পর্দা করার জন্য মুখ ঢাকা কি ফরজ, হাতে ও পায়ে মোজা পরার বিধান

  Рет қаралды 700,053

মাছায়েল ও দলীল

মাছায়েল ও দলীল

Күн бұрын

Пікірлер: 770
@MasayelDolil
@MasayelDolil 3 жыл бұрын
ভিডিওটি শেয়ার করে অন্যকে উপকৃত হবার সুযোগ করে দিন এবং আপনি আমাদের চ্যানেলে নতুন এসে থাকলে অবশ্যই সাবস্ক্রাইব করুন।
@02-nasimaakter23
@02-nasimaakter23 2 жыл бұрын
A
@02-nasimaakter23
@02-nasimaakter23 2 жыл бұрын
PPM
@rahimajapani2353
@rahimajapani2353 2 жыл бұрын
@@02-nasimaakter23 1@q
@hamidakatun8558
@hamidakatun8558 Жыл бұрын
@hamidakatun8558
@hamidakatun8558 Жыл бұрын
@asiyakhatun1155
@asiyakhatun1155 3 жыл бұрын
শায়েখ আহমদুল্লাহর হুজুর এর কথা গুলো খুব সুন্দর। এবং খন্দকার আবদুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহ) কথাও খুব সুন্দর বলেছেন।
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 2 жыл бұрын
"নারী সতর স্বরূপ" অর্থাৎ ঢেকে রাখার জিনিষ। কিন্তু চেহারা ও হাতের কব্জি খোলা রাখা মানুষের স্বভাবএবং প্রয়োজনও বটে। তাই এদুটোকে বাদ রাখা হয়েছে। গায়রে মাহরাম পুরুষের সামনে মেয়েদের চেহারা ঢাকা যদি ওয়াজিব হত, তবে রসুলের( সঃ) জন্য অনুরূপ নির্দেশ দেওয়া ওয়াজিব ছিল। কিন্তু সেই নির্দেশ কই? বরং তার বিপরীত মুখী নির্দেশ পাওয়া যায়। বলাবাহুল্য হাদীস কোরআনের ব্যাখ্যা। (১) আয়শা( রাঃ) থেকে বর্ণিত হাদিসঃ- রাসুল ( সঃ) বলেছেন, মেয়েরা যখন সাবালিকা হয়, তখন তাদের এই এই জায়গা ছাড়া অন্য কোন কিছু প্রকাশ করা উচিত নয়। এ কথা বলে তিনি চেহারা এবং হাতের কব্জির প্রতি ইঙ্গিত করেন। ( সহি সুনানে আবু দাউদ, লিবাস অধ্যায়, ৩৬৫৮ নং হাদিস)। হাদীসটি মুরসাল। (২) কোন কিশোরী যখন ঋতুশ্রাব হয়, তখন তার চেহারা ও কব্জি পর্যন্ত দু'হাত ছাড়া অন্য কিছু পরিদৃষ্ট বিধেয় নয়( মুরাসিলে আবু দাউদ, 310 পৃষ্ঠা)। হাদীসটি দুর্বল। (৩) আসমা বিনতে উমাইস ( রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ- রসূল (সঃ) আয়সার( রাঃ) ঘরে প্রবেশ করে দেখেন, সেখানে রয়েছে আয়েশার বোন আসমা বিনতে আবু বকর।রসুল( সঃ) তার দিকে তাকালেন। অতঃপর দাঁড়িয়ে ঘর থেকে বের হয়ে গেলেন। তখন আয়েশা( রাঃ) বললেন তুমি এ পোশাক পাল্টে ফেলো। তোমার এই পোষাক রসুল( সঃ) অপছন্দ করেছেন । আসমা তার পোষাক পাল্টে নিলেন। অতঃপর রাসূল( সঃ) ঘরে প্রবেশ করলেন। আয়েশা( রাঃ) তখন প্রশ্ন করলেন, আপনি উঠে গেলেন কেন? তিনি বললেন তুমি কি তার আকৃতি দেখনি? মুসলিম নারীর এসব অঙ্গ ছাড়া অন্য কিছু প্রকাশ করা উচিত নয় । একথা বলে তিনি তার হাতের কব্জি ধরলেন, যাতে আংগুল ছাড়া আর কিছু প্রকাশ না পায়। তারপর হাতের কব্জি চোখ ও কানের মধ্যবর্তী স্থান পর্যন্ত উঠালেন। তখন মুখ ছাড়া আর কিছুই প্রকাশ পায়নি। (দেওয়ান হাতিয়া, ১১ পৃষ্ঠা এবং সেফারুন নাবেগা, ৪০ পৃষ্ঠা)। হাদীসটি শক্তিশালী। আয়েশা( রাঃ) বর্ণিত হাদিস এবং এই হাদিস একই ঘটনার হাদিস । আসমা বিনতে উমাইস সপ্তম হিজরী সনে মদিনায় হিজরত করে আসেন( সহী বুখারীর)। ঘটনাটি ঘটে তার মদিনায় হিজরত করে আসার পর। ঘটনাটি সময় তার উপস্থিতির প্রমাণ বহন করে। বলাবাহুল্য আসমা বিনতে আবুবকর নামাজরত অবস্থায় ছিলেন না এবং তিনি রাসুলের( সঃ) মাহরামও ছিলেন না। ইমাম মালেক বলেন, দুনিয়ার সমস্ত মানুষের কথা গ্রহণ বা বর্জন করা যায়, শুধু এই কবর বাসী ছাড়া(অর্থাৎ হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কথা ছাড়া)। মাযহাবের চার ইমামের মতে মহিলাদের চেহারা ও হাতের কব্জি সতরের অংশ নয়। (আল মুগনী, ১ খন্ড, ৫৫২ পৃষ্ঠা। এবং ইবনে হুবায়রা ( রঃ) তার আল ইফসাহ আন মায়ানী আসছেহা গ্রন্থ, ১ খন্ডে, ৮৬ পৃষ্ঠা) এক হাদীসে আছে, "যে সতর দেখে এবং যে সতর দেখায়, উভয়ের উপড় আল্লাহর লানত"। অর্থাৎ নারী-পুরুষ উভয়ই সতর থেকে চক্ষুকে সংযত করবে। তাফসীরের ইমামগণের মতে যা সতর নয়, তা গায়রে মাহরাম পুরুষের সম্মুখে খোলা রাখা হারাম নয়। যেসকল মুফাচ্ছিরগন চেহারা খুলে রাখার পক্ষে মত প্রকাশ করেন তারা হলেনঃ-- (১) আত তাবারি( মৃত্যু ৩১০ হিঃ সন) (২) আল জাসসাস( মৃঃ ৩৭০ হিঃ)(৩) আল ওয়াহেদী( মৃঃ ৪৬৮ হিঃ) (৪) আল বাগাবী( মৃঃ ৫১৬ হিঃ) (৫) আয যামাখশারী ( মৃঃ ৫২৮ হিঃ) (৬) ইবনুল আরাবী( মৃঃ ৫৪৩ হিঃ) (৭) আর রাযী( মৃঃ ৬০৬ হিঃ) (৮) আল কুরতুবী( মৃঃ ৬৭১ হিঃ) (৯)আল খাযেন( মৃঃ ৭২৫ হিঃ) (১০) আন নিসাপুরী( মৃঃ ৭২৮ হিঃ) (১১) আবুল হাইয়ান( মৃঃ ৭৫৪ হিঃ) (১২) আবুস সাউদ( মৃঃ ৯৫১ হিঃ) (১৩) ইবনে বাদিস( মৃঃ ১৩৫৯ হিঃ)। (সুরা নুরের ৩১ নং আয়াতের তফসির দেখুন) যে সকল মুফাসসিরগণ চেহারা ঢাকার কথা বলেন তারা হলেন, (১) ইবনুল জাওযী( মৃঃ-৫৯৬ হিঃ)(২) বায়যাবি( মৃঃ-৬৫৮ হিঃ)(৩) সাওকানী( মৃঃ-১২৫০ হিঃ)(৪) সিদ্দিক হাসান খান( মৃঃ-১৩০৭ হিঃ)(৫) ইবনে কাসির( মৃঃ-৭৪৭ হিঃ) (সূরা নূর-৩১ এর তাফসির দেখুন)। কিন্তু সেখানে রসুলের ( সঃ) মুখ নিঃসৃত কোন নির্দেশ পাওয়া যায় না। এগুলো তাদের ইস্তেহাদ, যা তারা উত্তম বিবেচনা করেছেন। এই উত্তম বিবেচনা কোন কিছুকে ওয়াজিব বা হারাম করে দেয় না। ইবনে কাসীর বলেনঃ অধিকাংশ আলেমের মতে যে জিনিস প্রকাশ করা যাবে, তা হল চেহারা ও হাতের কব্জি (সূরা নূরের ৩১ নং আয়াতের ব্যাখ্যা দেখুন)। বুখারী ও মুসলিম শরীফে নারী পুরুষ পরস্পর দেখা সাক্ষাৎ এবং একত্রে কাজ করার প্রায় তিন শতাধিক হাদিস লিপিবদ্ধ আছে। উম্মুল মু'মিনীন এবং নিকাব পড়া একজন মহিলা ছাড়া কোন মহিলা সাহাবীর চেহারা ঢাকার ইঙ্গিত দেয়, এমন একটি হাদিস খুজে পান কিনা আগ্রহী ব্যাক্তিগন চেষ্টা করে দেখতে পারেন।
@arafatkhan4183
@arafatkhan4183 2 жыл бұрын
কথা সুন্দর হলেই হবে? Ahajab 59 পড়ুন. R মেলানো চেষ্টা করুন কি বলা আছে আর কি বলছেন উনি?
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 2 жыл бұрын
@@arafatkhan4183 সূরা আহযাবের ৫৯ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, হে নবী আপনি আপনার বিবিগনকে এবং আপনার কন্যাদেরকে এবং অন্যান্য মুমিন নারীগণকে বলে দিন যে, তারা যেন চাদরের কিয়দংশ তাদের নিজেদের উপর টেনে নেয় , যাতে তাদেরকে চিনতে পারা যায় এবং তাদের উত্যক্ত করা না হয়। এখানে প্রশ্ন হল, চাদর টেনে নয়ারর অর্থ যদি চেহারা ঢাকা বুঝায়, তবে তাদেরকে চেনা যাবে কিভাবে? ইমাম তাবারী( মৃত্যু- ৩১০) এই আয়াতের ব্যাখ্যায় বলেন, হে নবী তোমার স্ত্রীদের, কন্যাদের ও মুসলিম নারীদের বলো তারা যেন বাঁদীদের সদৃশ পোশাক না পরে। যাতে ফাসেকরা উত্যক্ত না করে এবং আজেবাজে মন্তব্য করে তাদের বিরক্ত না করে।( তাফসীরে তাবারী, সূরা আহযাব, 59 আয়াত) ইমাম শাওকানী এবং ইমাম ওয়াহেদী অনুরূপ মন্তব্য করে বলেন, এই আয়াতে বাদী ও স্বাধীন মহিলার সতরের পার্থক্য করা হয়েছে। হযরত ওমর( রাঃ) বাদীদের ওড়না দিয়ে মাথা ঢাকা দেখলে তাদের বেত্রাঘাত করতেন এবং বলতেন তোমরা স্বাধীন মহিলার রূপ ধারণ করবে না। # হাদীসঃ উমর( রাঃ) জনৈক মহিলাকে ওড়না দিয়ে মাথা ঢাকা অবস্থায় দেখলেন। এই অবস্থা দেখে তাকে প্রশ্ন করলেন। তখন ওমরকে( রাঃ) বলা হল সে ক্রীতদাসী। তিনি বললেন, ক্রীতদাসীর পোশাক যেন তার গৃহকর্ত্রীর অনুরূপ না হয় (বাগবীর শরহে সুন্নাহে এ হাদীসটি বর্ণিত হয়েছে, 2 খন্ড। বাইহাকী বলেন হাদীসটির আছার সমূহ বিশুদ্ধ) # হাদীসঃ ওমর( রাঃ) আনাসের পরিবারের জনৈক দাসীকে বোরকা দিয়ে মাথা ঢাকা অবস্থায় দেখে তাকে বেত্রাঘাত করলেন। এবং বললেন, তুমি মাথা খোলা রাখ, স্বাধীন নারীদের আকৃতি ধারণ করো না। (ইবনে কুদামা, আল মুগনী, 1 খন্ড) ওমরের( রাঃ) এই আচরণ ইমাম তাবারীর ব্যাখ্যাকে সমর্থন করে। হাদিস দুটো থেকে বুঝা যায়, দাসীরা মাথা খোলা রেখে রাস্তায় চলাফেরা করবে। আর স্বাধীন মহিলারা চেহারা খোলা রেখে রাস্তায় চলাফেরা করবে। কিছু সংখ্যক মহিলা এবং কিছু সংখ্যক পুরুষকে তাদের সতর ঢেকে আসতে বলা হলো। তারা নির্দেশ পালন করে আসলো এবং নারী-পুরুষের সতরের ভিন্নতা দেখা গেল। অনুরূপভাবে উম্মুল মুমিনীনদের জন্য হিজাব ফরয ছিল এবং সাধারণ মুমিন নারীর সতর ঢাকা ফরয ছিল। সুরা আহযাবের 59 নম্বর আয়াতে উম্মুল মুমিনীনদের চাদর টেনে নেয়া এবং মহিলা সাহাবীদের চাদর টেনে নেয়ার ভিন্নতা অবশ্যই থাকবে। ইমাম মালেক বলেন, দাসীদের মাথা খোলা রেখে নামাজ পড়া সুন্নত। # ইমাম মালেক (রঃ)এর মুয়াত্তা গ্রন্থে উল্লেখ আছে, ইমাম মালেককে প্রশ্ন করা হয়ঃ নারীরা কি মুহরীম ছাড়া অন্য লোকদের অথবা তাদের দাসদের সাথে একত্রে আহার করতে পারে? তিনি উত্তর দেন, যদি মহিলাদের সাথে পুরুষের খাওয়ার প্রচলন থাকে তাহলে কোন অসুবিধা নেই। অর্থাৎ যদি তাদের পরস্পরের মধ্যে পরিচিতি থাকে। ইমাম মালেক বলেনঃ নারী তার স্বামীর সাথে ওই সমস্ত লোক যাদের সাথে একত্রে খাওয়ার ব্যবস্থা স্বামী করে থাকে তাদের সাথে খেতে পারে (আল মুয়াত্তা, 2 খন্ড, 935 পৃষ্ঠা)। বলাবাহুল্য চেহারা ও হাতের কব্জি না খুলে কারো পক্ষে খাওয়া সম্ভব নয়। # হানাফী মাযহাবের ইমাম আল মারগিনানী আল হেদায়া গ্রন্থে রয়েছে, রসূল ( সঃ) এর কথা অনুযায়ী স্বাধীন মহিলার চেহারা ও হাতের কব্জি ছাড়া বাকি সব টুকুই সতরের অংশ। নারীর সবকিছু সতর, তবে আপনা আপনি প্রকাশিত হওয়ার কারণে দুটি অঙ্গ বাদ রাখা হয়েছে( কামাল ইবনে হুমামের হেদায়ার শরহে ফাতহুল কাদির, 1 খন্ড 258 পৃষ্ঠা। 2 খন্ড, 242 পৃষ্ঠা) # ইবনে বাত্তাল বলেন, সকলের ঐকমত্যে নারীর চেহারা ঢেকে রাখা ফরজ নয়। নারী নামাজে চেহারা খোলা রাখতে পারে যদিও এই অবস্থায় কোন অপরিচিত জন বা কোন গায়রে মাহরাম তাকে দেখে( ফাতহুল বাড়ী, 13 খন্ড, 245 পৃষ্ঠা) # কাজী আয়ইজ রঃ বলেন, বিশেষভাবে রসুলের( সঃ) স্ত্রীদের চেহারা ঢেকে রাখা ফরজ হওয়ার ব্যাপারে কোন মতভেদ নেই। অন্য নারীদের ব্যাপারে মুস্তাহাব হওয়ার মধ্যেও মতপার্থক্য রয়েছে( ফাতহুল বাড়ী, 13 খন্ড)।
@somayarahman7626
@somayarahman7626 2 жыл бұрын
@@arafatkhan4183 জ্বি ভাই, আমি মাত্র আয়াতটির কয়েকটা তাফসির পড়ে আসলাম।আপনার চিন্তা ঠিক
@nilsagor6174
@nilsagor6174 Жыл бұрын
শায়খ আহমাদুল্লাহ আমার প্রিয়
@rafiyarafi5526
@rafiyarafi5526 3 жыл бұрын
মাশ্আল্লাহ,জাযাকাল্লাহ্ খায়রুল অনেক উপকৃত হলাম আমি সহ সকল মুসলিম দ্বীনি বোনেরা।
@MasayelDolil
@MasayelDolil 3 жыл бұрын
শেয়ার করার অনুরোধ রইল।
@seoexpart9826
@seoexpart9826 3 жыл бұрын
Arohi
@kingrohaniscobra6678
@kingrohaniscobra6678 3 жыл бұрын
@@seoexpart9826 lllllklkklkk)lnu
@mirfardeen1210
@mirfardeen1210 Жыл бұрын
আপনার নামটা সুন্দর 🌸
@mdferdousahmedabid8191
@mdferdousahmedabid8191 2 жыл бұрын
যেখানে এতো মতভেদ, সেই খানে নিরাপদ থাকার জন্য উত্তম কাজটি করাকে আমি পছন্দ করি, যেনো কিয়ামতের দিন আল্লাহ খুশি হয়ে তার রহমান নামের উসিলায় ক্ষমা করে দেন ❤️,
@hasanimam6832
@hasanimam6832 2 жыл бұрын
Thik
@harderboy1225
@harderboy1225 Жыл бұрын
R8
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 Жыл бұрын
গায়রে মাহরাম পুরুষের সামনে মেয়েদের চেহারা ঢাকা যদি ওয়াজিব হত, তবে রসুলের( সঃ) জন্য অনুরূপ নির্দেশ দেওয়া ওয়াজিব ছিল। কিন্তু সেই নির্দেশ কই? বরং তার বিপরীত মুখী নির্দেশ পাওয়া যায়। বলাবাহুল্য হাদীস কোরআনের ব্যাখ্যা। (১) আয়শা( রাঃ) থেকে বর্ণিত হাদিসঃ- রাসুল ( সঃ) বলেছেন, মেয়েরা যখন সাবালিকা হয়, তখন তাদের এই এই জায়গা ছাড়া অন্য কোন কিছু প্রকাশ করা উচিত নয়। এ কথা বলে তিনি চেহারা এবং হাতের কব্জির প্রতি ইঙ্গিত করেন। ( সুনানে আবু দাউদ, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাঃ নং- ৪০৫৮ ) । হাদীসটি মুরসাল। (২) কোন কিশোরী যখন ঋতুশ্রাব হয়, তখন তার চেহারা ও কব্জি পর্যন্ত দু'হাত ছাড়া অন্য কিছু পরিদৃষ্ট বিধেয় নয়( মুরাসিলে আবু দাউদ, 310 পৃষ্ঠা)। হাদীসটি দুর্বল। (৩) আসমা বিনতে উমাইস ( রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ- রসূল (সঃ) আয়সার( রাঃ) ঘরে প্রবেশ করে দেখেন, সেখানে রয়েছে আয়েশার বোন আসমা বিনতে আবু বকর।রসুল( সঃ) তার দিকে তাকালেন। অতঃপর দাঁড়িয়ে ঘর থেকে বের হয়ে গেলেন। তখন আয়েশা( রাঃ) বললেন তুমি এ পোশাক পাল্টে ফেলো। তোমার এই পোষাক রসুল( সঃ) অপছন্দ করেছেন । আসমা তার পোষাক পাল্টে নিলেন। অতঃপর রাসূল( সঃ) ঘরে প্রবেশ করলেন। আয়েশা( রাঃ) তখন প্রশ্ন করলেন, আপনি উঠে গেলেন কেন? তিনি বললেন তুমি কি তার আকৃতি দেখনি? মুসলিম নারীর এসব অঙ্গ ছাড়া অন্য কিছু প্রকাশ করা উচিত নয় । একথা বলে তিনি তার হাতের কব্জি ধরলেন, যাতে আংগুল ছাড়া আর কিছু প্রকাশ না পায়। তারপর হাতের কব্জি চোখ ও কানের মধ্যবর্তী স্থান পর্যন্ত উঠালেন। তখন মুখ ছাড়া আর কিছুই প্রকাশ পায়নি। (দেওয়ান হাতিয়া, ১১ পৃষ্ঠা এবং সেফারুন নাবেগা, ৪০ পৃষ্ঠা)। নাসিরুদ্দিন আলবানী হাদীসটির সনদ বিশ্লেষন পূর্বক হাদীসটিকে সহীহ বলেছেন। আয়েশা( রাঃ) বর্ণিত হাদিস এবং এই হাদিস একই ঘটনার হাদিস । আসমা বিনতে উমাইস সপ্তম হিজরী সনে মদিনায় হিজরত করে আসেন( সহী বুখারী, হাদীস নং- ৩৯১৩ এবং সহীহ মুসলিম, হাদীস নং- ৬২৫৪)। ঘটনাটি ঘটে তার মদিনায় হিজরত করে আসার পর। ঘটনাটি সময় তার উপস্থিতির প্রমাণ বহন করে। বলাবাহুল্য আসমা বিনতে আবুবকর নামাজরত অবস্থায় ছিলেন না এবং তিনি রাসুলের( সঃ) মাহরামও ছিলেন না। ইমাম মালেক বলেন, দুনিয়ার সমস্ত মানুষের কথা গ্রহণ বা বর্জন করা যায়, শুধু এই কবর বাসী ছাড়া(অর্থাৎ হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কথা ছাড়া)। চেহারা ঢাকা যদি উত্তম হতো, তবে রসুল(সঃ) আসমাকে চেহারা ঢাকার নির্দেশ দিতেন।
@adiraaizaaiza
@adiraaizaaiza Жыл бұрын
জাকির নায়ক ডা ঠিক 👉সূরাঃ নূরঃ৩১. (হে নবী!) বিশ্বাসী নারীদের বলো, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে শালীন রাখে, লজ্জাস্থানসমূহ ঢেকে চলে এবং যৌনাকাঙ্ক্ষাকে সংযত রাখে। সাধারণভাবেই যা প্রকাশমান, তা ছাড়া তাদের সৌন্দর্য ও মাধুর্য যেন জনসমক্ষে প্রকাশ না করে। তাদের ঘাড় ও বুক যেন মাথার ওড়না দ্বারা ঢাকা থাকে। স্বামী, পিতা, শ্বশুর, ছেলে, স্বামীর ছেলে, ভাই, ভাতিজা, ভাগিনা, আত্মীয়া, দাসী, যৌনকামনা রহিত পুরুষ কর্মচারী, নারী-অঙ্গ সম্পর্কে অসচেতন শিশু ছাড়া অন্য কারো সামনে যেন তাদের সৌন্দর্য-মাধুর্য প্রকাশিত না হয়, সে ব্যাপারে তাদের সচেতন থাকতে হবে। হাঁটার সময় তারা যেন এমনভাবে পা না নাড়ায়, যা তাদের গোপন সৌন্দর্যের দিকে অন্যের মনোযোগকে আকৃষ্ট করে। হে বিশ্বাসীগণ! তোমরা সবসময় সকলে মিলে আল্লাহর কাছে তওবা করো, যাতে তোমরা সফল হতে পারো
@ShafiUddin-zk7yi
@ShafiUddin-zk7yi 8 ай бұрын
​@@abdulwahedkhan6293Thanks
@cornoe6959
@cornoe6959 2 жыл бұрын
আবদুল্লাহ জাহাঙ্গীর হুজুর ঠিক বলেছেন সুরাহ আহঝাব ৫৯
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 2 жыл бұрын
সূরা আহযাবের ৫৯ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, হে নবী আপনি আপনার বিবিগনকে এবং আপনার কন্যাদেরকে এবং অন্যান্য মুমিন নারীগণকে বলে দিন যে, তারা যেন চাদরের কিয়দংশ তাদের নিজেদের উপর টেনে নেয় , যাতে তাদেরকে চিনতে পারা যায় এবং তাদের উত্যক্ত করা না হয়। এখানে প্রশ্ন হল, চাদর টেনে নয়ারর অর্থ যদি চেহারা ঢাকা বুঝায়, তবে তাদেরকে চেনা যাবে কিভাবে? ইমাম তাবারী( মৃত্যু- ৩১০) এই আয়াতের ব্যাখ্যায় বলেন, হে নবী তোমার স্ত্রীদের, কন্যাদের ও মুসলিম নারীদের বলো তারা যেন বাঁদীদের সদৃশ পোশাক না পরে। যাতে ফাসেকরা উত্যক্ত না করে এবং আজেবাজে মন্তব্য করে তাদের বিরক্ত না করে।( তাফসীরে তাবারী, সূরা আহযাব, 59 আয়াত) ইমাম শাওকানী এবং ইমাম ওয়াহেদী অনুরূপ মন্তব্য করে বলেন, এই আয়াতে বাদী ও স্বাধীন মহিলার সতরের পার্থক্য করা হয়েছে। হযরত ওমর( রাঃ) বাদীদের ওড়না দিয়ে মাথা ঢাকা দেখলে তাদের বেত্রাঘাত করতেন এবং বলতেন তোমরা স্বাধীন মহিলার রূপ ধারণ করবে না। # হাদীসঃ উমর( রাঃ) জনৈক মহিলাকে ওড়না দিয়ে মাথা ঢাকা অবস্থায় দেখলেন। এই অবস্থা দেখে তাকে প্রশ্ন করলেন। তখন ওমরকে( রাঃ) বলা হল সে ক্রীতদাসী। তিনি বললেন, ক্রীতদাসীর পোশাক যেন তার গৃহকর্ত্রীর অনুরূপ না হয় (বাগবীর শরহে সুন্নাহে এ হাদীসটি বর্ণিত হয়েছে, 2 খন্ড। বাইহাকী বলেন হাদীসটির আছার সমূহ বিশুদ্ধ) # হাদীসঃ ওমর( রাঃ) আনাসের পরিবারের জনৈক দাসীকে বোরকা দিয়ে মাথা ঢাকা অবস্থায় দেখে তাকে বেত্রাঘাত করলেন। এবং বললেন, তুমি মাথা খোলা রাখ, স্বাধীন নারীদের আকৃতি ধারণ করো না। (ইবনে কুদামা, আল মুগনী, 1 খন্ড) ওমরের( রাঃ) এই আচরণ ইমাম তাবারীর ব্যাখ্যাকে সমর্থন করে। হাদিস দুটো থেকে বুঝা যায়, দাসীরা মাথা খোলা রেখে রাস্তায় চলাফেরা করবে। আর স্বাধীন মহিলারা চেহারা খোলা রেখে রাস্তায় চলাফেরা করবে। কিছু সংখ্যক মহিলা এবং কিছু সংখ্যক পুরুষকে তাদের সতর ঢেকে আসতে বলা হলো। তারা নির্দেশ পালন করে আসলো এবং নারী-পুরুষের সতরের ভিন্নতা দেখা গেল। অনুরূপভাবে উম্মুল মুমিনীনদের জন্য হিজাব ফরয ছিল এবং সাধারণ মুমিন নারীর সতর ঢাকা ফরয ছিল। সুরা আহযাবের 59 নম্বর আয়াতে উম্মুল মুমিনীনদের চাদর টেনে নেয়া এবং মহিলা সাহাবীদের চাদর টেনে নেয়ার ভিন্নতা অবশ্যই থাকবে। ইমাম মালেক বলেন, দাসীদের মাথা খোলা রেখে নামাজ পড়া সুন্নত। # ইমাম মালেক (রঃ)এর মুয়াত্তা গ্রন্থে উল্লেখ আছে, ইমাম মালেককে প্রশ্ন করা হয়ঃ নারীরা কি মুহরীম ছাড়া অন্য লোকদের অথবা তাদের দাসদের সাথে একত্রে আহার করতে পারে? তিনি উত্তর দেন, যদি মহিলাদের সাথে পুরুষের খাওয়ার প্রচলন থাকে তাহলে কোন অসুবিধা নেই। অর্থাৎ যদি তাদের পরস্পরের মধ্যে পরিচিতি থাকে। ইমাম মালেক বলেনঃ নারী তার স্বামীর সাথে ওই সমস্ত লোক যাদের সাথে একত্রে খাওয়ার ব্যবস্থা স্বামী করে থাকে তাদের সাথে খেতে পারে (আল মুয়াত্তা, 2 খন্ড, 935 পৃষ্ঠা)। বলাবাহুল্য চেহারা ও হাতের কব্জি না খুলে কারো পক্ষে খাওয়া সম্ভব নয়। # হানাফী মাযহাবের ইমাম আল মারগিনানী আল হেদায়া গ্রন্থে রয়েছে, রসূল ( সঃ) এর কথা অনুযায়ী স্বাধীন মহিলার চেহারা ও হাতের কব্জি ছাড়া বাকি সব টুকুই সতরের অংশ। নারীর সবকিছু সতর, তবে আপনা আপনি প্রকাশিত হওয়ার কারণে দুটি অঙ্গ বাদ রাখা হয়েছে( কামাল ইবনে হুমামের হেদায়ার শরহে ফাতহুল কাদির, 1 খন্ড 258 পৃষ্ঠা। 2 খন্ড, 242 পৃষ্ঠা) # ইবনে বাত্তাল বলেন, সকলের ঐকমত্যে নারীর চেহারা ঢেকে রাখা ফরজ নয়। নারী নামাজে চেহারা খোলা রাখতে পারে যদিও এই অবস্থায় কোন অপরিচিত জন বা কোন গায়রে মাহরাম তাকে দেখে( ফাতহুল বাড়ী, 13 খন্ড, 245 পৃষ্ঠা) # কাজী আয়ইজ রঃ বলেন, বিশেষভাবে রসুলের( সঃ) স্ত্রীদের চেহারা ঢেকে রাখা ফরজ হওয়ার ব্যাপারে কোন মতভেদ নেই। অন্য নারীদের ব্যাপারে মুস্তাহাব হওয়ার মধ্যেও মতপার্থক্য রয়েছে( ফাতহুল বাড়ী, 13 খন্ড)।
@rukshanabegumhazera1561
@rukshanabegumhazera1561 2 жыл бұрын
মুখ খুলা রাখলে পর্দা হয়না, এটাই সঠিক,এটাই মেনে এসেছি, বাকিটা জীবনও মানবো,ইনশাআল্লাহ, আল্লাহ যেনো সবাইকে সঠিক পর্দ করার তৌফিন দেন,আমিন
@truefaith1718
@truefaith1718 2 жыл бұрын
ঠিকই বলেছেন,, সূরা নুরের ৩১ নং আয়াতে আল্লাহ্ স্পষ্ট তালিকা দিয়ে জানিয়ে দিয়েছেন কাদের সামনে সৌন্দর্যকে প্রকাশ করা যাবে আর কাদের সামনে যাবে না। এখন কেউ বাড়ির আড়ালে থেকে পর্দা করুক,মাস্ক পড়ুক কিংবা নেকাপ দিয়ে মুখ ঢাকুক আর চাদর টেনে চেহারা ঢাকুক---এটা তার ব্যপার। এমনকি মসজিদে নামাজ পড়লেও নারীকে পুরুষের পিছনে আলাদা কাতারে দাড়াতে বলা হয়েছে যাতে পরপুরুষ দেখতে না পায়।
@truefaith1718
@truefaith1718 2 жыл бұрын
@@T-ara426 হয় না। শালীন ভাবে চলা আর উভয়ের মাঝে পর্দা এক কথা নয়।
@T-ara426
@T-ara426 2 жыл бұрын
@@truefaith1718 areyy zayaz achhe tai bolchi aapni mizanur rahman azharir Aro karoe waz shunun। R zakir nayak e toh bolechen Uni toh onk boro scholar
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 2 жыл бұрын
