আলহামদুলিল্লাহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় জানতে পারলাম আল্লাহর রহমতে ।জাজাকাল্লাহ খায়রান
@zadidislam3925 Жыл бұрын
মাশা-আল্লাহ অনেক সুন্দরভাবে বুঝিয়েছেন। মহনা আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'য়ালা শায়খকে নেক হায়াত দান করুন এবং ইলমে বারাকা দান করুন।
@shoponbinyeaqub2 жыл бұрын
ভালোবাসি একমাত্র আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালার জন্য।
@SaifulIslam-p2f3x6 ай бұрын
তাকদীর বিষয়ে সবচেয়ে স্পষ্ট এবং চমৎকার একটি বক্তব্য।
@salafimanhazmedia2 жыл бұрын
জাযাকাল্লাহু খাইরান।আল্লাহ সুবহানাহু তাআলা শায়েখকে নেক হায়াত দান করুন।এবং সকল মুসলিমকে সঠিক ইসলাম জানার ও মানার তৌফিক দান করুন।।।আমিন.....
@TrueRasta-vy8el10 ай бұрын
সুবহানআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ সঠিক বয়ান
@golamrabby2002 Жыл бұрын
❤️❤️❤️
@ismailekhan5852 Жыл бұрын
আল্লাহু আকবর
@mahadeehasanporosh19942 жыл бұрын
জাযাকাল্লাহ খায়ের
@SalafiLecture2 жыл бұрын
জাজাকাল্লাহু খাইরান
@AbdullahAlishakIshak Жыл бұрын
আল্লাহর রহমতে জানতে পারলাম
@mdjakirhosen19800 Жыл бұрын
♥
@Skylark-ns1mz6 ай бұрын
তাকদীর বিষয়ে সবচেয়ে স্পষ্ট একটি বক্তব্
@SaifulIslam-p2f3x6 ай бұрын
I agree with you
@SaifulIslam-p2f3x6 ай бұрын
Allahu Akbar
@SaifulIslam-p2f3x6 ай бұрын
Astagfirullah wa Atubu Ilaihi
@SaifulIslam-p2f3x6 ай бұрын
Astagfirullah wa Atubu Ilaihi
@SaifulIslam-p2f3x6 ай бұрын
Astagfirullah wa Atubu Ilaihi
@ZianurRahmanQA2 жыл бұрын
স্যার, মানুষের ব্যাক্তি ইচ্ছে ও কাজের স্বাধীনতা দিয়েছে যাতে সে সেয় অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নিতে পারে তার সাধ্যের মধ্যে যিটি লিমিটেড। তবে সব কিছু লেখা আছে।
@shakib05389 ай бұрын
আল্লাহর ইচ্ছা দুই ভাবে বর্ণনা করা হয় একটা সৃষ্টিগত ইচ্ছা আরেকটা শরীয়ত গত ইচ্ছা | আল্লাহর সৃষ্টিগত ইচ্ছা ভালো-মন্দ, বিপদ আপদ নামাজ খুন চুরি সবকিছু তার ইচ্ছাতেই ঘটে যেমন আবু লাহাব কাফের হিসাবে মরবে | আল্লাহ শরীয়ত গত ইচ্ছা ( হুকুম- নিষেধ) এইখানে মানুষকে স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছে তবে স্বাধীনতার টুকু লিমিটেড| অর্থাৎ আবু লাহাব ইসলাম গ্রহণ করবে না এটা তার স্বাধীনতা, সুতরাং দায়ভার তার, তবে এই লিমিটেড স্বাধীনতাটুকু ও আল্লাহর সৃষ্টিগত ইচ্ছার উপর নির্ভরশীল আল্লাহ এটা বাস্তবায়ন করবেন নাকি করবেন না | আল্লাহ ভালো কাজের স্রষ্টা এবং হুকুমদাতা তেমনি আল্লাহ মন্দ কাজের স্রষ্টা হলেও তিনি মন্দ কাজের হুকুম দাতা নয় ( মন্দ কাজ মানুষের কামাই যেমন কেউ খুন করলে আল্লাহ মন্দ কাজ হতে দেন এটা আল্লাহর ইচ্ছায় ঘটে পৃথিবীতে, আল্লাহর হুকুমে নয়) কারণ পৃথিবী পরীক্ষা |
@md.nahidulalamchowdhury9568 Жыл бұрын
তাহলে কিসের ভিত্তিতে মানুষের বিচার হবে? তাহলে মানুষের স্বাধীন ইচ্ছা কই?
