যাজাকাল্লাহ খাইরান, প্রথম হযরতের আলোচনা শুনলাম ভাল লাগল। নেট দুনিয়ার আড়ালে যোগ্য হক্কপন্থী আলেম আছে তার প্রমান পেলাম। আল্লাহর জন্য আপনাকে ভালবাসি।
@shagoruddinbhuiyan87910 ай бұрын
ওস্তাদ, আমি আপনাকে আল্লাহর জন্য ভালোবাসি।
@KobirAkash-z8j5 ай бұрын
যতদিন কুরআন নিজে বুঝে পড়ি নি, ততদিন ধর্মীয় স্কলারদের খুব অন্ধ ভক্ত ছিলাম। ২) সূরা আল বাক্বারাহ্ بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيمِ শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অসীম দয়ালু। الم আলিফ লাম মীম। ذَلِكَ الْكِتَابُ لاَ رَيْبَ فِيهِ هُدًى لِّلْمُتَّقِينَ এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই, মুত্তাকীদের জন্য পথ নির্দেশ৷ الَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِالْغَيْبِ وَيُقِيمُونَ الصَّلاةَ وَمِمَّا رَزَقْنَاهُمْ يُنفِقُونَ যারা অদেখা বিষয়ের উপর বিশ্বাস স্থাপন করে এবং নামায প্রতিষ্ঠা করে। আর আমি তাদেরকে যে রুযী দান করেছি তা থেকে ব্যয় করে৷ والَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِمَا أُنزِلَ إِلَيْكَ وَمَا أُنزِلَ مِن قَبْلِكَ وَبِالآخِرَةِ هُمْ يُوقِنُونَএবং যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে সেসব বিষয়ের উপর যা কিছু তোমার প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে এবং সেসব বিষয়ের উপর যা তোমার পূর্ববর্তীদের প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে। আর আখেরাতকে যারা নিশ্চিত বলে বিশ্বাস করে। أُوْلَـئِكَ عَلَى هُدًى مِّن رَّبِّهِمْ وَأُوْلَـئِكَ هُمُ الْمُفْلِحُونَ তারাই নিজেদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে সুপথ প্রাপ্ত, আর তারাই যথার্থ সফলকাম। إِنَّ الَّذِينَ كَفَرُواْ سَوَاءٌ عَلَيْهِمْ أَأَنذَرْتَهُمْ أَمْ لَمْ تُنذِرْهُمْ لاَ يُؤْمِنُونَ নিশ্চয় যারা কাফের হয়েছে তাদেরকে আপনি ভয় প্রদর্শন করুন আর নাই করুন তাতে কিছুই আসে যায় না, তারা ঈমান আনবে না। خَتَمَ اللّهُ عَلَى قُلُوبِهمْ وَعَلَى سَمْعِهِمْ وَعَلَى أَبْصَارِهِمْ غِشَاوَةٌ وَلَهُمْ عَذَابٌ عظِيمٌ আল্লাহ তাদের অন্তকরণ এবং তাদের কানসমূহ বন্ধ করে দিয়েছেন, আর তাদের চোখসমূহ পর্দায় ঢেকে দিয়েছেন। আর তাদের জন্য রয়েছে কঠোর শাস্তি। যতদিন কুরআন নিজে বুঝে পড়ি নি, ততদিন ধর্মীয় স্কলারদের খুব অন্ধ ভক্ত ছিলাম। কিন্তু যখন নিজে কুরআন নিজ ভাষায় বুঝতে শুরু করলাম, তখন কুরআনই আমার চোখ খুলে দিল। কুরআনে যেসব নবীর কাহিনি বর্ণিত হয়েছে, তাদের জীবনীতে কুরআনের আলোচনা থেকেই দেখা যায়, প্রত্যেক নবীর শত্রু ছিল তখনকার নেতৃস্থানীয় ধর্মীয় পণ্ডিত তথা আলেম-ওলামারা। আর নবীদের পক্ষে ছিল কিছু যুবক শ্রেণী এবং সাধারণ মানুষ। নবীদের সাথে তখনকার আলেম-ওলামাদের মূল দ্বন্দ্ব ছিল, নবীরা শুধু যে ওহী নাযিল হতো, তাই মানতো। অন্যদিকে, আলেম-ওলামাদের দাবি ছিল, আল্লাহর ওহী মানার পাশাপাশি পূর্বের বুযুর্গ ব্যক্তিদের কথাও মানতে হবে। যুগে যুগে প্রত্যেক জাতির কাছেই এই পরীক্ষাটাই এসেছিল। কিন্তু পূর্বের মতো বর্তমানেও দেখা যায়, আমাদের হুজুররা যদি একটা কথা কুরআন থেকে বলে, ১০ টা কথা শোনায় আল্লাহর বহির্ভূত কথা তথা প্রচলিত হাদিস থেকে। যারা হাদিস হাদিস করে মুখে ফেনা তুলে ফেলেন, তাদের কাছে প্রশ্ন, হাদিসকে মান্য করা কি ঈমানের কোনো বিষয়? আল্লাহ কি আমাদেরকে বাধ্য করেছেন, নবীজী মৃত্যুর ৩০০ বছর পরে লিখিত হাদিসের গ্রন্থগুলোকে অবশ্যই মানতে হবে? একটু জ্ঞানচক্ষু খুলে দেখুন তো? হাদিস মানা যদি শিরক না হয়, তবে শিরক আসলে কোনটা?