"নারী সতর স্বরূপ" অর্থাৎ ঢেকে রাখার জিনিষ। কিন্তু চেহারা ও হাতের কব্জি খোলা রাখা মানুষের স্বভাবএবং প্রয়োজনও বটে। তাই এদুটোকে বাদ রাখা হয়েছে। গায়রে মাহরাম পুরুষের সামনে মেয়েদের চেহারা ঢাকা যদি ওয়াজিব হত, তবে রসুলের( সঃ) জন্য অনুরূপ নির্দেশ দেওয়া ওয়াজিব ছিল। কিন্তু সেই নির্দেশ কই? বরং তার বিপরীত মুখী নির্দেশ পাওয়া যায়। বলাবাহুল্য হাদীস কোরআনের ব্যাখ্যা। (১) আয়শা( রাঃ) থেকে বর্ণিত হাদিসঃ- রাসুল ( সঃ) বলেছেন, মেয়েরা যখন সাবালিকা হয়, তখন তাদের এই এই জায়গা ছাড়া অন্য কোন কিছু প্রকাশ করা উচিত নয়। এ কথা বলে তিনি চেহারা এবং হাতের কব্জির প্রতি ইঙ্গিত করেন। ( সহি সুনানে আবু দাউদ, লিবাস অধ্যায়, ৩৬৫৮ নং হাদিস)। হাদীসটি মুরসাল। (২) কোন কিশোরী যখন ঋতুশ্রাব হয়, তখন তার চেহারা ও কব্জি পর্যন্ত দু'হাত ছাড়া অন্য কিছু পরিদৃষ্ট বিধেয় নয়( মুরাসিলে আবু দাউদ, 310 পৃষ্ঠা)। হাদীসটি দুর্বল। (৩) আসমা বিনতে উমাইস ( রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ- রসূল (সঃ) আয়সার( রাঃ) ঘরে প্রবেশ করে দেখেন, সেখানে রয়েছে আয়েশার বোন আসমা বিনতে আবু বকর।রসুল( সঃ) তার দিকে তাকালেন। অতঃপর দাঁড়িয়ে ঘর থেকে বের হয়ে গেলেন। তখন আয়েশা( রাঃ) বললেন তুমি এ পোশাক পাল্টে ফেলো। তোমার এই পোষাক রসুল( সঃ) অপছন্দ করেছেন । আসমা তার পোষাক পাল্টে নিলেন। অতঃপর রাসূল( সঃ) ঘরে প্রবেশ করলেন। আয়েশা( রাঃ) তখন প্রশ্ন করলেন, আপনি উঠে গেলেন কেন? তিনি বললেন তুমি কি তার আকৃতি দেখনি? মুসলিম নারীর এসব অঙ্গ ছাড়া অন্য কিছু প্রকাশ করা উচিত নয় । একথা বলে তিনি তার হাতের কব্জি ধরলেন, যাতে আংগুল ছাড়া আর কিছু প্রকাশ না পায়। তারপর হাতের কব্জি চোখ ও কানের মধ্যবর্তী স্থান পর্যন্ত উঠালেন। তখন মুখ ছাড়া আর কিছুই প্রকাশ পায়নি। (দেওয়ান হাতিয়া, ১১ পৃষ্ঠা এবং সেফারুন নাবেগা, ৪০ পৃষ্ঠা)। হাদীসটি শক্তিশালী। আয়েশা( রাঃ) বর্ণিত হাদিস এবং এই হাদিস একই ঘটনার হাদিস । আসমা বিনতে উমাইস সপ্তম হিজরী সনে মদিনায় হিজরত করে আসেন( সহী বুখারীর)। ঘটনাটি ঘটে তার মদিনায় হিজরত করে আসার পর। ঘটনাটি সময় তার উপস্থিতির প্রমাণ বহন করে। বলাবাহুল্য আসমা বিনতে আবুবকর নামাজরত অবস্থায় ছিলেন না এবং তিনি রাসুলের( সঃ) মাহরামও ছিলেন না। ইমাম মালেক বলেন, দুনিয়ার সমস্ত মানুষের কথা গ্রহণ বা বর্জন করা যায়, শুধু এই কবর বাসী ছাড়া(অর্থাৎ হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কথা ছাড়া)। মাযহাবের চার ইমামের মতে মহিলাদের চেহারা ও হাতের কব্জি সতরের অংশ নয়। (আল মুগনী, ১ খন্ড, ৫৫২ পৃষ্ঠা। এবং ইবনে হুবায়রা ( রঃ) তার আল ইফসাহ আন মায়ানী আসছেহা গ্রন্থ, ১ খন্ডে, ৮৬ পৃষ্ঠা) এক হাদীসে আছে, "যে সতর দেখে এবং যে সতর দেখায়, উভয়ের উপড় আল্লাহর লানত"। অর্থাৎ নারী-পুরুষ উভয়ই সতর থেকে চক্ষুকে সংযত করবে। তাফসীরের ইমামগণের মতে যা সতর নয়, তা গায়রে মাহরাম পুরুষের সম্মুখে খোলা রাখা হারাম নয়। যেসকল মুফাচ্ছিরগন চেহারা খুলে রাখার পক্ষে মত প্রকাশ করেন তারা হলেনঃ-- (১) আত তাবারি( মৃত্যু ৩১০ হিঃ সন) (২) আল জাসসাস( মৃঃ ৩৭০ হিঃ)(৩) আল ওয়াহেদী( মৃঃ ৪৬৮ হিঃ) (৪) আল বাগাবী( মৃঃ ৫১৬ হিঃ) (৫) আয যামাখশারী ( মৃঃ ৫২৮ হিঃ) (৬) ইবনুল আরাবী( মৃঃ ৫৪৩ হিঃ) (৭) আর রাযী( মৃঃ ৬০৬ হিঃ) (৮) আল কুরতুবী( মৃঃ ৬৭১ হিঃ) (৯)আল খাযেন( মৃঃ ৭২৫ হিঃ) (১০) আন নিসাপুরী( মৃঃ ৭২৮ হিঃ) (১১) আবুল হাইয়ান( মৃঃ ৭৫৪ হিঃ) (১২) আবুস সাউদ( মৃঃ ৯৫১ হিঃ) (১৩) ইবনে বাদিস( মৃঃ ১৩৫৯ হিঃ)। (সুরা নুরের ৩১ নং আয়াতের তফসির দেখুন) যে সকল মুফাসসিরগণ চেহারা ঢাকার কথা বলেন তারা হলেন, (১) ইবনুল জাওযী( মৃঃ-৫৯৬ হিঃ)(২) বায়যাবি( মৃঃ-৬৫৮ হিঃ)(৩) সাওকানী( মৃঃ-১২৫০ হিঃ)(৪) সিদ্দিক হাসান খান( মৃঃ-১৩০৭ হিঃ)(৫) ইবনে কাসির( মৃঃ-৭৪৭ হিঃ) (সূরা নূর-৩১ এর তাফসির দেখুন)। কিন্তু সেখানে রসুলের ( সঃ) মুখ নিঃসৃত কোন নির্দেশ পাওয়া যায় না। এগুলো তাদের ইস্তেহাদ, যা তারা উত্তম বিবেচনা করেছেন। এই উত্তম বিবেচনা কোন কিছুকে ওয়াজিব বা হারাম করে দেয় না। ইবনে কাসীর বলেনঃ অধিকাংশ আলেমের মতে যে জিনিস প্রকাশ করা যাবে, তা হল চেহারা ও হাতের কব্জি (সূরা নূরের ৩১ নং আয়াতের ব্যাখ্যা দেখুন)। বুখারী ও মুসলিম শরীফে নারী পুরুষ পরস্পর দেখা সাক্ষাৎ এবং একত্রে কাজ করার প্রায় তিন শতাধিক হাদিস লিপিবদ্ধ আছে। উম্মুল মু'মিনীন এবং নিকাব পড়া একজন মহিলা ছাড়া কোন মহিলা সাহাবীর চেহারা ঢাকার ইঙ্গিত দেয়, এমন একটি হাদিস খুজে পান কিনা আগ্রহী ব্যাক্তিগন চেষ্টা করে দেখতে পারেন।
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 2 жыл бұрын
সুরা আহজাবের ৩২, ৩৩, ৫৩ ইত্যাদি আয়াতগুলো উম্মুল মুমিনিনদের সাথে সংশ্লিষ্ট, যা সাধারন মোমেন নারীর জন্য প্রজোয্য নয়। নারীর কন্ঠস্বর পর্দার অন্ত্রভুক্ত, একথা আপনি কোথায় পাইছেন? হিজাবের আয়াত নাযিল হওয়ার প্রেক্ষাপট( কারন)ঃ- 🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀 একজন নেতার বাড়িতে জনসমাগম খুবই স্বাভাবিক ঘটনা। নবী হিসেবে রসুলের( সঃ) গৃহ সবার জন্য উন্মুক্ত ছিল।। রসুলের( সঃ) হারেমে যেসব লোক যাতায়াত করত তার মধ্যে ভালো মন্দ সব রকমের লোকই ছিল। ইসলাম প্রসারের সাথে সাথে রসুলের( সঃ) গৃহে লোকের ভিড় বৃদ্ধি পাওয়া খুবই স্বাভাবিক ঘটনা ছিল। হযরত ওমর( রাঃ) বিষয়টি জানতে পেরে রসুলের( সঃ) স্ত্রীদের হিজাবের অন্তরালে রাখার পরামর্শ দেন। কিন্তু রসূল( সঃ) আল্লাহর তরফ হতে ইংগিত না পাওয়ায় বিষয়টির প্রতি গুরুত্ব দেননি। # হাদীসঃ- হযরত ওমর( রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, ----------আমি বললাম, হে আল্লাহর রসূল(সঃ) আপনার কাছে ভালো-মন্দ সব ধরনের লোকই আসে। আপনি যদি উম্মাহাতুল মুমিনীনদের হিজাবের অন্তরালে রাখার নির্দেশ দিতেন (তাহলে কতই না ভালো হতো) । ফলে আল্লাহ হিজাবের আয়াত নাযিল করেন (সহি বুখারী, তাফসীর অধ্যায়, ৯ খন্ড)। তাছাড়া রাসুলের( সঃ) মৃত্যুর পর তার স্ত্রীদের পুনরায় বিবাহ হারাম করা হয়েছে। তাদের জন্য হিজাব ফরজ করা হয়েছে। কারণ পরস্পর দেখা-সাক্ষাৎ ও কোমল কথাবার্তা বিয়ের আগ্রহ সৃষ্টি হতে পারে। এই আগ্রহ হতে পারে পুরুষের তরফ থেকে অথবা নারীর পক্ষ থেকে। যেহেতু নবী স্ত্রীদের পুনঃবিবাহ হারাম করা হয়েছে, তাদের জন্য হিজাব ফরজতো করা হবেই। এটাই স্বাভাবিক ও যুক্তিসংগত। উম্মুল মুমিনিনদের হিজাব সতর্কতামূলক বিশেষ ব্যাবস্থা। মহান আল্লাহ বলেনঃ হে নবী স্ত্রীগণ তোমরা সাধারণ ( অন্যান্ন) স্ত্রীলোকদের মত নও। বাক্যালাপে কোমলতা অবলম্বন করে না।----- (আহজাব-৩২)। নিজ গৃহে অবস্থান করো।---- (আহযাব-৩৩)। নবীর স্ত্রীদের নিকট কিছু চাইলে পর্দার অন্তরাল থেকে চাওয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে (আহযাব- 53)। এখানে প্রশ্ন হলোঃ সাধারণ স্ত্রীলোক (অন্যান্য) বলতে কাদেরকে বোঝানো হয়েছে? অবশ্যই সাধারণ মুমিন নারীকে বুঝানো হয়েছে। হযরত ওমর( রাঃ) তার শাসনামলে উম্মুল মুমিনীনদের হজ্ব করার অনুমতি দেননি। কারণ মহান আল্লাহ বলেনঃ হে নবী স্ত্রীগণ, তোমরা সাধারন স্ত্রীলোকদের মত নও। নিজ গৃহে অবস্থান করো( আজাব 32, 33)। মহান আল্লাহর এই নির্দেশের প্রেক্ষিতে ওমর( রা) উম্মুল মুমিনীনদের উপর এই বিধি নিষেধ জারি করেন। কিন্তু সাধারণ মুমিন নারীর উপর হজ্বের ব্যাপারে কোন নিষেধাজ্ঞা ছিল না। পরবর্তীতে অকাট্য ও বলিষ্ঠ দলিলের ভিত্তিতে তার খেলাফতের শেষের দিকে ওমর( রাঃ) তার নিজের ভুল বুঝতে পেরে তার শেষ হজ্বে উম্মুল মুমিনীনদের হজ্ব করার অনুমতি দেন। হাদিসঃ- ইব্রাহিম ইবনে আব্দুর রহমান থেকে বর্ণিত। ওমর( রাঃ) তার শেষ হজ্জ্বে নবী পত্নীদের হজ করার অনুমতি দেন। এজন্য তাদের সাথে পাঠান উসমান ইবনে আফফান ও আব্দুর রহমানকে (সহি বুখারী, হজ্জ্ব অধ্যায়)। বাইহাকীর বর্ণনায় আরও বিস্তারিত আছে। সহি বুখারী আরেক বর্ণনায় আছে হজ্বের সময় উম্মুল মু'মিনীনগন পুরুষদের সাথে মিশতেন না।( সহি বুখারী, হজ্ব অধ্যায়ের ইবনে জুরাইজ বর্ণিত হাদিসটি দেখুন)। উম্মুল মোমেনিন হওয়ার জন্য হিজাব শর্ত। নোমান ইবনে আবিল জওন আল ফিন্দির প্রস্তাব অনুযায়ী রসূল( সঃ) এক মহিলাকে বিয়ে করেন। তাকে বলা হলঃ আপনার ও আপনার সাথে পুরুষের মধ্য থেকে যে কথা বলবে তার মাঝখানে হিজাব থাকতে হবে। কাজেই তিনি ঠিক তেমনটি করলেন (সহি মুসলিম, ৮ খন্ড)। হিজাব ফরজ হওয়ার জন্য উম্মুল মমিনীন হওয়ার শর্ত। ইবনে আব্বাস থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসুলের( সঃ) পরে মুজাহিদ ইবনে আবু উমায়ের ইবনুল মুগীরা আসমা বিনতে নোমানকে বিবাহ করেন। ওমর( রাঃ) তাদের দুজনকে শাস্তি দিতে চান। এই কথা জানতে পেরে আসমা বলেন, আল্লাহর কসম, আমার জন্য হিজাব ফরজ করা হয়নি এবং আমাকে উম্মুল মুমিনীন বলে আখ্যায়িত করা হয়নি। ওমর( রাঃ) তাদের শাস্তি দেয়া থেকে বিরত থাকেন (সহীহ মুসলিম, ৮ খন্ড)। অনুরূপভাবে হযরত আবু বকর( রাঃ) ফিন্দি গোত্রের কোতিলা নামের এক মহিলাকে শাস্তি দিতে চান। হযরত ওমর( রাঃ) বলেন আল্লাহর কসম, সেতো মূলত রসুলের( সঃ) স্ত্রী ছিল না। তিনি তাকে এখতিয়ার ও দেননি এবং হিজাবের মধ্যেও রাখেননি (সহিঃ মুসলিম, ৮ খন্ড)।
@MdJahidul-fb7pc
@MdJahidul-fb7pc 8 ай бұрын
মাশাল্লাহ খুব গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা জাযাকাল্লাহ খাইরান_❤️
@suhadasahi7264
@suhadasahi7264 2 жыл бұрын
Ma shaa Allah. Osadharon alocona.
@MasayelDolil
@MasayelDolil 2 жыл бұрын
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
@marjiaaktermitu7159
@marjiaaktermitu7159 3 жыл бұрын
শায়েখ আহমাদুল্লাহ বেস্ট
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 2 жыл бұрын
মহান আল্লাহ বলেন, "মোমেন পুরুষগণ এবং মোমিনা নারীগণ পরস্পর পরস্পরের সহযোগী বন্ধু। তারা সৎ কাজের আদেশ করে এবং অসৎ কাজ থেকে বিরত রাখে (সূরা তওবা- ৭১)। # ইসলাম মেয়েদের জন্য মসজিদে জামাতের সাথে নামাজ পড়ার বিধান দিয়েছে। কিন্তু ফেৎনা প্রতিরোধের আইনের মাধ্যমে তা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। # ইসলাম মেয়েদের ঈদের নামাজের জামাতে হাজির হওয়ার কঠোর নির্দেশ দিয়েছে। কিন্তু ফিতনা প্রতিরোধের আইনের মাধ্যমে তা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। # ইসলাম মেয়েদের বিশেষভাবে শিক্ষাদানের ব্যবস্থা করা ইমামের জন্য একটি বিশেষ পদ্ধতি হিসেবে জারি করেছে। কিন্তু ফিতনা প্রতিরোধের আইনের মাধ্যমে তা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। # ইসলাম ঈদের দিনে খুতবার পরে মেয়েদের বিশেষভাবে ওয়াজ নসিহত করা ইমামের জন্য একটি পদ্ধতিতে পরিণত করেছে। কিন্তু ফিতনা প্রতিরোধের আইনের মাধ্যমে তা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। # ইসলাম নারীকে তার দীন ও দুনিয়াকে সঠিকভাবে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য জ্ঞান অর্জন করার হুকুম দিয়েছে। কিন্তু পেতনা প্রতিরোধের আইনের মাধ্যমে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। # ইসলাম মেয়েদেরকে সৎকাজের আদেশ ও অসৎ কাজের নিষেধ করার বিধান দিয়েছে। কিন্তু পেতনা প্রতিরোধের আইনের মাধ্যমে তা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। # ইসলাম মেয়েদের জীবিকা উপার্জনের জন্য (স্বামী যখন অক্ষম)বেচাকেনা ও কাজকর্ম করতে পারবে। কিন্তু ফেৎনা প্রতিরোধের আইনের মাধ্যমে তা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। # ইসলাম বিধান দিয়েছে যে, মেয়েরা জিহাদের ময়দানে আহতদের সেবা-শুশ্রূষা এবং পিপাসার্তদের পানি পান করাতে পারবে। কিন্তু ফেতনা প্রতিরোধের আইনের মাধ্যমে তা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। ইসলামী বিধান দিয়েছে যে, ইমাম বিধর্মী মহিলাদের সরাসরি ইসলামের দাওয়াত দিতে পারবে এবং বায়াত গ্রহণ করতে পারবে। কিন্তু ফেৎনা প্রতিরোধে আইনের মাধ্যমে তার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। # ইসলাম বিধান দিয়েছে যে, তারা বাড়ির বাইরে চেহারা ও হাতের কব্জি পর্যন্ত খোলা রাখতে পারবে। কিন্তু ফেৎনা প্রতিরোধের আইনের মাধ্যমে তা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। # ইসলাম বিধান দিয়েছে যে, তারা শরীয়াতের সীমার মধ্যে অবস্থান করে পুরুষের সাথে দেখা সাক্ষাৎ করতে পারে পারবে। কিন্তু ফেৎনা প্রতিরোধের আইনের মাধ্যমে তা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এভাবে ফিতনা প্রতিরোধের আইনের মাধ্যমে মেয়েদের জন্য সমস্ত কিছু হারাম করে দেওয়া হয়েছে শর্তহীনভাবে। কিন্তু শর্তটি এখানে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। বিষয়টি এমন যে, একটি রাস্তা দিয়ে মহিলারা গেলে ধর্ষিতা হয়। তাই ওই রাস্তা দিয়ে মহিলাদের চলাফেরা করা হারাম ঘোষণা করা হলো। ফলে কিয়ামত পর্যন্ত ওই রাস্তায় মহিলাদের চলাফেরা হারাম হয়ে গেল। আর এই হালালকে হারাম করতে গিয়ে আমাদের আশ্রয় নিতে হচ্ছে কোরআন-হাদিসের অপব্যাখ্যার। একটি হালাল জিনিসকে যখন স্থায়ীভাবে হারাম করে দেয়া হয়, তখন তা হয় আল্লাহ এবং তাঁর রাসূলের বিরুদ্ধে মিথ্যারোপের নামান্তর। ফিতনা প্রতিরোধের নামে এই বাড়াবাড়ি জীবন যুদ্ধ থেকে পালিয়ে যাওয়ার নামান্তর মাত্র। যে ব্যক্তি একটি হারাম কাজ করলো , সে নিজের উপর জুলুম করল। যে ব্যক্তি কোন হালালকে নিজের জন্য ও জনগনের জন্য হারাম করে দিল, সে নিজের উপর জুলুম করল এবং জনগণের প্রতিও জুলুম করল। মহিলাদেরকে ইসলামী জ্ঞানে পরিপুষ্ট হওয়ার সমস্ত অঙ্গন থেকে বিতারিত করে তাদেরকে ঠেলে দেওয়া হয়েছে হাট-বাজার, রাস্তা-ঘাট, চৌরাস্তার মাথা, মাজার (যেখানে তারা সেজদা করে), হিজবুত তাওহীদ, মাইজভান্ডারী, রাজারবাগী, কুতুব বাগী, দেওয়ানবাগী সহ অন্যান্য পথ ভ্রষ্ট পীরের দরবারে, পার্ক, সিনেমা হল, ইন্ডিয়ান সিরিয়াল সহ অন্যান্য বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে। যেখান থেকে তারা যতসব অখাদ্য-কুখ্যাত গ্রহণ করে পরিপুষ্ট হচ্ছে। এদের গর্ভে জন্ম নিচ্ছে অনুরূপ পরবর্তী প্রজন্ম। ফলে দিন দিন নাস্তিকের সংখ্যা ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। মহান আল্লাহর নিকট দোয়া করছিঃ আল্লাহ তুমি আমাদেরকে সঠিক পথ দেখাও এবং আমাদেরকে কবুল করো। আমিন।
@mahfuzakhondoker4135
@mahfuzakhondoker4135 2 жыл бұрын
ভিডিও টা দেখে অনেক উপকৃত হলাম। শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।💝
@sajimahmed5384
@sajimahmed5384 3 жыл бұрын
জাজাকাল্লাহ খাইরান গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা র ভিডিও র জন্য।
@MasayelDolil
@MasayelDolil 3 жыл бұрын
শেয়ার করার অনুরোধ রইল।
@NajminTajmin-q5f
@NajminTajmin-q5f 9 ай бұрын
আমি শেআর করছি চার জন কে আলহাদুলিল্লাহ
@mdnobin4003
@mdnobin4003 9 ай бұрын
মাশাল্লাহ জাযাকাল্লাহ খায়ের শায়েখ
@bodymind195
@bodymind195 Жыл бұрын
Discussion.. relevant for all ages and time to come.and for all generations...all r reputed good scholars..may Allah swt forgive us all..and not finding faults pray for taufiq to follow them...
@MasayelDolil
@MasayelDolil Жыл бұрын
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
@mdbabu-fr5eu
@mdbabu-fr5eu Жыл бұрын
মেয়েদের মুখটাই হলো সুন্দর, এই মুখটাই যদি খোলা থাকে,তাহলে তারদিকে ছেলেদের খারাপ চিনতা আসবেই, আমি একজন মেয়ে,তবুও আমি নিজেও কোনো মুখ খোলা সুন্দর মহিলাদের দেখলে তাকিয়ে থাকি আর ভাবি আমি যদি এমন সুন্দর হতাম,আমি মেয়ে হয়েও আমার চোখ যদি মুখ খোলা সুন্দর মেয়েদের দিকে পরে,তাহলে ছেলেদের নজর পরলে ফেতনা হবে খারাপ চিনতা করবে এটাই স্বাভাবিক,মুখ খোলা বেপর্দা মেয়েদের সাথে আমার স্বামী কথা বললে আমার দম বন্ধ হয়ে আসে অসজ্য লাগে, তাই আমি এখন খাস পর্দা করি, কিনতু আমার স্বামী মুখ খোলা মেয়েদের সাথে কথা বললে আমার খারাপ লাগে,তাই আমি পৃথিবির সমস্ত মুখ খোলা মেয়েদের কে মনথেকে ঘৃনা করি🤮🤮
@monirvoice9043
@monirvoice9043 Жыл бұрын
পৃথিবীর সকল প্রানী চেহারা বাইরে রাখতে পারে, নারী পারে না!!!!! এটা কি তাদের উপর জুলুম হত না, কিন্তু যেহেতু তাদের উপর অন্যদের কুনজর পরতে পারে তাই পর্দা করা ফরজ, কিন্তু তার মধ্যে কিছু সুজোগ কুরআন দিয়েছে, কুরআনে বলা হয়েছে স্বাভাবিক প্রকাশমান অংগ ছাড়া অন্য অংগ ঢেকে রাখতে হবে, এতে করে একদিকে পর্দা করতে বলা হয়েছে, অন্যদিকে তার জন্য যাতে কষ্ট না হয় হয় এজন্য কিছু ছাড় দেয়া হয়েছে... আপনি অবশ্যই সবকিছু বিবেচনা করেই ফতোয়া মানবেন, মুখ খোলা রাখলেই যদি সকল ফিতনা হয়ে যেত তাহলে ৭ হিযরিতে পর্দার আয়াত নাজিল হয়েছে, কিন্তু তার আগে থেকেই জেনা ব্যাভিচার বন্ধ হয়েছিল....
@RivaAkter-x7y
@RivaAkter-x7y 11 ай бұрын
akmot apu
@hajerakhatunkhatun6520
@hajerakhatunkhatun6520 9 ай бұрын
Nijer dirstike sonjjoto korun.
@mdadnan7800
@mdadnan7800 6 ай бұрын
Ghirina korte parben na 2tay jayej
@rabeyasultana4149
@rabeyasultana4149 Ай бұрын
একমত
@aduriniakondo6429
@aduriniakondo6429 2 жыл бұрын
মাশাআল্লাহ জাজাকাল্লাহ খাইরান ❤️🦋
@MasayelDolil
@MasayelDolil 2 жыл бұрын
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
@nishatzahannedra1364
@nishatzahannedra1364 3 жыл бұрын
জাযাকাল্লাহ খাইরন।
@MasayelDolil
@MasayelDolil 3 жыл бұрын
ওয়া ইয়্যাকা
@lailabari1250
@lailabari1250 2 жыл бұрын
Massallha,alhamdulilla beautiful dwoa Amin,allahA gaveing you benefit inssallha zazakalla Karen
@ismailshikder2865
@ismailshikder2865 2 жыл бұрын
আবদুল্লাহ হুজুরের কথা অনেক ভাল লাগে।
@MasayelDolil
@MasayelDolil 2 жыл бұрын
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 2 жыл бұрын
সূরা আহযাবের ৫৯ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, হে নবী আপনি আপনার বিবিগনকে এবং আপনার কন্যাদেরকে এবং অন্যান্য মুমিন নারীগণকে বলে দিন যে, তারা যেন চাদরের কিয়দংশ তাদের নিজেদের উপর টেনে নেয় , যাতে তাদেরকে চিনতে পারা যায় এবং তাদের উত্যক্ত করা না হয়। এখানে প্রশ্ন হল, চাদর টেনে নয়ারর অর্থ যদি চেহারা ঢাকা বুঝায়, তবে তাদেরকে চেনা যাবে কিভাবে? ইমাম তাবারী( মৃত্যু- ৩১০) এই আয়াতের ব্যাখ্যায় বলেন, হে নবী তোমার স্ত্রীদের, কন্যাদের ও মুসলিম নারীদের বলো তারা যেন বাঁদীদের সদৃশ পোশাক না পরে। যাতে ফাসেকরা উত্যক্ত না করে এবং আজেবাজে মন্তব্য করে তাদের বিরক্ত না করে।( তাফসীরে তাবারী, সূরা আহযাব, 59 আয়াত) ইমাম শাওকানী এবং ইমাম ওয়াহেদী অনুরূপ মন্তব্য করে বলেন, এই আয়াতে বাদী ও স্বাধীন মহিলার সতরের পার্থক্য করা হয়েছে। হযরত ওমর( রাঃ) বাদীদের ওড়না দিয়ে মাথা ঢাকা দেখলে তাদের বেত্রাঘাত করতেন এবং বলতেন তোমরা স্বাধীন মহিলার রূপ ধারণ করবে না। # হাদীসঃ উমর( রাঃ) জনৈক মহিলাকে ওড়না দিয়ে মাথা ঢাকা অবস্থায় দেখলেন। এই অবস্থা দেখে তাকে প্রশ্ন করলেন। তখন ওমরকে( রাঃ) বলা হল সে ক্রীতদাসী। তিনি বললেন, ক্রীতদাসীর পোশাক যেন তার গৃহকর্ত্রীর অনুরূপ না হয় (বাগবীর শরহে সুন্নাহে এ হাদীসটি বর্ণিত হয়েছে, 2 খন্ড। বাইহাকী বলেন হাদীসটির আছার সমূহ বিশুদ্ধ) # হাদীসঃ ওমর( রাঃ) আনাসের পরিবারের জনৈক দাসীকে বোরকা দিয়ে মাথা ঢাকা অবস্থায় দেখে তাকে বেত্রাঘাত করলেন। এবং বললেন, তুমি মাথা খোলা রাখ, স্বাধীন নারীদের আকৃতি ধারণ করো না। (ইবনে কুদামা, আল মুগনী, 1 খন্ড) ওমরের( রাঃ) এই আচরণ ইমাম তাবারীর ব্যাখ্যাকে সমর্থন করে। হাদিস দুটো থেকে বুঝা যায়, দাসীরা মাথা খোলা রেখে রাস্তায় চলাফেরা করবে। আর স্বাধীন মহিলারা চেহারা খোলা রেখে রাস্তায় চলাফেরা করবে। কিছু সংখ্যক মহিলা এবং কিছু সংখ্যক পুরুষকে তাদের সতর ঢেকে আসতে বলা হলো। তারা নির্দেশ পালন করে আসলো এবং নারী-পুরুষের সতরের ভিন্নতা দেখা গেল। অনুরূপভাবে উম্মুল মুমিনীনদের জন্য হিজাব ফরয ছিল এবং সাধারণ মুমিন নারীর সতর ঢাকা ফরয ছিল। সুরা আহযাবের 59 নম্বর আয়াতে উম্মুল মুমিনীনদের চাদর টেনে নেয়া এবং মহিলা সাহাবীদের চাদর টেনে নেয়ার ভিন্নতা অবশ্যই থাকবে। ইমাম মালেক বলেন, দাসীদের মাথা খোলা রেখে নামাজ পড়া সুন্নত। # ইমাম মালেক (রঃ)এর মুয়াত্তা গ্রন্থে উল্লেখ আছে, ইমাম মালেককে প্রশ্ন করা হয়ঃ নারীরা কি মুহরীম ছাড়া অন্য লোকদের অথবা তাদের দাসদের সাথে একত্রে আহার করতে পারে? তিনি উত্তর দেন, যদি মহিলাদের সাথে পুরুষের খাওয়ার প্রচলন থাকে তাহলে কোন অসুবিধা নেই। অর্থাৎ যদি তাদের পরস্পরের মধ্যে পরিচিতি থাকে। ইমাম মালেক বলেনঃ নারী তার স্বামীর সাথে ওই সমস্ত লোক যাদের সাথে একত্রে খাওয়ার ব্যবস্থা স্বামী করে থাকে তাদের সাথে খেতে পারে (আল মুয়াত্তা, 2 খন্ড, 935 পৃষ্ঠা)। বলাবাহুল্য চেহারা ও হাতের কব্জি না খুলে কারো পক্ষে খাওয়া সম্ভব নয়। # হানাফী মাযহাবের ইমাম আল মারগিনানী আল হেদায়া গ্রন্থে রয়েছে, রসূল ( সঃ) এর কথা অনুযায়ী স্বাধীন মহিলার চেহারা ও হাতের কব্জি ছাড়া বাকি সব টুকুই সতরের অংশ। নারীর সবকিছু সতর, তবে আপনা আপনি প্রকাশিত হওয়ার কারণে দুটি অঙ্গ বাদ রাখা হয়েছে( কামাল ইবনে হুমামের হেদায়ার শরহে ফাতহুল কাদির, 1 খন্ড 258 পৃষ্ঠা। 2 খন্ড, 242 পৃষ্ঠা) # ইবনে বাত্তাল বলেন, সকলের ঐকমত্যে নারীর চেহারা ঢেকে রাখা ফরজ নয়। নারী নামাজে চেহারা খোলা রাখতে পারে যদিও এই অবস্থায় কোন অপরিচিত জন বা কোন গায়রে মাহরাম তাকে দেখে( ফাতহুল বাড়ী, 13 খন্ড, 245 পৃষ্ঠা) # কাজী আয়ইজ রঃ বলেন, বিশেষভাবে রসুলের( সঃ) স্ত্রীদের চেহারা ঢেকে রাখা ফরজ হওয়ার ব্যাপারে কোন মতভেদ নেই। অন্য নারীদের ব্যাপারে মুস্তাহাব হওয়ার মধ্যেও মতপার্থক্য রয়েছে( ফাতহুল বাড়ী, 13 খন্ড)।
@musleuddin8807
@musleuddin8807 Жыл бұрын
কেউ বলছেন মুখ খোলা রাখা ফরজ,কেউ বলছেন ওয়াজিব আবার কেউ বলছেন মুখ খোলা রাখলে সমস্যা নেই। আবার আল্লাহ কোরআনে (সুরা নূর- ৩১, ৩২ ) পর্দার বিষয়ে বিধান দিয়েছেন যেখানে উপরে উল্লিখিত (মুখ খোলা রাখা,ফরজ,ওয়ািজব)বিষয়গুলো নেই। এখন আমরা আল্লাহর কথা মানবো না ব্যক্তির কথা মানবো? তবে আমি কিন্তু আল্লাহর কিতাবকেই প্রাধান্য দেই।
@harderboy1225
@harderboy1225 Жыл бұрын
Atai sothik bhai
@mdsharifulislam462
@mdsharifulislam462 Жыл бұрын
আল্লাহ বিধান দাতা, এখানে বাড়ানো কমানো কারোরই কোন এখতিয়ার নেই।
@shagorikakhatun618
@shagorikakhatun618 10 ай бұрын
আপনি কোরআনে সূরা নূরের ৩১,৩২ আয়াতে ভালো লক্ষ করে দেখুন সেখানে মুখ ঢাকার কথায় বলেছেন আল্লাহ তায়ালা ১৪ জন ব্যাক্তি বা পুরুষের সামনে মুখ ঢাকার আদেশ দিয়েছেন মহান আল্লাহ তায়ালা
@musleuddin8807
@musleuddin8807 10 ай бұрын
@@shagorikakhatun618 সুরা নুর এর ৩১ এবং ৩২ নং আয়াত ভালো ভাবে বুঝেই বলছি, ওখানে মুখ ঢেকে রাখা, হাতে পায়ে মোজা দিয়ে ঢেকে রাখার কথা উল্লেখ নেই। এখন আপনার কাছে যদি কারো কাছে সৌন্দর্য প্রকাশ করার অর্থ এই হয় যে মুখ ও হাত,পা খোলা রাখা তাহলে সেটা ঠিক আছে। সেটা আপনার মত।
@gulrokhkhanam7963
@gulrokhkhanam7963 9 ай бұрын
Apni thiki bolesen👏👏👏
@SBEditsBD
@SBEditsBD 3 жыл бұрын
জাঝাকাল্লাহ খায়ের
@MasayelDolil
@MasayelDolil 3 жыл бұрын
❤️❤️
@muslimah___45
@muslimah___45 2 жыл бұрын
শায়েখ আহমাদুল্লাহর বক্তব্য মাশাআল্লাহ অসাধারণ হইছে
@abdussamad280
@abdussamad280 Жыл бұрын
ড.আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর (রহ)এবং শায়খ আহমাদুল্লাহ মতামত কুরআন থেকে সুস্পষ্টভাবে তুলে ধরেছেন।এটা তো স্পষ্ট, তার পরও যে এটা নিয়ে বাড়াবাড়ি!!!
