বাজারে প্রচলিত কোরানের অপরিপক্ক ও সুচতুর অনুবাদঃ সুরা- বনি ইস্রাইল, আয়াত- ৭৮ঃ "আকিমুসসালাতা লিদুলুকিশ শামসে ইলা গাসাকিল্ লাইলে ওয়া কোরানাল্ ফাজরে। ইননা কোরানাল্ ফাজরে কানা মাশহুদা।" বাজারে প্রচলিত বিকৃত অনুবাদঃ "সূর্য হেলিয়া পড়িবার পর হইতে রাত্রির ঘন অন্ধকার পর্যন্ত সালাত কায়েম করিবে এবং কায়েম করিবে ফজরের সালাত। ফজরের সালাত পরিলক্ষিত হয় বিশেষভাবে।" বাবা জাহাঙ্গীর কতৃক গবেষণালব্ধ অনুবাদঃ "সালাত কায়েম করো সূর্য ঢলে যাবার কারনে, রাতের আঁধার ঢেকে যাবার কারনে এবং ফজরের কোরানের জন্য। নিশ্চয়ই ফজরের কোরান হলো প্রমানিত।" বিঃদ্রঃ "ফজরের কোরান" শব্দটিকে "ফজরের সালাত" বলে চালিয়ে দেওয়া হয়েছে।
@KGWSCIENCE2 жыл бұрын
বাবা পাইলা কই ? শয়তান তোমাদের পেয়েছে।
@RafiqulIslam-eu4bh2 жыл бұрын
পড়া আর কায়েম করা কি এক জিনিস?
@istehakahmed35752 жыл бұрын
এই ইবলিস সয়তান মক্কায় ও মদিনা জুগ জুগ দেরে নামাজ ও হজ করে আসে সব কিচু ঠিক না সয়তান তদের পা উপর করে লাঠি পিটা করার দরকার গিনা করি তুদেরকে
@kongkal2052 жыл бұрын
ddd
@kongkal2052 жыл бұрын
d ddd fdd. dddď
@khanmonoara25992 жыл бұрын
আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহ পাক যেন আপনাদেরকে অন্ধকার থেকে আলোর পথে যাওয়ার তাওফিক দান করুন আমিন।
@dr.ihrezvi3162 жыл бұрын
পাঁচ ওয়াক্ত সালাতে আমরা আল্লাহ গুন আর প্রশংসা করি। সালাত আমল গুলোতে আমরা নিজেকে বার বার পাপ স্বরণ করে। আল্লাহ কাছে ক্ষমাপ্রার্থনা করি।
@Krishibider.janala2 жыл бұрын
কোনো গবেষণার দরকার নেই, প্রিয় নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ৫ ওয়াক্ত সালাত আদায় করেছেন বলে আমরাও ৫ ওয়াক্তই আদায় করি।
@lionking26062 жыл бұрын
অবশ্যই
@masudsarkar84602 жыл бұрын
হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম যাহা করেছে তাই নাকি করবেন রাসুল পাক 14 বছর হেরা গুহার পর্বতের আল্লাহর ধ্যানে মগ্ন ছিল পারলে সেটা করে দেখান
@mudra26442 жыл бұрын
নামাজে দাঁড়িয়ে কি বলেন সেগুলো কি বুঝেন নাকি আল্লাহ পড়া দেন?
@MoChowdhury.2 жыл бұрын
সালাউদ্দিন আইয়ুবির মত কেউ যদি আসতেন তাহলে ইহুদীদের নিযুক্ত মোসলমান নাম ধারি ভন্ড গুলির উপযুক্ত
@roufjuthi25632 жыл бұрын
Apnar jobab ta khubi sundor chilo Alhamdulillah
@rabiulislam76352 жыл бұрын
কোরআনের কোথাও ৫ ওয়াক্ত নামাজের কথা উল্লেখ নেই সত্য ; এ জন্যই মহান আল্লাহ রাসুলকে অনুকরণ করতে বলেছেন।সে ৫ ওয়াক্ত পড়েছেন তাই আমরাও ৫ ওয়াক্ত পড়ি।
@rabiulislam76352 жыл бұрын
@Ifrad Binte Aman তুমি পন্ডিত মহাথের। নবী আল্লাহর হুকুমে বিয়ে ১১ করেছেন।আর আমাদের সর্বোচ্চ ৪ টা এবং ১ টা হলেও ভাল।
@selfibazfilm27262 жыл бұрын
@Ifrad Binte Aman কই বিয়ে আর কই নামায।
@flashlight33332 жыл бұрын
সঠিক জবাব
@RabiulIslam-pz5ez2 жыл бұрын
অতএব, তোমরা আল্লাহর পবিত্রতা স্মরণ কর সন্ধ্যায় ও সকালে, এবং অপরাহ্ণে ও মধ্যাহ্ণে। নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলে, তাঁরই প্রশংসা। (সুরা রুম, আয়াত ১৭-১৮)। সমস্ত নামাযের প্রতি যত্নবান হও, বিশেষ করে মধ্যবর্তী নামাযের ব্যাপারে। আর আল্লাহর সামনে একান্ত আদবের সাথে দাঁড়াও। (সুরা বাকারাহ, আয়াত ২৩৮)। আর দিনের দুই প্রান্তেই নামায ঠিক রাখবে, এবং রাতের প্রান্তভাগে পূর্ণ কাজ অবশ্যই পাপ দূর করে দেয়, যারা স্মরণ রাখে তাদের জন্য এটি এক মহা স্মারক। (সুরা হুদ, আয়াত ১১৪) সুতরাং এরা যা বলে সে বিষয়ে ধৈর্য্য ধারণ করুন এবং আপনার পালনকর্তার প্রশংসা পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষনা করুন সূর্যোদয়ের পূর্বে, সূর্যাস্তের পূর্বে এবং পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষনা করুন রাত্রির কিছু অংশ ও দিবাভাগে, সম্ভবতঃ তাতে আপনি সন্তুষ্ট হবেন। (সুরা ত্বোয়া-হা, আয়াত ১৩০)। এ আয়াতগুলো পড়ে দেখ।
@rabiulislam76352 жыл бұрын
@@RabiulIslam-pz5ez ধণ্যবাদ আপনাকে, এখানে মনে হচ্ছে ৫ ওয়াক্ত নামাজের হিসাব রয়েছে যা গবেষণার বিষয়। কোরআন গবেষকরা ভাল বলতে পারবে। আপনাকে আবারও ধণ্যবাদ।
@10minutesarabicgrammarscho512 жыл бұрын
আল্লাহ সুবহানাহু তাআলা নবী (সঃ) কে অনুসরণ করতে বলেছেন। নবী (সঃ) পাঁচ ওয়াক্ত সালাত প্রতিষ্ঠা করেছেন, সাহাবায়ে কেরাম পাঁচ ওয়াক্ত সালাত প্রতিষ্ঠা করেছিলেন যা এখনও মদিনা মসজিদে নববীতে চালু আছে। কাজেই আমরা নবী (সঃ) কে অনুসরণ করি এবং করবো।
@classictube29872 жыл бұрын
সহমত
@কোরআনওসহিহহাদিসবিভিত্তিকইসলামী2 жыл бұрын
ইনশাআল্লাহ
@OMARFARUK-gy2mz2 жыл бұрын
এই সমস্ত বন্ডদের কঠিন বিচার করতে হবে, যাতে ইসলামের ক্ষতি করতে আর কেউ সাহস না পায়। ওরা আমার নবীকে মানে না।
@সত্যপথেরপথিক-ড৫ণ2 жыл бұрын
ধন্যবাদ জানাই মহানবী সা এর একমাত্র দল আহলে বায়াতকে।
@MDMasud-ew8lq2 жыл бұрын
50 ওয়াক্ত সালাত কে, পাঁচ ওয়াক্ত করেছেন রাসূলুল্লাহ,
@oahedujamankayes74602 жыл бұрын
Andho.
