Ex-footballer Mihir Bose's interview | Satya Celluloid Ebong...| সত্য সেলুলয়েড এবং...

[@chandrasekhar215]

Nice coverage. We are eager to see the stars of 70s-80s..... in this way. Mihir Bose is a great person..... we are in touch with him for a long time. Several times visited him.

[@susantabakshi3642]

মিহির দা আপনি আমার প্রনাম নেবেন। আপনারাই কলকাতার স্বর্ণযুগের কারিগর। আমরা আজ সেই উন্মাদনা হারিয়ে ফেলেছি। আমরা হতাশ। আমি একজন কট্টর ইস্টবেঙ্গল সমর্থক। আপনার দীর্ঘজীবন সুস্থ জীবন কামনা করি। ভালো থাকবেন।

[@arupbanerjee9681]

খুবই সুন্দর একটা প্রতিবেদন, এরকম আরও চাই।

[@bhaskardasgupta5285]

মিহিরদা আপনার সেই "ঝাড়খন্ডি মোচ" কোথায় গেলো ?আপনার সেই বিখ্যাত মোচ আর হাফ ভলির আমরা ফ্যান ছিলাম।

[@ashishkumarmondal4830]

দারুন power full ফুটবল খেলতেন মিহির বসু । ওনার শটের খুব জোর ছিল ।

[@sanatchowdhury4623]

MIHIR DA AAPNAKKE PRANAM AAPNI KHUB BHALO THAKBEN

[@soumyadasgupta7674]

Mihir Da physically strong chilen bolodripto football khelten striker midefield duto tei khelechen. Shot r head duto tei khub power chilo. Dom o chilo khub bhalo skill hoyto ektu kom chilo kintu onyo quality diye pushiye diten. Mihir Da manei boro gnof r boro julpi duto jure jeto. Khub bhalo laglo dekhe.

[@chanchalroy5973]

Excellent footballer..great......

[@hemkamalmukhopadhyay5994]

এত স্মৃতিভ্রম কেন। ৮২ সালের নেহেরু কাপ দলে, পার্মার এবং পর্মিন্দর সিং রেগুলার প্লেয়ার্স ছিলেন। এছাড়া, pius এবং পুস্পরাজ কুমারও কয়েকটি ম্যাচ খেলেছিলেন।

[@anjangupta730]

Gentlemen❤

[@subratadhar9982]

Mathe onar anek khela dekhchi khoob buddidipto player chilen abong sarire khoob josh chilo, khoob akta height chilo kintu chokhe khoob bhalo lagto onar khela dekhe, aaj theke 15/16 bochor age Kankurgachi more dekhechilam. Very simple 200% discipline gentleman player chilen, apni bhalo thakun sustho thakun 🎉🎉🎉

[@debasishpurkayastha2217]

Excellent footballer 👍👍 great 😅😅

[@ranajit2355]

এখন কি বিসনেস করেন?

[@subratagoswami6546]

'৭৭এ আপনার ও সমরেশ বসুর সেই গোল দুটির জন্য আমি আজকে ইষ্টবেঙ্গল সমর্থক।

[@kaushikmukherjee671]

ভীষণ নস্টালজিক লাগছে।ছোটবেলার স্মৃতি মনে পড়ছে।উনি আমার অত্যন্ত প্রিয় ফুটবলার ছিলেন।১৯৭৭ সালের কলকাতা লীগের ডার্বি ম্যাচের গোল দিয়ে ভাল লাগা শুরু।ঐ বছর লীগ ছাড়া ইস্টবেঙ্গল কিছু পায় নি।১৯৭৮ সালেও লীগ ও শিল্ড হাতছাড়া হয়।কিন্তু শিল্ডের সেমিফাইনালে রাশিয়ার আরারাত দলের সঙ্গে দুর্দান্ত লড়াই করে ০-১ গোলে পরাজিত হয়।এরপর গৌহাটিতে বরদলৈ টুর্নামেন্টের ফাইনালে ব্যাংকক পোর্ট অথরিটিকে ৪-২ গোলে পরাজিত করে চ্যাম্পিয়ন হয়।সুরজিৎ সেনগুপ্ত ও মিহির বসু দুটি করে গোল করেন।এরপর দিল্লিতে ডুরান্ড কাপ।ফাইনালে ইস্টবেঙ্গল ৩-০ গোলে মোহনবাগানকে পরাজিত করে।সুরজিৎ,মিহির ও তপন দাস গোল করেন।১৯৭৯ সালটা মিহির বসুর ভাল যায় নি।তারকাসমৃদ্ধ দল করেও সাফল্য আসে নি।১৯৮০ সালে মোহনবাগানে যান।ফেডারেশন কাপের ক্লাসিক সেমিফাইনালে তিনদিন খেলার পর মোহনবাগান বিজয়ী হয়।মিহির গোল করেছিলেন।ফাইনালে ডার্বি ম্যাচে ১-১ ফলাফল হয়।মিহির প্রথমে গোল করেন পরে হাবিব শোধ করেন।দুই দল যুগ্ম জয়ী হয়।১৯৮১ সালের ফেড কাপ ফাইনালে মোহনবাগান ৩-০ গোলে ইস্টবেঙ্গলকে হারায়।জেভিয়ার পায়াস ২টি ও মিহির ১টি গোল করেন।১৯৮২ সালে নেহরু কাপে ভারতীয় দলে সুযোগ পান।১৯৮৪ সালে নেহরু কাপে কোচ চিরিচ মিলোভান ওনাকে মিডফিল্ডে খেলান।আর্জেন্টিনার বিরুদ্ধে অসাধারণ খেলে ভারত ০-১ গোলে পরাজিত হয়।ঐ ম্যাচে উনি অনবদ্য খেলেছিলেন।১৯৮৪ সালের আই এফ এ শিল্ডের ফাইনালে ইস্টবেঙ্গল ১-০ গোলে মোহনবাগানকে পরাজিত করে।মিহির ইস্টবেঙ্গলের মাঝমাঠকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।উনি ছিলেন আপাদমস্তক একজন যোদ্ধা।এমন খেলোয়াড় এখন বিরল।

