রাসূল(স.) এর পিতামাতা কি জাহান্নামী? | Mufti kazi Ibrahim

  Рет қаралды 55,217

True Path Media

True Path Media

3 жыл бұрын

Пікірлер: 190
@jahangirsiddique9522
@jahangirsiddique9522 Жыл бұрын
আমরা নিজেকে জাহান্নাম থেকে বাঁচাতে সচেষ্ট হই! আল্লাহ্ আমাদের সবাইকে হেদায়েত দান করুন!
@mhs9512
@mhs9512 3 ай бұрын
হ্যা ঠিক বলেছো
@L.L.A.F
@L.L.A.F 27 күн бұрын
It is avoided question and answer.It impressed us so much.Allah knows.
@MdArif-mu8bk
@MdArif-mu8bk Ай бұрын
মাশাআল্লাহ
@mdmuhammmadkhan6155
@mdmuhammmadkhan6155 Жыл бұрын
অনেক সুন্দর আলোচনা বিশ্লেষণ ধন্যবাদ হুজুর কে। আল্লাহতালা সবাইকে মাফ করে দিন।
@sohelrana-vh7wp
@sohelrana-vh7wp 2 жыл бұрын
মূলত যারা হযরত ইবরাহীম খলীলুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত পিতা বা পরিবারকে মূর্তিপূজক হিসেবে অভিহিত করে থাকে তারা পবিত্র হাদীছ শরীফ ও পবিত্র তাফসীর শরীফ উনাদের সম্পর্কে নেহায়েত অজ্ঞ ও জাহিল হওয়ার কারণেই করে থাকে। এছাড়া তারা মহান আল্লাহ পাক উনার মনোনীত নবী ও রসূল হযরত ইবরাহীম খলীলুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার মহানতম ও পবিত্রতম শান, মান, মর্যাদা, মর্তবা সম্পর্কে এবং উনার সুমহান পরিচয় সম্পর্কে চরম অজ্ঞ ও গন্ড মূর্খ হওয়ার কারণে এবং পবিত্র সূরা আনআম শরীফ উনার ৭৪ নং পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ব্যবহৃত لابيه ازر উনার মূল ও সঠিক অর্থ যা পবিত্র হাদীছ শরীফ ও পবিত্র তাফসীর শরীফ উনাদের মধ্যে বর্ণিত রয়েছে তা গ্রহণ না করে তার বিপরীতে শুধুমাত্র আভিধানিক বা শাব্দিক অর্থের উপর ভিত্তি করে অর্থ ও ব্যাখ্যা গ্রহণ করার কারণেই করে থাকে। যা মোটেও গ্রহণযোগ্য নয়। যেমন পবিত্র সূরা আনআম শরীফ: ৭৪ নং পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে- واذ قال ابرهيم لابيه ازر اتتخذ اصناما الـهة. অর্থ : “আর যখন হযরত ইব্রাহীম আলাইহিস সালাম তিনি স্বীয় চাচা আযরকে বললেন, আপনি কি মূর্তিকে ইলাহ (মা’বুদ) হিসেবে গ্রহণ করছেন?” এ আয়াত উনার ব্যাখ্যায় হযরত ইমাম-মুজতাহিদ ও আউলিয়ায়ে কিরামগণ উনাদের সর্বসম্মত মত হচ্ছে, এখানে ابيه শব্দ মুবারক উনার প্রকৃত অর্থ হচ্ছে ‘আযর’ হযরত ইবরাহীম আলাইহিস সালাম উনার চাচা। অর্থাৎ উদ্ধৃত পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে اب (আবুন) শব্দ মুবারক উনার অর্থ পিতা না হয়ে উনার অর্থ হবে চাচা। কারণ, পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার অনেক স্থানেই اب (আবুন) শব্দটি পিতা ব্যতীত অন্য অর্থেও ব্যবহৃত হয়েছে। যেমন মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার পাক কালাম উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন- ام كنتم شهداء اذ حضر يعقوب الـموت اذ قال لبنيه ما تعبدون من بعدى قالوا نعبد الـهك واله ابائك ابرهيم واسمعيل واسحق الـها واحدا. অর্থ : “তোমরা কি উপস্থিত ছিলে? যখন হযরত ইয়াকুব আলাইহিস সালাম উনার বিছাল শরীফ গ্রহণের সময় উপস্থিত হলো তখন তিনি উনার সন্তানগণ উনাদেরকে বললেন, ‘আপনারা আমার পর কার ইবাদত করবেন? উনারা উত্তরে বললেন, ‘আমরা আপনার রব তায়ালা উনার এবং আপনার পূর্ব পিতা (আপনার দাদা) হযরত ইবরাহীম আলাইহিস সালাম উনার এবং (আপনার চাচা) হযরত ইসমাঈল আলাইহিস সালাম উনার এবং (আপনার পিতা) হযরত ইসহাক আলাইহিস সালাম উনার একক রব খালিক্ব মালিক মহান আল্লাহ পাক উনার ইবাদত করবো।” (পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ১৩৩)
@Sunamganj.sottobadi.midiya
@Sunamganj.sottobadi.midiya Жыл бұрын
আল্লাহ আমাদের কে হেদায়েত করুন
@sohelrana-vh7wp
@sohelrana-vh7wp 2 жыл бұрын
যারা বলবে যে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত হযরত আব্বা-আম্মা আলাইহিমাস সালাম উনারা ঈমানদার ছিলেন না, না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ! উনারা সম্মানিত ঈমান ব্যতীত সম্মানিত বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেছেন, না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ! উনারা জান্নাতী নন। না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ! সম্মানিত শরীয়ত মুবারক উনার ফতওয়া অনুযায়ী তারা সবচেয়ে বড় কাট্টা কাফির, চিরজাহান্নামী, চিরমাল‘ঊন। তারা যদি মুসলমান বা ঈমানদার দাবি করে, তাহলে তাদের উপর মুরতাদের হুকুম বর্তাবে এবং মুরতাদের শাস্তিও বর্তাবে এবং তাদের প্রাপ্য হলো চির লা’নত ও চির জাহান্নাম। এই প্রসঙ্গে দশম হিজরী শতকের মুজাদ্দিদ হযরত ইমাম জালালুদ্দীন সুয়ূত্বী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার বিশ্বখ্যাত কিতাব ‘আল হাওই শরীফ উনার ২য় খন্ডের ৮১ পৃষ্ঠায় এবং মাসালিকুল হুনাফা উনার ৩৬ পৃষ্ঠায়, ইমাম মুহম্মদ ইবনে ইউসূফ ছালিহী শামী রহমতুল্লাহি আলাইহি (বিছাল শরীফ : ৯৪২ হিজরী শরীফ) তিনি উনার বিশ্বখ্যাত কিতাব ‘সুবুলুল হুদা ওয়ার রশাদ শরীফ উনার ১ম খন্ডের ২৬০ পৃষ্ঠায় উল্লেখ করেছেন, -‘হযরত ক্বাযী আবূ বকর ইবনুল আরবী তিনি ছিলেন মালিকী মাযহাব উনার একজন বিশ্বখ্যাত ইমাম। উনার নিকট এমন একজন ব্যক্তির সম্পর্কে ফতওয়া জানতে চাওয়া হয়েছিলো, যে বলে থাকে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত আব্বাজান আলাইহিস সালাম তিনি জাহান্নামী। না’ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ! তিনি ফতওয়া মুবারক দিয়েছিলেন, যে ব্যক্তি এই কথা বলবে, নিশ্চয়ই সে মাল‘ঊন, তার উপর মহান আল্লাহ পাক উনার লা’নত। (তারপর তিনি উনার ফতওয়ার পক্ষে দলীল মুবারক পেশ করেন,) কেননা মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘নিশ্চয়ই যারা মহান আল্লাহ পাক উনাকে এবং উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদেরকে কষ্ট দেয় তাদের উপর স্বয়ং যিনি খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি দুনিয়া এবং আখিরাতে তথা আবাদুল আবাদের তরে লা’নত বর্ষণ করেছেন।’ (সম্মানিত সূরা আহযাব শরীফ : সম্মানিত আয়াত শরীফ ৫৭) অতঃপর তিনি বলেন, নিশ্চয়ই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত আব্বাজান আলাইহিস সালাম উনাকে জাহান্নামী’ বলাই হচ্ছে মহান আল্লাহ পাক উনাকে এবং উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদেরকে সবচেয়ে বড় কষ্ট দেয়া। উনাদের জন্য এর চেয়ে আর কোনো বড় কষ্ট হতে পারে না।” সুতরাং যারা নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত হযরত আব্বা-আম্মা আলাইহিমাস সালাম উনাদেরকে জাহান্নামী বলবে, না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ! তারা চরম মাল‘ঊন। তাদের উপর অনন্তকালের জন্য মহান আল্লাহ পাক উনার লা’নত। তাদের প্রত্যেককেই লা’নাতুল্লাহি আলাইহি বলা ফরয, ফরয এবং ফরয। হযরত ইমাম জালালুদ্দীন সুয়ূত্বী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, - “হযরত ইমাম মুওয়াফ্ফাকুদ্দীন ইবনে কুদামাহ হাম্বলী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি ‘মুক্বনি’ গ্রন্থে’ বলেন, যে ব্যক্তি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিতা আম্মাজান আলাইহাস সালাম উনার (এবং মহাসম্মানিত আব্বাজান আলাইহিস সালাম উনাদের) শান মুবারক-এ অপবাদ দিবে, উনার (উনাদের) প্রতি দোষারোপ করবে, উনার (উনাদের) দুর্নাম করবে (উনারা ঈমানদার ছিলেন না, উনারা ঈমান ব্যতীত সম্মানিত বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেছেন, উনারা জাহান্নামী না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ!) সে নামধারী মুসলমান হোক অথবা কাফির হোক তাকে কতল করতে হবে। অর্থাৎ তাকে কতল করা ফরয-ওয়াজিব।” (মাসালিকুল হুনাফা ৩৭ পৃ., হাওই ২৮১, ইনসাফ ১০/১৬৮, আল মুবদি’ শরহুল মুক্বনি’ ৯/৮৭, আল মুহাররার ফিল ফিক্বহ ২/৯৭, শরহুয জারকাশী ৩/৮৬ ইত্যাদি )