@mdmosharaf22272 жыл бұрын
এদের থেকে দুরে থাকাই বুদ্ধিমানের কাজ।
@SHAHADATHOSSAIN-nm3wj2 жыл бұрын
সয়তানী প্রশ্ন না করে ভালো হয়ে যান । জনাব রসুল (সাঃ) পাচঁ ওয়াক্ত নামাজ জামাতের সাথে আদায় করেছেন। নবীজীর চেয়ে আপনি বড় নবী নন। যে আপনার কথা আমাদের শুনতে হবে। সময় থাকতে ভাল হন।
@sahinshantoo16952 жыл бұрын
Are beta tor dari koi...tui to tranlate e janoc na..Islami ki knowledge ba certificate koi..
@khokonmia29162 жыл бұрын
Oi kutta dekhate parbi kothai pas oyakto namaj ase
@aqtedarasiddiqui2 жыл бұрын
ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেওয়ার জন্য তাদের গ্রেফতার করার জন্য অনুরোধ করছি।
@alaminmd89482 жыл бұрын
ঠিক আছে আমি। আমি এই কথা য় এক মত দয়াল বাবা জাহাঙ্গীর
@thequraniqra Жыл бұрын
সালামুন আলাইকুম, ভাইয়া,আমি আপনাকে পড়ি, আপনার গবেষণা কেন্দ্রিক বিশ্লেষন আমাকে অনুপ্রানিত করে এবং করছে।কোরআন নিয়ে আমার আগ্রহ বাড়িয়ে তুলেছে এবং আমিও চেষ্টা করছি কোরআনের আভিধানিক অর্থ খুজে বুঝে তার মাধ্যমে "সালাত কায়েম" করার জন্য।কিন্তু, " নামাজ পড়া"র জন্য নয়।একসময় আমাদের হুজুর সম্প্রদায়ের এতো এতো ভুয়া হাদিস দেখে ইসলামের উপরেই বিরক্তবোধ করেছি,আল্লাহ ভালো জানেন।আমার কাছে " আল কোরআন"-ই শেষ কথা সকল ক্ষেত্রে।কিছু বিষয় আপনার সাথে শেয়ার করতে চাই,প্রথমত পবিত্র কোরআন শরীফে আমি পেয়েছি- আল্লাহ প্রতিটি সূরায় একএকটি ঘটনা বা পরিস্থিতির কারনে আল্লাহ কর্তৃক প্রেরিত নিয়ম-কানুন মানা ও বিস্বাস স্থাপন সম্পর্কে বলেছেন।আর নিয়ম-কানুন মানলে, ঈমান আনলে,মিথ্যা পরিহার করা,সৎ কর্ম করলেই "সালাত কায়েম" করা হয়।।" সালাত" এর অর্থ,গুরুত্ব এবং বিস্তার অনেক ব্যাপক,এবং "কায়েম" অর্থ "প্রতিষ্ঠিত" করা।তাই আল্লাহ তা "কায়েম" করতে বলেছেন,কিন্তু উনি "সালাত পড়তে" তো বলেন নাই!!? "সালাত" আবার "পড়ে" কিভাবে?"সালাত" এর আরেকটি বুঝেছি "যোগাযোগ" স্থাপন করা আল্লাহর সাথে তা কোরআন পাঠের মাধ্যমে। দ্বিতীয়ত,কোরআনে লিখা আছে,"সালাত কায়েম কর,যাকাত আদায় করো"। উল্লেখ্য, এখানে কোরআনে "যাকাত" শব্দটি যদি "যাকাত"ই থাকে তবে "সালাত" শব্দটি "নামাজ" কিভাবে হয়!!!?তারপর খুজে পেলাম "নামাজ"শব্দটার কোন অর্থই কোরআনে তো নাই-ই,পুরো পৃথিবীর কোথাও "নামাজ" শব্দটার কোন অর্থ পাইনি,শুধু পেয়েছি "নামাজ" একটি ফার্সি ভাষা/শব্দ। কোরআন শরীফে "নামাজ"=(নূন-মিম-জা) কোথাও নাই।আল্লাহ পবিত্র কোরআন শরীফে মানুষের যাবতীয় জীবন তথা তার উপর বিস্বাস স্থাপন,ব্যাবসা-বানিজ্য,বিয়ে-শাদী,মিথ্যা-সত্য,সূর্য-চাঁদ,মিলন-মেয়েলী অসুখ সব বিষয়ে দিকনির্দেশনা দিয়েছেন,,তিনি কি " নামাজ" বিষয়ে কিছু না লিখে এতোবড় ভুল করবেন?? আল্লাহ বলেছেন-" তোমরা বিকেলের সূর্য ঢলে পড়ার পর থেকে অন্ধকার রাত্র পর্যন্ত সালাত কর"। মানে দাড়ায় আল্লাহর সাথে যোগাযোগ স্থাপন করো,এটা হতে পারে একাগ্রতায় কোরআন পড়ে,এটা হতে পারে একা বসে মন থেকে আল্লাহকে স্বরন করে।তিনি আরো বলেছেন" এবং কোরআন পড় ভোরবেলা সূর্য উদয়ে"। এখানে উনি স্পষ্ট করে বলেছেন "কোরআনের " কথা। "নামজ= নূন-মিম-জা " এটার কোন হদিসই নাই!!।এবং "৫ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ" এটা কোথাও নাই। হমম,তবে "নামাজ" এটা ইবাদতের একটা মাধ্যম হতে পারে কিন্তু এটা ফরজ/ এটা পড়তেই হবে না হলে বেহেশতে যেতে পারবেনা এমন কিছু হতে পারেনা এবং কোথায়ও লিখা নাই।
@BabaJahangirBD Жыл бұрын
খুব সুন্দর লিখেছেন। বাবা জাহাঙ্গীর বা-ঈমান আল সুরেশ্বরী লিখিত একটি বই পড়ুন আরো বিস্তারিত জানতে ও বুঝতে। পিডিএফ বই পড়তে বই ডাউনলোড করুনঃ www.dr-babajahangir.com
@zubayerzarif55422 жыл бұрын
সূরা মারিজের ২৩ নং আয়াতে পাঁচওয়াক্ত সালাতের কথাই বলা হয়েছে এবং যথাযথভাবে ওজু করে নিষ্ঠার সহিত মনোযোগের সাথে সালাত আদায় করার কথাই বলা হয়েছে! [Mashuk Alam] 20/05/2022
@rejwanrashid80892 жыл бұрын
70:23 الَّذِیۡنَ ہُمۡ عَلٰی صَلَاتِہِمۡ دَآئِمُوۡنَ ﴿۪ۙ۲۳﴾ Bengali - Bayaan Foundation যারা তাদের সালাতের ক্ষেত্রে নিয়মিত।
@rezaulislam99012 жыл бұрын
Dayem mane ki vay
@ShadmanHamzah2 жыл бұрын
এই বিতর্ক বন্ধ করে সঠিক পথে আসুন। এখানে কারো মধ্যেই সুন্নাহ নেই
@mdmosharaf4438 Жыл бұрын
সত্য কথা বলেছেন
@AlamAlam-bh6os2 жыл бұрын
হে আল্লাহ এই দাজ্জালের কাছ থেকে আমাদেরকে রক্ষা করুন, আমিন ।
@mlmkm99392 жыл бұрын
Amin
@masudsarkar84602 жыл бұрын
দাগ জ্বালতে কাছ থেকে ওয়াজ শুনতে শুনতে এখন ভালো মানুষের ব্যাখ্যা শুনলে দাজ্জালের মত লাগে
@rejwanrashid80892 жыл бұрын
@@masudsarkar8460 70:23 الَّذِیۡنَ ہُمۡ عَلٰی صَلَاتِہِمۡ دَآئِمُوۡنَ ﴿۪ۙ۲۳﴾ Bengali - Bayaan Foundation যারা তাদের সালাতের ক্ষেত্রে নিয়মিত।
@samadshaikh30052 жыл бұрын
অত প্যাচাল বুঝিনা। শুধু জানি আমার রসুল যা কিছু বলেছেন তা নিজের কথা নয় আল্লাহর কথা । তিনি নামাজের ওয়াক্ত ধরণ নিয়ম কানুন যা বলেছেন তাই মানি, করি।
