Apnader nomoskar dada. Apnara bangladesh e theke ei dhoroner kaaj kore jacchen. Ovabonio. Apnader sahosikota ke pronam janai. Apnader moton manush rai hoyto oarben bangali jati taake sustho kore tulte.
@md.nahidhossainemran485020 сағат бұрын
ধর্ম মানেই অশান্তি
@asif.mohiuddin20 сағат бұрын
মধ্যপ্রাচ্য এবং উপমহাদেশের দিকে তাকালেই বোঝা যায়
@satwikpradhan2298 сағат бұрын
Money and power is ultimate
@jonyislam233111 сағат бұрын
মানুষের পাপ পুণ্যের জন্য কি আল্লাহ দায়ী?? ইসলাম অনুযায়ী, মানুষকে আল্লাহ স্বাধীন ইচ্ছা এবং ভালো-মন্দের মধ্যে বেছে নেওয়ার ক্ষমতা দিয়েছেন। যদিও আল্লাহ সর্বজ্ঞানী এবং জানেন কে কী করবে, কিন্তু তিনি মানুষের ওপর তার কর্মের দায়িত্ব ন্যস্ত করেছেন। পবিত্র কুরআনে বলা হয়েছে: "মানুষের জন্য কেবল সে যা অর্জন করে তাই রয়েছে।" - সুরা আন-নাজম (৫৩:৩৯) অর্থাৎ, মানুষ তার কাজের জন্য নিজেই দায়ী এবং তাকে তার কাজের ফল ভোগ করতে হবে। আল্লাহ মানুষকে সঠিক পথ দেখিয়েছেন, কিন্তু বেছে নেওয়ার ক্ষমতা মানুষকে দিয়েছেন: তাহলে কি শয়তানি দায়ী?? শয়তানের ভূমিকা শয়তান মানুষকে সঠিক পথ থেকে বিচ্যুত করার চেষ্টা করে। তবে শয়তান কাউকে বাধ্য করতে পারে না, তার কাজ শুধু প্ররোচনা দেওয়া। কুরআনে শয়তানের কথার উল্লেখ রয়েছে: “আমি তাদের (মানুষদের) কাছে অঙ্গীকার করব, প্রলোভন দেখাব এবং তাদের ভুলপথে চালিত করব।" - সুরা আন-নিসা (৪:১১৯) কিন্তু শয়তান নিজেই স্বীকার করেছে যে, যারা আল্লাহর প্রতি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাসী, তাদের ওপর তার কোনো ক্ষমতা নেই: “তোমার প্রকৃত বান্দাদের ওপর আমার কোনো ক্ষমতা থাকবে না, তবে যারা বিভ্রান্ত হবে এবং আমার অনুসরণ করবে, তারা ছাড়া।" - সুরা আল-হিজর (১৫:৪২) অর্থাৎ, শয়তান প্ররোচিত করে, কিন্তু মানুষের স্বাধীন ইচ্ছা এবং আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস তাকে সঠিক পথে থাকার শক্তি দেয়। --- ৩. মানুষের নিজস্ব ইচ্ছা ও দায়িত্ব আল্লাহ মানুষকে সঠিক এবং ভুলের মধ্যে পার্থক্য করার ক্ষমতা দিয়েছেন এবং তাকে নৈতিকভাবে দায়িত্বশীল করেছেন। “আমরা মানুষকে সঠিক পথ দেখিয়েছি; এখন সে হয়তো কৃতজ্ঞ হবে, নয়তো অকৃতজ্ঞ হবে।” - সুরা আদ-দাহর (৭৬:৩) এখানে দেখা যাচ্ছে, মানুষ তার সিদ্ধান্তের জন্য দায়ী। আল্লাহ কাউকে সঠিক পথে বাধ্য করেন না বা শয়তানও কাউকে জোর করে পাপ করাতে পারে না। --- ৪. আল্লাহর বিচার প্রক্রিয়া মানুষের কর্মের বিচার হবে তার নিয়ত ও ইচ্ছার ওপর ভিত্তি করে। যারা সঠিক পথে চলার চেষ্টা করে এবং তাওবা করে, তাদের আল্লাহ ক্ষমা করবেন। পবিত্র কুরআনে বলা হয়েছে: “যে ব্যক্তি একটি অণু পরিমাণ সৎকর্ম করবে, সে তা দেখবে। আর যে একটি অণু পরিমাণ মন্দ কাজ করবে, সেও তা দেখবে।” - সুরা আজ-যিলযাল (৯৯:৭-৮) ৫.