 📕ফাতাওয়া তাতারখানিয়া-১৮/২৫৪ 📙ফাতাওয়া হিন্দিয়া-৫/৩৬৮ 📗রদ্দুল মুহতার-৬/৩৮৩ ✍ পবিত্র কোরআন আর হাদিস থেকে সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যে গ্রহণ করবে না। এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন- صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা- ১৮ ✳ ইবনে আব্বাস (রাঃ) বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ (রঃ) বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]
@kmbakibillah92652 жыл бұрын
Jazakallah
@mdjasimuddin7622 жыл бұрын
Marhaba Marhaba. Amin.
@user-fl1nq5il5v2 жыл бұрын
মারহাবা মারহাবা মারহাবা
@jahangirvandari64582 жыл бұрын
আল্লাহ ছাড়া কারো কাছে মাথা নত করে না একমাত্র ইবলিশ 2:34.
@mahirachowdhury9984 Жыл бұрын
সঠিক সমাধান পেয়ে আমরা ধন্য
@jahidulislamattary41792 жыл бұрын
মাশাআল্লাহ
@mdhokhok39912 жыл бұрын
মাহশল্লা
@msshohagurrahman2801 Жыл бұрын
অনেক গিয়ানি মোল্লা কথা গুলো ভাল লাগলো।
@user-sj9ly1fy3l Жыл бұрын
❤
@mohammadarifhossain25122 жыл бұрын
মাশাআল্লাহ সুন্দর উত্তর।
@mohammadsohel62352 жыл бұрын
মনের কথা বলবো কাকে
@abukawsar4382 жыл бұрын
আপনারা শুধু শরীয়তের শিক্ষা নিয়ে থাকেন এলমে মারফতের জ্ঞ্যান কখন জানবেন বুঝবেন
@mdjonal4337 Жыл бұрын
Right
@afmmasud9403 Жыл бұрын
কোরআন শরিফ দ্বারা প্রমানিত আর হাদিস শরিফ দ্বারা হারাম😂🤣
আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা যাবে না। 🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥 সিজদার উপযুক্ত মালিক একমাত্র আল্লাহ তাআলা। আল্লাহ তাআলা ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা সম্পূর্ণ হারাম। ইবাদতের উদ্দেশ্যে কাউকে সিজদা করলে সে মুশরিক হয়ে যাবে। আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা হারাম হওয়ার বিষয়টি কোরআন ও হাদিসের অকাট্য দলিল দ্বারা প্রমাণিত। সুতরাং যারা বলে যে ভক্তি-শ্রদ্ধার উদ্দেশ্যে ‘পীর সাহেব’ বা মাজারে সিজদা করা জায়েজ, তাদের কথা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও বিভ্রান্তিকর। ✍ ১ম প্রমাণ পবিত্র কোরআন থেকে ➖ 🟥🟥🟥🟥🟥🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪 পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘নিশ্চয়ই সিজদার স্থানসমূহের মালিক আল্লাহ। সুতরাং তোমরা আল্লাহর সঙ্গে কারো ইবাদত কোরো না।’ ✍(আল কোরআন, সুরা: জিন, আয়াত : ১৮) এআয়াতের ব্যাখ্যায় প্রসিদ্ধ তাবেয়ি সাইদ ইবনে জুবায়ের, আতা, তলক ইবনে হাবিব (রহ.) প্রমুখ তাফসিরবিদ বলেন, এ আয়াতে সিজদার স্থান বলতে সিজদার অঙ্গপ্রত্যঙ্গের কথা বোঝানো হয়েছে। অর্থাৎ এগুলোর মালিক আল্লাহ। সুতরাং এগুলো দ্বারা আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা যাবে না। 