৮৮) তুমি আল্লাহর সঙ্গে অন্য উপাস্যকে ডেকো না,[1] তিনি ব্যতীত অন্য কোন (সত্য) উপাস্য নেই। তাঁর মুখমন্ডল[2] ব্যতীত সমস্ত কিছুই ধ্বংসশীল। বিধান তাঁরই [3] এবং তাঁরই নিকট তোমরা প্রত্যাবর্তিত হবে। [4] আয়াতটির আংশিক উল্লেখ করেছেন, যার ফলে বিভ্রান্তির সৃষ্টি হবে। এ আয়াতে বলা হচ্ছে আল্লাহর চেহারা ব্যতিত উপাস্য দাবিদার বা যাদের উপাস্য মনে করে তাদেরসহ সকল চেহারা এমনকি সকল ফেরেশতা ধ্বংস হবে কেহ বেঁচে থীকবে না, তখন আল্লাহ বলবেন, ওয়া জালজালালী ওয়াল ইকরাম। অর্থাৎ, ভূ-পৃষ্ঠে যা কিছু আছে সমস্তই নশ্বর। অবিনশ্বর শুধু তোমার মহিমময়, মহানুভব প্রতিপালকের মুখমন্ডল (সত্তা)। (সূরা রাহমান ২৬-২৭ আয়াত)
@parvezdaptary6565 Жыл бұрын
সবকিছু মানে জান্নাত ও জাহান্নাম ও কি ধংস হবে?
@welcome189 Жыл бұрын
@@parvezdaptary6565জান্নাত জাহান্নাম এটা দৃশ্যমান নয় এটা অদৃশ্য আর সবকিছু বলতে যা বুঝায় আপনার দৃষ্টিতে যা কিছু দেখেন তামাম পৃথিবীতে এই মহা ব্রহ্মাণ্ডে তা ধ্বংসশীল আর জান্নাত জাহান্নাম মৃত্যুর পরে আগে নয় এভাবেও বলতে পারেন ধ্বংসের পরে আগে নয় তাই সবকিছু ধ্বংসশীল
@বাংলারমুখbanglarmukh Жыл бұрын
@@parvezdaptary6565 জান্নাত কি রেডি? কিয়ামতের বহু পর মানুষ জান্নাতে প্রবেশ করবে। আল্লাহ কোরআনের কোথাও বলেছেন জান্নাত, জাহান্নাম আগে থেকেই তৈরি আছে?
@afterali3269 Жыл бұрын
আল্লাহর সত্তা তার প্রতি টি সৃষ্টির মধ্যে বিদ্যমান রয়েছে।
@abdurrahmanmariam6554 Жыл бұрын
🤲🤲🤲🤲আমীন
@mainulhasan7208 Жыл бұрын
আলহামদুলিল্লাহ জাজাকাল্লাহ খাইরান
@identityofallah8 ай бұрын
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে মহান আরশের উরধে সমুন্নত, সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । .♥♥♥ অ- অস্বীকার করি সকল তাগুত, আ - আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ ই- ইবাদত একমাত্র আল্লাহরই জন্য ঈ- ঈমান বিশুদ্ধ করে হবো ধন্য উ - উপকারী জ্ঞান চর্চা করে সত্যিকারের জ্ঞানী উ - ঊর্ধ্বলোকে আল্লাহ তায়ালা আছেন-তা জানি। ঋ - ঋজুতা রাখব আকীদায়-ঈমানে, ঋষিত্বের স্থান নেই ইসলামে। এ - এবাদত করি শুধু এক আল্লাহর, ঐ - ঐক্য গড়ে তুলি এসো মুসলিম উম্মাহর । ও - ওজন হবে পাপ-পুণ্যের শেষ বিচারের দিন, ঔ - ঔদ্ধত্য ধুলায় মেশাবেন আল্লাহ রব্বুল আলামীন। কোরআন আল্লাহর বাণী। মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার • বিশ্বাস করার মতো বিশ্বাস করা • যেভাবে পড়ার দাবি কোরআন রাখে, সেভাবে পড়া • যেভাবে বোঝা উচিত, সেভাবে বোঝা • এর উপর আমল করা • অপরকে শেখানো, এবং এর প্রচার ও প্রসার করা...//////////////////////
@bhtradingandco6329 Жыл бұрын
Alhamdulillah. Allahu Akbar
@mbrchyjontu4194 Жыл бұрын
মহান রাব্বুল আলামিনের কাছে লক্ষ কোটি শুকরিয়া আদায় করছি পবিত্র কোরআন মজিদ আমল ও তাফসির শোনার তৌফিক দান করেছেন মওলানা মোজাম্মেল হক সাহেব কে হায়াতে তৈয়াবা দান করুন,, এবং মানব জাতিকে হেদায়েত দান করুন আমিন,,
@shamimaparvin4719 Жыл бұрын
Alhamdulillah jajakallahu khairan
@younusmeya88468 ай бұрын
❤❤❤❤
@md.shahinulalam6603 Жыл бұрын
আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহ আপনি প্রিয় শায়েক কে হেফাজত করুন ও সেই সাথে আমাদেরকেও এবং আমাদের পিতা মাতা দাদা দাদী সকল মুমিন মুসলমানগণ দের কেও হেফাজত করুন আমিন।