@ibnerayhan20518 ай бұрын
আমা এই আলেমে বক্তব্য এই প্রথম শুনলাম। মাশাআল্লাহ তাঁর যুক্তি সমৃদ্ধ আলোচনা আধুনিক বিজ্ঞান মনস্ক শ্রোতাদের অভিভূত করবে এবং তাদের চিন্তার জগতকে আরো শানিত করবে এতে সন্দেহ নেই। আহলে হাদীসদের মধ্যে আমি ড. ইমাম হোসেনের একজন ভক্ত। তাঁর আলোচনাও হুজুরের আলোচনার সাথে সঙ্গতিপূর্ন। আল্লাহ্ তায়ালা উনার জ্ঞানকে আরো বাড়িয়ে দিন এবং উম্মাহর এই ক্রান্তিলগ্নে দ্বিনের খেদমতের জন্য উনাকে কবুল করুন।
@KobirAkash-z8j5 ай бұрын
যতদিন কুরআন নিজে বুঝে পড়ি নি, ততদিন ধর্মীয় স্কলারদের খুব অন্ধ ভক্ত ছিলাম। ২) সূরা আল বাক্বারাহ্ بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيمِ শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অসীম দয়ালু। الم আলিফ লাম মীম। ذَلِكَ الْكِتَابُ لاَ رَيْبَ فِيهِ هُدًى لِّلْمُتَّقِينَ এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই, মুত্তাকীদের জন্য পথ নির্দেশ৷ الَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِالْغَيْبِ وَيُقِيمُونَ الصَّلاةَ وَمِمَّا رَزَقْنَاهُمْ يُنفِقُونَ যারা অদেখা বিষয়ের উপর বিশ্বাস স্থাপন করে এবং নামায প্রতিষ্ঠা করে। আর আমি তাদেরকে যে রুযী দান করেছি তা থেকে ব্যয় করে৷ والَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِمَا أُنزِلَ إِلَيْكَ وَمَا أُنزِلَ مِن قَبْلِكَ وَبِالآخِرَةِ هُمْ يُوقِنُونَএবং যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে সেসব বিষয়ের উপর যা কিছু তোমার প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে এবং সেসব বিষয়ের উপর যা তোমার পূর্ববর্তীদের প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে। আর আখেরাতকে যারা নিশ্চিত বলে বিশ্বাস করে। أُوْلَـئِكَ عَلَى هُدًى مِّن رَّبِّهِمْ وَأُوْلَـئِكَ هُمُ الْمُفْلِحُونَ তারাই নিজেদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে সুপথ প্রাপ্ত, আর তারাই যথার্থ সফলকাম। إِنَّ الَّذِينَ كَفَرُواْ سَوَاءٌ عَلَيْهِمْ أَأَنذَرْتَهُمْ أَمْ لَمْ تُنذِرْهُمْ لاَ يُؤْمِنُونَ নিশ্চয় যারা কাফের হয়েছে তাদেরকে আপনি ভয় প্রদর্শন করুন আর নাই করুন তাতে কিছুই আসে যায় না, তারা ঈমান আনবে না। خَتَمَ اللّهُ عَلَى قُلُوبِهمْ وَعَلَى سَمْعِهِمْ وَعَلَى أَبْصَارِهِمْ غِشَاوَةٌ وَلَهُمْ عَذَابٌ عظِيمٌ আল্লাহ তাদের অন্তকরণ এবং তাদের কানসমূহ বন্ধ করে দিয়েছেন, আর তাদের চোখসমূহ পর্দায় ঢেকে দিয়েছেন। আর তাদের জন্য রয়েছে কঠোর শাস্তি। যতদিন কুরআন নিজে বুঝে পড়ি নি, ততদিন ধর্মীয় স্কলারদের খুব অন্ধ ভক্ত ছিলাম। কিন্তু যখন নিজে কুরআন নিজ ভাষায় বুঝতে শুরু করলাম, তখন কুরআনই আমার চোখ খুলে দিল। কুরআনে যেসব নবীর কাহিনি বর্ণিত হয়েছে, তাদের জীবনীতে কুরআনের আলোচনা থেকেই দেখা যায়, প্রত্যেক নবীর শত্রু ছিল তখনকার নেতৃস্থানীয় ধর্মীয় পণ্ডিত তথা আলেম-ওলামারা। আর নবীদের পক্ষে ছিল কিছু যুবক শ্রেণী এবং সাধারণ মানুষ। নবীদের সাথে তখনকার আলেম-ওলামাদের মূল দ্বন্দ্ব ছিল, নবীরা শুধু যে ওহী নাযিল হতো, তাই মানতো। অন্যদিকে, আলেম-ওলামাদের দাবি ছিল, আল্লাহর ওহী মানার পাশাপাশি পূর্বের বুযুর্গ ব্যক্তিদের কথাও মানতে হবে। যুগে যুগে প্রত্যেক জাতির কাছেই এই পরীক্ষাটাই এসেছিল। কিন্তু পূর্বের মতো বর্তমানেও দেখা যায়, আমাদের হুজুররা যদি একটা কথা কুরআন থেকে বলে, ১০ টা কথা শোনায় আল্লাহর বহির্ভূত কথা তথা প্রচলিত হাদিস থেকে। যারা হাদিস হাদিস করে মুখে ফেনা তুলে ফেলেন, তাদের কাছে প্রশ্ন, হাদিসকে মান্য করা কি ঈমানের কোনো বিষয়? আল্লাহ কি আমাদেরকে বাধ্য করেছেন, নবীজী মৃত্যুর ৩০০ বছর পরে লিখিত হাদিসের গ্রন্থগুলোকে অবশ্যই মানতে হবে? একটু জ্ঞানচক্ষু খুলে দেখুন তো? হাদিস মানা যদি শিরক না হয়, তবে শিরক আসলে কোনটা?
