একসাথে তিন তালাক দিলে এক তালাকই হবে, নাহলে নিম্নোক্ত আয়াতকে অস্বীকার করা হয়,, কারণ তালাক দিতে হবে ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে। [আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ১] يٰٓأَيُّهَا النَّبِىُّ إِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَطَلِّقُوهُنَّ لِعِدَّتِهِنَّ وَأَحْصُوا الْعِدَّةَ ۖ وَاتَّقُوا اللَّهَ رَبَّكُمْ ۖ لَا تُخْرِجُوهُنَّ مِنۢ بُيُوتِهِنَّ وَلَا يَخْرُجْنَ إِلَّآ أَن يَأْتِينَ بِفٰحِشَةٍ مُّبَيِّنَةٍ ۚ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَقَدْ ظَلَمَ نَفْسَهُۥ ۚ لَا تَدْرِى لَعَلَّ اللَّهَ يُحْدِثُ بَعْدَ ذٰلِكَ أَمْرًا অর্থঃ হে নবী, (আপনি বলে দিন) তোমরা যখন স্ত্রীদেরকে তালাক দিতে চাও, তখন তাদেরকে তালাক দিয়ো ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে এবং ইদ্দত গণনা করো। তোমরা তোমাদের পালনকর্তা আল্লাহকে ভয় করো। তাদেরকে তাদের গৃহ থেকে বহিস্কার করো না এবং তারাও যেন বের না হয় যদি না তারা কোন সুস্পষ্ট নির্লজ্জ কাজে লিপ্ত হয়। এগুলো আল্লাহর নির্ধারিত সীমা। যে ব্যক্তি আল্লাহর সীমালংঘন করে, সে নিজেরই অনিষ্ট করে। সে জানে না, হয়তো আল্লাহ এই তালাকের পর কোন নতুন উপায় করে দেবেন। তারপর পরবর্তী আয়াত লক্ষ্য করুন : [আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ২] فَإِذَا بَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ فَارِقُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ وَأَشْهِدُوا ذَوَىْ عَدْلٍ مِّنكُمْ وَأَقِيمُوا الشَّهٰدَةَ لِلَّهِ ۚ ذٰلِكُمْ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَمَن يَتَّقِ اللَّهَ يَجْعَل لَّهُۥ مَخْرَجًا অর্থঃ অতঃপর তারা যখন তাদের ইদ্দতকালে পৌঁছে, তখন তাদেরকে যথোপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা যথোপযুক্ত পন্থায় ছেড়ে দেবে এবং তোমাদের মধ্য থেকে দু’জন নির্ভরযোগ্য লোককে সাক্ষী রাখবে। তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে সাক্ষ্য দিবে। এতদ্দ্বারা যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, তাকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন।। (তার মানে এখানে এক তালাকই হয়েছে : কারণ এখানে বলা হয়েছে যথপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা ছেড়ে দিবে।। যেহেতু আমরা জানি যে সূরা বাকারার ২৩০ নম্বর আয়াত অনুযায়ী তিন তালাক দিলে আর রেখে দেওয়া যাবে না।। ২২৯ নম্বর আয়ত অনুযায়ী দুই তালাক পর্যন্ত রেখে দেওয়া যাবে।। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২২৯] الطَّلٰقُ مَرَّتَانِ ۖ فَإِمْسَاكٌۢ بِمَعْرُوفٍ أَوْ تَسْرِيحٌۢ بِإِحْسٰنٍ ۗ وَلَا يَحِلُّ لَكُمْ أَن تَأْخُذُوا مِمَّآ ءَاتَيْتُمُوهُنَّ شَيْـًٔا إِلَّآ أَن يَخَافَآ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۖ فَإِنْ خِفْتُمْ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا فِيمَا افْتَدَتْ بِهِۦ ۗ تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ فَلَا تَعْتَدُوهَا ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَأُولٰٓئِكَ هُمُ الظّٰلِمُونَ অর্থঃ তালাকে-‘রাজঈ’ হ’ল দুবার পর্যন্ত তারপর হয় নিয়মানুযায়ী রাখবে, না হয় সহৃদয়তার সঙ্গে বর্জন করবে। আর নিজের দেয়া সম্পদ থেকে কিছু ফিরিয়ে নেয়া তোমাদের জন্য জায়েয নয় তাদের কাছ থেকে। কিন্তু যে ক্ষেত্রে স্বামী ও স্ত্রী উভয়েই এ ব্যাপারে ভয় করে যে, তারা আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, অতঃপর যদি তোমাদের ভয় হয় যে, তারা উভয়েই আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, তাহলে সেক্ষেত্রে স্ত্রী যদি বিনিময় দিয়ে অব্যাহতি নিয়ে নেয়, তবে উভয়ের মধ্যে কারোরই কোন পাপ নেই। এই হলো আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা। কাজেই একে অতিক্রম করো না। বস্তুতঃ যারা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা লঙ্ঘন করবে, তারাই জালেম। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩০] فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا تَحِلُّ لَهُۥ مِنۢ بَعْدُ حَتّٰى تَنكِحَ زَوْجًا غَيْرَهُۥ ۗ فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَآ أَن يَتَرَاجَعَآ إِن ظَنَّآ أَن يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۗ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ يُبَيِّنُهَا لِقَوْمٍ يَعْلَمُونَ অর্থঃ তারপর যদি সে স্ত্রীকে (তৃতীয়বার) তালাক দেয়া হয়, তবে সে স্ত্রী যে পর্যন্ত তাকে ছাড়া অপর কোন স্বামীর সাথে বিয়ে করে না নেবে, তার জন্য হালাল নয়। অতঃপর যদি দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিয়ে দেয়, তাহলে তাদের উভয়ের জন্যই পরস্পরকে পুনরায় বিয়ে করাতে কোন পাপ নেই। যদি আল্লাহর হুকুম বজায় রাখার ইচ্ছা থাকে। আর এই হলো আল্লাহ কতৃꦣ2453; নির্ধারিত সীমা; যারা উপলব্ধি করে তাদের জন্য এসব বর্ণনা করা হয়।
@yousuf96759 ай бұрын
আলোচনা থেকে বুঝলাম যে, একবারে তিন তালাক দিলে এক তালাকই হয়,, দ্বিতীয় পার্ট 🙏 এখন প্রশ্ন হল এই স্ত্রীকে আবার নেওয়া যাবে কিনা? উত্তর : এক ইদ্দতে যত তালাকই দেন এক তলাক হলে,, ইচ্ছা করলে অই নারীকে ছেড়েও দিতে পারেন, আবার ইচ্ছা করলে রাখতেও পারেন। (সূরা বাকারা আয়াত নং ২৩১), নিচে দেখুন।। ওই নারীকে ছেড়ে দিলে ওই নারী ইচ্ছা করলে অন্য জায়গায় বিয়ে বসতে পারবে।। ২. আর যদি রেখে দিতে চান তাহলে,.. তালাক দেওয়ার পর মহিলা ইদ্দত পালন করবে,,(এই ইদ্দতকাল হলো ৩ হায়েজ পর্যন্ত সময়কাল) (সূরা বাকারা আয়াত নং ২২৮) এই ইদ্দত কালীন সময়ের মধ্যে যদি মিলমিশ হয়ে যায় বা সহবাস করেন ,, তাহলে নতুন করে আর বিবাহ করতে হবে না।। এবং এক তালাক গণ্য হবে এবং সাক্ষী রাখতে হবে। