স্যার আপনার কথা শুনে অনেক মানু্য মাজার পুজা কবর পুজা করা থেকে দুরে আছে। আল্লাহ আপনাকে জান্নাতে উচ্চ মাকান দান করবেন। আমিন
@jahirulislam3693 жыл бұрын
Amin
@raselahmed-hq7yt4 жыл бұрын
আল্লাহ ওনাকে শান্তিতে রাখুক. এমন একজন আলেম যার বক্তব্যে কেউ মনে কোনো সমালোচনা করার সুযোগ পায়নি.
@friendshiprezaul Жыл бұрын
আমার প্রিয় মানুষ । আল্লাহ উনাকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন। আমীন ।
@robinahmad45444 жыл бұрын
স্যার আপনার কথা শুনলে বুঝা যায় আল্লাহ কে আপনি কতোটা ভালোবাসেন
@muhammadarif37412 жыл бұрын
মাশা আল্লাহ, সঠিক আকিদা,প্রিয় স্যার ❤️
@dc50337 жыл бұрын
মাশাআল্লাহ, মাশাআল্লাহ, মাশাআল্লাহ! জাযাকামুল্লাহ খাইরন, জাযাকামুল্লাহ খাইরন, জাযাকামুল্লাহ খাইরন (আমিন ) । অ-সা-ধা-র-ণ ভাবে বুঝিয়ে গেছেন। এর পর আর কি থাকতে পারে! মুফতি মেন্ক, এর একটি লেকচারে কিয়ামতের আলামত নিয়ে কথা বলেছিলেন । কিয়ামত সংঘটিত হওয়ার আলামত হলো আল্লাহ্ সূবহানাহুতা'আলা "এলেম" উঠিয়ে নিবেন অর্থাত "আলেম" দের তুলে নেয়া। এবং ঐ আলমের স্থান পূরনের জন্য "10 জন আলেম" প্রয়োজন হবে । আবার ঐ 10 জনের মধ্যে এক জন মৃত্যু বরণ করলে আরো 10 জন লাগবে, এভাবে ঘাটতি পূরণ করতে করতে কিয়ামত এসে যাবে । মুফতি কাজী ইব্রাহিম উনার মৃত্যুর পর যখন বলেছিলেন "এই ঘাটতি" অপূরণীয়" তখন বুঝতে পারিনি । এতটুকু বুঝেছিলাম "এমন নক্ষত্র" আর পাব না । সেই দিন টি মনে হলে এবং তাঁর লেখা বই পড়ার সময় কষ্ট হয় এবং দোয়া করি আল্লাহ সুবহানুতা'আলা তাঁকে "জান্নাতুল ফেরদাউস" দান করুন (আমিন )।
@mdsaiyed12254 жыл бұрын
আল্লাহ তাকে জান্নাত দান করুন।
@mdrobiulmdrobiul34925 жыл бұрын
আল্লাহ তুমি আমার বাবা এবং তাকে এবং সকল মুসলমানদের মাপ করো
@SunnahTrust5 жыл бұрын
আমিন
@98mdeyakubali743 жыл бұрын
আল্লাহ প্রিয় হুজুর কে মাফ কর আমিন। চমৎকার জবাব
@SunnahTrust3 жыл бұрын
জাঝাকাল্লাহু খাইরান
@raffeislam83882 жыл бұрын
Allah hu akbar Alhamdulillah Subhan Allah masaallah
@s.m.nuruzzaman92286 жыл бұрын
সুবহানাল্লাহ। এসব প্রশ্নের উত্তর সবাই বুঝাতে পারে না।
@RobinFarhan-i1c9 ай бұрын
বাংলার শ্রেষ্ঠ আলেম ও সবচেয়ে ভালো নিরহংকার আলেম ডক্টর আবদুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহিমাহুল্লাহ স্যার ❤ তাঁর প্রত্যেকটি কথা যেনো একেকটি হীরা
@lovelyakhter80126 жыл бұрын
Allah apnake behesth nasib karun..ameen
@safatullahshaikh95763 жыл бұрын
মাশাআল্লাহ, খুব সুন্দর উত্তর।
@waliulhaq24699 ай бұрын
