মনের একাগ্রতা বৃদ্ধির বিজ্ঞানসম্মত পদ্ধতি | Science of Focus | | Swami Sarvapriyananda Maharaj ||

মানুষের বুদ্ধি সমান কিন্তু মানুষের একাগ্রতা স্নান নয়। আর তাই, মানুষের বুদ্ধিমত্তা ভিন্ন।
Swami Sarvapriyananda Maharaj খুব সুন্দর করে ব্যাখ্যা করেছেন। শুনে নিন কিভাবে একাগ্রতা বাড়াবেন।
#Swami_Sarvapriyananda_Maharaj #ramkrishna #meditation #spirituality
For bhajan
• মনের একাগ্রতা বৃদ্ধির ...

[@thakurergram]

Listen the magnificent voice of Swamiji Kayaneshananda Ji maharaj, kzbin.info/www/bejne/pabOoGirqZtjm7c

[@ramabhattacharyya7126]

Guruji amar sasradha èkn

[@ramabhattacharyya7126]

Amar ekanta sradha purna

[@ramabhattacharyya7126]

🎉😮😅😊

[@ramabhattacharyya7126]

😢😢🎉😂❤❤❤

[@ramabhattacharyya7126]

16:❤❤😅8 55

[@debanjoliroy1842]

না আছে কোনো সাজপোশাক এর বহর নাহ আছে কোনো show of..... তবুও এই মানুষ টিকে আমার খুব ভালো লাগে...❤😊

[@spritualscience696]

আজব মন টাকে কেমন সাজাতে পেরেছে দেখ

[@jharnasamant7179]

Praggo byektir bibhushon tar knowledge

[@RabinDas-vv7px]

আমারও খুব ভাল লাগে

[@bulbulkhan3492]

@@spritualscience696 হিন্দু শাস্ত্রে ইসলাম গ্রহনের জন্য আদেশ, এবং না করলে আল-কুরআনে উল্লিখিত শাস্তি: কল্কি অবতারের ২৩ পৃষ্ঠায় বলা হয়েছে, "লা ইলাহা হরতি পাপম্ ইলইলাহা পরম পাদম্ , জন্ম বৈকুন্ঠ অপ ইনুতি ত জপি নাম মুহাম্মদ" অর্থঃ আল্লাহ এর আশ্রয় ব্যতিত পাপ মুক্তির কোন উপায় নেই । আল্লাহর আশ্রয় প্রকৃত আশ্রয় । স্বর্গ পাওয়া . প্রভুর পরিচয় লাভ এবং ক্ষমা পেতে হলে মুহাম্মদ সাঃ কেই মানতে হবে । বৈকুন্ঠে জন্মলাভের আশা করলে তার আশ্রয় ব্যতিত অন্য কোন উপায় নেই । এজন্য মুহাম্মদ সাঃ এর প্রদর্শিত পথে অনুসন্ধান অপরিহার্য । (মোটকথা ইসলামে দিক্ষিত হতে হবে ।) “যে লোক ইসলাম ছাড়া অন্য কোন ধর্ম সন্ধান করে, কস্মিনকালেও তা গ্রহণ করা হবে না এবং পরকালে সে ক্ষতিগ্রস্ত।” [ আল-কুরআন, সুরা ইমরান ৩:৮৫ ] হিন্দু ধর্মের কিছু মুনি/ঋষিও হয়তো আল্লাহর পয়গম্বর ছিলেন, যা কিছু শ্লোক থেকে জানা যায়। কিন্তু এক ঈশ্বরবিরোধী শক্তি (মানুষ এবং জীন) সকল সময়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করেছে এবং করছে। মনে রাখবেন (খুঁজে দেখেন), আল্লাহকে একেক ভাষায় একেকভাবে ডাকা হয়েছে। যেমন, আল্লাহ হচ্ছেন যিশুর আরামাইক ভাষার এলাহ/আলাহ এবং ইহুদিদের হিব্রু ভাষার এলোহিম/ ইলোহা। আল্লাহ এক লাখেরও বেশি পয়গম্বর পাঠিয়েছেন পৃথিবীর সকল সম্প্রদায়ের কাছে যদিও কিছু মানুষ মেনেছে আর কিছু মানুষ তা বিকৃত করেছে। আল-কুরআন বলছে, “যারা সত্য পথ চায় এবং আল কোরানের সঠিক অর্থ অনুসন্ধান করে, আল্লাহ তাদেরকেই সত্য পথ দেখান, আর তারাই জ্ঞানী (৩৯:১৮)।

[@RathindrachandraChakraborty]

Jay bhagwan Sree Ramkrishna deb ki jay 🙏🙏🌺🌺♥️

[@anjalibiswas1020]

Proñam Thakur Maa Swamiji pronam Sato kote koti pronam nao Sakoler mongal Koro 🙏🙏☘️☘️🌹🌹🌾🌾🌺🌺🌾🌾🌹🌹☘️☘️🙏🙏 pronam Maharaj Ji voktipurno proñam 🙏🙏☘️☘️🌻🌻🌹🌹🌻🌻☘️☘️🙏🙏 khub sundar nibedon 💖💖💖

[@satyenghosh5836]