@shakib05389 ай бұрын
আল্লাহর ইচ্ছা দুই ভাবে বর্ণনা করা হয় একটা সৃষ্টিগত ইচ্ছা আরেকটা শরীয়ত গত ইচ্ছা | আল্লাহর সৃষ্টিগত ইচ্ছা ভালো-মন্দ, বিপদ আপদ নামাজ খুন চুরি সবকিছু তার ইচ্ছাতেই ঘটে যেমন আবু লাহাব কাফের হিসাবে মরবে | আল্লাহ শরীয়ত গত ইচ্ছা ( হুকুম- নিষেধ) এইখানে মানুষকে স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছে তবে স্বাধীনতার টুকু লিমিটেড| অর্থাৎ আবু লাহাব ইসলাম গ্রহণ করবে না এটা তার স্বাধীনতা, সুতরাং দায়ভার তার, তবে এই লিমিটেড স্বাধীনতাটুকু ও আল্লাহর সৃষ্টিগত ইচ্ছার উপর নির্ভরশীল আল্লাহ এটা বাস্তবায়ন করবেন নাকি করবেন না | আল্লাহ ভালো কাজের স্রষ্টা এবং হুকুমদাতা তেমনি আল্লাহ মন্দ কাজের স্রষ্টা হলেও তিনি মন্দ কাজের হুকুম দাতা নয় ( মন্দ কাজ মানুষের কামাই যেমন কেউ খুন করলে আল্লাহ মন্দ কাজ হতে দেন এটা আল্লাহর ইচ্ছায় ঘটে পৃথিবীতে, আল্লাহর হুকুমে নয়) কারণ পৃথিবী পরীক্ষা |
@shakib05389 ай бұрын
আল্লাহর ইচ্ছা ও হুকুম এর পার্থক্য এই দুইটার সিফাতের সম্পর্কে বিস্তারিত জানার চেষ্টা করুন মতিউর রহমান মাদানীর লেকচার থেকে বিষয়বস্তু সব ক্লিয়ার হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ
@mdzahirulislam4209 Жыл бұрын
ভাই হুজুরের নাম্বার দেয়া যাবে please
@abrarfahimratul2332 жыл бұрын
আসসালামুআলাইকুম শায়খ, আমার একজন নিকট আত্মীয় সুফিবাদী আকীদায় বিশ্বাস করতে শুরু করেছে, আমি তাকে বুঝাতে গেলে সে আমাকে উল্টা কিছু প্রশ্ন করেছে। দয়া করে প্রশ্ন গুলোর উত্তর দিবেন যাতে আমি তাকে প্রশ্ন গুলোর উত্তর দিয়ে সঠিক পথে ফিরিয়ে আনতে পারি। নিচে প্রশ্ন গুলো দেওয়া হলো: ১. সালাত হলো সর্বশ্রেষ্ঠ এবাদত। আমার যেভাবে সালাত আদায় করি এইটা যদি সালাতের সঠিক নিয়ম হতো তাহলে আল্লাহ কেনো কুরআন এ সালাত আদায় করার নিয়ম বলে দেননি? ( তার প্রশ্ন শুনে আমি বললাম যে হাদিস এ তো আছে )। ২. আমার কথা শুনে সে বললো যে সালাতের হাদিস গুলো কে বর্ণনা করেছে? নবীজীর শ্রেষ্ঠ সাহাবী এবং খলিফা যে ৪ জন ছিলেন তারা তো নবীজীর সাথে সব সময় থাকতেন, তাহলে সালাত কিভাবে আদায় করতে হয় এটা তাদের থেকে তো বেশি ভালো কেউ জানে না, তাহলে এই ৪ জন সাহাবী কেন সালাত আদায় এর নিয়ম নিয়ে হাদিস বর্ণনা করেননি? * তার এগুলো বলার উদ্দেশ্য হলো যে আমরা যেভাবে সালাত