আমিরুল মুমিনিন,সিদ্দিকে আকবার,ফারুক ই আজম,হাফিজ ই কুরআন,মাওলা ইমাম আলী(আ) বলেন: "আল্লাহকে চেনো আল্লাহর মাধ্যমে, রাসুলুল্লাহ সাঃ কে তাঁর (নবুয়্যতী)বানী দ্বারা,এবং ঐশী কর্তৃত্ব বলে যারা অধিষ্ঠিত তাঁদেরকে তাঁদের ন্য্যায়নিষ্ঠ আদেশ, তাঁদের আদালত (ন্যায়নিষ্ঠতা) ও সৎকর্ম দ্বারা। "
@সোনালীদ্বীনেরঅপেক্ষায়5 жыл бұрын
আল্লাহু আকবার।
@arifbillah13844 жыл бұрын
মাশাল্লাহ্ সঠিক কথা ভালো লাগলো
@shahanaakter70324 жыл бұрын
আপনার অনেক সাহস মুসা আঃ এর মত।
@ShabbirH.Shohan Жыл бұрын
subhan'Allah ✨
@abdurrahmanshoykot16214 жыл бұрын
আলহামদুলিল্লাহ
@avishekchakraborty83677 жыл бұрын
very good
@ferdouskhan9251 Жыл бұрын
গুড
@alomgirhossain17794 жыл бұрын
আল্লাহু আকবার
@kazimohammad51178 жыл бұрын
masaallah
@aminbadsha22358 жыл бұрын
Mashaa Allah..
@ISLAMICCHANNEL56 жыл бұрын
Amin Badsha kzbin.info/www/bejne/l3WolIiceLB-rqc
@farhadaliali60527 жыл бұрын
masah allah
@ISLAMICCHANNEL56 жыл бұрын
Farhadali Ali kzbin.info/www/bejne/l3WolIiceLB-rqc
@tanvirtt12142 ай бұрын
Vai apnar video nite pari
@nibirsactiongamecorner87383 жыл бұрын
Ma sha Allah hujur er aqeeda thik ase,ahle hadeeth er moto dehobadi chilen na tini.
@hasan9.112 жыл бұрын
ইউটিউব দেখি পণ্ডিত গিরি করতে আসছেন আর বিচার করতে আসছেন কে মুজাসসিমা কে কি না। গেমিং এর মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকা আপনার উচিত, পাকনামি না করে। উনি রহ সম্পূর্ণভাবে সালাফদের সেই আকীদাহ যার দাওয়াত পরবর্তীতে শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়্যাহ রহ দিয়েছেন সেই আকীদার উপর ছিলেন। স্যারের বই পড়লেই স্পষ্ট বুঝা যায় তিনিই আলহামদুলিল্লাহ সেই সহীহ আকিদার উপর আছেন যেইটা কে আপনারা নজদি তাইমি আকীদাহ বলেন
@nibirsactiongamecorner87382 жыл бұрын
@@hasan9.11 apni kalima pore muslim hon age
@Tasaouf718 Жыл бұрын
আল্লাহ স্থান, কাল, দেহ থেকে পবিত্র। কেউ তাকে পরিবেষ্টন করে আছেন। কেউ তাকে পরিবেষ্টন করতে পারেনা।
@michaelalan552010 ай бұрын
কথাটা কেমন হলো? স্থান - আল্লাহ আরশের উপরে আছেন তবে নলেজ,দেখা,শোনা দিয়ে সরবএ, সব জায়গায়, সব কিছুকে ঘিরে আছেন। কাল - অনন্ত কাল ধরে আছেন, শুরু নাই,শেষ নাই। দেহ -এটা এলমে গায়েব। সুধু আমরা এটুকু জানি যা কোরানে আল্লাহ নিজেই নিজের সম্পর্কে বলেছেন - কোরান- ৪২:১১- কোন কিছুরই ( পৃথিবী, আসমান, সব সৃষ্ট জিনিষ, জীব, whatever - anything) সাথে আল্লাহর সাদৃশ্য, তুলনা নাই। সুতরাং, আমরা যা দেখি,শুনি,জানি -তার কোন কিছরই সাথে আল্লাহ র সাদৃশ্য, তুলনা করা যাবে না। এটা এলমে গায়েব। তবে হা - কেয়ামতে এবং জান্নাতে আল্লাহ কে মুমিনরা নিজের চোখে পরিষ্কার দেখবে যে ভাবে ফুল চাদ কে দেখা যায় ( কোরান ৭৫:২২-২৩, সহীহ হাদীস).