যতদিন কুরআন নিজে বুঝে পড়ি নি, ততদিন ধর্মীয় স্কলারদের খুব অন্ধ ভক্ত ছিলাম। ২) সূরা আল বাক্বারাহ্ بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيمِ শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অসীম দয়ালু। الم আলিফ লাম মীম। ذَلِكَ الْكِتَابُ لاَ رَيْبَ فِيهِ هُدًى لِّلْمُتَّقِينَ এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই, মুত্তাকীদের জন্য পথ নির্দেশ৷ الَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِالْغَيْبِ وَيُقِيمُونَ الصَّلاةَ وَمِمَّا رَزَقْنَاهُمْ يُنفِقُونَ যারা অদেখা বিষয়ের উপর বিশ্বাস স্থাপন করে এবং নামায প্রতিষ্ঠা করে। আর আমি তাদেরকে যে রুযী দান করেছি তা থেকে ব্যয় করে৷ والَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِمَا أُنزِلَ إِلَيْكَ وَمَا أُنزِلَ مِن قَبْلِكَ وَبِالآخِرَةِ هُمْ يُوقِنُونَএবং যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে সেসব বিষয়ের উপর যা কিছু তোমার প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে এবং সেসব বিষয়ের উপর যা তোমার পূর্ববর্তীদের প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে। আর আখেরাতকে যারা নিশ্চিত বলে বিশ্বাস করে। أُوْلَـئِكَ عَلَى هُدًى مِّن رَّبِّهِمْ وَأُوْلَـئِكَ هُمُ الْمُفْلِحُونَ তারাই নিজেদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে সুপথ প্রাপ্ত, আর তারাই যথার্থ সফলকাম। إِنَّ الَّذِينَ كَفَرُواْ سَوَاءٌ عَلَيْهِمْ أَأَنذَرْتَهُمْ أَمْ لَمْ تُنذِرْهُمْ لاَ يُؤْمِنُونَ নিশ্চয় যারা কাফের হয়েছে তাদেরকে আপনি ভয় প্রদর্শন করুন আর নাই করুন তাতে কিছুই আসে যায় না, তারা ঈমান আনবে না। خَتَمَ اللّهُ عَلَى قُلُوبِهمْ وَعَلَى سَمْعِهِمْ وَعَلَى أَبْصَارِهِمْ غِشَاوَةٌ وَلَهُمْ عَذَابٌ عظِيمٌ আল্লাহ তাদের অন্তকরণ এবং তাদের কানসমূহ বন্ধ করে দিয়েছেন, আর তাদের চোখসমূহ পর্দায় ঢেকে দিয়েছেন। আর তাদের জন্য রয়েছে কঠোর শাস্তি। যতদিন কুরআন নিজে বুঝে পড়ি নি, ততদিন ধর্মীয় স্কলারদের খুব অন্ধ ভক্ত ছিলাম। কিন্তু যখন নিজে কুরআন নিজ ভাষায় বুঝতে শুরু করলাম, তখন কুরআনই আমার চোখ খুলে দিল। কুরআনে যেসব নবীর কাহিনি বর্ণিত হয়েছে, তাদের জীবনীতে কুরআনের আলোচনা থেকেই দেখা যায়, প্রত্যেক নবীর শত্রু ছিল তখনকার নেতৃস্থানীয় ধর্মীয় পণ্ডিত তথা আলেম-ওলামারা। আর নবীদের পক্ষে ছিল কিছু যুবক শ্রেণী এবং সাধারণ মানুষ। নবীদের সাথে তখনকার আলেম-ওলামাদের মূল দ্বন্দ্ব ছিল, নবীরা শুধু যে ওহী নাযিল হতো, তাই মানতো। অন্যদিকে, আলেম-ওলামাদের দাবি ছিল, আল্লাহর ওহী মানার পাশাপাশি পূর্বের বুযুর্গ ব্যক্তিদের কথাও মানতে হবে। যুগে যুগে প্রত্যেক জাতির কাছেই এই পরীক্ষাটাই এসেছিল। কিন্তু পূর্বের মতো বর্তমানেও দেখা যায়, আমাদের হুজুররা যদি একটা কথা কুরআন থেকে বলে, ১০ টা কথা শোনায় আল্লাহর বহির্ভূত কথা তথা প্রচলিত হাদিস থেকে। যারা হাদিস হাদিস করে মুখে ফেনা তুলে ফেলেন, তাদের কাছে প্রশ্ন, হাদিসকে মান্য করা কি ঈমানের কোনো বিষয়? আল্লাহ কি আমাদেরকে বাধ্য করেছেন, নবীজী মৃত্যুর ৩০০ বছর পরে লিখিত হাদিসের গ্রন্থগুলোকে অবশ্যই মানতে হবে? একটু জ্ঞানচক্ষু খুলে দেখুন তো? হাদিস মানা যদি শিরক না হয়, তবে শিরক আসলে কোনটা?