🌹🙏জয ঠাকুর জয মা জয স্বামীজি মহারাজের জয, আমার সশ্রদ্ধ প্রণাম নেবেন পরম পুজযপাদ মহারাজ 🙏🌹

[@swapnamaity8396]

JOY SWAMIJI JOY MAHARAJ SATOKOTI PRANAM JANYE APURBO LAGLO ....KHOOOOB BHALO THAKUN AE PRATHANA KORI NAMASTE 🙏 ❤

[@nanditabanerjee297]

সশ্রদ্ধ প্রণাম নেবেন মহারাজ। আপনার এই বক্তব্যের যেন মর্যাদা দিতে সচেষ্ট থাকি

[@SarmisthaMandal-mm9ej]

প্রণাম মহারাজজী আপনাদের ভিডিও জীবনের উন্নতিতে ভীষণ ভাবে সাহায্য করে,প্রাণে আরাম ও আনন্দ দেয়।

[@rabinbisws6863]

🎉🎉🎉 maharaj 🎉please🎉swamijar stady samdhay jodi akta video dan khub valo hobe🎉🎉🎉thankyou}madhu🎉

[@bulbulkhan8997]

যারা ইসলাম ধর্ম মানবেনা তাদের শেষ পরিণতি কি হবে দেখুন-- "আর যাকে তার আমলনামা তার পিছন দিক থেকে দেওয়া হবে সে তার ধ্বংস আহবান করতে থাকবে এবং জাহান্নামে প্রবেশ করবে। সে তার পরিবারবর্গের মধ্যে আনন্দে ছিল, সে মনে করতো, কখনোই তাকে আল্লাহর নিকট ফিরতে হবে না; নিশ্চয় ফিরে যাবে; আর তার রব (আল্লাহ) তার প্রতি দৃষ্টি রাখতেন ।“ (সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১০-১৫) "নিশ্চয় তোমরা এক অবস্থার পর আরেক অবস্থায় পৌঁছবে; সুতরাং তাদের কি হলো যে তারা ঈমান আনে না? এবং যখন তাদের কাছে কুরআন পাঠ করা হয়, তখন তারা কেন সেজদা করে না? বরং কাফেররা তো এটিকে মিথ্যা বলে, তারা অন্তরে যা পোষণ করে আল্লাহ তা ভালো করেই জানেন; সুতরাং তাদেরকে মর্মন্তুদ আজাবের সংবাদ দিন; কিন্তু যারা ঈমান আনে ও সৎকাজ করে তাদের জন্য অফুরন্ত পুরস্কার রয়েছে। (সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১৯-২৫)@@rabinbisws6863

[@jayantachowdhury4056]

samiji ❤❤❤❤❤ ban hota bolacah ❤❤❤❤❤❤

[@BultiPatra-g3h]

Pronam swami vivekanandji🙏 Pronam ramkrishna baba🙏 Pronam sarada maa🙏 Pronam maharaj ji 🙏

[@deborpitoshattwik8769]

Pronam Thakur Pronam Ma Pronam Shamiji Pronam Moharaj 🕉️🕉️🕉️🕉️🕉️🚩🚩🚩🚩🚩🌺🌺🌺🌺🌺🌹🌹🌹🌹🌹🙏🙏🙏🙏🙏❤️❤️❤️❤️❤️

[@padmasrimondal5681]

মহারাজ আমার সশ্রদ্ধ প্রণাম গ্রহণ করবেন,অপূর্ব আলোচনা শুনে সমৃদ্ধ হলাম।

[@purnimadas5257]

Maharaj apnar shree chorony soto soto koti pranam janai 🌷🌷🙏🙏🙏🙏🙏🙏

[@swagatadas1726]

Pronam neben Moharaj

[@maitreyeedattagupta7984]

Pronam Maharaj khub bhalo laglo

[@chandanmondal8337]

প্রণাম মহারাজ 🧡🌼🙏

[@jayatichakraborty1101]

আপনি যে সাবলীল ভাবে কথাগুলো এত সুন্দর করে ব্যক্ত করে কি আকর্ষণীয় করে তোলেন। সত্যি আমি মুগ্ধ। প্রণাম স্বামীজী।

[@sayandas9659]

Pronam maharaj ,joy thakur ma swamiji

[@bonoshreedawnpatra2292]

Pronam maharaj 🙏

[@somarakshit3128]

Pronam maharaj

[@minatibanerjee8959]

Pronam MAHARAJ🙏🌷🌷

[@shrabanidasbiswas7079]

প্রণাম মহারাজ

[@SulekhaGoswami-n2n]

প্রনাম নাও ঠাকুর প্রনাম নাও মা প্রনাম মহারাজ 🙏🙏🙏

[@tanoyghosh6851]

Pronaam Maharaj. Asadharan bolechhen 🙏🙏🙏🙏

[@soumyojitbardhanviiib-0538]

প্রনাম মহারাজ

[@subinbanik2124]

Pronam Maharaj

[@bhartibhowmick2484]

Satokoti pronam Maharaj

[@swamivedantanandapuri1322]

Pranaam maharaj🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏

[@bipashadey1896]

প্রণাম জানাই মহারাজ।🙏🌺🙏🌺🙏🌺

[@preetithebloomgirl]

