আল্লাহর অবস্থান বিষয়ে সঠিক আকিদা কি আপনি জানেন ? || মোহাম্মদ ইসমাইল হুসাইন

  Рет қаралды 2,941

Labbaik bd

Labbaik bd

Күн бұрын

Пікірлер: 42
@Labbaikbd
@Labbaikbd Жыл бұрын
✅ ভর্তি চলছে ✅ ভর্তি চলছে মাওলানা বেলাল বিন আলী পরিচালিত মাদরাসা, "মারকাযু আহলিস সুন্নাহ ওয়াল জামাআহ" মাদরাসায় ✅ভর্তি চলছে ✅ মাদরাসার বিভাগসমূহ ও বৈশিষ্ট্যঃ • মক্তব ও হিফজ। • কিতাব বিভাগ (মাদানী নেসাব) (২০২৩ সালে শুধু প্রথম বর্ষে ভর্তি নেওয়া হবে। ইন শা আল্লাহ।) • আকিদা বিভাগ (একবছর মেয়াদী)। • পবিত্র রমাদানে ১৬ দিনব্যাপী আকিদা প্রশিক্ষণ। ✅ মক্তব ও হিফজ বিভাগের বৈশিষ্ট্যঃ • মাতৃত্ব ও পিতৃত্বের ছায়ায় পাঠদান। • মনোরম পরিবেশ এবং মানসম্মত খাবার পরিবেশন। • সিসি ক্যামেরা দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। • তাজবিদভিত্তিক বিশুদ্ধ উচ্চারণে কুরআন শিক্ষা। • সাপ্তাহিক মশক, শুনানোর ব্যবস্থা। জরুরী আকিদা ও হাদিস মুখস্থ। • প্রয়োজনীয় বাংলা, ইংরেজি ও গণিত শিক্ষা। • যত দ্রুত সম্ভব হিফজ সম্পন্ন করে কিতাব বিভাগে নিয়ে আসা। ✅ কিতাব বিভাগের বৈশিষ্ট্যঃ • প্রথম বছরেই আরবিতে বলতে, পড়তে ও লিখতে পারা। • আকিদা শিক্ষা এবং আরবি ও বাংলা সাহিত্য চর্চা এবং ইংরেজি, গণিত ও কম্পিউটার শিক্ষা। • হিফজুল হাদিস বা হাদিস মুখস্থ। • তাহকীক ও বিস্তৃত মুতালার যাওক তৈরি করা। • দরসের সাথে সাথে প্রতিটি বিষয়ে খারেজি মুতালায় গুরুত্ব দান। • মাদরাসার পক্ষ থেকে দরসের নির্ধারিত কিতাবের সাথে সংশ্লিষ্ট কিতাবের ব্যবস্থা। • সুদক্ষ শিক্ষকমণ্ডলীর সার্বক্ষণিক তত্ত্বাবধানে ২৪ ঘণ্টা রুটিনের মাধ্যমে পাঠদান। • হাফেজ ছাত্রদের জন্য সাপ্তাহিক সবিনার ব্যবস্থা। • সুপ্ত প্রতিভা বিকাশে আরবি বাংলা বক্তৃতা, প্রবন্ধ ও বিতর্ক অনুষ্ঠান। • প্রতিদিন তালীম ও মাসিক তারবিয়াতি মাজলিস। ✅ আকিদা বিভাগের বৈশিষ্ট্যঃ • কুরআন সুন্নাহ থেকে আকিদা উপস্থাপন। • আরকানে ঈমান তথা ঈমানের মৌলিক ছয় বিষয় ও সংশ্লিষ্ট বিষয়ে দলিল ভিত্তিক আকিদা মুখস্থ করন। • তাওহীদ - শিরক ও ঈমান-কুফরের পরিচয় ও প্রকারের বিস্তারিত বিবরণ। • শরহুল আসমাইল হুসনা। • আশারি-মাতুরিদি পরিচয়, ইতিহাস এবং ইখতেলাফ ও সমাধান। • মুতাজিলা, কাদিয়ানী, খতমে নবুওয়াত, বর্তমান সালাফি, বিভিন্ন যুগের সকল ফেরকার পরিচয়, আকিদা ও খণ্ডন। • আকিদার প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা, তিন