তাহলে কি শয়তান দায়ী? না, শয়তান দায়ী নয়, কারণ শয়তান প্ররোচনা দেয় মাত্র। চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত মানুষের। তাই পাপের দায়ভার মানুষকেই বহন করতে হবে। শয়তানের কাজের ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে কুরআনে: “তোমরা আমাকে দোষ দিও না; বরং নিজেদের দোষ দাও। আমি তোমাদের ডেকেছি, আর তোমরা আমার কথা মেনে নিয়েছ।" - সুরা ইবরাহিম (১৪:২২) "আমরা তাকে পথ দেখিয়েছি, এখন সে চায় কৃতজ্ঞ হোক অথবা অকৃতজ্ঞ হোক।" - সুরা আদ-দাহর (৭৬:৩) ২. পরীক্ষা ও বিচার মানুষের ইচ্ছাশক্তি একটি পরীক্ষা। আল্লাহ মানুষকে সঠিক ও ভুল পথের জ্ঞান দিয়েছেন এবং রাসূলদের মাধ্যমে নির্দেশনা পাঠিয়েছেন। এই দুনিয়া একটি পরীক্ষার জায়গা যেখানে মানুষকে তার সিদ্ধান্তের মাধ্যমে নিজেকে প্রমাণ করতে হয়। কুরআনে বলা হয়েছে: "যিনি মৃত্যুকে ও জীবনকে সৃষ্টি করেছেন, যাতে তিনি তোমাদের পরীক্ষা করতে পারেন-কে তোমাদের মধ্যে উত্তম কাজ করে।" - সুরা আল-মুলক (৬৭:২) ৩. আল্লাহর ইচ্ছা ও মানুষের ইচ্ছার সম্পর্ক আল্লাহর সার্বভৌমত্ব ও মানুষের স্বাধীন ইচ্ছা একে অপরের বিরোধী নয়। আল্লাহ তাঁর জ্ঞানের মাধ্যমে জানেন মানুষ কী করবে, কিন্তু এটি মানুষের সিদ্ধান্তে বাধ্যতামূলক প্রভাব ফেলে না। উদাহরণস্বরূপ, একজন শিক্ষক জানেন যে কোনো ছাত্র পড়াশোনা না করলে সে ফেল করবে। তবে এটি ছাত্রের স্বাধীনতা থেকে আসে, শিক্ষক তাকে বাধ্য করেন না। ৪. ভুল পথ গ্রহণ করলে দোষ কেন? মানুষ যদি ইচ্ছাকৃতভাবে ভুল পথ বেছে নেয়, তবে এটি তার নিজের সিদ্ধান্ত এবং আল্লাহ তাকে সেই সিদ্ধান্ত নেওয়ার স্বাধীনতা দিয়েছেন। কুরআনে বারবার সতর্ক করা হয়েছে এবং সঠিক পথের দিকে আহ্বান জানানো হয়েছে: "তোমাদের রব তোমাদের কাছ থেকে কসম করে বলেছেন, আমি জিন এবং মানুষকে জাহান্নামের জন্যই তৈরি করেছি-তাদের অনেকেই মন, কান ও চোখ থাকা সত্ত্বেও তা ব্যবহার করে না।" - সুরা আল-আ’রাফ (৭:১৭৯) মানুষ যখন আল্লাহর দেওয়া জ্ঞান ও বুদ্ধিকে কাজে না লাগিয়ে ভুল পথ বেছে নেয়, তখন সে নিজের দায় এড়াতে পারে না। ৫. আল্লাহর করুণা ও ক্ষমা তবে আল্লাহ অতিমাত্রায় দয়ালু ও ক্ষমাশীল। যদি কেউ তার ভুল বুঝতে পারে এবং আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করে, আল্লাহ তাকে ক্ষমা করে দেন: "বলুন, হে আমার বান্দারা যারা নিজেদের ওপর জুলুম করেছ, তোমরা আল্লাহর করুণার ব্যাপারে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয়ই আল্লাহ সমস্ত পাপ ক্ষমা করেন।" - সুরা আজ-যুমার (৩৯:৫৩)
@asif.mohiuddin10 сағат бұрын
পুরো ভিডিওটি দেখেছেন, নাকি হুদাই কমেন্ট করেছেন?