🙏🏻🙏🏻🙏🏻🙏🏻 অসাধারণ প্রণাম নেবেন 🙏🏻🙏🏻🙏🏻🙏🏻

[@amalkumarbhattacharjee7179]

Pranam Maharaj, khub sunder aalochona, khub valo laglo 🕉🕉❤❤🙏🙏🙏🙏🙏🙏

[@nirmalyachakraborty5828]

🌸 প্রণাম মহারাজ 🙏

[@shankarmaitra1755]

অসাধারণ ব্যাখ্যা। ‌আপনার প্রতিবেদন গুলি শুনতে ভীষন ভালো লাগে। প্রণাম নেবেন মহারাজ।

[@sampakundu2900]

Swamijir chorone amr soto koti pronam

[@avijitnandy7223]

In my childhood life when I listened to my favourite Bengali language Teacher Arup Babu,within few minutes I got the lessons in a different world.

[@nibeditakundu8556]

Pronam Maharaj🙏🙏

[@asokenandy9072]

Sosrodho pronam Moharaj.Swamiji jini Saptorshi r ekjon Risir pokkhe i sombhob ekagrita manus ke onem dure niye jete para.Ratna nandy.

[@sikhadas7098]

Pranam swamiji. Apnar speech shunte khub valo lage.

[@nanditabanerjee297]

কী সহজ সুন্দর বিশ্লেষণ। মহারাজ সশ্রদ্ধ প্রণাম নেবেন।

[@kind-plate]

Ki valo bollen swamiji

[@kalyanpal1371]

Shato koti Pronam Dibyotroyi, Guru Gautamanandaji Maharaj. Pranam Sarbapriyanandaji Maharaj.

[@bulbulkhan8997]

আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) । জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”নিশ্চয়ই যারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে অচিরেই আমি তাদেরকে জাহান্নামে প্রবেশ করাবো, যখনই তাদের চামড়া জ্বলে যাবে তাদেরকে ভিন্ন চামড়া দিয়ে পরিবর্তন করে দিবো যাতে করে তারা পরিপূর্ণভাবে আযাব/শাস্তি অনুভব করতে পারে, নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা মহাপরাক্রমশালী এবং প্রজ্ঞাময় (সূরা নিসা, আয়াত ৫৬)।

[@manishanaharoy3949]

প্রনাম মহারাজ

[@suritachakraborti5293]

Apnar Katha sune mon pran vore jay...

[@SomaShome-he7hz]

Pranum Swamiji.🙏🙏

[@SUJATANag-w6r]

Pronam niye dhonyo korben Maharaj Apnar byaksha eto support dei pother govire egiye jete...

[@sutupachakarboty9436]

Joy thakur joy ma sarada joy swamiji joy sri dhar

[@jhumpachanda2287]

Opurbo boktobbo korlen moharaj 🙏🙏

[@siprachaudhuri5365]

🙏 🌹 🙏 🌹 🙏 🌹 Joy Thakur joy Ma joy Swami ji 🙏 🌹 Pronam maharaj Apurba khub valo laglo. Ki sundar kore bakhya korlen.

[@bulbulkhan8997]

আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) । জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”নিশ্চয়ই যারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে অচিরেই আমি তাদেরকে জাহান্নামে প্রবেশ করাবো, যখনই তাদের চামড়া জ্বলে যাবে তাদেরকে ভিন্ন চামড়া দিয়ে পরিবর্তন করে দিবো যাতে করে তারা পরিপূর্ণভাবে আযাব/শাস্তি অনুভব করতে পারে, নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা মহাপরাক্রমশালী এবং প্রজ্ঞাময় (সূরা নিসা, আয়াত ৫৬)।

[@mitrachatterjee8170]

Aapnar kotha sunley mon anek smridhyo hoy .. Pronam Maharaj

[@seemapal2376]

Khub valo laglo maharaj. Amer pronam neben

[@GaneshThakur-z7x]

Pronam neben MhaRaj ji

[@dilipkumardeb4773]

খুব ভালো লাগলো প্রনাম মহারাজ ।

[@LaboniDutta-b3w]

Pronam neben Maharaj.... Khub valo laglo. Upokrito holam...

[@sangeetabhattacharjee3833]

Aamar🙏🙏🙏 grohon korun Swamiji

[@debalinamondal5770]

কী অসাধারন বললেন মহারাজ। প্রণাম নেবেন।

[@bulbulkhan8997]

আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) । জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”নিশ্চয়ই যারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে অচিরেই আমি তাদেরকে জাহান্নামে প্রবেশ করাবো, যখনই তাদের চামড়া জ্বলে যাবে তাদেরকে ভিন্ন চামড়া দিয়ে পরিবর্তন করে দিবো যাতে করে তারা পরিপূর্ণভাবে আযাব/শাস্তি অনুভব করতে পারে, নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা মহাপরাক্রমশালী এবং প্রজ্ঞাময় (সূরা নিসা, আয়াত ৫৬)।

[@bulbulkhan3492]