স্তরের কিতাব পড়া, বুঝা ও বুঝানোর মত যোগ্য করে গড়ে তোলা। • আকিদার কিতাবের সাথে সাথে উছুলুত তাফসীর, উছুলুল হাদিস, উছুলুল ফিকহের কিছু কিতাব পাঠদান। • আকিদা সংক্রান্ত তামরীন ও হাদিস তাখরিজ এবং মাসিক মুহাযারা। ✅ ১৬ দিনের আকিদা প্রশিক্ষণের বৈশিষ্ট্যঃ • ইমাম আবু হানিফা রহ. ও হানাফি মানহাজ অনুযায়ী “আল-আকিদাদুত তাহাবিয়াহ” পাঠদান। • তাওহীদ-শিরক ও ঈমান-কুফরের পরিচয় ও প্রকারের বিস্তারিত বিবরণ। • আরকানে ঈমান তথা ঈমানের মৌলিক ছয় বিষয় ও সংশ্লিষ্ট বিষয়ে দলিলভিত্তিক আকিদা মুখস্থ করণ। • বর্তমান সালাফি এবং সমসাময়িক কতিপয় ভ্রান্ত ফেরকার পরিচয় ও খণ্ডন। ✅ পবিত্র রমাদান থেকে ভর্তি প্রক্রিয়া শুরু। যাতায়াত: সামসুল হক খান স্কুল রোড, মডার্ন হারবাল সংলগ্ন। কোনাপাড়া, ডেমরা, ঢাকা ১৩৬২ ✅সার্বিক যোগাযোগঃ ০১৮৬২-৫০৯৩৩৯ - ০১৯৭৯-৮৬৬৪৫৫ ✅ মাদরাসাতুল মাদীনার শিক্ষকদের পরামর্শে ও ফুযালা দ্বারা পরিচালিত) জাযাকাল্লাহু খাইরান।
@MuhammodApon
@MuhammodApon 7 ай бұрын
ইমাম আবু হানিফা (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, “আমরা স্বীকার ও বিশ্বাস করি যে, মহান আল্লাহ আরশের উপর অধিষ্ঠান গ্রহণ করেন, আরশের প্রতি তাঁর কোনোরূপ প্রয়োজন ব্যতিরেকে এবং আরশের উপরে স্থিরতা-উপবেশন ব্যতিরেকে। তিনি আরশ ও অন্য সবকিছুর সংরক্ষক। তিনি যদি আরশের মুখাপেক্ষী হতেন তাহলে বিশ্ব সৃষ্টি করতে ও পরিচালনা করতে পারতেন না, বরং তিনি মাখলুকের মত পরমুখাপেক্ষী হতেন। আর যদি তাঁর আরশের উপরে উপবেশন করার প্রয়োজনীয়তা থাকে তবে আরশ সৃষ্টির পূর্বে তিনি কোথায় ছিলেন? কাজেই আল্লাহ এ সকল বিষয় থেকে পবিত্র ও অনেক অনেক ঊর্ধ্বে “[ইমাম আবু হানিফা, আল ওয়াসিয়াহ, পৃষ্ঠা-৭৭] ইমাম আযমের এ বক্তব্য উল্লেখ করে মোল্লা আলী কারী হানাফী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, “এ বিষয়ে ইমাম মালিক(রাহিমাহুল্লাহ) খুবই ভাল কথা বলেছেন। তাঁকে আল্লাহর আরশের উপরে ইসিতিওয়া বা অধিষ্ঠান বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, “ইসতিওয়া বা অধিষ্ঠান পরিজ্ঞাত, এর পদ্ধতি বা স্বরূপ অজ্ঞাত, এ বিষয়ে প্রশ্ন করা বিদ'আত এবং এ বিষয় বিশ্বাস করা জরুরী “[মোল্লা আলী কারী, শারহুল ফিকহিল আকবর, পৃষ্ঠা-৭০] ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রাহিমাহুল্লাহ) বলতেন,” মহান আল্লাহ আরশের উপর