@rafiqulislamahi444 Жыл бұрын
আলহামদুলিল্লাহ হুজুরের তাফসীর যতোই শুনি ততই ভালো লাগে অনেক কিছু জানতে পারি ইনশাআল্লাহ। আল্লাহ হুজুরকে নেক ও সুস্থ জীবন দান করুন আমিন।
@Mst.SumaiyaKhatun-q8r Жыл бұрын
Very nice discussion
@salimreza4164 Жыл бұрын
আলহামদুলিল্লাহ আপনার মত এত সুন্দর নিখুঁত কোরআন হাদীসের ব্যাখ্যা আমি আর কারও মুখে এ পর্যন্ত শুনি নাই
@zahidulislam2364 Жыл бұрын
আজগুবি কথা সবসময় সুন্দর ই লাগে
@MMunna-rn2lv Жыл бұрын
মোজাম্মেল সাহেব-এর মধ্যে অনেক সমস্যা.. ওনি কোরআন ও হাদিস কে মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দিচ্ছেন, পাশাপাশি বিভিন্ন হাদিসের উপর ওনি এমন সব অহেতুক প্রশ্ন তুলছেন, যা একজন স্কলারের পক্ষে বলা অসম্ভব। কারণ গত ১৪০০ বছর ধরে কোরআন ও হাদিসের কোন বিষয় নিয়ে কারো মধ্যে প্রকাশ্য দ্বন্দ্ব সৃষ্টি হয়নি শুধুমাত্র পথভ্রষ্ট কতিপয় দল ছাড়া। এখন ওনি প্রকাশ্যে দ্বন্দ্ব তৈরি করছেন যা সাধারণ ধর্মপ্রাণ মুসলিমদের জন্য খুবই বিপজ্জনক! ওনার পার্সোনালি যদি কোন হাদিস বুঝতে সমস্যা হয় তাহলে ওনি ভাল কোন আলেমে দ্বীনের সাথে যোগাযোগ করে তা মিটিয়ে নিতে পারেন। কিন্তু তিনি তা না করেই ইউটিউবে সরাসরি ঐসমস্থ হাদিস নিয়ে তার অজ্ঞতার দ্বারা জনমনে বিভিন্ন সংশয়মূলক প্রশ্ন তৈরি করছেন যা খুবই আপত্তিজনক। ওনি যেসব প্রশ্ন তুলছেন, তার কিছু আবার নাস্তিকদের সাথে সরাসরি মিলে যায়। সুতরাং তাকে তার সুড়সুড়ি মার্কা কথাবার্তা অনতিবিলম্বে বন্ধ করা উচিত।
@AL_ISLAM_INFORMATIONS Жыл бұрын
⛔⛔আপনি মূর্খদের মতো বলা শুরু করলেন কেনো? সব না জেনে লাফালাফি করেন আবার তাফসীর লিখে বসপ আছেন আপনার পড়লে গোমরাহ হওয়া ছাড়া আর কি হবে?? সূখ্যভাবে চালাকি করে ক্রমে ক্রমে সহিহ হাদিস গুলোকেও অস্বীকার করছেন?? ⛔ সেই দিন আকাশ মন্ডলী গুটাইয়া ফেলা হবে যেভাবে গুটানো হয় লিখিত দফতর সূরা আম্বিয়া ১০৪ নং আয়াত ⛔ সেই দিন এই পৃথিবী পরিবর্তন হয়ে হবে অন্য পৃথিবী এবং পরিবর্তন হবে আকাশমন্ডলীও এবং মানুষ উপস্থিত হইবে আল্লাহর সম্মূক্ষে যিনি এক পরাক্রমশালী সূরা ইব্রাহিম আয়াত ৪৮, ⛔ উহারা কি উহাদের উর্দস্হিত আকাশের দিকে তাকাইয়া দেখে না আমি কিভাবে উহা নির্মান ও সুশোভিত করিয়াছি এবং উহাতে কোনো ফাটলও নেই, সূরা কাফ আয়াত ৬, ⛔ যেইদিন আকাশ বিদীর্ন হইবে সেই দিন উহা রক্তবর্ণ ও চর্মের রূপ ধারণ করবে, সূরা রাহমান আয়াত ৩৭, ⛔ উপরের আয়াতে আকাশে ফাটল নাই তার মানে ইহা একটি শক্ত বস্তু আর আমরা জানি আমাদের গ্যালাক্সীতে গ্রহ নক্ষএ ও বিভিন্ন ধূয়ার মতো ক্লাউড ছাড়া শক্ত কোনো ছাদ নেই সূতরাং সেই আকাশই হলো ছাদ তাছাড়া ৭ আকাশের কথা বলা হয়েছে সূতরাং কোরআন দিয়েই প্রমান দিলাম কেয়ামতের দিন সব ধবংস হবে শুধু মাএ রবের চেহারাই বাকি থাকবে ⛔ কুল্লু মান আলাইহি ফাাান ওয়া ইয়াবকা ওজহী রাববুকা জুল জালালূ ওয়াল ইকরাম
@AL_ISLAM_INFORMATIONS Жыл бұрын