@lutfurrahman2003
@lutfurrahman2003 2 жыл бұрын
আপনি সঠিক বলেছেন ভাই
@abidurrahman8210
@abidurrahman8210 3 жыл бұрын
mashallah
@mrtdul4530
@mrtdul4530 3 жыл бұрын
আরবি ভাষায় أب অর্থ বাপ হতে পারে, আমার চাচা হতে পারে, দাদা হতে পারে। যেমন আল্লাহ রাব্বুল আলামীন কুরআনে বলেন :أم كُنتُمْ شُهَدَآءَ إِذْ حَضَرَ يَعْقُوبَ ٱلْمَوْتُ إِذْ قَالَ لِبَنِيهِ مَا تَعْبُدُونَ مِنۢ بَعْدِى قَالُواْ نَعْبُدُ إِلَٰهَكَ وَإِلَٰهَ ءَابَآئِكَ إِبْرَٰهِۦمَ وَإِسْمَٰعِيلَ وَإِسْحَٰقَ إِلَٰهًا وَٰحِدًا وَنَحْنُ لَهُۥ مُسْلِمُونَ আয়াতে ইসহাক আলাইহিস সালাম হচ্ছে আপন বাপ, আর ইসমাইল আলাইহিস সাল্লাম হচ্ছে চাচা, আর ইব্রাহিম আলাই সালাম হচ্ছে দাদা, সকলকে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন أب বলে সম্বোধন করেছেন। তাহলে এ আয়াত থেকে বুঝা যায় যে নবী করিম সাঃ যখন বলেছেন, আমার أب এবং তোমার أب জাহান্নামে, তখন তিনি হয়তো উনার চাচা আবু লাহাব কে বা আবু তালেব কে উদ্দেশ্য করেছেন, কেননা বাপ বলতে চাচা ও বুঝায়। আর আবু লাহাব ও আবু তালেব কাফের। আর কাফেরের স্থান হচ্ছে জাহান্নাম। আর রাসূল করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর পিতা মাতা উনার নবুয়াত প্রাপ্তির আগে ইন্তেকাল করেছেন।
@zyroxunqfatin5642
@zyroxunqfatin5642 2 жыл бұрын
আল্লাহতালা মানুষকে স্বার্থের বাইরে কোন কাজ চাপিয়ে দেন না যার কারণে মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর মাতা-পিতার জান্নাতি। রাশি প্রসঙ্গে যে মন সন বলেছেন যে তার পিতা জাহান্নামী এ প্রসঙ্গে আমি একটা কথা বলতে চাই যে মনে ইসলাম যে বলেছেন তার পিতা জাহান্নামী এটা ইসলামের প্রথম দিকের সময় ছিল তখন তিনি জানতেন না যে তার পিতাকে আল্লাহতালা নাজাত দিবেন কিন্তু কিন্তু পরবর্তীতে তিনি বুঝতে পেরেছেন যে তার পিতা মাতা জান্নাতি
@mdsagorahmed675
@mdsagorahmed675 2 жыл бұрын
Onek valo kore bojaia bollen apni tnx sahik 💓💓
@sohelrana-vh7wp
@sohelrana-vh7wp 2 жыл бұрын
আধা ডাক্তারের ন্যায় আধা মুল্লাও বিপদজনক , দুই একটা কিতাব পড়ে নবীজির আব্বা আম্মার শান মুবারকে এলোমেলো কথা বলে। উনি যে হাদীস শরীফ উল্লেখ করলেন সেখানে ‘আমার পিতা এবং তোমার পিতা জাহান্নামে’ দ্বারা তাঁর চাচা আবু তালিবের কথা বুঝিয়েছেন। কারন আরবী ‘আবুন‘ শব্দ দ্বারা চাচাকেও বুঝানো হয় আর উনার আব্বা আম্মা আলাইহিমুস সালাম এবং হযরত ইব্রাহিম আলাইহিস সালাম উনার পিতা সহ নবীজির পূর্ব পুরুষ সকলেই ছিলেন পাক্কা ঈমানদার এবং সেই জামানার সবথেকে আল্লাহওয়ালা ব্যক্তিত্ব মুবারক। যেটা পবিত্র কুরআন শরীফে দেখতে পাই পবিত্র কুরআন শরীফ মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-, “হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনার স্থানান্তরিত হওয়ার বিষয়টিও ছিল সিজদাকারীগণ উনাদের মাধ্যমে।” (পবিত্র সূরা শুয়ারা শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ২১৯) আর হাদীস শরীফে উল্লেখ আছে - নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সালাম তিনি বলেন- “আমার পিতা-মাতা (পূর্বপুরুষ) কেউই কখনও কোন অন্যায় ও অশ্লীল কাজে জড়িত হননি।” (কানযুল উম্মাল শরীফ, ইবনে আসাকীর, বারাহিনে কাতিয়াহ) পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো বর্ণিত হয়েছে, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- “আমি হযরত আদম আলাইহিস সালাম উনার সন্তানগণ উনাদের মধ্যে সর্বোত্তম সম্প্রদায়ের মধ্যেই সর্বদা প্রেরিত হয়েছি। এমনকি আমি যে (কুরাইশ) সম্প্রদায়ের মধ্যে ছিলাম সেটিই ছিলো সর্বোত্তম সম্প্রদায়।” সুবহানাল্লাহ! (বুখারী শরীফ, তাফসীরে মাযহারী শরীফ ৪র্থ খণ্ড ৩০৮ পৃষ্ঠা)
@hasan9.11
@hasan9.11 2 жыл бұрын
@@sohelrana-vh7wp আপনার কথা ভিত্তিহীন কারণ। অন্য হাদীসে এসেছে। রাসূল সাঃ দুঃখে ছিলেন। তাকে জিজ্ঞেস করা হল আপনি কাদছেন কেন? তখন রাসূল সাঃ বলে। আমি আমার মায়ের হয়ে ক্ষমা চাচ্ছিলাম। কিন্তু তিনি আমার কথা ফিরিয়ে দিয়েছেন
@sohelrana-vh7wp
@sohelrana-vh7wp 2 жыл бұрын
@@hasan9.11 কোন দলিলেল ভিত্তিতে বললেন যে আমার কথা ভিত্তিহীন? আমি কি দলিল পেশ করিনি পবিত্র কুরআন শরীফ মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-, “হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনার স্থানান্তরিত হওয়ার বিষয়টিও ছিল সিজদাকারীগণ উনাদের মাধ্যমে।” (পবিত্র সূরা শুয়ারা শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ২১৯) আর হাদীস শরীফে উল্লেখ আছে - নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সালাম তিনি বলেন- “আমার পিতা-মাতা (পূর্বপুরুষ) কেউই কখনও কোন অন্যায় ও অশ্লীল কাজে জড়িত হননি।” (কানযুল উম্মাল শরীফ, ইবনে আসাকীর, বারাহিনে কাতিয়াহ) আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নিজেই ইরশাদ মুবারক করেন, “ আমি সর্বদা পবিত্র পৃষ্ঠ মুবারক হতে পবিত্রা রেহেম শরীফ উনাদের মাঝে স্থানান্তরিত হয়েছি। আমার সকল পূর্বপুরুষ ও মহিলা আলাইহিমুস সালাম উনারা হযরত আদম আলাইহিস সালাম ও হযরত হাওওয়া আলাইহাস সালাম পর্যন্ত অতীত হয়েছেন, উনারা কেহই কাফির ছিলেন না। সুবহানাল্লাহ। (নূরে মুহাম্মাদী, মাওয়াহেব, যারকানী)। সাধারণভাবে যারা কোন নবী -রসূলগণের যুগ পাননি, যাদের নিকট পবিত্র দ্বীনের দাওয়াত পৌঁছেনি এবং যারা দুইজন নবীর মধ্যবর্তী সময়ে ইন্তিকাল করেন এ সময়টাকে বলা হয় ফিত্রাতের যুগ। আর কার শাস্তি হবে আর কার শাস্তি হবে না- এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন “হযরত রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে প্রেরণ করা ছাড়া আমি কাউকে শাস্তি দেই না”। (সুরা বণী ইসরাইল, আয়াত শরীফ ১৫) এছাড়া পবিত্র সূরা আনয়াম শরীফ, আয়াত শরীফ ১৩১ এ মহান আল্লাহ পাক বলেন, “আপনার রব তায়ালা বা প্রতিপালক তিনি কোন জনপদবাসীকে অন্যায় অনবহিত অবস্থায় ধ্বংস করেন না”। সুতরাং দুই নবী আলাইহিমাস সালাম উনাদের মধ্যবর্তী সময়ে ইন্তিকালকারীগণ আহলে ফিতরাত বলে উনাদের হুকুম ব্যতিক্রম। অর্থাৎ তারা শুধু কুফরি ও শিরেকী থেকে মুক্ত থাকেন তাহলে আযাব বা শাস্তি থেকেও মুক্ত থাকবেন। (মাসালিকুল হুনাফা লিস সুয়ুতী) এ পর্যায়ে আমি তিনজন বিখ্যাত ইমাম উনাদের কিতাব থেকে কিছু রেফারেন্স দিচ্ছি। আল্লামা