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২২৮] وَالْمُطَلَّقٰتُ يَتَرَبَّصْنَ بِأَنفُسِهِنَّ ثَلٰثَةَ قُرُوٓءٍ ۚ وَلَا يَحِلُّ لَهُنَّ أَن يَكْتُمْنَ مَا خَلَقَ اللَّهُ فِىٓ أَرْحَامِهِنَّ إِن كُنَّ يُؤْمِنَّ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَبُعُولَتُهُنَّ أَحَقُّ بِرَدِّهِنَّ فِى ذٰلِكَ إِنْ أَرَادُوٓا إِصْلٰحًا ۚ وَلَهُنَّ مِثْلُ الَّذِى عَلَيْهِنَّ بِالْمَعْرُوفِ ۚ وَلِلرِّجَالِ عَلَيْهِنَّ دَرَجَةٌ ۗ وَاللَّهُ عَزِيزٌ حَكِيمٌ অর্থঃ আর তালাকপ্রাপ্তা নারী নিজেকে অপেক্ষায় রাখবে তিন হায়েয পর্যন্ত। আর যদি সে আল্লাহর প্রতি এবং আখেরাত দিবসের উপর ঈমানদার হয়ে থাকে, তাহলে আল্লাহ যা তার জরায়ুতে সৃষ্টি করেছেন তা লুকিয়ে রাখা জায়েজ নয়। আর যদি সদ্ভাব রেখে চলতে চায়, তাহলে তাদেরকে ফিরিয়ে নেবার অধিকার তাদের স্বামীরা সংরক্ষণ করে। আর পুরুষদের যেমন স্ত্রীদের উপর অধিকার রয়েছে, তেমনি ভাবে স্ত্রীদেরও অধিকার রয়েছে পুরুষদের উপর নিয়ম অনুযায়ী। আর নারীরদের ওপর পুরুষদের শ্রেষ্ঠত্ব রয়েছে। আর আল্লাহ হচ্ছে পরাক্রমশালী, বিজ্ঞ।। ৩. আর যদি ইদ্দতকালীন সময় শেষ হয়ে যায় এবং আপনাদের মধ্যে মিল মিশ না হয়,, (মনে করেন দুই বছর পরে আবার বউকে নিতে চান) তাহলে আবার পুনরায় এই বউকে আবার বিবাহ করতে হবে,, বিবাহের শর্ত হলো দেনমোহর, সাক্ষী ইত্যাদি। এভাবে দুইবার পর্যন্ত সুযোগ পাবে,, তৃতীয় বার তালাক দিলে আর পারবেনা,, [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩২] وَإِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَبَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَلَا تَعْضُلُوهُنَّ أَن يَنكِحْنَ أَزْوٰجَهُنَّ إِذَا تَرٰضَوْا بَيْنَهُم بِالْمَعْرُوفِ ۗ ذٰلِكَ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ مِنكُمْ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۗ ذٰلِكُمْ أَزْكٰى لَكُمْ وَأَطْهَرُ ۗ وَاللَّهُ يَعْلَمُ وَأَنتُمْ لَا تَعْلَمُونَ অর্থঃ আর যখন তোমরা স্ত্রীদেরকে তালাক দিয়ে দাও এবং তারপর তারাও নির্ধারিত ইদ্দত পূর্ন করতে থাকে, তখন তাদেরকে পূর্ব স্বামীদের সাথে পারস্পরিক সম্মতির ভিত্তিতে নিয়মানুযায়ী বিয়ে করতে বাধাদান করো না। এ উপদেশ তাকেই দেয়া হচ্ছে, যে আল্লাহ ও কেয়ামত দিনের উপর বিশ্বাস স্থাপন করেছে। এর মধ্যে তোমাদের জন্য রয়েছে একান্ত পরিশুদ্ধতা ও অনেক পবিত্রতা। আর আল্লাহ জানেন, তোমরা জান না। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩১] وَإِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَبَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ سَرِّحُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ ۚ وَلَا تُمْسِكُوهُنَّ ضِرَارًا لِّتَعْتَدُوا ۚ وَمَن يَفْعَلْ ذٰلِكَ فَقَدْ ظَلَمَ نَفْسَهُۥ ۚ وَلَا تَتَّخِذُوٓا ءَايٰتِ اللَّهِ هُزُوًا ۚ وَاذْكُرُوا نِعْمَتَ اللَّهِ عَلَيْكُمْ وَمَآ أَنزَلَ عَلَيْكُم مِّنَ الْكِتٰبِ وَالْحِكْمَةِ يَعِظُكُم بِهِۦ ۚ وَاتَّقُوا اللَّهَ وَاعْلَمُوٓا أَنَّ اللَّهَ بِكُلِّ شَىْءٍ عَلِيمٌ অর্থঃ আর যখন তোমরা স্ত্রীদেরকে