হিন্দু শাস্ত্রে ইসলাম গ্রহনের জন্য আদেশ, এবং না করলে আল-কুরআনে উল্লিখিত শাস্তি: কল্কি অবতারের ২৩ পৃষ্ঠায় বলা হয়েছে, "লা ইলাহা হরতি পাপম্ ইলইলাহা পরম পাদম্ , জন্ম বৈকুন্ঠ অপ ইনুতি ত জপি নাম মুহাম্মদ" অর্থঃ আল্লাহ এর আশ্রয় ব্যতিত পাপ মুক্তির কোন উপায় নেই । আল্লাহর আশ্রয় প্রকৃত আশ্রয় । স্বর্গ পাওয়া . প্রভুর পরিচয় লাভ এবং ক্ষমা পেতে হলে মুহাম্মদ সাঃ কেই মানতে হবে । বৈকুন্ঠে জন্মলাভের আশা করলে তার আশ্রয় ব্যতিত অন্য কোন উপায় নেই । এজন্য মুহাম্মদ সাঃ এর প্রদর্শিত পথে অনুসন্ধান অপরিহার্য । (মোটকথা ইসলামে দিক্ষিত হতে হবে ।) “যে লোক ইসলাম ছাড়া অন্য কোন ধর্ম সন্ধান করে, কস্মিনকালেও তা গ্রহণ করা হবে না এবং পরকালে সে ক্ষতিগ্রস্ত।” [ আল-কুরআন, সুরা ইমরান ৩:৮৫ ] হিন্দু ধর্মের কিছু মুনি/ঋষিও হয়তো আল্লাহর পয়গম্বর ছিলেন, যা কিছু শ্লোক থেকে জানা যায়। কিন্তু এক ঈশ্বরবিরোধী শক্তি (মানুষ এবং জীন) সকল সময়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করেছে এবং করছে। মনে রাখবেন (খুঁজে দেখেন), আল্লাহকে একেক ভাষায় একেকভাবে ডাকা হয়েছে। যেমন, আল্লাহ হচ্ছেন যিশুর আরামাইক ভাষার এলাহ/আলাহ এবং ইহুদিদের হিব্রু ভাষার এলোহিম/ ইলোহা। আল্লাহ এক লাখেরও বেশি পয়গম্বর পাঠিয়েছেন পৃথিবীর সকল সম্প্রদায়ের কাছে যদিও কিছু মানুষ মেনেছে আর কিছু মানুষ তা বিকৃত করেছে। আল-কুরআন বলছে, “যারা সত্য পথ চায় এবং আল কোরানের সঠিক অর্থ অনুসন্ধান করে, আল্লাহ তাদেরকেই সত্য পথ দেখান, আর তারাই জ্ঞানী (৩৯:১৮)।

[@meenamukherjee2961]

এতো সাবলীল ভাবে ব্যক্ত করেন আপনি ,অপার মুগ্ধতা মহারাজ! খুব ভালো থাকুন। সশ্রদ্ধ প্রণাম 🙏🙏

[@bulbulkhan8997]

আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) । জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”নিশ্চয়ই যারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে অচিরেই আমি তাদেরকে জাহান্নামে প্রবেশ করাবো, যখনই তাদের চামড়া জ্বলে যাবে তাদেরকে ভিন্ন চামড়া দিয়ে পরিবর্তন করে দিবো যাতে করে তারা পরিপূর্ণভাবে আযাব/শাস্তি অনুভব করতে পারে, নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা মহাপরাক্রমশালী এবং প্রজ্ঞাময় (সূরা নিসা, আয়াত ৫৬)।

[@PENMANBANERJEE]

Pranam Maharaj

[@satipurkayastha5817]

প্রণাম নেবেন মহারাজ 🙏🙏🙏

[@pujadey5804]

প্রণাম মহারাজ 🙏... আপনার ভাষণ জীবনকে এক দৈবিক অনুভূতিতে ভরে দেয়

[@dharmabhattacharjee-my9jx]

Good massage. Namaste 🙏

[@TapatiGhosh-mp4vh]

Apoorbo Maharaj.... Pronam Neben.... Kintu Swamiji Is Swamiji.... Tini Holen Sapto Rishir Aak Rishi R Amra... !

[@bulbulkhan8997]

আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) । জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”নিশ্চয়ই যারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে অচিরেই আমি তাদেরকে জাহান্নামে প্রবেশ করাবো, যখনই তাদের চামড়া জ্বলে যাবে তাদেরকে ভিন্ন চামড়া দিয়ে পরিবর্তন করে দিবো যাতে করে তারা পরিপূর্ণভাবে আযাব/শাস্তি অনুভব করতে পারে, নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা মহাপরাক্রমশালী এবং প্রজ্ঞাময় (সূরা নিসা, আয়াত ৫৬)।

[@madhumitakar7041]

Amar vaktipurna pranam grahan korben Maharaj ji. ❤

[@KrishnaSinha-z8w]

মহারাজ আপনি আমার সশ্রদ্ধ প্রনাম জানবেন।আপনার আলোচনা আমাকে ভীষণ মুগ্ধ করে।যখন মনটা ভাল লাগে না, তখন আপনার কথা গুলো শুনি,খুব ভাল লাগে🙏🏻🙏🏻🙏🏻

[@bulbulkhan3492]