শামী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার লিখিত ফতওয়ায়ে শামী, ইমাম করতুবী রহমতুল্লাহি আলাইহি লিখিত তাযকিরাহ, এবং ইবনে হাজার হায়তামী রহমতুল্লাহি আলাইহি লিখিত আন নি’মাতুল কুব রা আলাল আলাম থেকে । আল্লামা শামী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার লিখিত ফতওয়ায়ে শামীতে আল্লামা নাছীরুদ্দিন বাগদাদীর বরাত দিয়ে উম্মুল মু’মিনীন হযরত সিদ্দিকা আলাইহসা সালাম উনার থেকে বর্ণনা করেন- “ মহান আল্লাহ পাক নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানার্থে উনার সম্মানিত পিতা মাতা আলাইহিমাস সালাম উনাদের উভয়কে জীবিত করেন। অতঃপর উনারা উভয়েই পবিত্র ইসলাম কবুল করেন এবং সাহাবিয়াতের মর্যাদা লাভ করেন। পুনরায় ইন্তিকাল করেন। উনাদের উভয়ের জীবিত হওয়াটা ছিল হযরত ঈসা রুহুল্লা আলাইহিস সালাম উনার মৃতকে জীবিত করার ন্যায়’। ইমাম করতুবী রহমতুল্লাহি আলাইহি লিখিত তাযকিরাহ কিতাবে বর্ণনা করেন, মহান আল্লাহ পাক নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানার্থে উনার সম্মানিত পিতা মাতা আলাইহিমাস সালাম উনাদের উভয়কে এবং চাচা আবু তালিবকে জীবিত করেন। অতঃপর উনার সম্মানিত পিতা-মাতা আলাইহিস সালাম উনাদের উভয়ের পবিত্র ঈমানের বিষয়টি নিশ্চিত করেন’। এই বিষয়টি ইবনে হাজার হায়তামী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার আন নি’মাতুল কুব রা আলাল আলাম কিতাবে বর্ণনা করেন। উনাদের মর্যাদা বৃদ্ধির জন্যই এই ঘটনা সংঘটিত করা হয়।
@amdadullahmiazi3221
@amdadullahmiazi3221 2 ай бұрын
ইয়া আল্লাহ আমাদের সবাইকে শেরেক মুক্ত জীবন নছিব করুন। আমীন আমীন ।ধন্যবাদ আপনাকে হুজুর ।
@omarfarukbinbabul
@omarfarukbinbabul 2 жыл бұрын
আব্দুল্লাহ ইবনু আমর ইবনু আস হতে বর্ণিত: রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন: আমার একটা কথা জানা থাকলে পৌঁছে দাও, বাণী ইসরাইলের কাহিনী অন্যকে বল, যদি আমার নামে কোন কথা বলো আর যে কথা আমি না বলি তাহলে তার থাকার জায়গা জাহান্নাম।( বুখারী হা/৪৬১)
@kusoomarfan2301
@kusoomarfan2301 3 жыл бұрын
Amar apnar nabi paker abba ammi in sha allah jannati jannati jannati
@biplobhosen9598
@biplobhosen9598 2 жыл бұрын
Pagol
@mdshakibmiadev
@mdshakibmiadev 2 жыл бұрын
দলীল?
@mdshakibmiadev
@mdshakibmiadev 2 жыл бұрын
حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا عَفَّانُ، حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ سَلَمَةَ، عَنْ ثَابِتٍ، عَنْ أَنَسٍ، أَنَّ رَجُلاً، قَالَ يَا رَسُولَ اللَّهِ أَيْنَ أَبِي قَالَ ‏"‏ فِي النَّارِ ‏"‏ ‏.‏ فَلَمَّا قَفَّى دَعَاهُ فَقَالَ ‏"‏ إِنَّ أَبِي وَأَبَاكَ فِي النَّارِ ‏"‏ ‏.‏ আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ: জনৈক ব্যক্তি রসূলুল্লাহ্‌ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে জিজ্ঞেস করল, হে আল্লাহর রসূল। আমার পিতা কোথায় আছেন ( জান্নাতে না জাহান্নামে)? রসূলুল্লাহ্‌ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, জাহান্নামে। বর্ণনাকারী বলেন, লোকটি যখন চলে যেতে লাগল, তিনি ডাকলেন এবং বললেন, আমার পিতা এবং তোমার পিতা জাহান্নামে। (ই.ফা. ৩৯৪; ই.সে. ৪০৭) সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ৩৮৮ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
@mdshareef2627
@mdshareef2627 2 жыл бұрын
কিসের ভিত্তিতে এমন জোর দিয়ে বলছেন
@joe_mama92
@joe_mama92 Жыл бұрын
পাগল
@sarifuddinsk3070
@sarifuddinsk3070 3 жыл бұрын
Alhamdulillah,, Zajakumulla,, Khair.
@mdmohiuddinkhan2354
@mdmohiuddinkhan2354 3 жыл бұрын
বেয়াদব
@abulkasham1434
@abulkasham1434 3 жыл бұрын
Janowar
@sohelrana-vh7wp
@sohelrana-vh7wp 2 жыл бұрын
হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনারা প্রত্যেকেই খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে এরূপভাবে মনোনীত যে, উনাদের কারো পিতা-মাতা আলাইহিমাস সালাম উনারা কেউই কাফির কিংবা মুশরিক ছিলেন না। বরং উনাদের মধ্যে অনেকে নবী ও রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের অন্তর্ভুক্ত ছিলেন আর যাঁরা নবী ও রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের অন্তর্ভুক্ত ছিলেন না উনারা ঈমানদার তো অবশ্যই উপরন্তু উনারা ছিলেন উনাদের যুগে মহান আল্লাহ পাক উনার লক্ষস্থল বান্দা ও ওলী উনাদের অন্তর্ভুক্ত। এটাই হচ্ছে পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ, পবিত্র ইজমা ও ক্বিয়াস উনাদের মত এবং আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামায়াত উনাদের মত। এ মতের বিপরীত মত, অর্থ, ব্যাখ্যা, বক্তব্য, লিখনী সবই কুফরীর অন্তর্ভুক্ত। হযরত ইব্রাহীম আলাইহিস সালাম উনার পিতা আযর ছিলেন না উনার চাচা আযর ছিলেন। হযরত ইব্রাহিম আলাইহিস সালাম উনার পিতার নাম মুবারক ছিল 'তারাহ' আলাইহিস সালাম। পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন- “আমি সর্বদা পূত-পবিত্র নারী ও পুরুষ উনাদের মাধ্যমেই স্থানান্তরিত হয়েছি।” সুবহানাল্লাহ! (তাফসীরে কবীর শরীফ- ১৩/৩৯) তিনি আরো বলেন- “আমার পিতা-মাতা (পূর্বপুরুষ) কেউই কখনও কোন অন্যায় ও অশ্লীল কাজে জড়িত হননি।” (কানযুল উম্মাল শরীফ, ইবনে আসাকীর, বারাহিনে কাতিয়াহ) পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো বর্ণিত হয়েছে, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- “আমি হযরত আদম আলাইহিস সালাম উনার সন্তানগণ উনাদের মধ্যে সর্বোত্তম সম্প্রদায়ের মধ্যেই সর্বদা প্রেরিত হয়েছি। এমনকি আমি যে (কুরাইশ) সম্প্রদায়ের মধ্যে ছিলাম সেটিই ছিলো সর্বোত্তম সম্প্রদায়।” সুবহানাল্লাহ! (বুখারী শরীফ, তাফসীরে মাযহারী শরীফ ৪র্থ খণ্ড ৩০৮ পৃষ্ঠা) এ পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার ব্যাখ্যায় কিতাবে বর্ণিত হয়েছে- “নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পিতা (পূর্ব পুরুষ) উনাদের সিলসিলার মধ্যে কেউই কাফির হওয়া সম্ভব নয়।” (তাফসীরে মাযহারী শরীফ ৪র্থ খ- ৩০৮ পৃষ্ঠা) এ সম্পর্কে কিতাবে আরো বর্ণিত রয়েছে- “নিশ্চয়ই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বাপ-দাদাগণ উনারা কেউই মুশরিক ছিলেননা।” (তাফসীরে কবীর শরীফ- ১৩ খণ্ড ৩৯ পৃষ্ঠা)
@techteachpro562
@techteachpro562 Жыл бұрын
আপনি যে রেফারেন্স দিলেন এগুলো একটারও ভিত্তি নাই কারণ মুসলিম শরীফের ২০৩ নাম্বার হাদিসটা পড়েন।
@sohelrana-vh7wp
@sohelrana-vh7wp Жыл бұрын
@@techteachpro562 ইবন হাজার হাইছামী রহ. বলেন, ‘আরবি ভাষায় أب (পিতা) শব্দ দ্বারা চাচাকেও বুঝানো হয়। সুতরাং হাদিসে যে ‘আমার পিতা’ বলা হয়েছে- এর দ্বারা উদ্দেশ্য চাচা আবু তালেব।’ (আলমানহুল মাক্কিয়্যা ১০২)
@mstkarimaakter7879
@mstkarimaakter7879 Жыл бұрын
@@sohelrana-vh7wp তাহলে যে সাহাবী জানতে এসেছিলেন তিনি কি তার নিজের চাচার ব্যপারে জানতে এসেছিলেন? এবং নবী সা: এর মায়ের কবর জিয়ারতের ব্যপারে যে হাদীসটা সেটার ব্যপারে কি বলবেন?
