আমি এক বার শুনছিলাম এই ওয়াজ টা কে অনেক আগে। হুজুর কথা গুলো এতোটাই ভালোলাগছিল যে অবার শোনার জন্য খুজছিলাম এই ওয়াজ টাকে। এখন আবার পেলাম আলহামদুলিল্লাহ 🤲
@md.shahidullislamshahid35022 жыл бұрын
আল্লাহ হুজুর কে নেক হায়াত দান করুন আমীন
@NazirUAhmed-o3e11 ай бұрын
Amin
@skshahin28252 жыл бұрын
খুব সুন্দর আলোচনা
@MDSaiful-kw1xy2 жыл бұрын
আপনার ওয়াজ অনেক ভালো লাগে আমি সব সময় সুনি এবং দেখী
@gaimingmisbah23822 жыл бұрын
❤️❤️
@khandakershahalam80742 жыл бұрын
মাশাআল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ হুজুর আমি একজন গোনাহগার,আমার মধ্যে এমন কোনো এলেম নেই যে আলেমসমাজকে নিয়ে কোনো মন্তব্য করবো। কিন্তু আমি বাংলাদেশের প্রায় সকল আলেমদের ওয়াজ-মাহফিল গুলো শুনে শুনে আমল করার চেষ্টা করি। যানি না আল্লাহ সোবহানো তায়া’লা আমার আমল সমুহ কবুল করবেন কি না। কিছু আলেম এমন এমন ফতোয়া দেন এক আলেমের সমালোচনা করতে গিয়ে কাফের,মুনাফেক,ফাসেক,জারজ,মুরতাদ ইত্যাদি। শুনলে মনে হয় একে অপরের বিরুদ্ধে যুদ্ধে নেমেছে। কথায় কোনো মাধুর্য্যতা নেই,নেই কোনো আদব,নেই কোনো মুল্যবোধ,শত বর্ষের সমতুল্য আলেমকে গাল মন্দ করে ফতোয়া ছুড়ে মারে,কিছু ইহুদি খৃষ্টান দ্বারা পরিচালিত বিভিন্ন টিভি চেনেল কর্তৃপক্ষ।"বাহাস"নামক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে একদল আলেম অন্য আরেক দল আলেমের বিরুদ্ধে কি ভাবে ইসলামের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কাদা ছুড়া ছুড়ি করার জন্য আয়োজন করে। সামান্য কটা টাকার জন্য নামধারী কিছু আলেম মিথ্যা বানোয়াট তথ্য উপস্থাপন করার কারনে মুসলমানে মুসলমানে নানাহ কলহের মাঝে লিপ্ত হয়ে সমাজ তথা দেশের মধ্যে বিশৃঙ্খলা তৈরী করে মুনাফেকদের সুযোগ করে দিচ্ছে প্রকৃত আলেম ওলামাদের উপর নির্যাতন,নিপীড়ন করার জন্য। তখন হৃদয়টা ছিড়ে যায়। আমি হলফ করে বলতে পারি এরাই প্রকৃতপক্ষে ইসলামের আসল দুষমন। অর্থ না হয় বাদই দিলাম শুদ্ধ ভাবে সুরা ফাতেহার সঠিক উচ্চারণও জানেনা এমন কিছু টুপি পাগড়ী পরোয়া নামধারী আলেম ওয়াজের ময়দানে দেখা যায়। কয়েক দিন আগে একজন আলেম আমি মুর্খ অন্তত তাঁকে আলেম বলে স্বীকার করতেও আমার ঘৃণা হয়। ওয়াজের মঞ্চে বসে আল্লাহর পবিত্র আল কোরআনের কিছু আয়াত"মিনহা খালাকনাকুম----তারাতান ওখরা" এ আয়াতে করিমার উচ্চারণ কি বিকৃতি করে করলেন। ভাবতেও অবাক লাগে। যুগে যুগে নবী-রাসুলগন কি এভাবে ইসলামের দাওয়াত দিয়েছেন? একজন আলেম দীর্ঘদিন সাধনার পর একটি পবিত্র আল কোরআনের তাফসির, একটি হাদিসের বই কিংবা একজন সাহাবার জীবনি