প্রলয়ঙ্করী সিফফীন যুদ্ধের লোমহর্ষক ঘটনা!!!

ঐতিহাসিক সিফফীন যুদ্ধের ‍পূর্ণাঙ্গ ইতিহাস। যুদ্ধের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পুরো ঘটনার সংক্ষিপ্ত বিবরণ।
একটি লাইক দিয়ে আসতে পারেন আমাদের ফেইজবুক পেইজটিতে:
-----------------------------------------------------------------------------------------------------
►ফেইসবুক পেইজ: www.facebook.c...
For business inquiries: [e-mail]

[@NoorHussain-n2g]

ইনশাআল্লাহ ❤❤

[@noble_existence]

হযরত আলি রাঃ হকের সঙ্গে ছিলেন

[@message6332]

খুব সুন্দর উপস্থাপনা।

[@jobayarahmedemamkotib1740]

হযরত আলী (রা:) বিরুদ্ধে মুয়াবিয়া বিদ্রোহী হওয়ার কারণে মুয়াবিয়া কি মুনাফিক হয়েগেছে,মুয়াবিয়ার বিষয়ে জানতে চাই। অনেক লোকজন বলেছেন মুয়াবিয়া আহলে বায়াতের বিরোধী করেছে।আহলে বায়াতের বিরোধী করা মানে প্রিয় নবীর বিরোধী করা। এখন আপনার কাছে সঠিক খবর জানতে চাই। দয়া করে বলবেন।

[@basiccomputer564]

এটা একটা ভুল বোঝাবোঝি এবং বড় ফেৎনা যা সাবায়ীদের ষড়যন্ত্রের ফল। আর হযরত মুয়াবিয়া রাঃ ও বলতেন যে আমার চেয়ে সে খলিফা হওয়ার যোগ্য। কিন্তু তার দাবী ছিলো আগে হযরত আলী রাঃ উসমান রাঃ হত্যার বিচার করবেন। আর হযরত আলী রাঃ জানান আগে বায়াত দিতে অতঃপর তার কাছে কিসাস দাবী করতে কারন আগে মুসলিম উম্মাহ এক হওয়া প্রয়োজন এবং তার পর বিদ্রোহী শক্তিকে শাস্তি দিতে হবে। এই সহজ বিষয় অনেকে জটিল করে ফেলে। বিশেষ করে যারা হযরত আলী রাঃ কে অনেক বড় কিছু মনে করেন... এবং তার সম্পর্কে্য মিথ্যা রচনা করেছে ইতোমধ্যে। আর বিরোধী হওয়ার কথা তারা বলে। এটা ছিলো ইশতেহাজ বা গবেষণার বিষয়। আম্মাজান হযরত আয়েশা রাঃ হযরত আলী রাঃ এর সাথে যুদ্ধ করেছেন। এটাও ছিলো সাবায়ীদের ষড়যন্ত্রের ফল।

[@MDmusa-zf3hy]

Viya ertugrul gazi ke ney akta video din plice❤️❤️❤️💖

[@rabiasultana5594]

Amin

[@ইসলামিকশাসনচাই]

ভাইয়া সালাউদ্দীন আইয়ুবী নিয়ে একটি ভিডিও বানালে খুশি হব

[@mdairfan8671]

Assalamualaikum Vai jazakallah

[@voiceofbangla24]

Walaikum assalam wa rahmatullahi wa barakatuh

[@ashrafchowdhury2479]

যুদ্বের বর্ননা দিলেন কিন্ত কি কারনে সিফফীনের যুদ্ব বেধেছিল তার কোন কারন বললেন না।

[@sofikulsheikh657]

আগের ভিডিওতে বলেছে আপনি দেখে নিন

[@mukulmukul8971]

আমরা,সূটিং,করা,যূদধ,দেখতে,চায়

[@ahmobaidurrahman6160]

Ali (a) হবে, রাঃ হবে না

[@jamiaziniaraisa5022]