@@zahidulislam2364 ⛔⛔আপনি মূর্খদের মতো বলা শুরু করলেন কেনো? সব না জেনে লাফালাফি করেন আবার তাফসীর লিখে বসপ আছেন আপনার পড়লে গোমরাহ হওয়া ছাড়া আর কি হবে?? সূখ্যভাবে চালাকি করে ক্রমে ক্রমে সহিহ হাদিস গুলোকেও অস্বীকার করছেন?? ⛔ সেই দিন আকাশ মন্ডলী গুটাইয়া ফেলা হবে যেভাবে গুটানো হয় লিখিত দফতর সূরা আম্বিয়া ১০৪ নং আয়াত ⛔ সেই দিন এই পৃথিবী পরিবর্তন হয়ে হবে অন্য পৃথিবী এবং পরিবর্তন হবে আকাশমন্ডলীও এবং মানুষ উপস্থিত হইবে আল্লাহর সম্মূক্ষে যিনি এক পরাক্রমশালী সূরা ইব্রাহিম আয়াত ৪৮, ⛔ উহারা কি উহাদের উর্দস্হিত আকাশের দিকে তাকাইয়া দেখে না আমি কিভাবে উহা নির্মান ও সুশোভিত করিয়াছি এবং উহাতে কোনো ফাটলও নেই, সূরা কাফ আয়াত ৬, ⛔ যেইদিন আকাশ বিদীর্ন হইবে সেই দিন উহা রক্তবর্ণ ও চর্মের রূপ ধারণ করবে, সূরা রাহমান আয়াত ৩৭, ⛔ উপরের আয়াতে আকাশে ফাটল নাই তার মানে ইহা একটি শক্ত বস্তু আর আমরা জানি আমাদের গ্যালাক্সীতে গ্রহ নক্ষএ ও বিভিন্ন ধূয়ার মতো ক্লাউড ছাড়া শক্ত কোনো ছাদ নেই সূতরাং সেই আকাশই হলো ছাদ তাছাড়া ৭ আকাশের কথা বলা হয়েছে সূতরাং কোরআন দিয়েই প্রমান দিলাম কেয়ামতের দিন সব ধবংস হবে শুধু মাএ রবের চেহারাই বাকি থাকবে ⛔ কুল্লু মান আলাইহি ফাাান ওয়া ইয়াবকা ওজহী রাববুকা জুল জালালূ ওয়াল ইকরাম
@tahsinrezatannu Жыл бұрын
@@zahidulislam2364আপনি নিশ্চিত উনি আজগুবি কথা বলেন? দায়িত্ব নিয়ে বলেছেন ভাই?
@shajahan5593 Жыл бұрын
জাজাকাল্লাহ
@mohammednazmulhasan6993 Жыл бұрын
Thanks for your new lecture
@younusmeya88468 ай бұрын
Zezkallh keran
@janyjany4368 Жыл бұрын
কিয়ামতে আল্লাহ ছাড়া আর কিছুই থাকবে না। কার কি বুঝে আসলো, আর কি বুঝে আসলো না ইসলাম কি তাই?
সে হাদিস অস্বীকারকারী,কবরের জীবন অস্বীকারকারী।তার কথা ঠিক বলা মানে আপনিও তার অনুসারী
@akhtarhossain3234 Жыл бұрын
কিয়ামতে আল্লাহ ও আল্লাহর আরশ ব্যাতিত সকল কিছুই ধংশ শীল।
@hossainjamal8850 Жыл бұрын
আপনার সুস্থতা কামনা করি সব সময়❤
@sohilullslam6961 Жыл бұрын
আপনি আমার পছন্দের বক্তা।আপনার তাফসীরুল ওয়াফি এবং অন্যান্য বইগুলো আমি কিনেছি এবং পড়ি।কিন্তু আজকের এই বক্তব্যটা মেনে নিতে পারছিনা।সূরা আর্-রাহমানের একটি আয়াতের সাথে এই তাফসীর মেলে না।(কুল্লু মান আলাইকা ফান,ওয়া এ্যাবকা ওয়াজহু রাব্বীকা জুলজালালী ওয়াল ইকরাম)।আপনাকে পছন্দ করি বলেই বিশেষ অনুরোধ করছি আপনি এখনই এই ভিডিও ডিলিট করুন।তা নাহলে আপনার সমালোচকরা ইদানিং যেভাবে আপনার বিরুদ্ধে লেগেছে,তারা তখন এটা নিয়ে লাগতে পারে।সেটা আমার জন্যও মনকষ্টের কারন হতে পারে। আমি ধর্মিয় আলেম নই,একজন চিকিৎসক(মেডিসিনের প্রফেসর ও মেডিকেল কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষ)।আমি ধর্মিয় আলেম না হলেও, ওলিল আলবাব হওয়ার নির্দেশ আল্লাহপাক কুরআনুল হাকিমে বিভিন্ন আয়াতে দিয়েছেন।সেই অধিকার থেকেই আপনাকে এই বিশেষ অনুরোধ করছি।
@syedkabirm.j3009 Жыл бұрын
সহমত।
@haqueshab95 Жыл бұрын
ভাই ওনার সমস্ত কথা সঠিক হবেনা। এটাই স্বাভাবিক, মানুষ আনডাউটেডলি সবকিছু নির্ভুল হতে পারেনা। ওনার কিছু কিছু কথা আমারও পছন্দ না। যেমন সৌরজগতের সৃষ্টিকাল আল্লাহ পিউর আরবি ব্যকরণে সময়কাল বলেছেন। কিন্তু ওনে বলেছেন সময়কাল না বলে একক দিন বলতে! দিন বললে নাকি বোঝাতে সুবিধা হয়!! তবে ওনি মনে হয় জানেননা একদিকে বুঝাতে গেলে আরেকদিকে অন্য সমস্যা তৈরী হতে পারে। কারও সব কথা মানতে হবে এমন কথা থাকা উচিতই নয়।
@syedkabirm.j3009 Жыл бұрын
মহান আল্লাহ যেসব বিষয় স্পষ্ট করেন নি,তার নিয়ে বিতর্ক করতে নিষেধ করেছেন।কোরআন ৩ঃ৭)
@arif49030 Жыл бұрын
In sura Rahman,its said when one (singular) sky will be broken. Not seven skies.