[@siddheswarchakraborty2173]

1980 সালের ফেডারেশন কাপ ফাইনালে কর্নার থেকে হাবিব প্রথমে গোল করে ইস্টবেঙ্গল কে এগিয়ে দেওয়ার পর মিহির বসু সেই গোল শোধ করেন। 2)1980 সালের ফেডারেশন কাপের ক্লাসিক সেমিফাইনাল 3 দিন খেলা হয়েছিল। তৃতীয় দিন মিহির বসু গোল করে মোহনবাগান কে এগিয়ে দেন পরে আকবর মোহামেডানর হয়ে সেই গোল শোধ করেন এবং শেষ পর্যন্ত ট্রাইব্রেকারে ম্যাচ জিতে মোহনবাগান ফাইনালে ওঠে। 3)1981 সালে ফেডারেশন কাপ ফাইনালে ইস্টবেঙ্গল নয় মোহনবাগান উলগানাথন আর শ্যাম থাপার করা 2 গোলে মহামেডান কে হারায়। 4)1981 সালে ফেডারেশন কাপের ডবল লেগ সেমিফাইনালে র প্রথম দিন মোহনবাগান জেভিয়ার্ পায়াসের করা 2 গোলে ইস্টবেঙ্গল কে হারায়।সেদিন মিহির বসু একটা গোল করেছিলেন কিন্তু রেফারি হামিক দুর্বধ্য কারনে তা বাতিল করেন। 5)দ্বিতীয় দিনের খেলা ড্র হয়।যদিও সেদিন ইস্টবেঙ্গল খেলার শেষ দিকে একটা পেনাল্টি পেয়েছিল কিন্তু মজিদের নেওয়া পেনাল্টি শট শিবাজী ব্যানার্জী সেভ করেন।

[@kaushikmukherjee671]

@@siddheswarchakraborty2173 ধন্যবাদ।আমার তখন ১৬/১৭ বছর বয়স ছিল।ভুল হতে পারে।

[@subrataroy4938]

আকবর the great.

[@anupammitra4791]

মিহির বোস '82 দিল্লী এশিয়ান গেমস টীমে ছিলেন না। প্রদীপ ব্যানার্জী কোচ ছিলেন। ওটা বাজে কাজ হয়েছিল। আমার ব্যাক্তিগত বিশ্বাস যে ইন্ডিয়া ওই এশিয়ান গেমস ফুটবলে শেষ অবধি সৌদি আরবের কাছে 1-0 গোলে হেরে গেছিলো (বোধহয় সেমি ফাইনাল), মিহির বোস থাকলে ওই ফল হয়তো হতো না। এ ছাড়া টীম ঠিক ছিল। মনো আর সুব্রত স্টপার ছিল। যাইহোক দুর্ভাগ্য আর অন্যায়।

[@lekarlokin5314]

সুব্রত 82 দিল্লী এশিয়ান গেমস দলে ছিল না ....সে তখন দলে সুযোগ না পেয়ে তিনি তার বিবাহ কারজ সম্পূর্ণ করে

[@dayalhariroy8164]

নেহেরু কাপে ইডেনে সম্ভবতঃ আর্জেন্টিনার বিরুদ্ধে ওনার হেডে গোল করাটা এখনও মনে আছে। গোল করার পর উনি নিজেই যেন একটু অবাক হয়ে গিয়েছিলেন। একেবারে শূন্যে শরীর কে ছুড়ে দিয়ে হেডে অনবদ্য গোল ।সেই খেলার ফলাফল বোধহয় এক এক ড্র হয়েছিল।

[@udaybandyopadhyay]

না। আর্জেন্টিনা একবার ই নেহরু কাপে এসেছে। ১৯৮৪ তে। এক গোলে হেরেছিল ভারত।

[@kaushikmukherjee671]

১৯৮৪ সালের নেহরু কাপে ইডেনে ভারত আর্জেন্টিনার কাছে ০-১ গোলে পরাজিত হয়।সেদিন মাঠে ছিলাম।

[@ranajit2355]

চিন

[@atanuchatterjee953]

Sambhabato 1977 sale Amal Dutta onake baro club er upojogi kore tulechilen.