@user-gy8in2sy9b
@user-gy8in2sy9b Ай бұрын
​@@mstkarimaakter7879 আল্লাহর রাসুল সা: কে পরে অনুমতি দেয়া হয়েছে। রাসুল সা: এর মা বাবার কবর জিয়ারাতের জন্য।
@sohelrana-vh7wp
@sohelrana-vh7wp 2 жыл бұрын
কিতাবে বর্ণিত রয়েছে, “হযরত নওফিল ইবনে ফুরাত রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি ছিলেন ৮ম খলীফা হযরত উমর ইবনে আব্দুল আযীয রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার একজন বিশিষ্ট আমিল। তিনি বলেন, সাইয়্যিদুনা হযরত উমর ইবনে আব্দুল আযীয রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি যখন সম্মানিত খিলাফত আলা মিনহাজিন নুবুওওয়াহ মুবারক উনার মসনদ মুবারক-এ অধিষ্ঠিত, ওই সময় উনার খিলাফত মুবারক উনার অধীনে শাম দেশের একজন বিশ্বস্ত কাতিব ছিলো। সে শাম দেশের এক এলাকায় এমন এক ব্যক্তিকে কাজে নিয়োগ দিলো, যার পিতা ছিলো যিন্দিকের অভিযোগে অভিযুক্ত। এই সংবাদটি যখন আমীরুল মু’মিনীন হযরত উমর ইবনে আব্দুল আযীয রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার খিদমত মুবারক-এ পেশ করা হলো, তখন তিনি সেই কাতিবকে আহ্বান করলেন এবং বললেন, তোমার ধারণা কী, তোমার কী হলো যে, সম্মানিত মুসলমান উনাদের এলাকাসমূহের এক এলাকায় এমন এক ব্যক্তিকে কাজে নিয়োগ দিয়েছো, যার পিতা যিন্দিকের অভিযোগে অভিযুক্ত? সে বললো, মহান আল্লাহ পাক তিনি আমীরুল মু’মিনীন উনাকে ইছলাহ হাদিয়া করুন, এতে আমার দোষ কী! নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত আব্বাজান আলাইহিস সালাম তিনি তো মুশরিক ছিলেন। না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ! অন্য বর্ণনায় এসেছে, তখন ওই ব্যক্তি বললো, আমি যাকে কাজে নিয়োগ দিয়েছি (তার পিতা যিন্দিক) তাতে তার সমস্যা কী? নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত আব্বাজান আলাইহিস সালাম তিনি তো কাফির ছিলেন। না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ! এতে তো নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কোনো ক্ষতি হয়নি। না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ! না‘ঊযুবিল্লাহ! এই কথা শুনে হযরত উমর ইবনে আব্দুল আযীয রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি অত্যন্ত কঠিনভাবে রেগে গেলেন, তার প্রতি কঠিন অসন্তুষ্ট হলেন। হযরত উমর ইবনে আব্দুল আযীয রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বললেন, হায়! অতঃপর তিনি নিশ্চুপ হয়ে গেলেন। (তিনি হতভম্ব হয়ে গেলেন।) তারপর তিনি মাথা মুবারক উত্তোলন করে বললেন, আমি কি তার জিহ্বা কেটে দিবো না? আমি কি তার হাত ও পা কেটে দিবো না? আমি কি তার গর্দান উড়িয়ে দিবো না? অতঃপর তিনি তাকে বললেন, আমি যতদিন দুনিয়ার যমীনে অবস্থান করবো, তুমি সম্মানিত খিলাফত মুবারক উনার অধীনে কোনো কাজ করতে পারবে না। অপর বর্ণনায় এসেছে, অতঃপর তিনি বললেন, তুমি এই দৃষ্টান্ত দিচ্ছো, এটা বলে তিনি উক্ত ব্যক্তিকে সাথে সাথে বরখাস্ত করে দিলেন।” সুবহানাল্লাহ! (মাসালিকুল হুনাফা লিস সুয়ূত্বী ৩৭ পৃ., আল হাওই লিস সুয়ত্বী ২/২৮০, সুবুলুল হুদা ওয়ার রশাদ ১/২৬১, তারীখুল ইসলাম লিয যাহাবী ৭/৯৮, ইবনে আসাকির, আল ওয়াফী বিল ওফাইয়াত ৫/১২৬, যম্মুল কালাম ও আহলুহু ৫/৩৩ ইত্যাদি) উপরোক্ত ঘটনা থেকে বুঝা যায় যারা হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত আব্বা আলাইহিমুস সালাম এবং উনার সম্মানিত আম্মা আলাইহাস সালাম উনাদের সম্পর্কে জাহান্নাম শব্দ ব্যবহার করবে তারা কত বড় বেয়াদব।
@sakibkhan-wx7et
@sakibkhan-wx7et 2 жыл бұрын
রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর পিতা মাতা জান্নাতি তার প্রমাণ kzbin.info/www/bejne/p3aconRqjrKKpdU
@sohelrana-vh7wp
@sohelrana-vh7wp 2 жыл бұрын
তার বক্তব্য শুদ্ধ হয় নি। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সকল নবী ও রসূলগণের রসূল হিসেবে আসার বিষয়টি যেমন সর্বোচ্চ মর্যাদা ও ফযীলতের বিষয় ঠিক তেমনি উনি যে সকল সম্মানিত ব্যক্তিত্ববান মানুষের মধ্য দিয়ে পৃথিবীতে আগমন করেছেন অর্থাৎ উনার সম্মানিত পিতা মাতা সহ উপরের দিকের সকল পূর্ব পুরুষ-মহিলা আলাইহিমুস সালাম উনারা সকলেই তাওহীদপন্থী , ঈমানদার, নেককার, পরহেযগার ও চরিত্রবান ছিলেন। সুবহানাল্লাহ। উনার পূর্বপুরুষগণের মধ্যে অনেকেই ছিলেন সম্মানিত নবী ও রসূল আলাইহিমুস সালাম। আর যারা নবী ও রসূল হিসেবে আসেননি, উনারা ছিলেন যার যার সময়কার সর্বশ্রেষ্ঠ ব্যক্তিত্ব, সর্বশ্রেষ্ঠ মুত্তাকী। সুবহানাল্লাহ। এ বিষয় প্রমাণের জন্য একটি আয়াত শরীফই যথেষ্ট। পবিত্র সূরা শুয়ারা শরীফ উনার ২১৯ নম্বর আয়াত শরীফে মহান আল্লাহ পাক ইরশাদ মুবারক করেন “ আমি আপনাকে সিজদাকারী (তাওহীদপন্থী, ঈমানদার মুত্তাকী) গণের মাধ্যমে স্থানান্তরিত করেছি”। সুবহানাল্লাহ। আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নিজেই ইরশাদ মুবারক করেন, “ আমি সর্বদা পবিত্র পৃষ্ঠ মুবারক হতে পবিত্রা রেহেম শরীফ উনাদের মাঝে স্থানান্তরিত হয়েছি। আমার সকল পূর্বপুরুষ ও মহিলা আলাইহিমুস সালাম উনারা হযরত আদম আলাইহিস সালাম ও হযরত হাওওয়া আলাইহাস সালাম পর্যন্ত অতীত হয়েছেন, উনারা কেহই কাফির ছিলেন না। সুবহানাল্লাহ। (নূরে মুহাম্মাদী, মাওয়াহেব, যারকানী)। সাধারণভাবে যারা কোন নবী -রসূলগণের যুগ পাননি, যাদের নিকট পবিত্র দ্বীনের দাওয়াত পৌঁছেনি এবং যারা দুইজন নবীর মধ্যবর্তী সময়ে ইন্তিকাল করেন এ সময়টাকে বলা হয় ফিত্রাতের যুগ। আর কার শাস্তি হবে আর কার শাস্তি হবে না- এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন “হযরত রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে প্রেরণ করা ছাড়া আমি কাউকে শাস্তি দেই না”। (সুরা বণী ইসরাইল, আয়াত শরীফ ১৫) এছাড়া পবিত্র সূরা আনয়াম শরীফ, আয়াত শরীফ ১৩১ এ মহান আল্লাহ পাক বলেন, “আপনার রব তায়ালা বা প্রতিপালক তিনি কোন জনপদবাসীকে অন্যায় অনবহিত অবস্থায় ধ্বংস করেন না”। সুতরাং দুই নবী আলাইহিমাস সালাম উনাদের মধ্যবর্তী সময়ে ইন্তিকালকারীগণ আহলে ফিতরাত বলে উনাদের হুকুম ব্যতিক্রম। অর্থাৎ তারা শুধু কুফরি ও শিরেকী থেকে মুক্ত থাকেন তাহলে আযাব বা শাস্তি থেকেও মুক্ত থাকবেন। (মাসালিকুল হুনাফা লিস সুয়ুতী) সম্মানিত শরীয়তের ফতোয়া যদি এরুপ হয়ে থাকে তাহলে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত পিতা মাতা আলাইহিমাস সালাম উনাদের বিষয়টি কি হবে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। উনারা উভয়েই পবিত্র দ্বীনে হানীফের উপর কায়িম ছিলেন এবং উনারা কখনো তাওহীদবিরোধী কোন আমল করেন নি- এ বিষয়ে সকল ইমাম-মুজতাহিদ উনারা একমত ।