আদায় করি এটা আসলে সালাত না। কারণ সালাত অর্থ হলো আল্লাহর সাথে যোগাযোগ বা কথা বলা। কিন্তু আমরা যেভাবে সালাত আদায় করি এভাবে তো আল্লাহর সাথে যোগাযোগ বা কথা বলা যায় না তাহলে এই নিয়ম ভুল। সুফিরা নাকি আল্লাহর সাথে যোগাযোগ করতে পারে। নবীজী নাকি সালাত আদায় করতো কুরআন প্রচার এর জন্য, তিনি দিন ৫ বার একটা নির্দিষ্ট সময় এ সবাই কে আসতে বলতেন আর কুরআন পরে শুনতেন। ৪. তারপর সে আমাকে কিছু আয়াত এর কথা বললো এবং এগুলো বুঝে পড়তে বললো তাহলেই নাকি আমি বুঝতে পারবো যে সে সঠিক পথে আছে। সূরা: ২ আয়াত: ২৫ সূরা: ৩ আয়াত: ১৫-১৭, ১১৩ সূরা: ৪ আয়াত: ৫৭ সূরা: ৯ আয়াত: ৭২ সূরা: ১৩ আয়াত: ৩৫ সূরা: ২৫ আয়াত: ৪৫-৪৮ সূরা: ১৮ আয়াত: ৩১ সূরা: ১৯ আয়াত: ৬১-৬৩ সূরা: ২২ আয়াত: ২৩-২৪ সূরা: ৩৫ আয়াত: ৩৩-৩৫
@ZianurRahmanQA2 жыл бұрын
এরা সুফি না। এরা আহলে কুরআন, যারা হাদিস অস্বিকার কারী।
@Skbilal39 Жыл бұрын
আসসালামু আলাইকুম প্রিয় ভাই সুফিবাদ বিষয়ে বাংলাভাষী সালাফী শায়েখদের অনেক আলোচনা আছে যেমন মতিউর রহমান মাদানী শায়েখের অনেক আলোচনা রয়েছে আপনি সেগুলো শুনে আপনার ওই সুফি আত্মীয়কে জবাব দিতে পারেন।
@Skbilal39 Жыл бұрын
প্রিয় শায়েখ আপনার তাকদীর বিষয়ে আলোচনা এবং স্যার জাকির নায়েকের তাকদীর বিষয়ে আলোচনা এই দুটি ভিন্ন আলোচনাকে পরস্পর বিরোধী করে নাস্তিকরা প্রচন্ড অপপ্রচার চালাচ্ছে 😢😢।
@humayonnasir4797 Жыл бұрын
Duitai thik but manus bujthe vul korse,
@sheikhkasem469611 ай бұрын
হুমম
@tanvir22046 ай бұрын
কি বলতেছেন আপনি, কি লেখা আছে ঐটা কেউ খুঁজে পাবে নাকি? আর যদি বললো, আমি কি করবো ভবিষ্যতে,, এটা আল্লাহ জানেন, (না জানলে তিনি উপাস্য কীভাবে হতেন) এজন্য এটা তিনি লিখে রেখেছেন। এতে করে আল্লাহ কীভাবে কার ও উপর নির্ভর হয়েছেন, নাউযুবিল্লাহ, আল্লাহ অমুখাপেক্ষী । আর কীভাবে এটা দ্বারা এটা বুঝায়, যে কেউ যা চাইবে তা করতে পারবে? আপনি বললেন আমার কাজ হচ্ছে আমল করা, তো আমি কিভাবে আমল করবো যদি আল্লাহ তাকদীরে আমল না লিখেন। এখন আল্লাহ লিখে রেখেছেন কেউ ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়বে, তাহাজ্জুদ পড়বে জান্নাতে যাবে, তাহলে মানুষ তো কাঠের পুতুলই হয়ে গেলো। মানুষকে আল্লাহ বাছাইয়ের সুযোগ কি দেন নি? কোনটা হারাম কোনটা হালাল তা কি বলা হয় নি?