হিন্দু শাস্ত্রে ইসলাম গ্রহনের জন্য আদেশ, এবং না করলে আল-কুরআনে উল্লিখিত শাস্তি: কল্কি অবতারের ২৩ পৃষ্ঠায় বলা হয়েছে, "লা ইলাহা হরতি পাপম্ ইলইলাহা পরম পাদম্ , জন্ম বৈকুন্ঠ অপ ইনুতি ত জপি নাম মুহাম্মদ" অর্থঃ আল্লাহ এর আশ্রয় ব্যতিত পাপ মুক্তির কোন উপায় নেই । আল্লাহর আশ্রয় প্রকৃত আশ্রয় । স্বর্গ পাওয়া . প্রভুর পরিচয় লাভ এবং ক্ষমা পেতে হলে মুহাম্মদ সাঃ কেই মানতে হবে । বৈকুন্ঠে জন্মলাভের আশা করলে তার আশ্রয় ব্যতিত অন্য কোন উপায় নেই । এজন্য মুহাম্মদ সাঃ এর প্রদর্শিত পথে অনুসন্ধান অপরিহার্য । (মোটকথা ইসলামে দিক্ষিত হতে হবে ।) “যে লোক ইসলাম ছাড়া অন্য কোন ধর্ম সন্ধান করে, কস্মিনকালেও তা গ্রহণ করা হবে না এবং পরকালে সে ক্ষতিগ্রস্ত।” [ আল-কুরআন, সুরা ইমরান ৩:৮৫ ] হিন্দু ধর্মের কিছু মুনি/ঋষিও হয়তো আল্লাহর পয়গম্বর ছিলেন, যা কিছু শ্লোক থেকে জানা যায়। কিন্তু এক ঈশ্বরবিরোধী শক্তি (মানুষ এবং জীন) সকল সময়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করেছে এবং করছে। মনে রাখবেন (খুঁজে দেখেন), আল্লাহকে একেক ভাষায় একেকভাবে ডাকা হয়েছে। যেমন, আল্লাহ হচ্ছেন যিশুর আরামাইক ভাষার এলাহ/আলাহ এবং ইহুদিদের হিব্রু ভাষার এলোহিম/ ইলোহা। আল্লাহ এক লাখেরও বেশি পয়গম্বর পাঠিয়েছেন পৃথিবীর সকল সম্প্রদায়ের কাছে যদিও কিছু মানুষ মেনেছে আর কিছু মানুষ তা বিকৃত করেছে। আল-কুরআন বলছে, “যারা সত্য পথ চায় এবং আল কোরানের সঠিক অর্থ অনুসন্ধান করে, আল্লাহ তাদেরকেই সত্য পথ দেখান, আর তারাই জ্ঞানী (৩৯:১৮)।

[@Abhirajcreativity123]

Jai Thakur

[@MoutusiGhosh-v9q]

Pronaam moharaj 🙏🙏

[@bulbulkhan8997]

যারা ইসলাম ধর্ম মানবেনা তাদের শেষ পরিণতি কি হবে দেখুন-- "আর যাকে তার আমলনামা তার পিছন দিক থেকে দেওয়া হবে সে তার ধ্বংস আহবান করতে থাকবে এবং জাহান্নামে প্রবেশ করবে। সে তার পরিবারবর্গের মধ্যে আনন্দে ছিল, সে মনে করতো, কখনোই তাকে আল্লাহর নিকট ফিরতে হবে না; নিশ্চয় ফিরে যাবে; আর তার রব (আল্লাহ) তার প্রতি দৃষ্টি রাখতেন ।“ (সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১০-১৫) "নিশ্চয় তোমরা এক অবস্থার পর আরেক অবস্থায় পৌঁছবে; সুতরাং তাদের কি হলো যে তারা ঈমান আনে না? এবং যখন তাদের কাছে কুরআন পাঠ করা হয়, তখন তারা কেন সেজদা করে না? বরং কাফেররা তো এটিকে মিথ্যা বলে, তারা অন্তরে যা পোষণ করে আল্লাহ তা ভালো করেই জানেন; সুতরাং তাদেরকে মর্মন্তুদ আজাবের সংবাদ দিন; কিন্তু যারা ঈমান আনে ও সৎকাজ করে তাদের জন্য অফুরন্ত পুরস্কার রয়েছে। (সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১৯-২৫)

[@parthosinha3075]

প্রনাম মহারাজজী,প্রনাম।প্রনাম ঠাকুর প্রনাম রামকৃষ্ণ প্রনাম মা সারদা

[@bulbulkhan8997]

আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) । জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”নিশ্চয়ই যারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে অচিরেই আমি তাদেরকে জাহান্নামে প্রবেশ করাবো, যখনই তাদের চামড়া জ্বলে যাবে তাদেরকে ভিন্ন চামড়া দিয়ে পরিবর্তন করে দিবো যাতে করে তারা পরিপূর্ণভাবে আযাব/শাস্তি অনুভব করতে পারে, নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা মহাপরাক্রমশালী এবং প্রজ্ঞাময় (সূরা নিসা, আয়াত ৫৬)।

[@siddharthaghosh9278]

This is the most famous and popular history of great Swamiji. ❤

[@muhurta-themoments167]

It is always adding values listing to you Maharaj....