@mdrekatali95082 жыл бұрын
কোরান পড়
@mohammadnazrul84322 жыл бұрын
আমরা সবাই নবীর পত অনুসরন কারী আমিন
@masudsarkar84602 жыл бұрын
তাই যদি মনে করেন তাহলে কোরআনে কেন নাই
@engr.md.tofazzalhossain76172 жыл бұрын
১- ফজরের সালাতের জন্য সুরা হুদ--১১৪ ২- যোহরের সালাতের জন্য সুরা বনী ইসরাইল -- ৭৮ ৩- আসরের সালাতের জন্য সুরা বাকারা --২৩৮ ৪- মাগরিবের সালাতের জন্য সুরা হুদ--, ১১৪ ৫- এশার সালাতের জন্য সুরা হুদ-- ১১৪ ১১: হুদ,:আয়াত: ১১৪, وَ اَقِمِ الصَّلٰوةَ طَرَفَیِ النَّهَارِ وَ زُلَفًا مِّنَ الَّیْلِ١ؕ اِنَّ الْحَسَنٰتِ یُذْهِبْنَ السَّیِّاٰتِ١ؕ ذٰلِكَ ذِكْرٰى لِلذّٰكِرِیْنَۚ আর দেখো, নামায কায়েম করো দিনের দু’প্রান্তে এবং রাতের কিছু অংশ অতিবাহিত হবার পর। আসলে সৎকাজ অসৎকাজকে দূর করে দেয়। এটি একটি স্মারক তাদের জন্য যারা আল্লাহকে স্মরণ রাখে। ১৭: বনী ইসরাঈল,:আয়াত: ৭৮, اَقِمِ الصَّلٰوةَ لِدُلُوْكِ الشَّمْسِ اِلٰى غَسَقِ الَّیْلِ وَ قُرْاٰنَ الْفَجْرِ١ؕ اِنَّ قُرْاٰنَ الْفَجْرِ كَانَ مَشْهُوْدًا নামায কায়েম করো সূর্য ঢলে পড়ার পর থেকে নিয়ে রাতের অন্ধকার পর্যন্ত এবং ফজরে কুরআন পড়ারও ব্যবস্থা করো। কারণ ফজরের কুরআন পাঠ পরিলক্ষিত হয়ে থাকে। ২: আল-বাক্বারাহ,:আয়াত: ২৩৮, حٰفِظُوْا عَلَى الصَّلَوٰتِ وَ الصَّلٰوةِ الْوُسْطٰى١ۗ وَ قُوْمُوْا لِلّٰهِ قٰنِتِیْنَ তোমরা নামাজের প্রতি যত্নবান হবে, বিশেষকরে মধ্যবর্তী ( আসরের) [★★ টিকা- ২৬৩] নামাযের এবং আল্লাহর উদ্দেশ্য বিনীতভাবে দাঁড়াবে। টিকা: ২৬৩ মূলে ‘সালাতুল উস্তা’ শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে। কোন কোন মুফাস্সির এর অর্থ করেছেন ফজরের নামায। কেউ যোহরের, কেউ মাগরিবের। আবার কেউ এশার নামাযও মনে করেছেন। কিন্তু এর কোন একটিও নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের বক্তব্য নয়। এগুলো কেবলমাত্র ব্যাখ্যাদাতাদের স্বকীয় উদ্ভাবন ছাড়া আর কিছুই নয়। সব চাইতে বেশী মত ব্যক্ত হয়েছে আসরের নামাযের পক্ষে। বলা হয়ে থাকে, নবী ﷺ এ নামাযটিকে ‘সালাতুল উস্তা’ ঘোষণা করেছেন। কিন্তু যে ঘটনাটি থেকে এই সিদ্ধান্ত টানা হয়েছে তাতে কেবলমাত্র এতটুকু কথা বলা হয়েছেঃ আহযাব যুদ্ধের সময় মুশিরকদের আক্রমণ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে এতদূর ব্যস্ত রেখেছিল যার ফলে বেলা গড়িয়ে একেবারে সূর্য ডুবু ডুবু হয়েছিল। অথচ তখনো তিনি আসরের নামায পড়তে পারেননি। তখন তিনি বললেনঃ “আল্লাহ তাদের কবর ও তাদের ঘর আগুনে ভরে দিন। তারা আমাদের ‘সালাতুল উস্তা’ পড়তে দেয়নি।” এ বক্তব্য থেকেই একথা মনে করা হয়েছে যে, রসূল ﷺ আসরের নামাযকে সালাতুল উস্ত বলেছেন। অথচ এই বক্তব্যের সবচেয়ে বেশী নির্ভুল অর্থ আমাদের কাছে এটাই মনে হচ্ছে যে, এই ব্যস্ততার কারণে উন্নত পর্যায়ে নামায থেকে আমরা বঞ্চিত হয়েছি। এখন অসময়ে এটি পড়তে হবে। তাড়াতাড়ি পড়তে হবে। খুশু-খুযু তথা নিষ্ঠা ও একাগ্রতার সাথে ধীরে-স্থিরে এ নামাযটি পড়া যাবে না।‘উস্তা’ অর্থ মধ্যবর্তী জিনিসও হয়। আবার এ শব্দটি এমন জিনিস সম্পর্কেও ব্যবহৃত হয় যা উন্নত ও উৎকৃষ্ট। ‘সালাতুল উস্তা’ এর মধ্যবর্তী নামাযও হতে পারে আবার এমন নামাযও হতে পারে, যা সঠিক সময়ে পূর্ণ একাগ্রতার সাথে আল্লাহর প্রতি গভীরভাবে মন সংযোগ সহকারে পড়া হয় এবং যার মধ্যে নামাযের যাবতীয় গুণেরও সমাবেশ ঘটে। আল্লাহর সামনে অনুগত বান্দার মতো দাঁড়াও-এই পরবর্তী বাক্যটি নিজেই ‘সালাতুল উস্তা’ শব্দটির ব্যাখ্যা করে দিচ্ছে।
@shahidqatar93722 жыл бұрын
ভুল বানি দিয়ে বিবরান্তি করবেন না নামাজ আসছে মেরাজে পাচ ওয়াক্ত কোরানে আছে সকালও সন্দায় কোরানে আছা নামাজ আর দায়েমি ছালাত আছে কোরানে।
@raselrana41212 жыл бұрын
Right
@RabiulIslam-pz5ez2 жыл бұрын
অতএব, তোমরা আল্লাহর পবিত্রতা স্মরণ কর সন্ধ্যায় ও সকালে, এবং অপরাহ্ণে ও মধ্যাহ্ণে। নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলে, তাঁরই প্রশংসা। (সুরা রুম, আয়াত ১৭-১৮)। সমস্ত নামাযের প্রতি যত্নবান হও, বিশেষ করে মধ্যবর্তী নামাযের ব্যাপারে। আর আল্লাহর সামনে একান্ত আদবের সাথে দাঁড়াও। (সুরা বাকারাহ, আয়াত ২৩৮)। আর দিনের দুই প্রান্তেই নামায ঠিক রাখবে, এবং রাতের প্রান্তভাগে পূর্ণ কাজ অবশ্যই পাপ দূর করে দেয়, যারা স্মরণ রাখে তাদের জন্য এটি এক মহা স্মারক। (সুরা হুদ, আয়াত ১১৪) সুতরাং এরা যা বলে সে বিষয়ে ধৈর্য্য ধারণ করুন এবং আপনার পালনকর্তার প্রশংসা পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষনা করুন সূর্যোদয়ের পূর্বে, সূর্যাস্তের পূর্বে এবং পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষনা করুন রাত্রির কিছু অংশ ও দিবাভাগে, সম্ভবতঃ তাতে আপনি সন্তুষ্ট হবেন। (সুরা ত্বোয়া-হা, আয়াত ১৩০)। আপনি কি বর্ণিত আয়াতের মধ্যে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের পরিচয় এখনও পাননি?