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 Жыл бұрын
@@abdussamad280 সূরা আহযাবের ৫৯ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, হে নবী আপনি আপনার বিবিগনকে এবং আপনার কন্যাদেরকে এবং অন্যান্য মুমিন নারীগণকে বলে দিন যে, তারা যেন চাদরের কিয়দংশ তাদের নিজেদের উপর টেনে নেয় , যাতে তাদেরকে চিনতে পারা যায় এবং তাদের উত্যক্ত করা না হয়। এখানে প্রশ্ন হল, চাদর টেনে নয়ারর অর্থ যদি চেহারা ঢাকা বুঝায়, তবে তাদেরকে চেনা যাবে কিভাবে? ইমাম তাবারী( মৃত্যু- ৩১০) এই আয়াতের ব্যাখ্যায় বলেন, হে নবী তোমার স্ত্রীদের, কন্যাদের ও মুসলিম নারীদের বলো তারা যেন বাঁদীদের সদৃশ পোশাক না পরে। যাতে ফাসেকরা উত্যক্ত না করে এবং আজেবাজে মন্তব্য করে তাদের বিরক্ত না করে।( তাফসীরে তাবারী, সূরা আহযাব, 59 আয়াত) ইমাম শাওকানী এবং ইমাম ওয়াহেদী অনুরূপ মন্তব্য করে বলেন, এই আয়াতে বাদী ও স্বাধীন মহিলার সতরের পার্থক্য করা হয়েছে। হযরত ওমর( রাঃ) বাদীদের ওড়না দিয়ে মাথা ঢাকা দেখলে তাদের বেত্রাঘাত করতেন এবং বলতেন তোমরা স্বাধীন মহিলার রূপ ধারণ করবে না। # হাদীসঃ উমর( রাঃ) জনৈক মহিলাকে ওড়না দিয়ে মাথা ঢাকা অবস্থায় দেখলেন। এই অবস্থা দেখে তাকে প্রশ্ন করলেন। তখন ওমরকে( রাঃ) বলা হল সে ক্রীতদাসী। তিনি বললেন, ক্রীতদাসীর পোশাক যেন তার গৃহকর্ত্রীর অনুরূপ না হয় (বাগবীর শরহে সুন্নাহে এ হাদীসটি বর্ণিত হয়েছে, 2 খন্ড। বাইহাকী বলেন হাদীসটির আছার সমূহ বিশুদ্ধ) # হাদীসঃ ওমর( রাঃ) আনাসের পরিবারের জনৈক দাসীকে বোরকা দিয়ে মাথা ঢাকা অবস্থায় দেখে তাকে বেত্রাঘাত করলেন। এবং বললেন, তুমি মাথা খোলা রাখ, স্বাধীন নারীদের আকৃতি ধারণ করো না। (ইবনে কুদামা, আল মুগনী, 1 খন্ড) ওমরের( রাঃ) এই আচরণ ইমাম তাবারীর ব্যাখ্যাকে সমর্থন করে। হাদিস দুটো থেকে বুঝা যায়, দাসীরা মাথা খোলা রেখে রাস্তায় চলাফেরা করবে। আর স্বাধীন মহিলারা চেহারা খোলা রেখে রাস্তায় চলাফেরা করবে। কিছু সংখ্যক মহিলা এবং কিছু সংখ্যক পুরুষকে তাদের সতর ঢেকে আসতে বলা হলো। তারা নির্দেশ পালন করে আসলো এবং নারী-পুরুষের সতরের ভিন্নতা দেখা গেল। অনুরূপভাবে উম্মুল মুমিনীনদের জন্য হিজাব ফরয ছিল এবং সাধারণ মুমিন নারীর সতর ঢাকা ফরয ছিল। সুরা আহযাবের 59 নম্বর আয়াতে উম্মুল মুমিনীনদের চাদর টেনে নেয়া এবং মহিলা সাহাবীদের চাদর টেনে নেয়ার ভিন্নতা অবশ্যই থাকবে। ইমাম মালেক বলেন, দাসীদের মাথা খোলা রেখে নামাজ পড়া সুন্নত। # ইমাম মালেক (রঃ)এর মুয়াত্তা গ্রন্থে উল্লেখ আছে, ইমাম মালেককে প্রশ্ন করা হয়ঃ নারীরা কি মুহরীম ছাড়া অন্য লোকদের অথবা তাদের দাসদের সাথে একত্রে আহার করতে পারে? তিনি উত্তর দেন, যদি মহিলাদের সাথে পুরুষের খাওয়ার প্রচলন থাকে তাহলে কোন অসুবিধা নেই। অর্থাৎ যদি তাদের পরস্পরের মধ্যে পরিচিতি থাকে। ইমাম মালেক বলেনঃ নারী তার স্বামীর সাথে ওই সমস্ত লোক যাদের সাথে একত্রে খাওয়ার ব্যবস্থা স্বামী করে থাকে তাদের সাথে খেতে পারে (আল মুয়াত্তা, 2 খন্ড, 935 পৃষ্ঠা)। বলাবাহুল্য চেহারা ও হাতের কব্জি না খুলে কারো পক্ষে খাওয়া সম্ভব নয়। # হানাফী মাযহাবের ইমাম আল মারগিনানী আল হেদায়া গ্রন্থে রয়েছে, রসূল ( সঃ) এর কথা অনুযায়ী স্বাধীন মহিলার চেহারা ও হাতের কব্জি ছাড়া বাকি সব টুকুই সতরের অংশ। নারীর সবকিছু সতর, তবে আপনা আপনি প্রকাশিত হওয়ার কারণে দুটি অঙ্গ বাদ রাখা হয়েছে( কামাল ইবনে হুমামের হেদায়ার শরহে ফাতহুল কাদির, 1 খন্ড 258 পৃষ্ঠা। 2 খন্ড, 242 পৃষ্ঠা) # ইবনে বাত্তাল বলেন, সকলের ঐকমত্যে নারীর চেহারা ঢেকে রাখা ফরজ নয়। নারী নামাজে চেহারা খোলা রাখতে পারে যদিও এই অবস্থায় কোন অপরিচিত জন বা কোন গায়রে মাহরাম তাকে দেখে( ফাতহুল বাড়ী, 13 খন্ড, 245 পৃষ্ঠা) # কাজী আয়ইজ রঃ বলেন, বিশেষভাবে রসুলের( সঃ) স্ত্রীদের চেহারা ঢেকে রাখা ফরজ হওয়ার ব্যাপারে কোন মতভেদ নেই। অন্য নারীদের ব্যাপারে মুস্তাহাব হওয়ার মধ্যেও মতপার্থক্য রয়েছে( ফাতহুল বাড়ী, 13 খন্ড)।
@shimuakter3407
@shimuakter3407 2 жыл бұрын
Hujur dowa kore akta prosner uttor dan ,j akhn j kariyana qoran uthese oi qoran ki pora jbe ? Dowa kore bolle khubi upokrito hobo
@MasayelDolil
@MasayelDolil 2 жыл бұрын
কারিয়ানা কোরআনেকি কোরআন ব্যতিত অন্য কিছু লেখা? যদি কোরআনই লেখা থাকে পড়তে সমস্যা নাই।
@md.a.jalilgazi8694
@md.a.jalilgazi8694 Жыл бұрын
ওলামা হযরতদের বুঝানোর সৌন্দর্যই আলাদা।
@Usama8292
@Usama8292 8 ай бұрын
এতো পেচাল বুঝে ও বুঝি না😂।তাই সূরা নুরের ৩১ নং আয়াতই যথেষ্ট, একমাত্র আল্লাহই স্পষ্ট বলে দিয়েছেন তোমরা তোমাদের সৌন্দর্যকে ঢেকে রাখো।এটাই উত্তম।আমাকে আর পন্ডিত হওয়ার দরকার নেই😂এদের একেক জনের একেক কথা 😅
@nahidanwar8902
@nahidanwar8902 9 ай бұрын
পর্দা যেহেতু ফরজ, অতএব শরীর ঢাকা ফরজ এটা নিয়ে পার্থক্যের মতামত প্রদান করার প্রয়োজন নেই, পর্দা শব্দের অর্থ ঢেকে রাখা, সেখানে খোলার পক্ষে সমর্থন দিয়ে আলোচনা করা একেবারেই দুর্বল কথা বা মনগড়া কথা । পর্দা অবশ্যই ফরজ, চেহারা ঢেকে রাখাও ফরজ, চেহারার উপর সব কিছুর মন্তব্য ।
@nasrinkhanam9177
@nasrinkhanam9177 3 жыл бұрын
যাজাকাল্লাহু খায়ের
@MasayelDolil
@MasayelDolil 3 жыл бұрын
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
@foysalmia1014
@foysalmia1014 2 жыл бұрын
শায়েখ আহামুদুল্লাহ ও আরো হকানি আলেমদে কথা সঠিক
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 2 жыл бұрын
গায়রে মাহরাম পুরুষের সামনে মেয়েদের চেহারা ঢাকা যদি ওয়াজিব হত, তবে রসুলের( সঃ) জন্য অনুরূপ নির্দেশ দেওয়া ওয়াজিব ছিল। কিন্তু সেই নির্দেশ কই? বরং তার বিপরীত মুখী নির্দেশ পাওয়া যায়। বলাবাহুল্য হাদীস কোরআনের ব্যাখ্যা। (১) আয়শা( রাঃ) থেকে বর্ণিত হাদিসঃ- রাসুল ( সঃ) বলেছেন, মেয়েরা যখন সাবালিকা হয়, তখন তাদের এই এই জায়গা ছাড়া অন্য কোন কিছু প্রকাশ করা উচিত নয়। এ কথা বলে তিনি চেহারা এবং হাতের কব্জির প্রতি ইঙ্গিত করেন। ( সহি সুনানে আবু দাউদ, লিবাস অধ্যায়, ৩৬৫৮ নং হাদিস)। হাদীসটি মুরসাল। (২) কোন কিশোরী যখন ঋতুশ্রাব হয়, তখন তার চেহারা ও কব্জি পর্যন্ত দু'হাত ছাড়া অন্য কিছু পরিদৃষ্ট বিধেয় নয়( মুরাসিলে আবু দাউদ, 310 পৃষ্ঠা)। হাদীসটি দুর্বল। (৩) আসমা বিনতে উমাইস ( রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ- রসূল (সঃ) আয়সার( রাঃ) ঘরে প্রবেশ করে দেখেন, সেখানে রয়েছে আয়েশার বোন আসমা বিনতে আবু বকর।রসুল( সঃ) তার দিকে তাকালেন। অতঃপর দাঁড়িয়ে ঘর থেকে বের হয়ে গেলেন। তখন আয়েশা( রাঃ) বললেন তুমি এ পোশাক পাল্টে ফেলো। তোমার এই পোষাক রসুল( সঃ) অপছন্দ করেছেন । আসমা তার পোষাক পাল্টে নিলেন। অতঃপর রাসূল( সঃ) ঘরে প্রবেশ করলেন। আয়েশা( রাঃ) তখন প্রশ্ন করলেন, আপনি উঠে গেলেন কেন? তিনি বললেন তুমি কি তার আকৃতি দেখনি? মুসলিম নারীর এসব অঙ্গ ছাড়া অন্য কিছু প্রকাশ করা উচিত নয় । একথা বলে তিনি তার হাতের কব্জি ধরলেন, যাতে আংগুল ছাড়া আর কিছু প্রকাশ না পায়। তারপর হাতের কব্জি চোখ ও কানের মধ্যবর্তী স্থান পর্যন্ত উঠালেন। তখন মুখ ছাড়া আর কিছুই প্রকাশ পায়নি। (দেওয়ান হাতিয়া, ১১ পৃষ্ঠা এবং সেফারুন নাবেগা, ৪০ পৃষ্ঠা)। হাদীসটি শক্তিশালী। আয়েশা( রাঃ) বর্ণিত হাদিস এবং এই হাদিস একই ঘটনার হাদিস । আসমা বিনতে উমাইস সপ্তম হিজরী সনে মদিনায় হিজরত করে আসেন( সহী বুখারীর)। ঘটনাটি ঘটে তার মদিনায় হিজরত করে আসার পর। ঘটনাটি সময় তার উপস্থিতির প্রমাণ বহন করে। বলাবাহুল্য আসমা বিনতে আবুবকর নামাজরত অবস্থায় ছিলেন না এবং তিনি রাসুলের( সঃ) মাহরামও ছিলেন না। ইমাম মালেক বলেন, দুনিয়ার সমস্ত মানুষের কথা গ্রহণ বা বর্জন করা যায়, শুধু এই কবর বাসী ছাড়া(অর্থাৎ হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কথা ছাড়া)। মাযহাবের চার ইমামের মতে মহিলাদের চেহারা ও হাতের কব্জি সতরের অংশ নয়। (আল মুগনী, ১ খন্ড, ৫৫২ পৃষ্ঠা। এবং ইবনে হুবায়রা ( রঃ) তার আল ইফসাহ আন মায়ানী আসছেহা গ্রন্থ, ১ খন্ডে, ৮৬ পৃষ্ঠা) এক হাদীসে আছে, "যে সতর দেখে এবং যে সতর দেখায়, উভয়ের উপড় আল্লাহর লানত"। অর্থাৎ নারী-পুরুষ উভয়ই সতর থেকে চক্ষুকে সংযত করবে।
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 2 жыл бұрын
সুরা আহজাবের ৩২, ৩৩, ৫৩ ইত্যাদি আয়াতগুলো উম্মুল মুমিনিনদের সাথে সংশ্লিষ্ট, যা সাধারন মোমেন নারীর জন্য প্রজোয্য নয়। নারীর কন্ঠস্বর পর্দার অন্ত্রভুক্ত, একথা আপনি কোথায় পাইছেন? হিজাবের আয়াত নাযিল হওয়ার প্রেক্ষাপট( কারন)ঃ- 🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀 একজন নেতার বাড়িতে জনসমাগম খুবই স্বাভাবিক ঘটনা। নবী হিসেবে রসুলের( সঃ) গৃহ সবার জন্য উন্মুক্ত ছিল।। রসুলের( সঃ) হারেমে যেসব লোক যাতায়াত করত তার মধ্যে ভালো মন্দ সব রকমের লোকই ছিল। ইসলাম প্রসারের সাথে সাথে রসুলের( সঃ) গৃহে লোকের ভিড় বৃদ্ধি পাওয়া খুবই স্বাভাবিক ঘটনা ছিল। হযরত ওমর( রাঃ) বিষয়টি জানতে পেরে রসুলের( সঃ) স্ত্রীদের হিজাবের অন্তরালে রাখার পরামর্শ দেন। কিন্তু রসূল( সঃ) আল্লাহর তরফ হতে ইংগিত না পাওয়ায় বিষয়টির প্রতি গুরুত্ব দেননি। # হাদীসঃ- হযরত ওমর( রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, ----------আমি বললাম, হে আল্লাহর রসূল(সঃ) আপনার কাছে ভালো-মন্দ সব ধরনের লোকই আসে। আপনি যদি উম্মাহাতুল মুমিনীনদের হিজাবের অন্তরালে রাখার নির্দেশ দিতেন (তাহলে কতই না ভালো হতো) । ফলে আল্লাহ হিজাবের আয়াত নাযিল করেন (সহি বুখারী, তাফসীর অধ্যায়, ৯ খন্ড)। তাছাড়া রাসুলের( সঃ) মৃত্যুর পর তার স্ত্রীদের পুনরায় বিবাহ হারাম করা হয়েছে। তাদের জন্য হিজাব ফরজ করা হয়েছে। কারণ পরস্পর দেখা-সাক্ষাৎ ও কোমল কথাবার্তা বিয়ের আগ্রহ সৃষ্টি হতে পারে। এই আগ্রহ হতে পারে পুরুষের তরফ থেকে অথবা নারীর পক্ষ থেকে। যেহেতু নবী স্ত্রীদের পুনঃবিবাহ হারাম করা হয়েছে, তাদের জন্য হিজাব ফরজতো করা হবেই। এটাই স্বাভাবিক ও যুক্তিসংগত। উম্মুল মুমিনিনদের হিজাব সতর্কতামূলক বিশেষ ব্যাবস্থা। মহান আল্লাহ বলেনঃ হে নবী স্ত্রীগণ তোমরা সাধারণ ( অন্যান্ন) স্ত্রীলোকদের মত নও। বাক্যালাপে কোমলতা অবলম্বন করে না।----- (আহজাব-৩২)। নিজ গৃহে অবস্থান করো।---- (আহযাব-৩৩)। নবীর স্ত্রীদের নিকট কিছু চাইলে পর্দার অন্তরাল থেকে চাওয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে (আহযাব- 53)। এখানে প্রশ্ন হলোঃ সাধারণ স্ত্রীলোক (অন্যান্য) বলতে কাদেরকে বোঝানো হয়েছে? অবশ্যই সাধারণ মুমিন নারীকে বুঝানো হয়েছে। হযরত ওমর( রাঃ) তার শাসনামলে উম্মুল মুমিনীনদের হজ্ব করার অনুমতি দেননি। কারণ মহান আল্লাহ বলেনঃ হে নবী স্ত্রীগণ, তোমরা সাধারন স্ত্রীলোকদের মত নও। নিজ গৃহে অবস্থান করো( আজাব 32, 33)। মহান আল্লাহর এই নির্দেশের প্রেক্ষিতে ওমর( রা) উম্মুল মুমিনীনদের উপর এই বিধি নিষেধ জারি করেন। কিন্তু সাধারণ মুমিন নারীর উপর হজ্বের ব্যাপারে কোন নিষেধাজ্ঞা ছিল না। পরবর্তীতে অকাট্য ও বলিষ্ঠ দলিলের ভিত্তিতে তার খেলাফতের শেষের দিকে ওমর( রাঃ) তার নিজের ভুল বুঝতে পেরে তার শেষ হজ্বে উম্মুল মুমিনীনদের হজ্ব করার অনুমতি দেন। হাদিসঃ- ইব্রাহিম ইবনে আব্দুর রহমান থেকে বর্ণিত। ওমর( রাঃ) তার শেষ হজ্জ্বে নবী পত্নীদের হজ করার অনুমতি দেন। এজন্য তাদের সাথে পাঠান উসমান ইবনে আফফান ও আব্দুর রহমানকে (সহি বুখারী, হজ্জ্ব অধ্যায়)। বাইহাকীর বর্ণনায় আরও বিস্তারিত আছে। সহি বুখারী আরেক বর্ণনায় আছে হজ্বের সময় উম্মুল মু'মিনীনগন পুরুষদের সাথে মিশতেন না।( সহি বুখারী, হজ্ব অধ্যায়ের ইবনে জুরাইজ বর্ণিত হাদিসটি দেখুন)। উম্মুল মোমেনিন হওয়ার জন্য হিজাব শর্ত। নোমান ইবনে আবিল জওন আল ফিন্দির প্রস্তাব অনুযায়ী রসূল( সঃ) এক মহিলাকে বিয়ে করেন। তাকে বলা হলঃ আপনার ও আপনার সাথে পুরুষের মধ্য থেকে যে কথা বলবে তার মাঝখানে হিজাব থাকতে হবে। কাজেই তিনি ঠিক তেমনটি করলেন (সহি মুসলিম, ৮ খন্ড)। হিজাব ফরজ হওয়ার জন্য উম্মুল মমিনীন হওয়ার শর্ত। ইবনে আব্বাস থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসুলের( সঃ) পরে মুজাহিদ ইবনে আবু উমায়ের ইবনুল মুগীরা আসমা বিনতে নোমানকে বিবাহ করেন। ওমর( রাঃ) তাদের দুজনকে শাস্তি দিতে চান। এই কথা জানতে পেরে আসমা বলেন, আল্লাহর কসম, আমার জন্য হিজাব ফরজ করা হয়নি এবং আমাকে উম্মুল মুমিনীন বলে আখ্যায়িত করা হয়নি। ওমর( রাঃ) তাদের শাস্তি দেয়া থেকে বিরত থাকেন (সহীহ মুসলিম, ৮ খন্ড)। অনুরূপভাবে হযরত আবু বকর( রাঃ) ফিন্দি গোত্রের কোতিলা নামের এক মহিলাকে শাস্তি দিতে চান। হযরত ওমর( রাঃ) বলেন আল্লাহর কসম, সেতো মূলত রসুলের( সঃ) স্ত্রী ছিল না। তিনি তাকে এখতিয়ার ও দেননি এবং হিজাবের মধ্যেও রাখেননি (সহিঃ মুসলিম, ৮ খন্ড)।
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 2 жыл бұрын
এখানে আমি পর্দার সাথে সংশ্লিষ্ট দুটি হাদিস সহ কতিপয় শরীয়তের ইমামের মতামত লিপিবদ্ধ করলাম। #(১) রসূল( সঃ) তার দুই স্ত্রীকে বলেছিলেন, "তোমরা এই অন্ধ সাহাবী থেকে পর্দা করো । কারণ সে তোমাদের দেখতে পাইতেছেনা। কিন্তু তোমরা তো তাকে দেখতে পাইতেছো। সুতরাং তার থেকে পর্দা করো"( সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নাম্বার-৪২১২) # (২) ফাতেমা বিনতে কায়েস বর্ণিত হাদীসঃ আমর ইবনে হাফসের পিতা তাকে তিন তালাক দেন( হযরত আলীর রাঃ সাথে ১০ম হিঃ সনে ইয়েমেনে আবার পথে)। ফাতেমা রসূলের( সঃ) কাছে এসে তাঁকে এ কথা জানায়। রসূল( সঃ) তাকে উম্মে সুরাইকের গৃহে ইদ্দত পালন করার হুকুম দেন। তারপর বলেন, এ মেয়েটির কাছে আমার সাহাবীদের সার্বক্ষণিক যাতায়াত আছে। বরং তুমি ইবনে উম্মে মাকতুম গৃহে ইদ্দত পালন করো। কারণ সে অন্ধ। তার সামনে তোমার কাপড় চোপড় রেখে চলাফেরা করতে পারবে ( সহী মুসলিম, তালাক অধ্যায়, ৪ খন্ড)। # অন্য একটি হাদিসে বলা হয়েছেঃ কারণ আমি অপছন্দ করি তোমার ওড়নাটি কখনো গা থেকে পড়ে যাবে অথবা পায়ের গোছার উপর থেকে কখনো কাপড় সরে যাবে এবং তার ফলে লোকেরা তোমার শরীরের এমন কিছু জায়গা দেখে ফেলবে যা তোমার কাছে খারাপ লাগবে( সহিঃ মুসলিম, তালাক অধ্যায়, ৪ খন্ড)। ঘটনাটি সংঘটিত হয় ১০ম হিঃ সনে। # এখানে লক্ষণীয় বিষয় এই যে, যেখানে রসূল( সঃ) তার স্ত্রীদেরকে অন্ধ সাহাবীর দিকে তাকাতে নিষেধ করছেন, সেখানে ফাতেমাকে বলছেন, তুমি তোমার চাচাতো ভাই ইবনে উম্মে মাখতুম এর গৃহে ঈদ পালন করো। ফাতেমা ও এই অন্ধ সাহাবীর মধ্যে মেলামেশা হবে দুই /এক ঘন্টার জন্য নয় বরং সুদীর্ঘ ইদ্দতকাল তাদের মধ্যে মেলামেশা হবে একই ছাদের নিচে। কিন্তু এতে কোন অসুবিধা হয়নি। # অন্যদিকে হাদিস থেকে বুঝা যায়, উম্মে শুরাইক এর গৃহ এবং মেহমান খানার মধ্যে কোন অন্তরাল ছিল না। সেখানে নারী ও পুরুষ মেলামেশা হত অহরহ। # আসরাম হাদিস দুটি আহমদ ইবনে হাম্বল এর নিকট উপস্থাপন করে বলেন, মনে হচ্ছে প্রথম হাদীসটি উম্মুল মুমিনীনদের সাথে সংশ্লিষ্ট এবং দ্বিতীয় হাদীসটি সকল মুমিন নারীর সাথে সংশ্লিষ্ট। জবাবে আহমদ ইবনে হাম্বল বলেন "হা"।( আল মুগনী, ইবনে কুতামাহ, ৭ খন্ড) # ইমাম আবু দাউদ হাদীস দুটি বর্ণনা করার পর বলেন, "এটি ছিল নবীর( সঃ) স্ত্রীদের সাথে সংশ্লিষ্ট( সুনানে আবু দাউদ, পোষাক অধ্যায়, আল্লাহর বাণী) । # ইমাম তাবারী তার তফসির গ্রন্থে মন্তব্য করেন যে, মাহরামদের সামনে উম্মুল মুমিনিনগন হিজাব করবে না। (তাফসীরে তাবারী, 22 খন্ড) # ইবনে কুতাইবা বলেন, হিজাব একমাত্র নবী পত্নীদের জন্য নির্দিষ্ট( তালিবুল মুখতালিফুল হাদীস)। # ইমাম নববী বলেন, হিজাব ফরজ করা হয়েছে একমাত্র নবী স্ত্রীদের জন্য( শারণ্দু সহিঃ মুসলিম লিন নববী, 14 খন্ড)। # মাহলাব বলেনঃ হিজাব একমাত্র নবীর( সঃ) স্ত্রীদের সাথে সংশ্লিষ্ট ছিল( ফাতহুল বারী, 11 খন্ড)। # ইবনে বাত্তাল (সহি বুখারীর একজন ব্যাখ্যাকার) বলেনঃ নবীর( সঃ) স্ত্রীদের জন্য যে হিজাব ফরজ করা হয়েছে, অন্য মুসলিম মেয়েদের জন্য তা ফরজ নয় (ফাতহুল বারি, 13 খন্ড)। # কাজী আইয়াজ বলেনঃ নবীর( সঃ) স্ত্রীদের জন্য চেহারা ও হাতের কব্জি ঢেকে রাখার নির্দিষ্ট করা হয়েছে এবং পর্দা অবস্থায় তাদের ব্যক্তিত্ব প্রকাশ করা জায়েয নয় (ফাতহুল বারী, 13 খন্ড)। # তিনি পুনরায় বলেনঃ রসুলের( সঃ) স্ত্রীগণের চেহারা ও হাতের কব্জি মতভেদ ছাড়াই তাদের জন্য হিজাব ফরজ । যে কারণে সাক্ষী দেওয়া ও অন্যান্য কাজের ক্ষেত্রে তাদের জন্য মুখ খোলা রাখা বৈধ নয় (ফাতহুলল বারি, 10 খন্ড)। # মূল কথা এই যে, উম্মুল মুমিনীনদের জন্য যে হিজাব ফরজ করা হয়েছে, তা সাধারণ মোমেন নারীদের জন্য ফরজ করা হয়নি। সাধারণ মোমেন নারীর সতর ঢাকা ফরজ। সতরের সীমা নিয়ে আলেমদের মধ্যে এখতেলাফ আছে।
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 2 жыл бұрын
হাদিসঃ হযরত আয়েশা( রাঃ) হযরত সালেম( রাঃ) এর সাথে পর্দা করতেন না। কারণ হযরত সালেম( রাঃ) গোলাম ছিলেন এবং গোলামের সাথে পর্দা করা উম্মুল মু'মিনীনদের জন্য ফরয ছিলনা। একদিন তিনি (সালেম) হযরত আয়েশাকে( রাঃ) এসে জানালেন যে, আল্লাহ পাক তাকে স্বাধীন করে দিয়েছেন। এ খবর শোনার সাথে সাথে হযরত আয়েশা( রাঃ) তাকে ধন্যবাদ জানালেন এবং পর্দা করলেন। হযরত সালেম( রাঃ) বলেন, ঐদিনের পর থেকে আমি আর কোনদিন হযরত আয়েশাকে( রাঃ) দেখিনি ( মেশকাত শরীফ)। (খ) হাদিসঃ হযরত আয়েশা( রাঃ) থেকে বর্ণিত। আবু হুজাইফার আযাদকৃত দাস সালেম( রাঃ) আবু হুজাইফা ও তার পরিবার পরিজনের সাথে তাদের বাড়িতে থাকতেন। সোহায়েলের কন্যা( আবু হুজাইফার স্ত্রী) নবীর( সঃ) এর কাছে এসে বলল, সালেম প্রাপ্তবয়স্ক ও বুদ্ধিপ্রাপ্ত হয়েছে। সে আমাদের মাঝে যাতায়াত করে। আমার মনে হয়, আবু হুজাইফা এ ব্যাপারটাকে ভালো চোখে দেখে না। রাসূল( সঃ) বললেন তাকে দুধ পান করিয়ে দাও। তাহলে তুমি তার জন্য হারাম হয়ে যাবে এবং আবু হুজাইফার মনে যে সংশয় রয়েছে তার দূরীভূত হয়ে যাবে। সোহায়েলের কন্যা পরে এসে রাসুলকে ( সঃ) বলল, আমি তাকে দুধ পান করিয়েছি এবং আবু হুজাইফার মনের সংশয় দূরীভূত হয়েছে (সহিঃ মুসলিম, দুধ পান করানো অধ্যায়, অনুচ্ছেদঃ বয়স্কদের দুধ পান করানো, ৪ খন্ড)। দুটি ঘটনায়ই হিজাবের পরের ঘটনা। সালেম( রাঃ) স্বাধীন হওয়ার পর মা আয়েশা( রাঃ) যেখানে তার থেকে তৎক্ষণাৎ পর্দা করেন এবং জীবনে আর কখনো সালেম( রাঃ) আয়েশাকে( রাঃ) দেখেননি সেখানে সোহায়েলের কন্যার গৃহে সালেমের( রাঃ) অবাধ যাতায়াত ছিল । দুধ পানকরানোর উদ্দেশ্য আবু হুজায়ফার সন্দেহ দূর করা। এর অতিরিক্ত কিছু নয়। হযরত সালেম( রাঃ) এর মর্যাদা সম্পর্কে এতটুকু বলাই যথেষ্ট হবে যে, রসূল( সঃ) যে চারজন সাহাবী থেকে কোরআন শিক্ষার নির্দেশ দিয়েছেন, তন্মধ্যে হযরত সালেম( রা) এর নাম দুই নম্বরে আছে (বোখারী)। হাদীস দুটো থেকে উম্মুল মুমিনীনদের পর্দা এবং সাধারণ মোমেন নারীর পর্দার পার্থক্য স্পষ্ট।
@aminaakter2038
@aminaakter2038 2 жыл бұрын
আলহামদুলিলাহ । আল্লাহুমা আমিন ।
@wahidujjamanbevlu5834
@wahidujjamanbevlu5834 3 жыл бұрын
আমার প্রিয় সব শায়খ একসাথে 😍
@MasayelDolil
@MasayelDolil 3 жыл бұрын
জাঝাকাল্লাহ খায়ের
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 2 жыл бұрын
মতভেদ কেন?
@তারাইতারাইরটিয়েদেবো
@তারাইতারাইরটিয়েদেবো 3 ай бұрын
এটা একতেলাফি মাসালা আপনি যানেন না ​@@abdulwahedkhan6293
@MdShakib-zn4ms
@MdShakib-zn4ms 2 жыл бұрын
Dr. Manzoor E Elahi & Dr. Abdullah Jahangir are the best.....
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 2 жыл бұрын
Rasul(s:) is the best. "নারী সতর স্বরূপ" অর্থাৎ ঢেকে রাখার জিনিষ। কিন্তু চেহারা ও হাতের কব্জি খোলা রাখা মানুষের স্বভাবএবং প্রয়োজনও বটে। তাই এদুটোকে বাদ রাখা হয়েছে। গায়রে মাহরাম পুরুষের সামনে মেয়েদের চেহারা ঢাকা যদি ওয়াজিব হত, তবে রসুলের( সঃ) জন্য অনুরূপ নির্দেশ দেওয়া ওয়াজিব ছিল। কিন্তু সেই নির্দেশ কই? বরং তার বিপরীত মুখী নির্দেশ পাওয়া যায়। বলাবাহুল্য হাদীস কোরআনের ব্যাখ্যা। (১) আয়শা( রাঃ) থেকে বর্ণিত হাদিসঃ- রাসুল ( সঃ) বলেছেন, মেয়েরা যখন সাবালিকা হয়, তখন তাদের এই এই জায়গা ছাড়া অন্য কোন কিছু প্রকাশ করা উচিত নয়। এ কথা বলে তিনি চেহারা এবং হাতের কব্জির প্রতি ইঙ্গিত করেন। ( সহি সুনানে আবু দাউদ, লিবাস অধ্যায়, ৩৬৫৮ নং হাদিস)। হাদীসটি মুরসাল। (২) কোন কিশোরী যখন ঋতুশ্রাব হয়, তখন তার চেহারা ও কব্জি পর্যন্ত দু'হাত ছাড়া অন্য কিছু পরিদৃষ্ট বিধেয় নয়( মুরাসিলে আবু দাউদ, 310 পৃষ্ঠা)। হাদীসটি দুর্বল। (৩) আসমা বিনতে উমাইস ( রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ- রসূল (সঃ) আয়সার( রাঃ) ঘরে প্রবেশ করে দেখেন, সেখানে রয়েছে আয়েশার বোন আসমা বিনতে আবু বকর।রসুল( সঃ) তার দিকে তাকালেন। অতঃপর দাঁড়িয়ে ঘর থেকে বের হয়ে গেলেন। তখন আয়েশা( রাঃ) বললেন তুমি এ পোশাক পাল্টে ফেলো। তোমার এই পোষাক রসুল( সঃ) অপছন্দ করেছেন । আসমা তার পোষাক পাল্টে নিলেন। অতঃপর রাসূল( সঃ) ঘরে প্রবেশ করলেন। আয়েশা( রাঃ) তখন প্রশ্ন করলেন, আপনি উঠে গেলেন কেন? তিনি বললেন তুমি কি তার আকৃতি দেখনি? মুসলিম নারীর এসব অঙ্গ ছাড়া অন্য কিছু প্রকাশ করা উচিত নয় । একথা বলে তিনি তার হাতের কব্জি ধরলেন, যাতে আংগুল ছাড়া আর কিছু প্রকাশ না পায়। তারপর হাতের কব্জি চোখ ও কানের মধ্যবর্তী স্থান পর্যন্ত উঠালেন। তখন মুখ ছাড়া আর কিছুই প্রকাশ পায়নি। (দেওয়ান হাতিয়া, ১১ পৃষ্ঠা এবং সেফারুন নাবেগা, ৪০ পৃষ্ঠা)। হাদীসটি শক্তিশালী। আয়েশা( রাঃ) বর্ণিত হাদিস এবং এই হাদিস একই ঘটনার হাদিস । আসমা বিনতে উমাইস সপ্তম হিজরী সনে মদিনায় হিজরত করে আসেন( সহী বুখারীর)। ঘটনাটি ঘটে তার মদিনায় হিজরত করে আসার পর। ঘটনাটি সময় তার উপস্থিতির প্রমাণ বহন করে। বলাবাহুল্য আসমা বিনতে আবুবকর নামাজরত অবস্থায় ছিলেন না এবং তিনি রাসুলের( সঃ) মাহরামও ছিলেন না। ইমাম মালেক বলেন, দুনিয়ার সমস্ত মানুষের কথা গ্রহণ বা বর্জন করা যায়, শুধু এই কবর বাসী ছাড়া(অর্থাৎ হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কথা ছাড়া)। মাযহাবের চার ইমামের মতে মহিলাদের চেহারা ও হাতের কব্জি সতরের অংশ নয়। (আল মুগনী, ১ খন্ড, ৫৫২ পৃষ্ঠা। এবং ইবনে হুবায়রা ( রঃ) তার আল ইফসাহ আন মায়ানী আসছেহা গ্রন্থ, ১ খন্ডে, ৮৬ পৃষ্ঠা) এক হাদীসে আছে, "যে সতর দেখে এবং যে সতর দেখায়, উভয়ের উপড় আল্লাহর লানত"। অর্থাৎ নারী-পুরুষ উভয়ই সতর থেকে চক্ষুকে সংযত করবে। তাফসীরের ইমামগণের মতে যা সতর নয়, তা গায়রে মাহরাম পুরুষের সম্মুখে খোলা রাখা হারাম নয়। যেসকল মুফাচ্ছিরগন চেহারা খুলে রাখার পক্ষে মত প্রকাশ করেন তারা হলেনঃ-- (১) আত তাবারি( মৃত্যু ৩১০ হিঃ সন) (২) আল জাসসাস( মৃঃ ৩৭০ হিঃ)(৩) আল ওয়াহেদী( মৃঃ ৪৬৮ হিঃ) (৪) আল বাগাবী( মৃঃ ৫১৬ হিঃ) (৫) আয যামাখশারী ( মৃঃ ৫২৮ হিঃ) (৬) ইবনুল আরাবী( মৃঃ ৫৪৩ হিঃ) (৭) আর রাযী( মৃঃ ৬০৬ হিঃ) (৮) আল কুরতুবী( মৃঃ ৬৭১ হিঃ) (৯)আল খাযেন( মৃঃ ৭২৫ হিঃ) (১০) আন নিসাপুরী( মৃঃ ৭২৮ হিঃ) (১১) আবুল হাইয়ান( মৃঃ ৭৫৪ হিঃ) (১২) আবুস সাউদ( মৃঃ ৯৫১ হিঃ) (১৩) ইবনে বাদিস( মৃঃ ১৩৫৯ হিঃ)। (সুরা নুরের ৩১ নং আয়াতের তফসির দেখুন) যে সকল মুফাসসিরগণ চেহারা ঢাকার কথা বলেন তারা হলেন, (১) ইবনুল জাওযী( মৃঃ-৫৯৬ হিঃ)(২) বায়যাবি( মৃঃ-৬৫৮ হিঃ)(৩) সাওকানী( মৃঃ-১২৫০ হিঃ)(৪) সিদ্দিক হাসান খান( মৃঃ-১৩০৭ হিঃ)(৫) ইবনে কাসির( মৃঃ-৭৪৭ হিঃ) (সূরা নূর-৩১ এর তাফসির দেখুন)। কিন্তু সেখানে রসুলের ( সঃ) মুখ নিঃসৃত কোন নির্দেশ পাওয়া যায় না। এগুলো তাদের ইস্তেহাদ, যা তারা উত্তম বিবেচনা করেছেন। এই উত্তম বিবেচনা কোন কিছুকে ওয়াজিব বা হারাম করে দেয় না। ইবনে কাসীর বলেনঃ অধিকাংশ আলেমের মতে যে জিনিস প্রকাশ করা যাবে, তা হল চেহারা ও হাতের কব্জি (সূরা নূরের ৩১ নং আয়াতের ব্যাখ্যা দেখুন)। বুখারী ও মুসলিম শরীফে নারী পুরুষ পরস্পর দেখা সাক্ষাৎ এবং একত্রে কাজ করার প্রায় তিন শতাধিক হাদিস লিপিবদ্ধ আছে। উম্মুল মু'মিনীন এবং নিকাব পড়া একজন মহিলা ছাড়া কোন মহিলা সাহাবীর চেহারা ঢাকার ইঙ্গিত দেয়, এমন একটি হাদিস খুজে পান কিনা আগ্রহী ব্যাক্তিগন চেষ্টা করে দেখতে পারেন।
@MdRasel-ik4xy
@MdRasel-ik4xy 3 жыл бұрын
Onek vlo lage vedio gula
@এতিমএরজিবনতেজপাতারমতন
@এতিমএরজিবনতেজপাতারমতন 9 ай бұрын
মুখ ঢেকে রাখতে হবে,মুখ ঢেকে রাকাই উত্তম।মুখ খোলা রাখলে পর্দা হয়না একথাই সঠিক।💗
@MsMuskan-hz7mx
@MsMuskan-hz7mx 7 ай бұрын
ডাক্তার জাকির নায়ক ব্যাখ্যা দিলো যে এটা শোনেন না,আর আপনি কি কোরআন বা হাদিস বিশ্বাস করেন না
@MdMumin-v6e
@MdMumin-v6e 7 ай бұрын
গোটা শরিল ঠেকে রাখাটা ভালো,,, ​@@MsMuskan-hz7mx
@MdMumin-v6e
@MdMumin-v6e 7 ай бұрын
​@@MsMuskan-hz7mxএকটা কথা বলি মনে করেন আপনার কাছে একলক্ষ টাকার বান্ডিল আছে তো আপনি কি করে নিয়ে যাবেন অর্ধেক ঠেকে নিয়ে যাবেন না পুরাটাই ঠেকে নিয়ে যাবেন ?