@E.M.KHAN19959 ай бұрын
খুবই সুন্দর আলোচনা।এতো বড় একজন আলেম কে আমরা চিনিনা এটাই আমার কাছে অবাক লাগছে।অথচ অসংখ্য অযোগ্য, ভণ্ড আলেম কে ও আমরা সাধারণ জনগণ চিনি।
@KobirAkash-z8j5 ай бұрын
যতদিন কুরআন নিজে বুঝে পড়ি নি, ততদিন ধর্মীয় স্কলারদের খুব অন্ধ ভক্ত ছিলাম। ২) সূরা আল বাক্বারাহ্ بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيمِ শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অসীম দয়ালু। الم আলিফ লাম মীম। ذَلِكَ الْكِتَابُ لاَ رَيْبَ فِيهِ هُدًى لِّلْمُتَّقِينَ এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই, মুত্তাকীদের জন্য পথ নির্দেশ৷ الَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِالْغَيْبِ وَيُقِيمُونَ الصَّلاةَ وَمِمَّا رَزَقْنَاهُمْ يُنفِقُونَ যারা অদেখা বিষয়ের উপর বিশ্বাস স্থাপন করে এবং নামায প্রতিষ্ঠা করে। আর আমি তাদেরকে যে রুযী দান করেছি তা থেকে ব্যয় করে৷ والَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِمَا أُنزِلَ إِلَيْكَ وَمَا أُنزِلَ مِن قَبْلِكَ وَبِالآخِرَةِ هُمْ يُوقِنُونَএবং যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে সেসব বিষয়ের উপর যা কিছু তোমার প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে এবং সেসব বিষয়ের উপর যা তোমার পূর্ববর্তীদের প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে। আর আখেরাতকে যারা নিশ্চিত বলে বিশ্বাস করে। أُوْلَـئِكَ عَلَى هُدًى مِّن رَّبِّهِمْ وَأُوْلَـئِكَ هُمُ الْمُفْلِحُونَ তারাই নিজেদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে সুপথ প্রাপ্ত, আর তারাই যথার্থ সফলকাম। إِنَّ الَّذِينَ كَفَرُواْ سَوَاءٌ عَلَيْهِمْ أَأَنذَرْتَهُمْ أَمْ لَمْ تُنذِرْهُمْ لاَ يُؤْمِنُونَ নিশ্চয় যারা কাফের হয়েছে তাদেরকে আপনি ভয় প্রদর্শন করুন আর নাই করুন তাতে কিছুই আসে যায় না, তারা ঈমান আনবে না। خَتَمَ اللّهُ عَلَى قُلُوبِهمْ وَعَلَى سَمْعِهِمْ وَعَلَى أَبْصَارِهِمْ غِشَاوَةٌ وَلَهُمْ عَذَابٌ عظِيمٌ আল্লাহ তাদের অন্তকরণ এবং তাদের কানসমূহ বন্ধ করে দিয়েছেন, আর তাদের চোখসমূহ পর্দায় ঢেকে দিয়েছেন। আর তাদের জন্য রয়েছে কঠোর শাস্তি। যতদিন কুরআন নিজে বুঝে পড়ি নি, ততদিন ধর্মীয় স্কলারদের খুব অন্ধ ভক্ত ছিলাম। কিন্তু যখন নিজে কুরআন নিজ ভাষায় বুঝতে শুরু করলাম, তখন কুরআনই আমার চোখ খুলে দিল। কুরআনে যেসব নবীর কাহিনি বর্ণিত হয়েছে, তাদের জীবনীতে কুরআনের আলোচনা থেকেই দেখা যায়, প্রত্যেক নবীর শত্রু ছিল তখনকার নেতৃস্থানীয় ধর্মীয় পণ্ডিত তথা আলেম-ওলামারা। আর নবীদের পক্ষে ছিল কিছু যুবক শ্রেণী এবং সাধারণ মানুষ। নবীদের সাথে তখনকার আলেম-ওলামাদের মূল দ্বন্দ্ব ছিল, নবীরা শুধু যে ওহী নাযিল হতো, তাই মানতো। অন্যদিকে, আলেম-ওলামাদের দাবি ছিল, আল্লাহর ওহী মানার পাশাপাশি পূর্বের বুযুর্গ ব্যক্তিদের কথাও মানতে হবে। যুগে যুগে প্রত্যেক জাতির কাছেই এই পরীক্ষাটাই এসেছিল। কিন্তু পূর্বের মতো বর্তমানেও দেখা যায়, আমাদের হুজুররা যদি একটা কথা কুরআন থেকে বলে, ১০ টা কথা শোনায় আল্লাহর বহির্ভূত কথা তথা প্রচলিত হাদিস থেকে। যারা হাদিস হাদিস করে মুখে ফেনা তুলে ফেলেন, তাদের কাছে প্রশ্ন, হাদিসকে মান্য করা কি ঈমানের কোনো বিষয়? আল্লাহ কি আমাদেরকে বাধ্য করেছেন, নবীজী মৃত্যুর ৩০০ বছর পরে লিখিত হাদিসের গ্রন্থগুলোকে অবশ্যই মানতে হবে? একটু জ্ঞানচক্ষু খুলে দেখুন তো? হাদিস মানা যদি শিরক না হয়, তবে শিরক আসলে কোনটা?