@offMan3 Жыл бұрын
ভাই তাকদির সম্পর্কে জানতে চাইছিলাম। হয়ত অতটুক দ্বিনদার মুমিনদার আমি না। কিন্তু তাকদির সম্পর্কে বিশ্বাস না থাকলে ইমান যে থাকবে না এতটুক জ্ঞান আমার আছে। তাই তাকদির সম্পর্কে অনলাইনে ঘাটাঘাটি করে একটু জানতে চাইছিলাম। কিন্তু আপনার যতগুলো ভিডিও দেখলাম আমি ততই বেশি বিভ্রান্ত হলাম। আপনি বলতেছেন মানুষ করবে বলে লিখা হইছে এইটা সঠিক না। তো সঠিকটা কি সেইটা সাবলীল সহজ ভাষায় বোঝান! তা না করে আপনি বলতাছেন লিখা হইছে এজন্য আমরা করি... তাহলে কি আমাদের পাপের জন্য আল্লাহকে দায়ী করা হইতাছেনা? সঠিক কোনো উত্তর আপনার কোনো ভিডিও বা আলোচনায় পাইনি। প্রত্তেক আলোচনায় আপনি তারাহুরো করে উত্তর দিছেন, এইটার মানে ঐটা, ঐটার মানে এইটা, এই করলে ঐ, কি যুক্তি দিলেন কি বললেন আপনি নিজেই জানেন। সাধারণ মানুষ এইসব অস্পষ্ট আলোচনায় খুব বিভ্রান্ত হয়....
@abdullah.al.maimun Жыл бұрын
তাকদ্বীরের চারটি স্তর রয়েছে। সেগুলো সম্পর্কে আগে জানুন। অজ্ঞতা দূর করুন।
উনার বেশিরভাগ আলোচনা বিভ্রান্তিমূলক। আম আলেমগন এক রকম বলেন,উনি বলেন আরেক রকম স্যার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর বলেছেন আলাহর এলেম সীমাহীন।এই এলেম দিয়ে আল্লাহ্ আগেই জানতেন যে আমরা এটা করবো,তাই তিনি লিখে দিয়েছেন। আর উনি কি বললেন উনিই জানেন
@bayezidtalukdar4 ай бұрын
Eta poren আবূ হুরায়রা (রাঃ) সূত্রে নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন, আদম ও মূসা (‘আঃ) (পরস্পরে) বাদানুবাদ করেন। মূসা (‘আঃ) বলেন, হে আদম, আপনি আমাদের পিতা। আপনি আমাদেরকে বঞ্চিত করেছেন এবং জান্নাত থেকে আমাদেরকে বের করেছেন। আদম (‘আঃ) তাকে বললেন, হে মূসা! আল্লাহ্ আপনাকে তো নিজ কথার মাধ্যমে সম্মানিত করেছেন এবং আপনার জন্য নিজ হাত দ্বারা লিখেছেন। অতএব আপনি কি আমাকে এমন একটি কাজের ব্যাপারে তিরস্কার করছেন যা আমাকে সৃষ্টি করার চল্লিশ বছর পূর্বেই আল্লাহ্ নির্ধারিত করে রেখেছেন। তখন আদম (‘আঃ) মূসা (‘আঃ)-এর উপর বিতর্কে জয়ী হলেন। এ কথাটি রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তিনবার বলেছেন। সুফিয়ানও... আবূ হুরায়রা (রাঃ) সূত্রে নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) থেকে এরূপ বর্ণনা করেছেন। [৩৪০৯; মুসলিম ৪৬/২, হাঃ ২৬৫২, আহমাদ ৭৩৯১] (আধুনিক প্রকাশনী- ৬১৫৩, ই.ফা ৬১৬১) সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৬৬১৪ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস সোর্স: আল হাদিস অ্যাপ, irdfoundation․com