অধিষ্ঠিত অধিষ্ঠিত হওয়ার অর্থ তিনি এর ঊর্ধ্বে। মহান আল্লাহ আরশ সৃষ্টির পূর্ব থেকেই সবকিছুর ঊর্ধ্বে। তিনি সকল কিছুর ঊর্ধ্বে এবং সকল কিছুর উপরে। এখানে আরণকে উল্লেখ করার কারণ আরশের মধ্যে এমন বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা অন্য কোনো কিছুর মধ্যে নেই। তা হলো আরশ সবচেয়ে মর্যাদাময় সৃষ্টি এবং সব কিছুর ঊর্ধ্বে। মহান আল্লাহ নিজের প্রশংসা করে বলেছেন যে, তিনি আরশের উপর অধিষ্ঠিত, অর্থাৎ তিনি আরশের ঊর্ধ্বে। আরশের উপরে অধিষ্ঠানের অর্থ আরশ স্পর্শ করে অবস্থান করা নয়। মহান আল্লাহ এরূপ ধারণার অনেক ঊর্ধ্বে। আরশ সৃষ্টির পূর্বে এবং আরশ সৃষ্টির পরে মহান আল্লাহ একই অবস্থায় রয়েছেন; কোনোরূপ পরিবর্তন তাঁকে স্পর্শ করেনি, কোনো গণ্ডি বা সীমা তাঁকে সীমায়িত করতে পারে না। যারা বলেন যে, মহান আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান তাদের কথা তিনি অস্বীকার ও প্রতিবাদ করতেন। কারণ সকল স্থানই গণ্ডি বা সীমায় আবদ্ধ। তিনি আব্দুর রহমান ইবনে মাহদী থেকে, তিনি ইমাম মালিক থেকে উদ্ধৃত করতেন, মহান আল্লাহ মহা পবিত্র আরশের ঊর্ধ্বে সমাসীন এবং তার জ্ঞান-ইলম সর্বত্র বিদ্যমান। কোনো স্থানই তার জ্ঞানের আওতার বাইরে নয়।আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান কথাটি ইমাম আহমদ ঘৃণ্য বলে গণ্য করতেন “[আহমদ ইবনু হাম্বাল, আল আকীদাহ, আবূ খাল্লালের বর্ণনা, পৃষ্ঠা-১০২-১১১]
@Labbaikbd
@Labbaikbd Жыл бұрын
✅ এই দাওয়াতি কাজকে আরো এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য সর্বদা আপনার নেক দোয়া ও আর্থিক সহায়তা কামনা করছি। ✅ লাব্বাইক বিডি-এর অফিসিয়াল নাম্বার: +8801979866455 (বিকাশ - রকেট - নগদ - পার্সোনাল) ✅ ব্যাংক একাউন্ট: Md. balal hossain 1971520001287 Dutch Bangla Bank limited- Matuail branch আল্লাহ তায়ালা আপনার দানকে কবুল করুন ও আরো বরকত দান করুন। আমীন। জাযাকাল্লাহু খাইরান।
@user-xy7hahaahw
@user-xy7hahaahw 6 ай бұрын
মহান আল্লাহ্ স্বত্তাগতভাবে আরশের উপর আছেন এইটাই চূড়ান্ত সত্য এটাই সকল সাহাবী(রাঃ) ও তাবীঈ ও সালাফদের আকিদা।তোমাদের এই চ্যানেল বিভ্রান্তি পথভ্রষ্টতা ছড়াচ্ছে।
@SHLAXMIPUR
@SHLAXMIPUR Жыл бұрын
ভাই আমার, অনেক দিন পরে তোমাকে দেখে সত্যি অনেক ভালো লাগলো 🥰
@mdmahin8424
@mdmahin8424 Жыл бұрын
মাশাল্লাহ অনেক সুন্দর অলোচনা
@RabiulIslam-rf7wd