@AshrafulAlamKhan-z2j8 ай бұрын
হুজুরের বক্তব্য শুনে অত্যন্ত আনন্দিত হলাম।
@AbdulHannan-bj5wu8 ай бұрын
সত্যের আড়ালে মিত্যা কে উপস্থাপন করেছেন !! যা খুব দুঃখের বিষয় !
@AbulMonsur-v2c8 ай бұрын
তিনি এখানে কোথায় মিথ্যা বলেছেন ? পরিস্কার করে মন্তব্য করুন।আপনার মধ্যে ভুল রয়েছে। আপনার বানানে ভুল রয়েছে।
@AbdulGafferSikder8 ай бұрын
সত্যি কি? একটু বলবেন।
@michaelalan55208 ай бұрын
দয়া করে দলীল দিন, বক্তা কোথায় মিত্থ্যা বলেছেন। দলীল কোরান-সহীহ হাদীস থেকে হতে হবে। অমুক আলেম,তমুক উলেমা চলবে না। দেওবনদী আলেম আশরাফ আলী থানভী, রশীদ গানগুহি, খলীল শাহরানপুরি, কাসেম নানুতুবি - উনাদের লেখা অনেক বই আছে - সব উর্দুভাষায়। এগুলো বাংলায় অনুবাদ হয়েছে কিনা জানি না। এই বইগুলো পড়লে উনাদের আকীদা বুঝা যায়। বক্তা রেফারেন্স দিয়েছেন। এখানে মিত্থ্যার কি পেলেন?
@কেএমআলমামুন5 ай бұрын
দেওবন্দী আলেমরা কি ভুলের উর্ধ্বে? বরং ওনাদের মধ্যে কিছু জঘন্য আকিদা রয়েছে। যেমন অহদাতুল ওজুদ আকিদা। তাই কুয়াকাটা হুজুর মনছুর হাল্লাজের মধ্যে আল্লাহ তায়ালাকে বিলিন করে দিয়েছেন।
সকল মুসলমান ভাইদের উচিত, এইসব ছোটো বিষয় নিয়ে বাড়াবাড়ি না করে, সকল মুসলমান কাধেকাধ মিলিয়ে দ্বীন প্রতিষ্ঠার কাজ করা
@ropomhasan608710 ай бұрын
দ্বীনের ভিত্তিই তো বিশ্বাসের সাথে, এটা ছোট খাটো বিষয় বলে মনে কইরেন না। আল্লাহকে চিনুন তাহলে বুজবেন। আল্লাহর সাথে কিছু সসম্পৃক্ত করা দুনিয়ার সব মানুষকে পিষে মারার চেয়ে জঘন্য।
@michaelalan552010 ай бұрын
MFR , এগুলো ছোটখাটো বিষয় না, এগুলো খুবই গুরুতর, গুরুত্বপূর্ণ, মূল, ইসলামের ভিত্তি, ঈমানের ভিত্তি - আকীদা। আকীদা সঠিক, কোরান - হাদীস ভিওিক না হলে, আপনার সব আমলই বরবাদ হয়ে যাবে। যখন কোন আলেম, উলেমার কথা, আকীদা কোরান - সহীহ হাদীসের বিপরীত, বিরুদ্ধতা, সাংঘরশিক হবে, তা গ্রহন, বিশ্বাস করা যাবে না, আলেম, উলেমা যতই বিখ্যাত, জ্ঞানী হোক না কেন। বক্তা আলোচনায় উদাহরন দিয়ে বুঝিয়ে দিচছেন, কে বা কারা বিদাতী আকীদার অনুসরন করছে, প্রচার করছে, বিভ্রান্ত করছে। মূল কথা - আকীদা কোরান - সহীহ হাদীস ভিওিক হতে হবে।
@michaelalan552010 ай бұрын
MFR, কি বলেন, আকীদা হচছে দ্বীনের ভিত্তি, মূল, সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আকীদা কোরান-সহীহ হাদীস ভিওিক না হলে, আপনার সব আমল বরবাদ হয়ে যাবে। যতবড় আলেমই হন না কেন, আকীদা কোরান-সহীহ হাদীস ভিওিক, সাদৃশ্য, একই, অনুরুপ না হলে তা গ্রহন, বিশ্বাস করা যাবে না।
@AbdulGafferSikder8 ай бұрын
এটা ছোট ব্যপার না।
@AbulMonsur-v2c8 ай бұрын
ইহা ছোট ব্যাপার নয়। ইহা বিশ্বাস করলে শিরক হবে ।।
@md.saifulislam995210 ай бұрын
উনি চাঁদপুর হাজিগঞ্জ কামিল মাদ্রাসার সম্মানি অধ্যক্ষ।।। একজন বিজ্ঞ আলেম।।
হুজুর কে ধন্যবাদ সত্য বলার জন্য ।কওমি আলেমরা শুধু আকাবিরে দেওবন্দ বলে বলে মানুষ কে ভুল বোঝাচ্ছেন ।আসল / সত্য আকিদা কি তার উপর বেশি বেশি আলোচনা করবেন ।
@belayetchowdhury1169 ай бұрын
Very informative talk.