আহাম্মক ভাবে এইরকমই

[@IshtiakhZarrar]

সবাই আপনার মতো শিয়া শয়তান না।

[@noble_existence]

মুয়াবিয়াকে সাহাবী তো দুরের কথা মুসলমান প্রমাণ করাই কষ্টকর। -------------------------------------------------------------------------------------------- ১। মুয়াবিয়া তার ৪০ বছরের শাসনামলে একটি মসজিদও নির্মাণ করেননি। ২। মুয়াবিয়ার কোষাগার প্রধান ছিলেন একজন খৃষ্টান। ৩। মুয়াবিয়ার প্রধান স্ত্রী মাইসুন ছিলেন খৃষ্টান। ৪। মুয়াবিয়ার সেনাবাহিনীর সিংহভাগই ছিলেন খৃষ্টান। ৫। মুয়াবিয়ার মুদ্রায় খৃষ্টানদের ক্রস চিহ্ন অঙ্কিত ছিল। ৬। মুয়াবিয়া মুসলিম ছদ্মবেশে থাকলেও তিনি আহলে বাইত ও ইহুদী বিদ্বেষী ছিলেন। ৭)বদরী সাহাবীদের প্রথম হত্যা করেন এই মুয়াবিয়া। ৮। মুয়াবিয়া ছিলেন ইসলামের ইতিহাসে প্রথম সাহাবি বিরোধী, প্রথম সাহাবিদের গালিদাতা, প্রথম সাহাবি হত্যাকারি, প্রথম খেলাফত উৎখাতকারি, প্রথম আহলে বায়েত বিদ্বেষী, প্রথম খলিফার বিরুদ্ধে বিদ্রোহী, প্রথম ব্যক্তিগত বাহিনী গঠন করে অরাজকতা সৃষ্টিকারী, প্রথম ওয়াদা ভংগকারি, প্রথম চুক্তি লংঘনকারি, প্রথম আমানত খেয়ানতকারি, প্রথম বিভেদ সৃষ্টিকারি, প্রথম প্রতারণাকারি, প্রথম গৃহযুদ্ধ শুরুকারি, প্রথম মদপাণকারি, ৯)প্রথম রাষ্ট্রীয় কোষাগার ব্যক্তিগত ব্যবহারকারী, প্রথম শরিয়ত লংঘনকারি, প্রথম অস্ত্রের মূখে ক্ষমতা দখলকারি, প্রথম গোত্রবাদি পারিবারিক দুঃশাসন স্বৈরদস্যুতা মুলুকিয়ত কায়েমকারি, প্রথম কলেমার চেতনার বিপরীত চেতনা কায়েমকারি। ১০)পঁচিশজন সাহাবীর সূত্রে প্রায় সকল হাদিস গ্রন্থে বর্নিত হয়েছে, রাসুলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম বলেন- হায় ! হায় ! সত্যত্যাগী একদল বিদ্রোহী আম্মারকে হত্যা করবে । আম্মার তাদেরকে জান্নাতের দিকে আহবান করবে তারা আম্মারকে জাহান্নামের দিকে ডাকবে । তার হত্যাকারী এবং যারা তার অস্ত্র ও পরিচ্ছেদ খুলে ফেলবে তারা জাহান্নামের অধিবাসী । (১. বুখারী, ৮খন্ড, পৃষ্ঠা-১৮৫-১৮৬ । ২. তিরমিজি, ৫ খন্ড, পৃ. ৬৬৯ । ৩. মুসনাদে হাম্বল, ২খন্ড, পৃ. ১৬১,১৬৪,২৬৪; ৩খন্ড, পৃ. ৫,২২,২৮; ৪খন্ড, পৃ. ১৯৭,১৯৯; ৫খন্ড, পৃ. ২১৫,৩০৬; ৬খন্ড, পৃ. ২৮৯,৩০০) ১০। মুয়াবিয়া মুসলিম ছিলেন এমন একটি প্রমাণ নেই। প্রকৃতপক্ষে তিনি ছিলেন কালবি খ্রিস্টান। মুয়াবিয়া কর্তৃক বর্ণিত অধিকাংশ দো‘আ ও হাদীস কুফরে পরিপূর্ণ।