@mdrais4112
@mdrais4112 2 жыл бұрын
আল্লাহর রাসুল বলেছেন আমার বাবা জাহান্নামি সেখানে আর দলিল এর দরকার আছে।🤔🤔🤔🤔🤔🤔🤔 কুফরি অবস্থায় মারা গেলে শিরক করে মারাগেলে আল্লাহ ক্ষমা করেনা।
@jasimgaun499
@jasimgaun499 2 жыл бұрын
তুই একটা মহান মর্খ chda
@md.mahbuburrahmanmd.mahbub8980
@md.mahbuburrahmanmd.mahbub8980 Жыл бұрын
Tui ki bolco tory juta pita koro sobai dalali korey ibney timiya nojdir dalali korey tui sohi tablet kha khobis
@mohammadrajib5065
@mohammadrajib5065 Жыл бұрын
Tui Janis Allah map korle tor ki
@kholilakunji2885
@kholilakunji2885 2 жыл бұрын
সরাসরি না বলে কী বঝাচ্ছেন,,,,,
@kusoomarfan2301
@kusoomarfan2301 3 жыл бұрын
Nayujubillah
@mustofahassan2422
@mustofahassan2422 2 жыл бұрын
Ahle habis DER Gon hache trader antore bis moke misti
@evanmedia-tv6314
@evanmedia-tv6314 2 жыл бұрын
নবীর দুশমন
@md.mahbuburrahmanmd.mahbub8980
@md.mahbuburrahmanmd.mahbub8980 Жыл бұрын
Right
@nazmaazizur1689
@nazmaazizur1689 Жыл бұрын
বুঋাতে চাচ্ছেন আপনি বন্ধু
@bishubishu4059
@bishubishu4059 3 жыл бұрын
ধন্যবাদ সায়েক আমার প্রশ্ন নবীজির পিতা মাতা মুসলিম ছিলেন নাকি ও মুসলিম ছিলেন নবীজি কি মুসলিম হয়ে জন্মগ্রহণ করেছে নাকি ও মুসলিম হয়ে জন্মগ্রহণ করেছে হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম এর আগে যে সমস্ত নবী এসেছিলেন তাহলে কি তারা মুসলিম ছিলেন না কারো যদি জানা থাকে তাহলে হাদিস গুলো উল্লেখ করে দিবেন সবাইকে ধন্যবাদ
@afrozaaktar1011
@afrozaaktar1011 2 жыл бұрын
ভাইয়া দুনিয়াতে কেউই অমুসলিম হয়ে জন্মায় না আল্লাহ তায়া’লা সকল মানুষকে মুসলিম বানিয়ে দুনিয়াতে পাঠান তার পর তারা শয়তানের প্রতারণায় পরে ভিন্ন দলে বিভক্ত হয়,,, আর ভাই প্রমান হিসেবে বলতে গেলে অনেক হাদীস আছে এবং আল্লাহ কুরানেও বলেছেন যে আমি প্রতিটি মানুষ দুনিয়াতে পাঠাই মুসলিম হিসেবে আর তার জলন্ত প্রমাণ আদম আঃ সঃ তিনি একজন নবী ছিলেন আর নবী নিশ্চয়ই অমুসলিম হতে পারেনা এবং সেই আদম আঃ সঃ থেকেই সকল মানুষের সৃষ্টি ,,ভাই আসা করি উত্তর টা পেয়েছেন
@bishubishu4059
@bishubishu4059 2 жыл бұрын
@@afrozaaktar1011 ভাই মনগড়া কথা আমার সাথে কম বলেন হাদিস অনুসারে কথা বলেন তুমি বলেছ পৃথিবীতে সব মানুষ মুসলিম হয়ে জন্মায় তোমাকে একটি প্রশ্ন করি একটি রাস্তার পাশে দুটি শিশু বসে রয়েছে তারা ঠিকমত কথা বলতে পারেনা একজন হলো হিন্দু ছেলে আরেকজন হল মুসলমানের ছেলে তাহলে সেখান থেকে কিভাবে বের করবে কে হিন্দু কে মুসলিম
@sohelrana-vh7wp
@sohelrana-vh7wp 2 жыл бұрын
আধা ডাক্তারের ন্যায় আধা মুল্লাও বিপদজনক , দুই একটা কিতাব পড়ে নবীজির আব্বা আম্মার শান মুবারকে এলোমেলো কথা বলে। উনি যে হাদীস শরীফ উল্লেখ করলেন সেখানে ‘আমার পিতা এবং তোমার পিতা জাহান্নামে’ দ্বারা তাঁর চাচা আবু তালিবের কথা বুঝিয়েছেন। কারন আরবী ‘আবুন‘ শব্দ দ্বারা চাচাকেও বুঝানো হয় আর উনার আব্বা আম্মা আলাইহিমুস সালাম এবং হযরত ইব্রাহিম আলাইহিস সালাম উনার পিতা সহ নবীজির পূর্ব পুরুষ সকলেই ছিলেন পাক্কা ঈমানদার এবং সেই জামানার সবথেকে আল্লাহওয়ালা ব্যক্তিত্ব মুবারক। যেটা পবিত্র কুরআন শরীফে দেখতে পাই পবিত্র কুরআন শরীফ মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-, “হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনার স্থানান্তরিত হওয়ার বিষয়টিও ছিল সিজদাকারীগণ উনাদের মাধ্যমে।” (পবিত্র সূরা শুয়ারা শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ২১৯) আর হাদীস শরীফে উল্লেখ আছে - নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সালাম তিনি বলেন- “আমার পিতা-মাতা (পূর্বপুরুষ) কেউই কখনও কোন অন্যায় ও অশ্লীল কাজে জড়িত হননি।” (কানযুল উম্মাল শরীফ, ইবনে আসাকীর, বারাহিনে কাতিয়াহ) পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো বর্ণিত হয়েছে, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- “আমি হযরত আদম আলাইহিস সালাম উনার সন্তানগণ উনাদের মধ্যে সর্বোত্তম সম্প্রদায়ের মধ্যেই সর্বদা প্রেরিত হয়েছি। এমনকি আমি যে (কুরাইশ) সম্প্রদায়ের মধ্যে ছিলাম সেটিই ছিলো সর্বোত্তম সম্প্রদায়।” সুবহানাল্লাহ! (বুখারী শরীফ, তাফসীরে মাযহারী শরীফ ৪র্থ খণ্ড ৩০৮ পৃষ্ঠা)
@bishubishu4059
@bishubishu4059 2 жыл бұрын
@@sohelrana-vh7wp আপনার কথায় ধরে নিলাম কাজী ইব্রাহীম কম বুঝে কাজী ইব্রাহিমের মত আরো অনেকেই একই বক্তব্য দিয়েছে তাদেরকে কী বলবেন তারাও কি কম বুঝ তাহলে কোনটি সত্য আপনার টা নাকি কাজী ইব্রাহিমের মত অনেকেই বক্তব্য দিয়েছে সেটা আমার একটাই প্রশ্ন আপনি কোন মাদ্রাসায় লেখাপড়া করেছেন কাজী ইব্রাহীম এর মত যারা বয়ান করেছে তারা কোন মাদ্রাসায় লেখাপড়া করেছে
@sohelrana-vh7wp
@sohelrana-vh7wp 2 жыл бұрын
​@@bishubishu4059 আপনাকে একটা কথা বলি মাদ্রাসা শুরু হয়েছে নবীজির জামানার ৫০০ বছর পরে। তাহলে এর মধ্যে যারা এসেছেন উনারা কি মাদ্রাসায় পড়াশুনা করেছেন? দেখুন মাদ্রাসায় পরে যদি সব শিখা যেত তাহলে দেশের এই অবস্থা হতো না। আর আমি কিন্তু দলিল দিলাম তার পর কথা থাকার কথা না। দেখুন হয়ত আপনি কাজী ইব্রাহীম সাহেব কে অনেক মহব্বত করেন তাই আপনি আমার কমেন্ট মানতে পারলেন না । কিন্তু ভাই ইসলামের উছুল সম্পর্কে জানতে হবে। আমাদের নবীজির আব্বা আম্মা জাহান্নামি এই কথা কিভাবে বললো? পূর্ববর্তী আলেমগণ এই বিষয়ে কি বলেছেন সেই গুলো অবশ্যই তার দেখা উচিত ছিলো। যারা বলে নবীজির আব্বা আম্মা জাহান্নামি (নাউযুবিল্লাহ) তাদের নিম্নোক্ত কুরআন শরীফ ও হাদীস শরীফ এর ব্যাখ্যা দিতে বলবেন- পবিত্র কুরআন শরীফ মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-, “হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনার স্থানান্তরিত হওয়ার বিষয়টিও ছিল সিজদাকারীগণ উনাদের মাধ্যমে।” (পবিত্র সূরা শুয়ারা শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ২১৯) আর হাদীস শরীফে উল্লেখ আছে - নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সালাম তিনি বলেন- “আমার পিতা-মাতা (পূর্বপুরুষ) কেউই কখনও কোন অন্যায় ও অশ্লীল কাজে জড়িত হননি।” (কানযুল উম্মাল শরীফ, ইবনে আসাকীর, বারাহিনে কাতিয়াহ) পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো বর্ণিত হয়েছে, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- “আমি