@RabiulIslam-rf7wd Жыл бұрын
جزاک اللہ خیرا
@imranhossainchoudhury8424
@imranhossainchoudhury8424 Жыл бұрын
Masa Allah
@omerfaruk4061
@omerfaruk4061 Жыл бұрын
মাশা-আল্লাহ
@muftirijwanullahkhanqasemi9160
@muftirijwanullahkhanqasemi9160 Жыл бұрын
মাশাআল্লাহ সুন্দর আলোচনা ❤❤❤
@m6h6mmad
@m6h6mmad 5 ай бұрын
আবূ হুরায়রাহ্ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেনঃ প্রতি রাত্রে শেষ তৃতীয়াংশে আমাদের মর্যাদাবান বারাকাতপূর্ণ রব দুনিয়ার আকাশে নেমে আসেন এবং বলেন, ’যে আমাকে ডাকবে আমি তার ডাকে সাড়া দেব। যে আমার নিকট কিছু প্রার্থনা করবে আমি তাকে তা দান করব। যে আমার নিকট মাফ চাইবে আমি তাকে মাফ করে দেব।’ (বুখারী, মুসলিম)
@Body_transformation1
@Body_transformation1 Жыл бұрын
এগিয়ে যান
@S-UTv
@S-UTv Жыл бұрын
মাশাল্লাহ ভাই
@m6h6mmad
@m6h6mmad 8 ай бұрын
আল্লাহ্‌, যিনি আকাশমণ্ডলী, পৃথিবী ও উহাদের অন্তর্বর্তী সমস্ত কিছু সৃষ্টি করিয়াছেন ছয় দিনে। অতঃপর তিনি ‘আরশে সমাসীন হন। তিনি ব্যতীত তোমাদের কোন অভিভাবক নাই এবং সুপারিশকারীও নাই ; তবু কি তোমরা উপদেশ গ্রহণ করিবে না ? اَللّٰهُ الَّذِىْ خَلَقَ السَّمٰوٰتِ وَالْاَرْضَ وَمَا بَيْنَهُمَا فِىْ سِتَّةِ اَيَّامٍ ثُمَّ اسْتَوٰى عَلَى الْعَرْشِ‌ؕ مَا لَكُمْ مِّنْ دُوْنِهٖ مِنْ وَّلِىٍّ وَّلَا شَفِيْعٍ‌ؕ اَفَلَا تَتَذَكَّرُوْنَ সূরা নম্বর: ৩২ আয়াত নম্বর: ৪ তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহ্‌, যিনি আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবী ছয় দিনে সৃষ্টি করেন, অতঃপর তিনি আর্‌শে সমাসীন হন। তিনি সকল বিষয় পরিচালনা করেন। তাহার অনুমতি লাভ না করিয়া সুপারিশ করিবার কেহ নাই। ইনিই আল্লাহ্‌, তোমাদের প্রতিপালক, সুতরাং তাহার ‘ইবাদত কর। তবুও কি তোমরা উপদেশ গ্রহণ করিবে না ? اِنَّ رَبَّكُمُ اللّٰهُ الَّذِىْ خَلَقَ السَّمٰوٰتِ وَالْاَرْضَ فِىْ سِتَّةِ اَيَّامٍ ثُمَّ اسْتَوٰى عَلَى الْعَرْشِ‌ يُدَبِّرُ الْاَمْرَ‌ؕ مَا مِنْ شَفِيْعٍ اِلَّا مِنْۢ بَعْدِ اِذْنِهٖ‌ ؕ ذٰ لِكُمُ اللّٰهُ رَبُّكُمْ فَاعْبُدُوْهُ‌ ؕ اَفَلَا تَذَكَّرُوْنَ সূরা নম্বর: ১০ আয়াত নম্বর: ৩
@MdAbdulAwal-n4o
@MdAbdulAwal-n4o Жыл бұрын
তাহলে যে সমস্ত আয়াত এবং হাদিসে আল্লাহ আরশের উপর সমাসীন ইত্যাদি রয়েচে এসবের ব্যখ্যা কি?