@hasanahmedblogs55272 жыл бұрын
সুরা রুম এর ১৭, ১৮ নাম্বার আয়াতে ৫ ওয়াক্ত নামাজের কথা বলা হয়েছে চেক করুন।
@rahmatjahan2112 жыл бұрын
কই ভাই চেক করলাম তো পাইলাম তো না।
@lionking26062 жыл бұрын
নবি মুহাম্মাদ ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়েছেন.... আমরাও পড়বো ok 👉কোরানে অনেক জায়গায়,,,,নবি কে অনুসরন করার কথা বলা আছে
@masudsarkar84602 жыл бұрын
রাসুল পাক পনেরো বছর হেরা গুহায় কাটাইছে পারলে ১৫ দিন কাটাইয়া দেখান তো
@abumuhammadusuf41922 жыл бұрын
আপনাকে আল্লাহ হেদায়েত দান করুক
@zakirhossainlab88302 жыл бұрын
কোরানে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ উল্লেখ নেই তাই পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়া যাবে না। কোরানে কোথাও কি বাবা পীর সাহেবের কথা উল্লেখ আছে তাহলে কেন বাবা জাহাঙ্গীর কে কেন পীর মানব।
@dotdesign85012 жыл бұрын
apnader dile je mohor lagano seta janate ki allahor abar matite naima aste hbe?
@mddohatuhinfakir48132 жыл бұрын
কুরআনে পাঁচ ওয়াক্ত সালাত লেখা নাই / ৩০ টি রোজা নাই / ইমামের পিছনে নামাজ পড়ার কথা নাই / নবী নামাজ পড়ে দিখে দিয়েছেন নবী নাই ইমামের দরকার কি? জিবনে কুরআন পড়েছো না শোনা কথা/ পড়ে বুঝ আগে
@abufaruquekamal3892 жыл бұрын
কোরান দিয়ে হাদিসের হিসাবে মিলাতে হবে! নবীজির বিদায়ের পর কোন হাসিদই সহি নয়|
@MahabubAlam-pe7tl2 жыл бұрын
না থাক। আমার নবী সঃ তার সাহাবীদের কে নিয়ে ওয়াক্তিয়া সলাত আদায় করেছেন সেই রুপ আমরাও সলাত আদায় করছি। কোরআন আমাদের নিকট আসেনি এসেছিলো নবী সঃ নিকট। উনি যে ভাবে করেছেন আমরাও সে ভাবেই করবো। এ সব তর্ক বিতর্ক বন্ধ করুন।
@abdulsubaj31692 жыл бұрын
ঠিক বলেছেন।
@muhammadabdurrahim62442 жыл бұрын
You are right brother. These stupids are really ignorant, may Allah give them hedayat.
কোরআনে থাক বা না থাক!রাসুল(সঃ)পাঁচ ওয়াক্ত পড়েছেন!আমরা ও পরব
@raselhossin2 жыл бұрын
hahaha
@আবদুলহুসাইন-ত৮ঠ2 жыл бұрын
জয় হক বাবা জাহাগীরের
@mdnuralam4904 Жыл бұрын
মাশাআল্লাহ শ্রেষ্ঠ দান ❤😮❤
@mayajina98112 жыл бұрын
Khob valo laglo
@sadakaislamandwe21002 жыл бұрын
হ্যা আপনি কোরআন পড়েছেন কিন্তু বুঝেন নাই। আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীন বলেন রাসূলকে অনুসরণ করলেই আল্লাহ্ কে অনুসরণ করা হবে।এবং এরকম অনেক আয়াত রয়েছে। রাসুল যা দেয় তা গ্রহণ করো আর যা নিষেধ করেন তা বর্জন কর।
@kawsarhossain62652 жыл бұрын
নামাজ এর বিধান গবেষণা করে বের করার বিষয় নহে। রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রদর্শিত পথেই পালনীয়। কারো ওস্তাদী করা মোটেই উচিৎ নয়।
@sufihakikat44022 жыл бұрын
সাবাস সের কা বাচ্চা হে ইয়া কলন্দার বাবা
@saymumislam32112 жыл бұрын
ইয়া আল্লাহ এই সমস্ত দাজ্জালের হাত থেকে আমাদের ঈমানকে রক্ষা করুন
@momenabibi46312 жыл бұрын
নামাজ পড়বো ইনশাআল্লাহ জে জতোই ঘেউ ঘেউ করুক না কেন
@masudsarkar84602 жыл бұрын
নামাজ ক্রোম শয়তানও পড়েছে কাজে আসে নাই রাসূলের বংশধ্বংস করে এজিদ বাহিনী ও নামাজ পড়েছে এখন বোঝেন কোন নামাজ পড়বেন
@shamsjunayed35212 жыл бұрын
Gheu gheu kothata ektu beshi hoe gelo na !