হযরত আদম আলাইহিস সালাম উনার সন্তানগণ উনাদের মধ্যে সর্বোত্তম সম্প্রদায়ের মধ্যেই সর্বদা প্রেরিত হয়েছি। এমনকি আমি যে (কুরাইশ) সম্প্রদায়ের মধ্যে ছিলাম সেটিই ছিলো সর্বোত্তম সম্প্রদায়।” সুবহানাল্লাহ! (বুখারী শরীফ, তাফসীরে মাযহারী শরীফ ৪র্থ খণ্ড ৩০৮ পৃষ্ঠা) “তাফসীরে মাযহারী” কিতাব উনার ৩য় খণ্ডের ২৫৬ পৃষ্ঠায় আরো উল্লেখ রয়েছে- والعرب يطلقون الاب على العم. অর্থ : “আরববাসীরা الاب (আল আবু) শব্দটি চাচার ক্ষেত্রেও ব্যবহার করেন।” তাফসীরে কবীর কিতাবের ১৩তম খণ্ডের ৩৮ পৃষ্ঠায়ও অনুরূপ উল্লেখ রয়েছে। সুতরাং, পবিত্র সূরা আনআম শরীফ উনার ৭৪নং আয়াত শরীফে ابيه ازر এর অর্থ হলো আযর হযরত ইবরাহীম আলাইহিস সালাম উনার চাচা। উনার পিতা নন। এ সম্পর্কে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে এসেছে- عن حضرت ابن عباس رضى الله تعالى عنه ان ابا ابراهيم عليه السلام لم يكن اسمه ازر وانما كان اسمه تارح عليه السلام অর্থ : “রঈসুল মুফাসসিরীন হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, নিশ্চয়ই হযরত ইবরাহীম আলাইহিস সালাম উনার পিতার নাম আযর নয়। বরং উনার পিতার নাম মুবারক হলো হযরত তারাহ আলাইহিস সালাম।” (ইবনে আবি হাতিম শরীফ, ইবনে কাছীর শরীফ- ৩/২৪৮) এ সম্পর্কে তাফসীরে কবীর শরীফ ১৩/৩৮ পৃষ্ঠায় আরো উল্লেখ রয়েছে- ان والد ابراهيم عليه السلام كان تارح وازر كان عما له والعم قد يطلق عليه اسم الاب. অর্থ : “নিশ্চয়ই হযরত ইবরাহীম আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত পিতা ছিলেন হযরত তারাহ আলাইহিস সালাম। আর আযর ছিলো উনার চাচা। এবং আম্মুন (চাচা) শব্দটি কখনও ‘ইসমুল আব’ অর্থাৎ পিতা নামে ব্যবহৃত হয়।”
@Alamin1995media
@Alamin1995media Жыл бұрын
নবীজির পিতা মাতা কে জাহান্নামি না বলে, ঐ রাবীকে জাহান্নামি বলা অনেক উত্তম।
@rakibsheikh3189
@rakibsheikh3189 Жыл бұрын
নাউজুবিল্লাহ
@CentralofKuwait-qt3sn
@CentralofKuwait-qt3sn Жыл бұрын
আবেগ দিয়ে কথা বলা বাদ দেন ভাই।
@md.tofazzalhossain2723
@md.tofazzalhossain2723 Жыл бұрын
নাউজুবিল্লাহ
@Alamin1995media
@Alamin1995media Жыл бұрын
গায়ে লাগছে
@user-pl4pg3dn1m
@user-pl4pg3dn1m 6 ай бұрын
এ বক্তা তো কাফের অনেক দলিল আছে
@mdrais4112
@mdrais4112 2 жыл бұрын
মুসলিমের হাদিস নং ৩০২
@techteachpro562
@techteachpro562 Жыл бұрын
২০৩ নাম্বার হবে ভাইজান
@bulbulahmad849
@bulbulahmad849 3 жыл бұрын
আপনারা কখন যে কি বলেন তা নিজেই জানেননা। নবীজির বাবা-মা জান্নাতে যাবেনা শুধু আপনি গেলেই হবে।
@sakirsagor1868
@sakirsagor1868 3 жыл бұрын
Apni aro ektu study koren, ei bapare muslim e sohih hadis ase.
@ohi4884
@ohi4884 3 жыл бұрын
Ibrahim (A.) pita o kintu jahannami.
@sohelrana-vh7wp
@sohelrana-vh7wp 2 жыл бұрын
@@sakirsagor1868 আধা ডাক্তারের ন্যায় আধা মুল্লাও বিপদজনক , দুই একটা কিতাব পড়ে নবীজির আব্বা আম্মার শান মুবারকে এলোমেলো কথা বলে। উনি যে হাদীস শরীফ উল্লেখ করলেন সেখানে ‘আমার পিতা এবং তোমার পিতা জাহান্নামে’ দ্বারা তাঁর চাচা আবু তালিবের কথা বুঝিয়েছেন। কারন আরবী ‘আবুন‘ শব্দ দ্বারা চাচাকেও বুঝানো হয় আর উনার আব্বা আম্মা আলাইহিমুস সালাম এবং হযরত ইব্রাহিম আলাইহিস সালাম উনার পিতা সহ নবীজির পূর্ব পুরুষ সকলেই ছিলেন পাক্কা ঈমানদার এবং সেই জামানার সবথেকে আল্লাহওয়ালা ব্যক্তিত্ব মুবারক। যেটা পবিত্র কুরআন শরীফে দেখতে পাই পবিত্র কুরআন শরীফ মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-, “হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনার স্থানান্তরিত হওয়ার বিষয়টিও ছিল সিজদাকারীগণ উনাদের মাধ্যমে।” (পবিত্র সূরা শুয়ারা শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ২১৯) আর হাদীস শরীফে উল্লেখ আছে - নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সালাম তিনি বলেন- “আমার পিতা-মাতা (পূর্বপুরুষ) কেউই কখনও কোন অন্যায় ও অশ্লীল কাজে জড়িত হননি।” (কানযুল উম্মাল শরীফ, ইবনে আসাকীর, বারাহিনে কাতিয়াহ) পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো বর্ণিত হয়েছে, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- “আমি হযরত আদম আলাইহিস সালাম উনার সন্তানগণ উনাদের মধ্যে সর্বোত্তম সম্প্রদায়ের মধ্যেই সর্বদা প্রেরিত হয়েছি। এমনকি আমি যে (কুরাইশ) সম্প্রদায়ের মধ্যে ছিলাম সেটিই ছিলো সর্বোত্তম সম্প্রদায়।” সুবহানাল্লাহ! (বুখারী শরীফ, তাফসীরে মাযহারী শরীফ ৪র্থ খণ্ড ৩০৮ পৃষ্ঠা)
@ahnaftahmid4431
@ahnaftahmid4431 Жыл бұрын
Tr
@masudulalam7307
@masudulalam7307 2 жыл бұрын
জনাব নবীকরিম সাঃ এর পিতা ও মাতা জান্নাতী না জাহাননামি এসব নিয়ে যারা ভাবেন তাদের অন্তর পাপে পুর্ন। তাই আমি আপনার মাধ্যমে সমগ্র আলেম সমাজ ও সাধারণ মানুষের নিকট বলছি মনে রাখবেন আল্লাহর রাসুল সাঃ কে আল্লাহপাক একটি প্রার্থনা করার অনুমতি দিয়েছেন যা প্রত্যেক নবী রসুল কে আল্লাহপাক দিয়েছেন যা প্রত্যেক নবী রসুল এই দুনিয়াতে আল্লাহর নিকট থেকে চেয়ে নিয়েছেন আর নবীকরিম সাঃ আল্লাহর নিকট প্রার্থনা করে অনুমতি নিয়েছেন কেয়ামতের হাশরের ময়দানে সেই আল্লাহর দেওয়া অনুমতি তিনি প্রয়োগ করবেন। তখন জবাবে আল্লাহপাক বলেন হে মোহাম্মদ হে আমার হাবিব আপনার আমার নিকট চাইতে হবে না আপনি যা চাইবেন তা আমি জানি তাই আপনার চাইবার আগেই আমি আপনার চোখ শিতল করে দিবো অর্থাৎ আল্লাহপাক পুর্ন করে দিবেন। আল্লাহ পাক আমাদের সবাইকে পরিপূর্ণ ঈমান ও হেদায়েত দান করুন । আমিন । ধন্যবাদ ।
@sakibkhan-wx7et
@sakibkhan-wx7et 2 жыл бұрын
রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর পিতা মাতা জান্নাতি তার প্রমাণ kzbin.info/www/bejne/p3aconRqjrKKpdU
@Zammat-ry2kr
@Zammat-ry2kr 4 ай бұрын
মাথার তার কি ছিড়ে গেছে নাকি? মুসলমানদের জন্য নবিজী সুপারিশ করতে পারবেন কিন্তু নবীজির বাবা মা কি মুসলমান ছিলেন? বাপের বেটা হয়ে থাকলে একটা দলিল দেখান।
@RakibKhan-su7jy
@RakibKhan-su7jy 3 жыл бұрын
দুনিয়াতে আল্লাহ কখনোই নির্দিষ্ট করে দেন নি যে কারা জান্নাতি আর কারা জাহান্নামী l এমনকি নবী রাসূলদেরকেও আল্লাহ কখনো বলেন নি যে তুমি জান্নাতে যাবে নাকি জাহান্নামে l যে বিষয় আল্লাহ নির্ধারণ করবেন তা নিয়ে দুনিয়াতে ফয়সালা করা উচিত না যে কে জান্নাতি আর কে জাহান্নামী l যে ওয়াজি নবী (সা ) এর মা বাবাকে জাহান্নামী বানিয়েছে তার কাছে প্রশ্ন সে কি জান্নাতে গিয়ে দেখে এসেছেন ? ,নাকি তার উপর ওহী নাজিল হয়েছে ?
