Рет қаралды 215,933
Advanced Lumona for Healthy Breathing নিবেদিত স্বাস্থ্য বিষয়ক অনুষ্ঠান "ফুসফুসের সুরক্ষা" এর এই পর্বে বলেছেন
ডা. রাজিব কুমার সাহা
মেডিসিন এন্ড চেস্ট স্পেশালিস্ট এন্ড ইন্টারভেনশনাল পালমোনোলজিস্ট
কনসালট্যান্ট, রেসপিরেটরি মেডিসিন
আসগর আলী হাসপাতাল, ঢাকা
সৌজন্যে - Advanced Lumona for Healthy Breathing
An asthma attack is a sudden worsening of asthma symptoms caused by the tightening of muscles around your airways. This tightening is called a bronchospasm. During the asthma attack, the lining of the airways also becomes swollen or inflamed and thicker mucus -- more than normal -- is produced. All of these factors -- bronchospasm, inflammation, and mucus production -- cause symptoms of an asthma attack such as trouble breathing, wheezing, coughing, shortness of breath, and difficulty performing normal daily activities. Other symptoms of an asthma attack can include:
Severe wheezing when breathing both in and out
Coughing that won't stop
Very rapid breathing
Chest tightness or pressure
Tightened neck and chest muscles, called retractions
Difficulty talking
Feelings of anxiety or panic
Pale, sweaty face
Blue lips or fingernails
Worsening symptoms despite use of your medications
শ্বাসকষ্টের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে কিছু ঘরোয়া টিপস-
১. শ্বাসকষ্টের সমস্যা হলে সামনের দিকে ঝুঁকে বসতে হবে। এটি করলে শরীর রিলাক্স হয় এবং শ্বাস-প্রশ্বাস নিতেও সুবিধা হয়। এভাবে ঝুঁকে বসার ফলে ফুসফুস ও হার্টের ওপর চাপ সৃষ্টি হয়। তাই শ্বাসকষ্ট হলে এ পদ্ধতিটি অবলম্বন করতে হবে। এটি করার ক্ষেত্রে কোনো চেয়ারে বসে, পা মেঝের সমতলে রেখে সামনের দিকে ঝুঁকে থাকতে হবে এবং ঘাড় ও কাঁধের পেশিগুলোকে রিলাক্সে রাখতে হবে।
২. পেটের পেশিকে ব্যবহার করে গভীরভাবে শ্বাস নিলে শ্বাসকষ্টের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে। কোনো সমতল জায়গায় শুয়ে থেকে পেটের ওপরে হাত রাখতে হবে এবং তার পর নাক দিয়ে গভীরভাবে শ্বাস নিতে হবে। এভাবে গভীর শ্বাস গ্রহণ করে কিছুক্ষণ ধরে রেখে শ্বাস ছাড়তে হবে। এতেই মিলবে শ্বাসকষ্টের সমস্যা থেকে মুক্তি।
৩. ব্রিদিং এক্সারসাইজের মধ্যে পার্সড লিপ ব্রিদিং হচ্ছে- অনেক সহজ ও কার্যকরী। উদ্বেগের কারণে কখনও শ্বাসকষ্ট হয়ে থাকলে এ পদ্ধতিটি অনেক বেশি কাজে আসে। এটি করতে প্রথমে ঘাড় ও কাঁধের পেশিগুলো রিলাক্স রাখতে হবে। এর পর ধীরে ধীরে নাকের মাধ্যমে শ্বাস গ্রহণ করে ২-৩ সেকেন্ড শ্বাস ধরে রাখতে হবে এবং এ সময় মুখ বন্ধ রাখতে হবে। তার পরে ঠোঁট হালকা খুলে শিস দেওয়ার মতন করে আস্তে আস্তে শ্বাস ছাড়তে হবে ৪-৫ সেকেন্ড ধরে। এভাবে মিলবে অনেকটা স্বস্তি।
৪. স্টিম ইনহেলার নেওয়ার কারণে অনেক সময় শ্বাসনালিতে ঘন শ্লেষ্মা জমতে পারে, যেটি শ্বাসকার্যে বাধার সৃষ্টি করে। এ ক্ষেত্রে স্টিম ইনহেলেশন বা গরম ভাপ নিলে শ্বাসনালিতে জমে থাকা ঘন শ্লেষ্মা তরলে পরিণত হয়। ফলে শ্বাসনালিতে কোনো বাধা না থাকায় শ্বাসকষ্ট থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
৫. ব্ল্যাক কফিতে উপস্থিত ক্যাফেইন শ্বাসকষ্ট হ্রাস করতে অনেক উপকারী। এ ক্যাফেইনটি শ্বাসনালির পেশিগুলোকে রিলাক্স করতে সাহায্য করে। গবেষণায় দেখা গেছে, হাঁপানি রোগীদের শ্বাসকষ্টের সমস্যা দূর করতে ক্যাফেইন বিশেষভাবে ভূমিকা রাখে।
৬. আদাতে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি গুণ রয়েছে, যেটি ফুসফুসের প্রদাহ হ্রাস করতে বিশেষভাবে সহায়তা করে। আদা চা অথবা হালকা গরম পানিতে আদা দিয়ে খেলে সেটি শ্বাস-প্রশ্বাস স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে।
৭. হলুদে অনেক অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি গুণ রয়েছে। এটি শরীরকে সংক্রমণের হাত থেকে রক্ষা করে। দুধের সঙ্গে হলুদ মিশিয়ে পান করলে সেটি শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা দূর করে। হলুদে কারকিউমিন থাকার কারণে সেটি অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া এবং হিস্টামিন নিঃসরণ বন্ধ করতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে। এ গুণাবলিগুলো থাকার কারণে হলুদ শ্বাসকষ্ট সমস্যা দূর করতে অনেক উপকারী।
তথ্যসূত্র: বোল্ডস্কাই