@mohammodarif75402 жыл бұрын
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই।সত্য প্রকাশ করে যান।
@Mironhsn2 жыл бұрын
Pagol
@আরিফবিল্লাহ-ড১ষ2 жыл бұрын
🤣
@md.shohidulislam2350 Жыл бұрын
সালাত অর্থ কোরআন এর অনুসরণে। সালাত নামাজ নই। কোরআন অনুসরণ করলেই আপনি কেবল মাত্র মুক্তি পাবেন।
@hasnahenahena406 Жыл бұрын
১৪ শত বছর পার হয়ে ১৫ শত বছর চলছে, এতদিন পর আপনি গভেষনায় ৫ ওয়াক্ত নামাজ কোরআনে নাই, কি ভয়ানক বিভ্রান্তিকর কথা বলে বেড়াচ্ছেন আপনি। আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত দান করুন। মসজিদে আসুন ৫ ওয়াক্ত নামাজ কায়েম করুন, আল্লার কাছে ক্ষমা চান।
@alliswell65452 жыл бұрын
ছালামুন আলাইকুম, মাশাআল্লা। জনাব, ছলাত, সিয়াম ও হজ্জ আদায়ের পদ্ধতি বা নিয়ম কোন কোন সূরায় ও কোন আয়াতে পাবো, সেটা বললে খুবই উপকৃত হবো। শুধুমাত্র কোরআন মজিদ খেকেই দিবেন। ধন্যবাদ।
@arnikaakter-qx3ml Жыл бұрын
সত্য কথা
@ahsanullah15452 жыл бұрын
পাগল কারে কয়?এদের জন্যই জাহান্নাম।
@হাসিরআড়ালেকান্না2 жыл бұрын
নামাজ না পড়ার উপায় খুজতে ছিলাম শয়তান এসে বললো একটা উক্তি পাওয়া গেছে
@Alamin-rz3wj2 жыл бұрын
দয়াল বাবা জাহাঙ্গীর 💙💙💙💙💯💓
@abulhussain2052 жыл бұрын
ভন্ডামি মানুষদেরকে গুমরাহ বানানোর রাস্তা
@mdkaosaralimolla16942 жыл бұрын
সেখানে ছয়মাস রাত আর ছয়মাস দিন,সেখানে কি ভাবে নামাজ আদায় করবে বলুন?
@SumonSumon-fj1kn2 жыл бұрын
এই প্রশ্ন টি আল্লাহ কে বলা দরকার।
@gajjalybhuiyan732 жыл бұрын
আল্লাহ তাআলা কোরআনে বলে দিয়েছেন তোমরা কোরআন এবং নবীর দেখানো পথে চল, তা হলে তোমরা জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে। এখানে শুধু কোরআন মানলেই হবে না , নবীজি যা শিক্ষা দিয়েছেন তাও মানতে হবে।
@masudsarkar84602 жыл бұрын
যদি মানুষ রাসূল পাকের কথা মানতো তাহলে আবু বকর প্রথম খলিফা হয় না প্রথম খলিফা হযরত আলী হইত কোমর তো ইসলামের ওইখানে লুকিয়ে আছে
@nazrulsiddique7902 жыл бұрын
দয়া করে অপপ্রচার করবেন না । হে মহান রাব্বুল আলামিন এই সমস্ত লোকদের তুমি হেদায়েত দান কর আমিন সুম্মা আমিন
@MdAmirulIslam-z8c Жыл бұрын
I love you
@md.najmulislam89422 жыл бұрын
দয়াল বাবা জাহাঙ্গীর (আঃ) জয় বাবা নাহিদ সামসেতাব্রিজ (আঃ)
@roofgarden42592 жыл бұрын
এই নির্বোধ আমি বলে দিচ্ছি দেখে নে আল্লাহ পাক সুরা ত্বাহা আয়াত নং ১৪ তে বলেছেন আমার স্বরনারথে নামাজ পড়।
@akborhossainbabu4702 жыл бұрын
সঠিক
@abufaruquekamal3892 жыл бұрын
যখন নিজ নবীজির হাতে কলেমা পরল! তখন থেকে তার জন্য পূর্বের সকল কিতাব রহিত হয়ে গেল|
@AlomgirHossain-eb9vb2 жыл бұрын
*সতের রাকাত নামাজের হাদীস* *আত দারাকুতুনি হাদীস নং* ৯৯৭(১৪) থেকে ১০১৩ পর্যন্ত আবু তালিব আহমাদ ইবনে নাসর ইবনে তালিব (রহঃ) ... আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত। জিবরীল (আ.) মক্কায় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট আসলেন যখন সূর্য কেবল ঢলে পড়েছে এবং তিনি তাঁকে নামায পড়ার জন্য লোকজনকে ডাকার নির্দেশ দিলেন যখন তাদের উপর নামায ফরজ করা হলো। অতএব জিবরীল (আ.) নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সামনে দাঁড়ালেন এবং লোকজন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর পিছনে দাঁড়ালেন। রাবী বলেন, জিবরীল (আ.) চার রাআত নামায পড়ালেন এবং তাতে সশব্দে কিরাআত পড়েননি। লোকজন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ইকতিদা করলেন এবং রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিবরীল (আ.)-এর ইকতিদা করলেন। তারপর তিনি অপেক্ষা করলেন আসরের নামাযের ওয়াক্ত হওয়া পর্যন্ত। জিবরীল (আ.) তাদের চার রাকআত নামায পড়ালেন এবং তাতে সশব্দে কিরাআত পড়েননি। মুসলিমরা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ইকতিদা করলেন এবং রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিবরীল (আ.)-এর ইকতিদা করেন। তারপর তিনি সূর্যাস্ত পর্যন্ত অপেক্ষা করেন, অতঃপর তাদেরকে নিয়ে তিন রাআত নামায পড়েন। তিনি এর প্রথম দুই রাকআতে সশব্দে কিরাআত পড়েন এবং তৃতীয় রাকআতে সশব্দে কিরাআত পড়েননি। তারপর তিনি এক-তৃতীয়াংশ রাত অতিবাহিত হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করেন, অতঃপর তাদেরকে নিয়ে চার রাকআত নামায পড়েন তিনি প্রথম দুই রাকআতে সশব্দে কিরাআত পড়েন এবং শেষ দুই রাকআতে সশব্দে কিরাআত পড়েননি। তারপর তিনি ফজর (সুবহে সাদেক) উদিত হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করেন, অতঃপর তাদেরকে নিয়ে দুই রাআত নামায পড়েন এবং উভয় রাকআতে সশব্দে কিরাআত পড়েন।
@hasemsheikh5372 жыл бұрын
খুব সুন্দর বলছেন
@almahmud21622 жыл бұрын
নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তিনি প্রকৃত সাধকদের পথপ্রদর্শক মহান স্রষ্টা আল্লাহ পাকের দ্বারা স্বীকৃত কোরআন তার দলিল এবং এই কোরআন মানবজাতির জন্য হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উপর নাজিল হয়
@mdnazimuddin79122 жыл бұрын
আমি ভাইয়ের নাম জানি না,তার বক্তব্য ভাল লাগলো, কথা হলো নবী কি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে নাই। কিন্তু নামাজ তো আছে, সুরা জুম্মা তে আছে যখন আজান দেয়া হয় তোমারা দোকান পাঠ বন্ধ করে নামাজে চলো যাও। নামাজ প্রতিষ্টিত করতে বলা হয়েছে। এখানে নামাজের আগে ও পিছনে যে গুরুত্বপূর্ণ পূর্ণ বিষয় গুলো প্রতিষ্টিত করতে বলা হয়েছে।যা চালাতের গুরুত্ব সম। এ জন্য কোরআনে বার বার চালাতের কথা বলা হয়েছে
@মোঃমুক্তারহোসেন-জ৩থ2 жыл бұрын
ডিী
@মোঃমুক্তারহোসেন-জ৩থ2 жыл бұрын
আমিন
@10মিনিটেরমাদ্রাসাবাংলাভাষায়2 жыл бұрын
কোরআনের একটি আয়াত এ পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের কথা আল্লাহ বিস্তারিত বলে দিয়েছেন
@humayunkabir78782 жыл бұрын
জনাব, কোন সুরার কত নম্বর আয়াত, একটু বলবেন কি ¿
@salimreza41642 жыл бұрын
ধুর ধুর
@mdhamza82852 жыл бұрын
All right.