@mohsinkamal21558 жыл бұрын
স্যার রহ. তার যামানার সবচেয়ে বড় মুহাদ্দিস ছিলেন।
@ISLAMICCHANNEL56 жыл бұрын
Mohsin Kamal kzbin.info/www/bejne/l3WolIiceLB-rqc
@MdNirobKhanMd6 жыл бұрын
Mohsin Kamal vai apnake ami dolil diya dekai dibi korwan a allah sorbotto birajman.. apne dekban..
@shahroukhhossaintonmoy2625 жыл бұрын
@@MdNirobKhanMd No...Allah arsher upor...7 jagay ase...Toha-5,Yunus-3,Araf-54,Furqan-59,etc...ar shob jagay ase tar power,dristi,help...kintu sottagoto vabe arsher upor
@mdsaiyed12254 жыл бұрын
@@MdNirobKhanMd dolil daw
@tohakhan3666 Жыл бұрын
শায়েখ রহ. যেই কথা বললেন সেটাই আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামায়াতের আকিদা।আল্লাহ কোনো মাখলুকের মুখাপেক্ষী নন। আরশ আল্লাহর সৃষ্টি তাই আল্লাহ আরশেরও মুখাপেক্ষী নন।আমাদের আকিদা হলো আল্লাহ তেমনি আছেন যেমন তিনি সকল কিছু সৃষ্টির পূর্বে ছিলেন।আল্লাহ কুদরতিভাবে সর্বত্র বিরাজমান অর্থাৎ আল্লাহর কুদরত সর্বত্র বিরাজমান তিনি নন।আল্লাহ সত্ত্বাগত ভাবে আরশে বিরাজমান জাতিভাবে নন।
@আলোরআহ্বান2 жыл бұрын
❤️❤️❤️
@mdafzal47754 жыл бұрын
প্রশ্ন কি করল আর আপনি টাইটেল কি লিখেছেন?
@afzalsarker83073 жыл бұрын
Kursi kothay?
@michaelalan552010 ай бұрын
কুরসী সাত আসমানের উপরে,তার উপর আরশ - সৃষ্টির শেষ সীমা। তার উপরে আল্লাহ আছেন।
আল্লাহর জন্য সীমা দিক পরিসীমা নির্ধারণ করার বিভিন্ন উদ্দেশ্য হতে পারে। বরং এটা সালাফদের থেকে প্রমাণিত এক কথায় সাধারণ ভাবে বলতে গেলে বলা যায় যে ইমাম ত্বহাবির “আল্লাহ ছয় দিক, সীমা পরিসীমা থেকে পবিত্র” দাবীটি মূর্খ মাতুরীদিরা যেই উদ্দেশ্য নেয় তা বাতিল। ইমাম ইবনে আবিল ইজ্জ আল হানাফী রহ তিনি আলহামদুলিল্লাহ এইটার সুন্দর ব্যাখ্যা করেছেন। ইবনে তাইমিয়্যাহ রহও আল্লাহর জন্য সীমা নির্ধারণ করার বিষয়ে বিস্তারিত ব্যাখ্যা দিয়েছিলেন
@rafihossen32695 жыл бұрын
অামিন
@abdusssattar5713 жыл бұрын
Imam gajjali ra: ehaul ulom book ta porun ,akaid er10 ta mulniti
@hasan9.112 жыл бұрын
নাউযুবিল্লাহ গাজ্জালী পথভ্রষ্ট ছিল। আশ'আরী আকিদার লোক
@alauddinmallick39826 жыл бұрын
Allahr Ars ki Allahr cheye boro?