@arif49030 Жыл бұрын
Ayat 37 at Rahman
@MIC1971 Жыл бұрын
হুজুর আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা স্পট ভাবে বলেছেন সাত আসমান কাগজের মত ভাঁজ করে তার ডান হাত এ রাখবেন এতে করে কি বুঝা যায় না সকল কিছু ধ্বংস হবে?
@motakabbirsujan7680 Жыл бұрын
সাত আসমানের বাইরের জগৎ তো আমরা জানি না
@AlamKhan-xc4fh Жыл бұрын
আল্লাহ আকাশকে তাঁর হাতে কাগজের ন্যায় নিবেন। অর্থাৎ এই বিশ্ব জগৎ যা সাত আসমান নিয়ে গঠিত, তা ধ্বংস হবে
@alaluddin7780 Жыл бұрын
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
@Shahriarhassn Жыл бұрын
চরমোনাই বিভাগ চাই।
@RakibHasan-tc2pj Жыл бұрын
Mysterious hujur..beware of him.
@sakibhossen00 Жыл бұрын
Eto add.... business koren naki quran dia....add dewar ekta limit ase...... akhiraat e dhorbo IngshaAllah
@IbrahimBiswas-v1p Жыл бұрын
কুল্লু মান আলাইহা ফান দ্বারা কিবোঝানো হয়েছে ? সূরা আর রহমান 15:28 15:29
@turabmdabu3605 Жыл бұрын
Shomoodrer Pani Shookie Jabe!!! Maati. Tar udore. Ja. Kiso ase shob. ber. Kore dibe.. Are. Shob kisoo agooner. Lelihan. Shikhay shob kisoo. Ekakar. Hoye. Jabe.......!!! Thakbe. Shoodhoo. Allah,r. Shotta.......!!!
@robiulislam4714 Жыл бұрын
হুজুরের কিতাব গুলো কিনতে চাই। নম্বরের দরকার। কেউ যদি জানেন, দিবেন।
@robiulislam4714 Жыл бұрын
দয়া করে, হুজুরের নম্বর জানা থাকলে , দিলে কৃতজ্ঞ থাকব।
@masumakon7440 Жыл бұрын
ভাই এলোকের আলোচনা শুনতাম কিন্তু এর ভিতরে এডবেরাইচ দেন তাই আর বালো লাগল না।
@AbuTaher-jo2db Жыл бұрын
আপনার কথার সাথে আমিও একমত, আমিও তাই বুঝি।
@shahidullahbhuiyan311211 ай бұрын
হযরত,আপনি যে তাফসির করছেন তা কোন তাফসির গ্রন্থ থেকে, তার রেফারেন্স সহ উল্লেখ করলে মনের খটকা থাকত না।
আমি আপনার সাথে দ্বিমত পোষণ করছি। আপনি কিসের প্রমাণের ভিত্তিতে বলতেছেন যে সবকিছু ধ্বংস হবে না। সবকিছু হিসাব করে বলা উচিত। আপনার মতামত কোরআন এবং হাদিসের সাথে সাংঘর্ষিক। এখন কি বলবো আপনাকে বলেন।
@mccbcc9013 Жыл бұрын
ভন্ড বর্ণ চোরা। আহলে কুরআন। ঘুরিফিরিয়ে হাদিসকে অস্বীকার করে। আবার নিজেদের পক্ষে যে হাদিস থাকে সেটা কাটসাট করে বলে।আহলে কুরআন মুসলাম না। এই লোক হতে আপনারা সাবধানে থাকবেন। সে কৌশলে হাদিস অস্বীকার করে।
@syedkabirm.j3009 Жыл бұрын
সহমত।
@shortcutnews2181 Жыл бұрын
সবই ধ্বংস হবে। তাই বলে একসাথে না। এটাই উনার দাবি।
@abdullahalosama2713 Жыл бұрын
উনার কথার বিপক্ষে কোরআন হাদীসে কি বলা আছে বলুন?