📕 তাফসিরে ইবনে কাসির : ৪/৬৭৬ 📙 কুরতুবি : ১৯/১৪ 📗রুহুল মা আনি : ২৯/৯১ ২য় প্রমাণ হাদিস শরীফ থেকে 🟪🟪🟪🟩🟩🟩🟩🟩🟩🟩 ✍এ বিষয়ে হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, মহানবী (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘আল্লাহর অভিশাপ ইহুদি ও নাসারাদের ওপর। তারা তাদের নবীদের কবরকে সিজদার স্থান বানিয়েছে।’ 📘 (বুখারি, হাদিস : ১৩৯০) ৩য় প্রমাণ হাদিস থেকে 🟪🟪🟪🟩🟩🟩🟩🟩🟩 🎆 অন্য হাদিসে এসেছে : হজরত জুনদুব (রা.) বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে তাঁর ইন্তেকালের তিন দিন আগে বলতে শুনেছি, ‘সাবধান! তোমরা কবরকে সিজদার স্থান বানিও না। আমি তোমাদের তা থেকে কঠোরভাবে নিষেধ করছি।’ 📘(মুসলিম শরিফ, হাদিস : ৫৩২) ৪র্থ প্রমাণ হাদিস থেকে 🟫🟫🟫🟦🟦🟦🟦🟦🟦 ✍ অন্য হাদিসে বর্ণিত হয়েছে : মহানবী (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘কারো জন্য (আল্লাহ ছাড়া) অন্য কাউকে সিজদা করা বৈধ নয়। যদি কারো জন্য (আল্লাহ ছাড়া) অন্য কাউকে সিজদা করা বৈধ হতো, তাহলে আমি স্ত্রীকে আদেশ করতাম তাঁর স্বামীকে সিজদা করতে। কেননা আল্লাহ স্ত্রীর ওপর স্বামীর অনেক বড় অধিকার ন্যস্ত করেছেন।’ 📗 (সহিহ ইবনে হিব্বান, হাদিস : ৪১৬৫); 📘(মুসনাদে আহমাদ, হাদিস : ১২৬১৪)। এই হাদিসটি হজরত আবু হুরায়রা (রা.) ও হজরত ইবনে আব্বাস (রা.)সহ ২০ জন সাহাবি থেকে বর্ণিত হয়েছে। সুতরাং ভক্তি ও শ্রদ্ধার নিয়তেও কোন ব্যক্তি, মাজার, খাট, চেয়ার, গদি, আস্তানা সিজদা করা ইসলামে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। এ বিষয়ে ফতোয়ার গ্রন্থগুলোতেও বিস্তারিত আলোচনা আছে। আরো বিস্তারিত প্রমাণ দেখুন- 🟪🟥🟩🟪🟥🟩🟪🟩🟪🟥🟩 📕ফাতাওয়া তাতারখানিয়া-১৮/২৫৪ 📙ফাতাওয়া হিন্দিয়া-৫/৩৬৮ 📗রদ্দুল মুহতার-৬/৩৮৩ ✍ পবিত্র কোরআন আর হাদিস থেকে সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যে গ্রহণ করবে না। এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন- صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা- ১৮ ✳ ইবনে আব্বাস (রাঃ) বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ (রঃ) বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]
@shible-rf3zq2 жыл бұрын
উপস্থাপক আরো জানতে কি চাচ্ছেন, জনাব মাওলানা থেকে? এই বিষয়ে আরেকটা ভিডিও হলে উপকার সবার৷
@md.arifhossain27272 жыл бұрын
ইখতালাফি মাসালার ব্যাপারে কোন ফতুয়া চলে কিনা জনাব??
@RafiqulIslam-eu4bh2 жыл бұрын
মাওলা আলী (আ) এর চেয়ে হযরত আবু বক্কর সিদ্দিক নবীজিকে যদি বেশি ভালোবেসে থাকেন তাহলে আবু বকর সিদ্দিক মাওলা টাইটেল পাইলেন না কেন? মাওলা কি কোনো সাধারণ জিনিস?