[@asimamahato1635]

Pranam maharaj, apnar amulya bani hridoye grothito houk

[@bulbulkhan8997]

আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) । জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”নিশ্চয়ই যারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে অচিরেই আমি তাদেরকে জাহান্নামে প্রবেশ করাবো, যখনই তাদের চামড়া জ্বলে যাবে তাদেরকে ভিন্ন চামড়া দিয়ে পরিবর্তন করে দিবো যাতে করে তারা পরিপূর্ণভাবে আযাব/শাস্তি অনুভব করতে পারে, নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা মহাপরাক্রমশালী এবং প্রজ্ঞাময় (সূরা নিসা, আয়াত ৫৬)।

[@cnn556]

Pronam neben Swamiji 😊🙏❤

[@indraniganguly727]

I HAVE NOT SEEN ONE OF THE REVEREND GREATEST WORLD MONK OF RAMKRISHNA ORDER LIKE YOU MAHARAJ.....I HAVE NOT SEEN ANY OLD SENIOR MONK S FROM OUR RAMKRISHNA ORDER...BUT SAW YOU MAHARAJ...INSPITE OF BEING A PRABASI BENGALI YOUR BENGALI LANGUAGE IS SO CLEAR....YOUR VIVID KNOWLEDGE ABOUT ALL HINDU TRADITIONAL SCRIPTURE S ...UPONISHAD VEDANTA ARE ALL WELL RESPECTED...IT IS AGAIN SWAMIJI S POWER OF EXTRAORDINARY CONCENTRATION AND SELFLESSNESS....YOU HAVE ACQUIRED SWAMIJI S DIVINE WISDOM AND MISSION..JOY RAMKRISHNA ❤

[@avijit1904]

❤

[@bulbulkhan8997]

যারা ইসলাম ধর্ম মানবেনা তাদের শেষ পরিণতি কি হবে দেখুন-- "আর যাকে তার আমলনামা তার পিছন দিক থেকে দেওয়া হবে সে তার ধ্বংস আহবান করতে থাকবে এবং জাহান্নামে প্রবেশ করবে। সে তার পরিবারবর্গের মধ্যে আনন্দে ছিল, সে মনে করতো, কখনোই তাকে আল্লাহর নিকট ফিরতে হবে না; নিশ্চয় ফিরে যাবে; আর তার রব (আল্লাহ) তার প্রতি দৃষ্টি রাখতেন ।“ (সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১০-১৫) "নিশ্চয় তোমরা এক অবস্থার পর আরেক অবস্থায় পৌঁছবে; সুতরাং তাদের কি হলো যে তারা ঈমান আনে না? এবং যখন তাদের কাছে কুরআন পাঠ করা হয়, তখন তারা কেন সেজদা করে না? বরং কাফেররা তো এটিকে মিথ্যা বলে, তারা অন্তরে যা পোষণ করে আল্লাহ তা ভালো করেই জানেন; সুতরাং তাদেরকে মর্মন্তুদ আজাবের সংবাদ দিন; কিন্তু যারা ঈমান আনে ও সৎকাজ করে তাদের জন্য অফুরন্ত পুরস্কার রয়েছে। (সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১৯-২৫)@@avijit1904

[@bulbulkhan8997]

আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) । জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”নিশ্চয়ই যারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে অচিরেই আমি তাদেরকে জাহান্নামে প্রবেশ করাবো, যখনই তাদের চামড়া জ্বলে যাবে তাদেরকে ভিন্ন চামড়া দিয়ে পরিবর্তন করে দিবো যাতে করে তারা পরিপূর্ণভাবে আযাব/শাস্তি অনুভব করতে পারে, নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা মহাপরাক্রমশালী এবং প্রজ্ঞাময় (সূরা নিসা, আয়াত ৫৬)।@@avijit1904

[@DebasmitaMukherjee-t9c]

Pronam swamiji🙏🏻🙏🏻

[@soumenkumar7689]

ভূমি ষ্ট প্রণাম নেবেন মহারাজ

[@shampabhattacharjee4083]

প্রনাম মহারাজ 🙏কি সুন্দর ব্যাখা করলেন। 🙏🙏

[@flowerzone7316]

কি অসাধারণ আলোচনা। প্রণাম মহারাজ।

[@sutupachakarboty9436]

Joy pari Jat saraswatir joy

[@arjundas1748]

❤জয় রামকৃষ্ণ জয় রামকৃষ্ণ ❤জয় মা জয় মা❤জয় সামিজী❤❤

[@bulbulkhan8997]

আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) । জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”নিশ্চয়ই যারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে অচিরেই আমি তাদেরকে জাহান্নামে প্রবেশ করাবো, যখনই তাদের চামড়া জ্বলে যাবে তাদেরকে ভিন্ন চামড়া দিয়ে পরিবর্তন করে দিবো যাতে করে তারা পরিপূর্ণভাবে আযাব/শাস্তি অনুভব করতে পারে, নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা মহাপরাক্রমশালী এবং প্রজ্ঞাময় (সূরা নিসা, আয়াত ৫৬)।

[@bulbulkhan3492]

