আস সালামু আলাইকুম। সম্মানিত শায়খ, ইমাম মাহদী বিষয়ে তথ্য ভিত্ততিক আলোচনা আমরা আপনার নিকট থেকে চাইছি। জাজাক্ললাহ।
@MahtabHossain5 жыл бұрын
Muslims must recite Surah Ikhlas, Surah Falak & Surah Naas. This is excellent lessons for all Muslims. Let the Muslims listen to this lecture with full attention.
@মোহাম্মদবাহার5 жыл бұрын
মাশাআল্লাহ
@dhaka13207 жыл бұрын
শায়েখ আসসালামু আলাইকুম। আপনার তাফসির, খুদবা ইত্যাদিতে প্রায় সময়ই বিভিন্ন দোয়া থাকে যা আমাদের জন্যও উপকারি। দয়া করে যদি ভিডিওর নিচের লিংকে সংশ্লিষ্ট বক্তবের দোয়া সমূহ লিখে দেন তবে সাধারন লোকের পক্ষে শিক্ষা করা সহজ হবে। বক্তব্যর উচ্চরন থেকে দোয়া শিক্ষা করা কঠিন হয়ে যায়। যদি লিখেদেন অথবা দোয়াটি কোন বইয়ে পাওয়া যাবে বলে দিলে সর্বসাধারনের উপকার হবে। সবচেয়ে ভাল হবে যে বক্তবের ভিতর শিক্ষনিয় যে দোয়া সমূহ থাকবে তা সংশ্লিষ্ট ভিডিওর নিচে লিংক আকারে দিয়ে দিলে। যাযাকাল্লাহ খাইরান।
@dhaka13207 жыл бұрын
শায়েখ দুয়াটি লিখে দিলে উপকার হতো। যাযাকাল্লাহ খাইরান।
@hraihan78746 жыл бұрын
Kub nice
@abdulohabmondal36545 жыл бұрын
Nice
@mdbakie86946 жыл бұрын
100 % right
@md.belaethossain21087 жыл бұрын
আলহামদুলিল্লাহ্ অতীব গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়ে জানতে পারলাম। এখন প্রশ্ন হল যে সব হুজুরগন/ইমামগন তামামিমা বিতরণ করে থাকেন তাঁদের পিছনে সলাত আদায় করা যাবে কি ?
@mmsujon53016 жыл бұрын
অসুস্থ এর দোয়া টা বাংলা উচ্চারণ লিখে দিলে ভালো হত
@ponditmosai56715 жыл бұрын
ইউটিউবে আছে এভেলেবেল সার্চ দিলে পাওয়া যাবে
@MdSaddam-jt2fw5 жыл бұрын
29-4-19
@faisalahmed43107 жыл бұрын
পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ সংশ্লিষ্ট সুওয়াল জওয়াব ****************************************************************** সুওয়াল: ঈদে মীলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ঈদ হলে এই ঈদে নামাজ কত রাকাত? ================================================= ঈদ হলে তার সাথে নামাজ থাকতে হবে এমন শর্ত শরীয়তে কোথায় আছে? সহীহ হাদীস শরীফ থেকে প্রমানিত জুমুয়ার দিন ঈদের দিন। আমি প্রশ্ন করবো এই ঈদে নামাজ কত রাকাত?? চালাকী করে হয়তো বলতে পারেন জুমুয়ার নামাজই হচ্ছে ঈদের নামাজ। এই চালাকীর জবাব আগেই দিয়ে দিই, জুমুয়ার নামাজ ঈদের নির্দিষ্ট নামাজ নয়। বরং যোহরের স্থলাভিষিক্ত এই নামাজ। যোহরের ৪ রাকাত ফরজের পরিবর্তে ২ রাকাত নামাজ পড়া হয়। আর বড় কথা হচ্ছে দুই ঈদ বা ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আযহার নামাজ সকালে পড়া হয়। তাহলে জুমুয়ার দিন ঈদের দিন হওয়ার পর সকালে ঈদের নামাজ পড়া হয় না কেন? তিরমিযী শরীফে আছে, আরাফার দিন অর্থাৎ ৯ যিলহজ্জ ঈদের দিন। এখন জবাব দিন ৯ যিলহজ্জ আরাফার দিন ঈদের কোন নামাজ আপনারা পড়েন? এর পর আইয়ামে তাশরীক ১১-১৩ যিলহজ্জও ঈদের দিন। (তিরমিযী) এই ঈদের দিনে কত রাকাত নামাজ পড়েন? কোন মুসলমানের সন্তান জন্মগ্রহণ করলে তার কানে আযান-ইকামত দেয়া হয়। কিন্তু এই আযান-ইকামতের পরে কোন নামায আদায় করা হয় না কেন? মুসলমানদের বিবাহের অনুষ্ঠানে খুৎবা পাঠ করা হয় কিন্তু খুৎবার আগে বা পরে কোন নামায আদায় করা হয় না কেন? বরং ঈদের নামাজ কয় রাকাত বলে আপনারা বিদয়াতের জন্ম দিচ্ছেন। ঈদ হলে তার সাথে নামাজ সংশ্লিষ্ট নয়। শুধু ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আযহার দিনের জন্য নামাজকে খাছ করা হয়েছে, অন্যসব ঈদের জন্য নয়। সূতরাং এমন বিভ্রান্তি মূলক প্রশ্ন তুলে সাধারণ লোকদের ধোঁকা দেয়ার অপচেষ্টা করবেন না। আল্লাহ পাক ধোঁকাবাজদের পছন্দ করেন না।
@dammamsicko49626 жыл бұрын
অমাতাওফিকিইললাবিললা
@faisalahmed43107 жыл бұрын