@hasanmahmudmim2921
@hasanmahmudmim2921 Жыл бұрын
জি তে রাহো ।
@AnamulHoque-ps7rf
@AnamulHoque-ps7rf 3 ай бұрын
ইমাম আবু হানিফার কথা দিলেন না কেন?ধরা পড়ে যাবে।
@MuhammedAbidullah
@MuhammedAbidullah 11 ай бұрын
قال لأن الله يقول: {الرَّحْمَنُ عَلَى الْعَرْشِ اسْتَوَى} وعرشه فوق سبع سماوات. قال: فإنه يقول: على العرش استوى، ولكن لا يدري العرش في الأرض أو في السماء؟ قال: إذا أنكر أنه في السماء فقد كفر. ففي هذا الكلام المشهور عن أبي حنيفة عند أصحابه: أنه كفّر الواقف الذي يقول: لا أعرف ربي في السماء أم في الأرض، فكيف يكون الجاحد النافي الذي يقول ليس في السماء، أو ليس في السماء ولا في الأرض؟ واحتج على كفره بقوله: {الرَّحْمَنُ عَلَى الْعَرْشِ اسْتَوَى} قال: وعرشه فوق سبع سماوات] .
@mdrezaurrahman9162
@mdrezaurrahman9162 Жыл бұрын
Imams Abu hanifa ki bolachen ?
@aminurrahim3813
@aminurrahim3813 Жыл бұрын
At 2:41 you said what abu mansur al maturidi said. So i think you follow ashari/ maturidi for aqeeda. But all the four imam abu hanifa, shafi,hamboli and maliki (may ALLAH be pleased with them) used to have different aqeedah than yours. And please don't say its the aqeedah of ahle sunnah wal jamah. If you say this its not correct brother. I'm explaining it cause many ppl would be confused after hearing you. So I'm just explaining Alhamdulillah.
@ShahidulIslam-uq2fb
@ShahidulIslam-uq2fb Жыл бұрын
ইন্নাল্লাহা কুল্লি শাই ইন কদির। এই কথাটা তো কুরআানে আছে। এই কথার অর্থ কি?