@kabisaikh6561 Жыл бұрын
সত্যের জয় হোক।
@radadictg41362 жыл бұрын
আপনি কী মুসলিম? আল্লাহ্ ই ভাল জানেন ।
@md.ashrafulkarim48332 жыл бұрын
হাঃহাঃ, এতো দেখি, "পুরোনো পাগল ভাত পায়না, নুতন পাগলের আমদানি"! এই আধা পাগলকে খুব শীঘ্রি কোন ভাল মানসিক হাসপাতালে ভর্তি করা উচিত, পুরো পাগল হওয়ার আগে। খুবই দুঃখ হচ্ছে লোকটা অল্প বয়সেই মানসিক রোগী হয়ে যাওয়ার জন্যে। So sad 😢
@boxiofficial90912 жыл бұрын
তুমি একটা বোকা চোদা
@rezahasanur17952 жыл бұрын
নামাজের পুর্ণ বিবরণ আছে আল-কোর'আনে। * নামাজ সম্পর্কে আল-কোর'আন কি বলে * দয়া করে ৬ পার্টের নামাজ সম্বন্ধে উর্দু লেকচারটি দেখুন। পার্ট ১/৬ kzbin.info/www/bejne/eILZm55tha6YgqM পার্ট ২/৬ kzbin.info/www/bejne/jIaklHt7d5anars পার্ট ৩/৬ kzbin.info/www/bejne/m2GTq2ufrNipp6M পার্ট ৪/৬ kzbin.info/www/bejne/eqnYZYeQd5WFjJY পার্ট ৫/৬ kzbin.info/www/bejne/fHm2nH-Cbq-Lptk পার্ট ৬/৬ kzbin.info/www/bejne/o4Stm2ZnhpVjl8U
@aiubali84272 жыл бұрын
তুমি তো অনেক কথা বলছো।আল্লাহকে চেনো নবী কে দেখেছ। মনে হয় পৃথিবীর সমস্ত জ্ঞান বুদ্ধি তোমার মাথায় আছে। কিন্তু একটা জ্ঞান তোমার মাথায় নাই । পৃথিবীর সমস্ত জ্ঞান বুদ্ধি অর্জনকারী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। আল্লাহ কোরআন দিয়েছেন এবং মুহাম্মদকে সৃষ্টি করেছেন। মানুষ জাতির জন্য। মানুষ কুরআন পড়বে এবং নবীজির আদর্শ অনুসরণ করবে । তুমি একাই কথা বলছো। তুমি নবীকে মানছো না । নবী মুহাম্মদ পাঁচ ওয়াক্ত সালাত আদায় করতো। এটাই বড় কথা। আর তোমার কথা মানতে গেলে তো। তুমি নবী চাইতে বড় জ্ঞানী। মুসলমান ভাইয়েরা। আপনারা শুধু কোরান পড়ুন। আর পাঁচ ওয়াক্ত সালাত আদায় করুন নবীর আদর্শ মেনে চলুন। এ ব্যতীত কিছুই না। আমিন
@abdurrazzaq93952 жыл бұрын
সত্যিকার মুসলমান হলে এ ধরনের মূর্খের মত কথা বলতেন না। জীবনে কখনো তরজমা সহ কোরআন পরেছেন ?
@sabbirtalukder54422 жыл бұрын
জয় উক মানবতার জয় উক মানবতার আল্লাহ ভরসা
@MmMm-nj6id2 жыл бұрын
🕋২৪:৫৮ আয়াতে স্ত্রী দের সঙ্গে চু কিতকিত খেলার কথা আল্লাহ বলতে পারলেন কিন্তু পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের কথা আল্লাহ সুপুষ্ট বলতে পারলেননা 🕋 এ আয়াতে বিশেষ তিনটি সময়ে অনুমতি চাওয়ার বিধান বর্ণনা করা হয়েছে। এই তিনটি সময় হচ্ছে ফযরের সালাতের পূর্বে, দুপুরের বিশ্রাম গ্রহণের সময় এবং এশার সালাতের পরবর্তী সময়। এই তিন সময়ে মাহরাম, আত্মীয়স্বজন এমনকি বুদ্ধিসম্পন্ন অপ্ৰাপ্তবয়স্ক বালক-বালিকা এবং দাসদাসীদেরকেও আদেশ করা হয়েছে, তারা যেন কারো নির্জন কক্ষে অনুমতি ব্যতীত প্রবেশ না করে। কেননা, এসব সময়ে মানুষ স্বাধীন ও খোলাখুলি থাকতে চায়, অতিরিক্ত বস্ত্রও খুলে ফেলে এবং মাঝে মাঝে 😁স্ত্রীর সাথে খোলাখুলি মেলামেশায় মশগুল থাকে। এসব সময় কোন বুদ্ধিমান বালক অথবা গৃহের কোন নারী অথবা নিজ সন্তানদের মধ্য থেকে কেউ অনুমতি ব্যতীত প্রবেশ করলে প্রায়ই 😁লজ্জার সম্মুখীন হতে হয় ও অত্যন্ত কষ্ট বোধ হয়, কমপক্ষে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির খোলাখুলিভাবে থাকা ও বিশ্রামে বিঘ্ন সৃষ্টি হওয়া তো বলাই বাহুল্য। তাই আলোচ্য আয়াতসমূহে তাদের জন্য বিশেষ অনুমতি চাওয়ার বিধানাবলী বৰ্ণিত হয়েছে। এসব বিধানের পর একথাও বলা হয়েছে যে, (لَيْسَ عَلَيْكُمْ وَلَا عَلَيْهِمْ جُنَاحٌ بَعْدَهُنَّ) অর্থাৎ এসব সময় ছাড়া একে অপরের কাছে অনুমতি ব্যতীত যাতায়াত করায় কোন দোষ নেই। [কুরতুবী]
@abufaruquekamal3892 жыл бұрын
সূর্য যখন পশ্চিম আকাশে হেলে গেল! তখন থেকে সোবে সাদেক পর্যন্ত আমাতে রত থাক|
@animalhealthbd97632 жыл бұрын
আচ্ছা কেউকি আপনার কাছে যানতে চেয়েছে? প্লিজ বিভ্রাতি ছরাবেন না।
@mdkamrulislam58832 жыл бұрын
From today I will not perform any time prayer. All responsibility is yours. Please acknowledge.