@dreammedia9183 Жыл бұрын
সুরা কাসাস ৮৮. আর আপনি আল্লাহর সাথে অন্য ইলাহকে ডাকবেন না, তিনি ছাড়া অন্য কোন সত্য ইলাহ নেই। আল্লাহর সত্তা ছাড়া সমস্ত কিছুই ধ্বংসশীল।(১) বিধান তারই এবং তারই কাছে তোমরা প্রত্যাবর্তিত হবে।
@sahadathossain6428 Жыл бұрын
আল্লাহযে কোটি কোটি জগতের মালিক এটা কই পাইছেন কোন সুরা আয়াতের নাম্বার দিন
@jobair4611 ай бұрын
সূরা ফাতিহা আয়াত 1
@marufhossain1292 Жыл бұрын
আপনার মতো একজন বিজ্ঞানি থাকার পরও আমাদের সাইকেলের টায়ার তৈরি করতে অনেক কষ্ট হয়। ইসলামের গবেষনা করে আপনি মুসলমানদের বিভ্রান্ত করছেন। আপনি আসলেই আসলে কুরআন।
@motakabbirsujan7680 Жыл бұрын
আপনার বুঝ আর আমার বুঝ যেমন আলাদা তেমনি আপনার মতামত আমার কাছে বেহুদা লাগলো
@abulkasem4153 Жыл бұрын
Apner gveshona vol ( hadish dekhun)
@abdulkaium5834 Жыл бұрын
বাইতুল মামুরের গল্প আপনি কোথায় পেলেন? এভাবে রূপকথার গল্প বানিয়ে কুরআনের কিছু শব্দের অর্থ বিকৃত করে ফেলেছে।
(উপরের কমেন্টের বাকী অংশ) ইসলামকে আবরাহামিক ধর্ম বলা হয়, বর্তমান কোরআনের কিছু আয়াত অনুযায়ী তা ভুল। কোরআনের একাধিক আয়াতে মোহাম্মদ ও মুসলমানদেরকে ইবরাহীমের ধর্ম পালন করতে বলা হয়েছে। কিন্তু মুসলমানরা ইবরাহীম প্রবর্তিত ধর্ম পালন করেনা, তারা মোহাম্মদ প্রবর্তিত ধর্ম ইসলাম পালন করে। মুসলমানরা যদি সত্যি সত্যিই ইবরাহীমের ধর্মের অনুসারী হতো তাহলে ইসলামের কলেমা "লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ" না হয়ে "লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ইবরাহীমুর রাসূলুল্লাহ হতো। দ্বিতীয়ত, কোরআন অনুযায়ীই ইবরাহীম কোনো ধর্মপ্রবর্তক ছিলোনা। কোরআনে লেখা আছে "নূহপন্থীদেরই একজন ছিল ইবরাহীম (কোরআন -- ৩৭ঃ৮৩)"। অর্থাৎ কোরআন অনুযায়ী ইবরাহীম নিজে কোনো পন্থা বা ধর্ম প্রবর্তন করেনি তথা ইবরাহীম কোনো ধর্মপ্রবর্তক নয়। ইবরাহীম যেহেতু নূহপন্থী ছিলো, তথা নূহ'র প্রবর্তিত ধর্মের অনুসারী ছিলো, তাই ইবরাহীমের ধর্ম মূলত নূহ'র প্রবর্তিত ধর্ম। কেউ আব্রাহামিক ধর্মেতত্ত্বে বিশ্বাসী হলে কোরআনের ৩৭ঃ৮৩ আয়াতে আল্লাহ মিথ্যাচার করেছে বলে তাকে বিশ্বাস করতে হবে। কোরআনের ০২ঃ১২৫ আয়াতে বলা হয়েছে "যখন আমি কা’বা গৃহকে মানুষের জন্যে সম্মিলন স্থল ও শান্তির আলয় করলাম, .... তোমরা আমার গৃহকে তওয়াফকারী, অবস্থানকারী ও রুকু-সেজদাকারীদের জন্যে পবিত্র রাখ।", ১৪ঃ৩৭ আয়াতে বলা হয়েছে "হে আমাদের পালনকর্তা, আমি নিজের এক সন্তানকে তোমার পবিত্র গৃহের সন্নিকটে চাষাবাদহীন উপত্যকায় আবাদ করেছি;" অর্থাৎ ইবরাহীমের আল্লাহ থাকে মক্কার কাবাঘরে। সুতরাং মোহাম্মদের আল্লাহ তথা সাত আসমানের উপরে বায়তুল মামুরের মাঝে আরশে বসে থাকা ইসলামের আল্লাহ ও মক্কার কাবাঘরে বাস করা ইবরাহীমের আল্লাহ নিশ্চয়ই এক আল্লাহ নয়, আলাদা আলাদা আল্লাহ। মূসার আল্লাহ থাকে জেরুজালেমের দক্ষিণের তুর পর্বতে। কোরআনের ১০ঃ৮৭ আয়াতে উল্লেখ আছে মিশরে মূসাকে কেবলামুখী করে ঘর করতে বলা হয়েছে, সেই কেবলা নিশ্চয়ই মক্কার কাবাঘর নয়, সেই কেবলা অবশ্যই মূসার পালনকর্তার বাসস্থান তুর পর্বত। মূসার আল্লাহ সেখানে বসেই মূসাকে নবুয়ত দিয়েছে, হিব্রু ভাষায় লিখিত কিতাব দিয়েছে, মূসা কোনো সংকটে পড়লে তার আল্লাহর সাথে সরাসরি পরামর্শ করতে সেখানেই সে ছুটে যেতো, এসব কাহিনী কোরআনেই উল্লেখ করা আছে (কোরআন -- ১৯ঃ৫২, ২০ঃ১২-১৩, ২০ঃ৮৩-৮৪)। পক্ষান্তরে মোহাম্মদের ইসলামের আল্লাহ থাকে সাত আসমানের উপরে আরশে। অর্থাৎ ইসলামের আল্লাহ ও মূসার আল্লাহ নিশ্চয়ই এক আল্লাহ নয়, আলাদা আলাদা আল্লাহ। ঈসার আল্লাহ এবং ইসলামের আল্লাহ এক আল্লাহ নয়, ইসলামে ঈসাকে সরাসরি আল্লাহর পুত্র স্বীকার করা হয়না। অথচ ঈসা গডের পুত্র তার প্রমাণ কোরআনেই আছে। কোরআনের ০৩ঃ৪৭-৫০, ১৯ঃ১৭-১৯, ২১ঃ৯১ ও ৭৮ঃ৩৮আয়াত অনুযায়ী ঈসা আল্লাহরই পুত্র প্রমাণিত হয়। ঈসা গডের সন্তান হিসেবে গডের ক্ষমতাসম্পন্ন তার প্রমাণও কোরআনেই আছে। (কোরআন -- ৩৫ঃ১০, ০৩ঃ৪৫, ০৩ঃ৪৯, ০৫ঃ৪৫,২৯ঃ৩০-৩৩, ০৩ঃ০২, ০৩ঃ৫৫, ০৪ঃ১৫৮) উপরোল্লিখিত কোরআনের আয়াতগুলো নীচের লিঙ্কের কোরআন থেকে নেওয়া হয়েছে। কোরআনুল করীম অনুবাদ ও সম্পাদনা : মাওলানা মুহিউদ্দীন খান। onushilon.org/corpus/trans/koran/koranind.htm
@abulkasem4153 Жыл бұрын
A gobe shok( qur, an) porteyto janena.
@arekdovart57 Жыл бұрын
7 Asman jomin Allhar ak hater mothi Ki vabe Anbe tahole ???
@Shakilchy-yb9to Жыл бұрын
Shob e dhongsho hoba. Mjjammel bhol bolachan
@mollaabdul6526 Жыл бұрын
আশরাফুল মাখলুকাতের জগৎ ধ্বংস হবে। অন্য জগৎ নিয়ে টানাটানি করবেন না। কারন কিয়ামতের দিন ইনসান ও তার জগতের বিচার হবে।
@smsagir1643 Жыл бұрын
Oni ki ahle quran
@mdsadiq9541 Жыл бұрын
na
@smsagir1643 Жыл бұрын
@@mdsadiq9541 আপনি শিউর?
@kalpotoru3140 Жыл бұрын
কেনো আপনি কি কুরান মানেন না
@smsagir1643 Жыл бұрын
@@kalpotoru3140 কোরআন সুন্নাহ ওভইটাই মানি
@mdsadiq9541 Жыл бұрын
@@smsagir1643 হ্যাঁ,আমি জানি,উনার মুখেই শুনেছি, ইউটিউবে। উনি কোরান, হাদিস দুটোই মানেন এবং বিশ্বাস করেন।
@faridsarker2878 Жыл бұрын
আসসালামু আলাইকুম। কেও কি নলতে পারেন স্যারের বয়স কত?
@RUKNALFALAH Жыл бұрын
এই সপ্তম আকাশ চারা আরো আকাশকি আছে।
@graphicsbdl11 ай бұрын
হুজুর একটু বেশি বুঝি ফেলেছে। এত বেশি বুঝা ভালো না।
@mozammelhossain9026 Жыл бұрын
Sudu amadar noyta groho. R,,surzo mama dongso hoba arabita asara alom bola hoyaca
@muslemuddin6938 Жыл бұрын
Please don't believe and follow him
@abulkasem4153 Жыл бұрын
Tahole feresta gon aslo kutha deke.