@machranga2756 сағат бұрын
ভিডিওটা পুরোটা দেখে কমেন্ট করার অনুরোধ রইলো
@ArnabBasu-x8vСағат бұрын
Time lose. Esob contradictory...kotha gulo. Ek ta ektar birudhe jai.
@mdsohelsharif18665 сағат бұрын
তকদির মানুষ নিজেই পয়দা করে তাকদীর বলতে কোন কিছু নেই তকদির মানুষ নিজের হাতে পরিবর্তন করতে পারে চেষ্টার অপর নাম হল ফলাফল
@ahmedsimanto77453 сағат бұрын
আল্লাহ তো একই কথা বলেছে কুরআনে যে মানুষ যা চাই তাই সে পাই।
@ShahnewajFerdusMollah17 сағат бұрын
মামা চরম কট খাইছে কিন্তু স্বীকার করতে পারতেছে না। হায়রে😔
@asif.mohiuddin10 сағат бұрын
একদম তাই
@JoyGay-i9z21 сағат бұрын
আসিফ ভাই রোজা রাখলে ব্রেইন ভালো থাকে হার্ট অ্যাটাক হয় না এই ব্যাপারে আপনি কি বলেন আপনার মতামত দিন
@asif.mohiuddin21 сағат бұрын
গুজব
@dhaiaxarpremka21 сағат бұрын
ROZA kintu copy paste ekta custom from earlier religions
@HasanRony-wv3xd19 сағат бұрын
@@asif.mohiuddin Allah made all people finger print for judgement day and rebirth purposes mention in quran sura kiyamat read it also made eye cornea password and dna code and coccyx bone in tail................ Quran completely memories in head by millions hafiz people since the beginning of quran like pendrive memory system oral recitation so no one can change or rewrite quran ,, thank you
@anupoma959519 сағат бұрын
@@asif.mohiuddin :- আপনি তো মিথ্যাবাদী গুজব বলে উড়িয়ে দিচ্ছেন, নিজেই জানেন এটা সত্যি কিন্তু অহংকারের কারণে স্বীকার করতেছেন না । আমরা মুসলিম বাদ বিজ্ঞান নিয়ে তো যুক্তি দেন, নাকি সব মন গড়া যেটা ভালো লাগবে ঔটাই বিশ্বাস করেন এটা বড়ই বন্ডামী খেয়াল খুশি মতো হলে চোখে দেখিয়ে দিলেও মানবেন না, ↓ স্বাস্থ্যবিজ্ঞানী ডা. আব্রাহাম জে হেনরি রোযা সম্পর্কে বলেছেন, ‘রোযা হলো পরমহিতৈষী ওষুধ বিশেষ। কারণ রোযা পালনের ফলে বাতরোগ, বহুমূত্র, অজীর্ণ, হৃদরোগ ও রক্তচাপজনিত ব্যাধিতে মানুষ কম আক্রান্ত হয় ।’ :- অসংখ্য উপকার আছে অমুসলিম বিজ্ঞানীরাই বলেছেন !!