@md.abulkashem1062
@md.abulkashem1062 3 жыл бұрын
না বুঝে মন্তব্য করলেন।
@makkahmakkah5698
@makkahmakkah5698 3 жыл бұрын
কি বলবো এক একজনের একএক কথা
@alihasan-qc1wy
@alihasan-qc1wy 3 жыл бұрын
কোরআন কোন দিন পড়েছেন?? মনে হয় না? কারা জান্নাতে যাবে আর কারা জাহান্নামে যাবে সেটি কি আল্লাহ কোরআনে উল্লেখ করেননি? জান্নাত যাওয়ার প্রথম শর্ত হলো বিশুদ্ধ ঈমান থাকতে হবে। কোন অবস্থাতেই আল্লাহর সাথে শির্ক করা যাবে না। মহান আল্লাহ চাইলে পাহাড় সমান পাপও ক্ষমা করে দিতে পারেন কিন্তু তার সাথে শির্ক করার গুনাহ কখনো ক্ষমা করবেন না।
@RakibKhan-su7jy
@RakibKhan-su7jy 3 жыл бұрын
@@alihasan-qc1wy কুরআন আমি গবেষণা করি তাই আপনার কাছ থেকে নতুন করে শেখার প্রয়োজন নেই যে জান্নাত কিংবা জাহান্নামে কে বা কারা যাবে l
@tishaaktar1321
@tishaaktar1321 2 жыл бұрын
শালা মুরুক্কর মতো কথা বলস কেন
@anis9312
@anis9312 3 жыл бұрын
নাউজুবিল্লাহ।
@mdarfinrakib
@mdarfinrakib Жыл бұрын
Apni Holen Akjon Vondo Apnar Kotha Kane Niye Labh Nai
@SharifulIslam-ph9sy
@SharifulIslam-ph9sy 3 жыл бұрын
বক্তা যা বলেছেন তা নবীর সহীহ হাদিস। আর নবীর হাদিস অস্বীকারকারীর অবস্থা কি হবে তা আল্লাহ বলে দিয়েছেন।পারলে কোরআন পড়ে নিবেন।
@mustofahassan2422
@mustofahassan2422 2 жыл бұрын
Moslim sarif a je hadis ta aseche Ta rabite problem ache . without it AI hadis hokom Rohit Hoye geche
@md.mobarokhossen7778
@md.mobarokhossen7778 2 жыл бұрын
আরে বেটা তুমি কোর‌আন দেখো। কোরআনেই বলা আছে নবীর পিতা মাতা জান্নাতি।
@rakibsheikh3189
@rakibsheikh3189 Жыл бұрын
@@md.mobarokhossen7778 কোন সুরায় কত তম আয়াতে বলেছে, দেখি কত বড় কুরআন বুঝনে ওয়ালা আপনি
@himu6712
@himu6712 Жыл бұрын
@@md.mobarokhossen7778 কোথায় আছে? বলেন দেখি 😂😂😂😂😂 কোথায় থেকে আসেন আপনারা?
@childcare1208
@childcare1208 3 жыл бұрын
এই ধরণের ভিডিও অাপলোড না করাই ভালো।
@shehabuddin5199
@shehabuddin5199 3 жыл бұрын
7.Ashmane.7jon.nobi.ase. Nobijir.dushmon.shala
@rezaulkarim5277
@rezaulkarim5277 3 жыл бұрын
ঠিক ঠিক আমিন
@mdmohiuddinkhan2354
@mdmohiuddinkhan2354 3 жыл бұрын
বেয়াদব
@rezaulkarim5277
@rezaulkarim5277 3 жыл бұрын
@@mdmohiuddinkhan2354 👉🐕
@sohelrana-vh7wp
@sohelrana-vh7wp 2 жыл бұрын
আধা ডাক্তারের ন্যায় আধা মুল্লাও বিপদজনক , দুই একটা কিতাব পড়ে নবীজির আব্বা আম্মার শান মুবারকে এলোমেলো কথা বলে। উনি যে হাদীস শরীফ উল্লেখ করলেন সেখানে ‘আমার পিতা এবং তোমার পিতা জাহান্নামে’ দ্বারা তাঁর চাচা আবু তালিবের কথা বুঝিয়েছেন। কারন আরবী ‘আবুন‘ শব্দ দ্বারা চাচাকেও বুঝানো হয় আর উনার আব্বা আম্মা আলাইহিমুস সালাম এবং হযরত ইব্রাহিম আলাইহিস সালাম উনার পিতা সহ নবীজির পূর্ব পুরুষ সকলেই ছিলেন পাক্কা ঈমানদার এবং সেই জামানার সবথেকে আল্লাহওয়ালা ব্যক্তিত্ব মুবারক। যেটা পবিত্র কুরআন শরীফে দেখতে পাই পবিত্র কুরআন শরীফ মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-, “হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনার স্থানান্তরিত হওয়ার বিষয়টিও ছিল সিজদাকারীগণ উনাদের মাধ্যমে।” (পবিত্র সূরা শুয়ারা শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ২১৯) আর হাদীস শরীফে উল্লেখ আছে - নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সালাম তিনি বলেন- “আমার পিতা-মাতা (পূর্বপুরুষ) কেউই কখনও কোন অন্যায় ও অশ্লীল কাজে জড়িত হননি।” (কানযুল উম্মাল শরীফ, ইবনে আসাকীর, বারাহিনে কাতিয়াহ) পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো বর্ণিত হয়েছে, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- “আমি হযরত আদম আলাইহিস সালাম উনার সন্তানগণ উনাদের মধ্যে সর্বোত্তম সম্প্রদায়ের মধ্যেই সর্বদা প্রেরিত হয়েছি। এমনকি আমি যে (কুরাইশ) সম্প্রদায়ের মধ্যে ছিলাম সেটিই ছিলো সর্বোত্তম সম্প্রদায়।” সুবহানাল্লাহ! (বুখারী শরীফ, তাফসীরে মাযহারী শরীফ ৪র্থ খণ্ড ৩০৮ পৃষ্ঠা)
@user-pl4pg3dn1m
@user-pl4pg3dn1m 6 ай бұрын
জে আললা রাসুলুল্লাহ সাঃ এর মা বাবা কে মাফ করবেনা সে আললা আমি মানি না
@mdarifin8406
@mdarifin8406 6 ай бұрын
আপনার মানা না মানায় কিছু আশে জায়না
@tntgamer2482
@tntgamer2482 2 ай бұрын
কাফের হয়ে গিয়েছেন এই বক্তব্যের মাধ্যমে।। যত দ্রুত সম্ভব তওবা করে ফিরে আসেন অথবা জাহান্নাম ব্যাতীত কিছু পাবেন না। বল*দের গরের বল*দ নবিজির বাবা মা এর ফয়সালার জন্য যদি আল্লাহ রেই না মানিশ তাইলে আর কিসের মুসলমান হইলি?? আল্লাহ মহান, নাকি নবিজির বাবা মা?!!! কুরআন হাদিসের দলিল অনুযায়ী যা বুঝা যায় তা হলো,,, নবীজীর পিতা মাতার আখিরাত খুব একটা ভালো নয়,, বাকিটা আল্লাহ জানে.. তো এইসব বাদ দিয়ে শুধু আবেগ দিয়ে কি ধর্ম চলে নাকি?? মদন
@mdmohiuddinkhan2354
@mdmohiuddinkhan2354 3 жыл бұрын
তুই নামাজ পড়িয়া কি করবী
@lalmiamondol7690
@lalmiamondol7690 2 жыл бұрын
উনি নাকি গবেষণা করেন। পবিত্র কুরআন ভালোভাবে পড়েন। নবী(সঃ) এর মাতা পিতা জান্নাতি এটা পবিত্র কুরআনেই আছে।
@nayanahmad76
@nayanahmad76 2 жыл бұрын
সূরা আয়াত বলেন....?