হিন্দু শাস্ত্রে ইসলাম গ্রহনের জন্য আদেশ, এবং না করলে আল-কুরআনে উল্লিখিত শাস্তি: কল্কি অবতারের ২৩ পৃষ্ঠায় বলা হয়েছে, "লা ইলাহা হরতি পাপম্ ইলইলাহা পরম পাদম্ , জন্ম বৈকুন্ঠ অপ ইনুতি ত জপি নাম মুহাম্মদ" অর্থঃ আল্লাহ এর আশ্রয় ব্যতিত পাপ মুক্তির কোন উপায় নেই । আল্লাহর আশ্রয় প্রকৃত আশ্রয় । স্বর্গ পাওয়া . প্রভুর পরিচয় লাভ এবং ক্ষমা পেতে হলে মুহাম্মদ সাঃ কেই মানতে হবে । বৈকুন্ঠে জন্মলাভের আশা করলে তার আশ্রয় ব্যতিত অন্য কোন উপায় নেই । এজন্য মুহাম্মদ সাঃ এর প্রদর্শিত পথে অনুসন্ধান অপরিহার্য । (মোটকথা ইসলামে দিক্ষিত হতে হবে ।) “যে লোক ইসলাম ছাড়া অন্য কোন ধর্ম সন্ধান করে, কস্মিনকালেও তা গ্রহণ করা হবে না এবং পরকালে সে ক্ষতিগ্রস্ত।” [ আল-কুরআন, সুরা ইমরান ৩:৮৫ ] হিন্দু ধর্মের কিছু মুনি/ঋষিও হয়তো আল্লাহর পয়গম্বর ছিলেন, যা কিছু শ্লোক থেকে জানা যায়। কিন্তু এক ঈশ্বরবিরোধী শক্তি (মানুষ এবং জীন) সকল সময়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করেছে এবং করছে। মনে রাখবেন (খুঁজে দেখেন), আল্লাহকে একেক ভাষায় একেকভাবে ডাকা হয়েছে। যেমন, আল্লাহ হচ্ছেন যিশুর আরামাইক ভাষার এলাহ/আলাহ এবং ইহুদিদের হিব্রু ভাষার এলোহিম/ ইলোহা। আল্লাহ এক লাখেরও বেশি পয়গম্বর পাঠিয়েছেন পৃথিবীর সকল সম্প্রদায়ের কাছে যদিও কিছু মানুষ মেনেছে আর কিছু মানুষ তা বিকৃত করেছে। আল-কুরআন বলছে, “যারা সত্য পথ চায় এবং আল কোরানের সঠিক অর্থ অনুসন্ধান করে, আল্লাহ তাদেরকেই সত্য পথ দেখান, আর তারাই জ্ঞানী (৩৯:১৮)।

[@ramprasadsengupta7594]

PRANAM MAHARAJ

[@rajatkantidas2555]

প্রণাম মহারাজ | ভীষণভাবে উপকৃত হলাম |

[@rinasarkar7765]

জয়তু স্বামীজী🙏🙏🙏 প্রনাম গ্রহণ করবেন মহারাজ🙏🙏

[@subhalaxmisarkar8708]

Pranam Maharaj. Apnar suspasta lecture e mohito hoi.

[@simamukherjee8005]

প্রণাম মহারাজ, অতি সাধারণ মানুষের মন খালি অন্য দিকে চলে যায়, আবার মন টাকে ধরি আর বলি মনযা কাজ করছিস সেইটাই কর

[@bulbulkhan8997]

আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) । জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”নিশ্চয়ই যারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে অচিরেই আমি তাদেরকে জাহান্নামে প্রবেশ করাবো, যখনই তাদের চামড়া জ্বলে যাবে তাদেরকে ভিন্ন চামড়া দিয়ে পরিবর্তন করে দিবো যাতে করে তারা পরিপূর্ণভাবে আযাব/শাস্তি অনুভব করতে পারে, নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা মহাপরাক্রমশালী এবং প্রজ্ঞাময় (সূরা নিসা, আয়াত ৫৬)।

[@manjumajie8027]

🕉️🌼🌼🙏🏻🍁 অপূর্ব । মহারাজের শ্রীচরণে প্রণাম রাখি ।🙏🙏🌻🌻 জয় ঠাকুর জয়।।🌸🌺🌡️🌼🙏🏻🙏🏻🙏🏻

[@maitrayeesengupta7984]

অপূর্ব বোঝানো, পূজনীয় মহারাজের পূজ্যপদে শতসহস্র প্রণাম জানাই 💐🙏💐

[@RebaBarua-i3o]

উপক্রিত হলাম, বিনম্র প্রনাম জানাচ্ছি. ❤❤❤

[@sancharimukherjee3544]

প্রণাম স্বামীজি 🙏🏻🙏🏻, প্রণাম মহারাজ 🙏🏻

[@papiyabala1788]

Pronam majarajji

[@somenathchatterjee7381]

By focusing concentration ❤️👌🙏 in mind

[@malagupta9693]

Pronam maharaj🙏

[@2024_user]

Pronam Swamiji thanksfor your valuale Information.

[@sanghamitradhar156]

প্রণাম🙏

[@geetasongs2823]

Awesome 👌 pronam

[@mahataagarwalassociates3132]

প্রনাম… আমাদের জীবনে দিব্য একাগ্রতা আসুক..