@sayaddatunnahar7052 жыл бұрын
পাচ ওয়াক্ত নামাজ নবীর দিন হইতে চলতি আছে। এটা পরবর্তী কোন মানুষ বানিয়ে আনে নি কোরআনের আকিমুচ্ছালাত নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এই পাঁচ ওয়াক্তের মাধ্যমে ই বাস্তবায়ন করে গেছেন। নবীর থেকে তুমি বেশি বুঝ তাই তুমি গোমরাহ
@asadullahnizami6735 Жыл бұрын
Sura Nisa, 102 no. Ayath. Please explain
@siddiqurrahman61952 жыл бұрын
শেষ জামানায় এই ধরনের মুনাফিক বেরুবে সবাই এদের থেকে সাবধান
@asiyaali88402 жыл бұрын
আপনাদের নামাজের আলোচনাটা শুনলাম পাঁচ ওয়াক্ত বা চার ওয়াকত নিয়ে বলছেন এবং এটা ব্যখ্যা করছেন ভাল কথা কিন্তু কিভাবে নামাজ /সালাত আদায় করতে হবে সেটাতো কোরানের কোথায় ও আল্লাহ বলে নাই? কেন ?ধন্যবাদ সময় হলে সেটা ও ব্যখ্যা করলে খুশী হবে।
@khobiruddin40812 жыл бұрын
এটা ভন্ড ও শয়তানের মেলা।
@AlomgirHossain-eb9vb2 жыл бұрын
৩৪৩। আবদুল্লাহ ইবনু ইউসুফ (রহঃ) ..... উম্মু’ল মু’মিনীন ‘আয়িশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেনঃ আল্লাহ তা’আলা মুকীম অবস্থায় ও সফরে দুই রাক’আত করে সালাত (নামায/নামাজ) ফরয করেছিলেন। পরে সফরে সালাত পূর্বের মত রাখা হল আর মুকীম অবস্থায় সালাত বৃদ্ধি করা হল। বুখারী শরীফ ইঃফাঃ ঐ দেখেন প্রথমে নামাজ দুই রাকাত করেছিল। রেওয়ায়ত ১. সালিহ ইবন খাওয়াত (خوات) (রহঃ) এমন এক ব্যক্তি হইতে বর্ণনা করেন, যিনি জাতুররিকা (ذَاتِ الرِّقَاعِ) যুদ্ধের দিন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সাথে সালাতুল-খাওফ আদায় করিয়াছেন। একদল তাহার সাথে কাতারে দাঁড়াইয়াছিল, আর একদল শত্রুর মুকাবিলায় সারিবদ্ধ ছিল। যে দল তাহার সাথে ছিল, তিনি সেই দলকে লইয়া এক রাকাআত সালাতুল-খাওফ পড়িলেন। অতঃপর তিনি দণ্ডায়মান রহিলেন, (দলে যাহারা ছিলেন) তাহারা নিজের নামায আদায় করিয়া লইলেন। অতঃপর তাহারা প্রত্যাবর্তন করিয়া শত্রুর মুকাবিলায় সারিবদ্ধ হইয়া গেলেন। তারপর দ্বিতীয় দল উপস্থিত হইল। নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাহাদের সঙ্গে অবশিষ্ট নামায পড়িলেন। অতঃপর তিনি বসা অবস্থায় রহিলেন। সঙ্গিগণ তাহাদের নামায পূর্ণ করিলে তিনি তাঁহাদের সাথে সালাম ফিরাইলেন মুয়াত্তা মালিক 427। ঐ দেখেন কসরে আয়াত নাযিল হলে সাহাবিদের দুইভাগকরে এক রাকাত করে দুইভাগে পড়েছেন।৩৯৩। ভুলবশত কিবলার পরিবর্তে অন্যদিকে মুখ করে সালাত আদায় করলে তা পুনরায় আদায় করা যাদের মতে আবশ্যকীয় নয়। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যুহরের দু’রাক’আত সালাত আদায় করে সালাম ফিরিয়ে মুসল্লিগণের দিকে মুখ করলেন। বুখারী ইঃফাঃ ঐ দেখেন নবী সঃ যোহরে দুই রাকাত পড়েছেন। *মুসনাদে আহম্মদ* ৭৮৬। আলী (রাঃ) বলেছেন, বিতর বাধ্যতামূলক নয়। ওটা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের একটি সুন্নাত। আল্লাহ বেজোড় তাই বেজোড় অর্থাৎ বিতর ভালোবাসেন। [হাদীস নং ৬৫২ দ্রষ্টব্য] ঐ দেখেন বিতর সালাত বাধ্যতা মুলকনা আর কোরআনেও এর কোন অস্তিত্ব নেই। ৮৬১(১). আবদুল্লাহ ইবনে মুহাম্মাদ ইবনে আবদুল আযীয (রহঃ) ... আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, এক ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বলল, আল্লাহ তাঁর বান্দাদের উপর কতো ওয়াক্ত নামায ফরয করেছেন? তিনি বলেনঃ পাঁচ ওয়াক্ত নামায। সে জিজ্ঞেস করলো, এগুলোর আগে-পরে কি কিছু আছে? তিনি বলেনঃ আল্লাহ তাঁর বান্দাদের উপর পাঁচ ওয়াক্ত নামায ফরয করেছেন। অতঃপর সে আল্লাহর শপথ করে বলল যে, সে এগুলোতে কিছু কম-বেশি করবে না। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ সে সত্য বলে থাকলে জান্নাতে যাবে। সুনানে আতদারাকুতুনী। ঐ দেখেন ফরজের আগে পরে কোন সালাত নাই। এবার মিলিয়ে নেন নামাজ দশ রাকাত। পরে নামাজ বৃদ্ধির কোরআনিক কোন দলিল নাই।
@rehanabegum70182 жыл бұрын
I il
@AlomgirHossain-eb9vb2 жыл бұрын
@@rehanabegum7018 কি লিখেছেন কিছুই বুঝলামনা।
@rehanabegum70182 жыл бұрын
N non il l'un un
@AlomgirHossain-eb9vb2 жыл бұрын
@@rehanabegum7018 বুঝলামনা
@sharfuddinripon90522 жыл бұрын
পুরনো পাগলের ভাত নেই, নুতন পাগল হাজির।
@MDFahim-xd5fx2 жыл бұрын
অবাক হলাম! আপনারা যাহ বুঝাতে চেয়েছিলেন আর মানুষ উল্টো বুঝলো
30 সূরা রুম 17/18 আয়াত : 17: অতএব, তোমরা আল্লাহ্ পবিত্রতা সরন কর সন্ধ্যায় ও সকালে, 18: এবং অপরাহে ও মধ্যাহে এখানে তো ভাই সূরা রুম এর 17/18 আয়াতে 4 ওয়াকত পাইলাম আর 1 ওয়াকতো কই গেলো???
@kazihasan29332 жыл бұрын
বাবা ভান্ডারির পর নতুন কান্ডারির আগমন বাবা জান্ডারি বাবার ভক্তরা বাবার পা ধোয়া পানি খেয়ে হয়ে যাও পোক্ত ভন্ডরি
@saimaaktermim55272 жыл бұрын
এই মূর্খ নবীজি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করেছে কিনা সেটা বল
@imraskhan10922 жыл бұрын
আমাদেরকে এগুলো বলে লাভ নাই আপনার যদি কিছু বলার থাকে আপনাদের দেশের বিজ্ঞ আলেম সমাজকে আপনি লিখে জানান আপনি যদি মনে করেন কুরআনে ওক্তিয়া নামাজ এক জাগায় ও নাই তালি আপনার বাপ দাদারা নামাজ পড়ে ভুল আপনি যদি মনে করেন যে ভিডিওর মাধ্যমে আমি দেশের মানুষকে সত্যের পথে চলায় আমি বাবা জাহাঙ্গীর কে খুব ভালোবাসি আপনার গুরুর দোহাই যদি আপনি ভুল বলে থাকেন ছেড়ে দিন যদি আপনি মনে করেন কুরআনে এক জায়গায় ওক্তিয়া সালাতের কথা নাই তাহলে আপনার কথা আলেম সমাজ দেরকে বলে সত্য প্রমাণিত করে বের হয়ে আসুন। তাহলে আমার প্রতিপালক এর কসম আমি একটা দিনও সালাত কায়েম করবো না ওক্তিয়া
@imraskhan10922 жыл бұрын
বাবা জাহাঙ্গীর এর কসম কমেন্টের রিপ্লাই দিবেন
@Its___surprise2 жыл бұрын
আরে কাফির তুই তো ভালো করে আরবী শব্দ উচ্চারণ করতে পারিস না ।কি করে অর্থ বুঝবি।আমারতো মনে হলো তুইতো অমুসলিম।তোর ভন্ডামি মানুষ ঠিক বুঝে নেবে।তুই একজন সায়তান বিভ্রান্ত কারি।
@dhonimolla27382 жыл бұрын
B j al s s jindabaddddddd roton bhai joy hokkkkkkkk
@tasnimmim1342 жыл бұрын
একজন কথা বলার সময় পাশ থেকে অন্য জন যদি চিৎকার করে কথা বলে সেটি কি বেয়াদবি নয় ?