অথবা একটি ধর্মীয় শিক্ষার বই লিখে বাজারে ছেড়ে দেন এগুলো নিয়ে কি হৈচৈ করা হয়,অথচ সাধারণ মানুষ এ সমস্ত বই কিনে ভুলের উপর আমল করে ভুল ইবাদাত করে যাচ্ছেন। আপনারা আলেমসমাজ হলেন মহান আল্লাহ ও রাসুল(সাঃ) কর্তৃক শিকৃত নবীর ওয়ারিশ। ছোটকালে প্রথমে মা-চাচী দাদী-নানীর কাছে দিঈনি শিক্ষার তালিম নিয়েছি। তারপরেই আলেমদের থেকে ধর্মীয় শিক্ষা গ্রহণ করে অন্তত দুনিয়া ও আখিরাত সম্পর্কে কিছু জানার চেষ্টা করে যাচ্ছি। আমার প্রশ্ন হলো আমার মতো সাধারণ মানুষ কোন আলেমের বয়ান শুনে কিংবা কোন আলেমের ধর্মীয় বই পড়ে আমল করবো, কেনো আলেমে আলেমে এতোটা বেধাবেদ। পবিত্র আল কোরআন ও রাসুল (সাঃ) এর হাদিসের মধ্যে কি কোনো বেধাবেদ ছিলো না আছে? আমি অত্যন্ত বিনয়ের সাথে সকল আলেম সমাজকে অনুরোধ করছি একমাত্র পবিত্র আল কুরআন ও হাদিসের আলোকে বিস্তারিত আলোচনা করবেন যা শুনে ও পড়ে আমাদের হৃদয় শীতল হবে। আলেমে আলেমে দন্দের কারণে আপনাদের পিছনে নামায আদায় করাও ঠিক নয় বলে মনে হয়। কারন আমার এলাকায় যে মসজিদে আমি জুম্মার নামায আদায় করি সে মসজিদের নিয়মিত খতিব অনুপস্থিত থাকার কারনে একজন খতিব জুম্মাহ পড়ানোর জন্য আনা হয়। খতিব সাহেব খুৎবার বয়ানে কিছু আলোচনা করেন যা একজন শ্রোতা তা রেকর্ড করে পরের জুম্মায় প্রশ্নাকারে নিয়মিত খতিবকে জানান। নিয়মিত খতিব প্রশ্নকারীর প্রশ্নের জবাবে বলেন যা বলেছেন সম্পুর্ণ মিথ্যা বানোয়াট কথা। কোরআন ও হাদিসের কোথাও এর প্রমান নাই। বুঝাগেল আমরা ঐ জুম্মায় একজন মিথ্যুক খতিবের অধিনে নামায আদায় করেছি। সম্মানিত আলেম ওলামা বাবা,ভাই,বন্ধুরা আপনারা ভালো করেই হেদায়াত নিয়ে আলোচনা করেন, আল্লাহ সোবহানো তায়া'লা যাকে হেদায়াত দিবেন তিনিই হেদায়াত প্রাপ্ত হবেন। আপনারা শুধু বিশুদ্ধ আলোচনা করে যান জিনি গ্রহন করবে তিনি ভাগ্যবান,জিনি গ্রহন করবে না সে কপাল পুড়া। আল্লাহ পাক পবিত্র কুরআনে যে সমস্ত আয়াতের মাধ্যমে জান্নাতের নিয়ামতের বর্ননা করেছেন,একই সাথে জাহান্নামের ভয়াবহ কঠিন আজাবের কথাও বর্ননা করা হয়েছে। কারো কবরে আমরা কেউ যাবোনা। কবরের প্রশ্নের জবাব আমরা কেউ কাউকে বলার কোনো সুযোগ নাই। কোনো বাবা-মা,ভাই-বোন,স্থী-সন্তান,আত্মীয়-স্বজন,আলেম ওলামা, পির-মাশায়েখ তখন কেউ কারো কোনো উপকারে আসবেনা। নিজ নিজ আমলের জবাব নিজেকেই দিতে হবে। সুতরাং আপনারা সকল আলেমসমাজ একশারিতেএসে ইসলামের খাদেম হিসেবে কাজ করুন, ফলে আমার মতো গোনাহগারও উপকৃত হবো আপনারা আলেম সমাজও সমালোচনার উর্দ্ধে থাকবেন। নতুবা কেয়ামতের দিন আল্লাহর কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হবে নয় কি?