@SohelFunTv10 ай бұрын
আল্লাহ তুমি সকল মুসলমান ভাইকে জান্নাতি মৃত্যু দান করো ❤
@AbulKashem-ld7xz7 ай бұрын
এভাবেই ইসলাম সম্পর্কে ভালো ভাবে জানার পর বুঝানো উচিৎ।সুর করে আবেগ দিয়ে ঘায়েল করে ওয়াজ করা ঠিক নয়। এই শায়খকে আল্লাহ তায়ালা দ্বীনের দাওয়াত দেওয়ার তৌফিক দান করুন আমিন।
@KobirAkash-z8j5 ай бұрын
যতদিন কুরআন নিজে বুঝে পড়ি নি, ততদিন ধর্মীয় স্কলারদের খুব অন্ধ ভক্ত ছিলাম। ২) সূরা আল বাক্বারাহ্ بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيمِ শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অসীম দয়ালু। الم আলিফ লাম মীম। ذَلِكَ الْكِتَابُ لاَ رَيْبَ فِيهِ هُدًى لِّلْمُتَّقِينَ এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই, মুত্তাকীদের জন্য পথ নির্দেশ৷ الَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِالْغَيْبِ وَيُقِيمُونَ الصَّلاةَ وَمِمَّا رَزَقْنَاهُمْ يُنفِقُونَ যারা অদেখা বিষয়ের উপর বিশ্বাস স্থাপন করে এবং নামায প্রতিষ্ঠা করে। আর আমি তাদেরকে যে রুযী দান করেছি তা থেকে ব্যয় করে৷ والَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِمَا أُنزِلَ إِلَيْكَ وَمَا أُنزِلَ مِن قَبْلِكَ وَبِالآخِرَةِ هُمْ يُوقِنُونَএবং যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে সেসব বিষয়ের উপর যা কিছু তোমার প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে এবং সেসব বিষয়ের উপর যা তোমার পূর্ববর্তীদের প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে। আর আখেরাতকে যারা নিশ্চিত বলে বিশ্বাস করে। أُوْلَـئِكَ عَلَى هُدًى مِّن رَّبِّهِمْ وَأُوْلَـئِكَ هُمُ الْمُفْلِحُونَ তারাই নিজেদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে সুপথ প্রাপ্ত, আর তারাই যথার্থ সফলকাম। إِنَّ الَّذِينَ كَفَرُواْ سَوَاءٌ عَلَيْهِمْ أَأَنذَرْتَهُمْ أَمْ لَمْ تُنذِرْهُمْ لاَ يُؤْمِنُونَ নিশ্চয় যারা কাফের হয়েছে তাদেরকে আপনি ভয় প্রদর্শন করুন আর নাই করুন তাতে কিছুই আসে যায় না, তারা ঈমান আনবে না। خَتَمَ اللّهُ عَلَى قُلُوبِهمْ وَعَلَى سَمْعِهِمْ وَعَلَى أَبْصَارِهِمْ غِشَاوَةٌ وَلَهُمْ عَذَابٌ عظِيمٌ আল্লাহ তাদের অন্তকরণ এবং তাদের কানসমূহ বন্ধ করে দিয়েছেন, আর তাদের চোখসমূহ পর্দায় ঢেকে দিয়েছেন। আর তাদের জন্য রয়েছে কঠোর শাস্তি। যতদিন কুরআন নিজে বুঝে পড়ি নি, ততদিন ধর্মীয় স্কলারদের খুব অন্ধ ভক্ত ছিলাম। কিন্তু যখন নিজে কুরআন নিজ ভাষায় বুঝতে শুরু করলাম, তখন কুরআনই আমার চোখ খুলে দিল। কুরআনে যেসব নবীর কাহিনি বর্ণিত হয়েছে, তাদের জীবনীতে কুরআনের আলোচনা থেকেই দেখা যায়, প্রত্যেক নবীর শত্রু ছিল তখনকার নেতৃস্থানীয় ধর্মীয় পণ্ডিত তথা আলেম-ওলামারা। আর নবীদের পক্ষে ছিল কিছু যুবক শ্রেণী এবং সাধারণ মানুষ। নবীদের সাথে তখনকার আলেম-ওলামাদের মূল দ্বন্দ্ব ছিল, নবীরা শুধু যে ওহী নাযিল হতো, তাই মানতো। অন্যদিকে, আলেম-ওলামাদের দাবি ছিল, আল্লাহর ওহী মানার পাশাপাশি পূর্বের বুযুর্গ ব্যক্তিদের কথাও মানতে হবে। যুগে যুগে প্রত্যেক জাতির কাছেই এই পরীক্ষাটাই এসেছিল। কিন্তু পূর্বের মতো বর্তমানেও দেখা যায়, আমাদের হুজুররা যদি একটা কথা কুরআন থেকে বলে, ১০ টা কথা শোনায় আল্লাহর বহির্ভূত কথা তথা প্রচলিত হাদিস থেকে। যারা হাদিস হাদিস করে মুখে ফেনা তুলে ফেলেন, তাদের কাছে প্রশ্ন, হাদিসকে মান্য করা কি ঈমানের কোনো বিষয়? আল্লাহ কি আমাদেরকে বাধ্য করেছেন, নবীজী মৃত্যুর ৩০০ বছর পরে লিখিত হাদিসের গ্রন্থগুলোকে অবশ্যই মানতে হবে? একটু জ্ঞানচক্ষু খুলে দেখুন তো? হাদিস মানা যদি শিরক না হয়, তবে শিরক আসলে কোনটা?
@MdChy-b1f5 ай бұрын
MashaAllah Alhamdulillah Allah is Omnipotent by which Allah has MashaAllah all the capacities to capture all in all respects at the hand or at the Qudruth of Allah.