তালাক দিয়ে দাও, অতঃপর তারা নির্ধারিত ইদ্দত সমাপ্ত করে নেয়, তখন তোমরা নিয়ম অনুযায়ী তাদেরকে রেখে দাও অথবা সহানুভুতির সাথে তাদেরকে মুক্ত করে দাও। আর তোমরা তাদেরকে জ্বালাতন ও বাড়াবাড়ি করার উদ্দেশ্যে আটকে রেখো না। আর যারা এমন করবে, নিশ্চয়ই তারা নিজেদেরই ক্ষতি করবে। আর আল্লাহর নির্দেশকে হাস্যকর বিষয়ে পরিণত করো না। আল্লাহর সে অনুগ্রহের কথা স্মরণ কর, যা তোমাদের উপর রয়েছে এবং তাও স্মরণ কর, যে কিতাব ও জ্ঞানের কথা তোমাদের উপর নাযিল করা হয়েছে যার দ্বারা তোমাদেরকে উপদেশ দান করা হয়। আল্লাহকে ভয় কর এবং জেনে রাখ যে, আল্লাহ সর্ববিষয়েই জ্ঞানময়।
@SohelAbulkhayer-w3d7 ай бұрын
আমার স্বামী মোবাইল ১সাতে ৩বার তালাক তালাক তালাক বলচে এখন আমি ওর সাথে সংসার করতে পারবোনি
@uzzalhossainuzzalhossain77667 ай бұрын
এই হাদিসটি সম্পুর্ন ভাবে আমাকে কপি করে দিতে পারবেন, আর আপনার মেসেজ গুলো
@Kakonhossen303 ай бұрын
আপনি মোবাইলে গুগলে বা প্লে স্টোরে গিয়ে লিখেন, তাফসীর ইবনে কাসীর এই এপ্লিকেশন টা ডাউনলোড করে, সুরা বাকারার ২২৮-২৩২ নং আয়াত গুলার বিশ্লেষণ দেখেন তাহলেই বুঝতে পারবেন @@uzzalhossainuzzalhossain7766
@srsanvi52372 ай бұрын
এই লিখাটা আমাকে ইমেল করা যাবে??
@Islamerpothe2k248 ай бұрын
আপনি কথা বলছেন গুজামিল দিয়ে,, অযৌক্তিক,, এখনকার মানুষ তিন তালাক উদ্দেশ্য রাখে,, আর আগের মানুষ এক তালাক উদ্দেশ্য ছিল এ প্রমান আপনি কই পেলেন? হাদিস মানতে আপনাদের এত সমস্যা কোথায়? বিভ্রান্তিতে ফেলেন কেন মানুষকে? ওমর (রা)যেটা করেছিলেন সেটা ছিল রাষ্ট্রীয় মাসলা, শাস্তি স্বরূপ।
@mdshowrovmina40405 ай бұрын
ভাই এইসব ফাজিলদের জন্য অনেক সংসার ভেঙে যায় সমাজে লাঞ্চিত হয়
@sasgaming24595 ай бұрын
Gadha
@mdredowanislam72684 ай бұрын
Amar mone apni right bolchen
@MituAkter-k8w4 ай бұрын
আপনি মানুষের মনের উদ্দেশ্য জানেন কিবাবে আপনার মত মুল্লার জন্য আজকে দেশটা আজ জাহান্নাম ফালতু
@MDMajedul-gh7zb3 ай бұрын
সুরা নিছা 21
@masudParvej-j1d9 ай бұрын
হুজুর আমার প্রস্ন হলো,আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লালাহ আলাইহিসালাম মারা যাওয়ার ২ তিন বছর পর যদি অমর (রা:) পরিস্থিতি অনুযায়ি মাসয়ালা পরিবর্তন করে,তাহলে এখন ত ১৪ শত বছর হইলো তা হলে বর্তমান পরিস্থিতি অনুযায়ি নবিজির আয়িন ত ঠিক এ বিষয়ে কিছু বলেন
@sarahandshawon6 ай бұрын
সুন্দর কথা
@saifulislam-sp5bu10 ай бұрын
Hojur apni koran . Hadis manta hoba
@Mariyamakter-n3y5 ай бұрын
আপনার কথা শুনলে মনে হয় সাহাবিদের জন্য এক ইসলাম আসছে।আর অন্য সাধারণ মানুষের জন্য আলাদা ইসলাম আসছে।
@mohammadshahajamal2928 Жыл бұрын
হুজুর আমরা যারা আলেম না বা অথবা ইসলামিক বিষয়ে তেমন জানি না ! অজান্তে হয়ে যায় পরে যখন ভুল বুঝতে পারি তখন তো আফসোস হয় ! ইসলাম তো শান্তির ধর্ম তাহলে এই বিষয়ে এতো কঠিন কেন? আর মাজহাব থেকে তো নবীর হাদিস বেশি মানতে হবে তাহলে করনীয় কি ? প্লিজ জানাইবেন!