[@istiakahamed5982]

আপনার ভিডিও গুলিতে সাউন্ড সিস্টেম খুবই কম মনে হয়। আপনার কন্ঠ অনুযায়ী আর একটু সাউন্ড বারিয়ে দিলে ভালো হতো।।

[@eliasjabedrupna8881]

যাদের প্রতি আল্লাহ সরাসরি রাজী বা খুশি থাকেন তাদের নামের শেষে সম্মানার্থে (আঃ) বলা হয় আর যাদের প্রতি তা নির্দিষ্ট করে আল্লাহ রাজী বা খুশি বোঝানো হয়না তাদের নামের শেষে (রাঃ) বলা হয় (সাহাবীদের) কুরআনের বর্ণনা অনুযায়ী নবী পরিবারদের প্রতি যেহেতু আল্লাহ সন্তুুষ্ট বা রাজী /খুশি তাই তাদের নামের শেষে (আঃ) বলা হয়ে থাকে। কুরআন দ্বারা প্রমাণীত........ সূরা আযহাবের ৩৩ নং আয়াতেঃ انما يريد الله ليدهب عنكم الرخس اهل البيت و يطهر كم تظهيرا অর্থাৎ ' হে আহলে বাইত নিশ্চয় আল্লাহ তা'আলা চান তোমাদেরকে পাপ পঙ্কিলতা থেকে দূরে রাখতে এবং সম্পূর্ণরুপে পূত ও পবিত্র করতে। এ সম্পর্কে অনেক রেওয়াতে সনদ সহকারে নবী (সাঃ) এর সাহাবীদের থেকে বর্ণনা করেছেন। তাবারসি ও হযরত আবু সাঈদ খুদরী, আনাস বিন মালেক, ওয়াছেলা বিন আছকা, উম্মুল মুমিনীন হযরত আয়েশা ও উম্মে সালমা (রাঃ), জাবের বিন আব্দুল্লাহ ও হাসান বিন আলী (আঃ) সহ অন্যান্য সাহাবা সূত্রে এর উল্লেখ করে অসংখ্য হাদীস বর্ণনা করেছেন। নবী পত্নী উম্মে সালমা থেকে বর্ণিত হয়েছে যে তিনি নিম্নলিখিত আয়াতটির শানে নুযুল বর্ণনা করতে গিয়ে বলেছেন ঃ انما يريد الله ليدهب عنكم الر خس ا هل البيت و يطهر كم تطهيرا যখন এ আয়াতটি আমার গৃহে অবতীর্ণ হয়েছিল তখন আমার গৃহে সাতজন লোক ছিল। তারা হলেন জীবরাঈল (আঃ), মিকাইল (আঃ), নবী করিম (সাঃ), আলী (আঃ), ফাতিমা (আঃ), হাসান ও হোসাইন (আঃ) এবং আমি ছিলাম দরজার মুখে। আমি রাসুল (সাঃ) কে প্রশ্ন করলাম, 'হে আল্লাহর রাসুল, আমি কি আহলে বাইতের মধ্যে গণ্য নই? উত্তরে তিনি বললেন, ' না তুমি তাদের মধ্যে নও, তবে নিশ্চয় তুমি সঠিক পথে আছো; নিশ্চয় তুমি কল্যাণের মধ্যে রয়েছো; তুমি আমার স্ত্রীদের মধ্যে গণ্য।' আনাস বিন মালেক থেকে বর্ণিত হয়েছে যে তিনি বলেছেন ঃ ' রাসুলুল্লাহ (সাঃ) ছয় মাস পর্যন্ত ফজর নামাজের সময় ফাতিমার গৃহের নিকট দিয়ে অতিক্রম করার সময় বলতেন, হে আহলে বাইত, তোমাদের উপর সালাম ও দরুদ। নিশ্চয় আল্লাহ ইচ্ছা পোষণ করেছেন তোমাদের থেকে সকল প্রকার অপবিত্রতা দূরীভূত করতে এবং তোমাদেরকে সম্পূর্ণরুপে পবিত্র করতে।' قل لا اساكم عايه اجر ا الا العودة في القربى " - বলুন, আমি আমার রিসালাতের পারিশ্রমিক তোমাদের কাছে কিছুই চাই না, শুধু আমার আহলে বাইত এর মুয়াদ্দাত (আনুগত্যপূর্ণ ভালোবাসা) ব্যতিত-"। - সুরায়ে শুরা, আয়াত নং - ২৩। নবী পরিবারের প্রতি ভালোবাসা, সম্মান প্রদর্শন বাধ্যতামূলক এবং প্রতি নামাজে তাঁদের প্রতি দরুদ ও সালাম প্রেরণ বাধয়তামুলক করে দিয়েছেন। " - বল, আমি এর জন্য তোমাদের কাছে কোন পুরস্কার চাই না, শুধু আমার রক্তজ বংশদরদের প্রতি গভীর ভালোবাসা ছাড়া - "। সূরা - শুরা/২৩।