@wayeskahaf19333 ай бұрын
কিছু কিছু আলেম বলেছেন,দেখি কিছু কিছু আলেম কারা,হযরত আমিনুল হক ফরহাদাবাদি (রহ),হযরত আব্দুল গনি কাঞ্চনপুরি(রহ)হযরত আব্দুস সালাম ইসাপুরী (রহ) হযরত সালেকুর রহমান রাজানগরী (রহ) হযরত অসিউর রহমার ফারুকী (রহ)হযরত আমিনুল হক হারভাংগিরি(রহ),হযরত নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ) হযরত বাবা ফরিদ গঞ্জেসকর(রহ) বাংলার জমিনে হযরত আমিনুল হক ফরহাদাবাদির মত আলেম আর কোন মা জম্ম দেননি,এত বড় মাপের আলেম ছিলেন উনি,বাংলার জমিনে কোন মা আব্দুস সালাম ইসাপুরির (রহ)মত এত বড় আলেম জম্ম আর দিবেও না,আব্দুল গনি (রহ) মত আলেম শত বছরেও আর দেখাতে পারবেন না,পারলে দেখান,
@BorhanUddin-oj6ii Жыл бұрын
Jayej/Najayej ke kono baikkir echer upor nirvor? Vondamir r bisoy paw na.
@noname-pt9oq Жыл бұрын
Amra aj nobir hadis teke kota bolina Ekjon manus ki bolecen ta niye pore asi
@JakirKhan-rb9vb Жыл бұрын
ALLAH RABBUL ALAMIN Chara karo shamne matha noto kora jabena etai churanto
@lokmanhosienmohamed8656 Жыл бұрын
আল্লাহ ছারা জেই নামেই বলেন সেজদা হারাম
@KhalilurRahman-cr4id10 ай бұрын
যারা সেজদা করে তারা মুশরিক সরাসরি বলে দিলে হয়
@shakilchy9084 Жыл бұрын
Ostittoheen tajeme sejadah ka ontoto haraam bolay apnnader ka mobarak janai .motor berodh ai karona likhta onechcha shottao like chi taheya golo kopal hat nak hato ar babohar charae chilo (jalaalaeen shareef) jara jaaej bolchan jode bolai thakan tara shirk o bebhad srishte kitchen .karon shomnan ertha matha jokano shodho sroshtar jonno e chi .shai ortho qadambosse etc shirk bettajeem ar roilo hadeesol wafdol abdolqaes ar jawaab rasool mohammad (s) tader ai kama kono proshongsha to kiranne ata proman hoy tine keroban ta shiddhanto nita parannai ar ata quraanoshshareef onno a hades dara mansookh promaneto
@tanvirmurshidi2324 Жыл бұрын
তবে অনেক উলামায়ে কেরাম তাজিমি সেজদাকারীকে কাফের বলেছেন। কারণ এতে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিষেধাঙ্গাকে অস্বীকার করা হয়।
@noname-pt9oq Жыл бұрын
Sejda to sejdai vai
@noname-pt9oq Жыл бұрын
Nobi bolece allah chada onno kau ke sejda korye parben na
@mohammadbelalhossain52682 Жыл бұрын
বন্দুকপীরের মুরিদ!
@APN_Bangladesh10 ай бұрын
Sejda dewa jabena
@abukawsar4382 жыл бұрын
উমায়ার মুয়াবিয়ার ইয়াজিদের বানোয়াট হাদিস যেন না পড়েন
@AbdulAhad-wk4cz Жыл бұрын
মা দোষ
@zubayerzarif55422 жыл бұрын
শরীয়তের অনেক আলেম বলেছেনঃ পীরের পায়ে সেজদা করা হারাম ও শির্ক। [ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত] [Mashuk Alam] 08/04/2022
@nurjahantrading94542 жыл бұрын
হেদায়া নামক কিতাবের রেফারেন্স বলা হয় অকাট্য প্রমাণ তথা কোরআনিক দলীল ছাড়া কোন বিষয়ে 'হারাম' শব্দ ব্যবহার করা যাবে না।
@zubayerzarif55422 жыл бұрын
@@nurjahantrading9454 - আলেমদের ঐক্যমত রয়েছে যে, পীরের পায়ে সেজদা করা হারাম। আবার অনেক আলেম বলেছেনঃ পীরের পায়ে সেজদা করা শির্ক। [সংগ্রহীত] [Mashuk Alam] 21/05/2022
@nurjahantrading94542 жыл бұрын
শাইখ সৈয়দ আবদুল কাদের জিলানী (কু.)গ্রন্হে আছে "ওয়া ওয়াদ্বাঊ- রুঊসাকুম আলা রিজলাইহি" অর্থাৎ হযরত গাউসুল সাক্বালাইন (ক.) কে একদা একশত আলেম তা'জিমী সিজদা করেন। এসব আলেম ফসাদের উদ্দেশ্যে তাঁর দরবারে আসেন। এসে তাঁর গাউসিয়তের মর্যাদা অনুভব করে, তাঁর নূরী পায়ে পরে সম্মানার্থে সিজদা করেন। ( ১ রমজান, ২৩ মার্চ ১০৭৮-১১৬৬ )
@zubayerzarif55422 жыл бұрын
@@nurjahantrading9454 - সম্মানার্থে কোন মানুষকে সেজদা করা নিষেধ! [Mashuk Alam] 22/05/2022
@nurjahantrading94542 жыл бұрын
পীরের পায়ে সেজদা করা হারাম ও শির্ক। কোথায় আছে। ১• নবী করীম (সাঃ) ফরমাইয়াছেন, আমার কালাম আল্লাহর কালামকে রদ বা মনছুখ করে না।
@ghonarparaislamiasunniadha19802 жыл бұрын
mashaallah
@ndbelalhossain12852 жыл бұрын
আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা যাবে না। 🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥 সিজদার উপযুক্ত মালিক একমাত্র আল্লাহ তাআলা। আল্লাহ তাআলা ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা সম্পূর্ণ হারাম। ইবাদতের উদ্দেশ্যে কাউকে সিজদা করলে সে মুশরিক হয়ে যাবে। আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা হারাম হওয়ার বিষয়টি কোরআন ও হাদিসের অকাট্য দলিল দ্বারা প্রমাণিত। সুতরাং যারা বলে যে ভক্তি-শ্রদ্ধার উদ্দেশ্যে ‘পীর সাহেব’ বা মাজারে সিজদা করা জায়েজ, তাদের কথা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও বিভ্রান্তিকর। ✍ ১ম প্রমাণ পবিত্র কোরআন থেকে ➖ 🟥🟥🟥🟥🟥🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪 পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘নিশ্চয়ই সিজদার স্থানসমূহের মালিক আল্লাহ। সুতরাং তোমরা আল্লাহর সঙ্গে কারো ইবাদত কোরো না।’ ✍(আল কোরআন, সুরা: জিন, আয়াত : ১৮) এআয়াতের ব্যাখ্যায় প্রসিদ্ধ তাবেয়ি সাইদ ইবনে জুবায়ের, আতা, তলক ইবনে হাবিব (রহ.) প্রমুখ তাফসিরবিদ বলেন, এ আয়াতে সিজদার স্থান বলতে সিজদার অঙ্গপ্রত্যঙ্গের কথা বোঝানো হয়েছে। অর্থাৎ এগুলোর মালিক আল্লাহ। সুতরাং এগুলো দ্বারা আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা যাবে না। 📕 তাফসিরে ইবনে কাসির : ৪/৬৭৬ 📙 কুরতুবি : ১৯/১৪ 📗রুহুল মা আনি : ২৯/৯১ ২য় প্রমাণ হাদিস শরীফ থেকে 🟪🟪🟪🟩🟩🟩🟩🟩🟩🟩 ✍এ বিষয়ে হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, মহানবী (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘আল্লাহর অভিশাপ ইহুদি ও নাসারাদের ওপর। তারা তাদের নবীদের কবরকে সিজদার স্থান বানিয়েছে।’ 