@sharminmim8430
@sharminmim8430 Жыл бұрын
Jajakallah Khairan
@parvejkhan802
@parvejkhan802 2 жыл бұрын
জাজাকাল্লাহ খাইরান। ❤
@mokbulkhan8290
@mokbulkhan8290 2 жыл бұрын
কে বলেছে কোরআনের মুখ ঢাকার কথা বলেনি কোরানেতে বলেছে কার কার সাথে দেখা করা যাবে একে বোঝা যায়না যে পর্দা করা ফরজ মুখ ঢাকতে হবে
@shahjalal5909
@shahjalal5909 2 жыл бұрын
দেখা করা যে শুধু চেহারা দেখা তা নয় দুরুত্ব বজায় রাখাও পর্দার অন্তর্ভুক্ত, অতএব কেউ যদি শরীর মুখ সহ ঢেকে গায়রে মুহরামের নিকটবর্তী হয় সেটা কি জায়েজ হবে?
@AppleApple-bw8fb
@AppleApple-bw8fb 2 жыл бұрын
@@shahjalal5909 Right
@farhadtushar9052
@farhadtushar9052 2 жыл бұрын
Good logic. 👍
@truefaith1718
@truefaith1718 2 жыл бұрын
@@shahjalal5909 যেভাবেই হোক যেনো না দেখতে পারে তার সর্বোত্তম চেষ্টা করতে হবে।
@truefaith1718
@truefaith1718 2 жыл бұрын
@@shahjalal5909 হ্যা,,দুরুত্ব বজায় রাখবে,,একান্ত প্রয়োজন ছাড়া কথা বলবে না।
@bsromoni6475
@bsromoni6475 2 жыл бұрын
আলহামদুলিল্লাহ্
@etiaktherlesa7585
@etiaktherlesa7585 2 жыл бұрын
মাশাআল্লাহ
@kamrunnaher9259
@kamrunnaher9259 3 жыл бұрын
জাযাকাল্লাহ
@MasayelDolil
@MasayelDolil 3 жыл бұрын
❤️
@mdfahadkhanhridoy643
@mdfahadkhanhridoy643 2 жыл бұрын
জাযাকিআল্লাহ
@mdsumonhd4420
@mdsumonhd4420 3 жыл бұрын
Nabir Mya fatimak amra unosoran karbo( s)
@MasayelDolil
@MasayelDolil 3 жыл бұрын
জাঝাকাল্লাহ
@AkbarAli-mc7ow
@AkbarAli-mc7ow 3 жыл бұрын
সবার কথা যুক্তি সঙ্গত
@MasayelDolil
@MasayelDolil 3 жыл бұрын
শেয়ার করার অনুরোধ রইল।
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 2 жыл бұрын
যুক্তি দিয়ে ইসলাম চলে না।
@mdsumonsadiar6386
@mdsumonsadiar6386 Жыл бұрын
জাকির নায়েক এর লেকচার সঠিক আলহামদুলিল্লাহ
@JobelAhmed
@JobelAhmed 9 ай бұрын
ডঃ আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর এবং শায়খ আহমাদুল্লাহ ফতোয়া যুক্তিসংগত কেননা ডক্টর জাকির নায়েক তুলনামূলক ধর্মতত্ত্বের বিশেষজ্ঞ ফতুয়া দেয়ার ব্যাপারে তিনি বিশেষজ্ঞ না এবং তিনি এ বিষয়ে স্টাডিও করেন না তিনি কেবল নাসিরুদ্দিন আলবানীর ফতোয়া গ্রহণ করেন
@mdasifhossain461
@mdasifhossain461 8 ай бұрын
আর পবিত্র কোরআনে নারীদেরকে বাইরে গমনকালীন মুহুর্তে পূর্ণ পর্দা পালনের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ তায়ালার সুস্পষ্ট নির্দেশ, ‘হে নবী! আপনি আপনার স্ত্রী, কন্যা এবং মু’মিন নারীদেরকে বলুন, তারা যেন (প্রয়োজনে বাইরে যাওয়ার সময়) তাদের (পরিহিত) জিলবাবের একাংশ নিজেদের উপর টেনে দেয়। এতে তাদেরকে চেনা সহজ হবে ফলে তাদেরকে উত্যক্ত করা হবে না। আর আল্লাহ অত্যন্ত ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।’ (সূরা আহযাব: ৫৯) এ আয়াতে নারীদেরকে বাইরে গমনের সময় তাদের পরিহিত জিলবাবের একাংশ নিজেদের উপর টেনে দেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। ইমাম কুরতুবী রহ. বলেন, জিলবাব হলো নারীর এমন পোশাক যা দিয়ে তারা পুরো দেহ ঢেকে রাখে। অর্থাৎ বাইরে গমনের সময় দেহের সাধারণ পোশাক- জামা, পাজামা, ওড়না ইত্যাদির উপর আলাদা যে পোশাক পরিধান করার মাধ্যমে নারীর আপাদমস্তক আবৃত করা যায় তাকে জিলবাব বলা হয়। আমাদের দেশে যা বোরকা নামে পরিচিত। এ থেকে বুঝা যায় যে, বাইরে গমনের সময় বোরকা পরিধান করে আপাদমস্তক আবৃত করে বের হওয়া আবশ্যক। আর আয়াতে জিলবাবের একাংশ নিজেদের উপর টেনে দেয়ার যে নির্দেশ দেয়া হয়েছে, তা দ্বারা উদ্দেশ্য হলো মাথা ও মুখমণ্ডল ঢেকে নেয়া। যা সাহাবী, তাবেয়ী ও নির্ভরযোগ্য মুফাসসিরদের তাফসীর থেকে প্রতিভাত হয়। এ প্রসঙ্গে আলোচ্য আয়াতের ব্যাখ্যায় প্রখ্যাত সাহাবী আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, আল্লাহ তায়ালা (এ আয়াতে) মুমিন নারীদেরকে নির্দেশ দিয়েছেন, প্রয়োজনে তারা যখন বাইরে যাবে তখন তারা যেন জিলবাব দিয়ে (পুরো দেহ আবৃত করার পর) তাদের মাথার উপর দিক থেকে তাদের মুখমণ্ডলও আবৃত করে নেয়। তবে তারা (চলাফেরার সুবিধার্থে) একটি চোখ খোলা রাখবে। (ইবনে কাসীর: ৬/৪৮২) প্রখ্যাত তাবেয়ী মুহাম্মদ ইবনে সিরীন (রহ.) বলেন, আমি আবীদাহ সালামানীহকে এ আয়াতের ব্যাখ্যা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলাম তখন তিনি তার মাথা ও মুখমণ্ডল ঢেকে নিলেন। অর্থাৎ তিনি বুঝিয়েছেন যে, এ আয়াতে (পুরো দেহ আবৃত করার পর) মাথা ও মুখমণ্ডল ঢেকে রাখার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। (ইবনে কাসীর: ৬/৪৮২) সাহাবী ও তাবেয়ীগণের পরবর্তী মুফাসসিরদের ব্যাখ্যার দিকে তাকালেও দেখা যায় যে, ইবনে জারীর তাবারী, ইবনে কাসীর, বায়যাবী, বাগভী, নাসাফী, সুয়ূতি, আবু বকর জাসসাস, মুফতি মুহাম্মদ শফিসহ সব তাফসীরকারকগণ এ আয়াতের অনুরূপ ব্যাখ্যাই করেছেন। অর্থাৎ সকলে একমত পোষণ করেছেন যে, এ আয়াতে নারীদেরকে তাদের চেহারাসহ আপাদমস্তক আবৃত করে বের হওয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এতে বাইরে গমনকালীন পর্দার অপরিহার্যতা প্রমাণিত হয়।
@mdrajiurrahmanraju6645
@mdrajiurrahmanraju6645 3 жыл бұрын
Wow
@MasayelDolil
@MasayelDolil 3 жыл бұрын
জাঝাকাল্লাহ খায়ের
@rmrtv9164
@rmrtv9164 3 жыл бұрын
প্রয়োজন ছাড়া মুখ ঢাকা ফরজ
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 2 жыл бұрын
মুস্তাহাবও নয়।
@MasayelDolil
@MasayelDolil 2 жыл бұрын
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 2 жыл бұрын
আল্লাহ যা ফরজ করেননি, আপনি তা ফরজ করে দিলেন! আল্লাহকে ভয় করুন।
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 2 жыл бұрын
এখানে আমি পর্দার সাথে সংশ্লিষ্ট দুটি হাদিস সহ কতিপয় শরীয়তের ইমামের মতামত লিপিবদ্ধ করলাম। #(১) রসূল( সঃ) তার দুই স্ত্রীকে বলেছিলেন, "তোমরা এই অন্ধ সাহাবী থেকে পর্দা করো । কারণ সে তোমাদের দেখতে পাইতেছেনা। কিন্তু তোমরা তো তাকে দেখতে পাইতেছো। সুতরাং তার থেকে পর্দা করো"( সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নাম্বার-৪২১২) # (২) ফাতেমা বিনতে কায়েস বর্ণিত হাদীসঃ আমর ইবনে হাফসের পিতা তাকে তিন তালাক দেন( হযরত আলীর রাঃ সাথে ১০ম হিঃ সনে ইয়েমেনে আবার পথে)। ফাতেমা রসূলের( সঃ) কাছে এসে তাঁকে এ কথা জানায়। রসূল( সঃ) তাকে উম্মে সুরাইকের গৃহে ইদ্দত পালন করার হুকুম দেন। তারপর বলেন, এ মেয়েটির কাছে আমার সাহাবীদের সার্বক্ষণিক যাতায়াত আছে। বরং তুমি ইবনে উম্মে মাকতুম গৃহে ইদ্দত পালন করো। কারণ সে অন্ধ। তার সামনে তোমার কাপড় চোপড় রেখে চলাফেরা করতে পারবে ( সহী মুসলিম, তালাক অধ্যায়, ৪ খন্ড)। # অন্য একটি হাদিসে বলা হয়েছেঃ কারণ আমি অপছন্দ করি তোমার ওড়নাটি কখনো গা থেকে পড়ে যাবে অথবা পায়ের গোছার উপর থেকে কখনো কাপড় সরে যাবে এবং তার ফলে লোকেরা তোমার শরীরের এমন কিছু জায়গা দেখে ফেলবে যা তোমার কাছে খারাপ লাগবে( সহিঃ মুসলিম, তালাক অধ্যায়, ৪ খন্ড)। ঘটনাটি সংঘটিত হয় ১০ম হিঃ সনে। # এখানে লক্ষণীয় বিষয় এই যে, যেখানে রসূল( সঃ) তার স্ত্রীদেরকে অন্ধ সাহাবীর দিকে তাকাতে নিষেধ করছেন, সেখানে ফাতেমাকে বলছেন, তুমি তোমার চাচাতো ভাই ইবনে উম্মে মাখতুম এর গৃহে ঈদ পালন করো। ফাতেমা ও এই অন্ধ সাহাবীর মধ্যে মেলামেশা হবে দুই /এক ঘন্টার জন্য নয় বরং সুদীর্ঘ ইদ্দতকাল তাদের মধ্যে মেলামেশা হবে একই ছাদের নিচে। কিন্তু এতে কোন অসুবিধা হয়নি। # অন্যদিকে হাদিস থেকে বুঝা যায়, উম্মে শুরাইক এর গৃহ এবং মেহমান খানার মধ্যে কোন অন্তরাল ছিল না। সেখানে নারী ও পুরুষ মেলামেশা হত অহরহ। # আসরাম হাদিস দুটি আহমদ ইবনে হাম্বল এর নিকট উপস্থাপন করে বলেন, মনে হচ্ছে প্রথম হাদীসটি উম্মুল মুমিনীনদের সাথে সংশ্লিষ্ট এবং দ্বিতীয় হাদীসটি সকল মুমিন নারীর সাথে সংশ্লিষ্ট। জবাবে আহমদ ইবনে হাম্বল বলেন "হা"।( আল মুগনী, ইবনে কুতামাহ, ৭ খন্ড) # ইমাম আবু দাউদ হাদীস দুটি বর্ণনা করার পর বলেন, "এটি ছিল নবীর( সঃ) স্ত্রীদের সাথে সংশ্লিষ্ট( সুনানে আবু দাউদ, পোষাক অধ্যায়, আল্লাহর বাণী) । # ইমাম তাবারী তার তফসির গ্রন্থে মন্তব্য করেন যে, মাহরামদের সামনে উম্মুল মুমিনিনগন হিজাব করবে না। (তাফসীরে তাবারী, 22 খন্ড) # ইবনে কুতাইবা বলেন, হিজাব একমাত্র নবী পত্নীদের জন্য নির্দিষ্ট( তালিবুল মুখতালিফুল হাদীস)। # ইমাম নববী বলেন, হিজাব ফরজ করা হয়েছে একমাত্র নবী স্ত্রীদের জন্য( শারণ্দু সহিঃ মুসলিম লিন নববী, 14 খন্ড)। # মাহলাব বলেনঃ হিজাব একমাত্র নবীর( সঃ) স্ত্রীদের সাথে সংশ্লিষ্ট ছিল( ফাতহুল বারী, 11 খন্ড)। # ইবনে বাত্তাল (সহি বুখারীর একজন ব্যাখ্যাকার) বলেনঃ নবীর( সঃ) স্ত্রীদের জন্য যে হিজাব ফরজ করা হয়েছে, অন্য মুসলিম মেয়েদের জন্য তা ফরজ নয় (ফাতহুল বারি, 13 খন্ড)। # কাজী আইয়াজ বলেনঃ নবীর( সঃ) স্ত্রীদের জন্য চেহারা ও হাতের কব্জি ঢেকে রাখার নির্দিষ্ট করা হয়েছে এবং পর্দা অবস্থায় তাদের ব্যক্তিত্ব প্রকাশ করা জায়েয নয় (ফাতহুল বারী, 13 খন্ড)। # তিনি পুনরায় বলেনঃ রসুলের( সঃ) স্ত্রীগণের চেহারা ও হাতের কব্জি মতভেদ ছাড়াই তাদের জন্য হিজাব ফরজ । যে কারণে সাক্ষী দেওয়া ও অন্যান্য কাজের ক্ষেত্রে তাদের জন্য মুখ খোলা রাখা বৈধ নয় (ফাতহুলল বারি, 10 খন্ড)। # মূল কথা এই যে, উম্মুল মুমিনীনদের জন্য যে হিজাব ফরজ করা হয়েছে, তা সাধারণ মোমেন নারীদের জন্য ফরজ করা হয়নি। সাধারণ মোমেন নারীর সতর ঢাকা ফরজ। সতরের সীমা নিয়ে আলেমদের মধ্যে এখতেলাফ আছে।
@fifagamers46
@fifagamers46 9 ай бұрын
ড. জাকির নায়েক আমার সবথেকে প্রিয়
@wwmm2430
@wwmm2430 8 ай бұрын
আমার ভাইয়ের জন্য দোয়া করবেন হুজুর আল্লাহ্ থালা জান্নাতুল ফেরদৌস দান করেন আমিন 🤲🤲
@informalarefin
@informalarefin 2 жыл бұрын
আল্লাহর মাসালাই চুড়ান্ত।
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 Жыл бұрын
আল্লাহর মাসআলায় কি বলা হয়েছে?
@shahnazbegum9463
@shahnazbegum9463 Жыл бұрын
Ameen
@KarimaKhatun-t9v
@KarimaKhatun-t9v 7 ай бұрын
Assalamualaikum oya rahmatullah oya Barakatuhu sudhu matro payer pata ta ki ber kora jabe anek ta kapor namiye
@fahmidalmamun1165
@fahmidalmamun1165 Жыл бұрын
্ মুখ ঢাকা যদি ফরজ হয় তবে হজ্বের মত ফরজ ইবাদতের সময় মুখ খোলা রাখা যায় কি ভাবে?
@Shahkabir-p1p
@Shahkabir-p1p Жыл бұрын
আসসালামুআলাইকুম। ভাইজান সেখানে মুখ খুলতে বলেছেন বিষয়টা তো এমন নয়। আর যারা খাস পর্দা করেন তারা মুখ ঢেকেই রাখেন আপনি লক্ষ্য করেছেন কিনা জানিনা। আমার প্রশ্ন যারা মুখ না ঢাকার পক্ষে অবস্থান নেন তারা তো সবার সামনে যাতায়াত করে থাকেন, বেহুদা কথা ও হাসি ঠাট্টাও করে থাকেন। কুরআনে তো ১৪ ব্যক্তির সাথে পর্দা করতে বলা হয়েছে। কিন্তু আমরা কি করি? আল্লহ আমাদের হিফাজত করুন। আমিন। যারা মুখ ঢেকে রাখেন এই লজ্জাই তাকে অনেক গুনাহ থেকে হিফাজত করে। আল্লহ আমাদের তাওফিক দান করুন। আমরা তো এই জানি দুনিয়াটা মুমিনের জন্য কারাগার স্বরূপ। তাহলে কি বুঝলাম? দ্বীনের জন্য সকল ব্যাপারে তাহকীক ও কষ্ট করতেই হবে ভাইজান। তাছাড়া ১ম চোটেই জান্নাত নাও মিলতে পারে। আল্লহ কবুল ফরমান। আমিন।
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 Жыл бұрын
​@@Shahkabir-p1p ১৪ ব্যক্তির সাথে পর্দা করতে হবে, পবিত্র কোরআনের কোন আয়াতে একথা বলা হয়েছে। হিজাবের আয়াত নাযিল হওয়ার প্রেক্ষাপট( কারন)ঃ- 🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀 একজন নেতার বাড়িতে জনসমাগম খুবই স্বাভাবিক ঘটনা। নবী হিসেবে রসুলের( সঃ) গৃহ সবার জন্য উন্মুক্ত ছিল।। রসুলের( সঃ) হারেমে যেসব লোক যাতায়াত করত তার মধ্যে ভালো মন্দ সব রকমের লোকই ছিল। ইসলাম প্রসারের সাথে সাথে রসুলের( সঃ) গৃহে লোকের ভিড় বৃদ্ধি পাওয়া খুবই স্বাভাবিক ঘটনা ছিল। হযরত ওমর( রাঃ) বিষয়টি জানতে পেরে রসুলের( সঃ) স্ত্রীদের হিজাবের অন্তরালে রাখার পরামর্শ দেন। কিন্তু রসূল( সঃ) আল্লাহর তরফ হতে ইংগিত না পাওয়ায় বিষয়টির প্রতি গুরুত্ব দেননি। # হাদীসঃ- হযরত ওমর( রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, ----------আমি বললাম, হে আল্লাহর রসূল(সঃ) আপনার কাছে ভালো-মন্দ সব ধরনের লোকই আসে। আপনি যদি উম্মাহাতুল মুমিনীনদের হিজাবের অন্তরালে রাখার নির্দেশ দিতেন (তাহলে কতই না ভালো হতো) । ফলে আল্লাহ হিজাবের আয়াত নাযিল করেন (সহি বুখারী, ইসলামী ফাউন্ডেশন, হাদিস নম্বর - ৪৪৩১ এবং ৫৮০৬) । তাছাড়া রাসুলের( সঃ) মৃত্যুর পর তার স্ত্রীদের পুনরায় বিবাহ হারাম করা হয়েছে। তাদের জন্য হিজাব ফরজ করা হয়েছে। কারণ পরস্পর দেখা-সাক্ষাৎ বিয়ের আগ্রহ সৃষ্টি হতে পারে। এই আগ্রহ হতে পারে পুরুষের তরফ থেকে অথবা নারীর পক্ষ থেকে। যেহেতু নবী স্ত্রীদের পুনঃবিবাহ হারাম করা হয়েছে, তাদের জন্য হিজাব ফরজতো করা হবেই। এটাই স্বাভাবিক ও যুক্তিসংগত। নবী স্ত্রীদের হিজাব ফরজ করা হয়েছে সতর্কতামূলক বিশেষ ব্যবস্থা হিসেবে। মহান আল্লাহ বলেনঃ হে নবী স্ত্রীগণ তোমরা সাধারণ ( অন্যান্ন) স্ত্রীলোকদের মত নও।----- (আহজাব-৩২)। নিজ গৃহে অবস্থান করো।------- (আহযাব-৩৩)। হাফেজ ইবনে হাজার বলেন, "এই অংশটুকু উম্মুল মুমিনিনদের জন্য নির্দিষ্ট"। সুরা আহযাবের ৫৩ নং আয়াতেঃ নবীর স্ত্রীদের নিকট কিছু চাইলে পর্দার অন্তরাল থেকে চাওয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে এবং তাদের স্বামীর মৃত্যুর পর তাদের পুনরায় বিবাহ হারাম করা হয়েছে।আমাদের আল্লামাগন আয়াতের প্রথম অংশকে মোমেন নারীর জন্য ফরজ করা হলেও শেষের অংশকে ফরজ করা হয়নি। একটি আয়াতের পছন্দের অংশ ফরজ করা হল, আর অপছন্দের অংশকে আমলে নেয়া হল না, তা যুক্তিযুক্ত হতে পারে না। এখানে প্রশ্ন হলোঃ সাধারণ স্ত্রীলোক (অন্যান্য) বলতে কাদেরকে বোঝানো হয়েছে? অবশ্যই সাধারণ মুমিন নারীকে বুঝানো হয়েছে। হযরত ওমর( রাঃ) তার শাসনামলে উম্মুল মুমিনীনদের হজ্ব করার অনুমতি দেননি। কারণ মহান আল্লাহ বলেনঃ হে নবী স্ত্রীগণ, তোমরা সাধারন স্ত্রীলোকদের মত নও। নিজ গৃহে অবস্থান করো( আজাব 32, 33)। মহান আল্লাহর এই নির্দেশের প্রেক্ষিতে ওমর( রা) উম্মুল মুমিনীনদের উপর এই বিধি নিষেধ জারি করেন। কিন্তু সাধারণ মুমিন নারীর উপর হজ্বের ব্যাপারে কোন নিষেধাজ্ঞা ছিল না। পরবর্তীতে অকাট্য ও বলিষ্ঠ দলিলের ভিত্তিতে তার খেলাফতের শেষের দিকে ওমর( রাঃ) তার নিজের ভুল বুঝতে পেরে তার শেষ হজ্বে উম্মুল মুমিনীনদের হজ্ব করার অনুমতি দেন। হাদিসঃ- ইব্রাহিম ইবনে আব্দুর রহমান থেকে বর্ণিত। ওমর( রাঃ) তার শেষ হজ্জ্বে নবী পত্নীদের হজ করার অনুমতি দেন। এজন্য তাদের সাথে পাঠান উসমান ইবনে আফফান ও আব্দুর রহমানকে (সহি বুখারী, ইসলামী ফাউন্ডেশন, হাদীস নং- ১১৬৮ )। বাইহাকীর বর্ণনায় আরও বিস্তারিত আছে। সহি বুখারী আরেক বর্ণনায় আছে হজ্বের সময় উম্মুল মু'মিনীনগন পুরুষদের সাথে মিশতেন না।( সহি বুখারী, হজ্ব অধ্যায়ের ইবনে জুরাইজ বর্ণিত হাদিসটি দেখুন)। উম্মুল মোমেনিন হওয়ার জন্য হিজাব শর্ত। নোমান ইবনে আবিল জওন আল ফিন্দির প্রস্তাব অনুযায়ী রসূল( সঃ) এক মহিলাকে বিয়ে করেন। তাকে বলা হলঃ আপনার ও আপনার সাথে পুরুষের মধ্য থেকে যে কথা বলবে তার মাঝখানে হিজাব থাকতে হবে। কাজেই তিনি ঠিক তেমনটি করলেন (সহি মুসলিম, ৮ খন্ড)। হিজাব ফরজ হওয়ার জন্য উম্মুল মমিনীন হওয়ার শর্ত। ইবনে আব্বাস থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসুলের( সঃ) পরে মুজাহিদ ইবনে আবু উমায়ের ইবনুল মুগীরা আসমা বিনতে নোমানকে বিবাহ করেন। ওমর( রাঃ) তাদের দুজনকে শাস্তি দিতে চান। এই কথা জানতে পেরে আসমা বলেন, আল্লাহর কসম, আমার জন্য হিজাব ফরজ করা হয়নি এবং আমাকে উম্মুল মুমিনীন বলে আখ্যায়িত করা হয়নি। ওমর( রাঃ) তাদের শাস্তি দেয়া থেকে বিরত থাকেন (সহীহ মুসলিম, ৮ খন্ড)। অনুরূপভাবে হযরত আবু বকর( রাঃ) ফিন্দি গোত্রের কোতিলা নামের এক মহিলাকে শাস্তি দিতে চান। হযরত ওমর( রাঃ) বলেন আল্লাহর কসম, সেতো মূলত রসুলের( সঃ) স্ত্রী ছিল না। তিনি তাকে এখতিয়ার ও দেননি এবং হিজাবের মধ্যেও রাখেননি (সহিঃ মুসলিম, ৮ খন্ড)।
@mostafizurrahman5414
@mostafizurrahman5414 Жыл бұрын
হজে গিয়ে মুখ খুলে রাখা যায় কারণ সেখানে বান্দার সঙ্গে আল্লাহর মুখোমুখি সাক্ষাৎ হয় কারণ কাবা হলো আল্লাহর ঘর। আর যারা হজে যায় তারা অনেক খাঁটি নিয়তে সেখানে যায় তারা কোন মহিলার দিকে তাকায় না। কিন্তু দুনিয়াটা তো আর আল্লাহর ঘর না।সেখানে অনেক ফেতনা ফ্যাসাদ আছে। আর মানুষের মুখটাই হল সৌন্দর্যের রাজধানী। তাই মুখঢাকা অবশ্যই ফরজ। সবাই সবার চেহারা দেখে পছন্দ করে হাত-পা দেখেনা। এটা একটা সাধারন বিষয়। কিন্তু যারা মুখ দেখতে চায় না তারা বিভিন্ন উসিলা বের করে নিজের সৌন্দর্য করার জন্য।
@mdasifhossain461
@mdasifhossain461 8 ай бұрын
য়ারে ভাই ইহরাম বাধার সময় মুখ ঢাকা যাবে না। কারন আল্লাহ ও তার বান্দা বান্দির মাঝে কোন পর্দা নেই। হজের সময় একজন পুরুষ কি বেগনা নারীকে দেখার সময় পায়? হাদিসে আছে যে নারীরা ভ্রমনের সময় কোন কাফেলা সামনে দিয়ে গেলে কাপর দিয়ে মুখ ঢাকতেন। কিন্তু ইহরাম বাধার সময় মুখ ঢাকতেন না।
@mdasifhossain461
@mdasifhossain461 7 ай бұрын
জাইহাদিসে আছে হজের সময় নারীরা মুখে নিকাব নিবে না।মানে অন্য সময় অবশ্যই নিত।জদি মহিলারা নিকাব না নিত তাহলে এই হাদিস তইরিই হত না।মসজিদে লেখা থাকে যে নামাজ চলাকালিন মবাইল বন্ধ থাকবে।মানে এই যে অন্য সময় অবশ্যই মানুষ মবাইল চালাই। ের পরের হাদিসে স্পষ্ট আয়েসা (রা) বলেছেন যে গাইরে মাহরাম পুরুষ সামনে আসলে তিনি মুখ ঢাকতেন। হাদিসে আমরা এমন ও পাই যে নারীরা তাদের মুখ কেন উপস্থিতিই দেখাতএন না।সহিহ বুখারির ৪২১৩,৫০৮৫ দেখেন। সুরা আহজাব ৫৯ আয়াতে দেখেন জিল্বাব ের কাপর বলা আছে।এতি এমন কাপর যা দিয়ে পুরো শরীর ঢাকা যাই
@RaihaNuha
@RaihaNuha 9 ай бұрын
শায়েখ আহমদুললা হুজু র সুন্দর করে বুজিয়ে দিয়েছেন
@সত্যরবিজয়হবেই
@সত্যরবিজয়হবেই 3 жыл бұрын
সব আলেমদের ঐক্যবদ্ধ দরকার, একেক জন একেক ফতুয়া দিবে তা নিয়ে সাধারণ মানুষ কোন দিকে যাবে, সবাই সঠিক কথা বলার দরকার। দুই রকম হলে সমস্যা বাড়ে।
@MasayelDolil
@MasayelDolil 3 жыл бұрын
ইজতেহাদ হবেই। ইস্তেহাদ করে কেউ যদি ভুল মাসআলাও দিয়ে ফেলে, সেও তার গবেষনার জন্য সাওয়াব পাবে। আর আমাদের সাধারণ মানুষের কর্তব্য হচ্ছে ইজতেহাদী মাসআলা থেকে যেইটা নিজের কাছে সঠিক মনে হবে সেটা গ্রহণ করা।
@JewelRana-rb4gc
@JewelRana-rb4gc 3 жыл бұрын
বাজারে সব দোকানিওতো নিজের জিনিস ভাল বলে তাহলে কি আপনি ওদের কথা শুনে খারাপ মাল কিনেন নাকি দেকে শুনে ভালটা বেছে নেন।
@mdmostafamdmostafa8167
@mdmostafamdmostafa8167 2 жыл бұрын
ডক্টর জাকির নায়েক ছারা বাকি সব আলেমের মত প্রায় কিন্ত একই । মুল কথা হলো মুখ ঢেকে রাখাই দরকার।
@truefaith1718
@truefaith1718 2 жыл бұрын
@@mdmostafamdmostafa8167 হারামকে হালাল মনে করা কোনো মুসলিমের কর্তব্য হতে পারে না।
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 2 жыл бұрын
মহান আল্লাহ বলেন, "মোমেন পুরুষগণ এবং মোমিনা নারীগণ পরস্পর পরস্পরের সহযোগী বন্ধু। তারা সৎ কাজের আদেশ করে এবং অসৎ কাজ থেকে বিরত রাখে (সূরা তওবা- ৭১)। # ইসলাম মেয়েদের জন্য মসজিদে জামাতের সাথে নামাজ পড়ার বিধান দিয়েছে। কিন্তু ফেৎনা প্রতিরোধের আইনের মাধ্যমে তা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। # ইসলাম মেয়েদের ঈদের নামাজের জামাতে হাজির হওয়ার কঠোর নির্দেশ দিয়েছে। কিন্তু ফিতনা প্রতিরোধের আইনের মাধ্যমে তা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। # ইসলাম মেয়েদের বিশেষভাবে শিক্ষাদানের ব্যবস্থা করা ইমামের জন্য একটি বিশেষ পদ্ধতি হিসেবে জারি করেছে। কিন্তু ফিতনা প্রতিরোধের আইনের মাধ্যমে তা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। # ইসলাম ঈদের দিনে খুতবার পরে মেয়েদের বিশেষভাবে ওয়াজ নসিহত করা ইমামের জন্য একটি পদ্ধতিতে পরিণত করেছে। কিন্তু ফিতনা প্রতিরোধের আইনের মাধ্যমে তা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। # ইসলাম নারীকে তার দীন ও দুনিয়াকে সঠিকভাবে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য জ্ঞান অর্জন করার হুকুম দিয়েছে। কিন্তু পেতনা প্রতিরোধের আইনের মাধ্যমে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। # ইসলাম মেয়েদেরকে সৎকাজের আদেশ ও অসৎ কাজের নিষেধ করার বিধান দিয়েছে। কিন্তু পেতনা প্রতিরোধের আইনের মাধ্যমে তা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। # ইসলাম মেয়েদের জীবিকা উপার্জনের জন্য (স্বামী যখন অক্ষম)বেচাকেনা ও কাজকর্ম করতে পারবে। কিন্তু ফেৎনা প্রতিরোধের আইনের মাধ্যমে তা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। # ইসলাম বিধান দিয়েছে যে, মেয়েরা জিহাদের ময়দানে আহতদের সেবা-শুশ্রূষা এবং পিপাসার্তদের পানি পান করাতে পারবে। কিন্তু ফেতনা প্রতিরোধের আইনের মাধ্যমে তা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। ইসলামী বিধান দিয়েছে যে, ইমাম বিধর্মী মহিলাদের সরাসরি ইসলামের দাওয়াত দিতে পারবে এবং বায়াত গ্রহণ করতে পারবে। কিন্তু ফেৎনা প্রতিরোধে আইনের মাধ্যমে তার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। # ইসলাম বিধান দিয়েছে যে, তারা বাড়ির বাইরে চেহারা ও হাতের কব্জি পর্যন্ত খোলা রাখতে পারবে। কিন্তু ফেৎনা প্রতিরোধের আইনের মাধ্যমে তা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। # ইসলাম বিধান দিয়েছে যে, তারা শরীয়াতের সীমার মধ্যে অবস্থান করে পুরুষের সাথে দেখা সাক্ষাৎ করতে পারে পারবে। কিন্তু ফেৎনা প্রতিরোধের আইনের মাধ্যমে তা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এভাবে ফিতনা প্রতিরোধের আইনের মাধ্যমে মেয়েদের জন্য সমস্ত কিছু হারাম করে দেওয়া হয়েছে শর্তহীনভাবে। কিন্তু শর্তটি এখানে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। বিষয়টি এমন যে, একটি রাস্তা দিয়ে মহিলারা গেলে ধর্ষিতা হয়। তাই ওই রাস্তা দিয়ে মহিলাদের চলাফেরা করা হারাম ঘোষণা করা হলো। ফলে কিয়ামত পর্যন্ত ওই রাস্তায় মহিলাদের চলাফেরা হারাম হয়ে গেল। আর এই হালালকে হারাম করতে গিয়ে আমাদের আশ্রয় নিতে হচ্ছে কোরআন-হাদিসের অপব্যাখ্যার। একটি হালাল জিনিসকে যখন স্থায়ীভাবে হারাম করে দেয়া হয়, তখন তা হয় আল্লাহ এবং তাঁর রাসূলের বিরুদ্ধে মিথ্যারোপের নামান্তর। ফিতনা প্রতিরোধের নামে এই বাড়াবাড়ি জীবন যুদ্ধ থেকে পালিয়ে যাওয়ার নামান্তর মাত্র। যে ব্যক্তি একটি হারাম কাজ করলো , সে নিজের উপর জুলুম করল। যে ব্যক্তি কোন হালালকে নিজের জন্য ও জনগনের জন্য হারাম করে দিল, সে নিজের উপর জুলুম করল এবং জনগণের প্রতিও জুলুম করল। মহিলাদেরকে ইসলামী জ্ঞানে পরিপুষ্ট হওয়ার সমস্ত অঙ্গন থেকে বিতারিত করে তাদেরকে ঠেলে দেওয়া হয়েছে হাট-বাজার, রাস্তা-ঘাট, চৌরাস্তার মাথা, মাজার (যেখানে তারা সেজদা করে), হিজবুত তাওহীদ, মাইজভান্ডারী, রাজারবাগী, কুতুব বাগী, দেওয়ানবাগী সহ অন্যান্য পথ ভ্রষ্ট পীরের দরবারে, পার্ক, সিনেমা হল, ইন্ডিয়ান সিরিয়াল সহ অন্যান্য বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে। যেখান থেকে তারা যতসব অখাদ্য-কুখ্যাত গ্রহণ করে পরিপুষ্ট হচ্ছে। এদের গর্ভে জন্ম নিচ্ছে অনুরূপ পরবর্তী প্রজন্ম। ফলে দিন দিন নাস্তিকের সংখ্যা ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। মহান আল্লাহর নিকট দোয়া করছিঃ আল্লাহ তুমি আমাদেরকে সঠিক পথ দেখাও এবং আমাদেরকে কবুল করো। আমিন।
@geetyali8306
@geetyali8306 Жыл бұрын
60years hole porda shitil kora jabe kee???