[@IshtiakhZarrar]

গাধার বাচ্চা, আল্লাহ স্বয়ং কোরানে সাহাবিদের রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলে সম্ভোধন করছে। আর আল্লাহ সাহাবীদের উপর রাজী খুশি না হলে আশরাতুল মোবাশ্বারা দের নাম কিভাবে ঘোষণা করছে? আল্লাহ সকল সাহাবীদের উপর রাজিও খুশি বলেই কোরানে বলেছেন " রদিয়াল্লাহু আনহুম ওয়া রদুয়ান। " তুই তো শিয়ার বাচ্চা, অমুসলিম। তুই বুঝবি কি?

[@mdairfan8671]

Ali (RA) 3 son kibhave Ami to jani 2 son ase

[@voiceofbangla24]

হযরত ফাতেমা (রাঃ)’র ইন্তেকালের পর হযরত আলী (রাঃ) আরও ৮জন স্ত্রী গ্রহন করেন। আমরা খুব শিগ্রই হযরত আলী (রাঃ)-এর স্ত্রী, পুত্র এবং কন্যাগণ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারব ইনশাআল্লাহ!!! সাথেই থাকুন।

[@mdairfan8671]

Ooo

[@IshtiakhZarrar]

ইমাম হোসাইন, ইমাম হাসান, আব্বাস, জাফর, মোহাম্মদ। এই পাচ পুত্র সিফফিনে যুদ্ধ করেছে। ওনার মোট আটজন পুত্র ছিলো। পালকপুত্র সহ মোট নয়জন। আর আপনি ইমাম হাসাইন হোসাইন নিয়েই পরে আছেন। ইমাম হাসান হোসাইন রাঃ এর একজন বোন ও ছিলো মা ফাতেমার গর্ভের। ওনাদের সৎ বোন ও আছে আরো তিন জন।

[@poraghossain215]

Muabia ki munafik naki sheta jantechai

[@sofikulsheikh657]

না সে আল্লাহর রাসুল সঃ এর সাহাবী আলী রাঃ এর সাথে যুদ্ধের একমাত্র কারন তৃতীয় খলিফা ওসমান রাঃ এর বিচারের দাবি। সিফফীন যুদ্ধে ওসমান এর হত্যাকারীরা আলী রাঃ এর সাথে অবস্থান করেছিল যার কারনে যুদ্ধ সংগঠিত হয়েছে। দুই পক্ষেই অনেক সাহাবা আলেম হাফেজগন ছিলেন।

[@hasib-pj8vi]

🤭😁

[@hasib-pj8vi]

😄😄😄