@mamonmunsi7176
@mamonmunsi7176 Жыл бұрын
A bapare imam Abu hanifa ki bolen
@fazlerabbi8956
@fazlerabbi8956 Жыл бұрын
আহলে হাদীস আর হানাফী মাযহাব বুঝার তাওফীক আমাদের মত সাধারণ মানুষের নেই। এত আলেম এর মত না বলে সরাসরি আয়াত ও হাদীস পেশ করুন যেখানে এই কথা উল্লেখ আসে যে আল্লাহ্ তেমনি আসেন যেমন আগে দিলেন , মানে আরশ এর উপরে নেই । ব্যাস সহজে বুজে গেলাম
@k.m.sabbirahmedshanto74
@k.m.sabbirahmedshanto74 Жыл бұрын
কোন ইমাম কি বলছেন সেটা কারো আকিদার বিষয় হতে পারে না।কোরআন হাদিসের আলোকে আকিদা ক্লিয়ার করা দরকার।সহি মুসলিম সুনানে আবু দাউদ এবং তিরমিজি শরীফে একটা হাদিস আছে যে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এক দাসীকে জিজ্ঞেস করেছিলেন আল্লাহ কোথায় দাসী উত্তর দিয়েছিলেন আল্লাহ আকাশে ।এর ব্যাখ্যাটা চাই
@newsforyou2649
@newsforyou2649 Жыл бұрын
এই হাদিস টি কতগুলো সনদে কতরকম ভাবে এসেছে জেনে নিবেন।উত্তর পেয়ে যাবেন
@k.m.sabbirahmedshanto74
@k.m.sabbirahmedshanto74 Жыл бұрын
@@newsforyou2649 এই হাদিস সহীহ মুসলিমে আছে এবং সবগুলো হাদিসের সনদ সহি এবং বিভিন্নজন বর্ণনা করেছেন।অর্থাৎ হাদিসটি সর্বোচ্চ পর্যায়ের সহি এটা জয়ীফ হওয়ার কোন সুযোগ নেই।হাদিস অস্বীকার করে নিজের ভ্রান্ত মতবাদ প্রচার করা কতটা যুক্তি আল্লাহ আপনাদের হেদায়েত দিক
@k.m.sabbirahmedshanto74
@k.m.sabbirahmedshanto74 Жыл бұрын
@@newsforyou2649 তিনি তাকে (দাসীকে) জিজ্ঞেস করলেনঃ (বলো তো) আল্লাহ কোথায়? সে বলল-আকাশে। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, (বলো তো) আমি কে? সে বললঃ আপনি আল্লাহর রসূল। তখন রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে বললেনঃ তুমি তাকে মুক্ত করে দাও, সে একজন মু’মিনাহ নারী। (ইসলামী ফাউন্ডেশন ১০৮০, ইসলামীক সেন্টার ১০৮৮)
@amilegend4431
@amilegend4431 Жыл бұрын
এতো ইমামের দলিল দিলেন অথচ একটা কুরআন বা হাদীসের দলীল নাই!!!!!!!
@nibirsactiongamecorner8738
@nibirsactiongamecorner8738 Жыл бұрын
Surah ikhlas.
@amilegend4431
@amilegend4431 Жыл бұрын
@@nibirsactiongamecorner8738 সূরা ইখলাসের কয় নাম্বার আয়াতে আছে???
@sayemhumu3499
@sayemhumu3499 Жыл бұрын
আপনি ইমাম দের মতামত ছাড়া হাদিসের উসুল নির্নয় করে দেন তো। বা হাদিস টার মান কি? তা কোনো ইমামের বক্তব্য ছাড়া বুঝিয়ে দেন তো।
@MuhammodApon
@MuhammodApon 7 ай бұрын