@MDMajedul-gh7zb3 ай бұрын
যেমন পা এর অপ বেগখা করে হাতের অপ বেগখা চোখের অপ বেগখা চেহরার অপ বেগখা
@mdshowrovmina40405 ай бұрын
হুজুর পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ একসাথে আদায় করলে কি হবে
@shoyibhossin55074 ай бұрын
এক দিনের নামাজ
@MDHABIB-nf8dq9 ай бұрын
আর মাযহাবের চাইতে তো নবী রাসুলের হুকুম বড় আপনি কি এমন হুজুর যে আপনার ইচ্ছামত বক্তব্য দিতাছেন
@AdnanKamrul-wn3rk7 ай бұрын
Amr prosno holo.....amra ki nobir hadis manbo, quran manbo......naki mahzab manbo....?
@MDMajedul-gh7zb3 ай бұрын
পরেন
@Sadafkhan-abАй бұрын
ভাই এদের মতো মাযহাব নাম দারী আলেমদের কারনে হাজারো পরিবার ইচ্ছে না থাকলেও ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। এরা ফতোয়া দিয়েই গায়েব কিন্তু দুঃখ কষ্টে থাকে হাজারো পরিবার
@kabirahmmad97142 жыл бұрын
হুজুর আপনার নাম্বার কি বাভে পেতে পারি দয়া করে জানাবেন
@litonkhan36432 жыл бұрын
kzbin.info/door/0cMEqusgVR7qfPZRQ4NKrg
@Kakonhossen303 ай бұрын
ওনি কোরআন অবমাননা করছেন, এবং আল্লাহর আয়াতকে অস্বীকার করছেন, আল্লাহর কোরআনের আয়াত কেয়ামত পযন্ত চলবে, সেখানে ওনি মাযহাবকে গুরুত্ব দিচ্ছে, তাহলে আল্লহ কি আয়াত নাজিল করেছে সুধু রাসুল পালন করার জন্য?? ওনাকে প্রতি আমার সহজ একটা প্রশ্ন করলাম যে আপনি নামাজের ওয়াক্ত না মেনে যদি একই সময় একসাথে ৫ ওয়াক্তের নামাজ পড়ে পেলেন তাহলে কি আপনার নামাজ হবে কি না? কাজা নামাজ সেটা ভিন্ন বিষয়
@MDMajedul-gh7zb3 ай бұрын
ইয়োগ শাফু অথ পা এই পা এর অথ পা থেকে যাব এর কোন তাফছির হবে না
@amanaman74324 жыл бұрын
Nice
@mdismil54175 жыл бұрын
হুজুর আপনার নাম্বার টা খুবই দরকার
@kabirahmmad97142 жыл бұрын
@@livewaztangail hamm
@MDHABIB-nf8dq9 ай бұрын
আপনারে কইছে আপনি কতটুকু জানেন আল্লাহ বিবাহ বিচ্ছেদ কারী কে পছন্দ করে না সে আগে জাহান্নামে যাবে আপনিও আগে জাহান্নামে যাবেন
@minalhussainminalhussain69913 жыл бұрын
AMIJANTESAI
@abdullahmdalbab80463 жыл бұрын
Rashtreyo forman selo mante partese na.
@MDMajedul-gh7zb3 ай бұрын
সুরা তালাক 1 আয়াত
@sumonahmed-rq7um4 ай бұрын
এর কথায় সমস্যা আছে
@rayhanjafar66445 жыл бұрын
Very nice
@KamrulHasan-w7c6 ай бұрын
সামনে সামনে বলা ভাল
@MDMajedul-gh7zb3 ай бұрын
এই আয়াতের শূদু অথ
@mimsorkar15833 жыл бұрын
হুজুর আমায় একটা প্রশ্ন ছিল? আমার স্বামী আমাকে মোবাইল ফোনের তিন তালাক বলেছিল । এটা কি তালাক হয়ে গেছে। বলবেন প্লিজ
@livewaztangail3 жыл бұрын
এখানে জাস্ট হুজুরের ওয়াজ টা ভিডিও করে ছাড়া হয়েছে, চ্যানেলের তদারকিতে হুজুর করে না।
@mdiqbalhossain80192 жыл бұрын
হ্যা বোন তালাক হয়ে গেছে।
@mdiqbalhossain80192 жыл бұрын
হ্যা বোন
@mdmujahidulislam27772 жыл бұрын
Na .....APNI aro 3 mas time paben then Jodi apnar Sami Mone kore apnake talak dibe tahole 3 mas AK Sathe thakar por dite hbe ......Ake bara kokon o 3 talak hoe na ......