@mashiurrahman81143 жыл бұрын
নাউজুবিল্লাহ
@mashiurrahman81143 жыл бұрын
এমন প্রশ্ন করা বিদাত
@asaduzzamanrasel78723 жыл бұрын
লোকটির প্রশ্নের সঠিক উত্তর বক্তা দিতে পারেননি। এ বিষয় বক্তার আরো গবেষণা করা উচিত বলে মনে করছি।
@SunnahTrust3 жыл бұрын
এই বিষয়ে বিস্তারিত জানতে আমাদের সাইটে প্রশ্ন করুন ইন শা আল্লাহ উত্তর পাবেন - assunnahtrust.com/ask-question/
@asaduzzamanrasel78723 жыл бұрын
@@SunnahTrust ধন্যবাদ
@Sohelsardar1192 жыл бұрын
@@asaduzzamanrasel7872 আপনি কি জানেন? এনার সম্পর্কে জানেন?
@asaduzzamanrasel78722 жыл бұрын
@@Sohelsardar119 হুম জানি।
@Sohelsardar1192 жыл бұрын
@@asaduzzamanrasel7872 আমার মনে হয় উনি সঠিক উত্তর দিয়েছেন
@arliton84358 жыл бұрын
se ki vuja neje vuje na
@MuhammodApon8 ай бұрын
ইমাম আবু হানিফা (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, “আমরা স্বীকার ও বিশ্বাস করি যে, মহান আল্লাহ আরশের উপর অধিষ্ঠান গ্রহণ করেন, আরশের প্রতি তাঁর কোনোরূপ প্রয়োজন ব্যতিরেকে এবং আরশের উপরে স্থিরতা-উপবেশন ব্যতিরেকে। তিনি আরশ ও অন্য সবকিছুর সংরক্ষক। তিনি যদি আরশের মুখাপেক্ষী হতেন তাহলে বিশ্ব সৃষ্টি করতে ও পরিচালনা করতে পারতেন না, বরং তিনি মাখলুকের মত পরমুখাপেক্ষী হতেন। আর যদি তাঁর আরশের উপরে উপবেশন করার প্রয়োজনীয়তা থাকে তবে আরশ সৃষ্টির পূর্বে তিনি কোথায় ছিলেন? কাজেই আল্লাহ এ সকল বিষয় থেকে পবিত্র ও অনেক অনেক ঊর্ধ্বে “[ইমাম আবু হানিফা, আল ওয়াসিয়াহ, পৃষ্ঠা-৭৭] ইমাম আযমের এ বক্তব্য উল্লেখ করে মোল্লা আলী কারী হানাফী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, “এ বিষয়ে ইমাম মালিক(রাহিমাহুল্লাহ) খুবই ভাল কথা বলেছেন। তাঁকে আল্লাহর আরশের উপরে ইসিতিওয়া বা অধিষ্ঠান বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, “ইসতিওয়া বা অধিষ্ঠান পরিজ্ঞাত, এর পদ্ধতি বা স্বরূপ অজ্ঞাত, এ বিষয়ে প্রশ্ন করা বিদ'আত এবং এ বিষয় বিশ্বাস করা জরুরী “[মোল্লা আলী কারী, শারহুল ফিকহিল আকবর, পৃষ্ঠা-৭০] ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রাহিমাহুল্লাহ) বলতেন,” মহান আল্লাহ আরশের উপর অধিষ্ঠিত অধিষ্ঠিত হওয়ার অর্থ তিনি এর ঊর্ধ্বে। মহান আল্লাহ আরশ সৃষ্টির পূর্ব থেকেই সবকিছুর ঊর্ধ্বে। তিনি সকল কিছুর ঊর্ধ্বে