​@@sayemhumu3499ইমাম আবু হানিফা (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, “আমরা স্বীকার ও বিশ্বাস করি যে, মহান আল্লাহ আরশের উপর অধিষ্ঠান গ্রহণ করেন, আরশের প্রতি তাঁর কোনোরূপ প্রয়োজন ব্যতিরেকে এবং আরশের উপরে স্থিরতা-উপবেশন ব্যতিরেকে। তিনি আরশ ও অন্য সবকিছুর সংরক্ষক। তিনি যদি আরশের মুখাপেক্ষী হতেন তাহলে বিশ্ব সৃষ্টি করতে ও পরিচালনা করতে পারতেন না, বরং তিনি মাখলুকের মত পরমুখাপেক্ষী হতেন। আর যদি তাঁর আরশের উপরে উপবেশন করার প্রয়োজনীয়তা থাকে তবে আরশ সৃষ্টির পূর্বে তিনি কোথায় ছিলেন? কাজেই আল্লাহ এ সকল বিষয় থেকে পবিত্র ও অনেক অনেক ঊর্ধ্বে “[ইমাম আবু হানিফা, আল ওয়াসিয়াহ, পৃষ্ঠা-৭৭] ইমাম আযমের এ বক্তব্য উল্লেখ করে মোল্লা আলী কারী হানাফী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, “এ বিষয়ে ইমাম মালিক(রাহিমাহুল্লাহ) খুবই ভাল কথা বলেছেন। তাঁকে আল্লাহর আরশের উপরে ইসিতিওয়া বা অধিষ্ঠান বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, “ইসতিওয়া বা অধিষ্ঠান পরিজ্ঞাত, এর পদ্ধতি বা স্বরূপ অজ্ঞাত, এ বিষয়ে প্রশ্ন করা বিদ'আত এবং এ বিষয় বিশ্বাস করা জরুরী “[মোল্লা আলী কারী, শারহুল ফিকহিল আকবর, পৃষ্ঠা-৭০] ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রাহিমাহুল্লাহ) বলতেন,” মহান আল্লাহ আরশের উপর অধিষ্ঠিত অধিষ্ঠিত হওয়ার অর্থ তিনি এর ঊর্ধ্বে। মহান আল্লাহ আরশ সৃষ্টির পূর্ব থেকেই সবকিছুর ঊর্ধ্বে। তিনি সকল কিছুর ঊর্ধ্বে এবং সকল কিছুর উপরে। এখানে আরণকে উল্লেখ করার কারণ আরশের মধ্যে এমন বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা অন্য কোনো কিছুর মধ্যে নেই। তা হলো আরশ সবচেয়ে মর্যাদাময় সৃষ্টি এবং সব কিছুর ঊর্ধ্বে। মহান আল্লাহ নিজের প্রশংসা করে বলেছেন যে, তিনি আরশের উপর অধিষ্ঠিত, অর্থাৎ তিনি আরশের ঊর্ধ্বে। আরশের উপরে অধিষ্ঠানের অর্থ আরশ স্পর্শ করে অবস্থান করা নয়। মহান আল্লাহ এরূপ ধারণার অনেক ঊর্ধ্বে। আরশ সৃষ্টির পূর্বে এবং আরশ সৃষ্টির পরে মহান আল্লাহ একই অবস্থায় রয়েছেন; কোনোরূপ পরিবর্তন তাঁকে স্পর্শ করেনি, কোনো গণ্ডি বা সীমা তাঁকে সীমায়িত করতে পারে না। যারা বলেন যে, মহান আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান তাদের কথা তিনি অস্বীকার ও প্রতিবাদ করতেন। কারণ সকল স্থানই গণ্ডি বা সীমায় আবদ্ধ। তিনি আব্দুর রহমান ইবনে মাহদী থেকে, তিনি ইমাম মালিক থেকে উদ্ধৃত করতেন, মহান আল্লাহ মহা পবিত্র আরশের ঊর্ধ্বে সমাসীন এবং তার জ্ঞান-ইলম সর্বত্র বিদ্যমান। কোনো স্থানই তার জ্ঞানের আওতার বাইরে নয়।আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান কথাটি ইমাম আহমদ ঘৃণ্য বলে গণ্য করতেন “[আহমদ ইবনু হাম্বাল, আল আকীদাহ, আবূ খাল্লালের বর্ণনা, পৃষ্ঠা-১০২-১১১]
小路飞嫁祸姐姐搞破坏 #路飞#海贼王
00:45
路飞与唐舞桐
Рет қаралды 29 МЛН
Это было очень близко...
00:10
Аришнев
Рет қаралды 3,6 МЛН
إخفاء الطعام سرًا تحت الطاولة للتناول لاحقًا 😏🍽️
00:28
حرف إبداعية للمنزل في 5 دقائق
Рет қаралды 80 МЛН
Бенчик, пора купаться! 🛁 #бенчик #арти #симбочка
00:34
Симбочка Пимпочка
Рет қаралды 3,2 МЛН
小路飞嫁祸姐姐搞破坏 #路飞#海贼王
00:45
路飞与唐舞桐
Рет қаралды 29 МЛН