@mohinmiah7515
@mohinmiah7515 2 жыл бұрын
পারবে না
@lalmiamondol7690
@lalmiamondol7690 2 жыл бұрын
​@@nayanahmad76 পবিত্র কুরআনের 28 নাম্বার সূরার 46 নাম্বার আয়াত 36 নাম্বার সূরার 6 নাম্বার আয়াত 17 নাম্বার সূরার 15 নাম্বার আয়াত 6 নাম্বার সূরার 131 নাম্বার আয়াতগুলো ভালোভাবে পড়লেই পেয়ে যাবেন। ধন্যবাদ
@sakibkhan-wx7et
@sakibkhan-wx7et 2 жыл бұрын
@@nayanahmad76 রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর পিতা মাতা জান্নাতি তার প্রমাণ kzbin.info/www/bejne/p3aconRqjrKKpdU
@rakibsheikh3189
@rakibsheikh3189 Жыл бұрын
@@lalmiamondol7690 মিথ্যাবাদি হওয়ার জন্য এই টুকুই যথেষ্ট,
@user-kq8ob3ny1t
@user-kq8ob3ny1t 3 жыл бұрын
নাউজুবিল্লাহ
@alamgirhosen1021
@alamgirhosen1021 3 жыл бұрын
আপনার আরো পড়া উচিত। বেয়াদপ ।
@md.abulkashem1062
@md.abulkashem1062 3 жыл бұрын
আপনি শায়েখকে গালি দিলেন কেন? আপনি নিজে কতটুকু পড়েছেন?
@mdmohiuddinkhan2354
@mdmohiuddinkhan2354 3 жыл бұрын
@@md.abulkashem1062 নবিজির পিতা মাতা জান্নাতি এই সম্পর্কে পড়ার দরকার নাই
@nahidhasan7843
@nahidhasan7843 3 жыл бұрын
নবীজীর বাবা মা জান্নাতি না জাহান্নামি এর সাথে ঈমানের কোন সম্পর্ক আছে?অনাদের কি হবে আল্লাহ ভাল জানেন।আগে নিজের চিন্তা করেন অন্যদের গালি না দিয়ে। হুজুর হাদিস দিয়ে কথা বলেছেন এতে ওনার দোষ কোথায়।
@tanvirhassan237
@tanvirhassan237 2 жыл бұрын
আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ একদা এক ব্যাক্তি বললো, হে আল্লাহর রাসুল! আমার পিতা কোথায়? তিনি বললেনঃ তোমার পিতা জাহান্নামে। অতঃপর যখন সে পিঠ ফিরিয়ে চলে যেতে লাগলো তখন তিনি বললেন, তোমার পিতা ও আমার পিতা জাহান্নামে। সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৪৭১৮ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
@sohelrana-vh7wp
@sohelrana-vh7wp 2 жыл бұрын
@@tanvirhassan237 আধা ডাক্তারের ন্যায় আধা মুল্লাও বিপদজনক , দুই একটা কিতাব পড়ে নবীজির আব্বা আম্মার শান মুবারকে এলোমেলো কথা বলে। উনি যে হাদীস শরীফ উল্লেখ করলেন সেখানে ‘আমার পিতা এবং তোমার পিতা জাহান্নামে’ দ্বারা তাঁর চাচা আবু তালিবের কথা বুঝিয়েছেন। কারন আরবী ‘আবুন‘ শব্দ দ্বারা চাচাকেও বুঝানো হয় আর উনার আব্বা আম্মা আলাইহিমুস সালাম এবং হযরত ইব্রাহিম আলাইহিস সালাম উনার পিতা সহ নবীজির পূর্ব পুরুষ সকলেই ছিলেন পাক্কা ঈমানদার এবং সেই জামানার সবথেকে আল্লাহওয়ালা ব্যক্তিত্ব মুবারক। যেটা পবিত্র কুরআন শরীফে দেখতে পাই পবিত্র কুরআন শরীফ মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-, “হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনার স্থানান্তরিত হওয়ার বিষয়টিও ছিল সিজদাকারীগণ উনাদের মাধ্যমে।” (পবিত্র সূরা শুয়ারা শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ২১৯) আর হাদীস শরীফে উল্লেখ আছে - নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সালাম তিনি বলেন- “আমার পিতা-মাতা (পূর্বপুরুষ) কেউই কখনও কোন অন্যায় ও অশ্লীল কাজে জড়িত হননি।” (কানযুল উম্মাল শরীফ, ইবনে আসাকীর, বারাহিনে কাতিয়াহ) পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো বর্ণিত হয়েছে, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- “আমি হযরত আদম আলাইহিস সালাম উনার সন্তানগণ উনাদের মধ্যে সর্বোত্তম সম্প্রদায়ের মধ্যেই সর্বদা প্রেরিত হয়েছি। এমনকি আমি যে (কুরাইশ) সম্প্রদায়ের মধ্যে ছিলাম সেটিই ছিলো সর্বোত্তম সম্প্রদায়।” সুবহানাল্লাহ! (বুখারী শরীফ, তাফসীরে মাযহারী শরীফ ৪র্থ খণ্ড ৩০৮ পৃষ্ঠা)
@sahebuddain9936
@sahebuddain9936 Жыл бұрын
Tumra wahabi tumra nobijir duhmon
@mahmudsahin8557
@mahmudsahin8557 3 ай бұрын
Naujubillah. False speak.
@helalhossain5141
@helalhossain5141 2 жыл бұрын
আল্লাহ তো জানতেন নবীর পিতা মাতা কারা হবেন তাহলে আল্লাহ জেনে শুনে তাদের জাহান্নামে নিলেন। নবী হয়ে পিতা মাতা কে রক্ষা করতে না পারলে উম্মতের জন্য কি করবেন?
@gmailaccount5124
@gmailaccount5124 2 жыл бұрын
নাস্তিক এর মতো কথা বলেন না
@hasan9.11
@hasan9.11 2 жыл бұрын
আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ জনৈক ব্যক্তি রসূলুল্লাহ্‌ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে জিজ্ঞেস করল, হে আল্লাহর রসূল। আমার পিতা কোথায় আছেন ( জান্নাতে না জাহান্নামে)? রসূলুল্লাহ্‌ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, জাহান্নামে। বর্ণনাকারী বলেন, লোকটি যখন চলে যেতে লাগল, তিনি ডাকলেন এবং বললেন, আমার পিতা এবং তোমার পিতা জাহান্নামে। (ই.ফা. ৩৯৪; ই.সে. ৪০৭) সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ৩৮৮ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ একদা এক ব্যাক্তি বললো, হে আল্লাহর রাসুল! আমার পিতা কোথায়? তিনি বললেনঃ তোমার পিতা জাহান্নামে। অতঃপর যখন সে পিঠ ফিরিয়ে চলে যেতে লাগলো তখন তিনি বললেন, তোমার পিতা ও আমার পিতা জাহান্নামে। সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৪৭১৮ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
@mst.mousumiahmed1158
@mst.mousumiahmed1158 2 жыл бұрын
হায়রে বাংগালী!!!!
@shehabuddin5199
@shehabuddin5199 3 жыл бұрын
Ohabir.gusti.tura.nobijir.dushmon
@mohsinahmed6098
@mohsinahmed6098 2 жыл бұрын
pagol bole ki?
WHO LAUGHS LAST LAUGHS BEST 😎 #comedy
00:18
HaHaWhat
Рет қаралды 23 МЛН
One moment can change your life ✨🔄
00:32
A4
Рет қаралды 32 МЛН
- А что в креме? - Это кАкАооо! #КондитерДети
00:24
Телеканал ПЯТНИЦА
Рет қаралды 7 МЛН
Clown takes blame for missing candy 🍬🤣 #shorts
00:49
Yoeslan
Рет қаралды 36 МЛН
WHO LAUGHS LAST LAUGHS BEST 😎 #comedy
00:18
HaHaWhat
Рет қаралды 23 МЛН