) উপরোক্ত পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মাধ্যমে শিশুর জন্মদিনেই জন্মদিন পালনের নির্দেশনা পাওয়া যায়। এমনকি মহান আল্লাহ পাক উনার চুড়ান্ত সন্তুষ্টি মুবারক দুনিয়াতেই প্রাপ্ত হযরত ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি উনার রোযা ভঙ্গ করে জন্মদিন উপলক্ষ্যে পরিবেশিত খাদ্য গ্রহণ করেছেন। আবার بَابُ الدُّعَاءِ فِي الْوِلَادَةِ - “সদ্য ভূমিষ্ঠ শিশুর জন্য দোয়া করা” পরিচ্ছদে বর্ণিত পবিত্র হাদীছ শরীফ হতে জানা যায় যে, একদল হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা শিশুর জন্মদিন উপলক্ষ্যে আয়োজিত দাওয়াতে এসে খানাপিনা করেছেন এবং শিশুর জন্য দোয়া করেছেন। এ প্রসঙ্গে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে- عَنْ حَضْرَتْ مُعَاوِيَةَ بْنَ قُرَّةَ رَحْـمَةُ اللهِ عَلَيْهِ يَقُوْلُ لَمَّا وُلِدَ لِـي اِيَاسٌ دَعَوْتُ نَفَرًا مِنْ اَصْحَابِ النَّبِيّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَاَطْعَمْتُهُمْ فَدَعَوْا فَقُلْتُ اِنَّكُمْ قَدْ دَعَوْتُـمْ فَبَارَكَ اللهُ لَكُمْ فِيْمَا دَعَوْتُـمْ وَاِنّـيْ اِنْ اَدْعُوْ بِدُعَاءٍ فَاَمّنُوْا قَالَ فَدَعَوْتُ لَهُ بِدُعَاءٍ كَثِيْرٍ فِـيْ دِينِهِ وَعَقْلِهِ وَكَذَا قَالَ فَاِنّـيْ لَاَتَعَرَّفُ فِيْهِ دُعَاءَ يَوْمِئِذٍ. অর্থ : “হযরত মুআবিয়া ইবনে কুররা রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, উনার আওলাদ ইয়াস জন্মগ্রহণ করলে তিনি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার একদল ছাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরকে দাওয়াত করে খাবার পরিবেশন করেন। উনারা দোয়া মুবারক করলেন। হযরত মুআবিয়া ইবনে কুররা রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বললেন, আপনারা দোয়া মুবারক করেছেন। মহান আল্লাহ পাক তিনি আপনাদের দোয়া মুবারক উনার উসীলায় আপনাদের বরকত মুবারক দান করুন। হযরত মুআবিয়া ইবনে কুররা রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি তখন বললেন, তিনিও কতগুলো দোয়া করবেন এবং হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা যেন আমীন বলেন। হযরত মুআবিয়া ইবনে কুররা রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, তিনি উনার আওলাদের দ্বীনদারি, জ্ঞান ইত্যাদি বিষয়ের জন্য অনেক দোয়া করলেন। হযরত মুআবিয়া ইবনে কুররা রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, তিনি সেদিনের দোয়ার প্রভাব লক্ষ্য করেছেন।” (আদাবুল মুফরাদ : কিতাবুল খিতা-ন : বাবুদ্ দু‘য়ায়ি ফীল উইলাদাত : হাদীছ শরীফ নং ১২৫৫) সুতরাং জন্মদিন পালন বা জন্মোৎসব করা সম্মানিত ইসলামী শরীয়ত উনার রীতি। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এ ব্যাপারে শিক্ষা প্রদান করেছেন বলেই হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা শিশুর জন্মদিনের দাওয়াতে গিয়েছেন, জন্মদিন উপলক্ষ্যে পরিবেশিত খাবার খেয়েছেন এমনকি রোযা ভঙ্গ করে খাবার খেয়েছেন এবং দোয়া মুবারক করেছেন। তাই জন্মোৎসব পালন করাকে হারাম বলা সুস্পষ্ট কুফরী। যেহেতু এই বিষয়টি পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে সুস্পষ্টভাবে বর্ণিত হয়েছে অর্থাৎ নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি শিক্ষা দিয়েছেন। তাই জন্মদিন পালন করা হারাম নয়, বরং জন্মদিনের নাম করে হারাম কোন কাজ করা হারাম। কিন্তু গাধাগুলো মুসলমানদের বিভ্রান্ত করে এবং ঈদে মীলাদুন নবীকে হারাম বলে। এই সকল বিভ্রান্ত লোকদের জন্য মুসলমানরা আজ দ্বিধাবিভক্ত এবং মুসলমানদের এই করুণ অবস্থা।
@faisalahmed43104 жыл бұрын
@Meshkat Ahmed Chowdhury তার উপর শান্তি যেদিন সে জন্মেছে, যেদিন তার মৃত্যু হবে আর যেদিন সে জীবন্ত হয়ে উত্থিত হবে। ( surah Maryam ayaat shareef 15 ) . the birth date and bisal shareef date of rwasul swallallahu alaihi wa sallam , there is rahmat barakat and blessings for the whole world. And Our prophet swallallahu alaihi wa sallam was born on 12th Rwabiul awaal shareef , Isnainil azeem shareef , Bisaal shareef on the same day and date.
@MahtabHossain5 жыл бұрын
Tabis is Shirk & Haram. When Dr. Imam Hossain discusses Shirk, he should say Nauzubillah, Astaqfirullah.