আলহামদুলিল্লাহ হুজুরের আলোচনা অসাধারণ আল্লাহ হুজুরের সুস্থ ও দীর্ঘ জীবন দান করুন।
@Tata-x7mАй бұрын
আল্লাহ আকবার❤
@rezaulhaque8830Ай бұрын
Great sir. Great tafsir of .holly quaran . Allah bless and save all of you with happiness and peace for long Life time.
@mainulhasan8565Ай бұрын
আলহামদুলিল্লাহ জাজাকাল্লাহ খাইরান
@salimahmed8123Ай бұрын
Alhamdulillah Allah bless You,. Allah is great
@sanwar6487Ай бұрын
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ মহান কোরান নাজিল করে আমাদেরকে দয়া করেছেন, নাহলে আমরা অন্দকারে ডুবে যেতাম, আর এই হুজুর আমাদেরকে চমৎকার বা সুন্দর করে বুজালেন আল্লাহ হুজুরকে নেক হায়াৎ দান করোন আমিন।
@kashemabul4264Ай бұрын
আলহামদুলিল্লাহ।
@Tata-x7mАй бұрын
আল্লাহ আকবার
@Tata-x7mАй бұрын
আল্লাহ
@SalimMiah-m8kАй бұрын
Alhamdolillah
@matiurchoudhury3826Ай бұрын
কুরআন বুঝবার জিনিষ সারাজীবন হদিছ পড়ালেন
@unique_bankingАй бұрын
Science geography and general management Cara tafsir kora hundred percent sohih nohe Ja contemporary honourable ponditra Jane na except the few All related alems are requested to gain knowledge on the above mentioned subjects
@nazrulislamsk9931Ай бұрын
ধন্যবাদ এতো দামিকথা আগে শুনি নি
@md.sirazulislam212Ай бұрын
আগুন কিভাবে জ্বলে? এখানে কি আল্লাহর কোন আইন আছে? বান্দার রিজিক কিভাবে আল্লাহ প্রদান করেন? কোন আইনের মাধ্যমে? জানতে চাই হুজুর।
@mir.miskatulferdushАй бұрын
আগুন তাপের উৎস কুরানের আলোকে আগুনের শক্তি , উৎপত্তি এর ক্ষমতা নির্দশন উল্লেখ করতে যেয়ে আল্লাহ বলেন , যে আগুন জ্বালাও সে ব্যাপারে আমাকে বল, তােমরাই কি এর লাকড়ির উৎপাদন কর, না আমি করি? একে আমি করেছি এক নিদর্শন ও মরুবাসীর প্রয়ােজনীয় বস্তু।” সুরা ওয়াকিয়া - ৭১-৭৩ আদিকালে দু'টি কাঠের টুকরাে নিয়ে পরস্পর ঘর্ষণ করা হতাে, এর মধ্যে একটি লাঠির আকারে এবং অপরটি বড় যার মধ্যে একটি গর্ত থাকে। এই গরতের মধ্যে লাঠির আকারের টুকরােটি ঢুকিয়ে ক্রমাগত পাক খাওয়ান হতে এই ঘর্ষণের ফলে সৃষ্ট আগুনের ফুলকি থেকে আগুন জ্বালানাের ব্যবস্থা। দুটি কাঠের টুকরাে ঘষণের দ্বারা আগুন তৈরির দৃশ্য আমাদেরকে মনে করিয়ে দেয় যে, পৃথিবীতে প্রায় সব শক্তির শেষ উৎস হচ্ছে সূর্য। আল্লাহ বলেন , الذي جعل له من الشجر الأخضر تارا فاذا انت منه ؤؤر ؤن ۔ যিনি সবুজ বৃক্ষ থেকে তােমাদের জন্য আগুন তৈরি করেছেন। ফলে তা থেকে তোমরা আগুন জ্বালাও।” সুরা ইয়াসিন ৮০ ☘️ সাহাবি হযরত ইবন আব্বাস (রা.)-ই প্রথম তাফসির কারক ব্যক্তি ছিলেন যিনি এই আয়াতের সবুজ বৃক্ষ থেকে আগুন তৈরির ব্যাখ্যা করতে গিয়ে আরব মরুভূমিতে জন্মান পত্রবিহীন ঝােপ মারখ-এর প্রসঙ্গের অবতারণা করেন। এ তৃণটির সবুজ ডালপালার মধ্যে বাতাসের সাথে ঘর্ষণজনিত কারণে আগুন ধরে যায় এবং এই বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতে আর লেখক pyrotechnica নাম দেন। ডালপালায় ঘর্ষণ লাগলে আগুন ধরে যায়, এটি প্রাচীন আগুন জ্বালাবার পদ্ধতি আগুন জালানর জন্য , যিনাদ Tag) নামে একটি কাঠের যন্ত্র ব্যবহার করত। এই তৃণের দু’টি শাখা এই যন্ত্রের সাথে সংযুক্ত করা হতাে- এর উপরের অংশের নাম ছিল আফার বা সমান এবং নিচের আমলের ফলে অর্থ জানতেরির পদ্ধতি। এবং নিচের অংশকে ‘মারখ’ বলা হতাে। এই ডাল দু'টির পরস্পর | সে আগুনের সৃষ্টি হতাে। ইস্পাত ও চকমকি পাথরে ঘর্ষণের ফলে আগুন তৈরি য়ত । সবুজ ক্লোরোফিল গাছের সবুজ পাতায় থাকে , সূর্যের আলো শক্তি থাকে এর সাহায্যে শক্তি সঞ্চয় করে । তৃণাদি শখ প্রশাখা ঘর্ষণের মাদ্ধমে তাপ আলো তৈরি করে । এর সাথে আগুন জালানি সম্পর্ক আগুন জলার শক্তি এর থেকেই পায় সুবাহান আল্লাহ , আলো ও তাপ এই সব পাতা থেকে বেরিয়ে আসে , এই জন্য এই শক্তি সৃষ্টি দাতা আল্লাহ বলেন , তোমরা যে আগুন জালাও সে ব্যাপারে আমাকে বল ( সুরা ওয়াকিয়া -৭) আগুনের উপর আল্লাহ চিন্তা করতে বলেছেন ।
@mir.miskatulferdushАй бұрын
পবিত্র কোরআনে কারিমে ইরশাদ হচ্ছে, ‘পৃথিবীর প্রত্যেক জীবের জীবিকার দায়িত্ব আল্লাহর। তিনি জানেন তারা কোথায় থাকে এবং কোথায় সমাপিত হয়। সবকিছুই (উল্লেখ) এক সুবিন্যস্ত কিতাবে (লওহে মাহফুজে) রয়েছে।’ (সূরা হুদ, আয়াত, ৬) অপর আয়াতে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, ‘আকাশে রয়েছে তোমাদের রিজিক ও প্রতিশ্রুত সব কিছু।’ (সূরা জারিয়াত, আয়াত, ২২) মানুষ রিজিকের জন্য চেষ্টা করে। চেষ্টা করা স্বাভাবিক রীতি। তবে রিজিকদাতা একমাত্র আল্লাহ তায়ালা। কোরআন মাজিদে বর্ণিত হয়েছে, ‘নিশ্চয় আল্লাহ হলেন তিনি, যিনি রিজিকদাতা এবং মহাশক্তিধর ও মহাপরাক্রমশালী।’ (সুরা আয যারিয়াত, আয়াত, ৫৮) মানুষ চেষ্টা করার পরও অনেক সময় রিজিকে কমবেশি হয়। এটি আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে পরীক্ষা। কোরআনে এ প্রসঙ্গে আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘আমি অবশ্যই তোমাদের পরীক্ষা করব, কখনো ভয়ভীতি, কখনো অনাহার দিয়ে, কখনো তোমাদের জানমাল ও ফসলাদির ক্ষতির মাধ্যমে। (এমন পরিস্থিতিতে ধৈর্যধারণ করতে হবে) তুমি ধৈর্যশীলদের (জান্নাতের) সুসংবাদ দান করো।’ (সূরা বাকারা, আয়াত, ১৫৫) আরও বর্ণিত হয়েছে, ‘নিশ্চয় তোমার রব যাকে ইচ্ছা তার জন্য রিজিক বাড়িয়ে দেন এবং যাকে ইচ্ছা তার জন্য রিজিক সীমিত করে দেন। আর অবশ্যই তিনি তার বান্দাদের সম্পর্কে পূর্ণ জ্ঞাত এবং প্রত্যক্ষদর্শী।’ (সূরা বনি ইসরাঈল, আয়াত, ৩০) কোরআন মাজিদে আরও ইরশাদ হয়েছে, ‘পার্থিব জীবনের ওপর কাফেরদের উন্মত্ত করে দেওয়া হয়েছে। আর তারা ইমানদারদের প্রতি লক্ষ করে হাসাহাসি করে। পক্ষান্তরে যারা পরহেজগার তারা সেই কাফেরদের তুলনায় কেয়ামতের দিন অত্যন্ত উচ্চমর্যাদায় থাকবে। আর আল্লাহ যাকে ইচ্ছা সীমাহীন রুজি দান করেন।’ (সূরা আল বাকারা , আয়াত, ২১২) পার্থিব জীবনে পরিস্থিতি ও অবস্থার ওপর ভিত্তি করে মানুষ রিজিক নিয়ে টেনশন করে থাকে। কিন্তু আল্লাহ তায়ালা রিজিক নিয়ে চিন্তা-টেনশন না করতে অভয়বাণী শুনিয়েছেন কোরআনে। বর্ণিত হয়েছে, ‘এবং তিনি তাকে এমন জায়গা থেকে রিজিক দান করেন যার উৎস সম্পর্কে তার কোনো ধারণাই নেই। যে ব্যক্তি আল্লাহর ওপর ভরসা করে তিনিই তার জন্য যথেষ্ট। ’ (সূরা আত ত্বালাক, আয়াত, ৩)। আল্লাহ আরও বলেন, ‘এমন কে আছে, যে তোমাদের রিজিক দান করবে? যদি তিনি তাঁর রিজিক বন্ধ করে দেন?’ (সুরা মুলক, আয়াত ২১)। রিজিক বলতে মানুষ সাধারণত খাদ্যসামগ্রী বুঝে থাকে। কিন্তু রিজিক মানে শুধু খাদ্যসামগ্রী আর সম্পদ নয়। বরং জীবন-উপকরণের সবকিছু। আবার আল্লাহ সবাইকে সমানভাবে রিজিক দান করেন না। তিনি বলেন, ‘যদি আল্লাহ তায়ালা তার সব বান্দাদের প্রচুর রিজিক দান করতেন, তাহলে তারা পৃথিবীতে বিপর্যয় সৃষ্টি করত। বরং তিনি যে পরিমাণ চান তার জন্য ততটুকুই রিজিক নাজল করেন।’ (সূরা শুয়ারা, আয়াত, ২৭)। রিজিকের জন্য মানুষকে চেষ্টা করতে হবে। তবে চেষ্টার সঙ্গে সঙ্গে আল্লাহ তায়ালার ওপর ভরসাও রাখতে হবে। কারণ, সবাই তার নির্ধারিত রিজিক অবশ্যই পাবে। এ বিষয়ে সুসংবাদ দিয়ে আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘হে মানুষ! তোমরা আল্লাহকে ভয় করো। ধনসম্পদ সংগ্রহে উত্তম পন্থা অবলম্বন করো। কেননা কেউ তার রিজিক পরিপূর্ণ না করে মৃত্যুবরণ করবে না। যদিও তা অর্জনে বিলম্ব হোক না কেন।’ (সুনানে ইবনে মাজাহ)
@peacetvkeshabpur1300Ай бұрын
আউজুবিল্লাহি মিনাশায়তনির রজিম।কোন সুরার কোন আয়াতে আছে?