@MDaminislam-yq8eu
@MDaminislam-yq8eu 3 жыл бұрын
খুভি ভালো লাগলো
@MasayelDolil
@MasayelDolil 3 жыл бұрын
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
@mdrakib7765
@mdrakib7765 2 жыл бұрын
আয়াত আছে সুরা আহজাব ৫৯ নং আয়াত
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 2 жыл бұрын
সূরা আহযাবের ৫৯ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, হে নবী আপনি আপনার বিবিগনকে এবং আপনার কন্যাদেরকে এবং অন্যান্য মুমিন নারীগণকে বলে দিন যে, তারা যেন চাদরের কিয়দংশ তাদের নিজেদের উপর টেনে নেয় , যাতে তাদেরকে চিনতে পারা যায় এবং তাদের উত্যক্ত করা না হয়। এখানে প্রশ্ন হল, চাদর টেনে নয়ারর অর্থ যদি চেহারা ঢাকা বুঝায়, তবে তাদেরকে চেনা যাবে কিভাবে? ইমাম তাবারী( মৃত্যু- ৩১০) এই আয়াতের ব্যাখ্যায় বলেন, হে নবী তোমার স্ত্রীদের, কন্যাদের ও মুসলিম নারীদের বলো তারা যেন বাঁদীদের সদৃশ পোশাক না পরে। যাতে ফাসেকরা উত্যক্ত না করে এবং আজেবাজে মন্তব্য করে তাদের বিরক্ত না করে।( তাফসীরে তাবারী, সূরা আহযাব, 59 আয়াত) ইমাম শাওকানী এবং ইমাম ওয়াহেদী অনুরূপ মন্তব্য করে বলেন, এই আয়াতে বাদী ও স্বাধীন মহিলার সতরের পার্থক্য করা হয়েছে। হযরত ওমর( রাঃ) বাদীদের ওড়না দিয়ে মাথা ঢাকা দেখলে তাদের বেত্রাঘাত করতেন এবং বলতেন তোমরা স্বাধীন মহিলার রূপ ধারণ করবে না। # হাদীসঃ উমর( রাঃ) জনৈক মহিলাকে ওড়না দিয়ে মাথা ঢাকা অবস্থায় দেখলেন। এই অবস্থা দেখে তাকে প্রশ্ন করলেন। তখন ওমরকে( রাঃ) বলা হল সে ক্রীতদাসী। তিনি বললেন, ক্রীতদাসীর পোশাক যেন তার গৃহকর্ত্রীর অনুরূপ না হয় (বাগবীর শরহে সুন্নাহে এ হাদীসটি বর্ণিত হয়েছে, 2 খন্ড। বাইহাকী বলেন হাদীসটির আছার সমূহ বিশুদ্ধ) # হাদীসঃ ওমর( রাঃ) আনাসের পরিবারের জনৈক দাসীকে বোরকা দিয়ে মাথা ঢাকা অবস্থায় দেখে তাকে বেত্রাঘাত করলেন। এবং বললেন, তুমি মাথা খোলা রাখ, স্বাধীন নারীদের আকৃতি ধারণ করো না। (ইবনে কুদামা, আল মুগনী, 1 খন্ড) ওমরের( রাঃ) এই আচরণ ইমাম তাবারীর ব্যাখ্যাকে সমর্থন করে। হাদিস দুটো থেকে বুঝা যায়, দাসীরা মাথা খোলা রেখে রাস্তায় চলাফেরা করবে। আর স্বাধীন মহিলারা চেহারা খোলা রেখে রাস্তায় চলাফেরা করবে। কিছু সংখ্যক মহিলা এবং কিছু সংখ্যক পুরুষকে তাদের সতর ঢেকে আসতে বলা হলো। তারা নির্দেশ পালন করে আসলো এবং নারী-পুরুষের সতরের ভিন্নতা দেখা গেল। অনুরূপভাবে উম্মুল মুমিনীনদের জন্য হিজাব ফরয ছিল এবং সাধারণ মুমিন নারীর সতর ঢাকা ফরয ছিল। সুরা আহযাবের 59 নম্বর আয়াতে উম্মুল মুমিনীনদের চাদর টেনে নেয়া এবং মহিলা সাহাবীদের চাদর টেনে নেয়ার ভিন্নতা অবশ্যই থাকবে। ইমাম মালেক বলেন, দাসীদের মাথা খোলা রেখে নামাজ পড়া সুন্নত। # ইমাম মালেক (রঃ)এর মুয়াত্তা গ্রন্থে উল্লেখ আছে, ইমাম মালেককে প্রশ্ন করা হয়ঃ নারীরা কি মুহরীম ছাড়া অন্য লোকদের অথবা তাদের দাসদের সাথে একত্রে আহার করতে পারে? তিনি উত্তর দেন, যদি মহিলাদের সাথে পুরুষের খাওয়ার প্রচলন থাকে তাহলে কোন অসুবিধা নেই। অর্থাৎ যদি তাদের পরস্পরের মধ্যে পরিচিতি থাকে। ইমাম মালেক বলেনঃ নারী তার স্বামীর সাথে ওই সমস্ত লোক যাদের সাথে একত্রে খাওয়ার ব্যবস্থা স্বামী করে থাকে তাদের সাথে খেতে পারে (আল মুয়াত্তা, 2 খন্ড, 935 পৃষ্ঠা)। বলাবাহুল্য চেহারা ও হাতের কব্জি না খুলে কারো পক্ষে খাওয়া সম্ভব নয়। # হানাফী মাযহাবের ইমাম আল মারগিনানী আল হেদায়া গ্রন্থে রয়েছে, রসূল ( সঃ) এর কথা অনুযায়ী স্বাধীন মহিলার চেহারা ও হাতের কব্জি ছাড়া বাকি সব টুকুই সতরের অংশ। নারীর সবকিছু সতর, তবে আপনা আপনি প্রকাশিত হওয়ার কারণে দুটি অঙ্গ বাদ রাখা হয়েছে( কামাল ইবনে হুমামের হেদায়ার শরহে ফাতহুল কাদির, 1 খন্ড 258 পৃষ্ঠা। 2 খন্ড, 242 পৃষ্ঠা) # ইবনে বাত্তাল বলেন, সকলের ঐকমত্যে নারীর চেহারা ঢেকে রাখা ফরজ নয়। নারী নামাজে চেহারা খোলা রাখতে পারে যদিও এই অবস্থায় কোন অপরিচিত জন বা কোন গায়রে মাহরাম তাকে দেখে( ফাতহুল বাড়ী, 13 খন্ড, 245 পৃষ্ঠা) # কাজী আয়ইজ রঃ বলেন, বিশেষভাবে রসুলের( সঃ) স্ত্রীদের চেহারা ঢেকে রাখা ফরজ হওয়ার ব্যাপারে কোন মতভেদ নেই। অন্য নারীদের ব্যাপারে মুস্তাহাব হওয়ার মধ্যেও মতপার্থক্য রয়েছে( ফাতহুল বাড়ী, 13 খন্ড)।
@shahedabanu1870
@shahedabanu1870 2 жыл бұрын
জাকির নায়ক যেটা বলছেন সেটা সতর ঢাকা। পরদা করা নয়।
@mdrifatkhan8075
@mdrifatkhan8075 2 жыл бұрын
অবশ্যই পর্দা
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 2 жыл бұрын
সুরা আহজাবের ৩২, ৩৩, ৫৩ ইত্যাদি আয়াতগুলো উম্মুল মুমিনিনদের সাথে সংশ্লিষ্ট, যা সাধারন মোমেন নারীর জন্য প্রজোয্য নয়। নারীর কন্ঠস্বর পর্দার অন্ত্রভুক্ত, একথা আপনি কোথায় পাইছেন? হিজাবের আয়াত নাযিল হওয়ার প্রেক্ষাপট( কারন)ঃ- 🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀 একজন নেতার বাড়িতে জনসমাগম খুবই স্বাভাবিক ঘটনা। নবী হিসেবে রসুলের( সঃ) গৃহ সবার জন্য উন্মুক্ত ছিল।। রসুলের( সঃ) হারেমে যেসব লোক যাতায়াত করত তার মধ্যে ভালো মন্দ সব রকমের লোকই ছিল। ইসলাম প্রসারের সাথে সাথে রসুলের( সঃ) গৃহে লোকের ভিড় বৃদ্ধি পাওয়া খুবই স্বাভাবিক ঘটনা ছিল। হযরত ওমর( রাঃ) বিষয়টি জানতে পেরে রসুলের( সঃ) স্ত্রীদের হিজাবের অন্তরালে রাখার পরামর্শ দেন। কিন্তু রসূল( সঃ) আল্লাহর তরফ হতে ইংগিত না পাওয়ায় বিষয়টির প্রতি গুরুত্ব দেননি। # হাদীসঃ- হযরত ওমর( রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, ----------আমি বললাম, হে আল্লাহর রসূল(সঃ) আপনার কাছে ভালো-মন্দ সব ধরনের লোকই আসে। আপনি যদি উম্মাহাতুল মুমিনীনদের হিজাবের অন্তরালে রাখার নির্দেশ দিতেন (তাহলে কতই না ভালো হতো) । ফলে আল্লাহ হিজাবের আয়াত নাযিল করেন (সহি বুখারী, তাফসীর অধ্যায়, ৯ খন্ড)। তাছাড়া রাসুলের( সঃ) মৃত্যুর পর তার স্ত্রীদের পুনরায় বিবাহ হারাম করা হয়েছে। তাদের জন্য হিজাব ফরজ করা হয়েছে। কারণ পরস্পর দেখা-সাক্ষাৎ ও কোমল কথাবার্তা বিয়ের আগ্রহ সৃষ্টি হতে পারে। এই আগ্রহ হতে পারে পুরুষের তরফ থেকে অথবা নারীর পক্ষ থেকে। যেহেতু নবী স্ত্রীদের পুনঃবিবাহ হারাম করা হয়েছে, তাদের জন্য হিজাব ফরজতো করা হবেই। এটাই স্বাভাবিক ও যুক্তিসংগত। উম্মুল মুমিনিনদের হিজাব সতর্কতামূলক বিশেষ ব্যাবস্থা। মহান আল্লাহ বলেনঃ হে নবী স্ত্রীগণ তোমরা সাধারণ ( অন্যান্ন) স্ত্রীলোকদের মত নও। বাক্যালাপে কোমলতা অবলম্বন করে না।----- (আহজাব-৩২)। নিজ গৃহে অবস্থান করো।---- (আহযাব-৩৩)। নবীর স্ত্রীদের নিকট কিছু চাইলে পর্দার অন্তরাল থেকে চাওয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে (আহযাব- 53)। এখানে প্রশ্ন হলোঃ সাধারণ স্ত্রীলোক (অন্যান্য) বলতে কাদেরকে বোঝানো হয়েছে? অবশ্যই সাধারণ মুমিন নারীকে বুঝানো হয়েছে। হযরত ওমর( রাঃ) তার শাসনামলে উম্মুল মুমিনীনদের হজ্ব করার অনুমতি দেননি। কারণ মহান আল্লাহ বলেনঃ হে নবী স্ত্রীগণ, তোমরা সাধারন স্ত্রীলোকদের মত নও। নিজ গৃহে অবস্থান করো( আজাব 32, 33)। মহান আল্লাহর এই নির্দেশের প্রেক্ষিতে ওমর( রা) উম্মুল মুমিনীনদের উপর এই বিধি নিষেধ জারি করেন। কিন্তু সাধারণ মুমিন নারীর উপর হজ্বের ব্যাপারে কোন নিষেধাজ্ঞা ছিল না। পরবর্তীতে অকাট্য ও বলিষ্ঠ দলিলের ভিত্তিতে তার খেলাফতের শেষের দিকে ওমর( রাঃ) তার নিজের ভুল বুঝতে পেরে তার শেষ হজ্বে উম্মুল মুমিনীনদের হজ্ব করার অনুমতি দেন। হাদিসঃ- ইব্রাহিম ইবনে আব্দুর রহমান থেকে বর্ণিত। ওমর( রাঃ) তার শেষ হজ্জ্বে নবী পত্নীদের হজ করার অনুমতি দেন। এজন্য তাদের সাথে পাঠান উসমান ইবনে আফফান ও আব্দুর রহমানকে (সহি বুখারী, হজ্জ্ব অধ্যায়)। বাইহাকীর বর্ণনায় আরও বিস্তারিত আছে। সহি বুখারী আরেক বর্ণনায় আছে হজ্বের সময় উম্মুল মু'মিনীনগন পুরুষদের সাথে মিশতেন না।( সহি বুখারী, হজ্ব অধ্যায়ের ইবনে জুরাইজ বর্ণিত হাদিসটি দেখুন)। উম্মুল মোমেনিন হওয়ার জন্য হিজাব শর্ত। নোমান ইবনে আবিল জওন আল ফিন্দির প্রস্তাব অনুযায়ী রসূল( সঃ) এক মহিলাকে বিয়ে করেন। তাকে বলা হলঃ আপনার ও আপনার সাথে পুরুষের মধ্য থেকে যে কথা বলবে তার মাঝখানে হিজাব থাকতে হবে। কাজেই তিনি ঠিক তেমনটি করলেন (সহি মুসলিম, ৮ খন্ড)। হিজাব ফরজ হওয়ার জন্য উম্মুল মমিনীন হওয়ার শর্ত। ইবনে আব্বাস থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসুলের( সঃ) পরে মুজাহিদ ইবনে আবু উমায়ের ইবনুল মুগীরা আসমা বিনতে নোমানকে বিবাহ করেন। ওমর( রাঃ) তাদের দুজনকে শাস্তি দিতে চান। এই কথা জানতে পেরে আসমা বলেন, আল্লাহর কসম, আমার জন্য হিজাব ফরজ করা হয়নি এবং আমাকে উম্মুল মুমিনীন বলে আখ্যায়িত করা হয়নি। ওমর( রাঃ) তাদের শাস্তি দেয়া থেকে বিরত থাকেন (সহীহ মুসলিম, ৮ খন্ড)। অনুরূপভাবে হযরত আবু বকর( রাঃ) ফিন্দি গোত্রের কোতিলা নামের এক মহিলাকে শাস্তি দিতে চান। হযরত ওমর( রাঃ) বলেন আল্লাহর কসম, সেতো মূলত রসুলের( সঃ) স্ত্রী ছিল না। তিনি তাকে এখতিয়ার ও দেননি এবং হিজাবের মধ্যেও রাখেননি (সহিঃ মুসলিম, ৮ খন্ড)।
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 2 жыл бұрын
এখানে আমি পর্দার সাথে সংশ্লিষ্ট দুটি হাদিস সহ কতিপয় শরীয়তের ইমামের মতামত লিপিবদ্ধ করলাম। #(১) রসূল( সঃ) তার দুই স্ত্রীকে বলেছিলেন, "তোমরা এই অন্ধ সাহাবী থেকে পর্দা করো । কারণ সে তোমাদের দেখতে পাইতেছেনা। কিন্তু তোমরা তো তাকে দেখতে পাইতেছো। সুতরাং তার থেকে পর্দা করো"( সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নাম্বার-৪২১২) # (২) ফাতেমা বিনতে কায়েস বর্ণিত হাদীসঃ আমর ইবনে হাফসের পিতা তাকে তিন তালাক দেন( হযরত আলীর রাঃ সাথে ১০ম হিঃ সনে ইয়েমেনে আবার পথে)। ফাতেমা রসূলের( সঃ) কাছে এসে তাঁকে এ কথা জানায়। রসূল( সঃ) তাকে উম্মে সুরাইকের গৃহে ইদ্দত পালন করার হুকুম দেন। তারপর বলেন, এ মেয়েটির কাছে আমার সাহাবীদের সার্বক্ষণিক যাতায়াত আছে। বরং তুমি ইবনে উম্মে মাকতুম গৃহে ইদ্দত পালন করো। কারণ সে অন্ধ। তার সামনে তোমার কাপড় চোপড় রেখে চলাফেরা করতে পারবে ( সহী মুসলিম, তালাক অধ্যায়, ৪ খন্ড)। # অন্য একটি হাদিসে বলা হয়েছেঃ কারণ আমি অপছন্দ করি তোমার ওড়নাটি কখনো গা থেকে পড়ে যাবে অথবা পায়ের গোছার উপর থেকে কখনো কাপড় সরে যাবে এবং তার ফলে লোকেরা তোমার শরীরের এমন কিছু জায়গা দেখে ফেলবে যা তোমার কাছে খারাপ লাগবে( সহিঃ মুসলিম, তালাক অধ্যায়, ৪ খন্ড)। ঘটনাটি সংঘটিত হয় ১০ম হিঃ সনে। # এখানে লক্ষণীয় বিষয় এই যে, যেখানে রসূল( সঃ) তার স্ত্রীদেরকে অন্ধ সাহাবীর দিকে তাকাতে নিষেধ করছেন, সেখানে ফাতেমাকে বলছেন, তুমি তোমার চাচাতো ভাই ইবনে উম্মে মাখতুম এর গৃহে ঈদ পালন করো। ফাতেমা ও এই অন্ধ সাহাবীর মধ্যে মেলামেশা হবে দুই /এক ঘন্টার জন্য নয় বরং সুদীর্ঘ ইদ্দতকাল তাদের মধ্যে মেলামেশা হবে একই ছাদের নিচে। কিন্তু এতে কোন অসুবিধা হয়নি। # অন্যদিকে হাদিস থেকে বুঝা যায়, উম্মে শুরাইক এর গৃহ এবং মেহমান খানার মধ্যে কোন অন্তরাল ছিল না। সেখানে নারী ও পুরুষ মেলামেশা হত অহরহ। # আসরাম হাদিস দুটি আহমদ ইবনে হাম্বল এর নিকট উপস্থাপন করে বলেন, মনে হচ্ছে প্রথম হাদীসটি উম্মুল মুমিনীনদের সাথে সংশ্লিষ্ট এবং দ্বিতীয় হাদীসটি সকল মুমিন নারীর সাথে সংশ্লিষ্ট। জবাবে আহমদ ইবনে হাম্বল বলেন "হা"।( আল মুগনী, ইবনে কুতামাহ, ৭ খন্ড) # ইমাম আবু দাউদ হাদীস দুটি বর্ণনা করার পর বলেন, "এটি ছিল নবীর( সঃ) স্ত্রীদের সাথে সংশ্লিষ্ট( সুনানে আবু দাউদ, পোষাক অধ্যায়, আল্লাহর বাণী) । # ইমাম তাবারী তার তফসির গ্রন্থে মন্তব্য করেন যে, মাহরামদের সামনে উম্মুল মুমিনিনগন হিজাব করবে না। (তাফসীরে তাবারী, 22 খন্ড) # ইবনে কুতাইবা বলেন, হিজাব একমাত্র নবী পত্নীদের জন্য নির্দিষ্ট( তালিবুল মুখতালিফুল হাদীস)। # ইমাম নববী বলেন, হিজাব ফরজ করা হয়েছে একমাত্র নবী স্ত্রীদের জন্য( শারণ্দু সহিঃ মুসলিম লিন নববী, 14 খন্ড)। # মাহলাব বলেনঃ হিজাব একমাত্র নবীর( সঃ) স্ত্রীদের সাথে সংশ্লিষ্ট ছিল( ফাতহুল বারী, 11 খন্ড)। # ইবনে বাত্তাল (সহি বুখারীর একজন ব্যাখ্যাকার) বলেনঃ নবীর( সঃ) স্ত্রীদের জন্য যে হিজাব ফরজ করা হয়েছে, অন্য মুসলিম মেয়েদের জন্য তা ফরজ নয় (ফাতহুল বারি, 13 খন্ড)। # কাজী আইয়াজ বলেনঃ নবীর( সঃ) স্ত্রীদের জন্য চেহারা ও হাতের কব্জি ঢেকে রাখার নির্দিষ্ট করা হয়েছে এবং পর্দা অবস্থায় তাদের ব্যক্তিত্ব প্রকাশ করা জায়েয নয় (ফাতহুল বারী, 13 খন্ড)। # তিনি পুনরায় বলেনঃ রসুলের( সঃ) স্ত্রীগণের চেহারা ও হাতের কব্জি মতভেদ ছাড়াই তাদের জন্য হিজাব ফরজ । যে কারণে সাক্ষী দেওয়া ও অন্যান্য কাজের ক্ষেত্রে তাদের জন্য মুখ খোলা রাখা বৈধ নয় (ফাতহুলল বারি, 10 খন্ড)। # মূল কথা এই যে, উম্মুল মুমিনীনদের জন্য যে হিজাব ফরজ করা হয়েছে, তা সাধারণ মোমেন নারীদের জন্য ফরজ করা হয়নি। সাধারণ মোমেন নারীর সতর ঢাকা ফরজ। সতরের সীমা নিয়ে আলেমদের মধ্যে এখতেলাফ আছে।
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 2 жыл бұрын
হাদিসঃ হযরত আয়েশা( রাঃ) হযরত সালেম( রাঃ) এর সাথে পর্দা করতেন না। কারণ হযরত সালেহ( রা) গোলাম ছিলেন এবং গোলামের সাথে পর্দা করা উম্মুল মু'মিনীনদের জন্য ফরয ছিলনা। একদিন তিনি (সালেম) হযরত আয়েশাকে( রা) এসে জানালেন যে, আল্লাহ পাক তাকে স্বাধীন করে দিয়েছেন। এ খবর শোনার সাথে সাথে হযরত আয়েশা( রাঃ) তাকে ধন্যবাদ জানালেন এবং পর্দা করলেন। হযরত সালেম( রাঃ) বলেন ঐদিনের পর থেকে আমি আর কোনদিন হযরত আয়েশাকে( রাঃ) দেখিনি ( মেশকাত শরীফ)। (খ) হাদিসঃ হযরত আয়েশা( রাঃ) থেকে বর্ণিত। আবু হুজাইফার আযাদকৃত দাস সালেম( রাঃ) আবু হুজাইফা ও তার পরিবার পরিজনের সাথে তাদের বাড়িতে থাকতেন। সোহায়েলের কন্যা( আবু হুজাইফার স্ত্রী) নবীর( সঃ) এর কাছে এসে বলল, সালেম প্রাপ্তবয়স্ক ও বুদ্ধিপ্রাপ্ত হয়েছে। সে আমাদের মাঝে যাতায়াত করে। আমার মনে হয়, আবু হুজাইফা এ ব্যাপারটাকে ভালো চোখে দেখে না। রাসূল( সঃ) বললেন তাকে দুধ পান করিয়ে দাও। তাহলে তুমি তার জন্য হারাম হয়ে যাবে এবং আবু হুজাইফার মনে যে সংশয় রয়েছে তার দূরীভূত হয়ে যাবে। সোহায়েলের কন্যা পরে এসে রাসুলকে ( সঃ) বলল, আমি তাকে দুধ পান করিয়েছি এবং আবু হুজাইফার মনের সংশয় দূরীভূত হয়েছে (সহিঃ মুসলিম, দুধ পান করানো অধ্যায়, অনুচ্ছেদঃ বয়স্কদের দুধ পান করানো, ৪ খন্ড)। দুটি ঘটনায়ই হিজাবের পরের ঘটনা। সালেম( রাঃ) স্বাধীন হওয়ার পর মা আয়েশা( রাঃ) যেখানে তার থেকে তৎক্ষণাৎ পর্দা করেন এবং জীবনে আর কখনো সালেম( রাঃ) আয়েশাকে( রাঃ) দেখেননি সেখানে সোহায়েলের কন্যার গৃহে সালেমের( রাঃ) অবাধ যাতায়াত ছিল । দুধ পানকরানোর উদ্দেশ্য আবু হুজায়ফার সন্দেহ দূর করা। এর অতিরিক্ত কিছু নয়। হযরত সালেহ( রাঃ) এর মর্যাদা সম্পর্কে এতটুকু বলাই যথেষ্ট হবে যে, রসূল( সঃ) যে চারজন সাহাবী থেকে কোরআন শিক্ষার নির্দেশ দিয়েছেন, তন্মধ্যে হযরত সালেম( রা) এর নাম দুই নম্বরে আছে (বোখারী)। হাদীস দুটো থেকে উম্মুল মুমিনীনদের পর্দা এবং সাধারণ মোমেন নারীর পর্দার পার্থক্য স্পষ্ট।
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 2 жыл бұрын
(১) হাদীসঃ জাবের(রাঃ) থেকে বর্ণিত। ইয়েমেন থেকে হযরত আলী( রাঃ) রসূলের( সঃ) কাছে উটে চড়ে ফিরে এলেন। তখন হযরত ফাতেমাকে( রাঃ) এহরাম বিহীন অবস্থায় দেখা গেল। তিনি রঙ্গিন পোশাক পরিধান করেছেন এবং সুরমা লাগিয়েছেন (সহিঃ মুসলিম, কিতাবুল হজ্ব, ৪ খন্ড) (২) সুনানে ইবনে মাজা, হাদীস নং ৩০৭৪ 🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀 এসময় আলী (রাঃ) নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জন্য কোরবানীর পশু নিয়ে এলেন এবং যারা ইহরাম খুলে ফেলেছে, ফাতিমা (রাঃ) কেও তাদের অন্তর্ভুক্ত দেখতে পেলেন। তিনি রঙ্গীন কাপড় পরিহিত ছিলেন এবং চোখে সুরমা দিয়েছিলেন। আলী (রাঃ) তা অপছন্দ করলেন। ফাতিমা (রাঃ) বললেন, আমার পিতা আমাকে এরূপ করার নির্দেশ দিয়েছেন। (রাবী বলেন) এরপর আলী (রাঃ) ইরাকে অবস্থানকালে বলতেন, তখন আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট উপস্থিত হলাম ফাতিমার উপর অসন্তুষ্ট অবস্থায়, সে যা করেছে সে সম্পর্কে মাসআলা জানার জন্য। আমি তাঁকে বললাম যে, আমি তার এ কাজ অপছন্দ করেছি। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ ফাতিমা ঠিকই করেছে, ঠিকই বলেছে!
@anwarmamun2020
@anwarmamun2020 3 жыл бұрын
চৌদ্দশ বছর পরেও, আমরা এখনও মুখ ঢেকে রাখা বা না ঢেকে রাখার বিষয়ে তর্ক করছি! 🙄
@t.hfahim
@t.hfahim 3 жыл бұрын
হ্যাঁ
@SohelRana-lc2yp
@SohelRana-lc2yp 3 жыл бұрын
Right.
@asmajesmin6671
@asmajesmin6671 3 жыл бұрын
Afsos
@nabilataha2913
@nabilataha2913 2 жыл бұрын
Bhai etai toh shomoshha.. amra bangali ra bhinno motamot sroddha korte janina.. ei videor sheikh gulaw imam abu hanifa, imam malik, imam shafee, imam ahmad bin hanbal eder tulonay kichui na.. ei char jon imam hochhen onek boro scholars… tara nijeraw ei bishoye bhinno mot poshon korechen ebong tara shobar kachei tader moter pichone dolil o ache… amader jeta shothik lage sheta follow korbo er mane eti noy je onner bhinno motamot ta ke amra tuchhotachhillo korbo ebong e niye torko korbo.. amader bhinno motkew sroddha kora uchit karon jara bhinno mot poshon korechen tara apnar amar thekew onek boro scholars… kintu amra sheta korte raji na.. bangalider kilakilir shobhab jibonew jabe na
@anwarmamun2020
@anwarmamun2020 2 жыл бұрын
@@nabilataha2913 You said it beautifully. Shukran!
@SahinMia-p6u
@SahinMia-p6u 6 ай бұрын
Gayre mahram ar samne hat abong muk ki decanu jabe
@MasayelDolil
@MasayelDolil 6 ай бұрын
না দেখানোই ভালো। তবে ইমাম আবু হানিফা রহ এর মতে হাতের কবজি পর্যন্ত এবং শুধু মুখমন্ডল দেখানো জায়েজ আছে।
@shimuakther9477
@shimuakther9477 3 жыл бұрын
Assalamu alaikum.Mashallah.
@MasayelDolil
@MasayelDolil 3 жыл бұрын
ওয়া আলাইকুম আস্সালাম ওয়া রহমাতুল্লাহ
@shahedabanu1870
@shahedabanu1870 2 жыл бұрын
মুখ শরীরএর রাজধানী
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 2 жыл бұрын
তাই প্রত্যেকপুরুষের মুখ ঢাকতে হবে।
@nowshinnira2116
@nowshinnira2116 Жыл бұрын
কেন শরীর কি শহর নাকি
@mimsikdermim2795
@mimsikdermim2795 Жыл бұрын
সুরা নুর প্রথম দিকে লেখা আছে আল্লাহ পাক মাহরাম ছাড়া কারো সামনে তার সুন্দর জো প্রকাশ না করে আয়াত সংখ্যা আমার মনে নেই তাই বলছি প্রথম দিকে সবাই একটু কস্ট করে খুঁজে নিবেন
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 Жыл бұрын
সূরা নূরের ৩১ নম্বর আয়াতে মহান আল্লাহ বলেন, " লা ইউবদিনা যীনাতাহুন্না ইল্লা মা যহরা মিনহা "। অর্থঃ তারা( মহিলারা) তাদের " যীনাত " প্রকাশ করবেনা ওইটুকু ছাড়া যা স্বাভাবিক ভাবে বের হয়ে থাকে( নূর-৩১)। " যীনাত " অর্থঃ পোষাক, সাজসজ্জা, সাজসজ্জার স্থান, সৃষ্টিগত সৌন্দর্য। সূরা নূরের ৩১ নম্বর আয়াতের শেষের দিকে মহান আল্লাহ বলেন, তারা " যীনাত " প্রকাশ করবে না, তবে নিম্নোক্তদের সামনে ছাড়াঃ স্বামী, বাপ, শশুর -------- ইত্যাদি সকল মাহরামগণ। " যীনাত " অর্থ যদি পোশাক/ সাজসজ্জা ধরা হয়, তবে মাহরামগণ তাদের মা-বোনদের পোশাক/ সাজসজ্জা ছাড়া আর কিছুই দেখতে পারবেনা। সুতরাং" যীনাত " অর্থ সৃষ্টিগত সৌন্দর্য, এই অর্থটি গ্রহণ করাই অধীক যুক্তিযুক্ত। অধিকাংশ মুফাসসিরগন এই অর্থটিই গ্রহণ করেছেন। অতএব আয়াতের প্রথম অংশের অর্থ দাঁড়ায়ঃ তারা তাদের সৃষ্টিগত সৌন্দর্য প্রকাশ করবে না, ওইটুকু ছাড়া যা স্বাভাবিকভাবে বের হয়ে থাকে( অর্থাৎ চেহারাও হাতের কব্জি)। এ ব্যাপারে হিজাবের পরে রসুলের( সঃ) নির্দেশ সম্বলিত তিনটি হাদিস পাওয়া যায়। দুটি হাদীস দুর্বল। একটি শক্তিশালী। "অলাইয়াদরিবনা বিখুমুরিহিন্না আলা যুয়ুবিহিন্না "। আর তাদের গ্রীবা ও বক্ষদেশ যেন মাথার কাপড় দিয়ে আবৃত করে। উরওয়া থেকে বর্ণিত। মা আয়েশা( রাঃ) বলেন, আল্লাহ প্রথম হিজরত কারিনী মহিলাদের প্রতি দয়া করেছেন। যখন আল্লাহর পক্ষ থেকে এই আয়াত অবতীর্ণ হয়, তখন তারা তাদের সেলাইবিহীন কাপড় দু ভাগ করে তার সাহায্যে মাথা ডেকে নেয়। অন্য বর্ণনায় আছে, তারা তাদের চাদর নিয়ে লম্বার দিক থেকে দু ভাগ করে একভাগ দিয়ে মাথা ঢেকে নেয় (সহি বুখারী, কিতাবুত তাফসীর, সূরা নূর)। হাফেজ ইবনে হাজার রঃ হাদীসের ব্যাখ্যায় বলেন, প্রথম হিজরত কাহিনী মহিলারা কোরানের এই আয়াত নাযিল হওয়ার পর ঘুমটা দিয়েছিলেন অর্থাৎ চেহারা ঢেকেছিলেন। কিন্তু কাজী আবু বকর ইবনুল আরাবির আহকামুল কুরআনে বলা হয়েছেঃ- "জাইব" হচ্ছে গলা ও বুক এবং "খিমার" হচ্ছে যা দিয়ে মাথা ঢেকে রাখা যায়( আহকামুল কোরআন, 3 খন্ড)। প্রখ্যাত এরাবিয়ান গবেষক আব্দুল হালিম আবু শুক্কাহ তার "রাসুলের( সঃ) যুগে নারী স্বাধীনতা " কিতাবে বলেনঃ- হাফেজ ইবনে হাজার এর উচ্চ মূল্যায়ন সত্ত্বেও আমাদের দৃষ্টিতে তার এ কথা সঠিক নয়। কেননা "খিমার" অর্থ আরবি ভাষার তাফসীর ও ফিকহের কিতাবে যা প্রসিদ্ধ, তা হল মাথা ঢেকে রাখা। তা থেকে এর অর্থ দাঁড়ায় মাথা ঢেকে রাখা এবং হাদিসের বর্ণনা সমূহ এই নিশ্চয়তা প্রদান করে। উদাহরণস্বরূপ তিনি তাঁর কিতাবে কতগুলো হাদিস লিপিবদ্ধ করেন। উক্ত হাদিস থেকে আমি মাত্র একটি হাদিস নিচে লিপিবদ্ধ করলাম। (১) বেলাল( রাঃ) থেকে বর্ণিত। রসূল( সঃ) মোজা ও মাথার উপর পড়া রুমালের (খিমার) উপর মাসেহ করলেন ( সহিঃ মুসলিম)। (Ref:-. রাসুলের( সঃ) যুগে নারী স্বাধীনতা। byঃ- আব্দুল হালিম আবু সুককাহ। ৪ খন্ড, ৩১২ পৃষ্ঠা) সূরা আজাবের ৫৯ নম্বর আয়াতে স্বাধীন মহিলা এবং দাসীদের সতরের পার্থক্য সৃষ্টি করা হয়েছে এবং সূরা নূরের ৩১ নম্বর আয়াতে চেহারা ও হাতের কব্জি খোলা রাখার অনুমতি দেয়া হয়েছে। --------------------------------------------------------- ইবনে আব্বাস(রাঃ) বলেনঃ চেহারা ও হাতের কব্জি সতর নয়। কেননা রাসূল(সঃ) এহরাম অবস্থায় নেকাব ও বাজু পড়তে নিষেধ করেছেন। যদি হাতের কব্জি ও চেহারা সতরে অংশ হত, তাহলে রসূল(সঃ) এ দুটি ডেকে রাখা হারাম করতেন না। কেননা ক্রয়-বিক্রয়ের জন্য চেহারা খোলা রাখার প্রয়োজন দেখা দেয় এবং লেনদেনের সময় হাতের কব্জি অনাবৃত করতে বাধ্য হয়। আর এ কারণে এসব সতর বলে গণ্য হয় না( আল মাজমু সরহে মহাজাব, 3 খন্ড, পৃষ্ঠা১৮৩)। মহান আল্লাহ বলেনঃ "চোখের অপব্যবহার ও অন্তরে যা গোপন আছে সে সম্পর্কে আল্লাহ অবহিত (মুমিন -19)। ইবনে আব্বাস এই আয়াতের ব্যাখ্যায় বলেনঃ কোন ব্যক্তির পাশ দিয়ে সুন্দরী নারী অতিক্রম করার সময় এবং যে ঘরে সে বসবাস করে সেখানে প্রবেশ করার সময়ে ওই ব্যক্তি চক্ষুকে সংযত করবে (ফাতহুল বারী, 13 খন্ড)। এখানে প্রশ্ন হলোঃ চেহারা খোলা না থাকলে মহিলাটি সুন্দর না কালো তা কিভাবে বুঝা যাবে? আর মুখ ঢাকা থাকলে চক্ষু সংযত করুক বা না করুক তাকে কিভাবে ফেতনায়ে ফেলবে? ইমাম মালেক কে প্রশ্ন করা হয়, মেয়েদেরকি সালাম দেওয়া যায়? তিনি বলেনঃ বৃদ্ধাদেরকে সালাম দেওয়ার দোষের নয় । কিন্তু যুবতী মেয়েদেরকে সালাম দেওয়া আমি পছন্দ করিনা। ইমাম মালেকের( রঃ) কথায় বুঝা যায়, তার আমলে মেয়েদের চেহারা খোলা থাকতো। তা না হলে বৃদ্ধা ও যুবতী মেয়েদের মধ্যে পার্থক্য করা হয়েছে কিভাবে?
