Рет қаралды 5,309
তন্ত্রসাধক মহাত্মা সুশীল কুমার বন্দ্যোপাধ্যায়: আমার ছোটদাদু: বক্তা:সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়।#sanjib chattopadhyay speech#
সাহিত্যিক সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায় তাঁর ছোটদাদু মহাত্মা, তন্ত্রসাধক, ‘অথর বাবা’ সুশীল কুমার বন্দ্যোপাধ্যায় সম্পর্কে লিখছেন,‘ সাধক মহাত্মা সুশীল কুমার বন্দ্যোপাধ্যায় ১৯০৩ সালে বরাহনগরের এক সম্পন্ন পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। পিতা কেদারনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় ছিলেন সেইকালের এক বিখ্যাত ডাক্তার।
সুশীলকুমার তাঁর জীবন উৎসর্গ করেন মাতৃসাধনায়। সাধক বামদেবের মানসপুত্র। সুশীলকুমার তারা খ্যাপার মন্ত্র শিষ্য ছিলেন। তারাপীঠের মাতৃমন্দির সংস্কারে অগ্রণীর ভূমিকা গ্রহণ করেছিলেন। তারাপীঠে দ্বারকার তীরে বামদেবের মন্দির তাঁরই নির্মাণ। স্থাপন করেন ‘বামদেব সঙ্ঘ’।
বহু গ্রন্থ ও মাতৃসঙ্গীতের রচয়িতা, যথা, তারাপীঠ ভৈরব, মহাসাধক বামদেবের জীবনী, প্রেমের ঠাকুর/ ভগবান শ্রীরামকৃষ্ণ, সাধক শশীভূষণ প্রভৃতি।
জ্যোতিষ শাস্ত্রে তাঁর জ্ঞান কিংবদন্তী তূল্য। ‘অ্যাস্ট্রো মেডিসিন’-এর ওপর তাঁর গবেষণা চিকিৎসার জগতে এক অনন্য ভাবনা। রচনা করেছেন অসংখ্য মাতৃসঙ্গীত। তন্ত্রচার্য মহাসাধক, অলৌকিক ক্ষমতার অধিকারী পরম সাধক মহাত্মা সুশীলকুমার আমার ছোটদাদু। আমাকে তিনি সাধন সম্পদে ভরপুর করে গেছেন।
শ্রীচরণে তাঁর কোটি প্রণাম।’
জন্মের পর থেকেই সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায় তাঁর ছোটদাদুর আদর, স্নেহ ও ভালোবাসা পেয়েছেন। যৌবনে উপনীত হবার পর লেখক সঞ্জীব তাঁর ছোটদাদুর সঙ্গে বহু জায়গায় ঘোরার ও বহু অলৌকিক ঘটনার সাক্ষী হওয়ার সুযোগ পেয়েছেন। এখানে .লেখক তাঁর সেই অভিজ্ঞতার কথাই আমাদের শুনিয়েছেন।
Apurba Chatterjee, apuch1964@gmail.com , apurba.chatterjee.313?mibextid=ZbWKwL,@apurba1964।
★Subscribe to us: sanjibani sudha,