[@colourpallette635]

প্রনাম

[@shyamolyhalder1487]

অসাধারণ ব্যাখা করছেন বুঝতে অসুবিধা হয় না। প্রনাম নেবেন মহারাজ।🙏🙏

[@bulbulkhan8997]

আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) । জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”নিশ্চয়ই যারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে অচিরেই আমি তাদেরকে জাহান্নামে প্রবেশ করাবো, যখনই তাদের চামড়া জ্বলে যাবে তাদেরকে ভিন্ন চামড়া দিয়ে পরিবর্তন করে দিবো যাতে করে তারা পরিপূর্ণভাবে আযাব/শাস্তি অনুভব করতে পারে, নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা মহাপরাক্রমশালী এবং প্রজ্ঞাময় (সূরা নিসা, আয়াত ৫৬)।

[@DEBARSHISAHA-uk1dw]

একটা কথোপকথনে একজন জিজ্ঞাসা করেছিলেন যে তিনি পিতৃশোক থেকে কীভাবে রেহাই পাবেন?স্বামী সর্বপ্রিয়ানন্দ তার খুব সুন্দর উত্তর দিয়েছেন।দয়া করে সেই ভিডিওটার link দেবেন।

[@bulbulkhan8997]

আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) । জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”নিশ্চয়ই যারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে অচিরেই আমি তাদেরকে জাহান্নামে প্রবেশ করাবো, যখনই তাদের চামড়া জ্বলে যাবে তাদেরকে ভিন্ন চামড়া দিয়ে পরিবর্তন করে দিবো যাতে করে তারা পরিপূর্ণভাবে আযাব/শাস্তি অনুভব করতে পারে, নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা মহাপরাক্রমশালী এবং প্রজ্ঞাময় (সূরা নিসা, আয়াত ৫৬)।

[@aditimukherjee8142]

❤❤❤oshombhob sundor 🙏🙏🌸🌸😇

[@bulbulkhan8997]

আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে তখন তারা জাহান্নামের গর্জন শুনতে পাবে যেন সে উৎক্ষিপ্ত হচ্ছে। জাহান্নাম ক্রোধে ফেটে পড়ার উপক্রম হবে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি? (সূরা মুলুক, আয়াত ৭,৮) । জাহান্নামের আগুনকে প্রজ্বলিত করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এমন ফেরেশতা নির্ধারণ করে রেখেছেন যারা অত্যন্ত রুক্ষ,নির্দয় ও কঠোর স্বভাব সম্পন্ন। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”হে ঈমানদারগণ ! তোমরা নিজেদেরকে ও তোমাদের পরিবার পরিজনকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর, তাতে নিয়োজিত থাকবে এমন ফেরেশতা যারা অত্যন্ত কঠোর ও রুক্ষ, তারা আল্লাহ যা আদেশ করেছেন কখনো তা লংঘন করেন না আর আদিষ্ট বিষয় করাই তাদের একমাত্র কাজ (সূরা আততাহরীম, আয়াত ০৬)। আল্লাহ তায়ালা বলেন, ”নিশ্চয়ই যারা আমার আয়াতসমূহকে অস্বীকার করেছে অচিরেই আমি তাদেরকে জাহান্নামে প্রবেশ করাবো, যখনই তাদের চামড়া জ্বলে যাবে তাদেরকে ভিন্ন চামড়া দিয়ে পরিবর্তন করে দিবো যাতে করে তারা পরিপূর্ণভাবে আযাব/শাস্তি অনুভব করতে পারে, নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা মহাপরাক্রমশালী এবং প্রজ্ঞাময় (সূরা নিসা, আয়াত ৫৬)।

[@somenathroy4068]

প্রণাম

[@nanditasharma285]

🙏🙏🙏 MOHARAJ

[@bulbulkhan8997]

যারা ইসলাম ধর্ম মানবেনা তাদের শেষ পরিণতি কি হবে দেখুন-- "আর যাকে তার আমলনামা তার পিছন দিক থেকে দেওয়া হবে সে তার ধ্বংস আহবান করতে থাকবে এবং জাহান্নামে প্রবেশ করবে। সে তার পরিবারবর্গের মধ্যে আনন্দে ছিল, সে মনে করতো, কখনোই তাকে আল্লাহর নিকট ফিরতে হবে না; নিশ্চয় ফিরে যাবে; আর তার রব (আল্লাহ) তার প্রতি দৃষ্টি রাখতেন ।“ (সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১০-১৫) "নিশ্চয় তোমরা এক অবস্থার পর আরেক অবস্থায় পৌঁছবে; সুতরাং তাদের কি হলো যে তারা ঈমান আনে না? এবং যখন তাদের কাছে কুরআন পাঠ করা হয়, তখন তারা কেন সেজদা করে না? বরং কাফেররা তো এটিকে মিথ্যা বলে, তারা অন্তরে যা পোষণ করে আল্লাহ তা ভালো করেই জানেন; সুতরাং তাদেরকে মর্মন্তুদ আজাবের সংবাদ দিন; কিন্তু যারা ঈমান আনে ও সৎকাজ করে তাদের জন্য অফুরন্ত পুরস্কার রয়েছে। (সূরা ইনশিকাক, আয়াত ১৯-২৫)

[@ashimmukherjee5232]

মহারাজ আপনার বক্তৃতা শুনে হৃদয় জুড়িয়ে যায় 🙏🏼🙏🏼🙏🏼