এবং সকল কিছুর উপরে। এখানে আরণকে উল্লেখ করার কারণ আরশের মধ্যে এমন বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা অন্য কোনো কিছুর মধ্যে নেই। তা হলো আরশ সবচেয়ে মর্যাদাময় সৃষ্টি এবং সব কিছুর ঊর্ধ্বে। মহান আল্লাহ নিজের প্রশংসা করে বলেছেন যে, তিনি আরশের উপর অধিষ্ঠিত, অর্থাৎ তিনি আরশের ঊর্ধ্বে। আরশের উপরে অধিষ্ঠানের অর্থ আরশ স্পর্শ করে অবস্থান করা নয়। মহান আল্লাহ এরূপ ধারণার অনেক ঊর্ধ্বে। আরশ সৃষ্টির পূর্বে এবং আরশ সৃষ্টির পরে মহান আল্লাহ একই অবস্থায় রয়েছেন; কোনোরূপ পরিবর্তন তাঁকে স্পর্শ করেনি, কোনো গণ্ডি বা সীমা তাঁকে সীমায়িত করতে পারে না। যারা বলেন যে, মহান আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান তাদের কথা তিনি অস্বীকার ও প্রতিবাদ করতেন। কারণ সকল স্থানই গণ্ডি বা সীমায় আবদ্ধ। তিনি আব্দুর রহমান ইবনে মাহদী থেকে, তিনি ইমাম মালিক থেকে উদ্ধৃত করতেন, মহান আল্লাহ মহা পবিত্র আরশের ঊর্ধ্বে সমাসীন এবং তার জ্ঞান-ইলম সর্বত্র বিদ্যমান। কোনো স্থানই তার জ্ঞানের আওতার বাইরে নয়।আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান কথাটি ইমাম আহমদ ঘৃণ্য বলে গণ্য করতেন “[আহমদ ইবনু হাম্বাল, আল আকীদাহ, আবূ খাল্লালের বর্ণনা, পৃষ্ঠা-১০২-১১১]
@MuhammadAshraf-lj2ru11 ай бұрын
আল্লাহ তখনও ছিলেন, যখন আরশ ছিল না। আল্লাহ তখনও থাকবেন, যখন আরশ থাকবে না। আল্লাহ কোনো সৃষ্টির মতো নন। আল্লাহ কোনো সৃষ্টির মুখাপেক্ষী নন। কাজেই অবস্থানের জন্য আল্লাহর কোনো স্থানের প্রয়োজন নেই। আর যেসব আয়াতে বা হাদিসে সাধারণ অর্থে বর্ণিত আছে যে, "আল্লাহ আসমানে বা আরশে রয়েছে", সেসব আয়াত বা হাদিস ব্যাখ্যামূলক অর্থে নিতে হবে।
@MuhammodApon8 ай бұрын
ইমাম আবু হানিফা (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, “আমরা স্বীকার ও বিশ্বাস করি যে, মহান আল্লাহ আরশের উপর অধিষ্ঠান গ্রহণ করেন, আরশের প্রতি তাঁর কোনোরূপ প্রয়োজন ব্যতিরেকে এবং আরশের উপরে স্থিরতা-উপবেশন ব্যতিরেকে। তিনি আরশ ও অন্য সবকিছুর সংরক্ষক। তিনি যদি আরশের মুখাপেক্ষী হতেন তাহলে বিশ্ব সৃষ্টি করতে ও পরিচালনা করতে পারতেন না, বরং তিনি মাখলুকের মত পরমুখাপেক্ষী হতেন। আর যদি তাঁর আরশের উপরে উপবেশন করার প্রয়োজনীয়তা থাকে তবে আরশ সৃষ্টির পূর্বে তিনি কোথায় ছিলেন? কাজেই আল্লাহ এ সকল বিষয় থেকে