📘 (বুখারি, হাদিস : ১৩৯০) ৩য় প্রমাণ হাদিস থেকে 🟪🟪🟪🟩🟩🟩🟩🟩🟩 🎆 অন্য হাদিসে এসেছে : হজরত জুনদুব (রা.) বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে তাঁর ইন্তেকালের তিন দিন আগে বলতে শুনেছি, ‘সাবধান! তোমরা কবরকে সিজদার স্থান বানিও না। আমি তোমাদের তা থেকে কঠোরভাবে নিষেধ করছি।’ 📘(মুসলিম শরিফ, হাদিস : ৫৩২) ৪র্থ প্রমাণ হাদিস থেকে 🟫🟫🟫🟦🟦🟦🟦🟦🟦 ✍ অন্য হাদিসে বর্ণিত হয়েছে : মহানবী (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘কারো জন্য (আল্লাহ ছাড়া) অন্য কাউকে সিজদা করা বৈধ নয়। যদি কারো জন্য (আল্লাহ ছাড়া) অন্য কাউকে সিজদা করা বৈধ হতো, তাহলে আমি স্ত্রীকে আদেশ করতাম তাঁর স্বামীকে সিজদা করতে। কেননা আল্লাহ স্ত্রীর ওপর স্বামীর অনেক বড় অধিকার ন্যস্ত করেছেন।’ 📗 (সহিহ ইবনে হিব্বান, হাদিস : ৪১৬৫); 📘(মুসনাদে আহমাদ, হাদিস : ১২৬১৪)। এই হাদিসটি হজরত আবু হুরায়রা (রা.) ও হজরত ইবনে আব্বাস (রা.)সহ ২০ জন সাহাবি থেকে বর্ণিত হয়েছে। সুতরাং ভক্তি ও শ্রদ্ধার নিয়তেও কোন ব্যক্তি, মাজার, খাট, চেয়ার, গদি, আস্তানা সিজদা করা ইসলামে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। এ বিষয়ে ফতোয়ার গ্রন্থগুলোতেও বিস্তারিত আলোচনা আছে। আরো বিস্তারিত প্রমাণ দেখুন- 🟪🟥🟩🟪🟥🟩🟪🟪🟥🟩 📕ফাতাওয়া তাতারখানিয়া-১৮/২৫৪ 📙ফাতাওয়া হিন্দিয়া-৫/৩৬৮ 📗রদ্দুল মুহতার-৬/৩৮৩ ✍ পবিত্র কোরআন আর হাদিস থেকে সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যে গ্রহণ করবে না। এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন- صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা- ১৮ ✳ ইবনে আব্বাস (রাঃ) বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ (রঃ) বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]
আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা যাবে না। 🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟦🟥🟥🟥🟥🟥🟥🟥 সিজদার উপযুক্ত মালিক একমাত্র আল্লাহ তাআলা। আল্লাহ তাআলা ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা সম্পূর্ণ হারাম। ইবাদতের উদ্দেশ্যে কাউকে সিজদা করলে সে মুশরিক হয়ে যাবে। আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা হারাম হওয়ার বিষয়টি কোরআন ও হাদিসের অকাট্য দলিল দ্বারা প্রমাণিত। সুতরাং যারা বলে যে ভক্তি-শ্রদ্ধার উদ্দেশ্যে ‘পীর সাহেব’ বা মাজারে সিজদা করা জায়েজ, তাদের কথা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও বিভ্রান্তিকর। ✍ ১ম প্রমাণ পবিত্র কোরআন থেকে ➖ 🟥🟥🟥🟥🟥🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪🟪 পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘নিশ্চয়ই সিজদার স্থানসমূহের মালিক আল্লাহ। সুতরাং তোমরা আল্লাহর সঙ্গে কারো ইবাদত কোরো না।’ ✍(আল কোরআন, সুরা: জিন, আয়াত : ১৮) এআয়াতের ব্যাখ্যায় প্রসিদ্ধ তাবেয়ি সাইদ ইবনে জুবায়ের, আতা, তলক ইবনে হাবিব (রহ.) প্রমুখ তাফসিরবিদ বলেন, এ আয়াতে সিজদার স্থান বলতে সিজদার অঙ্গপ্রত্যঙ্গের কথা বোঝানো হয়েছে। অর্থাৎ এগুলোর মালিক আল্লাহ। সুতরাং এগুলো দ্বারা আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা যাবে না। 📕 তাফসিরে ইবনে কাসির : ৪/৬৭৬ 📙 কুরতুবি : ১৯/১৪ 📗রুহুল মা আনি : ২৯/৯১ ২য় প্রমাণ হাদিস শরীফ থেকে 🟪🟪🟪🟩🟩🟩🟩🟩🟩🟩 ✍এ বিষয়ে হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে, মহানবী (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘আল্লাহর অভিশাপ ইহুদি ও নাসারাদের ওপর। তারা তাদের নবীদের কবরকে সিজদার স্থান বানিয়েছে।’ 📘 (বুখারি, হাদিস : ১৩৯০) ৩য় প্রমাণ হাদিস থেকে 🟪🟪🟪🟩🟩🟩🟩🟩🟩 🎆 অন্য হাদিসে এসেছে : হজরত জুনদুব (রা.) বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে তাঁর ইন্তেকালের তিন দিন আগে বলতে শুনেছি, ‘সাবধান! তোমরা কবরকে সিজদার স্থান বানিও না। আমি তোমাদের তা থেকে কঠোরভাবে নিষেধ করছি।’ 📘(মুসলিম শরিফ, হাদিস : ৫৩২) ৪র্থ প্রমাণ হাদিস থেকে 🟫🟫🟫🟦🟦🟦🟦🟦🟦 ✍ অন্য হাদিসে বর্ণিত হয়েছে : মহানবী (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘কারো জন্য (আল্লাহ ছাড়া) অন্য কাউকে সিজদা করা বৈধ নয়। যদি কারো জন্য (আল্লাহ ছাড়া) অন্য কাউকে সিজদা করা বৈধ হতো, তাহলে আমি স্ত্রীকে আদেশ করতাম তাঁর স্বামীকে সিজদা করতে। কেননা আল্লাহ স্ত্রীর ওপর স্বামীর অনেক বড় অধিকার ন্যস্ত করেছেন।’ 📗 (সহিহ ইবনে হিব্বান, হাদিস : ৪১৬৫); 📘(মুসনাদে আহমাদ, হাদিস : ১২৬১৪)। এই হাদিসটি হজরত আবু হুরায়রা (রা.) ও হজরত ইবনে আব্বাস (রা.)সহ ২০ জন সাহাবি থেকে বর্ণিত হয়েছে। সুতরাং ভক্তি ও শ্রদ্ধার নিয়তেও কোন ব্যক্তি, মাজার, খাট, চেয়ার, গদি, আস্তানা সিজদা করা ইসলামে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। এ বিষয়ে ফতোয়ার গ্রন্থগুলোতেও বিস্তারিত আলোচনা আছে। আরো বিস্তারিত প্রমাণ দেখুন- 🟪🟥🟩🟪🟥🟩🟪🟪🟥🟩 📕ফাতাওয়া তাতারখানিয়া-১৮/২৫৪ 📙ফাতাওয়া হিন্দিয়া-৫/৩৬৮ 📗রদ্দুল মুহতার-৬/৩৮৩ ✍ পবিত্র কোরআন আর হাদিস থেকে সত্য জানার পরেও অনেকে সত্যে গ্রহণ করবে না। এদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন- صُمٌّۢ بُكْمٌ عُمْىٌ فَهُمْ لَا يَرْجِعُونَ তারা বধির, মূক, অন্ধ; কাজেই তারা (হিদায়াতের দিকে) ফিরে আসবে না। সূরা আল বাকারা- ১৮ ✳ ইবনে আব্বাস (রাঃ) বলেন, এর অর্থ, তারা হেদায়াত শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং তা বোঝতেও পারে না। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তারা কল্যাণ শুনতে পায় না, দেখতে পায় না এবং বোঝতেও পারে না। সুতরাং তারা হেদায়াতের দিকে ফিরে আসবে না, কল্যাণের দিকেও নয়। ফলে তারা যেটার উপর রয়েছে সেটার উপরই থাকবে। সুতরাং নাজাত বা মুক্তি তাদের নসীবে জুটবে না। কাতাদাহ (রঃ) বলেন, তারা তাওবাহ করবে না এবং উপদেশও গ্রহণ করবে না। [আত-তাফসীরুস সহীহ]