@salmaaktar8294 Жыл бұрын
তুই পাগল
@shahanazhaque6251 Жыл бұрын
উনি নিজে নিজেই গবেষক 😂😂😂😂
@nazmushsakib9535 Жыл бұрын
😂😂😂😂😂
@nobirhossain2333 Жыл бұрын
ওনার পা চাটার যোগ্য তুমি নাহ
@abubakarsiddik8787 Жыл бұрын
পালতু গবেষনা এটা। আপনি কোরানই বুঝেন নি। যখন আকাশ ভেঙে যাবে তখন তার নিচের জগত গুলো থাকে কেমন করে? মূলত আপনি হাদিস অস্বীকারকারী।
@bonggojbihonggo991 Жыл бұрын
কোরআনের ৬৭ঃ০৫ আয়াতসহ কিছু আয়াত অনুযায়ী প্রথম আসমান ভূপৃষ্ঠ থেকে মাত্র প্রায় ১২০ কিলোমিটার উপরে, এবং আল্লাহর আরশ ভূপৃষ্ঠ থেকে মাত্র প্রায় ৮৪০ কিলোমিটার উপরে। অথচ বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটালাইট আছে ভূপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৩৬ হাজার কিলোমিটার উপরে, অর্থাৎ আল্লাহর আরশ থেকে প্রায় ৩৫ হাজার কিলোমিটার উপরে বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটালাইট আছে। রাতের আকাশে আমরা যে তারাগুলি জ্বলজ্বল করতে দেখি, আল্লাহ সেগুলিকে উর্ধমুখী শয়তান তাড়াতে প্রথম আসমানে সাজিয়ে রাখা জ্বলন্ত উল্কাপিন্ডের প্রদীপমালা বলে অনুমান করেছে। মহাকাশে পরিভ্রমণরত পাথর বা ধাতু দ্বারা গঠিত ছোট মহাজাগতিক বস্তু তথা Asteroid পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণের বায়ুমন্ডলে প্রবেশ করলে বায়ুর সংঘর্ষে পৃথিবীর পৃষ্ঠ থেকে ৭৫-১২০ কিলোমিটার উপরে জ্বলে উঠে, যাকে আমরা উল্কা/meteroid বলি। আল্লাহ ধারণা করেছে উল্কাগুলিই উর্ধ্বমুখী শয়তান তাড়াতে তাকে ছোঁড়ার আগে আকাশে ঐভাবে জ্বলন্ত অবস্থায় মোতায়েন করা থাকে। বাস্তবে রাতের আকাশে দেখা তারকাগুলো একেকটি সূর্য বা নক্ষত্র, যা সৌরজগতের বাইরে, পৃথিবী থেকে অনেক আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত। আকাশ, সর্বনিম্ন আকাশ, নক্ষত্র বলতে আল্লাহ কী বুঝিয়েছে, তা জানতে নীচে উল্লেখিত কোরানের ৬৭ঃ০৫ আয়াতটি ভালোভাবে লক্ষ্য করুন -- ৬৭. সুরা আল-মুল্ক ০৫. আমি সর্বনিম্ন আকাশকে প্রদীপমালা দ্বারা সুসজ্জিত করেছি; সেগুলোকে শয়তানদের জন্যে ক্ষেপণাস্ত্রবৎ করেছি এবং প্রস্তুত করে রেখেছি তাদের জন্যে জলন্ত অগ্নির শাস্তি। কোরআনের ৬৭ঃ০৫ আয়াত অনুযায়ী আল্লাহর মহাবিশ্বের সাত আসমানের সর্বনিম্ন আসমান বা প্রথম আসমান পৃথিবী পৃষ্ঠ থেকে মাত্র ৭৫-১২০ কিলোমিটার উপরে। এবং সাত আসমানের উপর আল্লাহর আরশ পৃথিবীর পৃষ্ঠ থেকে মাত্র ৮৪০ কিলোমিটার উপরে অবস্থিত। অথচ বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটালাইট আল্লাহর আরশের প্রায় ৩৫ হাজার কিলোমিটার তথা ভূপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৩৬ হাজার কিলোমিটার উপরে আছে৷ উল্কার যেখানে সৃষ্টি হয় সেখানটাই আল্লাহর মহাবিশ্বের সাত আসমানের ১ম আসমান তার প্রমাণ আরো কিছু আয়াতে আছে৷ ১৫. সূরা হিজর ১৬. নিশ্চয় আমি আকাশে রাশিচক্র সৃষ্টি করেছি এবং তাকে দর্শকদের জন্যে সুশোভিত করে দিয়েছি। ১৭. আমি আকাশকে প্রত্যেক বিতাড়িত শয়তান থেকে নিরাপদ করে দিয়েছি। ১৮. কিন্তু যে চুরি করে শুনে পালায়, তার পশ্চাদ্ধাবন করে উজ্জ্বল উল্কাপিণ্ড। ৩৭. সূরা আল্-সাফ্ফাত ০৬. নিশ্চয় আমি নিকটবর্তী আকাশকে তারকারাজির দ্বারা সুশোভিত করেছি। ০৭. এবং তাকে সংরক্ষিত করেছি প্রত্যেক অবাধ্য শয়তান থেকে। ০৮. ওরা উর্ধ্ব জগতের কোন কিছু শ্রবণ করতে পারে