@md.saddamhossain66222 жыл бұрын
হা
@mdarifin84063 ай бұрын
নবিজিকে বাদ্দিয়ে মাঝহাব মানতে হবে এই কথার কি দলিল আছে আপনার?
@fatemakonica46513 жыл бұрын
স্বামি ঝগড়া করে বলছে, তোকে তালাক তালাক তালাক,এই বাড়ি থেকে এই মুহুর্তে চলে যা,আমার কি তালাক হয়েছে,হলে পুনরায় বিয়ে করে সংসার করা যাবে কি?
@andruedufrein30923 жыл бұрын
valo kno muftir kase fotowa nen
@sabrinaislam92 жыл бұрын
এক তালাক হইছে, আপনি সংসার করতে পারবেন।
@ShamsulhaqueSadi7 ай бұрын
আপনার ওপর তিন তালাক পতিত হয়েছে! তাই শরীয়াতসম্মত হালালাহ ছাড়া অর্থাৎ তিন মাস দশদিন ইদ্দত পালন করে অন্যত্র কোনো কন্টাক্ট ছাড়া সহীহ বিয়ে & ওখান থেকে আবার তিন তালাকপ্রাপ্তা হয়ে তিন মাস দশদিন ইদ্দত পালন করে নতুনভাবে প্রথম স্বামীর কাছে বিয়ে বসতে পারেন। এ ক্ষেত্রে দ্বিতীয় স্বামীর সাথে কোনো কন্টাক্ট করা চলবে না। আরো বিস্তারিত ক্বওমী মাদরাসার বড়মাপের মুফতী সাহেবদের কাছে লিখিত প্রশ্ন দিয়ে লিখিত ফাতাওয়া নিন প্লিজ।
@KhadijaKhatun-r1n5 ай бұрын
আপনি আনতাজে বলেন কেন সংসার করতে পারবেন আপনি কি সটিক মাসআলা জানেন@@sabrinaislam9
@Mostaqim7654 ай бұрын
তিন তালাক হইছে। অন্য জায়গায় বিবাহ এবং তার সাথে সহবাস না করলে ফিরে আসতে পারবেন না
@abdulshahid27046 ай бұрын
হযরত আপনি আল্লাহর কোরআন না মেনে মোল্লার ফতোয়া মানছেন। তালাকের ব্যপারে কোরআনেই স্পষ্ট বলা আছে সুতরাং এখানে ফতোয়া প্রয়োজন নেই। সুরা বাকারা আয়াত ২২৮-২৪২ এবং সুরা তালাক পরলেই কারো বুজতে অসুবিধা হবে না।
@jannatulmawa10013 жыл бұрын
খুবই রাগের মাথায় ২ তালাক দিলে কি তালাক হবে।।
@livewaztangail3 жыл бұрын
G
@sabrinaislam92 жыл бұрын
এক তালাক হবে
@livewaztangail2 жыл бұрын
মুফতী আজগূবী আ;
@md.saddamhossain66222 жыл бұрын
তিনবার না বললে, ফিরিয়ে আনার সুজক আছে
@ShamsulhaqueSadi7 ай бұрын
@@sabrinaislam9দূর হও!
@MDMajedul-gh7zb3 ай бұрын
হুজু করছে
@bablu0601Ай бұрын
Dalil proman nai .
@MAFIABDTRICK1435 ай бұрын
আচ্ছা আপনার কাছে একটি প্রশ্ন,,, রাসুলুল্লাহ সাঃ এর থেকে কি বেশি হযরত ওমর রাঃ বড়?? আপনি কি বলতে চান আমরা নবীজির হাদিস ফলো না করে হযরত ওমর রাঃ কে ফলো করতাম?? আজাইরা ওয়াজ বাদ দেন মিয়া বাটপারি ছেড়ে দেন।