@anupoma959519 сағат бұрын
@joyGay-i9z :- আপনি নাস্তিক এবং হুজুরদের কথা শুনা বাদ দিয়ে কুরআন-হাদীসে নিজে পড়ুন নিজেই যুক্তি দিন ! যদি শুনেন ২জনেরই শুনুন তারপর আপনি নিজের মাথা দিয়ে যাচাই-বাছাই করুন , এদের কারণে পরকালে শেষ করবেন না ! এটা সিরিয়াস বিষয়, জীবন একটাই এক ভুলে মৃত্যুর পরবর্তী জীবন আফসোসের হবে । যদি দেখেন মৃত্যুর পর সৃষ্টিকর্তা আছে তাহলে কি অবস্থা হবে ভাবেন !! যারা বিশ্বাস করে সৃষ্টিকর্তা আছে আদেশ-নিষেধ মেনেছে তারা তো বেঁচে যাবে, আর না থাকলেও তাদের তখন আফসোসও হবে না ! এটা রিস্কি শুধু নাস্তিকের !! ( উল্টো প্রশ্ন করার আগে আপনার উত্তর দিয়ে দিলাম ) !!
এ আলাপচারিতা থেকে এটা উপলব্ধি করা যায় কি? আল্লাহর চিন্তা, চেতনা, ইচ্ছে মানুষের ধারণার সম্পূর্ণ বাইরে! ৮০/১০০, ১০০০ বছর সাময়িক যাএায়, আত্মসমর্পন ছাড়া কোনো উপায় নাই! মাঝে মধ্যে অস্বস্তি, হতাশা,কষ্টে, কেউ শাতীমে রাসুল হবে, অন্যরা যাইহোক, বিশ্বাস, দ্বীন ইসলাম আঁকড়ে ধরে রাখবে!
@rrr-n2v6 сағат бұрын
আপনার আল্লা কেনো অন্য ধর্মের প্রতি, হিংসাত্মক হয়ে থাকে। এ কেমন আল্লা।
@anupoma95954 сағат бұрын
@@rrr-n2v :- অন্য ধর্ম কি ? জীবন ব্যবস্থা শুধু একটি তা ইসলাম !! অন্য সব ধর্ম বাতিল আল্লাহ তা গ্রহণ করবেন !! এমন না যে কেউ ইসলাম ছাড়া অন্য ধর্মে থেকে পালন করলেই হবে এটা মোটেও ঠিক কারণ সৃষ্টিকর্তা ১জন আর আপনি অন্য কাউকে ভুলে সৃষ্টিকর্তা ভাবছেন সমতূল্য মনে করতেছেন এটাটো বড়ই নাফরমানী !! সৃষ্টিকর্তা একজন তার সব নেয়ামত ভোগ করে অন্য কাউকে কেন মানবেন আল্লাহ তো চান তাকে মানতে !! মানলে জান্নাত, না মানলে জাহান্নাম সিম্পল কথা !
@ShahnewajFerdusMollah17 сағат бұрын
উনাকে একটা প্রশ্ন জিজ্ঞেস করা দরকার। শিব যদি বলতো, "আমি মানুষ সৃষ্টি করছি নরক ভরার জন্য। আমি যেসব মানুষকে দিয়ে ভালো কাজ করাতে চাই তাই করাবো, আর যেসব মানুষকে দিয়ে খারাপ কাজ করাতে চাই তাদেরকে দিয়ে সেগুলোও করাবো। " তাহলে কি উনার কাছে শিবের কথাগুলো যুক্তিযুক্ত মনে হতো? ধর্মের সবচাইতে বড় সমস্যা হলো, আমরা ধর্মের মধ্যে ভেজাল দেখলে নিজেরাই সেটার গোজামিল উত্তর খোজে নিই। ধর্মকে বাচাতে চাই। যুযুর ভয়। আমি ইসলাম ত্যাগ করেছি ১০ বছর আগে। পুরোপুরি ধর্মের ভয় কাটতে আমার ৪ বছর সময় লাগছে। ভয় লাগতো যদি একবার ঈমান নষ্ট হয়ে যায় তাহলে তো আর মুক্তি নাই৷ পরকালে তো কঠিন শাস্তি ভোগ করতে হবে। এই ভয়ে ধর্মের মধ্যে যত ভেজাল আছে সেগুলো চোখে বাজলে সেগুলোর পসিটিভ উত্তর খোজে নেয়ার চেষ্টা করতাম।