@mdhamza82852 жыл бұрын
Joy guru.
@mdjunaid3492 жыл бұрын
ভাইজান আপনি একটা বই লেখে ৫ ওক্তের বিরুদ্ধে। জয় গুরু
@mohammadmizanurrahman.rahm75932 жыл бұрын
বানানো কিচ্ছা কাহিনির ধর্মব্যবসায়ি বয়কট করুন।কোরআন দিয়ে জীবন গড়ুন।ধর্বসাবসায়িরা দশ মিনিটের আলোচনা সূরে সূরে কাহিনি লম্বা করে দশ মিনিটের ওয়াজ একঘণ্টা লাগায়া ফালাই।ঘণ্টা পার হলেই হাজার হাজার টাকায় ভরে যায় তাদের পকেট।আর তারাই হচ্ছে ধর্মব্যবসায়ি।
@salahuddin1002 жыл бұрын
এরা আসলে একটা পীরের অনুসারী ওর আরবি উচ্চারণ ভুলে ভরা। এদের থেকে সাবধান।
@SalCtg2 жыл бұрын
হাতি ঘোড়া গেল তল, মশা বলে কত জল
@shilafokir64632 жыл бұрын
মক্কা এবং মদিনা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে কি না অথবা সেই চৌদদ শো বত্সর আগে থেকেই ইমামতি সহ আমাদের রসুল নামাজ আদায় করেছেন কি না
অলি আউলিয়ার কথা কি কোরআনে নাই ভালো করে তালাশ করে দেখেন
@afrinafrin78032 жыл бұрын
Right
@mudra26442 жыл бұрын
অসাধারণ গবেষণা!
@aroundme72 жыл бұрын
এটা শয়তানের গবেষণা।
@mudra26442 жыл бұрын
@@aroundme7 আপনি সঠিক রেফারেন্স দিয়ে উনাকে ভুল প্রমাণ করুন?
@mdmahadi41572 жыл бұрын
২:৮৩ وَ اِذۡ اَخَذۡنَا مِیۡثَاقَ بَنِیۡۤ اِسۡرَآءِیۡلَ لَا تَعۡبُدُوۡنَ اِلَّا اللّٰهَ ۟ وَ بِالۡوَالِدَیۡنِ اِحۡسَانًا وَّ ذِی الۡقُرۡبٰی وَ الۡیَتٰمٰی وَ الۡمَسٰکِیۡنِ وَ قُوۡلُوۡا لِلنَّاسِ حُسۡنًا وَّ اَقِیۡمُوا الصَّلٰوۃَ وَ اٰتُوا الزَّکٰوۃَ ؕ ثُمَّ تَوَلَّیۡتُمۡ اِلَّا قَلِیۡلًا مِّنۡکُمۡ وَ اَنۡتُمۡ مُّعۡرِضُوۡنَ ﴿۸۳﴾ و اذ اخذنا میثاق بنی اسراءیل لا تعبدون الا الله ۟ و بالوالدین احسانا و ذی القربی و الیتمی و المسکین و قولوا للناس حسنا و اقیموا الصلوۃ و اتوا الزکوۃ ثم تولیتم الا قلیلا منکم و انتم معرضون ﴿۸۳﴾ আর স্মরণ কর, যখন আমি বনী ইসরাঈলের অঙ্গীকার গ্রহণ করলাম যে, তোমরা আল্লাহ ছাড়া কারো ইবাদাত করবে না এবং সদাচার করবে পিতা-মাতা, আত্মীয়-স্বজন, ইয়াতীম ও মিসকীনদের সাথে। আর মানুষকে উত্তম কথা বল, সালাত কায়েম কর এবং যাকাত প্রদান কর। অতঃপর তোমাদের মধ্য থেকে স্বল্প সংখ্যক ছাড়া তোমরা সকলে উপেক্ষা করে মুখ ফিরিয়ে নিলে। আল-বায়ান আর স্মরণ কর, যখন বানী ইসরাঈলের শপথ নিয়েছিলাম যে, তোমরা আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো ‘ইবাদাত করবে না, মাতা-পিতা, আত্মীয়-স্বজন, অনাথ ও দরিদ্রদের প্রতি সদয় ব্যবহার করবে এবং মানুষের সাথে সদালাপ করবে, নামায কায়িম করবে এবং যাকাত দিবে। কিন্তু অল্প সংখ্যক লোক ছাড়া তোমরা অগ্রাহ্যকারী হয়ে মুখ ফিরিয়ে নিলে। তাইসিরুল
@mdmahadi41572 жыл бұрын
ওরে শয়তান দেখে নে কোরআন শরীফে নামাজের কথা উল্লেখ করা আছে
@Doctor-vt7zh2 жыл бұрын
ইহুদি কোথায় বাস করে কোরআনে ৮২ বার নামাজের কথা বলা হয়েছে।
@saidulislam14032 жыл бұрын
সুরা ত্তহার ১৩০নাম্বার আয়াতে এসেছে
@limunkhan24822 жыл бұрын
মইয়ুরের নাচ কাকে নাচতেছে। কোরআন সম্পর্কে কি জানো মাঝে মাঝে একটু অর্থ করলেই মানুষ কে বোকা বানাচ্ছে।
@mdsujunkhondoker2 жыл бұрын
[৭০:২৩] আল মাআরিজ সালাত মানে কুরআন পাঠ করা বা আল্লাহ নির্দেশ [১১:৮৭] হুদ قالوا يا شُعَيبُ أَصَلاتُكَ تَأمُرُكَ أَن نَترُكَ ما يَعبُدُ آباؤُنا أَو أَن نَفعَلَ في أَموالِنا ما نَشاءُ إِنَّكَ لَأَنتَ الحَليمُ الرَّشيدُ বায়ান ফাউন্ডেশন: তারা বলল, ‘হে শু‘আইব, তোমার সালাত কি তোমাকে এই নির্দেশ প্রদান করে যে, আমাদের পিতৃপুরুষগণ যাদের ইবাদাত করত, আমরা তাদের ত্যাগ করি? অথবা আমাদের সম্পদে আমরা ইচ্ছামত যা করি তাও (ত্যাগ করি?) তুমি তো বেশ সহনশীল সুবোধ’! الَّذينَ هُم عَلى صَلاتِهِم دائِمونَ বায়ান ফাউন্ডেশন: যারা তাদের সালাতের ক্ষেত্রে নিয়মিত।