@shagorikakhatun618
@shagorikakhatun618 10 ай бұрын
আমি এই আয়াত পড়ছি আপু আমার ও মনে নেই
@mdjubayrahman123
@mdjubayrahman123 5 ай бұрын
Jakir naik best
@MasayelDolil
@MasayelDolil 5 ай бұрын
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
@saniahaquechowdhury613
@saniahaquechowdhury613 2 жыл бұрын
Muslim Meye ra ki makeup korte parbe eta ki jayej ase islame? Eta niye akta video banale kub upokrito hotam. plzzzzz
@kishanarabi8818
@kishanarabi8818 2 жыл бұрын
জ্বী, মেক‌আপ করতে পারবে। কিন্তু মেক‌আপ করে মুখ খোলা রেখে বাসার বাইরে বা গায়রে মাহরামদের সামনে যাওয়া যাবেনা।
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 2 жыл бұрын
@@kishanarabi8818 (১) হাদীসঃ জাবের(রাঃ) থেকে বর্ণিত। ইয়েমেন থেকে হযরত আলী( রাঃ) রসূলের( সঃ) কাছে উটে চড়ে ফিরে এলেন। তখন হযরত ফাতেমাকে( রাঃ) এহরাম বিহীন অবস্থায় দেখা গেল। তিনি রঙ্গিন পোশাক পরিধান করেছেন এবং সুরমা লাগিয়েছেন (সহিঃ মুসলিম, কিতাবুল হজ্ব, ৪ খন্ড) (২) সুনানে ইবনে মাজা, হাদীস নং ৩০৭৪ এসময় আলী (রাঃ) নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জন্য কোরবানীর পশু নিয়ে এলেন এবং যারা ইহরাম খুলে ফেলেছে, ফাতিমা (রাঃ) কেও তাদের অন্তর্ভুক্ত দেখতে পেলেন। তিনি রঙ্গীন কাপড় পরিহিত ছিলেন এবং চোখে সুরমা দিয়েছিলেন। আলী (রাঃ) তা অপছন্দ করলেন। ফাতিমা (রাঃ) বললেন, আমার পিতা আমাকে এরূপ করার নির্দেশ দিয়েছেন। (রাবী বলেন) এরপর আলী (রাঃ) ইরাকে অবস্থানকালে বলতেন, তখন আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট উপস্থিত হলাম ফাতিমার উপর অসন্তুষ্ট অবস্থায়, সে যা করেছে সে সম্পর্কে মাসআলা জানার জন্য। আমি তাঁকে বললাম যে, আমি তার এ কাজ অপছন্দ করেছি। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ ফাতিমা ঠিকই করেছে, ঠিকই বলেছে! 🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀 (৩)৷ মুসনাদে আহমদ, হাদীস নং- ১৩৭৩ আলী (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে বললেনঃ হে আলী, জান্নাতের একটা রত্নভাণ্ডার তোমার জন্য সঞ্চিত রয়েছে। তার দুই শৃঙ্গ তোমার মালিকানাভুক্ত। সুতরাং তুমি কোন বেগানা নারীর প্রতি এক নাগাড়ে তাকিয়ে থেকো না। প্রথম দৃষ্টি তোমার জন্য বৈধ। পরবর্তী দৃষ্টি বৈধ নয়। (৪)৷ মুসনাদে আহমদ, হাদীস নং- ১৩৬৯ আলী (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে বললেন, কোন অ-মুহরিমা স্ত্রীলোকের প্রতি এক নাগাড়ে তাকিয়ে থাকবে না। প্রথম বারের দৃষ্টি তোমার জন্য বৈধ। তারপরের দৃষ্টি বৈধ নয়। ১ ও২ নং হাদীসে মেয়েদের চেহারা খোলা রাখার অনুমতি দেয়া হয়েছে। আর ৩ ও ৪ নং হাদীসে গায়রে মাহরাম নারীর দিকে এক নাগারে তাকিয়ে থাকতে নিষেধ করা হয়েছে । আর আমরা মহিলাদের চেহারা ঢাকতে মহা বেতিব্যাস্ত হয়ে পড়েছি ।
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 2 жыл бұрын
আমি ডঃ খন্দকার আবদুল্লাহ জাহাঙ্গিরের বক্তব্যের প্রক্ষিতে নিম্নক্ত কমেন্টটি করলাম। সূরা আহযাবের ৫৯ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, হে নবী আপনি আপনার বিবিগনকে এবং আপনার কন্যাদেরকে এবং অন্যান্য মুমিন নারীগণকে বলে দিন যে, তারা যেন চাদরের কিয়দংশ তাদের নিজেদের উপর টেনে নেয় , যাতে তাদেরকে চিনতে পারা যায় এবং তাদের উত্যক্ত করা না হয়। এখানে প্রশ্ন হল, চাদর টেনে নয়ারর অর্থ যদি চেহারা ঢাকা বুঝায়, তবে তাদেরকে চেনা যাবে কিভাবে? ইমাম তাবারী( মৃত্যু- ৩১০) এই আয়াতের ব্যাখ্যায় বলেন, হে নবী তোমার স্ত্রীদের, কন্যাদের ও মুসলিম নারীদের বলো তারা যেন বাঁদীদের সদৃশ পোশাক না পরে। যাতে ফাসেকরা উত্যক্ত না করে এবং আজেবাজে মন্তব্য করে তাদের বিরক্ত না করে।( তাফসীরে তাবারী, সূরা আহযাব, 59 আয়াত) ইমাম শাওকানী এবং ইমাম ওয়াহেদী অনুরূপ মন্তব্য করে বলেন, এই আয়াতে বাদী ও স্বাধীন মহিলার সতরের পার্থক্য করা হয়েছে। হযরত ওমর( রাঃ) বাদীদের ওড়না দিয়ে মাথা ঢাকা দেখলে তাদের বেত্রাঘাত করতেন এবং বলতেন তোমরা স্বাধীন মহিলার রূপ ধারণ করবে না। # হাদীসঃ উমর( রাঃ) জনৈক মহিলাকে ওড়না দিয়ে মাথা ঢাকা অবস্থায় দেখলেন। এই অবস্থা দেখে তাকে প্রশ্ন করলেন। তখন ওমরকে( রাঃ) বলা হল সে ক্রীতদাসী। তিনি বললেন, ক্রীতদাসীর পোশাক যেন তার গৃহকর্ত্রীর অনুরূপ না হয় (বাগবীর শরহে সুন্নাহে এ হাদীসটি বর্ণিত হয়েছে, 2 খন্ড। বাইহাকী বলেন হাদীসটির আছার সমূহ বিশুদ্ধ) # হাদীসঃ ওমর( রাঃ) আনাসের পরিবারের জনৈক দাসীকে বোরকা দিয়ে মাথা ঢাকা অবস্থায় দেখে তাকে বেত্রাঘাত করলেন। এবং বললেন, তুমি মাথা খোলা রাখ, স্বাধীন নারীদের আকৃতি ধারণ করো না। (ইবনে কুদামা, আল মুগনী, 1 খন্ড) ওমরের( রাঃ) এই আচরণ ইমাম তাবারীর ব্যাখ্যাকে সমর্থন করে। হাদিস দুটো থেকে বুঝা যায়, দাসীরা মাথা খোলা রেখে রাস্তায় চলাফেরা করবে। আর স্বাধীন মহিলারা চেহারা খোলা রেখে রাস্তায় চলাফেরা করবে। কিছু সংখ্যক মহিলা এবং কিছু সংখ্যক পুরুষকে তাদের সতর ঢেকে আসতে বলা হলো। তারা নির্দেশ পালন করে আসলো এবং নারী-পুরুষের সতরের ভিন্নতা দেখা গেল। অনুরূপভাবে উম্মুল মুমিনীনদের জন্য হিজাব ফরয ছিল এবং সাধারণ মুমিন নারীর সতর ঢাকা ফরয ছিল। সুরা আহযাবের 59 নম্বর আয়াতে উম্মুল মুমিনীনদের চাদর টেনে নেয়া এবং মহিলা সাহাবীদের চাদর টেনে নেয়ার ভিন্নতা অবশ্যই থাকবে। ইমাম মালেক বলেন, দাসীদের মাথা খোলা রেখে নামাজ পড়া সুন্নত। # ইমাম মালেক (রঃ)এর মুয়াত্তা গ্রন্থে উল্লেখ আছে, ইমাম মালেককে প্রশ্ন করা হয়ঃ নারীরা কি মুহরীম ছাড়া অন্য লোকদের অথবা তাদের দাসদের সাথে একত্রে আহার করতে পারে? তিনি উত্তর দেন, যদি মহিলাদের সাথে পুরুষের খাওয়ার প্রচলন থাকে তাহলে কোন অসুবিধা নেই। অর্থাৎ যদি তাদের পরস্পরের মধ্যে পরিচিতি থাকে। ইমাম মালেক বলেনঃ নারী তার স্বামীর সাথে ওই সমস্ত লোক যাদের সাথে একত্রে খাওয়ার ব্যবস্থা স্বামী করে থাকে তাদের সাথে খেতে পারে (আল মুয়াত্তা, 2 খন্ড, 935 পৃষ্ঠা)। বলাবাহুল্য চেহারা ও হাতের কব্জি না খুলে কারো পক্ষে খাওয়া সম্ভব নয়। # হানাফী মাযহাবের ইমাম আল মারগিনানী আল হেদায়া গ্রন্থে রয়েছে, রসূল ( সঃ) এর কথা অনুযায়ী স্বাধীন মহিলার চেহারা ও হাতের কব্জি ছাড়া বাকি সব টুকুই সতরের অংশ। নারীর সবকিছু সতর, তবে আপনা আপনি প্রকাশিত হওয়ার কারণে দুটি অঙ্গ বাদ রাখা হয়েছে( কামাল ইবনে হুমামের হেদায়ার শরহে ফাতহুল কাদির, 1 খন্ড 258 পৃষ্ঠা। 2 খন্ড, 242 পৃষ্ঠা) # ইবনে বাত্তাল বলেন, সকলের ঐকমত্যে নারীর চেহারা ঢেকে রাখা ফরজ নয়। নারী নামাজে চেহারা খোলা রাখতে পারে যদিও এই অবস্থায় কোন অপরিচিত জন বা কোন গায়রে মাহরাম তাকে দেখে( ফাতহুল বাড়ী, 13 খন্ড, 245 পৃষ্ঠা) # কাজী আয়ইজ রঃ বলেন, বিশেষভাবে রসুলের( সঃ) স্ত্রীদের চেহারা ঢেকে রাখা ফরজ হওয়ার ব্যাপারে কোন মতভেদ নেই। অন্য নারীদের ব্যাপারে মুস্তাহাব হওয়ার মধ্যেও মতপার্থক্য রয়েছে( ফাতহুল বাড়ী, 13 খন্ড)।
@shagorikakhatun618
@shagorikakhatun618 10 ай бұрын
আপনি উল্টাপাল্টা হাদিস লিখে মুসলিম জাতিকে বিভ্রান্ত করছেন এটা কেয়ামতের আলামত সূরা আফতাব এর ৫৯ এটা বলেছেন যে চাদরের কিয়দংশ কপাল এবং নাকের উপরে টেনে দিতে,আর চিন্তে পারার অর্থ হলো যেন মানুষ বুঝতে এই সমস্ত মহিলারা নবীর ওয়ারিশ, আপনি দয়া করে শব্দের অর্থ না বুঝে উল্টাপাল্টা ব্যাক্ষা করে মুসলিম জাতিকে বিভ্রান্ত করবেন না
@shagorikakhatun618
@shagorikakhatun618 10 ай бұрын
আপনি এ সমস্ত জাল হাদিস গুলো কোথায় পেয়েছেন? আমি তো পায় না
@shagorikakhatun618
@shagorikakhatun618 10 ай бұрын
আপনি একটা কাজ করেন যেহেতু শুধু মাত্র জিনাত হবে তাহলে টাকা খরচ করে এতো বেশি পোশাক কিনে লাভ নেই তাই বলছি আপনি একটা জাঙ্গায়া পড়বেন আর আর আপনার বাড়ির মহিলাদেরকে জাঙ্গিয়া আর একটা ব্রেশিয়ার পরিয়ে রস্তআয় ছেড়ে দেন , লুচচা বেটা মহিলাদের শরীর দেখার এই সমস্ত হাদিসের অপব্যাক্ষা করেন তাই না
@Chandrabindu67
@Chandrabindu67 6 ай бұрын
তাহলে কুরআনে কেন মাহরাম এবং ননমাহরাম সম্পর্কে বলা হয়েছে?
@unique_banking
@unique_banking 9 ай бұрын
Kon jena punishable??? Hujurder ki jana ace???
@rupkotha2381
@rupkotha2381 2 жыл бұрын
সুরা নুর আয়াত ৩০---৩১সমাধান
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 2 жыл бұрын
সূরা নূরের ৩১ নম্বর আয়াতে মহান আল্লাহ বলেন, " লা ইউবদিনা যীনাতাহুন্না ইল্লা মা যহরা মিনহা "। অর্থঃ তারা( মহিলারা) তাদের " যীনাত " প্রকাশ করবেনা ওইটুকু ছাড়া যা স্বাভাবিকভাবে বের হয়ে থাকে( নূর-৩১)। " যীনাত " অর্থঃ পোষাক, সাজসজ্জা, সাজসজ্জার স্থান, সৃষ্টিগত সৌন্দর্য। সূরা নূরের ৩১ নম্বর আয়াতের শেষের দিকে মহান আল্লাহ বলেন, তারা " যীনাত " প্রকাশ করবে না, তবে নিম্নোক্তদের সামনে ছাড়াঃ স্বামী, বাপ, শশুর -------- ইত্যাদি সকল মাহরামগণ। " যীনাত " অর্থ যদি পোশাক/ সাজসজ্জা ধরা হয়, তবে মাহরামগণ তাদের মা-বোনদের পোশাক/ সাজসজ্জা ছাড়া আর কিছুই দেখতে পারবেনা। সুতরাং" যীনাত " অর্থ সৃষ্টিগত সৌন্দর্য, এই অর্থটি গ্রহণ করাই অধীক যুক্তিযুক্ত। অধিকাংশ মুফাসসিরগন এই অর্থটিই গ্রহণ করেছেন। অতএব আয়াতের প্রথম অংশের অর্থ দাঁড়ায়ঃ তারা তাদের সৃষ্টিগত সৌন্দর্য প্রকাশ করবে না, ওইটুকু ছাড়া যা স্বাভাবিকভাবে বের হয়ে থাকে( অর্থাৎ চেহারাও হাতের কব্জি)। এ ব্যাপারে হিজাবের পরে রসুলের( সঃ) নির্দেশ সম্বলিত তিনটি হাদিস পাওয়া যায়। দুটি হাদীস দুর্বল। একটি শক্তিশালী। "অলাইয়াদরিবনা বিখুমুরিহিন্না আলা যুয়ুবিহিন্না "। আর তাদের গ্রীবা ও বক্ষদেশ যেন মাথার কাপড় দিয়ে আবৃত করে। উরওয়া থেকে বর্ণিত। মা আয়েশা( রাঃ) বলেন, আল্লাহ প্রথম হিজরত কারিনী মহিলাদের প্রতি দয়া করেছেন। যখন আল্লাহর পক্ষ থেকে এই আয়াত অবতীর্ণ হয়, তখন তারা তাদের সেলাইবিহীন কাপড় দু ভাগ করে তার সাহায্যে মাথা ঢেকে নেয়। অন্য বর্ণনায় আছে, তারা তাদের চাদর নিয়ে লম্বার দিক থেকে দুভাগ করে একভাগ দিয়ে মাথা ঢেকে নেয় (সহি বুখারী, কিতাবুত তাফসীর, সূরা নূর)। হাফেজ ইবনে হাজার রঃ হাদীসের ব্যাখ্যায় বলেন, প্রথম হিজরত কাহিনী মহিলারা কোরানের এই আয়াত নাযিল হওয়ার পর ঘুমটা দিয়েছিলেন অর্থাৎ চেহারা ঢেকেছিলেন। কিন্তু কাজী আবু বকর ইবনুল আরাবির আহকামুল কুরআনে বলা হয়েছেঃ- "জাইব" হচ্ছে গলা ও বুক এবং "খিমার" হচ্ছে যা দিয়ে মাথা ঢেকে রাখা যায়( আহকামুল কোরআন, 3 খন্ড)। প্রখ্যাত এরাবিয়ান গবেষক আব্দুল হালিম আবু শুক্কাহ তার "রাসুলের( সঃ) যুগে নারী স্বাধীনতা " কিতাবে বলেনঃ- হাফেজ ইবনে হাজার এর উচ্চ মূল্যায়ন সত্ত্বেও আমাদের দৃষ্টিতে তার এ কথা সঠিক নয়। কেননা "খিমার" অর্থ আরবি ভাষার তাফসীর ও ফিকহের কিতাবে যা প্রসিদ্ধ, তা হল মাথা ঢেকে রাখা। তা থেকে এর অর্থ দাঁড়ায় মাথা ঢেকে রাখা এবং হাদিসের বর্ণনা সমূহ এই নিশ্চয়তা প্রদান করে। উদাহরণস্বরূপ তিনি তাঁর কিতাবে কতগুলো হাদিস লিপিবদ্ধ করেন। উক্ত হাদিস থেকে আমি মাত্র একটি হাদিস নিচে লিপিবদ্ধ করলাম। (১) বেলাল( রাঃ) থেকে বর্ণিত। রসূল( সঃ) মোজা ও মাথার উপর পড়া রুমালের (খিমার) উপর মাসেহ করলেন ( সহিঃ মুসলিম)। (Ref:-. রাসুলের( সঃ) যুগে নারী স্বাধীনতা। byঃ- আব্দুল হালিম আবু সুককাহ। ৪ খন্ড, ৩১২ পৃষ্ঠা) সূরা আজাবের ৫৯ নম্বর আয়াতে স্বাধীন মহিলা এবং দাসীদের সতরের পার্থক্য সৃষ্টি করা হয়েছে এবং সূরা নূরের ৩১ নম্বর আয়াতে চেহারা ও হাতের কব্জি খোলা রাখার অনুমতি দেয়া হয়েছে। --------------------------------------------------------- ইবনে আব্বাস(রাঃ) বলেনঃ চেহারা ও হাতের কব্জি সতর নয়। কেননা রাসূল(সঃ) এহরাম অবস্থায় নেকাব ও বাজু পড়তে নিষেধ করেছেন। যদি হাতের কব্জি ও চেহারা সতরে অংশ হত, তাহলে রসূল(সঃ) এ দুটি ঢেকে রাখা হারাম করতেন না। কেননা ক্রয়-বিক্রয়ের জন্য চেহারা খোলা রাখার প্রয়োজন দেখা দেয় এবং লেনদেনের সময় হাতের কব্জি অনাবৃত করতে বাধ্য হয়। আর এ কারণে এসব সতর বলে গণ্য হয় না( আল মাজমু সরহে মহাজাব, 3 খন্ড, পৃষ্ঠা১৮৩)। মহান আল্লাহ বলেনঃ "চোখের অপব্যবহার ও অন্তরে যা গোপন আছে সে সম্পর্কে আল্লাহ অবহিত (মুমিন -19)। ইবনে আব্বাস এই আয়াতের ব্যাখ্যায় বলেনঃ কোন ব্যক্তির পাশ দিয়ে সুন্দরী নারী অতিক্রম করার সময় এবং যে ঘরে সে বসবাস করে সেখানে প্রবেশ করার সময়ে ওই ব্যক্তি চক্ষুকে সংযত করবে (ফাতহুল বারী, 13 খন্ড)। এখানে প্রশ্ন হলোঃ চেহারা খোলা না থাকলে মহিলাটি সুন্দর না কালো তা কিভাবে বুঝা যাবে? আর মুখ ঢাকা থাকলে চক্ষু সংযত করুক বা না করুক তাকে কিভাবে ফেতনায়ে ফেলবে? ইমাম মালেক কে প্রশ্ন করা হয়, মেয়েদেরকি সালাম দেওয়া যায়? তিনি বলেনঃ বৃদ্ধাদেরকে সালাম দেওয়ার দোষের নয় । কিন্তু যুবতী মেয়েদেরকে সালাম দেওয়া আমি পছন্দ করিনা। ইমাম মালেকের( রঃ) কথায় বুঝা যায়, তার আমলে মেয়েদের চেহারা খোলা থাকতো। তা না হলে বৃদ্ধা ও যুবতী মেয়েদের মধ্যে পার্থক্য করা হয়েছে কিভাবে?
@theroot4152
@theroot4152 Жыл бұрын
জাকির নায়েক এদের থেকে সব চেয়ে বুদ্ধিমান ও বেশি বেশি ধর্মগ্রন্থ পড়েছে
@MasayelDolil
@MasayelDolil Жыл бұрын
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
@layman-
@layman- 9 ай бұрын
Eita apner bhul dharona. Zakir naik comparative religion er upor onk valo but fiqh ei masalai obosshoi bola jai je monjur elahi abdullah Jahangir tar thike boro alem atleast amar mote
@nuralamnipu434
@nuralamnipu434 2 жыл бұрын
Obossoi Zakir naik thik bolecen
@naomimim5683
@naomimim5683 2 жыл бұрын
আপু কুরআনের সূরা আহযাব এর ৫৯ আয়াত টা দেখেন । তাহলে বুঝবেন
@mdnazrulislam6669
@mdnazrulislam6669 2 жыл бұрын
Kuraner aieat ti kun surar koto nombor aieat.
@somayarahman7626
@somayarahman7626 2 жыл бұрын
সূরা আহজাব আয়াত ৫৯
@nusratsultana4766
@nusratsultana4766 Жыл бұрын
মুখে মানুষের সব সৌন্দর্য, তাহলে কেনো প্রকাশ করবে?
@arafatkhan4183
@arafatkhan4183 2 жыл бұрын
খন্দকার আবদুল্লাহ জাহাঙ্গীর, সূরা ajhab এর 59, এ আল্লাহ বলেন,হে নবী! আপনি আপনার স্ত্রীগণকে, কন্যাগণকে ও মুমিনদের নারীগণকে বলুন, তারা যেন তাদের চাদরের কিয়দংশ নিজেদের উপর টেনে দেয়। এতে তাদের চেনা সহজ হবে। ফলে তাদের উত্যক্ত করা হবে না। আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। (সূরা আহযাব : ৫৯) তাহলে আপনি কি করে বলেন যে, মাথার কাপড় দিয়ে মুখ ডাকতে হবে? এখানে স্পষ্ট bola আছে যা এতে তাদের চেনা সহজ হবে. কি আজব ব্যাপার!
@ইসলামওবর্তমান
@ইসলামওবর্তমান 2 жыл бұрын
আপনি এই আয়াতের অর্থ বুঝেননি
@arafatkhan4183
@arafatkhan4183 2 жыл бұрын
@@ইসলামওবর্তমান তাহলে দয়া করে বুঝাই দেন. এই আয়াতে মুখ ঢাকার জন্য আরবী কোনো শব্দ ব্যবহার করা হয়নি.
@ইসলামওবর্তমান
@ইসলামওবর্তমান 2 жыл бұрын
@@arafatkhan4183 এখানে বলা হয়েছে (তাদের চিনতে সহজ হবে ফলে তাদের উত্যক্ত করা হবে না) অর্থ হলো তারা এমন ভাবে পর্দা করবে তারা যে মুসলিম তা তা চিনতে পাই,,,এখানে চেনা বলতে মুসলমান তা চেনা বলা হয়েছে,,,,
@arafatkhan4183
@arafatkhan4183 2 жыл бұрын
@@ইসলামওবর্তমান তাহলে সূরা nur 30 এর সঙ্গে এই আয়াতের contradiction হয়ে গেলো না?( ঈমানদার নারীদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে নত রাখে এবং তাদের যৌন অঙ্গের হেফাযত করে। তারা যেন যা সাধারণতঃ প্রকাশমান, তা ছাড়া তাদের সৌন্দর্য প্রদর্শন না করে এবং তারা যেন তাদের মাথার ওড়না বক্ষ দেশে ফেলে রাখে এবং তারা যেন তাদের স্বামী, পিতা, শ্বশুর, পুত্র, স্বামীর পুত্র, ভ্রাতা, ভ্রাতুস্পুত্র, ভগ্নিপুত্র, স্ত্রীলোক অধিকারভুক্ত বাঁদী, যৌনকামনামুক্ত পুরুষ, ও বালক, যারা নারীদের গোপন অঙ্গ সম্পর্কে অজ্ঞ, তাদের ব্যতীত কারো আছে তাদের সৌন্দর্য প্রকাশ না করে, তারা যেন তাদের গোপন সাজ-সজ্জা প্রকাশ করার জন্য জোরে পদচারণা না করে। মুমিনগণ, তোমরা সবাই আল্লাহর সামনে তওবা কর, যাতে তোমরা সফলকাম হও।)
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 2 жыл бұрын
@@ইসলামওবর্তমান সুরা আহজাবের ৩২, ৩৩, ৫৩ ইত্যাদি আয়াতগুলো উম্মুল মুমিনিনদের সাথে সংশ্লিষ্ট, যা সাধারন মোমেন নারীর জন্য প্রজোয্য নয়। হিজাবের আয়াত নাযিল হওয়ার প্রেক্ষাপট( কারন)ঃ- 🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀 একজন নেতার বাড়িতে জনসমাগম খুবই স্বাভাবিক ঘটনা। নবী হিসেবে রসুলের( সঃ) গৃহ সবার জন্য উন্মুক্ত ছিল।। রসুলের( সঃ) হারেমে যেসব লোক যাতায়াত করত তার মধ্যে ভালো মন্দ সব রকমের লোকই ছিল। ইসলাম প্রসারের সাথে সাথে রসুলের( সঃ) গৃহে লোকের ভিড় বৃদ্ধি পাওয়া খুবই স্বাভাবিক ঘটনা ছিল। হযরত ওমর( রাঃ) বিষয়টি জানতে পেরে রসুলের( সঃ) স্ত্রীদের হিজাবের অন্তরালে রাখার পরামর্শ দেন। কিন্তু রসূল( সঃ) আল্লাহর তরফ হতে ইংগিত না পাওয়ায় বিষয়টির প্রতি গুরুত্ব দেননি। # হাদীসঃ- হযরত ওমর( রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, ----------আমি বললাম, হে আল্লাহর রসূল(সঃ) আপনার কাছে ভালো-মন্দ সব ধরনের লোকই আসে। আপনি যদি উম্মাহাতুল মুমিনীনদের হিজাবের অন্তরালে রাখার নির্দেশ দিতেন (তাহলে কতই না ভালো হতো) । ফলে আল্লাহ হিজাবের আয়াত নাযিল করেন (সহি বুখারী, তাফসীর অধ্যায়, ৯ খন্ড)। তাছাড়া রাসুলের( সঃ) মৃত্যুর পর তার স্ত্রীদের পুনরায় বিবাহ হারাম করা হয়েছে। তাদের জন্য হিজাব ফরজ করা হয়েছে। কারণ পরস্পর দেখা-সাক্ষাৎ ও কোমল কথাবার্তা বিয়ের আগ্রহ সৃষ্টি হতে পারে। এই আগ্রহ হতে পারে পুরুষের তরফ থেকে অথবা নারীর পক্ষ থেকে। যেহেতু নবী স্ত্রীদের পুনঃবিবাহ হারাম করা হয়েছে, তাদের জন্য হিজাব ফরজতো করা হবেই। এটাই স্বাভাবিক ও যুক্তিসংগত। উম্মুল মুমিনিনদের হিজাব সতর্কতামূলক বিশেষ ব্যাবস্থা। মহান আল্লাহ বলেনঃ হে নবী স্ত্রীগণ তোমরা সাধারণ ( অন্যান্ন) স্ত্রীলোকদের মত নও। বাক্যালাপে কোমলতা অবলম্বন করে না।----- (আহজাব-৩২)। নিজ গৃহে অবস্থান করো।---- (আহযাব-৩৩)। নবীর স্ত্রীদের নিকট কিছু চাইলে পর্দার অন্তরাল থেকে চাওয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে (আহযাব- 53)। এখানে প্রশ্ন হলোঃ সাধারণ স্ত্রীলোক (অন্যান্য) বলতে কাদেরকে বোঝানো হয়েছে? অবশ্যই সাধারণ মুমিন নারীকে বুঝানো হয়েছে। হযরত ওমর( রাঃ) তার শাসনামলে উম্মুল মুমিনীনদের হজ্ব করার অনুমতি দেননি। কারণ মহান আল্লাহ বলেনঃ হে নবী স্ত্রীগণ, তোমরা সাধারন স্ত্রীলোকদের মত নও। নিজ গৃহে অবস্থান করো( আজাব 32, 33)। মহান আল্লাহর এই নির্দেশের প্রেক্ষিতে ওমর( রা) উম্মুল মুমিনীনদের উপর এই বিধি নিষেধ জারি করেন। কিন্তু সাধারণ মুমিন নারীর উপর হজ্বের ব্যাপারে কোন নিষেধাজ্ঞা ছিল না। পরবর্তীতে অকাট্য ও বলিষ্ঠ দলিলের ভিত্তিতে তার খেলাফতের শেষের দিকে ওমর( রাঃ) তার নিজের ভুল বুঝতে পেরে তার শেষ হজ্বে উম্মুল মুমিনীনদের হজ্ব করার অনুমতি দেন। হাদিসঃ- ইব্রাহিম ইবনে আব্দুর রহমান থেকে বর্ণিত। ওমর( রাঃ) তার শেষ হজ্জ্বে নবী পত্নীদের হজ করার অনুমতি দেন। এজন্য তাদের সাথে পাঠান উসমান ইবনে আফফান ও আব্দুর রহমানকে (সহি বুখারী, হজ্জ্ব অধ্যায়)। বাইহাকীর বর্ণনায় আরও বিস্তারিত আছে। সহি বুখারী আরেক বর্ণনায় আছে হজ্বের সময় উম্মুল মু'মিনীনগন পুরুষদের সাথে মিশতেন না।( সহি বুখারী, হজ্ব অধ্যায়ের ইবনে জুরাইজ বর্ণিত হাদিসটি দেখুন)। উম্মুল মোমেনিন হওয়ার জন্য হিজাব শর্ত। নোমান ইবনে আবিল জওন আল ফিন্দির প্রস্তাব অনুযায়ী রসূল( সঃ) এক মহিলাকে বিয়ে করেন। তাকে বলা হলঃ আপনার ও আপনার সাথে পুরুষের মধ্য থেকে যে কথা বলবে তার মাঝখানে হিজাব থাকতে হবে। কাজেই তিনি ঠিক তেমনটি করলেন (সহি মুসলিম, ৮ খন্ড)। হিজাব ফরজ হওয়ার জন্য উম্মুল মমিনীন হওয়ার শর্ত। ইবনে আব্বাস থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসুলের( সঃ) পরে মুজাহিদ ইবনে আবু উমায়ের ইবনুল মুগীরা আসমা বিনতে নোমানকে বিবাহ করেন। ওমর( রাঃ) তাদের দুজনকে শাস্তি দিতে চান। এই কথা জানতে পেরে আসমা বলেন, আল্লাহর কসম, আমার জন্য হিজাব ফরজ করা হয়নি এবং আমাকে উম্মুল মুমিনীন বলে আখ্যায়িত করা হয়নি। ওমর( রাঃ) তাদের শাস্তি দেয়া থেকে বিরত থাকেন (সহীহ মুসলিম, ৮ খন্ড)। অনুরূপভাবে হযরত আবু বকর( রাঃ) ফিন্দি গোত্রের কোতিলা নামের এক মহিলাকে শাস্তি দিতে চান। হযরত ওমর( রাঃ) বলেন আল্লাহর কসম, সেতো মূলত রসুলের( সঃ) স্ত্রী ছিল না। তিনি তাকে এখতিয়ার ও দেননি এবং হিজাবের মধ্যেও রাখেননি (সহিঃ মুসলিম, ৮ খন্ড)।
@carat7026
@carat7026 7 ай бұрын
স্যার ভারতীয় বর্ডারে মুখ দেখতে তারা মাথার হিজাব প্রায় পুরোটাই খুলতে বলে।আমরা যারা বাধ্য হয়ে এটা করি তবে " রব" কি মাফ করবেন?