@israfilsujon9 ай бұрын
অসাধারণ ❤👍
@MdAbdullah-e2f6s8 ай бұрын
সত্য এবং মিথ্যা কথার সমাহার এই বয়ানে
@alhajabdulkader458410 ай бұрын
ইসলামে বিভেদ আলেমগণই সৃস্টি করেছেন। সাধারণেরা করেনি। অথচ, আজ পৃথিবীর সকল মুসলিমরাই তার শাস্তি ভোগ করছে!
@abdulalimabdulalim15449 ай бұрын
আপনার কথায় আমি একমত,
@michaelalan55208 ай бұрын
এটা বিভেদ সৃষ্টি নয়। বিদাতী, ভুল আকীদা তুলে ধরা - যাতে মানুষ ধোকা না খায়। এটা আলেমদের দায়ীও। বিদাত, শেরেক - এ সবের বিরুদ্ধে বলতেই হবে।
@jalalvert22929 ай бұрын
হযরত খুব জ্ঞানী মানুষ।
@mohammadhoque5238 ай бұрын
Assalamualaikum Imam. Mash Allah beautiful explanation about very important and sensitive topics. But you making so many enemies. Be safe. May Allah bless you.
@hashanmynul804010 ай бұрын
Masallah very important and good discussion
@MdMamun-cn4ww9 ай бұрын
আমরা কোরআন সুন্নার অনুশরন কোরব
@mirahmed99248 ай бұрын
Very good hujur.
@hidayethussain94818 ай бұрын
ওস্তাদকে একমাত্র আল্লাহর জন্য ভালোবাসি,, এই সমস্ত সহীহ নির্ভেজাল আকীদার আলেমদের জন্য শুভকামনা অবিরাম,, মনথেকে দোয়া আসে, হে আরশের মালিক আল্লাহ রাব্বুল আলামীন! এদেরকে সর্ব অবস্থায় সর্ব উচ্চ হেফাজতে রাখুন আমিন।।
@MDOliullah-f9p5 ай бұрын
দেও বন্দী আকীদাহ উহা আহলুস্সুন্নাতি ওয়াল জামায়াতের আকীদাহ যাহা। সন্দেহ হলে বড় বড় কওমি আলেমদের কে জিজ্ঞেস করুন।
@MasumAhmmad-mo7sh8 ай бұрын
যাযা কাল্লহ হাইয়া কাল্লাহ বারা কাল্লাহ
@RuhulAmin-r6m2 ай бұрын
জামাতে ইসলামী অনুগত হয়ে যাই আর আপনাকে আকাবিরে উদ্ভট বানাইয়া দেই
@nazmulkarim526810 ай бұрын
Mind Blowing Sir ❤❤❤❤❤
@mawlanenterprise26877 ай бұрын
পাবনা পাঠানোর নির্দেশ দেয়া হোক।
@IsmailIsmail-pc9si9 ай бұрын
১০০℅ সঠিক কথা বলেছেন।
@nazmulkarim526810 ай бұрын
মাশাআল্লাহ
@AbdulAhad-nr7nf5 ай бұрын
দেওবন্দিরা উচিত কথা বলে তো এজন্য দেওবন্দের আকিদা খুব খারাপ। আল্লাহ আমাদের সহীহ বুঝ দান করুক।
@MdAbdullah-e2f6s8 ай бұрын
হযরত আপনার উপস্থাপনার মধ্যে মনে হচ্ছে যে বিষয়ে বলছেন কিছু ভুল আছে হযরত এর কাছে আমার বিনীত অনুরোধ আপনার মতে যেহেতু ওলামায়ে দেওবন্দের আকিদায় কুফরি আছে তাহলে আপনি তাদের এই ভুলগুলো তাদের কাছে এসে ধরিয়ে দিন।দারুল উলুম দেওবন্দে এ কথা বলতে পারেন চিঠি লিখতে পারেন উনাদেরকে বুঝান,
@michaelalan55208 ай бұрын
দেওবনদী আলেমগন তাদের আকীদা মানুষদের মাঝে প্রচার করছে, মাদারসায় পড়াচ্ছে, ওয়াজ করছে মানুষদের মাঝে।কাজেই, জনগনের সামনেই তাদের ভ্রান্তিগুলো বলতে হবে, প্রচার করতে হবে, যাতে মানুষ ধোকা না খায়, সতর্ক হয়, ঈমান বাচায়। এখানে লুকিয়ে চিঠি লেখা, যোগাযোগ করা কেন? আরব দুনিয়ায় কেন কোন দেওবনদী অনুসারী নেই,কেন তবলীগ জামাত আরবে যেতে পারে,না? কেন ফাযায়েলে আমল বই জাল হাদীসে ভরা ?