পবিত্র ও অনেক অনেক ঊর্ধ্বে “[ইমাম আবু হানিফা, আল ওয়াসিয়াহ, পৃষ্ঠা-৭৭] ইমাম আযমের এ বক্তব্য উল্লেখ করে মোল্লা আলী কারী হানাফী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, “এ বিষয়ে ইমাম মালিক(রাহিমাহুল্লাহ) খুবই ভাল কথা বলেছেন। তাঁকে আল্লাহর আরশের উপরে ইসিতিওয়া বা অধিষ্ঠান বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, “ইসতিওয়া বা অধিষ্ঠান পরিজ্ঞাত, এর পদ্ধতি বা স্বরূপ অজ্ঞাত, এ বিষয়ে প্রশ্ন করা বিদ'আত এবং এ বিষয় বিশ্বাস করা জরুরী “[মোল্লা আলী কারী, শারহুল ফিকহিল আকবর, পৃষ্ঠা-৭০] ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রাহিমাহুল্লাহ) বলতেন,” মহান আল্লাহ আরশের উপর অধিষ্ঠিত অধিষ্ঠিত হওয়ার অর্থ তিনি এর ঊর্ধ্বে। মহান আল্লাহ আরশ সৃষ্টির পূর্ব থেকেই সবকিছুর ঊর্ধ্বে। তিনি সকল কিছুর ঊর্ধ্বে এবং সকল কিছুর উপরে। এখানে আরণকে উল্লেখ করার কারণ আরশের মধ্যে এমন বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা অন্য কোনো কিছুর মধ্যে নেই। তা হলো আরশ সবচেয়ে মর্যাদাময় সৃষ্টি এবং সব কিছুর ঊর্ধ্বে। মহান আল্লাহ নিজের প্রশংসা করে বলেছেন যে, তিনি আরশের উপর অধিষ্ঠিত, অর্থাৎ তিনি আরশের ঊর্ধ্বে। আরশের উপরে অধিষ্ঠানের অর্থ আরশ স্পর্শ করে অবস্থান করা নয়। মহান আল্লাহ এরূপ ধারণার অনেক ঊর্ধ্বে। আরশ সৃষ্টির পূর্বে এবং আরশ সৃষ্টির পরে মহান আল্লাহ একই অবস্থায় রয়েছেন; কোনোরূপ পরিবর্তন তাঁকে স্পর্শ করেনি, কোনো গণ্ডি বা সীমা তাঁকে সীমায়িত করতে পারে না। যারা বলেন যে, মহান আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান তাদের কথা তিনি অস্বীকার ও প্রতিবাদ করতেন। কারণ সকল স্থানই গণ্ডি বা সীমায় আবদ্ধ। তিনি আব্দুর রহমান ইবনে মাহদী থেকে, তিনি ইমাম মালিক থেকে উদ্ধৃত করতেন, মহান আল্লাহ মহা পবিত্র আরশের ঊর্ধ্বে সমাসীন এবং তার জ্ঞান-ইলম সর্বত্র বিদ্যমান। কোনো স্থানই তার জ্ঞানের আওতার বাইরে নয়।আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান কথাটি ইমাম আহমদ ঘৃণ্য বলে গণ্য করতেন “[আহমদ ইবনু হাম্বাল, আল আকীদাহ, আবূ খাল্লালের বর্ণনা, পৃষ্ঠা-১০২-১১১]
@alimlovely14588 жыл бұрын
Nonsense
@ab.36972 жыл бұрын
*RiP my sir*
@abdusssattar5713 жыл бұрын
Imam gajjali ra: ehaul ulom book ta porun ,akaid er10 ta mulniti