@maksudaparvin6748
@maksudaparvin6748 7 ай бұрын
ডক্টর জাকের নায়েক এর কথা আমার খুব ভালো লাগে।আল্লাহ উনাকে নেক হায়াত দান করুন। আমিন
@ajraf1972
@ajraf1972 2 жыл бұрын
শেইখ আহমাদুল্লাহ টা ঠিক লাগতেসে
@MasayelDolil
@MasayelDolil 2 жыл бұрын
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 2 жыл бұрын
সূরা আহযাবের ৫৯ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, হে নবী আপনি আপনার বিবিগনকে এবং আপনার কন্যাদেরকে এবং অন্যান্য মুমিন নারীগণকে বলে দিন যে, তারা যেন চাদরের কিয়দংশ তাদের নিজেদের উপর টেনে নেয় , যাতে তাদেরকে চিনতে পারা যায় এবং তাদের উত্যক্ত করা না হয়। এখানে প্রশ্ন হল, চাদর টেনে নয়ারর অর্থ যদি চেহারা ঢাকা বুঝায়, তবে তাদেরকে চেনা যাবে কিভাবে? ইমাম তাবারী( মৃত্যু- ৩১০) এই আয়াতের ব্যাখ্যায় বলেন, হে নবী তোমার স্ত্রীদের, কন্যাদের ও মুসলিম নারীদের বলো তারা যেন বাঁদীদের সদৃশ পোশাক না পরে। যাতে ফাসেকরা উত্যক্ত না করে এবং আজেবাজে মন্তব্য করে তাদের বিরক্ত না করে।( তাফসীরে তাবারী, সূরা আহযাব, 59 আয়াত) ইমাম শাওকানী এবং ইমাম ওয়াহেদী অনুরূপ মন্তব্য করে বলেন, এই আয়াতে বাদী ও স্বাধীন মহিলার সতরের পার্থক্য করা হয়েছে। হযরত ওমর( রাঃ) বাদীদের ওড়না দিয়ে মাথা ঢাকা দেখলে তাদের বেত্রাঘাত করতেন এবং বলতেন তোমরা স্বাধীন মহিলার রূপ ধারণ করবে না। # হাদীসঃ উমর( রাঃ) জনৈক মহিলাকে ওড়না দিয়ে মাথা ঢাকা অবস্থায় দেখলেন। এই অবস্থা দেখে তাকে প্রশ্ন করলেন। তখন ওমরকে( রাঃ) বলা হল সে ক্রীতদাসী। তিনি বললেন, ক্রীতদাসীর পোশাক যেন তার গৃহকর্ত্রীর অনুরূপ না হয় (বাগবীর শরহে সুন্নাহে এ হাদীসটি বর্ণিত হয়েছে, 2 খন্ড। বাইহাকী বলেন হাদীসটির আছার সমূহ বিশুদ্ধ) # হাদীসঃ ওমর( রাঃ) আনাসের পরিবারের জনৈক দাসীকে বোরকা দিয়ে মাথা ঢাকা অবস্থায় দেখে তাকে বেত্রাঘাত করলেন। এবং বললেন, তুমি মাথা খোলা রাখ, স্বাধীন নারীদের আকৃতি ধারণ করো না। (ইবনে কুদামা, আল মুগনী, 1 খন্ড) ওমরের( রাঃ) এই আচরণ ইমাম তাবারীর ব্যাখ্যাকে সমর্থন করে। হাদিস দুটো থেকে বুঝা যায়, দাসীরা মাথা খোলা রেখে রাস্তায় চলাফেরা করবে। আর স্বাধীন মহিলারা চেহারা খোলা রেখে রাস্তায় চলাফেরা করবে। কিছু সংখ্যক মহিলা এবং কিছু সংখ্যক পুরুষকে তাদের সতর ঢেকে আসতে বলা হলো। তারা নির্দেশ পালন করে আসলো এবং নারী-পুরুষের সতরের ভিন্নতা দেখা গেল। অনুরূপভাবে উম্মুল মুমিনীনদের জন্য হিজাব ফরয ছিল এবং সাধারণ মুমিন নারীর সতর ঢাকা ফরয ছিল। সুরা আহযাবের 59 নম্বর আয়াতে উম্মুল মুমিনীনদের চাদর টেনে নেয়া এবং মহিলা সাহাবীদের চাদর টেনে নেয়ার ভিন্নতা অবশ্যই থাকবে। ইমাম মালেক বলেন, দাসীদের মাথা খোলা রেখে নামাজ পড়া সুন্নত। # ইমাম মালেক (রঃ)এর মুয়াত্তা গ্রন্থে উল্লেখ আছে, ইমাম মালেককে প্রশ্ন করা হয়ঃ নারীরা কি মুহরীম ছাড়া অন্য লোকদের অথবা তাদের দাসদের সাথে একত্রে আহার করতে পারে? তিনি উত্তর দেন, যদি মহিলাদের সাথে পুরুষের খাওয়ার প্রচলন থাকে তাহলে কোন অসুবিধা নেই। অর্থাৎ যদি তাদের পরস্পরের মধ্যে পরিচিতি থাকে। ইমাম মালেক বলেনঃ নারী তার স্বামীর সাথে ওই সমস্ত লোক যাদের সাথে একত্রে খাওয়ার ব্যবস্থা স্বামী করে থাকে তাদের সাথে খেতে পারে (আল মুয়াত্তা, 2 খন্ড, 935 পৃষ্ঠা)। বলাবাহুল্য চেহারা ও হাতের কব্জি না খুলে কারো পক্ষে খাওয়া সম্ভব নয়। # হানাফী মাযহাবের ইমাম আল মারগিনানী আল হেদায়া গ্রন্থে রয়েছে, রসূল ( সঃ) এর কথা অনুযায়ী স্বাধীন মহিলার চেহারা ও হাতের কব্জি ছাড়া বাকি সব টুকুই সতরের অংশ। নারীর সবকিছু সতর, তবে আপনা আপনি প্রকাশিত হওয়ার কারণে দুটি অঙ্গ বাদ রাখা হয়েছে( কামাল ইবনে হুমামের হেদায়ার শরহে ফাতহুল কাদির, 1 খন্ড 258 পৃষ্ঠা। 2 খন্ড, 242 পৃষ্ঠা) # ইবনে বাত্তাল বলেন, সকলের ঐকমত্যে নারীর চেহারা ঢেকে রাখা ফরজ নয়। নারী নামাজে চেহারা খোলা রাখতে পারে যদিও এই অবস্থায় কোন অপরিচিত জন বা কোন গায়রে মাহরাম তাকে দেখে( ফাতহুল বাড়ী, 13 খন্ড, 245 পৃষ্ঠা) # কাজী আয়ইজ রঃ বলেন, বিশেষভাবে রসুলের( সঃ) স্ত্রীদের চেহারা ঢেকে রাখা ফরজ হওয়ার ব্যাপারে কোন মতভেদ নেই। অন্য নারীদের ব্যাপারে মুস্তাহাব হওয়ার মধ্যেও মতপার্থক্য রয়েছে( ফাতহুল বাড়ী, 13 খন্ড)।
@mohammadjahiruddin2524
@mohammadjahiruddin2524 6 ай бұрын
পবিত্র কোরআনে মুখ ঢাকার কথা বলা হয় নি। দুঃখ পেলাম, একজন প্রসিদ্ধ বক্তা আরবীতে পুরো আয়াতটি পাঠ করলেন, অথচ অনুবাদের সময় অর্ধেক অনুবাদ করলেন।
@rahibegum4227
@rahibegum4227 2 жыл бұрын
Nice
@MasayelDolil
@MasayelDolil 2 жыл бұрын
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
@PrabalIslam
@PrabalIslam Ай бұрын
অনেক ভালো কথা বলেন তারা
@tashinkobir7965
@tashinkobir7965 2 жыл бұрын
Subhan Allah
@jasminakter4164
@jasminakter4164 Жыл бұрын
ভালো
@AbuBakar-pi5ij
@AbuBakar-pi5ij 2 жыл бұрын
মূখ খোলা রাখলে ফেতনা থেকে বাচর কোন উপায় নেই,
@MasayelDolil
@MasayelDolil 2 жыл бұрын
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
@kishanarabi8818
@kishanarabi8818 2 жыл бұрын
@N J Fariha আপনি সূরা আহযাবের ৫৯ নং আয়াতের তাফসীর ভালমতো পড়ুন। আর রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর যুগে নারীরা কিভাবে হিজাব করতেন সেই বিষয়েও আরো স্টাডি করুন।
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 2 жыл бұрын
@@kishanarabi8818 সূরা আহযাবের ৫৯ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, হে নবী আপনি আপনার বিবিগনকে এবং আপনার কন্যাদেরকে এবং অন্যান্য মুমিন নারীগণকে বলে দিন যে, তারা যেন চাদরের কিয়দংশ তাদের নিজেদের উপর টেনে নেয় , যাতে তাদেরকে চিনতে পারা যায় এবং তাদের উত্যক্ত করা না হয়। এখানে প্রশ্ন হল, চাদর টেনে নয়ারর অর্থ যদি চেহারা ঢাকা বুঝায়, তবে তাদেরকে চেনা যাবে কিভাবে? ইমাম তাবারী( মৃত্যু- ৩১০) এই আয়াতের ব্যাখ্যায় বলেন, হে নবী তোমার স্ত্রীদের, কন্যাদের ও মুসলিম নারীদের বলো তারা যেন বাঁদীদের সদৃশ পোশাক না পরে। যাতে ফাসেকরা উত্যক্ত না করে এবং আজেবাজে মন্তব্য করে তাদের বিরক্ত না করে।( তাফসীরে তাবারী, সূরা আহযাব, 59 আয়াত) ইমাম শাওকানী এবং ইমাম ওয়াহেদী অনুরূপ মন্তব্য করে বলেন, এই আয়াতে বাদী ও স্বাধীন মহিলার সতরের পার্থক্য করা হয়েছে। হযরত ওমর( রাঃ) বাদীদের ওড়না দিয়ে মাথা ঢাকা দেখলে তাদের বেত্রাঘাত করতেন এবং বলতেন তোমরা স্বাধীন মহিলার রূপ ধারণ করবে না। # হাদীসঃ উমর( রাঃ) জনৈক মহিলাকে ওড়না দিয়ে মাথা ঢাকা অবস্থায় দেখলেন। এই অবস্থা দেখে তাকে প্রশ্ন করলেন। তখন ওমরকে( রাঃ) বলা হল সে ক্রীতদাসী। তিনি বললেন, ক্রীতদাসীর পোশাক যেন তার গৃহকর্ত্রীর অনুরূপ না হয় (বাগবীর শরহে সুন্নাহে এ হাদীসটি বর্ণিত হয়েছে, 2 খন্ড। বাইহাকী বলেন হাদীসটির আছার সমূহ বিশুদ্ধ) # হাদীসঃ ওমর( রাঃ) আনাসের পরিবারের জনৈক দাসীকে বোরকা দিয়ে মাথা ঢাকা অবস্থায় দেখে তাকে বেত্রাঘাত করলেন। এবং বললেন, তুমি মাথা খোলা রাখ, স্বাধীন নারীদের আকৃতি ধারণ করো না। (ইবনে কুদামা, আল মুগনী, 1 খন্ড) ওমরের( রাঃ) এই আচরণ ইমাম তাবারীর ব্যাখ্যাকে সমর্থন করে। হাদিস দুটো থেকে বুঝা যায়, দাসীরা মাথা খোলা রেখে রাস্তায় চলাফেরা করবে। আর স্বাধীন মহিলারা চেহারা খোলা রেখে রাস্তায় চলাফেরা করবে। কিছু সংখ্যক মহিলা এবং কিছু সংখ্যক পুরুষকে তাদের সতর ঢেকে আসতে বলা হলো। তারা নির্দেশ পালন করে আসলো এবং নারী-পুরুষের সতরের ভিন্নতা দেখা গেল। অনুরূপভাবে উম্মুল মুমিনীনদের জন্য হিজাব ফরয ছিল এবং সাধারণ মুমিন নারীর সতর ঢাকা ফরয ছিল। সুরা আহযাবের 59 নম্বর আয়াতে উম্মুল মুমিনীনদের চাদর টেনে নেয়া এবং মহিলা সাহাবীদের চাদর টেনে নেয়ার ভিন্নতা অবশ্যই থাকবে। ইমাম মালেক বলেন, দাসীদের মাথা খোলা রেখে নামাজ পড়া সুন্নত। # ইমাম মালেক (রঃ)এর মুয়াত্তা গ্রন্থে উল্লেখ আছে, ইমাম মালেককে প্রশ্ন করা হয়ঃ নারীরা কি মুহরীম ছাড়া অন্য লোকদের অথবা তাদের দাসদের সাথে একত্রে আহার করতে পারে? তিনি উত্তর দেন, যদি মহিলাদের সাথে পুরুষের খাওয়ার প্রচলন থাকে তাহলে কোন অসুবিধা নেই। অর্থাৎ যদি তাদের পরস্পরের মধ্যে পরিচিতি থাকে। ইমাম মালেক বলেনঃ নারী তার স্বামীর সাথে ওই সমস্ত লোক যাদের সাথে একত্রে খাওয়ার ব্যবস্থা স্বামী করে থাকে তাদের সাথে খেতে পারে (আল মুয়াত্তা, 2 খন্ড, 935 পৃষ্ঠা)। বলাবাহুল্য চেহারা ও হাতের কব্জি না খুলে কারো পক্ষে খাওয়া সম্ভব নয়। # হানাফী মাযহাবের ইমাম আল মারগিনানী আল হেদায়া গ্রন্থে রয়েছে, রসূল ( সঃ) এর কথা অনুযায়ী স্বাধীন মহিলার চেহারা ও হাতের কব্জি ছাড়া বাকি সব টুকুই সতরের অংশ। নারীর সবকিছু সতর, তবে আপনা আপনি প্রকাশিত হওয়ার কারণে দুটি অঙ্গ বাদ রাখা হয়েছে( কামাল ইবনে হুমামের হেদায়ার শরহে ফাতহুল কাদির, 1 খন্ড 258 পৃষ্ঠা। 2 খন্ড, 242 পৃষ্ঠা) # ইবনে বাত্তাল বলেন, সকলের ঐকমত্যে নারীর চেহারা ঢেকে রাখা ফরজ নয়। নারী নামাজে চেহারা খোলা রাখতে পারে যদিও এই অবস্থায় কোন অপরিচিত জন বা কোন গায়রে মাহরাম তাকে দেখে( ফাতহুল বাড়ী, 13 খন্ড, 245 পৃষ্ঠা) # কাজী আয়ইজ রঃ বলেন, বিশেষভাবে রসুলের( সঃ) স্ত্রীদের চেহারা ঢেকে রাখা ফরজ হওয়ার ব্যাপারে কোন মতভেদ নেই। অন্য নারীদের ব্যাপারে মুস্তাহাব হওয়ার মধ্যেও মতপার্থক্য রয়েছে( ফাতহুল বাড়ী, 13 খন্ড)।
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 2 жыл бұрын
@@kishanarabi8818 (১) হাদীসঃ জাবের(রাঃ) থেকে বর্ণিত। ইয়েমেন থেকে হযরত আলী( রাঃ) রসূলের( সঃ) কাছে উটে চড়ে ফিরে এলেন। তখন হযরত ফাতেমাকে( রাঃ) এহরাম বিহীন অবস্থায় দেখা গেল। তিনি রঙ্গিন পোশাক পরিধান করেছেন এবং সুরমা লাগিয়েছেন (সহিঃ মুসলিম, কিতাবুল হজ্ব, ৪ খন্ড) (২) সুনানে ইবনে মাজা, হাদীস নং ৩০৭৪ এসময় আলী (রাঃ) নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জন্য কোরবানীর পশু নিয়ে এলেন এবং যারা ইহরাম খুলে ফেলেছে, ফাতিমা (রাঃ) কেও তাদের অন্তর্ভুক্ত দেখতে পেলেন। তিনি রঙ্গীন কাপড় পরিহিত ছিলেন এবং চোখে সুরমা দিয়েছিলেন। আলী (রাঃ) তা অপছন্দ করলেন। ফাতিমা (রাঃ) বললেন, আমার পিতা আমাকে এরূপ করার নির্দেশ দিয়েছেন। (রাবী বলেন) এরপর আলী (রাঃ) ইরাকে অবস্থানকালে বলতেন, তখন আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট উপস্থিত হলাম ফাতিমার উপর অসন্তুষ্ট অবস্থায়, সে যা করেছে সে সম্পর্কে মাসআলা জানার জন্য। আমি তাঁকে বললাম যে, আমি তার এ কাজ অপছন্দ করেছি। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ ফাতিমা ঠিকই করেছে, ঠিকই বলেছে! 🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀 (৩)৷ মুসনাদে আহমদ, হাদীস নং- ১৩৭৩ আলী (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে বললেনঃ হে আলী, জান্নাতের একটা রত্নভাণ্ডার তোমার জন্য সঞ্চিত রয়েছে। তার দুই শৃঙ্গ তোমার মালিকানাভুক্ত। সুতরাং তুমি কোন বেগানা নারীর প্রতি এক নাগাড়ে তাকিয়ে থেকো না। প্রথম দৃষ্টি তোমার জন্য বৈধ। পরবর্তী দৃষ্টি বৈধ নয়। (৪)৷ মুসনাদে আহমদ, হাদীস নং- ১৩৬৯ আলী (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে বললেন, কোন অ-মুহরিমা স্ত্রীলোকের প্রতি এক নাগাড়ে তাকিয়ে থাকবে না। প্রথম বারের দৃষ্টি তোমার জন্য বৈধ। তারপরের দৃষ্টি বৈধ নয়। ১ ও২ নং হাদীসে মেয়েদের চেহারা খোলা রাখার অনুমতি দেয়া হয়েছে। আর ৩ ও ৪ নং হাদীসে গায়রে মাহরাম নারীর দিকে এক নাগারে তাকিয়ে থাকতে নিষেধ করা হয়েছে । আর আমরা মহিলাদের চেহারা ঢাকতে মহা বেতিব্যাস্ত হয়ে পড়েছি ।
@kishanarabi8818
@kishanarabi8818 2 жыл бұрын
@@abdulwahedkhan6293 আপনার মতো একটা জাহেল আর নির্বোধ লোকের এসব কপিপেস্ট তোতাপাখির বুলি শোনার কোনো ইচ্ছা আমার নেই। আপনাকে ইতোমধ‍্যেই সমুচিত জবাব দিয়ে দেয়া হয়েছে। এরপরেও আপনার ত‍্যানা পেঁচানো বন্ধ হচ্ছেনা। আপনাকে সাবধান করে দিচ্ছি। আমাকে মেনশন করে আপনার এসব চর্বিত চর্বন ও তোতাপাখির বুলি আওড়ানো বন্ধ করুন। নয়তো আইডিতে রিপোর্ট মেরে ব্লক করে দিব।
@almuradgroup86
@almuradgroup86 3 жыл бұрын
মহিলাদের মুখ ঢাকা ফরজ, কোন সন্দেহ নেই আপনারা কোরান হাদিস ভালো করে স্টাডি করে দেখেন,যা আমি লিখলে অনেক লম্বা হয়ে যাবে তাই লিখতেছি না
@MasayelDolil
@MasayelDolil 3 жыл бұрын
জাঝাকাল্লাহ খায়ের ❤️
@rifatasfia107
@rifatasfia107 3 жыл бұрын
নবীজি বলেছেন একথা? যে অাপনি বলছেন
@almuradgroup86
@almuradgroup86 3 жыл бұрын
@@rifatasfia107 মহিলাদের মুখ ঢাকা না ঢাকা নিয়ে পুরো পুরি ভাবে কোরানের তাফসির আর হাদীস এর ব্যাখ্যা এবং যুগ যুগ ধরে মুসলমান দের জীবনি ভালো করে স্টাডি করেন সব উত্তর পেয়ে আপনা আপনি পেয়ে যাবেন।
@rifatasfia107
@rifatasfia107 3 жыл бұрын
@@almuradgroup86 সূরা নিসা পড়ে দেখুন কি বলা অাছে।কুরআনের উর্ধ্বে কোন কিছু না।ঢাকা এবং খোলা ২ টিই চলে
@MasayelDolil
@MasayelDolil 3 жыл бұрын
সম্পূর্ণ ভিডিওটি দেখুন, আশা করছি পুরো বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে যাবে।
@MdBadolkhan-jp1wc
@MdBadolkhan-jp1wc 2 ай бұрын
এই দেশের আবহাওয়া গরম সে দেশে কিভাবে মুখ ঢেকে রাখবে
@MasayelDolil
@MasayelDolil 2 ай бұрын
রাখছে তো।
@ayeshanakib8796
@ayeshanakib8796 Жыл бұрын
দোয়া করব কিভাবে
@kabbirhasan2101
@kabbirhasan2101 7 ай бұрын
sura ahjaber 59 no ayat e jodi dhora hoi tl narider cokh dhakau foroj hoie je karon sekhane bola hoise narira jano cadorer kiodongsho mukher upor tene dei thl to cokh o dhaka thkbe r bortoman somajer fitnar kota cinta korle sami sara sobar samnei porda kora ucit muk dheke karon onekei baba sosurer o lalosar sikar hoi eder dara dhorsito hoi thl eder samne poripurno porda kora ucit
@uniquebanking3151
@uniquebanking3151 3 жыл бұрын
Pordar ayater alochonay kuranhadis er reference din
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 2 жыл бұрын
সুরা আহজাবের ৩২, ৩৩, ৫৩ ইত্যাদি আয়াতগুলো উম্মুল মুমিনিনদের সাথে সংশ্লিষ্ট, যা সাধারন মোমেন নারীর জন্য প্রজোয্য নয়। নারীর কন্ঠস্বর পর্দার অন্ত্রভুক্ত, একথা আপনি কোথায় পাইছেন? হিজাবের আয়াত নাযিল হওয়ার প্রেক্ষাপট( কারন)ঃ- 🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀 একজন নেতার বাড়িতে জনসমাগম খুবই স্বাভাবিক ঘটনা। নবী হিসেবে রসুলের( সঃ) গৃহ সবার জন্য উন্মুক্ত ছিল।। রসুলের( সঃ) হারেমে যেসব লোক যাতায়াত করত তার মধ্যে ভালো মন্দ সব রকমের লোকই ছিল। ইসলাম প্রসারের সাথে সাথে রসুলের( সঃ) গৃহে লোকের ভিড় বৃদ্ধি পাওয়া খুবই স্বাভাবিক ঘটনা ছিল। হযরত ওমর( রাঃ) বিষয়টি জানতে পেরে রসুলের( সঃ) স্ত্রীদের হিজাবের অন্তরালে রাখার পরামর্শ দেন। কিন্তু রসূল( সঃ) আল্লাহর তরফ হতে ইংগিত না পাওয়ায় বিষয়টির প্রতি গুরুত্ব দেননি। # হাদীসঃ- হযরত ওমর( রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, ----------আমি বললাম, হে আল্লাহর রসূল(সঃ) আপনার কাছে ভালো-মন্দ সব ধরনের লোকই আসে। আপনি যদি উম্মাহাতুল মুমিনীনদের হিজাবের অন্তরালে রাখার নির্দেশ দিতেন (তাহলে কতই না ভালো হতো) । ফলে আল্লাহ হিজাবের আয়াত নাযিল করেন (সহি বুখারী, তাফসীর অধ্যায়, ৯ খন্ড)। তাছাড়া রাসুলের( সঃ) মৃত্যুর পর তার স্ত্রীদের পুনরায় বিবাহ হারাম করা হয়েছে। তাদের জন্য হিজাব ফরজ করা হয়েছে। কারণ পরস্পর দেখা-সাক্ষাৎ ও কোমল কথাবার্তা বিয়ের আগ্রহ সৃষ্টি হতে পারে। এই আগ্রহ হতে পারে পুরুষের তরফ থেকে অথবা নারীর পক্ষ থেকে। যেহেতু নবী স্ত্রীদের পুনঃবিবাহ হারাম করা হয়েছে, তাদের জন্য হিজাব ফরজতো করা হবেই। এটাই স্বাভাবিক ও যুক্তিসংগত। উম্মুল মুমিনিনদের হিজাব সতর্কতামূলক বিশেষ ব্যাবস্থা। মহান আল্লাহ বলেনঃ হে নবী স্ত্রীগণ তোমরা সাধারণ ( অন্যান্ন) স্ত্রীলোকদের মত নও। বাক্যালাপে কোমলতা অবলম্বন করে না।----- (আহজাব-৩২)। নিজ গৃহে অবস্থান করো।---- (আহযাব-৩৩)। নবীর স্ত্রীদের নিকট কিছু চাইলে পর্দার অন্তরাল থেকে চাওয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে (আহযাব- 53)। এখানে প্রশ্ন হলোঃ সাধারণ স্ত্রীলোক (অন্যান্য) বলতে কাদেরকে বোঝানো হয়েছে? অবশ্যই সাধারণ মুমিন নারীকে বুঝানো হয়েছে। হযরত ওমর( রাঃ) তার শাসনামলে উম্মুল মুমিনীনদের হজ্ব করার অনুমতি দেননি। কারণ মহান আল্লাহ বলেনঃ হে নবী স্ত্রীগণ, তোমরা সাধারন স্ত্রীলোকদের মত নও। নিজ গৃহে অবস্থান করো( আজাব 32, 33)। মহান আল্লাহর এই নির্দেশের প্রেক্ষিতে ওমর( রা) উম্মুল মুমিনীনদের উপর এই বিধি নিষেধ জারি করেন। কিন্তু সাধারণ মুমিন নারীর উপর হজ্বের ব্যাপারে কোন নিষেধাজ্ঞা ছিল না। পরবর্তীতে অকাট্য ও বলিষ্ঠ দলিলের ভিত্তিতে তার খেলাফতের শেষের দিকে ওমর( রাঃ) তার নিজের ভুল বুঝতে পেরে তার শেষ হজ্বে উম্মুল মুমিনীনদের হজ্ব করার অনুমতি দেন। হাদিসঃ- ইব্রাহিম ইবনে আব্দুর রহমান থেকে বর্ণিত। ওমর( রাঃ) তার শেষ হজ্জ্বে নবী পত্নীদের হজ করার অনুমতি দেন। এজন্য তাদের সাথে পাঠান উসমান ইবনে আফফান ও আব্দুর রহমানকে (সহি বুখারী, হজ্জ্ব অধ্যায়)। বাইহাকীর বর্ণনায় আরও বিস্তারিত আছে। সহি বুখারী আরেক বর্ণনায় আছে হজ্বের সময় উম্মুল মু'মিনীনগন পুরুষদের সাথে মিশতেন না।( সহি বুখারী, হজ্ব অধ্যায়ের ইবনে জুরাইজ বর্ণিত হাদিসটি দেখুন)। উম্মুল মোমেনিন হওয়ার জন্য হিজাব শর্ত। নোমান ইবনে আবিল জওন আল ফিন্দির প্রস্তাব অনুযায়ী রসূল( সঃ) এক মহিলাকে বিয়ে করেন। তাকে বলা হলঃ আপনার ও আপনার সাথে পুরুষের মধ্য থেকে যে কথা বলবে তার মাঝখানে হিজাব থাকতে হবে। কাজেই তিনি ঠিক তেমনটি করলেন (সহি মুসলিম, ৮ খন্ড)। হিজাব ফরজ হওয়ার জন্য উম্মুল মমিনীন হওয়ার শর্ত। ইবনে আব্বাস থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসুলের( সঃ) পরে মুজাহিদ ইবনে আবু উমায়ের ইবনুল মুগীরা আসমা বিনতে নোমানকে বিবাহ করেন। ওমর( রাঃ) তাদের দুজনকে শাস্তি দিতে চান। এই কথা জানতে পেরে আসমা বলেন, আল্লাহর কসম, আমার জন্য হিজাব ফরজ করা হয়নি এবং আমাকে উম্মুল মুমিনীন বলে আখ্যায়িত করা হয়নি। ওমর( রাঃ) তাদের শাস্তি দেয়া থেকে বিরত থাকেন (সহীহ মুসলিম, ৮ খন্ড)। অনুরূপভাবে হযরত আবু বকর( রাঃ) ফিন্দি গোত্রের কোতিলা নামের এক মহিলাকে শাস্তি দিতে চান। হযরত ওমর( রাঃ) বলেন আল্লাহর কসম, সেতো মূলত রসুলের( সঃ) স্ত্রী ছিল না। তিনি তাকে এখতিয়ার ও দেননি এবং হিজাবের মধ্যেও রাখেননি (সহিঃ মুসলিম, ৮ খন্ড)।
@uniquebanking3151
@uniquebanking3151 2 жыл бұрын
@@abdulwahedkhan6293 read times and again
@uniquebanking3151
@uniquebanking3151 2 жыл бұрын
@@abdulwahedkhan6293 Vai please publish a book on hukum of Kuran & hadis so that we public Ra upokrito hoite pari because verses of Kuranhadis are many many of which all are not of hukums except limited ayats please let me have a book on hukum of Kuranhadis
@uniquebanking3151
@uniquebanking3151 2 жыл бұрын
@@abdulwahedkhan6293 57 58 59?
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 2 жыл бұрын
@@uniquebanking3151 your comment is not clear.
@ritaakhter302
@ritaakhter302 2 жыл бұрын
Sokole e bolce muk dakha valo tai sob bunera jeno muk dekhe rake
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 2 жыл бұрын
যেহেতু পবিত্র কোরআন ও হাদীসের কোথাও মুখ ঢাকার কোন নির্দেশ নাই, সেহেতু মুখ না ঢাকাই উত্তম।
@shompanaznin8813
@shompanaznin8813 2 жыл бұрын
Shaikh motiur rahman madanir lecture shunben pordar bishoe. Uni karo mon rekhe kotha bolen na. Sothik tai bolen.