@MuftiKahlilurrahman9 ай бұрын
সহীহ সমঝের জন্য কুরআন সুন্নাহভিত্তিক অধ্যয়নের পাশাপাশি আল্লাহ ওয়ালা বুযর্গগনের সুহবত আবশ্যক নতুবা যবান দরাজ হয়ে যাবে
@hkislamicmedia69108 ай бұрын
আপনি যে আওয়ামদের বলছেন এই আকীদা নিয়ে তারা কি বুঝবেন বা আপনি কি বুঝাইতে চাচ্ছেন তা কিন্তু পরিস্কার নয়
@hkislamicmedia69108 ай бұрын
এই আকীদাগুলোর উপর সকল দেওবন্দীগন এক মত নয়। কিন্তু খুব সুক্য ভাবে কওমীদের দুর্নাম রটাচ্ছেন
@Nazrulislam-yf6bi8 ай бұрын
বে আককল আল্লাহ এদের বোঝার তউফিক দিন আমিন।
@michaelalan55208 ай бұрын
দেওবনদীগন সবাই একমত। এখন পর্যন্ত - একজন দেওবনদী আলেম এইসব আকীদার বিরোধীতা, বিরুদ্ধতা করে কোন বই লেখেন নাই,কোন বিবৃতি দেন নাই। সুতরাং, দেওবনদীগন সবাই- একমত আছেন।
@hmshahid65339 ай бұрын
হুজুর দয়া করে লিংটা দেখবেন।
@SamsuzzamanSamasuzzamanАй бұрын
এখানে উনি তো সুন্দর আলোচনা করেছেন উনি তো কাউকে কোন মন্তব্ করেন নাই
@شريفبنمحبوب9 ай бұрын
Amin sharif bin mahbub k.s.a
@MdMamun-cn4ww9 ай бұрын
আমরা মওদুদি কাদিআনিদের অনুশরন কোরবনা
@MdMostofa-q9x6w9 ай бұрын
মওলানা মওদুদীর অনুসরণ করতে তিনি নিজে নিষেধ করেছেন
@mdhafizur-vm5nv9 ай бұрын
Apnake mante bolenai . Kuraan hadis mante bolche
@queensconstruction20189 ай бұрын
আকাবীরের সমুঝই হলো কওমীদের দ্বীন। মাওলানা ইয়াহইয়া মাহমুদ
@দ্বিনিশিক্ষা7 ай бұрын
ভাই, মওদুদি রহ, বলে নি ওনাকে মানার জন্য। কুরআন সুন্নাহ পরিপূর্ন মেনে চল্লেই হলো।
@ytgemar247 ай бұрын
.
@hanifj93539 ай бұрын
হুজুর আপনার মাদ্রাসায় ছেলে মেয়ে একসাথে সহশিক্ষা দিচ্ছেন এটা বলবেন না।
@SaifulIslam-hd4op9 ай бұрын
ওলামায়ে দেওবন্দের আকিদা হল আহ্ লেসুন্নাত ওল আমায়াতের আকিদা
@jubayeralbanna6398 ай бұрын
আসলেই ক্যামেরার বাহিরেও অনেক বড় বড় আলেম আছেন,যাদের ধারের কাছেও নেই ক্যামেরাবন্দি ফপরবাজি কিছু আলেম।
@janabeali.Satkhira9 ай бұрын
হুজুরের বই অনেক খুজেচি পাচ্চি না।
@MdChy-b1f5 ай бұрын
Akabir instead of the Quran and Hadiths and the life style of Sahabae Azmain Ra those were taken from the Quran and Hadiths.
@شريفبنمحبوب9 ай бұрын
H.m sharif bin mahbub k.s.a
@MNR8588 ай бұрын
কোরআন ও সুন্নায় আকিদা বলতে কোন শব্দই নাই এগুলো সব তথাকথিত আলেমদের বানানো কথা।
@michaelalan55208 ай бұрын
আকীদা শব্দ কোরান হাদীসে নেই। কিনতু হাজার বছর ধরে শত শত বই লেখা হয়েছে আকীদা শব্দ use করে। মুলত-আকীদা বলতে Creed, foundational doctrine, ইমানের ভিওি - এ সব বুঝায়। সুতরাং, কথার মারপেঁচ দিয়ে এড়িয়ে যাবেন না।
@balla19687 ай бұрын
উলিল আমর নাই?
@MdChy-b1f5 ай бұрын
Sufism beyond Quran & Hadiths are Haram in Islam & wahdudul ojath who believes Allah is everywhere but the holy Quran teaches us Allah is always at his stage called , Arsh,
@mawlanenterprise26877 ай бұрын
দেওবন্দ নিয়ে এত চুলকানি কেন আপনার।
@MdRakib-iv5xd9 ай бұрын
আলহামদুলিল্লাহ মাশাআল্লাহ
@saifuluddin9498 ай бұрын
ياجاهل ,,,.قومي مدرسه قران حديث سنه واجماع قياس كهلي بنايا❤❤❤❤❤❤
@mdbarktullhamdbarktullha31598 ай бұрын
Shirki akida
@touhidkhan92286 ай бұрын
এই শায়েখ ও শ্রুতাদেরকে প্রতারিত করেছন। আল্লাহ কোরআনে উলিল আলবাব বলে কি বুঝিয়েছেন?
@SaifulIslam-hd4op9 ай бұрын
ভাই আল্লামা আনোয়ার শাহ কাশ্মীরী আপনার থেকে অনেক বাল বুঝতেন , উনার কথায় নতুন ফেতনার আবাশ পাওয়া যায়
@EliteHealthActive8 ай бұрын
নতুন আমদানি
@sultanmahmud840927 күн бұрын
উলিল আমর কারা। মানুষ কে বিভ্রান্ত করছেন কেন
@MDMonjurulIslam-x6k21 күн бұрын
আকিদার ব্যাপারে উলিল আমর আবার কাকে মানা হয় আকিদার বিষয়ক কুরআন সুন্নাহ প্রকাশিত