না এবং চার দিক থেকে তাদের প্রতি উল্কা নিক্ষেপ করা হয়। ০৯. ওদেরকে বিতাড়নের উদ্দেশে। ওদের জন্যে রয়েছে বিরামহীন শাস্তি। ১০. তবে কেউ ছোঁ মেরে কিছু শুনে ফেললে জ্বলন্ত উল্কাপিন্ড তার পশ্চাদ্ধাবন করে। ৫৫. সুরা আর-রহমান ৩৫. ছাড়া হবে তোমাদের প্রতি অগ্নিস্ফুলিঙ্গ ও ধুম্রকুঞ্জ তখন তোমরা সেসব প্রতিহত করতে পারবে না। ৭২. সুরা আল-জিন ০৮. আমরা আকাশ পর্যবেক্ষণ করছি, অতঃপর দেখতে পেয়েছি যে, কঠোর প্রহরী ও উল্কাপিণ্ড দ্বারা আকাশ পরিপূর্ণ। ০৯. আমরা আকাশের বিভিন্ন ঘাঁটিতে সংবাদ শ্রবণার্থে বসতাম। এখন কেউ সংবাদ শুনতে চাইলে সে জলন্ত উল্কাপিণ্ডকে ওঁৎ পেতে থাকতে দেখে। উপরে উল্লেখিত কোরআনের আয়াতগুলি নীচের লিঙ্কের কোরআন থেকে নেওয়া হয়েছে। কোরআনুল করীম অনুবাদ ও সম্পাদনা : মাওলানা মুহিউদ্দীন খান। onushilon.org/corpus/trans/koran/koranind.htm
@@diamond_trading3785 উপরের কমেন্টে আমি যা বলেছি সে সবই কোরআনের আয়াতের ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট আয়াত উল্লেখ করেই বলেছি। আপনি কি কোরআনের ঐসব আয়াতে বিশ্বাস করেন না? 'Computer o Al-quran' বইয়ের লেখককে ডেকে এখানে আমার কমেন্টের রিপ্লাই করতে বলুন।
@TARIF- Жыл бұрын
আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাঃ) থেকে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, ما بين السماء الدنيا والتي تليها مسيرة خمس مئة عام ومابين كل سماء مسيرة خمس مائة عام وما بين السماء السابعة والكرسي مسيرة خمس مئة عام وما بين الكرسي والماء مسيرة خمس مئة عام والعرش على الماء والله عز و جل على العرش يعلم ما أنتم عليه ‘‘দুনিয়ার আকাশ এবং এর পরবর্তী আকাশের মধ্যে দূরত্ব হচ্ছে পাঁচশ’ বছরের পথ। আর এক আকাশ থেকে অন্য আকাশের দূরত্ব হচ্ছে পাঁচশ বছরের পথ। এমনি সপ্তমাকাশ এবং কুরসীর মধ্যে দূরত্ব হচ্ছে পাঁচশ বছরের পথ। কুরসী এবং পানির মাঝখানে দূরত্ব হচ্ছে পাঁচশ বছরের পথ। আরশ হচ্ছে পানির উপরে। আর আল্লাহ তাআলা আরশের উপরে। তোমাদের আমলের কোন কিছুই তাঁর কাছে গোপন নয়’’।
@ferdousazamkhan9840 Жыл бұрын
আপনার বুঝ মতে সর্বনিম্ন আকাশ মাত্র ২০০km উপরে, আয়াত উদ্ধৃত হয়েছে পবিত্র কুরআন এর ৬৭-৫ "০৫. আমি সর্বনিম্ন আকাশকে প্রদীপমালা দ্বারা সুসজ্জিত করেছি; সেগুলোকে শয়তানদের জন্যে ক্ষেপণাস্ত্রবৎ করেছি এবং প্রস্তুত করে রেখেছি তাদের জন্যে জলন্ত অগ্নির শাস্তি। " অনুসারে আমার বুঝি প্রদীপমালা বা তারকা দ্বারা সর্বনিম্ন বা প্রথম আকাশ লক্ষ লক্ষ কোটি কোটি km পর্যন্ত বিস্তৃত। বায়ুমণ্ডলের ঠিক উপরে উল্কাপাত দেখা দেখা গেলেও কোনো তারকা/ প্রদীপমালা নেই। এমন কি বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটালাইট এর আশে পাশেও কোনো তারকা বা প্রদীপমালা, রাশিচক্র নেই।
@bonggojbihonggo991 Жыл бұрын
@@TARIF- রাতের আকাশে আমরা যে উল্কা দেখি, তা যেখানে হয়, সেখানটা হলো আল্লাহর মহাবিশ্বের সাত আসমানের সর্বনিম্ন আসমান বা প্রথম আসমান। পৃথিবী পৃষ্ঠ থেকে ঐ উল্কা দেখতে পাওয়া স্থানটির দূরত্ব কত তা পড়াশুনা করে জানুন। পাঁচশ বছরের পথ বলতে কী বুঝায়? একটা উট বা ঘোড়া পাঁচশ বছরে যতদূর যেতে পারে, ততদূর কি?
@anwaruddinkhan8719 Жыл бұрын
আলহামদুলিল্লাহ আপনার মত এত সুন্দর নিখুঁত কোরআন হাদীসের ব্যাখ্যা আমি আর কারও মুখে এ পর্যন্ত শুনি নাই