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 2 жыл бұрын
"নারী সতর স্বরূপ" অর্থাৎ ঢেকে রাখার জিনিষ। কিন্তু চেহারা ও হাতের কব্জি খোলা রাখা মানুষের স্বভাবএবং প্রয়োজনও বটে। তাই এদুটোকে বাদ রাখা হয়েছে। গায়রে মাহরাম পুরুষের সামনে মেয়েদের চেহারা ঢাকা যদি ওয়াজিব হত, তবে রসুলের( সঃ) জন্য অনুরূপ নির্দেশ দেওয়া ওয়াজিব ছিল। কিন্তু সেই নির্দেশ কই? বরং তার বিপরীত মুখী নির্দেশ পাওয়া যায়। বলাবাহুল্য হাদীস কোরআনের ব্যাখ্যা। (১) আয়শা( রাঃ) থেকে বর্ণিত হাদিসঃ- রাসুল ( সঃ) বলেছেন, মেয়েরা যখন সাবালিকা হয়, তখন তাদের এই এই জায়গা ছাড়া অন্য কোন কিছু প্রকাশ করা উচিত নয়। এ কথা বলে তিনি চেহারা এবং হাতের কব্জির প্রতি ইঙ্গিত করেন। ( সহি সুনানে আবু দাউদ, লিবাস অধ্যায়, ৩৬৫৮ নং হাদিস)। হাদীসটি মুরসাল। (২) কোন কিশোরী যখন ঋতুশ্রাব হয়, তখন তার চেহারা ও কব্জি পর্যন্ত দু'হাত ছাড়া অন্য কিছু পরিদৃষ্ট বিধেয় নয়( মুরাসিলে আবু দাউদ, 310 পৃষ্ঠা)। হাদীসটি দুর্বল। (৩) আসমা বিনতে উমাইস ( রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ- রসূল (সঃ) আয়সার( রাঃ) ঘরে প্রবেশ করে দেখেন, সেখানে রয়েছে আয়েশার বোন আসমা বিনতে আবু বকর।রসুল( সঃ) তার দিকে তাকালেন। অতঃপর দাঁড়িয়ে ঘর থেকে বের হয়ে গেলেন। তখন আয়েশা( রাঃ) বললেন তুমি এ পোশাক পাল্টে ফেলো। তোমার এই পোষাক রসুল( সঃ) অপছন্দ করেছেন । আসমা তার পোষাক পাল্টে নিলেন। অতঃপর রাসূল( সঃ) ঘরে প্রবেশ করলেন। আয়েশা( রাঃ) তখন প্রশ্ন করলেন, আপনি উঠে গেলেন কেন? তিনি বললেন তুমি কি তার আকৃতি দেখনি? মুসলিম নারীর এসব অঙ্গ ছাড়া অন্য কিছু প্রকাশ করা উচিত নয় । একথা বলে তিনি তার হাতের কব্জি ধরলেন, যাতে আংগুল ছাড়া আর কিছু প্রকাশ না পায়। তারপর হাতের কব্জি চোখ ও কানের মধ্যবর্তী স্থান পর্যন্ত উঠালেন। তখন মুখ ছাড়া আর কিছুই প্রকাশ পায়নি। (দেওয়ান হাতিয়া, ১১ পৃষ্ঠা এবং সেফারুন নাবেগা, ৪০ পৃষ্ঠা)। হাদীসটি শক্তিশালী। আয়েশা( রাঃ) বর্ণিত হাদিস এবং এই হাদিস একই ঘটনার হাদিস । আসমা বিনতে উমাইস সপ্তম হিজরী সনে মদিনায় হিজরত করে আসেন( সহী বুখারীর)। ঘটনাটি ঘটে তার মদিনায় হিজরত করে আসার পর। ঘটনাটি সময় তার উপস্থিতির প্রমাণ বহন করে। বলাবাহুল্য আসমা বিনতে আবুবকর নামাজরত অবস্থায় ছিলেন না এবং তিনি রাসুলের( সঃ) মাহরামও ছিলেন না। ইমাম মালেক বলেন, দুনিয়ার সমস্ত মানুষের কথা গ্রহণ বা বর্জন করা যায়, শুধু এই কবর বাসী ছাড়া(অর্থাৎ হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কথা ছাড়া)। মাযহাবের চার ইমামের মতে মহিলাদের চেহারা ও হাতের কব্জি সতরের অংশ নয়। (আল মুগনী, ১ খন্ড, ৫৫২ পৃষ্ঠা। এবং ইবনে হুবায়রা ( রঃ) তার আল ইফসাহ আন মায়ানী আসছেহা গ্রন্থ, ১ খন্ডে, ৮৬ পৃষ্ঠা) এক হাদীসে আছে, "যে সতর দেখে এবং যে সতর দেখায়, উভয়ের উপড় আল্লাহর লানত"। অর্থাৎ নারী-পুরুষ উভয়ই সতর থেকে চক্ষুকে সংযত করবে। তাফসীরের ইমামগণের মতে যা সতর নয়, তা গায়রে মাহরাম পুরুষের সম্মুখে খোলা রাখা হারাম নয়। যেসকল মুফাচ্ছিরগন চেহারা খুলে রাখার পক্ষে মত প্রকাশ করেন তারা হলেনঃ-- (১) আত তাবারি( মৃত্যু ৩১০ হিঃ সন) (২) আল জাসসাস( মৃঃ ৩৭০ হিঃ)(৩) আল ওয়াহেদী( মৃঃ ৪৬৮ হিঃ) (৪) আল বাগাবী( মৃঃ ৫১৬ হিঃ) (৫) আয যামাখশারী ( মৃঃ ৫২৮ হিঃ) (৬) ইবনুল আরাবী( মৃঃ ৫৪৩ হিঃ) (৭) আর রাযী( মৃঃ ৬০৬ হিঃ) (৮) আল কুরতুবী( মৃঃ ৬৭১ হিঃ) (৯)আল খাযেন( মৃঃ ৭২৫ হিঃ) (১০) আন নিসাপুরী( মৃঃ ৭২৮ হিঃ) (১১) আবুল হাইয়ান( মৃঃ ৭৫৪ হিঃ) (১২) আবুস সাউদ( মৃঃ ৯৫১ হিঃ) (১৩) ইবনে বাদিস( মৃঃ ১৩৫৯ হিঃ)। (সুরা নুরের ৩১ নং আয়াতের তফসির দেখুন) যে সকল মুফাসসিরগণ চেহারা ঢাকার কথা বলেন তারা হলেন, (১) ইবনুল জাওযী( মৃঃ-৫৯৬ হিঃ)(২) বায়যাবি( মৃঃ-৬৫৮ হিঃ)(৩) সাওকানী( মৃঃ-১২৫০ হিঃ)(৪) সিদ্দিক হাসান খান( মৃঃ-১৩০৭ হিঃ)(৫) ইবনে কাসির( মৃঃ-৭৪৭ হিঃ) (সূরা নূর-৩১ এর তাফসির দেখুন)। কিন্তু সেখানে রসুলের ( সঃ) মুখ নিঃসৃত কোন নির্দেশ পাওয়া যায় না। এগুলো তাদের ইস্তেহাদ, যা তারা উত্তম বিবেচনা করেছেন। এই উত্তম বিবেচনা কোন কিছুকে ওয়াজিব বা হারাম করে দেয় না। ইবনে কাসীর বলেনঃ অধিকাংশ আলেমের মতে যে জিনিস প্রকাশ করা যাবে, তা হল চেহারা ও হাতের কব্জি (সূরা নূরের ৩১ নং আয়াতের ব্যাখ্যা দেখুন)। বুখারী ও মুসলিম শরীফে নারী পুরুষ পরস্পর দেখা সাক্ষাৎ এবং একত্রে কাজ করার প্রায় তিন শতাধিক হাদিস লিপিবদ্ধ আছে। উম্মুল মু'মিনীন এবং নিকাব পড়া একজন মহিলা ছাড়া কোন মহিলা সাহাবীর চেহারা ঢাকার ইঙ্গিত দেয়, এমন একটি হাদিস খুজে পান কিনা আগ্রহী ব্যাক্তিগন চেষ্টা করে দেখতে পারেন।
@amatullahsuborna3593
@amatullahsuborna3593 3 жыл бұрын
আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ আমার একটা প্রশ্নের উত্তর জানা খুব জরুরী। প্লিজ উত্তর দিবেন। বিয়ের জন্য ঘটক, ছেলের পরিবারের কোনো নন মাহরাম সদস্য আসলে কি দেখতে পাবে?? যেহেতু মুখ ডাকা ফরজ না তাহলে দেখলে তো গুনাহ নেই!! আমি সবচেয়ে উত্তম পর্দা করতে চাই মানে পরিপূর্ণ পর্দা।
@pukipuki2308
@pukipuki2308 3 жыл бұрын
ওয়ালাইকুমুস্সালাম ওয়ারাহমাতুল্লাহ আপু আমি যতটুকু জানি বিয়ের জন্য ছেলের সামনে যাওয়া যাবে, অন্য কারো সামনে যাওয়া যাবে কিনা আমি জানিনা। তবে আপনি যেহেতু পরিপূর্ণ পর্দা করতে চান তাই না যাওয়াই ভালো। মহিলাদের সামনে গেলেন আর শুধু ছেলের সামনে গেলেন। আর দেবর ভাসুরের সামনে তো বিয়ের পরেও যাওয়া যাবেনা তাইনা।
@pukipuki2308
@pukipuki2308 3 жыл бұрын
আর আপু আপনি হয়তো বুঝতে পারেননি, মুখ ঢাকা ফরজের সমতুল্য। পুরো ভিডিওটা ভালোকরে দেখলে বুঝতে পারবেন। যেটা সর্বোত্তম আমাদের সেটাই করা উচিত।
@MasayelDolil
@MasayelDolil 3 жыл бұрын
ওয়া আলাইকুম আস্সালাম বিবাহের পূর্বে ছেলের পিতার সঙ্গেও দেখা দেয়া জায়েজ নয়। আর মুখ ঢাকাও ফরজ। ভালো ভাবে বুঝতে সম্পূর্ণ ভিডিওটি দেখুন।
@asmakhanam3480
@asmakhanam3480 2 жыл бұрын
@@pukipuki2308 bon,apni shudhu jak biea korben take dekate parben Insha Allah Na unak apni dekta paren,ETA jaez ache Kintu cheler Baba,Bhai,non mahram keu dekta parben na,ASHA Kori bujte parsen
@asmakhanam3480
@asmakhanam3480 2 жыл бұрын
Arek ta kotha,bier ag a amader deke shune biye kora/ bosha te hobeh Pore ETA Nia fthnah srishti hobeh
@Asad-v6p
@Asad-v6p 8 ай бұрын
পবিত্র কোরআন শরীফ এবং সহীহ হাদীসে কি বলা আছে সেটা বলুন। আপনাদের মতামত কোন গুরুত্ব বহন করেনা। কারন আপনারা নিজেরাই একমত হতে পারেন না। একজন অন্যজনের বিরুদ্ধে বিষোদগার করেন।
@uniquebanking3151
@uniquebanking3151 3 жыл бұрын
Hujurra to dekhci kuranhadis ER reference Cara waz kore
@RabeyaKhatun-nq7bq
@RabeyaKhatun-nq7bq 6 ай бұрын
পর্দার আয়াত নাজীলের পর নবীজী(সা:) এর সময় মুসলমান নারীরা কি করতেন
@ayashapervin7022
@ayashapervin7022 3 жыл бұрын
এত এখতেলাফে মহিলারা কারটা মানবে?সবাই যদি সহীহ হয় তাহলেতো সবই মানা যাবে।মুখ খোলাও যায় ঢাকাও যায়।কিন্তু আমাদের তো করুণ অবস্থা।
@MasayelDolil
@MasayelDolil 3 жыл бұрын
সবাই একমত মুখ ঢাকা উত্তম।
@সত্যরবিজয়হবেই
@সত্যরবিজয়হবেই 3 жыл бұрын
সব আলেম আজও এক হলোনা 😭
@kishanarabi8818
@kishanarabi8818 2 жыл бұрын
বিশেষ প্রয়োজন দেখা দিলে অবশ‍্য‌ই খোলা যাবে। নরমাল অবস্থায় ঢেকে রাখাটাই উত্তম।
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 2 жыл бұрын
"নারী সতর স্বরূপ" অর্থাৎ ঢেকে রাখার জিনিষ। কিন্তু চেহারা ও হাতের কব্জি খোলা রাখা মানুষের স্বভাবএবং প্রয়োজনও বটে। তাই এদুটোকে বাদ রাখা হয়েছে। গায়রে মাহরাম পুরুষের সামনে মেয়েদের চেহারা ঢাকা যদি ওয়াজিব হত, তবে রসুলের( সঃ) জন্য অনুরূপ নির্দেশ দেওয়া ওয়াজিব ছিল। কিন্তু সেই নির্দেশ কই? বরং তার বিপরীত মুখী নির্দেশ পাওয়া যায়। বলাবাহুল্য হাদীস কোরআনের ব্যাখ্যা। (১) আয়শা( রাঃ) থেকে বর্ণিত হাদিসঃ- রাসুল ( সঃ) বলেছেন, মেয়েরা যখন সাবালিকা হয়, তখন তাদের এই এই জায়গা ছাড়া অন্য কোন কিছু প্রকাশ করা উচিত নয়। এ কথা বলে তিনি চেহারা এবং হাতের কব্জির প্রতি ইঙ্গিত করেন। ( সহি সুনানে আবু দাউদ, লিবাস অধ্যায়, ৩৬৫৮ নং হাদিস)। হাদীসটি মুরসাল। (২) কোন কিশোরী যখন ঋতুশ্রাব হয়, তখন তার চেহারা ও কব্জি পর্যন্ত দু'হাত ছাড়া অন্য কিছু পরিদৃষ্ট বিধেয় নয়( মুরাসিলে আবু দাউদ, 310 পৃষ্ঠা)। হাদীসটি দুর্বল। (৩) আসমা বিনতে উমাইস ( রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ- রসূল (সঃ) আয়সার( রাঃ) ঘরে প্রবেশ করে দেখেন, সেখানে রয়েছে আয়েশার বোন আসমা বিনতে আবু বকর।রসুল( সঃ) তার দিকে তাকালেন। অতঃপর দাঁড়িয়ে ঘর থেকে বের হয়ে গেলেন। তখন আয়েশা( রাঃ) বললেন তুমি এ পোশাক পাল্টে ফেলো। তোমার এই পোষাক রসুল( সঃ) অপছন্দ করেছেন । আসমা তার পোষাক পাল্টে নিলেন। অতঃপর রাসূল( সঃ) ঘরে প্রবেশ করলেন। আয়েশা( রাঃ) তখন প্রশ্ন করলেন, আপনি উঠে গেলেন কেন? তিনি বললেন তুমি কি তার আকৃতি দেখনি? মুসলিম নারীর এসব অঙ্গ ছাড়া অন্য কিছু প্রকাশ করা উচিত নয় । একথা বলে তিনি তার হাতের কব্জি ধরলেন, যাতে আংগুল ছাড়া আর কিছু প্রকাশ না পায়। তারপর হাতের কব্জি চোখ ও কানের মধ্যবর্তী স্থান পর্যন্ত উঠালেন। তখন মুখ ছাড়া আর কিছুই প্রকাশ পায়নি। (দেওয়ান হাতিয়া, ১১ পৃষ্ঠা এবং সেফারুন নাবেগা, ৪০ পৃষ্ঠা)। হাদীসটি শক্তিশালী। আয়েশা( রাঃ) বর্ণিত হাদিস এবং এই হাদিস একই ঘটনার হাদিস । আসমা বিনতে উমাইস সপ্তম হিজরী সনে মদিনায় হিজরত করে আসেন( সহী বুখারীর)। ঘটনাটি ঘটে তার মদিনায় হিজরত করে আসার পর। ঘটনাটি সময় তার উপস্থিতির প্রমাণ বহন করে। বলাবাহুল্য আসমা বিনতে আবুবকর নামাজরত অবস্থায় ছিলেন না এবং তিনি রাসুলের( সঃ) মাহরামও ছিলেন না। ইমাম মালেক বলেন, দুনিয়ার সমস্ত মানুষের কথা গ্রহণ বা বর্জন করা যায়, শুধু এই কবর বাসী ছাড়া(অর্থাৎ হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কথা ছাড়া)। মাযহাবের চার ইমামের মতে মহিলাদের চেহারা ও হাতের কব্জি সতরের অংশ নয়। (আল মুগনী, ১ খন্ড, ৫৫২ পৃষ্ঠা। এবং ইবনে হুবায়রা ( রঃ) তার আল ইফসাহ আন মায়ানী আসছেহা গ্রন্থ, ১ খন্ডে, ৮৬ পৃষ্ঠা) এক হাদীসে আছে, "যে সতর দেখে এবং যে সতর দেখায়, উভয়ের উপড় আল্লাহর লানত"। অর্থাৎ নারী-পুরুষ উভয়ই সতর থেকে চক্ষুকে সংযত করবে। তাফসীরের ইমামগণের মতে যা সতর নয়, তা গায়রে মাহরাম পুরুষের সম্মুখে খোলা রাখা হারাম নয়। যেসকল মুফাচ্ছিরগন চেহারা খুলে রাখার পক্ষে মত প্রকাশ করেন তারা হলেনঃ-- (১) আত তাবারি( মৃত্যু ৩১০ হিঃ সন) (২) আল জাসসাস( মৃঃ ৩৭০ হিঃ)(৩) আল ওয়াহেদী( মৃঃ ৪৬৮ হিঃ) (৪) আল বাগাবী( মৃঃ ৫১৬ হিঃ) (৫) আয যামাখশারী ( মৃঃ ৫২৮ হিঃ) (৬) ইবনুল আরাবী( মৃঃ ৫৪৩ হিঃ) (৭) আর রাযী( মৃঃ ৬০৬ হিঃ) (৮) আল কুরতুবী( মৃঃ ৬৭১ হিঃ) (৯)আল খাযেন( মৃঃ ৭২৫ হিঃ) (১০) আন নিসাপুরী( মৃঃ ৭২৮ হিঃ) (১১) আবুল হাইয়ান( মৃঃ ৭৫৪ হিঃ) (১২) আবুস সাউদ( মৃঃ ৯৫১ হিঃ) (১৩) ইবনে বাদিস( মৃঃ ১৩৫৯ হিঃ)। (সুরা নুরের ৩১ নং আয়াতের তফসির দেখুন) যে সকল মুফাসসিরগণ চেহারা ঢাকার কথা বলেন তারা হলেন, (১) ইবনুল জাওযী( মৃঃ-৫৯৬ হিঃ)(২) বায়যাবি( মৃঃ-৬৫৮ হিঃ)(৩) সাওকানী( মৃঃ-১২৫০ হিঃ)(৪) সিদ্দিক হাসান খান( মৃঃ-১৩০৭ হিঃ)(৫) ইবনে কাসির( মৃঃ-৭৪৭ হিঃ) (সূরা নূর-৩১ এর তাফসির দেখুন)। কিন্তু সেখানে রসুলের ( সঃ) মুখ নিঃসৃত কোন নির্দেশ পাওয়া যায় না। এগুলো তাদের ইস্তেহাদ, যা তারা উত্তম বিবেচনা করেছেন। এই উত্তম বিবেচনা কোন কিছুকে ওয়াজিব বা হারাম করে দেয় না। ইবনে কাসীর বলেনঃ অধিকাংশ আলেমের মতে যে জিনিস প্রকাশ করা যাবে, তা হল চেহারা ও হাতের কব্জি (সূরা নূরের ৩১ নং আয়াতের ব্যাখ্যা দেখুন)। বুখারী ও মুসলিম শরীফে নারী পুরুষ পরস্পর দেখা সাক্ষাৎ এবং একত্রে কাজ করার প্রায় তিন শতাধিক হাদিস লিপিবদ্ধ আছে। উম্মুল মু'মিনীন এবং নিকাব পড়া একজন মহিলা ছাড়া কোন মহিলা সাহাবীর চেহারা ঢাকার ইঙ্গিত দেয়, এমন একটি হাদিস খুজে পান কিনা আগ্রহী ব্যাক্তিগন চেষ্টা করে দেখতে পারেন।
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 2 жыл бұрын
সুরা আহজাবের ৩২, ৩৩, ৫৩ ইত্যাদি আয়াতগুলো উম্মুল মুমিনিনদের সাথে সংশ্লিষ্ট, যা সাধারন মোমেন নারীর জন্য প্রজোয্য নয়। নারীর কন্ঠস্বর পর্দার অন্ত্রভুক্ত, একথা আপনি কোথায় পাইছেন? হিজাবের আয়াত নাযিল হওয়ার প্রেক্ষাপট( কারন)ঃ- 🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀 একজন নেতার বাড়িতে জনসমাগম খুবই স্বাভাবিক ঘটনা। নবী হিসেবে রসুলের( সঃ) গৃহ সবার জন্য উন্মুক্ত ছিল।। রসুলের( সঃ) হারেমে যেসব লোক যাতায়াত করত তার মধ্যে ভালো মন্দ সব রকমের লোকই ছিল। ইসলাম প্রসারের সাথে সাথে রসুলের( সঃ) গৃহে লোকের ভিড় বৃদ্ধি পাওয়া খুবই স্বাভাবিক ঘটনা ছিল। হযরত ওমর( রাঃ) বিষয়টি জানতে পেরে রসুলের( সঃ) স্ত্রীদের হিজাবের অন্তরালে রাখার পরামর্শ দেন। কিন্তু রসূল( সঃ) আল্লাহর তরফ হতে ইংগিত না পাওয়ায় বিষয়টির প্রতি গুরুত্ব দেননি। # হাদীসঃ- হযরত ওমর( রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, ----------আমি বললাম, হে আল্লাহর রসূল(সঃ) আপনার কাছে ভালো-মন্দ সব ধরনের লোকই আসে। আপনি যদি উম্মাহাতুল মুমিনীনদের হিজাবের অন্তরালে রাখার নির্দেশ দিতেন (তাহলে কতই না ভালো হতো) । ফলে আল্লাহ হিজাবের আয়াত নাযিল করেন (সহি বুখারী, তাফসীর অধ্যায়, ৯ খন্ড)। তাছাড়া রাসুলের( সঃ) মৃত্যুর পর তার স্ত্রীদের পুনরায় বিবাহ হারাম করা হয়েছে। তাদের জন্য হিজাব ফরজ করা হয়েছে। কারণ পরস্পর দেখা-সাক্ষাৎ ও কোমল কথাবার্তা বিয়ের আগ্রহ সৃষ্টি হতে পারে। এই আগ্রহ হতে পারে পুরুষের তরফ থেকে অথবা নারীর পক্ষ থেকে। যেহেতু নবী স্ত্রীদের পুনঃবিবাহ হারাম করা হয়েছে, তাদের জন্য হিজাব ফরজতো করা হবেই। এটাই স্বাভাবিক ও যুক্তিসংগত। উম্মুল মুমিনিনদের হিজাব সতর্কতামূলক বিশেষ ব্যাবস্থা। মহান আল্লাহ বলেনঃ হে নবী স্ত্রীগণ তোমরা সাধারণ ( অন্যান্ন) স্ত্রীলোকদের মত নও। বাক্যালাপে কোমলতা অবলম্বন করে না।----- (আহজাব-৩২)। নিজ গৃহে অবস্থান করো।---- (আহযাব-৩৩)। নবীর স্ত্রীদের নিকট কিছু চাইলে পর্দার অন্তরাল থেকে চাওয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে (আহযাব- 53)। এখানে প্রশ্ন হলোঃ সাধারণ স্ত্রীলোক (অন্যান্য) বলতে কাদেরকে বোঝানো হয়েছে? অবশ্যই সাধারণ মুমিন নারীকে বুঝানো হয়েছে। হযরত ওমর( রাঃ) তার শাসনামলে উম্মুল মুমিনীনদের হজ্ব করার অনুমতি দেননি। কারণ মহান আল্লাহ বলেনঃ হে নবী স্ত্রীগণ, তোমরা সাধারন স্ত্রীলোকদের মত নও। নিজ গৃহে অবস্থান করো( আজাব 32, 33)। মহান আল্লাহর এই নির্দেশের প্রেক্ষিতে ওমর( রা) উম্মুল মুমিনীনদের উপর এই বিধি নিষেধ জারি করেন। কিন্তু সাধারণ মুমিন নারীর উপর হজ্বের ব্যাপারে কোন নিষেধাজ্ঞা ছিল না। পরবর্তীতে অকাট্য ও বলিষ্ঠ দলিলের ভিত্তিতে তার খেলাফতের শেষের দিকে ওমর( রাঃ) তার নিজের ভুল বুঝতে পেরে তার শেষ হজ্বে উম্মুল মুমিনীনদের হজ্ব করার অনুমতি দেন। হাদিসঃ- ইব্রাহিম ইবনে আব্দুর রহমান থেকে বর্ণিত। ওমর( রাঃ) তার শেষ হজ্জ্বে নবী পত্নীদের হজ করার অনুমতি দেন। এজন্য তাদের সাথে পাঠান উসমান ইবনে আফফান ও আব্দুর রহমানকে (সহি বুখারী, হজ্জ্ব অধ্যায়)। বাইহাকীর বর্ণনায় আরও বিস্তারিত আছে। সহি বুখারী আরেক বর্ণনায় আছে হজ্বের সময় উম্মুল মু'মিনীনগন পুরুষদের সাথে মিশতেন না।( সহি বুখারী, হজ্ব অধ্যায়ের ইবনে জুরাইজ বর্ণিত হাদিসটি দেখুন)। উম্মুল মোমেনিন হওয়ার জন্য হিজাব শর্ত। নোমান ইবনে আবিল জওন আল ফিন্দির প্রস্তাব অনুযায়ী রসূল( সঃ) এক মহিলাকে বিয়ে করেন। তাকে বলা হলঃ আপনার ও আপনার সাথে পুরুষের মধ্য থেকে যে কথা বলবে তার মাঝখানে হিজাব থাকতে হবে। কাজেই তিনি ঠিক তেমনটি করলেন (সহি মুসলিম, ৮ খন্ড)। হিজাব ফরজ হওয়ার জন্য উম্মুল মমিনীন হওয়ার শর্ত। ইবনে আব্বাস থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসুলের( সঃ) পরে মুজাহিদ ইবনে আবু উমায়ের ইবনুল মুগীরা আসমা বিনতে নোমানকে বিবাহ করেন। ওমর( রাঃ) তাদের দুজনকে শাস্তি দিতে চান। এই কথা জানতে পেরে আসমা বলেন, আল্লাহর কসম, আমার জন্য হিজাব ফরজ করা হয়নি এবং আমাকে উম্মুল মুমিনীন বলে আখ্যায়িত করা হয়নি। ওমর( রাঃ) তাদের শাস্তি দেয়া থেকে বিরত থাকেন (সহীহ মুসলিম, ৮ খন্ড)। অনুরূপভাবে হযরত আবু বকর( রাঃ) ফিন্দি গোত্রের কোতিলা নামের এক মহিলাকে শাস্তি দিতে চান। হযরত ওমর( রাঃ) বলেন আল্লাহর কসম, সেতো মূলত রসুলের( সঃ) স্ত্রী ছিল না। তিনি তাকে এখতিয়ার ও দেননি এবং হিজাবের মধ্যেও রাখেননি (সহিঃ মুসলিম, ৮ খন্ড)।
@Tawhidul_Islam_0.2
@Tawhidul_Islam_0.2 3 жыл бұрын
জনাব আহমাদুল্লাহ ই বেটার
@MasayelDolil
@MasayelDolil 3 жыл бұрын
জাঝাকাল্লাহ খায়ের
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 2 жыл бұрын
মহান আল্লাহ বলেন, "মোমেন পুরুষগণ এবং মোমিনা নারীগণ পরস্পর পরস্পরের সহযোগী বন্ধু। তারা সৎ কাজের আদেশ করে এবং অসৎ কাজ থেকে বিরত রাখে (সূরা তওবা- ৭১)। # ইসলাম মেয়েদের জন্য মসজিদে জামাতের সাথে নামাজ পড়ার বিধান দিয়েছে। কিন্তু ফেৎনা প্রতিরোধের আইনের মাধ্যমে তা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। # ইসলাম মেয়েদের ঈদের নামাজের জামাতে হাজির হওয়ার কঠোর নির্দেশ দিয়েছে। কিন্তু ফিতনা প্রতিরোধের আইনের মাধ্যমে তা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। # ইসলাম মেয়েদের বিশেষভাবে শিক্ষাদানের ব্যবস্থা করা ইমামের জন্য একটি বিশেষ পদ্ধতি হিসেবে জারি করেছে। কিন্তু ফিতনা প্রতিরোধের আইনের মাধ্যমে তা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। # ইসলাম ঈদের দিনে খুতবার পরে মেয়েদের বিশেষভাবে ওয়াজ নসিহত করা ইমামের জন্য একটি পদ্ধতিতে পরিণত করেছে। কিন্তু ফিতনা প্রতিরোধের আইনের মাধ্যমে তা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। # ইসলাম নারীকে তার দীন ও দুনিয়াকে সঠিকভাবে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য জ্ঞান অর্জন করার হুকুম দিয়েছে। কিন্তু পেতনা প্রতিরোধের আইনের মাধ্যমে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। # ইসলাম মেয়েদেরকে সৎকাজের আদেশ ও অসৎ কাজের নিষেধ করার বিধান দিয়েছে। কিন্তু পেতনা প্রতিরোধের আইনের মাধ্যমে তা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। # ইসলাম মেয়েদের জীবিকা উপার্জনের জন্য (স্বামী যখন অক্ষম)বেচাকেনা ও কাজকর্ম করতে পারবে। কিন্তু ফেৎনা প্রতিরোধের আইনের মাধ্যমে তা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। # ইসলাম বিধান দিয়েছে যে, মেয়েরা জিহাদের ময়দানে আহতদের সেবা-শুশ্রূষা এবং পিপাসার্তদের পানি পান করাতে পারবে। কিন্তু ফেতনা প্রতিরোধের আইনের মাধ্যমে তা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। ইসলামী বিধান দিয়েছে যে, ইমাম বিধর্মী মহিলাদের সরাসরি ইসলামের দাওয়াত দিতে পারবে এবং বায়াত গ্রহণ করতে পারবে। কিন্তু ফেৎনা প্রতিরোধে আইনের মাধ্যমে তার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। # ইসলাম বিধান দিয়েছে যে, তারা বাড়ির বাইরে চেহারা ও হাতের কব্জি পর্যন্ত খোলা রাখতে পারবে। কিন্তু ফেৎনা প্রতিরোধের আইনের মাধ্যমে তা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। # ইসলাম বিধান দিয়েছে যে, তারা শরীয়াতের সীমার মধ্যে অবস্থান করে পুরুষের সাথে দেখা সাক্ষাৎ করতে পারে পারবে। কিন্তু ফেৎনা প্রতিরোধের আইনের মাধ্যমে তা নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এভাবে ফিতনা প্রতিরোধের আইনের মাধ্যমে মেয়েদের জন্য সমস্ত কিছু হারাম করে দেওয়া হয়েছে শর্তহীনভাবে। কিন্তু শর্তটি এখানে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। বিষয়টি এমন যে, একটি রাস্তা দিয়ে মহিলারা গেলে ধর্ষিতা হয়। তাই ওই রাস্তা দিয়ে মহিলাদের চলাফেরা করা হারাম ঘোষণা করা হলো। ফলে কিয়ামত পর্যন্ত ওই রাস্তায় মহিলাদের চলাফেরা হারাম হয়ে গেল। আর এই হালালকে হারাম করতে গিয়ে আমাদের আশ্রয় নিতে হচ্ছে কোরআন-হাদিসের অপব্যাখ্যার। একটি হালাল জিনিসকে যখন স্থায়ীভাবে হারাম করে দেয়া হয়, তখন তা হয় আল্লাহ এবং তাঁর রাসূলের বিরুদ্ধে মিথ্যারোপের নামান্তর। ফিতনা প্রতিরোধের নামে এই বাড়াবাড়ি জীবন যুদ্ধ থেকে পালিয়ে যাওয়ার নামান্তর মাত্র। যে ব্যক্তি একটি হারাম কাজ করলো , সে নিজের উপর জুলুম করল। যে ব্যক্তি কোন হালালকে নিজের জন্য ও জনগনের জন্য হারাম করে দিল, সে নিজের উপর জুলুম করল এবং জনগণের প্রতিও জুলুম করল। মহিলাদেরকে ইসলামী জ্ঞানে পরিপুষ্ট হওয়ার সমস্ত অঙ্গন থেকে বিতারিত করে তাদেরকে ঠেলে দেওয়া হয়েছে হাট-বাজার, রাস্তা-ঘাট, চৌরাস্তার মাথা, মাজার (যেখানে তারা সেজদা করে), হিজবুত তাওহীদ, মাইজভান্ডারী, রাজারবাগী, কুতুব বাগী, দেওয়ানবাগী সহ অন্যান্য পথ ভ্রষ্ট পীরের দরবারে, পার্ক, সিনেমা হল, ইন্ডিয়ান সিরিয়াল সহ অন্যান্য বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে। যেখান থেকে তারা যতসব অখাদ্য-কুখ্যাত গ্রহণ করে পরিপুষ্ট হচ্ছে। এদের গর্ভে জন্ম নিচ্ছে অনুরূপ পরবর্তী প্রজন্ম। ফলে দিন দিন নাস্তিকের সংখ্যা ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। মহান আল্লাহর নিকট দোয়া করছিঃ আল্লাহ তুমি আমাদেরকে সঠিক পথ দেখাও এবং আমাদেরকে কবুল করো। আমিন।
@sonalisonali7907
@sonalisonali7907 2 жыл бұрын
Namaj porar somoy ki payer pata dekhe rakhte hoy
@kishanarabi8818
@kishanarabi8818 2 жыл бұрын
বেশিরভাগ স্কলাররাই ঢেকে রাখার পক্ষে।
@mimsikdermim2795
@mimsikdermim2795 Жыл бұрын
আল্লাহ পাক আরোও বলেছেন তিনি ওই মহিলাকে বেশি ভালো বাসে জে মহিলা সর্বদা ঘরের কোন গোপন এস্হানে অবস্থান করে
@musleuddin8807
@musleuddin8807 Жыл бұрын
কোরআনের কোন আয়াতে বলেছেন জানালে উপকার হতো।
@farhatulzannatrummana6063
@farhatulzannatrummana6063 Жыл бұрын
Kindly sei ayat ta diben plz..amr jana mote amin kisu nei
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 Жыл бұрын
পবিত্র কোরআনের উপর মিথ্যার।
@muslimamuslima8542
@muslimamuslima8542 Жыл бұрын
Batpar....kun ayat bol??
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 Жыл бұрын
@@muslimamuslima8542 আয়াত থাকলেতো বলবে।
@MdKayem-my4ig
@MdKayem-my4ig 5 ай бұрын
যে যাকে পছন্দ করে,, সে তার ভক্ত,,,,,,, যেম আমি শাইক আহমাদুল্লাহ ও ড:আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর ও মিসকাত সাইফুল্লাহ 🥰🥰কে কে আছো আমার মতো🥰
@borhansikder3622
@borhansikder3622 Жыл бұрын
বিধান দেওয়ার মালিক একমাত্র আললাহ কোন ওলামা কেরাম না।
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 Жыл бұрын
মহান আল্লাহ কি বিধান দিয়েছেন?
@farihaminu4188
@farihaminu4188 7 ай бұрын
যারা বলেন যে মুখ ঢাকার কথা কুরানে নেই,তারা যেন সুরা নূরের অর্থ পড়ে দেখে,সেখানে তাহলে আল্লাহ কার কার সামনে দেখা করা যাবে এই কথা কেন উল্লেখ করলেন ❓⁉️❓⁉️❓⁉️❓⁉️
@Chandrabindu67
@Chandrabindu67 6 ай бұрын
ঠিক বলেছেন আপু
@monirahmed2102
@monirahmed2102 Жыл бұрын
ভাই আমাকে একটু স্পষ্ট করে বলবেন মুখ খোলা কি জায়েজ নাকি নাজায়েজ
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 Жыл бұрын
জায়েজ।
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 Жыл бұрын
গায়রে মাহরাম পুরুষের সামনে মেয়েদের চেহারা ঢাকা যদি ওয়াজিব হত, তবে রসুলের( সঃ) জন্য অনুরূপ নির্দেশ দেওয়া ওয়াজিব ছিল। কিন্তু সেই নির্দেশ কই? বরং তার বিপরীত মুখী নির্দেশ পাওয়া যায়। বলাবাহুল্য হাদীস কোরআনের ব্যাখ্যা। (১) আয়শা( রাঃ) থেকে বর্ণিত হাদিসঃ- রাসুল ( সঃ) বলেছেন, মেয়েরা যখন সাবালিকা হয়, তখন তাদের এই এই জায়গা ছাড়া অন্য কোন কিছু প্রকাশ করা উচিত নয়। এ কথা বলে তিনি চেহারা এবং হাতের কব্জির প্রতি ইঙ্গিত করেন। ( সুনানে আবু দাউদ, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, হাঃ নং- ৪০৫৮ ) । হাদীসটি মুরসাল। (২) কোন কিশোরী যখন ঋতুশ্রাব হয়, তখন তার চেহারা ও কব্জি পর্যন্ত দু'হাত ছাড়া অন্য কিছু পরিদৃষ্ট বিধেয় নয়( মুরাসিলে আবু দাউদ, 310 পৃষ্ঠা)। হাদীসটি দুর্বল। (৩) আসমা বিনতে উমাইস ( রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ- রসূল (সঃ) আয়সার( রাঃ) ঘরে প্রবেশ করে দেখেন, সেখানে রয়েছে আয়েশার বোন আসমা বিনতে আবু বকর।রসুল( সঃ) তার দিকে তাকালেন। অতঃপর দাঁড়িয়ে ঘর থেকে বের হয়ে গেলেন। তখন আয়েশা( রাঃ) বললেন তুমি এ পোশাক পাল্টে ফেলো। তোমার এই পোষাক রসুল( সঃ) অপছন্দ করেছেন । আসমা তার পোষাক পাল্টে নিলেন। অতঃপর রাসূল( সঃ) ঘরে প্রবেশ করলেন। আয়েশা( রাঃ) তখন প্রশ্ন করলেন, আপনি উঠে গেলেন কেন? তিনি বললেন তুমি কি তার আকৃতি দেখনি? মুসলিম নারীর এসব অঙ্গ ছাড়া অন্য কিছু প্রকাশ করা উচিত নয় । একথা বলে তিনি তার হাতের কব্জি ধরলেন, যাতে আংগুল ছাড়া আর কিছু প্রকাশ না পায়। তারপর হাতের কব্জি চোখ ও কানের মধ্যবর্তী স্থান পর্যন্ত উঠালেন। তখন মুখ ছাড়া আর কিছুই প্রকাশ পায়নি। (দেওয়ান হাতিয়া, ১১ পৃষ্ঠা এবং সেফারুন নাবেগা, ৪০ পৃষ্ঠা)। নাসিরুদ্দিন আলবানী হাদীসটির সনদ বিশ্লেষন পূর্বক হাদীসটিকে সহীহ বলেছেন। আয়েশা( রাঃ) বর্ণিত হাদিস এবং এই হাদিস একই ঘটনার হাদিস । আসমা বিনতে উমাইস সপ্তম হিজরী সনে মদিনায় হিজরত করে আসেন( সহী বুখারী, হাদীস নং- ৩৯১৩ এবং সহীহ মুসলিম, হাদীস নং- ৬২৫৪)। ঘটনাটি ঘটে তার মদিনায় হিজরত করে আসার পর। ঘটনাটি সময় তার উপস্থিতির প্রমাণ বহন করে। বলাবাহুল্য আসমা বিনতে আবুবকর নামাজরত অবস্থায় ছিলেন না এবং তিনি রাসুলের( সঃ) মাহরামও ছিলেন না। ইমাম মালেক বলেন, দুনিয়ার সমস্ত মানুষের কথা গ্রহণ বা বর্জন করা যায়, শুধু এই কবর বাসী ছাড়া(অর্থাৎ হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কথা ছাড়া)। চেহারা ঢাকা যদি উত্তম হতো, তবে রসুল(সঃ) আসমাকে চেহারা ঢাকার নির্দেশ দিতেন।
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 Жыл бұрын
(১) সহীহ মুসলিম, ইসলামি ফাউন্ডেশন, হজ্জ অধ্যায়, হাদীস নং- ২৮২১। সুদীর্ঘ হাদীস---------------এ সময় আলী (রাঃ) ইয়েমেন থেকে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জন্য কুরবানীর পশু নিয়ে এলেন এবং যারা ইহরাম খুলে ফেলেছে, ফাতিমা (রাঃ) কে তাদের অন্তর্ভুক্ত দেখতে পেলেন। তিনি রঙ্গীণ কাপড় পরিহিতা ছিলেন এবং চোখে সুরমা দিয়েছিলেন। আলী (রাঃ) তা অপছন্দ করলেন। ফাতিমা (রাঃ) বললেন, আমার পিতা আমাকে এরূপ করার নির্দেশ দিয়েছেন। রাবী বলেন, আলী (রাঃ) ইরাকে থাকতেন, অতএব ফাতেমা (রাঃ) যা করেছেন তার প্রতি অসন্তুষ্ট হয়ে আমি তাকে জানালাম যে আমি তার এ কাজ অপছন্দ করেছি। তিনি যা উল্লেখ করেছেন, সে বিষয়ে জানার জন্য আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কাছে গেলাম। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, ফাতিমা সত্য বলেছে, সত্য বলেছে। (২) সুনানে ইবনে মাজা, হাদীস নং ৩০৭৪ এসময় আলী (রাঃ) নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জন্য কোরবানীর পশু নিয়ে এলেন এবং যারা ইহরাম খুলে ফেলেছে, ফাতিমা (রাঃ) কেও তাদের অন্তর্ভুক্ত দেখতে পেলেন। তিনি রঙ্গীন কাপড় পরিহিত ছিলেন এবং চোখে সুরমা দিয়েছিলেন। আলী (রাঃ) তা অপছন্দ করলেন। ফাতিমা (রাঃ) বললেন, আমার পিতা আমাকে এরূপ করার নির্দেশ দিয়েছেন। (রাবী বলেন) এরপর আলী (রাঃ) ইরাকে অবস্থানকালে বলতেন, তখন আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট উপস্থিত হলাম ফাতিমার উপর অসন্তুষ্ট অবস্থায়, সে যা করেছে সে সম্পর্কে মাসআলা জানার জন্য। আমি তাঁকে বললাম যে, আমি তার এ কাজ অপছন্দ করেছি। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ ফাতিমা ঠিকই করেছে, ঠিকই বলেছে! 🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀 (৩)৷ মুসনাদে আহমদ, হাদীস নং- ১৩৭৩ আলী (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে বললেনঃ হে আলী, জান্নাতের একটা রত্নভাণ্ডার তোমার জন্য সঞ্চিত রয়েছে। তার দুই শৃঙ্গ তোমার মালিকানাভুক্ত। সুতরাং তুমি কোন বেগানা নারীর প্রতি এক নাগাড়ে তাকিয়ে থেকো না। প্রথম দৃষ্টি তোমার জন্য বৈধ। পরবর্তী দৃষ্টি বৈধ নয়। (৪)৷ মুসনাদে আহমদ, হাদীস নং- ১৩৬৯ । আলী (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে বললেন, কোন অ-মুহরিমা স্ত্রীলোকের প্রতি এক নাগাড়ে তাকিয়ে থাকবে না। প্রথম বারের দৃষ্টি তোমার জন্য বৈধ। তারপরের দৃষ্টি বৈধ নয়। ১ ও২ নং হাদীসে মেয়েদের চেহারা খোলা রাখার অনুমতি দেয়া হয়েছে। আর ৩ ও ৪ নং হাদীসে গায়রে মাহরাম নারীর দিকে এক নাগারে তাকিয়ে থাকতে নিষেধ করা হয়েছে । আর আমরা "এক নাগারে তাকিয়ে না থাকার নির্দেশটিকে" পাস কাটিয়ে মহিলাদের চেহারা ঢাকতে মহা বেতিব্যাস্ত হয়ে পড়েছি ।
@habiburrahman1827
@habiburrahman1827 Жыл бұрын
না
@abdulwahedkhan6293
@abdulwahedkhan6293 Жыл бұрын
@@habiburrahman1827 হাঁ।
@samiyaakter9630
@samiyaakter9630 3 жыл бұрын
Ek ek alem ek ek kotha bole
@MasayelDolil
@MasayelDolil 3 жыл бұрын
জাঝাকাল্লাহ
@uniquebanking3151
@uniquebanking3151 3 жыл бұрын
Alochonay kuranhadis er reference nai ,Keno je nai Ami to Bolte Parbona
小路飞嫁祸姐姐搞破坏 #路飞#海贼王
00:45
路飞与唐舞桐
Рет қаралды 17 МЛН
Do you choose Inside Out 2 or The Amazing World of Gumball? 🤔
00:19
小路飞嫁祸姐姐搞破坏 #路飞#海贼王
00:45
路飞与唐舞桐
Рет қаралды 17 МЛН